#DetailedsolutionofClass9statisticschapter
Explore tagged Tumblr posts
Text
৯ম শ্রেণি গণিত Class 9 math : অধ্যায় ১৭ পরিসংখ্যান সমাধান
৯ম শ্রেণি গণিত Class 9 math : অধ্যায় ১৭ পরিসংখ্যান সমাধান
৯ম শ্রেণির গণিত পরিসংখ্যান অধ্যায়ের সমাধান,নবম শ্রেণির গণিত পরিসংখ্যান প্রশ্নের উত্তর,নবম শ্রেণির পরিসংখ্যান অধ্যায় ১৭ এর সমাধান,৯ম শ্রেণির গণিত অধ্যায় ১৭ সল্যুশন,নবম শ্রেণির পরিসংখ্যান সহজ সমাধান,৯ম শ্রেণির গণিত পরিসংখ্যান অধ্যায়ের ব্যাখ্যা,৯ম শ্রেণির পরিসংখ্যান অধ্যায় ১৭ এর অনুশীলন,নবম শ্রেণির গণিত পরিসংখ্যানের প্রশ্নের উত্তর,৯ম শ্রেণির গণিত অধ্যায় ১৭ এর অংক সমাধান,নবম শ্রেণির পরিসংখ্যান অধ্যায়ের গাণিতিক সমস্যা,Class 9 math chapter 17 statistics solution,9th grade mathematics statistics chapter answers,Class 9 math statistics chapter 17 exercise solution,Statistics chapter 17 for Class 9 math in Bengali,Step-by-step solution of Class 9 math chapter 17,Class 9 math statistics solved problems,Detailed solution of Class 9 statistics chapter,9th grade math statistics chapter 17 explained,Class 9 math statistics chapter Bengali solution,Class 9 math statistics chapter exercise answers উপাত্তের উপস্থাপন : গুণবাচক নয় এমন সংখ্যাসূচক তথ্যাবলি পরিসংখ্যানের উপাত্ত। অনুসন্ধানাধীন উপাত্ত পরিসংখ্যানের কাঁচামাল। এগুলো অবিন্যস্তভাবে থাকে এবং অবিন্যস্ত উপাত্ত থেকে সরাসরি প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় না। প্রয়োজন হয় উপাত্তগুলোর বিন্যস্ত ও সারণিভুক্ত করা। আর উপাত্তসমূহের সারণিভুক্ত করা হলো উপাত্তের উপস্থাপন। উপাত্তের সারণিভুক্তকরণ : কোনো উপাত্তের সারণিভুক্ত করতে হলে প্রথমে তার পরিসর নির্ধারণ করতে হয়। এরপর শ্রেণি ব্যবধান ও শ্রেণিসংখ্যা নির্ধারণ করে ট্যালি চিহ্ন ব্যবহার করে গণসংখ্যা নিবেশন সারণি তৈরি করা হয়। উদাহরণ ১। কোনো এক শীত মৌসুমে শ্রীমঙ্গলের জানুয়ারি মাসের ৩১ দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (সেলসিয়াস) নিচে দেওয়া হলো। সর্বনিম্ন তাপমাত্রার (সেলসিয়াস) গণসংখ্যা নিবেশন সারণি তৈরি কর। ১৪°, ১৪°, ১৪°, ১৩°, ১২°, ১৩°, ১০°, ১০°, ১১°, ১২°, ১১°, ১০°, ৯°, ৮°, ৯°, ১১°, ১০°, ১০°, ৮°, ৯°, ৭°, ৬°, ৬°, ৬°, ৬°, ৭°, ৮°, ৯°, ৯°, ৮°, ৭° সমাধান : এখানে তাপমাত্রা নির্দেশক উপাত্তের সবচেয়ে ছোট সংখ্যা ৬ এবং বড় সংখ্যা ১৪। সুতরাং উপাত্তের পরিসর = (১৪ - ৬) + ১ = ৯। এখন শ্রেণি ব্যবধান যদি ৩ নেওয়া হয় তবে শ্রেণি সংখ্যা হবে বা ৩। শ্রেণি ব্যবধান ৩ নিয়ে তিন শ্রেণিতে উপাত্ত���মূহ বিন্যাস করলে গণসংখ্যা (ঘটন সংখ্যাও বলা হয়) নিবেশন সারণি হবে নিম্নরূপ : তাপমাত্রা (সেলসিয়াস) ট্যালি চিহ্ন গণসংখ্যা বা ঘটন সংখ্যা ৬° - ৮° ১১ ৯° - ১১° ১৩ ১২° - ১৪° ৭ মোট ৩০ ক্রমযোজিত গণসংখ্যা (Cumulative Frequency) : উদাহরণ ১ এর শ্রেণি ব্যবধান ৩ ধরে শ্রেণিসংখ্যা নির্ধারণ করে গণসংখ্যা নিবেশন সারণি তৈরি করা হয়েছে। উল্লিখিত উপাত্তের শ্রেণি সংখ্যা ৩। প্রথম শ্রেণির সীমা হলো ৬° - ৮°। এই শ্রেণির নিম্নসীমা ৬° এবং উচ্চসীমা ৮°সে। এই শ্রেণির গণসংখ্যা ১১। দ্বিতীয় শ্রেণির গণসংখ্যা ১৩। এখন প্রথম শ্রেণির গণসংখ্যা ১১ এর সাথে দ্বিতীয় শ্রেণির গণসংখ্যা ১৩ যোগ করে পাই ২৪। এই ২৪ হবে দ্বিতীয় শ্রেণির ক্রমযোজিত গণসংখ্যা। আর প্রথম শ্রেণি দিয়ে শুরু হওয়ায় এই শ্রেণির ক্রমযোজিত গণসংখ্যা হবে ১১। আবার দ্বিতীয় শ্রেণির ক্রমযোজিত গণসংখ্যা ২৪ এর সাথে তৃতীয় শ্রেণির গণসংখ্যা যোগ করলে ২৪ + ৭ = ৩১, যা তৃতীয় শ্রেণির ক্রমযোজিত গণসংখ্যা। এইভাবে ক্রমযোজিত গণসংখ্যা সারণি তৈরি করা হয়। উপরের আলোচনার প্রেক্ষিতে উদাহরণ ১ এর তাপমাত্রার ক্রমযোজিত গণসংখ্যা সারণি নিম্নরূপ : নিচে তাপমাত্রার (সেলসিয়াস) অনুযায়ী গণসংখ্যা এবং ক্রমযোজিত গণসংখ্যা সারণি প্রদান করা হলো: তাপমাত্রা (সেলসিয়াস) গণসংখ্যা ক্রমযোজিত গণসংখ্যা ৬° − ৮° ১১ ১১ ৯° − ১১° ১৩ (১১ + ১৩) = ২৪ ১২° − ১৪° ৭ (২৪ + ৭) = ৩১ চলক : আমরা জানি, সংখ্যাসূচক তথ্যসমূহ পরিসংখ্যানের উপাত্ত। উপাত্তে ব্যবহৃত সংখ্যাসমূহ হলো চলক। যেমন, উদাহরণ ১ এ তাপমাত্রা নির্দেশক সংখ্যাগুলো চলক। তদানুরূপ উদাহরণ ২ এ প্রাপ্ত নম্বরগুলো ব্যবহৃত উপাত্তের চলক। বিছিন্ন ও অবিচ্ছিন্ন চলক : পরিসংখ্যানে ব্যবহৃত চলক দুই প্রকারের হয়। যেমন বিছিন্ন চলক ও অবিচ্ছিন্ন চলক। যে চলকের মান শুধুমাত্র পূর্ণসংখ্যা হয় তা বিচ্ছিন্ন চলক, যেমন জনসংখ্যা নির্দেশক উপাত্তে পূর্ণসংখ্যা ব্যবহৃত হয়। তাই জনসংখ্যামূলক উপাত্তের চলক হচ্ছে বিচ্ছিন্ন চলক। আর যেসকল চলকের মান যেকোনো বাস্তব সংখ্যা হতে পারে, সে সকল চলক অবিচ্ছিন্ন চলক। বয়স, উচ্চতা, ওজন ইত্যাদি সংশ্লিষ্ট উপাত্তে যেকোনো বাস্তব সংখ্যা ব্যবহার করা যায়। তাই এগুলোর জন্য ব্যবহৃত চলক হচ্ছে অবিচ্ছিন্ন চলক। অবিচ্ছিন্ন চলকের দুইটি মানের মধ্যবর্তী যেকোনো সংখ্যাও ঐ চলকের মান হতে পারে। উপাত্তের লেখচিত্র : আমরা দেখেছি যে, অনুসন্ধানাধীন সংগৃহীত উপাত্ত পরিসংখ্যানের কাঁচামাল। এগুলো গণসংখ্যা নিবেশন সারণিভুক্ত বা ক্রমযোজিত সারণিভুক্ত করা হলে এদের সম্বন্ধে সম্যক ধারণা করা ও সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হয়। এই সারণিভুক্ত উপাত্তসমূহ যদি লেখচিত্রের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়, তবে তা বুঝার জন্য যেমন আরও সহজ হয় তেমনি চিত্তাকর্ষক হয়। এ জন্য পরিসংখ্যানের উপাত্তসমূহ সারণিভুক্ত করা ও লেখচিত্রের মাধ্যমে উপস্থাপন বহুল প্রচলিত এবং ব্যাপক ব্যবহৃত পদ্ধতি। গণসংখ্যা বহুভুজ : অবিচ্ছিন্ন উপাত্তের শ্রেণি ব্যবধানের বিপরীত গণসংখ্যা নির্দেশকে বিন্দুসমূহকে পর্যায়ক্রমে রেখাংশ দ্বারা যুক্ত করে যে লেখচিত্র পাওয়া যায়, তাই হলো গণসংখ্যা বহুভুজ। ক্রমযোজিত গণসংখ্যা লেখচিত্র বা অজিভ রেখা : কোনো উপাত্তের শ্রেণি বিন্যাসের পর শ্রেণি ব্যবধানের উচ্চসীমা x - অক্ষ বরাবর এবং শ্রেণির ক্রমযোজিত গণসংখ্যা y - অক্ষ বরাবর স্থাপন করে ক্রমযোজিত গণসংখ্যার লেখচিত্র বা অজিভ রেখা পাওয়া যায়। কেন্দ্রীয় প্রবণতা : অনুসন্ধানাধীন অবিন্যস্ত উপাত্তসমূহ মানের ক্রমানুসারে ��াজালে, উপাত্তসমূহ মাঝামাঝি কোনো মানের কাছাকাছি পুঞ্জিভ‚ত হয়। আবার ��বিন্যস্ত উপাত্তসমূহ গণসংখ্যা নিবেশন সারণিতে উপস্থাপন করা হলে মাঝামাঝি একটি শ্রেণিতে গণসংখ্যার প্রাচুর্য দেখা যায়। অর্থাৎ, মাঝামাঝি একটি শ্রেণিতে গণসংখ্যা খুব বেশি হয়। বস্তুত উপাত্তসমূহের কেন্দ্রীয় মানের দিকে পুঞ্জিভ‚ত হওয়ার এই প্রবণতাই হলো কেন্দ্রীয় প্রবণতা। কেন্দ্রীয় প্রবণতার পরিমাপ হলো : (১) গাণিতিক গড় (২) মধ্যক (৩) প্রচুরক। নবম শ্রেণি গণিত অধ্যায় ২ : অনুশীলনী ২.১ সমাধান গাণিতিক গড় : উপাত্তসমূহের মানের সমষ্টিকে যদি তার সংখ্যা দ্বারা ভাগ করা হয়, তবে উপাত্তসমূহের গড় মান পাওয়া যায়। তবে উপাত্তসমূহের সংখ্যা যদি খুব বেশি হয় তাহলে এ পদ্ধতিতে গড় নির্ণয় করা সময়সাপেক্ষ, বেশ কঠিন ও ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ সকল ক্ষেত্রে উপাত্তসমূহ শ্রেণি বিন্যাসের মাধ্যমে সারণিবদ্ধ করে সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে গড় নির্ণয় করা হয়। শ্রেণিবিন্যাসকৃত উপাত্তের গাণিতিক গড় (সংক্ষিপ্ত পদ্ধতি) শ্রেণিবিন্যাসকৃত উপাত্তে গাণিতিক গড় নির্ণয়ের জন্য সংক্ষিপ্ত পদ্ধতি হলো সহজ। সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে গড় নির্ণয়ের ধাপসমূহ ---- ১। শ্রেণিসমূহের মধ্যমান নির্ণয় করা ২। মধ্যমানসমূহ থেকে সুবিধাজনক কোনো মানকে আনুমানিক গড় (a) ধরা ৩। প্রত্যেক শ্রেণির মধ্যমান থেকে আনুমানিক গড় বিয়োগ করে তাকে শ্রেণি ব্যপ্তি দ্বারা ভাগ করে ধাপ বিচ্যুতি u = নির্ণয় করা ৪। ধাপ বিচ্যুতিকে সংশ্লিষ্ট শ্রেণির গণসংখ্যা দ্বারা গুণ করা ৫। বিচ্যুতির গড় নির্ণয় করা এবং এর সাথে আনুমানিক গড় যোগ করে কাঙ্কিত গড় নির্ণয় করা। সংক্ষিপ্ত পদ্ধতি : এ পদ্ধতিতে উপাত্তসমূহের গাণিতিক গড় নির্ণয়ে ব্যবহৃত সূত্র হলো : গড় = যেখানে: = নির্ণেয় গড় = আনুমানিক গড় = -তম শ্রেণির গণসংখ্যা = -তম শ্রেণির গণসংখ্যার ধাপ বিচ্যুতি (শ্রেণির মধ্যবিন্দু থেকে আনুমানিক গড় পর্যন্ত দূরত্ব) = মোট গণসংখ্যার যোগফল () = শ্রেণি ব্যাপ্তি যদি সংখ্যক উপাত্তের মান হয় এবং এদের গুরুত্ব যদি হয়, তবে এদের গুরুত্ব প্রদত্ত গাণিতিক গড় হবে: যেখানে: = প্রতিটি উপাত্তের মান = প্রতিটি উপাত্তের গুরুত্ব = গুরুত্ব প্রদত্ত গাণিতিক গড় মধ্যক কোনো পরিসংখ্যানের উপাত্তগুলো মানের ক্রমানুসারে সাজালে যেসকল উপাত্ত সমান দুইভাগে ভাগ করে সেই মানই হবে উপাত্তগুলোর মধ্যক। যদি উপাত্তের সংখ্যা হয় এবং যদি বিজোড় সংখ্যা হয় তবে মধ্যক হবে -তম পদের মান। আর যদি জোড় সংখ্যা হয়, তবে মধ্যক হবে -তম ও -তম পদ দুইটির সাংখ্যিক মানের গড়। শ্রেণিবিন্যস্ত উপাত্তের মধ্যক নির্ণয় যদি শ্রেণিবিন্যস্ত উপাত্তের সংখ্যা হয় , তবে শ্রেণিবিন্যস্ত উপাত্তের -তম পদের মান হচ্ছে মধ্যক। আর -তম পদের মান বা মধ্যক নির্ণয়ে ব্যবহৃত সূত্র হলো: যেখানে: = যে শ্রেণিতে মধ্যক অবস্থিত সেই শ্রেণির নিম্নসীমা = মোট গণসংখ্যা = মধ্যক শ্রেণির পূর্ববর্তী শ্রেণির যোজিত গণসংখ্যা = মধ্যক শ্রেণির গণসংখ্যা = শ্রেণি ব্যাপ্তি প্রচুরক কোনো উপাত্তে যে সংখ্যা সর্বাধিক বার উপস্থাপিত হয়, সেই সংখ্যাই উপাত্তের প্রচুরক। একটি উপাত্তের এক বা একাধিক প্রচুরক থাকতে পারে। শ্রেণিবিন্যস্ত উপাত্তের প্রচুরক নির্ণয় শ্রেণি বিন্যস্ত উপাত্তের প্রচুরক নির্ণয়ের সূত্র হলো: যেখানে: = প্রচুরক শ্রেণির নিম্ন সীমা = প্রচুরক শ্রেণির গণসংখ্যা = প্রচুরক শ্রেণির পূর্ববর্তী শ্রেণির গণসংখ্যা = প্রচুরক শ্রেণির পরবর্তী শ্রেণির গণসংখ্যা = শ্রেণি ব্যাপ্তি নিচে সঠিক উত্তরে টিক চিহ্ন (✓) অপশনের বাম পাশে বসিয়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর প্রদান করা হলো: প্রশ্ন ১। নিচের কোনটি দ্বারা শ্রেণি ব্যাপ্তি বোঝায়? (ক) উপাত্তসমূহের মধ্যে বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম উপাত্তের ব্যবধান (খ) উপাত্তসমূহের মধ্যে প্রথম ও শেষ ��পাত্তের ব্যবধান ✓ (গ) প্রত্যেক শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম সংখ্যার পার্থক্য (ঘ) প্রত্যেক শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম সংখ্যার সমষ্টি প্রশ্ন ২। উপাত্তসমূহ সারণিভুক্ত করা হলে প্রতি শ্রেণিতে যতগুলো উপাত্ত অন্তর্ভুক্ত হয় তার নির্দেশক নিচের কোনটি? (ক) শ্রেণি সীমা (খ) শ্রেণির মধ্যবিন্দু (গ) শ্রেণি সংখ্যা ✓ (ঘ) শ্রেণির গণসংখ্যা প্রশ্ন ৩। পরিসংখ্যানের অবিন্যস্ত উপাত্তসমূহ মানের ক্রমানুসারে সাজালে উপাত্তসমূহ মাঝামাঝি কোনো মানের কাছাকাছি পুঞ্জিভূত হয়। উপাত্তের এই প্রবণতাকে বলা হয়— (ক) প্রচুরক ✓ (খ) কেন্দ্রীয় প্রবণতা (গ) গড় (ঘ) মধ্যক শীতকালে বাংলাদেশের কোনো একটি অঞ্চলের ১০ দিনের তাপমাত্রার (সেন্টিগ্রেড) পরিসংখ্যান হলো ১০°, ৯°, ৮°, ৬°, ১১°, ১২°, ৭°, ১৩°, ১৪°, ৫°। এই পরিসংখ্যানের প্রেক্ষিতে (৪-৬) পর্যন্ত প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। প্রশ্ন ৪। উপরের সংখ্যাসূচক উপাত্তের প্রচুরক কোনটি? (ক) ১২° (খ) ৫° (গ) ১৪° ✓ (ঘ) প্রচুরক নেই ব্যাখ্যা: সবচেয়ে বেশি বার ঘটমান সংখ্যা হলো প্রচুরক। এখানে বারবার ঘটমান কোনো সংখ্যা নেই। সুতরাং এখানে প্রচুরক নেই। প্রশ্ন ৫। উপরের সংখ্যাসূচক উপাত্তের গড় তাপমাত্রা কোনটি? (ক) ৮° (খ) ৮.৫° ✓ (গ) ৯.৫° (ঘ) ৯° ব্যাখ্যা: গাণিতিক গড় = প্রশ্ন ৬। উপাত্তসমূহের মধ্যক কোনটি? ✓ (ক) ৯.৫° (খ) ৯° (গ) ৮.৫° (ঘ) ৮° ব্যাখ্যা: উপাত্তটি ঊর্ধ্বক্রমে সাজিয়ে পাই: ৫°, ৬°, ৭°, ৮°, ৯°, ১০°, ১১°, ১২°, ১৩°, ১৪°; এখানে উপাত্তের সংখ্যা ১০, যা জোড়, সুতরাং মধ্যক হবে -তম ও -তম পদের গাণিতিক গড়। প্রশ্ন ৭। সারণিভুক্ত শ্রেণিবিন্যস্ত উপাত্তের সংখ্যা হলো , মধ্যক শ্রেণির নিম্নসীমা , মধ্যক শ্রেণির পূর্ববর্তী শ্রেণির ক্রমযোজিত গণসংখ্যা , মধ্যক শ্রেণির গণসংখ্যা , এবং শ্রেণি ব্যাপ্তি । এই তথ্যের আলোকে নিচের কোনটি মধ্যক নির্ণয়ের সূত্র? ✓ (ক) (খ) (গ) (ঘ) নিচে তোমাদের স্কুলের ৮ম শ্রেণির সমাপনী পরীক্ষায় বাংলায় প্রাপ্ত নম্বরের গণসংখ্যা সারণি দেওয়া হলো। এই সারণি থেকে (৮-১৬) পর্যন্ত প্রশ্নের উত্তর দাও: শ্রেণি ব্যাপ্তি ৩১-৪০ ৪১-৫০ ৫১-৬০ ৬১-৭০ ৭১-৮০ ৮১-৯০ ৯১-১০০ গণসংখ্যা ৬ ১২ ১৬ ২৪ ১২ ৮ ২ ক্রমযোজিত গণসংখ্যা ৬ ১৮ ৩৪ ৫৮ ৭০ ৭৮ ৮০ প্রশ্ন ৮। উপাত্তসমূহের কয়টি শ্রেণিতে বিন্যস্ত করা হয়েছে? (ক) ৬ ✓ (খ) ৭ (গ) ৮ (ঘ) ৯ প্রশ্ন ৯। সারণিতে উপস্থাপিত উপাত্তের শ্রেণি ব্যাপ্তি কত? (ক) ৫ (খ) ৯ ✓ (গ) ১০ (ঘ) ১৫ প্রশ্ন ১০। ৪র্থ শ্রেণির মধ্যমান কত? (ক) ৭১.৫ ✓ (খ) ৬৫.৫ (গ) ৭০.৫ (ঘ) ৭৫.৬ ব্যাখ্যা: ৪র্থ শ্রেণির মধ্যমান = প্রশ্ন ১১। উপাত্তের মধ্যক শ্রেণি কোনটি? (ক) ৪১−৫০ (খ) ৫১−৬০ ✓ (গ) ৬১−৭০ (ঘ) ৭১−৮০ ব্যাখ্যা: এখানে, মোট গণসংখ্যা = ৮০ অর্থাৎ মধ্যক হবে বা ৪০তম পদের মান। ৪০তম পদের অবস্থান (৬১ − ৭০) শ্রেণিতে। প্রশ্ন ১২। মধ্যক শ্রেণির পূর্ববর্তী শ্রেণির যোজিত গণসংখ্যা কত? (ক) ১৮ ✓ (খ) ৩৪ (গ) ৫৮ (ঘ) ৭০ প্রশ্ন ১৩। মধ্যক শ্রেণির নিম্নসীমা কত? (ক) ৪১ (খ) ৫১ ✓ (গ) ৬১ (ঘ) ৭১ ব্যাখ্যা: মধ্যক শ্রেণি হলো (৬১ − ৭০), এর নিম্নসীমা ৬১। প্রশ্ন ১৪। মধ্যক শ্রেণির গণসংখ্যা কত? (ক) ১৬ ✓ (খ) ২৪ (গ) ৩৪ (ঘ) ৫৮ ব্যাখ্যা: মধ্যক শ্রেণি হলো (৬১ − ৭০), এই শ্রেণির গণসংখ্যা হলো ২৪। প্রশ্ন ১৫। উপস্থাপিত উপাত্তের মধ্যক কত? (ক) ৬৩ ✓ (খ) ৬৩.৫ (গ) ৬৫ (ঘ) ৬৫.৫ ব্যাখ্যা: আমরা জানি, প্রশ্ন ১৬। উপস্থাপিত উপাত্তের প্রচুরক কত? (ক) ৬১.৪ (খ) ৬১ (গ) ৭০ ✓ (ঘ) ৬৫ ব্যাখ্যা: প্রচুরক = প্রশ্ন ১৭। কোনো স্কুলের ১০ম শ্রেণির ৪৯ জন শিক্ষার্থীর ওজন (কিলোগ্রাম) হলো : ৪৫, ৫০, ৫৫, ৫১, ৫৬, ৫৭, ৫৬, ৬০, ৫৮, ৬০, ৬১, ৬০, ৬২. ৬০, ৬৩, ৬৪, ৬০, ৬১, ৬৩, ৬৬, ৬৭, ৬১, ৭০, ৭০, ৬৮, ৬০, ৬৩, ৬১, ৫০, ৫৫, ৫৭, ৫৬, ৬৩, ৬০, ৬২, ৫৬, ৬৭, ৭০, ৬৯, ৭০, ৬৯, ৬৮, ৭০, ৬০, ৫৬, ৫৮, ৬১, ৬৩, ৬৪। (ক) শ্রেণি ��্যবধান ৫ ধরে গণসংখ্যা নিবেশন সারণি তৈরি কর। (খ) সারণি থেকে সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে গড় নির্ণয় কর। (গ) গণসংখ্যা নিবেশন সারণিতে উপস্থাপিত উপাত্তের গণসংখ্যা বহুভুজ আঁক। (ক) শ্রেণি ব্যবধান ৫ ধরে গণসংখ্যা নিবেশন সারণি দেওয়া আছে, সর্বনিম্ন মান: ৪৫ সর্বাধিক মান: ৭০ পরিসর: শ্রেণি ব্যবধান: ৫ শ্রেণির সংখ্যা: অতএব ৪৫ থেকে শুরু করে শ্রেণি ব্যবধান ৫ ধরে গণসংখ্যা নিবেশন সারণি তৈরি করা হলো। ওজন (কিলোগ্রাম) শ্রেণি-মধ্যবিন্দু (X) গণসংখ্যা (f) f × X ৪৫-৪৯ ৪৭ ১ ৪৭ ৫০-৫৪ ৫২ ৩ ১৫৬ ৫৫-৫৯ ৫৭ ১১ ৬২৭ ৬০-৬৪ ৬২ ২২ ১৩৬৪ ৬৫-৬৯ ৬৭ ৭ ৪৬৯ ৭০-৭৪ ৭২ ৫ ৩৬০ (খ) “ক” হতে প্রাপ্ত গণসংখ্যা সারণি থেকে সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে অনুসৃত ধাপের আলোকে গড় নির্ণয়ের সারণি নিম্নরূপ : ওজন (কিলোগ্রাম) শ্রেণির মধ্যমান (X) গণসংখ্যা (f) বিচ্যুতি সংখ্যা (d = X - a) f × d ৪৫-৪৯ ৪৭ ১ -৩ -৩ ৫০-৫৪ ৫২ ৩ -২ -৬ ৫৫-৫৯ ৫৭ ১১ -১ -১১ ৬০-৬৪ ৬২ ২২ ০ ০ ৬৫-৬৯ ৬৭ ৭ ১ ৭ ৭০-৭৪ ৭২ ৫ ২ ১০ আনুমানিক গড় (A): ৬২ শ্রেণি ব্যবধান (C): ৫ গড় নির্ণয়ের সূত্রটি হলো: তাহলে, উত্তর: শিক্ষার্থীদের ওজনের আনুমানিক গড় ৬১.৬৯ কেজি। এখন, (গ) গণসংখ্যা বহুভুজ আঁক ‘খ’ ধাপ থেকে প্রাপ্ত শ্রেণির মধ্যবিন্দুগুলো ব্যবহার করে গণসংখ্যা বহুভুজ অঙ্কন করা হয়। গণসংখ্যা বহুভুজ আঁকার ধাপ: অক্ষ বরাবর শ্রেণি ব্যবধানের মধ্যবিন্দুগুলোর মান বসানো হবে। অক্ষ বরাবর প্রতিটি শ্রেণির গণসংখ্যা চিহ্নিত করা হবে। ছক কাগজে অক্ষ বরাবর ক্ষুদ্রতম বর্গের প্রতি দুই একক এবং অক্ষ বরাবর প্রতি এক একক হিসেবে গণসংখ্যাগুলো নির্ধারণ করে পয়েন্ট সংযোগ করলে গণসংখ্যা বহুভুজ অঙ্কিত হবে।
প্রশ্ন ১৮: ১০ম শ্রেণির ৫০ জন শিক্ষার্থীর গণিত বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বরের গণসংখ্যা বহুভুজ অঙ্কন: দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, শ্রেণি ব্যবধানের মধ্যবিন্দু বের করে গণসংখ্যা বহুভুজ আঁকা হবে। শ্রেণি ব্যাপ্তি গণসংখ্যা মধ্যবিন্দু ৩১ - ৪০ ৬ ৩৫.৫ ৪১ - ৫০ ৮ ৪৫.৫ ৫১ - ৬০ ১০ ৫৫.৫ ৬১ - ৭০ ১২ ৬৫.৫ ৭১ - ৮০ ৫ ৭৫.৫ ৮১ - ৯০ ৭ ৮��.৫ ৯১ - ১০০ ২ ৯৫.৫ দেওয়া তথ্য: প্রাপ্ত নম্বর গণসংখ্যা ক্রমযোজিত গণসংখ্যা ১ - ১০ ৭ ৭ ১১ - ২০ ১০ ১৭ ২১ - ৩০ ১৬ ৩৩ ৩১ - ৪০ ১৮ ৫১ ৪১ - ৫০ ৯ ৬০ অজিভ রেখা অঙ্কনের ধাপ: অক্ষ বরাবর শ্রেণি ব্যবধানের উচ্চসীমার মান বসানো হবে। অক্ষ বরাবর ক্রমযোজিত গণসংখ্যা বসানো হবে। ছক কাগজে অক্ষ বরাবর শ্রেণির উচ্চসীমার একক হিসেবে প্রতি দুই ঘর এবং অক্ষ বরাবর প্রতি পাঁচ একক ধরে পয়েন্ট সংযোগ করলে অজিভ রেখা অঙ্কিত হবে।
প্রশ্ন ১৯: কোনো শ্রেণির ৬০ জন শিক্ষার্থীর ৫০ নম্বরের সাময়িক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের গণসংখ্যা নিবেশন সারণি হলো : প্রাপ্ত নম্বর ১–১০ ১১–২০ ২১–৩০ ৩১–৪০ ৪১–৫০ গণসংখ্যা ৭ ১০ ১৬ ১৮ ৯ উপাত্তের অজিভ রেখা আঁক। সমাধান : প্রদত্ত উপাত্তের গণসংখ্যা নিবেশনের ক্রমযোজিত গণসংখ্যা সারণি হলো: (খ) সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে গড় নির্ণয় গড় নির্ণয়ের সারণি প্রাপ্ত নম্বরের শ্রেণি গণসংখ্যা (f) ক্রমযোজিত গণসংখ্যা (cf) ১–১০ ৭ ৭ ১১–২০ ১০ ৭ + ১০ = ১৭ ২১–৩০ ১৬ ১৭ + ১৬ = ৩৩ ৩১–৪০ ১৮ ৩৩ + ১৮ = ৫১ ৪১–৫০ ৯ ৫১ + ৯ = ৬০ মনে করি, XOX´ ও YOY´ যথাক্রমে x-অক্ষ ও y-অক্ষ এবং Oমূলবিন্দু। ছক কাগজের x -অক্ষ বরাবর ক্ষুদ্রতম বর্গের দুই ঘরকে শ্রেণি ব্যবধানের উচ্চসীমার একক এবংy -অক্ষ বরাবর ছক কাগজের এক ঘরকে ক্রমযোজিত গণসংখ্যার ৫ একক ধরে অজিভ রেখা আঁকা হলো।
প্রশ্ন ২০: ৫০ জন শিক্ষার্থীর ওজনের (কেজি) গণসংখ্যা নিবেশন সারণি দেওয়া হলো। মধ্যক নির্ণয় কর। ওজন (কেজি) গণসংখ্যা ক্রমযোজিত গণসংখ্যা ৪৫ ২ ২ ৫০ ৬ ৮ ৫৫ ৮ ১৬ ৬০ ১৬ ৩২ ৬৫ ১২ ৪৪ ৭০ ৬ ৫০ মোট (হ) ৫০ এখানে, মোট গণসংখ্যা , যা জোড় সংখ্যা। মধ্যক = -তম এবং -তম পদের গাণিতিক গড় = নির্ণেয় মধ্যক = ৬০ কেজি। প্রশ্ন ২১: ৬০ জন শিক্ষার্থীর ওজনের গণসংখ্যা নিবেশন সারণি দেওয়া হলো। ব্যাপ্তি গণসংখ্যা যোজিত ফল ৪৫-৪৯ ৪ ৪ ৫০-৫৪ ৮ ১২ ৫৫-৫৯ ১০ ২২ ৬০-৬৪ ২০ ৪২ ৬৫-৬৯ ১২ ৫৪ ৭০-৭৪ ৬ ৬০ (ক) উপাত্তের মধ্যক নির্ণয়: এখানে, মোট গণসংখ্যা , সুতরাং মধ্যক হবে -তম পদের মান। ৩০তম পদের অবস্থান (৬০−৬৪) শ্রেণিতে। সুতরাং, মধ্যক শ্রেণির নিম্নসীমা, পূর্ববর্তী শ্রেণির যোজিত গণসংখ্যা, মধ্যক শ্রেণির গণসংখ্যা, শ্রেণি ব্যাপ্তি, মধ্যক = = = = নির্ণেয় মধ্যক = ৬২ কেজি। (খ) উপাত্তের প্রচুরক নির্ণয়: আমরা জানি, প্রদত্ত সারণিতে সর্বাধিক গণসংখ্যার শ্রেণি (৬০−৬৪), সুতরাং প্রচুরক এই শ্রেণিতে অবস্থিত। এখানে: প্রচুরক শ্রেণির নিম্নসীমা, প্রচুরক শ্রেণির গণসংখ্যা, পূর্ববর্তী শ্রেণির গণসংখ্যা, পরবর্তী শ্রেণির গণসংখ্যা, শ্রেণি ব্যাপ্তি, প্রচুরক = = = = নির্ণেয় প্রচুরক = ৬২.৮ কেজি (প্রায়)। প্রশ্ন ২২: উপাত্তের ক্ষেত্রে প্রচুরক— (i) কেন্দ্রীয় প্রবণতার পরিমাপ (ii) সবচেয়ে বেশি বার ��পস্থাপিত মান (iii) সবক্ষেত্রে অনন্য নাও হতে পারে উপরের তথ্যের ভিত্তিতে নিচের কোনটি সঠিক? (ক)i ও ii (খ) i ওiii (গ) ii ও ii ✓ (ঘ) i, ii ও iii প্রশ্ন ২৩: কোনো বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষায় ৯ম শ্রেণির ৫০ জন শিক্ষার্থীর গণিতে প্রাপ্ত নম্বর নিম্নরূপ: ৭৬,৬৫,৯৮,৭৯,৬৪,৬৮,৫৬,৭৩,৮৩,৫৭,৫৫,৯২,৪৫,৭৭,৮৭,৪৬,৩২,৭৫,৮৯,৪৮,৯৭,৮৮,৬৫,৭৩,৯৩,৫৮,৪১,৬৯,৬৩,৩৯,৮৪,৫৬,৪৫,৭৩,৯৩,৬২,৬৭,৬৯,৬৫,৬৩,৭৮,৬৪,৮৫,৫৩,৭৩,৩৪,৭৫,৮২,৬৭,৬২ (ক) প্রদত্ত তথ্যের ধরন: এখানে নম্বরগুলো ক্রম অনুযায়ী সাজানো নেই। এ ধরনের উপাত্তকে অবিন্যস্ত উপাত্ত বলে। কোনো শ্রেণির গণসংখ্যা ঐ শ্রেণির নির্দিষ্ট সংখ্যার প্রতিনিধিত্ব করে। (খ) শ্রেণি ব্যপ্তি ১০ ধরে গণসংখ্যা নিবেশন সারণি: প্রাপ্ত নম্বর শ্রেণি ট্যালি চিহ্ন গণসংখ্যা ৩০ − ৩৯ ৩ ৪০ − ৪৯ ৫ ৫০ − ৫৯ ৭ ৬০ − ৬৯ ১৩ ৭০ − ৭৯ ১০ ৮০ − ৮৯ ৭ ৯০ − ৯৯ ৫ মোট ৫০ (গ) সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে গড় নির্ণয়ের সারণি: প্রাপ্ত নম্বর শ্রেণি মধ্যমান (X) গণসংখ্যা (fff) বিচ্যুতি সংখ্যা (d=X−A) f×df ৩০ − ���৯ ৩৪.৫ ৩ −৩ −৯ ৪০ − ৪৯ ৪৪.৫ ৫ −২ −১০ ৫০ − ৫৯ ৫৪.৫ ৭ −১ −৭ ৬০ − ৬৯ ৬৪.৫ ১৩ ০ ০ ৭০ − ৭৯ ৭৪.৫ ১০ ১ ১০ ৮০ − ৮৯ ৮৪.৫ ৭ ২ ১৪ ৯০ − ৯৯ ৯৪.৫ ৫ ৩ ১৫ মোট ৫০ গড় নির্ণয়ের ধাপ: অনুমিত শ্রেণির মধ্যবিন্দু, শ্রেণি ব্যাপ্তি, গড় = = = নির্ণেয় গড় নম্বর = ৬৭.১ প্রশ্ন ২৪:
ক. উপরের চিত্রে প্রথম শ্রেণিটির শ্রেণি মধ্যমান ও শেষ শ্রেণিটির গণসংখ্যা কত? খ. চিত্রে প্রদর্শিত তথ্যটিকে ছকের মাধ্যমে প্রকাশ কর। গ. ‘খ’ অংশে প্রাপ্ত ছক থেকে নিবেশনটির মধ্যক নির্ণয় কর। (ক) প্রথম শ্রেণির শ্রেণি মধ্যমান ও শেষ শ্রেণির গণসংখ্যা নির্ণয়: প্রথম শ্রেণির শ্রেণি মধ্যমান = শেষ শ্রেণির গণসংখ্যা = ২ (খ) চিত্রে প্রদর্শিত তথ্যটিকে ছকের মাধ্যমে প্রকাশ করা হলো: শ্রেণি গণসংখ্যা ক্রমযোজিত গণসংখ্যা ৩০ − ৪০ ৩ ৩ ৪০ − ৫০ ৬ ৯ ৫০ − ৬০ ১১ ২০ ৬০ − ৭০ ৮ ২৮ ৭০ − ৮০ ২ ৩০ মোট (হ) ৩০ (গ) ছক থেকে মধ্যক নির্ণয়: মোট গণসংখ্যা, সুতরাং মধ্যক হবে -তম পদের মান। ১৫তম পদের অবস্থান হবে (৫০−৬০) শ্রেণিতে। তাহলে, মধ্যক শ্রেণির নিম্নসীমা, পূর্ববর্তী শ্রেণির যোজিত গণসংখ্যা, মধ্যক শ্রেণির গণসংখ্যা, শ্রেণি ব্যাপ্তি, মধ্যক নির্ণয়ের সূত্র: = = = নির্ণেয় মধ্যক = ৫৫.৪৬ (প্রায়) Read the full article
#9thgrademathstatisticschapter17explained#9thgrademathematicsstatisticschapteranswers#৯মশ্রেণিরগণিতঅধ্যায়১৭সল্যুশন#৯মশ্রেণিরগণিতপরিসংখ্যানঅধ্যায়েরসমাধান#৯মশ্রেণিরপরিসংখ্যানঅধ্যায়১৭এরঅনুশীলন#Class9mathchapter17statisticssolution#Class9mathstatisticschapter17exercisesolution#Class9mathstatisticschapterBengalisolution#Class9mathstatisticschapterexerciseanswers#Class9mathstatisticssolvedproblems#DetailedsolutionofClass9statisticschapter#Statisticschapter17forClass9mathinBengali#Step-by-stepsolutionofClass9mathchapter17#নবমশ্রেণিরগণিতপরিসংখ্যানপ্রশ্নেরউত্তর#নবমশ্রেণিরপরিসংখ্যানঅধ্যায়১৭এরসমাধান#নবমশ্রেণিরপরিসংখ্যানসহজসমাধান
0 notes