#সুজান খানের জন্মদিন
Explore tagged Tumblr posts
Text
Hrithik Roshan reacts as Sussanne Khan receives love filled birthday post from boyfriend Arslan Goni
অভ্যন্তর ডিজাইনার সুজান খান, যিনি আগে অভিনেতাকে বিয়ে করেছিলেন হৃত্বিক রোশন, বৃহস্পতিবার এক বছর বড় হয়ে গেছে। তার প্রেমিক আরসলান গনি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি মিষ্টি নোট উৎসর্গ করেছেন কারণ তিনি তার সাথে বিশেষ দিনটি উদযাপন করতে পারেননি। তার পোস্টে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে, হৃতিক সুজান এবং তার প্রেমিকের জন্য সমস্ত হৃদয়। এছাড়াও পড়ুন: প্রাক্তন শ্বশুর রাকেশ রোশনকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সুজান…
View On WordPress
#আরসলান গনি সুজান খান#আরসলান গনির পোস্টে হৃতিক রোশন#সুজান খানের জন্মদিন#সুজান খানের জন্মদিনে হৃতিক রোশন
0 notes
Photo
প্রমাণ পেলে আমাকে ফাঁসি দিন: হৃতিক হৃতিক রোশন ও কঙ্গনা রনৌতের সম্পর্ক নিয়ে কাঁদা ছোড়াছুড়ি অনেক দিন ধরেই চলছে। এত দিন কঙ্গনা একাই কথা বলে যাচ্ছিলেন। এমনকি এই বিষয় নিয়ে তারকা মহলের অনেকেই মন্তব্য করেছেন। কয়েক দিন থেকে কঙ্গনার বড় বোন ও ব্যবস্থাপক রাঙ্গোলি রনৌতও হৃতিক সম্পর্কে বিস্ফোরক সব মন্তব্য করে চলেছেন। এরপরও টুঁ শব্দ পর্যন্ত করেননি হৃতিক। অবশেষে তিনিও মুখ খুললেন। সম্প্রতি ভারতের রিপাবলিক চ্যানেলে সাংবাদিক অর্ণব গোস্বামীর মুখোমুখি হন তিনি। নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে এবার এই বলিউড তারকা যেন মরিয়া হয়ে উঠেছেন। একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারের দুই দিন পার না হতেই গতকাল রোববার তিনি হাজির হন সিএনএন নিউজ এইটিন চ্যানেলে। সেখানে সাংবাদিক ভুপেন্দ্র চাউবের অনেক কড়া প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন হৃতিক। সাক্ষাৎকারের একপর্যায়ে ‘কাবিল’ ছবির এই তারকা বলেন, ‘যদি আমার বিরুদ্ধে একটি প্রমাণও পাওয়া যায়, তাহলে আমাকে ফাঁসি দিন।’ গতকাল সাক্ষাৎকারে হৃতিক বলেন, তিনি ও কঙ্গনা কখনো সাধারণ বন্ধুও ছিলেন না। এমনকি তাঁরা কখনো একা কোথাও দেখা করেননি। এই কথা অবশ্য তিনি আগের সাক্ষাৎকারেও বলেছিলেন। সাংবাদিক তাঁর কাছে জানতে চান, একসঙ্গে একাধিক ছবিতে অভিনয় করার পর তিনি তাঁর সহশিল্পীর সঙ্গে কখনোই একা দেখা করেননি, এটা কি বিশ্বাসযোগ্য? হৃতিক জানান, তাঁর ‘কাবিল’ ছবির সহশিল্পী ইয়ামি গৌতমের সঙ্গেও তাঁর কখনো সিনেমার শুটিং আর প্রচারের বাইরে দেখা হয়নি। কঙ্গনার সঙ্গে হৃতিকের প্রথম দেখা হয় ‘কাইটস’ ছবির সেটে। এটি তাঁদের একসঙ্গে প্রথম কাজ। এই নায়ক জানান, তখন তিনি কঙ্গনাকে খুব লাজুক ভেবেছিলেন। তিনি কখনোই হৃতিকের সঙ্গে এগিয়ে এসে বাড়তি কোনো কথা বলতেন না। হৃতিক বলেন, ‘আমি তাঁর এই বিষয়টিকে শ্রদ্ধা করেছিলাম। তাঁর পেশাদারত্ব আমার ভালো লে��েছিল।’ আর এই অভিনেত্রীর সঙ্গে একা দেখা না করার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সাবেক পুলিশ কমিশনার জাভেদ আহমেদ নাকি তাঁকে কঙ্গনার সঙ্গে কখনো একা দেখা করতে মানা ��রেছিলেন। হৃতিকের বাবা রাকেশ রোশন ২০১৩ সালে কঙ্গনাকে তাঁর ছবি ‘কৃষ ৩’-তে কাজ করার প্রস্তাব দেন। কঙ্গনার ভাষ্যমতে, তিনি এই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু রাকেশ রোশন অনেক রাজি করিয়ে তাঁকে সেই ছবিতে চুক্তিবদ্ধ করেন। এই সিনেমার নায়ক ছিলেন হৃতিক রোশন। হৃতিক ও কঙ্গনার মধ্যে তিন হাজারের ওপর যেসব ই-মেইল আদান-প্রদানের দাবি উঠেছে, সেগুলোর শুরু ২০১৩ সালে। হৃতিক সিএনএন নিউজ এইটিনকে আরও বলেন, ‘কঙ্গনাকে আমি খুব বেশি হলে ৩০ থেকে ৪০টি ই-মেইল পাঠিয়েছি। সেসব আমাদের ছবির শুটিং আর প্রচারণা চলাকালে। বাকিগুলো জন্মদিন বা দেওয়ালি এই ধরনের অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা ও শুভেচ্ছার জবাব ছাড়া আর কিছু নয়।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘আমার প্রতি কঙ্গনার যদি কোনো ভালো লাগা থেকেও থাকে, তিনি তা সরাসরি আমার কাছে কখনোই প্রকাশ করেনি।’ এর আগের সাক্ষাৎকারে হৃতিক বলেছিলেন, একবার শুটিংয়ের সময় অনেক রাতে কঙ্গনা তাঁর ঘরের কড়া নেড়েছিলেন। কঙ্গনা অপ্রস্তুত অবস্থায় ছিলেন ভেবে সেদিন নাকি হৃতিক দরজা খোলেননি। পরদিন সকালে কঙ্গনার বড় বোন এই ঘটনার জন্য নায়কের কাছে দুঃখও প্রকাশ করেন বলে জানা যায়। হৃতিক এত দিন কঙ্গনা-অধ্যায় নিয়ে কিছু বলেননি বাবা রাকেশ রোশনের পরামর্শে। আর এখন হৃতিক নিজের অবস্থান পরিষ্কার করছেন তাঁর সাবেক স্ত্রী সুজান খানের অনুরোধে। এই তারকার কাছের একটি সূত্র এ কথা জানায়। বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেলেও হৃতিক-সুজান ভালো বন্ধুর মতো আচরণ করেন। সুজানের বিশ্বাস, তাঁর সাবেক স্বামী ও দুই সন্তানের বাবা হৃতিকের বিরুদ্ধে আনা কঙ্গনার সব অভিযোগ মিথ্যা। কিছুদিন আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি হৃতিকের অনেক প্রশংসা করেন। সুজান বলেন, ‘হৃতিক একজন শুদ্ধ আত্মার মানুষ।’ আরও জানা যায়, কঙ্গনার বিষয়ে মুখ খোলার আগে হৃতিকের আইনজীবী তাঁকে খুব ভালোভাবে প্রস্তুত করেছেন। দুটি সাক্ষাৎকারেই এই তারকা প্রতিটি শব্দ খুব বুঝেশুনে উচ্চারণ করেছেন। কারণ, হৃতিক এখন যে সরু দড়ির ওপর দিয়ে হাঁটছেন, তাতে তাঁর পদক্ষেপ একটু এদিক-ওদিক হলেই পড়ে যেতে পারেন। কিন্তু তাঁর দেওয়া সাক্ষাৎকারগুলো দেখলে মনে হয়, হৃতিক রোশন নিজেকে শুদ্ধ প্রমাণ করতে গিয়ে কখনো কখনো একটু বেশি আত্মবিশ্বাসী বাক্য ব্যবহার করছেন। বিতর্কের এই দড়িতে বেশি জোরে পা ফেললে তা আবার ছিঁড়ে যাবে না তো?
0 notes