#রাফাল বিমান
Explore tagged Tumblr posts
Text
পশ্চিমবঙ্গে যৌথ মহড়ায় যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুরে যুদ্ধবিমান নিয়ে যৌথ সামরিক মহড়ায় অংশ নিয়েছে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র। সোমবার দেশটির এক কর্মকর্তা জানান, কালাইকুন্ডা বিমান বাহিনীর স্টেশনে যুদ্ধবিমানগুলো যৌথ মহড়ায় অংশ নেয়। ‘কোপ ইন্ডিয়া ২০২৩’ অনুশীলনের অংশ হিসেবে দুই দেশের পাঁচটি যুদ্ধবিমান মহড়ায় যোগ দেয়। ভারতীয় বিমান বাহিনীর রাফাল, জাগুয়ার এবং সু-৩০ এমকেআই যুদ্ধবিমান মহড়ায় অংশ নেয়। গত ১০ এপ্রিল পশ্চিমবঙ্গে শুরু হওয়া…
View On WordPress
0 notes
Text
ফরাসি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বড় বক্তব্য- 'প্রয়োজনে ভারতকে অতিরিক্ত রাফাল দিতে প্রস্তুত'
ফরাসি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বড় বক্তব্য- ‘প্রয়োজনে ভারতকে অতিরিক্ত রাফাল দিতে প্রস্তুত’
রাফাল বিমানের খবর: ফরাসি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ফ্লোরেন্স পার্লে বলেছেন যে তার দেশ প্রয়োজনে ভারতকে অতিরিক্ত রাফালে যুদ্ধবিমান দিতে প্রস্তুত। তিনি যোগ করেছেন যে কৌশলগত অংশীদারদের দ্বারা একই ধরণের বিমানের ব্যবহার তাদের সম্পর্কের একটি “প্রকৃত সম্পদ এবং শক্তি”। দেখায়। পার্লে, যিনি ভারত সফরে রয়েছেন, তার ভারতীয় প্রতিপক্ষ রাজনাথ সিংয়ের সাথে বিস্তৃত বিষয়ে আলোচনার আগে থিঙ্ক-ট্যাঙ্কে এই মন্তব্য…
View On WordPress
#দমকা#ফ্রান্স#ফ্লোরেন্স পার্লি#ফ্লোরেন্স পার্লে#ভারত#রাজনাথ সিং#রাফায়েল#রাফাল জেট#রাফাল বিমান#রাফেল বিমান
0 notes
Text
প্রজাতন্ত্র দিবসেই আত্নপ্রকাশ রাফালের, থাকছে মহিলা পাইলট
প্রজাতন্ত্র দিবসেই আত্নপ্রকাশ রাফালের, থাকছে মহিলা পাইলট
নিজস্ব প্রতিবেদন: অত্যাধুনিক ফাইটার বিমান রাফাল এবার আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে আগামী প্রজাতন্ত্র দিবসের দিনে। যদিও এর অন্তর্ভুক্তি শুরু হয়ে গিয়েছিল গত বছর সেপ্টেম্বর থেকেই। আগামী প্রজাতন্ত্রের দিনটি আরও একটি কারণে ঐত���হাসিক দিনে পরিণত হতে চলেছে, যা হল বিশেষ এই দিনেই প্রথম মহিলা ফাইটার পাইলট হিসেবে ভারতীয় বায়ুসেনার প্যারেডে অংশ নেবেন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট ভাবনা কান্থ। প্রতি পদক্ষেপে মহিলারা প্রমান করে…
View On WordPress
0 notes
Text
সরাসরি যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে মিশর-তুরস্ক!
New Post has been published on https://is.gd/u7FCMW
সরাসরি যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে মিশর-তুরস্ক!
কয়েক সপ্তাহ আগেও লিবিয়ার যুদ্ধক্ষেত্রের পরিস্থিতি ছিল ভিন্ন। তবে ত্রিপোলির উপকণ্ঠ থেকে হাফতার বাহিনীকে হটিয়ে দিয়ে পুরো দৃশ্যপট বদলে দিয়েছে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সরকারি বাহিনী। আর সরকারি সেনাদের এই সাফল্যের কারিগর মূলত তুরস্ক। লিবিয়ায় তুরস্কের এই সাফল্যে সৌদি-আমিরাতের মিত্র মিশর যে অত্যন্ত উদ্বিগ্ন তা সাম্প্রতিক ঘটনা প্রবাহ থেকে সহজেই অনুমান করা যায়। কয়েক বছর ধরে লিবিয়ায় প্রক্সি যুদ্ধ চালিয়ে আসলেও এবার দেশটিতে সরাসরি সেনা পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে মিশর। প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল সিসির এই সিদ্ধান্তে এরিমধ্যে সায় দিয়েছে দেশটির পার্লামেন্ট। কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ সিরতে শহর এবং আল জুফরা এয়ারবেস ঘিরে পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে তাতে যেকোনো সময় দেশটিতে সেনাবাহিনী পাঠিয়ে দিতে পারে মিশরের স্বৈরশাসক সিসি। আর তেমনটা হলে সামরিক সংশ্লিষ্টতা না বাড়িয়ে তুরস্কের উপায় থাকবে না বলেই বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন। আর তাই লিবিয়ায় সরাসরির সংঘাতে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে মিশর এবং তুরস্কের। লিবিয়ার গৃহযুদ্ধে জড়িত দুই পক্ষেরই শক্তিশালী আন্তর্জাতিক সমর্থন আছে। জাতিসংঘ স্বীকৃত জিএনএ সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে তুরস্ক, ইতালি এবং কাতার। অপরদিকে জেনারেল হাফতারের লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মিকে (এলএনএ) সমর্থন দিচ্ছে রাশিয়া, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ফ্রান্স। যদিও ফরাসি সরকার জেনারেল হাফতারকে সমর্থন দেয়ার কথা বরাবর অস্বীকার করে আসছে। গত বছরের এপ্রিল থেকে ত্রিপলি দখলের জন্য অভিযান চালিয়ে আসছিলো এলএনএ। হাফতারের লাগাতার আক্রমণে কোণঠাসা জিএনএ সরকারের সঙ্গে ২০১৯ সালে একটি সামরিক চুক্তি করে তুরস্ক। এরপরই আস্তে আস্তে বদলে যেতে থাকে লিবিয়া যুদ্ধের প্রেক্ষাপট। তুরস্ক সেখানে সামরিক উপদেষ্টা পাঠায়। তাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং ড্রোন হাফতারের সেনাদের পিছু হটতে বাধ্য করে। গতমাসে (জুনে) জিএনএ বাহিনী অবশেষে ত্রিপলির পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ফিরে পায়। জেনারেল হাফতার শহরের ��পকণ্ঠ থেকে তার সেনাদের প্রত্যাহার করে নেয়। এরপর পাল্টা আক্রমণ শুরু করে সরকারি বাহিনী। এতে গুরুত্বপূর্ণ আল ��য়াতিয়া এয়ারবেসসহ পশ্চিম লিবিয়ার বেশিরভাগ এলাকা দখলে আসে তাদের। হাফতারের এই পিছু হটা চরম অস্বস্তি আর হতাশার মধ্যে ফেলে দিয়েছে তাকে সমর্থন দিয়ে আসা দেশগুলোকে। তুরস্ক জিএনএ সরকারকে দেয়া সমর্থন প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি করছে এবং এই ধারা অব্যাহত থাকবে যতক্ষণ না আরো বেশি এলাকা পুনর্দখলের মধ্যমে পূর্ব লিবিয়ায় হাফতারের ক্ষমতা নড়বড়ে হয়ে যায়। গত ৫ জুন, তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইপ এরদোয়ান টুইটারে ঘোষণা দেন, জিএনএর পরবর্তী টার্গেট দেশটির সবচেয়ে বড় এয়ারবেস আল জুফরা এবং ভূমধ্যসাগরের উপকূলীয় কৌশলগত শহর সির্তে। এর আগে মে মাসে দীর্ঘ অবরোধ থেকে পিছু হটা এবং আল ওয়াতিয়া এয়ারবেসের দখল হারানোর পর লিবিয়ায় ১৪টি মিগ-২৯ এবং সু-২৪ ফেন্সার যুদ্ধ বিমানের একটি বহর আল জুফরা এয়ারবেসে মোতায়েন করে রাশিয়া। তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, এলএনএর পক্ষে লিবিয়ায় যুদ্ধ বিমান মোতায়েনের কথা অস্বীকার করে আসছে রাশিয়া। এর দ্বারা সহজেই অনুমান করা যায়, এয়ারবেসটিতে তুর্কি সমর্থিত সেনারা হামলা চালিয়ে দখল করে নিলে কিংবা বিমানগুলো ধ্বংস হলে সরাসরি পাল্টা প্রতিক্রিয়া দেখাবে না রাশিয়া। এই পরিস্থিতির মধ্যে শঙ্কিত হয়ে পড়েছে লিবিয়ার প্রতিবেশী দেশ মিশর। যার ফলে দেশটিতে তাদের সরাসরি সেনা মোতায়েন সম্ভাবনা তৈরি করেছে। এদিকে গত ৪ জুলাই, আল ওয়াতিয়া এয়ারবেসে অজ্ঞাত বিমান থেকে হামলা চালানো হয়। ��য়ারবেসটি পুনর্দখলে নেয়ার পর সেখানে এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম মোয়ান শুরু করেছে তুরস্ক। ধারণা করা হচ্ছে, তুর্কি এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে টার্গেট করেই হামলাটি চালানো হয়েছিলো। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে বলা হয়, ফ্রান্সের তৈরি ডাসল্ট রাফাল বিমান থেকে এ হামলা চালানো হয়েছিলো। আর এ থেকে ধরনা করা হয় হামলাটি মিশরই চালিয়েছে। হামলা যদি সত্যিই মিশর চালিয়ে থাকে তাহলে বুঝাই যায়, লিবিয়ায় নিজেদের স্বার্থ নিয়ে সিসি কতটা সিরিয়াস। যুদ্ধক্ষেত্রে সরকারি বাহিনীর অগ্রগতি থামাতে যেকোনো কিছু করতে তিনি পিছুপা হবেন না। লিবিয়ায় এই মুহূর্তে তুরস্কের বেশ কিছু মাঝারি পাল্লার আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, নিজেদের তৈরি বায়রাতকার টিবি-২ ড্রোন এবং কিছু সামরিক উপদেষ্টা মোতায়েন আছে। এছাড়া সিরিয়া থেকে কিছু বিদ্রোহীকেও লিবিয়ায় পাঠিয়েছে তুরস্ক; যারা সরকারি বাহিনীর পক্ষে সরাসরি যুদ্ধ করছে। তবে মিশর যদি লিবিয়ায় সরাসরি হস্তক্ষেপ করে তাহলে নিশ্চিতভাবেই পরিস্থিতি পাল্টে যাবে। সরকারি সেনাদের আক্রমণাত্মক অবস্থান বদলে রক্ষণাত্মক কৌশলে চলে যেতে হবে যদি না তুরস্ক বড় কোনো পদক্ষেপ নেয়। তুরস্ক অবশ্য এরিমধ্যে লিবিয়ায় তাদের শক্তি প্রদর্শনের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। উদাহরণ স্��রূপ, গত জুনে ভূমধ্যসাগরে লিবিয়ার নৌ সীমানায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের অনুশীলন চালিয়েছে তুর্কি বিমানবাহিনী। এছাড়া টার্কিশ গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেটের বহর ত্রিপোলির আকাশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। গত এপ্রিলে এই বহরের একটি ফ্রিগেট থেকে এলএন বাহিনীর ড্রোন লক্ষ্য করে মিসাইলও ছোড়া হয়। তবে তুরস্ক যদি নিজ দেশের এয়ারবেস থেকে লিবিয়ায় এফ-১৬ যুদ্ধ বিমান ব্যবহার করতে চায় তাহলে খুব একটা সুবিধা পাবে না। কারণ দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে এসে যুদ্ধক্ষেত্রে বেশিক্ষণ লড়াই করতে পারবে না বিমানগুলো। কারণ, তাদের আবার ফিরেও যেতে হবে লম্বা পথ পাড়ি দিয়ে। এছাড়া লিবিয়ার প্রতিবেশী আলজেরিয়া এবং তিউনিসিয়াও তাদের ঘাটি ব্যবহার করতে তুরস্কের আবেদনে সাড়া দেয়নি। তবে মিশরের এই ধরণের কোনো সমস্যা নাই। প্রতিবেশী দেশ হওয়ায় তারা স্বাভাবিকভাবেই সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে। আর তাই বিমান বাহিনীর ডগফাইটে সমানে সমানে লড়াইয়ের জন্য লিবিয়ার বিমান ঘাটিতেই এফ-১৬ মোতায়েন করতে হবে তুরস্কের। আর সেটা যদি তুরস্ক করে তাহলে ন্যাটোভুক্ত দেশটির জন্য তা হবে বিরাট সিদ্ধান্ত। মিশরের স্বৈরশাসক সিসি আগেই সিরতে এবং আল জুফরা এয়ার বেসকে ‘রেডলাইন’ বলে রেখেছেন। এখন সরকারি বাহিনী হামলা শুরু করলে মিশর যদি সেনা পাঠিয়েই দেয় তাহলে বড়সড় সংঘর্ষে জড়ানোর সম্ভাবনা তৈরি হয়ে যাবে তুরস্ক এবং মিশরের। আর সেক্ষেত্রে সিরিয়ার থেকেও কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হবে তুর্কিদের। কারণ গ্লোবাল মিলিটারি র্যাংকিংয় অনুযায়ী, তুরস্কের চেয়ে শক্তিশালী সেনাবাহিনী এখন মিশরের। র্যাংকিংয়ে তাদের অবস্থান নবম আর তুরস্কের ১১তম। তবে দুই দেশই সরাসরি যুদ্ধের ভয়াবহতা সম্পর্কে নিশ্চিতভাবেই জ্ঞাত। আর তাই এই পথে না হেটে ভিন্ন কোনো পথ নিশ্চয়ই তারা খুঁজছে। লিবিয়ার গৃহযুদ্ধের প্রেক্ষাপট: ২০১১ সালে ন্যাটো সমর্থিত বিদ্রোহীরা লিবিয়ার ৪১ বছরের স্বৈরশাসক কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে হত্যা করে। এরপর থেকেই দেশটিতে অস্থিরতা বিরাজ করছে। ২০১৪ সালে ত্রিপোলিভিত্তিক সরকারের সঙ্গে বড় ধরণের সংঘাত শুরু হয় পূর্বাঞ্চলের বড় একটি অংশের নিয়ন্ত্রণ নেয়া মেজর জেনারেলে খলিফা হাফতার। তবে ফায়াজ আল-সারাজের জিএনএ সরকারকে স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ। লিবিয়ার গৃহযুদ্ধে জড়িত দুই পক্ষেরই আন্তর্জাতিক সমর্থন আছে। জাতিসংঘ স্বীকৃত জিএনএ সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে তুরস্ক, ইতালি এবং কাতার। অপরদিকে জেনারেল হাফতারের লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মিকে (এলএনএ) সমর্থন দিচ্ছে রাশিয়া, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ফ্রান্স। যদিও ফরাসি সরকার জেনারেল হাফতারকে সমর্থন দেয়ার কথা বরাবর অস্বীকার করে আসছে। জাতিসংঘের অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা অনুযায়ী, লিবিয়াতে কোনো সৈন্য মোতায়েন এবং অস্ত্র পাঠানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কিন্তু বিবদমান দুই পক্ষই সেটি মানছে না। গত বছরের এপ্রিল থেকে ত্রিপলি দখলের জন্য অভিযান চালিয়ে আসছে এলএনএ। হাফতারের লাগাতার আক্রমণে কোণঠাসা জিএনএ সরকারের সঙ্গে ২০১৯ সালে একটি সামরিক চুক্তি করে তুরস্ক। ওই বছর জানুয়ারি মাসেই লিবিয়ায় সেনা মোতায়েন করে আঙ্কারা। এরপরই আস্তে আস্তে বদলে যেতে থাকে লিবিয়া যুদ্ধের প্রেক্ষাপট। গত বছরের এপ্রিল থেকে ত্রিপোলি দখলের মাধ্যমে পুরো লিবিয়ার নিয়ন্ত্রণ নেয়ার চে���্টা করে আসছিলো খলিফা হাফতারের বাহিনী। কিন্তু তুরস্কের সেনা ও অস্ত্র সহায়তায় সেই আশা পূরণ হয়নি হাফতারের। তুর্কি আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং ড্রোন হাফতারের সেনাদের পিছু হটতে বাধ্য করে। গতমাসে (জুনে) জিএনএ বাহিনী অবশেষে ত্রিপলির পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ফিরে পায়। জেনারেল হাফতার শহরের উপকণ্ঠ থেকে তার সেনাদের প্রত্যাহার করে নেয়। মে মাসে জাতিসংঘের একটি রিপোর্ট ফাঁস হয়। যাতে বলা হয়, ইয়েভগেনি প্রিগোঝিন পরিচালিত রাশিয়ার ওয়াগনার গ্রুপ থেকে কয়েক’শ সৈন্য লিবিয়ায় জেনারেল হাফতারের সমর্থনে যুদ্ধ করছে। বলা হয় ইয়েভগেনি প্রিগোঝিন প্রেসিডেন্ট পুতিনের একজন ঘনিষ্ঠ সহযোগী। তবে সম্প্রতি ত্রিপোলি থেকে থেকে ব্যর্থ হয়ে হাফতারের পিছু হটার মধ্যে খবর প্রকাশিত হয় যে, ওয়াগনার গ্রুপের ভাড়াটে সৈন্যরা লিবিয়া ছেড়ে চলে যাচ্ছে। লিবিয়ায় ওয়েগনার গ্রুপের ভাড়াটে সেনাদের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, তারা যদি লিবিয়া যুদ্ধে জড়িত থাকেও তাহলে তাতে রুশ সরকারের কোনো হাত নেই। তারা রাশিয়ার প্রতিনিধিত্ব করে না। বর্তমানে পশ্চিম লিবিয়ার অধিকাংশ এলাকা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে সরকারি বাহিনী। এখন দেশটির গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত শহর সিরতে পুনরুদ্ধারের জন্য অভিযান চালাচ্ছে তারা। এটি সাবেক স্বৈরশাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফির জন্মভূমি। এদিকে সিরতে রক্ষার জন্য বিপুল পরিমাণ সেনা মোতায়েন করেছে এলনএন। সূত্র :সময়টিভি
0 notes
Text
'রাফাল' মোতায়েন নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসছে ভারত
'রাফাল' মোতায়েন নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসছে ভারত। চীন ও ভারতের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সীমান্ত বিবাদ নিয়ে এর আগেও বহুবার সংঘর্ষে জড়িয়েছে এ দুই দেশ। সম্প্রতি লাদাখ সীমান্তে গলওয়ান উপত্যকায় চীনা সেনাদের সঙ্গে সংঘর্ষের পর সতর্ক অবস্থানে আছে দুই দেশের সেনারা।
চীন ও ভারতের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সীমান্ত বিবাদ নিয়ে এর আগেও বহুবার সংঘর্ষে জড়িয়েছে এ দুই দেশ। সম্প্রতি লাদাখ সীমান্তে গলওয়ান উপত্যকায় চীনা সেনাদের সঙ্গে সংঘর্ষের পর সতর্ক অবস্থানে আছে দুই দেশের সেনারা।
ইতোমধ্যে সেখানে মিরেজ ২০০০, সুখোই ৩০, মিগ-২৯ এর মতো ফাইটার জেট মোতায়েন করেছে ভারত। অ্যাডভান্স ও ফরোরার্ড বেস থেকে ওসব বিমান রাত দিন টহল দিতে শুরু করেছে। এখন মোতায়েন করতে যাচ্ছে রাফাল…
View On WordPress
0 notes
Text
শত্রু চীনকে টক্কর দিতে ভারতীয় বায়ুসেনার যোগ দিল রাফাল যুদ্ধ বিমান
শত্রু চীনকে টক্কর দিতে ভারতীয় বায়ুসেনার যোগ দিল রাফাল যুদ্ধ বিমান
ডিজিটাল ডেস্ক, জেলার খবর: সীমান্তে লাল ফৌজের চোখ রাঙানির মাঝেই ভারতীয় প্রতিরক্ষায় সংযোজিত হল রাফাল (Rafale) যুদ্ধ বিমান। আম্বালার বায়ুসেনা ঘাঁটিতে এদিন আনুষ্ঠানিকভাবে রাফাল (Rafale) যুদ্ধ বিমানের আবরণ উন্মোচন হয় ।
গত ২৭ জুলাই ফ্রান্স থেকে ৫টি রাফাল (Rafale)যুদ্ধবিমান ভারতে এসে পৌঁছলেও সেগুলি আনুষ্ঠানিক ভাবে এতদিন ভারতীয় বায়ুসেনায় যোগ দেয়নি। আজ সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। এই ৫টি রাফাল…
View On WordPress
0 notes
Text
ভারতের রাফাল যুদ্ধবিমান চীনের সামনে দাঁড়াতেই পারবে না, দাবি গ্লোবাল টাইমসের৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯
আন্তর্জাতিক ডেস্ক :ভারতীয় বিমান বাহিনীর শক্তি অনেকটাই বৃদ্ধি পাবে বলে দাবি করা হচ্ছে৷ যথারীতি এই দাবি মানতে নারাজ চীন৷ তাদের সরকারি মুখপত্র গ্লোবাল টাইমসে দাবি করা হয়েছে, চীনের জে ২০ যুদ্ধবিমানের সামনে দাঁড়াতেই পারবে না ভারতের রাফাল৷ এর মধ্যে গেল বুধবার ৮৫০০ কিলোমিটার পেরিয়ে ফ্রান্স থেকে ভারতের আম্বালা এয়ারবেসে পৌঁছেছে পাঁচটি ঝাং জিউফাং নামে এক প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞকে উদ্ধৃত করে দাবি করা…
View On WordPress
0 notes
Text
প্রধানমন্ত্রী মোদী 16 নভেম্বর 340 কিলোমিটার পূর্বাঞ্চল এক্সপ্রেসওয়ে চালু করবেন, রাফালে ফাইটার জেট এয়ার শোয়ের মাধ্যমে সামরিক শক্তি প্রদর্শন করবে
প্রধানমন্ত্রী মোদী 16 নভেম্বর 340 কিলোমিটার পূর্বাঞ্চল এক্সপ্রেসওয়ে চালু করবেন, রাফালে ফাইটার জেট এয়ার শোয়ের মাধ্যমে সামরিক শক্তি প্রদর্শন করবে
16 নভেম্বর, পূর্বাঞ্চল এক্সপ্রেসওয়েতে বিমান বাহিনীর Sukhoi-30 MKI, C-130J সুপার হারকিউলিসের মতো বিমান অবতরণ করবে। . Source by [author_name]
View On WordPress
#উত্তর প্রদেশ#নরেন্দ্র মোদি#পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে#পূর্বাঞ্চল এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন#ভারতীয় বিমান বাহিনী#যোগী আদিত্যনাথ#রাফাল বিমান
0 notes
Text
ভারতের মাটিতে অবতরণ করল ভয়ঙ্কর যুদ্ধবিমান রাফাল, ওয়াটার স্যালুট
ভারতের মাটিতে অবতরণ করল ভয়ঙ্কর যুদ্ধবিমান রাফাল, ওয়াটার স্যালুট
[ad_1] নয়াদিল্লি, ২৯ জুলাই- ভারতের মাটিতে অবতরণ করল বহুল আকাঙ্ক্ষিত ফ্রান্সের তৈরি ভয়ঙ্কর যুদ্ধবিমান রাফাল। চূড়ান্ত সতর্কতার মধ্যে নির্ধারিত সময়ে হরিয়ানার অম্বালা বিমান ঘাঁটিতে অবতরণ করে ৫টি রাফাল যুদ্ধবিমান।
আম্বালা বিমান ঘাঁটিতে পৌঁছতেই তাদের ওয়াটার স্যালুট জানানো হয়। ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান আর কে এস ভাদুরিয়ার উপস্থিতিতেই এই অনুষ্ঠান হয়।
বুধবার দুপুর ১২টা নাগাদ ভারতীয় আকাশসীমায় প্রবেশ করে…
View On WordPress
0 notes
Text
লাদাখে রাফাল জেট! এ সপ্তাহেই জরুরি বৈঠকে বায়ুসেনার কমান্ডাররা
লাদাখে রাফাল জেট! এ সপ্তাহেই জরুরি বৈঠকে বায়ুসেনার কমান্ডাররা
অনলাইন ডেস্ক: পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকা থেকে ভারত ও চিনের সেনাবাহিনী কিছুটা সরে এলেও প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় উত্তেজনা কমেনি। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে এ সপ্তাহেই আলোচনায় বসছেন বায়ুসেনার কমান্ডাররা। এমাসের শেষদিকেই ভারতে এসে যাবে রাফাল জেট। সেই যুদ্ধ বিমান দ্রুত লাদাখে মোতায়েন করা নিয়েও আলোচনা হবে। এমনটাই জানিয়েছে সংবাদসংস্থা এএনআই।
আাগামী ২২ জুলাই থেকে ২ দিন চলবে কমান্ডারদের ওই বৈঠক।…
View On WordPress
0 notes
Text
রাফাল মামলা খারিজ, রাহুলকে সতর্ক করল সুপ্রিম কোর্ট
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/rafael-suit-dismissed-rahul-to-be-cautious/
রাফাল মামলা খারিজ, রাহুলকে সতর্ক করল সুপ্রিম কোর্ট
বিশেষ সংবাদদাতা : ফ্রান্স থেকে ৩৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কেনার চুক্তিতে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ খারিজ করা মামলার রায় পুনর্বিবেচনা করার জন্য আবেদন জানান প্রশান্ত কিশোর, যশবন্ত সিং সহ কয়েকজন। সেই প্রেক্ষিতে যে মামলা দায়ের হয় সুপ্রিম কোর্ট আজ তা বাতিল করে দিল। তিন সদস্যের ডিভিশন বেঞ্চ পূর্বের রায় বহাল রেখেছে। এবিষয়ে অভিযোগ করা হয়, রাফাল চুক্তিতে অনেক টাকার দুর্নীতি হয়েছে। বেশি টাকা দিয়ে কম ফাইটার বিমান কেনা হচ্ছে। রাফাল নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়কে বিকৃত করে গত এপ্রিলে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে “চৌকিদার চোর হ্যায়” বলে স্লোগান দেন রাহুল গান্ধি। তখন তিনি কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন। তা নিয়ে আদালতে রাহুলের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করেন ��ইনজীবী মীনাক্ষি লেখি। সুপ্রিম কোর্ট মোদিকে ‘চৌকিদার চোর হ্যায়’ বলেছে বলে রাহুল উল্লেখ করেন। সে বিষয়ে শীর্ষ আদালতের ডিভিশন বেঞ্চ আজ রায় দিতে গিয়ে আদালতকে জড়িয়ে কোনও মন্তব্য করার বিষয়ে রাহুলকে ভবিষ্যতে সতর্ক থাকতে বলেছেন। এ বিষয়ে রাহুল আগেই ক্ষমা চেয়ে আদালতে দুঃখপ্রকাশ করেন।
0 notes
Text
অক্টোবরেই রাফাল যুদ্ধবিমান হাতে পাচ্ছে ভারত
আগামী অক্টোবরেই ফ্রান্সের তৈরি রাফাল যুদ্ধবিমান হাতে পাচ্ছে ভারত। বৃহস্পতিবার ভারতীয় বিমান বাহিনীর উপপ্রধান ভি আর চৌধুরি এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক সম্মতি জানিয়েছেন। এর ফলে ফরাসি যুদ্ধবিমান দিল্লির হাতে তুলে দিতে আর কোনও আনুষ্ঠানিকতা বাকি থাকলো না। শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজ।
বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্য দি���ে ভারতীয় বিমান বাহিনীর হাতে রাফাল যুদ্ধবিমান তুলে দেবে…
View On WordPress
0 notes
Photo
অস্ত্রের প্রতিযোগিতায় কে এগিয়ে? বার্তা টিভি নিউজ ডেস্কঃ সিরিয়ায় যৌথ হামলা শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স। তারা তিনটি স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে। অন���যদিকে রাশিয়া দাবি করেছে, যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের মিত্রদের ছোঁড়া ক্ষেপণাস্ত্রের অধিকাংশই সিরিয়ার আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করতে সমর্থ হয়েছে। এখন একটা প্রশ্ন সামনে এসেছে। সিরিয়ার যুদ্ধে শক্তিধর দেশগুলোর কাছে কি ধরনের অস্ত্র আছে? আর রাশিয়া এবং সিরিয়া তাদের জবাব কীভাবে দিতে পারে? যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বাজেট ৬০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। ইতিমধ্যেই ভূমধ্যসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র-বিধ্বংসী ডেস্ট্রয়ার ইউএসএস ডোনাল্ড কুক অবস্থান করছে। তাই ধারণা করা হচ্ছে যুদ্ধের আঘাত এড়াতে দেশটি সিরিয়ার স্থাপনাগুলোতে ক্রুজ মিসাইল দিয়ে আঘাত করতে পারে। এর ফলে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হওয়ার আশঙ্কাও আর থাকবে না। এছাড়া যুদ্ধবিমান বহনকারী বেশ কিছু যুদ্ধজাহাজও পারস্য উপসাগরে মোতায়েন করছে মার্কিন নৌবাহিনী। মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় সামরিক ঘাঁটি রয়েছে কাতারে। এখানে রয়েছে আছে এফ-১৬ জঙ্গিবিমান। এছাড়াও রয়েছে সাবসনিক বি-৫২ বোমারু বিমান। যুদ্ধবিমানটিকে যুক্তরাষ্ট্র এই অঞ্চলে আগেও ব্যবহার করেছে। যুক্তরাজ্য যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা বাজেট পাঁচ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। দেশটির যুদ্ধবিমান সাইপ্রাসে রাফ এক্রোতিরি ঘাঁটিতে অবস্থান করছে। সেখানে ব্রিটেনের আটটি সুপারসনিক টর্নেডো যুদ্ধবিমান রয়েছে। সম্প্রতি এগুলোতে আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্ত করা হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ব্রিটেনের মনুষ্যবিহীন ১০টি বিমান আছে। এগুলোকে রিপার ড্রোন বলা হয়। ইরাক ও সিরিয়ার যুদ্ধে এগুলো ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়াও যুক্তরাজ্যের আছে নজরদারি বিমান রিভেট। যেকোনো ধরনের আবহাওয়ার মধ্যে এটি কাজ করতে পারে। ফ্রান্স ফ্রান্সের প্রতিরক্ষা বাজেট ৩৪০০ কোটি মার্কিন ডলার। ফ্রান্সের নৌবাহিনীর রয়েছে পরমাণু শক্তি পরিচালিত এয়ারক্রাফ্ট কেরিয়ার শার্ল দ্য গল। এটি অনেক ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা বহন করতে পারে। একই সঙ্গে ১৯শ সেনাও বহন করতে পারে এই এয়ারক্রাফ্ট কেরিয়ার। ফ্রান্স জর্ডান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে তারা বেশ কিছু মিরাজ ও রাফাল বিমান মোতায়েন করেছে। সিরিয়া ও ইরাকে ইসলামিক স্টেটের যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে গিয়ে তারা এগুলো ব্যবহার করেছে। সিরিয়া সিরিয়ার প্রতিরক্ষা বাজেট ২৫শ কোটি মার্কিন ডলার। সম্প্রতি ইসরাইলের হামলায় সিরিয়ার বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যাপক ক্ষতগ্রস্ত হয়েছে। সিরিয়ার রয়েছে ��সএ-৫ গামন বিমান হামলা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এটি সম্প্রতি উন্নত করা হয়েছে। এর ছোঁড়া ক্ষেপণাস্ত্র খুব দ্রুত যেকোন যুদ্ধবিমানকে আঘাত করে মাটিতে নামিয়ে আনতে পারে। সঙ্গে রাশিয়ার এসএ-২২ এবং এসএ-১৭ ধরনের অস্ত্রও যুক্ত করা হয়েছে। সিরিয়ার আছে চীনের সরবরাহ করা স্পর্শকাতর কিছু রাডার ব্যবস্থা। তবে সিরিয়ার বেশিরভাগ বিমানই পুরনো। এগুলো ব্যবহার করতে হলে বড়ো ধরনের মেরামত প্রয়োজন। রাশিয়া রাশিয়ার প্রতিরক্ষা বাজেট ছয় হাজার ৯শ কোটি মার্কিন ডলার। ধারনা করা হচ্ছে রাশিয়া তাদের এস-৪০০ বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যবহার করবে। রাশিয়ার কিছু বহুস্তরের বিমানবিধ্বংসী ব্যবস্থা সিরিয়াতে মোতায়েন করা হয়েছে। সিরিয়াতে রাশিয়ার আরও কয়েক ধরনের যুদ্ধবিমান মোতায়েন রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে সুখয় -২৪ বোমারু বিমান, সুখয়-২৫ যুদ্ধবিমান, বহু ভূমিকা পালন করতে পারে এরকম জঙ্গি বিমান, পরিবহন বিমান, গোয়েন্দা বিমান এবং হেলিকপ্টার গানশিপ। এছাড়া দেশটি সিরিয়াতে মিগ ২৪ এবং মিগ ৩৫ ব্যবহার করছে।
0 notes
Text
এক নজরে কী কী সক্ষমতা আছে ভারতের নতুন যুদ্ধবিমান রাফালের
এক নজরে কী কী সক্ষমতা আছে ভারতের নতুন যুদ্ধবিমান রাফালের
[ad_1] নয়াদিল্লি, ২৮ জুলাই- সব বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে বুধবারই ভারতের মাটিতে নামছে ভয়ঙ্কর যুদ্ধবিমান রাফাল। প্রথম ধাপে আসছে পাঁচটি। তারপর ধাপে ধাপে মোট ৩৬টি যুদ্ধবিমান আসবে। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে, রাফাল হাতে পাওয়ার পর ভারতীয় ���িমান বাহিনীর ক্ষমতা ও শক্তি অনেকটাই বেড়ে যাবে।
দুই ইঞ্জিনের মিডিয়াম মাল্টি রোল কমব্যাট এয়ারক্র্যাফট গোত্রের এই যুদ্ধবিমানে রয়েছে এমন সব অত্যাধুনিক ক্ষমতা ও প্রযুক্তি যাতে…
View On WordPress
0 notes