#লাইলাতুল কদর কিভাবে পালন করবেন?
Explore tagged Tumblr posts
khutbahs · 4 years ago
Photo
Tumblr media
লাইলাতুল কদর কিভাবে পালন করবেন?
লাইলাতুল কদর’ মানে হচ্ছে, ‘কদর’-এর রাত'। আর 'কদর'মানে হচ্ছে, মাহাত্ম ও সম্মান। অর্থাৎ মাহাত্মপূর্ণ রাত্রি ও 'সম্মানিত রাত্রি'। এ রাতের বিরাট মাহাত্ম ও অপরিসীম মর্যাদার কারণে রাতটিকে 'লাইলাতুল কদর’ তথা মহিমান্বিত রাত বলা হয়। আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনে ঘোষণা করেছেন, নিশ্চয় আমি তা (কোরআন) এক মোবারক রজনীতে অবতীর্ণ করেছি, নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী। এ রাতে প্রত্যেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থিরকৃত হয়। (সুরা আদ দুখান :১-৪)
https://www.youtube.com/watch?v=TAGBi3ngCTU
0 notes
bartatv-blog · 6 years ago
Photo
Tumblr media
জেনে নিন রমযানে কিভাবে কুরআন পাঠ শেষ করবেন? রমজানে যা করনীয় আমরা যখন এ মাসের গুরুত্ব অনুভব করলাম তখন আমাদের কর্তব্য হয়ে দাঁড়াল কীভাবে এ মাসের প্রতিটি মুহূর্তকে কাজে লাগানো যায় সে প্রচেষ্টা চালানো। এ মাসে হেদায়াতের আলোকবর্তিকা আল-কোরআন নাজিল হয়েছে। এ মাসে জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেয়া হয়। এ মাসে জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়। শয়তানকে শৃঙ্খলে আবদ্ধ করা হয়। একজন ঘোষণাকারী ভাল কাজের আহ্বান জানাতে থাকে ও খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে বলে। সাথে সাথে এটা হল মাগফিরাতের মাস, জাহান্নাম থেকে মুক্তির মাস। এ মাসে রয়েছে লাইলাতুল কদর যা হাজার মাস থেকে শ্রেষ্ঠ। আমাদের অনেকের ধারণা রমজান মাস সিয়াম পালন ও তারাবীহ আদায়ের মাস। ব্যাস ! আর কীসের আমল ? দিনের বেলা পানাহার থেকে বিরত থাকছি এটা কম কি? না, ব্যাপারটা শুধু এ টুকুতে সীমিত নয়। রমজান একটি বিশাল বিদ্যাপীঠ। এ রমজানে আমরা কি কি নেক আমল করতে পারি তার মধ্যে একটি আমাল হল আল-কোরআন অর্থসহ বুঝে বুঝে খতম বা তিলাওয়াত করা। নাবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন :— الصيام والقرآن يشفعان للعبد يوم القيامة . . . সিয়াম ও কোরআন কেয়ামতের দিন মানুষের জন্য সুপারিশ করবে…। হাদিসে এসেছে, রমজানে জিবরাইল রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে কোরআন পাঠ করে শোনাতেন। আর রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) পূর্ণ কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে জিবরাইলের কাছে তুলে ধরতেন। আল-কোরআন তিলাওয়াত হল সর্বশ্রেষ্ঠ জিকির। সিয়াম পালনকারী এ জিকির থেকে বঞ্চিত থাকতে পারেন না। আর তাই যারা এই পবিত্র মাস রামাদানে আল কুরআন খতম ও তিলাওয়াত করতে চান তারা প্রতিদিন কিভাবে এবং কতটুকু করে পড়লে পবিত্র মাস রামাদানে আল্লাহর পবি���্র কালাম আল কুরআন পাঠ শেষ করতে পারবেন, সেই বিষয়ে একটি সুন্দর কৌশল শিখাবো।আশাকরি আমাদের এই ছোট্ট প্রচেষ্টা আপনাদের উপকারে আসবে ইনশাহআল্লাহ। উদ্দেশ্য: রামাদান পুরা কুরআন অর্থ সহ বুঝে পড়া বা তেলাওাত করা। কি ভাবে করবেনঃ প্রতিদিন ৪ পৃষ্ঠা করে প্রত্যেক নামাযের পরে পড়ুন। অবশ্যই চেষ্টা করবেন বুঝে পড়ার। ৫ ওয়াক্ত নামায x ৪ পৃষ্ঠা = ২০ পৃষ্ঠা। ২০ পৃষ্ঠা = ১ পারা। ১ পারা x ৩০ দিন = পুরা কুরআন শরিফ খতম। দেখেছেন কত সহজ। অনেকেই প্রতিদিন একপারা করে তিলাওয়াত করে রামাদান মাস এ আল-কোরআন খতম ও তিলাওয়াত করে থাকেন। তাই নিম্নে কুরআনের প্রতিটি পারা ভাগ করে দেয়া হয়েছেঃ পারা ১ – সূরা ফাতিহা ১ – সূরা বাকারাহ ১৪১ পারা ২ – সূরা বাকারাহ ১৪২ – সূরা বাকারাহ ২৫২ পারা ৩ – সূরা বাকারাহ ২৫৩ – সূরা আল ইমরান ৯২ পারা ৪ – সূরা আল ইমরান ৯৩ – সূরা আন নিসা ২৩ পারা ৫ – সূরা আন নিসা ২৪ – সূরা আন নিসা ১৪৭ পারা ৬ – সূরা আন নিসা ১৪৮ – সূরা আল মায়েদা ৮১ পারা ৭ – সূরা আল মায়েদা ৮২- সূরা আল আনাম ১১০ পারা ৮ – সূরা আল আনাম ১১১ – সূরা আল আরাফ ৮৭ পারা ৯ – সূরা আল আরাফ ৮৮ – সূরা আল আনফাল ৪০ পারা ১০ – সূরা আল আনফাল ৪১ – সূরা আত তাওবা ৯২ পারা ১১ – সূরা আত তাওবা ৯৩ – সূরা আল হুদ ৫ পারা ১২ – সূরা আল হুদ ৬ – সূরা ইউসুফ ৫২ পারা ১৩ – সূরা ইউসুফ ৫৩ – সূরা ইব্রাহীম ৫২ পারা ১৪ – সূরা আল হিজর ১ – সূরা আন নাহল ১২৮ পারা ১৫ – সূরা বানি ইসরাইল ১- সুরা আল কাহফ ৭৪ পারা ১৬ – সুরা আল কাহফ ৭৫ – সূরা তাহা ১৩৫ পারা ১৭ – সূরা আল আনবিয়া ১ – সূরা আল হাজ্জ ৭৮ পারা ১৮ – সুরা আল মুমিনুন ১ – সূরা আলা ফুরকান ২০ পারা ১৯ – সূরা ফুরকান ২১ – সূরা আন নামল ৫৫ পারা ২০ – সূরা আন নামল ৫৬ – সূরা আল আঙ্কাবুত ৪৫ পারা ২১ – সূরা আল আঙ্কাবুত ৪৬- সূরা আল আযহাব ৩০ পারা ২২ – সূরা আল আযহাব ৩১ – সূরা ইয়াসীন ২৭ পারা ২৩ – সূরা ইয়াসীন ২৮ – সূরা আয যুমার ৩১ পারা ২৪ – সূরা আয যুমার ৩২ – সূরা ফুসিলাত ৪৬ পারা ২৫ – সূরা ফুসিলাত ৪৭ – সূরা আল জাথিয়া ৩৭ পারা ২৬ – সূরা আল আহকাফ ১ – সূরা আয যারিয়াত ৩০ পারা ২৭ – সূরা আয যারিয়াত ৩০ – সূরা আল হাদিদ ২৯ পারা ২৮ – সূরা আল মুজাদিলা ১ – সূরা আত তাহ্রিম ১২ পারা ২৯ – সূরা আল মুল্ক ১ – সূরা আল মুরসালাত ৫০ পারা ৩০ – সূরা আন নাবা ১ – সূরা আন নাস ৬
0 notes
khutbahs · 4 years ago
Link
লাইলাতুল কদর কিভাবে পালন করবেন জেনে নিন |
আলহামদু লিল্লাহ।.
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য
এক: রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমজানেরশেষদশকেনামায, কুরআন তেলাওয়াত ও দোয়ার মধ্যে এত বেশীসময় দিতেন যা অন্য সময়ে দিতেন না।আয়েশা (রাঃ) থেকেইমামবুখারীওমুসলিমবর্ণনাকরেছেনযে,রমজানেরশেষদশরাত্রিশুরুহলেনবী(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)রাত জেগে ইবাদত করতেন তাঁর পরিবারবর্গকে জাগিয়ে তুলতেন এবংস্ত্রী-সহবাসথেকেবিরতথাকতেন।ইমাম আহমাদও মুসলিমবর্ণনাকরেছেনযে: “তিনিরমজানের শেষদশকেএত বেশীইবাদত করতেনযাঅন্যসময়েকরতেননা।”
দুই:
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঈমানের সাথেওসওয়াব পাওয়ারআশায়রাতজেগে নামায আদায় করতেউদ্বুদ্ধকরেছেন।আবুহুরায়রা (রাঃ) থেকেবর্ণিতযেনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:“যে ব্যক্তিঈমানেরসাথেওসওয়াবের নিয়তে ভাগ্য রজনীতেজেগে নামায আদায়করবেতারঅতীতেরসমস্তগুনাহক্ষমাকরেদেয়াহবে।”[সহীহবুখারীওসহীহ মুসলিম]এই হাদীস প্রমাণ করে যে, ভাগ্য রজনীতেজেগেনামাযআদায় করা ইসলামি বিধান।
তিন:
ভাগ্য রজনীতেপঠিতব্য সবচেয়েভালো দোয়া হচ্ছে-যানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আয়েশা(রাঃ) কে শিক্ষা দিয়েছেন। যেটি তিরমিযি আয়েশা (রাঃ) থেকে সংকলন করেছে এবং সহীহ আখ্যায়িত করেছে: তিনি বলেন:আমিবললাম,“হেআল্লাহর রাসূল! যদি আমি জানতে পারি কোন রাতটি ভাগ্য রজনী তবেসে রাতে আমি কী পড়ব? তিনিবললেন,তুমি বলবে:
اللهمَّ إِنَّكَ عَفُوٌّ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّي
“আল্লাহুম্মাইন্নাকা‘আফুউউনতুহিব্বুল‘আফওয়াফা ‘ফুউ ‘আন্নী (অর্থ: হেআল্লাহআপনিক্ষমাশীল, ক্ষমা করাকেআপনি ভালবাসেন, অতএবআমাকেক্ষমাকরেদিন।)
চার:
রমজানের বিশেষ কোন একটি রাত্রিকেভাগ্য রজনী হিসেবে সুনির্দিষ্ট করতে হলে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্টদলীলের প্রয়োজন।কিন্তুশেষদশকেরবেজোড়রাতগুলোতে ভাগ্য রজনী হওয়াঅন্যরাতগুলোতে ভাগ্য রজনী হওয়ারচেয়েবেশিসম্ভাবনাময়এবংরমজানের সাতাশতমরাতভাগ্য রজনীহওয়ারসম্ভাবনাসবচেয়ে বেশি।এবিষয়ে বর্ণিত হাদিসগুলো আমরাযা উল্লেখ করেছি সেটাই প্রমাণকরে।
পঞ্চমত:
কস্মিনকালেও বিদ‘আত (দ্বীনের মধ্যে নতুন প্রবর্তিত বিষয়) করা জায়েয নেই। রমজানের মধ্যেও না, রমজানের বাইরেও না। রাসূলুল্লাহসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতেপ্রমাণিতহয়েছেযেতিনিবলেছেন:“যেব্যক্তি আমাদেরএইশরিয়তে এমনকিছুপ্রবর্তনকরলযাএর অন্তর্ভুক্তনয়তাপ্রত্যাখ্যাত।”অন্যএকরেওয়ায়েতেআছে, “যেব্যক্তি এমন কোনকাজকরলযাআমাদেরশরিয়তেরঅন্তর্ভুক্তনয়, তাপ্রত্যাখ্যাত।”
রমজানের নির্দিষ্ট কিছু রাতে অনুষ্ঠান উদযাপনের কোন ভিত্তি আমাদের জানা নেই। উত্তম আদর্শ হচ্ছে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরআদর্শএবংসবচেয়েনিকৃষ্টহচ্ছে- বিদআত (নতুনপ্রবর্তিতবিষয়সমূহ)।
আল্লাহই তাওফিকদাতা।
ফাতাওয়াল্‌ লাজনাহ আদ্‌দায়িমা (ফতোয়া বিষয়ক স্থায়ী কমিটির ফতোয়াসমগ্র) (১০/৪১৩)
সূত্র: ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব
0 notes
khutbahs · 4 years ago
Text
লাইলাতুল কদর কিভাবে পালন করবেন জেনে নিন
লাইলাতুল কদর কিভাবে পালন করবেন?
লাইলাতুল কদর' মানে হচ্ছে, 'কদর'-এর রাত'। আর 'কদর'মানে হচ্ছে, মাহাত্ম ও সম্মান। অর্থাৎ মাহাত্মপূর্ণ রাত্রি ও 'সম্মানিত রাত্রি'। এ রাতের বিরাট মাহাত্ম ও অপরিসীম মর্যাদার কারণে রাতটিকে 'লাইলাতুল কদর' তথা মহিমান্বিত রাত বলা হয়।https://www.youtube.com/watch?v=TAGBi3ngCTU
0 notes