#সহবাস সময়
Explore tagged Tumblr posts
biborun · 3 months ago
Text
সিজারের কতদিন পর সহবাস করা যায়
সিজারের কতদিন পর সহবাস করা যায় তা জানতে পাঠকদের মধ্যে রয়েছে ব্যাপক কৌতূহল। কারন, নতুন বাবা-মায়েরা বিভিন্ন কারণে জন্ম দেওয়ার পর স্বাভাবিক বৈবাহিক সম্পর্কে ফিরে আসতে কিছুটা সময় নেয়। জন্ম দেওয়ার পরে বেশিরভাগ সময়, আপনি নবজাতকের সাথে ব্যস্ততার কারণে সহবাস সম্পর্কে খুব বেশি চিন্তা করতে পারেন না। তবে এই সময়ে আপনার সঙ্গীর সাথে কিছু ঘনিষ্ঠতার পরিকল্পনাও করা উচিত। অথবা পরে বেদনাদায়ক এবং আনন্দহীন মিলন আপনার এবং আপনার সঙ্গীর মধ্যে সমস্যা তৈরি করতে পারে।
তাই, আপনাদের সুবিধার্থে আজকের আর্টিকেলে আমরা সিজার সেকশন কি, সিজারের কতদিন পর সহবাস করা যায়, বাচ্চা হওয়ার কত দিন পর মেলামেশা করলে গর্ভবতী হবে না, সিজারের কতদিন পর সহবাস করলে বাচ্চা হয়, সিজারের কতদিন পর ভারী কাজ করা যায়, সিজারের পর পেট কমানোর উপায় নিয়ে আলোচনা করব। তাহলে চলুন প্রতিবেদনটি শুরু করা যাক:
0 notes
quran-translation · 6 months ago
Text
youtube
----- তাফসির----- অনন্ত করুণাময় পরম দয়ালু আল্লাহর নামে (আরম্ভ করছি)। 'বিসমিল্লাহ'র পূর্বে 'আক্বরাউ' 'আবদাউ' অথবা 'আতলু' ফে'ল (ক্রিয়া) উহ্য আছে। অর্থাৎ, আল্লাহর নাম নিয়ে পড়ছি অথবা শুরু করছি কিংবা তেলাঅত আরম্ভ করছি। প্রত্যেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ আরম্ভ করার পূর্বে 'বিসমিল্লাহ' পড়ার প্রতি তাকীদ করা হয়েছে। সুতরাং নির্দেশ করা হয়েছে যে, খাওয়া, যবেহ করা, ওযু করা এবং সহবাস করার পূর্বে 'বিসমিল্লাহ' পড়। অবশ্য ক্বুরআনে করীম তেলাঅত করার সময় 'বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম' পড়ার পূর্বে 'আউযু বিল্লাহি মিনাশ্শায়ত্বানির রাজীম' পড়াও অত্যাবশ্যক। মহান আল্লাহ বলেছেন, "অতএব যখন তুমি ক্বুরআন পাঠ করবে, তখন বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা কর।" (সূরা নাহল ১৬:৯৮ আয়াত)। সমস্ত প্রশংসা[১] সারা জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য।[২] [১] الحَمد এর মধ্যে যে ال রয়েছে, তা استغراق (সমূদয়) অথবা اختصاص (নির্দিষ্টীকরণ)এর অর্থে ব্যবহার হয়েছে। অর্থাৎ, সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্যই বা তাঁর জন্য নির্দিষ্ট; কেননা প্রশংসার প্রকৃত অধিকারী একমাত্র মহান আল্লাহই। কারো মধ্যে যদি কোন গুণ, সৌন্দর্য এবং কৃতিত্ব থাকে, তবে তাও মহান আল্লাহ কর্তৃক সৃষ্ট। অতএব প্রশংসার অধিকারী তিনিই। 'আল্লাহ' শব্দটি মহান আল্লাহর সত্তার এমন এক সতন্ত্র নাম ��ার ব্যবহার অন্য কারো জন্য করা বৈধ নয়। 'আলহামদু লিল্লাহ' কৃতজ্ঞতা-জ্ঞাপক বাক্য। এর বহু ফযীলতের কথা হাদীসসমূহে এসেছে। একটি হাদীসে 'লা-ইলাহা ইল্লাল্লা-হ'কে উত্তম জিকির বলা হয়েছে এবং 'আলহামদু লিল্লাহ'কে উত্তম দুআ বলা হয়েছে।(তিরমিযী, নাসায়ী ইত্যাদি) সহীহ মুসলিম এবং নাসায়ীর বর্ণনায় এসেছে, 'আলহামদু লিল্লাহ' দাঁড়িপাল্লা ভর্তি করে দেয়। এ জন্যই অন্য এক বর্ণনায় এসেছে যে, আল্লাহ এটা পছন্দ করেন যে, প্রত্যেক পানাহারের পর বান্দা তাঁর প্রশংসা করুক। (সহীহ মুসলিম) [২] رَبّ মহান আল্লাহর সুন্দর নামসমূহের অন্যতম। যার অর্থ হল, প্রত্যেক জিনিসকে সৃষ্টি ক'রে তার প্রয়োজনীয় জিনিসের ব্যবস্থা ক'রে তাকে পরিপূর্ণতা দানকারী। কোন জিনিসের প্রতি সম্বন্ধ (ইযাফত) না করে এর ব্যবহার অন্য কারো জন্য বৈধ নয়। عَالَمِيْن عَالَم (বিশ্ব-জাহান) শব্দের বহুবচন। তবে সকল সৃষ্টির সমষ্টিকে عَالَم বলা হয়। এই জন্যেই এর বহুবচন ব্যবহার হয় না। কিন্তু এখানে তাঁর (আল্লাহর) পূর্ণ প্রতিপালকত্ব প্রকাশের জন্য এরও বহুবচন ব্যবহার করা হয়েছে। এ থেকে উদ্দেশ্য হল, সৃষ্টির ভিন্ন ভিন্ন শ্রেণী বা সম্প্রদায়। যেমন, জ্বিন সম্প্রদায়, মানব সম্প্রদায়, ফিরিশ্তাকুল এবং জীব-জন্তু ও পশু-পক্ষীকুল ইত্যাদি। এই সমস্ত সৃষ্টির প্রয়োজনসমূহও একে অপর থেকে অবশ্যই ভিন্নতর। কিন্তু বিশ্ব-প্রতিপালক প্রত্যেকের অবস্থা, পরিস্থিতি এবং প্রকৃতি ও দেহ অনুযায়ী তার প্রয়োজনীয় জিনিসের ব্যবস্থা করে থাকেন। رَحما শব্দটি فَعلان এর ওজনে। আর رَحِيم শব্দটি فَعِيل এর ওজনে। দু'টোই মুবালাগার স্বীগা (অতিরিক্ততাবোধক বাচ্য)। যার মধ্যে আধিক্য ও স্থায়িত্বের অর্থ পাওয়া যায়। অর্থাৎ, মহান আল্লাহ অতীব দয়াময় এবং তাঁর এ গুণ অন্যান্য গুণসমূহের মত চিরন্তন। কোন কোন আলেমগণ বলেছেন 'রাহীম'-এর তুলনায় 'রাহমান'-এর মধ্যে মুবালাগা (অতিরিক্ততাঃ রহমত বা দয়ার ভাগ) বেশী আছে। আর এই জন্যই বলা হয়, 'রাহমানাদ্দুনিয়া অল-আখিরাহ' (দুনিয়া ও আখেরাতে রহমকারী)। দুনিয়াতে তাঁর রহমত ব্যাপক; বিনা পার্থক্যে কাফের ও মু'মিন সকলেই তা দ্বারা উপকৃত হচ্ছে। তবে আখেরাতে তিনি কেবল 'রাহীম' হবেন। অর্থাৎ, তাঁর রহমত কেবল মু'মিনদের জন্য নির্দিষ্ট হবে। اللَّهُمَّ! اجْعَلْنَا مِنْهُمْ (আল্লাহ আমাদেরকে তাঁদেরই অন্তর্ভুক্ত কর!) (আ-মীন) (যিনি) বিচার দিনের মালিক।[১] [১] যদিও দুনিয়াতে কর্মের প্রতিদান দেওয়ার নীতি কোন না কোনভাবে চা��ু আছে, তবুও এর পূর্ণ বিকাশ ঘটবে আখেরাতে। আল্লাহ তাআলা প্রত্যেককে তার ভাল ও মন্দ কর্ম অনুযায়ী পরিপূর্ণ প্রতিদান শান্তি ও শাস্তি প্রদান করবেন। অনুরূপ দুনিয়াতে অনেক মানুষ ক্ষণস্থায়ীভাবে কারণ-ঘটিত ক্ষমতা ও শক্তির মালিক হয়। কিন্তু আখেরাতে সমস্ত এখতিয়ার ও ক্ষমতার মালিক হবেন একমাত্র মহান আল্লাহ। সেদিন তিনি বলবেন, "আজ রাজত্ব কার?" অতঃপর তিনিই উত্তর দিয়ে বলবেন, "পরাক্রমশালী একক আল্লাহর জন্য।" {يَوْمَ لَا تَمْلِكُ نَفْسٌ لِنَفْسٍ شَيْئًا وَالأَمْرُ يَوْمَئِذٍ للهِ} (সূরা ইনফিতার ৮২:১৯) (যেদিন কেউ কারও কোন উপকার করতে পারবে না এবং সেদিন সকল কর্তৃত্ব হবে আল্লাহর।) এটা হবে বিচার ও প্রতিদান দিবস। আমরা কেবল তোমারই ইবাদত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য চাই। আমাদেরকে সরল পথ দেখাও; اهدِنَا (হিদায়াত) শব্দটি কয়েকটি অর্থে ব্যবহার হয়। যেমন, পথের দিক নির্দেশ করা, পথে পরিচালনা করা এবং গন্তব্যস্থানে পৌঁছিয়ে দেওয়া। আরবীতে এটাকে 'ইরশাদ', 'তাওফীক্ব', 'ইলহাম' এবং 'দালালাহ' ইত For more details please visit- https://quranenc.com/en/browse/bengali_zakaria/1
0 notes
shafinit · 1 year ago
Text
মেয়েদের ডিম্বাণু বড় করার উপায় ? কি কি খাবার খেলে ডিম্বাণু বড় হয় ?
মেয়েদের ডিম্বাণু বড় করার উপায় ? কি কি খাবার খেলে ডিম্বাণু বড় হয় ?
মেয়েদের ডিম্বাণু কি ?
  ডিম্বানু হচ্ছে মেয়ে প্রজনন কোষ। এগুলো হচ্ছে মানব দেহের বৃহত্তম কোষ এবং এগুলো ডিম্বাশয় এর ভিতরে উৎপাদিত হয়। ডিম্বানু ওভা বা oocytes নামেও পরিচিত। ডিম্বাণু যৌন মিলনের সময় নব মানবজীবন সৃষ্টি করার জন্য এটা শুক্রানুর দ্বারা নিষিক্ত হয়। একজন মহিলার প্রজনন ক্ষমতা প্রধাননত বয়সন্ধিকাল হতে শুরু হয় তার সাথে মনপোজ পর্যন্ত চলতে থাকে। ডিম্বাশয় প্রতিমাসে ১টি পরিপক্ক ডিম্বাণু বের করে যাকে ডিম্বস্ফোটন বলা হয়। অতঃপর নির্গমনকৃত ডিম্বাণু ফ্যালোপিয়ান টিউবের মধ্য দিয়ে অগ্রসর থেকে থাকে তার সাথে এটি নিষিক্তকরণের জন্য শুক্রানুর সম্মুখীন হয়। যদি ডিম্বাণু তার সাথে শুক্রাণু পাশাপাশি মিলিত হয় তাহলে নিষিক্ত ডিম জরায়ুতে প্রবেশ করে এবং গর্ভ সিচুয়েশন চালু হয় অর্থাৎ সন্তান পেটে আসে।
আরও জানুন: পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম কি ? পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম লক্ষণ ?
একটি বিষয় মাথায় রাখা খুবই চাই যে একজন ভদ্র মহিলা সীমিত সংখ্যক ডিম্বাণু নিয়ে জন্মগ্রহণ করে এবং সময়ের সঙ্গে সাথে এর সংখ্যা আস্তে আস্তে ��মতে থাকে এবং এর গুণগত মানও হ্রাস পেতে থাকে। মহিলাদের বয়স বাড়ার সাথে সঙ্গে তাদের ডিমের গুণগত মান কমতে থাকে।
মেয়েদের ডিম্বাণু বড় করার উপায় ?
সময় মত সহবাস করা ?
গর্ভধারণের জন্য অবশ্যই সময়মতো সহবাস করা দরকার। যদি ২৮ দিনের চক্র থাকে কিন্তু নিশ্চয়ই ডিম্বাণু উর্বর থাকবে ১৪ তম দিনে। এই ১৪ তম দিনে সহবাস করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বহু থাকে। এই কারণে ২৮ দিনের চক্রে ১২-১৪ তার সাথে ১৬ তম দিনে সহবাস করার জন্য হবে। এই সময়গুলোতে ঘনঘন সহবাস করলে গর্ভধারণের সমূহ সম্ভাবনা থাকে। ডিম্বাণু বড় করার উপায় নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ
আরও জানুনঃ টেস্ট টিউব বেবি কি ? টেস্ট টিউব বেবি কিভাবে হয় ? এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি কাকে বলে এবং এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি কেন হয় ?
আবেদনময় সহবাস করুন ?
যেহেতু সহবাস করার দ্বারাই গর্ভধারণ ঘটে সেহেতু অধিক অধিক সহবাস করায় সবচেয়ে ভালো। গবেষণায় করে দেখা যায় যে সময়টাতে উর্বরতা থাকে না সেই সময়ে সহবাস করলে উর্বরতা বৃদ্ধির সম্ভাবনা সবচেয়ে অধিক থাকে। এজন্য আপনার স্ত্রীর গর্ভধারণ উর্বরতা কে বাড়ানোর জন্য প্রবল নিয়মিত সহবাস করার হ্যাবিট গড়ে তুলুন এবং আপনার স্ত্রীকে যথেষ্ট পরিমাণ রিলাস্ক প্রদান করুন।
ডিম্বাণু বড় করার উপায় বা পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া
গর্ভধারণের উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য পুষ্টিকর অন্ন খুবই জরুরী। পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার মাধ্যমে গর্ভধারণের উর্বরতা বৃদ্ধি করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞদের মতে গর্ভধারণের উত্তর বৃদ্ধি করার জন্য হাড়ের স্যুপ খাওয়া প্রয়োজন।
আরও জানুনঃ গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা এবং গর্ভবতী মায়ের খাবার ?
youtube
0 notes
alibaba1xk · 2 years ago
Text
১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে একই প্রেমিকের সঙ্গে সহবাস যমজ বোনের, একসঙ্গে অন্তঃসত্ত্বা হতে চান দু’জনেaustralian twin sisters anna and lucy decinque are happy with their common boyfriend – News18 Bangla
পারথ : অস্ট্রেলি���ার অ্যানা এবং লুসি ডি��িঙ্ক অনেক দিনই ভাইরাল ও চর্চিত সামাজিক মাধ্যমে। কারণ তাঁদের চেহারার সাদৃশ্য চমকে দেওয়ার মতোই। কয়েক বছর আগেই তাঁরা জানান যে তাঁদের বয়ফ্রেন্ড একজনই পুরুষ। তাঁকেই বিয়ে করতে চান তাঁরা। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার পারথ-এর বাসিন্দা এই দুই বোন সেই ২০১২ সাল থেকে বেন বির্নের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে আছেন। সম্প্রতি তাঁরা অভিনব উপায়ে পালন করলেন…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
tips-2-fit · 2 years ago
Text
কোন নারীর সাথে সহবাস করা বেশি আনন্দদায়ক? সহবাস করার সর্বোত্তম সময়
কোন নারীর সাথে সহবাস করা বেশি আনন্দদায়ক? সহবাস করার সর্বোত্তম সময়
Contents Of Table  hide 
1 স্বামী-স্ত্রীর মিলনের সর্বোত্তম সময়
2 কোন নারীর সাথে যৌনমিলন আনন্দদায়ক?
3 সহবাসের পদ্ধতি ও অন্যান্য বিষয়ে নির্দেশনা
4 সহবাসের উত্তম পদ্ধতি
5 সহবাসের নিকৃষ্ট পদ্ধতি
6 উপসংহার:
আজকে আমরা যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব সেটি হচ্ছে ইসলামিক পন্থায় সহবাসের সর্বোত্তম সময় এবং কখন কিভাবে সহবাস করবেন। তো চলুন- শুরু করা যাক আশা করছি আর্টিকেলটি মনযোগ সহকারে পড়বেন।
স্বামী-স্ত্রীর মিলনের সর্বোত্তম সময়
স্বামী-স্ত্রী মিলনের সর্বোত্তম সময় হলো খাবার হজম হওয়ার পর। যখন শরীরের তাপমাত্রা ভারসাম্যপূর্ণ থাকে। খুব গরমও না আবার খুব ঠাণ্ডাও না। খুব শুকনো না আবার খুব ভেজাও না। সম্পূর্ণ পেট ভরাও না, আবার একদম খালিও না। তবে ভরা পেটে স্ত্রীর সাথে সহবাস করার ক্ষতির তুলনায় খ���লি পেটে ক্ষতি অনেক বেশি। অনুরূপ অধিক আর্দ্র অবস্থায় সহবাসের ক্ষতি অধিক ��ুষ্ক অবস্থায় সহবাসের তুলনায় বেশি। অধিক গরম অবস্থায় সহবাসের ক্ষতি অধিক ঠাণ্ডা অবস্থায় সহবাসের তুলনায় কম। উপযুক্ত সময় হলো, যখন সহবাসের ইচ্ছা হয় এবং পুরুষাঙ্গ কোনো কষ্ট ছাড়াই সহজে উত্তেজিত হয়। এ জন্য কোনো দৃশ্যের চিন্তা-ভাবনার প্রয়োজন হয় না। আর বারবার স্ত্রীকে দেখারও প্রয়োজন হয় না । এটাও সমুচিত সময় না যে, অযথা যৌনমিলনের ইচ্ছাকে উত্তেজিত করে নিজেকে প্রয়োজন ছাড়াই বাধ্য করবে। যখন বীর্য বেশি হবে, পুরুষাঙ্গ নিজে নিজেই উত্তোলিত হবে । যখন সম্পূর্ণ উত্তেজিত হবে, তখন মিলন করবে।
কোন নারীর সাথে যৌনমিলন আনন্দদায়ক?
এমন বৃদ্ধা ও অপ্রাপ্তবয়সী নারীর সাথে সহবাস করবে না যাদের যৌন উত্তেজনা নেই। অসুস্থ, বদসুরত ও অপছন্দনীয় নারীর সাথে সহবাস করার কারণে শরীর দুর্বল হয়ে যায়। এই সহবাস কার্যকরী কোনো ফলাফল আনয়ন করে না। যারা মনে করে, বিবাহিত নারীদের সাথে সহবাস করা কুমারী নারীর সাথে সহবাসের চেয়ে বেশি উপকারী ও স্বাস্থ্যের জন্য ভালো, তাদের এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। তাদের অনুমান ও গবেষণার ভিত্তি সঠিক নয়। বিজ্ঞ গবেষকগণের মতামতের পরিপন্থি। বিজ্ঞান ও ইসলাম সমর্থিত নয়। কুমারী নারীর সাথে সহবাসের স্বতন্ত্র বিশেষত্ব রয়েছে। কুমারী নারী এবং পুরুষ পরস্পর মিলনে তাদের মাঝে গভীর ভালোবাসা তৈরি হয়। কুমারী নারীর অন্তর পুরুষের ভালোবাসায় পরিপূর্ণ থাকে। তাদের ভালোবাসার মাঝে অন্য কারও প্রতিবন্ধকতা থাকে না। বিবাহিত নারীর বিষয়টি এমন নয়। এজন্যই রাসুল (সা.) হযরত জাবের রাযি.-কে বলেছিলেন, কেন তুমি কুমারী নারীকে বিয়ে করলে না।
মহান রাব্বুল আলামিন জান্নাতে যে সকল নারীদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করে দেবেন, তারা হবে আনতনয়না। ইতোপূর্বে কেউ তাদের স্পর্শ করেনি। জান্নাতিরাই হবে তাদের প্রথম পুরুষ। একবার হযরত আয়েশা রাযি. রাসুল থেকে জানতে চেয়ে বললেন, যদি আপনি এমন কোনো গাছের পাশ দিয়ে যান যাতে উট চড়ানো হয়েছিল, অতঃপর আপনি এমন কোনো গাছের পাশ দিয়ে যান যাতে উট চড়ানো হয়নি। তাহলে আপনি আপনার উট কোথায় চড়াবেন? রাসুল বললেন, যেখানে চড়ানো হয়নি সেখানে। এই দৃষ্টান্তে হযরত আয়েশা রাযি. বোঝাতে চেয়েছেন, যে নারীকে কোনো পুরুষ স্পর্শ করেনি আমিই হচ্ছি সেই নারী। পছন্দনীয় নারীর সাথে যৌনমিলনে বেশি বীর্য নির্গত হলেও শরীর দুর্বল কম হয়। বিপরীতে বীর্য কম নির্গত হলেও অপছন্দনীয় ও ঘৃণিত নারীর সাথে সহবাসের পর শরীর খুব বেশি দুর্বল হয়ে যায়। আর হায়েজা (ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড হওয়া) নারীর সাথে সহবাস করা তো রুচি ও শরিয়ত উভয় পরিপন্থি। শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। সমস্ত স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞরা এর থেকে সম্পূর্ণভাবে বিরত থাকতে পরামর্শ দিয়েছেন।
সহবাসের পদ্ধতি ও অন্যান্য বিষয়ে নির্দেশনা
সহবাসের উত্তম পদ্ধতি
যৌনমিলনে সবচেয়ে উত্তম নিয়ম ও পদ্ধতি হলো, পুরুষ নারীর উপরে থাকবে। হাসি-মজা ও চুমু খাওয়ার পর চ��ৎ করে তার সাথে সহবাস করবে। এজন্যই নারীকে বিছানা বলা হয়েছে। রাসুল বলেন, সন্তান শয্যাশায়ীর। এখানে নারীকে বিছানার সাথে তুলনা করা হয়েছে। এতে নারীর উপর পুরুষের পূর্ণ ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব প্রমাণিত । তারা তোমাদের পোশাকস্বরূপ এবং তোমরা তাদের পোশাকস্বরূপ। উপরোক্ত পদ্ধতিতে যৌনমিলনের দ্বারাই পরস্পরের জন্য পোশাকস্বরূপ বলা চলে। কেননা পুরুষের বিছানা তার জন্য পোশাক। অনুরূপ নারীর চাদর তার জন্য পোশাক।
সারকথা, সহবাসের উপযুক্ত পদ্ধতিটি এ আয়াত থেকেই নেওয়া। এই পদ্ধতিতে স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের জন্য পোশাক হওয়ার সর্বোত্তম উপমা। উল্লিখিত আয়াতে কারিমার আরেকটি পর্যালোচনা হলো, যৌনমিলনের সময় স্ত্রী কখনো কখনো স্বামীর শরীরের সাথে একেবারে লেগে যায়, যাকে স্ত্রী- স্বামীর জন্য পোশাকস্বরূপ বলা যায়। বিষয়টি কবি
অত্যন্ত চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন, إِذَا مَا الضَّجِيعُ ثَنَى جِيدَهَا ، تَثَنَّتْ فَكَانَتْ عَلَيْهِ لِبَاسًا
শোয়ার সময় প্রিয়া তার কোমল ঘাড় ঘুরিয়ে আমাকে এমনভাবে জড়িয়ে ধরে, যেন সে আমার পোশাক।
সহবাসের নিকৃষ্ট পদ্ধতি
সহবাসের সবচেয়ে নিকৃষ্ট পদ্ধতি হলো, মহিলা পুরুষের উপরে থাকে এবং পুরুষ পেছন থেকে সহবাস করে। এটি প্রকৃতি বিরোধী সহবাস পদ্ধতি। এতে নানারকমের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হলো, ১. বীর্য বের হতে কষ্ট হয়। ২. অনেক সময় বিশেষ অঙ্গে বীর্য আটকে থাকে। ৩. আবদ্ধ থাকতে থাকতে নষ্ট হয়ে বিভিন্ন প্রকারের রোগ জন্মায়। ৪. আবার অনেক ক্ষেত্রে মহিলার লজ্জাস্থান থেকে ক্ষতিকারক আর্দ্রতা পুরুষের বিশেষ অঙ্গের দিকে নেমে আসে। ৫. অনুরূপ মহিলার বাচ্চা জন্মের জন্য পুরুষের নির্দেশনায় নারীকে ‘ক্রিয়া সম্পাদনকৃতা’ বলা হয়েছে। এখন উপরে রেসে বিলম্বিত হয়। এছাড়াও যৌনমিলনের ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক ও শরিয়তের নির্দেশনায় নারীকে ‘ ক্রিয়া সম্পাদনারকৃতা’ বলা হয়েছে। এখন উপরের রেখে কাজ করার ক্ষেত্রে তাকে কেমন যেন কর্তা সাব্যস্ত করা হলো।। শরিয়ত উভয়ের পরিপন্থি। আর আহলে-কিতাবরা তাদের স্ত্রীদের পার্শ্বদেশ দিয়ে সহবাস করতো। তারা বলতো এটি মহিলাদের জন্য খুবই আরামদ ও আনন্দদায়ক। কুরাইশ ও আনসাররা পেছনের দিক দিয়ে সহবাস কর পছন্দ করতো। তাদের এই অভ্যাস নিয়ে ইহুদি ধর্মের অনুসারীরা সমালোচন করে। এ বিষয়ে আল্লাহ তাআলা কুরআনে কারিমে আয়াত অবতীর্ণ করেন আল্লাহ তাআলা বলেন,
نِسَاؤُكُمْ حَرْثٌ لَكُمْ فَأْتُوا حَرْثَكُمْ أَنَّى شِئْتُمْ. তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের শস্যক্ষেত। তাই যেদিক দিয়ে ইচ্ছে তাতে প্রবেশ করো।
উপসংহার:
সহিহ ��ুখারি ও সহিহ মুসলিম গ্রন্থদ্বয়ে হযরত জাবির ইবনু আবদুল্লাহ রাহি থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ইহুদি ধর্মের অনুসারীরা বিশ্বাস করতো, পেছনে দিক থেকে সহবাস করলে সন্তান টেরা হয়। তাদের জবাবে আল্লাহ তাআল এই আয়াত নাজিল করেন, তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের শস্যক্ষেত্র। যেদিক দিয়ে ইচ্ছে তাতে প্রবেশ করো। সহিহ মুসলিম গ্রন্থের হাদিসে আরও কিছু আলোচনা রয়েছে, যদি ইচ্ছে করে। সামনের দিক থেকে আসবে। ইচ্ছা করলে অন্যভাবেও আসতে পারবে। তবে মনে রাখবে অস্বাভাবিকভাবে এবং প্রকৃতি বিরুদ্ধভাবে আসা অবশ্যই পরিত্যাগ করবে। কেননা এতে ক্ষেতের উপমা সঠিক হবে না।
আরো জানুন:
1 note · View note
newssunbulletin · 2 years ago
Text
মাসিকের কত দিন আগে বা পরে সহবাস করলে বাচ্চা হয় না! দেখুন বিস্তারিত
মাসিকের কত দিন আগে বা পরে সহবাস করলে বাচ্চা হয় না! দেখুন বিস্তারিত
পিরিওডের রক্তক্ষরণ শুরু হওয়ার দিন থেকে প্রথম সাত দিন ও শেষ সাত দিন সহবাস করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা কম থাকে। তাই ওই সময়কে সহবাসের নিরাপদ সময় হিসেবে ধরা হয়। তবে এই শর্ত কেবল সেইসকল নারীদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য যাদের পিরিওড নিয়মিত ২৮ দিন (বা নিয়মিত ২৬ থেকে ৩১ দিন) অন্তর অন্তর হয়। এদের ক্ষেত্রে রজস্রাব শুরু হওয়ার দিনকে প্রথম দিন ধরে গুণতে থাকলে মোটামুটি ১২ থেকে ১৯ তম দিনে ডিম্বাণু নির্গমণ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
neon-mine · 3 years ago
Text
👉শিরোনামঃ সৎ কন্যার সাথে এবং নিজের মা এর সাথে সহবাস করার নিয়মাদি 🤢👈
স্ত্রীর আগের পক্ষের কন্যাকে অর্থাৎ সৎ কন্যাকে
ইসলাম অনুযায়ী বিয়ে করে সহবত/সহবাস/সঙ্গম/যৌন কাজ করবেন তার বিস্তারিত বিবরণ
ও দলিলাদি তুলে ধরা হলো...
👉👉4:23
حُرِّمَتْ عَلَيْكُمْ أُمَّهٰتُكُمْ وَبَنَاتُكُمْ وَأَخَوٰتُكُمْ وَعَمّٰتُكُمْ وَخٰلٰتُكُمْ وَبَنَاتُ الْأَخِ وَبَنَاتُ الْأُخْتِ وَأُمَّهٰتُكُمُ الّٰتِىٓ أَرْضَعْنَكُمْ وَأَخَوٰتُكُم مِّنَ الرَّضٰعَةِ وَأُمَّهٰتُ نِسَآئِكُمْ وَرَبٰٓئِبُكُمُ الّٰتِى فِى حُجُورِكُم مِّن نِّسَآئِكُمُ الّٰتِى دَخَلْتُم بِهِنَّ فَإِن لَّمْ تَكُونُوا دَخَلْتُم بِهِنَّ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْكُمْ وَحَلٰٓئِلُ أَبْنَآئِكُمُ الَّذِينَ مِنْ أَصْلٰبِكُمْ وَأَن تَجْمَعُوا بَيْنَ الْأُخْتَيْنِ إِلَّا مَا قَدْ سَلَفَ ۗ إِنَّ اللَّهَ كَانَ غَفُورًا رَّحِيمًا
Bengali - Taisirul Quran
তোমাদের প্রতি হারাম করা হয়েছে তোমাদের মা এবং মেয়ে, বোন, ফুফু, খালা, ভাইঝি, ভাগিনী, দুধ মা, দুধ বোন, শ্বাশুড়ী, তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যার সাথে সঙ্গত হয়েছ তার পূর্ব স্বামীর ঔরসজাত মেয়ে যারা তোমাদের তত্ত্বাবধানে আছে, কিন্তু যদি তাদের সাথে তোমরা সহবাস না করে থাক, তবে (তাদের বদলে তাদের মেয়েদেরকে বিয়ে করলে) তোমাদের প্রতি গুনাহ নেই এবং (তোমাদের প্রতি হারাম করা হয়েছে) তোমাদের ঔরসজাত পুত্রের স্ত্রী এবং এক সঙ্গে দু’ বোনকে (বিবাহ বন্ধনে) রাখা, পূর্বে যা হয়ে গেছে, ��য়ে গেছে, নিশ্চয়ই আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল, দয়ালু।
স্ত্রীর সাথে সহবাস না করলে তার আগের ঘরের মেয়ে মুসলমানদের জন্য হালাল অর্থাৎ বিবাহের মাধ্যমে সৎ কন্যার সাথে সহবাস বৈধ।
আল-কোরান TO ফিকাহ এবং ইসলামী চিন্তাবিদগণের [বালস্য বালের চিন্তাবিদ] ব্যাখ্যায় উঠে এসেছে যে, যদি কোনো নারীকে বিবাহের পর তার সাথে সহবাসের আগেই তালাক হয়ে যায় অথবা সহবাসের আগেই স্ত্রীর মৃত্যু হয় তবে ঐ নারীর আগের ঘরের মেয়ে মুসলমানদের জন্য হালাল।
🤜🤜তাফসীর ইবনে কাসিরের সুরা নিসার ২৩ নং আয়াতে হযরত আলীর বরাতে বলা হয়েছে,
"হযরত মালিক ইবন আউস ইবন হাসান (রঃ) বলেন, আমার স্ত্রী সন্তনাদি রেখে মারা যায়। তার প্রতি আমার খুবই ভালবাসা ছিল। এ জন্য তার মৃত্যুতে আমি অত্যন্ত শোকাভিভূত হয়ে পড়ি। ঘটনাক্রমে হযরত আলী (রাঃ)-এর সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ ঘটে। তিনি আমাকে চিন্তিত দেখে এর কারণ জিজ্ঞেস করেন। আমি ঘটনাটি তাঁর নিকট বর্ণনা করি। তিনি তখন আমাকে বলেন, “তোমার পূর্বে তার স্বামীর কোন সন্তান আছে কি?' আমি বলি হ্যাঁ, একটি কন্যা আছে এবং সে তায়েফে অবস্থান করে। তিনি বলেন, ‘মেয়েটিকে বিয়ে করে নাও।'
আমি তখন কুরআন কারীমের এ আয়াতটি পাঠ করে তাকে বলি, এর ভাবার্থ কি হবে? তিনি বলেনঃ “এটা সে সময় হতো যদি সে তোমার নিকট লালিত পালিত হতো। আর সে তো তোমার কথামত তায়েফে রয়েছে। তোমার নিকটেই তো নেই।"
👉👉তাফসীরে দেখতে পাই,এক লোক হযরত আলীকে বললেন,তার স্ত্রী মৃত।স্ত্রী কয়েকজন সন্তান রেখে মারা গিয়েছে। এই স্ত্রীর আগের ঘরের একটি মেয়ে রয়েছে। তাই হযরত আলী
উক্ত মুসলিমকে পরামর্শ দিলেন স্ত্রীর আগের ঘরের মেয়েটিকে বিবাহ করার জন্য।
👉👉আচ্ছা ভাবুন তো
যে মুসলিম মেয়েটির মাকে বিবাহ করেছে,ঐ মুসলিমের সাথে সহবাসের ফলে সৎ ভাই-বোন জন্ম দিয়েছে তার মা সেই লোককে বিবাহ করলে সৎ ভাই-বোন মেয়েটির জন্য সৎ পুত্র-কন্যা হয়ে যাবে...
ভয়াবহ নোংরা ও অযাচার এবং পারিবারিক যৌনতার নোংরা গহব্বর এই ইসলাম।
2 বছর বয়স পর্যন্ত যদি কোনো মা তার ছেলে সন্তানকে তার দুধ পান না করেন তবে ওই ছেলে এবং জন্মদাত্রী মায়ের বিবাহ বৈধ হবে।
بَاب مَنْ قَالَ لاَ رَضَاعَ بَعْدَ حَوْلَيْنِ
حَدَّثَنَا أَبُو الْوَلِيدِ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنِ الأَشْعَثِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ مَسْرُوقٍ، عَنْ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم دَخَلَ عَلَيْهَا وَعِنْدَهَا رَجُلٌ، فَكَأَنَّهُ تَغَيَّرَ وَجْهُهُ، كَأَنَّهُ كَرِهَ ذَلِكَ فَقَالَتْ إِنَّهُ أَخِي‏.‏ فَقَالَ ‏ "‏ انْظُرْنَ مَا إِخْوَانُكُنَّ، فَإِنَّمَا الرَّضَاعَةُ مِنَ الْمَجَاعَةِ ‏"‏‏.‏
সহীহ আল-বুখারী হাদিস নম্বর 5102
পরিচ্ছেদঃ ৬৭/২২. যারা বলে দু’বছরের পরে দুধপান করালে দুধের সম্পর্ক স্থাপন হবে না।
لِقَوْلِهِ تَعَالَى: (حَوْلَيْنِ كَامِلَيْنِ لِمَنْ أَرَادَ أَنْ يُتِمَّ الرَّضَاعَةَ)
এ প্রসঙ্গে আল্লাহ্ তা‘আলা বলেন,‘‘যে ব্যক্তি দুধপান কাল পূর্ণ করাতে ইচ্ছুক তার জন্য মায়েরা নিজেদের সন্তানদেরকে পূর্ণ দু’ বৎসরকাল স্তন্য দান করবে।’’-(সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/২৩৩)
وَمَا يُحَرِّمُ مِنْ قَلِيلِ الرَّضَاعِ وَكَثِيرِهِ
কম-অধিক যে পরিমাণ দুধ পান করলে বৈবাহিক সম্পর্ক হারাম হয়।
৫১০২. ‘আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার কাছে এলেন। সে সময় এক লোক তার কাছে বসা ছিল। এরপর রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর চেহারায় ক্রোধের ভাব প্রকাশ পেল, যেন তিনি এ ব্যাপারে অসন্তুষ্ট হয়েছেন। ‘আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, এ আমার ভাই। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যাচাই করে দেখ, তোমাদের ভাই কারা? কেননা দুধের সম্পর্ক কেবল তখনই কার্যকরী হবে যখন দুধই হল শিশুর প্রধান খাদ্য।[1][২৬৪৭] (আধুনিক প্রকাশনী- ৪৭২৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৭৩১)
[1] সন্তানের দু’বছর বয়সের মধ্যে যদি দুধপান ক’রে থাকে, তবে দুধের সম্পর্ক হবে, নইলে হবে না।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আয়িশা বিনত আবূ বাকর সিদ্দীক (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন) ৬৭/ বিয়ে (كتاب النكاح)
অর্থাৎ একজন সন্তান যদি দুই বছর পর মায়ের বুকের দুধ পান করে তাহলে সে তার সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে।
( সংগৃহীত )🤢
0 notes
naturalshopbd · 3 years ago
Text
Male Extra (Made in UK) Now in Bangladesh
100% Genuine Products
QR Scan করে নিতে পারবেন.
🛑 ধামাকা অফার 🛑
পূর্বের মূল্য ৪,৫০০ টাকা
বর্তমান মূল্য ৩৫০০/= টাকা
ঘরে বসে অর্ডার দিন, পণ্য অর্ডারের জন্য কল করুন। +8801999909452
ডেলিভারি চার্জ 100 টাকা
Product Description
Male Extra ক্যাপসুল টি (Made in UK) এখন বাংলাদেশে, এটি যাদের গোপনাঙ্গের শীথিলতা বক্রতা আছে, অতিরিক্ত হস্তমৈথুন করে অনেকেই লিঙ্গ নিস্তেজ করে ফেলেছেন। আগের মত শক্ত হয়না এমনকি আকারে ছোট। নরম,নিস্তেজ ও বিশেষ মুহূর্তে দুর্বল, ১দিনে ১ বারের বেশী সহবাস করতে পারেন না। এইসব সমস্যার সমাধান পেতে # Male Extra মাত্র ৩ মাস ব্যাবহার করে আপনার গোপনাঙ্গকে স্থায়ীভাবে শক্ত মোটা ও লম্বা করতে পারবেন। এই ক্যাপসুল ব্যবহারে গোপনাঙ্গের নার্ভ সিস্টেমকে পুনরায় উজ্জীবিত করে, এবং ১০০% রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে গোপনাঙ্গ মোটা করে যাহা পুরুষের স্বাভাবিক থাকা প্রয়োজন ।
বৈশিষ্টঃ
১। শক্ত সবল ও সতেজ করে ।
২। শক্তিশালী করে।
৩। সময় স্থায়ী বৃদ্ধি করে।
৪।গোপনাঙ্গের শীথিলতা বক্রতা দূর করে ।
৫। নিস্তেজতা দূর করে।
৬। গোপনাঙ্গের প্রকষ্টকে সমন্বয় গঠিত
৭। লম্বা মোটা ও পরিপুর্ণ বড় করে।
৮। বিশেষ সময়ে তৃপ্তির জন্য এটির কোন বিকল্প নেই সব চিকিৎসা যেখানে ব্যর্থতা সেখানে আমাদের সফলতা, আমরা গ্যারান্টি দিচ্ছি এক ফাইলে যথেষ্ট।
� খাবার নিয়মঃ- প্রতিদিন রাত্রে খাবারপর একটি করে # ক্যাপসুল খাবেন। এক বোতলে ৯০ টি # ক্যাপসুল আছে তিন মাস খেতে হবে।
� পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ- # Male Extra ক্যাপসুল, এটির কোন প্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। সবচেয়ে বড় গুন হল এটি সেবনের ফলে খুব দ্রুত কাজ করে। আপনার মধ্যে পরিবর্তন হচ্ছে কিনা তা আপনি ঔষধ খাওয়ার অল্প সময়ের মধ্যে বুঝতে পারবেন।
১০০% অরজিনাল বারকোড স্ক্যান করে নিতে পারবেন।
পন্য অর্ডারে আমরা ২৫০ টাকা আগ্রীম বিকাশ নিয়ে থাকি।
এই আগ্রীম ২৫০ টাকা পন্যের মূল দাম থেকে কর্তন করা হবে।
আমরাই দিতে পারি আপনাকে একমাএ অর্জিনিয়াল প্রোডার্ক্ট এর নিশ্চিয়তা।
পন্য অর্ডার করতে কল করুন : +8801999909452
পণ্য ডেলিভারীর সময় সঠিক পণ্য দেখে-বুঝে নেওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে।
নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত পণ্য গ্রহন না করে পণ্যবাহকের কাছে পণ্য ফেরত দেবার জন্য বলা হচ্ছে।
আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য।
Tumblr media
0 notes
i-tipu1234-us · 3 years ago
Text
0 notes
biborun · 3 months ago
Text
সিজারে বাচ্চা হওয়ার কত দিন পর সহবাস করা যায়
সিজারে বাচ্চা হওয়ার কত দিন পর সহবাস করা যায় তা জানতে পাঠকদের মধ্যে রয়েছে ব্যাপক কৌতূহল। কারন, নতুন বাবা-মায়েরা বিভিন্ন কারণে জন্ম দেওয়ার পর স্বাভাবিক বৈবাহিক সম্পর্কে ফিরে আসতে কিছুটা সময় নেয়। জন্ম দেওয়ার পরে বেশিরভাগ সময়, আপনি নবজাতকের সাথে ব্যস্ততার কারণে সহবাস সম্পর্কে খুব বেশি চিন্তা করতে পারেন না। তবে এই সময়ে আপনার সঙ্গীর সাথে কিছু ঘনিষ্ঠতার পরিকল্পনাও করা উচিত। অথবা পরে বেদনাদায়ক এবং আনন্দহীন মিলন আপনার এবং আপনার সঙ্গীর মধ্যে সমস্যা তৈরি করতে পারে।
তাই, আপনাদের সুবিধার্থে আজকের আর্টিকেলে আমরা সিজারে বাচ্চা হওয়ার কত দিন পর সহবাস করা যায়, সহবাসের উপর সন্তান জন্মদানের প্রভাব, বাচ্চা হওয়ার কত দিন পর মেলামেশা করলে গর্ভবতী হবে না, সিজারের কতদিন পর মাসিক হয়, সিজারের কতদিন পর গোসল করা যায়, সিজারের কতদিন পর ভারী কাজ করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করব। তাহলে চলুন প্রতিবেদনটি শুরু করা যাক:
0 notes
srkshazu · 4 years ago
Text
১ম রোজার তারাবীহ - সুরা বাকারার ১নং আয়াত থেকে ২০৩ নং আয়াত পর্যন্ত সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:-
১ম রোজার তারাবীহ নামাজে পবিত্র কোরআনের সম্পুর্ন ১নং পারা এবং ২নং পারার প্রথম অর্ধেকাংশ নিয়ে পবিত্র কোরআন থেকে সর্বমোট দেড় পারা তেলাওয়াত করা হবে।ইনশাআল্লাহ আজ মঙ্গলবার দিবাগত রাতে এশার নামাজের পর ১ম রোজার তারাবীহ নামাজে পবিত্র কোরআনের সম্পুর্ন ১নং পারা এবং ২নং পারার প্রথম অর্ধেকাংশ নিয়ে পবিত্র কোরআন থেকে সর্বমোট দেড় পারা তেলাওয়াত করা হবে।
এই দেড় পারা (সুরা বাকারার ১নং আয়াত থেকে ২০৩ নং আয়াত পর্যন্ত) থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:-
Tumblr media
•এই সেই কিতাব (কোরআন) যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য, যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করে���ি তা থেকে ব্যয় করে। [ সুরা বাকারা-২,৩]
•আর তারা যখন ঈমানদারদের সাথে মিশে, তখন বলে, আমরা ঈমান এনেছি। আবার যখন তাদের শয়তানদের সাথে একান্তে সাক্ষাৎ করে, তখন বলে, আমরা তোমাদের সা���ে রয়েছি। আমরা তো (মুসলমানদের সাথে) উপহাস করি মাত্র। [ সুরা বাকারা-১৪ ]
•হে নবী, যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজসমূহ করেছে, আপনি তাদেরকে এমন বেহেশতের সুসংবাদ দিন, যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহমান থাকবে। যখনই তারা খাবার হিসেবে কোন ফল প্রাপ্ত হবে, তখনই তারা বলবে, এতো অবিকল সে ফলই যা আমরা ইতিপূর্বেও লাভ করেছিলাম। বস্তুতঃ তাদেরকে একই প্রকৃতির ফল প্রদান করা হবে। এবং সেখানে তাদের জন্য শুদ্ধা সহধর্মিনীগন থাকবে। আর সেখানে তারা অনন্তকাল অবস্থান করবে। [ সুরা বাকারা-২৫ ]
•সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশিয়ে দিও না এবং জানা সত্ত্বে সত্যকে গোপন করো না। [ সুরা বাকারা-৪২ ]
•নামায কায়েম কর, যাকাত আদায় কর এবং নামাযে অবনত হও তাদের সাথে, যারা অবনত হয়। [ সুরা বাকারা-৪৩ ]
•ধৈর্য্যর সাথে সাহায্য প্রার্থনা কর নামাযের মাধ্যমে। অবশ্য তা যথেষ্ট কঠিন। কিন্তু সে সমস্ত বিনয়ী লোকদের পক্ষেই তা সম্ভব। [ সুরা বাকারা-৪৫ ]
•সে দিনের ভয় কর, যখন কেউ কারও সামান্য উপকারে আসবে না এবং তার পক্ষে কোন সুপারিশও কবুল হবে না; কারও কাছ থেকে ক্ষতিপূরণও নেয়া হবে না এবং তারা কোন রকম সাহায্যও পাবে না। [ সুরা বাকারা-৪৮ ]
•আল্লাহ তোমাদের কাজকর্ম সম্পর্কে বে-খবর নন। [ সুরা বাকারা-৭৪ ]
•যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, তারাই জান্নাতের অধিবাসী। তারা সেখানেই চিরকাল থাকবে। [ সুরা বাকারা-৮২ ]
•এরাই পরকালের বিনিময়ে পার্থিব জীবন ক্রয় করেছে। অতএব এদের শাস্তি লঘু হবে না এবং এরা সাহায্যও পাবে না। [ সুরা বাকারা-৮৬ ]
•আপনি তাদেরকে জীবনের প্রতি সবার চাইতে, এমনকি মুশরিকদের চাইতেও, অধিক লোভী দেখবেন। তাদের প্রত্যেকে কামনা করে, যেন তারা হাজার বছর আয়ু পায়। অথচ এরূপ আয়ু প্রাপ্তি তাদেরকে শাস্তি থেকে রক্ষা করতে পারবে না। আল্লাহ দেখেন যা কিছু তারা করে। [ সুরা বাকারা-৯৬ ]
•আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বিশেষ ভাবে স্বীয় অনুগ্রহ দান করেন। আল্লাহ মহান অনুগ্রহদাতা। [ সুরা বাকারা-১০৫ ]
•আল্লাহর কাছেই নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের আধিপত্য। আল্লাহ ব্যতীত তোমাদের কোন বন্ধু ও সাহায্যকারী নেই। [ সুরা বাকারা-১০৭ ]
•যে কেউ ঈমানের পরিবর্তে কুফর গ্রহন করে, সে সরল পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে যায়। [ সুরা বাকারা-১০৮ ]
•নামায প্রতিষ্ঠা কর ও যাকাত আদায় কর। তোমরা নিজের জন্যে পূর্বে যে সৎকর্ম প্রেরণ করবে, তা আল্লাহর কাছে পাবে। তোমরা যা কিছু কর, নিশ্চয়ই আল্লাহ তা প্রত্যক্ষ করেন। [ সুরা বাকারা-১১০ ]
•যে ব্যাক্তি আল্লাহর মসজিদসমূহে তাঁর নাম উচ্চারণ করতে বাধা দেয়, এবং সেগুলোকে উজাড় করতে চেষ্টা করে, তার চাইতে বড় যালেম আর কে? এদের পক্ষে মসজিদসমূহে প্রবেশ করা বিধেয় নয়, অবশ্য ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায়। ওদের জন্য ইহকালে লাঞ্ছনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি রয়েছে। [ সুরা বাকারা-১১৪ ]
•পূর্ব ও পশ্চিম আল্লারই। অতএব, তোমরা যেদিকেই মুখ ফেরাও, সেদিকেই আল্লাহ বিরাজমান। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বব্যাপী, সর্বজ্ঞ। [ সুরা বাকারা-১১৫ ]
•তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের উদ্ভাবক। যখন তিনি কোন কার্য সম্পাদনের সিন্ধান্ত নেন, তখন সেটিকে একথাই বলেন, `হয়ে যাও' তৎক্ষণাৎ তা হয়ে যায়। [ সুরা বাকারা-১১৭ ]
•নিশ্চয়ই আমি আপনাকে (রাসুলুল্লাহ) সত্যধর্মসহ সুসংবাদদাতা ও ভীতি প্রদর্শনকারীরূপে পাঠিয়েছি। [ সুরা বাকারা-১১৯ ]
•তোমরা ভয় কর সেদিনকে, যে দিন এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তি বিন্দুমাত্র উপকৃত হবে না, কারও কাছ থেকে বিনিময় গৃহীত হবে না, কারও সুপারিশ ফলপ্রদ হবে না এবং তারা সাহায্য প্রাপ্তও হবে না। [ সুরা বাকারা-১২৩ ]
•আমরা আল্লাহর রং গ্রহণ করেছি। আল্লাহর রং এর চাইতে উত্তম রং আর কার হতে পারে? আমরা তাঁরই এবাদত করি। [সুরা বাকারা-১৩৮ ]
•তোমরা আমাকে স্মরণ কর, আমিও তোমাদের স্মরণ রাখবো এবং আমার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর; অকৃতজ্ঞ হয়ো না। [ সুরা বাকারা-১৫২ ]
•হে মুমিন গন! তোমরা ধৈর্য্য ও নামাযের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর। নিশ্চিয়ই আল্লাহ ধৈর্য্যশীলদের সাথে রয়েছেন। [ সুরা বাকারা-১৫৩ ]
•যারা আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয়, তাদের মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত, কিন্তু তোমরা তা বুঝ না। [ সুরা বাকারা-১৫৪ ]
•অবশ্যই আমি তোমাদিগকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের। [ সুরা বাকারা-১৫৫ ]
•নিশ্চয়ই যারা কুফরী করে এবং কাফের অবস্থায়ই মৃত্যুবরণ করে, সে সমস্ত লোকের প্রতি আল্লাহর ফেরেশতাগনের এবং সমগ্র মানুষের লা'নত। [ সুরা বাকারা-১৬১ ]
•পৃথিবীর হালাল ও পবিত্র বস্তু-সামগ্রী ভক্ষন কর। আর শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। সে নিঃসন্দেহে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। [ সুরা বাকারা-১৬৮ ]
•তিনি তোমাদের উপর হারাম করেছেন, মৃত জীব, রক্ত, শুকর মাংস এবং সেসব জীব-জন্তু যা আল্লাহ ব্যাতীত অপর কারো নামে উৎসর্গ করা হয়। [ সুরা বাকারা-১৭৩ ]
•সৎকর্ম শুধু এই নয় যে, পূর্ব কিংবা পশ্চিমদিকে মুখ করবে। বরং বড় সৎকাজ হল এই যে, ঈমান আনবে আল্লাহর উপর, কিয়ামত দিবসের উপর, ফেরেশতাদের উপর এবং সমস্ত নবী-রসূলগণের উপর; আর সম্পদ ব্যয় করবে তাঁরই মহব্বতে আত্নীয়-স্বজন, এতী��-মিসকীন , মুসাফির-ভিক্ষুক ও মুক্তিকামী ক্রীতদাসদের জন্যে। আর যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত আদায় করে এবং যারা কৃত প্রতিজ্ঞা সম্পাদনকারী এবং অভাবে, রোগে-শোকে ও যুদ্ধের সময় ধৈর্য্য ধারণকারী- তারাই হল সত্যাশ্রয়ী, আর তারাই পরহেযগার। [ সুরা বাকারা-১৭৭ ]
•হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর রোজা ফরয করা হয়েছে, যেরূপ ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর, যেন তোমরা পরহেযগারী অর্জন করতে পার। [ সুরা বাকারা-১৮৩ ]
•রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন; যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ, আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না, যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা'আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর; যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। [ সুরা বাকারা-১৮৫ ]
•রোযার রাতে তোমাদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস করা তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে। তারা তোমাদের পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের পরিচ্ছদ। আল্লাহ অবগত রয়েছেন যে, তোমরা আত্নপ্রতারণা করছিলে, সুতরাং তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করেছেন এবং তোমাদের অব্যাহতি দিয়েছেন। অতঃপর তোমরা নিজেদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস কর, এবং যা কিছু তোমাদের জন্য আল্লাহ দান করেছেন, তা আহরন কর। আর পানাহার কর যতক্ষণ না কাল রেখা থেকে ভোরের শুভ্র রেখা পরিষ্কার দেখা যায়। অতঃপর রোযা পূর্ণ কর রাত পর্যন্ত। আর যতক্ষণ তোমরা এতেকাফ অবস্থায় মসজিদে অবস্থান কর, ততক্ষণ পর্যন্ত স্ত্রীদের সাথে মিশো না। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক বেঁধে দেয়া সীমানা। অতএব, এর কাছেও যেও না। আল্লাহ এমনিভাবে বর্ণনা করেন নিজের আয়াত সমূহ মানুষের জন্য, যাতে তারা বাঁচতে পারে। [ সুরা বাকারা-১৮৭ ]
0 notes
mplusnews · 4 years ago
Link
0 notes
dailynobobarta · 5 years ago
Text
জুমার দিন ও জুমার নামাজের গুরুত্ব!
New Post has been published on https://is.gd/dEZUky
জুমার দিন ও জুমার নামাজের গুরুত্ব!
Tumblr media
হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী:সপ্তাহের সেরা দিন শুক্রবার তথা জুমার দিন। এটি পৃথিবীর অন্যতম তাৎপর্যবহ দিবস। জুমা নামে পবিত্র কোরআনে একটি স্বতন্ত্র সূরা নাজিল হয়েছে।মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা এরশাদ করেন, ‘অতঃপর নামাজ সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান কর ও আল্লাহকে অধিকরূপে স্মরণ কর; যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সূরা: জুমুআ, আয়াত : ১০)। জুমার নামাজ বা ‘শুক্রবারের নামাজ’ ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি নামাজ। جُمُعَة (জুমু’আহ) শব্দটি আরব��। এর অর্থ একত্রিত হওয়া, সম্মিলিত হওয়া, কাতারবদ্ধ হওয়া। যেহেতু, সপ্তাহের নির্দিষ্ট দিন শুক্রবারে প্রাপ্তবয়স্ক মুমিন-মুসলমান একটি নির্দিষ্ট সময়ে একই স্থানে একত্রিত হয়ে জামাতের সঙ্গে সে দিনের যোহরের নামাজের পরিবর্তে এই নামাজ ফরজরূপে আদায় করে, সে জন্য এই নামাজকে ‘জুমার নামাজ’বলা হয়। আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যার ওপর সূর্য উদিত হয়েছে তার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ দিন হলো জুমার দিন। এই দিনে আদমকে সৃষ্টি করা হয়েছে, এই দিনে তাকে জান্নাতে স্থান দেয়া হয়েছে এবং এই দিনেই তাকে জান্নাত থেকে বের করে দেয়া হয়েছে।’ (সহিহ মুসলিম : ১৪১০)। জুমা দিনের গুরুত্ব: জুমার দিনের গুরুত্ব অনেক বেশি। আল্লাহ তায়ালা জগৎ সৃষ্টির পূর্ণতা দান করেছিলেন এই দিনে। এই দিনেই হজরত আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-কে জান্নাতে একত্র করেছিলেন এবং এই দিনে মুসলিম উম্মাহ সাপ্তাহিক ঈদ ও ইবাদত উপলক্ষে মসজিদে একত্র হয় বলে দিনটাকে ইয়াওমুল জুমাআ বা জুমার দিন বলা হয়। জুমার নামাজ ফরজ হয় প্রথম হিজরিতে। রাসূলুল্লাহ (সা.) হিজরতকালে কুবাতে অবস্থান শেষে শুক্রবার দিনে মদিনা পৌঁছেন এবং বনি সালেম গোত্রের উপত্যকায় পৌঁছে জোহরের ওয়াক্ত হলে সেখানেই তিনি জুমার নামাজ আদায় করেন। এটাই ইতিহাসের প্রথম জুমার নামাজ। জুমার দিনের ফজিলত: আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত এক হাদিসে রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন ফরজ গোসলের মত গোসল করে প্রথম দিকে মসজিদে হাজির হয়, সে যেন একটি উট কোরবানি করল, দ্বিতীয় সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করে সে যেন একটি গরু কোরবানি করল, তৃতীয় সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করল সে যেন একটি ছাগল কোরবানি করল। অতঃপর চতুর্থ সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে গেল সে যেন একটি মুরগি কোরবানি করল। আর পঞ্চম সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করল সে যেন একটি ডিম কোরবানি করল। অতঃপর ইমাম যখন বেরিয়ে এসে মিম্বরে বসে গেলেন খুৎবার জন্য, তখন ফেরেশতারা লেখা বন্ধ করে খুৎবা শুনতে বসে যায়।’ (বুখারি: ৮৮১, ইফা ৮৩৭, আধুনিক ৮৩০)। দশ দিনের গুনাহ মাফ হয়: জুমার দিনের আদব যারা রক্ষা করে তাদের দশ দিনের গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ভালভাবে পবিত্র হলো অতঃপর মসজিদে এলো, মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শুনতে চুপচাপ বসে রইল, তার জন্য দুই জুমার মধ্যবর্তী এ সাত দিনের সঙ্গে আরো তিনদিন যোগ করে মোট দশ দিনের গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়। পক্ষান্তরে খুতবার সময় যে ব্যক্তি পাথর, নুড়িকণা বা অন্য কিছু নাড়াচাড়া করল সে যেন অনর্থক কাজ করল।’ (মুসলিম: ৮৫৭)। জুমার আদব রক্ষাকারীর দশ দিনের গুনাহ মুছে যায়: রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার সালাতে তিন ধরনের লো��� হাজির হয়। (ক) এক ধরনের লোক আছে যারা মসজিদে প্রবেশের পর তামাশা করে, তারা বিনিময়ে তামাশা ছাড়া কিছুই পাবে না। (খ) দ্বিতীয় আরেক ধরনের লোক আছে যারা জুমা’য় হাজির হয় সেখানে দোয়া মুনাজাত করে, ফলে আল্লাহ যাকে চান তাকে কিছু দে�� আর যাকে ইচ্ছা দেন না। (গ) তৃতীয় প্রকার লোক হলো যারা জুমা’য় হাজির হয়, চুপচাপ থাকে, মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনে, কারো ঘাড় ডিঙ্গিয়ে সামনে আগায় না, কাউকে কষ্ট দেয় না, তার দুই জুমা’র মধ্যবর্তী ৭ দিনসহ আরো তিনদিন যোগ করে মোট দশ দিনের গুনাহ খাতা আল্লাহ তায়ালা মাফ করে দেন।’ (আবু দাউদ: ১১১৩)। প্রতি পদক্ষেপে এক বছরের নফল রোজা ও এক বছরের সারারাত তাহাজ্জুদ পড়ার সওয়াব অর্জিত হয়: যে ব্যক্তি আদব রক্ষা করে জুমার সালাত আদায় করে তার প্রতিটি পদক্ষেপের বিনিময়ে তার জন্য পুরো এক বছরের রোজা পালন এবং রাত জেগে তাহাজ্জুদ পড়ার সওয়াব লিখা হয়। আউস বিন আউস আস সাকাফী (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিন যে ব্যক্তি গোসল করায় (অর্থাৎ সহবাস করে, ফলে স্ত্রী ফরজ গোসল করে এবং) নিজেও ফরজ গোসল করে, পূর্বাহ্ণে মসজিদে আগমন করে এবং নিজেও প্রথম ভাগে মসজিদে গমন করে, পায়ে হেঁটে মসজিদে যায় (অর্থাৎ কোনো কিছুতে আরোহণ করে নয়), ইমামের কাছাকাছি গিয়ে বসে, মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শোনে, কোনো কিছু নিয়ে খেল তামাশা করে না; সে ব্যক্তির প্রতিটি পদক্ষেপের জন্য রয়েছে বছরব্যাপী রোজা পালন ও সারা বছর রাত জেগে ইবাদত করার সমতুল্য সওয়াব।’ (মুসনাদে আহমাদঃ ৬৯৫৪, ১৬২১৮)। দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহের কাফফারা: জুমার সালাত আদায়কারীদের জন্য দুই জুমার মধ্যবর্তী গুনাহের কাফফারা স্বরূপ। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘পাঁচ বেলা সালাত আদায়, এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা, এক রমজান থেকে পরবর্তী রমজানের মধ্যবর্তী সময়ে হয়ে যাওয়া সব (সগিরা) গুনাহের কাফফারা স্বরূপ, এই শর্তে যে, বান্দা কবিরা গুনাহ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখবে।’ (মুসলিম; ২৩৩)। জুমার দিনে দোয়া কবুল: জুমার ফজিলতের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিকটি হলো, এই দিনে এমন একটা সময় আছে, যখন মুমিন বান্দা কোনো দোয়া করলে মহান আল্লাহ তার দোয়া কবুল করেন। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিনে একটা এমন সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে, অবশ্যই আল্লাহ তাঁকে তা দান করবেন। (সহিহ মুসলিম : ৮৫২, মুসনাদে আহমাদ : ৭১৫১, আস্-সুনানুল কুবরা : ১০২৩৪)। হজরত আনাস (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিনের কাঙ্ক্ষিত সময়টা হলো আসরের পর থেকে সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত। (মুসনাদে ইবনে আবি শাইবা : ৫৪৬০ , তিরমিজি : ৪৮৯)। জুমার দিনে হাদিসে বর্ণিত গুরুত্বপূর্ণ আমল: গোসল করা। ফজরের ফরজ নামাজে সূরা সাজদা ও সূরা দাহর/ইনসান তেলাওয়াত করা। উত্তম পোশাক পরিধান করা। সুগন্ধি ব্যবহার করা। আগেভাগে মসজিদে যাওয়া। সূরা কাহফ তেলাওয়াত করা। মসজিদে গিয়ে কমপক্ষে দুই রাকাত সুন্নত নামাজ আদায় করা। ইমামের কাছাকাছি গিয়ে বসা। মনযোগ দিয়ে খুৎবা শোনা। খুৎবা চলাকালে কোনো কথা না বলা। দুই খুৎবার মাঝের সময়ে বেশি বেশি দোয়া করা। অন্য সময়ে দোয়া করা। কারণ এদিন দোয়া কবুল হয়। রাসূলুল্লাহ (সা.) এর ওপর সারাদিন যথাসম্ভব বেশি দরূদ পাঠ করা। জুমার নামাজ ��ামাতের সঙ্গে আদায় করা আবশ্যিক এবং তা একাকী আদায় করার নিয়ম নেই। কোরআনে জুমার নামাজের সময় হলে কাজ বন্ধ করে নামাজের জন্য মসজিদে যাওয়ার প্রতি তাগিদ দেয়া হয়েছে। তবে কোনো ব্যক্তি যদি কারণবশত (যেমন খুব অসুস্থ ব্যক্তি) জুমা আদায় করতে না পারে তবে তার ক্ষেত্রে যুহরের নামাজ আদায় করা নিয়ম। তাছাড়া কিছু ক্ষেত্রে সুস্থ ব্যক্তির ওপর, যেমন মুসাফির অবস্থায় জুমার আবশ্যকতা থাকে না এবং সেক্ষেত্রে যুহরের নামাজ আদায় করলে তা গ্রহণীয় হয়। তবে মুসাফির চাইলে জুমা আদায় করতে পারে। খুতবা: জুমার দুই রাকাত ফরজ নামাজ ও ইমামের খুতবাকে জোহরের চার রাকাত ফরজ নামাজের স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে। জুমার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো খুতবা। এতে ইমাম সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা ও কোরআন-হাদিসের আলোকে দিকনির্দেশনা দেন। যে ইমাম খুতবা দেন তাকে বলা হয় খতিব। এসময় দুইটি খুতবা দেয়া হয়। দুই খুতবার মাঝখানে অল্প কিছু সময়ের বিরতি নেয়া হয়। মসজিদের প্রতিদিনের ইমাম খুতবা দিতে পারেন বা জুমার দিন বিশেষ কেউ খুতবা দিতে পারেন। খুতবা সাধারণত আরবি ভাষায় দেয়া হয়। তবে কিছু স্থানে স্থানীয় ভাষায় খুতবা দেয়ার প্রথা দেখা যায়। আর শুক্রবারের দিন যোহরের নামাজের পরিবর্তে জুমার নামাজকে ফরজ করা হয়েছে। যা আমাদের জন্য আল্লাহ এক অন্যতম রহমত। কোরআন-হাদিসে এ ব্যাপারে প্রমাণ পাওয়া যায়। তাই আমাদের মুসলমান হিসাবে জুমার নামাজ পড়া জরুরি। যারা জুমার নামাজ হতে বিমুখ থেকে অন্য কাজ-কর্মে নিজেকে ব্যস্ত রাখে। আল্লাহ তায়ালা তার দিক থেকে বিমুখ থাকেন। জুমার নামাজ না পড়লে যে শাস্তি: রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পরপর তিনটি জুমা বিনা ওজরে ও ইচ্ছা করে ছেড়ে দেবে, আল্লাহ তায়ালা ওই ব্যক্তির অন্তরে মোহর মেরে দেবেন। (তিরমিযী,আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)। অপর এক হাদিসে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমা ত্যাগকারী লোকেরা হয় নিজেদের এই খারাপ কাজ হতে বিরত থাকুক। (অর্থাৎ জুমার নামাজ আদায় করুক), নতুবা আল্লাহ তায়ালা তাদের এই গোনাহের শাস্তিতে তাদের অন্তরের ওপর মোহর করে দেবেন। পরে তারা আত্মভোলা হয়ে যাবে। অতঃপর সংশোধন লাভের সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হয়ে যাবে। (মুসলিম)। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পর পর তিনটি জুমা পরিত্যাগ করবে, সে ইসলামকে পেছনের দিকে নিক্ষেপ করল। (মুসলিম)। তবে আবার রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, চার শ্রেণির লোক ব্যতীত জুমার নামাজ ত্যাগ করা কবিরা গোনাহ। চার শ্রেণির লোক হলো- ক্রীতদাস, স্ত্রীলোক, অপ্রাপ্তবয়স্ক বালক, মুসাফির ও রোগাক্রান্ত ব্যক্তি। (আবু দাউদ)। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে নিয়মিত জুমার নামাজ আদায় করার তাওফিক দান করুন আল্লাহুম্মা আমিন ছুম্মা আমিন।
0 notes
paathok · 5 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/110579
ঘন ঘন প্রস্রাবের কারণ এবং মুক্তি পাওয়ার উপায়
ঘন ঘন প্রস্রাবের চাপ হলে যা খাবেন
ইউরিন ইনফেকশন বা প্রস্রাবের সমস্যা থেকে সহজে মুক্তি পা‌ওয়ার ৯টি ঘরোয়া উপায়
শরীরে মূত্র তৈরি এবং দেহ থেকে তা নিঃসরণের জন্য যে অঙ্গসমূহ কাজ করে সেগুলোতে কোনো কারণে ইনফেকশন দেখা দিলে তাকে ইউনারি ট্রেক্ট ইনফেকশন (ইউটিআই বা UTI) বলে। আজকাল মেয়েদের মধ্যে এ অসুখটির প্রকোপ দেখা যাচ্ছে খুব বেশি। তবে একটু সতর্ক হলে এ রোগ থেকে আমরা মুক্তি পেতে পারি। মূত্র নালীর সংক্রামন বা ইউটিআই রোগের কারণ: ** বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়া (৯৫% ) এবং কিছু ক্ষেত্রে ফাঙ্গাস,প্রোটিয়াস,কেবসিয়েলা,সিউডোমনাস অন্যতম। ** এ ছাড়া অনেকের এলার্জি জনিত কারনেও হতে পারে (সাময়িক হতে দেখা যায়) ** দীর্ঘসময় মূত্রতন্ত্রে জীবাণু অবস্থান করলেই UTI এর লক্ষণ গুলো দেখা যায়। ** মূত্রনালীর সক্রমন খুব বেশী হয় মেয়েদের। কারণ মেয়েদের মূত্রনালীর দৈর্ঘ্য ছোট,মেয়েদের মূত্রনালীর দৈর্ঘ্য মাত্র ১.৫ ইঞ্চি, অথচ ছেলেদের ৮ ইঞ্চি। ** মেয়েদের মূত্রদ্বার ও যোনিপথ খুব কাছাকাছি, মাসিক ঋতুস্রাবের সময় অনেক মেয়েরা ময়লা, ছেরা ও নোংরা জাতীয় কাপড় ব্যবহার করেন, এতে জীবানু প্রথমে যোনিপথে ও পরে সংলগ্ন মূত্রনালীকে সংক্রমিত করে ** মেয়েদের প্রস্রাব না করে আটকে রাখার প্রবণতা বেশি, তাই প্রস্রাবে সংক্রমন হওয়ার সম্ভাবনা বেশী। ** যারা পানি কম পান করেন **ডায়াবেটিস আছে যাদের ** প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হলে ** ষাটের বেশি বয়স হলে, যাদের রোগ অথবা প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের বেলায়। লক্ষণসমূহ: ১) ঘন ঘন প্রস্রাব ২) প্রস্রাবের প্রচণ্ড চাপ অনুভব ৩) প্রস্রাবের সময় ব্যাথা, জ্বালাপোড়া ও অসহ্য অনুভূতি ৪) তল পেটে স্বাভাবিকভাবে অথবা চাপ দিলে ব্যাথা অনুভব ৫) ঘন ফেনার মত অথবা দুর্গন্ধযুক্ত প্রস্রাব ৬) জ্বর-কাঁপুনিসহ অথবা কাঁপুনি ছাড়া ৭) বমি বমি ভাব ও বমি হওয়া ৮) কোমরের পাশের দিকে অথবা পিছনে মাঝামাঝি অংশে ব্যাথা ৯) প্রস্রাবের চাপে রাতে বার বার ঘুম ভেঙ্গে যাওয়া। চিকিৎসা/ঘন ঘন প্রসাব থেকে মুক্তি পাওয়ার ��পায় * ড্রাগ থেরাপি হিসাবে চিকিৎসকরা নিম্ন লিখিত গ্রুপের ঔষধ সমুহ ব্যাবহার করে থাকেন, সেফালোস্পরিন, লিভোফক্সাসিন, গ্যাটিফক্সাসিন ইত্যাদি – খুবই ভাল যা ৯৬% কার্যকর ব্যাক্টেরিয়া জনিত কারনে হলে। *অন্যদিকে ফাংগাসের কারনে হলে এন্টি ফাংগাল ড্রাগস দিয়ে থাকেন সেই সাথে চুলকানি থাকলে তা রোধ করার জন্য এন্টি ফাংগাল বা করটিকস্টারয়েড জাতীয় ক্রিম ও দেওয়া হয় বাহিরের চুলকানি দূর করার জন্য এবং বেশি বেথা থাকলে নিউরোস্পাস্মটিক ঔষধ বেশ আরাম দায়ক। পুনরাবৃত্তি সংক্রমণ না হওয়ার জন্য একি সাথে সহবাস সঙ্গীকে প্রতিষেধক এন্টিবায়োটিক দেওয়া উচিৎ। * হারবাল: যেহেতু ইহা ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমণে হয়ে থাকে তাই ব্যাক্টেরিয়া ধ্বংস কারি এন্টবায়োটিক ছাড়া এখন ও অন্য কিছু নাই, তবে সাপ্লিমেন্টারী হিসাবে WHO কৃতক অনুমদিত এবং সর্বশেষ রিসার্চ অনুসারে নিম্নের দুটি ঔষধ ভাল ফল দায়ক – ( Cranberry 750mg Extract Super Strength ট্যাবলেট , যা দিনে তিনটি পর্যন্ত খেতে হবে – কেনবারি জুস খুভি ফল দায়ক যা দিনে ৩/৪ কাপ খেলে উপকৃত হবেন , তবে যাদের এলার্জি আছে তাদের জন্য নিষেধ। অথবা ট্যাবলেট Bromelain 80 mg দিনে দুবার খেতে পারেন, তবে ইহা শিশুদের জন্য নিষেধ – (বারমুলিন মুলত আনারস কে বলা হয়েছে — অর্থাৎ আনারসের সিরাপ দিনে ২/৩ বার খেলে ভাল উপকার পাওায়া যাবে) সঠিক চিকিৎসা হলে সাধারণত UTI ২-৩ দিনেই ভাল হয়ে যায়। তবে যাদের UTI কমপ্লিকেটেড (যাদের বার বার UTI হয়, যাদের Sexual অভ্যাস স্বাভাবিক নয়, সাথে ডায়াবেটিস বা অন্যান্য অসুখের উপস্থিতি যেগুলোতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় ইত্যাদি কমপ্লিকেটেড UTI) সেটা ভাল হতে ১-২ সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। দরকার হলে শিরা পথেও এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে হতে পারে। সেক্ষেত্রে অনেক সময় হাসপাতালে ভর্তিও থাকতে হয়। মনে রাখবেন রোগের লক্ষণ উপশম হওয়া মানেই রোগমুক্তি নয়, চিকিৎসক যতদিন চিকিৎসা চালাতে বলবেন ততদিন চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। কমপ্লিকেটেড UTI তে সাধারনত ৩-৪ সপ্তাহ অসুধ খেতে হয়। সতর্কতা: কোন ওষুধই রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যাতিত সেবন করা নিষেধ। প্রতিরোধ যে কোন অসুখে প্রতিরোধই সর্বোৎকৃষ্ট চিকিৎসা। জেনে নিন এই অসুখ প্রতিরোধের কিছু টিপস- ১) দিনে বার বার পানি ও অন্যান্য তরল যেমন ফ্রুট জুস, ডাবের পানি ইত্যাদি খাওয়া। পানি ও অন্যান্য তরল জীবাণুর সংক্রামণ ও বৃদ্ধি প্রতিহত করে মূত্রতন্ত্রকে পরিষ্কার রাখে। ২) বাথরুম ব্যবহারের পরে টয়লেট টিস্যু পিছন থেকে সামনের দিকে না এনে সামনে থেকে পিছনের দিকে ব্যবহার করা- যাতে মলদ্বারের জীবাণু মূত্র পথে এসে সংক্রমণ করতে না পারে। ৩) যৌন সহবাসের আগে ও পরে অবশ্যই প্রস্রাব করা-যাতে মূত্র নালীতে আগত সকল জীবাণু পরিষ্কার হয়। অনেকের সহবাসের পরই UTI শুরু হয়। সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী UTI প্রতিরোধক এন্টিবায়োটিক সহবাসের পর নেয়া যেতে পারে। তাই উল্লেখিত লক্ষণগুলো দেখলেই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। এক্ষেত্রে একজন ইউরোলজিস্ট আপনার জন্য সর্বোৎকৃষ্ট পরামর্শদাতা হতে পারে। মনে রাখবেন, চিকিৎসায় যার প্রথমবার UTI ভাল হয়েছে, তার ২০% সম্ভাবনা রয়েছে দ্বিতীয়বার ইনফেকশন হওয়ার, যার দ্বিতীয়বার ভাল হয়েছে, তার ৩০% সম্ভাবনা রয়েছে তৃতীয় বার ইনফেকশন হওয়ার- এভাবে সম্ভাবনা বাড়তে থাকে। তাই প্রতিরোধের উপায়গুলো অভ্যাস করুন, সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং সুস্থ থাকুন।
0 notes
mysticalzippernerdfan · 5 years ago
Photo
Tumblr media
আপনি কি আপনার স্ত্রীকে সুখী দেখতে চান? আপনি কি আপনার স্ত্রীকে আরো অধিক আনন্দ দিতে চান? তাহলে সাধারণ কনডম বাদ দিয়ে ম্যাজিক কনডম ব্যাবহার করুন (এই কনডমটি সিলিকনের তৈরি)। পুরুষের দ্রুত বীর্যপাত আমাদের দেশের ১টি কমন সমস্যা। আমাদের দেশে শতকরা ৮০% লোক এই সমস্যায় ভুগতেছেন। তার প্রধান কারন পর্ণ আসক্তি, অতিরিক্ত হস্তমৈথুন ও মানসিক দুশ্চিন্তা। বিজ্ঞানীরা গবেষনা করে এর নানান যুগোপোযোগী সমাধান বের করেছেন। তেমনি ১টি সমাধান হল ম্যাকিজ কনডম। যা ব্যবহারে ২০/৩০ মিনিট পর্যন্ত সহবাস করা যাবে। ম্যাকিজ কনডম বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। ১/ এই কনডম সর্বোচ্চ ১০০০ বার ব্যবহার করা যায়। এই কনডম ৩ মিলিমিটার পরিমান মোটা ফলে আপনার সময় অনেক বাড়াবে। ২/ এই কনডম আকার ভেদে ৫ ইঞ্চি থেকে ৭ ইঞ্চি হয়। ৩/ এই কনডম এ উপরের সাইডে অনেক গুলা অতি নরম ডট আছে যা আপনার সঙ্গিনিকে ৫মিনিটের ভিতর অতিমাত্রায় উত্তেজিত করতে সাহায্য করবে, এমনকি খুব তাড়াতাড়ি মেয়েদের অর্গাজম হবে। ৪/ এই কনডম আপনার সুখানুভুতি বহু গুন বাড়িয়ে দিবে। ৫/ এই কনডম যে কোনও সাইজের লিঙ্গে সহজে ব্যাবহার করা যায়। ৬/ এই কন্ডম ইলাস্টিক তাই ফেটে যাওয়া বা ছিড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। যাদের গোপনাঙ্গ ছোট, বাজারের অনেক ঔষধ খেয়েও কোন ভাল ফলাফল পান নিই, তাদের জন্য ম্যাজিক কনডম হল তাৎক্ষণিক সমাধান। ইউরোপ ও আমেরিকার নারী -পুরুষের পছন্দের তালিকায় এই কনডম বর্তমানে শীর্ষে রয়েছে। বর্তমানে এই ম্যাজিক কনডম এখন বাংলাদেশেও পাওয়া যাচ্ছে। এই পণ্যটির বর্তমান মূল্য : ১,০০০ টাকা মাএ। অর্ডার করতে কল করুন : 01788833867 সারাদেশে কুরিয়ারের মাধ্যমে ডেলিভারী দেয়া হয়। ফ্রী হোম ডেলিভারী তো থাকছেই ! আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ! Call for Details/বিস্তারিত জানতে কল করুন- +8801788833867 ( Imo, Wha0 #Magic_condom #magiccondoms #Dragon_condom #Super_Dragon_condoms #ম্যজিক 7#কন্ডম https://www.instagram.com/p/B4kui6Zhjje/?igshid=tc062e3vg7d8
0 notes
masud625-blog · 5 years ago
Video
tumblr
আমাদের অনেকেরই ধারণা যে, লিঙ্গ হয়তো বড় করা সম্ভব নয়। কিন্তু সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে লিঙ্গ অবশ্যই পরিমাণমতো বড়, মোটা ও শক্তিশালী করা সম্ভব। অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের কারণে আপনার গোপন অঙ্গ ছোট হয়ে যেতে পারে সেই সাথে পেনিস এর কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।দেখুন বিভিন্ন কারণে লিঙ্গ ছোট হয়ে যেতে পারে ।যেমন- · হস্তমৈথুনের কারণে লিঙ্গের শিরা-উপশিরাগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে লিঙ্গ শিথিল ও ছোট হয়ে যেতে পারে। · প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের সমস্যার কারণে লিঙ্গ ছোট হয়ে যেতে পারে। · লিঙ্গে রক্তের চাপ কম আসার কারণে লিঙ্গ ছোট হয়ে যেতে পারে। · লোহিত রক্তকণিকার স্বল্পতার জন্য লিঙ্গ ছোট হয়ে যেতে পারে। · হার্টের শক্তি কমে যাওয়ার মাধ্যমে লিঙ্গে পর্যাপ্ত রক্ত প্রবাহ কমে গেলে লিঙ্গ ছোট হয়ে যেতে পারে। · মানসিক সমস্যা ও দুশ্চিন্তার কারণেও লিঙ্গ ছোট হয়ে যেতে পারে। এছাড়া আরো অনেক কারণে লিঙ্গ ছোট হয়ে যেতে পারে। সঠিক রোগ নির্ণয়ের মাধ্যমে লিঙ্গের ছোট হবার কারণ বের করে উন্নত হোমিও চিকিৎসা নিলে অবশ্যই লিঙ্গের আকার বড় করা সম্ভব। এবং ঔষধ খাবার পাশপাশি প্রাকৃতিকভাবে কিছু নিয়ম মেনে প্রতিদিন লিঙ্গকে ১৫ থেকে ২০ মিনিট সময় দিলে অবশ্যই লিঙ্গ বড়, মোটা ও শক্তিশালী হবে। লিঙ্গের আকার খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। লিঙ্গ বড় থাকলে আপনি এবং আপনার সঙ্গি বেশি তৃপ্তি পাবেন। সেই সংগে সহবাসের ব্যাপারে আপনার আত্মবিশ্বাস অনেক অনেক বেড়ে যাবে। বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ করে যৌন আনন্দ উপভোগ কর��ন ইচ্ছেমতো দ্রুত বীর্যপাত পুরুষের একটি সাধারণ সমস্যা। প্রতি ৩ জন পুরুষের মধ্যে ১ জন পুরুষ এই সমস্যায় আক্রান্ত। অনেক পুরুষের ক্ষেত্রে সঙ্গমের উদ্যত হবার সাথে সাথেই বীর্যপাত হয়ে যায়। আবার অনেক পুরুষ পর্যাপ্ত সময় বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে না, যা দাম্পত্য জীবনে বিরূপ প্রভাব ফেলে। উদাহরণস্বরূপঃ আপনার স্ত্রী যদি ৩০ মিনিট সময় পর্যন্ত যৌনতা উপভোগে সক্ষম হয়, তবে আপনার কমপক্ষে ৪০ মিনিট পর্যন্ত বীর্যপাত রোধ করার ক্ষমতা থাকতে হবে। আবার, আপনার স্ত্রী যদি ৪০ মিনিট সময় নেয়, তবে আপনাকে ১ ঘন্টা পর্যন্ত বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা থাকতে হবে। অর্থাৎ, স্ত্রী সহবাসে সম্পূর্ণ তৃপ্তি পাওয়ার আগে আপনার বীর্যপাত হলে আপনার স্ত্রী ধরে নিবে যে আপনি হয়তো নারী সঙ্গমে অক্ষম একজন ব্যাক্তি। অথচ আপনার কোনো সমস্যাই নেই। তাই ��ীর্যপাতের উপর নিয়ন্ত্রণ এনে বেশিক্ষণ সঙ্গম করতে পারার কোনো বিকল্প নেই। আর জার্মানির হোমিওপ্যাথিক মেডিসিনের মাধ্যমে--- · সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই বীর্যপাতের উপর নিয়ন্ত্রণ আনুন। · সহবাসের সময় বহুগুণ দীর্ঘায়িত করুন। · পুরুষাঙ্গ দৃঢ় করুন। · সহবাসের মনোবল ও শক্তি বাড়ান। · দীর্ঘক্ষণ সহবাস করে সহবাসকে করে তুলুন আরো মধুময়। হোমিও মেডিসিন দ্বারা যেসব চিকিৎসা করা সম্ভব তার একটা ধারণা নিচে দেওয়া হল _হস্ত মৈথুন করার ফলে যেসব ভাইদের লিঙ্গ ছোট হয়ে গিয়েছে। _ দ্রুত বীর্জপাত হচ্ছে, ১থেকে২ মিনিটের কম সময়। _প্রসাবের সাথে ধাতু ক্ষয় হচ্ছে _লিঙ্গের আগা মোটা গোড়া চিকন। _আগের মতো লিঙ্গ দাড়াছে না। _বিভিন্ন ভাবে ক্ষতি করে ফেলেছেন গোপন অঙ্গ কে। _একবার সহবাস করার পর দ্বিতীয় বার আর ইচ্ছা করে না _অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের হলে অন্ডকোষ ঝুলে পড়েছে
0 notes