#ফন
Explore tagged Tumblr posts
Text
বাবাকে হত্যার পর "৯৯৯'-এ ফোন করে পুলিশকে জানালো ছেলে
নরসিংদীর রায়পুরায় নেশাগ্রস্ত ছেলের দায়ের কোপে বাবা হাজী আইনুল হক (৭০) নিহত হয়েছে। হত্যার পর জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নাম্বারে ফোন করে নিজেই পুলিশকে জানায় বাবাকে হত্যার কথা। পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে অভিযুক্ত ছেলে ইয়াসিন(৩০) কে আটক করেছে। রবিবার (৭ মে) সকালে রায়পুরা উপজেলার মির্জানগর ইউনিয়নের মেজেরকান্দি উত্তরপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত ইয়াসিন হাজী আইনুল হকের ২য় ছেলে। জানা যায়, পারিবারিক…
View On WordPress
0 notes
Text
পেনাল্টিতে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেয়া অত্যন্ত বেদনাদায়ক : ফন গাল
আর্জেন্টিনার কাছে পেনাল্টিতে পরাজিত হয়ে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায় নেবার পর নেদারল্যান্ডের কোচ লুইস ফন গাল বলেছেন এটা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। আর্জেন্টিনা ৮৩ মিনিট পর্যন্ত দুই গোলে এগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত এ্যাটাকার ওট ওয়ের্স্টের শেষভাগের দুই গোলে নেদারল্যান্ড সমতায় ফিরে। এর আগে নাহুয়েল মোলিনা ও লিওনেল মেসির গোলে ২-০ গোলের লিড নিয়েছিল আর্জেন্টিনা। কিন্তু পেনাল্টিতে ভার্জিল ফন ডাইক ও স্টিভেন বার্গুইসের…
View On WordPress
0 notes
Photo
আসলেই মাফিয়া মেসির মতো কাজকারবার! 😈 কাল মেসি আর্জেন্টিনার দ্বিতীয় গোল করার পর নেদারল্যান্ডস এর কোচ লুই ফন হাল এর উদ্দেশ্যে এই সেলিব্রেশন করেন...এটি আসলে আর্জেন্টিনার সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়দের একজন জুয়ান রোমান রিকুয়েলমের সেলিব্রেশন...মেসির আগে রিকুয়েলমেই ছিলেন আর্জেন্টিনার বিখ্যাত নাম্বার 10 জার্সিধারী; মেসির ক্যারিয়ারের প্রথমদিকে দুজন একসাথেও কিছু ম্যাচ দেশের হয়ে খেলেছিলেন...💙 ২০০২ সালে যখন আর্জেন্টাইন সুপারস্টার রিকুয়েলমে বার্সার হয়ে খেলতেন তখন দলের কোচ ছিলেন এই লুই ফন হাল। তিনি রিকুয়েলমে কে তার ন্যাচারাল পজিশন থেকে জোর করে সরিয়ে নিয়ে অন্য পজিশনে খেলাতে চেয়েছিলেন, তাকে অনেক বাজেভাবে ট্রিট করেছিলেন। যার জেরে এই কিংবদন্তি তার স্বপ্নের ক্লাব বার্সা ছেড়ে তখন ভিয়ারিয়ালে এবং পরে বোকা জুনিয়র্সে যোগ দেন। শোনা যায় ফন হালের প্রতি প্র��ুর অভিমান ছিল রিকুয়েলমের। ত��রপরে দেখা গেলো ঠিকই ভিয়ারিয়াল আর বোকা জুনিয়র্সে তিনি তার আগুনঝড়া পারফরমেন্সের জন্য রীতিমতো কিংবদন্তী হয়ে যান...🤲 সেই রিকুয়েলমের বিখ্যাত সেলিব্রেশন দিয়ে লুই ভ্যান গালের সামনে এসে নিজের গোল সেলিব্রেট করেন মেসি। তাছাড়া ম্যাচের আগে নেদারল্যান্ডস এর কোচ, প্লেয়ার, কিংবদন্তিদের অনেক কন্ট্রোভার্সিমূলক কথা বলতে দেখা যায় মেসি এবং তার দলের উদ্দেশ্যে। মেসিরা তার জবাব দিয়েছেন খেলার মাঠে। 🙂🤙 © https://www.instagram.com/p/Cl_fb80v-OG/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Text
ব্রাজিল না পারলেও পেরে দেখাল আর্জেন্টিনা
ব্রাজিল না পারলেও পেরে দেখাল আর্জেন্টিনা
এবার গোল করিয়েছেন, আবার গোলও করে আর্জেন্টিনার ত্রাণকর্তা হয়ে ওঠেন মেসি। দলকে যখন তিনি সেমিফাইনালে নিয়েই যাচ্ছিলেন, ঠিক তখনই খলনায়ক হয়ে আসেন বদলি হয়ে নামা ডাচ স্ট্রাইকার ভুট ভেগহোর্স্ট। পরপর দুই গোল করে ড্র এনে নিজের দলে স্বস্তি ফেরান তিনি। ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানেও ড্র হলে পেনাল্টিতে যায়। পেনাল্টিতে ম্যাচের নায়ক হয়ে ওঠেন আলবিসেলেস্তে গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেস। শুরুতেই ভার্জিল ফন ডাইকের…
View On WordPress
0 notes
Text
শাওমি ফোনে দুর্দান্ত অফার নিয়ে এল আমাজন | Amazon Offers Up To 12 Month No Cost EMI On Xiaomi Smartphones
শাওমি ফোনে দুর্দান্ত অফার নিয়ে এল আমাজন | Amazon Offers Up To 12 Month No Cost EMI On Xiaomi Smartphones
এমআই ১০
এমআই ১০ এর সঙ্গে ১২ মাসের নো কস্ট ইএমআই পাওয়া যাবে। এই ফোনে রয়েছে ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা । ৪,১৬৭ টাকা থেকে এই ফোনের মাসিক কিস্তি শুরু হচ্ছে।
রেডমি নোট ৮ প্রো
রেডমি নোট ৮ প্রো তে রতেছে ৬৪ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। আমাজনে ১,৩৩৪ টাকা থেকে এই ফোনের মাসিক কিস্তি শুরু হচ্ছে। ১২ মাসের নো কস্ট ইএমআই পাওয়া যাবে।
রেডমি কে২০ প্রো
২৬,৯৯৯ টাকা থেকে এই ফোনের দাম শুরু হচ্ছে। পুরনো ফোন…
View On WordPress
0 notes
Text
ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েও দমে যান নি লুইস ফন গাল
ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েও দমে যান নি লুইস ফন গাল
টপ নিউজ ডেস্কঃ নেদারল্যান্ডের ফুটবল দলের হেড কোচ লুইস ফন গাল আক্রান্ত হয়েছেন প্রোস্টেস ক্যান্সারে। তবে থামে নি দলের অনুশীলন। শুধু তাই নয় আসন্ন কাতার বিশ্বকাপে দলের সঙ্গে ডাগআউটে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেনও নিয়েছেন তিনি। ৭০ বছর বয়সী লুইস ফন গাল একটি টিবি অনুষ্ঠানে নিজেই জানিয়েছেন নিজের ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার খবর। তিনি বলেছেন, ‘কোচ হিসেবে জাতীয় দলের দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে আমাকে…
View On WordPress
0 notes
Text
নেদারল্যান্ডস কোচ ফন গাল ক্যান্সারে আক্রান্ত
নিউজনাউ ডেস্ক: নেদারল্যান্ডস ফুটবল দলের হেড কোচ লুইস ফন গাল ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন। ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েও দলকে অনুশীলন করাচ্ছেন ফন গাল। এমনকি আসন্ন কাতার ফুটবল বিশ্বকাপে দলের সঙ্গে ডাগআউটে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনা ও ইংলিশ ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাবেক এই কোচ। ৭০ বছর বয়সী এই কোচ রবিবার ডাচ টিভি অনুষ্ঠান হামবের্টোয় নিজের ক্যান্সার আক্রান্তের খবর নিজেই…
View On WordPress
0 notes
Text
তাপগতিবিদ্যার (সংক্ষিপ্ত) ইতিহাস
মূলঃ ডেভিড টং ভাষান্তরঃ মারুফ আহমেদ
তাপগতিবিদ্যার ইতিহাস সুদীর্ঘ এবং জটিল। এ ইতিহাস সময়ের স্রোতে ভুল দিকে মোড় নেয়ার ইতিহাস, নানাবিধ ভিন্ন শাস্ত্র (যেমন প্রকৌশলবিদ্যা, চিকিৎসাশাস্ত্র ইত্যাদি) হতে অনুপ্রাণিত হয়ে এগিয়ে যাওয়ার ইতিহাস। এ ইতিহাসে আছে কৌতূহলোদ্দীপক বহু চরিত্রের সমাহার, যাদের মধ্যে এমনকি একাধিক ব্যক্তিত্বও রয়েছেন এই গল্পের বিভিন্ন পর্যায়ে নিজেদের নাম বদলে ফেলেছেন।
যদিও “তাপ” এর ধারণা প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকেই বিদ্যমান, এর আধুনিক ধারণার একটা সূচনা ধরা যায় ১৭৮৭ সালে ল্যাভয়সিয়ে’র দেয়া ‘ক্যালরিক’ তত্ত্ব থেকে। এ তত্ত্ব ধরে নেয় যে, তাপ একটা সংরক্ষণ���ীল (ইংরেজিতে যাকে ‘conserved’ বলা হয়) প্রবাহী (যা প্রবাহিত হতে পারে; যেমন তরল বা গ্যাস), এবং সেহেতু এটা তরল উষ্ণ বস্তু থেকে শীতল বস্তুতে প্রবাহিত হতে পারে। এখন আমরা অবশ্য জানি যে এটা ভুল, কিন্তু সেই সময়ের জন্য এটা ছিল একটা অসাধারণ তত্ত্ব, কেননা তখনকার অনেক পরিলক্ষিত তাপীয় ঘটনাকে এটা ব্যাখ্যা করতে পারতো!
ত্রিশ বছর পরে যখন ফরাসি প্রকৌশলী সাদি কার্নো যখন বাষ্পীয় ইঞ্জিনের ধারণাকে বিশ্লেষণ করতে বসেন, তখনো ল্যাভয়সিয়ের তত্ত্ব বেশ প্রভাবশালী। কার্নো তার সকল প্রক্রিয়া-প্রণালী বুঝতেন সেই ক্যালরিক তত্ত্বের আলোকেই! তিনি ‘ওয়াটারহুইল’ বা জলচালিত চাকার বলবিদ্যার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন উষ্ণ থেকে ঠান্ডা বস্তুতে তাপের প্রবাহ হলো পানির উঁচু থেকে নিচুস্থানে গড়িয়ে পড়ার সদৃশ। পরবর্তীতে তারই আরেক স্বদেশী, ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী এমিল ক্ল্যাপেইরন কার্নোর ধারণাগুলোকে আরো বিস্তৃত করেন এবং গাণিতিক কাঠামোয় রূপদান করেন। এ কাজ এতটা সমাদৃত হয় যে, ১৮৪০ সালের দিকে প্রায় সকলেই তাপের বৈশিষ্ট্যগুলোকে কার্নো-ক্ল্যাপেইরনের ক্যালরিক তত্ত্বের আলোকে দেখতেন।
১৯ শতকের পূর্বেই ক্যালরিক তত্ত্বের এই সর্বজনবিদিত রূপে প্রথম চিড় ধরায় বেনজামিন থম্পসনের গবেষণা। থম্পসনের জন্ম ম্যাসাচুসেটসের এক ইংরেজ কলোনিতে। তার জীবনবৃত্তান্ত বেশ চমকপ্রদ; তিনি ছিলেন একাধারে ভাড়াটে সৈনিক, বৈজ্ঞানিক এবং একজন মানবতাবাদী! তিনি উদ্ভাবন করেছিলেন উষ্ণ অন্তর্বাসের, দরিদ্রদের জন্য প্রবর্তন করেছিলেন লঙরখানা! ১৭ শতাব্দীর শেষ দিকটায় তিনি মিউনিখে (আজকের জার্মানির অন্তর্গত) থাকতেন, সেখানে তিনি নামধারণ করেছিলেন ‘কাউন্ট রামফোর্ড অব দ্যা হোলি রোমান এম্পায়ার’। মিউনিখে তিনি প্রুশিয়ান সেনাদলের কামানবাহী দলের পরিদর্শক ছিলেন। এতদসত্ত্বেও তার মনোনিবেশ ছিলো সুউচ্চ ভাবনায়। কামানের নলে ফুটো করার সময় ঘর্ষণ দ্বারা উৎপন্ন তাপের পরিমাণ তাকে উৎসুক করে তোলে। ল্যাভয়সিয়ের তত্ত্ব অনুসারে যদি এই তাপকে নল থেকে বের করে আনা ক্যালরিক ফ্লুইড হিসেবে ধরেও নেয়া হয়, তাহলে তো সংরক্ষণশীলতার ধর্ম অনুসারে ক্যালরিক কমে যাওয়ার কথা! কিন্তু এরপর আবারো সেই নলে আরেকটি ��ুটো করা হলে প্রায় একই পরিমাণ তাপ উৎপাদিত হচ্ছে, যেন এর কোনো শেষ নেই! থম্পসন/রামফোর্ড প্রস্তাব করলেন যে, সংরক্ষণশীল ক্যালরিক তাপের উৎস হতে পারে না। তার পরিবর্তে তিনি তাপকে ( বেশ সঠিকভাবেই) গতির সাথে সম্পর্কিত করতে পারলেন।
ল্যাভয়সিয়ের তত্ত্বের বারোটা বাজিয়েই রামফোর্ড ক্ষান্ত থাকেননি, ল্যাভয়সিয়ের মৃত্যুর পর তার বিধবা বউকে বিয়ে করে সেই কাটা ঘায়ে নুনের ছিটাও দিয়েছেন। তবে সত্যি বলতে, সেই মুহূর্তে মৃত ল্যাভয়সিয়ের নিশ্চয়ই তাতে কিছু যায় আসেনি! রামফোর্ড পরে ব্রিটেনে নাইটহুড উপাধি পান, ফেরত আসেন ‘স্যার’ বেনজামিন থম্পসন নামে। তিনি পরবর্তীতে ব্রিটেনে ‘রয়্যাল ইন্সটিটিউশন’ স্থাপন করেন।
থম্পসনের এই পর্যবেক্ষণ থেকে শুরু করে তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রে পৌঁছানোর রাস্তাটা বেশ লম্বা! দুজন লোককে এই সফরে দুজন লোক বিশেষ করে কৃতিত্বের দাবীদার।
ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টারে জেমস জুল ধারাবাহিকভাবে কতগুলো অতীব সূক্ষ্ম পরীক্ষণের আয়োজন করেন। তিনি দেখান বিভিন্ন ধরনের কাজ – সে যান্ত্রিক হোক বা তড়িৎ দ্বারা পরিচালিত – পানি উত্তপ্ত করতে পারে। এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, উত্তপ্ত পানির তাপমাত্রা কেবল কাজের পরিমাণের উপরই নির্ভর করে, কিভাবে সেই কাজ করা হলো তার ওপর নয়! ১৮৪৩ সালে তার লেখা ‘দ্যা মেকানিকাল ইকুইভ্যালেন্ট অফ হিট’ (তাপের যান্ত্রিক সমতুল্য) নামক গবেষণাপত্রে তিনি কাজকে তাপে রুপান্তরিত করার চমকপ্রদ (পরিমাণগত/Quantitative) প্রমাণ উপস্থাপন করেন।
তবে জুলকেই আপাতদৃষ্টিতে এ কাজের প্রথম কারিগর মনে হলেও বাস্তবে তা কিন্তু নয়! এরও বছরখানেক আগে (১৮৪২ সালে) ইউলিয়াস ফন মায়ার নামে এক জার্মান শরীরতত্ত্ববিদও রক্ত নিয়ে গবেষণা করে একই সিদ্ধান্তে উপনীত হন। ডাচ ইস্ট ইন্ডিজের এক জাহাজে কাজ করার সময় তিনি লক্ষ্য করলেন, জার্মান নাবিকদের শিরায় প্রবাহিত রক্ত একটু বেশিই লালচে। এ থেকে তিনি অনুমান করে নেন যে, খুব সম্ভবত শরীর নিজেকে উষ্ণ রাখতে অতটা বেশি জ্বালানি খরচ হতে দিতে রাজি নয়! তবে শরীর উষ্ণ থাকার শারীরবৃত্তিয় প্রক্রিয়ার পেছনে জারণ প্রক্রিয়ার ভূমিকা আবিষ্কার করেই তিনি কেবল ক্ষান্ত হননি, তার উপর অবিরত চেষ্টার দ্বারা তিনি তাপ ও কাজ – ধারণা দুটির পারস্পরিক সম্পর্ক বুঝতেও সমর্থ হয়েছেন। পদার্থবিজ্ঞানের সীমিত তালিম সত্ত্বেও নিজস্ব ধারণা, উপলব্ধি, গ্যাসের তাপ ধারকত্বে�� ($C_p$ ও $C_v$ ) পরীক্ষালব্ধ মান ইত্যাদিকে কাজে লাগিয়ে তিনি মূলতঃ জুলের মত একই সিদ্ধানে উপনীত হতে সমর্থ হন।
থম্পসন, মায়ার আর জুলের এই ধারণাগুলোকে কাজে লাগিয়ে হারমান ফন হেলমহোলজ ১৮৪৭ সালে এক যুগান্তকারী গবেষণাপত্র লিখেন। হেলমহোলজকে সাধারণত তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্র বর্ণনার কৃতিত্ব দেয়া হয় (যদিও ‘সোয়ানজি’ এলাকার উইলিয়াম গ্রোভ নামে এক ভদ্রলোক এই দাবি করেছিলেন এরও বেশ ক’বছর আগে, তবে তিনি কিছুটা তালগোল পাকিয়ে ফেলেছিলেন)। একটু পরিষ্কার করে নেয়া দরকার, এটা তো জানা কথা যে তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্র শক্তির সংরক্ষণশীল নীতিরই আরেক রূপ; এই প্রথম কিন্তু সকলে শক্তির সংরক্ষণশীলতার নীতিকে পদার্থবিজ্ঞানের একটা মৌলিক গুরুত্ববহ নীতি হিসেবে ভাবতে শিখলো। হ্যাঁ, এর আগে যেমন বহু বছর ধরে জানা ছিলো যে বেশ কিছু যান্ত্রিক সিস্টেমে ‘$((1/2)mv^2+V)$’ এ ধরণের কিছু রাশি সংরক্ষিত থাকে, তবে এটাকে লোকে প্রকৃতির অতি গুরুত্বপূর্ণ একটা নীতি হিসেবে ভাবার চাইতে শুধুমাত্র একটা গাণিতিক কৌতূহল হিসেবে ভাবতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতো। এর পেছনে অবশ্য বেশ সাধারণ একটা কারণও আছে, ঘর্ষণ! ঘর্ষণ আসলে কোনো সিস্টেমকেই শক্তি সংরক্ষণ করতে দেয় না। তবে এবার শক্তি, তাপ আর কাজ সম্পর্কে ধারণা থাকার ফলে এই ব্যাপারটাকে ঠিক করে ফেলা গেলো! কিন্তু একটা সিস্টেমে কেনই বা শক্তি সংরক্ষিত থাকবে সে সম্পর্কে সত্যিকার ধারণা পেতে মানবজাতিকে প্রায় আরো শতবর্ষ এমি নোয়েথারের জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছিলো!
হেলমহোলজের হাত ধরে তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্র দাঁড়িয়ে গেল। কিন্তু দ্বিতীয় সূত্র তো এখনো বাকি। সেটাকে দাঁড় করানো বহুলোকের প্রচেষ্টায়, বিশেষ করে উইলিয়াম থমসন (থম্পসন নয়) আর রুডলফ ক্লসিয়াসের অবদানে। আর তার পেছনে ব্যয় করতে হয়েছে আরো দুটি দশক।
উইলিয়াম থমসনের জন্ম বেলফাস্টে (বর্তমানে উত্তর আয়ারল্যান্ডের রাজধানী), তবে দশ বছর বয়সে তিনি গ্লাসগোতে (স্কটল্যান্ড) চলে আসেন। মাঝে কেমব্রিজে যান পড়াশোনা করতে, কিন্তু অচিরেই আবার ফেরত চলে আসেন গ্লাসগোতে, এবার বাকি জীবনের জন্যই। বৈজ্ঞানিক হিসেবে বেশ কিছুদিন কাজ করার পর খ্যাতি পেয়ে যান প্রকৌশলী (!) হিসেবে। প্রথম ট্রান্স-আটলান্টিক ক্যাবল লাগানোর কাজে বেশ ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন, সে কাজের জন্য ‘লর্ড কেলভিন’ উপাধি পেয়ে যান (গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারে বয়ে গেছে কেলভিন নদী, সেখান থেকেই তার এই উপাধির নামকরণ)। তিনিই প্রথম অনুধাবন করেছিলেন পরম শূন্য তাপমাত্রার গুরুত্ব; তাতে অবশ্য তাপগতিবিদ্যার তাপমাত্রার স্কেল সংজ্ঞায়িত করা গেছে, আর সে স্কেলের নামকরণও করা হয়েছে ��ার প্রিয় নদীর নামেই! তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্রের নানা ধরনের বিবৃতি আমরা পাঠ্যপুস্তকে ছেলেবেলা থেকেই পড়ি, আর তার মধ্যে একটা বিবৃতি হলো কেলভিনের বিবৃতি!
এদিকে জার্মানদেশে রুডলফ ক্লসিয়াস সমসাময়িককালে একই ধারণা পরিণত করেছিলেন, তবে তাতেই তিনি ক্ষান্ত থাকেননি। বরং এই ধারণাকে বেশ উন্নত করতে সক্ষম হন তিনি। ১৮৬৫ সালে তিনি খুবই সূক্ষ্ম যুক্তি সহকারে এনট্রপির ধারণা প্রবর্তন করেন তিনি। ��তি বিনয়ী ছিলেন কি না, সেজন্য তিনি এনট্রপির এককের নাম দেন ‘ক্লসিয়াস’ (হ্যাঁ নিজের নামেই)। এ নামকরণ শেষমেশ অবশ্য ধোপে টেকেনি।
Writer: David Tong is a professor of Theoretical Physics (University of Cambridge) and a fellow of Trinity College. His research group focuses on ‘High Energy Particle Physics’.
অনুবাদক পরিচিতিঃ মারুফ আহমেদ বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের একজন শিক্ষার্থী। কমিউনিটি অফ ফিজিক্সে কর্মরত আছেন বর্তমানে “এসোসিয়েট ডিরেক্টর অফ রিসার্চ” পদে। বই পড়া, লেখালিখি আর সমাজ-ধর্ম-দর্শন বিষয়ে ইউটিউবের ভিডিওগুলোতে বুঁদ হয়ে থাকা তার নেশা।
3 notes
·
View notes
Text
অমিত শাহের গলা নকল করে খোদ রাজ্যপালকে ফোন, গ্রেফতার বায়ুসেনার উইং কমান্ডার
অমিত শাহের গলা নকল করে খোদ রাজ্যপালকে ফোন, গ্রেফতার বায়ুসেনার উইং কমান্ডার
নিজস্ব প্রতিবেদন: মধ্যপ্রদেশের রাজ্যপালের কাছে অমিত শাহ-র গলা নকল করে ফোন। বলা হল বন্ধুকে করতে হবে এক মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির চ্যান্সেলর। রাজ্যপাল এরকম এক ফোন পাওয়ার পরই নড়েচড়ে বসে মধ্যপ্রদেশ এসটিএফ। বেরিয়ে এল এক বায়ুসেনা অফিসারের কীর্তি।
আরও পড়ুন-৪০ জন রোহিঙ্গাকে জঙ্গি প্রশিক্ষণ দিচ্ছে পাকিস্তান, ভারতে বড় নাশকতার ছক
রাজ্যপাল লালজি ট্যান্ডনের কাছে ফোন আসার পরই পুলিসে তা জানান…
View On WordPress
0 notes
Text
নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের
নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের
নেদারল্যান্ডস: ২০ ওভারে ১৩৫ (লক্ষ্য ১৪৫ রান) বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ১৪৪/৮ ফল: বাংলাদেশ ৯ রানে জয়ী। শেষ তিন ওভারে ৪০ রান আটকাতে হতো, উইকেট লাগতো একটি। কিন্তু পল ফন মিকেরেন উত্তেজনা ফেরান দুই ওভারে দুটি চার মেরে। শেষ ওভারে ২৪ রান ঠেকানোর দায়িত্ব পান সৌম্য সরকার। ��োরে শট মেরে প্রথম বলেই ২ রান নেন ফ্রেডরিক ক্লাসেন। পরের দুই বলে ২ ও ১ রান আসে। চতুর্থ বলে ছক্কা মেরে আবার উত্তেজনা তৈরি করেন ফন মিকেরেন। শেষ…
View On WordPress
0 notes
Photo
আপনার ফোনে রয়েছে ব্যান হয়ে যাওয়া অ্যাপগুলি, তাহলে কি ব্যবহার করা যাবে ? জানুন আপনার ফোনে রয়েছে ব্যান হয়ে যাওয়া অ্যাপগুলি, তাহলে কি ব্যবহার করা যাবে ? জানুন
#Share it. Chinese App banned#tiktok#অযপগল#আপনর#ক#কর#চাইনিজে অ্যাপ ব্যান#জনন#টিকটক#তহল#ফন#বয়ন#বযবহর#যওয়#যব#রয়ছ#শেয়ারইট#হয়
0 notes
Text
নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও পুরুষ মৌমাছি কেন স্ত্রী মৌমাছির সাথে মিলন করে!!!
মৌমাছি খুবই শান্তিপ্রিয় প্রাণী। বিনা কারণে এরা কাউকে আক্রমণ করে না। কিন্তু অস্তিত্বের প্রশ্নে কোন ছাড় নেই! এরা তখন এদের সমরাস্ত্র হুল নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। মৌমাছির সবচেয়ে আকর্ষনীয় গুন হলো মৌমাছির নাচ, যাকে বলা হয় Waggle Dance… তবে এই নাচ শুধুই নাচ নয়। এই নাচের মাধ্যমে মৌমাছিরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে থাকে। মৌমাছির রয়েছে এক অসাধারণ বিজ্ঞান ও দূরত্ব মাপার কৌশল।
খাবার খোজার জন্য প্রথমে অল্প কিছু মৌমাছি চারিদিকে উড়ে যায়। কিছু সংখ্যক মৌমাছি যখন কোন ফুলে পরাগরেণুর সন্ধান জানতে পায়, তখন সে অন্য সবাইকে জানানোর জন্য চাকে ফিরে যায়, ফিরে গিয়ে একটা অদ্ভুত নাচ নাচে যার মাধ্যমে অন্য মৌমাছি মধু সংগ্রহের নির্দেশনা ও অবস্থান পায়। এই নাচের মাধ্যমে শুধু সন্ধানই দেয় না, এর পাশাপাশি অবস্থান ও দিক নির্দেশনা দিয়ে থাকে। মৌমাছি এক আশ্চর্য গনিতবিদের ন্যায় সূর্যের অবস্থানের সাথে ফুলটি কত ডিগ্রি কোণে কতটুকু দূরত্বে অবস্থান করছে তা নির্দেশ করে। এই ক্ষেত্রে মৌমাছি সূর্যকে কম্পাস হিসেবে ব্যবহার করে। আবার যখন মেঘলা থাকে এবং সূর্য মেঘের আড়ালে হারিয়ে যায়, তখন এরা এদের বিশেষ ফটোরিসেপ্টর ব্যবহার করে পোলারাইজড আলো ব্যবহার করে সূর্যের সঠিক অবস্থান বের করে ফেলে।
কার্ল ফন ফ্রিশ নামে এক অস্ট্রিয়ান বিজ্ঞানী গত শতকের চল্লিশের দশকে এটা আবিষ্কার করেন এবং এই কাজের জন্য ১৯৭৩ সালে নোবেল পুরস্কার পান! আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে মৌামাছির প্রতিটি কোটর দেখতে ষড়ভুজাকার কেন??? মৌমাছির লক্ষ হলো সর্বাধিক মধু সংগ্রহ করা। মধু রাখার জন্য মোম দিয়ে ঘর বানাতে হবে। তাই তাদের এমন একটি উপায় বেছে নিতে হবে যেন এই ঘর তৈরিতে কোন স্থানের অপচয় না হয় এবং ঘরের আয়তন সর্বাধিক হয়। ঘর তৈরিতে প্রথমে মাথায় আসে গোলাকৃতির কিন্তু গোলাকৃতির ঘর বানালে কয়েকটি ঘরের মাঝে স্থানের অপচয় বেশি হয়। আবার ত্রিভুজাকার বা বর্গাকার ঘর তৈরি করলে স্থানের অপচয় না হলেও দেয়াল তৈরিতে মোম বেশি লাগে। মোম বেশি তৈরি করতে গেলে মধুর উৎপাদন ক�� হয়। সবদিক চিন্তা করে দেখা যায় ষড়ভুজাকৃতির ঘরে অল্প দেয়ালে সর্বোচ্চ স্থানের ব্যবস্থা হয়ে যায়। আল্লাহর শুকরিয়া, কত জ্ঞান দিয়ে তাদের দুনিয়াতে পাঠানো হয়েছে আমাদের খাবার তৈরি করতে!
মৌমাছির বেগ ঘন্টায় ১৫ মাইল এবং এরা ৬ মাইল পর্যন্ত উড়তে সক্ষম। এদের ডানা ঝাপটানোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২২০ বার। এজন্য এদের গুনগুনানি অনেক দূর থেকে শোনা যায়। মৌমাছিই একমাত্র পোকা যা সরাসরি মানুষের খাদ্য তৈরি করে। একেকটা মৌচাকে প্রায় ২০ হাজার থেকে ৮০ হাজার মৌমাছি থাকে। মৌচাকে মোট ৩ ধরণের মৌমাছি থাকে। কর্মী মৌমাছি, পুরুষ মৌমাছি এবং রাণী মৌমাছি। শুধু কর্মী মৌমাছিই চাক বানানো ও মধু সংগ্রহের কাজ করে। শুধুমাত্র কর্মী মৌমাছির ই হুল থাকে। এরাই চাকের বাইরে ঘুরে বেড়ায়। মৌমাছির হুল তার জীবনের একবারই ব্যবহার করতে পারে। হুল ফুটানোর পর সেই মৌমাছির মৃত্যু ঘটে! তবে এরা মৃত্যুর জন্য মোটেও ভয় পায় না। একজন মানুষকে মারতে হলে প্রায় ১১০০ হুলের বিষ প্রয়োজন। আনুমানিক ১ কেজি মধু সংগ্রহের জন্য ১১০০ মৌমাছি প্রায় ৯০ হাজার মাইল পথ ঘুরতে হয়। যা কিনা চাদের কক্ষপথের প্রায় তিনগুণ!
ফুলের হিসাব করলে দেখা যায় ১ কেজি মধু সংগ্রহের জন্য প্রায় ৪০ লক্ষ ফুলের পরাগরেণু স্পর্শ করতে হয়। সবকিছু ঠিক থাকলে ভালো মৌসুমে প্রায় ৫৫ কেজি মধু জমা হয়। এসব তথ্য থেকে আমরা বুঝতে পারি কর্মী মৌমাছি কি পরিমাণ পরিশ্রমী। অপরদিকে রাণী মৌমাছি শুধু খায় আর ডিম পারে! রাণী প্রতিদিন ১৫০০ থেকে ২৫০০ ডিম দেয়। পুরুষ মৌমাছির স্বভার বেশ অদ্ভুত। এরা জীবনেও কোন কাজ করে না, এ��নকি কর্মী মৌমাছিকে এদের খাবার পর্যন্ত মুখে তুলে দিতে হয়। এদের জীবনের একমাত্র লক্ষ হলো রাণী মৌমাছির সাথে মিলিত হওয়া! মিলন মৌসুমে প্রতিদিন দুপুরবেলা চাকের সর্বাধিক সক্ষম পুরুষ মৌমাছিগুলো একটি নির্দিষ্ট স্থানে ভিড় জমায় যাকে বলা হয় পুরুষ ধর্মসভা!
ঠিক একই সময়ে চাক থেকে রাণী মৌমাছি ঘুরতে বের হয়, যাকে বলা হয় “দি মিটিং ফ্লাইট” রাণী মৌমাছি হঠাৎ করে ঢুকে পড়ে পুরুষ ধর্মসভা এলাকায়। সে এসেই এক বিশেষ ধরণের গন্ধ ছড়িয়ে দেয়, যার ফলে শত শত পুরুষ মৌমাছি উত্তেজিত হয়ে পড়ে। এর পরপরই রাণী মৌমাছি উড়ন্ত অবস্থায় পছন্দমত পুরুষের সাথে মিলন করে। রাণী মৌমাছি একেবারে পর্যায়ক্রমে ১৮-২০টা পুরুষ মৌমাছির সাথে মিলিত হতে পারে! অদ্ভুত ব্যাপার হল, যৌন মিলনের সময় পুরুষ মৌমাছির এন্ডোফেরাস বা যৌনাঙ্গ ভেঙ্গে যায় এবং তখনই মারা যায় পুরুষ মৌমাছি। এজন্যই এই মিলনকে বলা হয় “দি ড্রামাটিক সেক্সুয়াল সুইসাইড”
অনাকাঙ্খিতভাবে ��দি কোন রাণী মৌমাছি মারা যায় তবে সে খবর ১৫ মিনিটের মধ্যে সকল কর্মী মৌমাছি জানতে পারে এবং সম্মিলিতভাবে নতুন রাণী মৌমাছি তৈরি করার উদ্যোগ নেয়। আরো কিছু অদ্ভুত বিষয় রয়েছে, যা জানলে আপনারা অবশ্যই অবাক হবেন,,, ৫০০ গ্রাম মধু তৈরিতে ২০ লক্ষ ফুল লাগে। শ্রমিক বা কর্মী মৌমাছি সারা জীবনে আধা চা চামচ মধু তৈরি করতে পারে। আরো একটা মজার ব্যাপার হলো, পৃথিবীতে মধু একমাত্র খাদ্য যা কখনোই পঁচে না!
1 note
·
View note
Text
স্টোকসের বিদায়ী ম্যাচে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে হার ইংল্যান্ডের
নিউজনাউ ডেস্ক: বেন স্টোকসের বিদায়ী ম্যাচে ইংলিশদের বিপক্ষে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৬২ রানের জয় পেয়েছে সফরকারী প্রোটিয়ারা। ডারহামে টসে জিতে ব্যাটিংয় করার সিদ্ধান্ত নেয় প্রোটিয়া অধিনায়ক কেশভ মহারাজ। আগে ব্যাট করে রসি ফন ডার ডুসেনের ১১৭ বলে ১৩৪ রানের ইনিংস ও এইডেন মার্করামের ৬১ বলে ৭৭ রানের ইনিংসে ভর করে বড় লক্ষ্যের দিকে ছুটে প্রোটিয়ারা। শেষদিকে ১৪ বলে ঝড়ো ২৪ রান করে দলকে শক্ত ভিত গড়ে দিয়ে…
View On WordPress
0 notes
Text
যারা বলে মেসির চেয়ে রোনালদো ভালো, তারা ফুটবলের কিছুই জানে না
যারা বলে মেসির চেয়ে রোনালদো ভালো, তারা ফুটবলের কিছুই জানে না
বৃহস্পতিবার, ১৬ জুন ২০২২ স্পোর্টস ডেস্ক : বিশ্ব ফুটবলে প্রায় দেড় যুগ ধরে চলছে একটি আলোচনা- কে সেরা? ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো নাকি লিওনেল মেসি? প্রত�� মৌসুমে, প্রতি বছরে, প্রতিটি টুর্নামেন্টেই নতুন করে আসে এই আলোচনা। কিন্তু কখনও সুনির্ধারিত কোনো সিদ্ধান্ত পাওয়া যায় না। এবার সে আলোচনায় যোগ দিলেন নেদারল্যান্ডসের সাবেক কোচ মার্কো ফন বাস্তেন। তার মতে, রোনালদো অনেক ভালো ফুটবলার হলেও মেসির সঙ্গে তার তুলনা…
View On WordPress
0 notes