#শ্রাবণ মাসের খবর
Explore tagged Tumblr posts
banglakhobor · 1 year ago
Text
শ্রাবণ মাসের পঞ্চম সোমবারে আশ্চর্য যোগ! চাকরিতে পদোন্নতি পেতে মেনে চলুন এই নিয়ম
সর্বেশ শ্রীবাস্তব, অযোধ্যা: পঞ্জিকা অনুযায়ী এখন শ্রাবণ মাস চলছে। আমাদের হিন্দু ধর্মে কথিত রয়েছে, এই মাসে নিয়ম-কানুন মেনে উপাসনা করলে ভগবান ভোলানাথের আশীর্বাদ পাওয়া যায়। ভক্তরা শ্রাবণ মাসটিকে ভগবান শিবের নামে উৎসর্গ করেন। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী, শ্রাবণ মাসের প্রতি সোমবার উপবাস করলে ভগবান শিব তাঁর ভক্তদের মনোবাঞ্ছা পূরণ করেন। এই শ্রাবণ মাসেই লক্ষাধিক শিবভক্ত ভগবান শঙ্করের শিবলিঙ্গের জলাভিষেক…
View On WordPress
0 notes
sentoornetwork · 5 years ago
Text
রাখি বন্ধন শুরু হয় কীভাবে
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/myths-about-raksha-bandhan/
রাখি বন্ধন শুরু হয় কীভাবে
শান্তা শিকদার
প্রতি বছর শ্রাবণ মাসের পূর্ণিমার দিন রাখী বন্ধন উৎসব পালিত হয়। বোনেরা তাদের ভাইদের হাতের কব্জিতে সুন্দর সুন্দর পবিত্র সূতো বেঁধে দেয়। আর সেই বাঁধনের সুতো জড়িয়ে মনে মনে বলে, সমস্ত বিপদ এবং দুর্যোগ থেকে তাঁদের ভাই যেন নিরাপদে থাকে, তাঁদের রক্ষা করতে বোন হিসাবে তাঁরাও বদ্ধপরিকর। এই পবিত্র সূত্র বন্ধন ‘নিরাপত্তা ও রক্ষার বন্ধন’ চিহ্ন হিসেবে বহু দিন থেকে পালিত হয়ে আসছে এই দেশে। ওইদিন পরিবারের সকলে একসঙ্গে মিলিত হয়, আনন্দে মেতে ��ঠে। এই বিশেষ দিনে নাকি পরিবেশে ‘যম’ বেশি থাকে, তাদের হাতে ভাইয়ের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাও থাকে। তাই এই রাখি বেঁধে সেই যমকে দূর সরিয়ে রাখা হয়। কিন্তু এটা তো একটা কথার কথা, শোনা যায় দেশ জুড়ে এই রাখি বন্ধন উৎসব সৃষ্টির পিছনে নাকি অনেকগুলো কারণ আছে। তথ্য ঘাঁটলেই চোখে পড়ে মহাভারতের কথা। কৃষ্ণের ছোট বোন, সুভদ্রা। বোনকে তিনি অসম্ভব ভালোবাসতেন। কিন্তু কোনও একসময় সুভদ্রার মনে হল, কৃষ্ণ অনেক বেশি ভালবাসেন পঞ্চপাণ্ডব ঘরনি দৌপ্রদীকে। আপন বোন না-হয়েও দ্রৌপদী ছিলেন কৃষ্ণের অত্যন্ত স্নেহভাজন। একদিন সুভদ্রা অভিমান নিয়ে কৃষ্ণকে প্রশ্ন করলেন, তিনি কেন দৌপ্রদীকে এত বেশি ভালবাসেন? উত্তরে কৃষ্ণ বললেন, সময় এলেই তুমি এর উত্তর পাবে বোন। এর কিছুদিন পর শ্রীকৃষ্ণের হাত কেটে রক্ত পড়ছিল, তা দেখে সুভদ্রা রক্ত বন্ধের জন্য কাপড় খুঁজছিলেন, কিন্তু সাধারণ কাপড় পাচ্ছিলেন না। দ্রৌপদী সেখানে এসে পড়েন, দেখেন কৃষ্ণর হাত থেকে রক্ত পড়ছে, বিন্দুমাত্র দেরি না করে নিজের মুল্যবান রেশম শাড়ি ছিঁড়ে কৃষ্ণের হাত বেধে দিলেন, কিছুক্ষণ পর রক্ত পড়া বন্ধ হয়। তখন শ্রীকৃষ্ণ বোন সুভদ্রার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বলেন, এখন বুঝতে পেরেছ কেন আমি দ্রৌপদীকে এত স্নেহ করি? সুভদ্রা লজ্জিত হলেন। আর সেই থেকেই ভাইয়ের হাতে সুতো বেঁধে রাখী বন্ধন উৎসব পালিত হয়। আবার অনেকে এর ঐতিহাসিক দিক নিয়েও বলে থাকেন। গ্রিস সম্রাট আলেক্সজান্দার ও রাজা পুরুর যুদ্ধের খবর আমাদের সকলের জানা, কিন্তু যেটা জানা নেই তা হল, রাজা পুরু সুযোগ পেয়েও আলেক্সজান্দারকে একবার হত্যা করেননি। কারণ যুদ্ধ শুরুর আগে আলেক্সাজান্দার-এর স্ত্রী রোশানক রাজা পুরুকে একটি রাখী পাঠান এবং তাকে অনুরোধ করেন যে তিনি যেন যুদ্ধক্ষেত্রে তার স্বামীর কোনও ক্ষতি না-করেন। বোন-ভাইয়ের দীর্ঘায়ুর জন্যে প্রার্থনা করবে আর ভাই সারাজীবন বোনকে রক্ষার প্রতিজ্ঞা করবে, এমনটাই রাখীর নিয়ম। এই বীর যোদ্ধা রাখীর মর্যাদা পূর্ণভাবে রক্ষা করেন। যুদ্ধে পরাজিত হন পুরু।
শত্রুর হাত থেকে নিজের রাজ্যকে বাঁচাতে, মুঘল সম্রাট হুমায়ুনের কাছে সাহায্য চান মেওয়ারের রানি কর্ণবতী। সেই সময়ে তিনি একটি রাখিও পাঠান হুমায়ুনকে। আবার আমরা বাঙালিরা রাখী বন্ধন উৎসবটিকে একটু আলাদা দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে দেখে থাকি। বাংলায় রাখী বন্ধন প্রবর্তন করেছিলেন কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯০৫ সালের ২০ জুলাই ভাই���রয় লর্ড কার্জন-এর সিদ্ধান্তে ঘোষিত হয় যে, বাংলাকে দুই ভাগে ভাগ করা হবে। তাঁর মূল উদ্দেশ্য ছিল, হিন্দু-মুসলিম বিভেদ সৃষ্টি করে বাংলার শক্তিকে খর্ব করা। বাংলাভাগের প্রতিবাদে সোচ্চার হয়ে ওঠে সবাই। শুরু হয় বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন। এই আন্দোলনের অন্যতম ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তিনি বাংলার সব মানুষকে আহবান জানান এর প্রতিবাদে সামিল হবার জন্য। তিনি রাখী বন্ধন উৎসব পালন করেন। হিন্দু- মুসলিম সকলেই সকলের হাতে এই রাখী পরিয়ে দেবে। নিজেদের ভাতৃত্বের বন্ধনের আবদ্ধ করবে। আর সেদিন থেকে এটা কেবল মাত্র ভাই-বোনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, জাতি, ধর্ম নির্বিশেষে সকল মানুষ একে অপরের হাতে রাখী বেঁধে দিতে রাখী বন্ধনের এই উৎসব । সেদিনের জন্য কবি গেয়ে উঠেছিলেন ‘বাংলার মাটি বাংলার জল বাংলার বায়ু বাংলার ফল/ পুণ্য হউক পুণ্য হউক পুণ্য হউক হে ভগবান…।
0 notes
indiarag · 5 years ago
Link
via India Rag Bengali : Bengali News, Bangla News, latest bengali news, Bangla Khobor, Bangla, বাংলা খবর
0 notes