#নতুন নিয়ম।
Explore tagged Tumblr posts
Text
প্রিয় আবির,
তোমার সাথে কথা হয় না বহুদিন। তবুও যেন মনে হয় নিত্যদিন আমি তোমার সাথেই আছি পাশেই আছি। রোজ নিয়ম করে তোমার সাথে কথা বলছি। কখনো ঝুম অন্ধকারে তো আবার কখনো মাঝরাতে হঠাৎ জাগ্রত হয়ে পুরানো খোলা জানালার ফাঁকা দিয়ে চাদ দেখতে দেখতে।
আমার এই ঘাসফুলের মতো সাধারণ জীবনে বুঝতে পারলাম প্রেম এসে কড়া নাড়ছে। আবির নামের সাথেও তোমার প্রেমে ডুবে বসে আছি তা আমি তোমাকে অনুপস্থিতিতে বেশ বুঝতে পারছি। এই প্রেম ভালোবাসায় পরিণত হয়েছে তাও টের পাচ্ছি বেশ। কি করবো বলো প্রেম তো ঐ বৃক্ষের মতো নয় যে সময় করে আসবে। আসার আগে গুটি কতক ফুল ঝরাবে তার পর ফল দিবে। প্রেম তো সময় গণনা করে না। হুট করেই চলে আসে।
এই যে দেখ একা একা প্রচন্ড মাথা ব্যথা নিয়ে বসে আছি তাও তোমার কথা স্মরণ হচ্ছে। এই মাথা ব্যথা নিয়েই তোমার কাছে চিঠি লিখছি। বলাবাহুল্য, আমি এক শ্যামবর্ণা ছেলের প্রেমে পড়েছি যার হাসি আমার মাধবীলতার ঘ্রাণের মতো লাগে, যার কথা আমার আফিমের মতো কাছে কাছে ডাকে। এতটা নেশাময় কেন তুমি?
আমার প্রেম কৃষ্ণচূড়া, পলাশ, মাধবীলতা ফুলের মতো নয়। আমার এই প্রেম বৃক্ষের ন্যায়। (এখানে জানিয়ে রাখা ভালো বৃক্ষের মৃ*ত্যু একবার হয় আর ফুলের মৃ*ত্যু শতবার। ফুল ঝরে আবার নতুন ফুল গজায়। আর বৃক্ষ আমৃ*ত্যু তেমনি রই।) আমার প্রেম শেষ হবার নয়।আমৃ*ত্যু ��াখতে চাই।
আমার প্রিয় আবির,
তুমি বলেছিলে আমি থাকলে তুমি থাকবে। তাহলে সেটা কি ভুল ছিল? আমি তো আছি দেখ ঠিক তেমনি যেমনি তুমি রেখে গেছ একলা ঘরে নিঃসঙ্গ প্রাণ।আমি তেমনি আছি ঠিক আগে যেমন আশায় থাকতাম এখন ও নিয়মকরে তোমার আশায় দিন রাত করি। তুমি তো আমাকে মনে রাখনি।
মনে রাখবে কেমন করে? কাওকে মনে রাখতে হলে ও একটু গুরুত্ব দিতে হয়। তুমি আমাকে কখনো এক পয়সার গুরুত্ব দেওনি।অথচ আমার কাছে তুমি গুরুত্বপূর্ন মানুষ ছিলে যার কাছে আমি খুচরা পয়সার মতো ভে'ঙে ভে'ঙে নিজেকে উপস্থাপন করেছি। এত গুরুত্ব এর মূল্য রূপে তুমি দিলে এক রাশ বিষাদ। আমি তোমার দেওয়া বিষাদ কে সর্গ রূপে গ্রহণ করলাম।
ইতি,
তোমার জয়া
তোমায় তো আমি ছাড়তে চাই নি। শুধু দেখতে চেয়েছিলাম তুমি আদৌ আমায় ভালবাসো কিনা। কিন্তু তুমি তো বৃক্ষের চেয়ে ফুল হয়েই পড়ে রইলে। শুধু আমি মুখ ফুটে বলি নি দেখে তুমি, তোমার দুটো দিন, একটা মাস- ও লাগলো না আমায় উৎসর্গ করতে। আমি কি চেয়েছি তার কথা একবারও ভাবল না। শুধু আমার ভুলগুলোই তুলে রাখলে। আজ আমি তোমায় ভালবাসি বলে শত সহস্র কাব্য লিখে বেড়াই আর তুমি কিনা নতুনের ভিড়ে হারিয়েই গিয়েছ। শুধু আশা রাখি যেন ভালো থেকো। আমার মতো ভালবাসার সেই বিষাদ ভাবটা যেন তোমার দেখ�� না লাগে।
#তোমায় নিয়ে গল্প হোক।#writeblr#on love#writers and poets#qoutes#casper#lit#caspersoo#writers on tumblr#বাংলা#book qoute#inspired#কালেক্টেড#সাইফা
1 note
·
View note
Video
youtube
দুধ খাওয়ার উপকারিতা | benefits of drinking milk
দুধের উপকারিতা কি আপনি জানেন? 💡 এই ভিডিওটি দেখুন এবং দুধের পুষ্টিগুণ, হাড় শক্তিশালী করার ক্ষমতা, ওজন নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা, এবং কোন কোন ব্যক্তির জন্য দুধ ক্ষতিকর হতে পারে তা জানতে পারবেন। 🥛
আমরা আলোচনা করেছি: ✅ দুধে কী কী পুষ্টি উপাদান থাকে এবং সেগুলো আমাদের শরীরে কীভাবে কাজ করে। ✅ দুধ কি প্রতিদিন পান করা উচিত? এবং কতটুকু পরিমাণ সঠিক। ✅ দুধ কি হাড় শক্তিশালী করতে সাহায্য করে? ✅ দুধ কি ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক? ✅ কোন কোন ব্যক্তির দুধ পান না করাই ভালো।
দুধ কেন আপনার জীবনে গ��রুত্বপূর্ণ? এটি কেবল একটি পানীয় নয়, এটি আমাদের শরীরের সুস্থতা বজায় রাখার অন্যতম প্রধান খাদ্য। এই ভিডিওটি দেখলে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে দুধ প্রতিদিন আপনার জীবনের অংশ হতে পারে এবং সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।
👉 ভিডিওটি ভালো লাগলে লাইক দিন, শেয়ার করুন এবং চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন। 🔔 💬 আপনার মতামত জানাতে ভিডিওর নিচে কমেন্ট করুন। 🔗 বন্ধুরা, ভিডিওটি শেয়ার করুন যাতে অন্যরাও এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জানতে পারে। 📢 সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথে থাকুন নতুন স্বাস্থ্য সচেতন ভিডিওর জন্য।
দুধ খাওয়ার উপকারিতা দুধের পুষ্টিগুণ Milk Benefits in Bangla দুধ কেন খাবো দুধ ওজন কমায় দুধ হাড় শক্তিশালী করে দুধের উপকারিতা এবং অপকারিতা দুধ পানের নিয়ম Lactose Intolerance in Bangla
#দুধ #MilkBenefits #দুধেরপুষ্টিগুণ #HealthBenefitsOfMilk #দুধখাওয়ারউপকারিতা #DairyBenefits #দুধওজনকমায় #MilkForStrongBones #LactoseIntolerance #MilkNutrition #BanglaHealthTips #HealthyLifestyle #DairyProducts #MilkForHealth #WeightLossTips #দুধওজননিয়ন্ত্রণ #BDPrimeTV #HealthTipsInBangla #BanglaHealthVideo #দুধখাওয়ারনিয়ম #MilkInBangla
দুধ খাওয়ার উপকারিতা, Milk Benefits, দুধের পুষ্টিগুণ, Health Benefits of Milk, দুধের উপকারিতা এবং অপকারিতা, Dairy Benefits, দুধ ওজন কমায়, দুধের পুষ্টি উপাদান, দুধ খাওয়ার নিয়ম, দুধ ওজন নিয়ন্ত্রণ, Milk for Health, Milk for Weight Loss, Health Tips in Bangla, Dairy Products, Benefits of Drinking Milk, Dairy Nutrition, দুধের পুষ্টি, Prime News Lines, Milk in Bangla, দুধ ও শরীর, Milk Daily Consumption,Healthy Lifestyle, Bangla Health Tips
0 notes
Video
youtube
সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নতুন নিয়ম কানুন || Saint Martin Travel Pass || Trav...
0 notes
Text
গণহারে ভারতীয়দের ভিসার আবেদন বাতিল করছে আমিরাত
ভারতীয় পর্যটকদের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে উঠেছে। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটি ট্যুরিস্ট ভিসার নতুন নিয়ম চালু করায় ভারতীয়দের ভিসার আবেদন গণহারে বাতিল হচ্ছে। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) ভারতের ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রেকর্ড অনুযায়ী—অতীতে আমিরাতের ভিসার জন্য ভারত থেকে আবেদন করা হলে প্রায় ৯৯ শতাংশ মানুষই ভিসা পেতেন। সেখানে…
0 notes
Text
ষষ্ঠ শ্রেণি গণিত - Class 6 Math অনুশীলনী ২.২ সমাধান
Class 6 Math অনুশীলনী ২.২ সমাধান
শতকরা বের করার সহজ উপায়, শতকরা অংক Class 6, শতকরা বের করার সূত্র, শতকরা নির্ণয়ের সূত্র pdf, শতকরা বের করার নিয়ম, শতকরা অংক চাকরির জন্য pdf, ২০ টাকা ৮০ টাকার শতকরা কত? শতকরা শব্দের অর্থ কি? অনুপাত ও শতকরার সম্পর্ক প্রশ্ন ১। শতকরায় প্রকাশ কর: (ক) সমাধান : = = = ৭৫% (খ) সমাধান : = = = = % = % (গ) সমাধান : = = = ৮০% (ঘ) সমাধান : = = = ২২৪% (ঙ) ০.২৫ সমাধান : ০.২৫ = = 25% (চ) ০.৬৫ সমাধান : ০.৬৫ = = ৬5% (ছ) ২.৫০ সমাধান : ২.৫০ = = ২৫০% (জ) ৩ : ১০ সমাধান : ৩ : ১০ = = = = 30% (ঝ) ১২ : ২৫ সমাধান : ১২ : ২৫ = = = = ৪৮% প্রশ্ন ২। সামান্য ভগ্নাংশ ও দশমিক ভগ্নাংশে প্রকাশ কর : (ক) ৪৫% সমাধান : ৪৫% = = = ০.৪৫ ⸫ সামান্য ভগ্নাংশ ও দশমিক ভগ্নাংশ যথাক্রমে ও ০.৪৫ (খ) = % সমাধান : = % = % = % = = = ০.১২৫ ⸫ সামান্য ভগ্নাংশ ও দশমিক ভগ্নাংশ যথাক্রমে ও ০.১২৫ (গ) সমাধান : = = = ০.৩৭৫ সামান্য ভগ্নাংশ ও দশমিক ভগ্নাংশ যথাক্রমে ৩৮ ও ০.৩৭৫ (ঘ) সমাধান : = = = ০.১১২৫ Class 6 Math অনুশীলনী ২. ১সমাধান প্রশ্ন ৩। (ক) ১২৫ এর ৫% কত? সমাধান : ১২৫ এর ৫% = ১২৫ এর = = উত্তর : (খ) ২২৫ এর ৯% কত? সমাধান : ২২৫ এর ৯% = ২২৫ এর ৯ ১০০ = = উত্তর : (গ) ৬ কেজি চালের ৬% কত? সমাধান : ৬ কেজি চালের ৬% = ৬ কেজি চালের = ৬ কেজি চালের = ৬ × কেজি চাল = কেজি চাল উত্তর : কেজি চাল (ঘ) ২০০ সেন্টিমিটারের ৪০% কত? সমাধান : ২০০ সেন্টিমিটারের ৪০% = ২০০ সেন্টিমিটারের = ২০০ সেন্টিমিটারের = ২০০ × সেন্টিমিটার = ৮০ সেন্টিমিটার উত্তর : ৮০ সেন্টিমিটার প্রশ্ন ৪। (ক) ২০ টাকা ৮০ টাকার শতকরা কত? সমাধান : ২০ টাকা ৮০ টাকার অংশ এখন, = = = ২৫% উত্তর : ২৫% (খ) ৭৫ টাকা ১২০ টাকার শতকরা কত? সমাধান : ৭৫ টাকা ১২০ টাকার অংশ এখন, = × = % = % উত্তর : % প্রশ্ন ৫। একটি স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫০০ জন। এর মধ্যে ছাত্রীর সংখ্যা ৪০% হলে, ঐ স্কুলের ছাত্রসংখ্যা নির্ণয় কর। সমাধান : শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫০০ জন এবং ছাত্রীর সংখ্যা ৪০% ⸫ ছাত্রীসংখ্যা = ৫০০ জন এর ৪০% = (৫০০ × ) জন = ২০০ জন ⸫ ছাত্রসংখ্যা (৫০০ - ২০০) জন = ৩০০ জন উত্তর : ��াত্রসংখ্যা ৩০০ জন। প্রশ্ন ৬। ডেভিড সাময়িক পরীক্ষায় ৯০০ নম্বরের মধ্যে ৬০০ নম্বর পেয়েছে। সে শতকরা কত নম্বর পেয়েছে? মোট নম্বর এবং প্রাপ্ত নম্বরের অনুপাত নির্ণয় কর। সমাধান : সাময়িক পরীক্ষায় মোট নম্বর ৯০০ ডেভিড পেয়েছে ৬০০ নম্বর ডেভিডের প্রাপ্ত নম্বর মোট নম্বরের অংশ এখন, = = × = % = % মোট নম্বর ও প্রাপ্ত নম্বরের অনুপাত = ৯০০ : ৬০০ = ৯ : ৬ = ৩ : ২ উত্তর : ডেভিড % নম্বর পেয়েছে এবং তার মোট নম্বর ও প্রাপ্ত নম্বরের অনুপাত ৩ : ২। প্রশ্ন ৭। মুসান্না বইয়ের দোকান থেকে একটি বাংলা রচনা বই ৮৪ টাকায় ক্রয় করল। কিন্তু বইটির কভারে মূল্য লেখা ছিল ১২০ টাকা। সে শতকরা কত টাকা কমিশন পেল? সমাধান : বইটির কভারে মূল্য ছিল ১২০ টাকা বই কিনল ৮৪ টাকা ∴ কমিশন পেল (১২০ - ৮৪) টাকা = ৩৬ টাকা ∴ তার কমিশন কভারে লিখিত মূল্যের অংশ এখন, = = = ৩০% উত্তর : মুসান্না শতকরা ৩০ টাকা কমিশন পেল। প্রশ্ন ৮। একজন চাকুরিজীবীর মাসিক আয় ১৫০০০ টাকা। তাঁর মাসিক ব্যয় ৯০০০ টাকা। তাঁর ব্যয়, আয়ের শতকরা কত? সমাধান : একজন চাকুরিজীবীর মাসিক আয় ১৫০০০ টাকা এবং মাসিক ব্যয় ৯০০০ টাকা। ∴ তাঁর ব্যয় আয়ের অংশ এখন, = = = ৬০% উত্তর : ব্যয়, আয়ের ৬০%। প্রশ্ন ৯। শোয়েবের স্কুলের মাসিক বেতন ২০০ টাকা। তার মা তাকে প্রতিদিনের টিফিন বাবদ ২০ টাকা দেন। তার প্রতিদিনের টিফিন বাবদ খরচ, মাসিক বেতনের শতকরা কত? সমাধান : শোয়েবের স্কুলের মাসিক বেতন ২০০ টাকা এবং প্রতিদিনের টিফিন বাবদ খরচ ২০ টাকা × টিফিন বাবদ খরচ মাসিক মূল বেতনের অংশ এখন, = = = ১০% উত্তর : প্রতিদিনের টিফিন বাবদ খরচ মাসিক বেতনের ১০%। প্রশ্ন ১০। একটি স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮০০ জন। বছরের শুরুতে ৫% শিক্ষার্থী নতুন ভর্তি করা হলে, বর্তমানে ঐ স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কত? সমাধান : শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮০০ জন নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি হলো = ৮০০ জন এর ৫% = ৮০০ জন এর = ৮০০ × জন = ৪০ জন ∴ বর্তমানে স্কুলের শিক্ষার্থীর সংখ্যা (৮০০ + ৪০) জন = ৮৪০ জন উত্তর : বর্তমানে ঐ স্কুলের শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৪০ জন। প্রশ্ন ১১। একটি শ্রেণিতে ২০০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৫% অনুপস্থিত ছিল। কতজন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল? সমাধান : শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২০০ জন এবং অনুপস্থিত ছিল ৫% ∴ অনুপস্থিত শিক্ষার্থীর সংখ্যা = ২০০ জন এর ৫% = ২০০ জন এর = ২০০ × জন = ১০ জন ∴ শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল (২০০ - ১০) জন = ১৯০ জন উত্তর : ১৯০ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল । প্রশ্ন ১২। যাহেদ ১০% কমিশনে একটি বই ক্রয় করে দোকানীকে ১৮০ টাকা দিল, বইটির প্রকৃত মূল্য কত? সমাধান : ১০% কমিশনে বইটির প্রকৃত মূল্য ১০০ টাকা হলে ক্রয়মূল্য (১০০ - ১০) = ৯০ টাকা ∴ প্রকৃত মূল্য : ক্রয়মূল্য = ১০০ : ৯০ বা, = বা, প্রকৃত মূল্য = × ক্রয়মূল্য বা, প্রকৃত মূল্য = × ১৮০ = ২০০ টাকা। উত্তর : বইটির প্রকৃত মূল্য ২০০ টাকা। প্রশ্ন ১৩। কলার দাম % কমে যাওয়ায় ৪২০ টাকায় পূর্বাপেক্ষা ১০টি কলা বেশি পাওয়া যায়। (ক) একটি সংখ্যার % হলে, সংখ্যাটি নির্ণয় কর। (খ) প্রতি ডজন কলার বর্তমান দাম কত? (গ) প্রতি ডজন কলা কত দামে বিক্রয় করলে, % লাভ হতো? সমাধান : (ক) এখানে, % = % = দেওয়া আছে, সংখ্যাটির % = ১০ অর্থাৎ, সংখ্যাটির গুণ = ১০ নির্ণেয় সংখ্যা = ১০ ÷ % = ১০ × ৭ = ৭০ উত্তর : ৭০ (খ) দেওয়া আছে, কলার দাম % কমে যায়। অর্থাৎ, ১০০ টাকায় কমে টাকা বা টাকা ∴ ১ ” ” টাকা ∴ ৪২০ ” ” টাকা = ৬০ টাকা আমরা জানি, ১ ডজন = ১২টি ∴ কলার দাম ৬০ টাকা কমে যাওয়ায় ১০টি কলা বেশি পাওয়া যায়। সুতরাং, ১০টি কলার দাম ৬০ টাকা ∴ ১টি ” ” টাকা ∴ ১২টি ” ” টাকা = ৭২ টাকা ∴ ১ ডজন কলার বর্তমান মূল্য ৭২ টাকা। উত্তর : ৭২ টাকা। (গ) ‘খ’ হতে পাই, ১ ডজন কলার বর্তমান মূল্য ৭২ টাকা। এখন, ৭২ টাকার % = ৭২ টাকার % = ৭২ × টাকা = ২৪ টাকা ∴ ৩৩ ১৩ % লাভে বিক্রয়মূল্য = (৭২ + ২৪) টাকা = ৯৬ টাকা উত্তর : ৯৬ টাকা। Read the full article
#২০টাকা৮০টাকারশতকরাকত?শতকরাশব্দেরঅর্থকি?#6Classmathsolutionpdf#৬ষ্টশ্রেণিরগণিতসমাধান#chapter2.2solutionClass6Mathbook#Class6Math#Class6mathschapter2.2solution#অনুপাতওশতকরারসম্পর্ক#শতকরাঅংকClass6#শতকরাঅংকচাকরিরজন্যpdf#শতকরানির্ণয়েরসূত্রpdf#শতকরাবেরকরারনিয়ম#শতকরাবেরকরারসহজউপায়#শতকরাবেরকরারসূত্র#শতকরাসমাধান#ষষ্টশ্রেণিরগণিতসমাধান
0 notes
Text
গার্মেন্টস পোশাকের সর্ব বৃহত্তম পাইকারি মার্কেট এসরার মার্কেট রয়েল প্লাজা | garments cloth wholesale market আসসালামু আলাইকুম স্বাগতম ৭০০+ এরও বেশী দোকান ও গার্মেন্টস সহ বাংলাদেশের বৃহত্তম রেডিমেড গার্মেন্টস পাইকারী বাজার এসরার মার্কেট রয়েল প্লাজা, কোনাবাড়ী, গাজীপুর -এ আপনার ব্যবসাকে নতুন মাত্রা দিতে চান বা নিজের ব্যবসা শুরু করতে চান? আমাদের কাছে পাবেন সেরা মানের পাইকারী রেডিমেট গার্মেন্টস, অত্যন্ত সাশ্রয়ী মূল্যে! আমাদের সংগ্রহে রয়েছে সর্বশেষ ট্রেন্ড এবং চিরায়ত ক্লাসিক ডিজাইন, সেরা মানের উপাদান দিয়ে তৈরি রেডিমেট গার্মেন্টস টি শার্ট, পোলো শার্ট, হুডি, প্যান্ট, লং শার্ট, হাফ শার্ট, গেঞ্জি, স্কার্ফ, ওড়না, বেবি আইটেম সহ সকল ধরনের রেডিমেড গার্মেন্টস পাইকারী দামে, বাংলাদেশের যেকোনো জায়গা থেকে কম দামে Welcome to Bangladesh's Largest Readymade Garments Wholesale Market Esra Market Royal Plaza, Konabari, Gazipur Want to give your business a new dimension or want to start your own business? With more than 700+ stores and garments, we have the best quality wholesale readymade garments at very affordable prices! fb.me/RoyalPlazaEsrarMarket youtube.com/@RoyalPlazaEsrarMarket দেশের সর্ববৃহৎ পাইকারী কাপড়ের বাজার এসরার মার্কেট রয়েল প্লাজা পাইকারী রেডিমেড গার্মেন্টস বাজার এসরার মার্কেট রয়েল প্লাজা পাইকারী রেডিমেড গার্মেন্টস মার্কেট এসরার মার্কেট রয়েল প্লাজা সর্বোবৃহৎ পাইকারী বাজার এসরার মার্কেট রয়েল প্লাজা কাপড়ের সর্ববৃহৎ পাইকারি বাজার এসরার মার্কেট রয়েল প্লাজা কাপড়ের সর্ববৃহৎ পাইকারি মার্কেট এসরার মার্কেট রয়েল প্লাজা দেশের সেরা বাজার এসরার মার্কেট রয়েল প্লাজা সর্ববৃহৎ পাইকারী রেডিমেড গার্মেন্টস কি ব্যবসা গার্মেন্টস অডিট কত প্রকার গার্মেন্টস আইটেম গার্মেন্টস শ্রমিক আন্দোলন ছোট গার্মেন্টস কারখানা বাংলাদেশের প্রথম গার্মেন্টস এর নাম কি ঢাকা গার্মেন্টস গার্মেন্টসের বর্তমান পরিস্থিতি গার্মেন্টস সামগ্রী গার্মেন্টস মেজারমেন্ট সিট শার্ট টি শার্ট ব্র্যান্ডের শার্ট ছেলেদের চেক শার্ট টি শার্ট ডিজাইন ছবি চেক শার্ট ডিজাইন ক্যাজুয়াল শার্ট স্টাইলিশ শার্ট ভালো ব্র্যান্ডের টি শার্ট কলার টি শার্ট ডিজাইন চেক শার্ট শার্ট অনলাইন অরবিন্দ শার্ট পিস অফিসিয়াল শার্ট অরবিন্দু শার্ট অনেক শার্ট টি-শার্ট অর্ডার শার্ট এর অর্থ শার্ট এর বিভিন্ন অংশের নাম শার্ট ইন র্শাট অনলাইন শার্ট অলিভ কালার শার্ট অনলাইনে টি শার্ট ব্যবসা অ্যাডিডাস টি-শার্ট টি শার্ট এর বিভিন্ন অংশের নাম শার্ট আর শার্ট আয়রন করার নিয়ম শার্ট আবায়া আসাদের শার্ট আসাদের শার্ট কবিতার লেখক কে আড়ং শার্ট আসাদের শার্ট কবিতার ব্যাখ্যা আসাদের শার্ট কবিতার পটভূমি আপডেট শার্ট আমির শার্ট লিমিটেড চৌদ্দগ্রাম উপজেলা-এর ছবি আকাশী কালার শার্ট আড়ং টি শার্ট আকাশী কালার ��ি শার্ট আড়ং এর হাফ শার্ট শার্ট ইংরেজি কি শার্ট ইন করার নিয়ম শার্ট ইন করার বেল্ট শার্ট ইমেজ শার্ট ইন করার
0 notes
Text
দ্রুত এবং সহজে কুরআন শেখার সেরা উপায় (Best Way to Learn Quran Fast and Easily)
কুরআন শেখা প্রত্যেক মুসলমানের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। এটি আমাদের ঈমানকে মজবুত করে, আধ্যাত্মিক পথনির্দেশনা দেয় এবং আমাদের আল্লাহর সঙ্গে গভীরভাবে সং��ুক্ত করে। আজকের ব্যস্ত জীবনে অনেকের জন্য কুরআন শেখার সময় বের করা কঠিন হতে পারে। তবে, প্রযুক্তির উন্নতির ফলে কুরআন শেখার পদ্ধতিগুলি অনেক সহজ ও দ্রুত হয়েছে।
এই গাইডে, আমরা কুরআন শেখার কিছু সেরা এবং দ্রুত পদ্ধতি আলোচনা করবো। এই পদ্ধতিগুলি নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য সহজ, এবং এগুলো দ্রুত ফলাফল দেয়।
১. পরিষ্কার মন নিয়ে শুরু করুন
কুরআন শেখার জন্য প্রথম ধাপ হলো পরিষ্কার মন নিয়ে শুরু করা। মনকে একাগ্র করে এবং কুরআন শেখার পবিত্র উদ্দেশ্য স্থির করে শেখার কাজে নামা প্রয়োজন। এর ফলে শেখার গতি বাড়বে এবং আপনি দ্রুত শিখতে সক্ষম হবেন।
২. সঠিক পরিবেশ প্রস্তুত করুন
একটি শান্ত এবং বিশৃঙ্খলামুক্ত পরিবেশ শেখার জন্য অপরিহার্য। নিজের চারপাশকে এমনভাবে প্রস্তুত করুন যেখানে আপনি মনোনিবেশ করে শেখার কাজ করতে পারবেন। এর ফলে আপনি দ্রুত কুরআনের বিভিন্ন নিয়ম ও পাঠগুলো আত্মস্থ করতে পারবেন।
৩. শিক্ষক সঙ্গে যুক্ত হোন
শিক্ষক সহায়তা কুরআন শেখার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অভিজ্ঞ শিক্ষক আপনার ভুলগুলো ধরিয়ে দেবেন এবং শেখার জটিল বিষয়গুলি সহজ করে তুলবেন। সঠিক গাইডলাইন পাওয়��� শেখার গতি বাড়ায়।
৪. নিয়মিত অনুশীলন করুন
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে কুরআন পড়া এবং শিখে রাখা অত্যন্ত কার্যকর। নিয়মিত চর্চা করলে আপনি দ্রুত কুরআন আয়ত্ত করতে পারবেন।
৫. তাজবিদ শিখুন
কুরআন শুদ্ধভাবে পড়ার জন্য তাজবিদ শেখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাজবিদ নিয়মগুলো আয়ত্ত করার ফলে আপনি সঠিক উচ্চারণে কুরআন ��াঠ করতে পারবেন এবং দ্রুত শিখতে পারবেন।
৬. স্মরণশক্তি বাড়ানোর জন্য পুনরাবৃত্তি
কুরআনের আয়াতগুলো বারবার পুনরাবৃত্তি করুন। পুনরাবৃত্তি একটি শক্তিশালী পদ্ধতি যা কুরআনের আয়াতগুলোকে দীর্ঘমেয়াদে মনে রাখতে সাহায্য করবে।
উপসংহার
কুরআন শেখার সেরা এবং দ্রুত উপায় হলো নিয়মিত চর্চা, পরিষ্কার মন, সঠিক পরিবেশ, এবং একজন ভালো শিক্ষকের নির্দেশনা মেনে শেখা। Madrasatu Nuurul Ilm এ আমরা কুরআন শেখার জন্য সেরা অনলাইন ক্লাস প্রদান করি, যা আপনার শেখার যাত্রাকে সহজ এবং দ্রুততর করে তুলবে।
1 note
·
View note
Text
ডিগ্রি ৩য় বর্ষের পরীক্ষার রুটিন ২০২৪।Degree 3rd Year Exam Routine
ডিগ্রি ৩য় বর্ষের পরীক্ষার রুটিন ২০২৪। Degree 3rd year exam routine জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত হয়েছে। আপনি সহজেই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী ৩য় বর্ষের পরীক্ষার রুটিন তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে খুঁজে পেতে পারেন। অন্যথায়, আপনি আমাদের ডেইলিশিক্ষা ওয়েবসাইটে ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের রুটিন ২০২৪ খুঁজে পেতে পারেন। ডিগ্রি ৩য় বর্ষের পরীক্ষা ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখ থেকে শুরু হবে।
আরো পড়ুন: ডিগ্রি ৩য় বর্ষ বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নিয়ম
২০২০ ডিগ্রি পাস এবং সার্টিফিকেট কোর্স এর পরিক্ষা ১৫/১২/২০২৪ তারিখ থেকে নির্ধারিত সময়সূচী অনুযায়ী ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার সময়সূচী পরিবর্তন করার অধিকার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে। এটি ডিগ্রী ৩য় বর্ষের নতুন পরীক্ষার রুটিন।
ডিগ্রি ৩য় বর্ষের পরীক্ষার রুটিন ২০২৪
ডিগ্রি ৩য় বর্ষের পরীক্ষার রুটিন আপনি আমাদের ওয়েবসাইট এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে খুঁজে পাবেন।
আরো পড়ুন: ডিগ্রি ৩য় বর্ষের রেজাল্ট দেখার নিয়ম
ডিগ্রি ৩য় বর্ষের পরীক্ষার রুটিন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
ডিগ্রি ৩য় বর্ষের পরীক্ষার রুটিন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সমূহ একসাথে আপনাদের সামনে হাজির করেছি। এখান থেকে পরিক্ষার তারিখ, সময়সূচী সব একসাথে দেওয়া হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানের নাম: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষার নাম: ডিগ্রি ৩য় বর্ষ
পরীক্ষার শুরুর তারিখ: ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪
পরীক্ষার শেষ তারিখ: ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
পরীক্ষার সময়: ০১:৩০ PM
0 notes
Text
স্কিটো সিমের ব্যালেন্স চেক। Skitto Balance Check
স্কিটো সিমের ব্যালেন্স চেক করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন আজকের পোস্টে। স্কিটো একটি নতুন সিম যেটি গ্রামীনফোনের একটি স্পেশাল প্যাকেজ। কম দামে ইন্টারনেট অফারের জন্য স্কিটো সিম অনেকের পছন্দের শীর্ষে। আজকের পোস্টে আমরা স্কিটো ব্যালেন্স চেক করার পদ্ধতি গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।
USSD কোড ব্যবহার করে স্কিটো সিমের ব্যালেন্স চেক
USSD কোড ব্যবহার করে স্কিটো সিমের ব্যালেন্স চেক করার জন্য ফোনের ডায়াল প্যাড থেকে ডায়াল করুন *১২১*১*১#। তাহলে ফেরতি এসএমএস আপনি স্কিটো সিমের অবশিষ্ট ব্যালেন্স সম্পর্কে জানতে পারবেন। এছাড়াও *১২১*১*২# ডায়াল করে স্কিটো মিনিট ব্যালেন্স, *১২১*১*৩# ডায়াল করে ইন্টারনেট ব্যালেন্স ও *১২১*১*৪# ডায়াল করে স্কিটো এসএমএস ব্যালেন্স চেক করা যাবে। See details
0 notes
Text
কবে ঘোষণা হবে নতুন পে স্কেল ২০২৪? সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ খবর ?
নবম পে স্কেলের সর্বশেষ খবর ২০২৪ ?
বাংলাদেশের সর্বপ্রথম পে স্কেল জারি হয় ১৯৭৩ সালে। তখন জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ছিল ১০টি। এরপর ৪ বছর পরে ১৯৭৭ সনে আবার পে স্কেল প্রদান করা হয়। এখান থেকে শুরু হয় ২০টি গ্রেডের প্রচলন। এরপরের পে স্কেল ছয় বছর পর অর্থাৎ ১৯৮৫ সালে প্রদান করা হয়। পে স্কেল ১৯৮৫ সালের পর পাঁচ বছর পরে ১৯৯১ জারি করা হয় । এরপর ৬ বছর পর আবার ১৯৯৭ সালে আবার জাতীয় বেতন স্কেল প্রদান করা হয়। তারপর ২০০৫ সালে জাতীয় বেতন স্কেল পুনরায় প্রদান করা হয় । ৪ বছর পর ২০০৯ সালে আবারো জাতীয় বেতন স্কেল প্রদান করা হয়। ২০১৫ সালে সর্বশেষ জাতীয় বেতন স্কেল প্রদান করা হয়। কবে ঘোষণা হবে নতুন পে স্কেল ২০২৪?
১৯৭৩ সাল হতে ২০১৫ সালের পে স্কেল সমূহ পর্যন্ত পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, ৫ থেকে ৬ বছর পর পর জাতীয় পে স্কেল স্কেল গুলো জারি হয়েছে । চলতি অর্থবছর পর্যন্ত আট বছর চলমান থাকলেও বিভিন্ন প্রাকৃতিক বিপর্যয় ও সরকারের সদিচ্ছার অভাবে এখন পর্যন্ত পে স্কেল বা নবম জাতীয় বেতন ভাতাদি আদেশ জারি করা হয়নি।
আরও জানুনঃ পে ফিক্সেশন কি ? অনলাইন পে ফিক্সেশন করা নিয়ম ?
নতুন পে স্কেল ২০২৪ কবে হবে ? নবম পে স্কেলের সর্বশেষ খবর ২০২৪ ? জাতীয় বেতন স্কেলে কি ১০ টি গ্রেড নিয়ে আসা হবে ? নবম পেজ স্কেলের সম্ভাবনা কতটুকু ? বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট কি ১০ শতাংশ হবে ? বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের অগ্রগতি কি হচ্ছে ? এই পোস্টে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করর।
বিস্তারিত জেনে নিন।
0 notes
Text
অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার ইতিহাস
অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা প্রাচীন গ্রিসে শুরু হয় ৭৭৬ খ্রিস্টপূর্বে। আধুনিক অলিম্পিক গেমস পুনর্জন্ম লাভ করে ১৮৯৬ সালে। অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার ইতিহাস প্রাচীন গ্রিস থেকে শুরু হয়। প্রাচীনকালে, প্রতিযোগিতাগুলো অলিম্পিয়া শহরে অনুষ্ঠিত হত এবং এটি জিউসের সম্মানে আয়োজন করা হত। প্রতিযোগিতার বিভিন্ন ইভেন্টে ক্রীড়াবিদরা অংশ নিত।
আধুনিক অলিম্পিক গেমসের ধারণা পুনর্জীবিত হয় ১৮৯৬ সালে। পিয়েরে দে কুবার্তিন আধুনিক অলিম্পিক গেমসের প্রতিষ্ঠা করেন। সেই থেকে, অলিম্পিক গেমস বিশ্বব্যাপী ক্রীড়াবিদদের জন্য একটি প্রধান মঞ্চ হয়ে উঠেছে। প্রতিটি অলিম্পিক আসর নতুন নতুন রেকর্ড এবং ক্রীড়াবিদদের অসাধারণ কৃতিত্বের সাক্ষী হয়ে দাঁড়ায়। অলিম্পিক গেমস এখন বিশ্ব শান্তি ও ঐক্যের প্রতীক।
অলিম্পিক গেমস
অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার ইতিহাস প্রাচীন গ্রিস থেকে শুরু হয়েছে। আধুনিক অলিম্পিক গেমস ১৮৯৬ সালে পুনরায় চালু হয়। খেলাধুলার মাধ্যমে বিশ্ব ঐক্যের প্রতীক হয়ে উঠেছে।
এর ইতিহাস অনেক পুরনো এবং সমৃদ্ধ। এটি ক্রীড়ার মহান উৎসব হিসেবে পৃথিবীজুড়ে পরিচিত। অলিম্পিক গেমসে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিশ্বের সেরা অ্যাথলেটরা তাদের দক্ষতা প্রদর্শন করে।
প্রাচীন অলিম্পিক গেমস
প্রাচীন অলিম্পিক গেমস প্রাচীন গ্রীসে শুরু হয়েছিল। এই গেমসের কিছু বৈশিষ্ট্য ছিল:
স্থান: অলিম্পিয়া, গ্রীস।
সময়কাল: প্রতি চার বছর পর পর।
অংশগ্রহণকারী: শুধুমাত্র পুরুষ অ্যাথলেট।
ইভেন্ট: দৌড়, লং জাম্প, ডিসকাস, জ্যাভলিন এবং রেসলিং।
আধুনিক অলিম্পিক গেমসের পুনর্জন্ম
আধুনিক অলিম্পিক গেমসের পুনর্জন্মের পিছনে প্রধান অবদান ছিল ব্যারন পিয়েরে দ্য কুবের্তা। তিনি ১৮৯৬ সালে প্রথম আধুনিক অলিম্পিক গেমস আয়োজন করেন।
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমস
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমস অনেক বেশি জনপ্রিয় এবং ইভেন্ট সমৃদ্ধ। এখানে কিছু উল্লেখযোগ্য তথ্য:
প্রথম আয়োজন: ১৮৯৬ সালে, এথেন্সে।
ইভেন্ট: দৌড়, সাঁতার, জিমন্যাস্টিক্স, ফুটবল, এবং আরো।
অংশগ্রহণকারী দেশ: ২০৫টি দেশ।
প্রতিযোগিতা: ৩০০টিরও বেশি ইভেন্ট।
শীতকালীন অলিম্পিক গেমস
শীতকালীন অলিম্পিক গেমসের ইভেন্টগুলো বিশেষত বরফ এবং তুষারের উপর ভিত্তি করে।
প্রথম আয়োজন: ১৯২৪ সালে, শ্যামনিতে।
ইভেন্ট: স্কি, আইস হকি, ফিগার স্কেটিং, এবং আরো।
অংশগ্রহণকারী দেশ: ৯০টি দেশ।
প্রতিযোগিতা: ১০০টিরও বেশি ইভেন্ট।
প্যারালিম্পিক গেমস
প্যারালিম্পিক গেমস প্রতিবন্ধী অ্যাথলেটদের জন্য আয়োজন করা হয়। এটি বিশেষভাবে গুরুত্ব বহন করে।
প্রথম আয়োজন: ১৯৬০ সালে, রোমে।
ইভেন্ট: সাঁতার, অ্যাথলেটিক্স, বাস্কেটবল, এবং আরো।
অংশগ্রহণকারী দেশ: ১৫০টি দেশ।
প্রতিযোগিতা: ৫০০টিরও বেশি ইভেন্ট।
অলিম্পিক গেমস প্রতি চার বছর পর পর আয়োজন করা হয়, যা বিশ্বব্যাপী ক্রীড়া প্রেমীদের জন্য একটি মহোৎসব। এটি শুধু ক্রীড়া প্রতিযোগিতা নয়, বরং মানবতার এক মহামিলন।
প্রাচীন অলিম্পিক গেমস
প্রাচীন অলিম্পিক গেমসের সূচনা হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব ৭৭৬ সালে গ্রিসের অলিম্পিয়াতে। এই প্রতিযোগিতা ছিল ধর্মীয় ও ক্রীড়ার মেলবন্ধন। প্রাচীন গ্রীক সভ্যতায় অলিম্পিক গেমস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।
অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার ইতিহাস বিভিন্ন যুগের আলোকে চমৎকার গল্প বলে। এই গল্পের শুরু হয় প্রাচীন গ্রীসে। এর ইতিহাস জেনে আমরা বুঝতে পারি মানব সভ্যতার ক্রীড়া মননের বিকাশ।
প্রাচীন অলিম্পিক গেমসের সূচনা
প্রাচীন গ্রীসে অলিম্পিক গেমসের সূচনা হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব ৭৭৬ সালে। এটি ছিল একটি ধর্মীয় এবং ক্রীড়া উৎসব ��া জিউস দেবতার সম্মানে আয়োজিত হত।
প্রতিযোগিতার বিভিন্ন খেলার ধরন
প্রাচীন অলিম্পিক গেমসে বিভিন্ন ধরনের খেলা অনুষ্ঠিত হত। নিম্নে কয়েকটি খেলার ধরন উল্লেখ করা হলো:
দৌড় প্রতিযোগিতা: অলিম্পিক গেমসের মূল আকর্ষণ ছিল।
মুষ্টিযুদ্ধ: এটি ছিল অনেকটা বর্তমানের বক্সিংয়ের মতো।
ডিসকাস ছোড়া: খেলোয়াড়রা একটি ভারী ডিসকাস দূরে নিক্ষেপ করত।
জ্যাভলিন ছোড়া: এটি ছিল বর্শা নিক্ষেপের খেলা।
প্রতিযোগিতার নিয়ম ও শর্তাবলী
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য কঠোর নিয়ম ও শর্তাবলী ছিল। শুধু গ্রীক পুরুষরা এতে অংশ নিতে পারত এবং তারা নগ্ন অবস্থায় খেলা করত।
অলিম্পিক গেমসের গুরুত্ব
প্রাচীন গ্রীসে অলিম্পিক গেমসের গুরুত্ব ছিল অপরিসীম। এটি কেবল ক্রীড়া প্রতিযোগিতা নয়, বরং ধর্মীয় ও সামাজিক মিলনমেলাও ছিল।
প্রাচীন অলিম্পিক গেমসের ইতিহাস মানব সভ্যতার এক অনন্য দিক তুলে ধরে। আধুনিক অলিম্পিক গেমসের ভিত্তি এই প্রাচীন ক্রীড়া উৎসব থেকেই গড়ে উঠেছে।
আধুনিক অলিম্পিক
আধুনিক অলিম্পিকের সূচনা ১৮৯৬ সালে এথেন্সে হয়েছিল। প্রাচীন অলিম্পিকের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা বিশ্ব শান্তি এবং ঐক্যের প্রতীক।
অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার ইতিহাস নিয়ে কথা বলতে গেলে এর আগমন এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। প্রাচীন অলিম্পিকের ঐতিহ্য বজায় রেখে আধুনিক অলিম্পিকের পুনর্জন্ম আমাদের ক্রীড়া জগতে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
আধুনিক অলিম্পিকের সূচনা
আধুনিক অলিম্পিকের সূচনা হয় ১৮৯৬ সালে। এই ঐতিহাসিক প্রতিযোগিতাটি শুরু হয় গ্রিসের এথেন্সে।
প্রথম আধুনিক অলিম্পিক: শুরু হয় ১৮৯৬ সালে, এথেন্সে।
অংশগ্রহণকারী দেশ: ১৪টি দেশ অংশ নেয়।
প্রতিযোগী সংখ্যা: প্রায় ২৪১ জন প্রতিযোগী।
ইভেন্ট সংখ্যা: ৯টি খেলার ইভেন্ট।
পিয়ের দ্য কুবের্তাঁর ভূমিকা
পিয়ের দ্য কুবের্তাঁ আধুনিক অলিম্পিকের জনক হিসেবে পরিচিত। তাঁর উদ্যোগেই আধুনিক অলিম্পিকের পুনর্জন্ম হয়।
আধুনিক অলিম্পিকের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
আধুনিক অলিম্পিকের মূল লক্ষ্য ছিল আন্তর্জাতিক সম্প্রীতি বৃদ্ধি করা। বিভিন্ন দেশের ক্রীড়াবিদদের একত্রিত করা।
আন্তর্জাতিক সম্প্রীতি: বিভিন্ন দেশের মধ্যে বন্ধুত্ব বৃদ্ধি।
ক্রীড়া উন্নয়ন: ক্রীড়ার মাধ্যমে শারীরিক ও মানসিক উন্নয়ন।
সাংস্কৃতিক বিনিময়: বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতির আদান-প্রদান।
অলিম্পিক প্রতীক ও শপথ
আধুনিক অলিম্পিকের একটি বিশেষ প্রতীক রয়েছে। পাঁচটি রঙের পাঁচটি বৃত্ত যা পাঁচটি মহাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করে।
প্রতীক: পাঁচটি বৃত্ত, পাঁচটি মহাদেশের প্রতিনিধিত্ব।
শপথ: প্রতিযোগিতার ন্যায্যতা ও ক্রীড়া মানসিকতা বজায় রাখার শপথ।
আধুনিক অলিম্পিকের অগ্রগতি
প্রতি চার বছর অন্তর আধুনিক অলিম্পিক অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন দেশের অংশগ্রহণ ক্রমবর্ধমান।
প্রযুক্তির ব্যবহার
আধুনিক অলিম্পিকের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো প্রযুক্তির ব্যবহার। প্রতিযোগিতার মান ও স্বচ্ছতা বৃদ্ধিতে প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রযুক্তির ব্যবহার: প্রতিযোগিতার নির্ভুলতা নিশ্চিত করা।
সরাসরি সম্প্রচার: বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে সরাসরি সম্প্রচার।
আধুনিক অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ক্রীড়াবিদদের জন্য এক বিশাল মঞ্চ। এটি ক্রীড়া জগতে নতুন উদ্যম ও অনুপ্রেরণা যোগায়।
প্রতিষ্ঠাতা বৃন্দ
অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার ইতিহাস শুরু হয়েছিল প্রাচীন গ্রিসে। প্রতিষ্ঠাতা বৃন্দ ঐতিহাসিকভাবে এই প্রতিযোগিতার মূল ভিত্তি তৈরি করেছিলেন।
অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আমাদের ক্রীড়া জগতের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ। প্রাচীন গ্রিস থেকে শুরু করে আজকের আধুনিক যুগ পর্যন্ত এর দীর্ঘ ও সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে। অলিম্পিক গেমসের এর অবদানের কারণেই এই প্রতিযোগিতা আজ এত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আসুন জেনে নিই তাঁদের সম্পর্কে কিছু তথ্য।
প্রাচীন অলিম্পিক গেমসের প্রতিষ্ঠাতা
প্রাচীন অলিম্পিক গেমসের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল গ্রিসে। কিছু মূল ব্যক্তিত্বের অবদান ছিল অনস্বীকার্য।
হেরাক্লিস: গ্রিক মাইথোলজির বিখ্যাত নায়ক, বলা হয় তিনিই প্রথম অলিম্পিক গেমসের সূচনা করেছিলেন।
পেলোপস: মিথ অনুযায়ী, পেলোপস অলিম্পিক গেমসের প্রাথমিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করেছিলেন।
রাজা ইফিটাস: গ্রিসের এলিসের রাজা, যিনি অলিম্পিক গেমসের প্রথাগত প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে পরিচিত।
আধুনিক অলিম্পিক গেমসের প্রতিষ্ঠাতা
আধুনিক অলিম্পিক গেমসের পেছনে কিছু ব্যতিক্রমী ব্যক্তিত্বের অবদান রয়েছে। তাঁদের প্রচেষ্টা ও উদ্যম আমাদের এই গেমসের নতুন রূপ দিয়েছে।
পিয়েরে দে কুবের্তিন: ফরাসি শিক্ষাবিদ ও ইতিহাসবিদ, যিনি আধুনিক অলিম্পিক গেমসের পুনর্জাগরণে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন।
উইলিয়াম পেনি ব্রুকস: ইংরেজ চিকিৎসক ও শিক্ষাবিদ, যিনি আধুনিক অলিম্পিক গেমসের ধারণা প্রণয়নের জন্য কুবের্তিনকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন।
দিমিত্রিওস ভিকেলাস: প্রথম আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির সভাপতি, যিনি গ্রীসে প্রথম আধুনিক অলিম্পিক গেমস আয়োজনের জন্য কাজ করেছিলেন।
আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (IOC)
আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (ioc) গেমস পরিচালনার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা।
প্রতিষ্ঠা: ১৮৯৪ সালে পিয়েরে দে কুবের্তিন ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠাতাদের দ্বারা।
দায়িত্ব: গেমসের আয়োজন ও পরিচালনা করা।
বর্তমান সভাপতি: থমাস বাচ, ২০১৩ সাল থেকে দায়িত্ব পালন করছেন।
অলিম্পিক গেমসের মূল্যবোধ
অলিম্পিক গেমসের কিছু মূল মূল্যবোধ রয়েছে যা প্রতিষ্ঠাতা বৃন্দ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
শ্রদ্ধা: প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সকলের প্রতি সম্মান প্রদর্শন।
উৎকর্ষ: নিজের সেরা প্রচেষ্টা প্রদর্শন করা।
বন্ধুত্ব: প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বন্ধুত্বের বন্ধন গড়ে তোলা।
এই প্রতিষ্ঠাতা বৃন্দের অবদান ও তাঁদের মূলনীতি অলিম্পিক গেমসকে বিশ্বের ক্রীড়া জগতের অন্যতম বড় প্ল্যাটফর্মে পরিণত করেছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ুন: অলিম্পিক গেমসের ইতিহাস
0 notes
Text
((বেশ্যার ছেলের কমরেড হওয়ার কৌশল।)) একজন ভালো কমফোর্টেবল উকিল কে খুন করে, একজন খারাপ লোক তার নিজ জেলায় যেয়ে লুকিয়ে থেকে,, সাধারণ জনগণকে প্রকাশ্যে বলে বেড়ায়, এবং লোক দিয়ে প্রমোট করে বেড়ায়। সে একজন ভালো উকিল কে খুন করেছে, এবং ওই জেলাতেই লুকিয়ে রয়েছে, তখন খেটে খাওয়া মানুষ, কর্মজীবী মানুষ, অত-কিছু না বুঝেই, কথাটা শুনে চুপ থাকে। তখন সেই খারাপ লোক, তার প্রমোটকারীদের নিয়ে বলে, তোরাই তো কমরেড বানাবি,, যাই হোক সে সারা জীবন খারাপ কাজই করবে,, তোরা সমর্থন দিবি,, এবং তার নিজ জেলাতে তো খারাপ কাজ করবেই, সারা পৃথিবীতে খারাপ কাজ করবে, সভ্যতার সাথে খারাপ কাজ করবে। এ সমস্�� কথা তার নিজ জেলাতে বলতে থাকে, প্রমোটকারীদের(বেশ্যার বাচ্চারা) নিয়ে বলাতে থাকে, এবং সেই খারাপ লোক কে দেখিয়ে বলে, সে কমরেড হয়েছে, সে কমরেড হয়েছে, তার লোকজন বলতে থাকে(যদিও কমরেডের কোন নীতি আদর্শ নাই এবং কমরেড হয় নাই।)
এরকমই এক বেশ্যার ছেলে রাশিয়ার-প্রেসিডেন্ট-ভ্লাদিমির-পুতিন। এরকম কমরেড কে কমিউনিস্টির মাস্টার জবাই করে খেয়ে ফেলে, কমিউনিস্টদের লোকজন সেই ক্ষমতা তাকে দিয়েছে।।
এখন বেশ্যার ছেলের রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভাদিমির পুতিন ভালো ডাক্তারদের পিছনে লেগেছে, ডাক্তারে ক্ষতি করে এবং ব্লেম দিয়ে, এবং খুন করে, সারা পৃথিবীতে মহামারি ছড়িয়ে দেবে, বেশিরভাগ ডাক্তারের, বিভিন্ন দেশ এবং রাষ্ট্রের, প্রণোদনার টাকা সে উঠিয়ে নিতে শুরু করেছে, অনেক অনেক ডাক্তারকে সে খুন করেছে লোক দিয়ে খুন করেছে। ডাক্তারদের টাকার উপরে ২৪ ঘন্টায় নজর রেখেছে, ডাক্তারদের জিম্মি করে আটকে রেখেছে, বেশিরভাগ দেশেরই এবং রাষ্ট্রের ডাক্তারদের টাকা, ডাক্তারদেরকে দিচ্ছে না এই কারণে। আর সবখানে সে এটেমবোমার হুমকি দিয়েছে, এটেমবোমা মেরে দেশ ধ্বংস করে দেবে।
বেশ্যাখানার বেশ্যার বাচ্চার কোন জাত হয় না এবং কোন সভ্যতা থাকে না। সত্যি কথা বলতে রাশিয়ানরাই পতিতালয়ের বেশ্যার বাচ্চাদের মতই।
শুনেছি তারা নতুন কৌশল নেবে সেটা হল জংলিপোনা তারা সকলেই রাশিয়ান যারা আছে জংলি হবে এবং জংলিদের মতই উল্লাস করবে।
ডাক্তারদের আক্রমণ করলে, সেই ডাক্তার, সেই জাতি, গোষ্ঠী, দেশ, এবং রাষ্ট্রের, স্বাস্থ্য-সেবা সঙ্গে,সঙ্গে বন্ধ করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে, স্বাস্থ্য সেবা বন্ধ করে দেওয়ার ক্ষমতা সকল ডাক্তারদের রয়েছে, এবং স্বাস্থ্যসেবা বন্ধ করে দেয় এটাই নিয়ম এবং নীতি নৈতিকতা, এবং এই নিয়মে স্বাস্থ্য-সেবা দেওয়া হয় সারা পৃথিবী জুড়ে।
রাশিয়ার স্বাস্থ্য সেবা বন্ধ করে দিন, রাশিয়ার পতাকা বাতিল করুন, রাশিয়ার কাছে থেকে কমিউনিস্টদের পতাকা ফিরিয়ে নিন।
#Royal #Lord #CommunistMaster #Constitutionallanguage #StateBangladesh #রাষ্ট্রবাংলাদেশ #কমিউনিস্টমাস্টার #সাংবিধানিকভাষা #comrade #communist @comrade
#রাশিয়া #ইউক্রেন #সোভিয়েতইউনিয়ন #Russia #Ukraine #SovietUnion
@russia
0 notes
Text
ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে?
ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে এই প্রশ্নটি নতুন ব্যাংক একাউন্ট খোলার সময় কম বেশি সবারই মনে প্রশ্ন জাগে। আধুনিক যুগে একটি ব্যাংক একাউন্ট ছাড়া চলা যায় না। বেতন থেকে শুরু করে লেনদেন, সবকিছুই এখন ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে হচ্ছে। কিন্তু অনেকের ধারণা, ব্যাংক একাউন্ট খোলাটা এক জটিল প্রক্রিয়া। কাগজপত্রের ঝামেলা, দীর্ঘ লাইন, অজানা নিয়ম-কানুন – সব মিলিয়ে অনেকেই হতাশ হয়ে পড়েন। তবে এই হতাশা খুব…
View On WordPress
0 notes
Text
ডিজিটাল মার্কেটার হবার আগে কেন সাধারণভাবে মার্কেটার হওয়া উচিত, তা বোঝার জন্য, প্রথমে ডিজিটাল মার্কেটিং এবং সাধারণ মার্কেটিংয়ের মধ্যে পার্থক্যটা বুঝতে হবে। ডিজিটাল মার্কেটিং হলো একটি বিশেষ ক্ষেত্র যা ইন্টারনেট এবং ডিজিটাল প্রযুক্তির সাহায্যে মার্কেটিং কার্যক্রম পরিচালনা করে। এর মধ্যে রয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া, ইমেইল মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO), পেইড বিজ্ঞাপন, ইত্যাদি। অন্যদিকে, সাধারণ মার্কেটিং হলো সব ধরনের মার্কেটিং কার্যক্রমের ভিত্তি, যা কাস্টমার চাহিদা, প্রোডাক্ট পজিশনিং, ব্র্যান্ডিং, এবং কাস্টমার সম্পর্ক গড়ে তোলার মতো বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে।
ডিজিটাল মার্কেটার হওয়ার আগে কেন একজন সাধারণ মার্কেটার হওয়া দরকার, তা বুঝতে নিচের কিছু কারণ দেখা যেতে পারে:
1. **মূল মার্কেটিং কনসেপ্টস বোঝা**: সাধারণ মার্কেটিংয়ের ভিত্তি হলো কাস্টমার চাহিদা এবং পণ্যের মূল্য সৃষ্টি। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রেও এটাই প্রধান। যদি আপনি কাস্টমার চাহিদা না বুঝেন এবং সঠিকভাবে পণ্য মূল্যায়ন করতে না পারেন, তবে ডিজিটাল টুলসগুলিও সঠিকভাবে কাজ করবে না।
2. **কৌশলগত চিন্তা**: মার্কেটিং হলো কৌশলগত চিন্তা এবং পরিকল্পনার উপর ভিত্তি করে কাজ করা। ডিজিটাল মার্কেটিং শুধুমাত্র এই কৌশল বাস্তবায়নের একটি মাধ্যম। একজন মার্কেটারকে কৌশলগত চিন্তা করতে হবে এবং তারপরে ডিজিটাল টুলস ব্যবহার করতে হবে।
3. **কাস্টমার-কেন্দ্রিকতা**: মার্কেটিংয়ে কাস্টমার-কেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডিজিটাল মার্কেটিং এই মূলনীতির উপর নির্ভর করে, কারণ কাস্টমারের চাহিদা এবং তাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে।
4. **সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবন**: মার্কেটিংয়ে সৃজনশীলতা এবং নতুনত্ব প্রয়োজন। ডিজিটাল মার্কেটিং বিভিন্ন টুলস প্রদান করে যা সৃজনশীলভাবে ব্যবহার করা যায়, কিন্তু সৃজনশীলতার ভিত্তি আসে সাধারণ মার্কেটিং থেকে।
5. **ডেটা বিশ্লেষণ এবং মাপজোক**: মার্কেটিংয়ে ডেটা বিশ্লেষণ এবং ফলাফল পর্যালোচনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। যদি আপনি ডেটা বিশ্লেষণ করতে না পারেন, তবে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের টুলস ��ঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারবেন না।
সারাংশে, ডিজিটাল মার্কেটিং হল প্রচলিত মার্কেটিংয়ের একটি সম্প্রসারিত রূপ, যা ডিজিটাল টুলস এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে। কিন্তু ডিজিটাল টুলসগুলি সঠিকভাবে এবং কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে হলে একজন মার্কেটারকে মূল মার্কেটিং ধারণা, কৌশলগত চিন্তা, এবং কাস্টমার-কেন্দ্রিকতার মতো মৌলিক বিষয়গুলো ভালোভাবে জানতে হবে। এই কারণেই ডিজিটাল মার্কেটার হওয়ার আগে একজন সাধারণ মার্কেটার হওয়া উচিত।
আরো নতুন নতুন কিছু জানতে ভিজিট করুনঃ https://www.facebook.com/rezaulhoqrajon/
1 note
·
View note
Text
উচ্চমাধ্যমিকে নয়া উদ্যোগ
বেশকিছুদিন আগে উচ্চমাধ্যমিকের নতুন নিয়ম সম্পর্কে জানা গিয়েছিলো কিছুটা এখন আবার আরো একটি নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে উচ্চমাধ্যমিক বোর্ড এর কতৃপক্ষরা I শিক্ষা সচিব উচ্চমাধ্যমিকের পাশ ফেল এর কথা পুরোনো সেই নিয়মকে আনা হয়েছে জানিয়েছেন HS Semester System এ পরীক্ষা হবে এবং এখানে নির্দিষ্ট পাশ মার্ক্স্ থাকবে পড়ুয়াদের জন্য এমনটাই জানা গিয়েছে খবরে এই বিষয়ে আরো ইনফরমেশন পেতে হলে ক্লিক করুন I
0 notes