#মিয়ানমার
Explore tagged Tumblr posts
danyaldrago · 13 days ago
Text
#myanmar #teknaf #arakanarmy #rohingya #banglanews #news #মিয়ানমার #আরাকান #আরাকান_আর্মি #লাগোয়া #Myanmar #Arakan #ArakanArmy #Lagoa #রাখাইন_রাজ্য
youtube
0 notes
epakhi · 4 days ago
Text
0 notes
dlium · 2 months ago
Text
Black-yellow pill millipede (Rhopalomeris nigroflava) is 5.1-9.7 mm long from Myanmar
အနက်ရောင်-ဝါရောင်ဆေးပြား ပိုးမွှား (Rhopalomeris nigroflava) သည် မြန်မာနိုင်ငံမှ အရှည် ၅.၁-၉.၇ မီလီမီတာ၊
Le mille-pattes noir-jaune (Rhopalomeris nigroflava) mesure 5,1 à 9,7 mm de long et est originaire du Myanmar.
ตะขาบเม็ดสีดำเหลือง (Rhopalomeris nigroflava) ยาว 5.1-9.7 มม. จากประเทศเมียนมาร์
Rết đầu đen vàng (Rhopalomeris nigroflava) dài 5,1-9,7 mm từ Myanmar
គ្រ���ប់មីលីពីតខ្មៅ (Rhopalomeris nigroflava) មានប្រវ��ង 5.1-9.7 mm មកពីប្រទេសមីយ៉ាន់ម៉ា
Lipan pil hitam-kuning (Rhopalomeris nigroflava) berukuran panjang 5,1-9,7 mm dari Myanmar
Millpede ຢາເມັດສີເຫຼືອງດຳ (Rhopalomeris nigroflava) ຍາວ 5.1-9.7 ມມ ຈາກປະເທດມຽນມາ
El milpiés de píldora negro-amarillo (Rhopalomeris nigroflava) mide entre 5,1 y 9,7 mm de largo y es originario de Myanmar.
黑黄丸千足虫(Rhopalomeris nigroflava)长5.1-9.7毫米,原产于缅甸
黑黃丸千足蟲 (Rhopalomeris nigroflava) 長 5.1-9.7 毫米,產自緬甸
Ang black-yellow pill millipede (Rhopalomeris nigroflava) ay 5.1-9.7 mm ang haba mula sa Myanmar
黒黄色のヤスデ(Rhopalomeris nigroflava)はミャンマー原産で、体長は5.1~9.7 mmです。
Schwarz-gelber Kugeltausendfüßler (Rhopalomeris nigroflava) ist 5,1-9,7 mm lang und stammt aus Myanmar
म्यांमार से काला-पीला पिल मिलिपेड (रोपालोमेरिस निग्रोफ्लेवा) 5.1-9.7 मिमी लंबा है
De zwartgele pilduizendpoot (Rhopalomeris nigroflava) is 5,1-9,7 mm lang en komt uit Myanmar
검은색-노란색 알약 지네(Rhopalomeris nigroflava)는 미얀마에서 발견되며 길이는 5.1-9.7mm입니다.
Milípede comprimido preto-amarelo (Rhopalomeris nigroflava) tem 5,1-9,7 mm de comprimento de Myanmar
কালো-হলুদ বড়ি মিলিপিড (Rhopalomeris nigroflava) মিয়ানমার থেকে 5.1-9.7 মিমি লম্বা
Черно-желтая многоножка-пилюля (Rhopalomeris nigroflava) длиной 5,1–9,7 мм из Мьянмы.
Dlium theDlium
0 notes
bangladailynews · 8 months ago
Text
Myanmar: Humanitarian crisis will have regional fallout
কয়েকদিন আগে নেওয়া একটি আশ্চর্যজনক পদক্ষেপে, মিয়ানমারের সামরিক জান্তা ঘোষণা করেছে যে তারা দা অং সান সু চিকে গৃহবন্দী করেছে, চরম আবহাওয়ার কারণে তাকে কারাগার থেকে সরিয়ে দিয়েছে। যদিও ঘোষণাটি এখনও যাচাই করা হয়নি, সশস্ত্র জাতিগত বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলির হাতে তাতমাডোর (মিয়ানমার সশস্ত্র বাহিনী) ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির মধ্যে এর সময়টি প্রমাণ করে যে গত তিন বছরে জান্তা কতটা দুর্বল হয়ে পড়েছে। যেহেতু দেশটি…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
tahminavlogs · 9 months ago
Text
মিয়ানমার থানাকা ফেস প্যাকের প্যাকেজ 🙎 Thanaka Face Pack and Lotion Price In BD 2024
0 notes
gyanbitan · 10 months ago
Text
ভূমিকম্পের কারণ ও ফলাফল
ভূমিকম্পের কারণ ও ফলাফল সম্পর্কে জানলে আমাদের সচেতনতা বাড়বে। ভূমিকম্প হলো এমন একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ যাতে ভূ-পৃষ্ঠে কম্পন হয়। এই কম্পনটি পৃথিবীর ভূত্বকের নিচে থাকা টেকটনিক প্লেটগুলো নড়াচড়ার কারণে হয়ে থাকে। বাংলাদেশ একটি ভূমিকম্প প্রবণ দেশ। কারণ বাংলাদেশ ভারতীয়, ইউরেশীয় এবং মিয়ানমার টেকটনিক প্লেটের সংযোগস্থলে অবস্থিত একটি দেশ। এই প্লেটগুলোর নড়াচড়ার ফলে বাংলাদেশে মাঝেমাঝেই ভূমিকম্প সৃষ্টি…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
banglavisiononline · 11 months ago
Link
মিয়ানমার সীমান্তে চলমান উত্তেজনার কারণে সেন্টমা
0 notes
janakanthaemm · 11 months ago
Text
মিয়ানমার থেকে ছোঁড়া গুলিতে গুলিবিদ্ধ কৃষক 
Tumblr media
মিয়ানমার থেকে ছোঁড়া গুলিতে কক্সবাজারের উখিয়ার পালংখালীর থাইংখালীর রহমতের বিল এলাকায় একজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। 
0 notes
rajshahirkanthoofficeal · 11 months ago
Text
২০২৩ সালে রেকর্ডসংখ্যক মানবিক বিপর্যয় দেখেছে বিশ্ব
প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট কারণে ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়ে যত মানবিক বিপর্যয় ঘটেছে— তত সংখ্যক বিপর্যয় বা দুর্যোগ গত এক দশকের মধ্যে ঘটেনি বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর। সদ্য বিদায় নেওয়া বছরটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অন্তত ২৯টি দেশ প্রাকৃতিক বা মানবসৃষ্ট বিভিন্ন দুর্যোগের কারণে ৪৩ বার জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে।
শুক্রবার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ইউএনএইচসিআর। সেই প্রতিবেদনে ২০২৩ সালের বড় এবং উল্লেখযোগ্য প্রাকৃতিক ও মানবিক বিপর্যয়ের একটি তালিকাও করেছে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা। তালিকায় স্থান পেয়েছে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে তুরস্ক ও সিরিয়ায় ঘটে যাওয়া ভয়াবহ ভূমিকম্প, এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে সুদানের সামরিক বাহিনী ও আধাসামরিক আএসএফের সংঘাত, মে মাসে মিয়ানমার ও বা��লাদেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ঘূর্ণিঝড় মোচা, গাজায় হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধসহ বিভিন্ন ঘটনা। See more
Tumblr media
0 notes
tooninews · 1 year ago
Text
মিয়ানমার থেকে মালয়েশিয়াগামী রোহিঙ্গা শরণার্থী বহনকারী একটি নৌকা ডুবে ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে, নিখোঁজ রয়েছেন ৩০ জন। আটজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। রাখাইন রাজ্যের সিত্তওয়ের শহরের কাছে বঙ্গোপসাগরে মিয়ানমারের পশ্চিম উপকূলে গত রোববার এ দুর্ঘটনা ঘটে।
Tumblr media
0 notes
bondhumoholit · 1 year ago
Text
বাংলাদেশ , ভারত , মিয়ানমার , নেপাল এর জলবায়ু সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
1 note · View note
sattokhoborlive · 2 years ago
Text
সেন্টমার্টিনে মোখার তাণ্ডব
সত্যখবর ডেস্ক: কক্সবাজার-উত্তর মিয়ানমার উপকূল অতিক্রম করছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। রোববার দুপুর ১টার পর সেন্টমার্টিনে তাণ্ডব শুরু করেছে ঘূর্ণিঝড়টি। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার তাণ্ডব শুরু হয়েছে সেন্টমার্টিনে। সেন্টমার্টিনের ঘাট এলাকায় বাতাসের গতিবেগ বেড়েছে, সঙ্গে রয়েছে ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। আতঙ্কের মধ্যে সময় কাটাচ্ছে সেন্টমার্টিনের সাধারণ মানুষ। স্বাভাবিকের চেয়ে পানির উচ্চতা কয়েক ফুট বেড়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
epakhi · 1 year ago
Text
বাংলাদেশ ছাড়াও বৈশ্বিক বিস্তৃতি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং দক্ষিণ আসাম, পাকিস্তান, উত্তর মিয়ানমার পর্যন্ত।
0 notes
alibaba1xk · 2 years ago
Text
মোখা এগোচ্ছে ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার বেগে, সকালেই আছড়ে পড়বে
অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার গতি বেড়ে গেছে। আগে যেখানে ঘণ্টায় ৮ কিলোমিটার গতিতে এগোচ্ছিল, এখন তা এগোচ্ছে ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার বেগে। এই গতিতে এগোলে শনিবার মধ্যরাতেই ঝড়ের অগ্রভাগের প্রভাব উপকূলে পড়তে শুরু করবে। একইভাবে রবিবার (১৪ মে) সকাল নাগাদ বাংলাদেশ-মিয়ানমার উপকূলে আছড়ে পড়বে। উপকূল থেকে মোখা এখন মাত্র ৫২৫ কিলোমিটার দূরে আছে, গতিবেগ ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার। আবহাওয়া অধিদফতর জানায়, প্রবল বাতাস, প্রবল…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
bdmegarojects · 2 years ago
Text
মহেশখালীর ‘মাতারবাড়ী’ গভীর সমুদ্র বন্দর হবে বাংলাদেশের সিঙ্গাপুর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনীতিতে অসীম সম্ভাবনার নাম বঙ্গোপসাগর। অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বিবেচনায় ক্রমশ আরও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এ উপসাগর। একসময় বঙ্গোপসাগরের ভৌগোলিক অবস্থানের কৌশলগত গুরুত্ব কাজে লাগিয়ে বৃহৎ শক্তিগুলোর সঙ্গে দরকষাকষির পুরোটা সুবিধাই ভোগ করে ��সছিল ভারত। সম্প্রতি মিয়ানমারের রাখাইনে গভীর সমুদ্র���ন্দর নির্মাণে সম্পাদিত ��ুক্তির সূত্রে বঙ্গোপসাগরে ভাগ বসাতে যাচ্ছে চীন। ভৌগোলিক কারণে সাগরে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার এ বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় রয়েছে বাংলাদেশও।  
আরও পড়ুনঃ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ  
কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকা মাতারবাড়ী। বঙ্গোপসাগরের উপকূলীয় এ এলাকার হাজার হাজার একর ভূমিতে একসময় সাগরের লোনাজল জমিয়ে চাষ হতো লবণের। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় সেই লবণভূমিতেই তৈরি হচ্ছে মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর, যাকে বলা হচ্ছে বাংলাদেশের আগামীর স্বপ্ন। এ বন্দর ঘিরেই অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে বাংলাদেশ, যা ছাড়িয়ে যাবে সিঙ্গাপুরকেও।
Tumblr media
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘২০২৬ সালে মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দরের কার্যক্রম পুরোদমে চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কার্যক্রম শুরুর যাবতীয় কাজ শেষ করার পুরো প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।’ তিনি বলেন, মাতারবাড়ী হবে অত্র অঞ্চলের বাণিজ্যিক হাব। এ বন্দর থেকে চট্টগ্রাম, মোংলা, পায়রা বন্দরে সরাসরি পণ্য পরিবহন হবে। এ ছাড়া বিশ্বের অন্যান্য দেশ এ বন্দর ব্যবহার করবে। ��খন প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় হবে। ঘটবে অর্থনৈতিক বিপ্লব, যা সিঙ্গাপুরকেও ছাড়িয়ে যাবে।’ সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বঙ্গোপসাগরের উপকূলীয় এলাকা মহেশখালীর মাতারবাড়ীতে হাজার হাজার একর ভূমিতে চলছে বিরামহীন কর্মযজ্ঞ, যা শুরু হয়েছিল ২০২০ সালের জানুয়ারিতে। বর্তমানে দেশি-বিদেশি হাজার হাজার প্রকৌশলী ও শ্রমিক ব্যস্ত লবণ চাষের ভূমিকে গভীর সমুদ্রবন্দরে রূপান্তর করার কাজে। 
আরও পড়ুনঃ পাতাল রেলে ২৫ মিনিটেই বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর
এরই মধ্যে সাগরে ১৪ দশমিক ৩ কিলোমিটার দীর্ঘ অ্যাপ্রোচ চ্যানেল তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। ২৫০ মিটার গভীর চ্যানেলকে বৃদ্ধি করে করা হচ্ছে ৩৫০ মিটারে। ড্রেজিংয়ের কাজও প্রায় শেষ পর্যায়ে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে বন্দরকে রক্ষার জন্য তৈরি করা হয়েছে ঢেউনিরোধ বাঁধ, যা আগামী কয়েক দিনের মধ্যে বুঝে নেবে বন্দর কর্তৃপক্ষ। বন্দরকে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎসেবা দিতে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাজও প্রায় শেষ। আগামী জুনে তা চালু হওয়ার কথা রয়েছে। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দরে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের পাশাপাশি জাতীয় গ্রিডেও সরবরাহ হবে। মাতারবাড়ী বন্দরে তৈরি হয়ে গেছে অয়েল জেটি, যাতে নোঙর করেছে ১১২টি জাহাজ। এতে কার্গো হ্যান্ডলিং হয়েছে ১ দশমিক ৩৭ লাখ টন। এসব জাহাজ থেকে বন্দর আয় করেছে ৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। কনটেইনার ভেসেল নোঙর করার জন্য তৈরি হবে ছয়টি জেটি। জেটি তৈরির টেন্ডার প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। আগস্টের মধ্যে শুরু হবে জেটি তৈরির নির্মাণকাজ। মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর থেকে সড়কপথে যান চলাচল নির্বিঘ্ন করতে তৈরি করা হচ্ছে প্রায় ২৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়ক। মাতারবাড়ী থেকে সড়ক তৈরির কাজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে। এ সড়কটি চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের সঙ্গে যুক্ত হবে। মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর ২০২৬ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে পুরোদমে চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। মাতারবাড়ী ঘিরে মহাপরিকল্পনা নিয়েছে সরকার, যার অংশ হিসেবে রেললাইন কক্সবাজার পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে রূপ দেওয়া হচ্ছে। মহেশখালী এলাকাকে স্মার্ট নগরীতে রূপান্তর করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ স্মার্ট নগরীতে থাকবে আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা। চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম শাহজাহান বলেন, ‘মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দরের কারণে আমাদের আমদানি-রপ্তানিতে সময় কমে আসবে। এখান থেকে সরাসরি পণ্য রপ্তানির কারণে আমাদের প্রতি বছর ৬ বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় হবে। বিভিন্ন দেশ এ বন্দর ব্যবহার করার কারণে আয় হবে আরও বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার। এ বন্দরের কারণে অত্র এলাকার অর্থনৈতিক অবস্থায় আমূল ��রিবর্তন আসবে।’ 
আরও পড়ুনঃ এক নজরে বাংলাদেশের উন্নয়ন
বিশ্লেষকরা বলছেন, বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। ভারত ও মিয়ানমার ছাড়া বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের আমদানি-রফতানি বাণিজ্যের প্রায় পুরোটাই সম্পন্ন হয় বঙ্গোপসাগর দিয়ে। দীর্ঘদিন ধরে বঙ্গোপসাগর উপকূলে একটি গভীর সমুদ্রবন্দরের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ভূ-রাজনীতির কারণে তা এতদিন সম্ভব হয়ে ওঠেনি।
আরও পড়ুনঃ মেগাপ্রকল্পে বাংলাদেশের উন্নয়নচিত্র 
বাংলাদেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে এ যাবৎ জাপানের সবচেয়ে বড় উদ্যোগ বিগ-বি। বিগ-বি হলো বে অব বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ বেল্ট। এর আওতায় বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী দেশ জাপানের সংস্থা জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) মাতারবাড়ীতে কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কোল জেটি করতে গিয়ে সেখানে একটি বাণিজ্যিক বন্দর নির্মাণের সম্ভাব্যতা দেখতে পায়। মাতারবাড়ী অঞ্চলে সমুদ্রের গভীরতা ১৫.৩ মিটার। তবে খনন শেষে প্রাথমিকভাবে মাতারবাড়ী চ্যানেলে সারাবছরই ন্যূনতম ১৬ মিটার গভীরতা পাওয়া যাবে। চ্যানেলের বাইরে সাগরের গভীরতা ৩০ মিটার। ফলে এ বন্দরে অনায়াসে বড় আকৃতির মাদার ভেসেল নোঙর করতে পারবে।
আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশের মেগা প্রকল্প  
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর অন্য যেকোনো আঞ্চলিক বন্দরের তুলনায় ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্যের চাহিদা পূরণে অধিকতর সুবিধা দেবে। বেশিসংখ্যক দেশ এ বাণিজ্যিক বন্দর ব্যবহার করতে পারবে। ভারতের সেভেন সিস্টার্�� (উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্য), কলকাতা ও হলদিয়া বন্দর, মিয়ানমার, স্থলবেষ্টিত নেপাল ও ভুটান তাদের আমদানি-রফতানি বাণিজ্যে এ বন্দর ব্যবহারে আকৃষ্ট হবে। মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর-পূর্ব এশিয়ার কেন্দ্রস্থলে অবস্থানের কারণে আশিয়ান ও উপসাগরীয় দেশগুলোরও এ বন্দর ব্যবহারের যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া তেল-গ্যাস ও অন্যান্য সমুদ্রসম্পদ আহরণ ও ব্যবহারের সুযোগ সম্প্রসারিত হবে।
আরও পড়ুনঃ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেগা প্রকল্পে বাংলাদেশ 
অর্থনীতিবিদ ড. মইনুল ইসলাম বলেন, ‘মাতারবাড়ী হবে সোনাদিয়ার বিকল্প। এ কারণে আমরা খুব বেশি পিছিয়ে থাকব বলে মনে করি না। ওখানে একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল হাব হবে। মাতারবাড়ীতে আমাদের একটি চ্যানেল তৈরি করে নিতে হচ্ছে। এ কারণে ব্যায় কিছুটা বাড়লেও ১৫-১৬ মিটার গভীরতার বড় জাহাজ সরাসরি ভিড়তে পারবে। বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক ব��স্তবতায় এটি বাংলাদেশের সাহসী পদক্ষেপ।’  কোনো বিরোধী দলীয় (বিএনপি, জামাআত) অপশক্তি (পিনাকী ভট্টাচার্য, তাসনিম খলিল, তারেক, নুরু ) গুজব বা বিভ্রান্তি ছড়িয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন থামিয়ে রাখতে পারবে না। সকল বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের শীর্ষে পৌঁছাবে।  #এখনইসময় #উন্নয়ন #বাংলাদেশ #শেখহাসিনা #ওবায়দুলকাদের #ডিজিটালবাংলাদেশ
0 notes
cvoice24 · 2 years ago
Link
মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর বাস্তবায়ন হলে সবচেয়ে বেশি ধারণক্ষমতাসম্পন্ন বাণিজ্যিক জাহাজগুলো নোঙর করতে পারবে। ফলে এ বন্দর
0 notes