#নুর কাজল
Explore tagged Tumblr posts
smbangla · 1 year ago
Video
youtube
ঈদ উপহার ফাটাফাটি ডুয়েট গান।নুর কাজল।Eid Song।Duat gaan।Video song।নতুন ...
0 notes
alaminshorkar76 · 2 years ago
Text
মৌলভীবাজারের রাজনগরে আপন ২ ভাই খুন, আটক ৩
মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার ১ নং ফতেহপুর ইউনিয়নের তুলাপুর গ্রামে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে আপন দুই ভাই খুন হয়েছেন। উক্ত ঘটনায় তিন জনকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকে�� সাড়ে ৪ টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটে। নিহতরা হলেন,১নং ফতেহপুর ইউনিয়নের তুলাপুর গ্রামের নুর মিয়ার ছেলে কাজল মিয়া (২৬) ও হেলাল মিয়া (৩০) তারা দুইজন আপন ভাই। এবিষয়ে পুলিশ জানায়- দীর্ঘদিন যাবত সুনামপুর ও তোলাপুর…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
dailybanglanews · 3 years ago
Text
'ব্যাচেলর পয়েন্ট' সিজন ৪, ১১ মার্চ থেকে সম্প্রচার হবে
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ সিজন ৪, ১১ মার্চ থেকে সম্প্রচার হবে
কাজল আরেফিন ওমে পরিচালিত “ব্যাচেলর পয়েন্ট” এর ৯ম সিজন ১১ মার্চ থেকে টেলিভিশন এবং ইউটিউবে প্রচার হবে। আজকের তরুণদের জীবন ও দুর্দশার কথা তুলে ধরা এই সিরিজটিতে মিশু সাব্বির, জিয়াউল হক পলাশ, চাষী আলম, মারজুক রাসেল, সাবিলা নুর, সানজানা সরকার রিয়া এবং ফারিয়া শাহরিন প্রমুখ অভিনয় করেছেন। “শ্রোতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে, আমরা শুক্র, শনিবার এবং রবিবার সিজন৪ প্রচার করব,” ওমে বলেছেন৷ “টিভিতে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
paathok · 4 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/127535
সভাপতি মতিন খসরু, সাধারণ সম্পাদক কাজল
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে সভাপতি পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাদা প্যানেলের আবদুল মতিন খসরু জয়ী হয়েছেন। সম্পাদক পদে জয়ী হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত নীল প্যানেলের ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। নির্বাচনে ১৪টি পদের মধ্যে সাদা প্যানেল পেয়েছে আটটি পদ ও নীল প্যানেল পেয়েছে ছয়টি পদ।
.
নির্বাচনে দুটি সহসভাপতি পদে জয়ী হয়েছেন জালাল উদ্দীন (বিএনপি) ও মুহাম্মদ শফিক উল্ল্যাহ (আওয়ামী লীগ)। দুটি সহসম্পাদক পদে জয়ী হয়েছেন মাহমুদ হাসান (বিএনপি) ও ব্যারিস্টার সাফায়েত সুলতানা রুমি (আওয়ামী লীগ)। কোষাধ্যক্ষ পদে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ড. ইকবাল করিম।
কার্যনির্বাহী সদস্য পদে আওয়ামীপন্থি সমর্থিত সাদা প্যানেল থেকে চারজন ও বিএনপিপন্থি নীল প্যানেল থেকে তিনজন নির্বাচিত হয়েছেন।
এর আগে গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২১-২০২২ সেশনের দুই দিনব্যাপী নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরের পর ভোট গণনা শুরু হয়। রাতে বেসরকারিভাবে এ ফলাফল জানা যায়।
দেশের সর্বোচ্চ আদালতের এ আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ভোট দেন পাঁচ হাজার ৬৭৬ জন। এর মধ্যে প্রথম দিন ভোট পড়ে দুই হাজার ৮২৩টি। শেষ দিন ভোট পড়ে দুই হাজার ৮৫৩টি। মোট ভোটার রয়েছেন সাত হাজার ৭২১ জন আইনজীবী। ১৪টি পদের বিপরীতে এ নির্বাচনে প্রার্থী হন ৫১ জন।
জানা গেছে, আজ সকাল থেকে ব্যালট বাছাই শেষে দুপুর ৩টার দিকে ভোট গণনা শুরু হয়।
নির্বাচনে সরকার সমর্থক বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের (সাদা প্যানেল) সভাপতি প্রার্থী আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক আইনমন্ত্রী আবদুল মতিন খসরু, দুই সহসভাপতি পদে মুহাম্মদ শফিক উল্ল্যাহ ও মো. আলী আজম, সম্পাদক আবদুল আলীম মিয়া জুয়েল, কোষাধ্যক্ষ মো. ইকবাল করিম, দুই সহসম্পাদক পদে ব্যারিস্টার সাফায়েত সুলতানা রুমি ও এ বি এম নুর-এ-আলম (উজ্জ্বল) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
সদস্য পদে এ বি এম শিবলী সাদেকীন, মাহফু��ুর রহমান রোমান, মো. সানোয়ার হোসেন, মিন্টু কুমার মণ্ডল, মো. সিরাজুল হক স্বপন, মহিউদ্দিন আহমেদ ও মুনতাসীর উদ্দিন আহমেদ।
বিএনপি সমর্থক জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেলের (নীল প্যানেল) প্রার্থীরা হলেন সভাপতি পদে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্য সচিব মো. ফজলুর রহমান, দুই সহসভাপতি পদে মো. জালাল উদ্দিন ও জয়নাল আবেদিন (তুহিন), সম্পাদক মো. রুহুল কুদ্দুস (কাজল), কোষাধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ আল মাহবুব, দুই সহসম্পাদক পদে মাহমুদ হাসান ও রাশিদা আলম ঐশী।
সদস্য পদে প্রার্থী হন গোলাম আক্তার জাকির, মো. মনজুরুল আলম (সুজন), মো. শফিকুল ইসলাম, নিয়াজ মুহাম্মদ মাহবুব, পারভীন কাওসার মুন্নি, রেদওয়ান আহমেদ রানজিব ও এস এম ইফতেখার উদ্দিন মাহমুদ।
নির্বাচনে বিএনপি থেকে সমর্থন না পেয়ে কয়েকজন লাল প্যানেল নামে আরো একটি প্যানেলে প্রার্থী দেন। এ ছাড়া গত কয়েক বছরের মতো এবারও স্বতন্ত্র প্রার্থী ইউনুছ আলী আকন্দ সভাপতি পদে লড়াই করেন।
এ নির্বাচন পরিচালনার জন্য অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এফ এম আবদুর রহমানের নেতৃত্বে সাত সদস্যের নির্বাচন উপকমিটি গঠন করা হয়।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২০-২০২১ সেশনের নির্বাচনে ১৪টি পদের মধ্যে সভাপতিসহ ছয়টি পদে জয় পান সরকার সমর্থক আইনজীবীরা। অপরদিকে, সম্পাদকসহ আটটি পদে বিএনপি সমর্থক আইনজীবীরা জয় পেয়েছিলেন।
0 notes
sokalbd · 4 years ago
Text
আড়াইহাজার থানা জাতীয়তাবাদী তারুন্যের দলের কমিটির অনুমোদন
আড়াইহাজার থানা জাতীয়তাবাদী তারুন্যের দলের কমিটির অনুমোদন
সকালবিডি টুয়েন্টিফোর ডটকমঃ নারায়ণগঞ্জ জেলা তারুণ্যের দল এর উপদেষ্টা জেলা ছাত্রদল সাধারন সম্পাদক খাইরুল ইসলাম সজীব এর উপস্থিতিতে জেলা তারুণ্যের দল সভাপতি নুর ইসলাম শাহেদ ও সাধারণ সম্পাদক জাফর আহমেদ তুষার এর স্বাক্ষরে এই কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। নব নির্বাচিত কমিটির সদস্যরা হলো সভাপতি সানি রহমান আলমগীর, সিনিঃ সহ সভাপতি রাব্বি হোসেন পান্না। উক্ত কমিটির ৬ জন সহ-সভাপতি হচ্ছে কাজল ইসলাম (আবির), ডালিম…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
kraybazar · 4 years ago
Text
দুঃশাসনের যাঁতাকলে আমরা সবাই পিষ্ট: ভিপি নুর -Deshebideshe
দুঃশাসনের যাঁতাকলে আমরা সবাই পিষ্ট: ভিপি নুর -Deshebideshe
[ad_1]
ঢাকা, ৩০ আগস্ট- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, বর্তমানে দুঃশাসনের যাঁতাকলে আমরা সবাই পিষ্ট। শুধুমাত্র রাজনৈতিক দল কিংবা ভিন্নমতের মানুষ নয়, আজকে সাংবাদিকরাও রেহাই পাচ্ছেন না। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের খড়গ সবার ওপর নেমে আসছে। আমরা দেখলাম, সাংবাদিক কাজল ভাইকে কীভাবে সীমান্তের ওপারে নিয়ে গিয়ে একটা নাটক সাজানো হলো। এরকম অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে আমি…
View On WordPress
0 notes
amarnews · 4 years ago
Text
দুঃশাসনের যাঁতাকলে আমরা সবাই পিষ্ট: ভিপি নুর
দুঃশাসনের যাঁতাকলে আমরা সবাই পিষ্ট: ভিপি নুর
[ad_1] ঢাকা, ৩০ আগস্ট- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, বর্তমানে দুঃশাসনের যাঁতাকলে আমরা সবাই পিষ্ট। শুধুমাত্র রাজনৈতিক দল কিংবা ভিন্নমতের মানুষ নয়, আজকে সাংবাদিকরাও রেহাই পাচ্ছেন না। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের খড়গ সবার ওপর নেমে আসছে। আমরা দেখলাম, সাংবাদিক কাজল ভাইকে কীভাবে সীমান্তের ওপারে নিয়ে গিয়ে একটা নাটক সাজানো হলো। এরকম অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে আমি শুধু…
View On WordPress
0 notes
Text
হাইকোর্টে ৯ বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে ৯ বিচারপতি নিয়োগ
আগাম বার্তাডেস্ক : সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে দায়িত্ব পালনের জন‌্য নয়জনকে অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
রবিবার (২০ অক্টোবর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
যাদের নিয়োগ দেয়া হয়েছে তারা হলেন- কাজী এবাদত হোসেন, কে এম জাহিদ সরওয়ার কাজল, কাজী জিনাত হক, মো.মাহমুদ হাসান তালুকদার মিন্টু, ড.জাকির হোসেন, সাহেদ নুর উদ্দিন, ড. আখতারুজ্জামান, একেএম…
View On WordPress
0 notes
paathok · 4 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/124354
চট্টগ্রামকে স্বাস্থ্য সম্মত পর্যটন নগরী গড়তে পরিকল্পিত পদক্ষেপ নেব: ডা. শাহাদাত
.
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন চট্টগ্রাম পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভবনার জায়গা। এখানে রয়েছে ইতিহাসের নানান গুরুত্বপূর্ণ স্বারক, পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত ও ফয়’স লেকসহ অসংখ্য পর্যটন স্পট। আমি মেয়র নির্বাচিত হলে চট্টগ্রামকে নিরাপদ ও স্বাস্থ্য সম্মত পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে পরিকল্পিত পদক্ষেপ গ্রহণ করবো।
তিনি আজ বুধবার (২০জানুয়ারী) দিনব্যাপী নগরীর ৯নং উত্তর পাহাড়তলী ও ১০নং উত্তর কাট্টলী ওয়ার্ডে ধানের শীষ প্রতীকের গণসংযোগকালে এসব কথা দেন।
সকাল থেকে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, কেন্দ্রিয় সদস্য নাজিম উদ্দিন আলম ও হুম্মাম কাদের চৌধুরীসহ বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ও সমর্থকদের সাথে নিয়ে ডা. শাহাদাত হোসেন উত্তর পাহাড়তলীর ওয়ার্ডের ফয়’স লেক নুরিয়া মাদ্রাসার সামনে থেকে গণসংযোগ শুরু করে আব্দুল হামিদ সড়ক, আকবরশাহ, শহীদ লেইন, দুলালাবাদ, সিডিএ মার্কেট, ডিটি রোড়, অলঙ্কার মোড়, আব্দুল আলী নগর, নেছারিয়া মাদ্রাসা, জাকির হোসেন রোড়, মালিপাড়া, কৈবল্যধাম আশ্রম, পূর্ব ফিরোজশাহ, বিশ^কলোনী, জানারখীল রেল গেইট চত্বর গিয়ে শেষ হয়।
উত্তর কাট্টলী ওয়ার্ডের গণসংযোগ মোস্তফা হাকিম হাসপাতালের সামনে থেকে শুরু হয়ে বশির মো. বাড়ী সড়ক, গার্লস স্কুল, হিন্দুপাড়া, চৌধুরী বাড়ী, বিশ^াস পাড়া, কমিউনিটি সেন্টার মোড়, পন্ডিত বাড়ী, কর্ণেলহাট মোড়, সিডিএ আবাসিক, নিউ মনসুরাবাদ, আগ্রাপাড়া, নবাববাড়ী রেস্টুরেন্ট মোড়, মনসুরাবাদ উপল ক্লাবের সামনে গিয়ে পথসভায় মিলিত হয়।
এসময় ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দয্যের পাশাপাশি হাজার বছরের ঐতিহ্য সমৃদ্ধ এলাকা চট্টগ্রাম। এখানে ঐতিহাসিক ও প���রাতাত্তি¡ক নির্দশনে ভরপুর। বিএনপির আমলে পাহাড়তলী চক্ষু হাসপাতাল, ইউএসটিসি, চট্টগ্রাম টেলিভিশন কেন্দ্র স্থাপনসহ ফয়’সলেক ও চিড়িয়াখানাকে আধুনিকায়ন করা হয়েছিল। পরবর্তিতে পর্যটন শিল্পের বিকাশে সুপরিকল্পিত পদক্ষেপ না থাকায় এ শিল্পকে জাতীয় অর্থনীতির অন্যতম স্তম্ভ করা যায়নি। এ খাতে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিলে চট্টগ্রাম পর্যটকদের স্বর্গভুমি বিবেচিত হতো। পর্যটন শিল্পকে জাতীয় আয়ের প্রধান খাত হিসেবে গ্রহণ করা সম্ভব হবে।
.
তিনি এলাকাবাসীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা দেশের জনগোষ্ঠির একটি অংশ। কিন্তু এসব এলাকার ভাসমান, বস্তিবাসী ও ভুমিহীন মানুষের সংখ্যা বেশি। তারা সুবিধা ও শিক্ষা বঞ্চিত। কিন্তু এসব হতদরিদ্র জনগোষ্ঠির ভাগ্য উন্নয়নের কোন কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। এখানে পাহাড় ধ্বস, সেনিটেশন, শিক্ষা, যাতায়াত ও বিভিন্ন সমস্যা দীর্ঘদিন বিরাজমান রয়েছে। আমি মেয়র নির্বাচিত হলে হতদরিদ্র জনগোষ্ঠির জন্য নিরাপদ আবাসন সমস্যার সমাধানে অগ্রাধিকার দিবো।
গণসংযোগে অংশ নিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও সাবেক ডাকসুর ভিপি আমান উল্লাহ আমান বলেন, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্র হরণকারী একটি দল। তারা দিনের ভোট রাতে নিয়ে সংসদে গিয়ে মানুষের বাক স্বাধীনতা কেঁড়ে নিয়েছে। মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। তারা মুখে গণতন্ত্রের কথা বলে বাকশাল কায়েম করেছে। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভোট চোরদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষকে জয়ী করতে হবে। ডা. শাহাদাত হোসেন একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ। চট্টগ্রামের পরিকল্পিত উন্নয়ন করতে ডা. শাহাদাতের বিকল্প নেই। আগামী ২৭ জানুয়ারী তাকে মেয়র পদে নির্বাচিত করুন।
গণসংযোগকালে উপস্থিত ছিলেন-কেন্দ্রিয় বিএনপির সদস্য ও ডাকসুর সাবেক এজিএস নাজিম উদ্দীন আলম, হুম্মাম কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর, যুগ্ন আহবায়ক এস কে খোদা তোতন, নাজিমুর রহমান, চাকসু ভিপি নাজিম উদ্দিন, বিএনপি নেতা ইসহাক কাদের চৌধুরী, নগর বিএনপির সদস্য আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, গাজী সিরাজ উল্লাহ, মঞ্জুর আলম চৌধুরী মঞ্জু, মো: কামরুল ইসলাম, আকবরশাহ থানা বিএনপির সভাপতি ও উত্তর পাহাড়তলী ওর্য়াড কাউন্সিলর প্রার্থী আবদুস সাত্তার সেলিম, সাধারন সম্পাদক মাইনুদ্দিন চৌধুরী মাইনু, বিএনপি নেতা ন‚রুল আকবর কাজল, আলী আজম চৌধুরী, রেহান উদ্দীন প্রধান, স্বেচ্ছাসেবক দলের সা: সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু, উত্তর কাট্টলী ওর্য়াড বিএনপির সভাপতি ও কাউন্সিলর প্রার্থী রফিক উদ্দীন চৌধুরী, মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী ছকিনা বেগম, উত্তর পাহাড়তলী ওর্য়াড বিএনপির সভাপতি জমির আহমেদ, সা: সম্পাদক হাবিবুর রহমান চৌধুরী, উত্তর পাহাড়তলী ওর্য়াড বিএনপির সা: সম্পাদক ফরিদুল আলম চৌধুরী, অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ দিদারুল ফেরদৌস, হাবিবুর রহমান মাসুম, শহীদুল্লাহ বাহার, জিয়াউর রহমান জিয়া, আলী মর্তুজা খান, জমির উদ্দীন নাহিদ, মাসুম চৌধুরী, নুর মোহাম্মদ, মনজুর আলম, আলী আক্কাস, মো: আলাউদ্দীন, শওকত আলী বাবুল, নুর বক্স মিলন, মেজবাহ উদ্দিন, মো. ইউনুছ প্রমুখ।
0 notes
gnews71 · 6 years ago
Photo
Tumblr media
আজই সাতক্ষীরায় উড়েছিলো রক্তের বিনিময়ে কেনা লাল সবুজের পতাকা সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: আজ গৌরবোজ্জ্বল ৭ ডিসেম্বর। সাতক্ষীরা হানাদারমুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশকে হানাদারমুক্ত করতে সাতক্ষীরার শ্যামলমাটি রক্তে রঞ্জিত করে ছোট বড় অন্তত ৫০টি যুদ্ধে অংশ নেয় মুক্তিকামী দামাল ছেলেরা। অবশেষে ৭ ডিসেম্বর রক্তের সিঁড়ি বেয়ে হানাদারমুক্ত হয় সাতক্ষীরা। ১৯৭১ সালের এই দিনে সাতক্ষীরার দামাল ছেলেরা থ্রি নট থ্রি রাইফেল আর এসএলআরের ফাঁকা গুলি ছুঁড়তে ছুঁড়তে সাতক্ষীরা শহরে প্রবেশ করে। মুক্তিকামী জনতার কন্ঠ থেকে বেরিয়ে আসে বারুদ ফোটা অবিনাশী স্লোগান-তুমি কে আমি কে-বাঙালি বাঙালি, মুক্তিযোদ্ধা জনতা- গড়ে তোল একতা, তোমার আমার ঠিকানা-পদ্মা মেঘনা যমুনা, শেখ মুজিবের পথ ধর-বাংলাদেশ স্বাধীন কর, বাঁশের লাঠি তৈরি কর-বাংলাদেশ স্বাধীন কর, জয় বাংলা। এভাবে স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে সাতক্ষীরার অলি-গলি। ওড়ানো হয় স্বাধীন বাংলাদেশের লাল সবুজের পতাকা��� সেদিন মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে রাস্তায় নেমে আসে মুক্তিকামী আপামর জনতা। ১৯৭১ সালের ২ মার্চ সাতক্ষীরা শহরে পাকিস্তান বিরোধী মিছিলে রাজাকাররা গুলি করলে শহীদ হন আব্দুর রাজ্জাককে। এর পরই গর্জে উঠে রুখে দাঁড়ায় সাতক্ষীরার দামাল ছেলেরা। তারা যোগ দেয় মহান মুক্তিযুদ্ধে। মুক্তিযুদ্ধের খরচ বহনের জন্য ব্যাংক থেকে টাকা ও অলংকার লুট এবং অস্ত্র লুটের দিয়ে শুরু করেন মুক্তিযুদ্ধ। ৮ম ও ৯ম সেক্টরের অধীনে ভারতের বিভিন্ন এলাকায় ট্রেনিং শেষে ২৭ মে সাতক্ষীরার ভোমরা সীমান্তে প্রথম সম্মুখ যুদ্ধ শুরু হয়। এ সময় দুই শতাধিক পাকিস্তানি সেনা নিহত হয়। ১৭ ঘণ্টাব্যাপী এ যুদ্ধে শহীদ হন তিনজন মুক্তিযোদ্ধা। আহত হন আরও দুইজন মুক্তিযোদ্ধা। এরপর থেমে থেমে চলতে ��াকে সাতক্ষীরার বিভিন্ন এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের গুপ্ত হামলা। এসব যুদ্ধের মধ্যে ভোমরার যুদ্ধ, টাউন শ্রীপুর যুদ্ধ, বৈকারী যুদ্ধ, খানজিয়া যুদ্ধ উল্লেখযোগ্য। এ সব যুদ্ধে শহীদ হয় ৩৩ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। পাকিস্তানি সেনা বাহিনীকে বিদ্যুতের আলো থেকে বিচ্ছিন্ন করতে ৩০ নভেম্বর টাইম বোমা দিয়ে শহরের কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থিত পাওয়ার হাউস উড়িয়ে দেয় মুক্তিযোদ্ধারা। এতে ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে যায় পাক হানাদার বাহিনী। রাতের আঁধারে বেড়ে যায় গুপ্ত হামলা। পিছু হটতে শুরু করে হানাদাররা। ৬ ডিসেম্বর রাতে মুক্তিযোদ্ধাদের হামলায় টিকতে না পেরে বাঁকাল, কদমতলা ও বেনেরপোতা ব্রিজ উড়িয়ে দিয়ে পাকিস্তানি বাহিনী সাতক্ষীরা থেকে পালিয়ে যায়। ৬ ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয় দেবহাটা ও কলারোয়া। ৭ ডিসেম্বর জয়ের উন্মাদনায় জ্বলে ওঠে সাতক্ষীরার মুক্তিকামী জনতা। মুক্তিযুদ্ধকালীন সাতক্ষীরার শ্যামল মাটি যাদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল জাতীর সেই শ্রেষ্ঠ বীর সন্তানেরা হলেন- শহীদ আব্দুর রাজ্জাক, কাজল, খোকন, নাজমুল, হাফিজউদ্দিন, নুর মোহাম্মদ, আবু বকর, ইমদাদুল হক, জাকারিয়া, শাহাদাত হোসেন, আব্দুর রহমান, আমিনউদ্দিন গাজী, আবুল কালাম আজাদ, সুশীল কুমার, লোকমান হোসেন, আব্দুল ওহাব, দাউদ আলী, সামছুদ্দোহা খান, মুনসুর আলী, রুহুল আমীন, জবেদ আলী, শেখ হারুনার রশিদ প্রমুখ। সাতক্ষীরা জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউনিট কমান্ডার মোশারফ হোসেন মশু বলেন, এ দিনে সাতক্ষীরাকে হানাদারমুক্ত করা হয়েছিল। এই দিনটি সাতক্ষীরার মানুষের জন্য গর্বের দিন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আগামীর উন্নয়নশীল দেশগড়ার প্রত্যয়ে জেগে ওঠার দিন আজ। আজ কোন কান্না নয়, আজ আনন্দের দিন। রক্তের সিঁড়ি বেয়ে অর্জিত স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার দিন। আজ সাতক্ষীরাবাসির বিজয়ের দিন। নানা আয়োজনের ��ধ্য দিয়ে এবার সাতক্ষীরামুক্ত দিবস পালিত হচ্ছে।
0 notes
ektibd · 7 years ago
Photo
Tumblr media
গোপালগঞ্জের মুকসুদপরে মধুমতি ব্যাংকের ৩০তম শাখা উদ্বোধন গোপালগঞ্জ প্রতিনিধিঃ গোপালগঞ্জে মুকসুদপুরে মধুমতি ব্যাংকের ৩০তম শাখা উদ্বোধন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলার মনোয়ারা শপ��ং ��মপ্লেক্সে’র দ্বিতীয় তলায় ব্যাংকটির শাখা উদ্বোধন করা হয়। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও গোপালগঞ্জ-০১ (মুকসুদপুর-কাশিয়ানী) সাংসদ লে. কর্নেল ফারুক খান প্রধান অতিথি হিসেবে ফিতা কেটে ব্যাংকটির মুকসুদপুর শাখার উদ্বোধন করেন। এ সময় ব্যাংকটির নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ব্যারিষ্টার শেখ ফজলে নুর তাপসসহ অন্যান্য পরিচালক ও কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এর আগে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান হুমায়ূন কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংসদ নূর-ই-আলম চৌধুরী, সাংসদ উম্মে রাজিয়া কাজল, ব্যাংকটির ভাইস-চেয়ারম্যান শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল, সাংসদ সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, সামিট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: ইসমাইল হোসেন প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। এ সময় অন্যানের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন সালাউদ্দিন আলমগীর, এ মান্নান খান, ফেরদৌসী ইসলাম, মনোয়ার হোসেন, আহসানুল ইসলাম টিটু, মজিবুল ইসলাম পান্না, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী আহসান খলিলসহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বক্তারা মধুমতি ব্যাংকের সফলতা কামনা করে বলেন, মধুমতি ব্যাংক প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের জীবন মান উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে বদ্ধ পরিকর। এই ব্যাংকটির মাধ্যমে গ্রাহন দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে গ্রাহক সেবা পাবে। পরে অতিথিরা টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাজাওে পুস্পমাল্য অর্পন করেন। এ সময় তারা সেখানে কিছু সময় নীরবে দাড়িয়ে থাকেন। পরে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতে অংশনেন।
0 notes
dailynobobarta · 7 years ago
Photo
Tumblr media
কৈশোরকালীন প্রজনন স্বাস্থ্য ও বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন-১৭ বিষয়ক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত অপূর্ব লাল সরকার, আগৈলঝাড়া (বরিশাল) # বরিশালের আগৈলঝাড়ায় কৈশোরকালীন প্রজনন স্বাস্থ্য ও বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন -২০১৭ বিষয়ক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার সকালে উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে বেসরকারি এনজিও বিভিডিও পরিচালক সিসিলিয়া পারুল মন্ডলের সভাপতিত্বে গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখেন, সভার প্রধান অতিথি উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা আশ্রাফ আহমেদ রাসেল, বরিশাল জেলা পরিষদ সদস্য পেয়ারা বেগম, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়াম্যান মলিনা রাণী রায়, দি হাঙ্গার প্রজেক্টের বরিশাল আঞ্চলিক সমন্বয়কারী মেহেরা আফরোজ মিতা, রাজিহার ইউপি চেয়ারম্যান ইলিয়াস তালুকদার, উপজেলা এনজিও সমন্বয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজল দাশগুপ্ত, আগৈলঝাড়া প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক শামীমুল ইসলাম শামীম, দি হাঙ্গার প্রজেক্টের উপজেলা সমন্বয়কারী সাইফুল ইসলাম লিটন, রাংতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মিজানুর রহমান, শিক্ষাবিদ মহাদেব বসু, দি হাঙ্গার প্রজেক্ট আগৈলঝাড়া শাখার সদস্য আভা মুখার্জী, কাজী সমিতির সভাপতি মো. নুর মোহাম্মদ, গৈলা ইউপি সদস্য পবিত্র রাণী বাড়ৈ, স্বাস্থ্যকর্মী করুণা সরকার প্র��ুখ। বক্তারা কৈশোরকালীন প্রজনন স্বাস্থ্য এবং বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন সম্পর্কে দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন।
0 notes
weeklydiproshikha · 7 years ago
Text
নুর এমডির উপন্যাস- ভাবনার আকাশ
ভাবনার আকাশ্‌ নুর এমডি চৌধুরী
(সপ্তম খন্ড)
জীবনের সুখ কোথায় কেউ জানেনা। কিসে সুখি হয় মানুষ তাও কেউ জানেনে। পৃথিবীতে এক এক মানুষ এক এক ভাবে সুখি।কেউ সুখি আকাশের নীলাফ তরঙ্গ দেখে। কেউ সুখি সাগরের ঢেউ এর তালে নৌকা ঠেলে। কেঊ আবার সুখি প্রিয়ার কাজল কালো চোখের পাপড়ির ছন্দ দেখে। আবার কেউ নি��র অরণ্যে একাকী তপস্যা্তে খুশি।দিন চলে যায় দিনের তালে যদি মনের তাল হতো কষ্ট নিমিষেই জরাজীর্ণ হয়ে যেতো।কিন্তু…
View On WordPress
0 notes
masud-love · 7 years ago
Photo
Tumblr media
এমপি খোকার সভাপতিত্বে জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক পার্টির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত সোনারগাঁ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁ) আসনের সংসদ সদস্য, জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক পার্টির কেন্দ্রীয় সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক লিয়াকত হোসেন খোকার সভাপতিত্বে গতকাল শনিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তন সেমিনার হলে জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক পার্টির কেন্দ্রীয় সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসময় সাবেক মন্ত্রী ও জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার এমপি প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। জাতীয় পার্টির যুব বিষয়ক সম্পাদক ও জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক পার্টি কেন্দ্রীয় সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য সচিব মো. বেলাল হোসেনের সঞ্চালনায় এসময় উপস্থিত ছিলেন- অত্র কমিটির সদস্য হাজী আব্দুস সোবহান, ফারুক আহম্মেদ, আবু সাঈদ স্বপন, আমিনুল হক সাইদুল, গোলাম মোস্তফা, হুমায়ুন খান, এম এ রাজ্জাক খান, আক্তারুজ্জামান খান, আবুল হাসান আহম্মেদ, কুতুব উদ্দিন আহমেদ, আজম খান, আব্দুল বারেক, এম এ হাসান, সৈয়দ মনিরুজ্জামান, বি এম নুরুজ্জামান, অ্যাড. শাহজালাল, লোকমান ভূইয়া রাজু, মিজানুর রহমান মিজান, মোঃ হাদিস হেসাইন, লুৎফর রহমান স্বপন, মশিউর রহমান বাদল, মোঃ আব্দুল হক, আব্দুল আজিজ তহফিলদার, মোঃ শাহজাহান, আজিজুল হুদা চৌধুরী সুমন, নুরুল ইসলাম মিন্টু, মাসুদুর রহমান মাসুম, ইদি আমিন এ্যাপোলো, হাবিবুর রহমান হাবিব, শামীম সিদ্দিকী, আজিজুর রহমান বাদল, মিজানুর রহমান মিজান, সাইফুদ্দিন আহমেদ মানিক, নজরুল ইসলাম, মহিবুল কাদির চৌধুরী পিন্টু, জহুরুল ইসলাম রেজা, জয়নাল আবেদীন, শেখ সাদী, কামরুজ্জামান চৌধুরী কাজল, মোঃ নুরুজ্জামান, ফজলুর রহমান, লায়ন নাছির উদ্দিন হাওলাদার সালমান, রুহুল আমিন রাজীব, হোসাইন আলী, ডাঃ আব্দুস সালাম, গাজী মোঃ ইসরাইল, ওয়াসি উদ্দিন ওয়াসিম, মোস্তাক আহমেদ, আব্দুল হালিম হাওলাদার, মোঃ জসিম উদ্দিন, ডাঃ আলফাজ উদ্দিন শাহ্, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, মোঃ ফারুক হোসেন, ফররুখ আহমেদ, ফাহিম হোসেন স্বপন, ইদ্রিস আলী ইদন, কাজী সাজিন, কনক আহমেদ, জান্নাতুল ফেরদৌস, মোহাম্মদ আলী খান, সাখাওয়াত হোসেন সিকদার, মিজানুর রহমান মিন্টু, হুমায়ুুন কবির, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, আব্দুল কাদের সুমন, নুরুজ্জামান লিটন, অধ্যাপক আতিকুর রহমান, অ্যাড. এস এম মাসুদুর রহমান, অ্যাড. অমল কৃষ্ণ সাহা, মিজানুর রহমান, শিবলু নোমান চৌধুরী, শাহিনুজ্জামান লিয়ন, মোতালেব হোসেন, কামারুল ইসলাম, সাইদুজ্জামান মোল্লা, আহসান হাবিব বাবু, ওয়াহিদুর রহমান, শফিকুল আজম মুকুল, মোস্তাক আহমেদ মোস্তাকিন, খন্দকার নজরুল ইসলাম, হামিদুর রহমান প্রামানিক, রেজাউর রহমান লিখন, সালেক উদ্দিন, ইঞ্জিনিয়ার খেজিয়ার রহমান জামিল, শাহ নেওয়াজ শাহিন, শহিদ আহমেদ শিব্বির, মোঃ তাজ উদ্দিন বাবুল, ডাঃ মোঃ নাছির উদ্দিন, মোঃ ইকবাল হোসেন, মোঃ সোহরাব হোসেন, এ এম ইকবাল, ওমর ফারুক, অ্যাড. জাহাঙ্গীর আলম ফারুক, মোঃ নাছির উল্লাহ, রুহুল আমিন, মোঃ ফারুক মুন্সি, মোঃ খবির গাজী, মোঃ জামা�� শেখ, মোঃ রমজান আলী, ওমর ফারুক শাহ্, নুর মোহাম্মদ দেওয়ান, শহীদুল হক শহীদ, এস আর আনসার, মোঃ আব্দুর রহমান, খলিলুর রহমান বাবু, ওসমান গণি শাকিল, সিকদার হাদিউজ্জামান, হাজী মোঃ আনোয়ার হোসেন, আলহাজ¦ শেখ মাহমুদুল আনোয়ার, হাজী আনোয়ার হোসেন, মাহবুবুর রহমান কামাল (সদস্য দফতর) প্রমুখ।
0 notes
paathok · 4 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/118002
বাংলাদেশ ধর্ষন ও দুর্নীতির অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে
.
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ও চসিক মেয়র প্রার্থী ডা.শাহাদাত হোসেন বলেছেন, সরকারি দলের ছত্রছায়ায় ছাত্রলীগের ছেলেরা সিলেটের এম,সি কলেজ ছাত্রাবাসে স্বামীকে বেধে রেখে নববধুকে গণধর্ষণ, নোয়াখালী বেগমগঞ্জে বিবস্ত্র করে এক নারীকে আওয়ামী সমর্থিত দেলোয়ার বাহিনী গণধর্ষণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া, খাগড়াছড়িতে মানসিক প্রতিবন্ধী এক নারীকে ধর্ষণ করে পুরো বাংলাদেশে যেন ধর্ষণের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। অপরাধীদের দৃশ্যমান কোনো বিচার না হওয়ার কারণে, ধর্ষণ এবং দুর্নীতি বাংলাদেশ দ���ন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। করোনাকালীন দুর্যোগময় এই সময়ও আওয়ামী সমর্থিত এইসব সন্ত্রাসীদের রাষ্ট্রীয় আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ের কারণে ধর্ষণ এবং দুর্নীতি বাংলাদেশকে একটি অমানবিক ও অনৈতিক রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।
তিনি আজ ৬ অক্টোবর,মঙ্গলবার, দুপুরে সারাদেশে নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের প্রতিবাদে কাজীর দেউরী নুর আহম্মদ সড়কে চট্টগ্রাম মহানগর মহিলাদলের মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্য একথা বলেন।
ডা শাহাদাত হোসেন আরো বলেন, মায়ের বয়সী নারীর সাথে যা করেছে, সেটা আইয়্যামে জাহিলিয়্যার বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে। দেশে আইনের শাসন, বিচার ব্যবস্থা ও প্রশাসনিক শৃঙ্খলায় কত ভয়াবহ ধ্বস নেমেছে, এই ঘটনা তার প্রমাণ। এ ঘটনায় গোটা জাতি বিক্ষুব্ধ। এতে দেশের নারী সমাজ ও অভিবাবক মহলে আতংক ও অসহায়ত্ব ছড়িয়ে পড়েছে দেশের আইন-শৃঙ্খলা ও নাগরিক নিরাপত্তা কত ভয়াবহ মাত্রায় ভেঙে পড়েছে এবং সাধারণ মানুষের জীবনমান ও নিরাপত্তা কতটা অসহায় ও জঘন্য রূপ নিয়েছে, বেগমগঞ্জ, সিলেট, খাগড়াছড়ি’সহ গোটা দেশের নিত্যদিনকার ধর্ষণ ও খুনাখুনির ঘটনা তার প্রমাণ বহন করে।ধর্ষণ যেন সারাদেশে মহামারির রূপ নিয়েছে।তিনি অবিলম্বে বেগমগঞ্জ, সিলেট, খাগড়াছড়ি’সহ দেশের যে কোন স্থানে সংঘটিত প্রতিটি ধর্ষণ ও নারী নিগ্রহের ঘটনার সাথে জড়িত অপরাধীকে দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক কঠোর ��াস্তি নিশ্চিতের দাবি জানান।
প্রধান বক্তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেন, আজ দেশের কোনো মানুষের নিরাপত্তা নেই। আওয়ামী সন্ত্রাসীরা সাধারণ নিরীহ মানুষের উপর অত্যাচার নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে।শুধু নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে নয়, সারাদেশে এই ধরনের অসংখ্য অপকর্ম সংঘটিত হচ্ছে সরকার দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে ব্যর্থ হওয়ার কারণে। জনগণকে জেগে উঠতে হবে, সন্ত্রাস- নৈরাজ্য-ধর্ষণের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
নগর মহিলা দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি বেগম ফাতেমা বাদশার সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক জেলি চৌধুরীর সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন, নগর মহিলা দল নেত্রী রাহেলা বেগম, সখিনা বেগম, রেজিয়া বেগম বুলু, গোলজার বেগম, তাসলিমা বেগম, মনোয়ারা বাবুল, ফরিদা আক্তার, জান্নাতুল নাঈম, খোদেজা বেগম, সায়মা হক, জহুরা বেগম, ফাতেমা কাজল, জুলেখা বেগম জুলি, পারভিন আক্তার, ফারহানা, শিউলি বেগম, পারভিন চৌধুরী, রিনা বেগম, বেবী আক্তার, হাসু, জাহানারা বেগম, আকাশী বেগম, মর্জিনা আক্তার, তাইবা, আলতাজ বেগম, শামসুন্নাহার প্রমুখ মহিলা দল নেতৃবৃন্দ।
0 notes
gnews71 · 6 years ago
Photo
Tumblr media
জিএম রহিমুল্লাহর প্রথম জানাযা সম্পন্ন, শোকাহত মানুষের ঢল কায়সার হামিদ মানিক,কক্সবাজার: কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও কক্সবাজার জেলা জামায়াতের সেক্রেটারী জিএম রহিমুল্লাহর প্রথম নামাজে জানাযা আজ সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে কক্সবাজার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেলা আড়াইটায় দ্বিতীয় জানাযা নিজ গ্রাম সদরের ভারুয়াখালীতে হবে। সকাল সাড়ে দশটায় জানাযার সময় থাকলেও ২০ মিনিট পরে জানাজা সম্পন্ন হয়। ইমামতি করেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ২০ দলীয় জোটের অন্যতম শীর্ষনেতা মাওলানা আবদুল হালিম। জননেতা জিএম রহিমুল্লাহর জানাযাপূর্ব সংক্ষিপ্ত সভায় বক্তব্যে তিনি বলেন, আমার আদরের ভাই জিএম রহিমুল্লাহর মৃত্যুর সংবাদ বিশ্বাস হয়নি। কিভাবে তিনি এত অল্প সময়ে চলে যাবেন ভাবিনি। মাওলানা আবদুল হালিম বলেন, আপনাদের জিএম রহিমুল্লাহ ছিলেন ছোট মানুষ। হয়ে গেলেন জাতীয় নেতা। তিনি কক্সবাজারবাসীর গৌরব ছিলেন। তার মতো যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষ কম মেলে। জামায়াত নেতার জানাযায় দল মত নির্বিশেষে সব শ্রেণির মানুষ অংশ গ্রহণ করে। জানাযার নির্ধারিত স্থান কক্সবাজার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ হলে তা দশটার আগেই কানায়-কানায় পূর্ন হয়ে যায়। পার্শ্ববর্তী কক্সবাজার বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন স্টেডিয়াম, পৌরপ্রিপ্যারেটরী উচ্চবিদ্যালয় মাঠ, আশপাশের সড়ক উপসড়কে শোকাহত জনতা অবস্থান নেয়। যে যেখানে ছেল সেখান থেকে জানাযার নামাজে অংশ নেয়। জানাযাপূর্ব সমাবেশে কক্সবাজার-৩ (সদর-রামু) আসনের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল। তিনি বলেন, আজকে মহানবীর জন্মদিন। এমন দিতে জিএম রহিমুল্লাহর জানাযা হচ্ছে। ভাবতে পারিনি তিনি এত কম সময়ে বিদায় নিবেন। তিনি বলেন, ‘তিনি সবাইকে সন্তুষ্ট রেখে রাজনীতি করতেন। মানুষের যে কোন বিপদে ছুটে যেতেন।’ এমপি কমল রহিমুল্লাহ ভাইয়ের পরিবারের আশ্রয়স্থল হিসেবে একখন্ড জায়গার ব্যবস্থা করার অাশ্বাস দেন। বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের আমীর ও কক্সবাজার জেলার সাবেক আমীর মোহাম্মদ শাহজাহান। তিনি বলেন, তার ঘরে অনেক সময় চাল থাকতো না। আমাদের চাল কিনে দিতে হতো। তার মতো নির্লোভ মানুষ হয় না। একজন উপজেলা চেয়ারম্যান হলেও চাল-চলন ছিল সাধারণ মানুষের মতো। বিএনপির কেন্দ্রীয় মৎস্যজীবী বিষয়ক সম্পাদক কক্সবাজার সদর-রামু আসনের সাবেক এমপি লুৎফুর রহমান কাজল বলেন, জিএম রহিমুল্লাহ আমার বন্ধু। তার সাথে আমার রাজনৈতিক বিরোধ ছিল, তা ঠিক। কিন্তু তার মতো সাহসী বলিষ্ঠ নেতা আমি আর দেখিনি। ২৪ ঘন্টাই রাজনীতি, সমাজসেবা ছিল তার কাজ। কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের লে.কর্নেল (অব.) ফোরকান অাহমদ বলেন, আমি দায়িত্ব পালনের কারণে জিএম রহিমুল্লাহকে কাছ থেকে দেখেছি। প্রায় সময় আমার পরামর্শ নিতেন। খুবই কর্মঠ জনপ্রতিনিধি ছিলেন। জনগণের সেবার মানসিকতা লালন করতেন। একটি রাজনৈতিক দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকলেও তার মাঝে প্রভাব ছিলনা। তার মধ্যে কোন বদনামিমূলক কাজ দেখিনি। শুনিনি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান বলেন, আমি জিএম রহিমুল্লাহর সাথে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছি। তিনি অত্যন্ত ভাল মানুষ ছিলেন। বক্তব্য রাখেন- জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান, নায়েবে আমীর ঝিলংজা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল গফুর, টেকনাফের হোয়াইক্ষ্যং ইউপি চেয়ারম্যান জেলা জামায়াতের নাযেবে আমীর অধ্যক্ষ মাওলানা নুর আহমদ আনোয়ারী, শিবিরের কেন্দ্রীয় ছাত্র আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক তৌহিদ হোসেন, চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট ফরিদ উদ্দিন খান, অধ্যক্ষ নুর হোসেন সিদ্দিকী, কুমিল্লা ভিকটোরিয়া কলেজের সাবেক ভিপি অধ্যক্ষ রেজাউল করিম, কক্সবাজার পৌরসভার সাবেক মেয়র সরওয়ার কামাল, কক্সবাজার শহর জামায়াতের আমীর সাইয়েদুল আলম, ইসলামী ঐক্যজোটের কক্সবাজার জেলা সভাপতি হাফেজ মাওলানা সালামত উল্লাহ, রামু উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান উপজেলা জামায়াতের আমীর ফজলুল্লাহ মো হাসান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর কাশেম, কক্সবাজার সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান এড সলিম উল্লাহ বাহাদুর, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শহিদুল আলম বাহাদুর, জেলা শিবির সভাপতি হেদায়েত উল্লাহ, জেলা শিবির সভাপতি রবিউল আলম, শহর সভাপতি রিদুয়ানুল হক জিসান প্রমুখ। জেলা প্রশাসের পক্ষ থেকে জানাযায় অংশ গ্রহণ করে বক্তব্য দেন কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এএইচ এম মাহমুদুর রহমান। জানাযাপূর্ব সভা পরিচালনা করেন জেলা জামায়াতের সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুল আলম বাহাদুর, শহর জামায়াতের সেক্রেটারী আবদুল্লাহ আল ফারুক। পরিবাবের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন জাহিদ ইফতেখার। জামায়াত নেতা জিএম রহিমুল্লাহ (৫৪) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার (২০ নভেম্বর) কক্সবাজার শহরের হোটেল সাগরগাঁওতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। এর আগের রাতে তিনি হোটেলের চতুর্থ তলার ৩১৬ নম্বর কক্ষে একাই ঘুমান। দুপুর পর্যন্ত ঘুম থেকে না ওঠায় তাকে ডাকতে যায় হোটেলের এক বয় ছেলে। এরপর ডাকতে যায় হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও জিএম রহিমুল্লাহর শ্যালক শাহেদুল ইসলাম। তিনিও গিয়ে প্রথমে দরজা ধাক্কা দেন। কোনো সাড়া-শব্দ পাননি। পরে ভ্যান্টিলেটর দিয়ে উঁকি মেরে দেখেন- জিএম রহিম উল্লাহ উপুড় হয়ে ঘুমিয়ে আছেন। ২টা ৪০ মিনিটের দিকে বিকল্প চাবি দিয়ে দরজা খুলে দেখেন তিনি মারা গেছেন। পরে পুলিশকে খবর দেয় তারা। শাহেদ জানান, জিএম রহিমুল্লাহ মাঝে মধ্যে হোটেল সাগরগাঁওতে রাত যাপন করতেন। সোমবার রাতেও এসে হোটেলের চার তলার ৩১৬ নং কক্ষে ঘুমাতে যান। হোটেলে থাকলে সকালে ফোন করে নাস্তা আনাতেন। কিন্তু মঙ্গলবার তিনি তা করেননি। জিএম রহিমুল্লাহ কক্সবাজার সদরের ভারুয়াখালীর বানিয়াপাড়ার বাসিন্দা মৃত আব্দুল হাকিমের ছেলে। তিনি ভারুয়াখালী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি ৪ মেয়ে ও ১ ছেলের জনক। এদিকে জিএম রহিম উল্লাহর মৃত্যুর খবর পাওয়ার সাথে সাথে বিপুল মানুষ হোটেল সাগর গাঁওয়ের সামনে ভিড় করে। এক নজর দেখতে সাধারণ মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ে। অনেকে লাশ দেখে হতবিহবল হয়ে যায়। দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে হোটেল প্রাঙ্গণে তার লাশবাহী এ্যাম্বুলেন্স সাগর গাঁও এর সামনে রাখা হয়।
0 notes