#১৪২
Explore tagged Tumblr posts
speedywonderlandtrash · 21 hours ago
Text
Class 7 math statistics creative question || ৭ম শ্রেণি গণিত পরিসংখ্যান সৃজনশীল প্রশ্ন
Tumblr media
Class 7 math statistics creative question
১। ঢাকা শহরের এপ্রিল মাসের ৩০ দিনের তাপমাত্রা (ডিগ্রি সেলসিয়াস) নিচে দেওয়া হলো : ২০, ২২, ৩০, ২৫, ২৮, ৩০, ৩৫, ৪০, ২৫, ২৮, ৪০, ৪৪, ৪৩, ৪০, ৩৫, ৪০, ৩৫, ২৭, ৩৫, ৩৫, ৩১, ৩২, ৪০, ৩৭, ৩৪, ৪২, ৪৩, ৪০, ৪২, ৪৪।        ক.      পরিসংখ্যানের উপাত্ত কাকে বলে এবং কত প্রকার কী কী?         ২ খ.      প্রদত্ত উপাত্তগুলোর বিন্যস্ত কর এবং পরিসর নির্ণয় কর।   ৪ গ.      উপাত্তগুলোর গণসংখ্যার সারণি গঠন কর। ৪ ২। ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ওজনের গণসংখ্যা সারণি নিচে দেওয়া হলো- শ্রেণিব্যাপ্তি ৪০-৪৫ ৪৫-৫০ ৫০-৫৫ ৫৫-৬০ ৬০-৬৫ গণসংখ্যা ৮ ১৫ ২৫ ১০ ২   ক.      উপরিউক্ত সারণির মোট গণসংখ্যা কত?    ২ খ.      প্রদত্ত উপাত্তের আয়তলেখ আঁক।  ৪ গ.      আয়তলেখ থেকে প্রচুরক নির্ণয় কর।         ৪ ৩। তোমাদের বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত ৩০ জন শিক্ষার্থীর গণিতে প্রাপ্ত নম্বরগুলো হলো- ৮০, ৬০, ৬৫, ৭৫, ৮৫, ৯৫, ৯০, ৭০, ১০০, ৮৫, ৭৫, ৬০, ৫৫, ৯৫, ৯০, ৬৫, ৫৫, ৯৮, ৮৭, ৯৬, ৯৯, ৬৮, ৭৯, ৮২, ৭৬, ৯০, ১০০, ৮৪, ৭২, ৯২ ক.      পরিসংখ্যানের উপাত্ত বলতে কী বুঝ?        ২ খ.      উদ্দীপকের নম্বরগুলোকে মানের ঊর্ধ্বক্রমে সাজাও।        ৪ গ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ১০ ধরে গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।    ৪ ৭ম শ্রেণি গণিত এমসিকিউ ৪। সপ্তম শ্রেণির ৩০ শিক্ষার্থীর গণিত বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বর নিম্নরূপ : ৪৫, ৪২, ৬০, ৬১, ৫৮, ৫৩, ৪৮, ৫২, ৫১, ৪৯, ৭৩, ৫২, ৫৭, ৭১, ৬৪, ৪৯, ৫৬, ৪৮, ৬৭, ৬৩, ৭০, ৫৯, ৫৪, ৪৬, ৪৩, ৫৬, ৫৯, ৪৩, ৬৮, ৫২।      ক.      উপাত্তগুলো মানের ক্রমানুসারে সাজাও।    ২ খ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ৫ ধরে শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয় কর।   ৪ গ.      প্রদত্ত উপাত্তের গণসংখ্যা নিবেশন সারণি তৈরি কর।       ৪ প্রশ্ন-৫  সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত ৩৫ জন শিক্ষার্থীর বার্ষিক পরীক্ষায় গণিত বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বরগুলো নিম্নরূপ : ৮০, ৬০, ৬৫, ৭৫, ৮০, ৬০, ৬০, ৯০, ৯৫, ৭০, ১০০, ৯৫, ৮৫, ৬০, ৮৫, ৮৫, ৯০, ৯৮, ৮৫, ৫৫, ৫০, ৯৫, ৯০, ৯০, ৯৮, ৬৫, ৭০, ৭০, ৭৫, ৮৫, ৯৫, ৭৫, ৬৫, ৭৫, ৬৫। ক.      উপাত্তগুলোর পরিসর নির্ণয় কর।    ২ খ.      নম্বরগুলো মানের ঊর্ধ্বক্রমে সাজাও।        ৪ গ.      প্রদত্ত উপাত্তের গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।         ৪ প্রশ্ন-৬।  কোনো শহরের জানুয়ারি মাসের ৩১ দিনের তাপমাত্রা (ডিগ্রি সেলসিয়াসে) নিচে দেওয়া হলো। ২০, ১৮, ১৪, ২১, ১১, ১৪, ১২, ১০, ১৫, ১৮, ১২, ১৪, ১৬, ১৫, ১২, ১৪, ১৮, ২০, ২২, ৯, ১১, ১০, ১৪, ১২, ১৮, ২০, ২২, ১৪, ২৫, ২০, ১০।         
Tumblr media
        ক.      উপাত্ত বলতে কী বোঝায়?   ২ খ.      প্রদত্ত উপাত্তকে মানের ক্রমানুসারে সাজিয়ে বিন্যস্ত উপাত্তে পরিণত কর।        ৪ গ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ৫ নিয়ে প্রদত্ত উপাত্তের গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।   ৪ শ্রেণি ২০-৩০ ৩০-৪০ ৪০-৫০ ৫০-৬০ ৬০-৭০ ৭০-৮০ গণসংখ্যা ৭ ১৮ ২৬ ৩০ ২২ ৮  প্রশ্ন-৭ ।  সারণিটি লক্ষ কর ও নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:  ক.     উপরিউক্ত সারণিতে মোট গণসংখ্যা কত? ২ খ.      উপরিউক্ত সারণি অনুযায়ী আয়তলেখ অঙ্কন কর। ৪ গ.      ‘খ’ নং প্রাপ্ত আয়তলেখ হতে প্রচুরক নির্ণয় কর।  ৪ প্রশ্ন-৮ । নিম্নে ৩০ জন শিক্ষার্থীর উচ্চতা (সে.মি.) দেওয়া হলো। ১৪৫, ১৬০, ১৫০, ১৫৫, ১৪৮, ১৫২, ১৬০, ১৬৫, ১৭০, ১৬০, ১৭৫, ১৬৫, ১৮০, ১৭৫, ১৬০, ১৬৫, ১৪৫, ১৫৫, ১৭৫, ১৭০, ১৬৫, ১৭৫, ১৪৫, ১৭০, ১৬৫, ১৬০, ১৮০, ১৭০, ১৬৫, ১৫০। ক.      উপাত্তগুলো ক্রমানুসারে বিন্যস্ত কর।         ২ খ.      উচ্চতার আয়তলেখ আঁক।  ৪ গ.      প্রচুরক নির্ণয় কর।     ৪           উত্তর : গ. ১৬৫ গণিত বিষয়ে আরো জানার জন্য ভিজিট করুন প্রশ্ন-�� । সারণিটি লক্ষ কর ও নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : শ্রেণি   ৪১-৫০ ৫১-৬০ ৬১-৭০ ৭১-৮০ ৮১-৯০ ৯১-১০০ গণসংখ্যা ১২ ১৫ ২৫ ৩২ ২৫ ১০ ক.      উপরিউক্ত সারণিতে মোট গণসংখ্যা কতটি?         ২ খ.      উপরিউক্ত সারণি অনুযায়ী আয়তলেখ অঙ্কন কর। ৪ গ.      খ নং প্রাপ্ত আয়তলেখ হতে প্রচুরক নির্ণয় কর।     ৪           উত্তর : ক. ১১০; গ. ৫৪ প্রশ্ন-১০- মিরপুর সরকারি বালক বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষায় ৩০ জন ছাত্রের প্রাপ্ত নম্বর নিম্নরূপ ১৩০, ১৩৮, ১২৬, ১৪৫, ১৪১, ১০০, ১৫০, ১৩২, ১২৫, ১১৩, ১৩৪, ১৪৮, ১০৭, ৯৮, ১১৯, ৯১, ১৪২, ১৪০, ১৩০, ১৩৩, ১৪৪, ৯৫, ১৩২, ১৪৭, ১০৯, ১২৩, ১১৭, ১০২, ১০৩, ১৪৩। ক.      নম্বরসমূহকে ঊর্ধ্ব ক্রমানুসারে সাজাও।      ২ খ.      উপাত্ত থেকে পরিসর ও শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয় কর।     ৪ গ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ১০ ধরে গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।    ৪           উত্তর : খ. ৬০, ৬টি প্রশ্ন-১১।  ঢাকা শহরের জানুয়ারি মাসের ৩১ দিনের তাপমাত্রা নিম্নে দেওয়া হলো : ১৪, ২০, ১৮, ২১, ১১, ১৪, ১২, ১০, ১৫, ১৮, ১২, ১৪, ১৬, ১৫, ১২, ১৪, ১৮, ২০, ২২, ৯, ১১, ১০, ১৪, ১২, ১৮, ২০, ২২, ১৪, ২৫, ২০, ১০। ক.      উপরিউক্ত উপাত্তসমূহ কোন ধরনের উপাত্ত তা শনাক্ত করে তার সংজ্ঞা দাও।  ২ খ.      ৫-শ্রেণি ব্যবধানে শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয় কর।    ৪ গ.      উক্ত শ্রেণি ব্যবধানে গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।    ৪           উত্তর : খ. ৪ প্রশ্ন-১২। শ্রেণি ব্যাপ্তি ১১-২০ ২১-৩০ ৩১-৪০ ৪১-৫০ ৫১-৬০ ৬১-৭০ ৭১-৮০ ৮১-৯০ ৯১-১০০ গণসংখ্যা ১০ ২০ ৩৫ ২০ ১৫ ১০ ৮ ৫ ৩ ক.      গণসংখ্যা সারণি বলতে কী বুঝ?      ২ খ.      প্রদত্ত উপাত্তের আয়তলেখ আঁক।  ৪ গ.      আয়তলেখ থেকে প্রচুরক নির্ণয় কর।         ৪           উত্তর : গ. ৩৫। Read the full article
0 notes
quransunnahdawah · 8 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা ফরজ:
জিহাদকে তোমাদের উপর ফরজ করা হয়েছে, আর তা তোমাদের অসহ্য মনে হচ্ছে, কোন জিনিস তোমাদের অসহ্য মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আবার হতে পারে কোন জিনিস তোমাদের ভাল মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। প্রকৃত ব্যাপার আল্লাহ জানেন, তোমরা তা জান না। (০২. বাকারা ২১৬)
জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
হে ঈমানদারগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক ব্যবসায়ের সন্ধান দেব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে রক্ষা করবে? তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তোমরা তোমাদের ধন-সম্পদ ও জীবন দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জানতে। (৬১. সফ ১০-১১)
তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় যুদ্ধে বের হও এবং তোমাদের মাল ও জান দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে। (০৯. তওবা ৪১)
আর তোমাদের কী হল যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করছ না! অথচ অসহায় পুরুষ, নারী ও শিশুরা ফরিয়াদ করছে, ‘হে আমাদের রব, জালিমদের এ জনপদ থেকে আমাদেরকে বের এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একজন অভিভাবক নির্ধারণ করুন। আর নির্ধারণ করুন আপনার পক্ষ থেকে একজন সাহায্যকারী। (০৪. নিসা ৭৫)
ফিতনার অবসান না হওয়া পর্যন্ত আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা:
আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর যতক্ষণ না ফিতনার অবসান হয় এবং দীন পূর্ণরূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। তবে যদি তারা বিরত হয় তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা কওে সে বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা। (০৮. আনফাল ৩৯)
আল্লাহর নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
জিহাদ কর আল্লাহর পথে যেভাবে জিহাদ করা উচিত; তিনি তোমাদেরকে মনোনীত করেছেন। তিনি দীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর কঠোরতা আরোপ করেননি। এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের মিল্লাত; তিনি পূর্বে তোমাদের নামকরণ করেছেন মুসলিম এবং এই কিতাবেও, যাতে রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষী স্বরূপ হয় এবং তোমরা স্বাক্ষী হও মানব জাতির জন্য। (২২. হজ্জ্ব ৭৮)
আর তোমরা আল্লাহর রাস্তায় তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর, যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে পছন্দ করেন না। (০২. বাকারা ১৯০)
তাদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে ��ের করে দাও যেখান থেকে তারা তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে। বস্তুত ফিতনা হত্যার চেয়েও গুরুতর। তোমরা মাসজিদে হারামের নিকট তাদের সাথে যুদ্ধ করো না, যে পর্যন্ত তারা তোমাদের সাথে সেখানে যুদ্ধ না করে, কিন্তু যদি তারা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে, তবে তোমরাও তাদের হত্যা কর, এটাই কাফিরদের প্রতিদান। (০২. বাকারা ১৯১)
অতএব যখন তোমরা কাফিরদের সাথে যুদ্ধে মুকাবিলা কর তখন তাদের গর্দানে আঘাত কর, পরিশেষে যখন তোমরা তাদেরকে সম্পূর্ণ রূপে পরাভূত করবে তখন তাদেরকে কষে বাঁধবে; অতঃপর হয় অনুকম্পা, না হয় মুক্তিপণ। তোমরা জিহাদ চালাবে যতক্ষণ না ওরা অস্ত্র নামিয়ে ফেলে। এটাই বিধান। এটা এ জন্য যে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদেরকে শাস্তি দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি চান তোমাদেরকে অপরদের দ্বারা পরীক্ষা করতে। যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনও তাদের আমল বিনষ্ট করে দেননা। (৪৭. মুহাম্মদ ৪)
তোমরা সেই সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কেন লড়াই করবে না যারা তাদের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে, যারা রসূলকে দেশ থেকে বের করে দেয়ার ষড়যন্ত্র করেছিল? প্রথমে তারাই তোমাদেরকে আক্রমণ করেছিল। তোমরা কি তাদেরকে ভয় কর? তোমরা মুমিন হলে আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। (তওবা ১৩)
যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে, আর আল্লাহর পথে নিজদের মাল ও জান দিয়ে জিহাদ করেছে, আল্লাহর কাছে তারা বড়ই মর্যাদাবান আর তারাই সফলকাম। (০৯. তওবা ২০)
নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে। অতএব তারা মারে ও মরে। (০৯. তাওবা ১১১)
আল্লাহ তো ভালবাসেন সেই লোকদেরকে যারা তাঁর পথে সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায় সারিবদ্ধভাবে যুদ্ধ করে। (৬১. ���ফ ৪)
তোমরা কি মনে করেছ যে তোমরা এমনিতেই জান্নাতে চলে যাবে? অথচ আল্লাহ এখনো দেখেননি যে, তাদেরকে যারা তোমাদের মধ্য থেকে জিহাদ করেছে এবং ধৈর্য্য ধারন করেছে। (০৩. আলে ইমরান ১৪২)
ঈমানদাররা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করে:
যারা ঈমান এনেছে তারা লড়াই করে আল্লাহর রাস্তায়, আর যারা কুফরী করেছে তারা লড়াই করে তাগূতের পথে। সুতরাং তোমরা লড়াই কর শয়তানের সঙ্গী-সাথীদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয় শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল। (০৪. নিসা ৭৬)
হে নবী! মু’মিনদেরকে জিহাদের জন্য উদ্বুদ্ধ কর। (০৮. আনফাল ৬৫)
যারা আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহন করেছে এবং যারা করেননি মর্যাদার দিক থেকে তারা সমান নয়:
মু’মিনদের মধ্যে যারা কোন দুঃখ পীড়া ব্যতীতই গৃহে বসে থাকে, আর যারা স্বীয় ধন ও প্রাণ দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে তারা সমান নয়; যারা ধন-প্রাণ দ্বারা জিহাদ করে আল্লাহ তাদেরকে গৃহে অবস্থানকারীদের উপর উচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন; এবং সকলকেই আল্লাহ কল্যাণের প্রতিশ্রæতি দান করেছেন। কিন্তু তার কাছে মুজাহিদদের কল্যাণকর কাজের ফল বসে থাকা লোকদের থেকে অনেক বেশী। তাদের জন্য আল্লাহর নিকট বড় সম্মান,ক্ষমা ও অনুগ্রহ রয়েছে। আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল ও অনুগ্রহকারী। (০৪. নিসা ৯৫-৯৬)
আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র প্রস্তুত রাখা:
তোমরা কাফিরদের মুকাবিলা করার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও সদাসজ্জিত অশ্ববাহিনী প্রস্তুত রাখবে যাতে আল্লাহ ও তোমাদের শক্রদেরকে সংকিত ও ভীত সন্ত্রস্ত রাখতে পারো। এছাড়া অন্যান্যদেরকেও যাদেরকে তোমরা জাননা, কিন্তু আল্লাহ জানেন। (০৮. আনফাল ৬০)
আল্লাহর পথে সংগ্রামকারীরা কোন নিন্দুকের নিন্দাকে ভয় করে না:
তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে, কোন নিন্দুকের নিন্দাকে তারা ভয় করবে না। (০৫. মায়েদা ৫৪)
জিহাদের সঠিক অর্থ কি?
জিহাদ, (আরবি: "সংগ্রাম" বা "প্রচেষ্টা") ইসলামে জেহাদের অর্থ  একটি প্রশংসনীয় সংগ্রাম বা প্রচেষ্টা।
ইসলামে জিহাদের ৩ প্রকার কি কি?
জিহাদকে অভ্যন্তরীণ ("বৃহত্তর") জিহাদে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে নিজের ভিত্তি প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং বাহ্যিক ("কম") জিহাদ, যা আবার কলম/জিহাদের (বিতর্ক বা প্ররোচনা) জিহাদে বিভক্ত। তরবারি.
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে.
যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর পথে যুদ্ধ কর, কিন্তু শত্রুতা শুরু করো না। আল্লাহ আগ্রাসনকারীদের পছন্দ করেন না। যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হয়, তাদের (যুদ্ধের) অনুমতি দেওয়া হয়, কারণ তাদের প্রতি জুলুম করা হয়; এবং নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের সাহায্যের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী।
মুহাম্মদ (সাঃ) এর জিহাদ কিরূপ ছিল?
ইসলামের প্রথম দিকের 'মক্কান' সময়কালে, নবী মুহাম্মদের (সঃ ) জিহাদের বার্তাটি মূর্তিপূজা, পৌত্তলিকতা এবং বহুদেবতার দ্বারা কমবেশি বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি প্রচলিত আদেশের বিরুদ্ধে ইসলামপ্রচারের দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
1 note · View note
tawhidrisalatakhirah · 8 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা ফরজ:
জিহাদকে তোমাদের উপর ফরজ করা হয়েছে, আর তা তোমাদের অসহ্য মনে হচ্ছে, কোন জিনিস তোমাদের অসহ্য মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আবার হতে পারে কোন জিনিস তোমাদের ভাল মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। প্রকৃত ব্যাপার আল্লাহ জানেন, তোমরা তা জান না। (০২. বাকারা ২১৬)
জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
হে ঈমানদারগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক ব্যবসায়ের সন্ধান দেব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে রক্ষা করবে? তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তোমরা তোমাদের ধন-সম্পদ ও জীবন দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জানতে। (৬১. সফ ১০-১১)
তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় যুদ্ধে বের হও এবং তোমাদের মাল ও জান দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে। (০৯. তওবা ৪১)
আর তোমাদের কী হল যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করছ না! অথচ অসহায় পুরুষ, নারী ও শিশুরা ফরিয়াদ করছে, ‘হে আমাদের রব, জালিমদের এ জনপদ থেকে আমাদেরকে বের এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একজন অভিভাবক নির্ধারণ করুন। আর নির্ধারণ করুন আপনার পক্ষ থেকে একজন সাহায্যকারী। (০৪. নিসা ৭৫)
ফিতনার অবসান না হওয়া পর্যন্ত আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা:
আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর যতক্ষণ না ফিতনার অবসান হয় এবং দীন পূর্ণরূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। তবে যদি তারা বিরত হয় তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা কওে সে বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা। (০৮. আনফাল ৩৯)
আল্লাহর নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
জিহাদ কর আল্লাহর পথে যেভাবে জিহাদ করা উচিত; তিনি তোমাদেরকে মনোনীত করেছেন। তিনি দীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর কঠোরতা আরোপ করেননি। এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের মিল্লাত; তিনি পূর্বে তোমাদের নামকরণ করেছেন মুসলিম এবং এই কিতাবেও, যাতে রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষী স্বরূপ হয় এবং তোমরা স্বাক্ষী হও মানব জাতির জন্য। (২২. হজ্জ্ব ৭৮)
আর তোমরা আল্লাহর রাস্তায় তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর, যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে পছন্দ করেন না। (০২. বাকারা ১৯০)
তাদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে বের করে দাও যেখান থেকে তারা তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে। বস্তুত ফিতনা হত্যার চেয়েও গুরুতর। তোমরা মাসজিদে হারামের নিকট তাদের সাথে যুদ্ধ করো না, যে পর্যন্ত তারা তোমাদের সাথে সেখানে যুদ্ধ না করে, কিন্তু যদি তারা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে, তবে তোমরাও তাদের হত্যা কর, এটাই কাফিরদের প্রতিদান। (০২. বাকারা ১৯১)
অতএব যখন তোমরা কাফিরদের সাথে যুদ্ধে মুকাবিলা কর তখন তাদের গর্দানে আঘাত কর, পরিশেষে যখন তোমরা তাদেরকে সম্পূর্ণ রূপে পরাভূত করবে তখন তাদেরকে কষে বাঁধবে; অতঃপর হয় অনুকম্পা, না হয় মুক্তিপণ। তোমরা জিহাদ চালাবে যতক্ষণ না ওরা অস্ত্র নামিয়ে ফেলে। এটাই বিধান। এটা এ জন্য যে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদেরকে শাস্তি দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি চান তোমাদেরকে অপরদের দ্বারা পরীক্ষা করতে। যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনও তাদের আমল বিনষ্ট করে দেননা। (৪৭. মুহাম্মদ ৪)
তোমরা সেই সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কেন লড়াই করবে না যারা তাদের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে, যারা রসূলকে দেশ থেকে বের করে দেয়ার ষড়যন্ত্র করেছিল? প্রথমে তারাই তোমাদেরকে আক্রমণ করেছিল। তোমরা কি তাদেরকে ভয় কর? তোমরা মুমিন হলে আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। (তওবা ১৩)
যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে, আর আল্লাহর পথে নিজদের মাল ও জান দিয়ে জিহাদ করেছে, আল্লাহর কাছে তারা বড়ই মর্যাদাবান আর তারাই সফলকাম। (০৯. তওবা ২০)
নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে। অতএব তারা মারে ও মরে। (০৯. তাওবা ১১১)
আল্লাহ তো ভালবাসেন সেই লোকদেরকে যারা তাঁর পথে সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায় সারিবদ্ধভাবে যুদ্ধ করে। (৬১. সফ ৪)
তোমরা কি মনে করেছ যে তোমরা এমনিতেই জান্নাতে চলে যাবে? অথচ আল্লাহ এখনো দেখেননি যে, তাদেরকে যারা তোমাদের মধ্য থেকে জিহাদ করেছে এবং ধৈর্য্য ধারন করেছে। (০৩. আলে ইমরান ১৪২)
ঈমানদাররা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করে:
যারা ঈমান এনেছে তারা লড়াই করে আল্লাহর রাস্তায়, আর যারা কুফরী করেছে তারা লড়াই করে তাগূতের পথে। সুতরাং তোমরা লড়াই কর শয়তানের সঙ্গী-সাথীদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয় শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল। (০৪. নিসা ৭৬)
হে নবী! মু’মিনদেরকে জিহাদের জন্য উদ্বুদ্ধ কর। (০৮. আনফাল ৬৫)
যারা আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহন করেছে এবং যারা করেননি মর্যাদার দিক থেকে তারা সমান নয়:
মু’মিনদের মধ্যে যারা কোন দুঃখ পীড়া ব্যতীতই গৃহে বসে থাকে, আর যারা স্বীয় ধন ও প্রাণ দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে তারা সমান নয়; যারা ধন-প্রাণ দ্বারা জিহাদ করে আল্লাহ তাদেরকে গৃহে অবস্থানকারীদের উপর উচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন; এবং সকলকেই আল্লাহ কল্যাণের প্রতিশ্রæতি দান করেছেন। কিন্তু তার কাছে মুজাহিদদের কল্যাণকর কাজের ফল বসে থাকা লোকদের থেকে অনেক বেশী। তাদের জন্য আল্লাহর নিকট বড় সম্মান,ক্ষমা ও অনুগ্রহ রয়েছে। আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল ও অনুগ্রহকারী। (০৪. নিসা ৯৫-৯৬)
আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র প্রস্তুত রাখা:
তোমরা কাফিরদের মুকাবিলা করার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও সদাসজ্জিত অশ্ববাহিনী প্রস্তুত রাখবে যাতে আল্লাহ ও তোমাদের শক্রদেরকে সংকিত ও ভীত সন্ত্রস্ত রাখতে পারো। এছাড়া অন্যান্যদেরকেও যাদেরকে তোমরা জাননা, কিন্তু আল্লাহ জানেন। (০৮. আনফাল ৬০)
আল্লাহর পথে সংগ্রামকারীরা কোন নিন্দুকের নিন্দাকে ভয় করে না:
তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে, কোন নিন্দুকের নিন্দাকে তারা ভয় করবে না। (০৫. মায়েদা ৫৪)
জিহাদের সঠিক অর্থ কি?
জিহাদ, (আরবি: "সংগ্রাম" বা "প্রচেষ্টা") ইসলামে জেহাদের অর্থ  একটি প্রশংসনীয় সংগ্রাম বা প্রচেষ্টা।
ইসলামে জিহাদের ৩ প্রকার কি কি?
জিহাদকে অভ্যন্তরীণ ("বৃহত্তর") জিহাদে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে নিজের ভিত্তি প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং বাহ্যিক ("কম") জিহাদ, যা আবার কলম/জিহাদের (বিতর্ক বা প্ররোচনা) জিহাদে বিভক্ত। তরবারি.
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে.
যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর পথে যুদ্ধ কর, কিন্তু শত্রুতা শুরু করো না। আল্লাহ আগ্রাসনকারীদের পছন্দ করেন না। যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হয়, তাদের (যুদ্ধের) অনুমতি দেওয়া হয়, কারণ তাদের প্রতি জুলুম করা হয়; এবং নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের সাহায্যের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী।
মুহাম্মদ (সাঃ) এর জিহাদ কিরূপ ছিল?
ইসলামের প্রথম দিকের 'মক্কান' সময়কালে, নবী মুহাম্মদের (সঃ ) জিহাদের বার্তাটি মূর্তিপূজা, পৌত্তলিকতা এবং বহুদেবতার দ্বারা কমবেশি বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি প্রচলিত আদেশের বিরুদ্ধে ইসলামপ্রচারের দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
0 notes
ilyforallahswt · 8 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা ফরজ:
জিহাদকে তোমাদের উপর ফরজ করা হয়েছে, আর তা তোমাদের অসহ্য মনে হচ্ছে, কোন জিনিস তোমাদের অসহ্য মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আবার হতে পারে কোন জিনিস তোমাদের ভাল মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। প্রকৃত ব্যাপার আল্লাহ জানেন, তোমরা তা জান না। (০২. বাকারা ২১৬)
জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
হে ঈমানদারগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক ব্যবসায়ের সন্ধান দেব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে রক্ষা করবে? তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তোমরা তোমাদের ধন-সম্পদ ও জীবন দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জানতে। (৬১. সফ ১০-১১)
তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় যুদ্ধে বের হও এবং তোমাদের মাল ও জান দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি ত��মরা জানতে। (০৯. তওবা ৪১)
আর তোমাদের কী হল যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করছ না! অথচ অসহায় পুরুষ, নারী ও শিশুরা ফরিয়াদ করছে, ‘হে আমাদের রব, জালিমদের এ জনপদ থেকে আমাদেরকে বের এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একজন অভিভাবক নির্ধারণ করুন। আর নির্ধারণ করুন আপনার পক্ষ থেকে একজন সাহায্যকারী। (০৪. নিসা ৭৫)
ফিতনার অবসান না হওয়া পর্যন্ত আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা:
আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর যতক্ষণ না ফিতনার অবসান হয় এবং দীন পূর্ণরূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। তবে যদি তারা বিরত হয় তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা কওে সে বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা। (০৮. আনফাল ৩৯)
আল্লাহর নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
জিহাদ কর আল্লাহর পথে যেভাবে জিহাদ করা উচিত; তিনি তোমাদেরকে মনোনীত করেছেন। তিনি দীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর কঠোরতা আরোপ করেননি। এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের মিল্লাত; তিনি পূর্বে তোমাদের নামকরণ করেছেন মুসলিম এবং এই কিতাবেও, যাতে রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষী স্বরূপ হয় এবং তোমরা স্বাক্ষী হও মানব জাতির জন্য। (২২. হজ্জ্ব ৭৮)
আর তোমরা আল্লাহর রাস্তায় তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর, যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে পছন্দ করেন না। (০২. বাকারা ১৯০)
তাদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে বের করে দাও যেখান থেকে তারা তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে। বস্তুত ফিতনা হত্যার চেয়েও গুরুতর। তোমরা মাসজিদে হারামের নিকট তাদের সাথে যুদ্ধ করো না, যে পর্যন্ত তারা তোমাদের সাথে সেখানে যুদ্ধ না করে, কিন্তু যদি তারা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে, তবে তোমরাও তাদের হত্যা কর, এটাই কাফিরদের প্রতিদান। (০২. বাকারা ১৯১)
অতএব যখন তোমরা কাফিরদের সাথে যুদ্ধে মুকাবিলা কর তখন তাদের গর্দানে আঘাত কর, পরিশেষে যখন তোমরা তাদেরকে সম্পূর্ণ রূপে পরাভূত করবে তখন তাদেরকে কষে বাঁধবে; অতঃপর হয় অনুকম্পা, না হয় মুক্তিপণ। তোমরা জিহাদ চালাবে যতক্ষণ না ওরা অস্ত্র নামিয়ে ফেলে। এটাই বিধান। এটা এ জন্য যে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদেরকে শাস্তি দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি চান তোমাদেরকে অপরদের দ্বারা পরীক্ষা করতে। যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনও তাদের আমল বিনষ্ট করে দেননা। (৪৭. মুহাম্মদ ৪)
তোমরা সেই সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কেন লড়াই করবে না যারা তাদের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে, যারা রসূলকে দেশ থেকে বের করে দেয়ার ষড়যন্ত্র করেছিল? প্রথমে তারাই তোমাদেরকে আক্রমণ করেছিল। তোমরা কি তাদেরকে ভয় কর? তোমরা মুমিন হলে আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। (তওবা ১৩)
যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে, আর আল্লাহর পথে নিজদের মাল ও জান দিয়ে জিহাদ করেছে, আল্লাহর কাছে তারা বড়ই মর্যাদাবান আর তারাই সফলকাম। (০৯. তওবা ২০)
নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে। অতএব তারা মারে ও মরে। (০৯. তাওবা ১১১)
আল্লাহ তো ভালবাসেন সেই লোকদেরকে যারা তাঁর পথে সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায় সারিবদ্ধভাবে যুদ্ধ করে। (৬১. সফ ৪)
তোমরা কি মনে করেছ যে তোমরা এমনিতেই জান্নাতে চলে যাবে? অথচ আল্লাহ এখনো দেখেননি যে, তাদেরকে যারা তোমাদের মধ্য থেকে জিহাদ করেছে এবং ধৈর্য্য ধারন করেছে। (০৩. আলে ইমরান ১৪২)
ঈমানদাররা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করে:
যারা ঈমান এনেছে তারা লড়াই করে আল্লাহর রাস্তায়, আর যারা কুফরী করেছে তারা লড়াই করে তাগূতের পথে। সুতরাং তোমরা লড়াই কর শয়তানের সঙ্গী-সাথীদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয় শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল। (০৪. নিসা ৭৬)
হে নবী! মু’মিনদেরকে জিহাদের জন্য উদ্বুদ্ধ কর। (০৮. আনফাল ৬৫)
যারা আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহন করেছে এবং যারা করেননি মর্যাদার দিক থেকে তারা সমান নয়:
মু’মিনদের মধ্যে যারা কোন দুঃখ পীড়া ব্যতীতই গৃহে বসে থাকে, আর যারা স্বীয় ধন ও প্রাণ দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে তারা সমান নয়; যারা ধন-প্রাণ দ্বারা জিহাদ করে আল্লাহ তাদেরকে গৃহে অবস্থানকারীদের উপর উচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন; এবং সকলকেই আল্লাহ কল্যাণের প্রতিশ্রæতি দান করেছেন। কিন্তু তার কাছে মুজাহিদদের কল্যাণকর কাজের ফল বসে থাকা লোকদের থেকে অনেক বেশী। তাদের জন্য আল্লাহর নিকট বড় সম্মান,ক্ষমা ও অনুগ্রহ রয়েছে। আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল ও অনুগ্রহকারী। (০৪. নিসা ৯৫-৯৬)
আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র প্রস্তুত রাখা:
তোমরা কাফিরদের মুকাবিলা করার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও সদাসজ্জিত অশ্ববাহিনী প্রস্তুত রাখবে যাতে আল্লাহ ও তোমাদের শক্রদেরকে সংকিত ও ভীত সন্ত্রস্ত রাখতে পারো। এছাড়া অন্যান্যদেরকেও যাদেরকে তোমরা জাননা, কিন্তু আল্লাহ জানেন। (০৮. আনফাল ৬০)
আল্লাহর পথে সংগ্রামকারীরা কোন নিন্দুকের নিন্দাকে ভয় করে না:
তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে, কোন নিন্দুকের নিন্দাকে তারা ভয় করবে না। (০৫. মায়েদা ৫৪)
জিহাদের সঠিক অর্থ কি?
জিহাদ, (আরবি: "সংগ্রাম" বা "প্রচেষ্টা") ইসলামে জেহাদের অর্থ  একটি প্রশংসনীয় সংগ্রাম বা প্রচেষ্টা।
ইসলামে জিহাদের ৩ প্রকার কি কি?
জিহাদকে অভ্যন্তরীণ ("বৃহত্তর") জিহাদে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে নিজের ভিত্তি প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং বাহ্যিক ("কম") জিহাদ, যা আবার কলম/জিহাদের (বিতর্ক বা প্ররোচনা) জিহাদে বিভক্ত। তরবারি.
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে.
যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর পথে যুদ্ধ কর, কিন্তু শত্রুতা শুরু করো না। আল্লাহ আগ্রাসনকারীদের পছন্দ করেন না। যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হয়, তাদের (যুদ্ধের) অনুমতি দেওয়া হয়, কারণ তাদের প্রতি জুলুম করা হয়; এবং নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের সাহায্যের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী।
মুহাম্মদ (সাঃ) এর জিহাদ কিরূপ ছিল?
ইসলামের প্রথম দিকের 'মক্কান' সময়কালে, নবী মুহাম্মদের (সঃ ) জিহাদের বার্তাটি মূর্তিপূজা, পৌত্তলিকতা এবং বহুদেবতার দ্বারা কমবেশি বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি প্রচলিত আদেশের বিরুদ্ধে ইসলামপ্রচারের দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
0 notes
myreligionislam · 8 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা ফরজ:
জিহাদকে তোমাদের উপর ফরজ করা হয়েছে, আর তা তোমাদের অসহ্য মনে হচ্ছে, কোন জিনিস তোমাদের অসহ্য মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আবার হতে পারে কোন জিনিস তোমাদের ভাল মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। প্রকৃত ব্যাপার আল্লাহ জানেন, তোমরা তা জান না। (০২. বাকারা ২১৬)
জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
হে ঈমানদারগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক ব্যবসায়ের সন্ধান দেব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে রক্ষা করবে? তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তোমরা তোমাদের ধন-সম্পদ ও জীবন দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জানতে। (৬১. সফ ১০-১১)
তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় যুদ্ধে বের হও এবং তোমাদের মাল ও জান দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে। (০৯. তওবা ৪১)
আর তোমাদের কী হল যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করছ না! অথচ অসহায় পুরুষ, নারী ও শিশুরা ফরিয়াদ করছে, ‘হে আমাদের রব, জালিমদের এ জনপদ থেকে আমাদেরকে বের এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একজন অভিভাবক নির্ধারণ করুন। আর নির্ধারণ করুন আপনার পক্ষ থেকে একজন সাহায্যকারী। (০৪. নিসা ৭৫)
ফিতনার অবসান না হওয়া পর্যন্ত আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা:
আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর যতক্ষণ না ফিতনার অবসান হয় এবং দীন পূর্ণরূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। তবে যদি তারা বিরত হয় তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা কওে সে বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা। (০৮. আনফাল ৩৯)
আল্লাহর নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
জিহাদ কর আল্লাহর পথে যেভাবে জিহাদ করা উচিত; তিনি তোমাদেরকে মনোনীত করেছেন। তিনি দীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর কঠোরতা আরোপ করেননি। এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের মিল্লাত; তিনি পূর্বে তোমাদের নামকরণ করেছেন মুসলিম এবং এই কিতাবেও, যাতে রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষী স্বরূপ হয় এবং তোমরা স্বাক্ষী হও মানব জাতির জন্য। (২২. হজ্জ্ব ৭৮)
আর তোমরা আল্লাহর রাস্তায় তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর, যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে পছন্দ করেন না। (০২. বাকারা ১৯০)
তাদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে বের করে দাও যেখান থেকে তারা তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে। বস্তুত ফিতনা হত্যার চেয়েও গুরুতর। তোমরা মাসজিদে হারামের নিকট তাদের সাথে যুদ্ধ করো না, যে পর্যন্ত তারা তোমাদের সাথে সেখানে যুদ্ধ না করে, কিন্তু যদি তারা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে, তবে তোমরাও তাদের হত্যা কর, এটাই কাফিরদের প্রতিদান। (০২. বাকারা ১৯১)
অতএব যখন তোমরা কাফিরদের সাথে যুদ্ধে মুকাবিলা কর তখন তাদের গর্দানে আঘাত কর, পরিশেষে যখন তোমরা তাদেরকে সম্পূর্ণ রূপে পরাভূত করবে তখন তাদেরকে কষে বাঁধবে; অতঃপর হয় অনুকম্পা, না হয় মুক্তিপণ। তোমরা জিহাদ চালাবে যতক্ষণ না ওরা অস্ত্র নামিয়ে ফেলে। এটাই বিধান। এটা এ জন্য যে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদেরকে শাস্তি দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি চান তোমাদেরকে অপরদের দ্বারা পরীক্ষা করতে। যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনও তাদের আমল বিনষ্ট করে দেননা। (৪৭. মুহাম্মদ ৪)
তোমরা সেই সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কেন লড়াই করবে না যারা তাদের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে, যারা রসূলকে দেশ থেকে বের করে দেয়ার ষড়যন্ত্র করেছিল? প্রথমে তারাই তোমাদেরকে আক্রমণ করেছিল। তোমরা কি তাদেরকে ভয় কর? তোমরা মুমিন হলে আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। (তওবা ১৩)
যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে, আর আল্লাহর পথে নিজদের মাল ও জান দিয়ে জিহাদ করেছে, আল্লাহর কাছে তারা বড়ই মর্যাদাবান আর তারাই সফলকাম। (০৯. তওবা ২০)
নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে। অতএব তারা মারে ও মরে। (০৯. তাওবা ১১১)
আল্লাহ তো ভালবাসেন সেই লোকদেরকে যারা তাঁর পথে সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায় সারিবদ্ধভাবে যুদ্ধ করে। (৬১. সফ ৪)
তোমরা কি মনে করেছ যে তোমরা এমনিতেই জান্নাতে চলে যাবে? অথচ আল্লাহ এখনো দেখেননি যে, তাদেরকে যারা তোমাদের মধ্য থেকে জিহাদ করেছে এবং ধৈর্য্য ধারন করেছে। (০৩. আলে ইমরান ১৪২)
ঈমানদাররা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করে:
যারা ঈমান এনেছে তারা লড়াই করে আল্লাহর রাস্তায়, আর যারা কুফরী করেছে তারা লড়াই করে তাগূতের পথে। সুতরাং তোমরা লড়াই কর শয়তানের সঙ্গী-সাথীদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয় শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল। (০৪. নিসা ৭৬)
হে নবী! মু’মিনদেরকে জিহাদের জন্য উদ্বুদ্ধ কর। (০৮. আনফাল ৬৫)
যারা আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহন করেছে এবং যারা করেননি মর্যাদার দিক থেকে তারা সমান নয়:
মু’মিনদের মধ্যে যারা কোন দুঃখ পীড়া ব্যতীতই গৃহে বসে থাকে, আর যারা স্বীয় ধন ও প্রাণ দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে তারা সমান নয়; যারা ধন-প্রাণ দ্বারা জিহাদ করে আল্লাহ তাদেরকে গৃহে অবস্থানকারীদের উপর উচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন; এবং সকলকেই আল্লাহ কল্যাণের প্রতিশ্রæতি দান করেছেন। কিন্তু তার কাছে মুজাহিদদের কল্যাণকর কাজের ফল বসে থাকা লোকদের থেকে অনেক বেশী। তাদের জন্য আল্লাহর নিকট বড় সম্মান,ক্ষমা ও অনুগ্রহ রয়েছে। আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল ও অনুগ্রহকারী। (০৪. নিসা ৯৫-৯৬)
আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র প্রস্তুত রাখা:
তোমরা কাফিরদের মুকাবিলা করার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও সদাসজ্জিত অশ্ববাহিনী প্রস্তুত রাখবে যাতে আল্লাহ ও তোমাদের শক্রদেরকে সংকিত ও ভীত সন্ত্রস্ত রাখতে পারো। এছাড়া অন্যান্যদেরকেও যাদেরকে তোমরা জাননা, কিন্তু আল্লাহ জানেন। (০৮. আনফাল ৬০)
আল্লাহর পথে সংগ্রামকারীরা কোন নিন্দুকের নিন্দাকে ভয় করে না:
তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে, কোন নিন্দুকের নিন্দাকে তারা ভয় করবে না। (০৫. মায়েদা ৫৪)
জিহাদের সঠিক অর্থ কি?
জিহাদ, (আরবি: "সংগ্রাম" বা "প্রচেষ্টা") ইসলামে জেহাদের অর্থ  একটি প্রশংসনীয় সংগ্রাম বা প্রচেষ্টা।
ইসলামে জিহাদের ৩ প্রকার কি কি?
জিহাদকে অভ্যন্তরীণ ("বৃহত্তর") জিহাদে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে নিজের ভিত্তি প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং বাহ্যিক ("কম") জিহাদ, যা আবার কলম/জিহাদের (বিতর্ক বা প্ররোচনা) জিহাদে বিভক্ত। তরবারি.
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে.
যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর পথে যুদ্ধ কর, কিন্তু শত্রুতা শুরু করো না। আল্লাহ আগ্রাসনকারীদের পছন্দ করেন না। যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হয়, তাদের (যুদ্ধের) অনুমতি দেওয়া হয়, কারণ তাদের প্রতি জুলুম করা হয়; এবং নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের সাহায্যের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী।
মুহাম্মদ (সাঃ) এর জিহাদ কিরূপ ছিল?
ইসলামের প্রথম দিকের 'মক্কান' সময়কালে, নবী মুহাম্মদের (সঃ ) জিহাদের বার্তাটি মূর্তিপূজা, পৌত্তলিকতা এবং বহুদেবতার দ্বারা কমবেশি বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি প্রচলিত আদেশের বিরুদ্ধে ইসলামপ্রচারের দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
0 notes
allahisourrabb · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা ফরজ:
জিহাদকে তোমাদের উপর ফরজ করা হয়েছে, আর তা তোমাদের অসহ্য মনে হচ্ছে, কোন জিনিস তোমাদের অসহ্য মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আবার হতে পারে কোন জিনিস তোমাদের ভাল মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। প্রকৃত ব্যাপার আল্লাহ জানেন, তোমরা তা জান না। (০২. বাকারা ২১৬)
জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
হে ঈমানদারগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক ব্যবসায়ের সন্ধান দেব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে রক্ষা করবে? তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তোমরা তোমাদের ধন-সম্পদ ও জীবন দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জানতে। (৬১. সফ ১০-১১)
তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় যুদ্ধে বের হও এবং তোমাদের মাল ও জান দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে। (০৯. তওবা ৪১)
আর তোমাদের কী হল যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করছ না! অথচ অসহায় পুরুষ, নারী ও শিশুরা ফরিয়াদ করছে, ‘হে আমাদের রব, জালিমদের এ জনপদ থেকে আমাদেরকে বের এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একজন অভিভাবক নির্ধারণ করুন। আর নির্ধারণ করুন আপনার পক্ষ থেকে একজন সাহায্যকারী। (০৪. নিসা ৭৫)
ফিতনার অবসান না হওয়া পর্যন্ত আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা:
আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর যতক্ষণ না ফিতনার অবসান হয় এবং দীন পূর্ণরূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। তবে যদি তারা বিরত হয় তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা কওে সে বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা। (০৮. আনফাল ৩৯)
আল্লাহর নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
জিহাদ কর আল্লাহর পথে যেভাবে জিহাদ করা উচিত; তিনি তোমাদেরকে মনোনীত করেছেন। তিনি দীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর কঠোরতা আরোপ করেননি। এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের মিল্লাত; তিনি পূর্বে তোমাদের নামকরণ করেছেন মুসলিম এবং এই কিতাবেও, যাতে রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষী স্বরূপ হয় এবং তোমরা স্বাক্ষী হও মানব জাতির জন্য। (২২. হজ্জ্ব ৭৮)
আর তোমরা আল্লাহর রাস্তায় তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর, যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে পছন্দ করেন না। (০২. বাকারা ১৯০)
তাদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে বের করে দাও যেখান থেকে তারা তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে। বস্তুত ফিতনা হত্যার চেয়েও গুরুতর। তোমরা মাসজিদে হারামের নিকট তাদের সাথে যুদ্ধ করো না, যে পর্যন্ত তারা তোমাদের সাথে সেখানে যুদ্ধ না করে, কিন্তু যদি তারা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে, তবে তোমরাও তাদের হত্যা কর, এটাই কাফিরদের প্রতিদান। (০২. বাকারা ১৯১)
অতএব যখন তোমরা কাফিরদের সাথে যুদ্ধে মুকাবিলা কর তখন তাদের গর্দানে আঘাত কর, পরিশেষে যখন তোমরা তাদেরকে সম্পূর্ণ রূপে পরাভূত করবে তখন তাদেরকে কষে বাঁধবে; অতঃপর হয় অনুকম্পা, না হয় মুক্তিপণ। তোমরা জিহাদ চালাবে যতক্ষণ না ওরা অস্ত্র নামিয়ে ফেলে। এটাই বিধান। এটা এ জন্য যে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদেরকে শাস্তি দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি চান তোমাদেরকে অপরদের দ্বারা পরীক্ষা করতে। যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনও তাদের আমল বিনষ্ট করে দেননা। (৪৭. মুহাম্মদ ৪)
তোমরা সেই সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কেন লড়াই করবে না যারা তাদের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে, যারা রসূলকে দেশ থেকে বের করে দেয়ার ষড়যন্ত্র করেছিল? প্রথমে তারাই তোমাদেরকে আক্রমণ করেছিল। তোমরা কি তাদেরকে ভয় কর? তোমরা মুমিন হলে আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। (তওবা ১৩)
যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে, আর আল্লাহর পথে নিজদের মাল ও জান দিয়ে জিহাদ করেছে, আল্লাহর কাছে তারা বড়ই মর্যাদাবান আর তারাই সফলকাম। (০৯. তওবা ২০)
নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে। অতএব তারা মারে ও মরে। (০৯. তাওবা ১১১)
আল্লাহ তো ভালবাসেন সেই লোকদেরকে যারা তাঁর পথে সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায় সারিবদ্ধভাবে যুদ্ধ করে। (৬১. সফ ৪)
তোমরা কি মনে করেছ যে তোমরা এমনিতেই জান্নাতে চলে যাবে? অথচ আল্লাহ এখনো দেখেননি যে, তাদেরকে যারা তোমাদের মধ্য থেকে জিহাদ করেছে এবং ধৈর্য্য ধারন করেছে। (০৩. আলে ইমরান ১৪২)
ঈমানদাররা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করে:
যারা ঈমান এনেছে তারা লড়াই করে আল্লাহর রাস্তায়, আর যারা কুফরী করেছে তারা লড়াই করে তাগূতের পথে। সুতরাং তোমরা লড়াই কর শয়তানের সঙ্গী-সাথীদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয় শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল। (০৪. নিসা ৭৬)
হে নবী! মু’মিনদেরকে জিহাদের জন্য উদ্বুদ্ধ কর। (০৮. আনফাল ৬৫)
যারা আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহন করেছে এবং যারা করেননি মর্যাদার দিক থেকে তারা সমান নয়:
মু’মিনদের মধ্যে যারা কোন দুঃখ পীড়া ব্যতীতই গৃহে বসে থাকে, আর যারা স্বীয় ধন ও প্রাণ দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে তারা সমান নয়; যারা ধন-প্রাণ দ্বারা জিহাদ করে আল্লাহ তাদেরকে গৃহে অবস্থানকারীদের উপর উচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন; এবং সকলকেই আল্লাহ কল্যাণের প্রতিশ্রæতি দান করেছেন। কিন্তু তার কাছে মুজাহিদদের কল্যাণকর কাজের ফল বসে থাকা লোকদের থেকে অনেক বেশী। তাদের জন্য আল্লাহর নিকট বড় সম্মান,ক্ষমা ও অনুগ্রহ রয়েছে। আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল ও অনুগ্রহকারী। (০৪. নিসা ৯৫-৯৬)
আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র প্রস্তুত রাখা:
তোমরা কাফিরদের মুকাবিলা করার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও সদাসজ্জিত অশ্ববাহিনী প্রস্তুত রাখবে যাতে আল্লাহ ও তোমাদের শক্রদেরকে সংকিত ও ভীত সন্ত্রস্ত রাখতে পারো। এছাড়া অন্যান্যদেরকেও যাদেরকে তোমরা জাননা, কিন্তু আল্লাহ জানেন। (০৮. আনফাল ৬০)
আল্লাহর পথে সংগ্রামকারীরা কোন নিন্দুকের নিন্দাকে ভয় করে না:
তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে, কোন নিন্দুকের নিন্দাকে তারা ভয় করবে না। (০৫. মায়েদা ৫৪)
জিহাদের সঠিক অর্থ কি?
জিহাদ, (আরবি: "সংগ্রাম" বা "প্রচেষ্টা") ইসলামে জেহাদের অর্থ  একটি প্রশংসনীয় সংগ্রাম বা প্রচেষ্টা।
ইসলামে জিহাদের ৩ প্রকার কি কি?
জিহাদকে অভ্যন্তরীণ ("বৃহত্তর") জিহাদে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে নিজের ভিত্তি প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং বাহ্যিক ("কম") জিহাদ, যা আবার কলম/জিহাদের (বিতর্ক বা প্ররোচনা) জিহাদে বিভক্ত। তরবারি.
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে.
যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর পথে যুদ্ধ কর, কিন্তু শত্রুতা শুরু করো না। আল্লাহ আগ্রাসনকারীদের পছন্দ করেন না। যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হয়, তাদের (যুদ্ধের) অনুমতি দেওয়া হয়, কারণ তাদের প্রতি জুলুম করা হয়; এবং নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের সাহায্যের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী।
মুহাম্মদ (সাঃ) এর জিহাদ কিরূপ ছিল?
ইসলামের প্রথম দিকের 'মক্কান' সময়কালে, নবী মুহাম্মদের (সঃ ) জিহাদের বার্তাটি মূর্তিপূজা, পৌত্তলিকতা এবং বহুদেবতার দ্বারা কমবেশি বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি প্রচলিত আদেশের বিরুদ্ধে ইসলামপ্রচারের দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
0 notes
mylordisallah · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা ফরজ:
জিহাদকে তোমাদের উপর ফরজ করা হয়েছে, আর তা তোমাদের অসহ্য মনে হচ্ছে, কোন জিনিস তোমাদের অসহ্য মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আবার হতে পারে কোন জিনিস তোমাদের ভাল মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। প্রকৃত ব্যাপার আল্লাহ জানেন, তোমরা তা জান না। (০২. বাকারা ২১৬)
জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
হে ঈমানদারগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক ব্যবসায়ের সন্ধান দেব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে রক্ষা করবে? তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তোমরা তোমাদের ধন-সম্পদ ও জীবন দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জানতে। (৬১. সফ ১০-১১)
তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় যুদ্ধে বের হও এবং তোমাদের মাল ও জান দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে। (০৯. তওবা ৪১)
আর তোমাদের কী হল যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করছ না! অথচ অসহায় পুরুষ, নারী ও শিশুরা ফরিয়াদ করছে, ‘হে আমাদের রব, জালিমদের এ জনপদ থেকে আমাদেরকে বের এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একজন অভিভাবক নির্ধারণ করুন। আর নির্ধারণ করুন আপনার পক্ষ থেকে একজন সাহায্যকারী। (০৪. নিসা ৭৫)
ফিতনার অবসান না হওয়া পর্যন্ত আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা:
আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর যতক্ষণ না ফিতনার অবসান হয় এবং দীন পূর্ণরূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। তবে যদি তারা বিরত হয় তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা কওে সে বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা। (০৮. আনফাল ৩৯)
আল্লাহর নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
জিহাদ কর আল্লাহর পথে যেভাবে জিহাদ করা উচিত; তিনি তোমাদেরকে মনোনীত করেছেন। তিনি দীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর কঠোরতা আরোপ করেননি। এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের মিল্লাত; তিনি পূর্বে তোমাদের নামকরণ করেছেন মুসলিম এবং এই কিতাবেও, যাতে রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষী স্বরূপ হয় এবং তোমরা স্বাক্ষী হও মানব জাতির জন্য। (২২. হজ্জ্ব ৭৮)
আর তোমরা আল্লাহর রাস্তায় তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর, যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে পছন্দ করেন না। (০২. বাকারা ১৯০)
তাদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে বের করে দাও যেখান থেকে তারা তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে। বস্তুত ফিতনা হত্যার চেয়েও গুরুতর। তোমরা মাসজিদে হারামের নিকট তাদের সাথে যুদ্ধ করো না, যে পর্যন্ত তারা তোমাদের সাথে সেখানে যুদ্ধ না করে, কিন্তু যদি তারা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে, তবে তোমরাও তাদের হত্যা কর, এটাই কাফিরদের প্রতিদান। (০২. বাকারা ১৯১)
অতএব যখন তোমরা কাফিরদের সাথে যুদ্ধে মুকাবিলা কর তখন তাদের গর্দানে আঘাত কর, পরিশেষে যখন তোমরা তাদেরকে সম্পূর্ণ রূপে পরাভূত করবে তখন তাদেরকে কষে বাঁধবে; অতঃপর হয় অনুকম্পা, না হয় মুক্তিপণ। তোমরা জিহাদ চালাবে যতক্ষণ না ওরা অস্ত্র নামিয়ে ফেলে। এটাই বিধান। এটা এ জন্য যে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদেরকে শাস্তি দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি চান তোমাদেরকে অপরদের দ্বারা পরীক্ষা করতে। যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনও তাদের আমল বিনষ্ট করে দেননা। (৪৭. মুহাম্মদ ৪)
তোমরা সেই সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কেন লড়াই করবে না যারা তাদের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে, যারা রসূলকে দেশ থেকে বের করে দেয়ার ষড়যন্ত্র করেছিল? প্রথমে তারাই তোমাদেরকে আক্রমণ করেছিল। তোমরা কি তাদেরকে ভয় কর? তোমরা মুমিন হলে আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। (তওবা ১৩)
যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে, আর আল্লাহর পথে নিজদের মাল ও জান দিয়ে জিহাদ করেছে, আল্লাহর কাছে তারা বড়ই মর্যাদাবান আর তারাই সফলকাম। (০৯. তওবা ২০)
নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে। অতএব তারা মারে ও মরে। (০৯. তাওবা ১১১)
আল্লাহ তো ভালবাসেন সেই লোকদেরকে যারা তাঁর পথে সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায় সারিবদ্ধভাবে যুদ্ধ করে। (৬১. সফ ৪)
তোমরা কি মনে করেছ যে তোমরা এমনিতেই জান্নাতে চলে যাবে? অথচ আল্লাহ এখনো দেখেননি যে, তাদেরকে যারা তোমাদের মধ্য থেকে জিহাদ করেছে এবং ধৈর্য্য ধারন করেছে। (০৩. আলে ইমরান ১৪২)
ঈমানদাররা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করে:
যারা ঈমান এনেছে তারা লড়াই করে আল্লাহর রাস্তায়, আর যারা কুফরী করেছে তারা লড়াই করে তাগূতের পথে। সুতরাং তোমরা লড়াই কর শয়তানের সঙ্গী-সাথীদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয় শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল। (০৪. নিসা ৭৬)
হে নবী! মু’মিনদেরকে জিহাদের জন্য উদ্বুদ্ধ কর। (০৮. আনফাল ৬৫)
যারা আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহন করেছে এবং যারা করেননি মর্যাদার দিক থেকে তারা সমান নয়:
মু’মিনদের মধ্যে যারা কোন দুঃখ পীড়া ব্যতীতই গৃহে বসে থাকে, আর যারা স্বীয় ধন ও প্রাণ দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে তারা সমান নয়; যারা ধন-প্রাণ দ্বারা জিহাদ করে আল্লাহ তাদেরকে গৃহে অবস্থানকারীদের উপর উচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন; এবং সকলকেই আল্লাহ কল্যাণের প্রতিশ্রæতি দান করেছেন। কিন্তু তার কাছে মুজাহিদদের কল্যাণকর কাজের ফল বসে থাকা লোকদের থেকে অনেক বেশী। তাদের জন্য আল্লাহর নিকট বড় সম্মান,ক্ষমা ও অনুগ্রহ রয়েছে। আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল ও অনুগ্রহকারী। (০৪. নিসা ৯৫-৯৬)
আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র প্রস্তুত রাখা:
তোমরা কাফিরদের মুকাবিলা করার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও সদাসজ্জিত অশ্ববাহিনী প্রস্তুত রাখবে যাতে আল্লাহ ও তোমাদের শক্রদেরকে সংকিত ও ভীত সন্ত্রস্ত রাখতে পারো। এছাড়া অন্যান্যদেরকেও যাদেরকে তোমরা জাননা, কিন্তু আল্লাহ জানেন। (০৮. আনফাল ৬০)
আল্লাহর পথে সংগ্রামকারীরা কোন নিন্দুকের নিন্দাকে ভয় করে না:
তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে, কোন নিন্দুকের নিন্দাকে তারা ভয় করবে না। (০৫. মায়েদা ৫৪)
জিহাদের সঠিক অর্থ কি?
জিহাদ, (আরবি: "সংগ্রাম" বা "প্রচেষ্টা") ইসলামে জেহাদের অর্থ  একটি প্রশংসনীয় সংগ্রাম বা প্রচেষ্টা।
ইসলামে জিহাদের ৩ প্রকার কি কি?
জিহাদকে অভ্যন্তরীণ ("বৃহত্তর") জিহাদে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে নিজের ভিত্তি প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং বাহ্যিক ("কম") জিহাদ, যা আবার কলম/জিহাদের (বিতর্ক বা প্ররোচনা) জিহাদে বিভক্ত। তরবারি.
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে.
যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর পথে যুদ্ধ কর, কিন্তু শত্রুতা শুরু করো না। আল্লাহ আগ্রাসনকারীদের পছন্দ করেন না। যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হয়, তাদের (যুদ্ধের) অনুমতি দেওয়া হয়, কারণ তাদের প্রতি জুলুম করা হয়; এবং নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের সাহায্যের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী।
মুহাম্মদ (সাঃ) এর জিহাদ কিরূপ ছিল?
ইসলামের প্রথম দিকের 'মক্কান' সময়কালে, নবী মুহাম্মদের (সঃ ) জিহাদের বার্তাটি মূর্তিপূজা, পৌত্তলিকতা এবং বহুদেবতার দ্বারা কমবেশি বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি প্রচলিত আদেশের বিরুদ্ধে ইসলামপ্রচারের দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
0 notes
business24bdinfo · 4 months ago
Text
২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৫০ কোটি ডলার
গত বছরের ১ থেকে ২৪ জুলাই দেশে বৈধ পথে প্রবাসী আয় এসেছিল ১৫৮ কোটি ৬০ লাখ ডলার। চলতি মাসে একই সময়ে এসেছে ১৫০ কোটি ডলার। এর মধ্যে প্রথম ১৮ দিনে এসেছিল ১৪২ কোটি ২০ লাখ ডলার। আর ১৯ থেকে ২৪ জুলাই ছয় দিনে এসেছে ৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার। এর আগে গত জুনে ২৫৪ কোটি ডলার আয় দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। জুনে দেশে যে পরিমাণ প্রবাসী আয় এসেছিল, তা একক কোনো মাসের হিসাবে গত তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে সর্বশেষ ২০২০…
0 notes
mohammadiafoundationbd · 11 months ago
Link
0 notes
sabarkantho · 1 year ago
Text
দেশের একমাত্র বিরোধী দল তৃণমূল বিএনপি: অ্যাডভোকেট তৈমূর
তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব ও নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের এমপি প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার সাংবাদিকদের বলেছেন, বাংলাদেশের একমাত্র বিরোধী দল হচ্ছে তৃণমূল বিএনপি। জাতীয় পার্টি অনেক রং ঢংয়ের পর আজ সরকারি দলের অনুগত নিয়ে নির্বাচন করছেন। ১৪ দলতো আগেই সরকারের শরীক। আমরা সারাদেশে বিভিন্ন আসনে ১৪২ জন প্রার্থী নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। জনগণ যদি মনে করেন সংসদে একটা শক্তিশালী বিরোধী দল থাকার দরকার তাহলে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
speedywonderlandtrash · 4 days ago
Text
Class 7 Math Annual Exam with Special Model-1 || ৭ম শ্রেণি গণিত বার্ষিক পরীক্ষা স্পেশাল মডেল ১
Tumblr media
Class 7 Math Annual Exam with Special Model-1
গণিত সময় : ৩ ঘণ্টা                    সপ্তম শ্রেণি                     পূর্ণমান : ১০০ ক বিভাগ : নৈর্ব্যক্তিক (২৫ নম্বর) বহুনির্বাচনি প্রশ্ন : (সঠিক উত্তরটি খাতায় লেখ)      ১ × ১৫ = ১৫ ১.  বিট হিসেবে ব্যবহার করা যায় নিচের কোনটি?  (ক) কার্ড       (খ) বাতি (গ) ক ও খ উভয়ই   (ঘ) কোনোটিই নয় ২. কার্ড সংখ্যা ‘n’ হলে মোট কতটি সংখ্যা পাওয়া সম্ভব (০ সহ)? (ক) ২n + ১            (খ) ২n - ১    (গ) ২n                   (ঘ) ২n - ১ ৩.  যে বক্ররেখাটি বৃত্তকে আবদ্ধ করে রাখে তাকে কী বলে? (ক) কেন্দ্র               (খ) পরিধি (গ) ব্যাস                 (ঘ) ব্যাসার্ধ ৪. π এর আসন্ন মান ১৫ ঘর পর্যন্ত সঠিক বের করেন কে? (ক) আইজ্যাক নিউটন        (খ) আর্কিমিডিস (গ) উইলিয়াম জোনস         (ঘ) শ্রীনিবাস রামানুজন Class 7 math exam preparation model ৫. (x2 + 5x + 6) বর্গমিটার ক্ষেত্রফলবিশিষ্ট কোনো আয়তক্ষেত্রের প্রস্থ  (x + 2) মিটার হলে, এর দৈর্ঘ্য কত?    (ক) (x + 1) মিটার   (খ) (x + 3) মিটার (গ) (x + 4) মিটার    (ঘ) (x + 5) মিটার ৬.  5ab2x2 এবং 10a2by2 এর লসাগু কত?     (ক) 5ab                 (খ) 10 a2b2x2y2     (গ) 5abxy              (ঘ) 10 abx2y2 ৭.   একটি বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা ৫২ মিটার হলে, এর ক্ষেত্রফল কত বর্গমিটার? (ক) ১৪৪                 (খ) ১৬৯ (গ) ১৯৬                 (ঘ) ২২৫ ৮.  আয়তাকৃতি ঘনবস্তুর পৃষ্ঠতল কয়টি? (ক) ৬টি                  (খ) ৮টি (গ) ১২টি                 (ঘ) ৪টি ৯.  একটি ঘনকের আয়তন 243 ঘন সেমি হলে, এর কর্ণের দৈর্ঘ্য কত?        (ক) সেমি               (খ)  সেমি (গ) 6 সেমি             (ঘ) 18 সেমি ১০.  কোনো বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল 9 বর্গ মি. হলে, ক্ষেত্রটির এক বাহুর দৈর্ঘ্য কত হবে? (ক) 3 মি.                (খ) 6 মি. (গ) 9 মি.                (ঘ) 1 মি. ১১. = কত? (ক) 6           (খ) 12 (গ) 36                   (ঘ) 60 ৭ম শ্রেণি গণিত বার্ষিক পরীক্ষা -মডেল 5 ১২.     300 × h = 9000 সমীকরণটির সমাধান নিচের কোনটি? (ক) h = 20            (খ) h = 25 (গ) h = 30   (ঘ) h = 35 ১৩.    বিচ্ছিন্ন তথ্যের মূল বৈশিষ্ট্য হলো সময়ের সাথে এগুলো- (ক) পরিবর্তনশীল     (খ) পরিবর্তনশীল নয় (গ) বৃদ্ধি পায়  (ঘ) হ্রাস পায় ১৪.  অবিচ্ছিন্ন তথ্যের গণসংখ্যা নিবেশন সারণি তৈরি করার ক্ষেত্রে কয়টি ধাপ অনুসরণ করা হয়? (ক) ২টি                  (খ) ৩টি (গ) ৪টি                   (ঘ) ৫টি ১৫. Histogram শব্দটি সর্বপ্রথম কে ব্যবহার করেন? (ক) কার্ল পিয়ারসন    (খ) আর. এ. ফিশার (গ) অধ্যাপক বাউলী  (ঘ) কার্ল স্পিয়ারম্যান Class 7 annual math exam practice   এককথায় উত্তর দাও :         ১ × ১০ = ১০ ১৬.    (০ - ৯) পর্যন্ত চিহ্নগুলোকে ইংরেজিতে কী বলে? ১৭.     বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসার্ধের অনুপাত কত? ১৮.     কোন শতকে π এর আসন্ন মান নির্ণয়ে নতুন জোয়ার আসে? ১৯.     (9x4 + 6x3 + 12x2) বর্গ একক ক্ষেত্রফলবিশিষ্ট কোনো আয়তক্ষেত্রের প্রস্থ 3x2 একক হলে এর দৈর্ঘ্য কত? ২০.    আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র লিখ। ২১.     কোন বস্তুগুলোর শুধুমাত্র দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ বিবেচনা করা হয়? ২২.     x - 4 = 1  সমীকরণের উভয়পক্ষে 4 যোগ করলে কী পাওয়া যাবে? ২৩.    কোনো ব্যক্তি সপ্তাহে 7000 টাকা আয় করলে, একদিনে তার আয় কত? ২৪.     ‘তোমাদের শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১০ জন শিক্ষার্থী ক্রিকেট খেলতে পছন্দ করে’ পরিসংখ্যানের ভাষায় এটিকে কী বলবে? ২৫.     কোন তথ্যকে বারবার পরিমাপ করলে সংখ্যাগত মানের পরিবর্তন হয় না? খ বিভাগ : সংক্ষিপ্ত ও রচনামূলক (৭৫ নম্বর) ১।       নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :        ২× ১৩ = ২৬ (ক) “RAMANUJAN”    কে বাইনারি কোডে রূপান্তরিত করো। (খ)     শিক্ষক গণিত ক্লাসে পড়ানোর সময় শিক্ষার্থীদের বললেন, প্রাচীন যুগে কোনো এক মানবজাতি গণনা ও সংখ্যা তৈরি করতে   এবং   প্রতীক দুটি ব্যবহার করত যা দুই ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতির সাথে সম্পর্কিত। তোমরা যদি ঐ যুগে থাকতে তাহলে ২, ৬, ১১, ১৫, সংখ্যাগুলো কীভাবে প্রকাশ করতে? লিখে দেখাও। (গ)     একটি বৃত্তের ব্যাস ৬ সেমি হলে বৃত্তটির ক্ষেত্রফল নির্ণয় করো। (ঘ)    
Tumblr media
          A - B = কত? (ঙ)    a2 - 16, 3a + 12, a2 + 5a + 4  এর গসাগু নির্ণয় করো। (চ)     a2 + ab, a2 - b2  এর গসাগু নির্ণয় করো। (ছ)     প্যাকেটটির আয়তন নির্ণয় করো।
Tumblr media
(জ)    একটি আয়তাকার ঘনবস্তুর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা যথাক্রমে, 25 সেমি, 20 সেমি এবং 15 সেমি। এর সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল ও আয়তন নির্ণয় করো। (ঝ)    সুমি ও রুমির একত্রে 100 টাকা আছে। সুমির টাকা রুমির টাকার 3 গুণ হলে কার কত টাকা আছে? (ঞ)   কত মিটার ফিতাকে ছয় ভাগ করলে প্রত্যেক ভাগের ফিতার দৈর্ঘ্য হবে ১২ মি? (ট)     পরিমাণগত তথ্য কী? পরিমাণগত তথ্যের প্রকারভেদ লিখ। (ঠ)     ২০ জন সহপাঠীর উচ্চতা নিম্নরূপ :           ১২৮, ১২৫, ১৩০, ১৩৫, ১৪০, ১২৯, ১২৮, ১৩৪, ১৪৮, ১৪০, ১৫০, ১৫৫, ১৫২, ১৪০, ১২৮, ১৩০, ১৪০, ১৪২, ১৪৫, ১৪৭           প্রদত্ত উচ্চতার গণসংখ্যার সারণি তৈরি করো। (ড)    বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যকার একটি ম্যাচে বাংলাদেশ দলের ৪ জন খেলোয়াড়ের রানসংখ্যা পাইচিত্রের মাধ্যমে দেখানো হলো :
Tumblr media
          ৪ জন খেলোয়াড়ের রানসংখ্যা ২৭০ হলে, তামিম এবং মুশফিকের রানসংখ্যা কত? রচনামূলক প্রশ্ন (দৃশ্যপটনির্ভর) : (১০টি থেকে ৭টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৭)       ৭ × ৭ = ৪৯ ২।       গণিত শিক্ষক ক্লাসে পড়ানোর সময় ২ রোল নম্বরধারী শিক্ষার্থী KARIM  কে বললেন তোমার রোল নম্বর যে ২, একে আমরা ১০ও বলতে পারি। এতে সবাই অবাক হলো। তখন শিক্ষক দুই ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি বুঝিয়ে দিয়ে বললেন যে, তোমাদের নামকেও চাইলে এই পদ্ধতিতে লিখতে পারি। (ক)    দুই ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতিটির নাম কি কারণসহ লেখ।        ১ (খ)     রোল-৭৫ ধারী শিক্ষার্থীর রোলকে বাইনারিতে রূপান্তর করে দেখাও।        ৩ (গ)     KARIM নামের শিক্ষার্থীকে বাইনারিতে প্রকাশ করলে কী হবে? নির্ণয় কর।       ৩ ৩।      চিত্রে একটি চতুর্ভুজ চারটি অর্ধবৃত্ত দ্বারা পরিব���ষ্টিত।
Tumblr media
(ক) চতুর্ভুজটির সাহায্যে অর্ধবৃত্তের ব্যাসার্ধ নির্ণয় করো।    ৩ (খ) সমগ্র ক্ষেত্রটির ক্ষেত্রফল বের করো।     ৪ ৪।       দুটি বৃত্তের মধ্যে প্রথম বৃত্তটির পরিধি 12.56 সেমি এবং দ্বিতীয় বৃত্তটির ক্ষেত্রফল 78.5 বর্গ সেমি। (ক)    বৃত্তের পরিধি কাকে বলে?    ১ (খ)     প্রথম বৃত্তটির ব্যাসার্ধ কত?    ৩ (গ)     দ্বিতীয় বৃত্তটির ব্যাস নির্ণয় করো।      ৩ ৫।       P = 3x2 - 16x - 12, Q = 3x2 + 5x + 2, R = 3x2 - x - 2 তিনটি বীজগাণিতিক রাশি। (ক)    উৎপাদকে বিশ্লেষণ বলতে কী বুঝায়?        ১ (খ)     Q এর উৎপাদকগুলো নির্ণয় করো।  ২ (গ)     P, Q, R এর ল.সা.গু নির্ণয় কর।      ৪ ৬।      একটি কাগজের দৈর্ঘ্য 20 সেমি, প্রস্থ 16 সেমি। কাগজটিকে ভাঁজ করে একটি মুখখোলা বাক্স বানানো হলো যেন বাক্সের উচ্চতা 2 সেমি হয়।     (ক)    বাক্সের আয়তন নির্ণয় করবে কিভাবে?        ৩ (খ)     বাক্সের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল নির্ণয় কর।       ৪ ৭।       নির্দিষ্ট পুরুত্বের কাঠ দিয়ে একটি বাক্স তৈরি করা হলো। বাক্সটির বাইরের মাপ যথাক্রমে 10 সেমি, 8 সেমি এবং 6 সেমি। বাক্সটির ভিতরের আয়তন 192 ঘন সেমি।   (ক) বাক্সটির আয়তন কত?   ৩ (খ) বাক্সটি তৈরিতে ব্যবহৃত কাঠের পরিমাণ নির্ণয় করো।   ৪ ৮।      দুইটি সংখ্যার যোগফল 9। ছোটো সংখ্যাটির 5 গুণ বড়ো সংখ্যাটির 4 গুণের সমান। (ক)    প্রদত্ত সমস্যার আলোকে সমীকরণ গঠন করো।      ৩ (খ)     সংখ্যা দুইটির বিয়োগফল নির্ণয় করো।        ৪ ৯।      বাহার ও সোহাগের কাছে 30 টি কলম আছে। বাহারের নিকট সোহাগের চেয়ে 6 টি কলম বেশি আছে। সোহাগের কলম সংখ্যাকে x ধরে একটি সমীকরণ গঠন করা যায়। (ক)    সমীকরণটি গঠন করো।        ১ (খ)     বাহার ও সোহাগের কলম সংখ্যা নির্ণয় করো?       ৩ (গ)     সমীকরণটির সমাধানের সত্যতা যাচাই করে মন্তব্য করো।   ৩ ১০।     একটি সিমেন্ট কারখানায় ৬টি মেশিন আছে। কোন মেশিন দিয়ে কী পরিমাণ সিমেন্ট উৎপাদন হয় তা নিচের চিত্রে দেখানো হলো :
Tumblr media
(ক)    চিত্রটির নাম কী?        ১ (খ)     কোন মেশিন দিয়ে সবচেয়ে বেশি সিমেন্ট এবং কম সিমেন্ট উৎপাদন হয়?        ৩ (গ)     প্রত্যেক মেশিন দিয়ে গড়ে কী পরিমাণ সিমেন্ট উৎপাদন হয়?      ৩ ১১।     কয়েকটি পরিবারের সদস্যদের ওজন (কেজিতে) নিচের দেওয়া হলো :           ৫২.৮, ৬৭.৩, ৩৬.৪, ৬২, ৫৬, ৪৮.৫, ৬৮.২, ১৭.৬, ২২.৩, ৪০.৮, ২৬.৯, ৫৫.৫, ৪৮.৬, ৩৮.৪, ৬৫.৩, ৩২.৮, ৪৫, ১১.৬, ৮.৫, ৩০.২। (ক)    উপযুক্ত শ্রেণিব্যাপ্তি নিয়ে উপাত্তগুলোকে গণসংখ্যা নিবেশন সারণিতে উপস্থাপন করো। ৩ (খ)     উপরোক্ত উপাত্তের ক্ষেত্রে কোন ধরনের লেখচিত্র প্রযোজ্য তা অঙ্কন করে যুক্তিসহ ব্যাখ্যা করো।          ৪   Read the full article
0 notes
quransunnahdawah · 8 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা ফরজ:
জিহাদকে তোমাদের উপর ফরজ করা হয়েছে, আর তা তোমাদের অসহ্য মনে হচ্ছে, কোন জিনিস তোমাদের অসহ্য মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আবার হতে পারে কোন জিনিস তোমাদের ভাল মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। প্রকৃত ব্যাপার আল্লাহ জানেন, তোমরা তা জান না। (০২. বাকারা ২১৬)
জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
হে ঈমানদারগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক ব্যবসায়ের সন্ধান দেব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে রক্ষা করবে? তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তোমরা তোমাদের ধন-সম্পদ ও জীবন দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জানতে। (৬১. সফ ১০-১১)
তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় যুদ্ধে বের হও এবং তোমাদের মাল ও জান দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে। (০৯. তওবা ৪১)
আর তোমাদের কী হল যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করছ না! অথচ অসহায় পুরুষ, নারী ও শিশুরা ফরিয়াদ করছে, ‘হে আমাদের রব, জালিমদের এ জনপদ থেকে আমাদেরকে বের এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একজন অভিভাবক নির্ধারণ করুন। আর নির্ধারণ করুন আপনার পক্ষ থেকে একজন সাহায্যকারী। (০৪. নিসা ৭৫)
ফিতনার অবসান না হওয়া পর্যন্ত আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা:
আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর যতক্ষণ না ফিতনার অবসান হয় এবং দীন পূর্ণরূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। তবে যদি তারা বিরত হয় তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা কওে সে বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা। (০৮. আনফাল ৩৯)
আল্লাহর নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
জিহাদ কর আল্লাহর পথে যেভাবে জিহাদ করা উচিত; তিনি তোমাদেরকে মনোনীত করেছেন। তিনি দীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর কঠোরতা আরোপ করেননি। এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের মিল্লাত; তিনি পূর্বে তোমাদের নামকরণ করেছেন মুসলিম এবং এই কিতাবেও, যাতে রাসূল তোমাদের জন��য সাক্ষী স্বরূপ হয় এবং তোমরা স্বাক্ষী হও মানব জাতির জন্য। (২২. হজ্জ্ব ৭৮)
আর তোমরা আল্লাহর রাস্তায় তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর, যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে পছন্দ করেন না। (০২. বাকারা ১৯০)
তাদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে বের করে দাও যেখান থেকে তারা তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে। বস্তুত ফিতনা হত্যার চেয়েও গুরুতর। তোমরা মাসজিদে হারামের নিকট তাদের সাথে যুদ্ধ করো না, যে পর্যন্ত তারা তোমাদের সাথে সেখানে যুদ্ধ না করে, কিন্তু যদি তারা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে, তবে তোমরাও তাদের হত্যা কর, এটাই কাফিরদের প্রতিদান। (০২. বাকারা ১৯১)
অতএব যখন তোমরা কাফিরদের সাথে যুদ্ধে মুকাবিলা কর তখন তাদের গর্দানে আঘাত কর, পরিশেষে যখন তোমরা তাদেরকে সম্পূর্ণ রূপে পরাভূত করবে তখন তাদেরকে কষে বাঁধবে; অতঃপর হয় অনুকম্পা, না হয় মুক্তিপণ। তোমরা জিহাদ চালাবে যতক্ষণ না ওরা অস্ত্র নামিয়ে ফেলে। এটাই বিধান। এটা এ জন্য যে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদেরকে শাস্তি দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি চান তোমাদেরকে অপরদের দ্বারা পরীক্ষা করতে। যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনও তাদের আমল বিনষ্ট করে দেননা। (৪৭. মুহাম্মদ ৪)
তোমরা সেই সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কেন লড়াই করবে না যারা তাদের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে, যারা রসূলকে দেশ থেকে বের করে দেয়ার ষড়যন্ত্র করেছিল? প্রথমে তারাই তোমাদেরকে আক্রমণ করেছিল। তোমরা কি তাদেরকে ভয় কর? তোমরা মুমিন হলে আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। (তওবা ১৩)
যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে, আর আল্লাহর পথে নিজদের মাল ও জান দিয়ে জিহাদ করেছে, আল্লাহর কাছে তারা বড়ই মর্যাদাবান আর তারাই সফলকাম। (০৯. তওবা ২০)
নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে। অতএব তারা মারে ও মরে। (০৯. তাওবা ১১১)
আল্লাহ তো ভালবাসেন সেই লোকদেরকে যারা তাঁর পথে সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায় সারিবদ্ধভাবে যুদ্ধ করে। (৬১. সফ ৪)
তোমরা কি মনে করেছ যে তোমরা এমনিতেই জান্নাতে চলে যাবে? অথচ আল্লাহ এখনো দেখেননি যে, তাদেরকে যারা তোমাদের মধ্য থেকে জিহাদ করেছে এবং ধৈর্য্য ধারন করেছে। (০৩. আলে ইমরান ১৪২)
ঈমানদাররা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করে:
যারা ঈমান এনেছে তারা লড়াই করে আল্লাহর রাস্তায়, আর যারা কুফরী করেছে তারা লড়াই করে তাগূতের পথে। সুতরাং তোমরা লড়াই কর শয়তানের সঙ্গী-সাথীদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয় শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল। (০৪. নিসা ৭৬)
হে নবী! মু’মিনদেরকে জিহাদের জন্য উদ্বুদ্ধ কর। (০৮. আনফাল ৬৫)
যারা আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহন করেছে এবং যারা করেননি মর্যাদার দিক থেকে তারা সমান নয়:
মু’মিনদের মধ্যে যারা কোন দুঃখ পীড়া ব্যতীতই গৃহে বসে থাকে, আর যারা স্বীয় ধন ও প্রাণ দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে তারা সমান নয়; যারা ধন-প্রাণ দ্বারা জিহাদ করে আল্লাহ তাদেরকে গৃহে অবস্থানকারীদের উপর উচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন; এবং সকলকেই আল্লাহ কল্যাণের প্রতিশ্রæতি দান করেছেন। কিন্তু তার কাছে মুজাহিদদের কল্যাণকর কাজের ফল বসে থাকা লোকদের থেকে অনেক বেশী। তাদের জন্য আল্লাহর নিকট বড় সম্মান,ক্ষমা ও অনুগ্রহ রয়েছে। আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল ও অনুগ্রহকারী। (০৪. নিসা ৯৫-৯৬)
আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র প্রস্তুত রাখা:
তোমরা কাফিরদের মুকাবিলা করার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও সদাসজ্জিত অশ্ববাহিনী প্রস্তুত রাখবে যাতে আল্লাহ ও তোমাদের শক্রদেরকে সংকিত ও ভীত সন্ত্রস্ত রাখতে পারো। এছাড়া অন্যান্যদেরকেও যাদেরকে তোমরা জাননা, কিন্তু আল্লাহ জানেন। (০৮. আনফাল ৬০)
আল্লাহর পথে সংগ্রামকারীরা কোন নিন্দুকের নিন্দাকে ভয় করে না:
তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে, কোন নিন্দুকের নিন্দাকে তারা ভয় করবে না। (০৫. মায়েদা ৫৪)
জিহাদের সঠিক অর্থ কি?
জিহাদ, (আরবি: "সংগ্রাম" বা "প্রচেষ্টা") ইসলামে জেহাদের অর্থ  একটি প্রশংসনীয় সংগ্রাম বা প্রচেষ্টা।
ইসলামে জিহাদের ৩ প্রকার কি কি?
জিহাদকে অভ্যন্তরীণ ("বৃহত্তর") জিহাদে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে নিজের ভিত্তি প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং বাহ্যিক ("কম") জিহাদ, যা আবার কলম/জিহাদের (বিতর্ক বা প্ররোচনা) জিহাদে বিভক্ত। তরবারি.
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে.
যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর পথে যুদ্ধ কর, কিন্তু শত্রুতা শুরু করো না। আল্লাহ আগ্রাসনকারীদের পছন্দ করেন না। যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হয়, তাদের (যুদ্ধের) অনুমতি দেওয়া হয়, কারণ তাদের প্রতি জুলুম করা হয়; এবং নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের সাহায্যের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী।
মুহাম্মদ (সাঃ) এর জিহাদ কিরূপ ছিল?
ইসলামের প্রথম দিকের 'মক্কান' সময়কালে, নবী মুহাম্মদের (সঃ ) জিহাদের বার্তাটি মূর্তিপূজা, পৌত্তলিকতা এবং বহুদেবতার দ্বারা কমবেশি বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি প্রচলিত আদেশের বিরুদ্ধে ইসলামপ্রচারের দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
1 note · View note
tawhidrisalatakhirah · 8 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা ফরজ:
জিহাদকে তোমাদের উপর ফরজ করা হয়েছে, আর তা তোমাদের অসহ্য মনে হচ্ছে, কোন জিনিস তোমাদের অসহ্য মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আবার হতে পারে কোন জিনিস তোমাদের ভাল মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। প্রকৃত ব্যাপার আল্লাহ জানেন, তোমরা তা জান না। (০২. বাকারা ২১৬)
জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
হে ঈমানদারগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক ব্যবসায়ের সন্ধান দেব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে রক্ষা করবে? তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তোমরা তোমাদের ধন-সম্পদ ও জীবন দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জানতে। (৬১. সফ ১০-১১)
তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় যুদ্ধে বের হও এবং তোমাদের মাল ও জান দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে। (০৯. তওবা ৪১)
আর তোমাদের কী হল যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করছ না! অথচ অসহায় পুরুষ, নারী ও শিশুরা ফরিয়াদ করছে, ‘হে আমাদের রব, জালিমদের এ জনপদ থেকে আমাদেরকে বের এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একজন অভিভাবক নির্ধারণ করুন। আর নির্ধারণ করুন আপনার পক্ষ থেকে একজন সাহায্যকারী। (০৪. নিসা ৭৫)
ফিতনার অবসান না হওয়া পর্যন্ত আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা:
আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর যতক্ষণ না ফিতনার অবসান হয় এবং দীন পূর্ণরূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। তবে যদি তারা বিরত হয় তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা কওে সে বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা। (০৮. আনফাল ৩৯)
আল্লাহর নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
জিহাদ কর আল্লাহর পথে যেভাবে জিহাদ করা উচিত; তিনি তোমাদেরকে মনোনীত করেছেন। তিনি দীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর কঠোরতা আরোপ করেননি। এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের মিল্লাত; তিনি পূর্বে তোমাদের নামকরণ করেছেন মুসলিম এবং এই কিতাবেও, যাতে রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষী স্বরূপ হয় এবং তোমরা স্বাক্ষী হও মানব জাতির জন্য। (২২. হজ্জ্ব ৭৮)
আর তোমরা আল্লাহর রাস্তায় তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর, যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে পছন্দ করেন না। (০২. বাকারা ১৯০)
তাদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে বের করে দাও যেখান থেকে তারা তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে। বস্তুত ফিতনা হত্যার চেয়েও গুরুতর। তোমরা মাসজিদে হারামের নিকট তাদের সাথে যুদ্ধ করো না, যে পর্যন্ত তারা তোমাদের সাথে সেখানে যুদ্ধ না করে, কিন্তু যদি তারা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে, তবে তোমরাও তাদের হত্যা কর, এটাই কাফিরদের প্রতিদান। (০২. বাকারা ১৯১)
অতএব যখন তোমরা কাফিরদের সাথে যুদ্ধে মুকাবিলা কর তখন তাদের গর্দানে আঘাত কর, পরিশেষে যখন তোমরা তাদেরকে সম্পূর্ণ রূপে পরাভূত করবে তখন তাদেরকে কষে বাঁধবে; অতঃপর হয় অনুকম্পা, না হয় মুক্তিপণ। তোমরা জিহাদ চালাবে যতক্ষণ না ওরা অস্ত্র নামিয়ে ফেলে। এটাই বিধান। এটা এ জন্য যে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদেরকে শাস্তি দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি চান তোমাদেরকে অপরদের দ্বারা পরীক্ষা করতে। যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনও তাদের আমল বিনষ্ট করে দেননা। (৪৭. মুহাম্মদ ৪)
তোমরা সেই সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কেন লড়াই করবে না যারা তাদের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে, যারা রসূলকে দেশ থেকে বের করে দেয়ার ষড়যন্ত্র করেছিল? প্রথমে তারাই তোমাদেরকে আক্রমণ করেছিল। তোমরা কি তাদেরকে ভয় কর? তোমরা মুমিন হলে আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। (তওবা ১৩)
যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে, আর আল্লাহর পথে নিজদের মাল ও জান দিয়ে জিহাদ করেছে, আল্লাহর কাছে তারা বড়ই মর্যাদাবান আর তারাই সফলকাম। (০৯. তওবা ২০)
নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে। অতএব তারা মারে ও মরে। (০৯. তাওবা ১১১)
আল্লাহ তো ভালবাসেন সেই লোকদেরকে যারা তাঁর পথে সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায় সারিবদ্ধভাবে যুদ্ধ করে। (৬১. সফ ৪)
তোমরা কি মনে করেছ যে তোমরা এমনিতেই জান্নাতে চলে যাবে? অথচ আল্লাহ এখনো দেখেননি যে, তাদেরকে যারা তোমাদের মধ্য থেকে জিহাদ করেছে এবং ধৈর্য্য ধারন করেছে। (০৩. আলে ইমরান ১৪২)
ঈমানদাররা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করে:
যারা ঈমান এনেছে তারা লড়াই করে আল্লাহর রাস্তায়, আর যারা কুফরী করেছে তারা লড়াই করে তাগূতের পথে। সুতরাং তোমরা লড়াই কর শয়তানের সঙ্গী-সাথীদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয় শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল। (০৪. নিসা ৭৬)
হে নবী! মু’মিনদেরকে জিহাদের জন্য উদ্বুদ্ধ কর। (০৮. আনফাল ৬৫)
যারা আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহন করেছে এবং যারা করেননি মর্যাদার দিক থেকে তারা সমান নয়:
মু’মিনদের মধ্যে যারা কোন দুঃখ পীড়া ব্যতীতই গৃহে বসে থাকে, আর যারা স্বীয় ধন ও প্রাণ দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে তারা সমান নয়; যারা ধন-প্রাণ দ্বারা জিহাদ করে আল্লাহ তাদেরকে গৃহে অবস্থানকারীদের উপর উচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন; এবং সকলকেই আল্লাহ কল্যাণের প্রতিশ্রæতি দান করেছেন। কিন্তু তার কাছে মুজাহিদদের কল্যাণকর কাজের ফল বসে থাকা লোকদের থেকে অনেক বেশী। তাদের জন্য আল্লাহর নিকট বড় সম্মান,ক্ষমা ও অনুগ্রহ রয়েছে। আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল ও অনুগ্রহকারী। (০৪. নিসা ৯৫-৯৬)
আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র প্রস্তুত রাখা:
তোমরা কাফিরদের মুকাবিলা করার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও সদাসজ্জিত অশ্ববাহিনী প্রস্তুত রাখবে যাতে আল্লাহ ও তোমাদের শক্রদেরকে সংকিত ও ভীত সন্ত্রস্ত রাখতে পারো। এছাড়া অন্যান্যদেরকেও যাদেরকে তোমরা জাননা, কিন্তু আল্লাহ জানেন। (০৮. আনফাল ৬০)
আল্লাহর পথে সংগ্রামকারীরা কোন নিন্দুকের নিন্দাকে ভয় করে না:
তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে, কোন নিন্দুকের নিন্দাকে তারা ভয় করবে না। (০৫. মায়েদা ৫৪)
জিহাদের সঠিক অর্থ কি?
জিহাদ, (আরবি: "সংগ্রাম" বা "প্রচেষ্টা") ইসলামে জেহাদের অর্থ  একটি প্রশংসনীয় সংগ্রাম বা প্রচেষ্টা।
ইসলামে জিহাদের ৩ প্রকার কি কি?
জিহাদকে অভ্যন্তরীণ ("বৃহত্তর") জিহাদে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে নিজের ভিত্তি প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং বাহ্যিক ("কম") জিহাদ, যা আবার কলম/জিহাদের (বিতর্ক বা প্ররোচনা) জিহাদে বিভক্ত। তরবারি.
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে.
যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর পথে যুদ্ধ কর, কিন্তু শত্রুতা শুরু করো না। আল্লাহ আগ্রাসনকারীদের পছন্দ করেন না। যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হয়, তাদের (যুদ্ধের) অনুমতি দেওয়া হয়, কারণ তাদের প্রতি জুলুম করা হয়; এবং নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের সাহায্যের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী।
মুহাম্মদ (সাঃ) এর জিহাদ কিরূপ ছিল?
ইসলামের প্রথম দিকের 'মক্কান' সময়কালে, নবী মুহাম্মদের (সঃ ) জিহাদের বার্তাটি মূর্তিপূজা, পৌত্তলিকতা এবং বহুদেবতার দ্বারা কমবেশি বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি প্রচলিত আদেশের বিরুদ্ধে ইসলামপ্রচারের দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
0 notes
ilyforallahswt · 8 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা ফরজ:
জিহাদকে তোমাদের উপর ফরজ করা হয়েছে, আর তা তোমাদের অসহ্য মনে হচ্ছে, কোন জিনিস তোমাদের অসহ্য মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আবার হতে পারে কোন জিনিস তোমাদের ভাল মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। প্রকৃত ব্যাপার আল্লাহ জানেন, তোমরা তা জান না। (০২. বাকারা ২১৬)
জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
হে ঈমানদারগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক ব্যবসায়ের সন্ধান দেব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে রক্ষা করবে? তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তোমরা তোমাদের ধন-সম্পদ ও জীবন দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জানতে। (৬১. সফ ১০-১১)
তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় যুদ্ধে বের হও এবং তোমাদের মাল ও জান দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে। (০৯. তওবা ৪১)
আর তোমাদের কী হল যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করছ না! অথচ অসহায় পুরুষ, নারী ও শিশুরা ফরিয়াদ করছে, ‘হে আমাদের রব, জালিমদের এ জনপদ থেকে আমাদেরকে বের এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একজন অভিভাবক নির্ধারণ করুন। আর নির্ধারণ করুন আপনার পক্ষ থেকে একজন সাহায্যকারী। (০৪. নিসা ৭৫)
ফিতনার অবসান না হওয়া পর্যন্ত আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা:
আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর যতক্ষণ না ফিতনার অবসান হয় এবং দীন পূর্ণরূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। তবে যদি তারা বিরত হয় তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা কওে সে বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা। (০৮. আনফাল ৩৯)
আল্লাহর নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
জিহাদ কর আল্লাহর পথে যেভাবে জিহাদ করা উচিত; তিনি তোমাদেরকে মনোনীত করেছেন। তিনি দীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর কঠোরতা আরোপ করেননি। এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের মিল্লাত; তিনি পূর্বে তোমাদের নামকরণ করেছেন মুসলিম এবং এই কিতাবেও, যাতে রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষী স্বরূপ হয় এবং তোমরা স্বাক্ষী হও মানব জাতির জন্য। (২২. হজ্জ্ব ৭৮)
আর তোমরা আল্লাহর রাস্তায় তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর, যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে পছন্দ করেন না। (০২. বাকারা ১৯০)
তাদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে বের করে দাও যেখান থেকে তারা তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে। বস্তুত ফিতনা হত্যার চেয়েও গুরুতর। তোমরা মাসজিদে হারামের নিকট তাদের সাথে যুদ্ধ করো না, যে পর্যন্ত তারা তোমাদের সাথে সেখানে যুদ্ধ না করে, কিন্তু যদি তারা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে, তবে তোমরাও তাদের হত্যা কর, এটাই কাফিরদের প্রতিদান। (০২. বাকারা ১৯১)
অতএব যখন তোমরা কাফিরদের সাথে যুদ্ধে মুকাবিলা কর তখন তাদের গর্দানে আঘাত কর, পরিশেষে যখন তোমরা তাদেরকে সম্পূর্ণ রূপে পরাভূত করবে তখন তাদেরকে কষে বাঁধবে; অতঃপর হয় অনুকম্পা, না হয় মুক্তিপণ। তোমরা জিহাদ চালাবে যতক্ষণ না ওরা অস্ত্র নামিয়ে ফেলে। এটাই বিধান। এটা এ জন্য যে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদেরকে শাস্তি দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি চান তোমাদেরকে অপরদের দ্বারা পরীক্ষা করতে। যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনও তাদের আমল বিনষ্ট করে দেননা। (৪৭. মুহাম্মদ ৪)
তোমরা সেই সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কেন লড়াই করবে না যারা তাদের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে, যারা রসূলকে দেশ থেকে বের করে দেয়ার ষড়যন্ত্র করেছিল? প্রথমে তারাই তোমাদেরকে আক্রমণ করেছিল। তোমরা কি তাদেরকে ভয় কর? তোমরা মুমিন হলে আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। (তওবা ১৩)
যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে, আর আল্লাহর পথে নিজদের মাল ও জান দিয়ে জিহাদ করেছে, আল্লাহর কাছে তারা বড়ই মর্যাদাবান আর তারাই সফলকাম। (০৯. তওবা ২০)
নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে। অতএব তারা মারে ও মরে। (০৯. তাওবা ১১১)
আল্লাহ তো ভালবাসেন সেই লোকদেরকে যারা তাঁর পথে সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায় সারিবদ্ধভাবে যুদ্ধ করে। (৬১. সফ ৪)
তোমরা কি মনে করেছ যে তোমরা এমনিতেই জান্নাতে চলে যাবে? অথচ আল্লাহ এখনো দেখেননি যে, তাদেরকে যারা তোমাদের মধ্য থেকে জিহাদ করেছে এবং ধৈর্য্য ধারন করেছে। (০৩. আলে ইমরান ১৪২)
ঈমানদাররা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করে:
যারা ঈমান এনেছে তারা লড়াই করে আল্লাহর রাস্তায়, আর যারা কুফরী করেছে তারা লড়াই করে তাগূতের পথে। সুতরাং তোমরা লড়াই কর শয়তানের সঙ্গী-সাথীদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয় শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল। (০৪. নিসা ৭৬)
হে নবী! মু’মিনদেরকে জিহাদের জন্য উদ্বুদ্ধ কর। (০৮. আনফাল ৬৫)
যারা আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহন করেছে এবং যারা করেননি মর্যাদার দিক থেকে তারা সমান নয়:
মু’মিনদের মধ্যে যারা কোন দুঃখ পীড়া ব্যতীতই গৃহে বসে থাকে, আর যারা স্বীয় ধন ও প্রাণ দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে তারা সমান নয়; যারা ধন-প্রাণ দ্বারা জিহাদ করে আল্লাহ তাদেরকে গৃহে অবস্থানকারীদের উপর উচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন; এবং সকলকেই আল্লাহ কল্যাণের প্রতিশ্রæতি দান করেছেন। কিন্তু তার কাছে মুজাহিদদের কল্যাণকর কাজের ফল বসে থাকা লোকদের থেকে অনেক বেশী। তাদের জন্য আল্লাহর নিকট বড় সম্মান,ক্ষমা ও অনুগ্রহ রয়েছে। আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল ও অনুগ্রহকারী। (০৪. নিসা ৯৫-৯৬)
আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র প্রস্তুত রাখা:
তোমরা কাফিরদের মুকাবিলা করার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও সদাসজ্জিত অশ্ববাহিনী প্রস্তুত রাখবে যাতে আল্লাহ ও তোমাদের শক্রদেরকে সংকিত ও ভীত সন্ত্রস্ত রাখতে পারো। এছাড়া অন্যান্যদেরকেও যাদেরকে তোমরা জাননা, কিন্তু আল্লাহ জানেন। (০৮. আনফাল ৬০)
আল্লাহর পথে সংগ্রামকারীরা কোন নিন্দুকের নিন্দাকে ভয় করে না:
তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে, কোন নিন্দুকের নিন্দাকে তারা ভয় করবে না। (০৫. মায়েদা ৫৪)
জিহাদের সঠিক অর্থ কি?
জিহাদ, (আরবি: "সংগ্রাম" বা "প্রচেষ্টা") ইসলামে জেহাদের অর্থ  একটি প্রশংসনীয় সংগ্রাম বা প্রচেষ্টা।
ইসলামে জিহাদের ৩ প্রকার কি কি?
জিহাদকে অভ্যন্তরীণ ("বৃহত্তর") জিহাদে শ্রেণীবদ্��� করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে নিজের ভিত্তি প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং বাহ্যিক ("কম") জিহাদ, যা আবার কলম/জিহাদের (বিতর্ক বা প্ররোচনা) জিহাদে বিভক্ত। তরবারি.
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে.
যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর পথে যুদ্ধ কর, কিন্তু শত্রুতা শুরু করো না। আল্লাহ আগ্রাসনকারীদের পছন্দ করেন না। যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হয়, তাদের (যুদ্ধের) অনুমতি দেওয়া হয়, কারণ তাদের প্রতি জুলুম করা হয়; এবং নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের সাহায্যের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী।
মুহাম্মদ (সাঃ) এর জিহাদ কিরূপ ছিল?
ইসলামের প্রথম দিকের 'মক্কান' সময়কালে, নবী মুহাম্মদের (সঃ ) জিহাদের বার্তাটি মূর্তিপূজা, পৌত্তলিকতা এবং বহুদেবতার দ্বারা কমবেশি বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি প্রচলিত আদেশের বিরুদ্ধে ইসলামপ্রচারের দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
0 notes
myreligionislam · 8 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা ফরজ:
জিহাদকে তোমাদের উপর ফরজ করা হয়েছে, আর তা তোমাদের অসহ্য মনে হচ্ছে, কোন জিনিস তোমাদের অসহ্য মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আবার হতে পারে কোন জিনিস তোমাদের ভাল মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। প্রকৃত ব্যাপার আল্লাহ জানেন, তোমরা তা জান না। (০২. বাকারা ২১৬)
জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
হে ঈমানদারগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক ব্যবসায়ের সন্ধান দেব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে রক্ষা করবে? তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তোমরা তোমাদের ধন-সম্পদ ও জীবন দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জানতে। (৬১. সফ ১০-১১)
তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় যুদ্ধে বের হও এবং তোমাদের মাল ও জান দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে। (০৯. তওবা ৪১)
আর তোমাদের কী হল যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করছ না! অথচ অসহায় পুরুষ, নারী ও শিশুরা ফরিয়াদ করছে, ‘হে আমাদের রব, জালিমদের এ জনপদ থেকে আমাদেরকে বের এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একজন অভিভাবক নির্ধারণ করুন। আর নির্ধারণ করুন আপনার পক্ষ থেকে একজন সাহায্যকারী। (০৪. নিসা ৭৫)
ফিতনার অবসান না হওয়া পর্যন্ত আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা:
আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর যতক্ষণ না ফিতনার অবসান হয় এবং দীন পূর্ণরূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। তবে যদি তারা বিরত হয় তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা কওে সে বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা। (০৮. আনফাল ৩৯)
আল্লাহর নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
জিহাদ কর আল্লাহর পথে যেভাবে জিহাদ করা উচিত; তিনি তোমাদেরকে মনোনীত করেছেন। তিনি দীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর কঠোরতা আরোপ করেননি। এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের মিল্লাত; তিনি পূর্বে তোমাদের নামকরণ করেছেন মুসলিম এবং এই কিতাবেও, যাতে রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষী স্বরূপ হয় এবং তোমরা স্বাক্ষী হও মানব জাতির জন্য। (২২. হজ্জ্ব ৭৮)
আর তোমরা আল্লাহর রাস্তায় তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর, যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে পছন্দ করেন না। (০২. বাকারা ১৯০)
তাদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে বের করে দাও যেখান থেকে তারা তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে। বস্তুত ফিতনা হত্যার চেয়েও গুরুতর। তোমরা মাসজিদে হারামের নিকট তাদের সাথে যুদ্ধ করো না, যে পর্যন্ত তারা তোমাদের সাথে সেখানে যুদ্ধ না করে, কিন্তু যদি তারা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে, তবে তোমরাও তাদের হত্যা কর, এটাই কাফিরদের প্রতিদান। (০২. বাকারা ১৯১)
অতএব যখন তোমরা কাফিরদের সাথে যুদ্ধে মুকাবিলা কর তখন তাদের গর্দানে আঘাত কর, পরিশেষে যখন তোমরা তাদেরকে সম্পূর্ণ রূপে পরাভূত করবে তখন তাদেরকে কষে বাঁধবে; অতঃপর হয় অনুকম্পা, না হয় মুক্তিপণ। তোমরা জিহাদ চালাবে যতক্ষণ না ওরা অস্ত্র নামিয়ে ফেলে। এটাই বিধান। এটা এ জন্য যে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদেরকে শাস্তি দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি চান তোমাদেরকে অপরদের দ্বারা পরীক্ষা করতে। যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনও তাদের আমল বিনষ্ট করে দেননা। (৪৭. মুহাম্মদ ৪)
তোমরা সেই সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কেন লড়াই করবে না যারা তাদের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে, যারা রসূলকে দেশ থেকে বের করে দেয়ার ষড়যন্ত্র করেছিল? প্রথমে তারাই তোমাদেরকে আক্রমণ করেছিল। তোমরা কি তাদেরকে ভয় কর? তোমরা মুমিন হলে আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। (তওবা ১৩)
যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে, আর আল্লাহর পথে নিজদের মাল ও জান দিয়ে জিহাদ করেছে, আল্লাহর কাছে তারা বড়ই মর্যাদাবান আর তারাই সফলকাম। (০৯. তওবা ২০)
নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে। অতএব তারা মারে ও মরে। (০৯. তাওবা ১১১)
আল্লাহ তো ভালবাসেন সেই লোকদেরকে যারা তাঁর পথে সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায় সারিবদ্ধভাবে যুদ্ধ করে। (৬১. সফ ৪)
তোমরা কি মনে করেছ যে তোমরা এমনিতেই জান্নাতে চলে যাবে? অথচ আল্লাহ এখনো দেখেননি যে, তাদেরকে যারা তোমাদের মধ্য থেকে জিহাদ করেছে এবং ধৈর্য্য ধারন করেছে। (০৩. আলে ইমরান ১৪২)
ঈমানদাররা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করে:
যারা ঈমান এনেছে তারা লড়াই করে আল্লাহর রাস্তায়, আর যারা কুফরী করেছে তারা লড়াই করে তাগূতের পথে। সুতরাং তোমরা লড়াই কর শয়তানের সঙ্গী-সাথীদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয় শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল। (০৪. নিসা ৭৬)
হে নবী! মু’মিনদেরকে জিহাদের জন্য উদ্বুদ্ধ কর। (০৮. আনফাল ৬৫)
যারা আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহন করেছে এবং যারা করেননি মর্যাদার দিক থেকে তারা সমান নয়:
মু’মিনদের মধ্যে যারা কোন দুঃখ পীড়া ব্যতীত��� গৃহে বসে থাকে, আর যারা স্বীয় ধন ও প্রাণ দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে তারা সমান নয়; যারা ধন-প্রাণ দ্বারা জিহাদ করে আল্লাহ তাদেরকে গৃহে অবস্থানকারীদের উপর উচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন; এবং সকলকেই আল্লাহ কল্যাণের প্রতিশ্রæতি দান করেছেন। কিন্তু তার কাছে মুজাহিদদের কল্যাণকর কাজের ফল বসে থাকা লোকদের থেকে অনেক বেশী। তাদের জন্য আল্লাহর নিকট বড় সম্মান,ক্ষমা ও অনুগ্রহ রয়েছে। আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল ও অনুগ্রহকারী। (০৪. নিসা ৯৫-৯৬)
আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র প্রস্তুত রাখা:
তোমরা কাফিরদের মুকাবিলা করার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও সদাসজ্জিত অশ্ববাহিনী প্রস্তুত রাখবে যাতে আল্লাহ ও তোমাদের শক্রদেরকে সংকিত ও ভীত সন্ত্রস্ত রাখতে পারো। এছাড়া অন্যান্যদেরকেও যাদেরকে তোমরা জাননা, কিন্তু আল্লাহ জানেন। (০৮. আনফাল ৬০)
আল্লাহর পথে সংগ্রামকারীরা কোন নিন্দুকের নিন্দাকে ভয় করে না:
তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে, কোন নিন্দুকের নিন্দাকে তারা ভয় করবে না। (০৫. মায়েদা ৫৪)
জিহাদের সঠিক অর্থ কি?
জিহাদ, (আরবি: "সংগ্রাম" বা "প্রচেষ্টা") ইসলামে জেহাদের অর্থ  একটি প্রশংসনীয় সংগ্রাম বা প্রচেষ্টা।
ইসলামে জিহাদের ৩ প্রকার কি কি?
জিহাদকে অভ্যন্তরীণ ("বৃহত্তর") জিহাদে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে নিজের ভিত্তি প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং বাহ্যিক ("কম") জিহাদ, যা আবার কলম/জিহাদের (বিতর্ক বা প্ররোচনা) জিহাদে বিভক্ত। তরবারি.
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে.
যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর পথে যুদ্ধ কর, কিন্তু শত্রুতা শুরু করো না। আল্লাহ আগ্রাসনকারীদের পছন্দ করেন না। যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হয়, তাদের (যুদ্ধের) অনুমতি দেওয়া হয়, কারণ তাদের প্রতি জুলুম করা হয়; এবং নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের সাহায্যের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী।
মুহাম্মদ (সাঃ) এর জিহাদ কিরূপ ছিল?
ইসলামের প্রথম দিকের 'মক্কান' সময়কালে, নবী মুহাম্মদের (সঃ ) জিহাদের বার্তাটি মূর্তিপূজা, পৌত্তলিকতা এবং বহুদেবতার দ্বারা কমবেশি বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি প্রচলিত আদেশের বিরুদ্ধে ইসলামপ্রচারের দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
0 notes
allahisourrabb · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা ফরজ:
জিহাদকে তোমাদের উপর ফরজ করা হয়েছে, আর তা তোমাদের অসহ্য মনে হচ্ছে, কোন জিনিস তোমাদের অসহ্য মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আবার হতে পারে কোন জিনিস তোমাদের ভাল মনে হল, অথচ সেটাই তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। প্রকৃত ব্যাপার আল্লাহ জানেন, তোমরা তা জান না। (০২. বাকারা ২১৬)
জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
হে ঈমানদারগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক ব্যবসায়ের সন্ধান দেব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে রক্ষা করবে? তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তোমরা তোমাদের ধন-সম্পদ ও জীবন দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জানতে। (৬১. সফ ১০-১১)
তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় যুদ্ধে বের হও এবং তোমাদের মাল ও জান দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে। (০৯. তওবা ৪১)
আর তোমাদের কী হল যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করছ না! অথচ অসহায় পুরুষ, নারী ও শিশুরা ফরিয়াদ করছে, ‘হে আমাদের রব, জালিমদের এ জনপদ থেকে আমাদেরকে বের এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একজন অভিভাবক নির্ধারণ করুন। আর নির্ধারণ করুন আপনার পক্ষ থেকে একজন সাহায্যকারী। (০৪. নিসা ৭৫)
ফিতনার অবসান না হওয়া পর্যন্ত আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা:
আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর যতক্ষণ না ফিতনার অবসান হয় এবং দীন পূর্ণরূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। তবে যদি তারা বিরত হয় তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা কওে সে বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা। (০৮. আনফাল ৩৯)
আল্লাহর নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার নির্দেশ:
জিহাদ কর আল্লাহর পথে যেভাবে জিহাদ করা উচিত; তিনি তোমাদেরকে মনোনীত করেছেন। তিনি দীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর কঠোরতা আরোপ করেননি। এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের মিল্লাত; তিনি পূর্বে তোমাদের নামকরণ করেছেন মুসলিম এবং এই কিতাবেও, যাতে রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষী স্বরূপ হয় এবং তোমরা স্বাক্ষী হও মানব জাতির জন্য। (২২. হজ্জ্ব ৭৮)
আর তোমরা আল্লাহর রাস্তায় তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর, যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে পছন্দ করেন না। (০২. বাকারা ১৯০)
তাদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে বের করে দাও যেখান থেকে তারা তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে। বস্তুত ফিতনা হত্যার চেয়েও গুরুতর। তোমরা মাসজিদে হারামের নিকট তাদের সাথে যুদ্ধ করো না, যে পর্যন্ত তারা তোমাদের সাথে সেখানে যুদ্ধ না করে, কিন্তু যদি তারা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে, তবে তোমরাও তাদের হত্যা কর, এটাই কাফিরদের প্রতিদান। (০২. বাকারা ১৯১)
অতএব যখন তোমরা কাফিরদের সাথে যুদ্ধে মুকাবিলা কর তখন তাদের গর্দানে আঘাত কর, পরিশেষে যখন তোমরা তাদেরকে সম্পূর্ণ রূপে পরাভূত করবে তখন তাদেরকে কষে বাঁধবে; অতঃপর হয় অনুকম্পা, না হয় মুক্তিপণ। তোমরা জিহাদ চালাবে যতক্ষণ না ওরা অস্ত্র নামিয়ে ফেলে। এটাই বিধান। এটা এ জন্য যে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদেরকে শাস্তি দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি চান তোমাদেরকে অপরদের দ্বারা পরীক্ষা করতে। যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনও তাদের আমল বিনষ্ট করে দেননা। (৪৭. মুহাম্মদ ৪)
তোমরা সেই সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কেন লড়াই করবে না যারা তাদের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে, যারা রসূলকে দেশ থেকে বের করে দেয়ার ষড়যন্ত্র করেছিল? প্��থমে তারাই তোমাদেরকে আক্রমণ করেছিল। তোমরা কি তাদেরকে ভয় কর? তোমরা মুমিন হলে আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। (তওবা ১৩)
যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে, আর আল্লাহর পথে নিজদের মাল ও জান দিয়ে জিহাদ করেছে, আল্লাহর কাছে তারা বড়ই মর্যাদাবান আর তারাই সফলকাম। (০৯. তওবা ২০)
নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে। অতএব তারা মারে ও মরে। (০৯. তাওবা ১১১)
আল্লাহ তো ভালবাসেন সেই লোকদেরকে যারা তাঁর পথে সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায় সারিবদ্ধভাবে যুদ্ধ করে। (৬১. সফ ৪)
তোমরা কি মনে করেছ যে তোমরা এমনিতেই জান্নাতে চলে যাবে? অথচ আল্লাহ এখনো দেখেননি যে, তাদেরকে যারা তোমাদের মধ্য থেকে জিহাদ করেছে এবং ধৈর্য্য ধারন করেছে। (০৩. আলে ইমরান ১৪২)
ঈমানদাররা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করে:
যারা ঈমান এনেছে তারা লড়াই করে আল্লাহর রাস্তায়, আর যারা কুফরী করেছে তারা লড়াই করে তাগূতের পথে। সুতরাং তোমরা লড়াই কর শয়তানের সঙ্গী-সাথীদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয় শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল। (০৪. নিসা ৭৬)
হে নবী! মু’মিনদেরকে জিহাদের জন্য উদ্বুদ্ধ কর। (০৮. আনফাল ৬৫)
যারা আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহন করেছে এবং যারা করেননি মর্যাদার দিক থেকে তারা সমান নয়:
মু’মিনদের মধ্যে যারা কোন দুঃখ পীড়া ব্যতীতই গৃহে বসে থাকে, আর যারা স্বীয় ধন ও প্রাণ দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে তারা সমান নয়; যারা ধন-প্রাণ দ্বারা জিহাদ করে আল্লাহ তাদেরকে গৃহে অবস্থানকারীদের উপর উচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন; এবং সকলকেই আল্লাহ কল্যাণের প্রতিশ্রæতি দান করেছেন। কিন্তু তার কাছে মুজাহিদদের কল্যাণকর কাজের ফল বসে থাকা লোকদের থেকে অনেক বেশী। তাদের জন্য আল্লাহর নিকট বড় সম্মান,ক্ষমা ও অনুগ্রহ রয়েছে। আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল ও অনুগ্রহকারী। (০৪. নিসা ৯৫-৯৬)
আল্লাহর পথে সংগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র প্রস্তুত রাখা:
তোমরা কাফিরদের মুকাবিলা করার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও সদাসজ্জিত অশ্ববাহিনী প্রস্তুত রাখবে যাতে আল্লাহ ও তোমাদের শক্রদেরকে সংকিত ও ভীত সন্ত্রস্ত রাখতে পারো। এছাড়া অন্যান্যদেরকেও যাদেরকে তোমরা জাননা, কিন্তু আল্লাহ জানেন। (০৮. আনফাল ৬০)
আল্লাহর পথে সংগ্রামকারীরা কোন নিন্দুকের নিন্দাকে ভয় করে না:
তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে, কোন নিন্দুকের নিন্দাকে তারা ভয় করবে না। (০৫. মায়েদা ৫৪)
জিহাদের সঠিক অর্থ কি?
জিহাদ, (আরবি: "সংগ্রাম" বা "প্রচেষ্টা") ইসলামে জেহাদের অর্থ  একটি প্রশংসনীয় সংগ্রাম বা প্রচেষ্টা।
ইসলামে জিহাদের ৩ প্রকার কি কি?
জিহাদকে অভ্যন্তরীণ ("বৃহত্তর") জিহাদে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে নিজের ভিত্তি প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং বাহ্যিক ("কম") জিহাদ, যা আবার কলম/জিহাদের (বিতর্ক বা প্ররোচনা) জিহাদে বিভক্ত। তরবারি.
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে.
যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর পথে যুদ্ধ কর, কিন্তু শত্রুতা শুরু করো না। আল্লাহ আগ্রাসনকারীদের পছন্দ করেন না। যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হয়, তাদের (যুদ্ধের) অনুমতি দেওয়া হয়, কারণ তাদের প্রতি জুলুম করা হয়; এবং নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের সাহায্যের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী।
মুহাম্মদ (সাঃ) এর জিহাদ কিরূপ ছিল?
ইসলামের প্রথম দিকের 'মক্কান' সময়কালে, নবী মুহাম্মদের (সঃ ) জিহাদের বার্তাটি মূর্তিপূজা, পৌত্তলিকতা এবং বহুদেবতার দ্বারা কমবেশি বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি প্রচলিত আদেশের বিরুদ্ধে ইসলামপ্রচারের দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ
Jihad In The Way of Allah
0 notes