#বাণিজ্য সংবাদ
Explore tagged Tumblr posts
world-store · 1 year ago
Text
Tcs: TCS UK এর Nest এর সাথে £840 মিলিয়ন চুক্তি স্বাক্ষর করেছে
বেঙ্গালুরু: টিসিএস থেকে একটি বিশাল চুক্তি জিতেছে নীড়, যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় কর্মক্ষেত্র পেনশন স্কিম, যা ট্রান্সামেরিকা থেকে $2-বিলিয়নের বেশি চুক্তির অংশের কোম্পানির সাম্প্রতিক ক্ষতি থেকে উদ্ভূত কিছু উদ্বেগকে অফসেট করবে।Nest চুক্তির মূল্য £840 মিলিয়ন যার প্রাথমিক মেয়াদ 10 বছর। মেয়াদ আট বছর বাড়ানোর বিকল্প আছে। বর্ধিত হলে, 18 বছরের মেয়াদে চুক্তির মোট মূল্য হবে £1.5 বিলিয়ন।চুক্তিটি দুটি…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
dailycomillanews · 2 months ago
Text
অবশেষে ভারতে যাচ্ছে ৩ হাজার টন ইলিশ
অবশেষে আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে তিন হাজার টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। রপ্তানির অনুমতি পেতে আবেদনকারীদের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এর আগে দেশে সরবরাহ বাড়াতে অন্তর্বর্তী সরকার এ বছর ভারতে ইলিশ রপ্তানি না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
0 notes
business24bdinfo · 4 months ago
Text
আজ থেকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
মাসিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ রোববার (৪ আগস্ট) থেকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি শুরু করবে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। সারা দেশের এক কোটি পরিবার কার্ডধারীদের মধ্যে এই পণ্য বিক্রি করবে সরকারি সংস্থাটি। শনিবার (৩ আগস্ট) বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে টিসিবি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সকাল সাড়ে ৯টায় রাজধানীর কলোনী বাজার তেজগাঁও এ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল…
0 notes
khulnaobserver · 5 months ago
Text
Tumblr media
The first Khulna Division-based digital news platform started its journey on June 24, 2023. Keep an eye on Khulna Observer to get 24x7 the latest news headlines, analysis, sports, entertainment, education, jobs, business, politics and opinions of 10 district people from Khulna Division.
খুলনা বিভাগ ভিত্তিক প্রথম ডিজিটাল নিউজ প্ল্যাটফর্মটি ২০২৩ সালের ২৪ জুন যাত্রা শুরু করে। খুলনা বিভাগের ১০ টি জেলার (২৪×৭) সর্বশেষ সংবাদ শিরোনাম, প্রতিবেদন, বিশ্লেষণ, খেলা, বিনোদন, শিক্ষা, চাকরি, বাণিজ্য, রাজনীতি সহ জনগণের মতামত জানতে চোখ রাখুন "খুলনা অবজারভার" এ।
#খুলনাঅবজারভার @khulnaobserver
0 notes
banglavisiononline · 6 months ago
Link
ঈদুল আজহা উপলক্ষে ৭০ টাকা কেজিতে চিনি
0 notes
shameemsayedee · 8 months ago
Text
Tumblr media
وَلَقَدْ نَصَرَكُمُ اللَّهُ بِبَدْرٍ وَأَنتُمْ أَذِلَّةٌ ۖ فَاتَّقُوا اللَّهَ لَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ
বস্তুতঃ আল্লাহ বদর��র যুদ্ধে তোমাদের সাহায্য করেছেন, অথচ তোমরা ছিলে দুর্বল। কাজেই আল্লাহকে ভয় করতে থাক, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞ হতে পারো ।
১৭ রমাদান, ঐতিহাসিক বদর দিবস ।
ইতিহাসে যতোগুলো যুদ্ধ মুসলমানদের সাথে বিভিন্ন সম্প্রদায় বা জাতিগোষ্ঠীর কিংবা বিধর্মীদের সাথে সংঘটিত হয়েছে, তার মধ্যে বদরের যুদ্ধ ছিল মুসলমানদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ । কারণ, বদরের যুদ্ধের তাৎপর্য ঐতিহাসিক । এ যুদ্ধটি ছিল ইতিহাস নির্ধারণকারী একটি লড়াই । বদরের যুদ্ধে যদি মুসলমানেরা পরাজিত হতেন, তাহলে দ্বীন ইসলামে মহান আল্লাহকে ডাকার মতো কোনো লোক এই পৃথিবীতে থাকতো কি না তা কেবল সেই মহান সৃষ্টিকর্তা ছাড়া আর কারো জানা ছিলো না । শত্রুদের দৃষ্টিতে বদরের যুদ্ধ ছিলো, সবে চারা গজাচ্ছে- সেই ইসলাম ধর্ম নামক অঙ্কুরকে আল্লাহর জমিন থেকে পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার যুদ্ধ । বদরের যুদ্ধের অপর একটি তাৎপর্য হলো, দ্বীন ইসলাম প্রচার করতে গিয়ে আমাদের প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ ﷺকে একজন সেনাপতির দায়িত্ব পালন করতে হয়েছে । বদরের যুদ্ধের তৃতীয় তাৎপর্য হলো, মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা অনেকটাই অদৃশ্যমানভাবে তাঁর প্রিয় বান্দাদের বিপদে কিভাবে সাহায্য করেন, তার জ্বলন্ত প্রমাণ এই যুদ্ধে বিদ্যমান ।
‘বদর’ নামক স্থানের পরিচিতি
বদরের যুদ্ধ হয়েছিল হিজরি দ্বিতীয় সালের ১৭ রমজান; 'বদর' পবিত্র মক্কা থেকে কিছুটা উত্তরে, পবিত্র মদিনা থেকে কিছুটা দক্ষিণ-পশ্চিমে । প্রায় চৌদ্দ শ’ একত্রিশ কিংবা বত্রিশ বছর আগে ওই আমলের আরব দেশে মক্কা নগরীর কুরাইশদের সাথে যে বাণিজ্য হতো, সেই বাণিজ্যের কাফেলাগুলো চলাচল করার যে পথ ছিল, সেটি ‘বদর’ নামক জায়গার পাশ দিয়েই যেতো ।
যুদ্ধের প্রেক্ষাপট : মক্কাবাসীর চিন্তা
মহানবী বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ ﷺ মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করে চলে এলেন । তারপর মদিনাতে নতুন একটি নগররাষ্ট্র, নতুন সভ্যতা, সংস্কৃতি, স্বকীয়তা এবং দ্বীন ইসলামের মূল কেন্দ্র গড়ে তোলার জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছিলেন । এটা দেখে মক্কার কুরাইশরা ঈর্ষান্বিত হলো । দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে তারা নানা ষড়যন্ত্রের পথ খুঁজতে লাগলো । কুরাইশরা চিন্তা করলো, আমরা তো সবাই মিলে মক্কায় আহমাদে মুসৃতফা মুহাম্মদ ﷺকে দমন করে রাখতে পেরেছিলাম, কিন্তু এখন মদিনায় গিয়ে তিনি নতুনরূপে বাধাহীনভাবে ইসলাম প্রচার করে চলেছেন । যদি এরূপ অত্যাচার চলতে থাকে আর তার এই সংগ্রাম অগ্রসর হতে থাকে, তাহলে অচিরেই মদিনার মুসলিমগণ মক্কার লোকজনের প্রতি হুমকি হয়ে দাঁড়াবে । অতএব, অঙ্কুরেই তাদের বিনাশ করা প্রয়োজন ।
যুদ্ধের প্রেক্ষাপট : মদিনাবাসীর চিন্তা
অপর দিকে, সবেমাত্র জন্ম নেয়া মদিনা নামক নগররাষ্ট্র তথা ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থার ভিত্তি ক্রমবর্ধমান হলেও মহানবী সাইয়েদুল মুরসালীন মুহাম্মদ ﷺ এবং তার সাথীরা চিন্তা করলেন, আমরা মক্কা থেকে বের হয়ে এসেছি ঠিকই; কিন্তু মক্কার হুমকি থেকে আমরা এখনো মুক্ত হতে পারিনি । আমরা এখনো তেমন শক্তি অর্জন করতে পারিনি । তাই আগে আমাদের শক্তি সঞ্চয় করা প্রয়োজন এবং আল্লাহর দ্বীনকে তার জমিনে প্রতিষ্ঠা করতে হলে শত্রুদের মোকাবেলা করার কোনো বিকল্প নেই । মোটামুটি এ ধরনের চিন্তাভাবনার পরই মক্কা ও মদিনা- এ দুই শহরকেন্দ্রিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে একটি যুদ্ধ অনিবার্য হয়ে উঠেছিলো । তা ছাড়া পরোক্ষভাবে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার পক্ষ থেকে নির্দেশ এসেছিল যুদ্ধের প্রস্তুতি গ্রহণ করার ।
প্রস্তুতি পর্ব:
অবশেষে রাসূলে আকরাম ﷺ-এর নেতৃত্বে মদিনা থেকে মুসলমানদের একটি দল বের হলো । তাদের উদ্দেশ্য ছিল মক্কা নগরীর আরবদের বাণিজ্য কাফেলা, যেটা সিরিয়া থেকে ধনসম্পদ নিয়ে মক্কায় ফেরত যাবে তাদের মোকাবেলা এবং তাদের কাছ থেকে কিছু সংগ্রহ করা । সেজন্য তারা চলাচলের রাস্তার পাশে ওঁৎ পেতে ছিলেন । অপর দিকে ধনসম্পদ নিয়ে মক্কা নগরীর ব্যবসায়ীদের কাফেলা সিরিয়া থেকে ফেরত আসার সময় সংবাদ পেল যে, এই পথ ধরে গেলে পথি��ধ্যে তাদের বিপদে পড়ার আশঙ্কা আছে । তাই তারা সবার সিদ্ধান্তক্রমে তাদের গতিপথ একটু পরিবর্তন করে মক্কায় যাওয়ার জন্য নতুন পথ আবিষ্কার করলো এবং সেই পথ ব্যবহার করে তারা মক্কার কাছাকাছি চলে গেল । কিন্তু ইতোমধ্যে অন্য একটি ঘটনার উদ্ভব হলো । বাণিজ্য কাফেলার অনুরোধে মক্কা থেকে একদল সৈন্য অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে রওনা দিয়েছিলো কাফেলাকে এগিয়ে আনার জন্য । মক্কা থেকে উত্তর দিকে যে পথ ধরে বাণিজ্য কাফেলা আসছে সেই পথ ধরে, যাতে পথিমধ্যে বাণিজ্য কাফেলার ওপর কোনো বিপদ-আপদ এলে তারা সাহায্য-সহযোগিতা করতে পারে । কিন্তু বাণিজ্য কাফেলা মদিনার মুসলমানদের দৃষ্টি এড়িয়ে চলে গেলো । এমনকি মক্কা থেকে আসা সাহায্যকারী লোকদেরও দৃষ্টির অগোচরে চলে গেলো । মক্কা থেকে আগত সাহায্যকারী দল যখন বদর নামক স্থানে এসে অবস্থান করছিলো তখন তারা সংবাদ পেলো মুসলমানেরা তাদের আশপাশে আছে । মুসলমানেরা বদর নামক স্থানটির কাছেই অবস্থান করছিলো । ফলে তারাও জানতে পারলো, মক্কা থেকে আগত এবং অস্ত্রেশস্ত্রে সজ্জিত একদল সৈন্যবাহিনী তাদের পাশেই অবস্থান করছে । যুদ্ধটি চূড়ান্তরূপে দেখা দিলো । 'বদর' নামক স্থানে কাফেররা এক দিকে অবস্থান নিলো, অন্য দিকে মুসলমানেরা অবস্থান নিলো । মুসলমানবাহিনী যে স্থানটিতে অবস্থান নিলো, সেখানে একটি পানির কূপ ছিল; পানি আহরণের জন্য কুয়ায় সহজে যাওয়া যেত । যেহেতু পানির কূপটি মুসলমানদের দখলে, সেহেতু কাফেররা পানির সঙ্কট অনুভব করলো । কূপের পাশেই একটি পাহাড়, সেখানে মুসলমানদের সদর দফতর স্থাপন করা হলো । একটি তাঁবুর বন্দোবস্ত করা হলো, সেখানে রাসূলে পাক ﷺ অবস্থান নিলেন । এলাকাটি ছিলো সমতল, কিন্তু তিন দিকে পাহাড়বেষ্টিত ।
যুদ্ধক্ষেত্রের অবস্থান ও পরিবেশ
যুদ্ধক্ষেত্রটির অবস্থান ও পরিবেশের বর্ণনা দেয়া অবশ্যই প্রয়োজন । যে স্থানটিতে মুসলমানেরা অবস্থান নিয়েছিলেন, সেখানে সূর্যের তেজ সরাসারি তাদের মুখের ওপর পতিত হয় । কিন্তু কাফেরদের মুখে দিনের বেলায় সূর্যের আলো পড়ে না । মুসলমানেরা যেখানে দাঁড়িয়ে যুদ্ধ করবেন, সেখানে মাটি নরম এবং বালুর আধিক্য যা যুদ্ধক্ষেত্রের জন্য উপযুক্ত নয় । অপর দিকে কাফেররা যেখানে অবস্থান নিয়েছিল, সেখানে মাটি শক্ত এবং যুদ্ধের জন্য স্থানটি উপযুক্ত । কিন্তু অবস্থান নেয়ার ফলে অবশেষে কী হলো ? সেই রাত্রিতে সাহবীরা অবস্থান করছেন ! রমজান মাসের ১৬ তারিখ দিনটি শেষ, মাগরিবের পর তারিখ বদলে গেল, অতঃপর ১৭ রমজান শুরু হলো । সেই রাতে উৎকণ্ঠিত মুসলমানেরা এবং উৎকণ্ঠিত কাফেররা নিজ নিজ ক্যাম্পে অবস্থান করছে । সেই রাতে মহান আল্লাহ তায়ালার নিকট সিজদায় পড়ে সাহায্য প্রার্থনা করছেন মানবতার মুক্তির দূত হযরত মুহাম্মদ ﷺ। কেঁদে কেঁদে বলেছিলেন অনেকটা এ রকম : ‘হে দয়াময় আল্লাহ, আগামীকালের নীতিনির্ধারণী যুদ্ধে তোমার সাহায্য আমাদের অতি প্রয়োজন । এই যুদ্ধে আমরা তোমার সাহায্য ছাড়া বিজয় লাভ করতে পারবো না । আর আমরা যদি পরাজিত হই, তোমাকে সিজদা করার কিংবা তোমার নাম ধরে ডাকার লোক এই পৃথিবীতে আর নাও থাকতে পারে । অতঃপর তুমি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করো কী করবে । কারণ, তুমিই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার মালিক । আমরা আমাদের জীবন দিয়ে প্রাণপণ যুদ্ধ চালিয়ে যাবো । আমরা আমাদের জীবন তোমার পথে উৎসর্গ করলাম । বিনিময়ে তোমার দ্বীনকে আমরা তোমার জমিনে প্রতিষ্ঠা করতে চাই । তুমি আমাদেরকে বিজয় দান করো । আমরা তোমার কাছে সাহায্য চাই ।’ রাসূলুল্লাহ ﷺএর আন্তরিক কাকুতি-মিনতি মহান আল্লাহ তায়ালার নিকট কবুল হয়ে গেলো । হযরত জিব্রাইল আ:-এর মাধ্যমে আল্লাহর পক্ষ থেকে জবাব এলো, সাহায্য আসবে । তোমরা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হও । তোমাদের শিরকে উঁচু করো এবং দৃৃঢ় পদক্ষেপে দাঁড়াও ।
ঐশী সাহায্যের একাধিক উদাহরণ
পবিত্র কুরআনের সূরা আনফালের ৯ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ তায়ালা এ ঘোষণাটি দিয়েছেন । ওই রাতে মরুভূমিতে প্রবল বৃষ্টি হলো, যা একটি ব্যতিক্রমী ঘটনা । বৃষ্টি মুসলমানদের উপকারে এলো । কারণ, বৃষ্টির কারণে কাফেরদের যুদ্ধের মাঠের শক্ত মাটি কাদায় ভরে পিচ্ছিল হয়ে গেলো । অপর দিকে মুসলমানদের যুদ্ধের বালুমাঠ শক্ত হয়ে গেল । বৃষ্টির কারণে আবহাওয়া শীতল হলো । উৎকণ্ঠিত-উদ্বিগ্ন মুসলমানদের চোখে তন্দ্রাচ্ছন্নভাবে প্রশান্তি এসে যায় । অপর একটি ঘটনা, যেটি মহান আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা ঘটিয়েছেন, তা হলো- কাফেররা যখন মুসলমানদের ক্যাম্পের দিকে তাকাচ্ছিল, ঠিক তখন কাফেরদের চোখে মুসলমানদের ক্যাম্প অনেক বড় মনে হচ্ছিল । তারা চিন্তায় পড়ে গেল, এতো মুসলমান কোত্থেকে এলো !? অপরপক্ষে, মুসলমানেরা যখন কাফেরদের ক্যাম্পের দিকে তাকাচ্ছিল, তখন কাফেরদের ক্যাম্প মুসলমানদের চোখে অনেক ছোট মনে হচ্ছিলো এবং তারা ভাবতে লাগলো, কাফেররা তো তেমন বেশি না; আগামীকালকের যুদ্ধে এদেরকে আমরা পরাজিত করতে পারবো ইনশাআল্লাহ । অতঃপর এমন মনে হচ্ছিল, মুসলমানদের চোখে দেখা দিয়েছিল অন্য এক স্বপ্ন যে, আমরা তাদের সমানে সমান । আর এ ধরনের চিন্তা-চেতনা মহান আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে মুসলমানদের মনে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছিলো, যাতে করে মুসলমানেরা তাদের মনোবল হারিয়ে না ফেলেন । দিনের বেলায় যুদ্ধ শুরু হলো । প্রথমে তিনজন করে উভয় পক্ষ থেকে এলো এবং কাফেরদের তিনজনই মৃত্যুবরণ করলো । অতঃপর, কথা মোতাবেক উন্মুক্ত প্রান্তরে উন্মুক্তভাবে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেলো । সেই আমলের যুদ্ধের অস্ত্র ছিলো তরবারি, তীর-ধনুক, বর্ম, বল্লম ইত্যাদি । মুসলমানেরা প্রাণপণ যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন । আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা তার প্রতিশ্রুতি মোতাবেক মুসলমানদের সাহায্যের জন্য ফেরেশতা পাঠিয়ে দিলেন । সাধারণত ফেরেশতারা মানুষের চোখের অদৃশ্য থাকে । কিন্তু যুদ্ধের পর সাহাবীগণ সাক্ষী দিলেন যে, আমরা মানুষ দেখিনি তথা পরিচালনাকারী দেখিনি, কিন্তু আমরা দেখেছি দীর্ঘ আকৃতির তরবারি, যেগুলো শত্রুপক্ষকে ঘায়েল করছিলো ।
আরেকটি পর্যায়ে যুদ্ধ চলাকালে জিব্রাইল আ: এসে আখেরীনবী মুহা��্মাদ ﷺকে জানালেন, হে আল্লাহর রাসূল ! আপনি আপনার হাতে একমুষ্টি ধুলো নিন আর শাহাদাত আঙুল ইশারা করে কাফেরদের দিকে ছুড়ে দিন । রাসূল ﷺ একমুষ্টি ধুলো তাঁর হাতে নিলেন এবং শত্রুপক্ষের দিকে নিক্ষেপ করলেন । বিষয়টি আসলেই বিস্ময়ের । আমরা চাইলেই একমুষ্টি ধুলো কিংবা বালু হাতে নিয়ে এ কাজটি করতে পারি । শিশুরা খেলার মাঠে দুষ্টুমিবশত এ কাজটি করে থাকে । কিন্তু চিন্তা করার বিষয় হলো, একমুঠো ধুলো যদি কেউ কারো দিকে ছুড়ে দেয়, তাহলে তা কত দূর উড়ে যাবে ? কিন্তু অসংখ্য বর্ননায় এসেছে, সেই বদরের মাঠে আল আমিন মুহাম্মাদ ﷺএর ছুড়ে দেয়া ধুলো সেদিন অনেক দূর পর্যন্ত গিয়েছে এবং সব কাফেরের চোখে মুখে নাকে গিয়ে লেগেছে । এ ছাড়া পবিত্র কুরআনের সূরার মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালা সাক্ষ্য দিয়ে বলেছেন, ‘হে রাসূল ! সেদিন সেই ধুলো আমি সবার চোখে পৌঁছে দিয়েছি । আপনি কেবল নিক্ষেপ করেছেন । এর কারণ ছিল কাফেররা যেন ভালোভাবে তাদের যুদ্ধের অবস্থান না দেখতে পায় এবং অতি দ্রুত ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় । এমনকি বলা হয়েছে, তারা তাদের হাতের অস্ত্র ছেড়ে চোখ কচলাতে শুরু করেছিলো ।’ একটু চিন্তা করলে দেখা যায়, যদিও আমরা জাগতিক দৃষ্টিতে দেখলাম ধুলোগুলো রাসূল ﷺ তাঁর হাত দিয়ে ছুড়েছেন, কিন্তু এই একমুষ্টি ধুলো কিভাবে শত্রুবাহিনীর চোখে গেল ? তাই বলতে হচ্ছে, এটা স্বাভাবিক দৃষ্টিতে সম্ভব নয়, এটা হয়েছে অস্বাভাবিক দৃষ্টিতে, যা স্বয়ং আল্লাহ ঘটিয়েছেন । আর এটাই হলো ঐশী বা গায়েবি সাহায্য ।
শয়তান ইবলিসের অংশগ্রহণ
মক্কাবাসী কাফেরদের পক্ষে যুদ্ধ করার জন্য অভিশপ্ত ইবলিসও এসেছিলো সেদিন । আর ইবলিস এসেছিলো সোরাকা নামক এক ব্যক্তির আকৃতি ধরে । কিন্তু যুদ্ধের মাঠে নেমে যখন ইবলিস দেখলো, আল্লাহর ফেরেশতারা মুসলমানদের পক্ষ হয়ে যুদ্ধের মাঠে বিদ্যমান, ঠিক তখনই সে পালিয়ে যেতে লাগলো । কাফেরদের মধ্য থেকে কেউ একজন বলে উঠল, সোরাকা, তুমি কোথায় যাচ্ছ ? সোরাকা, তুমি কি বলোনি যে, তুমি আমাদের সাহায্য করবে এবং আমাদের কাছ থেকে দূরে সরে যাবে না ? সে সময় ইবলিস (ছদ্মবেশে সোরাকা) বললোঃ এখানে এমন কিছু দেখতে পাচ্ছি, যা তোমরা দেখতে পাও না । আল্লাহকে আমার ভয় হচ্ছে, তিনি কঠোর শাস্তিদাতা ।’ এরপর ইবলিস আত্মগোপন করেছিলো ।
ফেরেশতাদের অংশগ্রহণ
এ যুদ্ধের আরেকটি ঘটনা হলো আল্লাহ তায়ালা মুসলমানদেরকে সাহায্য করেছিলেন ফেরেশতা দিয়ে । বুখারি শরিফের হাদিস মোতাবেক, যুদ্ধের শেষে সাহাবিদের মধ্য থেকে কেউ কেউ সাক্ষী দিয়েছেন, আমরা সাদা পোশাক পরিহিত কিছু ব্যক্তিকে আমাদের পাশে দাঁড়িয়ে যুদ্ধ করতে দেখেছি । তাদেরকে আমরা যুদ্ধের আগে কখনো দেখিনি, এমনকি যুদ্ধের পরও দেখিনি । আবার কিছুসংখ্যক সাহাবি বলেছেন, আমরা তরবারি ব্যবহারকারীকে দেখছি না, কিন্তু তরবারিটি দেখছি । তাদের তরবারিগুলো আম��দের তরবারির চেয়ে দৈর্ঘ্যে অনেক লম্বা এবং সেগুলো শত্রুপক্ষকে ঘায়েল করছিলো । সেদিন সাদা পোশাক পরিহিত ফেরেশতাদের আকৃতি কারো চোখে দেখা গিয়েছিল, আবার কারো চোখে দেখা যায়নি । মূলত তারা ছিল আল্লাহর প্রেরিত ফেরেশতা । মুসলমানদের হয়ে বদরের প্রান্তরে তারা যুদ্ধ করেছিলো ।
সৈন্য সংখ্যা ও হতাহত সংখ্যা
বদরের যুদ্ধে মুসলমানদের সৈন্যসংখ্যা আর কাফেরদের সৈন্য সংখ্যা সম্পর্কে ছোটখাটো মতপার্থক্য আছে । তবে যে মতামতটি জোরালোভাবে গ্রহণযোগ্য সেটা এ রকম : মুসলমানেরা ছিলেন ৩১৩ জন, অপরপক্ষে কাফেরদের সংখ্যা ছিল এক হাজার । মুসলমানদের ৩১৩ জন সাহাবির মধ্যে ৮৫ জন ছিলেন মুহাজির সাহাবি, বাকি সবাই ছিলেন মদিনার আনসার । আনসারদের মধ্যে ৬১ জন আওস গোত্রের আর ৬৯ জন ছিলেন খাজরাজ গোত্রের । পুরো ৩১৩ জনের দলে উট ছিল ৭০টি আর ঘোড়া ছিল মাত্র দু’টি । অপরপক্ষে, কাফেরদের এক হাজারের দলের ৬০০ জনের কাছে ছিল দেহ রক্ষাকারী বর্ম এবং তাদের কাছে ঘোড়া ছিল ২০০ এবং উট ছিলো ৬০০টি । যুদ্ধ শেষে দেখা গেলো, কাফেরদের মধ্য থেকে ৭০ জন নিহত হয়েছে এবং ৭০ জন হয়েছে বন্দী । মুসলমানদের মধ্য থেকে শহীদ হয়েছিলেন ১৪ জন, তার মধ্যে ছয়জন ছিলেন মুহাজির সাহাবা, অপর আটজন ছিলেন আনসার সাহাবা ।
উপসংহার ও শিক্ষণীয়
বদরের যুদ্ধ ছিল মুসলমানদের জন্য প্রথম সমন্বিত এবং যতোটুকু সম্ভব, পরিকল্পিত যুদ্ধ । যুদ্ধের ময়দানে সুবিধাজনক অবস্থান নেয়া, পানির উৎস নিয়ন্ত্রণে রাখা, সূর্যের আলোর কথা বিবেচনা করে সৈন্যদের দাঁড় করানো এবং যুদ্ধের আগে শত্রুদলের চারপাশ পর্যবেক্ষণে রাখা ইত্যাদি বিষয় শিক্ষণীয় । সবচেয়ে বড় শিক্ষণীয় বিষয় ছিলো, অজাগতিক তথা সব কিছুর জন্য আল্লাহর ওপর ভরসা বা তাওয়াক্কুল করা । সংখ্যার আধিক্যকে নয়, শত্রু বিরুদ্ধে একাগ্র মনোনিবেশ করা ।
নিজের দ্বারা সম্ভব সর্বপ্রকার প্রস্তুতি গ্রহণ করা, কিন্তু সাফল্যের জন্য সে প্রস্তুতির ওপর নির্ভর করা যাবে না । নির্ভর করতে হবে একমাত্র আল্লাহ তায়ালার ওপর । বদরের যুদ্ধে মুসলমানেরা জয়ী না হলে কী হতে পারতো, সেটা কল্পনা করার প্রয়োজন নেই । আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার অসীম দয়া আর মেহেরবানির বদৌলতে মুসলমানদের অগ্রযাত্রার ভিত্তি সুদৃঢ় হয়েছিলো এবং বদরের যুদ্ধের মা���্যমে তিনি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন । আজ চৌদ্দ শ’ আটত্রিশ বছর পর বিশ্বের সর্বস্তরের মুসলমান সেই অকুতোভয় সৈনিকদের স্মরণ করবেন এবং প্রয়োজনে বদরের মতো যুদ্ধক্ষেত্রে যাতে যেতে পারেন, সেই মানসিকতায় বলীয়ানরূপে নিজেদেরও সজ্জিত করবেন বলে আশা করি । তবে বদরের যুদ্ধ যেমন ছিল আত্মরক্ষার্থে, তেমনি মুসলমানদের যুদ্ধ হবে আত্মরক্ষার্থে, সত্যের অনুকূলে, নির্যাতিত-নিপীড়িত, মজলুমদের অনুকূলে এবং কল্যাণ কামনায় ���
শামীম সাঈদী
চেয়ারম্যানঃ আল্লামা সাঈদী ফাউন্ডেশন
0 notes
emselimahmed · 10 months ago
Text
জলবায়ু-বাণিজ্য-রোহিঙ্গা ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করবে ঢাকা ও ওয়াশিংটন বলেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস - সংবাদ তরঙ্গ
ঢাকা, বাংলাদেশ - বুধবার (17 জানুয়ারী) পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদের সাথে সাম্প্রতিক বৈঠকে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা, অর্থনৈতিক সম্প্রসারণ প্রচার এবং রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলায় বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সহযোগিতামূলক উদ্যোগের কথা প্রকাশ করেছেন৷
রাষ্ট্রদূত হাস অভিন্ন স্বার্থ, বিশেষ করে নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, বিনিয়োগ-বাণিজ্য, রোহিঙ্গা সংকট এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক চুক্তির....
0 notes
bangladailynews · 1 year ago
Text
Bengal govt working with Adani to build deep-sea port, TMC minister clarifies
পশ্চিমবঙ্গ সরকার আদানি গোষ্ঠীর সাথে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তাজপুরে একটি গভীর-সমুদ্র বন্দর তৈরির জন্য কাজ করছে, রবিবার রাজ্যের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী শশী পাঞ্জা বলেছেন, ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) নেতাদের দাবি খারিজ করে দিয়েছেন যে আদানিস যৌথ উদ্যোগ থেকে সরে এসেছে। পশ্চিমবঙ্গের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী শশী পাঁজা। (ফাইল) কলকাতায় একটি সংবাদ সম্মেলনে ভাষণ দিতে গিয়ে পাঞ্জা বলেছিলেন: “বাংলা সরকার এবং…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
alibaba1xk · 2 years ago
Text
চীনের মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চলগুলি 2023 সালের প্রথম প্রান্তিকে শক্তিশালী বৃদ্ধি দেখতে পাচ্ছে
চীনের মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (FTZs) এই বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে (Q1) দ্রুত বৈদেশিক বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধির সাক্ষী হয়েছে, এর 21টি FTZ-এর মোট বৈদেশিক বাণিজ্যের পরিমাণ 1.8 ট্রিলিয়ন ইউয়ান ($260.5 বিলিয়ন) – বছরে 6.6 শতাংশ বেড়েছে বছরে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় অনুসারে। মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র শু জুয়েটিং এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এই বৃদ্ধির হার জাতীয় পর্যায়ের তুলনায় ১ দশমিক ৮ শতাংশ পয়েন্ট বেশি। তিনি…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
somoysangbad24 · 2 years ago
Text
বাংলাদেশ-ভুটানের মধ্যে ট্রানজিট চুক্তি সই।
সময় সংবাদ রিপোর্টঃ   বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ট্রানজিট সুবিধায় যানবাহন চলাচলের বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তির ফলে উভয় দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য আরও সহজ হবে বলে জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আজ বুধবার ভুটানের রাজ��ানী থিম্পুতে এ�� চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির শিরোনাম…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
world-store · 2 years ago
Text
রিলায়েন্স জিও 4 Q4 মুনাফায় 13% বৃদ্ধি পেয়েছে
বেঙ্গালুরু: রিলায়েন্স জিও ইনফোকম লিমিটেডভারতীয় ধনকুবের টেলিকম শাখা মুকেশ আম্বানিএর রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, শুক্রবার চতুর্থ ত্রৈমাসিকের মুনাফায় 13% বৃদ্ধির রিপোর্ট করেছে, এর ব্যবহারকারী বেস টেকসই বৃদ্ধির নেতৃত্বে।Jio, গ্রাহকদের দ্বারা ভারতের বৃহত্তম টেলিকম ক্যারিয়ার, বলেছে যে 31 মার্চ শেষ হওয়া তিন মাসে নেট লাভ বেড়ে 47.16 বিলিয়ন রুপি ($574.8 মিলিয়ন) হয়েছে, যা এক বছর আগে 41.73…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
bengali-e24bollywood · 2 years ago
Text
ইংরেজিতে সর্বশেষ বিনোদন সংবাদ, ভিডিও, ফটো
ইংরেজিতে সর্বশেষ বিনোদন সংবাদ, ভিডিও, ফটো
অনিল কাপুরের জন্মদিন: বর্তমান সময়ে অর্থাৎ ২৪ ডিসেম্বর বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা অনিল কাপুরের ৬৬তম জন্মদিন। তার অনুসারী থেকে শুরু করে বাণিজ্য পর্যন্ত অনেক সেলিব্রিটি তার ��ন্মদিনে তাকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন। অনিল তার 66 বছরের জীবনে 40 বছর বাণিজ্যকে দিয়েছেন। বলিউডের অনেক বড় তারকাদের মধ্যে তার খেতাব রয়ে গেছে। অনিল এক সময় তার বিবাহিত জীবনের কারণেও তার সম্পর্ক জীবনের জন্য লাইমলাইটে ছিলেন। তাঁর স্ত্রী…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
business24bdinfo · 4 months ago
Text
এসসিওভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে রাশিয়ার বাণিজ্য রেকর্ড পর্যায়ে
চীনের সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) সদস্যদেশগুলোর সঙ্গে রাশিয়ার পারস্পরিক বাণিজ্য ২০২৩ সালে রেকর্ড ৩৩ হাজার ৩০০ কোটি ডলারে উন্নীত হয়েছে, যা ২০২২ সালের বাণিজ্যিক লেনদেনের চেয়ে ২৫ শতাংশ বেশি। সম্প্রতি রাশিয়ার শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী আন্তন আলিখানভকে উদ্ধৃত করে এ তথ্য জানিয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাস। রুশ শহর ইয়েকাতেরিনবার্গে গত সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হয়েছে আন্তর্জাতিক শিল্প প্রদর্শনী…
0 notes
khulnaobserver · 5 months ago
Text
The first Khulna Division-based digital news platform started its journey on June 24, 2023. Keep an eye on Khulna Observer to get 24x7 the latest news headlines, analysis, sports, entertainment, education, jobs, business, politics and opinions of 10 district people from Khulna Division. খুলনা বিভাগ ভিত্তিক প্রথম ডিজিটাল নিউজ প্ল্যাটফর্মটি ২০২৩ সালের ২৪ জুন যাত্রা শুরু করে। খুলনা বিভাগের ১০ টি জেলার (২৪×৭) সর্বশেষ সংবাদ শিরোনাম, প্রতিবেদন, বিশ্লেষণ, খেলা, বিনোদন, শিক্ষা, চাকরি, বাণিজ্য, রাজনীতি সহ জনগণের মতামত জানতে চোখ রাখুন "খুলনা অবজারভার" এ।
#khulnaobserver #খুলনাঅবজারভার
1 note · View note
alaminshorkar76 · 2 years ago
Text
বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তা উন্নয়নে সিঙ্গাপুরের এগ্রোকর্পকে আইএফসি’র ঋণ সহায়তা
খাদ্যশস্যের বৈশ্বিক ঘাটতির মধ্যে বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তার উন্নয়নে ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স কর্পোরেশন (আইএফসি) সিঙ্গাপুর ভিত্তিক কৃষিপণ্য-বাণিজ্য কোম্পানি এ্যগ্রোকর্প ইন্টারন্যাশনাল পিটিই লিমিটেডকে ৩২.৫ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে। আইএফসি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায়। সিঙ্গাপুর ভিত্তিক কৃষিপণ্য-বাণিজ্য কোম্পানি এ্যগ্রোকর্প ইন্টারন্যাশনাল পিটিই লিমিটেড বাংলাদেশে গম ও ডালের শীর্ষস্থানীয়…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
dbnewslive · 2 years ago
Text
ONDC ছোট ব্যবসায়ীদের ডিজিটাল বিশ্ব থেকে লাভ করতে সহায়তা করবে: গোয়াল - টাইমস অফ ইন্ডিয়া
ONDC ছোট ব্যবসায়ীদের ডিজিটাল বিশ্ব থেকে লাভ করতে সহায়তা করবে: গোয়াল – টাইমস অফ ইন্ডিয়া
নয়াদিল্লি: বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল শুক্রবার বলেছেন যে সরকার ই-কমার্স এবং বড় ফরম্যাট খুচরো কোণার দোকান এবং আশেপাশের দোকানগুলিকে মুছে ফেলতে দিতে চায় না এবং ডিজিটাল কমার্সের জন্য ওপেন নেটওয়ার্ক (ওএনডিসি) ছোট ব্যবসায়ীদের সুবিধা নিতে সহায়তা করবে। ডিজিটাল বিশ্বের। মন্ত্রী কিছু অভ্যাসের দিকেও আঘাত করেছিলেন, যেমন কিছু বিক্রেতার প্রতি অগ্রাধিকারমূলক আচরণ যেখানে অ্যামাজন এবং ফ্লিপকার্টের…
View On WordPress
0 notes