#বুদ্ধিজীবী
Explore tagged Tumblr posts
Text
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
টপ নিউজ ডেস্কঃ আজ ১৪ ডিসেম্বর (বুধবার) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। আজ জাতি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন এক ঘৃণ্য হত্যাকাণ্ডের শিকার তার শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। মহান মুক্তিযুদ্ধে পরাজয় নিশ্চিত জেনে বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার ঘৃণ্য চক্রান্ত করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। তারা তাদের এ দেশীয় দোসর-রাজাকার, আল বদর, আল শামস্দের নিয়ে শিক্ষক, বিজ্ঞানী, সাহিত্যিক, চিন্তাবিদ, ক্রীড়াবিদ,…
View On WordPress
0 notes
Text
তাহার দেখা নাই
না,তাঁকে আর দেখা যায় নি। মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে মানুষের সেবা করার সেই প্রবল আকাঙ্খা। যে আকাঙ্খার কথা জানাতেই তাঁর আবির্ভাব হয়েছিল ময়দানে নির্বাচনী জনসভায়। বিশ্বের সর্ববৃহৎ দলের মঞ্চে। দলীয় নেতাকর্মীদের বরমাল্যে তাঁকে বরণ করা হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির খোলা হাটে। না, নির্বাচনের পর সেই হাটে তিনি আর নামেন নি। আর বলছেন না, এক ছোবলেই ছবি করে দেওয়ার কথা। আর বলছেন না মানুষের পাশে থাকার কথা। আর…
View On WordPress
0 notes
Text
হোসেনপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবসের প্রস্তুতি সভা
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে এক প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর ) সকালে উপজেলা পরিষদ হল রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনিন্দ্য মন্ডল। সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাশিতুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল…
View On WordPress
0 notes
Text
ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
হাজ্বীঃআসাদুজ্জামান স্টাফ রিপোর্টার ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে এক প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়। আজ ২৬ নভেম্বর মঙ্গলবার সকাল ১১ টা উপজেলা পরিষদ হল রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত প্রস্তুতি সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আলীনুর খান এর সভাপতিত্বে প্রস্তুতি মূলক সভায় আগামী ৮ডিসেম্বর ভালুকা মুক্ত দিবস উদযাপন, ১৪ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস,ও ১৬…
0 notes
Text
রায়েরবাজারে ১২৭ জনকে ‘গণকবর’ দেওয়া হয়েছে, দাবি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে বিপ্লব চলাকালে রাজধানীর রায়েরবাজার বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে অন্তত ১২৭ জনকে ‘গণকবর’ দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেছেন সংগঠনটির নেতারা। একইসঙ্গে এ ব্যাপারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন তারা। শুক্রবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে রায়েরবাজার কবরস্থানে জুলাই বিপ্লবের ‘গণকবর’ জিয়ারত ও পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তারা। এ স��য় উপস্থিত ছিলেন…
0 notes
Text
নবিজির নেতৃত্বগুণ নিয়ে গবেষণা করে পশ্চিমা বুদ্ধিজীবী তাঁকে অবহিত করেছেন, ‘দ্যা আল্টিমেট লিডার’ নামে।
#islamicgifts#read#islamicpost#bukuislami#islamicknowledge#islamiccenter#islamicbookshop#islamicart#deen#booklover
0 notes
Text
কাঞ্চনমূল্য
সাগর পারের ইংরেজরা আমাদেরকে একটি আপ্তবাক্য উপহার দিয়ে গিয়েছে। ‘বেটার লেট দ্যান নেভার’। আমরাও আহ্লাদিত। একের পর এক বুদ্ধিজীবী সেলিব্রেটিরা সরকারি পুরস্কার ফিরিয়ে দিচ্ছেন। জাস্টিস চেয়ে। না, শুধুই জাস্টিস চেয়েও নয়। তাহলে তাঁরা গত মাসেই এই পুরস্কার ফিরিয়ে দিতে শুরু করতে পারতেন। ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ এর গগনবিদারি রব তো গত মাসেই উঠেছিল। কিন্তু তাঁদের পুরস্কার ফিরিয়ে দেওয়া শুরু হলো এই মাসে। জানি…
0 notes
Link
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের 'শহীদ বুদ্ধিজীবী সৃতিফলক'
0 notes
Text
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র: সেরা ১০ টি অনুপ্রেরণাদায়ক ছবি
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে কেন্দ্র করে নির্মিত চলচ্চিত্র। এই চলচ্চিত্রগুলোতে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা, সংগ্রাম ও বীরত্ব ফুটে ওঠে। মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এগুলো মুক্তিযুদ্ধের সময়কার ঘটনাবলী এবং যোদ্ধাদের সাহসিকতা প্রদর্শন করে। এই চলচ্চিত্রগুলো দেশের জনগণের মধ্যে দেশপ্রেম জাগ্রত করতে সহায়ক। “অগ্নিসাক্ষী”, “জীবন থেকে নেওয়া” এবং “গেরিলা” এর মতো চলচ্চিত্রগুলি মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চিত্র তুলে ধরেছে। এসব চলচ্চিত্র শুধুমাত্র বিনোদন নয়, শিক্ষার মাধ্যমও। নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস পৌঁছানোর জন্য এই চলচ্চিত্রগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র দেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সমৃদ্ধ করে।
১। ওরা ১১ জন
‘ওরা ১১ জন’ একটি মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র, যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সাহসী যোদ্ধাদের কাহিনী তুলে ধরে। এই চলচ্চিত্র মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগ ও বীরত্বের গল্প বর্ণনা করে দর্শকদের মুগ্ধ করে।
মুক্তিযুদ্ধের এক অমর কাহিনী
মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে নির্মিত চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে “ওরা ১১ জন” একটি অন্যতম শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। এই চলচ্চিত্রটি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের এক বিশেষ মুহূর্তকে তুলে ধরে।
চলচ্চিত্রের মূল কাহিনী
“ওরা ১১ জন” মুক্তিযুদ্ধের সময়কালের একটি কাহিনীকে তুলে ধরে। এটি গল্পের কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে থাকা ১১ জন মুক্তিযোদ্ধার দুর্দান্ত সাহসিকতার কাহিনী।
প্রধান চরিত্রসমূহ
চলচ্চিত্রটির প্রধান চরিত্রগুলো একে অপরের সাথে সম্পর্কযুক্ত এবং তাদের মধ্যে রয়েছে গভীর বন্ধুত্ব ও সহানুভূতি:
লিডার: দলের নেতৃত্ব প্রদানকারী এবং সকলকে উৎসাহিত করেন।
চিকিৎসক: যুদ্ধের সময় আহতদের চিকিৎসা করেন।
বুদ্ধিজীবী: কৌশলগত পরিকল্পনা তৈরিতে সহায়তা করেন।
চলচ্চিত্রের নির্মাণকৌশল
“ওরা ১১ জন” চলচ্চিত্রটির নির্মাণকৌশল অত্যন্ত দক্ষতার সাথে পরিচালিত হয়েছে। প্রতিটি দৃশ্য বাস্তবসম্মতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধের চিত্রায়ণ
মুক্তিযুদ্ধের ভয়াবহতা ও বীরত্বকে নিখুঁতভাবে চিত্রায়িত করা হয়েছে। যুদ্ধের বিভিন্ন দিক ও ঘটনা বাস্তবসম্মতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
দর্শকদের প্রতিক্রিয়া
এই চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাওয়ার পর ব্যাপক সাড়া ফেলে। দর্শকরা মুক্তিযোদ্ধাদের সাহসিকতা ও ত্যাগের কাহিনী দেখে মুগ্ধ হন।
প্রশংসা: চলচ্চিত্রটি মুক্তিযোদ্ধাদের সাহসিকতাকে তুলে ধরার জন্য প্রশংসিত হয়েছে।
জনপ্রিয়তা: মুক্তির পরপরই এটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়।
প্রভাব: মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের মধ্যে দেশপ্রেম ও সাহসিকতার প্রেরণা জাগিয়ে তোলে।
সামগ্রিক প্রভাব
চলচ্চিত্রটি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়কে তুলে ধরে। এটি সকল বয়সের মানুষের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা পৌঁছে দেয়।
২। আলোর মিছিল
‘আলোর মিছিল’ মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র যা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাহসিকতা ও ত্যাগের কাহিনী তুলে ধরে। এ চলচ্চিত্রে দেশের স্বাধীনতার জন্য সংগ্রামের দৃশ্যপট ফুটে উঠেছে।
‘আলোর মিছিল’ মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে নির্মিত একটি গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্র। এটি আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রামের গৌরবময় মুহূর্তগুলোকে তুলে ধরেছে।
চলচ্চিত্রের পটভূমি
‘আলোর মিছিল’ একটি ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে নির্মিত। এই চলচ্চিত্রে দেখানো হয়েছে:
মুক্তিযুদ্ধের সময়কাল: ১৯৭১ সালের বর্ণনা।
সংগ্রামী বীরদের গল্প: মুক্তিযোদ্ধাদের সাহসিকতা।
সাধারণ মানুষের ভূমিকা: জনসাধারণের অবদান।
প্রধান চরিত্রগুলো
প্রধান চরিত্রগুলো আমাদের ইতিহাসের জীবন্ত প্রতিচ্ছবি। তাদের সংগ্রাম এবং ত্যাগের কাহিনী হৃদয়গ্রাহী।
গল্পের ধারা
গল্পের ধারা অত্যন্ত মর্মস্পর্��ী এবং উত্তেজনাপূর্ণ। দর্শকদের মন ছুঁয়ে যায় এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে:
মুক্তিযুদ্ধের প্রাথমিক সময়: সংগ্রামের সূচনা।
যুদ্ধের মাঝের সময়: সংঘর্ষ এবং ত্যাগ।
যুদ্ধের শেষ সময়: বিজয় এবং স্বাধীনতা।
নির্মাণশৈলী
নির্মাণশৈলী অত্যন্ত দক্ষ এবং প্রাঞ্জল। এতে রয়েছে:
সিনেমাটোগ্রাফি: চমৎকার দৃশ্যায়ন।
সংলাপ: বাস্তবধর্মী এবং শক্তিশালী।
সঙ্গীত: আবেগঘন ও প্রেরণাদায়ক।
প্রভাব এবং প্রতিক্রিয়া
‘আলোর মিছিল’ মুক্তির পর দর্শকদের মধ্যে বিরাট সাড়া ফেলে। এর প্রভাব এবং প্রতিক্রিয়া ছিলো:
সমালোচকদের প্রশংসা: সেরা মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র হিসেবে স্বীকৃতি।
সাধারণ দর্শকের অভিমত: হৃদয়গ্রাহী এবং শিক্ষণীয়।
আন্তর্জাতিক সম্মাননা: বেশ কয়েকটি পুরস্কার অর্জন।
মুক্তিযুদ্ধের শিক্ষা
এই চলচ্চিত্র থেকে আমরা মূল্যবান শিক্ষার সন্ধান পাই। এর মাধ্যমে দেখা যায়:
স্বাধীনতার মূল্য: সংগ্রাম এবং ত্যাগ।
জাতীয়তাবোধ: দেশের প্রতি ভালোবাসা।
ঐক্যবদ্ধতা: একতায় বল।
চিত্রনাট্য
চিত্রনাট্য অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর এবং শক্তিশালী। এতে রয়েছে:
নাটকীয়তা: উত্তেজনাপূর্ণ দৃশ্য।
মানবিকতা: চরিত্রগুলোর মানবিক দিক।
বাস্তবতা: সত্য ঘটনার নির্ভুল উপস্থাপন।
প্রযোজনা এবং পরিচালনা
প্রযোজনা এবং পরিচালনা অত্যন্ত দক্ষতার সাথে করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:
প্রযোজনা দল: অভিজ্ঞ প্রযোজক এবং কুশলী।
পরিচালক: দক্ষ এবং সৃজনশীল।
অভিনয় শিল্পী: প্রতিভাবান এবং নিবেদিত।
চলচ্চিত্রের প্রভাব
‘আলোর মিছিল’ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পুনর্জাগরিত করেছে। এর মাধ্যমে প্রজন্মের পর প্রজন্মের কাছে স্বাধীনতার গুরুত্ব পৌঁছে গেছে।
৩। অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী
অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী একটি মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের রোমাঞ্চকর ঘটনাবলী তুলে ধরেছে এই চলচ্চিত্র।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্রের মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। এই চলচ্চিত্রটি মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলী ও বীরত্বগাঁথা তুলে ধরে দর্শকদের মন জয় করেছে।
চলচ্চিত্রের গল্প ও পটভূমি
এই চলচ্চিত্রের গল্প মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে তৈরি। গল্পের মূল চরিত্ররা যুদ্ধের বিভীষিকা ও সাহসিকতা প্রদর্শন করে।
মুক্তিযুদ্ধ: ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে নির্মিত।
প্রধান চরিত্র: মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনের বাস্তবচিত্র।
যুদ্ধের বিভীষিকা: যুদ্ধের ভয়াবহতা ও মানবিক সংকট তুলে ধরা হয়েছে।
চরিত্র ও অভিনয়
এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের খ্যাতিমান অভিনেতারা। তাদের অভিনয় দক্ষতা দর্শকদের মুগ্ধ করেছে।
পরিচালনা ও নির্মাণ
চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন একজন বিখ্যাত পরিচালক। তার দক্ষ পরিচালনায় মুক্তিযুদ্ধের সঠিক চিত্র ফুটে উঠেছে।
দর্শকদের প্রতিক্রিয়া
দর্শকদের মধ্যে চলচ্চিত্রটি ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। তারা এই চলচ্চিত্রের প্রশংসা করেছেন।
ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া: দর্শকরা যুদ্ধের বাস্তবতা দেখতে পেয়েছেন।
��মালোচক প্রশংসা: সমালোচকরা চলচ্চিত্রটির নান্দনিকতা ও বাস্তবতার প্রশংসা করেছেন।
প্রভাব: দর্শকদের মনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জাগ্রত করতে সক্ষম হয়েছে।
৪। হাঙ্গর নদী গ্রেনেড
‘হাঙ্গর নদী গ্রেনেড’ মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র, যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের দুর্ধর্ষ কাহিনী তুলে ধরে। চলচ্চিত্রটি মুক্তিযোদ্ধাদের সাহসিকতা ও ত্যাগের অনবদ্য চিত্রায়ন করে।
মুক্তিযুদ্ধের বাস্তব চিত্র
“হাঙ্গর নদী গ্রেনেড” মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্র। এটি মুক্তিযুদ্ধের সময়ের বাস্তব ঘটনার উপর ভিত্তি করে নির্মিত।
চলচ্চিত্রের পটভূমি
চলচ্চিত্রটির পটভূমি তুলে ধরে ১৯৭১ সালের যুদ্ধকালীন সময়ের বাংলাদেশ:
যুদ্ধকালীন দৃশ্য: মুক্তিযোদ্ধাদের সাহসিকতা ও সংগ্রামের চিত্র।
সাধারণ মানুষের জীবন: যুদ্ধের সময় সাধারণ মানুষের দুঃখ-কষ্ট।
নদী ও গ্রেনেডের ব্যবহার: মুক্তিযোদ্ধাদের কৌশল হিসেবে নদী ও গ্রেনেডের ব্যবহার।
প্রধান চরিত্র ও তাদের ভূমিকা
মুক্তিযুদ্ধের এই চলচ্চিত্রে কিছু প্রধান চরিত্র ও তাদের ভূমিকা বিশদে তুলে ধরা হয়েছে:
প্রধান নায়ক: মুক্তিযোদ্ধার সাহসিকতা ও নেতৃত্ব।
প্রধান নায়িকা: তার দুঃখ-কষ্ট ও সংগ্রাম।
অন্যান্য চরিত্র: সাধারণ মানুষের জীবন যাপন ও যুদ্ধের প্রভাব।
কাহিনী ও এর প্রভাব
চলচ্চিত্রের কাহিনী বাস্তব ঘটনার উপর ভিত্তি করে:
বাস্তব ঘটনা: মুক্তিযুদ্ধের সত্যি ঘটনার উপর ভিত্তি করে।
দর্শকদের প্রভাব: মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কে গভীর জ্ঞান প্রদান।
শিক্ষা: নতুন প্রজন্মের জন্য ইতিহাসের শিক্ষা।
সঙ্গীত ও এর গুরুত্ব
চলচ্চিত্রে সঙ্গীতের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ন ছিল:
সঙ্গীতের ধরন: যুদ্ধকালীন সঙ্গীত ও ঐতিহ্যবাহী গান।
আবেগময় সুর: মুক্তিযোদ্ধাদের মনোবল বৃদ্ধিতে সহায়ক।
ঐতিহ্যবাহী সুর: মুক্তিযুদ্ধের সময়ের পরিবেশ সৃষ্টি।
চলচ্চিত্রের প্রাপ্তি ও স্বীকৃতি
“হাঙ্গর নদী গ্রেনেড” মুক্তির পর বেশ কিছু পুরস্কার ও স্বীকৃতি পেয়েছে:
জাতীয় পুরস্কার: চলচ্চিত্রের জন্য বেশ কিছু জাতীয় পুরস্কার অর্জন।
আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি: বিদেশী চলচ্চিত্র উৎসবে প্রশংসা।
সমালোচকদের প্রশংসা: সমালোচকদের কাছ থেকে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া।
দর্শকদের প্রতিক্রিয়া
এই চলচ্চিত্র দর্শকদের মন ছুঁয়ে গেছে:
আবেগময় প্রতিক্রিয়া: মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রাম দেখে আবেগাপ্লুত।
শিক্ষা: নতুন প্রজন্মের জন্য মুক্তিযুদ্ধের শিক্ষা।
প্রশংসা: চলচ্চিত্রের নির্মাণশৈলীর প্রশংসা।
চলচ্চিত্রের নির্মাতা ও তাদের অবদান
এই চলচ্চিত্রের নির্মাতাদের অবদান অপরিসীম:
পরিচালক: তাঁর দক্ষ পরিচালনা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের প্রতি নিষ্ঠা।
প্রযোজক: চলচ্চিত্রের অর্থায়ন ও অন্যান্য সহযোগিতা।
অভিনেতা-অভিনেত্রী: তাদের ন্যায্য অভিনয় ও মুক্তিযুদ্ধের সময়ের চরিত্র তুলে ধরা।
৫। আগুনের পরশমণি
‘আগুনের পরশমণি’ মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র, যেটি বীরত্বগাঁথা ও আত্মত্যাগের কাহিনী তুলে ধরে। এই ছবিটি মানুষের মনে দেশপ্রেম জাগ্রত করে।
The film “” holds a special place in the hearts of many Bangladeshis. Directed by Humayun Ahmed, this film captures the essence of the Liberation War and its profound impact on the lives of ordinary people. With a blend of powerful storytelling and evocative performances, it remains a beloved classic.
Plot Summary
“আগুনের পরশমণি” offers a gripping narrative that delves into the trials and tribulations of war. This section provides a brief overview of the film’s storyline:
Main characters: The film revolves around the characters Bodi, Ratri, and their family.
War setting: Set during the 1971 Liberation War, it portrays the struggle for independence.
Emotional journey: It highlights the emotional and physical hardships faced by the characters.
Cinematic Excellence
The film’s brilliance lies in its exceptional direction and cinematography. Let’s explore some of the standout elements:
Direction: Humayun Ahmed’s direction brings out the raw emotion of the era.
Cinematography: The visuals capture the grim reality of war-torn Bangladesh.
Music: The soundtrack evokes deep feelings of patriotism and sorrow.
Cast And Performances
The performances in “আগুনের পরশমণি” are noteworthy for their authenticity. Here’s a brief look at the cast:
Abul Hayat: Played the role of Bodi with great depth.
Bipasha Hayat: Delivered a moving performance as Ratri.
Other actors: Each supporting actor added to the film’s emotional weight.
Historical Context
Understanding the historical backdrop enhances the film’s impact. The Liberation War shaped the narrative:
War depiction: The film accurately portrays the brutality and hope of the 1971 war.
Realism: It captures the essence of the struggle for independence.
Inspirational: The story serves as a tribute to the spirit of the Bangladeshi people.
Cultural Impact
“আগুনের পরশমণি” has left a lasting mark on Bangladeshi culture. This film is more than entertainment:
National pride: It instills a sense of pride in the nation’s history.
Educational value: Educates viewers about the Liberation War.
Legacy: Continues to be celebrated and remembered by audiences.
This captivating film remains a testament to the resilience and courage of the Bangladeshi people during a pivotal moment in history.
বিস্তারিত: মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র
0 notes
Text
আপনার পাশে একজন সৈয়দ আশরাফ কই?
মাথার উপরে একজন জিল্লুর রহমান কই?
হাতটা আকড়ে ধরার জন্য একজন সাজেদা চৌধুরী কই? মানববর্ম তৈরি করার জন্য একজন হানিফ কই? সাহস, ধৈর্য আর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা নিয়ে সংকট মোকাবিলা করার জন্য একেকজন রাজ্জাক, তোফায়েল, আমু, সুরঞ্জিত কই?
আপনার অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের পদ-পদবী যে কেজি দরে বেচা-বিক্রি হয় আপনি কি জানেন? মাঠে শিবির-ছাত্রদলের মতো প্রতিপক্ষ রেখে আপনার অঙ্গসংগঠন যে ধান কাটা, গাছ লাগানোর মতো ফুটেজসর্বস্ব রাজনীতিতে ঝুঁকে পড়েছে সে বিষয়টা কি ভাবেন? অনুপ্রবেশ হতে হতে যে ঠগ বাছতে গা উজাড় হওয়ার দশা সেই খোঁজ কি রাখেন? দলের জন্য জীবন বাজি রাখতে যেসকল নেতা-কর্মী প্রস্তুত তারা যে দলের সর্বস্তরে কোণঠাসা সেই খোঁজ কি রাখেন? নেতা-কর্মীরা দলের সাধারণ সম্পাদকের সাথে মন খুলে দুই মিনিট কথা বলতে পারে না, তিনি যে সবার প্রতি সবসময় ক্ষোভ-বিরক্তি প্রদর্শন করেন তা কি জানেন?
তেলবাজ সাংবাদিক, লেখক, বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ, নায়ক-নায়িকা-এরা যে আপনার জন্য, দলের জন্য, সরকারের জন্য কতো ক্ষতিকর তা কি জানেন? এরা যে মুহূর্তের মধ্যে ১৮০° পাল্টি নেবে তা কি জানেন? আদর্শিক নেতাদের বাদ দিয়ে তারকাদের মনোনয়ন দেয়ার ফল যে দুঃসময়ে কতো ভয়ংকর তা কি জানেন?
আপনি একা সবকিছু দেখতে গিয়ে বাকি সবার গায়ে যে ১৫ বছরের তেল-চর্বি-কোলেস্টেরলের পাহাড় জমেছে তা কি জানেন? আপনার উপর সবকিছু চাপিয়ে দিয়ে তারা যে মহাসুখে লুটপাটে ব্যস্ত সে কথা জানেন?
আপনি মূলতঃ একা, ভীষণ একা!একা আর কতো লড়বেন? শিক্ষা নিবেন নাকি সবকিছু আগের মতোই চলতে দিবেন?
লাগাম টানেন আপা, লাগাম টানেন।।
* কপি পোস্ট..............
0 notes
Text
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর
টপ নিউজ ডেস্কঃ মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন । বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় প্রথমে রাষ্ট্রপতি, পরে প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। সেখানে তারা কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময়ে বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর । পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে…
View On WordPress
0 notes
Text
কোটা সংস্কার (বয়কট আওয়ামী বুদ্ধিজীবী)
যে সব বুকশপ মির্জাফরের বই সরিয়ে নিয়েছেন; সেসব বুক শপ থেকে আজই আমার সাধ্যমতো কিছু বই এর অর্ডার দিচ্ছি।
২৪ এর রাজাকার মির্জাফরের বই নিষিদ্ধকারী বুকশপে আপনিও বই আর্ডার দিন। তাদের দায়িত্বজ্ঞানকে এপ্রিসিয়েট করুন।
#wasimiftekhar
#QuotaReformProtest
#QuotaReformMovement
#কোটা #ছাত্রদল #আন্দোলন
#wasimiftekhar
#DhakaUniversityUnderAttack #কোটা_সংস্কার_চাই
#বাংলাদেশ_কোটা_আন্দোলন
#কোটা_আন্দোলন_২০২৪
#no_more_quotha
#save_students #bangladesh_quotha_movement #focus_on_bangladesh #quotamovement2024
#SaveBangladeshiStudents
0 notes
Text
ঈশা খাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভা
ঈশা খাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভা
১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষ্যে কিশোরগঞ্জের ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ এর আয়োজনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয় সভাকক্ষে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. প্রিয় ব্রত পালের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ^বিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর…
View On WordPress
0 notes
Text
দেশে এখন একটি চরম সাংস্কৃতিক টানপোড়ন চলছে! কিছু বুদ্ধিজীবী ও সাংস্কৃতিক 'ব্যক্তিত্ব'রা গলায় আনুগত্যের রশি পরে আছে। ওঁরা সকলেই মুখে স্কচ-টেপ লাগিয়ে রেখেছে! কে কত সরকারের বিশ্বস্ত তাঁর প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত ওঁরা। বাঙালি সংস্কৃতি আজ ধ্বংসের শেষ প্রান্তে এসে দাড়িয়েছে! ওঁরা একটি শব্দও উচ্চারণ করছে না। দেশের এই চরম সাংস্কৃতিক অবক্ষয়ে ওঁরা দেশের কৃষ্টি-ঐতিহ্য রক্ষায় দায়িত্ব পালন করছে না। যে দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গন সরকারের নির্দেশে লেজ নাড়ে, তাদের কাছে ন্যায় কিছু কি আশা করা যায়?
0 notes
Text
১৪ ডিসেম্বরের বুদ্ধিজীবী হত্যার মূল কারণ মুহম্মদ ও ইসলাম :
#মুসলমানদের যেকোনো আচরণ, সেটা ক্ষুদ্র হোক বা বৃহৎ, তার কারণ জানতে হলে ঢুকতে হবে কোরান-হাদিসে। কোরানকে যদিও বলা হয়, আল্লার বাণী; কিন্তু এই কোরানের কোনো বাণীই মুহম্মদের ইচ্ছা অনিচ্ছার বিরুদ্ধে বা বাইরে নয়। আর হাদিসকে বেশির ভাগ মুসলমান জানে মুহম্মদের বাণী হিসেবে; কিন্তু ��াদিস, শুধু মুহম্মদ যা বলে গেছে, তা ই নয়; মুহম্মদ যা করে গেছে সেটা ও।
মুহম্মদ মক্কায় থাকতেই, নবীত্ব লাভের ১০ বছর পর, ৬২০ খ্রিষ্টাব্দে, মদীনা থেকে খাজরাজ গোত্রের কয়েকজন ইহুদি হজ করার জন্য মক্কায় আসে এবং তারা মুহম্মদের নবীয়ত্বের কথা জানতে পারে। এরা মদীনায় ফিরে গিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা ক'রে, ইহুদিদের তাওরাৎ গ্রন্থে এরকম এক নবীর আবির্ভাবের কথার উল্লেখ আছে ব'লে, তারা মুহম্মদের নবীয়ত্ব সম্পর্কে নিঃসন্দেহ হয় এবং এর পরের বছর, খাজরাজ গোত্রের ১০ জন এবং আউস গোত্রের ২ জন আবার হজ করতে এসে আল আকাবা নামক স্থানে মুহম্মদের সাথে গোপনে মিলিত হয় এবং ইসলাম গ্রহন করে। এটা "আল আকাবার প্রথম শপথ" নামে পরিচিত। পরের বছর আরো কিছু লোক এসে ইসলাম গ্রহন করে, সেই সাথে তারা এটাও শপথ করে যে, মুহম্মদ যদি মদীনায় যায়, তাহলে তারা মুহম্মদকে সব রকমভাবে সাহায্য করবে এবং তাকে রক্ষা করবে। ইসলামের ইতিহাসে এটা "আল আকাবার দ্বিতীয় শপথ" নামে পরিচিত। এর ফলেই মুহম্মদ, মক্কায় টিকতে না পেরে মদীনায় যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় এবং একরাতে আবুবকরকে নিয়ে পালিয়ে যায়, যা মুসলমানদের কাছে মহান হিজরত নামে পরিচিত।
এখানে একটা বিষয় বলে রাখি, মুহম্মদের জন্মের বহু আগে থেকেই মক্কার কাবাকে ঘিরে হজ প্রথা প্রচলিত ছিলো; যখন কাবাকে বলা হতো মক্কেশ্বর শিবের মন্দির এবং তার মধ্যে ৩৬০টি দেব-দেবীর মূর্তি ছিলো। তাই হজ, যা বর্তমানে আরবের প্রধান পর্যটন ব্যবসা, তা মুহম্মদের চালু করা নয়।। এখানে আরও একটা বিষয় বলে রাখি, মুহম্মদের মা আমিনা ছিলো মদীনার খাজরাজ গোত্রের মেয়ে, ফলে খাজরাজ গোত্রের লোকদের, আত্মীয়তার সূত্রে, মুহম্মদের প্রতি কিছুটা দুর্বলতা ছিলো।
তো মদীনায় যাওয়ার পর খাজরাজ ও আউস গোত্রের লোকেরা মুহম্মদ ও আবুবকরকে এবং পরে মক্কা থেকে যেসব মুসলমান, মদীনায় আসতে থাকে, তাদেরকে যথা সম্ভব সাহায্য করে ব'লে, এদেরকে সাহায্যকারী বা আরবি ভাষায় বলে আনসার। আর যারা মক্কা থেকে পালিয়ে আসতো তাদের বলে মোহাজের। বাংলাদেশে আনসার-ভিডিপি...see more
0 notes
Text
কোন কোন নেতৃত্বগুণের বলে নবিজি (সা.) পৃথিবীর সেরা নেতা হয়েছিলেন? বলার অপেক্ষা রাখে না,মুহাম্মাদ (সা.) পৃথিবীর সবচেয়ে সফলতম বিপ্লবী লিডার! তিনি শুধু তত্ত্ব ও দর্শন দিয়েই ইতি টানেননি; বরং সে তত্ত্ব ও দর্শনকে পৃথিবীর বুকে বাস্তবায়নও করেছেন সফলভাবে। একটি বিশৃঙ্খল জনপদকে মাত্র ২৩ বছরের ব্যবধানে সুশিক্ষিত, সুশৃঙ্খল শক্তি হিসেবে পৃথিবীর বুকে পরিচয় করিয়েছিলেন। একটি গোত্রশাসিত ভূখণ্ডকে বানিয়েছিলেন বিশ্বরাজনীতির কেন্দ্রস্থল। তিনি এমন একদল জনশক্তি তৈরি করেছিলেন, যারা পৃথিবীর যে প্রান্তেই গিয়েছে, বিজয় তাদের কদমে এসে চুমু খেয়েছে! এ ছাড়াও তিনি ছিলেন সেরা পরিবারপ্রধান, সফল ব্যবসায়ী, অতুলনীয় শিক্ষক, সংস্কারক ও আধ্যাত্মিক নেতা। নবিজির নেতৃত্বগুণ নিয়ে গবেষণা করে পশ্চিমা বুদ্ধিজীবী তাঁকে অবহিত করেছেন, ‘দ্যা আল্টিমেট লিডার’ নামে। নবিজির সেসব গুণাবলি অর্জন করলে আপনিও হতে পারেন তাঁর মতো সেরা লিডার। নিজের পারিবারিক, ব্যাবসায়িক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রসহ কর্মস্থলে হতে পারেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী! ‘মুহাম্মাদ (সা.) দ্যা আল্টিমেট লিডার বইটি আপনাকে সেরা নেতা হওয়ার যাত্রায় কার্যকরভাবে সহায়তা করবে!
#islamibooks#fictionbooks#sahiwal#buybooksonline#onlinebusiness#pakistan#lahore#islamabad#karachi#multan#readersofinstagram#lahorebookshop#bookrecommendations#newbook#foliobookslahore#autobiography#pakistanbooks#pakistanbookstore#affordablebooks#bookish#onlinebookstore#bibliophile#bookaholic#bookaddict#booknerd#booklover#bookstagram#readingcommunity#bookshop#bolancanttbook
0 notes