#ভালোবাসার সাইকোলজি
Explore tagged Tumblr posts
Text
মানুষের মন পড়ার জন্য ৮টি দুর্দান্ত মনস্তাত্ত্বিক কৌশল
মানুষের মন একটি জটিল যন্ত্র, যা বিভিন্ন আচরণ এবং প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে প্রকাশিত হয়। তবে কিছু নির্দিষ্ট মনস্তাত্ত্বিক কৌশল প্রয়োগ করে আপনি মানুষের চিন্তা, অনুভূতি এবং অভিপ্রায় সম্পর্কে কিছুটা আঁচ করতে পারেন। নিচে এমন ৮টি কৌশল তুলে ধরা হলো: 1. দেহভাষা পর্যবেক্ষণ করুন মানুষের দেহভাষা অনেক কিছুই প্রকাশ করে। কেউ যদি ক্রমাগত তাদের হাত ঘষে, তার মানে তারা নার্ভাস বা উদ্বিগ্ন। আবার, যখন কেউ হাত-পা…
#ছেলেদের মনের কথা বোঝার উপায়#ভালোবাসার সাইকোলজি#মন কিভাবে দেয়#মন বোঝার কেউ নেই#মনস্তাত্ত্বিক কৌশল#মানুষের মন কয়টি#মানুষের মন পড়ার#মানুষের সাইকোলজি বোঝার বই#মেয়েদের সাইকোলজি বোঝার উপায়
0 notes
Text
নিজের ভালোর জন্য যাদের থেকে দূরে থাকবেন
-------------------------------------------------------------
আত্মপ্রেমী মানুষের সঙ্গে থাকলে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতেই হবে।
আশপাশে নানান ধরনের মানুষ। সবার মধ্যেই রয়েছে হিংসা, ভালোবাসা, প্রেম কিংবা রাগ-ক্ষোভ।
তবে কিছু মানুষ রয়েছে যাদের সঙ্গে থাকলে আপনার জীবন হয়ে উঠতে পারে বিষাক্ত।
এই ধরনের মানুষকে চিহ্নিত করার উপায় আর দূরে থাকার কিছু পরামর্শ দেওয়া হল মানসিকস্বাস্থ্য-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে।
আত্মপ্রেমী মানুষ: ইংরেজিতে যাদের বলে ‘নারসিসিস্ট’ তাদের থেকে দূর থাকা উচিত। নিজেকে ভালোবাসার স্বাস্থ্যকর। তবে অতিরিক্ত আত্মপ্রেমীদের আশপাশে থাকা মানুষদের গুনতে চরম মূল্য।
‘নারসিসিস্ট’দের প্রথমে বেশ মনোহর মনে হবে। তবে তারা হবে ধান্দাবাজ, একগুয়ে, সহজেই অন্যকে দোষ দেবে এবং নিজের পছন্দমতো কাজ না হলে দেবে শীতল মনোভাব।
যদি কাছের কোনো মানুষের মাঝে এই ধরনের বৈশিষ্ট লক্ষ্য করেন তবে উচিত হবে তাদের থেকে নিজেকে নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে রেখে সম্পর্ক চালিয়ে যাওয়া।
গালগল্প: ‘পার্সোনালিটি অ্যান্ড সোশাল সাইকোলজি বুলেটিন’য়ে প্রকাশিত নেদারল্যান্ডের গ্রোনিনগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার ফলাফল অনুযায়ী, কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীকে নিয়ে গল্পগুজব করার মাধ্যমে আত্মকেন্দ্রিক ও অলস কর্মচারী সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়, যা অনেকটাই স্বাস্থ্যকর অফিস ব্যবস্থাপনার জন্য।
তবে যারা বেশি গুজব ছড়ানোর উদ্দেশ্যে গালগল্প ফাঁদে বা নিজেদের ভালো সাজানোর জন্য বানিয়ে কথা বলে, তাদের সঙ্গ মোটেই স্বাস্থ্যকর হতে পারে না।
যদি এরকম মানুষের সংস্পর্শে এসে থাকেন তবে তাদেরকে ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলা থেকে দূরে থাকুন। অথবা একেবারেই এড়িয়ে চলুন।
আত্ম-ধ্বংসাত্মক মানুষ: অতিরিক্ত মদ্যপান, হাত-পা কাটা কিংবা ক্ষুধামন্দা- এই ধরনের বৈশিষ্ট সম্পন্ন মানুষদের প্রতি বিশেষ করে পরিচিত কেউ হলে তার জন্য আপনার মন খারাপ হতেই পারে। তাদের সাহায্য করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে পেশাদার মনোবিজ্ঞানির পরামর্শ নিয়ে আগাতে হবে।
তবে তাদের ধ্বংসাত্মক মনোভাব যদি আপনারই মানসিক ক্ষতির কারণ হওয়া শুরু করে তবে অবশ্যই তাদের থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়া হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
আবেগ নিয়ে খেলা: মানুষের সহানুভূতি পাওয়ার জন্য যারা আবেগ নিয়ে খেলে, যাকে বলা যেতে পারে আবেগের পরজীবী, তাদের থেকে দূরে থাকাই ভালো। এই ধরনের মানুষ নিজেকে খুবই ভঙ্গুরভাবে উপস্থাপন করে অন্যের সহানুভূতি যোগাড় করবে। তারপর নিজের কাজ হয়ে গেলে সেই মানুষকে অগ্রাহ্য করবে।
যতক্ষণ না সেই মানুষটার প্রয়োজন ফুরাচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত তারা হয় স্বার্থপর, একগুয়ে, চাহিদা পূরণের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যা��ে।
এই ধরনের মানুষের সঙ্গে পরিচয় থাকলে দূরে সরে যান। কারণ মনে রাখবেন আবেগ বেঁচে যারা সম্পর্ক করে তারা ভালোবাসা চায় না, তারা খালি আপনার শক্তিটাই শুষে নেবে।
পরশ্রীকাতর: হিংসা মানুষের মধ্যে থাকতেই পারে। সাধারণ সম্পর্কে হিংসা করা অনেক ক্ষেত্রেই ভালোবাসার লক্ষণ হিসেবে দেখা হয়।
তবে সেই হিংসার কারণে যদি কেউ আপনাকে কষ্ট দেয়, কোনো কাজ করতে বাধা দেয় বা প্রতিযোগিতায় নামে তবে সেই মানুষ থেকে দূরে থাকুন।
প্রচণ্ড হিংসুটে মানুষ কখনও স্বাস্থ্যকর সম্পর্ক বজায় রাখতে পারে না। যখন ভালোবাসার সম্পর্কে একে অপরের প্রতি সাহায্য করার মনোভাব না থাকে, দুজন দুজনের ভার বহন করে করার বিষয় না থাকে- সেখান থেকে অবশ্যই সরে আসা উচিত নিজের ভালোর জন্য।
বলির পশু: নিজেকে বলির পশু ভাবা বা নিজেকে সব সময় অন্যের মাধ্যমে অপরাধী হওয়ার মনোভাব কারও মধ্যে দেখতে পান তবে তাকে ভালো উপদেশ আপনি দিতেই পারেন। তবে এই মানসিকতার মানুষরা ভালো উপদেশ গ্রহণ করলেও নিজের নেতিবাচক মনোভাবের জন্য কোনো সমাধানে যেতে পারে না।
যদি এই নিজেকে এই ধরনের অপরাধবোধে ভোগা মানুষের শিকারে পরিণত হন তবে নিজেকে বাঁচাতে অবশ্যই দূর থেকে সম্পর্ক রাখুন।
মাকিয়াভ্যালিয়ান: মানসিক স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের ভাষায় ‘মাকিয়াভ্যালিয়জম’কে চিহ্নিত করা হয়েছে তাদেরকে যারা অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করার সময় খুবই শীতল অনুভূতির সঙ্গে বিভিন্ন ধান্দা করে। তাদের অনুভূতি আন্তরিক নয়, থাকে সহানুভূতির অভাব।
মনোবিজ্ঞানিদের সাধারণ পরামর্শ থাকে, ‘মাকিয়াভ্যালিয়ান’ মানুষের দেখা পেলেই পালিয়ে যান। তবে ঘটনাক্রমে যদি তাদের সঙ্গে থাকতেই হয় তাহলে তাদের সঙ্গে ব্যবসায়ীর মতো ব্যবহার করুন। অর্থাৎ তাকে কিছু দিতে হলে সে আপনাকে কী দেবে- সে বিষয়ে আগে নিশ্চিত হয়ে নিন। যাকে বলে ‘উইন উইন সিচুয়েইশন’।
উদাসীন মানুষ: সম্পর্কে একজন মানুষ বেশি দিয়ে যাবে – বিষয়টা খুবই সাধারণ। তবে একজন মানুষের জন্য সেটা অনেক সময় খুবই চাপের বিষয় হয়ে যায় যখন তাকে মানসিক ভরের বেশিরভাগটাই টানতে হয়।
এই এক পক্ষীয় অবস্থার পড়ে সেই মানুষটার মনে হতে থাকে, ‘আমি খালি দিয়েই যাচ্ছি দিয়েই যাচ্ছি’। অন্যদিকে অপর পক্ষ সেই বিষয়টা খেয়াল না করে উদাসিনতার পরিচয় দিয়ে যেতে থাকে।
এই ধরনের সম্পর্ক শেষ পর্যন্ত হৃদয় ভাঙার কারণ হয়। আর যে ব্যক্তি দিয়েই যায় সে এক পর্যায়ে আত্মভিমানে ভুগতে থাকে।
অমোঘ মিথ্যাবাদী: এরকম ভাবার কারণ নেই যে, সবাই সবসময় সত্য কথা বলবে। তবে যদি সন্দেহ হয় আপনার জীবনের কেউ বেশিরভাগ সময় অনুভূতি কাড়তে অতিরিক্ত মিথ্যা বলছে তাহলে সাবধান হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
অস্বাভাবিক মিথ্যাবাদীদের প্রথমে খুবই ‘চার্মিং’ মনে হবে। তারা জীবনটাকে মজারও করে তুলতে পারে। তবে একটা রেখায় এসে এই ধরনের মানুষদের সঙ্গে মেশা বন্ধ করতে হবে কিংবা কমিয়ে দিতে হবে। কারণ বিশ্বাস না থাকলে সেই সম্পর্ক জোড়ালো ��তে পারে না।
এই ধরনের মানুষদের সঙ্গে তরল সম্পর্ক রাখাই ভালো। গভীরে গেলেই মরবেন।
ফ্রেনিমি: মনোবিজ্ঞানের নতুন শব্দ। বাংলায় যাকে বলা যেতে পারে ‘বন্ধু যখন শত্রু’। কর্মক্ষেত্রে বা বন্ধুদের মধ্যে সাধারণ প্রতিযোগিতা থাকতেই পারে। যা একে অপরে উন্নতির দিকে নিয়ে যায়। তবে সেই প্রতিযোগিতায় থাকে সাহায্য ও সহানুভূতির মনোভাব।
তবে কোনো বন্ধু যদি আপনাকে টপকে যেতে চায়, যদি আপনার সাহায্যে এগিয়ে না আসে, সফলতায় খুশি না হয়, অন্যের কাছে আপনাকে নিয়ে গালগল্প করে- তবে বুঝতে সে আপনার বন্ধু-রূপী শত্রু, অর্থাৎ ‘ফ্রেনিমি’।
আপনি যার যত্ন নিচ্ছেন তার কারণেই অসুখী বোধ করছেন। যদি এরকম পরিস্থিতির শিকার হন তবে তার সঙ্গে কথা বলে বিষয়গুলো সমাধান করার চেষ্টা করুন নয়ত নিজের ভালোর জন্য বন্ধন ছিন্ন করে দূরে চলে যান।
খারাপকে ভালো বলা: মানুষ বড় হতে হতে বিভিন্ন খারাপ অভ্যাসে রপ্ত হয়ে যায়। যেমন মদ্যপ হয়ে যাওয়া, সময় কিংবা টাকাপয়সা ঠিক মতো সামাল দিতে না পারা, কিংবা নিজেকে ধ্বংসকরার মতো কাজে লিপ্ত হওয়া- যা আমাদের অনেক সময় হৃদয়ভঙ্গের কারণ হয়। আর সেসব থেকে সেই মানুষটাকে বের করে আনতে আমরা অনেকরকম পদক্ষেপ নিয়ে থাকি।
তবে এই ধরনের খারাপ অভ্যাসগুলোকে যারা এড়িয়ে যায় এমনকি সেই কাজগুলো করতে উদ্বুদ্ধ করে, কিংবা আপনি নিজে কোনো বাজে অভ্যাস থেকে বের হয়ে আসতে চাচ্ছেন কিন্তু সেই ব্যক্তি আপনাকে বাধা দিচ্ছে উল্টো টেনে ধরছে সেই খারাপ পথের দিকে তাহলে অবশ্যেই তাদের এড়িয়ে চলুন।
এড়িয়ে চলতে হবে ততক্ষণ পর্যন্ত যতক্ষণ না আপনি নিজে শক্ত হচ্ছেন।
অহমিকা: রূপক অর্থে ভেবে নেওয়া যাক- আপনার কি কখনও মনে হয়েছে যে, এমন কোনো মানুষের সঙ্গে আছেন যে সবসময় ঘরের পুরোটা জায়গাটা নিজের জন্য নিতে চাইছে।
বন্ধুমহলে এমন একজন থাকতেই পারে, যে চায় সবাই তার দিকেই নজর দিক। তবে সম্পর্কে যখন এমন চাহিদার সৃষ্টি হয় এবং সেখানে যদি নিজের কোনো জায়গা না থাকে তাহলে উচিত হবে সেই বন্ধুর সঙ্গে সম্পর্কটা নতুন করে সাজিয়ে দূরত্ব বজায় রেখে চলা।
আগ্রাসী মনোভাব: কিছু মানুষ রয়েছে যাদের মেজাজ এই চড়া তো এই শীতল। তারা তাদের মনোভাব সহজে প্রকাশ করতে পারে না। তারা বেশিরভাগ সময় আত্মরক্ষামূলক আচরণ করে। কী বিষয় জানতে চাইল- ছল চতুর উত্তর দেয়। তারা ভালো থাকলেও বলে খারাপ আছি- সহানুভূতি আদায়ের জন্য।
এই ধরনের মানুষ কি আপনার মানসিক শক্তি কেড়ে নিচ্ছে। তবে তাদের সঙ্গে দূরত্ব মেপে যোগাযোগ রাখুন। না হলে হয়ত শত্রুতায় রূপ নেবে সম্পর্ক।
উপহাস: এই ধরনের মানুষ হয় বিরক্তিকর। তারা নতুন অভিজ্ঞতা থেকে দূরে থাকে। শুনতে চায়না কোনো কিছু। সবসময় বিতর্কে জড়ায়। তাদের বাজে ব্যবহার খারাপ কথার কোনো অর্থ থাকে না। তারা ��য় সামাজিকভাবে অন্ধ।
এই ধরনের মানুষ যদি আপনার আশপাশে থাকে আর আপনাকে অস্বস্তি ফেলে তাহলে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার কোনো কারণই নেই। খুব স্বাভাবিকভাবে তাদের সঙ্গে দ্রুত কথা শেষ করে ভেগে পড়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
যারা শারীরিকভাবে অপমান করে: ‘ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স’য়ের শিকার নিয়ে নানান তথ্য রয়েছে। সেটা শুধু যে নারীদের ওপর ঘটে তা নয় পুরুষরাও রয়েছে এই তালিকায়।
যারা শারীরিক বা মানসিক ভাবে সারাক্ষণ আঘাত করে, তারপর প্রতিজ্ঞা করে আর করবে না, কিন্তু সেই প্রতিজ্ঞা বেশিদিন টেকে না- এমন মানুষের সঙ্গে বসবাস করার চাইতে দ্রুত সেখান থেকে বের হয়ে যাওয়া হবে ভালো পন্থা।
মানসিক আঘাত: সব আঘাতই যে শারীরিক হবে তা নয়, কেউ কেউ মানসিক-ভাবে আঘাত করতে ওস্তাদ।
প্রতিনিয়ত অবজ্ঞা করা, প্রচণ্ড হিংসুটে ও সারক্ষণ ভাব ধরে থাকা- এই ধরনের মানসিকতার লক্ষণ।
সম্পর্কে রক্ষার্থে এই ধরনের মানুষ যেকোনো বিষয়ে ভীতি দেখাতে পিছ পা হয় না।
যদি এই ধরনের মানুষের সঙ্গে জড়িয়ে থাকেন তবে তাকে সাহায্য করার জন্য মানসিকরোগ বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিতে পারেন। নয়ত যত দ্রুত সম্ভব তার কাছে দূরে সরে যাওয়া হবে মঙ্গল।
অত্যাচারীর ফিরে আসা: শারীরিক ও মানসিক ভাবে আঘাত করা ব্যক্তিরা অনেক সময় জীবনে ফিরে আসে। সেটা হতে পারে পুরানো ব্যক্তি বা নতুন কেউ। এই ধরনের মানুষ ফিরে আসতে চাইলে অতীতের কথা চিন্তা করুন। ফিরে আসাটা যতই প্রেমময় হোক অতীতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নিজে ভালো থাকুন, তাদের থেকে দূরে থাকুন।
সমালোচক: অফিসের বস, বন্ধু, আত্মীয় বা সহকর্মীদের মধ্যে এমন কেউ কি আছে সে সবসময় আপনার নেতিবাচক সমালোচনা করে!
আপনার নিজস্ব সময় কাটানো, আপনার পোশাক, কর্মকাণ্ড বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে কটু সমালোচনা করতেই থাকে- মনে রাখবেন এমন মানুষের আশপাশে থাকলে আপনি সবসময় ক্লান্ত অনুভব করবেন।
হয় এই ধরনের মানুষকে বোঝান তার কথা শুনে আপনার কতটা খারাপ লাগে নয়তো নির্দিষ্ট সীমারেখা টেনে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখুন। সারাক্ষণ নেতিবাচক মনোভাব সামলানো কারও জন্যই সম্ভব না।
পুরানো বন্ধু যখন তেতো হয়: পুরানো বন্ধু সবসময়ই আনন্দের। পুরানো বন্ধু ফিরে আসা আরও আনন্দের। তবে যদি দেখা যায় সেই পুরানো বন্ধুর কার্যকলাপ আপনাকে আহত করছে তবে সাবধান হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
নিজস্বতা হারিয়ে ফেলতে থাকলে সেই বন্ধুর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখাই হবে মঙ্গলজনক।
সম্পর্ক পাতলা হওয়া: বন্ধুত্ব হোক কিংবা প্রণয়ের সম্পর্ক- সময়ের মূল্য না দিলে সেটার কোনো মর্যাদা থাকে না।
মানসিকভাবে দুর্বল অনুভব করা এক জিনিস আর আপনি সব দিক সামলিয়ে যার জন্য সময় বের করে রাখলেন, অন্তিম মুহূর্তে সেই মানুষটাই আপনাকে ফাঁকি দিল।
যদিও এই ধরনের মনোভাব সম্পর্ক ছেদ করার বিশেষ কারণ হিসেবে পড়ে না। বরং যে এরকম করছে তাকে যদি কাছের ভাবেন, তবে তার সঙ্গে আলোচনায় বসু��। সমস্যাটা কোথায় সেটা কথা বলে সমাধান করা যেতেই পারে।
পাশাপাশি জানিয়ে দিন তার এই পাতলা মনোভাবের জন্য আপনার ধৈর্য্য কমে যাচ্ছে।
#নিজের ভালোর জন্য যাদের থেকে দূরে থাকবেন#-------------------------------------------------------------#আত্মপ্রেমী মানুষের সঙ্গে থাকলে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতেই হবে।#আশপাশে নানান ধরনের মানুষ। সবার মধ্যেই রয়েছে হিংসা#ভালোবাসা#প্রেম কিংবা রাগ-ক্ষোভ।#তবে কিছু মানুষ রয়েছে যাদের সঙ্গে থাকলে আপন��র জীবন হয়ে উঠতে পারে বিষাক্ত।#এই ধরনের মানুষকে চিহ্নিত করার উপায় আর দূরে থাকার কিছু পরামর্শ দেওয়া হল মানসিকস্বাস্থ্য-বিষয়ক#আত্মপ্রেমী মানুষ: ইংরেজিতে যাদের বলে ‘নারসিসিস্ট’ তাদের থেকে দূর থাকা উচিত। নিজেকে ভালোবাসা#‘নারসিসিস্ট’দের প্রথমে বেশ মনোহর মনে হবে। তবে তারা হবে ধান্দাবাজ#একগুয়ে#সহজেই অন্যকে দোষ দেবে এবং নিজের পছন্দমতো কাজ না হলে দেবে শীতল মনোভাব।#যদি কাছের কোনো মানুষের মাঝে এই ধরনের বৈশিষ্ট লক্ষ্য করেন তবে উচিত হবে তাদের থেকে নিজেকে নিরাপ#গালগল্প: ‘পার্সোনালিটি অ্যান্ড সোশাল সাইকোলজি বুলেটিন’য়ে প্রকাশিত নেদারল্যান্ডের গ্রোনিনগ#কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীকে নিয়ে গল্পগুজব করার মাধ্যমে আত্মকেন্দ্রিক ও অলস কর্মচারী সম্পর্কে ধা#যা অনেকটাই স্বাস্থ্যকর অফিস ব্যবস্থাপনার জন্য।#তবে যারা বেশি গুজব ছড়ানোর উদ্দেশ্যে গালগল্প ফাঁদে বা নিজেদের ভালো সাজানোর জন্য বানিয়ে কথা বলে#তাদের সঙ্গ মোটেই স্বাস্থ্যকর হতে পারে না।#যদি এরকম মানুষের সংস্পর্শে এসে থাকেন তবে তাদেরকে ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলা থেকে দূরে থাকুন।#আত্ম-ধ্বংসাত্মক মানুষ: অতিরিক্ত মদ্যপান#হাত-পা কাটা কিংবা ক্ষুধামন্দা- এই ধরনের বৈশিষ্ট সম্পন্ন মানুষদের প্রতি বিশেষ করে পরিচিত কেউ হ#তবে তাদের ধ্বংসাত্মক মনোভাব যদি আপনারই মানসিক ক্ষতির কারণ হওয়া শুরু করে তবে অবশ্যই তাদের থেকে#আবেগ নিয়ে খেলা: মানুষের সহানুভূতি পাওয়ার জন্য যারা আবেগ নিয়ে খেলে#যাকে বলা যেতে পারে আবেগের পরজীবী#তাদের থেকে দূরে থাকাই ভালো। এই ধরনের মানুষ নিজেকে খুবই ভঙ্গুরভাবে উপস্থাপন করে অন্যের সহানুভ#যতক্ষণ না সেই মানুষটার প্রয়োজন ফুরাচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত তারা হয় স্বার্থপর#চাহিদা পূরণের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাবে।#এই ধরনের মানুষের সঙ্গে পরিচয় থাকলে দূরে সরে যান। কারণ মনে রাখবেন আবেগ বেঁচে যারা সম্পর্ক করে ত#তারা খালি আপনার শক্তিটাই শুষে নেবে।#পরশ্রীকাতর: হিংসা মানুষের মধ্যে থাকতেই পারে। সাধারণ সম্পর্কে হিংসা করা অনেক ক্ষেত্রেই ভালোব
0 notes
Text
হিউম্যান সাইকোলজি বলে
হিউম্যান সাইকোলোজি নিয়ে ইন্টারনেটের ঘাটাঘাটি করে কিছু তথ্য বাছাই করলাম যেটা আপনার-আমার মাঝে লক্ষণীয়ঃ
১.যদি কোনো মানুষ খুব বেশী হাসে, এমনকি সামান্য কোনো কারণেও হাসি চেপে রাখতে পারে না তবে সে নিজেকে সবসসময় খুব একা ফিল করে।
২.যদি কোনো মানুষ অল্পতেই ঘন ঘন রেগে যায় তবে তার ভালোবাসার প্রয়োজন আছে ।
৩.যদি কোনো মানুষ অনেক ঘুমায় তবে সে একজন দুঃখী মানুষ ।
৪.যদি কোনো মানুষ খাবার সময় সভ্য ভাবে না…
View On WordPress
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/37317
সাবেককে ভুলে থাকার ৫ উপায়
বিশেষ কোনো মানুষের জন্য ভালোলাগা ও আবেগের শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ভালোবাসা। আর যারা মন থেকে এ ভালোবাসার অনুভূতিতে জড়িয়ে পড়েন তাদের কাছে এ সম্পর্ক ভাঙার কষ্টটা অনেক বেশিই হয়।
ভুলে যাওয়া অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। তাদের জন্য পৃথিবীটা থমকে দাঁড়ায় বলে মনে হয়। কিন্তু এভাবে তো চলা সম্ভব নয়। যতো দ্রুত সম্ভব ভালোবাসার বিরহ কাটিয়ে জীবনে এগিয়ে যাওয়াই উচিত।
নিজেকে ব্যস্ত রাখুন: নিজেকে ব্যস্ত রাখুন পড়াশোনায়, গান-বাজনায় অথবা বন্ধু বা ভাই-বোনদের সঙ্গে আড্ডায় বা অফিসের কাজে। দেখবেন ধীরে ধীরে ভালো লাগছে।
ঘুরে আসুন দূরে কোথাও: দূরে কথাও থেকে ঘুরে আসুন। মিশুন অপরিচিত মানুষগুলোর সঙ্গে, তাদের জীবনের গল্প শুনুন। নিজের অবস্থানটাকে তুলনা করুন সবার সঙ্গে। নিজেকে খুঁজে পাবেন।
বন্ধুদের সময় দিন: বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে যতোটা সম্ভব বেশি সময় কাটানোর চেষ্টা করুন। তবে খেয়াল রাখবেন, যে বন্ধুটি আপনাকে খোঁচামূলক কথা শোনাবে এবং অযথা কথা বলবে তার থকে দূরে থাকবেন এই সময়। যে আপনার আসল বন্ধু হবে তিনি আপনাকে সময় দেবেন এবং আপনার সঙ্গে সে ধরনেরই ব্যবহার করবে যাতে আপনি আপনার প্রাক্তন প্রেমিক/প্রেমিকা সম্পর্কে কিছু মাথায় না আনেন।
পুরনো স্মৃতি ঘাটা বন্ধ করুন: যে পার্কে, রেস্তোঁরায় বা কলে�� ইউনিভার্সিটির যেসব জায়গায় বসে গল্প করতেন বা যেখানে দেখা করতেন সেখানে বেশ কিছুদিন না যাওয়ার চেষ্টা করুন । যেসব গান, কবিতা প্রেম বিরহের সঙ্গে সম্পর্কিত তা শুনা ও পড়া থেকে বিরত থাকুন। ভালোবাসার মানুষের দেয়া চিঠি, চিরকুট বা কবিতা, গল্প বা ছবি দেখবেন না। মোবাইল থেকে তার নম্বর ও এসএমএস মুছে দিন।
অনুপ্রেরণার মানুষ খুঁজে বের করুন: প্রতারণা কিংবা ভালোবাসার মানুষটির কাছ থেকে দূরে চলে আসবার কষ্টটা আপনার একার বলে মনে হলেও বাস্তবে পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষই জীবনের কোনো না কোনো সময়ে এই কষ্টের পথটা ধরে হেঁটেছেন, হাঁটছেন এবং হাঁটবেনও। সাইকোলজি টুডে অনুসারে. বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা মতে নিজের পছন্দের মানুষের কাছ থেকে আমরা ইচ্ছাশক্তি নিজের ভেতরে নিয়ে নিতে পারি। আর তাই এমন কোনো আদর্শ ব্যক্তিকে খুঁজুন যে প্রতারণা কিংবা এমন হাজারো কষ্টের ভেতর দিয়ে গিয়েও উঠে দাঁড়িয়েছে। থেমে তো যায়ইনি, বরং এতটা শক্তি নিয়ে এগিয়ে গিয়েছে যে তাকে ছেড়ে যাওয়া মানুষগুলোকেই পস্তাতে হয়েছে পরবর্তীতে। চারপাশে না পেলে দেখুন বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবন আর নিজেকে তাদের জায়গায় দাঁড় করিয়ে এগিয়ে যান সামনে।
0 notes
Photo
ভালোবাসার কষ্ট ভুলে যাবার বৈজ্ঞানিক উপায় বিডিলাইভ ডেস্ক: ভালোবাসা ব্যাপারটি দীর্ঘস্থায়ী হলেও ভালোবাসার পাত্র-পাত্রীরা সবসময় দীর্ঘস্থায়ী হয় না। চলার পথে আজকে যে মানুষটিকে অনেক বেশি ভালোবাসছেন আপনি, দুদিন পরে সেই হয়তো হয়ে উঠবে আপনার কষ্টের কারণ। এটা কেবল প্রেমিক-প্রেমিকার ক্ষেত্রেই নয়, সত্যি জাগতিক আর সব সম্পর্কের বেলায়ও। কিন্তু কারো দেয়া কষ্টকে নিয়ে পড়ে থাকলে তো জীবন চলবেনা। আর তাই আর সবার মতন কাছের মানুষের দেয়া কষ্টকে ভুলতে হবে আপনাকেও। এগিয়ে যেতে হবে সামনে। কিন্তু কী করে ভুলে যাবেন আপনি এতদিন ভালোবেসে আসা খুব আপন আর প্রিয় মানুষটিকে? জেনে নিন ভালোবাসার মানুষটিকে দ্রুত ভুলে যাওয়ার বৈজ্ঞানিক কিছু উপায়। # আদর্শ খুঁজে বের করুনপ্রতারণা কিংবা ভালোবাসার মানুষটির কাছ থেকে দূরে চলে আসবার কষ্টটা আপনার একার বলে মনে হলেও বাস্তবে পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষই জীবনের কোনো না কোনো সময়ে এই কষ্টের পথটা ধরে হেঁটেছেন, হাঁটছেন এবং হাঁটবেনও। সাইকোলজি টুডে অনুসারে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা মতে নিজের পছন্দের মানুষের কাছ থেকে আমরা ইচ্ছাশক্তি নিজের ভেতরে নিয়ে নিতে পারি। আর তাই এমন কোনো আদর্শ ব্যক্তিকে খুঁজুন যে প্রতারণা কিংবা এমন হাজারো কষ্টের ভেতর দিয়ে গিয়েও উঠে দাঁড়িয়েছে। থেমে তো যায়নি, বরং এতটা শক্তি নিয়ে এগিয়ে গেছে যে তাকে ছেড়ে যাওয়া মানুষগুলোকেই পস্তাতে হয়েছে পরবর্তীতে। চারপাশে না পেলে দেখুন বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবন আর নিজেকে তাদের জায়গায় দাঁড় করিয়ে এগিয়ে যান সামনে। # নতুন নেশা তৈরি করুননেশা শব্দটা নেতিবাচক শুনতে হলেও আপনার ভালোবাসার মানুষটির প্রতি আপনার দুর্বলতার কারণ কিন্তু এটাই। আর তার প্রতি এই নেশাকে কাটিয়ে উঠতে নতুন কোনো নেশাকে আপন করে নিন। তবে সেটা মাদক কিংবা হঠাৎ করে বেছে নেয়া কোনো মানুষ নয়। নতুন কোনো শখ, লেখালেখি, সমাজকল্যাণ। ফেলে আসা নানারকম কাজ যেমন- রান্না, সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানো, ছবি আঁকা- এসব কিছুকে আপন করে নিন। নতুন কোনো লক্ষ্যকে খুঁজে নিন। কোনো কিছু নেই এমন ভাবটা ফেরত এলে সেই নতুন লক্ষ্যকে নিয়ে মেতে উঠুন, এমনটাই পরামর্শ দিচ্ছে সাইকোলজি টুডে। # নিজের যত্ন নিনমানসিক চা�� মানুষের ভেতরে হতাশা, অস্থিরতা, উদ্বিগ্নতা তৈরি করে। ফলে মানুষ একটা খুঁটির আশ্রয় চায়। অনেকটা ভেসে যাওয়া মানুষের একটা খড়কুটো আঁকড়ে ধরবার মতন। আর এটাকেই মনোবিজ্ঞানীরা বলে- কনট্যাক্ট কমফোর্ট। এ সময় সম্পর্কের বাজে দিকগুলো মাথায় না এসে প্রাধান্য পায় ভালো সময়গুলো। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে আগের সময়টাতে। পেতে ইচ্ছে করে আগের যত্ন কিংবা ভালোবাসাটা। আর এই সমস্যা থেকে দূরে যেতে চেষ্টা করুন মানুষের সঙ্গে মিশতে। বন্ধুদের আড্ডায় যেতে। বান্ধবীর সঙ্গে ঘুরে বেড়াতে। নিজেকে বোঝাতে চেষ্টা করুন যে আপনার যত্ন নেয়ার আরো অনেকে আছে। # হোয়াইট বিয়ার এফেক্টমনোবিজ্ঞানীদের মতে একজন মানুষ সিগারেট ছাড়তে চাইলে সেটা তাকে আরো বেশি ধরে বসে, চকলেটে আসক্ত কেউ কম খেতে চাইলে আরো বেশি চকলেটের প্রতি মোহ বাড়ে তার। আর এসবের কারণ হচ্ছে এই হোয়াইট বিয়ার এফেক্ট। সাদা ভাল্লুককে যতটাই নেই মনে করা হোক সেটা আরও বেশি মনের ভেতরে চলে আসে। ঠিক তেমনি ভুলতে চাইছেন এমন কাউকেও অতিরিক্ত সময় ভোলার চেষ্টা করলে তাকে আরো বেশি মনে পড়ে। তাই হঠাৎ করে কাউকে জোর করে ভুলতে চেষ্টা করবেন না। যদি ভুলতে চাওয়া মানুষটির কথা মনে পড়েই যায় তাহলে একদমই চিন্তায় পড়বেন না। কারণ এটা খুবই স্বাভাবিক। চিন্তা না করে নিজের আর সব কাজ ঠিকঠাকভাবে করতে থাকুন আর কি কারণে সেই মানুষটিকে ভুলতে চাইছেন আপনি সেই বাজে অভিজ্ঞতাটির কথা মনে করুন। # নিজেকে সময় দিনসাইকোলজিকাল সায়ন্স জার্নালে অনুসারে আমাদের জীবন থেকে ভালোবাসার মানুষগুলোর প্রত্যাখ্যান আমাদের হৃদপিন্ডের গতিকে কমিয়ে দেয়। সায়েন্টিফিক অ্যামেরিকান মতে এই কষ্টটা কেবল আমাদের মনের নয়, শরীরেরও। কেবল খুব ভালোবাসার মানুষই নয়, অচেনা কারো কাছ থেকে পাওয়া বাজে ব্যবহারও আমাদের মস্তিষ্কের কিছু স্থানে আঘাত করে আর শরীরের বিভিন্ন স্থানে তৈরি করে ব্যথা। তাই খুব বেশি তাড়াহুড়ো না করে নিজেকে সময় দিন। শরীর আর মনকে সুস্থ হতে দিন। বাকি সব এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে।
0 notes
Text
ভালোবাসলে যা হয়!
ভালোবাসা ছাড়া কি জীবন সুন্দর হয়? আবার কাউকে ভালোবেসেও অনেক সময় পেতে হয় কষ্ট আর বেদনা৷ এই বিরহ-বেদনা থেকে কি মুক্তির কোনো উপায় আছে? উত্তর জেনে নিন বিভিন্ন সমীক্ষার ফলাফল থেকে৷
এখনো কি তাঁকে ভালোবাসেন?
প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পরও যদি ছেলে বা মেয়েটি পুরনো ভালোবাসার মানুষকে লক্ষ্য করে জোরে জোরে বকাবকি বা রাগের কথা বলে, তাহলে বুঝতে হবে যে সে তার প্রেমিক বা প্রেমিকাকে কিছুতেই ভুলতে পারছে না৷ অন্যদিকে কেউ যদি স্বাভাবিকভাবে কথা বলে, বুঝতে হবে যে পুরনো সম্পর্কটা তার কাছে চূড়ান্তভাবেই শেষ হয়ে গেছে৷ জানান জার্মানির বন বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানীরা, যা প্রকাশ হয় ‘পার্সোনাল রিলেশনশিপ’ ম্যাগাজিনে৷
সঙ্গীর সুস্বাস্থ্য কি ছোঁয়াচে?
জীবনসঙ্গী, পার্টনার বা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে একজন যদি সুস্থ ও সুখি থাকে, তাহলে অপরজনও স্বাভাবিকভাবে সুখি ও সুস্থ বোধ করে৷ আসলে সুখি ও সুস্থ মানুষের কাছ থেকে বেশি সহানুভূতি প্রত্যাশা করতে পারেন আপনি৷ ‘হেল্থ সাইকোলজি’ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা থেকে জানা গেছে এ তথ্য, যা করা হয়েছিল ৫০ থেকে ৯৪ বছর বয়সি দুই হাজার জুটিকে নিয়ে৷
সময়ের সাথে, আগামীর পথে
যুগলজীবনের চলার পথে ঝগড়া, রাগ, অভিমান থাকাটা খুবই স্বাভাবিক৷ কিন্তু তাই বলে তো আর এ সব নিয়ে বসে থাকলে চলবে না৷ বরং ঝগড়া বা মন খারাপ হলে বর্��মানকে না ভেবে আগামী বছর দু’জন মিলে কিছু করার কথা ভাবুন৷ দেখবেন দ্বন্দ্ব মিটে গিয়ে সব সহজ হয়ে গেছে৷ এ পরামর্শটি দিয়েছেন ক্যানাডার ওয়াটার লু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা৷
বিরহে পুরুষরা বেশি কষ্ট পায়
ডিভোর্স, আলাদা থাকা বা মৃত্যু – যে কোনো কারণে বিবাহিত জীবনের ইতি ঘটলে স্ত্রীর তুলনায় স্বামী কষ্টে বেশি ভোগে৷ এমনকি এ কারণে বয়স্ক স্বামীর মৃত্যুও এগিয়ে আসতে পারে৷ অ্যামেরিকার মায়ামি বিশ্ববিদ্যালয়ের করা একটি গবেষণা থেকে জানা গেছে এ তথ্য৷ গবেষণার ফলাফলটি প্রকাশ হয়েছে ‘স্যোশাল সাইন্স অ্যান্ড মেডিসিন’ ম্যাগাজিনে৷
দুঃখ-কষ্টের ছবি মনের ব্যথা কমায়
মন খারাপ বা ঝগড়া হলে বিয়োগান্তক নাটক বা সিনেমা দেখুন, কাঁদুন, চোখের পানি ফেলুন৷ কারণ চোখের জল রাগ, দুঃখ, ব্যথাকে চাপা দিয়ে আবেগকে জাগিয়ে তোলে এবং একসাথে মিলে-মিশে থাকার আগ্রহ বাড়িয়ে দেয়৷ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের করা এই সমীক্ষার ফলাফলটি প্রকাশ করেছে ‘রয়েল সোসাইটি অফ ওপেন সাইন্স’৷
এখনো কি তাঁকে ভালোবাসেন?
প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পরও যদি ছেলে বা মেয়েটি পুরনো ভালোবাসার মানুষকে লক্ষ্য করে জোরে জোরে বকাবকি বা রাগের কথা বলে, তাহলে বুঝতে হবে যে সে তার প্রেমিক বা প্রেমিকাকে কিছুতেই ভুলতে পারছে না৷ অন্যদিকে কেউ যদি স্বাভাবিকভাবে কথা বলে, বুঝতে হবে যে পুরনো সম্পর্কটা তার কাছে চূড়ান্তভাবেই শেষ হয়ে গেছে৷ জানান জার্মানির বন বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানীরা, যা প্রকাশ হয় ‘পার্সোনাল রিলেশনশিপ’ ম্যাগাজিনে৷
সঙ্গীর সুস্বাস্থ্য কি ছোঁয়াচে?
জীবনসঙ্গী, পার্টনার বা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে একজন যদি সুস্থ ও সুখি থাকে, তাহলে অপরজনও স্বাভাবিকভাবে সুখি ও সুস্থ বোধ করে৷ আসলে সুখি ও সুস্থ মানুষের কাছ থেকে বেশি সহানুভূতি প্রত্যাশা করতে পারেন আপনি৷ ‘হেল্থ সাইকোলজি’ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা থেকে জানা গেছে এ তথ্য, যা করা হয়েছিল ৫০ থেকে ৯৪ বছর বয়সি দুই হাজার জুটিকে নিয়ে৷
সময়ের সাথে, আগামীর পথে
যুগলজীবনের চলার পথে ঝগড়া, রাগ, অভিমান থাকাটা খুবই স্বাভাবিক৷ কিন্তু তাই বলে তো আর এ সব নিয়ে বসে থাকলে চলবে না৷ বরং ঝগড়া বা মন খারাপ হলে বর্তমানকে না ভেবে আগামী বছর দু’জন মিলে কিছু করার কথা ভাবুন৷ দেখবেন দ্বন্দ্ব মিটে গিয়ে সব সহজ হয়ে গেছে৷ এ পরামর্শটি দিয়েছেন ক্যানাডার ওয়াটার লু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা৷
বিরহে পুরুষরা বেশি কষ্ট পায়
ডিভোর্স, আলাদা থাকা বা মৃত্যু – যে কোনো কারণে বিবাহিত জীবনের ইতি ঘটলে স্ত্রীর তুলনায় স্বামী কষ্টে বেশি ভোগে৷ এমনকি এ কারণে বয়স্ক স্বামীর মৃত্যুও এগিয়ে আসতে পারে৷ অ্যামেরিকার মায়ামি বিশ্ববিদ্যালয়ের করা একটি গবেষণা থেকে জানা গেছে এ তথ্য৷ গবেষণার ফলাফলটি প্রকাশ হয়েছে ‘স্যোশাল সাইন্স অ্যান্ড মেডিসিন’ ম্যাগাজিনে৷
দুঃখ-কষ্টের ছবি মনের ব্যথা কমায়
মন খারাপ বা ঝগড়া হলে বিয়োগান্তক নাটক বা সিনেমা দেখুন, কাঁদুন, চোখের পানি ফেলুন৷ কারণ চোখের জল রাগ, দুঃখ, ব্যথাকে চাপা দিয়ে আবেগকে জাগিয়ে তোলে এবং একসাথে মিলে-মিশে থাকার আগ্রহ বাড়িয়ে দেয়৷ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের করা এই সমীক্ষার ফলাফলটি প্রকাশ করেছে ‘রয়েল সোসাইটি অফ ওপেন সাইন্স’৷
0 notes
Text
হিউম্যান সাইকোলজি বলে
হিউম্যান সাইকোলোজি নিয়ে ইন্টারনেটের ঘাটাঘাটি করে কিছু তথ্য বাছাই করলাম যেটা আপনার-আমার মাঝে লক্ষণীয়ঃ
১.যদি কোনো মানুষ খুব বেশী হাসে, এমনকি সামান্য কোনো কারণেও হাসি চেপে রাখতে পারে না তবে সে নিজেকে সবসসময় খুব একা ফিল করে।
২.যদি কোনো মানুষ অল্পতেই ঘন ঘন রেগে যায় তবে তার ভালোবাসার প্রয়োজন আছে ।
৩.যদি কোনো মানুষ অনেক ঘুমায় তবে সে একজন দুঃখী মানুষ ।
৪.যদি কোনো মানুষ খাবার সময় সভ্য ভাবে না…
View On WordPress
0 notes