#বিচরন বাংলা
Explore tagged Tumblr posts
Text
Welcome to our channel. It is a most common channel that regularly provides mystery, amazing, top 10, and top 5 types of videos. We try to feature your best videos. We upload videos regularly. If you have any problem or request, tell us, and we will try to help you. So stay tuned.
YouTube Channel Link = https://www.youtube.com/@bicoron.
#bicoron#facts#top 5#top 10 amazing facts#interesting facts#amazing facts#Bichoron#bicoron bangla#mysterious things#mysterious bangla#bangla mysterious#bicoron video#random facts#popular videos#অজানার#বিচরন#বিচরন বাংলা#All update bengali#doorbell camera videos#Information#অজানা তথ্য#রোমাঞ্চ#রহস্য#রহস্য রোমাঞ্চ#Romancho bhander#trending#রহস্য ভিডিও#Viral#মায়াজাল#Mayajaal
1 note
·
View note
Text
bodmash polapan
বদমাশ পোলাপান নাটকের আজকের এপিসোডটা দেখার পর মনে হল, প্রত্যয় হিরন আর ওর দলবল একটা প্রশংসা দাবি করেই। ওর সি ফর কোচিং নামে আরেকটা ��াটক দেখার পর আমি আমার শৈশবে চলে গেছি। বয়েজ স্কুলের ছাত্র হওয়ায় ব্যাপারটা অনেক ফিল করতে পারি, যে কি কি হচ্ছে। বাড়ামি ছাপায়ে এইখানে বেশ শাসনের একটা ব্যাপার ছিল- কারণ এই নাটকগুলোর সাথে ছিল মনিরা মিঠু, ফজলুর রহমান বাবু, মারজুক রাসেল যুক্ত ছিল। আমার কেন যেন মনে হচ্চেহ বাংলা নাটক একটা স্থিতিশীল পর্যায়ে আসছে। একটা অস্থিরতা যে ছিল শিল্পাঙ্গনে এইটা কিছুটা হলেও কমছে মনে হচ্ছে। আমার পর্যবেক্ষনে ভুল হতে পারে। কিন্তু আমার কাছে এই স্থিতিশীল হওয়ার একটা কারণ আছে। ২০০৮-১০ পর্যন্ত বাংলাদেশ একভাবে চলছে, যেইটা অনেকটা ৮০-৯০ দশকের একটা লিগাসি ধারন করত। দেশে ইন্টারনেট আসার পর একটা জেনারেশন গ্যাপ তৈরি হয়। এখন এই ইন্টারনেট পাওয়া জেনারেশনটা বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে বিচরন করছে ফলে একটা স্থিতিশীল অবস্থা তৈরি হইছে। এইটা আমার মতামত। ফলে বেশ কিছু ভালো নাটক সিনেমা পাচ্ছি আমরা। দীপংকর দীপনের অপারেশন সুন্দরবনের ট্রেইলার দেখলাম দেখে ভালো লাগছে। রায়হান রাফি এর কিছু সিনেমার কাজ ভালো হচ্ছে দেখলাম। এমনকি কয়দিন আগে সালমান মুক্তাদিরের নতুন ভিডিও দেখেও ভালোই লাগল আমার কাছে। বাংলাদেশ নিয়ে আমার আশার একটা জায়গা আছে , তা হচ্ছে আমার কেন যেন মনে হয় যাদের বয়স এখন ২৫-৩০ এর মধ্যে এরা মনে হয় বুঝে গেছে এই দেশে কিছু করতে হলে, কোন রাজনৈতিক আদর্শ (কোন কোন ক্ষেত্রে সেইটা দেশপ্রেম, বিশেষ করে একাত্তর) , ধর্মীয় উন্মাদনার আবেগ পাশে রেখে ভালো ভালো সাংস্কৃতিক কাজ করতে হবে। আমি খুব সচেতনভাবেই একাত্তর শব্দটা লিখলাম এই কারণে, গত ১২ বছরে বা ২০ বছরে আমরা যারা বড় হইছি- বুঝে গেছি ৭১ একটা রাজনৈতিক টুল, সবচেয়ে বড় প্রমান হচ্ছে একজন সেক্টর কমান্ডারের খেতাব ছিনায়ে নেয়ার প্রস্তাব, ২০০৫ এর দিকে মান্না অভিনীত একটা ছবিতে নিরপেক্ষভাবে ইতিহাস উপস্থাপনের একটা ভয়, আর সেই উপস্থাপনার ব্যর্থতার কারণে পরিচালক কে রাজনৈতিকভাবে হেনস্থা করা । শুধুমাত্র ৯ মাসের ত্যাগ কে নয় মাসের মধ্যে রাখতে না পারার ব্যর্থতা হচ্ছে- এই প্রজন্মের ২৫-৩০ বছর বয়সী খুব কমই মানুষ ওরা ১১ জনের মত মুভি বানানোর ��িন্তা করবে। আর বাংলাদেশ যদি টিকে যায়, উন্নতির সোপানে উঠে তাহলে ঠিক এই কারনেই সোপানে উঠবে- যে আবেগের উন্মাদনা পাশে রেখে শুধু মানুষ, ঘটনা নিয়ে ভাবছে। এবং এইটাই কসমোপোলিটন জাতি হওয়ার বৈশিষ্ট্য আমি মনে করি- যে আসলে উদার হস্তে সব মত সব দর্শন গ্রহন করবে আবার বিলানোর সময় উদার হস্তে সব দিয়ে দিবে।
0 notes
Photo
photography may be easy to click but to draw the pulse of nature and human in the pencil sketch of light is a hardship patience ! মাঝে মাঝেই আমি গিয়ে বসে থাকি এক গৌরবময় ইতিহাসের আঁতুড় ঘরে - স্মৃতির জাবর কাটতে থাকি উদ্দাম তারুন্যের ‘ যখন যুদ্ধে যাবার ছিল শ্রেষ্ঠ সময় ’ – ঠিক এই স্বর্গধাম থেকেই একদিন লক্ষ লক্ষ জনতার হৃদয় থেকে একটি হাত উঠে গিয়ে ছুঁয়েছিল বিশাল আকাশ - তর্জনী উঁচিয়ে বজ্র কন্ঠে ঘোষিত হয়েছিল ‘ এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম - এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম – জয় বাংলা ‘ । নাম তার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান – যেখানে অবিরাম জ্বলছে ; বাঙ্গালীর আত্মত্যাগের বীরত্বগাঁথা শিখা চিরন্তন ।। গতকাল ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০ গিয়েছিলাম সেই জলসা ঘরে এবং বসেছিলাম অনেক্ষন - আর দেখিছিলাম মন ভরে অসংখ্য ছোট বড় মাছের বাঁধ ভাঙ্গা আনন্দ অবাধ স্বাধীনতার ।। তার পর এক সময় উঠে গেলাম – প্রবেশ করলাম রোমাঞ্চিত বেকার যৌবনের আনন্দ – বেদনার বহু স্মৃতিময় তীর্থ স্থান রমনা পার্কে ; যেখানে শতবর্ষের নির্জনতায় বসবাস করে সবুজ বনানীর বুকে আদিম জীব বৈচিত্র । প্রকৃতির এই আনন্দ অভিসারে আমিও যুক্ত হয়েছিলাম কাল – মনে হল সবাই কেমন যেন বহু যুগের চেনা – আমাকে বল্লো এতদিন কোথায় ছিলে বন্ধু ! বসে ছিলাম ক্যমেরা তাক করে আর অবাক বিস্ময়ে উপভোগ করেছিলাম বক , পানকৌড়ি আর কাঠ বিড়ালীদের অবাধ বিচরন আর উষ্ণ আলিঙ্গন । হঠাৎ এক সময় তারা মিশে গেলো আমার সাথে এক মোহনায় – একই ফ্রেমে আমার ক্যামেরায় – অপুর্ব এই দৃশ্য কল্প চির স্মরনীয় হয়ে গেলো নান্দনিক আলোর কাব্য মালায় ..... *সুপ্রভাত_বাংলাদেশ – সুপ্রভাত_বসুমতি Good morning Bangladesh���Good morning planet http://bimboophoto.com/ *Celebrating the Bangladesh 2021 Celebrating the planet 2021 http://bimboophoto.com/ Through your exclusive publications (calendar, diary , greeting cards, documentary books & many more) using the pictorial, fine art & experimental images of Abdul Malek Babul FBPS , Hon FBPS a store house of stock photographic beauty and bounty on multiple subject matters to meeting up your expectations . photo location : Bangladesh *Please feel free to contact & visit my following website & links http://bimboophoto.com Copyright : #Abdul Malek Babul FBPS Hon FBPS * professional & fine art photo artist *teacher *organizer *dream weaver * pictorial creator & documentary expert http://bimboophoto.com/ https://www.facebook.com/babulabdulmalek http://bimboophoto.com/ https://bimboophoto.com/blog/blog-abdul-malek-babul/ [email protected] [email protected] + 88 02 01715298747 & 01305269249 https://www.facebook.com/babulabdulmalek https://www.facebook.com/bimboophoto https://www.facebook.com/Save-the-artery-the-buriganga https://www.facebook.com/groups/363821067364826 https://www.flickr.com/people/55321771@N08 https://www.youtube.com/feed/my_videos
0 notes
Photo
পেশা নির্বাচন ও বাস্তবতা মো.মশিউর রহমান জন্মের পর একটি শিশু ধীরে ধীরে বাবা মায়ের কুলে অতি আদরে বেড়ে উঠে। একটি নির্দিষ্ট বয়সে তাকে লেখাপড়া শেখানোর জন্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠাতে হয়। অনেকেই তিন বছর বয়সে কিন্ডারগার্টেনে ( কেজি) প্লে গ্রুপে সন্তানদের ভর্তি করিয়ে দেন। যদিও আমাদের দেশে সরকারি ভাবে প্রাক-প্রাথমিকে ভর্তির বয়স পাঁচ বছর। শিশুকে কম বয়সে অনেকেই ভর্তি করিয়ে থাকেন মূলত জানার বা শেখার চেয়ে তাকে চাকুরীর বাজারে উপযুক্ত প্রতিযোগি হি��েবে গড়ে তোলার জন্যে। এই বয়সে শিশুদের উপর মানসিক চাপ এক ধরনের নির্যাতনের শামিল। এটা নিয়ে সরকার ভাবছে। মানসিক চাপ কমাতে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত সকল শিশুদের পরীক্ষা বাতিলের চিন্তা করছে সরকার। যদিও গ্রামাঞ্চলে কিন্ডারগার্টেনে (কেজি) শিশুদের ভর্তির সুযোগ নেই। বাবা মায়ের ভিতরে কাজ করে শিশুদেরকে শক্ত প্রতিযোগি হিসেবে গড়ে তোলতে না পারলে বর্তমান তীব্র প্রতিযোগিতামূলক চাকুরীর বাজারে সে ঠিকে থাকতে পারবে না। সবারই উদ্দেশ্য সন্তান যাতে জীবনের প্রতিটি একাডেমিক সকল পরীক্ষাতেই এ প্লাস পায়। নৈতিক শিক্ষায় কত পেলো সেটা আমরা অনেকেই দেখি না। শুধু এ প্লাস পেতেই হবে শিশুদের মাথায় সেটাই সেট করে দিয়ে থাকি। শিশু কতটুকু শিখলো সেটা বড় কথা নয় তার খাতায় যদি একশ নম্বরের মধ্যে নিরানব্বই থাকে সেটাতেই আমার খুশি থাকি। নৈতিক ও মানবিক শিক্ষা কতটুকু অর্জন করলো সেটা নিয়ে মাথা ঘামাই না। শিশুদের সাথে সাথে অভিভাবকও শিক্ষার এ দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। এর প্রমাণ প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল। যে দিন ফলাফল প্রকাশিত হয় সেদিন অভিভাবকদের সেকি উচ্ছাস। আর যেসব সন্তান এ প্লাস পায় নাই তাদের বাবা মায়ের সে কি করুণ আকুতি। যেন প্রিয়জন হারানোর চেয়ে এ বেদনার ভার বেশি। এক সময় দেশে এমন অবস্থা ছিলো না। বাবা মা চাইতেন লেখাপড়া শিখে সন্তান মানবিক মানুষ হোক। লেখাপড়া শিখে একজন মানবিক মানুষ হলে তার মধ্যে দেশপ্রেম থাকবে, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি দায়িত্ববোধ থাকবে। আর যদি সে প্রকৃত মানুষ না হয়ে উচ্চ শিক্ষা গ্রহন করে একটি ওজনধারী সনদ গ্রহন করেও সেটা পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের কোন কাজে আসবে না। যার বর্তমান প্রমাণ আমরা এখন পাচ্ছি। দেশে হাজার কোটি টাকার দূর্নীতির সাথে জড়িত তথাকথিত ওজনধারী উচ্চ শিক্ষিত লোকেরা। জাতীয় পত্রিকায় হেড লাইন আসে সাগর চুরির কথা। আমরা আগে শুনতাম পুকুর চুরি। এখন নতুন সংযোজন সাগর চুরি। এতেই প্রমাণিত হয় দূনীর্তি লাগাম ছাড়া। দেশে এই অবক্ষয়ের কারণ প্রকৃত নৈতিক ও মানবিক শিক্ষার অভাব। বর্তমান অর্থ কেন্দ্রিক সমাজ ব্যবস্থায় চাকুরীর উদ্দেশ্য থাকে দ্রুততম সময়ে অধিক অর্থ উপার্জন করা। সেটা বৈধ বা অবৈধ হোক। এসব সামাজিক বৈষম্য দেখেই অসুস্থ পরিবেশে আমাদের শিশুরা বেড়ে উঠছে। তখন তাদের মনের মধ্যেও এই ভাবনা কাজ করে পড়াশুনা শেষ করে আমি প্রচুর টাকা রোজগার করব। ফ্লাট কিনব। দামী গাড়ি কিনব। সেটা বৈধ আয়ে হলে কারো আপত্তি থাকে না। কিন্তু অবৈধ হলে সেটাতেই সবার প্রশ্ন থাকে। অনেকের চাকুরীতে আয়ের সাথে ব্যয়ের সামঞ্জস্য নাই। কিন্তু সেই লোকটি বিত্তশালী ��িসেবে সমাজে বিচরন করছেন্ । এটাতে তিনি সমাজে একটি ভুল বার্তা দিচ্ছেন। সেটা হলো লেখাপড়ার উদ্দেশ্য হলো প্রচুর বিত্ত অর্জন। লেখাপড়া শিখে সন্তান একটি চাকুরী করবে সেটাই ছিল মধ্যবিত্ত পরিবারের স্বাভাবিক চিত্র। এই যে শিক্ষা জীবনে বাবা মা সহ শিক্ষার্থীদের এই তীব্র প্রতিযোগিতা। এর পেছনে নিশ্চয় কারণ রয়েছে। সেটা হলো শিক্ষা জীবন শেষ করে একটি ভালো মানের চাকুরী। আমরা যখন প্রাথমিকে, মাধ্যমিকে পড়ি যখন বুঝতাম পড়াশুনা শেষ করে একটি চাকুরী করব। সেটা যে কোন চাকুরীই হোক। সরকারি চাকুরীর চাহিদা বেশ সেটা বুঝতাম। ক্লাসের সেরা মেধাবী ছাত্রটি চিকিৎসক বা প্রকৌশলী হবেন সেটাও প্রায় অনেকটা নিশ্চিত। আর এর পরের সারির শিক্ষার্থীরা অন্য পেশায় যাবেন। অনেক দিন ধরেই সেটা চলে আসছে। দিন পরিবর্তন হয়েছে। এখন চাকুরীতে পেশাগত বৈষম্য ও সুযোগ সুবিধার অভাবে দেশের মেধাবী সন্তানেরা তাদের পেশাগত কাজে মনযোগ দিতে পারছেন না। সবাই চায় যে পদে ক্ষমতা ও অর্থ বেশি সেই চাকুরী। তাই এখন পেশা নির্বাচন খুবই কঠিন। এখন পেশা বলতে যে পেশায় অর্থ বেশি পেশাটাই সবাই চায়। এর পেছনে বিভিন্ন কারণ রয়েছে। এর একটি হলো একই পদে দশ পনের বছর চাকুরী করে কোন পদোন্নতি পাচ্ছেন না। ফলে তাদের মনের মধ্যে একটি অসন্তোষ বিরাজ করে। ক্যাডার সার্ভিসেও সেটা পরিলক্ষিত হয়। দু তিনটি ক্যাডার পদ ছাড়া নিয়মিত পদোন্নতি না থাকায় ক্যাডার বৈষম্য পরিলক্ষিত হচ্ছে। তাই আমাদের সন্তানেরা বর্তমানে লেখাপড়া শেষ করে দেশের সকল সুযোগ সুবিধা সম্বলিত দু তিনটি চাকুরীর পেছনে ছুটছেন। কাংঙ্খিত চাকুরীটি না পেলে লক্ষ লক্ষ মেধাবী তরুণ তরুণীরা হতাশ হয়ে পড়েন। তার কারণ যে চাকুরটি তিনি করছেন সেখানে সামাজিক মর্যাদা ও নিয়মিত পদোন্নতি নিয়ে তিনি শংকিত। আর চাকুরীতে নিয়মিত পদোন্নতি না পেলে সামাজিক মর্যাদা থাকে না বলেই হতাশা বাড়ে। কাজের স্পৃহা থাকে না। তাই এসব কারণেই প্রতি বছর দেশের হাজার হাজার মেধাবী তরুণ তরুণী হতাশা নিয়ে দেশ ছাড়ছেন। যা দেশের জন্যে বিরাট এক ক্ষতি। আমরা ছেলেবেলায় বাংলা বা ইংরেজিতে রচনা লিখতে গিয়ে ডাক্তার হবার স্বপ্নের কথা লিখতাম। কারণ ডাক্তরা সমাজে র্মযাদার আসনে আসীন ছিলেন। আজও শিশুরা লিখে কিনা জানি না। বর্তমানে দেশের চিকিৎসরাও কর্মক্ষেত্রে যথাযথ মর্যাদা পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ রয়েছে। তদ্রুপ প্রকৌশলীদের ক্ষেত্রেও। দেশে যদি সকল সরকারি বেসরকারি চাকুরীতে মেধা ও কাজের দক্ষতার ভিত্তিতে সঠিক সময়ে পদোন্নতি ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা প্রদান করা হতো তাহলে পড়াশুনা শেষ করে কে কোন পেশায় কাজ করছেন সেটা নিয়ে চিন্তা থাকতো না। আর পেশা নির্বাচন নিয়ে চিন্তা করতে হাতো না। পড়াশুনা শেষ করে যে কোন পেশায় কাজ করতে সাচ্ছন্ধ বোধ করতে পারেতেন। আর এখনকার তরুণ তরুণীদের কাংঙ্খিত দুই তিনটি চাকুরীর মোহ ত্যাগ করতে পারছেন না। আর যদি সেটা পেয়ে যান তাহলে তিনিই হয়ে যান সফলতার প্রতী��। তাকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে, পড়ায় পাড়ায়, গল্প চলতে থাকে। সেটা দোষের কিছু না। কিন্তু তার সাথের বন্ধু বান্ধবেরা কাংঙ্খিত স্থানে পৌছতে না পারায় হীনমন্নতায় ভোগেন। অন্য চাকুরীতে ইচ্ছার বিরুদ্ধে বেঁচে থাকার তাগিদে কাজ করতে থাকেন। আমাদের এই সংস্কৃতি সুখের নয়। দেশের সকল মেধাবী সন্তানেরা যে পেশায় চাকুরী করুক না কেন সে পেশাতেই যদি মর্যাদা ও সুযোগ সুবিধা সমান থাকে তাহলে তিনি সাচ্ছন্ধে দেশকে সেবা দিতে পারবেন। আর সেটা পান না বলেই তাদের মধ্যে চরম হতাশা নেমে আসে। আমরা কেহই পৃথিবীতে চির দিন থাকব না। আমাদের উচিত নতুন প্রজন্মের জন্যে একটি বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্তা গড়ে তোলা। আর সেটার লক্ষ্যেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীনের ডাক দিয়েছিলেন। দেশ স্বধীন হয়েছে তবে সমাজে, রাষ্ট্রে বৈষম্য এখনও শেষ হয় নাই। এটা থেকে আমাদের বের হয়ে আসা উচিত। আমাদের সন্তানেরা পড়াশুনা শেষ করে মানবিক মানুষ হোক । দেশপ্রেমে ও মানবিকতাবোধ হৃদয়ে ধারন করে দেশ সেবায় নিয়োজিত হোক। আর সেটাই হোক সবার লক্ষ্য। সরকারি বেসরকারি সকল চাকুরীতে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা ও মর্যাদা নিশ্চিত হোক। কোন পেশাই খাটো নয় সমাজের সকল পেশার মর্যাদা অক্ষুন্ন থাকুক। এটাই আমাদের সকলের প্রত্যাশা। লেখক : প্রভাষক, সরকারি দিগেন্দ্র বর্মন কলেজ, বিশ্বম্ভরপুর, সুনামগঞ্জ।
0 notes
Photo
উপকূলীয় অ ল থেকে বিলুপ্তির পথে মহিষ কালের বিবর্তে হারিয়ে যেতে বসেছে একসময়ের গৃহপালিত পশু মহিষ। আগের মত এখন আর চোখে পড়েনা মহিষের পাল। উপরন্ত এখন গাঁ-গ্রামের প্রত্যন্ত অ লে হাজার হাজার লোকের সমাগম ঘটিয়ে চলছে বিনোদন প্রিয় ঐতিহাসিক মহিষের লড়াই। কৃষিতে আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার, বাথান জমি কমে যাওয়া, সবুজ ঘাসের অভাব এবং চোর সিন্ডিকেটের কারনে এ উপকূলীয় অঞ্চল থেকে বিলুপ্তির পথে মহিষ। কলাপাড়া উপজেলা প্রানি সম্পদ অফিস থেকে জানা যায়, বর্তমানে এই উপজেলায় মাত্র ১৯,৫০০মহিষ রয়েছে। আর বাংলা পিডিয়ার তথ্য মতে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (১৯৯৮)-এর হিসাব অনুযায়ী এদেশে বর্তমানে প্রায় ৪,৪৭,০০০ মহিষ রয়েছে। প্রতিটি মহিষের জন্য প্রতিদিন প্রায় ৩০ কেজি সবুজ ঘাসের প্রয়োজন। কিন্তু বর্তমানে মহিষ পালনের বড় অন্তরায় সুবজ ঘাষের অভাব। এক সময় এ উপজেলার চরা লসহ বিভিন্ন এলাকায় মহিষ পালনের প্রাচুর্যতা ছিল। প্রায় প্রত্যেকটি কৃষক পরিবারই মহিষ পালন করত। বিলে দেখা যেত মহিষের পাল। এক একটি পালে প্রায় পঞ্চাশ থেকে প্রায় ষাটটি মহিষ দেখা যেত। আর এ মহিষ বিচরনের জন্য থাকত আলাদা রাখাল। রাখালরা মহিষের পাল ছেড়ে সুমধুর গান ধরত। ��িন্তু এখন আর গ্রামা লে চোখে পড়েনা মহিষের বিচরন। অনেক কৃষকই মহিষ দিয়ে হাল চাষ করতো। কিন্তু বর্তমানে বেশির ভাগ হাল চাষই হয় আধুনিক যন্ত্র দিয়ে। এছাড়া একসময় অনেক কৃষকই মহিষের দুধ বিক্রি করে সংসারের ভরনপোষন করতো। তবে এখন মহিষের সংখ্যা খুবই কম থাকায় হাট-বাজারে মহিষের দুধ নেই বললেই চলে। মহিষের মাংস আমিষের চাহিদা পূরন করে। আগে বিভিন্ন শহরে মাইকিং করে ঢোল বাজিয়ে মহিষের মাংস বিক্রি হত। কিন্তু বর্তমানে এসব চিত্র এখন আর চোখে পড়েনা। মহিষের জন্য চাই সবুজ ঘাষ। কিন্তু এ অ লে ফসলি জমি কমে যাওয়ায় সবুজ ঘাষের পরিমান অনেক কম। চরা লে চোর সিন্ডিকেট সক্রিয় থাকার কারনে অনেকেই ছেড়ে দিয়েছে মহিষ পালন। তাছাড়া এ অ ল থেকে মহিষের চরন ভূমি কমে যাওয়ায় বিলুপ্তির পথে প্রায় ্এ প্রজাতির পশু। তবে যদি মহিষ পালনে এ অ লের কৃষকদের সরকারি প্রনোদনা দিয়ে আগ্রহী করা যায় তাহলে তারা আর্থিকভাবে লাভবান হয়ে আমাদের আমিষের চাহিদা মেটাতে সম্ভব হবে বলে মনে করেছেন সচেতন মানুষেরা। চম্পাপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা কবির মুন্সী জানান, বর্তমানে আমার হালে ৪৫টি মহিষ রয়েছে। গত মাসে ০৯টি মহিষ চুরি হয়েছিল। অনেক কষ্টে ঢাকা কেরানীগঞ্জ থেকে মহিষ উদ্ধার করি। এবং চোর সনাক্ত করে মামলা করি। বর্তমানে কলাপাড়া সিনিয়র জুডিসিয়াল মেজিষ্ট্রেট আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। সত্তরোর্ধ্ব কৃষক আবুল হাসেম জানান, এক সময় আমার প্রায় ৭০ থেক ৮০ টি মহিষ ছিল। এ অ লে অনেকেই মহিষ পালন করত। কিন্তু মহিষের ভূমি চরন কমে যাওয়ায় এখন আর কেউ মহিষ পালন করেনা। চর গঙ্গামতির কৃষক আবদুল বারি জানান, মহিষ পালন লাভজনক। বর্তমানে কোন খোলা জায়গা নেই। মহিষ পালনের জন্য ব্যাপক খোলা জায়গা প্রয়োজন। এ জন্য মহিষ পালন সম্ভব না। কলাপাড়া উপজেলা প্রানি সম্পদ কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান জানান, বাথান জমি কমে যাওয়ায় ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে মহিষ পালন। এছাড়া নিম্ন ভূমি, চরা ল এবং কাঁচা ঘাসের অভাবে মহিষ পালনে আগ্রহ হারাচ্ছে কৃষক।
0 notes