#সুরা কাহফের  শিক্ষা
Explore tagged Tumblr posts
khutbahs · 3 years ago
Text
জুমাবারে সূরা কাহাফ পড়ে আলোকিত হোন।
জুমাবারে সূরা কাহাফ পড়ে আলোকিত হোন। সূরাকাহাফ এর এই অংশে ইসলামের মূল বক্তব্য ফুটে উঠেছে। যে ব্যক্তি জুমার দিন সূরা কাহাফ পাঠ করবে তাঁর নুর এ জুমা থেকে পরবর্তী জুমা পর্যন্ত চমকাতে থাকবে (মিশকাত ২১৭৫)। জুমার দিনে সূরা কাহফ পাঠ করলে কিয়ামত দিবসে তার পায়ের নিচ থেকে আকাশের মেঘমালা পর্যন্ত নুর আলোকিত হবে এবং দুই জুমার মধ্যবর্তী গুনাহ মাফ হবে। (আত তারগিব ওয়াল তারহিব-১/২৯৮)। একমাত্র আল্লাহর ইবাদাতের মাধ্যমে মুমীন আরও বেশি নেয়ামত অর্জন করতে পারে এবং চিরস্থায়ী পরককালীন জীবনে জান্নাত লাভের জন্য ইহকালেই নিজেকে প্রস্তুত করতে পারে। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’। আমরা অবশ্যই আল্লাহ্‌র কাছে প্রত্যাবর্তন করব। অতএব একমাত্র আল্লাহর ইবাদাত করুন। https://www.youtube.com/watch?v=cV6B2QKaw6Q
0 notes
khutbahs · 4 years ago
Link
সূরা কাহফের প্রথম ১০ আয়াত তিলাওয়াতের আমল ও ফজিলত কী?
“সুরা কাহাফ” পূর্ণ সরাটিই একটি ফজিলতপূর্ণ সুরা!তবে হ্যা!প্রথম দশ আয়াতেরর ফজিলতের ব্যাপারে হাদিসে সুসংবাদ এসেছে৷
হজরত আবু দারদা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত আছে, যে সূরা কাহাফের প্রথম ১০ আয়াত মুখস্ত করে সে দাজ্জালের ফিৎনা হতে নিরাপদ থাকবে। তাঁর থেকে আরেকটি রেওয়ায়েতে শেষ ১০ আয়াতের ব্যাপারে উল্লিখিত ফজিলতের বর্ণনা রয়েছে। (মুসলিম, আবু দাউদ, তিরমিজি, নাসাঈ ও মুসনাদে আহমদ) সুতরাং প্রথম বা শেষ ১০ আয়াত অথবা উভয় দিক দিয়ে মোট ২০ আয়াত যে মুখস` করবে সেও উল্লিখিত ফজিলতের অন্তর্ভুক্ত হবে।
হজরত সাহাল ইব��ে মুআয রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম ও শেষ আয়াতগুলো পাঠ করে তার পা থেকে মাথা পর্যন্ত একটি নূর হয়ে যায়। আর যে পূর্ণ সূরা তিলাওয়াত করে তার জন্য জমিন থেকে আসমান পর্যন্ত নূর হয়ে যায়। (মুসনাদে আহমদ)
হজরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সূরা কাহাফ তিলাওয়াত করবে, সে আট দিন পর্যন্ত সর্বপ্রকার ফেৎনা থেকে মুক্ত থাকবে। যদি দাজ্জাল বের হয় তবে সে দাজ্জালের ফিৎনা থেকেও মুক্ত থাকবে। অন্য রেওয়ায়েতে আছে এক জুমা থেকে অপর জুমা পর্যন্ত তার সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। তবে উল্লিখিত গুনাহ মাফ হওয়ার দ্বারা সগিরা গুনাহ উদ্দেশ্য। কারণ ওলামায়ে কেরামের ঐকমত্য যে, কবিরা গুনাহ তওবাহ করা ছাড়া মাফ হয় না।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে সূরা কাহাফ বেশি বেশি তিলাওয়াত করার তাওফিক দান করুন এবং এর মর্মার্থ বুঝে তা থেকে শিক্ষা গ্রহণ ও ফজিলত অর্জন করার তাওফিক দান করুন। আমিন৷
0 notes