#বঙ্গবন্ধু টানেল
Explore tagged Tumblr posts
Text
দৃশ্যমান ঝিনুকের আদলে দৃষ্টিনন্দন কক্সবাজার ‘আইকনিক রেলস্টেশন’
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে নির্মিত হচ্ছে ঝিনুকের আদলে দৃষ্টিনন্দন আইকনিক রেলস্টেশন। অত্যাধুনিক অনেক সুযোগ-সুবিধা থাকবে এই রেলস্টেশনে। সামনে অংশে তৈরি হবে বিশাল আকৃতির ঝিনুকের ফোয়ারা। ঝিকঝিক শব্দ করে ট্রেন আসার পর যার পাশ দিয়ে প্রবেশ করতে হবে স্টেশনে। তারপর চলন্ত সিঁড়ির মাধ্যমে সেতু হয়ে চড়তে হবে ট্রেনে।
প্রবাসী সেবা
রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র
মেট্রোরেল ঢাকা
গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য থাকবে বড় তিনটি জায়গা। স্টেশনভবনে থাকবে কাউন্টার, স্বাগত জানানোর কক্ষ, তারকামানের হোটেল, রেস্তোরা, মালামাল রাখার লকার, শিশু যত্ম কেন্দ্র, মসজিদসহ অত্যাধুনিক সব ধরণের সুযোগ-সুবিধা। যদি কেউ চাইলে রাতের ট্রেন ধরে সকালে কক্সবাজার পৌঁছে মালামাল স্টেশনে রেখে সারাদিন সমুদ্রসৈকত বা পর্যটন স্পট ঘুরে রাতে ফিরে যেতে পারবেন। আর বয়স্ক ও প্রতিবন্ধীদের জন্য রাখা হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। প্রতিদিনই এই স্টেশনে আসা যাওয়া করবে ৯০ হাজারের বেশি যাত্রী।
কক্সাবাজার বিমানবন্দর রানওয়ে
বাংলাদেশের সড়ক উন্নয়ন
বিমানবন্দর তৃতীয় টার্মিনাল
দোহাজারি-কক্সবাজার রেলওয়ে প্রজেক্টের ইঞ্জিনিয়ার তাইজুল ইসলাম বলেন, এই আইকনিক স্টেশনে প্রতিদিনই ৪৬ হাজার যাত্রী গমন করতে পারবে এবং ৪৬ হাজার যাত্রী বহির্গমন করতে পারবে। যাত্রীরা কক্সবাজার আইকনিক স্টেশনে নেমে লাগেজ মালামাল রাখার লকারে রেখে সমুদ্রসৈকতসহ পর্যটন স্পটগুলো ঘুরে আবারও নিজ গন্তব্যে ফিরতে পারবে। এই আইকনিক স্টেশনে ৩টি বিশাল গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গা থাকবে। আর প্রতিদিনই এই ঝিনুক আকৃতির রেল স্টেশন, পানির ফোয়ারা ও অন্যান্য সৌন্দর্য দেখতে লোকজন ভিড় করবে। আশা করি, এটি একটি বিনোদনের স্থান হয়ে উঠবে।
বঙ্গবন্ধু টানেল
কর্ণফুলি টানেল
মডেল মসজিদ বাংলাদেশ
আধুনিক সিটি পূর্বাচল
বাংলাদেশের মেগা প্রকল্প
এরই মধ্যে চীন থেকে এসেছে ৭শ মেট্রিক টন স্টিল ক্যানোফি, যা ছাদের ওপর বসানোর জন্য পুরোদমে কাজ করছেন শ্রমিকরা। একই সঙ্গে চলছে সৌন্দর্য বর্ধন, গ্লাস ফিটিং, ফায়ার ফাইটিং, স্যানিটারি আর বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি স্থাপনের কাজ। আর মূল স্টেশনের ভনের পাশেই হচ্ছে উড়াল সেতু।
দোহাজারি-কক্সবাজার রেলওয়ে প্রজেক্টের সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার মো. আশ��াফুল আলম বলেন, এখন ছাদে মূল স্টিল ক্যানোফির কাজ চলমান রয়েছে। এর পাশাপাশি ফুটওভার ব্রিজ, তিনটি প্লাটফর্ম এবং স্টেশন ভবনের ফিনিশিং এর কাজ চলছে। চীন থেকে ২১ সেপ্টেম্বর স্টিল ক্যানোফির মালামালগুলো এসেছে। তাই দ্রুত গতিতে কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আর এতো বড় একটি প্রকল্পে আমরা বাংলাদেশি প্রকৌশলীরা কাজ করতে পেরে গর্বিত।
বাংলাদেশের উন্নয়নমূলক প্রকল্প
বাংলাদেশের শিক্ষার উন্নয়ন
বাংলাদেশের চিকিৎসার উন্নয়ন
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা
বাংলাদেশের কৃষি
বাংলাদেশের মৎস্য খাত
তবে নির্ধারিত সময়ের আগে প্রকল্পের সব কাজ শেষ হবে বলে জানালেন দোহাজারি-কক্সবাজার রেল প্রকল্পের পরিচালক মো. মফিজুর রহমান। তিনি বলেন, নির্দিষ্ট সময়সীমার আগেই দোহাজারি-কক্সবাজার রেল প্রকল্পের কাজ শেষ করতে পারব। আমরা ২০২৩ সালের মধ্যে শেষ করব এবং ২০২৪ সাল পর্যন্ত লাগবে না।
ঢাকা কক্সবাজার রেল
চট্টগ্রাম বন্দর পোর্ট
শেখ হাসিনা
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে
২৯ একর জমিতে নির্মিত হচ্ছে দেশের একমাত্র আইকনিক রেলস্টেশন। যার নির্মাণ ব্যয় হচ্ছে ২১৫ কোটি টাকা।
#মেট্রোরেল ঢাকা#বঙ্��বন্ধু টানেল#মডেল মসজিদ বাংলাদে��#বাংলাদেশের মেগা প্রকল্প#বাংলাদেশের উন্নয়নমূলক প্রকল্প
0 notes
Text
বঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মাণ কাজ ৮৭ ভাগ সম্পন্ন: সেতুমন্ত্রী
নিউজনাউ ডেস্ক: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মাণাধীন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের ৮৭ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তিনি টানেলসহ সেতু বিভাগের অধীন চলমান অন্যান্য প্রকল্পের কাজ দ্রুত শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন। বুধবার (১৩ জুলাই) বনানীর সেতু ভবনের সম্মেলন কক্ষে সেতু বিভাগ ও বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তাদের সঙ্গে…
View On WordPress
0 notes
Text
বঙ্গবন্ধু টানেলের দুই টিউবের মুখ দৃশ্যমান
বঙ্গবন্ধু টানেলের দুই টিউবের মুখ দৃশ্যমান
বিএনএ ঢাকা: করোনাসহ নানা চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করে অবশেষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের দ্বিতীয় টিউবের মুখ দৃশ্যমান হয়েছে। সেইসঙ্গে দুইটি টিউবের মাধ্যমে কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে দুই পাড়ের বহু কাঙ্ক্ষিত সংযোগ স্থাপিত হলো। দেশের যোগাযোগ অবকাঠামো খাতে আরও একটি বড় সুখবর এটি। দ্বিতীয় টিউব খনন শেষ হওয়ার মাধ্যমে সম্পন্ন হয় মূল অবকাঠামোর কাজ। বঙ্গবন্ধু টানেলের এই দ্বিতীয় টিউবের কাজ শেষ করতে সময় লেগেছে…
View On WordPress
0 notes
Text
ঢাকা টু কক্সবাজার জুনে চলবে স্বপ্নের ট্রেন
সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী জুন মাসে স্বপ্নের ট্রেন আসবে কক্সবাজার। ইতোমধ্যে এ প্রকল্পের ৯০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। বাকি ১০ শতাংশের কাজ শেষ হবে জুনের মধ্যে।
চট্টগ্রামের দোহাজারি থেকে কক্সবাজারের রামু হয়ে ঘুমধুম পর্যন্ত রেললাইন প্রকল্পের কাজ শেষ যোগাযোগে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে।
শুধু যোগাযোগে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে এমনটি নয়, আধুনিক স্থাপত্যশিল্পে নির্মিত রেল স্টেশনের ভবনগুলোও পর্যটকদের কাছে নতুন আকর্ষণ তৈরি করবে এমন আশাবাদ সংশ্লিষ্টদের।
প্রবাসী সেবা
রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র
মেট্রোরেল ঢাকা
বঙ্গবন্ধু টানেল
কর্ণফুলি টানেল
মডেল মসজিদ বাংলাদেশ
শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’ নামে ফেসবুক ওয়ালে পোস্ট করা একটি ছবি ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। ছবিটির ক্যাপশনে লেখা রয়েছে, ‘ইউরোপ, আমেরিকা নয় এটি বাংলাদেশের কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন। ’
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রকল্পের সার্বিক কাজ ৯০ শতাংশ শেষ। বাকি ১০ শতাংশের কাজ শেষ হবে জুনের মধ্যে। এমনই আশাবাদ প্রকল্পটির ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স গ্রুপের প্রকল্প ব্যবস্থাপক মো. আহমেদ সূফীর।
রেলওয়ের প্রকল্প সুত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালে দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার ও রামু থেকে মিয়ানমার সীমান্ত ঘুমধুম পর্যন্ত ১২৮ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প নেওয়া হয়। পর্যটন নগরী কক্সবাজারের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ করার পাশাপাশি মিয়ানমারসহ ট্রান্স-এশিয়ান রেলওয়ের সঙ্গে বাংলাদেশকে যুক্ত করা এ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য। তবে কক্সবাজার থেকে মিয়ানমার পর্যন্ত ২৮ কিলোমিটারের কাজ আপাতত হচ্ছে না।
আধুনিক সিটি পূর্বাচল
বাংলাদেশের মেগা প্রকল্প
বাংলাদেশের উন্নয়নমূলক প্রকল্প
বাংলাদেশের শিক্ষার উন্নয়ন
বাংলাদেশের চিকিৎসার উন্নয়ন
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা
বাংলাদেশের কৃষি
চট্টগ্রামের দোহাজারি থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১শ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে ২০১৬ সালে প্রকল্প প্রস্তাব সংশোধন করে ১৮ হাজার ৩৪ কোটি টাকা করা হয়।
দোহাজারি কক্সবাজার রেলওয়ে প্রজেক্টের সিনিয়র ম্যানেজার ইঞ্জিনিয়ারিং রাসেল মিয়া জানান, প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার সময়সীমা ২০২৪ সাল হলেও আমাদের ধারণা ২০২৩ সালের জুনের আগেই কাজ শেষ হবে।
এর আগে ২০১৮ সালের জুলাইয়ে প্রকল্পটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন (সিআরইসি) ও বাংলাদেশের তমা কনস্ট্রাকশন কোম্পানি এবং চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন করপোরেশন (সিসিইসিসি) ও বাংলাদেশের ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড পৃথক দুই ভাগে কাজটি করছে। এটি সরকারের অগ্রাধিকার (ফাস্ট ট্র্যাক) প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত।
বাংলাদেশের মৎস্য খাত
কক্সাবাজার বিমানবন্দর রানওয়ে
বাংলাদেশের সড়ক উন্নয়ন
বিমানবন্দর তৃতীয় টার্মিনাল
ঢাকা কক্সবাজার রেল
দোহাজারি-কক্সবাজার রেল প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ মুফিজুর রহমান জানান, এ প্রকল্পের কাজ দুটি লটে হচ্ছে। প্রথম লটের সব কাজই শেষ। বাকি কাজগুলো ��শা করছি জুন মাসে শেষ করতে পারব।
তিনি জানান, দোহাজারি-কক্সবাজার রেললাইনের দুটি অংশের মধ্যে কক্সবাজার অংশে ৫১ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণের সব ধরনের কাজ শেষ বলা যায়।
দোহাজারি কক্সবাজার রেলওয়ে প্রজেক্টের সিনিয়র ম্যানেজার মো. আনোয়ার হোসাইন জানান, রেললাইনের বনাঞ্চলের ভেতরে হাতি চলাচলের জন্য দুটি আন্ডারপাসের কাজ শেষ হয়েছে। প্রকল্পের সবগুলোর সেতুর স্প্যান ও পিলারের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। ২১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে কক্সবাজারে ঝিনুকের আদলে একটি আইকনিক রেলওয়ে স্টেশন ভবন নির্মিত হচ্ছে।
কক্সবাজারের আইকনিক স্টেশনসহ সব মিলিয়ে নয়টি স্টেশন নির্মাণ করা হচ্ছে রেলপথটিতে। কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামের দিকে পরের স্টেশনটি রামু স্টেশন। এরপর পর্যায়ক্রমে রয়েছে ইসলামাবাদ, ডুলাহাজারা, চকরিয়া, হার���াং, লোহাগড়া, সাতকানিয়া ও দোহাজারী রেলওয়ে স্টেশন। চট্টগ্রামের দোহাজারি-কক্সবাজার রেললাইন, যা ছিল কক্সবাজারবাসীর জন্য স্বপ্নের মতো। এখন বাস্তবায়নের পথে।
চট্টগ্রাম বন্দর পোর্ট
শেখ হাসিনা
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে
ডিসেম্বরের মাঝামাঝি নির্মাণাধীন আইকনিক স্টেশন ও রেললাইন ঘুরে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন জানান, জুনে কক্সবাজারে আসবে স্বপ্নের রেল। আধুনিক কোচগুলো যুক্ত হবে এই রেলপথে। আমাদের বর্তমানে যে কোচগুলো আছে সেগুলোর জানালা ছোট, এখানে বড় জানালার আধুনিক সুবিধা সমৃদ্ধ কোচ যুক্ত করা হবে। যাতে রেলে বসে পুরো প্রকৃতি উপভোগ করা যায়।
কক্সবাজার হোটেল মোটেল গেস্টহাউস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম সিকদার বাংলানিউজকে বলেন, কক্সবাজারবাসীর দীর্ঘদিনের প্রতিক্ষিত রেল চালু হলে বদলে যাবে কক্সবাজারের চেহারা। যোগাযোগে সৃষ্টি হবে নতুন দিগন্ত। যোগাযোগ ব্যবস্থার সহজলভ্যতার কারণে কক্সবাজারে পর্যটক আগমন অনেকগুন বেড়ে যাবে।
#মেট্রোরেল ঢাকা#বঙ্গবন্ধু টানেল#মডেল মসজিদ বাংলাদেশ#বাংলাদেশের মেগা প্রকল্প#বাংলাদেশের উন্নয়নমূলক প্রকল্প
0 notes
Text
সারাদেশে একসাথে ৫০টি মডেল মসজিদ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
দেশে মডেল মসজিদ নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ৫০টি মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ফরিদপুর, গাজীপুর, গোপালগঞ্জ, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের বিভিন্ন জেলায় এবং কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় এসব মডেল মসজিদের উদ্বোধন করেন সরকার প্রধান।
প্রবাসী সেবা
রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র
মেট্রোরেল ঢাকা
বঙ্গবন্ধু টানেল
কর্ণফুলি টানেল
মডেল মসজিদ বাংলাদেশ
নয় হাজার ৪৩৫ কোটি টাকায় যে ৫৬৪টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র সরকার নির্মাণ করছে, তার মধ্যে দুই দফায় ১০০টির উদ্বোধন করলেন শেখ হাসিনা।
এর আগে প্রথম পর্যায়ে ৫০টি মডেল মসজিদের উদ্বোধন করা হয় ২০২১ সালে। সরকার আশা করছে ফেব্রুয়ারির মাসের শেষ নাগাদ আরও ৫০টি মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র চালু করা সম্ভব হবে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ওপর একটি ভিডিও-ডকুমেন্টারি দেখানো হয়।
আধুনিক সিটি পূর্বাচল
বাংলাদেশের মেগা প্রকল্প
বাংলাদেশের উন্নয়নমূলক প্রকল্প
বাংলাদেশের শিক্ষার উন্নয়ন
বাংলাদেশের চিকিৎসার উন্নয়ন
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৪ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে উন্নত মসজিদ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন। সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মসজিদ ও ইসলামিক সংস্কৃতি কেন্দ্র স্থাপন প্রকল্প হাতে নেয় সরকার।
৪০ থেকে ৪৩ শতাংশ জায়গার উপর তিন ক্যাটাগরিতে এসব মসজিদগুলো নির্মাণ করা হচ্ছে। জেলা পর্যায়ে চারতলা, উপজেলার জন্য তিনতলা এবং উপকূলীয় এলাকায় চারতলা মডেল মসজিদ ও ইসলামী সংস্কৃতি কেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে।
এ-ক্যাটাগরিতে ৬৪টি জেলা শহরে এবং সিটি করপোরেশন এলাকায় ৬৯টি চারতলা মডেল মসজিদ নির্মিত হচ্ছে। এসব মসজিদের প্রতিটি ফ্লোরের আয়তন ২ হাজার ৩৬০ দশমিক ০৯ বর্গমিটার।
বি-ক্যাটাগরিতে উপজেলা পর্যায়��� ৪৭৫টি মডেল মসজিদ হচ্ছে। এগুলোর প্রতি ফ্লোরের আয়তন ১ হাজার ৬৮০ দশমিক ১৪ বর্গমিটার।
নান্দনিক নির্মাণশৈলীতে নির্মিত এসব মডেল মসজিদে রয়েছে একটি করে মিনার।
সি-ক্যাটাগরিতে উপকূলীয় এলাকায় ১৬টি মসজিদ হচ্ছে। এগুলোর প্রতিটি ফ্লোরের আয়তন ২ হাজার ৫২ দশমিক ১২ বর্গমিটার। উপকূলীয় এলাকার মসজিদগুলোকে দুর্যোগের সময় আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের জন্য নিচতলা ফাঁকা থাকবে।
আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত দৃষ্টিনন্দন এসব মসজিদের প্রতিটির নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে জেলা শহর ও সিটি করপোরেশন এলাকায় ১৫ কোটি ৬১ লাখ ৮১ হাজার টাকা, উপজেলা পর্যায়ে ১৩ কোটি ৪১ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং উপকূলীয় এলাকায় ১৩ কোটি ৬০ লাখ ৮২ হাজার টাকা। সারা দেশে নির্মাণাধীন এসব মসজিদের ভৌত অবকাঠামো গণপূর্ত অধিদপ্তরের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
বাংলাদেশের কৃষি
বাংলাদেশের মৎস্য খাত
কক্সাবাজার বিমানবন্দর রানওয়ে
বাংলাদেশের সড়ক উন্নয়ন
বিমানবন্দর তৃতীয় টার্মিনাল
ঢাকা কক্সবাজার রেল
চট্টগ্রাম বন্দর পোর্ট
জেলা সদর ও সিটি করপোরেশন এলাকায় নির্মাণাধীন মসজিদগুলোতে একসঙ্গে ১২ শ মা��ুষ নামাজ পড়তে পারবেন। উপজেলা ও উপকূলীয় এলাকার মডেল মসজিদগুলোতে একসঙ্গে ৯ শ মানুষের নামাজের ব্যবস্থা থাকছে।
যেসব এলাকায় মসজিদ উদ্বোধন
ফরিদপুরের ভাঙ্গা, নগরকান্দা, গাজীপুরের কাপাসিয়া, গোপালগঞ্জের সদর উপজেলা, কিশোরগঞ্জের সদর উপজেলা, কটিয়াদী, মানিকগঞ্জের ঘিওর, সাটুরিয়া, নরসিংদীর সদর উপজেলা, মনোহরদি, রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলা, জেলা সদর, শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলা, বগুড়ার ধুনট উপজেলা, নন্দীগ্রাম, নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলা, নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সদর উপজেলা, পাবনার ভাঙ্গুরা সিরাজগঞ্জের কাজিপুর, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন, রংপুরের গঙ্গাচড়া ও কাউনিয়া, ঠাকুরগাঁওয়ের সদর উপজেলা, শেরপুরের সদর উপজেলা, পিরোজপুরে সদর উপজেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর �� কসবা, খাগড়াছড়ির সদর উপজেলা ও মানিকছড়ি, কুমিল্লার চান্দিনা ও চৌদ্দগ্রাম, খুলনার রূপসা, কুষ্টিয়ার খোকশা ও ভেড়ামারা, মেহেরপুর জেলা সদর ও গাংনী, সাতক্ষীরার দেবহাটা, সিলেটের গোয়াইনঘাট, সুনামগঞ্জ জেলা সদর এবং জগন্নাথপুর, হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলা।
শেখ হাসিনা
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে
যা থাকছে
মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে নারী ও পুরুষের আলাদা ওজু ও নামাজের জায়গা রাখা হয়েছে।
হজে ইচ্ছুকদের জন্য রেজিস্ট্রেশন ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, লাইব্রেরি, ইমাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, গবেষণা কেন্দ্র, ইসলামী বই বিক্রয় কেন্দ্র, কোরআন হেফজ বিভাগ, শিশু শিক্ষা, অতিথিশালা, বিদেশি পর্যটকদের আবাসন।
মৃতদেহ গোসলের ব্যবস্থা, হজযাত্রীদের নিবন্ধন ও প্রশিক্ষণ, ইমামদের প্রশিক্ষণ, অটিজম কেন্দ্র, গণশিক্ষা কেন্দ্র, ইসলামী সংস্কৃতি কেন্দ্র থাকবে।
ইমাম-মুয়াজ্জিনের আবাসনসহ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য অফিসের ব্যবস্থা এবং গাড়ি রাখার জায়গা রাখা হয়েছে।
সারা দেশে এসব মসজিদে প্রতিদিন চার লাখ ৯৪ হাজার ২০০ জন পুরুষ এবং ৩১ হাজার ৪০০ জন নারী একসঙ্গে নামাজ পড়তে পারবেন।
একসঙ্গে প্রায় ৩৪ হাজার মানুষ কোরআন তেলাওয়াত করতে পারবেন, ৬ হাজার ৮০০ জন ইসলামিক বিষয়ে গবেষণা করতে পারবেন, ৫৬ হাজার মানুষ দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নিতে পারবেন এবং প্রতি বছর এখান থেকে ১৪ হাজার কোরআনে হাফেজ হবেন।
ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান এবং মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী এনামুল হাসান বক্তব্য দেন।
এছাড়া কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম, রাজশাহী ও শরীয়তপুর থেকে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক দলের নেতা, সরকারি কর্মকর্তা ও সাধারণ মানুষ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে।
#মেট্রোরেল ঢাকা#বঙ্গবন্ধু টানেল#মডেল মসজিদ বাংলাদেশ#বাংলাদেশের মেগা প্রকল্প#বাংলাদেশের উন্নয়নমূলক প্রকল্প
0 notes
Text
অপেক্ষা টানেলের মুখ খোলার, দক্ষিণ চট্টগ্রাম হবে নতুন বিজনেস হাব
পার্থ প্রতীম নন্দী, চট্টগ্রাম ব্যুরোঃ স্বপ্নের মহা গৌরবের পদ্মা সেতু এখন বাস্তব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন মহাযজ্ঞের আরেকটি স্বপ্নের প্রকল্পের নাম ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল’। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশে দিয়ে তৈরি এই টানেলের নির্মাণের কাজ প্রায় শেষ। প্রকল্পের ���৬ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এশিয়ার সর্ববৃহৎ এই টানেল প্রকল্পের বাকি কাজ আগামী…
View On WordPress
0 notes
Text
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী: বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম ব্যুরো: মহান বিজয় দিবসের সুবর্ণজয়ন্তীর উৎসব পালন করছে বাংলাদেশ। সংগত কারণেই আজ ৫০ বছর পেরিয়ে এসে আমাদের প্রত্যাশা আর প্রাপ্তির দিকেও দৃষ্টিপাত করা দরকার। ৩০ লাখ শহীদের রক্তস্নাত এই বাংলাদেশে যদি সর্বক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা হয়ে উঠতে না পারে, তাহলে সব আনন্দই ম্লান হয়ে যাবে। বাংলাদেশকে সোনার বাংলা গড়তে যে শহরের অবদান সবচেয়ে বেশি বিনা বিতর্কে সেটার নাম বীরপ্রসবিনী…
View On WordPress
0 notes
Text
শুক্রবার খুলে দেয়া হচ্ছে বঙ্গবন্ধু টানেলের ২য় চ্যানেল
শুক্রবার খুলে দেয়া হচ্ছে বঙ্গবন্ধু টানেলের ২য় চ্যানেল
বিএনএ ঢাকা: আগামি শুক্রবার মধ্যরাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের (কর্ণফ��লী টানেল) দ্বিতীয় চ্যানেল খুলে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি। সে সময় পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, মঙ্গলবার একনেক সভায় চলাকালীন অবস্থায় জানা গেল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর…
View On WordPress
0 notes