#শিমুল সরকার
Explore tagged Tumblr posts
Text
মমেকে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীসহ ২৮ ইন্টার্ন চিকিৎসক বহিষ্কার
মমেকে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীসহ ২৮ ইন্টার্ন চিকিৎসক বহিষ্কার
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
প্রকাশ : ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৫১

ছবি: সংগৃহীত
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) ক্যাম্পাস ও হোস্টেল এলাকায় চাঁদাবাজি ও মাদক সম্পৃক্ততার অভিযোগে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীসহ ২৮ জন ইর্ন্টান চিকিৎসককে সাময়িকভাবে বহিস্কার করা হয়েছে।
দৈনিক ইত্তেফাকের সর্বশেষ খবর পেতে Google News অনুসরণ করুন
শনিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে কলেজ সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ।
কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল আলম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অধ্যাপক ডা. জিম্মা হোসেনকে সভাপতি ও ডা. মো. বদর উদ্দীনকে সদস্য সচিব করে ৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে এই কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত অভিযুক্ত ২৮ জন ইন্টার্ন চিকিৎসককে ক্যাম্পাস ও হোস্টেল থেকে বহিষ্কার করা হয়।
বহিষ্কৃতরা হলেন, মমেক ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি অনুপম সাহা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল হাসান, মাশফিক আনোয়ার, মেহেদী হাসান শিমুল, অনুপম দত্ত অর্ঘ, মাহিদুল হক অয়ন, জাহিদুল ইসলাম তুষার, মঞ্জুরুল হক রাজিব, রাকিবুল হাসান রুকন, আলমগীর হোসেন, আশিক উদ্দিন, শিপন হাসান, সৈয়দ রায়হান আল আশরাফ, রায়হান ফাগুন, অর্ণব সাহা, কামস আরেফিন, আসিফ রায়হান, দিগন্ত সরকার, কুবের চক্রবর্তী, সিয়াম জাওয়াদ পুষণ, সঞ্জীব সরকার বোনাস, সাইফুল ইসলাম, মুনতাসুর রাতুল, সানজিদ আহমেদ, শাহরিয়ার ইফতেখার সৌমিক, আশিক মাহমুদ রিয়াদ, আসিফ ইকবাল ও মেরাজ হোসেন বাঁধন।
1 note
·
View note
Text
নির্মাতা শিমুল সরকারের নির্মিত বিশ্বকাপ ক্রিকেট নিয়ে ৩টি গান
নির্মাতা শিমুল সরকারের নির্মিত বিশ্বকাপ ক্রিকেট নিয়ে ৩টি গান
নজরুল ইসলাম তোফা:: মিডিয়া জগতের জনপ্রিয় এবং দক্ষ নাট্যকার ও পরিচালক শিমুল সরকারের তিনটি গান বিশ্বকাপ ক্রিকেট নিয়ে শুরু হয়েছে। এ তিনটি গান ক্রিকেটের মজা উপভোগ করার মতো বলা যায়। বাংলাদেশের পুরো জাতি অধীর আগ্রহে বসে রয়েছে সেরাটা দেখার জন্য। তাই ��টেলিভিশন চ্যানেল অনলাইন” গুলোও বসে নেই। যে যার মতই বিশ্বকাপের আয়োজন সাজাচ্ছে। আবার ‘স্পোর্টস’ এর দোকানে দোকানেও বাংলাদেশের “লাল সবুজ” জার্সি কেনার ভিড় । আর…
View On WordPress
0 notes
Text
প্রধানমন্ত্রীর ৭৬তম জন্মদিনে উন্নত মানের খাবার বিতরণ করলেন নাটোরের এমপি
নাটোরের গণমানুষের নেতা আলহাজ্ব শফিকুল ইসলাম শিমুল এমপির আয়োজনে ২৭ ই সেপ্টেম্বর রোজ মঙ্গলবার বেলা ১১টা সময় জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৬ তম জন্মদিন উপলক্ষে উন্নতমানের খাবার বিতরণ,ও দোয়া মোনাজাত চরতেবাড়িয়া আবাসনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকেন এস এম কামাল হোসেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার জননেত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গীকার গৃহহীন কোন মানুষ থাকবে না, এদেশের মানুষ অনাহারে মারা…
View On WordPress
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/142806
নাগরিক ফোরামের সভায় জামায়াতকে এক হাত নিলেন বিএনপি নেতারা
.
‘এই জামায়াত বাংলাদেশকে আজ এই জায়গায় নিয়ে এসেছে’ বলে দলটির ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। শনিবার (৩০ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপিপন্থী সংগঠন নাগরিক ফোরামের আলোচনায় সভায় জোটসঙ্গী জামায়াতে ইসলামীর ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি। তার মুখে শোনা যায়, ‘এসবই জামায়াতের ফাইজলামি।’
প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ মিলনায়তনে ‘মানবাধিকার ও আইনের শাসন: প্রেক্ষিত ২৮ অক্টোবর’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এক বক্তার কথাকে কেন্দ্র করে উপস্থিত বিএনপি নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদুসহ কয়েকজন তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখান। অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস এবং জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর নেতা হেলাল উদ্দিন। তবে ঘটনার সময় উপস্থিত না থাকলেও পরে আসেন জামায়াতের প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ।
অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া একাধিক প্রত্যক্ষদর্শীর সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলাপ হয়। তারা জানান, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সাইফুর রহমান ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর পুরানা পল্টনে জামায়াতের সমাবেশে হামলা ও দলটির অনুসারী কয়েকজনের মৃত্যুর জন্য বিএনপিকে দায়ী করে বক্তব্য দেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সাইফুর রহমানের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘এই জামায়াত বাংলাদেশকে আজ এই জায়গায় এনেছে। এসবই জামায়াতের ফাইজলামি।’
একই সময় শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘আরে বসেন আবার কী? তাদের মিটিং করতে দেয় নাই, উনার খুব অপরাধ হয়েছে!’
এরপর পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় আবারও মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘কার সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলো? এসব সাজিয়ে ধরে নিয়ে আসছে। কার সামনে কথা বলো। কী বলছো তুমি? তোমার কথার কৈফিয়ত দিতে হবে? জবাব দিতে হবে তোমার মতো লোককে?’
প্রত্যক্ষদর্শী একাধিক সংবাদকর্মী জানান, শনিবার দুপুর ১টার দিকে নাগরিক ফোরাম আয়োজিত আলোচনা সভায় অ্যাডভোকেট সাইফুর রহমান ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর জামায়াতের সঙ্গে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগের সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে আলোচনা করেন। নিজের বক্তব্যে সাইফুর রহমান উল্লেখ করেন, ‘২৮ অক্টোবরের সংঘর্ষের জন্য দায় বিএনপিকেই নিতে হবে।’
আলোচনা অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন কল্যাণ পার্টির যুগ্ম-মহাসচিব (সমন্বয়কারী) আবদুল্লাহ আল হাসান সাকিব। তিনি বলেন, ‘অ্যাডভোকেট সাইফুর রহমান ২০০৬ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার থাকার পরও কীভাবে জামায়াতের ওপর হামলা হলো তা উল্লেখ করেন। সাইফুর রহমানের দাবি, জামায়াতের তৎকালীন আমির মতিউর রহমান নিজামীর সঙ্গে কথা বলেছিলেন। কেন ওই সময় একসঙ্গে কর্মসূচি করা হয়নি জানতে চেয়েছিলেন তিনি। জোট থাকার পরও কেন বিএনপি আলাদা সমাবেশ করেছিল সেই বিষয়টিও তুলেছিলেন। সাইফুর রহমান বলেছেন, ‘এর জবাব বিএনপিকেই দিতে হবে। এরপরই খন্দকার মোশাররফ স্যার ক্ষেপে গেছেন।’
শিবিরের চট্টগ্রাম মহানগর উত্তরের সাবেক ছাত্র কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আবদুল্লাহ আল হাসান সাকিব আরও বলেন, ‘আমি স্যারকে (খন্দকার মোশাররফ হোসেন) শ্রদ্ধা করি। তিনি প্রবীণ রাজনীতিক। আমি বলেছি, স্যার ব্যক্তিগতভাবে নিয়েন না। তাকে শান্ত রাখার চেষ্টা করেছি। ��রে পরিস্থিতি শান্ত হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে থাকা বিএনপি-জোটের শরিক একটি দলের যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘ঘটনাস্থলে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল উপস্থিত থাকলেও তিনি চুপ ছিলেন। তবে খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও শামসুজ্জামান দুদু উভয়ে তীব্র ভাষায় প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। আমি মোশাররফ স্যার ও দুদু ভাইকে শান্ত রাখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুদু ভাই শান্ত হননি।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চেয়ে শিমুল বিশ্বাসের মোবাইল ফোনে কল দিলেও সাড়া পাওয়া যায়নি।
প্রেসক্লাবে সভার আয়োজক ছিলেন জিয়া পরিষদের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব আব্দুল্লাহিল মাসুদ। নাগরিক ফোরামের ব্যানারে তিনি কয়েকশ’ কর্মসূচি আয়োজন করেছেন। শনিবার সকালের অনুষ্ঠানে হট্টগোলের ব্যাপারে তার দাবি, ‘সাইফুর রহমানকে আমি চিনি না। অনুষ্ঠানের আরেকজন আলোচক তাকে এনেছিলেন। তিনি আইনজীবী বলে শুনেছি। অনুষ্ঠানে কোনও ঝামেলা হয়নি।’
শনিবার সন্ধ্যায় এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে অ্যাডভোকেট সাইফুর রহমান বলেন, ‘আমি সেখানে কিছু কথা বলেছি। সেই কথার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপির কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা। ২৮ অক্টোবর লগি-বৈঠা নিয়ে যে হামলা হলো, ওই বিষয়ে কথা বলেছিলাম।’
সাইফুর রহমান বলছিলেন, ‘ওই সময় জোটের শরিক ছিল বিএনপি, কিন্তু জামায়াতের সমাবেশে হামলা হলো, তখন কেন তারা এলো না? অন্য দলগুলো এলো না কেন? ওই সময় যারা জোটের মন্ত্রী ছিলেন তারা কেন ব্যবস্থা নিলেন না? তারা যদি ব্যবস্থা নিতেন তাহলে তো ওই ঘটনা ঘটতো না।’
‘এভাবে কিছু উপলব্ধিমূলক কথা বলেছি আমি’ উল্লেখ করে ছাত্র শিবিরের সাবেক প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক সাইফুর রহমান বলেন, “একপর্যায়ে স্যার (খন্দকার মোশাররফ হোসেন) বললেন- ‘এগুলো কেন এখন বলতে হবে?’ আমি বললাম, ‘স্যার এগুলো আমার বক্তব্য, আমি দিয়েছি। আপনারটা আপনি দেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শামসুজ্জামান দুদু কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি। সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন
0 notes
Text
খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে ব্যবস্থা নেবে সরকার, আশা ফখরুলের
৬ মে বৃহস্পতিবার ২০২১
খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে ব্যবস্থা নেবে সরকার, আশা ফখরুলের
ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার কোভিড-১৯ পরবর্তী নানা জটিলতা সৃষ্টি হওয়ায় ‘মানবিক কারণে’ তাঁকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার (৬ মে) এক অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘করোনার কোভিড-১৯ পরবর্তী যেটাকে পোস্ট কোভিড জটিলতা হয়, সেই জটিলতায় কিন্তু মাঝে মাঝে টার্ন নেয় বিভিন্ন দিকে। উনার (খালেদা জিয়া) যে বয়স, উনার যে বিভিন্ন রোগ আছে, এর আগে উনি যে প্রায় তিন বছর কারাগারে ছিলেন, এখনও তিনি অন্তরীণই আছেন। এ অবস্থার প্র���ক্ষিতে তাঁর যেসমস্ত জটিলতা হয়েছে, তাতে দেশের বেশিরভাগ মানুষের আকাঙ্ক্ষা ইচ্ছা যে, তার চিকিৎসাটা উন্নত কোনও হাসপাতালে হওয়া উচিত। বাংলাদেশে উন্নত হাসপাতালেই তিনি চিকিৎসা নিচ্ছেন। বিদেশে আরও উন্নত হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়া সম্ভব কিনা, সেটাই মানুষের প্রত্যাশা।’
তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, গতকাল তাঁর পরিবার থেকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য যে অনুমতি দরকার সেই অনুমতি চাওয়া হয়েছে। আমরা আশা করি, সরকার মানবিক কারণে দেশনেত্রীর বিদেশে চিকিৎসার ব্যবস্থা করবেন এবং দেশের ১৮ কোটি মানুষের সবচেয়ে প্রিয় নেতার সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করবেন।’
খালেদা জিয়ার চিক��সার অবস্থা তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ২৭ তারিখ থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁকে এখানে সর্বপ্রকার চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে এবং আমাদের চিকিৎসকরা অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে তার চিকিৎসা করছেন।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ তাদের প্রিয় নেত্রীকে সুস্থ দেখতে চায়।’
বুধবার রাতে খালেদা জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার পরিবারের পক্ষ থেকে খালেদা জিয়াকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠাতে অনুমতি চেয়ে আবেদনপত্র স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের কাছে পৌঁছে দেন। এরপর সেই আবেদনপত্র যায় আইন মন্ত্রণালয়ে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে সরকারের কাছে করা আবেদন যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। আবেদনের গুরুত্ব বিবেচনা করে বিষয়টি দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে।’
কর্মসূচি:
খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি কামনায় আগামীকাল শুক্রবার বাদ জুমা সারা দেশে মসজিদে দোয়া মাহফিল ও বিভিন্ন উপাসনালয়ে প্রার্থনা সভার কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, ‘আগামীকাল শুক্রবার পবিত্র জামাতুল বিদা দিন আছে। সারা দেশে সমস্ত মসজিদ, বিভিন্ন প্রার্থনালয় যেগুলো আছে অন্যান্য ধর্মের সেগুলোতে আমাদের সমস্ত ইউনিটগুলো দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তির জন্য দোয়া অনুষ্ঠান করবেন, প্রার্থনা সভা করবেন। আমি সকল ইউনিটের নেতাকর্মীদের প্রতি অনুরোধ করছি, তারা যেন জনগণকে নিয়ে দেশনেত্রীর রোগমুক্তির জন্য প্রার্থনা করেন।’
এসময় বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস সংক্রামণ মোকাবিলায় সরকারের ব্যর্থতা, অযোগ্যতা এবং ভ্যাকসিন সংগ্রহ নিয়ে সরকারের ‘দুর্নীতি’র কঠোর সমালোচনা করেন মির্জা ফখরুল।
গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বিএনপির উদ্যোগে সারা দেশে করোনা ভাইরাস সংক্রমণে নিহত দলীয় নেতাকর্মীদের পরিবারকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ঈদ উপহার প্রদান উপলক্ষে এই অনুষ্ঠান হয়। অনুষ্ঠানে মহানগর বিএনপির ১০ জন নেতাকর্মীর পরিবারকে ঈদ উপহার তুলে দেন বিএনপি মহাসচিব।
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত সারা দেশে ৪২৫ জন নেতাকর্মী মারা গেছেন বলে জানানো হয় অনুষ্ঠানে।
কেন্দ্রীয় দফতরে দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্সের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে বিএনপির হাবিব উন নবী খান সোহেল, মুন্সি বজলুল বাসিত আনজু, স্বেচ্ছাসেবক দলের আবদুল কাদির ভুঁইয়া জুয়েল, যুব দলের এসএম জাহাঙ্গীর,ছাত্র দলের ফজলুর রহমান খোকন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর উদযাপন উপকমিটির নেতা আতিকুর রহমান রুমন, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারি অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র-
ব্রেকিংনিউজ
0 notes
Text
গ্রামের যাত্রাপুর
সাজেদ রহমান, সিনিয়র সাংবাদিক।। গ্রামের যাত্রাপুর। প্রকৃতি এখানে দু’হাতে মেলে ধরেছে তার অবারিত দান। এই রুক্ষ্ন চৈত্রেও যে দিকে চোখ যায় শ্যামল-সবুজ নিসর্গ। নীল আকাশ, নৈশব্দের কাছে সমার্পিত ক্লান্ত দুপুর, গাছে পাখির কলকাকলী রব, কল্লোলিত জন জীবন-এসব কোন উদাহরণই যথেষ্ট নয়। আসলে বাংলাদেশের গ্রাম নিজই তার নিজের উদাহরণ। আর আমার যশোরের প্রতিটি গাঁ যেন অন্য রকম। কবি হয়তো কোন গাঁয়ের প্রেমে পড়ে আত্নগর্বে উচ্চারণ করেছিলেন, ‘‘......এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি, সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি।’’ চৌগাছার যাত্রাপুর গিয়েছিলাম গত মাসে। এক অপূর্ব গ্রাম। এই গ্রামেই জন্ম বিখ্যাত বিশ্বেশ্বর সরকার-এর। যাঁকে সংক্ষেপে বলেন বি.সরকার। গ্রামে ঢোকার আগে সরু পিচের রাস্তা। দু’পাশে পানসে মান্দার(পারিজাত), জিউলীসহ নানা গাছের সমারোহ। কেউ কোনদিন এই সব গাছের পরিচর্যা করেনি। কিন্তু সুন্দর বেড়ে উঠেছে। গাছ এবং পরিবেশ দেখে চোখ ফেরানো যায় না। বি. সরকারের বাড়ির দক্ষিণ পাশে বাওড়। ছোট্ট, কিন্তু মনোরম তার দৃশ্য। তখনও বাওড়ের ধারে শিমুল গাছ আগুন রাঙা হয়ে রয়েছে। জ্বলছে যেন প্রকৃতি। নানা পাখির দখলে জলাশয়। বাওড়ের উত্তরে বেশ কয়েকটি কাঠাল গাছ। আগেভাগেই গাছে এসেছে ‘ইচোড়’। ছবি তুললাম বেশ কয়েকটি। বি. সরকারের বাড়িতে থাকে এখন বিনিময় সূত্রে, যারা ভারত থেকে এসেছে, তারা বি. সরকার কে? কি তার পরিচয় জানে না। বাড়ির মন্দিরটিও ছিল অরক্ষিত, সম্প্রতি জেলা পরিষদ তার কিছু অংশ সংরক্ষণ করেছে-জানালেন চৌগাছা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান দেবাশীষ মিশ্র জয়। আসলে বাংলার এই অপরুপ প্রকৃতির মাঝে পত্যাবর্তনের আশায় আর এক কবি গভীর মমতায় লিখেছেন-‘ আবার আসিব ফিরে ধানসিড়িটির তীরে-এই বাংলায়/ হয়তো মানুষ নয়-হয়তো বা শঙ্খচিল শালিখের বেশে/ হয়তো ভোরের কাক হ’য়ে এই কার্তিকের নবান্নের দেশে/ কুয়াশার বুকে ভেসে একদিন আসিব এ কাঁঠাল ছায়াল/ হয়তো বা হাঁস হবো-কিশোরীর ঘুঙুর রহিবে লাল পায়,/ সারাদিন কেটে যাবে কলমীর গন্ধভরা জলে ভেসে ভেসে/ আবার আসিব আমি বাংলায় নদী মাঠ ক্ষেত ভালবেসে/ জলাঙ্গীর ঢেউয়ে ভেজা বাংলার এ সবুজ করুণ ডাঙ্গায়।’ গ্রাম থেকে ফেরার পথে বার বার প্রকৃতির অপূর্ব দৃশ্য চোখে দোলা দিচ্ছিল। আসলে আমাদের প্রতিটি গাঁয়ের চিত্রই যেন অনন্য। Read the full article
0 notes
Photo
ছাতকে শারদীয় দূর্গোৎসব শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পালনের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা ছাতক প্রতিনিধিঃ ছাতকে শারদীয় দূর্গোৎসব শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পালনের লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকালে উপজেলা কনফারেন্স হলে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ গোলাম কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সহকারি কমিশনার (ভূমি) তাপস শীল, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান লিপি বেগম, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার রাজিব চক্রবর্তী, ছাতক থানা অফিসার ইনচার্জ (ভারপ্রাপ্ত) মিজানুর রহমান। বক্তব্য রাখেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবি�� তৌফিক হোসেন খান, সাব-রেজিষ্ট্রার আব্দুল করিম ধলা মিয়া, শিক্ষা কর্মকর্তা মানিক চন্দ্র দাস, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চৌধুরী রাজিব মোস্তফা, জেলা পূজা উৎযাপন পরিষদ নেতা এডভোকেট পিযুষ ভট্টাচার্য্য, উপজেলা পূজা উৎযাপন পরিষদের সভাপতি মহন্ত রায়, সাধারণ সম্পাদক রবিন্দ্র কুমার দাস, উপজেলা হিন্দু-বৌদ্ধ-খৃষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক হরিদাস রায়, কালিবাড়ী পূজা কমিটির সভাপতি করুণা সিন্দু রায়, সৈদেরগাঁও পূজা কমিটির সভাপতি নিধু রঞ্জন দাস, মাহামায়া পূজা কমিটির সভাপতি নিধু আচার্য্য, আখড়া পূজা কমিটির সভাপতি বিজয় পোদ্দার, কুমনা পূজা কমিটির সভাপতি কেশব পাল, নাথপাড়া পূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুমন দেবনাথ, কালিবাড়ী পূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মৃদুল কান্তি দাস প্রমূখ। সভায় উপজেলার ৩৬টি পূজা মন্ডপের নেতৃবৃন্দের মধ্যে সুধির বিশ্বাস, রতন দাস, কৃষ্ণ দাস, ইন্দ্র মোহন সিং, ব্রজেন্দ্র সিং, কৃপেশ চন্দ্র দাস, বনমালি চৌধুরী, পরেশ চন্দ, কানু প্রিয় দাস, শ্যামল দাস, শিমুল দাস, রাজিন্দ্র নাথ, গৌরাঙ্গ দাস, অজিত ভৌমিক, ভ্রমর সুত্রধর, রনজিত দাস, লিটন ঘোষ, অমরেশ সরকার সঞ্জু, দুলাল চন্দ্র দাস প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন। মতবিনিময় সভায় পূজার সময়ে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত, পূজা মন্ডপের নিরাপত্তা নিশ্চিত, বিসর্জন দিনের বেলায় সম্পন্ন করনসহ শান্তিপূর্ণ পূজা পালনের লক্ষ্যে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃগোলাম কবিরের সভাপতিত্বে উপজেলা পরিষদের মাসিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
0 notes
Quote
সংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক:জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে সংসদ ভবন এলাকায় বৃক্ষরোপণ করছেন মন্ত্রী-এমপিরা।ধারাবাহিক এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে সোমবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বৃক্ষের চারা রোপণ করেন তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, সংসদ সদস্য নুর মোহাম্মদ, মো. আয়েন উদ্দিন, রনজিত কুমার রায়, ছোট মনির, মো. ছানোয়ার হোসেন, মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, শফিকুল ইসলাম শিমুল, অপরাজিতা হক, আঞ্জুম সুলতানা ও গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার।বৃক্ষরোপণ শেষে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, মুজিববর্ষের আহ্বান তিনটি করে গাছ লাগান। আজ প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে গাছ লাগাতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। দূরদর্শী প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধরে রাখার পাশাপাশি সোনার বাংলাদেশকে আরও উন্নত করা এবং জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীকে তাৎপর্যময় করে রাখার জন্য বৃক্ষরোপণের ব্যাপক কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সারাবিশ্বে পরিচিতি লাভ করেছে এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি।তিনি বলেন, বৃক্ষ আমাদের অকৃত্রিম বন্ধু হিসেবে অক্সিজেন সরবরাহ করে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা করে তাই প্রত্যেকের উচিত বনজ, ফলজ এবং ঔষধি তিনটি করে বৃক্ষরোপণ করা।পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষে সংসদ ভবন চত্বরে গাছ লাগাতে পেরে আনন্দ প্রকাশ করেন।তিনি বলেন, জাতীয় সংসদে বিভিন্ন সময় সংসদ সদস্যরা আসেন, রাজনীতিবিদরা আসেন এবং রাজনৈতিক কারণে অথবা প্রাকৃতিক নিয়মে চলে যেতে ��য়। এই গাছ লাগানোর ফলে সকলের একটি স্মৃতি রয়ে যাবে। পরিবেশের বিপর্যয় রোধে বৃক্ষরোপণ একটি বিশেষ মাধ্যম বলে প্রকৃতির দিকে তাকাতে হবে, প্রকৃতিকে ধরে রাখতে হবে। বৃক্ষরোপণের এ ধারাবাহিক কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত সকলকে ধন্যবাদ।বৃক্ষরোপণ শেষে সংসদ সদস্যরা শুধু সংসদ ভবন চত্বরেই নয়, প্রত্যেকের নির্বাচনী এলাকায় এর ধারাবাহিকতা ধরে রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। দেশের প্রতিটি অঞ্চলে রাস্তায়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ও সারাদেশের প্রতিটি সংসদীয় এলাকায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি চলমান রয়েছে।তারা বলেন, প্রত্যেকেই নিজ নিজ এলাকায় বৃক্ষরোপণ করছেন এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করার উদ্দেশে এই মহতী উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন। সংসদ এলাকায় বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে তাদের স্মৃতি ধরে রাখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, চিফ হুইপসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন তারা।তারা আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর শুভ জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা দেশকে সবুজ সমারোহে পরিণত করার মন্ত্রে আবারও উজ্জীবিত হব।উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে সারাদেশে এক কোটি বৃক্ষের চারা রোপণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে জাতীয় সংসদে এ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য এক কোটি গাছের চারা রোপণের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রত্যেক ব্যক্তি কমপক্ষে একটি করে ফলজ, বনজ ও ঔষধি মোট তিনটি গাছ রোপণ করবেন।
http://www.sangbadprotidin.ml/2020/09/blog-post_764.html
0 notes
Text
১৫০ জন গরিব মানুষকে ফুড ফর অল টীমের সাহায্য
New Post has been published on https://is.gd/SapJFW
১৫০ জন গরিব মানুষকে ফুড ফর অল টীমের সাহায্য
নজরুল ইসলাম তোফা: বাংলাদেশ সহ বিদেশে যে সব মানবিক মানুষগুলো সহযোগিতা করে- “ফুড ফর অল” চ্যারিটি সংগঠনের উদ্যোগকে সফল করেছেন, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও লাল সালাম। এই উদ্যোগের একজন সাহসী কর্ণধার নাট্যকার ও পরিচালক “শিমুল সরকার” বলেছেন, সবটুকু সাফল্যই তাদের যারা “অর্থ ও সাহস” দিয়ে সহযোগিতা করেছেন। অসহায় মানুষদের চোখে মুখে যে তৃপ্তির হাসি ‘ফুড ফর অল’ টীম প্রত্যক্ষ করেছে সেটাই অনেক বড় পাওয়া। আমরা কাউকে ত্রাণ দিইনি। আনন্দ ভাগাভাগি করেছি মাত্র। আমরা কাউকে করুণা দেখানোর ধৃষ্টতা দেখায়নি। শুধুমাত্র ভালবেসেই হাতটা ধরেছি। সকলের সহযোগিতা পেলে আমরা আরো ভাল উদ্যোগকে অর্গানাইজ করে সমাজের আলো হতে চাই। আপনারা পাশে ছিলেন, থাকবেন আশা করি। তিনি আরো অনেক ব��যক্তিগত কৈফিয়ত তুলে ধরেছেন, তাহলো- যদি কেউ মনে করে থাকেন আমি “গরু খাসি” কেটে মানুষকে খাওয়াচ্ছি, যদি এরূপ ভাবনা আপনার মস্তিস্ক বিগড়ে দেয়, তাহলে সেখানেই আমার কৈফিয়ত দেয়ার অনেক কিছু আছে। এমন ইভেন্টের আমি প্রধান সংগঠক মাত্র। ‘শ্রম ও মেধা’ আমার লগ্নি এখানে। দেশে ও দেশের বাইরে বহু কাছের মানুষকে সমন্বয় করে- এই মানবিক কাজটির নেতৃত্ব দিয়েছি মাত্র। আর এ কাজটি করেছি শতভাগ আত্মীয়তা মুক্ত ভাবনায়। তিনি পরিস্কার ভাষায় বলেন, সত্যিকার অর্থে যারা এক কেজি মাংস হাতে পেলে আনন্দে চোখের পানি ঝরাবে- তাদের বাড়ি বাড়ি পৌছে দেয়া হয়েছে। কেন করেছেন? তা জানতে চাইলে বলেন, কা��ন হলো কষ্ট, খুবই খারাপ সময় ও ক্ষুধাকে আমি খুব কাছে থেকে দেখেছি। সেসব সময়ে মানুষের খারাপ যাওয়া সময়ে ৯৯% মানুষই হাসা হাসি করে কিংবা বাজে ব্যবহার করে। মমতা মাখা মনে তার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেসও করে না কেমন আছো? বন্ধু আত্মীয় এমনকি বাবা মা ও পর হয়ে যায়। তিনি এমনও কথা বললেন, সব চাইতে মজার ব্যাপারটা হলো যে, সব বন্ধু ভাল সময়ে তার পকেট উজাড় করেই হৈ-হুল্লোড় করেছে তাদের আচরণও শকুণের মতো হয়ে যায়। কিন্তু ‘মানুষ ক্ষুধা আর খারাপ সময়ের যন্ত্রণা সহ্য’ করতে পারে না। এ গুলো আমি জানি বুঝি বলেই এমন একটি কাজের নেতৃত্ব দিয়েছি অনেক বছরের থিয়েটার লিডারশিপের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে। তিনি একেবারেই খুব সত্যি ভাবে জনগণের কাছে তুলে ধরতে চায় তা হলো, এ কাজটিতে ৪০০টাকা থেকে শুরু করে ১১ হাজার টাকা পর্যন্ত কন্ট্রিবিউট করে, অনেকেই মহৎ হৃদয়ের পরিচয় দিয়েছেন। নিম্নে তারা হলেন- Anil Ray Monjoor Alam Mamun Mahamuda Sultana Molly Moshiur Rahman Nazrul Islam Tohfa Bazlur Rahman Zaman Moni Zahid Lipon Tareq Mahamud Abu Bakker Siddek Ariful Islam Arif Ramzan Sarkar Adv Layebuddin Lavlu Ferdous Arif Naznin Anin Kazi Shafi Karl Martin Mamun Pramanik Saiful Islam Shipon Mahmud Mukti Mahamud Subir Das Debi Panday Rlt Rasel Ahmed Ripon Sarkar Moner Bd Motahar Hossain Jamil সহ আরো যারা নিজের নাম প্রকশে অনিচ্ছুক ব্যক্তিরা আছেন। তিনি এই সকল মানুষদের আবারও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। তাদের অর্থ ও অনুপ্রেরণায় কাজটা সম্ভব হয়েছে।
0 notes
Text
অসহায় নারীদের কর্মসংস্থানের জন্য কাজ করে যাচ্ছে সরকার -শিমুল
নাটোর ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধিঃ প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে নাটোরে গরিব দুঃস্থ ও কর্মহীন অসহায় নারীদের মাঝে ৯১ টি সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। শুক্রবার দুপুর ১২.৩০ মিনিটের দিকে শহরের কাাঁদিভিটা এলাকায় নাটোর-২ (নাটোর ওনলডাঙ্গা) আসনের সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুলের নিজ বাসভবনে এসব সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়। সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুল নাটোর সদর ও উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের ৯১ জন গরিব দুঃস্থ…
View On WordPress
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/141952
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যে মানুষও হাসে, হনুমানও হাসে -তথ্যমন্ত্রী
.
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবের বক্তব্যে দেশের মানুষও হাসে, হনুমানও হাসে। সরকার নাকি দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার জন্য অপচেষ্ঠা চালাচ্ছে, তিনি এমন বক্তব্য রেখেছেন। তার এই বক্তব্যের মাধ্যমে প্রমাণিত হয় কুমিল্লার ঘটনার পেছনে তাদের ইন্ধন ছিল।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার দেশ চালায়, সরকার সবসময় চাই দেশে শান্তি শৃঙ্খলা স্থিতি থাকুক। এই কথার মধ্য দিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব কি বাংলাদেশের সব মানুষকে বোকা ভেবেছেন। তিনি মনে করেছেন এই কথা বলে বাংলাদেশের মানুষকে বোকা বানাবেন। এটিতে দেশের মানুষ যেমন হাসছে হনুমানও হাসে।
তিনি আজ শনিবার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নুরুল আলমের সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক শিমুল গুপ্তের সঞ্চালনায় উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্র লীগের সভাপতি তানভীর হোসেন তপু।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, আজকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের অপচেষ্ঠা চালানো হচ্ছে, কুমিল্লার ঘটনায় কারা মিছিল বের করেছে, সেই ভিডিও ফুটেজ আমাদের কাছে আছে। তারা কোন দলের সমর্থক, তারা কোন মতাদর্শে বিশ্বাস করে সেগুলো বের করে জনসমক্ষে আমরা সেটা প্রকাশ করব ইনশাআল্লাহ। আমাদের এই দেশে শান্তি শৃঙ্খলা স্থিতি কোনভাবেই বিনষ্ট হতে দেবনা।
তিনি বলেন, যারা এই বিশৃঙ্খলার সাথে যুক্ত ছিল, এখনো যুক্ত আছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যারা অপপ্রচার চালিয়েছে কিংবা চালাচ্ছে, সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কারা সেখানে এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা অতিসহসা দিবালোকের মতো পরিস্কার হবে, এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে সরকার বদ্ধপরিকর।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখে পাকিস্তান দীর্ঘশ্বাস ফেলে। তাদের প্রধানমন্ত্রী স্বীকার করে ��লেন, মানব উন্নয়ন, সামাজিক ও অর্থনৈতিকসহ সব সুচকে আজকে বাংলাদেশ পাকিস্তানকে পেছনে ফেলেছে। মানব উন্নয়ন, সামাজিক সুচকসহ মাথাপিছু আয়ের ক্ষেত্রে আমরা ভারতকেও পেছনে ফেলেছি।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই উন্নয়নের প্রশংসা সমস্ত বিশ্বময় পঞ্চমুখ। এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা আগেই অর্জন করার জন্য জাতিসংঘ আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে পুরস্কৃত করে। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ প্রশংসা করে, এটি অনেকের পছন্দ হয়না।
আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, শেখ হাসিনার প্রশংসা পছন্দ হয়নি বিধায় নানা ধরণের ষড়যন্ত্র হয়। বিএনপি-জামাত রাজনৈতিকভাবে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হয়ে তারা এখন নানা ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নিয়েছে। কুমিল্লায় যে ঘটনা ঘটিয়ে সারাদেশে সাম্প্রদায়িক উস্কানি দেয়া হয়েছে এটির পেছনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল। এটির পেছনে বিএনপি-জামাতসহ ধর্মান্ধ গোষ্ঠি যুক্ত। তারা এই ঘটনা ঘটিয়ে সারা দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করে দেশে একটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার সেই বিশৃঙ্খলা কঠোর হস্তে দমন করেছে।
অনুষ্ঠানে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ নেতা স্বজন কুমার তালুকদার, আবুল কাশেম চিশতী, শাহজাহান সিকদার, নজরুল ইসলাম তালুকদার, মুহাম্মদ আলী শাহ, ডা. মোহাম্মদ সেলিম, আকতার হোসেন খাঁন, শফিকুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা ইঞ্জিনিয়ার শামসুল আলম তালুকদার, গিয়াস উদ্দিন খাঁন স্বপন, যুবলীগের সভাপতি আরজু সিকদার প্রমুখ।
0 notes
Video
youtube
ভবা পাগলার নতুন ভাবের গান | পরমে পরমো জানিয়া | শিমুল সরকার | Bangla Fol...
ভবা পাগলার নতুন ভাবের গান
পরমে পরমো জানিয়া
শিমুল সরকার
0 notes
Text
১৫��� জন গরিব মানুষকে ফুড ফর অল টীমের সাহায্য
১৫০ জন গরিব মানুষকে ফুড ফর অল টীমের সাহায্য
নজরুল ইসলাম তোফা: বাংলাদেশ সহ বিদেশে যে সব মানবিক মানুষগুলো সহযোগিতা করে- “ফুড ফর অল” চ্যারিটি সংগঠনের উদ্যোগকে সফল করেছেন, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও লাল সালাম। এই উদ্যোগের একজন সাহসী কর্ণধার নাট্যকার ও পরিচালক “শিমুল সরকার” বলেছেন, সবটুকু সাফল্যই তাদের যারা “অর্থ ও সাহস” দিয়ে সহযোগিতা করেছেন। অসহায় মানুষদের চোখে মুখে যে তৃপ্তির হাসি ‘ফুড ফর অল’ টীম প্রত্যক্ষ করেছে সেটাই অনেক বড় পাওয়া। আমরা কাউকে…
View On WordPress
0 notes
Text
নারী লোভী ভন্ড সাধুর গল্প নিয়ে শিমুল সরকারের ঈদের শর্টফিল্ম কামসাধন
নারী লোভী ভন্ড সাধুর গল্প নিয়ে শিমুল সরকারের ঈদের শর্টফিল্ম কামসাধন
নজরুল ইসলাম তোফা : আমাদের সমাজে মজিদ পীরেরা আজও বহমান স্রোতের ধারায় টিকে আছে। মাঝে মাঝে একটু আধটু রুপ পাল্টায় শুধু। কখনও ধর্ম, কখনও পীরের ছদ্মবেশ, কখনওবা সন্নাসব্রত পালনের নামে কামনা, লালসার জাল বিস্তার করে। এমনই গল্পের ছোট সিনেমা ‘কামসাধন’ লকডাউনের বন্দী জীবনে তৈরি করেছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় নির্মাতা শিমুল সরকার।
গল্পে দুটি অংশ দেখানো হয়েছে। ছদ্মবেশে নারীভোগী এক ভন্ড সন্নাসীর পাশাপাশি আমাদের…
View On WordPress
0 notes
Quote
সংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক: বিশ্ব রাজনীতির প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে বিএনপির রাজনীতিকে নতুন করে সাজাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু।তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া কন্ডিশনাল গৃহবন্দি। তিনি যেদিন জনগণের সামনে বক্তব্য রাখবেন, সেদিনই তিনি মুক্ত হবেন। তারেক রহমান যেদিন দেশে ফিরে জনগণের মধ্যে কথা বলবেন, সেদিন তিনি মুক্ত হবেন। ফলে আজ বিএনপিকে তাদের মুক্তির পথে কী কী বাধা আছে, কী ব্যারিকেড আছে, সেগুলো চিন্তা করে বিএনপিকে রাজনীতি সাজাতে হবে। বিশ্ব রাজনীতি এখন চেঞ্জ হয়ে গেছে। এগুলো অ্যাড্রেস করে আমাদের আগাতে হবে।’বৃহস্পতিবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে এক আলোচনা সভায় ইকবাল হাসান মাহমুদ এসব কথা বলেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ‘১৩তম কারামুক্তি দিবস’ উপলক্ষে ভার্চুয়াল এ সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ ছাত্রফোরাম ও উত্তরাঞ্চল ছাত্রফোরাম।টুকু বলেন, ‘২০১৮ সালের নির্বাচনে আমরা গেলাম, গণতন্ত্র রক্ষা করতে নির্বাচনে গেলাম। যেই ফোর্সগুলো আমাদের সময়ে ইমার্জেন্সি এনেছিল, সেই ফোর্সগুলোই তো..। এখন এসব জায়েজ, আমাদের সময়ে জায়েজ ছিল না।’‘কারণটা হচ্ছে, আমাদের দল ন্যাশনালিস্ট পার্টি, জিয়াউর রহমান জাতীয় স্বার্থরক্ষায় একটি দল তৈরি করেছিলেন, বেগম জিয়া এর নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং তারেক রহমান ২০০১ সালে দেখিয়ে দিয়েছেন তিনি একজন গেমচেঞ্জার। এ কারণেই বিএনপির নেতৃত্বের ওপর নির্যাতন চলছে। এই নির্যাতনের অংশ হিসেবে বিএনপিকে ধ্বংস করার চেষ্টা করা হচ্ছে।’২০০৬ সালে নির্বাচনের প্রসঙ্গ বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এই বাংলাদেশেও আমাদের সময়ে আমরা এনক্লুসিভ নির্বাচন করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু অপজিশন করতে দেয়নি। কতকিছু হলো, জাতিসংঘের চিঠি এলো, এরপর একটা বিশেষ সরকার এলো, তারা তাদের মতো থাকল, এরপর তারা তাদের তপ্লিবাহক লোককে ক্ষমতায় বসিয়ে দিয়ে গেল���তিনি অভিযোগ করেন, ‘আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালে একতরফা নির্বাচন করল, কোনো ইমার্জেন্সিও হলো না, কিছুই হলো না। যে র্যাব-পুলিশ আমাদের হত্যা করছে গুম করছে, তাদের বিরুদ্ধে তো জাতিসংঘ কিছু বলে না। ঠিক যেমন সিরিয়ায় হচ্ছে।’ ইকবাল হাসান মাহমুদ বলেন, ‘খালেদা জিয়া-ভীতি ও তারেক রহমান-ভীতি কুঁড়েকুঁড়ে খায় সরকারকে।’ব্যারিস্টার মীর হেলালের সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় বক্তব্য রাাখেন- সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, যুগ্ম মহাসচিব হাবিবুন নবী খান সোহেল, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন ওবায়দুর রহমান চন্দন।
http://www.sangbadprotidin.ml/2020/09/blog-post_70.html
0 notes
Text
নারী লোভী ভন্ড সাধুর গল্প নিয়ে শিমুল সরকারের ইদের শর্টফিল্ম কামসাধন
আমাদের সমাজে মজিদ পীরেরা আজও বহমান স্রোতের ধারায় টিকে আছে। মাঝে মাঝে একটু আধটু রুপ পাল্টায় শুধু। কখনও ধর্ম, কখনও পীরের ছদ্মবেশ, কখনওবা সন্নাসব্রত পালনের নামে কামনা, লালসার জাল বিস্তার করে।
নজরুল ইসলাম তোফা:: আমাদের সমাজে মজিদ পীরেরা আজও বহমান স্রোতের ধারায় টিকে আছে। মাঝে মাঝে একটু আধটু রুপ পাল্টায় শুধু। কখনও ধর্ম, কখনও পীরের ছদ্মবেশ, কখনওবা সন্নাসব্রত পালনের নামে কামনা, লালসার জাল বিস্তার করে। এমনই গল্পের ছোট সিনেমা ‘কামসাধন’ লকডাউনের বন্দী জীবনে তৈরি করেছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় নির্মাতা শিমুল সরকার।
গল্পে দুটি অংশ দেখানো হয়েছে। ছদ্মবেশে নারীভোগী এক ভন্ড সন্নাসীর পাশাপাশি আমাদের…
View On WordPress
0 notes