#বৃষ্টির পানি
Explore tagged Tumblr posts
Text
বায়ুর স্রোতের রহস্য: বৃষ্টির ফোঁটার আকৃতি, গতি এবং বিজ্ঞান
বায়ুর স্রোতে বৃষ্টির ফোঁটার আকৃতি এবং বিজ্ঞান
youtube
বায়ুর স্রোতে পানির ফোঁটা বা বৃষ্টির ফোঁটার ভিন্ন রূপ ও বিজ্ঞান অনেক মজার এবং চমকপ্রদ। বৃষ্টির ফোঁটা কেমন করে গঠিত হয়, কেন এগুলো ভিন্ন আকার ধারণ করে এবং ক��ভাবে বাতাসে এগুলো ছড়িয়ে পড়ে—এসব বিষয় নিয়ে গবেষণা করলে প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের অনেক অজানা তথ্য আবিষ্কার করা যায়।
বায়ুর স্রোতে পানির ভাসমান ফোঁটা দেখার অভিজ্ঞতা
বায়ুর স্রোতের ভেতর জগ থেকে পানি ঢালা হলে সেটি ভাসমান অবস্থায় দেখা যায়। এই পানিগুলো দ্রুতই ছোট ছোট ফোঁটায় বিভক্ত হয়ে যায়, যা বৃষ্টির ফোঁটার আকারের মতোই—ব্যাস সাধারণত ০.৫ মিলিমিটার থেকে চার মিলিমিটার পর্যন্ত। এই ছোট ফোঁটাগুলোকে দেখে মনে হয় বৃষ্টির ফোঁটাগুলো কেমনভাবে বাতাসে পড়ে।
বৃষ্টির ফোঁটার গতি: কেমন করে কম থাকে?
বৃষ্টির ফোঁটার শেষের গতিবেগ বা টার্মিনাল ভেলোসিটি মাত্র ২৫ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা। এই গতি সাধারণত কম থাকে বলে, বৃষ্টি পড়ার সময় আমাদের ত্বক বা শরীরে বড় কোনো আঘাত করে না। বায়ুর স্রোতের পরীক্ষায় ঠিক এই গতিবেগে ফোঁটার আচরণ বোঝা যায়। এটি প্রমাণ করে যে বৃষ্টির ফোঁটার নকশা এবং গতিবিধি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক নিয়মে কাজ করে।
বৃষ্টির ফোঁটার আকৃতি: কার্টুনের মতো নয়, আসল আকৃতি কী?
আমরা প্রায়ই কার্টুনে বৃষ্টির ফোঁটাকে লম্বাটে বা ত্রিভুজাকৃতির দেখি। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে, বৃষ্টির ফোঁটা প্রায় গোলাকার হয়। যদিও বাতাসের সাথে সংঘর্ষের ফলে এটির নিচের অংশ কিছুটা চ্যাপ্টা হয়।
বড় ফোঁটার ভেঙে যাওয়া: প্যারাসুট থেকে ক্ষুদ্র ফোঁটায় রূপান্তর
যদি একটি ফোঁটার আকার খুব বড় হয়, তখন সেটি প্রথমে চ্যাপ্টা হয়ে যায় এবং মাঝে একটু দেবে যায়। এই সময় এটি ছোট প্যারাসুটের মতো দেখতে হয়। কিন্তু বাতাসের চাপ বেশি হওয়ার কারণে সেটি দ্রুত ছোট ছোট ফোঁটায় বিভক্ত হয়ে যায়।
বিজ্ঞান ও প্রাকৃতিক পরিবর্তনের মেলবন্ধন
বায়ুর স্রোতের এই বিজ্ঞান আমাদের বুঝতে সাহায্য করে, প্রকৃতিতে ছোট বিষয়ের পেছনেও কত বড় নিয়ম কাজ করে। বৃষ্টির ফোঁটার আকার, গতি এবং গঠনের পেছনের এই প্রাকৃতিক আইন পরিবেশ ও আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করে।
আরও দেখুনঃ ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে বিস্ময়কর তথ্য: সময়, মহাকর্ষ এবং ইভেন্ট হরাইজনের রহস্য
youtube
Tags: #বৃষ্টিরফোঁটা #বায়ুরস্রোত #পানিরগতি #বৃষ্টিরফোঁটারআকার #বৃষ্টিপড়ারবিজ্ঞান #টার্মিনালভেলোসিটি #পানিরফোঁটাভাঙা #বৃষ্টিরপ্রাকৃতিকনিয়ম #raindrops #windtunnels #waterspeed #shapeofraindrops #scienceofrainfall #terminalvelocity #breakingofwaterdroplets #naturallawsofrain raindrops, windtunnels, waterspeed, shapeofraindrops, scienceofrainfall, terminalvelocity, breakingofwaterdroplets, naturallawsofrain, বৃষ্টিরফোঁটা, বায়ুরস্রোত, পানিরগতি, বৃষ্টিরফোঁটারআকার, বৃষ্টিপড়ারবিজ্ঞান, টার্মিনালভেলোসিটি, পানিরফোঁটাভাঙা, বৃষ্টিরপ্রাকৃতিকনিয়ম
#raindrops#windtunnels#waterspeed#shapeofraindrops#scienceofrainfall#terminalvelocity#breakingofwaterdroplets#naturallawsofrain#বৃষ্টিরফোঁটা#বায়ুরস্রোত#পানিরগতি#বৃষ্টিরফোঁটারআকার#বৃষ্টিপড়ারবিজ্ঞান#টার্মিনালভেলোসিটি#পানিরফোঁটাভাঙা#বৃষ্টিরপ্রাকৃতিকনিয়ম#Youtube
0 notes
Text
মশার উপদ্রব থেকে বাঁচার সহজ উপায়
মশা শুধু একটি বিরক্তিকর কীট নয়, বরং এটি বিভিন্ন রোগের বাহক হিসেবে পরিচিত। গ্রীষ্মকাল এলেই মশার উপদ্রব বাড়তে শুরু করে। এই সময়, বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে, মশার উপদ্রব মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যায়। ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, জিকা, চিকুনগুনিয়া এ��� সব রোগের জন্য দায়ী হচ্ছে বিশেষ কিছু মশার প্রজাতি। বিরক্তিকর উপদ্রবের পাশাপাশি তারা রোগজীবাণু সংক্রামণ করে। এই মশা অনেক সময় মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
মশার উপদ্রব বাড়ার কারণ
মশার উপদ্রব বাড়ার পেছনে অনেকগুলো কারণ রয়েছে। বিশেষ করে আবহাওয়া ও পরিবেশের পরিবর্তন মশার প্রজননের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করে। গ্রীষ্ম ও বর্ষা মৌসুমে তাপমাত্রা ও আ��্দ্রতা বৃদ্ধি পায়, যা মশার জীবনচক্রকে ত্বরান্বিত করে। মশার উপদ্রব বৃদ্ধির অন্যতম কারণগুলো হলোঃ
জলাশয়
জলাশয় মশার প্রজনন ক্ষেত্র হিসেবে পরিচিত। স্বচ্ছ জলাধারে মশা ডিম পাড়ে, যা পরে দ্রুত বেড়ে ওঠে। এই জলাশয়ে জমে থাকা পানি, পাতা ও অন্যান্য জৈব পদার্থ মশার জন্য আদর্শ পরিবেশ তৈরি করে। বর্ষাকালে বৃষ্টির পানি জমে গিয়ে জলাশয়ের সংখ্যা বেড়ে যায়, ফলে মশার উপদ্রবও বৃদ্ধি পায়। অতিরিক্ত জলাশয়, পরিচ্ছন্নতার অভাব এবং কাদা মাটির উপস্থিতি মশার বৃদ্ধি এবং রোগের সংক্রমণকে সহজতর করে। এ কারণে মশার উপদ্রব থেকে বাচতে জলাশয়ের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অপরিহার্য।
আবহাওয়া
মশার উপদ্রব বাড়ার অন্যতম প্রধান কারণ হল পরিবর্তিত আবহাওয়া। বর্ষার মৌসুমে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত মশার প্রজননের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করে। উচ্চ তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা মশার বংশবিস্তারে সহায়তা করে। এছাড়া উষ্ণ আবহাওয়ার মধ্যে মশার বংশবৃদ্ধি বৃদ্ধি পায়। তাই, আবহাওয়ার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সচেতনতা বাড়ানো জরুরি।
জীবনযাত্রার পরিবর্তন
জীবনযাত্রার পরিবর্তন মশার উপদ্রব বৃদ্ধির প্রধান কারণ। শহরের দ্রুত নগরায়ন, স্থায়ী জলাধার সৃষ্টি এবং অব্যবস্থাপনা মশার বংশবিস্তারকে উৎসাহিত করে। মানুষের অব্যবস্থাপনা ও পরিচ্ছন্নতার অভাব, যেমন আবর্জনা ফেলে রাখা এবং জল জমে থাকা,যা মশার জন্য আদর্শ পরিবেশ তৈরি করে। এছাড়াও, জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও বর্ষা বাড়ার কারণে মশার প্রজনন বৃদ্ধি পায়। এসব কারণে মশার উপদ্রব বাড়ছে, যা মানবস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
পরিবেশগত পরিবর্তন
বর্তমান সময়ে মশার উপদ্রব বৃদ্ধি পেয়েছে পরিবেশগত পরিবর্তনের কারণে। জলবায়ু পরিবর্তন, তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং বৃষ্টিপাতের অভাব মশার প্রজনন বৃদ্ধিতে সহায়ক হচ্ছে। শহরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অভাব এবং নোংরা জল জমে থাকা স্থানগুলি মশার বংশবিস্তারের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করছে। এছাড়া, বনভূমি ধ্বংস ও নগরায়ণ মশার আবাসস্থল বৃদ্ধি করছে, যা তাদের বিস্তারকে আরো ত্বরান্বিত করছে। এই সব কারণ মিলিয়ে মশার উপদ্রব আমাদের স্বাস্থ্য এবং জীবনযাত্রায় গুরুতর প্রভাব ফেলছে।
মশা প্রতিরোধক উপকরণের অভাব
মশার উপদ্রব বাড়ার আরো একটি প্রধান কারণ হলো মশা প্রতিরোধক উপকরণের অভাব। শহর ও গ্রামে অনেক পরিবারে মশা তাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, স্প্রে বা মশারি নেই। ফলে মশার উপদ্রব বেড়ে যায়, যা ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া মতো রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। মশার বংশবিস্তারে প্রতিরোধক উপকরণের ব্যবহার অত্যন্ত জরুরি। সঠিক সময়ের মধ্যে মশা প্রতিরোধের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে, আমাদের স্বাস্থ্য ও জীবনমানের উপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
See more..
0 notes
Text
অসময়ের অতিবৃষ্টি, বিপদ বাড়াচ্ছে পুবালি বাতাস
ফলো করুন

ফাইল ছবি: প্রথম আলো
চাঁদপুরে শুক্রবার সারা দিনে ২৮২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এদিন উত্তরের ব্রহ্মপুত্র থেকে শুরু করে পদ্মা অববাহিকার অন্তত ১১ জেলায় বৃষ্টি হয়েছে ১০০ মিলিমিটারের বেশি। বর্ষার এই বিদায়বেলায় খোদ রাজধানীতেও বৃষ্টি ঝরেছে ৭৯ মিলিমিটার। তিন দিন ধরে দেশের বিস্তৃত এলাকাজুড়ে এত প্রবল বৃষ্টির ঘটনাকে ব্যতিক্রম বলছেন আবহাওয়াবিদেরা। এর কারণ হিসেবে অস্বাভাবিক শক্তিশালী পুবালি বাতাস ও মৌসুমি বায়ুকে দায়ী করছেন তাঁরা।
আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, গত আগস্ট থেকে ওই পুবালি বাতাস অতিমাত্রায় শক্তিশালী আচরণ করছে। ওই বাতাসের সঙ্গে মৌসুমি বায়ুও প্রবল হয়ে উঠেছে। পুবালি বাতাসের সঙ্গে ঘূর্ণি বাতাস যোগ হয়ে তা একেক সময় একেক জেলায় অতি ভারী বৃষ্টি নিয়ে আসছে। এর সঙ্গে যোগ হচ্ছে এসব এলাকার উজান থেকে আসা ঢল। ফলে এবার রেকর্ড ৯ দফায় দেশের কোথাও না কোথাও বন্যা হয়েছে।
কিছুদিন পরপর অতিবৃষ্টি ও উজান থেকে আসা ঢলে শেরপুর, ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা শহর ডুবে গেছে। এরও আগে ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, লক্ষ্মীপুর প্রবল বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। গত এক মাসে দেশের অস্বাভাবিক বৃষ্টি ও বন্যায় বিপদে পড়েছে অন্তত ২০টি ছোট শহর ও জেলা।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পর্যবেক্ষণ বলছে, এমনিতেই এবারের বর্ষা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি শক্তিশালী হয়ে এসেছে। বৃষ্টিও কমপক্ষে ৩০ শতাংশ বেশি হয়েছে। এবারের বর্ষা থাকছেও বেশি সময় ধরে। প্রতিবছর অক্টোবরের শুরুতেই বর্ষা বিদায় নেয়। এবার বর্ষা যেন দিন দিন শক্তিশালী হচ্ছে। বিশেষ করে আগস্ট থেকে শুরু করে সেপ্টেম্বর হয়ে চলতি অক্টোবরে বর্ষা যেন আগ্রাসী রূপ নিয়েছে।
এ ব্যাপারে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ কাজী জেবুন্নেছা প্রথম আলোকে বলেন, চলমান বৃষ্টি আরও দুই দিন চলতে পারে। তারপর থেমে থেমে বৃষ্টি মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত চলতে পারে। বৃষ্টি বেশি থাকতে পারে রাজধানীসহ দেশের মধ্যাঞ্চলে।
সরকারের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষণ বলছে, প্রবল বর্ষা আর ভারত থেকে আসা পানির কারণে এবার স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় তিন গুণ বেশিবার বন্যা হয়েছে। এর মধ্যে সিলেটে তিন দফা, ফেনী-কুমিল্লায় তিন দফা, তিস্তাপারে রংপুরে এক দফা, চট্টগ্রামে এক দফা ও সর্বশেষ শেরপুর-নেত্রকোনায় আরেক দফা বন্যা এল। এর ব��ইরে লক্ষ্মীপুর, চট্টগ্রাম, ঢাকা, পটু���াখালী, বরিশাল, খুলনা, চাঁদপুর, ময়মনসিংহসহ ২০টি জেলা শহরে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের চারটি জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে আছে। শেরপুর, নেত্রকোনা, ময়মনসিংহ ও জামালপুরের নিম্নাঞ্চলের পর চাঁদপুর, মাদারীপুরসহ দেশের মধ্যাঞ্চলের নিচু এলাকায় পানি জমে গেছে। অমাবস্যার কারণে স্বাভাবিকের চেয়ে উঁচু জোয়ারে এসব এলাকার চরগুলো ডুবে গেছে।
এ ব্যাপারে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান প্রথম আলোকে বলেন, সাধারণত গঙ্গা-পদ্মা, ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তা অববাহিকায় প্রতিবছর একাধিকবার বন্যা হয়। এবার সেখানে বন্যা ও বৃষ্টি কম হয়ে দেশের ছোট ছোট নদ-নদী অববাহিকায় বেশি বৃষ্টি হচ্ছে। ফেনী, শেরপুর, চাঁদপুর ও সিলেটের মতো ছোট ও মাঝারি জেলায় এ কারণে এবার বন্যা বেশি হচ্ছে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, দেশের বিভিন্ন নদ-নদীর ১১৬টির মধ্যে ৮৫টি পয়েন্টে পানি দ্রুত বাড়ছে। আর ৩১টিতে পানি কমছে। আজও (রোববার) ময়মনসিংহ বিভাগের ভোগাই, কংস, সোমেশ্বরী ও জিঞ্জিরাম নদ–নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হবে। তারপর পানি ধীরে ধীরে কমতে শুরু করবে।
1 note
·
View note
Text
বন্যা প্রতিরোধের উপায়: প্রাকৃতিক ও প্রযুক্তিগত সমাধান
বন্যার কারণ
বন্যা হলো প্রাকৃতিক দুর্যোগ যা ব্যাপক ক্ষতি করতে পারে। বন্যার কারণগুলো নানা ধরনের হতে পারে। এখানে আমরা বন্যার প্রধান কারণগুলো আলোচনা করবো।
প্রাকৃতিক কারণ
প্রাকৃতিক কারণগুলো বন্যার মূল উদ্ভবস্থল। নিচে কিছু প্রাকৃতিক কারণ উল্লেখ করা হলো:
অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত: একটানা ভারী বৃষ্টিপাত নদী ও জলাশয়ের পানি স্তর বৃদ্ধি করে।
নদীর প্লাবন: নদীর পানি স্বাভাবিক সীমা ছাড়িয়ে গেলে প্লাবন ঘটে।
ঘূর্ণিঝড়: সমুদ্রের পানি অতিরিক্ত বেড়ে তীরবর্তী অঞ্চলে প্লাবন সৃষ্টি করে।
তুষার গলা: পাহাড়ে জমে থাকা তুষার গলে গিয়ে নিম্নাঞ্চলে বন্যা সৃষ্টি করে।
মানবসৃষ্ট কারণ
মানুষের কার্যকলাপও বন্যার প্রধান কারণ হতে পারে। নিচে কিছু মানবসৃষ্ট কারণ উল্লেখ করা হলো:
বন নিধন: বনাঞ্চল কেটে ফেলা হলে মাটির ধারণক্ষমতা কমে যায়, ফলে বন্যা হয়।
অপরিকল্পিত নগরায়ন: শহরের অপরিকল্পিত সম্প্রসারণ জল নিষ্কাশন বাধাগ্রস্ত করে।
নদীর প্রবাহে বাঁধ: নদীর স্বাভাবিক প্রবাহে বাঁধ দিলে তা ��ন্যার কারণ হতে পারে।
জলাশয় ভরাট: প্রাকৃতিক জলাশয় ভরাট করলে বৃষ্টির পানি সঠিকভাবে নিষ্কাশন হতে পারে না।
প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট কারণগুলো মিলিয়ে বন্যার প্রকোপ বাড়ে। বন্যা প্রতিরোধে আমাদের সচেতন হতে হবে।
বিস্তারিত: বন্যা প্রতিরোধের উপায়
0 notes
Text
বৃষ্টির রাতে মিস সৃষ্টি অফিস শেষে বাসায় ফিরছে । পথিমধ্যে ঝড়ে যানজটে আটকে পরে যায় সৃষ্টি । আবহাওয়া খারাপ ।। রাত ১০ টা ১০ । জ্যাম ছাড়লে সে শর্টকাট
বা হ্রস্বতর রাস্তায় গাড়ি চালানো শুরু করে । কারন সামনে আরও রাস্তা আছে । সে আবার যানজটে পরতে চায় না । সে এ রাস্তায় আগে কখনো আসে নি । শুনশান দু পাশে ঘন গাছপালা । রাত ১০ টা ২০ । সে গাড়ি থেকে নেমে বাড়ির মূল দরজায় পৌছতেই পুরো ভিজে যায় । নতুন এক তলা বাড়িতে সে এক সপ্তাহ আগেই উঠেছে । ব্যাগ বা থলে থেকে চাবির গোছা খুজতে যেয়ে পাচ্ছে না । ফোনে টর্চের আলো জ্বালাবে ভেবে নিয়ে দেখে চার্জ নেই । বৃষ্টিতে রাতে ভিজতে সৃষ্টির ভালোই লাগতো যদি সেচ্ছায় হতো । কিন্তু এখন ক্লান্তি , বিরক্তির কমতি নেই । অন্ধকারে চাবির গোছা কোনোরকম পেয়ে একটা একটা চাবি ব্যবহার করে দরজা খুলার চেষ্টা করছে কিন্তু পারছে না । রাত ১০ টা ৪৫ । তার ক্লান্ত হাত থেকে চাবির গোছা পরে যায় । । নিচে হাতরিয়েও পাচ্ছে না সৃষ্টি । পিছে থেকে কে যেনও সৃষ্টির কাঁধ স্পর্শ করে চাবির গোছা থেকে একটি নির্দিষ্ট চাবি সৃষ্টি হাতে সেভাবেই বুঝিয়ে দিলো । সে আগপিছ না ভেবেই কোনোমতে চাবিটা দিয়ে দরজা খুললো । ভিতরে যেয়ে দরজা কোনোরকম বন্ধ করে হাফ ছেড়ে বাচলো সৃষ্টি ।বাসার ভিতরে অন্ধকার , বৃষ্টিতে ঘরে বিদ্যুৎ নেই মাঝে মধ্যে আকাশে বিদ্যুৎ চমকালে যা আলো আসছে তাই । খোলা জানালা থেকে বৃষ্টির পানি তে ভিজা মেঝে টের পেলো সৃষ্টি তবে এ বাহিরের বর্ষণ থেকে ঢের ভালো । আরও কিছু টের হলো সৃষ্টি । তাকে চাবি কে দিলো !! দরজার পাশে সোফায় গোলাপি জামা পরনে একটা ছোট মেয়েকে তার দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে দেখতে পেলো সৃষ্টি বিদ্যুৎ চমকানোর আলোয় । রাত ১১ টা । সে ঘর থেকে বাহির হওয়ার চেষ্টা করছে কিন্তু দরজা খুলছে না কোনোভাবেই ।
#বাংলা_গল্প #ছোট_গল্প #Bangla_Story #গল্প #story
0 notes
Text
❀๑▬▬▬๑﷽ ๑▬▬▬๑❀
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুনাময় ও দয়াময়।
وَلَقَدۡ صَرَّفۡنٰہُ بَیۡنَہُمۡ لِیَذَّکَّرُوۡا ۫ۖ فَاَبٰۤی اَکۡثَرُ النَّاسِ اِلَّا کُفُوۡرًا
৫০.) এ বিস্ময়কর কার্যকলাপ আমি বার বার তাদের সামনে আনি যাতে তারা কিছু শিক্ষা গ্রহণ করে কিন্তু অধিকাংশ লোক কুফরী ও অকৃতজ্ঞতা ছাড়া অন্য কোন মনোভাব পোষণ করতে অস্বীকার করে।
(সূরা আল ফুরকানঃ ৫০)
ব্যাখ্যাঃ
মূল শব্দগুলো হচ্ছে وَلَقَدْ صَرَّفْنَاهُ ---এর তিনটি অর্থ হতে পারে। এক, বারিধারা বর্ষণের এ বিষয়বস্তুটি আমি কুরআনের বিভিন্ন জায়গায় বারবার বর্ণনা করে প্রকৃত সত্য বুঝাবার চেষ্টা করেছি। দুই, আমি বারবার গ্রীষ্ম ও খরা, মওসূমী বায়ু, মেঘ, বৃষ্টি এবং তা থেকে সৃষ্ট বিচিত্র জিবন-উপকরণসমূহ তাদের দেখাতে থেকেছি। তিন, আমি বৃষ্টিকে আবর্তিত করতে থাকি। অর্থাৎ সব সময় সব জায়গায় সমান বৃষ্টিপাত হয় না। বরং কখনো কোথাও চলে একদম খরা, কোথাও কম বৃষ্টিপাত হয়, কোথাও চাহিদা অনুযায়ী বৃষ্টিপাত হয়, কোথাও ঘূর্ণিঝড় ও বন্যার আবির্ভাব হয় এবং এসব অবস্থায় বিভিন্ন বিচিত্র ফলাফল সামনে আসতে থাকে।
৬৫) যদি প্রথম দিক থেকে (অর্থাৎ তাওহীদের যুক্তির দৃষ্টিতে) দেখা যায়, তাহলে আয়াতের অর্থ দাঁড়ায়ঃ লোকেরা যদি চোখ মেলে তাকায় তাহলে নিছক বৃষ্টির ব্যবস্থপনারই মধ্যে আল্লাহর অস্তিত্ব, তাঁর গুণাবলী এবং তাঁর একক রব্বুল আলামীন হবার প্রমাণ স্বরূপ এত বিপুল সংখ্যক নিদর্শন দেখতে পাবে যে, একমাত্র সেটিই নবীর তাওহীদের শিক্ষা সত্য হবার পক্ষে তাদের নিশ্চিন্ত করতে পারে। কিন্তু আমি বারবার এ বিষয়বস্তুর প্রতি তাদের দৃষ্টি আর্কষণ করা সত্ত্বেও এবং দুনিয়ায় পানি বণ্ট��ের এ কার্যকলাপ নিত্য-নতুনভাবে একের পর এক তাদের সামনে আসতে থাকলেও এ জালেমরা কোন শিক্ষা গ্রহণ করে না। তারা সত্য ও ন্যায়নীতিকে মেনে নেয় না। তাদের আমি বুদ্ধি ও চিন্তার যে নিয়ামত দান করেছি তার জন্য কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করে না। এমন কি তারা নিজেরা যা কিছু বুঝতো না তা তাদের বুঝাবার জন্য কুরআনে বার বার প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে--এ অনুগ্রহের জন্য শোকর গুজারীও করে না।
দ্বিতীয় দিক থেকে (অর্থাৎ আখেরাতের যুক্তির দৃষ্টিতে) দেখলে এর অর্থ দাঁড়ায়ঃ প্রতি বছর তাদের সামনে গ্রীষ্ম ও খরায় অসংখ্য সৃষ্টির মৃত্যুমুখে পতিত হবার এবং তারপর বর্ষার বদৌলতে মৃত উদ্ভিদ ও কীটপতঙ্গের জীবিত হয়ে উঠার নাটক অভিনীত হতে থাকে। কিন্তু সবকিছু দেখেও এ নির্বোধের দল মৃত্যুর পরের জীবনকে অসম্ভব বলে চলছে। বারবার সত্যের এ দ্ব্যর্থহীন নিদর্শনের প্রতি তাদের দৃষ্টি আর্কষণ করা হয় কিন্তু কুফরী ও অস্বীকৃতির অচলায়তন কোনক্রমেই টলে না। তাদের বুদ্ধি ও দৃষ্টিশক্তির যে অতুলনীয় নিয়ামত দান করা হয়েছে তার অস্বীকৃতির ধারা কোনক্রমে খতমই হয় না। শিক্ষা ও উপদেশ দানের যে অনুগ্রহ তাদের প্রতি করা হয়েছে তার প্রতি অকৃতজ্ঞ মনোভাব তাদের চিরকাল অব্যাহত রয়েছে।
যদি তৃতীয় দিকটি (অর্থাৎ খরার সাথে জাহেলীয়াতের এবং রহমতের বারিধারার সাথে অহী ও নবুওয়াতের তুলনাকে) সামনে রেখে দেখা হয় তাহলে আয়াতের অর্থ দাঁড়ায়ঃ মানবজাতির ইতিহাসে এ দৃশ্য বার বার সামনে এসেছে যে যখনই এ দুনিয়া নবী ও আল্লাহর কিতাবের কল্যাণসুধা থেকে বঞ্চিত হয়েছে তখনই মানবতা বন্ধ্যা হয়ে গেছে এবং চিন্তা ও নৈতিকতার ভূমিতে কাঁটাগুল্ম ছাড়া আর কিছুই উৎপন্ন হয়নি। আর যখনই অহী ও রিসালাতের জীবন বারি এ পৃথিবীতে পৌঁছে গেছে তখনই মানবতার উদ্যান ফলে-ফুলে সুশোভিত হয়েছে। জ্ঞান-বিজ্ঞান মূর্খতা ও জাহেলীয়াতের স্থান দখল করেছে। জুলুম-নিপীড়নের জায়গায় ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ফাসেকী ও অশ্লীলতার জায়গায় নৈতিক ও চারিত্রিক মাহাত্মের ফুল ফুটেছে। যেদিকে তার দান যতটুকু পৌঁছেছে সেদিকেই অসদাচার কমে গেছে এবং সদাচার বেড়ে গেছে। নবীদের আগমন সবসময় একটি শুভ ও কল্যাণকর চিন্তা ও নৈতিক বিপ্লবের সূচনা করেছে। কখনো এর ফল খারাপ হয়নি। আর নবীদের বিধান ও নির্দেশাবলী প্রত্যাখ্যান করে বা তা থেকে বঞ্চিত হয়ে মানবজাতি সব সময় ক্ষতিগ্রস্তই হয়েছে। কখনো এর ফল ভালো হয়নি। ইতিহাস এ দৃশ্য বারবার দেখিয়েছে এবং কুরআনও বার বার এদিকে ইশারা করেছে। কিন্তু এরপরও লোকেরা শিক্ষা নেয় না। এটি একটি অমোঘ সত্য। হাজার বছরের মানবিক অভিজ্ঞতার ছাপ এর গায়ে লেগে আছে। কিন্তু একে অস্বীকার ��রা হচ্ছে। আর আজ নবী ও কিতাবের নিয়ামত দান করে আল্লাহর যে জনপদকে ধন্য করেছেন সে এর শোকর গুজারী করার পরিবর্তে উল্টো অকৃতজ্ঞ মনোভাব প্রকাশের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
#SuraAlFurqan50 #QuranMajeed
#DailyQuran
#Quran25ঃ50
#Quran
আফিয়া মোর্শেদা মোঃ নোমানুল আহসান Instagram Facebook Md Nomanul Ahasan
1 note
·
View note
Link
প্রতি বছর যে হারে ঢাকায় ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নামছে, তা
0 notes
Text
কুমিল্লায় বৃষ্টির পানি জমে দুই কিলোমিটার যানজট
কুমিল্লার ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় বৃষ্টির পানি জমে প্রায় দুই কিলোমিটার সড়কে তীব্র যানজট তৈরি হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২০ জুন) বিকেলে ঢাকা-কুমিল্লা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের আলেখাচর বিশ্বরোড থেকে ক্যান্টনমেন্ট এলাকা পর্যন্ত এ যানজট দেখা যায়। জানা যায়, দুই ঘণ্টার ভারি বর্ষণে ক্যান্টনমেন্টসহ আশপাশের এলাকার পানি জমে মহাসড়কে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এ কারণে যানবাহন চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে। এছাড়া ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় রাস্তার…
View On WordPress
0 notes
Text
#ডেংগু #প্রতিরোধ করুন। (সমাপ্ত)
#সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সব সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।
#ছোট বাচ্চাদেরকে সকালে বা বিকালে খেলার সময় ফুলহাতা জামা ও ফুল প্যান্ট পরিয়ে দিন। মশা যাতে কামড়াতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন।
#যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এ সময় এডিস মশা এতে ডিম পেড়ে থাকে ।
#মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে মশার কয়েল, মশা মারার ম্যাট, মশা মারার ব্যাট ব্যবহার করতে পারেন।
#এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় বাড়ির সবাই অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমান।
#সচেতন হোন ডেংগু রোগ প্রতিরোধ করুন।
সমাপ্ত।
(লক্ষ্য করুনঃ এটি কেবলমাত্র একটি স্বাস্থ্য সচেতনতা মূলক লেখা। আপনার যে ��োন শারীরিক সমস্যার জন্য, দয়া করে, একজন রেজিষ্টার্ড বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।)
(বি.দ্র. এই প্রবন্ধটি লিখতে দেশী-বিদেশী অনেক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞদের লেখা থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। ঐ সব বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন লেখকদের সবার নিকট আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। যদি অনিচ্ছা বশত কোন তথ্য ভুল বা বিকৃতভাবে উল্লেখ করে থাকি, তার জন্য পাঠকসহ সকলের কাছে বিনীত ক্ষমা প্রার্থনা করছি।)
0 notes
Text
বৃষ্টির পানি বালতিতে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) ক্যাম্পাসের বঙ্গবন্ধু হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা ছাদে বালতিতে বৃষ্টির পানি ধরে পানি সংকটের প্রতিবাদ জানিয়েছেন। শুক্রবার (৪ আগস্ট) দুপুরে বাথরুমে গোসলের পানি না পেয়ে শিক্ষার্থীরা দল বেঁধে ছাদে উঠে এ প্রতিবাদ জানান। জানা গেছে, ওই হলে দীর্ঘদিন ধরে চলছে পানির সংকট। বিষয়টি হলের প্রভোস্টসহ সংশ্লিষ্টদের লিখিত ও মৌখিকভাবে জানালেও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এতে প্রতিদিন গোসল থেকে শুরু…
View On WordPress
0 notes
Text
#দোয়া ও #বৃষ্টি। (শেষ)
রৌদ্রের তীব্র তাপদাহে ধরণী যখন তাপিত হয়ে, আমাদের জীবন যাপনের জন্য অতিষ্ট হয়ে উঠে, ঠিক তখনই মহান আল্লাহ পাকের অপার রহমতের বারিধারায় পৃথিবী হয়ে উঠে সুজলা-সুফলা।
যেভাবে পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, ‘তুমি পৃথিবীকে নিষ্প্রাণ দেখতে পাও। এরপর আমি যখন এর ওপর পানি বর্ষণ করি তখন তা সক্রিয় হয়ে ওঠে ও ফেঁপে ফুলে ওঠে এবং প্রত্যেক প্রকার উদ্ভিদের সবুজ শ্যামল শোভামণ্ডিত জোড়া উৎপন্ন করে’ (সুরা হজ্ব, আয়াত নং: ৫)।
মহান আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন- ‘তুমি কি দেখনি, নিশ্চয় আল্লাহ আকাশ থেকে পানি অবতীর্ণ করেন যার ফলে পৃথিবী সবুজশ্যামল হয়ে ওঠে? নিশ্চয় আল্লাহ অতি সূক্ষদর্শী ও সর্বজ্ঞ’ (সুরা হজ্ব: আয়াত নং: ৬৩)।
যেহেতু নির্জীব পৃথিবীকে তিনি ( মহান আল্লাহ তায়ালা) সজীব করেন আবার তিনিই এটিকে মরুভূমিতেও পরিণত করতে পারেন।
তাই আমাদের কর্তব্য হল বৃষ্টির সময় মহান আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়ার মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করা। মহান আল্লাহ তায়ালার শুকরিয়া জ্ঞাপন করা। যদি অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হয়, যা জমিজমা , গাছ-গাছালি, ফসলাদী ইত্যাদি নষ্ট করতে পারে, জন-জীবনে দুর্ভোগ নামাতে পারে, তাহলে আল্লাহর কাছে সেই বৃষ্টির ক্ষতি থেকে আশ্রয় চাওয়া।
শেষ।
(বি.দ্র. এই প্রবন্ধটি লিখতে দেশী-বিদেশী অনেক ইসলামী বই/কিতাবসমূহ ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞদের লিখা থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পারদর্শী ঐ সব লেখকদের সবার নিকট আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। যদি অনিচ্ছা বশত কোন তথ্য ভুল বা বিকৃতভাবে উল্লেখ করে থাকি, তার জন্য পাঠকসহ সকলের কাছে বিনিত ক্ষমা প্রার্থনা করছি।)
0 notes
Link
তুমুল বৃষ্টির কারণে যমুনা নদীর পানি বেড়ে সৃষ্ট বন্যায় দিল্লির অসংখ্য স
0 notes
Text
ইসলামপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
জামালপুরের ইসলামপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা ছাদেক আলী (৭০) কে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার(১জুলাই) দুপুরে উপজেলার পার্থশী ইউনিয়নের রৌহারকান্দা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।নিহতের পুত্র আব্দুল্লাহ জানান, দুপুরে বাড়ির উঠানে বৃষ্টির পানি জমেছিল। পানি নিস্কাশন করতে পাশ দিয়ে ড্রেন কেটে দেন। এতে পূর্ব শক্রুতার জের ধরে প্রতিবেশী জয়নাল আবেদীন ফুলুর পুত্র রফিকুল ইসলাম দুখু, ঘড়ি শেখের পুত্র নাচ্চু মিয়া,বাচ্চা শেখ,…
View On WordPress
0 notes
Text
সড়কে পানি, বিএনপির মিছিলের প্রস্তুতি চলছে
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে দুপুর আড়াইটায় মগবাজার পর্যন্ত মিছিল করার কথা ছিল দলটির তিন অঙ্গসংগঠন যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের। সোমবার (১২ জুন) তারুণ্যের সমাবেশের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে তাদের এই মিছিল করার কথা ছিল। সকাল থেকে টানা বৃষ্টি এবং সড়কের বিভিন্ন অংশে বৃষ্টির পানি জমে থাকার কারণে নির্ধারিত সময়ে মিছিল শুরু করতে পারেনি তারা। তবে, সড়কের পানি কিছুটা…
View On WordPress
0 notes
Link
রাঙামাটির দুর্গম পাহাড়ি এলাকার হাজারো মানুষ ধুঁকছে সুপেয় পানির তীব্র সংকটে। পাহা
0 notes
Text
বৃষ্টিতে সবুজ সিলেটের কৃষি
বৃষ্টিতে সবুজ সি���েটের কৃষি/ গোটা সিলেট বিভাগে বৃষ্টির দেখাতে ফসলি জমিতে ফিরে পেয়েছে সবুজের সমারোহ। বিগত কয়েক মাসের অনাবৃষ্টির ফলে ফসলি জমির ধানে দেখা দিয়ে ছিলো লালচে রং। বিগত ৩/৪ দিনের বৃষ্টির পানি ফসলি জমিতে পড়ায় এতে করে ফসলি জমিতে সবুজের সমারোহের মাঝে সজীবতা ও উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে বোরো ��ান তথা মাঠের ফসলের জন্য এই মুহূর্তে বৃষ্টির খুবই প্রয়োজন ছিল।
গোটা সিলেট বিভাগে বৃষ্টির দেখাতে ফসলি জমিতে ফিরে পেয়েছে সবুজের সমারোহ। বিগত কয়েক মাসের অনাবৃষ্টির ফলে ফসলি জমির ধানে দেখা দিয়ে ছিলো লালচে রং। বিগত ৩/৪ দিনের বৃষ্টির পানি ফসলি জমিতে পড়ায় এতে করে ফসলি জমিতে সবুজের সমারোহের মাঝে সজীবতা ও উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে বোরো ধান তথা মাঠের ফসলের জন্য এই মুহূর্তে বৃষ্টির খুবই প্রয়োজন ছিল। উপজেলার কৃষকরা বোরো চাষের উপর নির্ভরশীল। ক্ষেতের অন্যতম উপকরণ…
View On WordPress
0 notes