#২০২০
Explore tagged Tumblr posts
Text
সাপ্তাহিক চাকরির পত্রিকাঃ চাকরির সংবাদ- ২৭ জানুয়ারি ২০২৩-https://mrsohag.blogspot.com/2023/01/blog-post_66.html
2 notes
·
View notes
Text
Fact Check CBSE Class 10 board exam to be discontinued PIB Clarifies
PIB Fact Check: ভারত সরকার সম্প্রতি শিক্ষাব্যবস্থায় চালু করেছে নতুন শিক্ষানীতি, ২০২০ যার দৌলতে বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় (New Education Policy) বেশ কিছু ক্ষেত্রে আমূল বদল এসেছে। আর এই বদলের আবহে বেশ কিছু ব্যক্তি ভুয়ো, মিথ্যা খবর ছড়াতে শুরু করেছে। সমাজমাধ্যমে সম্প্রতি একটি বার্তা (PIB Fact Check) খুবই ভাইরাল হয়েছে যেখানে বলা হচ্ছে এই নতুন শিক্ষানীতি অনুযায়ী সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন দশম…
0 notes
Text
ইতিহাস ও কার্যক্রম
জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) NSDA
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের চাহিদার ভিত্তিতে দক্ষতা উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা ও সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে অভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম প্রণয়ন, বাস্তবায়ন, সমন্বয়, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়নসহ যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার নিমিত্ত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৮ অনুযায়ী জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ আইন এবং এর অনুবৃত্তিক্রমে জারিকৃত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন বিধিমালা-২০২০ এর আওতায় বাংলাদেশে দক্ষতা উন্নয়ন ইকোসিস্টেমের মৌলিক কা��ামোগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) ফেব্রুয়ারি ২০১৯ হতে কার্যক্রম ��ুরু করেছে। এনএসডিএ এর তিনটি বডি রয়েছে-কর্তৃপক্ষ, কার্যনির্বাহী কমিটি এবং গভর্নিং বোর্ড। গভর্নিং বোর্ডের চেয়ারম্যান মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি প্রধান উপদেষ্টার মুখ্যসচিব।
এনএসডিএ’র দায়িত্ব ও কার্যাবলি
জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৮ অনুযায়ী জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অন্যতম কাজ হলো- ১) জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন নীতি, কৌশল ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা, ২) বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/অধিদপ্তর/সংস্থা এবং বেসরকারী ও এনজিও পর্যায়ে পরিচালিত সকল দক্ষতা উন্নয়ন ব্যবস্থাকে সমন্বয় করা, ৩) দক্ষ মানব সম্পদ তৈরীর লক্ষ্যে সকল প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রশিক্ষণ পাঠ্যক্রম প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন সম্পর্কিত কার্যক্রম পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ণ করা, ৪) খাতভিত্তিক দক্ষতা তথ্যভান্ডার প্রতিষ্ঠা করা, ৫) দক্ষতার পূর্ব অভিজ্ঞতার স্বীকৃতি প্রদান, ৬) প্রতিষ্ঠানের মান উন্নয়ন, সনদায়ন ও পারস্পরিক স্বীকৃতির ব্যবস্থা করা, ৭) শিল্প দক্ষতা পরিষদ (Industry Skills Council) গঠন এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা, ৮) শিল্প সংযুক্তি শক্তিশালী করা, ৯) সকল দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন করা, ১০) জাতীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন তহবিল ব্যবহার সম্পর্কিত সুপারিশ প্রদান করাসহ দক্ষতার প্রচার প্রসার ঘটানোর মাধ্যমে অধিক সংখ্যক যুব সমাজকে দক্ষতা উন্নয়ন/প্রশিক্ষণে আগ্রহী করে তোলা।
1 note
·
View note
Text
জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)
জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)জাতীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের চাহিদার ভিত্তিতে দক্ষতা উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা ও সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে অভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম প্রণয়ন, বাস্তবায়ন, সমন্বয়, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়নসহ যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার নিমিত্ত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৮ অনুযায়ী জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ আইন এবং এর অনুবৃত্তিক্রমে জারিকৃত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন বিধিমালা-২০২০ এর আওতায় বাংলাদেশে দক্ষতা উন্নয়ন ইকোসিস্টেমের মৌলিক কাঠামোগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) ফেব্রুয়ারি ২০১৯ হতে কার্যক্রম শুরু করেছে। এনএসডিএ এর তিনটি বডি রয়েছে-কর্তৃপক্ষ, কার্যনির্বাহী কমিটি এবং গভর্নিং বোর্ড। গভর্নিং বোর্ডের চেয়ারম্যান মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি প্রধান উপদেষ্টার মুখ্যসচিব।
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের চাহিদার ভিত্তিতে দক্ষতা উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা ও সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে অভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম প্রণয়ন, বাস্তবায়ন, সমন্বয়, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়নসহ যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার নিমিত্ত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৮ অনুযায়ী জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ আইন এবং এর অনুবৃত্তিক্রমে জারিকৃত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন বিধিমালা-২০২০ এর আওতায় বাংলাদেশে দক্ষতা উন্নয়ন ইকোসিস্টেমের মৌলিক কাঠামোগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) ফেব্রুয়ারি ২০১৯ হতে কার্যক্রম শুরু করেছে। এনএসডিএ এর তিনটি বডি রয়েছে-কর্তৃপক্ষ, কার্যনির্বাহী কমিটি এবং গভর্নিং বোর্ড। গভর্নিং বোর্ডের চেয়ারম্যান মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি প্রধান উপদেষ্টার মুখ্যসচিব।
1 note
·
View note
Text
জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)
জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)জাতীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের চাহিদার ভিত্তিতে দক্ষতা উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা ও সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে অভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম প্রণয়ন, বাস্তবায়ন, সমন্বয়, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়নসহ যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার নিমিত্ত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৮ অনুযায়ী জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ আইন এবং এর অনুবৃত্তিক্রমে জারিকৃত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন বিধিমালা-২০২০ এর আওতায় বাংলাদেশে দক্ষতা উন্নয়ন ইকোসিস্টেমের মৌলিক কাঠামোগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) ফেব্রুয়ারি ২০১৯ হতে কার্যক্রম শুরু করেছে। এনএসডিএ এর তিনটি বডি রয়েছে-কর্তৃপক্ষ, কার্যনির্বাহী কমিটি এবং গভর্নিং বোর্ড। গভর্নিং বোর্ডের চেয়ারম্যান মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি প্রধান উপদেষ্টার মুখ্যসচিব।
1 note
·
View note
Text
জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)
ইতিহাস ও কার্যক্রম
NSDA জাতীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের চাহিদার ভিত্তিতে দক্ষতা উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা ও সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে অভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম প্রণয়ন, বাস্তবায়ন, সমন্বয়, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়নসহ যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার নিমিত্ত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৮ অনুযায়ী জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ আইন এবং এর অনুবৃত্তিক্রমে জারিকৃত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন বিধিমালা-২০২০ এর আওতায় বাংলাদেশে দক্ষতা উন্নয়ন ইকোসিস্টেমের মৌলিক কাঠামোগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) ফেব্রুয়ারি ২০১৯ হতে কার্যক্রম শুরু করেছে। এনএসডিএ এর তিনটি বডি রয়েছে-কর্তৃপক্ষ, কার্যনির্বাহী কমিটি এবং গভর্নিং বোর্ড। গভর্নিং বোর্ডের চেয়ারম্যান মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি প্রধান উপদেষ্টার মুখ্যসচিব।
এনএসডিএ’র দায়িত্ব ও কার্যাবলি
জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৮ অনুযায়ী জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অন্যতম কাজ হলো- ১) জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন নীতি, কৌশল ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা, ২) বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/অধিদপ্তর/সংস্থা এবং বেসরকারী ও এনজিও পর্যায়ে পরিচালিত সকল দক্ষতা উন্নয়ন ব্যবস্থাকে সমন্বয় করা, ৩) দক্ষ মানব সম্পদ তৈরীর লক্ষ্যে সকল প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রশিক্ষণ পাঠ্যক্রম প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন সম্পর্কিত কার্যক্রম পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ণ করা, ৪) খাতভিত্তিক দক্ষতা তথ্যভান্ডার প্রতিষ্ঠা করা, ৫) দক্ষতার পূর্ব অভিজ্ঞতার স্বীকৃতি প্রদান, ৬) প্রতিষ্ঠানের মান উন্নয়ন, সনদায়ন ও পারস্পরিক স্বীকৃতির ব্যবস্থা করা, ৭) শিল্প দক্ষতা পরিষদ (Industry Skills Council) গঠন এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা, ৮) শিল্প সংযুক্তি শক্তিশালী করা, ৯) সকল দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন করা, ১০) জাতীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন তহবিল ব্যবহার সম্পর্কিত সুপারিশ প্রদান করাসহ দক্ষতার প্রচার প্রসার ঘটানোর মাধ্যমে অধিক সংখ্যক যুব সমাজকে দক্ষতা উন্নয়ন/প্রশিক্ষণে আগ্রহী করে তোলা।
0 notes
Text
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্সের রেকর্ড
দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ২.৬৪ বিলিয়ন ডলার বা ২৬৩ কোটি ৯০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে সদ্য বিদায়ী ডিসেম্ব মাসে। যা দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে) যার পরিমাণ ৩১ হাজার ৬৬৮ কোটি টাকা। একক মাস হিসেবে আগে কখনও এত রেমিট্যান্স আসেনি। এর আগে ২০২০ সালের জুলাই মাসে ২.৫৯ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। আজ বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত সবশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে। বাংলাদেশ…
0 notes
Text
ইতিহাস ও কার্যক্রম
জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের চাহিদার ভিত্তিতে দক্ষতা উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা ও সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে অভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম প্রণয়ন, বাস্তবায়ন, সমন্বয়, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়নসহ যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার নিমিত্ত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৮ অনুযায়ী জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ আইন এবং এর অনুবৃত্তিক্রমে জারিকৃত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন বিধিমালা-২০২০ এর আওতায় বাংলাদেশে দক্ষতা উন্নয়ন ইকোসিস্টেমের মৌলিক কাঠামোগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) ফেব্রুয়ারি ২০১৯ হতে কার্যক্রম শুরু করেছে। এনএসডিএ এর তিনটি বডি রয়েছে-কর্তৃপক্ষ, কার্যনির্বাহী কমিটি এবং গভর্নিং বোর্ড। গভর্নিং বোর্ডের চেয়ারম্যান মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি প্রধান উপদেষ্টার মুখ্যসচিব।
1 note
·
View note
Text
ইতিহাস ও কার্যক্রম
জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের চাহিদার ভিত্তিতে দক্ষতা উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা ও সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে অভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম প্রণয়ন, বাস্তবায়ন, সমন্বয়, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়নসহ যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার নিমিত্ত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৮ অনুযায়ী জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ আইন এবং এর অনুবৃত্তিক্রমে জারিকৃত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন বিধিমালা-২০২০ এর আওতায় বাংলাদেশে দক্ষতা উন্নয়ন ইকোসিস্টেমের মৌলিক কাঠামোগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) ফেব্রুয়ারি ২০১৯ হতে কার্যক্রম শুরু করেছে। এনএসডিএ এর তিনটি বডি রয়েছে-কর্তৃপক্ষ, কার্যনির্বাহী কমিটি এবং গভর্নিং বোর্ড। গভর্নিং বোর্ডের চেয়ারম্যান মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি প্রধান উপদেষ্টার মুখ্যসচিব।
এনএসডিএ’র দায়িত্ব ও কার্যাবলি
জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৮ অনুযায়ী জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অন্যতম কাজ হলো- ১) জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন নীতি, কৌশল ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা, ২) বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/অধিদপ্তর/সংস্থা এবং বেসরকারী ও এনজিও পর্যায়ে পরিচালিত সকল দক্ষতা উন্নয়ন ব্যবস্থাকে সমন্বয় করা, ৩) দক্ষ মানব সম্পদ তৈরীর লক্ষ্যে সকল প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রশিক্ষণ পাঠ্যক্রম প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন সম্পর্কিত কার্যক্রম পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ণ করা, ৪) খাতভিত্তিক দক্ষতা তথ্যভান্ডার প্রতিষ্ঠা করা, ৫) দক্ষতার পূর্ব অভিজ্ঞতার স্বীকৃতি প্রদান, ৬) প্রতিষ্ঠানের মান উন্নয়ন, সনদায়ন ও পারস্পরিক স্বীকৃতির ব্যবস্থা করা, ৭) শিল্প দক্ষতা পরিষদ (Industry Skills Council) গঠন এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা, ৮) শিল্প সংযুক্তি শক্তিশালী করা, ৯) সকল দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন করা, ১০) জাতীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন তহবিল ব্যবহার সম্পর্কিত সুপারিশ প্রদান করাসহ দক্ষতার প্রচার প্রসার ঘটানোর মাধ্যমে অধিক সংখ্যক যুব সমাজকে দক্ষতা উন্নয়ন/প্রশিক্ষণে আগ্রহী করে তোলা।
এনএসডিএ’র বর্তমান কার্যক্রম
দক্ষতা উন্নয়ন সংক্রান্ত বাংলাদেশ জাতীয় যোগ্যতা কাঠামো (বিএনকিউএফ) এর ১ থেকে ৬ স্তরের কোর্স এবং দক্ষতা সম্পর্কিত শর্ট কোর্স (সর্বোচ্চ ৩৬০ ঘন্টা) পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধনের দায়িত্ব, অকুপেশনভিত্তিক সনদায়নের নিমিত্ত কোর্স/ক্ষেত্রসমূহ চিহ্নিতকরণ, জাতীয় যোগ্যতা কাঠামোর আওতায় ১ থেকে ৬ স্তরের দক্ষতা প্রশিক্ষণ কোর্সসমূহের কম্পিটেন্সি স্ট্যান্ডার্ড (CS) ও কারিকুলাম প্রণয়ন, অনুমোদন ও বাস্তবায়ন-পরিবীক্ষণ, দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে ট্রেইনার, অ্যাসেসর, প্রশিক্ষণার্থী অ্যাসেসমেন্ট ও সনদায়ন এবং আরপিএল এর মাধ্যমে সনদায়ন প্রক্রিয়া এনএসডিএ সম্পন্ন করছে।
জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক দেশব্যাপি সরকারি-বেসরকারি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন কার্যক্রম চলমান। ইতোমধ্যে সরকারি/বেসরকারি পর্যায়ে ৯০০টিরও বেশি দক্ষতা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নিবন্ধিত হয়েছে। এনএসডিএ এখন পর্যন্ত ১৬৩টি কম্পিটেন্সি স্ট্যান্ডার্ড (CS), ২৫৭টি কোর্স অ্যাক্রিডিটেশন ডকুমেন্ট (CAD), ১০৩ টি কারিকুলাম, ২৩৪টি কম্পিটেন্সি বেজড লার্নিং ম্যাটেরিয়াল (CBLM) প্রণয়ন করেছে। বর্তমানে এ সকল কার্যক্রমসহ প্রশিক্ষণার্থীদের অ্যাসেসমেন্ট করার লক্ষ্যে অ্যাসেসমেন্ট পুল গঠনের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
ন্যাশনাল স্কিলস পোর্টাল
কর্মসংস্থানের চাহিদা ও যোগানের রিয়েল টাইম ডাটা, গ্রাজুয়েট ট্র্যাকিং সহ অনলাইন নিবন্ধন, প্রশিক্ষণ মূল্যায়ন, প্রশিক্ষণার্থীদের অ্যাসেসমেন্ট ও সনদায়নের সুযোগসহ মোট ১৬টি মডিউল সম্বলিত ন্যাশনাল স্কিলস পোর্টাল (NSP) তৈরি করা হয়েছে।
পোর্টালে নিবন্ধন ও সনদায়ন হতে সকল প্রশিক্ষণার্থী ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের একটি সমন্বিত ডাটাবেজে শিল্প সংগঠনসমূহের অন্তর্ভুক্তি থাকবে। এতে শিল্প তার প্রয়োজনীয় দক্ষ জনশক্তি পোর্টালের মাধ্যমে সংগ্রহ করে নিতে পারবে।পোর্টালটির মাধ্যমে দক্ষতা সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরণের তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ এবং স্বয়ংক্রিয় প্রতিবেদন প্রস্তুত করা সম্ভব হবে। পোর্টালটিতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন, বিভিন্ন পেমেন্ট গেটওয়ে এবং গুগল ম্যাপসহ বিভিন্ন কানেক্টিভিটি থাকবে। বিটিসিএল হতে skillsportal.gov.bd নামক ডোমেইন ক্রয় করা হয়েছে এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের ন্যাশনাল ডাটা সেন্টারে হোস্টিং করা হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এনএসডিএ
২০১৭ সালে বাংলাদেশ WorldSkills International এবং ২০১৮ সালে WorldSkills Asia এর সদস্য পদ লাভ করেছে। রাশিয়ার কাজা��ে ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত ৪৫তম বিশ্ব দক্ষতা প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ পেস্ট্রি এন্ড কনফেকশনারি এবং ফ্যাশন টেকনোলজি –এ দুটি অকুপেশনে অংশগ্রহণ করেছে। World Skills Competition Switzerland-2022 এ বেকারি ট্রেডে ৮ম, ফ্যাশন টেকনোলজিতে ১৮তম এবং কুকিং ট্রেডে ২৯তম স্থান অর্জন করেছে বাংলাদেশি প্রতিযোগীরা।
মন্তব্য
বাংলাদেশ ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ২০৩১ সালের মধ্যে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর। বাংলাদেশ বর্তমানে অনুকুল জনমিতিক সুবিধাভোগ করছে (demographic window of opportunity) যা আগামী ২০৩৩ সাল পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। প্রতিবছর ২.২ মিলিয়ন কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী শ্রমবাজারে যুক্ত হচ্ছে। কিন্তু শ্রম বাজারে যুক্ত হওয়া যুবশক্তিকে দক্ষ করে গড়ে তোলা সম্ভব না হলে এ জনমিতিক সুবিধাকে জনমিতিক লভ্যাংশে (demographic dividend) রূপান্তর করা সম্ভব হবে না। অন্যদিকে, বাংলাদেশের শ্রমবাজারের আরো একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট হলো-বৃহৎ অনানুষ্ঠানিক খাতের উপস্থিতি। মোট শ্রমশক্তির শতকরা ৮৫.১% অনানুষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত। এই শ্রমজীবী মানুষদের প্রায় এক তৃতীয়াংশের কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই। তাই বৃহৎ অনানুষ্ঠানিক খাতের পাশাপাশি বিপুল সংখ্যক স্বল্প শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর দক্ষতা উন্নয়ন করে তাদেরকে শ্রমবাজারের উপযোগী করে গড়ে তোলা একটি বড় চ্যালেঞ্জ এবং সে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এনএসডিএ কাজ শুরু করেছে। সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত মানব সম্পদ তৈরীর মাধ্যমে ২০৩১ সালের মধ্যে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশে এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত আয়ের দেশে পৌঁছানোর স্বপ্ন বাস্তবায়নে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
0 notes
Link
যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস এক প্রেস
0 notes
Text
ইতিহাস ও কার্যক্রম(NSDA)
জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের চাহিদার ভিত্তিতে দক্ষতা উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা ও সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে অভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম প্রণয়ন, বাস্তবায়ন, সমন্বয়, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়নসহ যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার নিমিত্ত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৮ অনুযায়ী জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ আইন এবং এর অনুবৃত্তিক্রমে জারিকৃত জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন বিধিমালা-২০২০ এর আওতায় বাংলাদেশে দক্ষতা উন্নয়ন ইকোসিস্টেমের মৌলিক কাঠামোগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ) ফেব্রুয়ারি ২০১৯ হতে কার্যক্রম শুরু করেছে। এনএসডিএ এর তিনটি বডি রয়েছে-কর্তৃপক্ষ, কার্যনির্বাহী কমিটি এবং গভর্নিং বোর্ড। গভর্নিং বোর্ডের চেয়ারম্যান মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি প্রধান উপদেষ্টার মুখ্যসচিব।
1 note
·
View note
Text
রিসার্চ এন্ড স্টাডিজ
ডিটিই টিএমইডি রিসার্চ ২০২১-২২
ডিটিই টিএমইডি রিসার্চ ২০২০-২১
বিএমইটি রিসার্চ
এটুআই
সেইপ
প্লাস্টিক আইএসসি
NSDA Research and Studies
1 note
·
View note
Text
শিক্ষানবিশ আইনজীবীর অর্থ আত্মসাত করে আত্মগোপনে আছে নড়াইলের সাজাপ্রাপ্ত আসামী আব্দুর রহমান খান রনি
নড়াইলের লোহাগড়া থানার রায়পাশা গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা মৃত মো. দুলাল খান ওরফে সবুর এর ছেলে আব্দুর রহমান খান রনি, কর্মসংস্থানে উদ্দেশ্যে ২০২০ ইং সালে ঢাকায় আসে। একই থানায় গ্রামের বাড়ী হবার সুবাদে শিক্ষানবিশ আইনজীবি তৌহিদুর রহমানের হাত ধরেই পথ চলা শুরু করে রাজধানী শহরে। কিছুদিনের মধ্যেই নিজের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য শুরু করে লুব্রিকেটের (মবিল বেচা-কেনা) ব্যাবসা। কিন্তু পর্য়াপ্ত মুলধন না থাকায় আশ্রয়…
0 notes
Text
শেকৃবিতে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি এখন শূণ্যের কোটায়
কৃষি বিষয়ে ডিগ্রি গ্রহণে আগ্রহী নেপাল, ভূটানসহ পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশের শিক্ষার্থীরা। বাংলাদেশের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বিদেশি শিক্ষার্থীদের পছন্দের বিদ্যাপীঠ হয়ে উঠেছিল রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি)। ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে গড়ে প্রতি বছর ১১ জন বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি হয়ে আসছিল, যা সামগ্রিকভাবে ৫০ জনের ওপরে। তবে ২০২০ সালের পরে থেকে আকস্মিকভাবে কমতে থাকে এই…
0 notes
Text
জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় আপিলে স্থগিত
জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় আপিলে স্থগিত/ ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায় স্থগিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায় স্থগিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্র পক্ষকে আপিলের অনুমতি দিয়ে (লিভ র্গ্যান্ট) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে চার বিচারপতির আপিল বিভাগ বেঞ্চ আজ এ আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্র পক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত এটর্নি জেনারেল অনিক আর হক। ২০২০ সালের ১০ মার্চ জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে রায় দেন…
0 notes
Text
LC-130 স্কিবার্ড: আর্কটিক ও অ্যান্টার্কটিক মিশনের জন্য সেরা এয়ারক্রাফট
LC-130 স্কিবার্ড একটি অত্যাধুনিক বিমান যা বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে আর্কটিক ও অ্যান্টার্কটিক অঞ্চলে কাজ করার জন্য। এটি মূলত লকহিড C-130 হারকিউলিস বিমানকে মডিফাই করে তৈরি করা হয়েছে। এর বিশেষত্ব হলো স্কি-সংযুক্ত ল্যান্ডিং গিয়ার এবং জেট অ্যাসিস্টেড টেকঅফ (JATO) রকেট। এরকম বৈশিষ্ট্য LC-130 কে একাধিক গবেষণা ও সামরিক কার্যক্রমের জন্য অপরিহার্য করে তুলেছে।
youtube
LC-130 এর বৈশিষ্ট্য
স্কি-সংযুক্ত ল্যান্ডিং গিয়ার LC-130 এর স্কি গুলো “হুইলস্কি” নামে পরিচিত। এগুলো প্রত্যাহারযোগ্য, অর্থাৎ প্রয়োজন অনুযায়ী হুইল এবং স্কি মোডের মধ্যে পরিবর্তন করা যায়। এই বৈশিষ্ট্য বিমানটিকে তুষার ও বরফে নিরাপদে অবতরণ করতে সহায়তা করে।
জেট অ্যাসিস্টেড টেকঅফ রকেট (JATO) বিমানটির পাশে JATO রকেট বসানো হয়েছে। এই রকেট গুলো বিমানের টেকঅফের সময় শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে, বিশেষ করে ছোট রানওয়ে বা বরফাচ্ছন্ন এলাকার জন্য।
ঠান্ডা আবহাওয়ার জন্য অভিযোজন
শীত সহ্য করতে বিশেষ তাপরোধী স্তর।
শক্তিশালী গ্লাস উইন্ডো যা তাপ ধরে রাখতে সহায়তা করে।
এপিইউ (Auxiliary Power Unit) যা ইঞ্জিন বন্ধ থাকা অবস্থায় বিমানকে কার্যক্ষম রাখে।
গবেষণা ও সামরিক কার্যক্রমে অবদান
গবেষণায় ভূমিকা: এই বিমানটি বিজ্ঞানীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম ও খাদ্য সরবরাহ করে এবং বরফে ঢাকা দুর্গম অঞ্চলে গবেষণা মিশনে সহায়তা করে। বিশেষত অ্যান্টার্কটিকার ম্যাকমার্ডো স্টেশনের মতো স্থানে এই বিমানটি অনন্য।
সামরিক মিশন: LC-130 সামরিক দায়িত্বেও ব্যবহৃত হয়। উচ্চ আর্কটিক অঞ্চলে রাডার স্থাপনা ও অন্যান্য সরঞ্জাম সরবরাহের জন্য এটি কার্যকর।
কঠিন মিশনে সক্ষমতা
এই বিমানটি এমন সব রানওয়েতে অবতরণ করতে পারে, যেগুলো সাধারণত বরফ বা তুষারে তৈরি। ২০২০ সালে এটি ২০০টিরও বেশি মিশন পরিচালনা করেছে এবং ২,০৯৭ জন ব্যক্তিকে স্থানান্তর করেছে, যা তার শক্তি ও নির্ভরযোগ্যতার প্রমাণ।
উন্নয়নের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
LC-130 কে আরো উন্নত করার জন্য প্রযুক্তিগত উন্নয়ন অব্যাহত রয়েছে। নতুন প্রোপেলার, ককপিট আপগ্রেড এবং স্যাটকম প্রযুক্তি সংযোজনের মাধ্যমে এর কার্যকারিতা বাড়ানো হচ্ছে।
LC-130 এর মতো স্কিবার্ড বিমানগুলো বৈজ্ঞানিক গবেষণা, সামরিক কার্যক্রম এবং চরম পরিবেশে অভিযানের জন্য অপরিহার্য। এটি এক অনন্য উদাহরণ যে কীভাবে মানব উদ্ভাবন কঠিন পরিবেশে কাজ করার জন্য প্রযুক্তি তৈরি করতে পারে।
তথ্যসূত্র:
Aviation Humor【9】
Air & Space Forces Magazine【10】
আরও দেখুনঃ সিরিয়াল কিলারদের অপ্রত্যাশিত চাকরি: আশ্চর্যজনক বাস্তবতা
youtube
Tags: #LC130, #স্কিবার্ড, #পোলারমিশন, #জেটঅ্যাসিস্টেডটেকঅফ, #তুষারপ্লেন, #আর্কটিকপ্লেন, #অ্যান্টার্কটিকপ্লেন, #গবেষণাপ্লেন, #সামরিকপ্লেন, #এয়ারক্রাফ্ট #LC130, #Skibird, #PolarMissions, #JetAssistedTakeoff, #SnowPlane, #ArcticPlane, #AntarcticPlane, #ResearchPlane, #MilitaryPlane, #Aircraft
LC130, স্কিবার্ড, পোলারমিশন, জেটঅ্যাসিস্টেডটেকঅফ, তুষারপ্লেন, আর্কটিকপ্লেন, অ্যান্টার্কটিকপ্লেন, গবেষণাপ্লেন, সামরিকপ্লেন, এয়ারক্রাফ্ট, LC130, Skibird, PolarMissions, JetAssistedTakeoff, SnowPlane, ArcticPlane, AntarcticPlane, ResearchPlane, MilitaryPlane, Aircraft
#LC130#স্কিবার্ড#পোলারমিশন#জেটঅ্যাসিস্টেডটেকঅফ#তুষারপ্লেন#আর্কটিকপ্লেন#অ্যান্টার্কটিকপ্লেন#গবেষণাপ্লেন#সামরিকপ্লেন#এয়ারক্রাফ্ট#Skibird#PolarMissions#JetAssistedTakeoff#SnowPlane#ArcticPlane#AntarcticPlane#ResearchPlane#MilitaryPlane#Aircraft#Youtube
0 notes