#শনশন
Explore tagged Tumblr posts
Text
কাশফুল দুলে দুলে গান করে।
উড়ে যায় বক, কোন অসীম দূলে।
ঝোপ ধারে বাঁধে বাসা- পাতি হাঁসে।
শনশন শব্দ সেথা একঝাড় বাঁশে।
0 notes
Text
করোনার আবহে শুনশান কলকাতার যাত্রাপাড়া, মুখ্যমন্ত্রীকে পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান
করোনার আবহে শুনশান কলকাতার যাত্রাপাড়া, মুখ্যমন্ত্রীকে পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান
করোনার আবহে শুনশান কলকাতার যাত্রাপাড়া। শো বন্ধ গোটা রাজ্যে। করোনা পরিস্থিতি কেটে গেলেও যাত্রা পালাতে এবার কি আর মানুষের ঢল নামবে? দুশ্চিন্তায় ঘুম নেই হাজার হাজার যাত্রা কুশীলবদের। অক্ষয় তৃতীয়ায় নতুন আবাহন ডেকে আনে যাত্রাপালায়। আলোয় ঝলমল করে অপেরা পার্টির
View On WordPress
0 notes
Text
আধো রাতে -মোঃ ফরহাদুল ইসলাম ( জুয়েল )
আধো রাতে -মোঃ ফরহাদুল ইসলাম ( জুয়েল )
পৃথিবী ঘুমন্ত, নিঃশব্দ , নীরবতা চারপাশ এমনি রাতে তারা ভরা আকাশ , জোস্নার আলো শান বাঁধানো ঘাটে , আলো আঁধারের খেলা হতো । ঘাটের পাড়ে কদম, বকুল , হাসনাহেনার গাছ হলুদ গাঁদা ফুটে আছে সারি সারি , পুকুরে ফুটে আছে লাল পদ্ধ , আলো পড়তো সেথা , বাতাসের শনশন শব্দে বুকে কাপন তুলতো । শিউরে উঠতো রক্তে মাংসে গড়া শরীর এমনি শত রাত তোমার আমার দেখা হতো হতো দুটি আত্মার আলিঙ্গন। মাঝে মাঝে আকাশের চাঁদ ডুব দিতো…
View On WordPress
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি =টুকরো টুকরো সাদা মেঘ, কী অপরূপ= আকাশ জুড়ে শরত ভাসছে, শরত মানে শুভ্র মেঘ, মেঘ'রা উড়ে ঘুরে, দূরে যায় পেলেই হাওয়ার বেগ; শুভ্রতা ছড়িয়ে আকাশ সাদা আলোয় হাসে, বলি শরত আকাশ কে না ভালোবাসে। শ্বেত শুভ্রতা মাখানো প্রকৃতি, মুগ্ধতা রাশি রাশি, আহা হাওয়ার তোড়ে বাজে শনশন সাঁই সাঁই বাঁশি; শরতের বুকে লিখে রাখি হা��ার ছন্দ কবিতা, সুর লয় তালহীন শব্দ সবই তা। শরতের মেঘে কত শত মুগ্ধতা রাখি তুলে, তাকিয়ে মেঘে যাই শত ক্লান্তি ভুলে, আল্লাহ তাআলার রহমতের ধারা ঐ যে যায় বয়ে, দিন শেষে গোধূলীর রঙে মুগ্ধতার রেশ যায় রয়ে। কাশফুল ছুঁয়ে শত লাল ফড়িংয়ের উড়াউড়ি, কাশফুল পাপড়ি ছেড়ে যায় উড়ে, সে'ও হতে চায় ঘুড়ি, ভেজা মাটি ভেজা ফসলের ক্ষেত, সবুজ ধানের চারা, এমন উদাস দুপুরে আমি হই অনিকেত। মিষ্টি হাওয়া, রোদের দাপট, তালের ঘ্রাণ, প্রকৃতি জুড়ে বইছে মুগ্ধতারই বান, সবুজ ঘাসে, লতা পাতায় ঘাসফড়িংয়ের বাসা, এই প্রকৃতি, এই শরত সৌন্দর্যেই ঠাসা। তালপাকা গরম, হাঁসফাঁস ক্ষণ, তবুও যে ভালো লাগার আবেশ, সবুজ শ্যামল, শুভ্রতার অলংকারে সাজানো আমার দেশ; ভালোবাসি বাংলার রূপ, এই শরতের রূপ, মনে তাই সুখ বাঁধে বাসা, বুক জুড়ে মুগ্ধতার ঝোপ। (স্যামসাং, ) https://www.instagram.com/p/CUK6eEivJ2l/?utm_medium=tumblr
0 notes
Text
হনহন পনপন - সুকুমার রায়
হনহন পনপন – সুকুমার রায়
চলে হনহন ছোটে পনপন ঘোরে বনবন কাজে ঠনঠন বায়ু শনশন শীতে কনকন কাশি খনখন ফোঁড়া টনটন মাছি ভনভন থালা ঝন ঝন।
View On WordPress
0 notes
Text
ঝড়
হঠাৎ করে ই এই আকাশের মুখ টা হলো কালো একটু আগেও বেশ তো ছিল আলোয় ঝলো মলো।
দূর আকাশের ঈষান কোনে কৃষ্ণ মেঘের ত্রাস মেঘের ��ায়া বাড়ছে দ্রুত ঝড়ের পূর্বাভাস।
শুভ্র বলাকা রা ঝাক বেধে চলে আকাশের ক্যানভাস, ডানে বায়ে উড়ে ক্ষণে ক্ষণে ঘুরে দেখে আগুয়ান সর্বনাশ।
গুড়ুগুড়ু মেঘ বাতাসের বেগ দেখি বাড়িতেছে ক্রমাগত, বজ্রের ধমকে বিদ্যুচ্চমকে এ-কি মহা-ঝড় সমাগত।
তীব্র বাতাসের শনশন তেজে পশুপাখি ওই আশ্রয় খোঁজে, কড়াৎ শব্দে…
View On WordPress
0 notes
Text
করোনার আবহে শুনশান কলকাতার যাত্রাপাড়া, মুখ্যমন্ত্রীকে পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান
করোনার আবহে শুনশান কলকাতার যাত্রাপাড়া, মুখ্যমন্ত্রীকে পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান
করোনার আবহে শুনশান কলকাতার যাত্রাপাড়া। শো বন্ধ গোটা রাজ্যে। করোনা পরিস্থিতি কেটে গেলেও যাত্রা পালাতে এবার কি আর মানুষের ঢল নামবে? দুশ্চিন্তায় ঘুম নেই হাজার হাজার যাত্রা কুশীলবদের। অক্ষয় তৃতীয়ায় নতুন আবাহন ডেকে আনে যাত্রাপালায়। আলোয় ঝলমল করে অপেরা পার্টির
View On WordPress
0 notes
Photo
ফুসফুসকে ভালো রাখার ১১টি উপায় শরীরের প্রয়োজনীয় অঙ্গের একটি হলো ফুসফুস। একজন স্বাস্থ্যবান মানুষ দিনে ২৫ হাজারবার শ্বাস নেয়। সুতরাং শ্বাস নেয়া ও ছাড়ার কাজে ফুসফুসের বিকল্প নেই। বাতাস থেকে অক্সিজেন রক্তপ্রবাহে নেয়া ও রক্তপ্রবাহ থেকে অক্সিজেন বাতাসে ছেড়ে দেয় ফুসফুস। কাজেই ফুসফুসের কাজ অবিরাম চলতে থাকে, কখনোই যেন এর ব��রাম নেই। তাই সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে ফুসফুসও রাখতে হবে স্বাস্থ্যকর। আর এজন্য এগারটি সহজ অভ্যাস গড়ার পরামর্শ রইল। ১. পাকস্থলি থেকে শ্বাস নিন সাইক্লিংসহ বেশকিছু খেলাধূলায় মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসের পেশি শক্তিশালী হয়। তবে সমীক্ষায় দেখা গেছে, কিছু ব্যায়ামও নিঃশ্বাসের গতি বাড়াতে পারে। এজন্য দিনে অন্তত পাঁচ মিনিট পাকস্থলি থেকে শ্বাস নেয়ার অভ্যাস তৈরি করুন। এ ধরনের শ্বাস নেয়ার সময়ে ফুসফুসে বাতাস ঢুকবে ও পেট সম্প্রসারিত হয়। এতে আপনার বক্ষ ও উদরের মধ্যবর্তী অর্থাৎ বুকের পাজড়ের ভেতরের পেশি বেশ শক্তিশালী হবে, নিঃশ্বাস গ্রহণ সহজতর হবে। শ্বাস-প্রশ্বাসের হারও বেড়ে যাবে। অক্সিজেনের চাহিদা কমবে। ২. ধূমপান ত্যাগ করা ধূমপায়ীদের কাছে এই কথাটি শুনতে হয়তো বিরক্তই লাগে। কেননা অধিকাংশ ধূমপায়ীই জানেন ধূমপানের ক্ষতিকর দিকগুলোর কথা। ধূমপান ছেড়ে দিতে পারেন না বেশির ভাগই। তারপরও একটু ভাবুন তো, এই একটি মাত্র অভ্যাস ছেড়ে দিলে কতগুলো রোগের হাত থেকে মুক্তি পেতে পারেন আপনি। ধূমপান বন্ধ করলে ফুসফুসের ক্যানসার, সিওপিডির মতো কঠিন রোগগুলোর হাত থেকে অনেকটাই রেহাই পাওয়া যায়। ধূমপান করলে শ্বাসনালি সরু হয়ে যায়। এতে শ্বাসকষ্ট হয়। ফুসফুসে দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহ ও ফোলাভাব তৈরি হয়। ধূমপান ফুসফুসের টিস্যুগুলোকে নষ্ট করে দেয়। পরবর্তীকালে এটি ফুসফুসের ক্যানসারে রূপ নেয়। আপনি যদি কিডনি অথবা ফুসফুসের কোনো সমস্যায় ভোগেন, তবে দ্রুত ধূমপান ছেড়ে দিন। ৩. নিয়মিত আপেল খাবেন ইংরেরিতে একটি প্রবাদ আছে, অ্যান অ্যাপল এ ডে, কিপ দ্য ডক্টর এওয়ে অর্থাৎ দিনে একটি আপেল খান আর চিকিৎসককে দূরে রাখুন। ঢাকায় এখন সহজলভ্য ফলগুলোর মধ্যে আপেল অন্যতম। শহরের এমন একটি অলি কিংবা গলি খুজেঁ পাবেন না, যেখানে হকাররা আপেল নিয়ে বসে নে���। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, সপ্তাহে পাঁচটির বেশি আপেল খেলে মানুষের ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়ে। এতে শ্বাস গ্রহণের সময়ে বুকে শনশন শব্দের প্রবণতা হ্রাস পায়। অ্যাজমার মতো বেশকিছু রোগ থেকেও আপনি নিরাপদ থাকতে পারবেন। ৪.পরোক্ষ ধূমপান এড়িয়ে যাওয়া একজন ধূমপায়ী কেবল নিজেরই ক্ষতি করেন না, আশপাশে যাঁরা থাকেন তাঁদেরও ক্ষতি করেন। ধূমপান না করেও যাঁরা ধূমপায়ীদের কাছাকাছি থাকেন বা ধূমপানের সময় আশপাশে থাকেন তাঁরাও ক্ষতিগ্রস্ত হন। একে পরোক্ষ ধূমপান বলা হয়। এতেও ফুসফুসের ক্ষতি হয়। তাই ঘরে, কর্মক্ষেত্রে ও গাড়িতে কেউ ধূমপান করলে তাঁকে মানা করুন এবং নিজেও ধূমপান থেকে দূরে থাকুন। ৫. জীবনের উজ্জ্বল স্মৃতিগুলো স্মরণ করুন হার্ভাডের গবেষকরা ৬৩ বছর বয়সের ৬শ’ সত্তর জন লোকের ওপর একটি সমীক্ষা চালিয়েছেন। প্রায় আট বছর ধরে চালানো এই গবেষণায় দেখা গেছে, ফুসফুসের সক্ষমতার দিক থেকে আশাবাদী লোকগুলো অনেক ভালো আছে। হতাশাপ্রবণতা মানুষের ফুসফুসের কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয়। তাই, জীবনের সুখের ও উজ্জ্বল দিনগুলোর কথা স্মরণ করুন। এতে আপনার নৈরাশ্য কেটে যাবে, ফুসফুস বেশি বেশি কার্যকর ও সচল থাকবে। ব্রিটেনে আড়াই হাজার লোকের ওপর পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে,যারা আপেল খেতে অপছন্দ করেন, তাদের ফুসফুক খুব দুর্বল থাকে। বরং তাদের তুলনায় আপেল খেকোদের ফুসফুসই বেশি কার্যকর। ৬. বায়ুদূষণ থেকে দূরে থাকুন ধূমপানের মতো দূষিত বায়ুও ফুসফুসের জন্য ক্ষতিকর। কলকারখানার ব্যবহৃত বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ, যানবাহনের ধোঁয়া এর জন্য দায়ী। তাই বায়দূষণ হয় এমন বাণিজ্যিক এলাকায় থাকবেন না। সুস্থ থাকতে সাইকেল চালানোর অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। ৭.ক্লিনারের গায়ে ক্ষুদ্রাক্ষরে ছাপা নির্দেশনা পড়ুন গৃহস্থালি ঝকঝকে রাখতে নানা রকম পরিষ্কারের বস্তু বা ক্লিনার ব্যবহার করতে হয়। যেমন অভেন ক্লিনার। এসব ক্লিনার বিষাক্ত হতে পারে। নিঃশ্বাসের সঙ্গে এসব বিষ ফুসফুসে চলে গেলে আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। তাই ব্যবহারের আগেভাগেই ক্লিনারের গায়ে লেখা ক্ষুদ্রাক্ষরের নির্দেশনাগুলো পড়ুন। নির্দেশনায় লেখা থাকতে পারে, ব্যবহারের সময়ে ঘরের জানলা খোলা রাখুন। আপনি তখন নির্দেশনামতো জানলা খোলা রেখে ব্যবহার করবেন। এরকম অন্য কোনো নির্দেশনাও থাকতে পারে। কোনোভাবেই নির্দেশনা অমান্য করে ক্লিনার ব্যবহার করবেন না। ৮. ঘরে গাছ রাখুন বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ঘরে গাছ থাকলে বায়ু পরিশোধিত হয়। ঘরে ১০০ স্কয়ার ফুটের মধ্যে দুটি গাছ রাখুন। এর পটের আকার হতে পারে ১০ থেকে ১২ ইঞ্চির মধ্যে। তবে এর আগে জেনে নেবেন কোন গাছগুলো ঘরে রাখার উপযোগী। ঘরে রাখার জন্য ভালো হলো ফার্ন, স্পাইডার প্ল্যান্ট, পিস লিলি, ব্যাম্বো প্ল্যাম, অ্যালোভেরা ও ইংলিশ আইভি ইত্যাদি গাছগুলো। এ ছাড়া ঘরের মধ্যে মশা তাড়ানোর জন্য কোনো স্প্রে ব্যবহার করবেন না। ঘরে যেন পর্যাপ্ত আলোবাতাস ঢোকে সে ব্যবস্থা করুন। ৯.স্বাস্থ্যকর খাবার খান ফুসফুসকে ভালো রাখতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট জাতীয় খাবার খান। রসুন, পেঁয়াজ, আদা, হলুদ, আপেল, গ্রিন টি ইত্যাদি খাদ্যতালিকায় রাখুন। ফুসফুসের পেশিকে ভালো রাখতে দুধ, পনির, মাছ, বাদাম এসব খাবার খাদ্যতালিকায় রাখুন। পাশাপাশি চিনি জাতীয় খাবার, কার্বোহাইড্রেট, কেক, সফট ড্রিংকস খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দিন। এতে কেবল ফুসফুসই নয়, সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যই ভালো থাকবে। ১০.শুভ্র ওয়াইন সেবন করুন সব ধরনের ওয়াইন আপনার ফুসফুসের জন্যে ভালো। বিশেষ করে শুভ্র ওয়াইন, যেটা ফুসফুসের সক্ষমতা বাড়ায় ও স্বাস্থ্যকর রাখে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, এই ওয়াইনের মধ্যে বেশকিছু পুষ্টিকর উপাদান আছে, তা ফুসফুসের কোষসমষ্টিকে কর্মক্ষম রাখতে সাহায্য করে। নিউ ইয়র্কে দেড় হাজারেরও বেশি লোকের ওপর চালানো এক গবেষণায় এ তথ্য পাওয়া গেছে। শুভ্র ওয়াইন সেবন করে এমন লোকজনের অতীত ও বর্তমান পর্যালোচনা করে বিজ্ঞানীদের ধারণা, সুস্থ ফুসফুসের জন্যে শুভ্র ওয়াইন অপরিহার্য পানীয়। তবে বিডি হেলথ এটিকে সাপোর্ট করেন না। ১১.নিয়মিত ব্যায়াম করুন ফুসফুসের ধারণক্ষমতা বাড়াতে ব্যায়াম একটি অন্যতম উপায়। নিয়মিত ব্যায়াম করলে হৃৎপিণ্ড ও পেশিতে অক্সিজেন পরিবহন করতে ফুসফুসের সুবিধা হয়। এতে মেজাজ ও হৃৎপিণ্ড দুটোই ভালো থাকে। ফুসফুস ভালো রাখতে প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন। অ্যাজমা, ক্রনিক অবসট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি), ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া, যক্ষ্মা ইত্যাদি ফুসফুসের প্রচলিত রোগ।কিছু জিনিস রয়েছে যেগুলো ফুসফুসের কার্যক্ষমতাকে নষ্ট করে। তবে উপরের বিষয় মেনে চললে ফুসফুসকে ভালো রাখা যায়। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট টপ টেন হোম রিমেডি জানিয়েছে ফুসফুসকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যকর রাখার বারটি উপায়ের মধ্যে ছয় উপায়ের কথা।
0 notes
Text
"আলো-অন্ধকার" - নিশি গুনগুন আলেয়া
“আলো-অন্ধকার” – নিশি গুনগুন আলেয়া
ফজরের সময় মুয়াজ্জিনের কন্ঠে ধ্বনিত হয় মঙ্গলবার্তা, সে উচ্চকন্ঠে বলে, তুমি আল্লাহর পথে চলো যে তোমার সৃষ্টিকর্তা। অতপর চারদিকে বহে শনশন সমীরণ পাখিদের গুনগুন ফুলের সুবাসে, শুকতারা যদিও আকাশে। সূর্য সাড়া দেয় প্রকৃতির ডাকে। সূর্যের আলোয় প্রকৃতি হয় আলোকিত কখনো ঠান্ডা কখনো গরম কখনো আবার বৃষ্টিতে, সব বাঁধা উপেক্ষা করে প্রকৃতি হয় সু-শোভিত। আবারো সেই মুয়াজ্জিনের ডাক মাগরিবের সময় হয়েছে। খোদার পথে আসো সব কাজ…
View On WordPress
0 notes
Text
আগমনি / কাজী নজরুল ইসলাম
আগমনি / কাজী নজরুল ইসলাম
এ কী রণ-বাজা বাজে ঘন ঘন – ঝন রনরনরন ঝনঝন! সে কী দমকি দমকি ধমকি ধমকি দামা দ্রিমি দ্রিমি গমকি গমকি ওঠে চোটে, চোটে, ছোটে লোটে ফোটে! বহ্নি ফিনিক চমকি চমকি ঢাল-তলোয়ারে খনখন! সদা গদা ঘোরে বোঁও বনবন শোঁও শনশন! হই হই রব ওই ভৈরব হাঁকে লাখে লাখে ঝাঁকে ঝাঁকে ঝাঁকে লাল গৈরিক-গায় সৈনিক ধায় তালে তালে ওই পালে পালে, ধরা কাঁপে কাঁপে। জাঁকে মহাকাল কাঁপে থরথর! রণে কড়কড়কাড়া খাঁড়া-ঘাত, শির পিষে হাঁকে রথ-ঘর্ঘরধ্বনি…
View On WordPress
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি =ফিরে যেতে চাই গাঁয়ের মাটিতে= বন্দি জীবনের সুতো কেটে হারিয়ে যেতে চাই সবুজের মধ্যিখানে যেখানে মর্ত্যে বিছানো সবুজ গালিচা আর আসমানে সাদা কালো বিবর্ণ রঙ মেঘেদের মেলা, স্যান্ডেলজোড়া ফেলে পা ছুঁয়াতে চাই ভেজা মাটিতে! ধৈর্য্যের সীমায় ধরে গেছে ফাটল, হাঁসফাঁস সময় ভিতরবাড়িতে তুলছে তোলপাড় তুফান, শুয়ে বসা সময়গুলোর গলায় বিতৃষ্ণা আটকে আছে, সব ছেড়ে ছুঁড়ে পালাতে চাই খোলা আকাশের নিচে। মেঘেদের ওড়াভাসার খেলায় দৃষ্টি চাই হারাতে, চার দেয়ালে বন্দি, জানলা খুলেই হয় না দেখা আকাশ এখানে ঘরের চারিপাশে ইট পাথরের প্রাসাদ, এখানে জমিনে নেই দূর্বাঘাসের পাটি, এসব ঠেলে আগাতে চাই গাঁয়ের সবুজের পথ ধরে। ও পাখি ও প্রজাপতি ডানা দিবি? কল্পপুরির সিঁড়ি বেয়ে চলে যেতে চাই মুক্ত হাওয়ায় এই শহুরে দুর্গম গিরি পেরিয়ে পা ফেলতে চাই দূর্বাঘাসের মেঠোপথে, মেঘ রোদ্দুরের ছায়াপথে কপাল কুঁচকিয়ে দেখতে চাই আকাশ। তাল খেজুরের তলে জানু পেতে বসতে ইচ্ছে খুব, ঝিরিঝিরি হাওয়ার নাচন পাতায় পাতায়, হয়নি দেখা কতদিন! লাল ফড়িংয়ের ওড়াউড়ি, ভরা বর্ষায় ব্যাঙের ডাক, কান পেতে শুনতে চাই ঝড়ো হাওয়ায় বাজে শনশন বাঁশি। সবুজে ঘেরা বাড়ি, খোলা জানালা, ঘরের বাইরে পা ফেলতে নাই বিধি নিষেধ, শুকনো সাদা মাটির উঠোন, রোদ্দুরের আস্ফালন উঠোনজুড়ে খড়খুটোর ফাঁকে খাবার খুটে খাওয়া হাঁস মোরগ আহা কতদিন নাক টেনে নেয়া হয়নি গাঁয়ের সোঁধামাটির ঘ্রাণ, কতদিন ��ুখ তুলে দেখা হয় না আকাশ, এসব খুব করে মনের সম্মুখে চাই, ছুঁতে চাই ফুরফুরে সুস্থ সময়, স্বাস্থ্যবান দিনের বুকে আনমনে হেঁটে বেড়াতে চাই, জানি না কবে পাবো এসব দেখার স্বাধীনতা, ও আল্লাহ মুক্ত করে দাও মন, বুকের ভেতর সুখ পাখিটা ছটপটায় মাবুদ, ক্ষমা করো। (স্যামসাং, চুনারুঘাট) https://www.instagram.com/p/B_SmvlqF7AF/?igshid=pzhoddxnf19w
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি #বাঁশের_পাতায়_শিশির_কণা বাঁশ খেয়েছো বাঁশ দেখেছো?-বাঁশের পাতা সবুজ বাঁশের ফাঁকে জোনাক দেখতে-মন হয়ে যায় অবুঝ। বাঁশের পাতায় শিশির কণা-বাঁশের পাতায় জল যে টুপুর টাপুর বৃষ্টি এসে-যায় করে যায় ছল যে। জোনাক ডাকে রাত আঁধারে-সবুজ বাঁশের তলায় বিড়াল মত্ত প্রেমের খেলায়-ভাব'টা গলায় গলায়। হাঁটে বেজি মরমরিয়ে-শুকনো পাতার নুপূর হঠাৎ আসে দমকা হাওয়া-হায়রে উদাস দুপুর। শনশন বাজে হাওয়ার তোড়ে-বাঁশের পাতা নড়ে এমন দিন বিষন্ন খুব-মন টিকে না ঘরে। বাঁশের পাতায় রান্না বাটি-মাটির চুলো জ্বলে কচি বাঁশের তরকারীতে-তৃপ্তি পড়ে গলে। বাঁশের কঞ্চি গরুর পিঠে-সপাং সপাং মারে কৃষক ভাইয়া রোজ সকালে-কঞ্চি খুঁজে ঝাঁড়ে। বাঁশের খুঁটি মাটির ঘরে-উঁচু টিনের চালা বাঁশের পুড়া বাঁশির সুরে-মনে বাড়ে জ্বালা। বাঁশের বেড়া সবজির ক্ষেতে-গরু উদাস ভাবে টপকে গিয়ে সবুজ ঘাস সে-কেমন করে খাবে। স্যারের হাতে কঞ্চি চিকন-ছাত্র-ছাত্রী ভয়ে দুষ্টমি'টা বেশী হলে-মার নিতে হয় সয়ে। বাঁশের দেয়াল নকশা কাঁটা-ঘরের চারিপাশে ধানের ঘোলা বাঁশের বেতে-কৃষাণীর ঠোঁট হাসে। বাঁশের পাতার ফাঁকে ফাঁকে-জোছনা পড়ে ঝরে বাঁশের পাতায় চাঁদের আলো-মন'টা সুখে ভরে। বাঁশের কথা বলে গেলাম-বাঁশ যে খুব দরকারী বাঁশ দিয়েও হয় শুনুন-খুব স্বাদের তরকারী। (লেখা চুরি দন্ডনীয় অপরাধ) ক্যানন ৬০০ডি
0 notes