#বদলও
Explore tagged Tumblr posts
bd-news-corner · 2 years ago
Text
মরগান-জয়েসদের রেকর্ডে ভাগ বসালেন চাপম্যান
মরগান-জয়েসদের রেকর্ডে ভাগ বসালেন চাপম্যান
মার্ক চ্যাপম্যান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শেষ সেঞ্চুরি করেছিলেন প্রায় সাত বছর আগে। তারপর থেকে পৃথিবী অনেক পরিবর্তন দেখেছে। হংকংয়ের ওয়ানডে ইতিহাসে প্রথম সেঞ্চুরিয়ান, দেশ বদলও তার মধ্যে অন্যতম। অভিষেকে সেঞ্চুরি করা এই ব্যাটসম্যান গত সাত বছরে দুই দেশের হয়ে মাত্র সাতটি ওয়ানডে খেলেছেন। তার ক্যারিয়ারের প্রথম ছয় ম্যাচে প্রধান কীর্তিগুলোর মধ্যে রয়েছে ওয়ানডে অভিষেকের অভিজাত ক্লাবে সেঞ্চুরি করা, কোনো…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
shachisharma90 · 4 years ago
Text
বদল-বদলা মন্তব্যে অনড় দিলীপ, ফের বিতর্কে - S Newz
S Newz - ক্ষমতায় এলে খুন-হত্যার রাজনীতির সঙ্গে যুক্তদের সমুচিত জবাব দেবে বিজেপি। মন্তব্য করে রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ ফের বলেছেন, বাংলায় বদলাও হবে, বদলও হবে। তাঁর কথায়, খুন-হত্যার রাজনীতি করে বিজেপিকে আটকানো যাবে না। মঙ্গলবার শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির জ…
from Snewzin's Favorite Links from Diigo https://snewz.in/dilip-sticks-to-change-and-revenge-statement-sparks-controversy/57220/
0 notes
ekusheytvnews-blog · 6 years ago
Photo
Tumblr media
তৃতীয়বারের মতো বিয়ের পিঁড়িতে স্কারলেট
তৃতীয়বারের মতো বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন অ্যাভেঞ্জার্স খ্যাত অভিনেত্রী স্কারলেট জোহানসন। শুধু তাই নয়, এরই মধ্যে তিনি ‘স্যাটারডে নাইট লাইভ’ তারকা কলিন জোস্টের সঙ্গে আংটি বদলও করে ফেলেছেন।
আরো পড়ুন
0 notes
agambarta · 6 years ago
Text
বিয়ে করছেন পর্ন তারকা মিয়া খলিফা
বিয়ে করছেন পর্ন তারকা মিয়া খলিফা
বিনোদন ডেস্কঃ বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন পর্ন তারকা মিয়া খলিফা। সম্প্রতি তার আংটি বদলও হয়েছে। পাত্র প্রেমিক রবার্ট স্যান্ডবার্গ।দীর্ঘদিন ধরেই রবার্ট স্যান্ডবার্গের সঙ্গে প্রেম করছেন মিয়া খলিফা। বেশ কয়েকবার বিয়ের ঘোষণাও দিয়েছেন। কিন্তু সেটি আর বাস্তবে রূপ নেয়নি। অবশেষে আংটি বদল করলেন লেবাননীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন এই পর্নো তারকা।
তার প্রেমিক রবার্ট স্যান্ডবার্গ পেশায় একজন শেফ। তার সঙ্গে ছবি ও ভিডিও…
View On WordPress
0 notes
gnews71 · 7 years ago
Photo
Tumblr media
“নিজের ছবি দেখে যে প্রশ্ন তুললেন মমতা ব্যানার্জী” ঝড়ের মতো ঘোরাফেরা করেন। পাখির মতো হাঁটাচলা। আর তার জন্য বছরভর নিরলস শরীরচর্চা ও খাদ্যাভ্যাসে থাকেন। তাই নিজের পুরানো চেহারা দেখে আপত্তি করারই কথা। তাই করলেন মমতা ব্যানার্জী! বাজেট পেশ হওয়ার পরে বুধবার বিধানসভা ছাড়ার আগে সতীর্থ পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘরে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী গিয়েছিলেন নদিয়ায় একটি দলীয় কর্মসূচিতে মহাসচিব যাতে যান, সে কথা বলতে। তখনই সেখানে নিজের পুরনো ছবি দেখেই মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্ন, ‘আমার এই ছবি রেখেছেন কেন? আমি কি এত মোটা!’ আচমকা দলনেত্রীর এই অনুযোগের মুখে পড়ে দ্রুত তা বদলে এখনকার একটি ছবি আনানোর তোড়জোড় শুরু করে দিলেন শিক্ষামন্ত্রী। দলনেত্রীর নির্দেশ, তাই ছবি বদল নিশ্চিত। তবে এ ছবির সঙ্গে পার্থের স্মৃতি অনেক। ক্ষমতায় আসার আগে মধ্যরাতে বেহালায় তৃণমূলের স্বার্ধীনতা দিবস উদযাপনের একটি অনুষ্ঠানে তোলা হয়েছিল ওই ছবি। বিরোধী দলনেতা হওয়ার সময়ে দলনেত্রীর এই ছবিই বিধানসভায় নিজের ঘরে এনেছিলেন তিনি। দলের তৎকালীন সব বিধায়ককে দিয়েছিলেন একটি করে। দল হোক বা সরকারি দফতর, তার পরে পার্থ যখন যেখানে গিয়েছেন, সেখানেই মাথার উপরে জায়গা পেয়েছে এই ছবিই। এ বার সরাতে হবে! বাজেট-পর্ব শেষ করে নিজের ঘরে এ দিন দলের বিধায়কদের নানা আবদার নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন পার্থ। মুখ্যমন্ত্রী চলে যাওয়ার পরে মৃদু হেসে শাসক দলের মহাসচিব বলেন, ‘আর কিছু করার নেই! চোখে যখন পড়েছে, বদলাতেই হবে।’ তবে শুধু বিধানসভার ঘরই নয়, এই ছবি তো পার্থের বিকাশ ভবনের দফতরেও আছে। ঘটনাচক্রে, এ দিনই এই ঘটনার ঘণ্টাতিনেক আগে দলের বর্ধিত কোর কমিটির সভায় মহাসচিব দলনেত্রীর ছবির প্রসঙ্গেই তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের ফের সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, প্রচারে কোথাও অন্য কারও ছবি ব্যবহার করা যাবে না। প্রয়োজনে দলনেত্রীর ছবিই ব্যবহার করতে হবে। এই ঘটনার পরে সেই ছবি বেছেও দেবেন তিনি? এই প্রশ্নের জবাবে অবশ্য ঘাড় নেড়ে বুঝিয়ে পার্থ দিয়েছেন, প্রয়োজনে তা-ও করতে হবে! বেহালায় ওই ছবি যখন তোলা হয়, তখন মমতা ছিলেন একেবারেই অন্য রকম। এখন ঝরে গিয়েছেন অনেক। নিয়মিত চর্চায় এখন ওজন নামিয়ে এনেছেন আটচল্লিশের কাছাকাছি। দিনে কমবেশি ১৫ কিলোমিটার হাঁটেন। খাওয়াদাওয়ায় সংযম এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে, দু’দশক ভাতের সঙ্গে প্রায় কোনও সম্পর্কই নেই তার। সেই বদল এখন ধরা পড়ে সকলের চোখেই। পার্থের ঘরে উপস্থিত দলের হাফ ডজন বিধায়ক বার্তা পেয়ে গেলেন, ছবি বদলও অনিবার্য!
0 notes
digantablr-blog · 7 years ago
Text
নির্ভরশীল হয়ে কখনো সমান অধিকার পাওয়া যায় নাঃ মেহের আফরোজ চুমকি
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, নারীরাও অনেক সময় স্বেচ্ছায় পুরুষের ওপর নির্ভরশীল হতে চায়। নির্ভরশীল হয়ে কখনো সমান অধিকার পাওয়া যায় না। নারীদের মানসিকতার বদলও জরুরি। আজ রোববার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ উপলক্ষে ১৬ দিনব্যাপী কার্যক্রমের উদ্বোধনের সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এ…
View On WordPress
0 notes
badwipbartabd-blog · 7 years ago
Text
বাংলাদেশে জোট রাজনীতির ইতিহাস খুব সুখকর নয়
New Post has been published on https://badwipbarta.com/2017/11/10/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%82%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%b6%e0%a7%87-%e0%a6%9c%e0%a7%8b%e0%a6%9f-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%87/
বাংলাদেশে জোট রাজনীতির ইতিহাস খুব সুখকর নয়
বদ্বীপবার্তা ডেস্ক: বাংলাদেশে শরিকানা নিয়ে বিবাদ বহু পুরোনো। যেদিন থেকে উত্তরাধিকার প্রথা চালু হয়েছে, সেদিন থেকেই শরিকানার মামলা শুরু। বাংলাদেশে গ্রামগঞ্জে জমিজমা নিয়ে যে লাখ লাখ মামলা, তারও উৎস এই মালিকানা। একজন গায়ের জোরে মালিকানার বেশি ভোগ করলে আরেকজন বঞ্চিত হবেন, সেটাই স্বাভাবিক।
জমির মালিকানা নির্ধারণে আইন আছে, কাগজপত্র আছে, দাগ-খতিয়ান আছে। কিন্তু রাজনীতির মালিকানাটি কীভাবে নির্ধারণ করা যাবে? জনগণই যেহেতু রাষ্ট্রের মালিক, সেহেতু জনগণেরই ঠিক করার কথা কে কতটুকু মালিকানা পাবেন, বা পাবেন না। কিন্তু রাজনীতির মালিকেরা সেই জনগণকে খুব কমই পাত্তা দেন। তাঁরা যেকোনো মূল্যে একবার ক্ষমতায় যেতে পারলে সেটাকেই মুরসি পাট্টা মনে করেন। আবার ক্ষমতার বাইরে থাকলে সেটাকে দেশি-বিদেশি চক্রান্ত বলে চালিয়ে দেন।
হঠাৎ ক্ষমতার রাজনীতিতে উত্তাপ এসেছে কুষ্টিয়া থেকে। কুষ্টিয়া জাসদের নেতা হাসানুল হক ইনু ও আওয়ামী লীগের নেতা মাহবুব উল আলম হানিফ উভয়ের জন্মস্থান। একসময় কুষ্টিয়া ছিল রক্তাক্ত জনপদ। গণবাহিনী ও সর্বহারাদের ঘাঁটি। এখন সেটি না থাকলেও রাজনৈতিক ব��ভাজনটা রয়েই গেছে।
কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসনের সাংসদ তথ্যমন্ত্রী ও জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু সম্প্রতি কুষ্টিয়ার মিরপুরে আয়োজিত দলের সভায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আপনি (আওয়ামী লীগ নেতা) আশি পয়সা। আর এরশাদ, দিলীপ বড়ুয়া, মেনন আর ইনু মিললে এক টাকা হয়। আমরা যদি না থাকি, তাহলে আশি পয়সা নিয়ে রাস্তায় ফ্যা-ফ্যা করে ঘুরবেন। এক হাজার বছরেও ক্ষমতার মুখ দেখবেন না।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি জাসদ করি, কিন্তু দলবাজি করি না, পায়ে পা লাগিয়ে ঝগড়া করি না। মারামারি চাই না, আমি শান্তি চাই। তাই বলে জাসদের এটাকে দুর্বলতা ভাববেন না। জাসদের শক্তি আছে, লাঠি আছে। আমরা যদি মনে করি, জাসদের লাঠি যে রাস্তায় যাবে, সেই রাস্তায় আর কেউ থাকবে না।’ তাঁর এই লাঠি-দর্শনের পেছনে কারণ হলো কয়েক দিন আগে সেখানে আওয়ামী লীগের সভা থেকে জাসদ ও হাসানুল হক ইনুকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে অনেক কথা বলা হয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতারা তাঁকে ঢাল নাই তলোয়ার নাই নিধিরাম সর্দার বলে গালমন্দ করেছেন। ওই সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ।
কুষ্টিয়া আওয়ামী লীগ ও জাসদের ঝগড়াটা সেখানেই শেষ হয়ে যায়নি। ঢাকায় ফিরে তথ্যমন্ত্রী বৃহস্পতিবার প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেছেন, শেখ হাসিনা ৯৯ পয়সা অথবা ৮০ পয়সার মালিক হয়েও ২০ পয়সা অথবা ১ পয়সার সমতুল্য শরিকদের কদর করেছেন। দাম দিয়েছেন। তাঁর মতে, ‘শেখ হাসিনা মহাজোট গঠন করে রাষ্ট্রনায়কোচিত প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়েছেন। দুর্ভাগ্যের বিষয়, তাঁর এই দূরদৃষ্টি ও বলিষ্ঠ সিদ্ধান্তের পরও কয়েকজন নেতা-নেত্রী ঐক্যকে খাটো করে বক্তব্য ও বিবৃতি দেন। ঐক্যের শরিকদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেন।’ তাঁর বক্তব্যের জের ধরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, হাসানুল হক ইনুও জানেন একা নির্বাচন করলে তিনি কত ভোট পাবেন।
ভোট বা জনসমর্থন কারও সাফ কবালা দলিল নয়। এক নির্বাচনে যাঁকে বিপুল ভোটে জয়ী হতে দেখেছি, পরের নির্বাচনে তিনিই ধরাশায়��� হয়েছেন। অবশ্য সেই নির্বাচনটি যদি প্রতিযোগিতামূলক হয়। একজন ছাত্রের ক্লাসে ফার্স্ট হওয়া খুবই সহজ। আওয়ামী লীগ ও জোটের নেতাদের মধ্যে কেউ কেউ ২০১৪ সালের নির্বাচনে অতি সহজ জয় পেয়ে ভেবেছেন, আগামী নির্বাচনেও একইভাবে জয়ী হওয়া যাবে।
ক্ষমতাসীন জোটের ছোট কিংবা বড় সব শরিককে মনে রাখতে হবে, ১৯৯১ সালের পর কোনো নির্বাচনে কোনো দল এককভাবে ক্ষমতায় আসতে পারেনি। হয় নির্বাচনের আগে জোট কর��ে হয়েছে, না হয় নির্বাচনের পর। আওয়ামী লীগ নেতারা জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের জন্য ৩০০ আসনে একক প্রার্থী দিয়ে দেখতে পারেন। ২০০১ সালের নির্বাচনে তারা দিয়েছিলেনও। কিন্তু ফল হয়েছে মারাত্মকভাবে বিপর্যয়কর। ওবায়দুল কাদের পোড় খাওয়া রাজনীতিক। এ কারণে তিনি ফুৎকারে বিএনপিকে উড়িয়ে না দিয়ে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখছেন।
আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট রাজনীতির বৈরিতা সেই সত্তর দশক থেকে। তিয়াত্তরের নির্বাচনের আগে ন্যাপ ও কমিউনিস্ট পার্টি ঐক্যের কথা বলেছিল। ��মনকি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সব দলকে নিয়ে সরকার গঠনের কথা প্রথম বলেছিলেন অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ। কিন্তু আওয়ামী লীগের নেতারা সেই আহ্বান আমলেই নেননি। নির্বাচনে ২৯৩টি আসনে জিতেও যখন দেশটি ঠিকমতো চালাতে পারছিলেন না, তখন তাঁরা ত্রিদলীয় ঐক্য করলেন। তত দিনে পদ্মা-মেঘনা-যমুনায় অনেক পানি গড়িয়েছে। ফলে সেই ঐক্য কাজে আসেনি। তা ছাড়া দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রও ছিল, সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশ যাতে স্থিতিশীল না থাকে। বাংলাদেশ অস্থিতিশীল থাকলে তাদের লাভ।
হাসানুল হক একটি কঠিন সত্য কথা বলেছেন, তাঁরা যদি এক পয়সার শরিকও হন, সেই এক পয়সা ছাড়া তো এক টাকা হবে না। এক টাকা মানে ক্ষমতা। তখন ছোট-বড় সবার অবস্থাই এক হবে। ছোট শরিকেরা কেবলা বদলও করতে পারবে। কিন্তু বড় শরিকের যাওয়ার জায়গা থাকবে না। শেখ হাসিনার প্রথম সরকারে আ স ম রবও এক পয়সার শরিক ছিলেন। আনোয়ার হোসেন মঞ্জুও পাঁচ পয়সার শরিক ছিলেন। কিন্তু ২০০১-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এককভাবে নির্বাচন করে আসন ১৪৬ থেকে নেমে ৬২তে এনেছিল।
ক্ষমতায় থাকলে বড় রাজনৈতিক দলগুলো জোটের মর্ম বোঝে না। জোটের মর্ম বোঝে বিরোধী দলে থাকলে। বিএনপি-জামায়াত আমলে অওয়ামী লীগের নেতৃত্বে যখন জোট গঠিত হয়েছিল, তখন বলা হয়েছিল একসঙ্গে তারা আন্দোলন, নির্বাচন ও সরকার গঠন করবেন। সেই জোটেরও সবাই বর্তমান ১৪দলীয় জোটে নেই।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইনু সাহেবকে যে কথা মনে করিয়ে দিয়েছেন, সেটি তিনি নিজেও মনে রাখবেন আশা করি। আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট না করলে ইনু সাহেব বড় জোর আসন ও মন্ত্রিত্ব হারাবেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের আসন কততে নামবে, একবার চিন্তা করে দেখুন।
বাংলাদেশে জোট রাজনীতির ইতিহাস খুব সুখকর নয়। ১৯৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট টেকেনি। ষাটের দশকে কপ (কম্বাইন্ড অপজিশন) কিংবা আট দলীয় জোট টেকেনি। সত্তরের দশকের ত্রিদলীয় জোটকে নিয়ে একদল করতে গিয়ে সর্বনাশ হয়েছে। আশির দশকের ১৫ দলীয় জোট আগাগোড়া অটুট থাকলে আজ স্বৈরাচারকে নিয়ে সরকার গঠন করতে হত�� না।
তাই জোটের রাজনীতিকে এগিয়ে নিতে হলে বড় দলের ‘আমিত্ব’ পরিহার করতে হবে। আওয়ামী লীগ এককভাবে নির্বাচন করে আরেকবার জনপ্রিয়তা যাচাই করে দেখতে পারে। তবে যতক্ষণ সেটি না করছে, ততক্ষণ শরিকদের ন্যায্য পাওনা ও মর্যাদা দিতে হবে। প্রথম-আলো
সোহরাব হাসান: কবি, সাংবাদিক।
0 notes
hasanmallick97 · 7 years ago
Photo
Tumblr media
কম্পিউটারে ডিফল্ট ড্রাইভ ‘সি’ থাকে কেন? বিডিলাইভ রিপোর্ট: আমাদের নিত্য দিনের সঙ্গী কম্পিউটার। বর্তমানে সব ক্ষেত্রেই প্রয়োজন কম্পিউটারের। কিন্তু কখনও ভেবে দেখেছেন কি কোন অজ্ঞাত কারণে বেশির ভাগ কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম ‘সি’ ড্রাইভে থাকে? আবার কম্পিউটারে পেন ড্রাইভ বা যে কোনও ইউএসবি ড্রাইভ ঢোকালে বেশির ভাগ সময়ে ‘এফ’ বা ‘জি’ ড্রাইভ হিসাবে দেখায়। ‘এ’ বা ‘বি’ ড্রাইভ হিসাবে কোনও কিছু দেখায় না কেন? এর উত্তর পেতে হলে আমাদের বেশ কয়েক দশক পিছিয়ে যেতে হবে। আদি কম্পিউটারে বাধ্যতামূলকভাবে কোনও হার্ডডিস্ক থাকত না। পরিবর্তে থাকত ফ্লপি ডিস্ক। সেই সময়ে দু’রকম ফ্লপি ডিস্ক পাওয়া যেত। সেই দু’রকমের ডিস্কের জন্য দু’টি আলাদা ড্রাইভ থাকত কম্পিউটারে। সেই ড্রাইভ দু’টিকে ‘এ’ এবং ‘বি’ ড্রাইভ বলা হত। ১৯৮০ সাল নাগাদ কম্পিউটারে হার্ড ড্রাইভ বাধ্যতামূলক হওয়ার পর সেটি ‘সি’ ড্রাইভ হিসাবে চিহ্নিত হয়। পরে ফ্লপি ড্রাইভের চল উঠে গেলে ‘এ’ এবং ‘বি’ ড্রাইভও বিলুপ্ত হয়। তবে সাধারণ ভাবে ‘সি’ ড্রাইভ নাম থাকলেও অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ রাইট থাকলে তা বদলও করা যায়।
0 notes
hasanmallick97 · 7 years ago
Photo
Tumblr media
কম্পিউটারে ডিফল্ট ড্রাইভ ‘সি’ থাকে কেন? বিডিলাইভ রিপোর্ট: আমাদের নিত্য দিনের সঙ্গী কম্পিউটার। বর্তমানে সব ক্ষেত্রেই প্রয়োজন কম্পিউটারের। কিন্তু কখনও ভেবে দেখেছেন কি কোন অজ্ঞাত কারণে বেশির ভাগ কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম ‘সি’ ড্রাইভে থাকে? আবার কম্পিউটারে পেন ড্রাইভ বা যে কোনও ইউএসবি ড্রাইভ ঢোকালে বেশির ভাগ সময়ে ‘এফ’ বা ‘জি’ ড্রাইভ হিসাবে দেখায়। ‘এ’ বা ‘বি’ ড্রাইভ হিসাবে কোনও কিছু দেখায় না কেন? এর উত্তর পেতে হলে আমাদের বেশ কয়েক দশক পিছিয়ে যেতে হবে। আদি কম্পিউটারে বাধ্যতামূলকভাবে কোনও হার্ডডিস্ক থাকত না। পরিবর্তে থাকত ফ্লপি ডিস্ক। সেই সময়ে দু’রকম ফ্লপি ডিস্ক পাওয়া যেত। সেই দু’রকমের ডিস্কের জন্য দু’টি আলাদা ড্রাইভ থাকত কম্পিউটারে। সেই ড্রাইভ দু’টিকে ‘এ’ এবং ‘বি’ ড্রাইভ বলা হত। ১৯৮০ সাল নাগাদ কম্পিউটারে হার্ড ড্রাইভ বাধ্যতামূলক হওয়ার পর সেটি ‘সি’ ড্রাইভ হিসাবে চিহ্নিত হয়। পরে ফ্লপি ড্রাইভের চল উঠে গেলে ‘এ’ এবং ‘বি’ ড্রাইভও বিলুপ্ত হয়। তবে সাধারণ ভাবে ‘সি’ ড্রাইভ নাম থাকলেও অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ রাইট থাকলে তা বদলও করা যায়।
0 notes