#মেঘ
Explore tagged Tumblr posts
Text
মেঘ পিওনের ব্যাগের ভেতর
মন খারাপের দিস্তা,
মন খারাপ হলে কুয়াশা হয়
ব্যাকুল হলে তিস্তা।
# মেঘ # সাজেক # খাগড়াছড়ি # মেঘ পিয়ন # শ্রীকান্ত আচার্য # বাংলা গান
5 notes
·
View notes
Text
সাজেক ভ্যালি ভ্রমণের জন্য Fodang Thang Resort একটি জনপ্রিয় এবং অনন্য পছন্দ হতে পারে। এই রিসোর্টে থাকার কারণগুলো হল:
১. অবস্থান ও প্রকৃতি
Fodang Thang Resort সাজেকের অন্যতম সুন্দর অবস্থানে অবস্থিত। এখানে থেকে আপনি সরাসরি পাহাড়ের চূড়া, মেঘের খেলা এবং আশেপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন।
২. আরামদায়ক আবাসন
রিসোর্টটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সহ আরামদায়ক কক্ষ সরবরাহ করে। কক্ষগুলো পরিষ্কার, সুন্দর এবং প্রকৃতির সাথে মানানসইভাবে সাজানো।
৩. স্থানীয় খাবার ও পরিষেবা
এখানে স্থানীয় পাহাড়ি খাবার সহ বিভিন্ন রকমের সুস্বাদু খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে। রিসোর্টের কর্মীরা বন্ধুত্বপূর্ণ ও অতিথিপরায়ণ।
৪. শান্ত পরিবেশ
এটি এমন একটি জায়গা যেখানে আপনি প্রকৃতির মধ্যে সম্পূর্ণ নিরিবিলি ও শান্ত সময় কাটাতে পারবেন।
৫. পর্যটকদের সুবিধা
রিসোর্টটি সাজেক ভ্রমণের জন্য উপযুক্ত বেস হিসেবে কাজ করে। কাছাকাছি জনপ্রিয় স্থানগুলোতে সহজেই যাওয়া যায়।
৬. স্থানীয় সংস্কৃতির ছোঁয়া
রিসোর্টটি পাহাড়ি সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের ছোঁয়া দিয়ে সাজানো হয়েছে, যা আপনার ভ্রমণকে আরও অর্থবহ করে তুলবে।
Fodang Thang Resort সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বা রিজার্ভেশন করতে তাদের ওয়েবসাইট (www.fodangthangresort.com) ভিজিট করতে পারেন।
0 notes
Text
বাড়ন্ত:মেঘ
গ্রানাইট পাহাড়ের বুক চিরে নামা দুরন্ত নদীকে কতবার চিৎকার করে বললাম : একবার তোমার সব্যসাচী হাতটা বাড়াও — না-দেখার ভান করে দেমাক দেখিয়ে দুলতে দুলতে চলে গেলো ত্রিবেণী মোহনায়। মেঘালয়ের পাষাণে প্রস্ফুটিত আগুনরাঙা রোদরঞ্জনকে ইশারায় বললাম : একটু রক্তিম সৌন্দর্য সুধা ধার দাও— আড়চোখে তাকিয়ে আবার পাহাড়ি বেওয়ারিশ বাতাস মাখতে লাগলো নয়নসুখ মুগ্ধতায়।। আসমানী আকাশে মুখ তুলে পরিযায়ী পাখিদের বহুবার অনুরোধ করলাম…
View On WordPress
0 notes
Text
youtube
#youtube#মেঘ বেলা রিসোর্ট | মিরিঞ্জা হিল | Megh Bella Resort Lama Bandarban#forhadtraveller#bandarbantour#Bandarban_Tour#Bandarban#LamaMeditationSafari#লামাউপজেলা#লামাপৌরসভা#LamaUpazilasBandarban#উপজেলালামা#followers#followerseveryone#মেঘবেলারিসোর্ট#মিরিঞ্জাহিলমেঘবেলারিসোর্ট
0 notes
Text
সুবর্ণা মুস্তফাকে অপি করিম প্রশ্ন করেছিলেন___
আচ্ছা, হুমায়ূন ফরিদীর সাথে আপনি বাইশ বছর তার সহধর্মিণী ছিলেন, হঠাৎ কী হয়েছিল যে আপনারা আলাদা হয়ে গেলেন?
সুবর্ণা মুস্তফা ছোট্ট করে উত্তর দিয়েছিলেন__বন্ধুত্বটা নষ্ট হয়ে গিয়েছিল! তারপর আস্তে করে বলেছিলেন__ হুমায়ূন ফরিদী যেহেতু আমাদের মাঝে আর নেই, কাজেই আমি আর বলতে চাই না এর চেয়ে বেশি কিছুই। কারণ যদি আমি বলি তাহলে ওর কথা বলার জায়গাটা নেই!
আমি অবাক হয়ে দেখেছিলাম নিজের প্রাক্তনকেও কীভাবে সম্মান করতে হয়!
এই সম্মানটা আসে কীভাবে জানেন?
বন্ধুত্ব থেকে!
কারিনা কাপুরের কাছে আরবাজ খানের সাথে সদ্য ডিভোর্স হ��য়ার পর ' বলিউড সুপারস্টার মালাইকা অরোরা বলেছিলেন- “ডিভোর্স হওয়ার আগের রাতেও আমরা আলোচনা করেছিলাম, আমরা কি একসাথে থাকতে পারি, শুধরে নিতে পারি নিজেদেরকে? তারপর দেখলাম- না, সম্ভব না! বাট উই স্টিল হ্যাভ গুড ফ্রেন্ডশিপ!”
দুটো সাক্ষাৎকারেই একটা জায়গায় মিল পেয়েছিলাম। মালাইকা আর সুবর্ণা দুজনেই বলেছিলেন- কাছে থেকে সম্মান হারিয়ে ফেলার চেয়ে দূরে গিয়ে সম্মান রাখাটা বেশি সম্মানের!
তারা সেই স্বামীরূপী প্রেমিককে মিস করেননি, মিস করেছেন বন্ধুত্বের সম্পর্কটা!
মানুষ আসলে প্রেমিক প্রেমিকা খোঁজে না, মানুষ খোঁজে বন্ধু। প্রেমিকের কাছে প্রাক্তন প্রেমিকের কথা যতটা না সহজে বলা যায়, তারচেয়ে বলা যায় বন্ধুর কাছে!
এজন্য কেউ যখন সুবর্ণার মতো বাইশ বছরের সম্পর্ক, মালাইকার মতো ষোলো বছরের সংসার ছেড়ে যায় তখন আমরা ভাবি- আর একটু সহ্য করা যেতো না? কিন্তু কীসের অভাবে কেউ ছেড়ে যায় সব তা বুঝি না! তিক্ত হলেও সত্য- প্রেমিক ছাড়া একজীবন বেঁচে থাকা যায়, বন্ধু ছাড়া যায় না!
এজন্য প্রেমিকের এগিয়ে দেয়া হাতে হাত রেখেও আমরা খুঁজে বেড়াই সেই বন্ধুটিকে যাকে বলা যায় প্রথম প্রেম ভাঙ্গার কষ্ট, প্রথম চুমুর অনুভূতি, প্রথম স্পর্শের আবেগ। আমাদের জানাতে ভালো লাগে আমাদের অনূভুতিগুলো আসলে কেমন!
আমি বুঝেছিলাম প্রাক্তনের কথা শুনতে শুনতে তার সাথে স্বস্তির সাথে থাকা যায়! জীবনে প্রেম ছাড়া বেঁচে থাকা কঠিন না, কঠিন একজন কাছের বন্ধু ছাড়া বেঁচে থাকাটা!
আপনি হয়তো বলবেন দিনশেষে মানুষ আকাশের মতো একা। কিন্তু আমি বলবো মানুষ আকাশের মতো একা হলেও আকাশজুড়ে ভেসে থাকা মেঘদলের মতো দোকা! আকাশ নিজের জন্য মেঘ খুঁজে পেলে আপনি একজন বন্ধু পাবেন না কেন?
[ সংগৃহীত ]
Everything reminds me of the 'you'... I have been looking for ever since the day I confessed ..
16 notes
·
View notes
Text
বর্ষা
আমার এখানে বৃষ্টি থামেনা কিছুতেই। সেই কোন ছোট্টবেলার শরৎকালের মেঘ রোদ্দুর এখন রোজ শোক হয়ে অঝোর ধারায় ঝরে আমার বাড়ির উঠোনে। ঝড় আসে , কার বাড়ির বুকচাপা লুকোনো কান্না চুরি করে আমায় এসে ফিসফিসিয়ে শুনিয়ে যায়। কান চেপে ধরে আমি পালাতে যাই, পারিনা।চোখের কোণে জল জমিয়ে জানলার গরাদ ধরে ভাবি একটা রামধনু দেখতে পেলে বেশ হত।পাইনা খুঁজে। বাজ পরে কাছে কোথায় , দীঘির পারে যে বকুলতলায় আমার কপালের ওপর নেমে আসা ভিজে চুলগুলো যত্নে সরিয়ে তুমি বলেছিলে "ভালোবাসি", সেই গাছে আগুন ধরে যায়। আরো জোরে বৃষ্টি নামে। আমি টের পাই অশ্রু আর বৃষ্টির স্বাদ যেন এক। বৃষ্টি পরতেই থাকে, আগুন নেভেনা তবু। আমি অপেক্ষা করি, করতেই থাকি, তারপর একসময় খেয়াল করি এখন আর এ পাড়ায় কেউ কাগজের নৌকা ভাসায় না...
গত বর্ষায় লেখা 🙂
#বাংলা#aesthetic#kolkatadiaries#writing#love#west bengal#quotes#love poem#লেখালিখি#বাংলা লেখা#কাব্য#বাংলাদেশ#বাংলা গান#বাংলা কবিতা#বাংলা সাহিত্য#desiblr#writeblr#bangla kobita#writers on tumblr#writerscommunity
16 notes
·
View notes
Text
যে কটা দিন তুমি ছিলে পাশে,
(𝘛𝘩𝘦 𝘥𝘢𝘺𝘴 𝘸𝘩𝘦𝘯 𝘺𝘰𝘶 𝘸𝘦𝘳𝘦 𝘣𝘺 𝘮𝘺 𝘴𝘪𝘥𝘦,)
কেটেছিলো নৌকার পালে ঠোঁট রেখে ।
(𝘐 𝘴𝘱𝘦𝘯𝘵 𝘵𝘩𝘰𝘴𝘦 𝘮𝘦𝘳𝘳𝘺 𝘥𝘢𝘺𝘴 𝘰𝘯 𝘵𝘩𝘦 𝘴𝘢𝘪𝘭 𝘰𝘧 𝘵𝘩𝘦 𝘣𝘰𝘢𝘵)
আমার চোখে, ঠোঁটৈ, গালে তুমি লেগে ছিলে,
(𝘺𝘰𝘶𝘳 𝘱𝘳𝘦𝘴𝘦𝘯𝘤𝘦, 𝘭𝘪𝘯𝘨𝘦𝘳𝘦𝘥 𝘪𝘯 𝘮𝘺 𝘦𝘺𝘦𝘴, 𝘭𝘪𝘱𝘴 𝘢𝘯𝘥 𝘤𝘩𝘦𝘦𝘬,)
আমার চোখে, ঠোঁটৈ, গালে তুমি লেগে ছিলে ।
(𝘺𝘰𝘶𝘳 𝘱𝘳𝘦𝘴𝘦𝘯𝘤𝘦 𝘭𝘪𝘯𝘨𝘦𝘳𝘦𝘥 𝘪𝘯 𝘮𝘺 𝘦𝘺𝘦𝘴, 𝘭𝘪𝘱𝘴 𝘢𝘯𝘥 𝘤𝘩𝘦𝘦𝘬.)
যেটুকু রোদ ছিল লুকোনো মেঘ,
(𝘵𝘩𝘦 𝘭𝘪𝘵𝘵𝘭𝘦 𝘴𝘶𝘯𝘴𝘩𝘪𝘯𝘦 𝘸𝘩𝘪𝘤𝘩 𝘸𝘢𝘴 𝘩𝘪𝘥𝘥𝘪𝘯𝘨 𝘪𝘯𝘴𝘪𝘥𝘦 𝘵𝘩𝘦 𝘤𝘭𝘰𝘶𝘥𝘴,)
বুনেছিলাম তোমার শালে ভালোবাসা ।
(𝘐 𝘬𝘯𝘪𝘵𝘵𝘦𝘥 𝘺𝘰𝘶𝘳 𝘴𝘩𝘢𝘸𝘭 𝘸𝘪𝘵𝘩 𝘵𝘩𝘢𝘵 𝘭𝘪𝘵𝘵𝘭𝘦 𝘴𝘶𝘯𝘴𝘩𝘪𝘯𝘦 𝘢𝘯𝘥 𝘢𝘧𝘧𝘦𝘤𝘵𝘪𝘰𝘯.)
আমার আঙুল, হাতে, কাঁধে তুমি লেগে ছিলে,
(𝘠𝘰𝘶𝘳 𝘱𝘳𝘦𝘴𝘦𝘯𝘤𝘦, 𝘭𝘪𝘯𝘨𝘦𝘳𝘦𝘥 𝘰𝘯 𝘮𝘺 𝘣𝘢𝘤𝘬, 𝘩𝘢𝘯𝘥𝘴 𝘢𝘯𝘥 𝘧𝘪𝘯𝘨𝘦𝘳𝘵𝘪𝘱𝘴,)
আমার আঙুল, হাতে, কাঁধে তুমি লেগে ছিলে ।
(𝘠𝘰𝘶𝘳 𝘱𝘳𝘦𝘴𝘦𝘯𝘤𝘦 𝘭𝘪𝘯𝘨𝘦𝘳𝘦𝘥 𝘰𝘯 𝘮𝘺 𝘣𝘢𝘤𝘬, 𝘩𝘢𝘯𝘥𝘴 𝘢𝘯𝘥 𝘧𝘪𝘯𝘨𝘦𝘳𝘵𝘪𝘱𝘴.)
-Je Kawta Din (Reprise) by Anupam Roy, Iman Chakroborty.
#Spotify#poetry#quotes#poem#life#life quotes#original poem#poems on tumblr#poets of tumblr#poems and poetry#sad quotes#writeblr#spilled words#spilled ink#writers#bengali poets#bengali quotes#benagli songs#anupam roy#writers and poets#bengali music#bengali#bengali movie#Je Kawta Din#Dwitiyo Purush#writers on tumblr
19 notes
·
View notes
Text
কবিতা বলতে আমি বুঝি
খুব দস্যি একটা মেয়ে।
যে মেয়েটা ঝরনার মতো দুরন্ত,
নদীর ঢেউয়ের মতো নাচে।
যার ওড়নায় রোদের স্নান লেগে আছে,
আর যার মন খারাপ হলেই তুমুল বৃষ্টি হয়।
কবিতা বলতেই আমার মনে পড়ে,
যে মেয়েটার গা পাখির পালকের মতো নরম,
চোখের কোনে তিল,
যার হাতের আঙুলে ভালোবাসার গল্প লেগে আছে,
আর যার মন ভালো থাকলে আকাশে খুব বড়ো চাঁদ ওঠে।
কবিতা বলতেই আমি বুঝি,
খুব সাধারণ নয় এমন একটা মেয়ে।
হাসিহাসি মুখ, পলাশরঙা ঠোঁট,
যে মেয়েটার চুলে রাতের অন্ধকার লেগে আছে,
আর যার অভিমান হলেই,
একটা বাড়ির চারদিকে খুব মেঘ করে।
_রুদ্র গোস্বামী
#desi#photography#nature#song#sareelove#kolkata sexy#kobieta#bangali#bangla#bangla kobita#deshi teen#deshi sexy#dark blue#art#lesbian#bangla lesbian#Kolkata lesbian
4 notes
·
View notes
Text
খুব জ্বর হোক,
বাইরে মেঘ করুক,
ঘরে পানি শেষ হয়ে
তৃষ্ণা বুকে ছড়িয়ে যাক।
রাত ৩:২৪
৭ নভেম্বর, ঢাকা
4 notes
·
View notes
Text
Begin of #খেরো(Bengali scribble) #medessay(sametype shit as for English)
◆৲৴৲৴| রুবায়েৎ |৲৴৲৴◆
রুবায়েৎকে আমি দেখেছি।
রুবায়েৎকে আমি বৃষ্টিতে ভিজতে দেখেছি যেদিন
সন্ধ্যায় আমি ছাতা মাথায় রাস্তার পাশে ফুটপাথ ধরে
চুপচাপ হেঁটে চলেছিলাম।
রুবায়েৎ আমাকে দেখতে পায়নি।
রুবায়েৎ আমাকে দেখতে পায়নি,
আমার দুচোখের দৃষ্টি-তীর তাকে বারবার করে বিদ্ধ করে চলেছিল নিস্তব্ধে,
রুবায়েৎ বুঝতে পারেনি।
রুবায়েৎ বুঝতে পারেনি, সে দৃষ্টি আমার ভালোবাসার না রাগের না হিংসার না বিরক্তির না লালসার।
আমি বুঝতে দিইনি।
আমি বুঝতে দিইনি রুবায়েৎকে,
বহুদিন ধরে স্বপ্নে ওর কোলে মাথা রেখে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতাম।
যতসব উস্ক তারারা জ্বলে নিভে এক ঝকঝকে আলোর বৃষ্টি নামিয়ে আনতো।
হাওয়ায় কেঁপে ওঠা ঘাসের ওপর সে আলোর ঝলকানি সৃষ্টি করতো ঢেউ।
সে ঢেউয়ে রুবায়েৎকে ভাসিয়ে নিয়ে যেতাম দূরে
অ-চে��নার পারে, যে পারে আসতো শালিক, সবুজ রঙীন বাগান মালিক, বসতো ডালে।
ইদানিং স্বপ্ন ভুলে দিব্যি আছি, চলছে ভালোই।
রুবায়েৎ তো জানেই না কে-কোথায়-কবে-কী ঘটেছে।
বৃষ্টি আর থামে না, সে সন্ধ্যায় মেঘ অঝোর ধারায় ঝরতে থাকে পিচের ওপর, যে রাস্তার ফুট ধরে আজ হাঁটতে থাকি সুদূর পথে।
আজ আমি রুবায়েৎকে দেখেছি।
- একটা গাধা '২৩
4 notes
·
View notes
Text
The night with you
কোন এক রাতের কথা । না । ভুল হলো । কোন এক পূণিমার রাতের কথা হবে ।রাতে বেশ সুন্দর রান্না হয়ছে ।খিচুরি আর ডিমভুনা ।পেট ভরে খেয়ে উঠলাম । দীঘ দিন পর এমন বৃষ্টিময় পূণিমার রাত। বিকালে বৃষ্টির পর আর বৃষ্টি নাই । আকাশে মেঘ আছে । তবে বৃষ্টি হবার সম্ভাবনা নেই বলেলই চলে ।তাকে ডাক দিলাম । বলাম চল ছাদে যাওয়া যাক । প্রথমেও না করলেও, পরে বলল ১০ মিনিট পর আসতেছি।আমি ছাদে গেলাম সাথে পারফিউম ক্যাণ্ডেল ,ম্যাচ আর কিছু চকলেট । চিলে কোটার ঘর থেকে চকি(খাট বিশেষ) বের করলাম ।তা ছাদের ঠিক মাঝ খানে রাখলাম । হালকা বাতাস দিচ্ছে মাঝে মাঝে । চাঁদ উঠেছে ঘন্টা তিন এক হবে ।এখনো মাথার উপরে আসে নি । আর ও কিছু সময় নেবে মনে হয় । পারফিউম ক্যান্ডেল টা জ্বালিয়ে দিলাম । তার জন্য অপেক্ষা করছি আর ছাদের চারদিকে হাটছি । চাঁদের আলোয় ছাদের গাছ গুলোকে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে। পেয়ারা গাছে বেশ কয়েক টি বড় পেয়ারা আছে । আম গাছে মনে হয় নতুন পাতা আসছে । গোলাপ এর ও বেশ কয়েকটি কলি আসছে ।এসে বসলাম চকিতে । আন মনে হয়ে গুণ গুণ করছি তখন পিছন থেকে এসে টোকা দিয়ে কাছে বসল তিনি । বলল ঘুমাবে না । অনেক রাত হলো যে । আমি বলাম না । আজ ঘুমাব না। সারা রাত চাঁদ দেখব । তিনি বলল তুমিই দেখ আমি দেখব না ।ঘুমালাম । আমার কাছ থেকে কোন প্রকার সাড়া না পেয়ে আমার কাছে ভালো ভাবে বসল ।কাধে মাথা রাখল । তাকে চকলেট দিলাম । চকলেট খুলতে খুলতে সে বলল গন্ধরাজ এর গন্ধ কই থেকে আসছে। আমাদের ছাদে তো গন্ধরাজ গাছ নেই ।আমি বলাল পারফিউম ক্যান্ডল এর গন্ধ । মুচকি হেসে আবার কাধে মাথা রাখল । বলল বিছানা তৈরি করে রেখে এসেছি । চল । আমি বললাম যা�� না । চাঁদ দেখব । তার পর সে তার সারাদিনের গটে যাওয়া নানা বিষয় নিয়ে কথা বলতে শুরু করল । আমি ও ভালো শ্রোতার মতো তার কথা শুনছি । হ্যা এ হ্যা , না এ না , হুম সহ নানা কিছ বলছি তার কথার ফাঁকে । এই ভাবে চলল বেশ কিছুক্ষণ । তার পর আমার কোলে মাথা রেখে পা বিছিয়ে দিয়ে শুয়ে পড়ল ।আমাকে তার পর প্রেমাতাল হওয়ার ঘটনা টা খুলে বলতে বলল । অনেক বার বলছি এ গল্প । আবার বলতে শুরু করলাম ।গল্প শুনতে শুনতে এক ফাঁকে ঘুমিযে পড়ল আমার কোলে । চাঁদ ঠিক মাথার উপরে এসেছে । তীব্র জোছনা দিচ্ছে । সমগ্র পৃথিবী উজ্জল হয়ে উঠেছে মনে হয় । আমি তার মুখের দিকে তাকালাম । হাত দিয়ে তার চোখের চশমা টা খুলে দিলাম ।বাতাসে তার মুখের উপর এক গুচ্ছ চুল উড়ছে । হাত দিয়ে চুল গুলো সরিয়ে দিলাম । কী মায়াবি চেহারা । কোন শব্দ দিয়ে বর্ণনা করা যাবে না তাকে । বর্ণনা করলে সৌন্দর্য র অপমান করা হবে। তার ঠোঁটে আলতো করে স্পর্শ করাম। নিজের অজান্তে ভালোবাসি বলে পেলাম । আমি যে ভাবে হা করে তাকে দিখছি তা দেখতে পালে বা বুঝতে পালে কী লজ্জায় না পেত । লজ্জায় গাল দুটো লাল হয়ে যেত হয় তো বা । সমগ্র অঙ্গে এ চাঁদের আলো পড়েছে । বেশ লাগছে । । বসে বসে তার সঙ্গে দেখা হওয়ার স্মৃতি গুলো মনে করতে করতে লাগলাম।
5 notes
·
View notes
Text
মিজোরাম ভিউ মানে কি?
সাধারণত, "মিজোরাম ভিউ" বলতে কোনও রিসোর্ট বা হোটেলের একটি নির্দিষ্ট ধরনের রুমকে বোঝায়, যেখান থেকে মিজোরামের পাহাড়ি অঞ্চলের একটি সুন্দর দৃশ্য দেখা যায়। এই দৃশ্যটি সাধারণত সূর্যোদয় বা সূর্যাস্তের সময় আরো সুন্দর দেখায়।
সাজেকে রিসোর্ট নেওয়ার সময় মিজোরাম ভিউ মানে কি?
সাজেক এমন একটি জায়গা যেখান থেকে মিজোরামের পাহাড়ি অঞ্চলের বিস্তৃত দৃশ্য দেখা যায়। যখন আপনি সাজেকে কোনও রিসোর্ট বুক করেন এবং রুমের ধরন হিসাবে "মিজোরাম ভিউ" দেখেন, তখন এর মানে হল যে সেই রুম থেকে আপনি সরাসরি মিজোরামের পাহাড়ি অঞ্চলের একটি দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন। এটি আপনার থাকার অভিজ্ঞতাকে আরো সুন্দর এবং মনোরম করে তুলতে পারে।
কেন মিজোরাম ভিউ রুম বেছে নেবেন?
* সুন্দর দৃশ্য: মিজোরামের পাহাড়ি অঞ্চলের সবুজ বাগান, বড় বড় পাহাড়ের সারির দৃশ্য আপনাকে মুগ্ধ করবে।
* শান্ত পরিবেশ: পাহাড়ি অঞ্চলের শান্ত পরিবেশ আপনাকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে সময় কাটাতে সাহায্য করবে।
* মনোরম অভিজ্ঞতা: মিজোরাম ভিউ রুম আপনার সাজেক ভ্রমণকে আরো স্মরণীয় করে তুলতে পারে।
কিছু বিষয় যা মনে রাখা জরুরি:
* রুমের অবস্থান: সব মিজোরাম ভিউ রুমের দৃশ্য একই হতে হবে এমন নয়। কোন রুম থেকে কোন দিকে মুখ করা হয়েছে তার উপর দৃশ্যের পরিবর্তন হতে পারে।
* মৌসুম: কোন মৌসুমে আপনি ভ্রমণ করছেন তার উপরও দৃশ্যের পরিবর্তন হতে পারে।
* রিসোর্টের সুযোগ-সুবিধা: মিজোরাম ভিউ রুমের ��াশাপাশি রিসোর্টের অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যেমন খাবার, পরিবহন ইত্যাদি সম্পর্কেও জেনে নিন।
সুতরাং, যদি আপনি সাজেকে একটি সুন্দর এবং মনোরম ভ্রমণ করতে চান, তাহলে মিজোরাম ভিউ রুম আপনার জন্য একটি দুর্দান্ত বিকল্প হতে পারে।
আপনি যদি আরো কোন তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের www.facebook.com/mrdmaksud পেইজে ম্যাসেজ করতে দ্বিধা করবেন না।
#বাংলাদেশ#সাজেক#ফদাংতাং#পাহাড়#মেঘ#রিসোর্ট#bangladesh#মাচা#সাজেক মিজোরাম ভিউ রিসোর্ট#বৃষ্টি#khagrachari#sajek valley#sajek#resort
0 notes
Text
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি, কালো তারে বলে গাঁয়ের লোক।
মেঘলা দিনে দেখেছিলেম মাঠে কালো মেয়ের কালো হরিণ-চোখ।
ঘোমটা মাথায় ছিল না তার মোটে, মুক্তবেণী পিঠের 'পরে লোটে।
কালো? তা সে যতই কালো হোক, দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
.
ঘন মেঘে আঁধার হল দেখে ডাকতেছিল শ্যামল দুটি গাই,
শ্যামা মেয়ে ব্যস্ত ব্যাকুল পদে কুটির হতে ত্রস্ত এল তাই।
আকাশ-পানে হানি যুগল ভুরু শুনলে বারেক মেঘের গুরুগুরু।
কালো? তা সে যতই কালো হোক, দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
.
পূবে বাতাস এল হঠাৎ ধেয়ে, ধানের ক্ষেতে খেলিয়ে গেল ঢেউ।
আলের ধারে দাঁড়িয়েছিলেম একা, মাঠের মাঝে আর ছিল না কেউ।
আমার পানে দেখলে কি না চেয়ে আমি জানি আর জানে সেই মেয়ে।
কালো? তা সে যতই কালো হোক, দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
.
এমনি করে কালো কাজল মেঘ জ্যৈষ্ঠ মাসে আসে ঈশান কোণে।
এমনি করে কালো কোমল ছায়া আষাঢ় মাসে নামে তমাল-বনে।
এমনি করে শ্রাবণ-রজনীতে হঠাৎ খুশি ঘনিয়ে আসে চিতে।
কালো? তা সে যতই কালো হোক, দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
.
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি, আর যা বলে বলুক অন্য লোক।
দেখেছিলেম ময়নাপাড়ার মাঠে কালো মেয়ের কালো হরিণ-চোখ।
মাথার 'পরে দেয় নি তুলে বাস, লজ্জা পাবার পায় নি অবকাশ।
কালো? তা সে যতই কালো হোক, দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ॥
.
.
3 notes
·
View notes
Video
youtube
সেই মেঘ বালিকার গল্প হোক... #rain #rainsong #romantic #shorts
2 notes
·
View notes
Text
- কি হয়েছে তিতলী?'
- 'কিছু হয়নি!'
- 'কাঁদছ কেন?'
- 'বুঝতে পারছিনা কেন! হঠাৎ খুব মনটা খারাপ লাগছে।'
- 'মন খারাপ লাগছে কেন?'
- 'জানি না কেন? জানলে তোমাকে জানাতাম।'
- 'বাসায় চলে যাবে?'
- 'হু'
- 'বেশ তো চল চলে যাই।'
তিতলী চারটার আগেই বাসায় পৌঁছে গেল এবং রাত আটটায় তার বিয়ে হয়ে গেল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিওলজির এক লেকচারারের সঙ্গে...!
___হুমায়ূন আহমেদ-
📚 মেঘ বলেছে যাব যাব
#বাংলা#book qoute#lit#writers and poets#humayun ahmed#golpo#হুমায়ূন আহমেদ#বই#বাংলা গল্প#writeblr#spilled ink#writers on tumblr
5 notes
·
View notes
Text
শরৎ
দুমড়ে মুচড়ে দেওয়া টুথপেষ্ট এর টিউব, ফুটিফাটা মলিন কলতলায় শ্যাওলার ক্রেপ ব্যান্ডেজ, জোলো চায়ে সাবধানে ঢেলে দেওয়া চিনি, ভেসে ওঠা দু একটা ডেঁয়ো পিঁপড়ে, খাস্তা বিস্কুটের কৌটোর পাশে লক্ষনরেখার মানচিত্র, এর ভিতরে সুর বলে কিছু ছিল না,.. সুরের জায়গাই ছিল না, নিজেদেরই বা ছিল কি? । ক্লান্ত দুপুরে রুগ্ন একটা ঘুঘু ডাকে, চোখমুখ বসে যাওয়া ছেলেটার শেষ সিগারেট জ্বলতে জ্বলতে নিভে যাওয়ার উপক্রম হয়., ছেলেটা দুর্গাপুজো ভালোবাসে খুব.. কোনো কারণ ছাড়াই বাসে.. ছোট্টবেলায় ঠাকুরের চোখ পিটপিট দেখতে পেয়েছিল নাকি, চেঁচিয়ে বাড়ি মাথায় করেছিল ,কেউ বিশ্বাস করেনি অবশ্য ।.. ধুনো ধোঁয়ার গন্ধমাখা ভরাট বাতাস ওর ভালো লাগে বড্ড, মফস্বলের আকাশে মেঘের নকশাগুলোও.।. একটা প্লে লিস্ট বানানো ছিল ওর দিদির, সেকেন্ড হ্যান্ড নোকিয়া তে.. পুজো এলে খুব শুনত, ছুটির দুপুরে.. অঙ্কে ��েইল করার ভয়, পরপর নেমে আসা বেল্ট এর ভয় .. নিমেষে ভুলে যাওয়া যেত ওগুলো শুনলে,। দিদি সুইসাইড করল গত আষাঢ়ে.. তারপর থেকে আর শোনা হয় না গান। শুধু পুজো এলে দূরে বক্স বাজে
हम तुम कितने पास है
कितने दूर है चाँद सितारे
सच पूछो तो मन को
झूठे लगते है ये सारे
মৃদু হাওয়া বয়, দু চারটে মেঘ পথ হারিয়ে একে অন্যের ঘাড়ে চেপে বসে যেন একটা মুখ আঁকে । কপালের কালশিটের ব্যথা চিনচিন করে ওঠে। সূয্যি ডোবার আগে মেঘেরা মুখ আঁকা শেষ করে উঠতে পারেনা। তবু ছেলেটা মুখটা চিনে ফেলে ঠিক...
(যখন ক্লাস এইট নাইনে পড়ি ,তখন এক শরৎকালের কোন এক বেনামী ম্যাগাজিন এর জন্য এই লেখাটা লিখেছিলাম । ম্যাগাজিন টা বন্ধ হয়ে গেছে ,সবাই নাকি খুব ব্যস্ত থাকে)
@intellectual6666 করে দিলাম পোস্ট একখানা 🙂
#west bengal#writing#quotes#aesthetic#kolkatadiaries#bangla kobita#বাংলা কবিতা#বাংলা#love#Bangla#লেখালিখি#বাংলাদেশ
19 notes
·
View notes