#পেয়ারা পাতা
Explore tagged Tumblr posts
chotpotdotcom · 7 years ago
Text
চুল গজাবে পেয়ারা পাতায় - চটপট - এসো নিজে করি
চুল গজাবে পেয়ারা পাতায়
Tumblr media
পেয়ারা ফল আমরা সবাই কম বেশি পছন্দ করি। এ ফলটি যে স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী তাও নিশ্চয় জানা আছে। কিন্তু পেয়ারা পাতার গুন সম্পর্কে কি জানেন? চুল গজাবে পেয়ারা পাতায়! ক্ষতিগ্রস্ত চুলের জন্য বেশ ফলপ্রসূ এক সমাধান হচ্ছে পেয়ারা পাতা! চুলে পেয়ারা পাতা ব্যবহারে চুল নরম ও উজ্জ্বল হয়, চুল পড়া কমে এবং মাথায় নতুন চুল গজায়। তাহলে চলুন জেনে নেই কিভাবে পেয়ারা পাতা ব্যবহার করবেন- পদ্ধতি- ১• একটি পাত্রে ১ লিটার পানি ফুটিয়ে নিন।
আরও পড়ুন
0 notes
bd24-online-school · 4 years ago
Text
দাঁতের ব্যথায় সহজ ঘরোয়া সমাধান
দাঁতের ব্যথায় সহজ ঘরোয়া সমাধান
দাঁতের ব্যথা এই শব্দটির সাথে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত। তাই দাঁত ব্যথা হলে দেরি না করে অবশ্যই ডেন্টিস্টের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তবে তার আগে দাঁতের ব্যথা কে একটু কমিয়ে রাখতে কিছু ঘরোয়া সহজ পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। ১. পেয়ারা পাতাঃ পেয়ারা পাতা সেদ্ধ করে কুসুম গরম পানি দিয়ে কুলি করতে পারেন তাতে কিছুটা হলেও দাঁত ব্যথা কমবে। ২. লবণ পানিঃ লবন আর কুসুম গরম পানি দিয়ে কুলি করতে পারেন তাতে কিছুটা…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
niharikaripa · 4 years ago
Link
0 notes
batronjufan-blog · 5 years ago
Text
রক্ত বাড়াতে এবং রক্ত পরিষ্কার করতে যেসব খাবার খাবেন।
Tumblr media
ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা  এ বছর ১০ হাজারের বেশি ছাড়িয়েছে। আসুন যেসব ফল খেলে আপনার শরীরে রক্তের প্লাটি বাড়াতে সাহায্য করবে। আজ সে সব খাবারের তালিকা নিচে দেওয়া হল। প্লাটিলেট হোল ১।পেঁপেঃ রক্তের প্লাটিনেট এক ধরনের খুদ্র কণিকা। যা দ্বারা রক্ত জমাট বাঁধতে সহযোগিতা করে। মালেশিয়ার এক গবেষণায় দেখা গেছে, ডেঙ্গু জব্রের কারনে রক্তে প্লাটি লেটের পরিমান কমে গেলে। আপনি যদি এই পেঁপে এবং পেপের পাতা ��িয়মিত খান। তাহলে রক্তে প্লাটি লেটের পরিমান অনেক বেড়ে যাবে। ২। মিষ্টি কুমড়াঃ এই লাউ রক্তের প্লাটিলেট তৈরি করতে সাহায্য করে। আর মিষ্টি কুমড়াতে ভিবিন্ন ধরনের ভিটামিন আছে। যা আপনার শরীরের জন্য খুব উপকার। এই রক্তের এই উপাদান বাড়াতে নিয়মিত আপনি এই মিষ্টি কুমড়া খেতে পারেন। আর বীজ খেলেও আপনি ভাল উপকার করতে পাবেন। ৩। লেবুঃ লেবু এমন একটি ফল জাতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি থাকে। আর এই ভিটামিন সি রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে সক্ষম। ভিটামিন ভিবিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। তাই আপনি  নিয়মিত লেবুর রস খেতে পারেন। ৪।আমলকীঃ আমরা সবাই আমলকী খেতে খুব ভালবাসি। কিন্তু আপনি জানেন এই আমলকীতে রয়েছে ভিটামিন সি। যা খেলে প্রচুর ভিটামিন সি পাবেন। আর ভিটামিন সি রক্তে প্লালেট তৈরি করে। তাই নিয়মিত আমলকী খাওয়ার চেষ্টা করুন। ৫।আলেওভেয়ার রসঃ আপনি জানেন এই আলুভেরা তে অনেক পুষ্টি আছে। এই আলুভেরা দিয়ে মাথার তৈল তৈরি করা হয়। এই আলুভেওরা রক্তকে পরিষ্কার করতে সহায়তা করে। আপনি নিয়মিত এই ফলের রস খাবেন। তাতে আপনার রক্তের প্লাটলেটের পরিমান বেড়ে যাবে। তাই নিয়মিত খাওয়ার চেষ্টা করুন। ৬। আরেক টি ফল হোল ডালিমঃ ডালিম সবারই একটা প্রিয় ফল। এই ডালিমে রয়েছে ভিবিন্ন ধরনের আয়রন। এই আয়রন আবার প্লাটিলেট বিদ্দি করে। তাই নিয়মিত ডালিমের রস খেতে পারেন। ৭। পেয়ারাঃ পেয়ারা খেতে পারেন। কারন পেয়ারাতে রয়েছে ভিবিন্ন ধরনের ভিটামিন। তার মধ্যে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। আর ভিটামিন সি প্লাটলেট তৈরি করতে সাহায্য করে। তাই একটি করে পেয়ারা খাওয়ার চেষ্টা করুন। আমাদের সাথেই থাকুন। Read the full article
0 notes
suraveeazadsworld · 4 years ago
Video
৩ দিন লাগাতার ২ টি করে পেয়ারা পাতা খান,শরীর থেকে দূর হবে 7 রোগএত উপকারে...
0 notes
healthepisode112 · 5 years ago
Video
youtube
যে কারণে চুল পড়া রোধ করবে পেয়ারা পাতা || hair loss treatment || হেলথ এপিসোড || health episode
0 notes
chotpotdotcom · 7 years ago
Text
চুল গজাবে পেয়ারা পাতায় - চটপট - এসো নিজে করি
চুল গজাবে পেয়ারা পাতায়
Tumblr media
পেয়ারা ফল আমরা সবাই কম বেশি পছন্দ করি। এ ফলটি যে স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী তাও নিশ্চয় জানা আছে। কিন্তু পেয়ারা পাতার গুন সম্পর্কে কি জানেন? চুল গজাবে পেয়ারা পাতায়! ক্ষতিগ্রস্ত চুলের জন্য বেশ ফলপ্রসূ এক সমাধান হচ্ছে পেয়ারা পাতা! চুলে পেয়ারা পাতা ব্যবহারে চুল নরম ও উজ্জ্বল হয়, চুল পড়া কমে এবং মাথায় নতুন চুল গজায়। তাহলে চলুন জেনে নেই কিভাবে পেয়ারা পাতা ব্যবহার করবেন- পদ্ধতি- ১• একটি পাত্রে ১ লিটার পানি ফুটিয়ে নিন।
আরও পড়ুন
0 notes
sheranews · 6 years ago
Text
আমলকির যত গুণ
ঢাকা, ০৭ আগস্ট 
ডেস্ক : আমলকি। ভেষজ গুণে অনন্য একটি ফল।এর ফল ও পাতা দুটিই ওষুধরূপে ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন অসুখ সারানো ছাড়াও আমলকি রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে দারুণ সাহায্য করে। আমলকির গুণাগুণের জন্য আয়ুর্বেদিক ওষুধেও এখন আমলকির নির্যাস ব্যবহার করা হয়।
আমলকিতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, আমলকিতে পেয়ারা ও কাগজি লেবুর চেয়ে তিন গুণ ও ১০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে।…
View On WordPress
0 notes
aaponbazar · 4 years ago
Text
আমলকি খাওয়ার ১০ টি উপকারিতা
আমলকি খাওয়ার ১০ টি উপকারিতা
আমলকি ভেষজ গুণে অনন্য একটি ফল।এর ফল ও পাতা দুটিই ওষুধরূপে ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন অসুখ সারানো ছাড়াও আমলকি রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে দারুণ সাহায্য করে। আমলকির গুণাগুণের জন্য আয়ুর্বেদিক ওষুধেও এখন আমলকির নির্যাস ব্যবহার করা হয়।
Tumblr media
আমলকিতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, আমলকিতে পেয়ারা ও কাগজি লেবুর চেয়ে তিন গুণ ও ১০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। আমলকিতে কমলালেবুর…
View On WordPress
0 notes
bartatv-blog · 6 years ago
Photo
Tumblr media
চুল পড়া রোধে পেয়ারা পাতা চুল পড়া সমস্যায় ভুগছেন না এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। অনেকের আবার চুল পড়া যেন নিত্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারো কারো তো চুল পড়তে পড়তে একপ্রকার টাকই হয়ে গেছে। এ থেকে উত্তরণে আমরা কত কিছুই না ব্যবহার করে থাকি। অনেকেই ঝরে পড়া চুল নতুন করে গজানোর আশায় বিভিন্ন কোম্পানির উর্ভরজাত পণ্য বা ওষুধ ব্যবহার করেন। চুল না থাকা সত্ত্বেও মাথার পরিপূর্ণ সৌন্দর্য ধরে রাখতে কেউ কেউ নকল চুলও ব্যবহার করেন। যাহোক, চুল পড়া ঠেকাতে পেয়ারা পাতা বেশ কার্যকরী বলে একদল বিজ্ঞানীর মত। চুল ধরা রোধে পেয়ারা পাতার ব্যবহার সবচেয়ে কার্যকরী এবং প্রাকৃতিক উপায় বলে বর্ণনা করেছেন তারা। গবেষকদের দাবি, পেয়ারা পাতা নিয়মিত ব্যবহারের ফলে মাথার চুলের ঝরে পড়া রোধ হয় এবং চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। পেয়ারা পাতায় রয়েছে প্রচুর ভিটামিন বি যা স্বাস্থ্যকর চুলের জন্য খুবই উপকারী। তাদের আরো দাবি, পেয়ারা পাতা অবশ্যই মাথার চুল ঝরে পড়া রোধ করবে। সেইসঙ্গে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে। এটি চুলের সংযুক্তিস্থল অর্থাৎ গ্রন্থিকোষ ও শিখড়কে অনেক শক্ত করে। ব্যবহারের বিধিমালা : কয়েকটি পেয়ারা পাতা পরিষ্কার পানিতে ২০ মিনিট সিদ্ধ করার পর এর সঙ্গে ঠাণ্ডা পানির মিশ্রণ দিতে হবে। এরপর তা মাথার খুলিতে দিয়ে এক ঘণ্টা পর মাথা পরিষ্কার করতে হবে। এই পদ্ধ��িতে ভালো ফল পাওয়ার জন্য রাতে ঘুমানোর আগে করাই শ্রেয়।
0 notes
gnews71 · 7 years ago
Photo
Tumblr media
বিনা খরচে ১১ টি জটিল রোগ সারিয়ে তুলুন প্রতিটি মানুষই অসুখ হলে কঠিন যন্ত্রণার মধ্যে দিয়ে জীবনকে পার করেন। জটিল সব রোগের জন্য কখনো কখনো লক্ষ লক্ষ টাকাও খরচ হয়। তবে আমরা যদি প্রত্যেকেই আগে থেকে একটু সচেতন হই তাহলে দেহে জটিল কোন রোগ সহজে বাসা বাধতে পারবে না। এ ক্ষেত্রে বিনা পয়সায় বন জঙ্গল থেকে আপনি নিজেই সংগ্রহ করতে পারেন বিভিন্ন ভেষজ উপাদান। আসুন, জেনে নেই কয়েকটি সহজ ভেষজ চিকিৎসা সম্পর্কে। ১) দাঁত ব্যথা করছে খুব? একটি পেয়ারার পাতা নিয়ে ভালো করে চিবাতে থাকুন। চিবিয়ে রস বের করে নিন। দাঁতের ব্যথায় পেয়ারা পাতা চিবালে ব্যথা উপশম হয়। ২) শ্বাসকষ্ট কমাতে বাসক গাছের পাতা ও ছাল একসঙ্গে সেদ্ধ করে বেটে মধু মিশিয়ে খেতে হবে রোজ কমপক্ষে একবার। নিয়মিত সেবনে কষ্ট নিরাময় হবে। ৩) পেট ফাঁপা কেবল বাচ্চাদের নয়, বড়দেরও অসুখ। ডালসহ পুদিনা পাতা ৭/৮ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর সেই পানি ছেঁকে খেলে পেট ফাঁপা ভালো হবে। ৪) অনেকেরই গায়ে প্রচণ্ড ঘামের দুর্গন্ধ হয়। গা না হলেও পায়ে তো হয়য়ই। বেল পাতার রস পানির সঙ্গে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থান মুছুন কয়েকদিন। নিরাময় হবে। ৫) ঠোঁটের দু’পাশে এবং মুখের ভেতরে অনেক সময় ঘায়ের মত হয়। গাব ফলের রসের সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে কয়েকদিন মুখ ধুলে ঘা সেরে যায়। ৬) পেটে কৃমির সমস্যা খুব যন্ত্রণাদায়ক। বাচ্চাদের জন্য তো অবশ্যই। তেঁতুল পাতার রস সামান্য পানিতে মিশিয়ে খেলে কৃমির সমস্যা দূর হয়। পেটের কৃমি দূর করতে প্রতিদিন সকালে নাস্তার পর এক চামচ নারকেল খেতে পারেন। এতে পেটের কৃমি দূর হয়ে যাবে। ৭) নাক দিয়ে রক্ত পড়লে ডাবের পানি রোজ খাওয়া উচিত। এর সঙ্গে খালি পেটে নারকেল খেলেও নাক দিয়ে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যায়। ৮) যেসব মায়েরা সন্তানকে পর্যাপ্ত পরিমাণ দুধ খাওয়াতে পারেন না তাদের জন্যে কলমি শাক দারুণ উপকারী। কলমি শাক বেটে ১/২ চামচ রস ঘি দিয়ে সাঁতলে নিয়ে দিনে দুবার সকালে ও বিকালে খেলে মায়ের দুধ বাড়বে। কলমি শাকের ভাজা খেলে তাতে কিন্তু কাজ হবে না। ৯) অজীর্ণ রোগে বা বদহজমে নিমের ছাল আদর্শ ওষুধ। ৪/৫ গ্রাম নিমের ছাল এককাপ গরম পানিতে একরাত ভিজিয়ে রেখে পরদিন সকালে সেই পানি ছেঁকে খালি পেটে খেলে অজীর্ণ সেরে যাবে। ১০) লিভার বা যকৃতের ব্যথা সারাতেও নিম এক নম্বর। ১ গ্রাম নিমের ছাল, ১/২ গ্রাম কাঁচা হলুদ ও ১ গ্রাম খানিক শুকনো আমলকির গুঁড়োর সাথে মিশিয়ে খালি পেটে খেলে এক সপ্তাহের মধ্যে ব্যথা দূর হয়ে যাবে। ১১) যে সব শিশু রাতে না ঘুমিয়ে ছটফট বা কান্নাকাটি করে তারা সাধারণত কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগে। এদেরও অল্প গরম দুধের সাথে (গরুর দুধ) ২০/২৫ ফোঁটা কলমির রস খাওয়ালে এদের কোষ্ঠকাঠিন্য সেরে যাবে। তবে, শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে খাওয়ানো ভালো।
0 notes
ctnews7 · 7 years ago
Text
জেনে নিন আমলকির ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা
জেনে নিন আমলকির ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা
লাইফস্টাইল ডেস্ক: আমলকি। ভেষজ গুণে অনন্য একটি ফল।এর ফল ও পাতা দুটিই ওষুধরূপে ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন অসুখ সারানো ছাড়াও আমলকি রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে দারুণ সাহায্য করে। আমলকির গুণাগুণের জন্য আয়ুর্বেদিক ওষুধেও এখন আমলকির নির্যাস ব্যবহার করা হয়।
আমলকিতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, আমলকিতে পেয়ারা ও কাগজি লেবুর চেয়ে তিন গুণ ও ১০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। আমলকিতে…
View On WordPress
0 notes
banglalifestyletips · 7 years ago
Video
youtube
দাঁত ভাল রাখার উপায়: দাঁতের যত্নে কার্যকর প্রাকৃতিক উপাদানগুলো
বাংলায় একটা কথা আছে, যা প্রতিটি মানুষই তার জীবনকালে একবার না একবার শুনেই থাকেন, তা হল দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম বুঝতে হয়, না হলে পরে আফসোস করা ছাড়া কোনও উপায় থাকে না। আপনাকে যাতে এমন কথা শুনতে না হয় সেজন্যই আজ এই লেখায় দাঁত বাঁচাতে এমন সহজ কিছু প্রাকৃতিক পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হল, যা মেনে চললে আপনার দাঁতের কোনও ক্ষয় তো হবেই না, সেই সঙ্গে বুড়ো বয়সে দাঁত পড়ে যাওয়ার চিন্তাও দূর হবে।
দাঁতের ক্ষয় হওয়ার পেছনে মূলত আমাদের খাদ্যাভ্যাস অনেকাংশে দায়ী থাকে। এই যেমন সম্প্রতি প্রকাশিত একটি সমীক্ষা রিপোর্ট অনুসারে যে যে খাবারগুলি বিশেষ করে দাঁতের ক্ষয় করে থাকে, মিষ্টিজাতীয় খাবার তার মধ্যে অন্যতম। শুধু কী আর খাবার, সেই সঙ্গে খাবার খেয়ে ঠিক মতো মুখ না ধোওয়া, দাঁতের যত্ন না করার মতো বিষয়ও দাঁতের ক্ষয়ের পিছনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
এই বদঅভ্যাসগুলি ছাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যদি নিয়ম করে এই লেখায় আলোচিত ঘরোয়া দাওয়াইগুলো মেনে চলা যায়, তাহলে দাঁত নিয়ে আর কখনও চিন্তাই করতে হবে না। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেগুলো কী।
১. তেল মালিশ
শরীরকে চাঙ্গা রাখতে তেল মালিশের উপকারিকাতর কথা শুনেছি। কিন্তু দাঁতে তেল মালিশ! এই ব্যাপারটা তো ঠিক বুঝলাম না ভাই? আসলে দাঁতের তেল মালিশ বলতে সহজ কথায় বিশেষ কিছু তেল দিয়ে কুলকুচি করাকে বোঝানো হয়ে থাকে। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন ১ চামচ নারকেল তেল নিয়ে কুলকুচি করার পর যদি গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলা যায়, তাহলে দাঁতের ক্ষয় হওয়ার ভয় অনেকটাই কমে আসে। প্রসঙ্গত, নারকেল তেল দিয়ে কম করে ২০ মিনিট কুলি করতে হবে, তবেই মিলবে সুফল!
২. হলুদ
এতে উপস্থিত অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপার্টিজ দাঁতে পোকা লাগতে দেয় না। সেই সঙ্গে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশনের হাত থেকে দাঁতকে রক্ষা করতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়। এক্ষেত্রে প্রথমে হাফ চামচ হলুদ গুঁড়োতে পরিমাণ মতো পানি মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই পেস্টটা ব্রাশে লাগিয়ে দিনে কম করে দুবার দাঁত মাজতে হবে। এমনটা যদি কয়েকমাস করা যায়, তাহলে দাঁত নিয়ে আর কোনও চিন্তাই থাকবে না।
৩. পেয়ারা পাতা
দাঁতের সুরক্ষায় এই প্রাকৃতিক উপাদানটির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। কারণ এতে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান দাঁতের স্বাস্থ্যকে চাঙ্গা রাখতে ��িশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখন প্রশ্ন হল দাঁতের সুরক্ষায় কীভাবে ব্যবহার করতে হবে পেয়ারা পাতাকে? এক্ষেত্রে ১-২টা পেয়ারা পাতা নিয়ে কিছুক্ষণ চিবিয়ে ফেলে দিতে হবে। এমনটা করলে পেয়ারা পাতার রস দাঁতের ভেতরে প্রবেশ করে নিজের খেল দেখানোর সুযোগ পেয়ে যাবে। আর এমনটা হওয়া মাত্র দাঁতের শক্তি বাড়তে শুরু করবে।
৪. গ্রিন টি
শরীরকে সুস্থ রাখতে গ্রিন টি-এর যেমন কোনও বিকল্প হয় না, তেমনি দাঁতের সুরক্ষাতেও এই পানীয়টি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আসলে এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এক্ষেত্রে বিশেষভাবে কাজে লেগে থাকে। প্রসঙ্গত, বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে দিনে ৩-৪ কাপ গ্রিন টি খেলে দাঁতের বেশ উপকার হয়, সেই সঙ্গে শরীররে প্রতিটি অঙ্গ এতটাই কর্মক্ষম হয়ে ওঠে যে সার্বিকভাবে শরীরের উন্নতি ঘটে।
৫. তুলসি পাতা
মুখের ভেতরে উপস্থিত ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলার মধ্যে দিয়ে তুলসি পাতা একদিকে যেমন মুখের দুর্গন্ধ দূর করে, তেমনি ক্যাভিটি এবং প্লাকের মতো সমস্যাকেও ধারে কাছে ঘেঁষতে দেয় না। এক্ষেত্রে পরিমাণ মতো তুলসি পাতা নিয়ে রোদে শুকিয়ে একটা পাউডার বানিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই পাউডার দিয়ে প্রতিদিন দাঁত মাজলেই দেখবেন উপকার পেতে শুরু করেছেন।
৬. পিপারমেন্ট পাতা
২০১৩ সালে হওয়া একটি গবেষণায় দেখা গেছে, এই পাতাটি নিয়মিত খেলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দাঁতে পোকা লাগার আশঙ্কাও হ্রাস পায়। কারণ পিপারমেন্ট পাতায় উপস্থিত একাধিক উপকারি উপাদান এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, এক গ্লাস পানিতে পরিমাণ মতো পিপারমেন্ট পাতা ফেলে পানিটা ফুটিয়ে নিন। যখন দেখবেন পানিটা ভাল রকম ফুটতে শুরু করেছে, তখন আঁচটা বন্ধ করে, পানিটা ছেঁকে নিয়ে ভাল করে সেই পানি দিয়ে কুলকুচি করুন। তাহলেই দেখবেন কেল্লাফতে!
৭. আমলকি
এতে থাকা ভিটামিন সি শরীরে প্রবেশ করার পর শুধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটায় না, সেই সঙ্গে দাঁতের বাইরের স্তরকে এতটাই শক্তিশালী করে দেয় যে ক্যাভিটি হোক কী ব্যাকটেরিয়া, কোনও কিছুই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। তাই তো দাঁতের পাশাপাশি শরীরকে রোগমুক্ত রাখতে প্রতিদিন ১-২টা আমলকি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা।
0 notes
chotpotdotcom · 7 years ago
Text
চুল গজাবে ��েয়ারা পাতায় - চটপট - এসো নিজে করি
চুল গজাবে পেয়ারা পাতায়
Tumblr media
পেয়ারা ফল আমরা সবাই কম বেশি পছন্দ করি। এ ফলটি যে স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী তাও নিশ্চয় জানা আছে। কিন্তু পেয়ারা পাতার গুন সম্পর্কে কি জানেন? চুল গজাবে পেয়ারা পাতায়! ক্ষতিগ্রস্ত চুলের জন্য বেশ ফলপ্রসূ এক সমাধান হচ্ছে পেয়ারা পাতা! চুলে পেয়ারা পাতা ব্যবহারে চুল নরম ও উজ্জ্বল হয়, চুল পড়া কমে এবং মাথায় নতুন চুল গজায়। তাহলে চলুন জেনে নেই কিভাবে পেয়ারা পাতা ব্যবহার করবেন- পদ্ধতি- ১• একটি পাত্রে ১ লিটার পানি ফুটিয়ে নিন।
আরও পড়ুন
0 notes
banglalog · 7 years ago
Video
youtube
দাঁত ভাল রাখার উপায়: দাঁতের যত্নে কার্যকর প্রাকৃতিক উপাদানগুলো
বাংলায় একটা কথা আছে, যা প্রতিটি মানুষই তার জীবনকালে একবার না একবার শুনেই থাকেন, তা হল দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম বুঝতে হয়, না হলে পরে আফসোস করা ছাড়া কোনও উপায় থাকে না। আপনাকে যাতে এমন কথা শুনতে না হয় সেজন্যই আজ এই লেখায় দাঁত বাঁচাতে এমন সহজ কিছু প্রাকৃতিক পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হল, যা মেনে চললে আপনার দাঁতের কোনও ক্ষয় তো হবেই না, সেই সঙ্গে বুড়ো বয়সে দাঁত পড়ে যাওয়ার চিন্তাও দূর হবে।
দাঁতের ক্ষয় হওয়ার পেছনে মূলত আমাদের খাদ্যাভ্যাস অনেকাংশে দায়ী থাকে। এই যেমন সম্প্রতি প্রকাশিত একটি সমীক্ষা রিপোর্ট অনুসারে যে যে খাবারগুলি বিশেষ করে দাঁতের ক্ষয় করে থাকে, মিষ্টিজাতীয় খাবার তার মধ্যে অন্যতম। শুধু কী আর খাবার, সেই সঙ্গে খাবার খেয়ে ঠিক মতো মুখ না ধোওয়া, দাঁতের যত্ন না করার মতো বিষয়ও দাঁতের ক্ষয়ের পিছনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
এই বদঅভ্যাসগুলি ছাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যদি নিয়ম করে এই লেখায় আলোচিত ঘরোয়া দাওয়াইগুলো মেনে চলা যায়, তাহলে দাঁত নিয়ে আর কখনও চিন্তাই করতে হবে না। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেগুলো কী।
১. তেল মালিশ
শরীরকে চাঙ্গা রাখতে তেল মালিশের উপকারিকাতর কথা শুনেছি। কিন্তু দাঁতে তেল মালিশ! এই ব্যাপারটা তো ঠিক বুঝলাম না ভাই? আসলে দাঁতের তেল মালিশ বলতে সহজ কথায় বিশেষ কিছু তেল দিয়ে কুলকুচি করাকে বোঝানো হয়ে থাকে। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন ১ চামচ নারকেল তেল নিয়ে কুলকুচি করার পর যদি গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলা যায়, তাহলে দাঁতের ক্ষয় হওয়ার ভয় অনেকটাই কমে আসে। প্রসঙ্গত, নারকেল তেল দিয়ে কম করে ২০ মিনিট কুলি করতে হবে, তবেই মিলবে সুফল!
২. হলুদ
এতে উপস্থিত অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপার্টিজ দাঁতে পোকা লাগতে দেয় না। সেই সঙ্গে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশনের হাত থেকে দাঁতকে রক্ষা করতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়। এক্ষেত্রে প্রথমে হাফ চামচ হলুদ গুঁড়োতে পরিমাণ মতো পানি মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই পেস্টটা ব্রাশে লাগিয়ে দিনে কম করে দুবার দাঁত মাজতে হবে। এমনটা যদি কয়েকমাস করা যায়, তাহলে দাঁত নিয়ে আর কোনও চিন্তাই থাকবে না।
৩. পেয়ারা পাতা
দাঁতের সুরক্ষায় এই প্রাকৃতিক উপাদানটির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। কারণ এতে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান দাঁতের স্বাস্থ্যকে চাঙ্গা রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখন প্রশ্ন হল দাঁতের সুরক্ষায় কীভাবে ব্যবহার করতে হবে পেয়ারা পাতাকে? এক্ষেত্রে ১-২টা পেয়ারা পাতা নিয়ে কিছুক্ষণ চিবিয়ে ফেলে দিতে হবে। এমনটা করলে পেয়ারা পাতার রস দাঁতের ভেতরে প্রবেশ করে নিজের খেল দেখানোর সুযোগ পেয়ে যাবে। আর এমনটা হওয়া মাত্র দাঁতের শক্তি বাড়তে শুরু করবে।
৪. গ্রিন টি
শরীরকে সুস্থ রাখতে গ্রিন টি-এর যেমন কোনও বিকল্প হয় না, তেমনি দাঁতের সুরক্ষাতেও এই পানীয়টি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আসলে এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এক্ষেত্রে বিশেষভাবে কাজে লেগে থাকে। প্রসঙ্গত, বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে দিনে ৩-৪ কাপ গ্রিন টি খেলে দাঁতের বেশ উপকার হয়, সেই সঙ্গে শরীররে প্রতিটি অঙ্গ এতটাই কর্মক্ষম হয়ে ওঠে যে সার্বিকভাবে শরীরের উন্নতি ঘটে।
৫. তুলসি পাতা
মুখের ভেতর��� উপস্থিত ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলার মধ্যে দিয়ে তুলসি পাতা একদিকে যেমন মুখের দুর্গন্ধ দূর করে, তেমনি ক্যাভিটি এবং প্লাকের মতো সমস্যাকেও ধারে কাছে ঘেঁষতে দেয় না। এক্ষেত্রে পরিমাণ মতো তুলসি পাতা নিয়ে রোদে শুকিয়ে একটা পাউডার বানিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই পাউডার দিয়ে প্রতিদিন দাঁত মাজলেই দেখবেন উপকার পেতে শুরু করেছেন।
৬. পিপারমেন্ট পাতা
২০১৩ সালে হওয়া একটি গবেষণায় দেখা গেছে, এই পাতাটি নিয়মিত খেলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দাঁতে পোকা লাগার আশঙ্কাও হ্রাস পায়। কারণ পিপারমেন্ট পাতায় উপস্থিত একাধিক উপকারি উপাদান এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, এক গ্লাস পানিতে পরিমাণ মতো পিপারমেন্ট পাতা ফেলে পানিটা ফুটিয়ে নিন। যখন দেখবেন পানিটা ভাল রকম ফুটতে শুরু করেছে, তখন আঁচটা বন্ধ করে, পানিটা ছেঁকে নিয়ে ভাল করে সেই পানি দিয়ে কুলকুচি করুন। তাহলেই দেখবেন কেল্লাফতে!
৭. আমলকি
এতে থাকা ভিটামিন সি শরীরে প্রবেশ করার পর শুধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটায় না, সেই সঙ্গে দাঁতের বাইরের স্তরকে এতটাই শক্তিশালী করে দেয় যে ক্যাভিটি হোক কী ব্যাকটেরিয়া, কোনও কিছুই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। তাই তো দাঁতের পাশাপাশি শরীরকে রোগমুক্ত রাখতে প্রতিদিন ১-২টা আমলকি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা।
0 notes
banglahealthbeautytips · 7 years ago
Video
youtube
গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটি দূর করার ঘরোয়া উপায় বা গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সমাধান।
দীর্ঘসময় যাবৎ খাবারের অনিয়ম এবং অতিরিক্ত তৈলাক্ত ও ভাজাপোড়া খাবারের কারণে অনেককেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় পড়তে দেখা যায়। যারা এই সমস্যায় ভোগেন তাদের খাবারে সামান্য একটু অনিয়ম হলেই শুরু হয়ে যায় গ্যাস্ট্রিকের মারাত্মক ব্যথা। অনেক সময় অতিরিক্ত অনিয়মে এই সাধারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাই সৃষ্টি করে আলসার। তাই শুরুতেই সতর্ক হওয়া জরুরি। আজ জেনে নিন গ্যাস্ট্রিক সমস্যার চটজলদি দারুণ কিছু প্রাকৃতিক সমাধান। সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহীন এই সমাধানগুলো দূর করবে সাধারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা। জেনে নিন গ্যাস্ট্রিক এর ৭টি ঘরোয়া ঔষধ সর্ম্পকে যা গ্যাস্ট্রিক/এসিডিটি  দূর করবে। যা গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তির সহজ উপায় বা গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সহজ ঘরোয়া সমাধান।
১) বেকিং সোডা বেকিং সোডা পেটের অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে তাৎক্ষণিক রেহাই পেতে সাহায্য করে। ১ গ্লাস পানিতে ১/৪ চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে পান করুন। ভালো ফলাফল পাবেন।
২) আদা আদার ওষধি গুণ গ্যাসের সমস্যা, বুক জ্বালাপোড়া, হজমে সমস্যা এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা দ্রুত সমাধানে সক্ষম। কাঁচা আদা চিবিয়ে খেতে পারেন অথবা আদার রস বের করে পান করতে পারেন কিংবা আদা পানিতে ফুটিয়ে চায়ের মতো পান করে নিলেও সমস্যার সমাধান হবে।
৩) কাঁচা আলুর রস আলু স্লাইস করে কেটে ওপরে কিছুটা লবণ ছিটিয়ে রেখে দিন পুরো রাত। পরের দিন এই আলুর রস বের করে পান করুন। দিনে ৩ বার আধা কাপ আলুর রস পান করলে খুব ভালো ফলাফল পাবেন।
৪) পেয়ারা পাতা ২ কাপ পানিতে পেয়ারা পাতা দিয়ে ফুটিয়ে নিন। পানি ১ কাপ পরিমাণে হলে ছেঁকে পান করুন। এতেও বেশ ভালো উপকার হবে।
৫) হলুদের পাতা হলুদের পাতা কুচি করে কেটে প্রতিদিন দুধের সাথে মিশিয়ে পান করে নিন। এতে করে পেটে ব্যথা এবং গ্যাসের সমস্যার সমাধান হবে।
৬) আপেল সাইডার ভিনেগার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে তাৎক্ষণিক রেহাই পেতে এর জুড়ি নেই। ১ গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ২ টেবিল চামচ আপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে পান করে ফেলুন।
৭) দারুচিনি দারুচিনি খুব সহজেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান করতে কার্যকরী। দারুচিনি অ্যাসিডিটি সমস্যা কমায়, গ্যাস দূর করে। দারুচিনি ��্রদাহ কমায় এবং ব্যাকটেরিয়া দূর করতেও বিশেষভাবে কার্যকরী। ভালো ফলাফল পেতে কফি, দুধ অথবা ওটমিলের সাথে দারুচিনি গুঁড়ো যোগ করে নিন
0 notes