#নব্য সভাপতি
Explore tagged Tumblr posts
Text
শ্রীনগরের কুকুটিয়া ইউনিয়ন যুবলীগ নব্য সভাপতি মহিউদ্দিন হাওলাদার গ্রেপ্তার
শ্রীনগরের কুকুটিয়া ইউনিয়ন যুবলীগ নব্য সভাপতি মহিউদ্দিন হাওলাদার গ্রেপ্তার
শ্রীনগর (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধি: শ্রীনগর উপজেলা কুকুটিয়া ইউনিয়ন যুবলীগের নব্য সভাপতি মতিন হাওলাদারকে গতকাল গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত শুক্রবার দুপুরে তাকে নিজ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে তার পদ নিয়ে উপজেলা যুবলীগের সভাপতির অস্বীকৃতি রয়েছে। পুলিশ জানায়, মহিউদ্দিন হাওলাদারের বিরুদ্ধে আদালতের ওয়ারেন্ট থাকায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। শ্রীনগর থানার এএসআই আব্দুল আলীম তাকে গ্রেপ্তার করে থানায়…
View On WordPress
0 notes
Link
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/147542
অনুগত লোক দিয়েই ইসি গঠন করবে সরকার: রিজভী
.
ভদ্র-সাহসী কোনো লোক নয় সরকার তাদের অনুগত লোক দিয়েই নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
সোমবার (২৪ জানুয়ারি) সকাল ১১টার দিকে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে বনানী কবরস্থানে আরাফাত রহমান কোকোর কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন ও দোয়া মোনাজাতের পরে সা��বাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে রিজভী বলেন, আমি আগেও বলেছি আওয়ামী লীগ চায় একদলীয় শাসন। আর বিএনপি চায় বহুদলীয় গণতন্ত্র। সেজন্য আমাদের বক্তব্য আর তাদের বক্তব্যের মধ্যে পার্থক্য থাকবে। এখন যে সংসদ আছে সেটা একদলীয় সংসদ, নব্য বাকশালী সংসদ। ওখানে যে আইন হবে সেটা প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটবে। আমি গতকালও বলেছি সার্চ কমিটির যে খসড়া উপস্থাপন করা হয়েছে এটা প্রধানমন্ত্রী যেভাবে চাইবেন, মুজিবকোর্ট পরা মানুষগুলোকেই সার্চ কমিটিতে নেওয়া হবে এবং উনারা সার্চ করে যে ব্যক্তিদেরকে দিয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন করবেন তারাও সেই মুজিবকোর্ট পরা মানুষই হবে। সুতরাং এটা একেবারেই একতরফা।
তিনি বলেন, যেভাবে হুদা কমিশন, রকিব কমিশন করা হয়েছিল, ওই রকম আর একটি কমিশন তারা করছেন। এটা একটা ড্রেস রিহার্সাল। আইন যেটা করার কথা বলছেন সেটা ১৯৭২ সালের সংবিধানে নির্দেশনা আছে। কিন্তু কোন সংসদে, যে সংসদে জনগণের প্রতিনিধিত্ব নেই। জনগণের অংশগ্রহণ নেই। জনগণ এখানে প্রশ্ন করতে পারে না। সেই সংসদে যে আইন হবে সে আইনতো বাকশালী আইন হবে। একটা অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন করার জন্য যে নির্বাচন কমিশন গঠন দরকার সেটি এই আইনের মাধ্যমে হবে না। এটা শেখ হাসিনার ইচ্ছার প্রতিফলন হবে।
আইনমন্ত্রী দুই বছর ধরে বলছেন সময় নেই এখন হঠাৎ করে আইন (নির্বাচন কমিশন গঠন আইন) হচ্ছে এ বিষয়টা কিভাবে দেখছেন? জবাবে রিজভী আহমেদ বলেন, বুঝতেই পারছেন এখানে দুরভিসন্ধি আছে। এরমধ্যে এক ধরনের গভীর চক্রান্ত আছে। সেই চক্রান্তের অংশ হিসেবেই করছে। যেভাবে হুদা কমিশন, রকিব কমিশন করেছে, সেভাবেই হবে। তবে, একটা আইনি কাঠামো দেখাতে চাচ্ছে।
তিনি বলেন, এই আইন পাসের মধ্য দিয়ে দেশের চলমান সংকটের সমাধান হবে না। এটা বিএনপির একার বক্তব্য নয়, সবাই একই কথা বলছে। সবচেয়ে বড় সমস্যা এখানে একটা পয়েন্ট দেখবেন খুবই অনৈতিক। এতেই বোঝা যায় যে এটা অসদুদ্দেশ্যে করছে। বলছে যাদের অভিযোগ আছে যারা অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেয়েছে তাদেরকে নির্বাচন কমিশনে নিলে কোনো অসুবিধা নেই। এতেই বোঝা যাচ্ছে গত ১৪ বছর যারা অন্যায় অপকর্ম করেছে খুঁজে খুঁজে তাদেরকে দিয়েই কমিশন গঠন করবে। কোনো ভদ্র, ভালো মানুষ সাহসী লোক তারা চায় না, তারা অনুগত লোক চায়।
রিজভী আরও বলেন, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া বার বার দরজা ভেঙে গণতন্ত্রকে অবমুক্ত করেছিলেন। আমাদের সেই প্রিয় নেত্রী তখনও গণতন্ত্রের সংগ্রামে, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের ��ধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। যাতে আন্দোলন তীব্র বেগে ধাবিত না হয় সেজন্য খালেদা জিয়াকে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে অবরুদ্ধ করে রেখেছিল, যেটা আপনারা জানেন। আপনারা জানেন কীভাবে গোল মরিচের স্প্রে করা হয়েছে। তখন নানাভাবে তাকে নির্যাতন করা হয়েছে, চারিদিকে বালুর ট্রাক দিয়ে তাকে অবরুদ্ধ করা হয়েছিল। এই অবিচার, জুলুম, সুদূর প্রবাসে তার কনিষ্ঠপুত্র আরাফাত রহমান কোকো সহ্য করতে পারেননি। সেখানে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
তিনি বলেন, যখন তাকে নিয়ে আসা হলো। তখন অবরুদ্ধ মায়ের কোলে ছেলের মাথা। এই শোক, বেদনা, এই দুঃখ শুধু একটা পরিবারের নয়, শুধু দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নয়। এই দৃশ্য গোটা জাতি দেখেছে। গোটা জাতি শোকে মূহ্যমান হয়ে পড়েছিল। এটা অন্য কোনো বিষয় না, এটা শুধুমাত্র দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে দুর্বল করার জন্যই। তারা এই জুলুম নির্যাতন করেছে। কোকোর মৃত্যু শুধু নিছক মৃত্যুর ঘটনা নয়। বরং সামগ্রিক আন্দোলন সংগ্রামের যে অংশ সেখানে সরকারি নির্যাতনেরই শিকার হয়েছেন আরাফাত রহমান কোকো।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দীন টুকু, যুবদল নেতা শফিকুল ইসলাম মিল্টন ও এসএম জাহাঙ্গীর আলম।
0 notes
Text
আওয়ামীলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সাপাহারে আওয়ামীলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত-
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সম্মেলন সাপাহার উপজেলা শাখার আয়োজনে ত্রি- বার্ষিক সম্মেলন সাপাহার পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সম্মেলনে পূনরায় সাপাহার উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব শামসুল আলম শাহ্ চৌধুরী ও নব্য সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রেজা সারোয়ার নির্বাচিত হয়েছে। বুধবার বেলা ১১ টায় উপজেলার পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় স্কুল মাঠে ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদান বাংলাদেশ…
View On WordPress
0 notes
Text
কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী নাজমুল হককে চবি ছাত্রলীগের উষ্ণ অভ্যর্থনা
কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী নাজমুল হককে চবি ছাত্রলীগের উষ্ণ অভ্যর্থনা
কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী নাজমুল হককে চবি ছাত্রলীগের উষ্ণ অভ্যর্থনা
কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের নব্য কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী নাজমুল হককে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল এবং সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেনের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়।
কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী নাজমুল হককে চবি ছাত্রলীগের উষ্ণ…
View On WordPress
0 notes
Photo
সমুদ্র বন্দরে দেশবিরোধী ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তি বাতিল কর-ইশা ছাত্র আন্দোলন লোকমান হোসেন পলা: ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বলেন আমাদের মুক্তিযুদ্ধে প্রতিবেশী হিসেবে ভারতের ভূমিকা থাকলেও স্বাধীনতা পরবর্তী ভারতের প্রতিটি পদক্ষেপই ছিল বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য চরম হুমকি। বিশেষ করে সীমান্ত হত্যার পরিসংখ্যান ক্রমাগত বাড়ছেই। এমনকি করোনা মহামারীকালে সীমান্তে বাংলাদেশীদের পাখির মতো গুলি করা হচ্ছে। যা সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতিরই বহিঃপ্রকাশ। এমতাবস্থায় বন্ধুত্বের নামে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সমুদ্র বন্দরে ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তি বাংলাদেশে ভারতীয় আধিপত্য প্রতিষ্ঠার নব্য ষড়যন্ত্র। অবিলম্বে দেশবিরোধী ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তি বাতিল করতে হবে। আজ ২৩ শে জুলাই ২০২০ইং বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে ইশা ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে “ভারতীয় আধিপত্যবাদ প্রতিষ্ঠায় গৃহীত দেশবিরোধী চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তি” বাতিলের দাবীতে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন তিনি। তিনি আরো বলেন, আমরা অত্যান্ত পরিতাপের সাথে লক্ষ করেছি- ২০১০ সালে ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট ফি ছিল যথাক্রমে সড়ক ও রেলপথে প্রতি কন্টেইনার ১০ হাজার টাকা, সড়কপথে কাভার্ড ভ্যান (প্রতি টন) ১ হাজার টাকা, জাহাজ যোগে বা রেলপথে (প্রতি টন) ১ হাজার টাকা এবং বিমা কাভারেজ বাধ্যতামূলক কিন্তু বর্তমানে তা কমিয়ে যথাক্রমে সড়ক ও রেলপথে প্রতি কন্টেইনার মাত্র ৫০০ টাকা, সড়কপথে কাভার্ড ভ্যান (প্রতি টন) মাত্র ২০ টাকা, জাহাজ যোগে বা রেলপথে (প্রতি টন) মাত্র ২০ টাকা এবং বিমা নিষ্প্রয়োজন করা হয়েছে। এটা কোন নীতিকে সামনে রেখে করা হয়েছে তা আমাদের বোধগম্য নয়। বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির ব���্তব্যে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি এম হাছিবুল ইসলাম দেশবিরোধী ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তির তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ২০১৮ সালে সম্পাদিত দ্বিপক্ষীয় চুক্তির ভিত্তিতে বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর “অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পরীক্ষামূলকভাবে” ব্যবহার করে ভারতের আসাম ত্রিপুরা রাজ্যে পণ্য পরিবহনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। যা বাংলাদেশের চরম স্বার্থবিরোধী। একইসাথে বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দরে ভারতের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার দূরভিসন্ধি। তিনি আরো বলেন, ১৯৭৫ সালে ভারত পরীক্ষামূলকভাবে ২১ এপ্রিল থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ৪১ দিনের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে ফারাক্কা বাঁধ চালুর কথা বলেছিল। কিন্তু পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা সেই বাঁধ আজ ৪৫ বছরেও বন্ধ হয়নি। তাই এই পরীক্ষামূলক চুক্তির মাধ্যমে আমাদের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে বিকিয়ে দেয়ার পাঁয়তারা করা হচ্ছে। ছাত্র সমাজকে নিয়ে দেশবিরোধী সকল পাঁয়তারা রুখে দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ। ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের সেক্রেটারি জেনারেল নুরুল করীম আকরামের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রিয়াদ, প্রচার ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক কে এম শরীয়াতুল্লাহ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় সম্পাদক এম এম শোয়াইব, অর্থ ও কল্যাণ সম্পাদক মুহাম্মাদ ইবরাহীম হুসাইন, সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক মুহাম্মাদ সিরাজুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় সদস্য সুলাইমান দেওয়ান সাকিবসহ ঢাকা মহানগর ও ঢাকাস্থ ক্যাম্পাস নেতৃবৃন্দ। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল প্রেসক্লাব থেকে পল্টন অভিমুখে হাউজ বিল্ডিং চত্বরে এসে সমাপ্ত হয়।
0 notes
Text
আজমিরীগঞ্জে প্রতিবন্ধী ধর্ষণের শিকার ২ ধর্ষক আটক
আজমিরীগঞ্জে প্রতিবন্ধী ধর্ষণের শিকার ২ ধর্ষক আটক
সাইদুল ইসলাম বাহার আজমিরীগঞ্জ থেকেঃ
আজমিরীগঞ্জ উপজেলার সদর ইউপির বিরাট গ্রামের প্রতিবন্ধী কিশোরী মেয়ে গত সোমবার সন্ধ্যায় ধর্ষণের শিকার হয়। অভিযোগ উঠে একই গ্রামের সাবেক ভারপ্রাপ্ত ইউপি চেয়ারম্যান ও বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি, নব্য আজমিরীগঞ্জ সদর ইউপি আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মশক আলী মিয়ার মাদকাসক পুত্র বাধঁন মিয়া (১৯), আবুল মিয়ার পুত্র মনিরুল মিয়া (২০) মিলে প্রতিবন্ধী কিশোরী কে ঘরে একা পেয়ে জোর…
View On WordPress
0 notes
Text
a k m mozammel haque, will see you
মহান মুক্তিযুদ্ধে যে সব উন্মাদ পাগল নিজের জীবন দিয়ে দেশকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করার জন্য ঝাপিয়ে পড়েছিল; তারা কেন অবহেলিত? আ ক ম মোজাম্মেল হক? মহান আল্লাহ্র দরবারে আপনাকে জবাব দিহি করতে হবে। ভুলে যাবেন না-জাতিরজনক তাঁর নিজের ৩ সন্তানের চেয়ে কোন মুক্তিযোদ্ধাকে কম ভালো বাসেননি। কাউকে সন্মান না দেখাতে পারেন, কোন মুক্তিযোদ্ধাকে অপমান করার অধিকার আপনার নেই; আপনি হোন মন্ত্রী সাংসদ ব��� কোন ব্রিগেডিয়ার অথবা জেনারেল আব্দুল্লাহ । শেখ হাসিনারও কোন অধিকার নেই কোন মুক্তিযোদ্ধাকে অপমান করার। mind it. ৭ দিন কি ৮ দিন পায়ে হেটে না খেয়ে মুজিবনগরে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলাম একটি স্বাধীন সার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার নেশায়। এ নেশা সাড়ে সাত কোটি মানুষের রক্তে মাংসে অস্তিত্বে মগজে সেলের মত বিধেছিল ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ “পশ্চিমা হানাদার বাহিনীর হাত থেকে বাংলাকে মুক্ত করতে হবে” জাতিরজনকের এই উদাত্ত আহবানে সারা দেয়া কী ভুল সিদ্ধান্ত ছিল? তাই আমি মুক্তিযোদ্ধা। নামবিহীন অস্তিত্ববিহীন মুক্তিযোদ্ধা! নাম বদলে দিলাম। মোঃ মোকতেল হোসেন থেকে নাম বদলে হয়ে গেলাম মোকতেল হোসেন ��ুক্তি। পরবর্তীতে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু ১৩ই এপ্রিল ১৯৭২ সালে মন্ত্রী পরিষদ গঠন করে প্রধানমন্ত্রী হলে মাদারীপুরের কৃতি সন্তান মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক খাদ্যমন্ত্রী প্রয়াত ফনি ভূষন মজুমদারের অনুস্বাক্ষরে বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ তহবীল থেকে এক হাজার টাকার অনুমোদন (মাদারীপুর মহকুমা প্রশাসক অফিসে) এবং ৩ বান ঢেউ টিন প্রদান করেন। ভূমি মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীদের রেকর্ডে একজন মুক্তিযোদ্ধার কোটায় আমার চাকুরী হয়েছিল। স্বাধীন বাংলাদেশের সচিবালয়ে আমিই ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রথম নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারী ছিলাম। আমার ডিউটি ছিল জননেত্রী শেখ হাসিনার ফুফা, বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি, সাবেক চীপ হুইপ আলহাজ্ব হাসনাত আব্দুল্লাহ সেরনিয়াবাত এর গর্বিত পিতা, যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনি ভাইয়ের শ্বশুর, সাংসদ ব্যারিষ্ঠার তাপসের নানা সাবেক কৃষক লীগের সভাপতি ভুমি মন্ত্রী ও পরবর্তীতে পানি সম্পদ মন্ত্রী শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায়।ইতিহাসের ঘৃণ্য কালো অধ্যায় ১৫ই আগস্টের মধ্যযূগীয় বর্বর হত্যাকান্ডের লাশ দেখে আমি পাগল হয়ে যাই। পিজি হাসপাতালে আমার ৩ মাস চিকিৎসা চলে এবং সে তিন মাসের বেতন ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তন করে। এ কথা সকলেই জানেন। আমি ভারতের প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা। আমার ঘরের সব কাগজপত্র আমার ভাইদের শিক্ষার সনদ, জমির দলিল দস্তাফেজ সমূহ সব মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ছিড়ে ফেলি। আমার পরিবারের সব আমি ধংস করে ফেলেছিলাম। ভুমি মন্ত্রনালয় তার প্রমান। আমি মন্ত্রীকে এসব কথা বলাতে আমাকে অপমান করতে পারেন না। আমি প্রবাসে থাকি। আমাকে আবেদনের সুযোগ না দিয়ে অপমান করার অধিকার মন্ত্রীর নাই। তিনি আমার দরখাস্ত গ্রহন করা ও না করার অধিকার রাখেন কিন্তু মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর নির্দেশে আমাকে অপমান করতে পারেন না। তিনি আমার আবেদনে লিখেছেন “যেহেতু আবেদনকারী বহুবার দেশে এসেছিলেন এবং আবেদন করেন নি তাই তার আবেদন গ্রহন করা গেল না” তিনি মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর শিখানো কথা মত বললেনঃ ৪৫ বছর পরে মুক্তিযোদ্ধা হতে এসেছে। বের করে দেন”। আমি মুক্তিযোদ্ধাই নই, একজন সক্রিয় আওয়ামি যোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ ছাড়া আমার জীবনে অন্য কোন বিষয় কাজ করেনি এবং এ মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগই আমার ধ্যান ধারনা চিন্তা চেতনা আদর্শ এ কথা প্রমান করে আমার ৬০ হাজার প্রায় লীফলেটস, ব্যানার ও পোষ্টার এশিয়ায় ইন্টারনেট চালু হবার পর থেকেই কার বিনা প্ররোচনায় করে এসেছি। শুধু তাই নয় আমি ২০০ ওয়েব সাইট ও ব্লগ মেইনটেইন করি যা’শুধু যুদ্ধাপরাধী মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ সংক্রান্ত। এ সকল ছবি ও ব্লগ/ওয়েবসাইটগুলোই প্রমান করে যে আমি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে রীতিমত একজন বদ্ধ উন্মাদসম গবেষক। Just write my name on the google search engine where you’ll get real Identity of mine “write Moktel Hossain Mukthi or muktimusician. এ ছাড়াও আমি একজন একনিষ্ঠ অনলাইন আওয়ামী যোদ্ধা। মালদ্বীপের বঙ্গবন্ধু পরিষদ এবং আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, মালদ্বীপের মাটিতে আমিই সর্ব প্রথম মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু এবং পাকিস্তানের ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য জনসভায় বক্তৃতা প্রদান করে পাকিস্তান হাই কমিশনের মামলা খাওয়া একজন মালদ্বীপ সরকারের শিক্ষক। মন্ত্রী মহোদয় এ সব পরিচয় জানার পরেও বলেন নি যে আপনি বসেন বা কিছু বরং তাঁর আচার ব্যবহার এতই রুঢ় ছিল যা’ শিবির বা জামাতের কারো সাথে করছেন বলে অনুমেয়। আমার সাথে ভদ্র ভাষায় কথাও বলেন নি। এক পর্যায়ে জেনারেল সুবিদ আলীর কথায় তিনি আমাকে ঘাড় ধরে তাঁর কক্ষ থেকে বেড় করে দেয়ার কথা বলেন এবং অতঃপর………।। তিনি মন্ত্রী না হলে হয়তো সেখানেই কোন দুর্ঘটনা ঘটে যেতো। আমি আমার নিজেকে নিয়ন্ত্রন করে চলে আসি। আমার সহযোদ্ধারা এখনো অনেকেই বেচে আছেন। ড: গোলাপ আমার সাথের একই ক্যাম্পের যোদ্ধা। আওয়ামি যোদ্ধা। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী সব সময় প্রচন্ড মিথ্যা কথা বলেন। যা’ মিডিয়া ও বক্তৃতায় বলেন, বাস্তবের সাথে তার কোন মিল নেই; তিনি যা বলেন সব মিথ্যা কথা মিথ্যা তথ্য। এখনো বহু আসল মুক্তিযোদ্ধার নাম তালিকাভুক্ত করতে পারেনি অথচ তিনি বক্তৃতায় ঘোষনা করলেন সকল জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড করা হবে। আসল অনেক মুক্তিযোদ্ধার নামই সংগ্রহ করতে পারেন নি-তিনি কিভাবে এ ঘোষনা প্রদান করেন? তার দেয়া সব তথ্য জাতিকে বিভক্ত করছে; মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কলঙ্কিত হচ্ছে। নতুন তালিকা প্রণয়নের নামে এগুলো প্রতারণা। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী মিথ্যাচার করছেন। মিডিয়া, দেশবাসী এমন কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে প্রতারণা করছেন । দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উপজেলা ও জেলাসমূহে যে দুর্নীতি চলছে, যে সনদ ও মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাইয়ের নামে ব্যবসা বাণিজ্য শুরু হয়েছে তাতে আওয়ামী লীগের বিগত বছরগুলোর সকল সফলতা এমন কি মহান মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগের যে অবদান সব মলিন হয়ে যাবে এই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীদের মত স্বজনপ্রীতি দুর্নীতি গ্রস্থ নেতা/কমান্ডারদের কারনে। কারন আপনি আদর্শিক কারনে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষন ও মুক্তিযোদ্ধাদের মূল্যায়ন করছেন। সমস্ত মন্ত্রী এম পি দ��র তৃনমূলের সাথে কোন সম্পর্ক নেই। ক্ষমতা ও অর্থ সম্পদ শালী মধ্য শ্রেণীর নেতা যার মধ্যে অর্ধেকই প্রায় জামাত শিবির ও বি এন পি, তাদের সাথে তাল মিলিয়ে, হাত মিলিয়ে আমার মত পাগল ছাগল নিবেদিত ত্যাগি সৎ নিষ্ঠাবান অভিজ্ঞ উচিত কথাবলার প্রকৃত মুক্তিসেনাদের এভাবেই তারা অপমান তাচ্ছিল্য করে দূরে সরিয়ে রাখে। যে কারনে ছাত্রলীগের ছেলেদের সেনাবাহিনী নৌ বাহিনী বিমান বাহিনী পুলিশ বিজিবি ও অন্যান্য সরকারী ভালো পদে চাকুরী হয় না। কারন ওরা ত টাকা দিতে পারবে না। দলীয় ছাত্র লীগের ছেলেদের নিকট টাকা চাইতেও পারে না; যদি আবার নেত্রীকে বলে দেয় বা জানিয়ে দেয়। তাই গোপনে আওয়ামী লীগের নেত্রীর বিশ্বাসী নেতাগন গোপনে চাকুরী প্রদান করে, স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ছাত্রীদের ভর্তির সুপারিশ ও তদবীর করে জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েদের । কারন টাকা পাওয়া যাবে।উত্তরা ও এয়ারপোর্ট থানা এলাকায় আমার বাস। আমার জানা মতে ঠিক আমারই মত ত্যাগি জীবনবাজী রেখে নৌকার জন্য ভোট সংগ্রহ কারীর একটি মেয়েকে বঙ্গ মাতা স্কুলে ভর্তির জন্য কি না করেছে? মায়া ভাই পর্যন্ত বিষয়টি জানতেন। সে মেয়েটি সুযোগ পায়নি; দেখা গেছে-ঢাকা এয়ারপোর্ট ও বিমানে চাকুরীরত জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েরা অজানা রহস্যের কারনে সবাই সুযোগ পেয়ে গিয়েছে। এর নাম স্বাধীনতা ? মুক্তিযুদ্ধ ? আওয়ামী লীগ ? এত সে বঙ্গবন্ধুর নৌকা ডুবানোর দুরদন্ত শয়তানী মাঝি খন্দকার মোস্তাক আহমেদ, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, চাষী মাহবুবুল আলম, নূরুল ইসলাম, কে এম ওবায়দুর রহমান তাহের উদ্দিন ঠাকুরদের চেয়ে একটূ কম নয়। আমিই হলাম বাঙ্গালী জাতির মধ্যে সবচেয়ে কুলাঙ্গার। ধিক্রিত অবহেলিত লাঞ্ছিত মূর্খ বেয়াকুপ বেয়াক্কেল আহাম্মদ বোকা গাধা । না পারলাম প্রাণ খুলে হাসতে না পার��াম দুটি কন্যা সন্তানকে প্রাণ খুলে হাসাতে। কি লাভ হল? এ স্বাধীনতায়? যে স্বাধীনতা আমার অস্তিত্বকে স্বীকৃতি দেয় না; সে স্বাধীনতাকে আমি কেন স্বীকৃতি দেব? রাষ্ট্রই যদি আমাকে নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি না দেয়, আমি কেন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবো? কেউ দেবে না। এটাই নিয়ম, এটাই লজিক। জানি আমি এতে হবো রাষ্ট্রদ্রোহী। তাও মন্দ কী? একটা কিছু ত হবো? আওয়ামী লীগের একজন মন্ত্রী একজন মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাড় ধরে বেড় করে দেয়?? এ স্বাধীনতার অর্থ কী? কেন পেলাম? কি আশায় স্বাধীন হলাম? কিসের নেশায় নৌকা নৌকা মুজিব মুজিব করে জীবনের শেষ অবস্থানটুকুকে ধূলিসাৎ করে দিয়ে নির্বাসিত হলাম এই দ্বীপ রাজ্য মালদ্বীপে । ভুল কোথায়? ভুল তো আছেই হয়তো জানিনা জীবনের কোথায় কোন সিদ্ধান্তে বড় রকমের ভুল ছিল। তাই ভুলের মাশুল দিয়ে গেলাম ৬৫ বছর বয়সের মুক্তিযোদ্ধা মোকতেল হোসেন মুক্তি। ভুল তথ্য দিচ্ছেন। এর সমাধান চাই। এর একটি পরিস্কার ব্যাখ্যা চাই; সত্যের জয় হবে; তাই চাই; জাতিরজনকের নাম ভাঙ্গিয়ে কেউ ক্ষমতায় থেকে বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদের নিয়ে রঙ তামাশা করবে; মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের নামে ব্যবসা করবে, এর জন্য যুদ্ধে যাইনি, এর জন্য ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী শহীদ হয়নি; এর জন্য ২ লক্ষ ৪০ হাজার মা বোনের ইজ্জত হারায়নি। আসল মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকাই করতে ব্যর্থ মোজাম্মেল হক। এই মিথ্যাচারের জন্য আল্লাহ্ বিচার করবেন রোজ হাসরের দিন। মহান আল্লাহর বিচারে কারো হাত নেই। আল্লাহর উপরে কোন মন্ত্রী নেই; আল্লাহর উপরে বিচারক নেই; রোজ হাসরের থেকে শক্তিশালী ক্ষমতাবান কোন আদালত নেই। বহু আসল মুক্তিযোদ্ধা এখনো তালিকার বাইরে এবং এ সমস্যা আগামী ১০০ বছরেও কোন সরকার সমাধান করতে পারবে না। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড হবে । মন্ত্রী নিজেও জানে না যে উপজেলা জেলা গুলোতে এই তালিকা নিয়ে কি পরিমান টাকার ছাড়াছড়ি চলছে? কি পরিমান ব্যবসা করছে নব্য থানা কমান্ডারগণ। এমন কোন উপজেলা নেই যেখানে সত্যকারের মুক্তিযোদ্ধা বাদ পড়ে নাই এবং ভূয়া মিথ্যা তথ্য প্রদানকারী মন্ত্রীর ক্ষমতা বলে নয়তো এম পির ক্ষমতা বলে অথবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ক্ষমতা বলে নতুন তালিকায় নাম লিখিয়েছে। এমন প্রমান আমার গ্রামে আমার ইউনিয়নে রয়েছে। আমি ত অন্যের ক্কথা শূনে এ সব লিখিনি ভাই।ফুরিয়ে যাচ্ছে ৭১ এর সোনার ছেলে মেয়েরা, বেচে থাকবে শুধু ৭১ এ জন্ম নেয়া নব্য মুক্তিযোদ্ধারা, যারা লক্ষ টাকায় মুক্তিযুদ্ধের সনদ কিনে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে। আমরা মুজিবনগরে (ভারতে) প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এর চেয়ে বড় পরিচয়ের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপ ভারতের চাদপাড়া এবং পরবর্তীতে ব্যারাকপুর মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ শিবিরে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা এবং আমরাও একই সময়ে একই শিবিরে একই কমান্ডারের অধীন প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা। ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপের নাম যদি মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তালিকায় থাকতে পারে, তবে আমাদের নাম থাকবে না কেন? শুধু আমরা নই, সারা বাংলাদেশে বহু অখ্যাত অপরিচিত অশিক্ষিত অজো পাড়া গায়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বহু প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নাম এখনো তালিকাভুক্ত হয়নি। বহু মুক্তিযোদ্ধা ইতোমধ্যেই পরলোকগমন করেছেন, কোন স্বীকৃতি ও সুযোগ সুবিধা ভোগ না করেই তারা চলে গেছেন বাঙ্গালী জাতিকে মহান স্বাধীনতা প্রদান করে। তাদের নাম কে তালিকাভুক্ত করবে? কেন একটি সঠিক তদন্ত কমিটি কর্তৃক সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করা হয়নি? এ প্রশ্ন সরকার ও দেশবাসীর কাছে। আমরা ��নে করি মহান মুক্তিযুদ্ধের নেত্রিত্বদানকারী দল হিসেবে জাতিরজনক বংগবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকারের এ মহান দায়িত্ব মুক্তিযোদ্ধাদের জীবদ্ধশায় সম্পন্ন করা উচিত। সবাই শেয়ার করুন, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সত্যিকারে শ্রদ্ধা থাকে। আমার সার্টিফিকেট দরকার নাই। কোন ভাতার দরকার নাই। আপনি মুসলমান দাবী করলে আমি কেন করবো না? আমিও তো নামাজ পড়ি? মন্ত্রী আমাকে অপমান করতে পারে না। তার চেয়ে আওয়ামী লীগের জন্য আমার অবদান সেই ৬৯ থেকে অদ্যাবধি তিল পরিমান কম নয়; বঙ্গবন্ধু আমাকে চাকুরী দিয়েছিলেন সচিবালয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। অমুক্তিযোদ্ধা ভাতা পায় এবং তা আওয়ামী লীগের আমলে এবং আওয়ামী লীগের মন্ত্রীর স্বাক্ষরে কেন? আমার কি ইচ্ছে করে না যে আমার সন্তান মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হোক। আমার সন্তানের কি ইচ্ছে করে না, তার বাবা মুক্কতিযোদ্ধা এ কথা অন্য দশজনের নিকট বলে গৌরব বোধ করতে? মন্ত্রীর ইচ্ছে মত চলতে পারে না; এ সব তথ্য নেত্রীর জানা দরকার। নিবেদক - মোকতেল হোসেন মুক্তি, কন্ঠশিল্পী মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সময়৭১। মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধু পরিষদ, মালদ্বীপ শাখা সাধারণ সম্পাদক মালদ্বীপস্থ প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটি এসোসিয়েশন সুরকার গীতিকার ও সঙ্গীত পরিচালক সঙ্গীত শিক্ষক জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু । সমাজের মানুষের সৃষ্ট সকল জঞ্জাল তথা এ ঘুনে ধরা বনাঞ্চল, ডাস্টবিনের ময়লায় কলুষিত নোংড়া নরপৈশাচিক মন মানসিকতায় সিক্ত, ক্ষমতার দাম্ভিকতায় উচ্ছৃঙ্খল সন্ত্রাসী লুটার সর্বস্ব-ঘুনে ধরা সমাজ ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে হলে যা'করতে হবেঃ ********************** “সমাজপতি, ধনপতি, কোটিপতি, পুঁজিপতি, মওজুতদার, মুনাফাখোর, ঘুষখোর, দুর্নীতিপরায়ণ, মিথ্যাচারী, স্বৈরাচারী, ভন্ড, প্রতারক, জোচ্চর, ধূর্ত, কূটকৌশলী, জ্ঞানপাপি, নাপিতদের সার্ফ এক্সেল দিয়ে মগজ ধোলাই” “বঙ্গবন্ধুর গান” আর হলনা মুক্তির গাওয়াঃ ৩ টি এলবামের জন্য ৩০ টি গান রেডী করেছিলাম “বঙ্গবন্ধুর গান” মিউজিক ট্র্যাক সব ঠিক ঠাক-দেশে যাবো অবসর নেবো মালদ্বীপের সরকারী চাকুরী থেকে আর এই ডিসেম্বরেই প্রকাশ করবো। আর হলনারে সুবিদ আলী ভূইয়া। ভালোভাবে বাচতে দিলিনা।
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/146791
"অধিকার হরণের কোনো কালো আইন সাংবাদিক সমাজ মেনে নেবে না"
রাজধানীতে এক বিক্��োভ সমাবেশে নেতৃবৃন্দ ‘সাংবাদিক সুরক্ষা আইনের’ মোড়কে গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের অধিকার হরণে নতুন আইন প্রণয়নের কঠোর সমালেচনা করে বলেছেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে এটি সরকারের নতুন দুরভিসন্ধি। এ আইনে কিছু ভালো দিক থাকলেও অনেক বিতর্কিত ধারায় গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধে নতুন অপচেষ্টা চলছে।
তারা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, অধিকার হরণের কোনো কালো আইন সাংবাদিক সমাজ মেনে নেবে না। বক্তারা অনতিবিলম্বে সাংবাদিকদের শীর্ষ নেতা রুহুল আমিন গাজীসহ কারাবন্দি সকল সাংবাদিকের মুক্তি ও তাদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার এবং বন্ধ গণমাধ্যম খুলে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন।
কারাবন্দি বিএফইউজে’র সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন গাজীর মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) সোমবার (১০ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ সমাবেশ আয়োজন করে।
বিএফইউজের সভাপতি এম. আবদুল্লাহর সভাপতিত্বে এবং ডিইউজে’র সাংগঠনিক সম্পাদক দিদারুল আলম দিদারুল আলমের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন বিএফইউজে ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রিজভী আহমেদ, বিএফইউজের মহাসচিব নুরুল আমিন রোকন, ডিইউজের সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম, ডিইউজের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাকের হোসাইন, বিএফইউজের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোদাব্বের হোসেন, কোষাধ্যক্ষ খায়রুল বাশার, কারাবন্দি রুহুল আমিন গাজীর ছেলে আফনান গাজী, বিএনপির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ডা. মাজহারুল আলম, ডিইউজের সহ-সভাপতি শাহীন হাসনাত, বাছির জামাল ও রাশেদুল হক, বিএফইউজের সাবেক দফতর সম্পাদক আবু ইউসুফ, ডিইউজের দফতর সম্পাদক ডি এম আমিরুল ইসলাম অমর প্রমুখ।
.
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রিজভী আহমেদ রাষ্ট্রপতির সংলাপকে ‘তামাশা’ অভিহিত করে বলেন, সংলাপের নামে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কমিশন গঠনে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাবেন। তিনি বর্তমান সরকারকে মহামরি করোনার সঙ্গে তুলনা করে বলেন, করোনার যেমন ক্রমে রূপান্তর ঘটছে। তেমনি একদলীয় শাসনের বিভিন্ন রূপ দেখাচ্ছে নব্য বাকশালী সরকার। ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে যা দরকার সেই চেষ্টাই করছে তারা।
বিএফইউজে ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ বলেন, বর্তমান ফ্যাসিস্ট সরকার মত প্রকাশের স্বাধীনতা বিশ্বাস করে না। তারা একদলীয় শাসনে বিশ্বাসী। এ কারণেই সাংবাদিকদের শীর্ষ নেতা রুহুল আমিন গাজীসহ মুক্ত গণমাধ্যম ও গণতন্ত্রের পক্ষের লোকজনকে মামলা-হামলা দিয়ে নিপীড়ণ করা হচ্ছে। দেশ গণতন্ত্রের জন্য উন্মুখ হয়ে আছে, এখন চূড়ান্ত আঘাত করার সময়- উল্লেখ করে এ সাংবাদিক নেতা বলেন, সাংবাদিক সুরক্ষার নামে আরেকটি কালো আইন করতে যাচ্ছে সরকার। তিনি বলেন, গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার হরণের কারণে বিশ্বের অনেক দেশে এ সরকারের অনেকের নাম কালো তালিকায় ওঠেছে। একইভাবে সরকারের তল্পিবাহক ও দালাল সাংবাদিক এবং গণমাধ্যমের মালিকদের তালিকাও করতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে এম আবদুল্লাহ প্রস্তাবিত গণমাধ্যম কর্মী আইনের কঠোর সমালোচনা করে বলেন, একদিকে ফটো সাংবাদিকদের সাংবাদিক হিসেবে স্বীকৃতি না দিয়ে বিভাজনের অপচেষ্টা চলছে। অন্যদিকে মালিকদের তল্পিবাহক প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সাংবাদিকের কাতারে আনার চেষ্টা চলছে। তিনি সাংবাদিক সুরক্ষা আইনকে কালো আইন হিসেবে উল্লেখ করে আরো বলেন, এ আইনে কারো অভিযোগের ভিত্তিতে একজন যুগ্ম সচিবকে গণমাধ্যম বন্ধ করার ক্ষমতা দেয়া হচ্ছে। আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে এটি একটি দুরভিসন্ধি। তিনি অনতিবিলম্বে রুহুল আমিন গাজীসহ কারাবন্দি সকলের মুক্তি, মামলা প্রত্যাহার এবং বন্ধ গণমাধ্যম খুলে দেয়ার দাবি জানান।
বিএফইউজে মহাসচিব নুরুল আমিন রোকন বলেন, রাতের ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলকারী সরকার দেশের ভাবমূর্তি উন্নয়নের পরিবর্তে গণতন্ত্র হরণ করে বহির্বিশ্বে বদনাম কুড়িয়েছে। এ সরকার গুম-খুন-নির্যাতনের মাধ্যমে তাদের ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে চায়। এর বিরোধিতা করলেই সরকারের রোষাণলের শিকার হতে হয়। এ নব্য স্বৈর শাসকের পতন ঘটিয়ে তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং সাংবাদিকদের অবিসংবাদিত নেতা রুহুল আমিন গাজীসহ কারাবন্দি সকলের মুক্তি এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
ডিইউজে সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘মিডিয়ার শত্রু’ অভিহিত করে বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছরের মধ্যে বর্তমানে সাংবাদিকরা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। তিনি বলেন, বারবার প্রমাণ হয়েছে- আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে গণমাধ্যমের ওপর হস্তক্ষেপ হবে। এ প্রসঙ্গে তিনি সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনী হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দেয়ার তারিখ ৮৪ বার পেছানোকে নজিরবিহীন উল্লেখ করে আরো বলেন, স্বাধীন ও মুক্ত গণমাধ্যম এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হলে এ সরকারকে বিদায়ে রাজপথে কঠিন আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
অনুষ্ঠানে কারাবন্দি রুহুল আমিন গাজীর ছেলে আফনান গাজী আবেগাপ্লুত কণ্ঠে তার বাবার আশু মুক্তি চেয়ে বলেন, আমার বাবা অত্যন্ত অসুস্থ। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। কারা কর্তৃপক্ষের কাছে বহু আবেদনের পরও তার চিকিৎসার ব্যবস্থা হচ্ছে না। জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কামালউদ্দিন সবুজ বর্তমান সময়কে অন্ধকার যুগ উল্লেখ করে বলেন, সুস্থ রাজনীতি নির্বাসনে পাঠিয়ে এবং সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে এ সরকার ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করতে চায়। গণতান্ত্রিকভাবে এ সরকারের পতন সম্ভব নয়।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে বলেন, সরকারের পতন ঘণ্টা বেজে ওঠেছে। ১৪৪ ধারা জারি করেও গণমানুষের স্রোত রুখতে পারছে না।
ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম অনতিবিলম্বে সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজীর মুক্তি দাবি করে বলেন, ��ুহুল আমিন গাজী মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। নব্বইয়ে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি গণতন্ত্র এবং মুক্ত গণমাধ্যমের পক্ষে কথা বলতেন বলেই সরকার তাকে রাষ্ট্রদ্রোহী মিথ্যে মামলায় কারাবন্দি করে রেখেছে।
ডিইউজের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাকের হোসাইন ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ডাক দিয়ে বলেন, সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ে চার দশক ধরে নেতৃত্বদানকারী রুহুল আমিন গাজীকে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলায় কারান্তরীণ করে রাখা হয়েছে। গণতন্ত্রের পক্ষে সোচ্চার থাকায় সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলা চলছে। এর অবসান হতে হবে।
0 notes
Video
youtube
রাজনৈতিক হিংসায় বিজেপির পথ অবরোধ কোচবিহারে | এক ঝলক News বাংলা
কোচবিহারের এক সামাজিক অবস্থা ক্রমশ উত্তপ্ত হচ্ছে। রাজনৈতিক হিংসায় ছড়িয়ে পড়েছে গোটা জেলা জুড়ে। পুজার মুখে ভয়ের পরিবেশের ব্যবসা লাটে উঠেছে। এরফলে চিন্তার ভাঁজ ব্যবসায়ীদের মধ্যে। সম্প্রতি সিতাই, শিতলখুচি, মাথাভাঙ্গা ও কোচবিহার ১নং ব্লকে বোমা গুলির লড়াই প্রতিদিনের ঘটনা হয়েছে। এবারে নতুন করে সেই তালিকায় সংযোজিত হল দিনহাটা মহকুমার ভেটাগুড়ি এলাকায়। কোচবিহার লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ নিশীথ প্রামানিকের খাস তালুতে ফের বিজেপি–তৃনমূল সংঘাতে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে পরিবেশ। পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় কালে তৃনমূলের যুব মাদারের লড়াই শুরু হয়েছে এই ভেটাগুটি থেকেই। নিশীথবাবু রাম-নাম জপতেই এ লড়াইয়ের অভিমুখের পরিবর্তন হয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের সময় থেকে ভেটাগুড়ি এলাকা শান্ত থাকলেও এখন তা অগ্নিগর্ভ। অভিযোগ পালটা অভিযোগ দুই দলের মধ্যে রয়েছে।বৃহস্পতিবার ভেটাগুড়ি এলাকায় শান্তির দাবিতে পথ অবরোধ করে বিজেপি কর্মীরা। এরফলে কোচবিহার-দিনহাটা সড়ক পথে যোগাযোগ ব্যবস্থা ব্যহত হয়। বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, শান্ত ভেটাগুড়িকে অশান্ত করার পরিকল্পনা করেছে তৃনমূল। বেছে বেছে বিজেপি কর্মীদের আক্রমণ করাই শুধু নয়, গুলি বোমা দিয়ে পরিবেশকে অশান্ত করার প্রচেষ্টা তাঁদের।বিজেপি ২৩ নং মণ্ডল সভাপতি গোপাল চন্দ্র অভিযোগ করে বলেন, “ভেটাগুড়ি এলাকার দলীয় নেতৃত্বেদের লক্ষ করে গতকাল রা��ে পরিকল্পিত ভাবে আক্রমন চালায় তৃনমূল আশ্রিত দ��ষ্কৃতীরা। ওই ঘটনায় আমাদের কয়েকজন কর্মী আহত হয়। তাঁদের মধ্যে একজনকে কোচবিহার সরকারী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পাশাপাশি বেশ কিছু বিজেপি কর্মীদের বাড়ি ঘোর ভাঙচুর করা হয়।” যদিও তৃনমূলের ব্লক স্তরের নেতা নুর আলম হোসেন বলেন, “ওই ঘটনার সাথে তৃনমূলের কোন যোগ নেই। বিজেপির আদি গোষ্ঠী দিলীপ ঘোষ ও নব্য গোষ্ঠী মুকুল রায়ের গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘাত বাঁধে। এটা ওদের দলের অভ্যন্তরীন বিষয়।”প্রসঙ্গত,লোকসভা নির্বাচনে জয়ে পর থেকেই অনেকটাই ভেটাগুড়ি এলাকায় কোন ঠাসা হয়ে পরেছে তৃনমূল। কিন্তু দিদিকে বলো কর্মসূচী মাধ্যেমে জনসংযোগ বাড়িয়ে নিজেদের হারান জমি পুনরুদ্ধারে নামে তৃনমূল।এই লক্ষে শুক্রবার বিকেলে একটি মিছিল সংগঠিত হওয়ার কথা। এই কর্মসূচীকে নিয়েই বেশ কিছুদিন থেকে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ভেটাগুড়ি। আক্রমন পালটা আক্রমনও চলে। তৃনমূলের অভিযোগ, তাঁদের এই কর্মসূচীকে ভেস্তে দিতে বিজেপি মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু যত বাঁধাই আসুক তা উপেক্ষা করে ওই মিছিল হবেই বলে জানান স্থানীয় নেতৃত্বরা। ঘটনা যাই হোক গোটা বিষয় নিয়ে চিন্তিত ব্যবসায়ী মহল। গত কয়েকদিন থেকে ঠিক ঠাক মত দোকান পাঠ খুলতে পারছে না ব্যবসায়ীরা। এদিন ভেটাগুড়ি বাজার ছিল সুনসান। সকাল থেকে বন্ধ থাকে দোকান পাঠ। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। তারা জানান, পূজার মুখে যদি এভাবে ব্যবসা বন্ধ রাখতে হয় তাহলে তাঁদের চলবে কিভাবে তা নিয়েও প্রশ্ন করেন তারা।এবিষয়ে দিনহাটা ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক রানা গোস্বামী বলেন, জেলাগত ভাবে আমরা পুলিশ সুপার ও জেলা শাসককে জানিয়ে ছিলাম পরবর্তীতে বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহন করে প্রশাসন। বিভিন্ন এলাকায় হয় শান্তি বৈঠক। কিন্তু পূজার মুখে রাজনৈতিক হিংসা ব্যবসার ক্ষতির অন্যতম কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এদিকে রাজনৈতিক হিংসা নিয়ে উদ্বেগ প্রশাসনেরও। এদিনই উত্তরবঙ্গের পুলিশের উচ্চ আধিকারিকদের নিয়ে একটি জরুরী বৈঠক আহব্বান করা হয়েছে বলে জানা যায়।
0 notes
Text
নব্য বনাম পুরনো, দিলীপ ঘোষের সামনেই গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব - S Newz
S Newz - রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের সামনেই নব্য ও পুরনো বিজেপির সংঘর্ষে উত্তপ্ত গড়বেতায় হাতাহাতিতে জড়িয়েছে দুই গোষ্ঠী। দলের পুরনো কর্মীদের মারধর, মহিলাদের হেনস্থারও অভিযোগ উঠেছে নব্য বিজেপি সদস্যদের বিরুদ্ধে। দলীয় কাজে বৃহস্প���িবার গড়বেতায় রাজ্য বিজেপ…
from Snewzin's Favorite Links from Diigo https://snewz.in/seniors-vs-new-group-rivalry-in-front-of-dilip-ghosh/57873/
0 notes
Text
কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের অর্ধযুগ পুরানো কমিটি বিলুপ্ত; নব্য নেতৃত্ব
কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের অর্ধযুগ পুরানো কমিটি বিলুপ্ত; নব্য নেতৃত্ব
কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের অর্ধযুগ পুরানো কমিটি বিলুপ্ত; নব্য নেতৃত্ব। কক্সবাজার জেলা শাখার নতুন কমিটি অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি।
সাদ্দাম হোসাইনকে কমিটির সভাপতি ও আবু মো. ফারুক আদনানকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৪ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। সোমবার সন্ধ্যায় ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় শাখার সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত এক সংবাদ…
View On WordPress
0 notes
Text
বি জে পি র রাজ্য সংগঠনে রদবদল
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/changes-in-b-j-p-state-computer-dilip-to-continue/
বি জে পি র রাজ্য সংগঠনে রদবদল
নিজস্ব সংবাদদাতা:ভোটের আগেই ঘর গোছাতে শুরু করল বি জে পি। আজ সাংগঠনিক বৈঠকে দলের সেক্রেটারি জেনারেল হলেন রথিন বোস ভারতী ঘোষ ও মাফুজা খাতুন হলেন সহ সভাপতি। বাদ গেলেন সাংসদ দেবশ্রী চোধুরী, ও সুভাষ সরকার।দিলীপ ঘোষের সভাপতি পদ থাকছে বলে জানা গেছে। মঙ্গলবার কলকাতার আইসিসিআর প্রেক্ষাগৃহে ওই বৈঠকে গরহাজির ছিলেন দলের বেশির ভাগ সাংসদ, ১৪ এমএলএ, ৩৮ সাং��ঠনিক জেলা সভাপতি ও শীর্ষ নেতৃত্ব উপস্থিত ছিলেন। সেপ্টেম্বর মাসে শুরু হতে চলা সাংগঠনিক নির্বাচনকে মসৃণভাবে সারতে কেন্দ্রীয় নেতারাও এই বৈঠকে নিজেদের ‘ইনপুট’ দিচ্ছেন। দিল্লির তরফে হাজির হননি সর্বভারতীয় বিজেপির সাধারন সম্পাদক তথা বাংলার পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয়। বৈঠকে ছিলেন, সহ সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) শিবপ্রকাশ, সহ-পর্যবেক্ষক অরবিন্দ মেনন প্রমুখ। ২০২১ বিধানসভা ভোটের আগে দলের এই নির্বাচন পর্বেই বুথ, মণ্ডল, জেলা, রাজ্য- সর্বত্র নেতৃত্ব বাছাই করা হবে। দলের নিচুতলার নেতৃত্ব দখল করতে ‘নব্য’ বিজেপির দাপট এবং জেলায় জেলায় বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরির আশঙ্কা রয়েছে। রাজ্য নেতৃত্বের কাছে যা রোখাই এখন চ্যালেঞ্জ। মুখে সংগঠনিক নির্বাচন বলে প্রচার করা হলেও, এখানে পুরোপুরি ঐক্যমতের ভিত্তিতে নেতা মনোনয়ন হতে যাচ্ছে। রাজ্য বিজেপির ইতিহাসে একবার মাত্র ভোট হয়েছিল। বাকি প্রত্যেকবারই মনোনীত নেতারাই সুযোগ পেয়েছেন। কিন্তু এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। রাজ্যে গেরুয়া ঝড় ওঠার পর প্রায় সব রাজনৈতিক দলে থেকে বিজেপিতে কর্মী-নেতাদের আসার ঢল শুরু হয়েছে। যার মাধ্যমে বেনোজল ঢোকারও প্রবল সম্ভাবনা দেখছে রাজনৈতিক মহল। জার্সি বদলে পদ্ম শিবিরে ঢোকা সেই অংশটিও আসন্ন সাংগঠনিক নির্বাচনে নেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। যদিও নেতা হওয়ার যোগ্যতামান দলের সংবিধানে এমনভাবে রাখা হয়েছে, যে কেউ দু’দিন আগে এসেই নেতা বনে যেতে পারবেন না। এক্ষেত্রে ন্যূনতম এক বছর দলের একনিষ্ট কর্মী হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকলে তবেই কোনও ব্যক্তি বিজেপির বুথ সভাপতি হতে পারবেন। অন্যদিকে, ন্যূনতম ৩ বছর পার্টির সক্রিয় সদস্য রয়েছেন, এমন ব্যক্তিরাই মণ্ডল বা জেলা সভাপতি হতে পারবেন। বিজেপির সদস্য সংগ্রহ পর্ব বর্তমানে চলছে। সক্রিয় সদস্য হওয়ার দু’টি সুনির্দিষ্ট শর্ত রয়েছে বিজেপির। এক, ওই ব্যক্তিকে ন্যূনতম ১০০ জন প্রাথমিক সদস্য করাতে হবে। দুই, ওই ব্যক্তিকে ন্যূনতম সাত দিন বিস্তারক হিসেবে সংগঠন বিস্তারে কাজ করতে হবে। প্রস্তাবিত ���ক্রিয় সদস্য হওয়ার জন্য বুথ, মণ্ডল, জেলা, প্রদেশ থেকে সুনির্দিষ্ট নামের তালিকা পাঠানো হয়। সমস্ত স্তরে তা খতিয়ে দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য বিভিন্ন স্তরে কমিটি রয়েছে। রাজ্যস্তরের জন্যও রয়েছে পৃথক কমিটি। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠবে, যাঁরা মাত্র কয়েকদিন আগে বিজেপিতে এসেছেন, কিন্তু নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতা রয়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে কী হবে? এই ক্ষেত্রে রাজ্য সভাপতির বিশেষ ক্ষমতা রয়েছে কোনও ব্যক্তিকে দলের সক্রিয় সদস্যপদ দেওয়া। গোটা বিষয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, সাংগঠনিক নির্বাচন নিয়ে সর্বস্তরের নেতাদের প্রশিক্ষণ দিতেই এই বৈঠক। তাঁর দাবি, আমাদের সংগঠনে একমাত্র তপন শিকদার সভাপতি থাকাকালীন ভোট হয়েছিল। তাছাড়া সহমতের ভিত্তিতেই নেতা বাছাই করা হয়। এবারও তাই হবে। রাজনৈতিক মহলে জল্পনা হচ্ছে শোভন চ্যাটার্জি ও তাঁর বান্ধবি বৈশাখী ব্যানার্জির কি গতি হবে? কারন তাঁদের দলে যোগ দান অনেক নেতাই ভালভাবে নেন নি। এরপরেও ঝুলে আছেন দেবশ্রী রায়। তিনি ওই দুজনের বাধার ফলে দলে যোগ দিতেই পারেন নি।
0 notes
Photo
সমুদ্র বন্দরে দেশবিরোধী ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তি বাতিল কর-ইশা ছাত্র আন্দোলন লোকমান হোসেন পলা, বিশেষ প্রতিনিধি: ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বলেন আমাদের মুক্তিযুদ্ধে প্রতিবেশী হিসেবে ভারতের ভূমিকা থাকলেও স্বাধীনতা পরবর্তী ভারতের প্রতিটি পদক্ষেপই ছিল বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য চরম হুমকি। বিশেষ করে সীমান্ত হত্যার পরিসংখ্যান ক্রমাগত বাড়ছেই। এমনকি করোনা মহামারীকালে সীমান্তে বাংলাদেশীদের পাখির মতো গুলি করা হচ্ছে। যা সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতিরই বহিঃপ্রকাশ। এমতাবস্থায় বন্ধুত্বের নামে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সমুদ্র বন্দরে ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তি বাংলাদেশে ভারতীয় আধিপত্য প্রতিষ্ঠার নব্য ষড়যন্ত্র। অবিলম্বে দেশবিরোধী ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তি বাতিল করতে হবে। আজ ২৩ শে জুলাই ২০২০ইং বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে ইশা ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে “ভারতীয় আধিপত্যবাদ প্রতিষ্ঠায় গৃহীত দেশবিরোধী চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তি” বাতিলের দাবীতে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন তিনি।তিনি আরো বলেন, আমরা অত্যান্ত পরিতাপের সাথে লক্ষ করেছি- ২০১০ সালে ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট ফি ছিল যথাক্রমে সড়ক ও রেলপথে প্রতি কন্টেইনার ১০ হাজার টাকা, সড়কপথে কাভার্ড ভ্যান (প্রতি টন) ১ হাজার টাকা, জাহাজ যোগে বা রেলপথে (প্রতি টন) ১ হাজার টাকা এবং বিমা কাভারেজ বাধ্যতামূলক কিন্তু বর্তমানে তা কমিয়ে যথাক্রমে সড়ক ও রেলপথে প্রতি কন্টেইনার মাত্র ৫০০ টাকা, সড়কপথে কাভার্ড ভ্যান (প্রতি টন) মাত্র ২০ টাকা, জাহাজ যোগে বা রেলপথে (প্রতি টন) মাত্র ২০ টাকা এবং বিমা নিষ্প্রয়োজন করা হয়েছে। এটা কোন নীতিকে সামনে রেখে করা হয়েছে তা আমাদের বোধগম্য নয়। বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি এম হাছিবুল ইসলাম দেশবিরোধী ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তির তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ২০১৮ সালে সম্পাদিত দ্বিপক্ষীয় চুক্তির ভিত্তিতে বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর “অগ্রাধিকার ভিত্তিত পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করে ভারতের আসাম ত্রিপুরা রাজ্যে পণ্য পরিবহনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। যা বাংলাদেশের চরম স্বার্থবিরোধী। একইসাথে বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দরে ভারতের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার দূরভিসন্ধি। তিনি আরো বলেন, ১৯৭৫ সালে ভারত পরীক্ষামূলকভাবে ২১ এপ্রিল থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ৪১ দিনের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে ফারাক্কা বাঁধ চালুর কথা বলেছিল। কিন্তু পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা সেই বাঁধ আজ ৪৫ বছরেও বন্ধ হয়নি। তাই এই পরীক্ষামূলক চুক্তির মাধ্যমে আমাদের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে বিকিয়ে দেয়ার পাঁয়তারা করা হচ্ছে। ছাত্র সমাজকে নিয়ে দেশবিরোধী সকল পাঁয়তারা রুখে দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ। ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের সেক্রেটারি জেনারেল নুরুল করীম আকরামের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রিয়াদ, প্রচার ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক কে এম শরীয়াতুল্লাহ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় সম্পাদক এম এম শোয়াইব, অর্থ ও কল্যাণ সম্পাদক মুহাম্মাদ ইবরাহীম হুসাইন, সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক মুহাম্মাদ সিরাজুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় সদস্য সুলাইমান দেওয়ান সাকিবসহ ঢাকা মহানগর ও ঢাকাস্থ ক্যাম্পাস নেতৃবৃন্দ। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল প্রেসক্লাব থেকে পল্টন অভিমুখে হাউজ বিল্ডিং চত্বরে এসে সমাপ্ত হয়।
0 notes
Text
মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চান মোকতেল হোসেন মুক্তি
মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চান মোকতেল হোসেন মুক্তি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমি বিশেষ্য বিশেষন দিয়ে তোষামোদি করতে জানিনা। তাই সরাসরি আমার কিছু না বলা কথা এবং কিছু হতভাগা মুক্তিযোদ্ধাদের করুন ইতিহাস আপনার সদয় অবগতির জন্য মিডিয়ার সাহায্য নিতে বাধ্য হলাম। আপা, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুজিবনগরে প্রশিক্ষণ নেয়া যোদ্ধা। স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে ১৯৭২ সালের ২রা মার্চ জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু/বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শহীদ তাজুদ্দিন আহমেদ একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেই ১০ মিনিটের নির্দেশে ভূমি মন্ত্রণালয়ে চাকুরী প্রদান করেছিলেন। ৭ দিন কি ৮ দিন পায়ে হেটে না খেয়ে মুজিবনগরে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলাম একটি স্বাধীন সার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার নেশায়। এ নেশা সাড়ে সাত কোটি মানুষের রক্তে মাংসে অস্তিত্বে মগজে সেলের মত বিধেছিল ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ "পশ্চিমা হানাদার বাহিনীর হাত থেকে বাংলাকে মুক্ত করতে হবে" জাতিরজনকের এই উদাত্ত আহবানে সারা দেয়া কী ভুল সিদ্ধান্ত ছিল? তাই আমি মুক্তিযোদ্ধা। নামবিহীন অস্তিত্ববিহীন মুক্তিযোদ্ধা! নাম বদলে দিলাম। মোঃ মোকতেল হোসেন থেকে নাম বদলে হয়ে গেলাম মোকতেল হোসেন মুক্তি। পরবর্তীতে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু ১৩ই এপ্রিল ১৯৭২ সালে মন্ত্রী পরিষদ গঠন করে প্রধানমন্ত্রী হলে মাদারীপুরের কৃতি সন্তান মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক খাদ্যমন্ত্রী প্রয়াত ফনি ভূষন মজুমদারের অনুস্বাক্ষরে বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ তহবীল থেকে এক হাজার টাকার অনুমোদন (মাদারীপুর মহকুমা প্রশাসক অফিসে) এবং ৩ বান ঢেউ টিন প্রদান করেন। ভূমি মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীদের রেকর্ডে একজন মুক্তিযোদ্ধার কোটায় আমার চাকুরী হয়েছিল। স্বাধীন বাংলাদেশের সচিবালয়ে আমিই ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রথম নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারী ছিলাম। আমার ডিউটি ছিল জননেত্রী শেখ হাসিনার ফুফা, বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি, সাবেক চীপ হুইপ আলহাজ্ব হাসনাত আব্দুল্লাহ সেরনিয়াবাত এর গর্বিত পিতা, যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনি ভাইয়ের শ্বশুর, সাংসদ ব্যারিষ্ঠার তাপসের নানা সাবেক কৃষক লীগের সভাপতি ভুমি মন্ত্রী ও পরবর্তীতে পানি সম্পদ মন্ত্রী শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায়।ইতিহাসের ঘৃণ্য কালো অধ্যায় ১৫ই আগস্টের মধ্যযূগীয় বর্বর হত্যাকান্ডের লাশ দেখে আমি পাগল হয়ে যাই। পিজি হাসপাতালে আমার ৩ মাস চিকিৎসা চলে এবং সে তিন মাসের বেতন ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তন করে। এ কথা সকলেই জানেন। আমি ভারতের প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা। আমার ঘরের সব কাগজপত্র আমার ভাইদের শিক্ষার সনদ, জমির দলিল দস্তাফেজ সমূহ সব মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ছিড়ে ফেলি। আমার পরিবারের সব আমি ধংস করে ফেলেছিলাম। ভুমি মন্ত্রনালয় তার প্রমান। আমি মন্ত্রীকে এসব কথা বলাতে আমাকে অপমান করতে পারেন না। আমি প্রবাসে থাকি। আমাকে আবেদনের সুযোগ না দিয়ে অপমান করার অধিকার মন্ত্রীর নাই। তিনি আমার দরখাস্ত গ্রহন করা ও না করার অধিকার রাখেন কিন্তু মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর নির্দেশে আমাকে অপমান করতে পারেন না। তিনি আমার আবেদনে লিখেছেন “যেহেতু আবেদনকারী বহুবার দেশে এসেছিলেন এবং আবেদন করেন নি তাই তার আবেদন গ্রহন করা গেল না” তিনি মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর শিখানো কথা মত বললেনঃ ৪৫ বছর পরে মুক্তিযোদ্ধা হতে এসেছে। বের করে দেন”। আমি মুক্তিযোদ্ধাই নই, একজন সক্রিয় আওয়ামি যোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ ছাড়া আমার জীবনে অন্য কোন বিষয় কাজ করেনি এবং এ মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগই আমার ধ্যান ধারনা চিন্তা চেতনা আদর্শ এ কথা প্রমান করে আমার ৬০ হাজার প্রায় লীফলেটস, ব্যানার ও পোষ্টার এশিয়ায় ইন্টারনেট চালু হবার পর থেকেই কার বিনা প্ররোচনায় করে এসেছি। শুধু তাই নয় আমি ২০০ ওয়েব সাইট ও ব্লগ মেইনটেইন করি যা’শুধু যুদ্ধাপরাধী মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ সংক্রান্ত। এ সকল ছবি ও ব্লগ/ওয়েবসাইটগুলোই প্রমান করে যে আমি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে রীতিমত একজন বদ্ধ উন্��াদসম গবেষক। Just write my name on the google search engine where you’ll get real Identity of mine “write Moktel Hossain Mukthi or muktimusician. এ ছাড়াও আমি একজন একনিষ্ঠ অনলাইন আওয়ামী যোদ্ধা। মালদ্বীপের বঙ্গবন্ধু পরিষদ এবং আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, মালদ্বীপের মাটিতে আমিই সর্ব প্রথম মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু এবং পাকিস্তানের ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য জনসভায় বক্তৃতা প্রদান করে পাকিস্তান হাই কমিশনের মামলা খাওয়া একজন মালদ্বীপ সরকারের শিক্ষক। মন্ত্রী মহোদয় এ সব পরিচয় জানার পরেও বলেন নি যে আপনি বসেন বা কিছু বরং তাঁর আচার ব্যবহার এতই রুঢ় ছিল যা’ শিবির বা জামাতের কারো সাথে করছেন বলে অনুমেয়। আমার সাথে ভদ্র ভাষায় কথাও বলেন নি। এক পর্যায়ে জেনারেল সুবিদ আলীর কথায় তিনি আমাকে ঘাড় ধরে তাঁর কক্ষ থেকে বেড় করে দেয়ার কথা বলেন এবং অতঃপর.........।। তিনি মন্ত্রী না হলে হয়তো সেখানেই কোন দুর্ঘটনা ঘটে যেতো। আমি আমার নিজেকে নিয়ন্ত্রন করে চলে আসি। আমার সহযোদ্ধারা এখনো অনেকেই বেচে আছেন। ড: গোলাপ আমার সাথের একই ক্যাম্পের যোদ্ধা। আওয়ামি যোদ্ধা। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী সব সময় প্রচন্ড মিথ্যা কথা বলেন। যা' মিডিয়া ও বক্তৃতায় বলেন, বাস্তবের সাথে তার কোন মিল নেই; তিনি যা বলেন সব মিথ্যা কথা মিথ্যা তথ্য। এখনো বহু আসল মুক্তিযোদ্ধার নাম তালিকাভুক্ত করতে পারেনি অথচ তিনি বক্তৃতায় ঘোষনা করলেন সকল জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড করা হবে। আসল অনেক মুক্তিযোদ্ধার নামই সংগ্রহ করতে পারেন নি-তিনি কিভাবে এ ঘোষনা প্রদান করেন? তার দেয়া সব তথ্য জাতিকে বিভক্ত করছে; মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কলঙ্কিত হচ্ছে। নতুন তালিকা প্রণয়নের নামে এগুলো প্রতারণা। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী মিথ্যাচার করছেন। মিডিয়া, দেশবাসী এমন কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে প্রতারণা করছেন । দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উপজেলা ও জেলাসমূ��ে যে দুর্নীতি চলছে, যে সনদ ও মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাইয়ের নামে ব্যবসা বাণিজ্য শুরু হয়েছে তাতে আওয়ামী লীগের বিগত বছরগুলোর সকল সফলতা এমন কি মহান মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগের যে অবদান সব মলিন হয়ে যাবে এই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীদের মত স্বজনপ্রীতি দুর্নীতি গ্রস্থ নেতা/কমান্ডারদের কারনে। কারন আপনি আদর্শিক কারনে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষন ও মুক্তিযোদ্ধাদের মূল্যায়ন করছেন। সমস্ত মন্ত্রী এম পি দের তৃনমূলের সাথে কোন সম্পর্ক নেই। ক্ষমতা ও অর্থ সম্পদ শালী মধ্য শ্রেণীর নেতা যার মধ্যে অর্ধেকই প্রায় জামাত শিবির ও বি এন পি, তাদের সাথে তাল মিলিয়ে, হাত মিলিয়ে আমার মত পাগল ছাগল নিবেদিত ত্যাগি সৎ নিষ্ঠাবান অভিজ্ঞ উচিত কথাবলার প্রকৃত মুক্তিসেনাদের এভাবেই তারা অপমান তাচ্ছিল্য করে দূরে সরিয়ে রাখে। যে কারনে ছাত্রলীগের ছেলেদের সেনাবাহিনী নৌ বাহিনী বিমান বাহিনী পুলিশ বিজিবি ও অন্যান্য সরকারী ভালো পদে চাকুরী হয় না। কারন ওরা ত টাকা দিতে পারবে না। দলীয় ছাত্র লীগের ছেলেদের নিকট টাকা চাইতেও পারে না; যদি আবার নেত্রীকে বলে দেয় বা জানিয়ে দেয়। তাই গোপনে আওয়ামী লীগের নেত্রীর বিশ্বাসী নেতাগন গোপনে চাকুরী প্রদান করে, স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ছাত্রীদের ভর্তির সুপারিশ ও তদবীর করে জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েদের । কারন টাকা পাওয়া যাবে।উত্তরা ও এয়ারপোর্ট থানা এলাকায় আমার বাস। আমার জানা মতে ঠিক আমারই মত ত্যাগি জীবনবাজী রেখে নৌকার জন্য ভোট সংগ্রহ কারীর একটি মেয়েকে বঙ্গ মাতা স্কুলে ভর্তির জন্য কি না করেছে? মায়া ভাই পর্যন্ত বিষয়টি জানতেন। সে মেয়েটি সুযোগ পায়নি; দেখা গেছে-ঢাকা এয়ারপোর্ট ও বিমানে চাকুরীরত জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েরা অজানা রহস্যের কারনে সবাই সুযোগ পেয়ে গিয়েছে। এর নাম স্বাধীনতা ? মুক্তিযুদ্ধ ? আওয়ামী লীগ ? এত সে বঙ্গবন্ধুর নৌকা ডুবানোর দুরদন্ত শয়তানী মাঝি খন্দকার মোস্তাক আহমেদ, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, চাষী মাহবুবুল আলম, নূরুল ইসলাম, কে এম ওবায়দুর রহমান তাহের উদ্দিন ঠাকুরদের চেয়ে একটূ কম নয়। আমিই হলাম বাঙ্গালী জাতির মধ্যে সবচেয়ে কুলাঙ্গার। ধিক্রিত অবহেলিত লাঞ্ছিত মূর্খ বেয়াকুপ বেয়াক্কেল আহাম্মদ বোকা গাধা । না পারলাম প্রাণ খুলে হাসতে না পারলাম দুটি কন্যা সন্তানকে প্রাণ খুলে হাসাতে। কি লাভ হল? এ স্বাধীনতায়? যে স্বাধীনতা আমার অস্তিত্বকে স্বীকৃতি দেয় না; সে স্বাধীনতাকে আমি কেন স্বীকৃতি দেব? রাষ্ট্রই যদি আমাকে নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি না দেয়, আমি কেন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবো? কেউ দেবে না। এটাই নিয়ম, এটাই লজিক। জানি আমি এতে হবো রাষ্ট্র��্রোহী। তাও মন্দ কী? একটা কিছু ত হবো? আওয়ামী লীগের একজন মন্ত্রী একজন মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাড় ধরে বেড় করে দেয়?? এ স্বাধীনতার অর্থ কী? কেন পেলাম? কি আশায় স্বাধীন হলাম? কিসের নেশায় নৌকা নৌকা মুজিব মুজিব করে জীবনের শেষ অবস্থানটুকুকে ধূলিসাৎ করে দিয়ে নির্বাসিত হলাম এই দ্বীপ রাজ্য মালদ্বীপে । ভুল কোথায়? ভুল তো আছেই হয়তো জানিনা জীবনের কোথায় কোন সিদ্ধান্তে বড় রকমের ভুল ছিল। তাই ভুলের মাশুল দিয়ে গেলাম ৬৫ বছর বয়সের মুক্তিযোদ্ধা মোকতেল হোসেন মুক্তি। ভুল তথ্য দিচ্ছেন। এর সমাধান চাই। এর একটি পরিস্কার ব্যাখ্যা চাই; সত্যের জয় হবে; তাই চাই; জাতিরজনকের নাম ভাঙ্গিয়ে কেউ ক্ষমতায় থেকে বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদের নিয়ে রঙ তামাশা করবে; মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের নামে ব্যবসা করবে, এর জন্য যুদ্ধে যাইনি, এর জন্য ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী শহীদ হয়নি; এর জন্য ২ লক্ষ ৪০ হাজার মা বোনের ইজ্জত হারায়নি। আসল মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকাই করতে ব্যর্থ মোজাম্মেল হক। এই মিথ্যাচারের জন্য আল্লাহ্ বিচার করবেন রোজ হাসরের দিন। মহান আল্লাহর বিচারে কারো হাত নেই। আল্লাহর উপরে কোন মন্ত্রী নেই; আল্লাহর উপরে বিচারক নেই; রোজ হাসরের থেকে শক্তিশালী ক্ষমতাবান কোন আদালত নেই। বহু আসল মুক্তিযোদ্ধা এখনো তালিকার বাইরে এবং এ সমস্যা আগামী ১০০ বছরেও কোন সরকার সমাধান করতে পারবে না। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড হবে । মন্ত্রী নিজেও জানে না যে উপজেলা জেলা গুলোতে এই তালিকা নিয়ে কি পরিমান টাকার ছাড়াছড়ি চলছে? কি পরিমান ব্যবসা করছে নব্য থানা কমান্ডারগণ। এমন কোন উপজেলা নেই যেখানে সত্যকারের মুক্তিযোদ্ধা বাদ পড়ে নাই এবং ভূয়া মিথ্যা তথ্য প্রদানকারী মন্ত্রীর ক্ষমতা বলে নয়তো এম পির ক্ষমতা বলে অথবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ক্ষমতা বলে নতুন তালিকায় নাম লিখিয়েছে। এমন প্রমান আমার গ্রামে আমার ইউনিয়নে রয়েছে। আমি ত অন্যের ক্কথা শূনে এ সব লিখিনি ভাই।ফুরিয়ে যাচ্ছে ৭১ এর সোনার ছেলে মেয়েরা, বেচে থাকবে শুধু ৭১ এ জন্ম নেয়া নব্য মুক্তিযোদ্ধারা, যারা লক্ষ টাকায় মুক্তিযুদ্ধের সনদ কিনে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে। আমরা মুজিবনগরে (ভারতে) প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এর চেয়ে বড় পরিচয়ের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপ ভারতের চাদপাড়া এবং পরবর্তীতে ব্যারাকপুর মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ শিবিরে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা এবং আমরাও একই সময়ে একই শিবিরে একই কমান্ডারের অধীন প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা। ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপের নাম যদি মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তালিকায় থাকতে পারে, তবে আমাদের নাম থাকবে না কেন? শুধু আমরা নই, সারা বাংলাদেশে বহু অখ্যাত অপরিচিত অশিক্ষিত অজো পাড়া গায়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বহু প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নাম এখনো তালিকাভুক্ত হয়নি। বহু মুক্তিযোদ্ধা ইতোমধ্যেই পরলোকগমন করেছেন, কোন স্বীকৃতি ও সুযোগ সুবিধা ভোগ না করেই তারা চলে গেছেন বাঙ্গালী জাতিকে মহান স্বাধীনতা প্রদান করে। তাদের নাম কে তালিকাভুক্ত করবে? কেন একটি সঠিক তদন্ত কমিটি কর্তৃক সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করা হয়নি? এ প্রশ্ন সরকার ও দেশবাসীর কাছে। আমরা মনে করি মহান মুক্তিযুদ্ধের নেত্রিত্বদানকারী দল হিসেবে জাতিরজনক বংগবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকারের এ মহান দায়িত্ব মুক্তিযোদ্ধাদের জীবদ্ধশায় সম্পন্ন করা উচিত। সবাই শেয়ার করুন, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সত্যিকারে শ্রদ্ধা থাকে। আমার সার্টিফিকেট দরকার নাই। কোন ভাতার দরকার নাই। আপনি মুসলমান দাবী করলে আমি কেন করবো না? আমিও তো নামাজ পড়ি? মন্ত্রী আমাকে অপমান করতে পারে না। তার চেয়ে আওয়ামী লীগের জন্য আমার অবদান সেই ৬৯ থেকে অদ্যাবধি তিল পরিমান কম নয়; বঙ্গবন্ধু আমাকে চাকুরী দিয়েছিলেন সচিবালয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। অমুক্তিযোদ্ধা ভাতা পায় এবং তা আওয়ামী লীগের আমলে এবং আওয়ামী লীগের মন্ত্রীর স্বাক্ষরে কেন? আমার কি ইচ্ছে করে না যে আমার সন্তান মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হোক। আমার সন্তানের কি ইচ্ছে করে না, তার বাবা মুক্কতিযোদ্ধা এ কথা অন্য দশজনের নিকট বলে গৌরব বোধ করতে? মন্ত্রীর ইচ্ছে মত চলতে পারে না; এ সব তথ্য নেত্রীর জানা দরকার। নিবেদক - মোকতেল হোসেন মুক্তি, কন্ঠশিল্পী মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সময়৭১। মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধু পরিষদ, মালদ্বীপ শাখা সাধারণ সম্পাদক মালদ্বীপস্থ প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটি এসোসিয়েশন সুরকার গীতিকার ও সঙ্গীত পরিচালক সঙ্গীত শিক্ষক জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু । সমাজের মানুষের সৃষ্ট সকল জঞ্জাল তথা এ ঘুনে ধরা বনাঞ্চল, ডাস্টবিনের ময়লায় কলুষিত নোংড়া নরপৈশাচিক মন মানসিকতায় সিক্ত, ক্ষমতার দাম্ভিকতায় উচ্ছৃঙ্খল সন্ত্রাসী লুটার সর্বস্ব-ঘুনে ধরা সমাজ ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে হলে যা'করতে হবেঃ ********************** "সমাজপতি, ধনপতি, কোটিপতি, পুঁজিপতি, মওজুতদার, মুনাফাখোর, ঘুষখোর, দুর্নীতিপরায়ণ, মিথ্যাচারী, স্বৈরাচারী, ভন্ড, প্রতারক, জোচ্চর, ধূর্ত, কূটকৌশলী, জ্ঞানপাপি, নাপিতদের সার্ফ এক্সেল দিয়ে মগজ ধোলাই" "বঙ্গবন্ধুর গান" আর হলনা মুক্তির গাওয়াঃ ৩ টি এলবামের জন্য ৩০ টি গান রেডী করেছিলাম "বঙ্গবন্ধুর গান" মিউজিক ট্র্যাক সব ঠিক ঠাক-দেশে যাবো অবসর নেবো মালদ্বীপের সরকারী চাকুরী থেকে আর এই ডিসেম্বরেই প্রকাশ করবো। আর হলনারে সুবিদ আলী ভূইয়া। ভালোভাবে বাচতে দিলিনা। যদি মুক্তিযুদ্ধ বল, পাবে সেথায় আমার নাম যদি বঙ্গবন্ধু বল, পাবে সেথায় আমার নাম ।। যদি স্বাধীন বাংলা বল, পাবে সেথায় আমার নাম যদি বাংলাদেশ কেউ বল পাবে সেথায় আমার নাম .. যদি উন্সত্তুর বল, পাবে সেথায় আমার নাম যদি একাত্তুর কেউ বল, পাবে সেথায় আমার নাম /২ যদি গানের আসর বল পাবে সেথায় আমার নাম যদি মঞ্চের কথা বল, পাবে সেথায় আমার নাম। যদি মুক্তিযুদ্ধ বল, পাবে সেথায় আমার নাম যদি বঙ্গবন্ধু বল, পাবে সেথায় আমার নাম ।। কাউয়া লীগের কারনেই ঘরে ফিরলাম। ছেড়ে দিলাম সব অযাচিত অহেতুক অনাহুত হুমকি ধমকির পথ রাজনীতি। এটা যারা করে, তারাও পচে আর যাদের সাথে করতে হয়, তারাও পচা গান্ধা মন মানসিকতা নিয়ে মাঠে নামে। তাই আর এই শেষ বয়সে বিনা প্রয়োজনে বনের মোষ তাড়ানো থেকে বিরত থাকলাম। আর এটাত বঙ্গবন্ধুর শাসন বা সময়কাল নয়; এটা ডিজিটাল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। এখানে এনালগিদের স্থান কই? এরা অত্যাধুনিক বেয়াদপ! নেতা মন্ত্রী সব একই শুধু বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কথা আলাদা । কারন সে আলাদাভাবে সৃষ্ট বংগবন্ধুকন্যা কিন্তু তিনিও অনেকটা গৃহবন্দী। অকটোপাস তাকে ঘিরে রেখেছে। তার বেশীরভাগ ইচ্ছা নির্দেশ মান্য করা হয়না; কার্যকর করা হয়না; বিশেষ করে সাধারন মানুষের দৈনন্দিন ছোট খাটো সমস্যার ক্ষেত্রে নেত্রীর নিকট যারা আসে। ওরা নিজেকে এক একজন বঙ্গবন্ধু বা শেখ হাসিনা মনে করে। ওদের একটারও কোন নৈতিক চরিত্র বলে কিছু নেই। আছে লোভ হুংকার ক্ষমতার দম্ভ হিংসা বিদ্বেষ অহমিকা আর দাম্ভিকতায় পরিপূর্ণ । ওরা নিজেরাই বংগবন্ধু-এমন একটা ভাব গোটা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে। কাজেই আমরা সামান্য মূর্খ গরীবের ছেলে। একটা ভোটের মালিক। সেটা না দিলেও তারা চালিয়ে নেবে সমস্যা নেই। আমি ছিলাম একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের সরবকনিষ্ট ছেলে। সব ভাই আত্মীয় পরিজন থেকে আলাদা বাউন্ডেলে ঘর ছাড়া দুর্বিনীত দূরন্ত একরোখা সাংস্কৃতিক মন মানসিকতার যুবক বা কিশোর। স্বাধীনতার অর্থ তেমন করে বোধগম্য না হলেও বুঝতে পারতাম কেন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা আর কেন ৬৯ এর গণ অভ্যুন্থান? সে সময় থেকেই উদীপ্ত যৌবনের রক্তে মিশে গেল বিদ্রোহের অগ্নিময় দাবানল। এল ৭০ এর নির্বাচন। তারপরের সবই আপনি জানেন ৭ ই মারচ এবং মুক্তির সংগ্রাম। নামই বদলে দিলাম মোকতেল হোসেন থেকে মুক্তি। এ মুক্তির একটা ভিন্ন অর্থ ভিন্ন উদ্দেশ্য ছিল, যার নাম রাজনৈতিক ও আরথ সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে অস্ফুট সামাজিক অব্যবস্থাকে বিকশিত করে সামাজিক বিপ্লব ঘটানো। নিজের বদান্যতা ও ব্যর্থতার কারনে সংসার আমাকে ঐ জ��ত থেকে সরিয়ে নিয়ে আসে ১৯৯১ সালে। অফিস করেছিলাম, অনেকগুলো এন জি ও কথাও দিয়েছিল কিন্তু ক্ষুধার অদম্য অবলীলাক্রমে আমাকে দেশ ছেড়ে পারি দিতে হয় সুদূর প্রাচ্যের স্বর্গরাজ্য জাপানে। আমি স্তব্ধ নির্বাক নিশ্চল নীরব পথভ্রষ্ট প্রবাসী। আর ফিরে পেলাম না ক্ষমতাচ্যুত কর্নেল গাদ্দাফীর সিংহাসন। চূড়ান্ত দন্ড ভারতীয় সমূদ্র বক্ষ মালদ্বীপে ১৫ বছরের জন্য নির্বাসন। মাছ ধরি মাছ খাই, শেখ মুজিবের গান গাই। পিছনে চাহিয়া দেখি আপন কেহ নাই।।
0 notes