Tumgik
#বন্যার স্রোত
earthleave · 26 days
Text
youtube
1 note · View note
dailycomillanews · 22 days
Text
বন্যার পানি কমতে মিলছে লাশ, ফেনীতে ১৭ মরদেহ উদ্ধার
ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে ফেনী। ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও অতিবৃষ্টির কারণে জেলার ৬টি উপজেলা প্লাবিত হয়। পানিবন্দি হয়ে পড়েন ১০ লাখ মানুষ। নেমে আসা পানির স্রোতে ভেসে যান অনেকে। যদিও তীব্র স্রোত ও পানির উচ্চতার কারণে তখন তখন মৃতের সংখ্যা সঠিকভাবে বলা যায়নি। তবে পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে অনেকের গলিত মরদেহ পাওয়া যাচ্ছে। বুধবার (২৮ আগস্ট) রাতে পুলিশের বরাত দিয়ে ফেনী জেলা প্রশাসন…
0 notes
world-store · 1 year
Text
বায়ুমণ্ডলীয় নদীগুলি 1985 থেকে 2020 সালের মধ্যে ভারতের 70% বন্যার কারণ ছিল: গবেষণা
ধ্বংসাত্মক বন্যা 1985 থেকে 2020 সালের মধ্যে গ্রীষ্মকালীন বর্ষা মৌসুমে দেশে যে ঘটনা ঘটেছিল তা সরাসরি বায়ুমণ্ডলীয় নদীগুলির সাথে যুক্ত ছিল, একটি নতুন গবেষণায় বলা হয়েছে যে জলীয় বাষ্পের একটি স্রোত ভূমিতে প্রবাহিত নদীর মতো আকাশে চলে যাওয়ার ঘটনা। এটি বলছে যে 2013 সালের উত্তরাখণ্ড বন্যা এবং 2018 সালের কেরলের বন্যার মতো গুরুতর আবহাওয়ার ঘটনাগুলি যা অনেকের প্রাণহানির দাবি করেছিল সবগুলিই মারাত্মক…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
natunsylhet24 · 2 years
Text
রেললাইনে পানি, সিলেটের সঙ্গে ট্রেন যোগাযোগ বিচ্ছিন্নের আশঙ্কা
রেললাইনে পানি, সিলেটের সঙ্গে ট্রেন যোগাযোগ বিচ্ছিন্নের আশঙ্কা
কুলাউড়া, জুড়ী ও বড়লেখা উপজেলার অধিকাংশ এলাকায় বন্যার পানি বাড়ছে। তাতে এখন গতি কমিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। তবে পানি বাড়লে বা স্রোত বাড়লে ট্রেন চলাচল অব্যাহত রাখা যাবে কিনা তা আশঙ্কা রয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। সারাদেশের সাথে সিলেট অঞ্চলের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঝুঁকিতে পড়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দাসহ সংশ্লিষ্টরা। গেল কয়েক দিন থেকে টানা ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে হাকালুকি…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
banglarchokhbdnews · 3 years
Text
ইসলামপুরে বন্যায় অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ পানি বন্দি
ইসলামপুরে বন্যায় অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ পানি বন্দি
ইসলামপুর, জামালপুর প্রতিনিধি : উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে জামালপুরের ইসলামপুরে যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র নদ-নদীর পানি ফুসেঁ উঠায় প্রবল স্রোত ও বন্যার পানি বিস্তীর্ণ অঞ্চলে প্রবেশ করেছে। বসতভিটা ও বাড়ি ঘরে পানি উঠায় আশ্রয় কেন্দ্রে গিয়ে খাদ্য সংকটসহ চরম দুর্ভোগে রয়েছে মানুষ। উপজেলায় অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। বৃহস্পতিবার যমুনার পানি জামালপুরের ইসলামপুরে বাহাদুরাবাদ ঘাট পয়েয়েন্টে বিপদ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
infinityworldnews · 4 years
Text
ইন্দোনেশিয়ার পেকালংগান গ্রামে বাতিক রং পানি লাল হয়ে উঠেছে, ছবির বন্যা সোশ্যাল মিডিয়ায়
ইন্দোনেশিয়ার পেকালংগান গ্রামে বাতিক রং পানি লাল হয়ে উঠেছে, ছবির বন্যা সোশ্যাল মিডিয়ায়
জাকার্তা: গত শনিবার তাদের রাস্তায় রক্ত-লাল পানির স্রোত দেখে পেকালংগান নামের ইন্দোনেশিয়ার একটি গ্রাম স্তম্ভিত হয়ে যায়। পানি ভয়াবহ কিছু ঘটতে পারে তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে পারে। যাইহোক, তা নয়। গ্রাম তার বাতিক কাপড় উত্পাদন জন্য পরিচিত হয়। এলাকায় বন্যার কারণে, দ্রুত হারে নেমে আসা পানি রঙলাল ছিল। পেকালংগান মধ্য জাভায় অবস্থিত একটি গ্রাম। এটি বাতিক উৎপাদনের জন্য পরিচিত, যেখানে পানি ভিত্তিক…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
deshergarjan24 · 4 years
Photo
Tumblr media
মুন্সীগজ্ঞ জেলা লৌহজং উপজেলা পদ্মা সেতুর প্রকল্প সুসংবাদ নিয়ে আসছে চীনা মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি: মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলা পদ্মা সেতু প্রকল্গ দক্ষিণ অন্ধল মানুষের স্বপ্নের পদ্মা সেতুর পরবর্তী স্প্যান খুঁটির ওপর বসাতে আজ আসছে চীনা প্রকৌশলী দল। আগেই প্রস্তুত করা হয়েছে স্প্যান। চলতি মাসেই পদ্মা সেতুর দু’টি স্প্যান বসানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।পদ্মার ভাঙনে ক্ষতি নির্ধারণে আসছে চীনা রাষ্ট্রীয় বীমার প্রতিনিধি দল। বন্যার কারণে ছুটিতে থাকা পদ্মা সেতুর স্প্যান বসানোর জন্য বিশেষ অভিজ্ঞতাসম্পন্ন চীন প্রকৌশলী দল আজ চীন থেকে বাংলাদেশে ফিরছে। সেই সাথে আসছেন চীনা রাষ্ট্রীয় বীমা কম্পানির তিন সদস্যের একটি দল। নদীর স্রোত কমছে। এ অবস্থায় স্প্যান বসানোর মতো পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে। এতে চলতি মাসেই পদ্মা সেতুর দু’টি স্প্যান বসানো সম্ভব হবে। সেতুর সব স্প্যান বসতে যাচ্ছে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে। সে লক্ষেই যাবতীয় প্রস্তুতি চলছে। স্প্যান আবারো বসানো শুরু হচ্ছে বলেই সাত ��দস্যের চীনা বিশেষ দলটি আজ সোমবার বাংলাদেশে আসছেন। পদ্মা সেতুর মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ের কুমারভোগ কনকস্ট্রকশন ইয়ার্ডে সেতুর বাকি ১০টি স্প্যানের মধ্যে চারটিই পুরোপুরি প্রস্তুত করে রাখা আছে। আরও চারটি স্প্যানের ফিটিং সম্পন্ন হয়েছে। এখন রং করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। আর বাকি দু’টি স্প্যানের এখন ওয়েল্ডিং চলছে। ‘২ই’ এবং ‘২এফ’ নম্বর এই স্প্যান দুটিও ফিটিং সম্পন্ন করে পিয়ারে (খুঁটি) বসানোর জন্য প্রস্তুত করা হবে। সবশেষ স্প্যান ‘২এফ’-এর ওয়েল্ডিং শুরু হয়েছে। সেতুর গুরুত্বপূর্ণ অংশ স্প্যান সম্পন্ন হওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হওয়া একটি যুগান্তকারী অগ্রগতি। ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ সেতুটিতে ৪১টি স্প্যানের ৩১টি স্প্যান বসে গেছে। চীনে তৈরি হওয়া সেতুর সব স্প্যানই এখন প্রকল্প এলাকায় এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। সেতুর এক নম্বর মডিউলে ‘১এ’, ‘১বি’, ‘১সি’, ‘১ ডি’ স্প্যান এখন পুরোপুরি প্রস্তুত। এই চারটি স্প্যানের মধ্যে ‘১ ডি’ বসবে ৪ ও ৫ নম্বর খুঁটিতে। ‘১বি’ বসবে ৩ ও ৪ নম্বর খুঁটিতে, ‘১বি’ বসবে ২ ও ৩ নম্বর খুঁটিতে এবং ‘১এ’ বসছে ডাচ্ছে ১ ও ২ নম্বর খুঁটিতে। মধ্য সেপ্টেম্বর ৪ ও ৫ নম্বর খুঁটিতে ৩২ তম স্প্যানটি বসানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। এর ১০ দিন পরই বসবে ৩৩ তম স্প্যান ৩ ও ৪ নম্বর খুঁটিতে। এখন একই সাথে দু’টি ‘লিফটিং ফ্রেম’ ব্যবহার করা হবে। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে স্প্যানগুলো বসবে। সেভাবেই এখন প্রস্তুতি চলছে। আর বাকি ছয়টি স্প্যানই বসছে ২ নম্বর মডিউলে। ৭ নম্বর খুঁটি থেকে ১৩ নম্বর খুঁটিতে বসবে এই স্প্যানগুলো। স্প্যানগুলো বসানোর জন্য পদ্মায় পানির লেভেল প্রয়োজন ৪.৪৮ মিটার। তবে এখন পদ্মায় পানি রয়েছে ৫.৪১ মিটার উচ্চতায়। আশা করা হচ্ছে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে এই পরিমাণ পানি কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। স্প্যান বহনকারী ৩৬শ’ মে.
0 notes
newsbee24 · 4 years
Text
তোয়াক্কা নেই স্বাস্থ্যবিধির, নওগাঁয় বিল দেখতে উপচে পড়া ভীড়
তোয়াক্কা নেই স্বাস্থ্যবিধির, নওগাঁয় বিল দেখতে উপচে পড়া ভীড়
আমিনুল জুয়েল, নওগাঁ: ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানে খুশি। এই খুশির ক্ষণকে অনেকেই নানাভাবে উপভোগ করেছেন। তবে, এ বছর করোনার প্রাদুর্ভাব এবং বন্যা অনেক জেলাতেই ঈদের আনন্দকে ছুঁয়ে যেতে পারেনি। করোনার আতঙ্ক এবং বন্যার স্রোত যেন অনেক মানুষেরই ঈদকে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে।
নওগাঁর মান্দা, রানীনগর, আত্রাই ও সাপাহার উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি অবনতি হওয়ায় ঈদের আনন্দ ছিলনা অনেকের মনে। আবার অনেকেই ঈদের পুরো সময়টি কাঁটিয়েছেন…
View On WordPress
0 notes
earthleave · 26 days
Text
Tumblr media
মেয়েটির জন্য তাজা তরুণদের আপ্রাণ লড়াই
বাংলাদেশের বন্যা ২০২৪ একটি ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ। আপনারা এই ভিডিওতে দেখতে পাচ্ছেন মেয়েটির জন্য তাজা তরুণদের আপ্রাণ লড়াই। কারণ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বন্যার স্রোত প্রবাহিত হচ্ছে এবং অনেক মানুষ, বিশেষ করে মেয়ে শিশুরা, এই বিপদের মধ্যে পড়েছে। বিশেষ করে তরুণদের মধ্যে যারা আপ্রাণ লড়াই করছে, তাদের সাহসিকতা প্রশংসনীয়। বন্যার প্রচন্ড স্রোতে অসংখ্য প্রাণ চলে গেছে।
বন্যার খবর প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য নিয়ে আসছে। পানি বাড়ছে এবং নদ-নদীর জলস্তর অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশের বন্যা ২০২৪ তে পানির স্রোত এতটাই ভয়াবহ যে, অনেক এলাকা তলিয়ে গেছে এবং অনেক মানুষ ভেসে যাচ্ছে। এসবের মধ্যে মেয়েটি, যিনি একদম নিরুপায় অবস্থায়, তার জন্য তাজা তরুণরা অক্লান্তভাবে লড়াই করছে।
মেয়ে #বন্যার স্রোত #পানির স্রোত #ভেসে যাওয়া #তাজা তরুণ #আপ্রাণ লড়াই #flood in bangladesh #flood Update #flood news #latest bangladeshi news #bonna news today #flood #bangladesh flood news #flood news in bangladesh #bangladesh flood news today #flood in bd #bangladesh news today #flood situation in bangladesh #bangla tv news #bangladesh flood 2024 #jamuna news
মেয়েটি যখন বন্যার স্রোতে আটকে পড়ে, তখন তাজা তরুণদের আপ্রাণ লড়াই তাকে উদ্ধার করার জন্যই হয়ে ওঠে। এসব তরুণেরা ঝুঁকি নিয়েও মেয়েটিকে উদ্ধার করার চেষ্টা করছে। তাদের সাহসিকতা ও মানবিকতা সত্যিই মুগ্ধকর। তারা কেবলমাত্র নিজের জীবন নিয়ে ভাবছে না, বরং তাদের সততা ও সাহসিকতা দিয়ে এই কষ্টসাধ্য পরিস্থিতিতে অন্যদের সাহায্য করছে।
সবশেষ খবর অনুযায়ী, বন্যার কারণে অনেক জায়গায় যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে গেছে এবং উদ্ধারকারীদের কাজ কঠিন হয়ে পড়েছে। তবুও, তরুণরা তাদের শক্তি ও সম্পদ দিয়ে মেয়েটি এবং অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্তদের উদ্ধার করতে লড়াই করে যাচ্ছে। তাদের এই লড়াই প্রকৃতপক্ষে মানবতার জন্য এক মহান দৃষ্টান্ত।
feni flood news #flood update #weather news #news #বন্যা #বাংলাদেশের বন্যা #বন্যা পরিস্থিতি #ডুম্বুর গেট #bangla news #latest bangla news #latest news #news today #breaking news #world news #bd news #current news #top news #daily news #bangladeshi news #bd newspaper #latest news today #bangla news today #সর্বশেষ সংবাদ #সবশেষ খবর #Bangla TV Channel
বাংলাদেশের বন্যা ২০২৪ এর এই দুঃসময়ে তাজা তরুণদের এই আপ্রাণ লড়াই মানবিকতা ও সহানুভূতির এক চমৎকার উদাহরণ। তাদের সাহসিকতা ও নিষ্ঠা আমাদের সবাইকে অনুপ্রাণিত করছে। মেয়েটির জন্য এই তরুণদের লড়াই কেবলমাত্র একটি উদ্ধার অভিযান নয়, বরং এটি মানবতার জয়গানের একটি প্রমাণ। আশা করা যায়, তাদের এই প্রচেষ্টা ও ত্যাগ দেশের সকল বিপদগ্রস্ত মানুষের জন্য এক নতুন আশার আলো হিসেবে কাজ করবে।
bangladesh news #আজকের খবর #flood in bd 2024 #বন্যা ২০২৪ #bonnar khobor ajker #bonna #bonnar khobor 2024 #bonna 2024 #dumur gate Tripura #tbs #Khulna Flood News #রাতের খবর #সকালের খবর #দুপুরের খবর
বাংলাদেশের বন্যা ২০২৪ একটি মারাত্মক প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে উন্মোচিত হয়েছে। চলমান বৃষ্টিপাত এবং উঁচু জোয়ারের কারণে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিস্তৃত এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বহু অঞ্চল তলিয়ে গেছে এবং লাখ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বন্যার স্রোতে ঘরবাড়ি, কৃষি জমি এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা ব্যাপকভাবে ধ্বংস হয়েছে। উদ্ধারকর্মীরা এবং তাজা তরুণরা আপ্রাণ লড়াই করে যাচ্ছে পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য, কিন্তু পরিস্থিতি ক্রমেই কঠিন হয়ে উঠছে। সবশেষ খবর অনুযায়ী, সংকটময় এই মুহূর্তে মানবিক সহায়তা ও উদ্ধারের কাজ অত্যন্ত জরুরি।
Flood in Bangladesh 2024, Bangladesh has faced devastating floods due to unprecedented monsoon rains and rising river levels, exacerbated by climate change. Vast swathes of the country are submerged, displacing millions and causing extensive damage to homes and infrastructure. The floods have disrupted agriculture, leading to food shortages and economic hardship. Efforts to provide aid are hampered by the scale of the disaster, with many communities cut off from essential services. The crisis underscores the urgent need for improved flood management strategies and international support to bolster resilience against future climate-related events in the region. We should go for mitigation and adaptation in this deadly crisis. https://www.youtube.com/shorts/xNcVy-EUJls
Deadly floods leave millions stranded in Bangladesh. প্রাণঘাতী বন্যায় বাংলাদেশে লাখ লাখ মানুষ আটকা পড়েছে। Flood in Bangladesh August, 2024. 😭 বৃষ্টি বন্যার অভিশাপ বাংলাদেশের উপর পড়েছে। বাংলাদেশের তরুণরা স্বৈরাচারী সরকারের পতন থেকে শুরু করে মোদির বন্যার মোকাবেলা পর্যন্ত খাটতে খাটতে, বিসর্জন দিতে দিতে ক্লান্ত। মহান আল্লাহ্ আমাদেরকে ক্ষমা করুন। @TRAVELMARVEL_71 -YouTube Channel @TravelandMarvel - pinterest ID
0 notes
Text
বাড়ি ফিরে বিপাকে মানুষ, ফের বাড়ছে তিস্তার পানি
ফের তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় রংপুরের পীরগাছায় দুইটি ইউনিয়নের ৭টি গ্রামের মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এর আগে তৃতীয় দফা বন্যার পানি সরে যাওয়ায় নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নেওয়া লোকজন আবারো বাড়িঘরে ফিরতে শুরু করে।
কিন্তু বুধবার সকাল থেকে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় উপজেলায় তিস্তার তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল আবারো প্লাবিত হয়েছে। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে নদী তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী লোকজন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ছাওলা ইউনিয়নের কিশামত ছাওলা, গাবুড়া, জুয়ান, রামশিং, শিবদেব , হাগুরিয়া হাশিম ও তাম্বুলপুর ইউনিয়নের রহমত চর গ্রামের মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। নদীতে তীব্র স্রোত থাকায় বিপাকে পড়েছে পানিবন্দি পরিবারগুলো।
রামসিং গ্রামের কফিল উদ্দিন বলেন, তৃতীয় দফার বন্যার পানি সরে যাওয়ায় লোকজন নিজ নিজ বাড়িতে ফিরতে শুরু করেছে। নতুন করে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যা দেখা দেওয়ায় আবারো তারা পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
গাবুড়া গ্রামের রমিছা বেগম জানান, সকাল থেকে হঠাৎ করেই পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় আবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছি। ৪ দিন আগেই বাড়িতে ফিরেছি।
আবারও বন্যার কবলে পড়লাম।
রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদি হাসান বলেন, বুধবার সকাল থেকে তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। এতে আবারো নদী তীরবর্তী এলাকা তলিয়ে গেছে। তবে বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে পানি কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
 সূত্র কালের কন্ঠ    
from Blogger https://ift.tt/3hLYlKM via IFTTT
0 notes
amarnews · 4 years
Text
বন্যা-ভাঙনে বসতবাড়ী নদীগর্ভে বিলীন, দিশেহারা যমুনা পাড়ের মানুষ
বন্যা-ভাঙনে বসতবাড়ী নদীগর্ভে বিলীন, দিশেহারা যমুনা পাড়ের মানুষ
[ad_1] সিরাজগঞ্জ, ২৫ জুলাই- পাহাড়ি ঢলে যমুনার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৮৫ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে যমুনা নদী ভয়ঙ্কর রুপ ধারন করেছে।
শুক্রবার দুপুরের দিকে যমুনা নদীর সদর উপজেলার সিমলা এলাকায় স্পার ভেঙে ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে। তীব্র স্রোত ও ঘুর্ণায়নে মুহূতে বসতবাড়ী নদীগর্ভে বিলীন হতে থাকে।
আগস্টের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে বন্যার পানি নেমে যেতে পারে
কেউ কিছু জানার বা আসবাবপত্র সরানোর আগেই সবকিছু…
View On WordPress
0 notes
kraybazar · 4 years
Text
বন্যা-ভাঙনে বসতবাড়ী নদীগর্ভে বিলীন, দিশেহারা যমুনা পাড়ের মানুষ -Deshebideshe
বন্যা-ভাঙনে বসতবাড়ী নদীগর্ভে বিলীন, দিশেহারা যমুনা পাড়ের মানুষ -Deshebideshe
[ad_1]
সিরাজগঞ্জ, ২৫ জুলাই- পাহাড়ি ঢলে যমুনার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৮৫ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে যমুনা নদী ভয়ঙ্কর রুপ ধারন করেছে। 
শুক্রবার দুপুরের দিকে যমুনা নদীর সদর উপজেলার সিমলা এলাকায় স্পার ভেঙে ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে। তীব্র স্রোত ও ঘুর্ণায়নে মুহূতে বসতবাড়ী নদীগর্ভে বিলীন হতে থাকে। 
আগস্টের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে বন্যার পানি নেমে যেতে পারে
কেউ কিছু জানার বা আসবাবপত্র সরানোর আগেই…
View On WordPress
0 notes
msbangla · 4 years
Link
জলের শব্দ
আমাদের চারপাশের অসংখ্য জলাশয়। এদের আবার অনেক নাম আছে। পুকুর, দিঘি, ডোবা, খাল, বিল, নদী, উপসাগর, সাগর ইত্যাদি। মাঝারি আকৃতির জলাশয়গুলোকে আমরা নদী বলি। সারা বিশ্বে ছড়িয়ে আছে অসংখ্য ছোট-বড় নদী। মানুষের সঙ্গে নদীর সখ্য র্দীঘ দিনের। নদী মানুষের জীবনকে করেছে গতিশীল। আবার কেড়ে নিয়েছে অনেক কিছু। মানব সভ্যতার ইতিহাসে নদীর অবদান অপরিসীম।
অনেক নদ-নদী মমতার আচঁলে জড়িয়ে রেখেছে আমাদের--এই দেশটাকে। তাই এ দেশকে আমরা নদীমাতৃক দেশ বলি। বাংলাদেশের কথা বললেই নদীর কথা চলে আসে। নদীর কথা বললেই বাংলাদেশের শ্যামল প্রান্তর ভেসে ওঠে মানসপটে। নদী বাঙালী জীবনের ���বিচ্ছেন্দ্য অংশ। নদীর কথা বাদ দিলে আমাদের সভ্যতা-সংস্কৃতির অনেক কিছুই হাড়িয়ে যায়।
সব নদ-নদীর নাম-পরিচয় আছে। ইছামতি, সুরমা, জলঢাকা, মহানন্দা, কপোতাক্ষ--আরো কত নাম। এদের জন্মপরিচয়ও আছে। বেশির ভাগ নদীর জন্ম পাহাড় থেকে। তবে জন্ম যেখানেই হোক না কেন, সবার উদ্দেশ্য এক ও অভ্ন্নি। ঘুরেফিরে সাগরের কাছে ছুটে যাওয়া। উৎস (জন্মস্থান) থেকে মোহনা অবধি বিরামহীন ভাবে ছুটে চলে নদী। সে তার চলার পথ নুড়ি, বালি, পলি প্রভৃতি আহরণ করে স্রোতের সঙ্গে সাগড়ে নিয়ে যায়।
নদী এভাবে আবহমানকাল ধরে পৃথিবীর পিঠ ক্ষয় করে চলেছে। তার এই কাজকে মানুষের জীবনের সঙ্গে তুলনা করা হয়। মানুষের জীবন--যৌবন, প্রৌঢ়ত্ব ও বার্ধক্য--এই তিনটি পর্যায় আছে। প্রাথমিক অবস্থায় নদীর প্রধান কাজ ক্ষয় ও বহন। প্রৌঢ় অবস্থায় একটু স্তিমিত হয়। বৃদ্ধ অবস্থায় নদীর ক্ষয় করার ক্ষমতা থাকে না বললেই চলে। তখন নদীর বুকে জেগে ওঠে বিশাল চর। নদীর বিরামহীন ছুটে চলার সঙ্গে মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক রয়েছে। তাই নদীকে মানুষের জীবনের সঙ্গে তুলনা করা হয়। নদীর উদারতা ও উপকারিতা থেকে মানুষের অনেক কিছু শেখার আছে। সময়ের সঙ্গেও নদীর স্রোতের মিল খুঁজে পাওয়া যায়। যে সময় থেকে মানুষ নদীকে বন্ধু ভাবতে শুরু করেছে, সে সময়টা থেকেই মানুষ শিখে ফেলেছে অনেক কিছু। নদীর জীবনের সঙ্গে মানুষের জীবন মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে।
আচ্ছা, নদীর সঙ্গে মানুষের জীবনের এত মিল; নদী কি মানুষের মতো হাটঁতে পারে, কথা বলতে পারে, খেতে পারে? একটু ভাবলেই ব্যাপারটা সবাই ধরতে পারবে। রাশিয়ার একটা শিশুতোষ গল্পে এ সম্পর্কে চমৎকার বর্ণনা পাওয়া যায়। এক বালক একদিন নদীর কূলে ধরে হাঁটছিল, আর অবাক বিস্ময়ে দেখছিল নদীর খেলা। সে হঠাৎ নদীকে প্রশ্ন করল, আচ্ছা তুমি কি হাঁটতে পারো? নদী হেসে বলল, হ্যা আমিও হাঁটতে পারি। ছেলেটি বলল, সেটা বুঝব কীভাবে? নদী বলল, কাল আবার ঠিক এখানটায় এসো, তাহলে বুঝতে পারবে। ছেলেটি পরের দিন একই জায়গায় গিয়ে দেখল, নদী সেখান থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। আগামিকাল যেখানে দাড়িয়ে কথা বলেছিল আজ সেখানে নেই। নদী হেসে ছেলেটিকে বলল, দেখছো, আমি হেঁটে অনেক দূরে চলে এসেছি। নদী আরো বলল, আমার ছলাৎছল শব্দ শুনতে পাচ্ছ, এখানে আমার সব কথা লুকিয়ে আছে। আর আমার খাদ্যের কথা বলছ? আমি বলি, কাঁকর আর পানি খেয়েই তো বেঁচে আছি।
নদীর জন্ম বা উৎপত্তি জানার দূরের কথা, প্রাচিনকালে মানুষ নদী দেখলে ভয়ে দূরে পালিয়ে যেত। নদীর পার হওযাকে তারা ভয়ের এবং অশুভ মনে করত। এই সেদিনও আমাদের দেশের অনেক মানুষ সমুদ্র পাড়ি দিয়ে বিদেশে যাওয়াকে জাত বিসর্জন দেওয়া মনে করত। প্রাচীন বনচারী মানুষ নদীকে ভয় পেত তার স্রোতের জন্য। সাঁতার জানত না বলে। নদীকে তারা দেবতা মনে করত। প্রচন্ড শক্তি হিসেবে কল্পনা করত। তবে নদীর যে শক্তি আছে তা আমরা এখন স্বীকার করি। তার প্রমত্ত রুপকে আমরা আজও ভয় পাই। আবার শুকনো মৌসুমে নদী হয় স্থবির। আমাদের দেশের অনেক নদী এখন মরার মতো। শুধু বর্ষাকালে সেসব নদীতে নৌকা চলে। লঞ্চ যাতায়াত করে, আবার বন্যাও হয়।
বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তি হয়েছে ভারতে। একমাত্র ব্রহ্মপুত্র এসেছে তিব্বত থেকে। এছাড়া বান্দরবান জেলার কিছু ছোট নদী মিয়ানমার থেকে আমাদের দেশে প্রবেশ করেছে। উত্তরবঙ্গে দু-একটি ছোট নদী এসেছে ভুটান থেকে ভারত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। এজন্য বড় নদীগুলোর উৎস খুঁজতে হলে আমাদের যেতে হবে ভারত ও তিব্বতে। কিন্তু সবার পক্ষে এভাবে সব নদীর উৎস খোঁজা সম্ভব নয়। বই পড়ে, মানচিত্র দেখে আমরা নদী সম্পর্কে জানার তৃষ্ণা মেটাতে পারি।
গ্রীষ্মে নদীর পানি যখন শুকিয়ে যায় তখন নদী অসহায় হয়ে পড়ে। স্রোত কমে যায়। দেখতে খুব একটা ভালো লাগে না। বর্ষায় নদী আবার প্রাণ ফিরে পায়। বৃষ্টির পানি নদীর পানিতে গতি সঞ্চার করে। নদী হয় খরস্রোতা। দু-কুল ছাপিয়ে নদী বয়ে যায় একবারে মোহনা অবদি। এ সমায় নদী দেখতে ভারি সুন্দর। বাতাসে নদীর বুকে বিশাল ঢেউ জাগে। এ ঢেউ আপন নিয়মে ভাসতে ভাসতে চলে যায় তীরে। সূর্যের আলো নদীর টলটলে পানিতে ঝিলিক দিয়ে ওঠে। সূর্যোদয় আর সূর্যাস্ত এ দৃশ্য রুপময়, মনোহর। আবার মধ্য রুপালি জ্যোৎস্নার ঝিলিক নদীর বুকে এক মায়াময় পরিবেশ সৃষ্টি করে। বর্ষার জলে টইটম্বুর নদী হাজার বছর ধরে আমাদের মনে এক স্বপ্নের জগৎ তৈরি করেছে।
মাঝে মাঝে অতিরিক্ত বর্ষায় নদী হয়ে ওঠে বিপজ্জনক, অত্যাচারী, নিষ্ঠুর। মাইলের পর মাইল বসতি ভেঙ্গে দেয় নিষ্ঠুরভাবে। বাড়িঘর, সহায়সম্পদ হারিয়ে মানুষ দিশেহারা হয়ে যায়। কোনো কোনো সমায় হয় বন্যা। বন্যার পানিতে তলিয়ে যায় ফসলের মাঠ, গৃহস্থের বাড়ি। রাস্তাঘাট, ধানের গোলা, গবাদিপশু ভাসিয়ে নিয়ে যায়। বাড়িঘর, ফসল, সম্পদ হারিয়ে মানুষ একেবারে নিঃস্ব হয়ে পড়ে। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা হয় শোচনীয়। বন্যা কিংবা নদীর ভাঙন যে কোনো দেশের জন্যই অত্যন্ত ক্ষতিকর। নদী তার আপন নিয়মে ভাঙবেই। তবে ভাঙন রোধেও অনেক কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া যায়। আমাদের দেশে ঘন ঘন বন্যা হওয়ার একাধিক কারণ রয়েছে। সে প্রসঙ্গে একটু পরে আসছি।
এটুকু ক্ষতি ছাড়া নদী আমাদের অনেক উপকার করে। নদীর পানি আমরা পান করি। শহরের মানুষও নদীর পানি শোধন করে পান করে। নদীর পানি সেচের মাধ্যমে মানুষ চাষাবাদের কাজে লাগায়, ফসল ফলায়। সে ফসল আমাদের খাদ্য চাহিদা মেটায়। জেলেরা নদীতে মাছ ধরে, বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে। নদীর পলি ফসলের মাঠকে উর্বর করে।
সুপ্রাচীনকাল থেকে মানুষ নদীর তীরে বসতি গড়ে তুলেছে। কারণ, নদীর পানি তৃষ্ণা মেটায়। শষ্য ফলাতে সাহায্য করে। এক সময় নদী পথে যাতায়াতেও বেশ সুবিধা ছিল। এই কারণে পৃথিবীর প্রাচীন সভ্যতাগুলো নদীর তীরে গড়ে উঠেছে। গড়ে উঠেছে বসতি ও কলকারখানা। পৃথিবীর অধিকাংশ পন্য এখনো নদী ও সমুদ্রপথেই আমদানি-রপ্তানি হয়। পৃথিবীর বড় বড় বন্দর নদীর মোহনায় সমুদ্রের কূলে গড়ে উঠেছে। নদীর তীরের প্রধান প্রধান সভ্যতাগুলো হচ্ছে- ইরাকের ইউফ্রেতিস, তাইগ্রিস নদের সুমেরীয় সভ্যতা, সিন্ধু নদের মহেঞ্জোদারো ও হরপ্পা সভ্যতা, চীনের হোয়াংহো ও ইয়াংসী নদী সভ্যতা এবং মিশরীয়দের নীল নদের সভ্যতা।
নদীর বুকে বাঁধ দিয়ে মানুষ বিদ্যুৎ উৎপাদন। নদীর পানি বড় বড় কারখানা ও আণবিক শক্তি কারখানাকে ঠান্ডা পানি সরবরাহ করে। প্রাকৃতিক বর্জ্যপদার্থ বয়ে নিয়ে নদী সবচেয়ে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। আমরা একটু ভালোভাবে লক্ষ করলেই বুঝতে পারি। নদীর উপরিভাগে সব সমায় এক ধারনের হালকা ধোঁয়াটে আবরণ দেখা যায়। এ আবরণটাই হচ্ছে জলীয় বাষ্প। এই জলীয় বাষ্প ভাসতে ভাসতে একেবারে ওপারে উঠে গিয়ে মেঘে পরিণত হয়। এই মেঘ থেকেই বৃষ্টি হয়। আর এই বৃষ্টি বসুন্ধরাকে করে সুজলা-সুফলা। নিয়মমাফিক বৃষ্টি সব ধরণের পরিবেশের জন্যই সুখবর। নদীর এই অবদান ছাড়া আমাদের নৈসর্গিক সৌন্দর্য টিকে থাকতে পারে না। এ কারণেই আমরা দেখতে পাই, যেসব স্থানে নদী বা গাছ পালা কম সেসব স্থান অপেক্ষাকৃত রুক্ষ।
শুধু আমাদের দেশে নয়, সারা বিশ্বেই ছড়িয়ে আছে অসংখ্য নদী। এসব নদীর সঠিক পরিসংখ্যান কারো জানা নেই। কোনো কোনো নদীর উৎস সম্পর্কে মানুষ এখনো ভালো করে জানে না। নদী কম সৌদি আরব, ইরান ও আফ্রিকার উত্তর অংশে। গ্রিনল্যান্ড প্রায় সারা বছর বরফে ঢাকা থাকে। এখানে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো নদী নেই বললেই চলে। আবার অ্যান্টার্কটিকায় নদী নেই। পৃথিবীর দীর্ঘতম নদ নীলের দীর্ঘ চলার পথে কোনো উপ-নদী নেই। মহাদেশ হিসেবে অস্ট্রোলিয়ার তুলনামূলকভাবে নদী কম। আবার পৃথিবীর যে যে অংশে নদী আছে তার সঠিক সংখ্যাও এখনো জানা যায়নি।
পৃথিবীর কয়েকটি দীর্ঘ নদ-নদীর মধ্যে নীল, আমাজান, মিসিসিপি মিসৌরি, ইয়াংসি, হোয়াংহো, পারানা কঙ্গো বা জায়ারে, আমুর লেনা, ইরতিস, ম্যাকেঞ্জি, নািইজার, ইয়েনিসি, মেকং, ভোলগা, ওবকাতুন, মদেইরা, পুরুস, সাও-ফ্রান্সিসকো, ইউকন, সেন্ট লরেন্স, রিওগ্রান্ড, ব্রহ্মপুত্র, সিন্দু, গঙ্গা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি পানি বহন করে আমাজান।
জীবনের সঙ্গে নদীর এত ঘনিষ্ঠতা থেকেই সৃষ্টি হয়েছে অসংখ্য কাব্য, উপাখ্যান, গল্প, উপন্যাস। নদী বিষয়ক এসব সৃষ্টিকর্ম আমাদের সাহিত্য ভান্ডারকে করেছে সমৃদ্ধ। রবীন্দ্রনাথের সমগ্র সাহিত্যকর্মে অসংখ্যবার নদী এসছে। তাঁর নদী শিরোনামের কবিতাটি 300 পঙক্তি সংবলিত।
‘ওরে        তোরা কি জানিস কেউ
জলে        কেন ওঠে এত ঢেউ
ওরা         দিবস-রজনী নাচে,
তাহা        শিখেছে কাহার কাছে।
আবার নদীর বর্ণনায় আমাদের ছোট্র নদী একেবারে জীবন্ত হয়ে ধরা দেয়।
                     ‘আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে,
                     বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে।
                     পার হয়ে যায় গরু পার হয় গাড়ি,
                     দুই ধার উঁচু তার ফ=ঢালু তার পাড়ি।‘
বিভিন্ন কারণে আমাদের দেশে দিন দিন নদীর সংখ্যা কমে আসছে। অর্থাৎ নদীগুলো মরে গিয়ে বিশাল আয়তনের চরাঞ্চল সৃষ্টি করেছে। নদীর উৎসমুখে বাঁধ দিলে কিংবা নদীতে পানির প্রবাহ কমে গেলেই নদীর মৃত্যু ঘটে। পানির প্রবাহ কমে যাওয়াতেই আমাদের দেশের নদীগুলো মরে যাচ্ছে। নদী ছুটে আসার পথে যেসব বালি, নুড়ি, পাথর বুকে নিয়ে প্রবাহিত হয়, সেসব বালি, নুড়ি পাথর পানি স্বল্পতা দেখা দিলে সাগরের দিকে ভেসে যেতে পারে না, তখনই নদীর বুকে চর জাগে। তবে নদীর মৃত্যু এবং গতিপথ ��রিবর্তনের ক্ষেত্রে আবহাওয়া এবং পরিবেশের যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে। নদীর নাব্য কমে গেলে অনেক ধারণের সমস্যা দেখা দেয়। এর প্রধান সমস্যা হচ্ছে বন্যা। বৃষ্টির পানি বুকে ধারন করার মতো যথেষ্ট স্থান থাকে না এবং মোহনার দিকে ছুটে যাওয়ার গতিও থাকে ধীরস্থির। ফলে পানি জমে বন্যা হয়। নদী মরে গেলে জলীয়বাষ্পের জন্য প্রয়োজনীয় পানি সরবরাহ হয় না। ফলে অনাবৃষ্টি দেখা দেয়। এক সময়ের  সুজলা-সুফলা শস্য হয়ে যায় নিষ্প্রাণ মরুভূমি। প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখার ক্ষেত্রে নদীর অবদান বেশ জোরালো।
       হাজার নদীর দেশ বাংলাদেশ। এ দেশে আমরা এক সময় পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, মধুমতী, ইছামতীর কলকল ছুটে চলা দেখেছি। দেখেছি নদীর ভরা যৌবন। কিন্তু বর্তমানে এসব নদীর মৃতপ্রায়। নদীর বুকে এখন রুপালি ইলিশের ঝিলিক নেই। পালতোলা নৌকা ছুটে যায় না দূর-সুদূরে। মরা নদীর চরায় প্রতিবছর বান ডাকে। বানের পানিতে ভেসে যায় ফসলের মাঠ, কৃষকের ঘর। গৃহহীন, অন্নহীন হয়ে মানুষ হয় নিঃস্ব রিক্ত।
       নদীতে যখন প্রয়োজনীয় পানি প্রবাহিত হয় না  তখন দু-পাশের ফসলের মাঠের চাহিদা মেটে না। পলি জমে উর্বর হয় না। প্রয়োজনীয় খাদ্যশস্য উৎপাদিত হয় না। কিন্তু এ অবস্থায় মোটেও আমাদের কাম্য নয়। আমরা চাই, আবারও হাজার নদীর কলকালিতে মুখরিত হোক আমাদের এ দেশ।
0 notes
tcpnews-blog · 5 years
Text
দক্ষিণ ইরানে আকস্মিক বন্যায় অন্তত ১৯ জনের মৃত্যু সহ শতাধিক আহত
দক্ষিণ ইরানে আকস্মিক বন্যায় অন্তত ১৯ জনের মৃত্যু সহ শতাধিক আহত
ইরানের দক্ষিণাঞ্চলে আকস্মিক বন্যায় অন্তত ১৯ জন নিহত ও প্রায় ১০০ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আসা ফুটেজে দেখা গেছে কর্দমাক্ত পানির তীব্র স্রোত শিরাজ শহরের মধ্য দিয়ে বয়ে যাচ্ছে, লোকজন ল্যাম্পপোস্ট আঁকড়ে ধরে ও গাড়ির ছাদে উঠে আত্মরক্ষার চেষ্টা করছেন।
শিরাজেই সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে বলে বিবিসির খবরে বলা হয়েছে।
আকস্মিক এ বন্যার ধাক্কায় শহরটির কয়েকশ ভবন…
View On WordPress
0 notes
ctnews7 · 5 years
Text
ইরানে আকস্মিক বন্যা : নিহত ১৯; আহত ১০০
ইরানে আকস্মিক বন্যা : নিহত ১৯; আহত ১০০
আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ ইরানে আকস্মিক বন্যায় অন্তত ১৯ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এই বন্যার কারণে আহত হয়েছে আরো ১০০ জন।
দেশটির কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ইরানের দক্ষিণাঞ্চলে এ আকস্মিক বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই বন্যার কয়েকটি ফুটেজে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে দেখা গেছে, ইরানের শিরাজ শহরের মধ্য দিয়ে পানির তীব্র স্রোত বয়ে যাচ্ছে। ল্যাম্পপোস্ট আঁকড়ে ধরে এবং গাড়ির ছাদে উঠে আত্মরক্ষার…
View On WordPress
0 notes
gnews71 · 6 years
Photo
Tumblr media
“ভয়াবহ বন্যায় ভেসে গেল ২০ গ্রাম” ভারী বর্ষণ ও উজানের ঢলে রংপুরের গঙ্গাচড়ার তিনটি ইউনিয়ন বিলীন হওয়ার পথে। তিস্তার পানি বেড়ে যাওয়ায় প্রায় ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এমনকি প্রচণ্ড স্রোত ধারায় তিস্তা নদীর অববাহিকায় পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার ২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় তিস্তা পয়েন্টে পানি বিপদসীমার ৫ সেন্টিমিটার নিচে দিয়ে প্রবাহিত হয়। রাত ৯টায় তা বিপদসীমার ১৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মঙ্গলবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে পানি বিপদসীমার ২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে জানা গেছে। এদিকে ডালিয়া পয়েন্টে বিপদসীমার (৫২ দশমিক ৬০ মিটার) ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ভাটিতে তীরবেগে ধাবিত হচ্ছে। উজানের ঢল সামাল দিতে খুলে রাখা হয়েছে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট। তিস্তায় বন্যার কারণে ডানতীরের দোহলপাড়া স্পারটির সামনের অংশের ১০মিটার নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ফলে নীলফামারীর ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলা ও উপজেলার প্রায় ২০টি চরগ্রাম হাঁটু থেকে কোমর পানিতে তলিয়ে যেতে শুরু করেছে। এতে প্রায় ৫ হাজার পরিবার বন্যা কবলিত হয়ে পড়েছে। ডিমলা উপজেলার পূর্ব ছাতনাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রভাষক আব্দুল লতিফ খান জানান, গত দুই দিনের চেয়ে উজানের ঢলের গতি অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে এলাকার নিচু ও উঁচু স্থানে নদীর পানি প্রবেশ করেছে। ঝুনাগাছ চাপানি ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান বলেন, ছাতুনামার চর,ফরেষ্টের চর, সোনাখুলীর চর ও ভেন্ডাবাড়ি চরে দেড় হাজার পরিবারের বসতবাড়িতে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে। ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, উজানের ঢলের কারণে তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্বাবধাক প্রকৌশলী রংপুর পওর সার্কেল-২ জ্যোতি প্রসাদ ঘোষ বলেন, দোহলপাড়া স্পারটির সামনের এৎপ্রোন অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। বিষয়টি মঙ্গলবার সরেজমিনে তদন্ত করে দ্রুত সময়ে মেরামত করা হবে।
0 notes