#দ্বারকা নদী
Explore tagged Tumblr posts
banglakhobor · 1 year ago
Text
কান্দির সঙ্গে জুড়ল বহরমপুর, দ্বারকা নদীর উপর নবনির্মিত সেতু, নবান্ন থেকে উদ্বোধন করলেন মমতা
কলকাতা: নবান্ন থেকে মুর্শিদাবাদের দ্বারকা নদীর উপর নির্মিত নয়া সেতুর উদ্বোধন করলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। মুর্শিদাবাদ জেলার রণগ্রামে দুই লেন বিশিষ্ট নতুন সেতুটি নির্মিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার নবান্নের সভাঘর থেকে সেতুটির ভার্চুয়াল উদ্বোধন করলেন মমতা। একাধিক প্রকল্প হয়ে গিয়ে পড়ে রয়েছে। তাই নবান্নের সভাঘর থেকেই সেতু উদ্বোধনের সিদ্ধান্ত বলে জানালেন মমতা। (Murshidabad…
View On WordPress
0 notes
foodfunfantasy · 4 years ago
Photo
Tumblr media
Congratulations @cook_roo_koo your post get featured today... . রাত পেরোলেই এক মহা সন্ধিক্ষণ। হিন্দুমতে বিশ্বের প্রথম বাস্তুকার হলেন বিশ্বকর্মা। কথিত আছে যুগযুগান্তরে তিনিই তৈরি করেছিলেন স্বর্গলোক, লঙ্কাভূমি, দ্বারকা, হস্তিনাপুর, ইন্দ্রপ্রস্থ। তিনিই তৈরি করেছিলেন দেবী দুর্গা সহ সমস্ত দেবতাদের অস্ত্রশস্ত্র। কাল তারই পুজোর আয়োজন। আয়োজন অরন্ধনের। অ-রন্ধন অর্থাৎ রান্না নয়। বর্ষার পর নদী নালা পুকুরে যেমন জল বাড়ে তেমনি বাড়ে সাপের উপদ্রব, বিশেষ করে গ্রাম বাংলায়। সাপের দেবী মনসাকে তুষ্ট করতেই এই পুজোর প্রচলন। বিশ্বকর্মা পুজোর আগের দিন হেঁসেল পরিপাটি পরিস্কার করে, সমস্ত রান্না করে পরের দিন দেবী মনসাকে নিবেদন করে তবেই খাওয়া। বাসি রান্না। কথিত আছে, দেবী মনসা তুষ্ট হলে মহালয়ার পর থেকে সমস্ত উৎসব সুসম্পাদিত হয়। আর সেই মহালয়ার সন্ধিক্ষণও কাল-ই। ভোরে রেডিওতে মহিষাসুরমর্দিনীর সুর বয়ে আনে পুজোর খবর। পিতৃপক্ষের অবসান, দেবীপক্ষের সূচনা। শাস্ত্রমতে এই দিনই মর্ত্যে পা রাখেন দেবী দুর্গা, সপরিবারে। দেবীর চক্ষুদান হয় মহালয়ার পুণ্যতিথিতেই। কাল তাই এক উজ্জ্বল উৎসবমুখর দিন। আজ তারই আনন্দ-আয়োজন। সমস্ত প্রস্তুতি সারা। অপেক্ষা শুধু নিবেদনের। আর কাউন্টডাউন - বাঙালির সেরা উৎসব দুর্গাপুজোর। Festive wishes to all! ♥️ #food #bengalifood #bengalithali #mahalaya (at Kolkata / Calcutta (City of Joy)) https://www.instagram.com/p/CFM9eFpp4TY/?igshid=qmrsilz2ts13
0 notes
utptourandtravel · 8 years ago
Text
utp india toure & travel -এর সাথে Sasongir-Somnath-Daroka-Deu দেখুন
*সাসনগির
ভারতের একমাত্র সিংহের আবাসস্থল সাসনগির উদ্যান, ১৪১২ বর্গ কিঃমিঃ আয়তনের এই উদ্যানে এশিয়াটিক সিংহ ছারাও রয়েছে আরও অনেক প্রজাতির বন্যপ্রাণী, জুনাগড় থেকে সাসনগিরের দূরত্ব প্রায় ৮০ কিঃমিঃ, এই উদ্যানটি ছিল জুনাগড়ের নবাব পরিবারের শিকার স্থল, ১৯০০ সালে নবাব স্যার মুহাম্মদ রসুল খাজি বাবি গির এই উদ্যানকে সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা করেন, পরবর্তীকালে ১৯৬৫ সালে এই উদ্যান জাতীয় উদ্যানের মর্যাদা লাভ করে, এই উদ্যান সিংহের জন্য বিখ্যাত হলেও আরও রয়েছে হরিণ, চিতাবাঘ, হায়না ও বনবিড়াল।
Tulsishyam_Temple_Gujarat
*দিউ
গুজরাট রাজ্যের পাসেই রয়েছে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ভারতের এই ছ��ট্ট রাজ্য দিউ, আরব সাগরের তীরে সবুজ ও তৃণ গাছে সাজানো গোছানো ছোট্ট দ্বীপ দিউ, কাথিয়াবাত উপকুলের মাত্র ৪০ বর্গ কিঃমিঃ আয়তনে দিউ দ্বীপভূমি, সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের আমলে প্রাচীন দিউ-র সন্ধান হয়, দিউ বিভিন্ন রাজ রাজাদের দ্বারা শাসিত হওয়ার পর মুসলিম সুলতানের অধীনে আসে পঞ্চাদশ এর শেষদিকে, পরবর্তীকালে মোঘল আক্রমণের ভয়ে সুলতান বাহাদুর শাহ পর্তুগীজ গভর্নর নুনো দা কুটি নাহোর সঙ্গে ১৫৩৫ সালে একটি চুক্তি সই করেন, এরপরে সুলতানকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য পর্তুগীজরা দিউ-তে দুর্গ তৈরি করেন, এবং ১৫৪৬ সালে পর্তুগীজরা দিউ অধিকার করেন, এবং ১৯৬১ সাল পযন্ত পর্তুগীজরা দিউতে নিজ শাসন কায়েম করেন, দিউতে রয়েছে পরিখা ঘেরা দুর্গ, এই দুর্গের ভিতরে রয়েছে কারাগার এবং মিউজিয়াম, দুর্গের তিন দিকে রয়েছে সমুদ্র, দুর্গের ভিতরে রয়েছে একটি প্রকাণ্ড বাতিঘর, দুর্গের উপরঅংশে রয়েছে অনেকগুলি কামান বসানো, দিউতে আরও রয়েছে জলের মধ্যে পানিফোটা দুর্গ, দুর্গ থেকে যাওয়া যাবে ১৬ শতকের তৈরি সেন্ট পলস চার্চ ও পর্তুগীজদের তৈরি কৃতিম গুহা, আরও রয়েছে সমুদ্র পাড়ে জলন্ধর সৈকত, টিলার গায়ে সামার হাউজ ভিউ পয়েন্ট, অল্প দূরে রয়েছে চক্রতীর্থ সৈকত, দিউতে আরও রয়েছে কুকরি মেমোরিয়াল সানসেট ভিউ পয়েন্ট, সমুদ্রতীরে গঙ্গেশ্বর গুহামন্দির, এই মন্দিরের শিবলিঙ্গটি সমুদ্রের জোয়ারের সময় জলের তলে ডুবে যায় আবার ভাটার সময় জেগে উঠে।
Somnath temple
*সোমনাথ
আরব সাগরের তীরে হিন্দু তীর্থস্থান সোমনাথ, বিখ্যাত দ্বাদশ জ্যোর্তিলিঙ্গের প্রধানতম সোমনাথ, অনেকের মতে সোমনাথ মন্দির ৩২০-৫০০ সালের মধ্যে নির্মিত হয়েছিল গজানির সুলতান মামুদের আমলে, এই মন্দিরটি বার বার আক্রমণ ও লুণ্ঠনের শিকার হয়েছিল, তারপরও এই মন্দিরের পুননির্মাণের কাজ থেমে থাকেনি, ১৯৫০ সালে সর্দার ভল্লব ভাই প্যাটেলের উদ্দ্যোগে এই মন্দিরটি নতুন করে গড়ার কাজ শুরু হয়, সোমনাথের সমুদ্র তীরে আরও রয়েছে প্রায় ১৫০ ফুট উচ্চতার সোমেশ্বর মহাদেব মন্দির, দর্শনীয় জোর্তিলিঙ্গ অসাধারন, এবং রয়েছে লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো, আরও রয়েছে সোমনাথ সমুদ্র সৈকত, সোমনাথ ভল্লব ভাই প্যাটেল ঘাট থেকে সূর্যাস্ত দেখতে অপূর্ব সুন্দর লাগে, সোমনাথে আরও রয়েছে ইন্দোরের রানি অহ্যলা বাঈয়ের তৈরি আদি সোমনাথ মন্দির, এই মন্দিরে আরাধ্য দেবতা শিব মাটির তলাতে অবস্থান করছেন, সোমনাথে রয়েছে হিরন-কপিলা-আন্তঃ সলিলা শ্বরশ্বতি নদীর সঙ্গমস্থল “ত্রিবেণী সঙ্গম”, শঙ্করাচার্যের সারদা মঠ, শঙ্করাচার্য ধ্যান গুহা, কামনাথ মহাদেব মন্দির, সূর্য দেবতার মন্দির, ��াণ্ডব গুহা এবং হিংলাজ মাতা গুহা মন্দির।
Sheth Hutheesinh Temple
*দ্বারকা
গুজরাটে অবস্থিত হিন্দু ধর্মের অন্যতম তীর্থস্থান দব্রকা, কাথিয়াবার উপদ্বীপে গোমতী নদী আর আরব সাগরের মিলনস্থলে রয়েছে হিন্দু তীর্থস্থানের চার ধামের এক ধাম “দ্বারকা”, কথিত আছে কোন এক সময় জরাসন্ধের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সহ যাদবগন মথুরা ত্যাগ করেন, এবং সমুদ্র উপকুলবর্তী স্থানে নগরী নির্মাণের ইচ্ছার্থে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বিশ্বকর্মাকে বলেন, নগরী নির্মাণ করে দেওয়ার জন্য, তখন বিশ্বকর্মা ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে বললেন সমুদ্র তীরে কিছু জমি ব্যাবস্থা করে দিতে, পরবর্তীতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ জমি পাওয়ার জন্য সমুদ্রের তপস্যা শুরু করেন, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের তপস্যায় তুষ্ট হয়ে সমুদ্র দেবতা এক খন্ড জমি দিলেন এবং ঐ জমিতেই বিশ্বকর্মা দ্বারকা নগরী নির্মাণ করেন, প্রাচীনকালে দ্বারকা সমুদ্র বন্দর এবং বিখ্যাত বানিজ্যকেন্দ্র ছিল, দ্বারকাতে রয়েছে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নামাঙ্কিত দ্বারকাধীষ মন্দির, ৫ তলার এই মন্দিরের কারুকার্য অপূর্ব সুন্দর, এই মন্দিরে জন্মাষ্টমী খুবই ধুম ধাম করে পালিত হয়, দ্বারকাতে আরও রয়েছে শঙ্করাচার্য দ্বারা প্রতিষ্ঠিত মন্দির দ্বারকাপীঠ আশ্রম, আরও রয়েছে সারদা মঠ, সানসেট পয়েন্ট এবং ভগবান শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রুক্ষিনি দেবির মন্দির, লাইট হাউজ, ইসকন মন্দির, গায়েত্রি মন্দির, সিদ্ধেসব্র মন্দির, ভদ্রেকেশ্বর মন্দির এবং গীতা মন্দির, দব্রকাতে আরও রয়েছে ১৭ কিঃমিঃ দূরে দ্বাদশ জোর্তিলিঙ্গ মন্দির নাগেশ্বর মহাদেব মন্দির, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের রাজধানী ছোট দ্বারকায় রয়েছে ৫০০ বছর আগের শ্রীভল্লভাচার্যের স্থাপিত শ্রীকৃষ্ণ মন্দির, বিষ্ণু, রাধা, লক্ষ্মী, সত্যভামা ও দেবকির মন্দির।
Tarangaji Jain temple
  from utp india toure & travel -এর সাথে Sasongir-Somnath-Daroka-Deu দেখুন
0 notes
utptourandtravel · 8 years ago
Text
utp india toure & travel -এর সাথে Gujrat-Amedabad-Madera দেখুন
আরব সাগর বরাবর প্রায় ১৩০ কিঃমিঃ উপকুল নিয়ে গুজরাট রাজ্য, সমুদ্রের সোনালী বালুভুমি আর দক্ষিণপূর্ব অংশে রয়েছে সবুজ বনভুমি, এবং মধ্যভাগের উর্বর সমতল ভূমি নিয়ে অপরূপ সুন্দরের পর্যটন স্থল গুজরাট, গুজরাটে রয়েছে সিন্দু সৃতি বিজড়িত সমুদ্র সৈকত, এবং বনাঞ্চলে রয়েছে নানান রকম বন্যপ্রাণীর সম্ভার, গুজরাট বাসিদের প্রায় নিরামিষভোজী এবং গুজরাটে মদ্যপান করা নিষিদ্ধ, গুজরাট রাজ্য সমুদ্র, নদী, বনাঞ্চল এবং ঐতিহাসিক স্থান ও মন্দিরের রাজ্য, আমাদের ভ্রমণ সংস্থা গুজরাটকে একটি প্যাকেজে ভ্রমণ করায় -আমেদাবাদ, মধেরা, পাটন, শাসনগির, সোমনাথ, দ্বারকা, পোরবন্দর, দিউ- গুজরাট ভ্রমণ প্যাকেজে মাথাপিছু খরচ হবে প্রায় ১৪.০০০-টাকা,(১২ দিন থাকা, খাওয়া ও সাইটসিন সহ।
somnath-temple–gujarat
*আমেদাবাদ
সবরমতি নদীর তীরে ১৪২১ সালে মুসলিম শাসক সুলতান আহমেদ শাহ নগরীর পওন করে���, এটি রাজ্যের প্রাক্তন রাজধানী, সুলতান আহমেদ শাহ-র নাম থেকেই এই নগরীর নামকরণ হয়, বস্ত্রশিল্পের উন্নতি ও প্রসারের জন্য এই শহরের বেশ নামডাক রয়েছে, সে জন্য এই শহরকে “প্রাচ্যের ম্যানঞ্চেস্টার” বলা হয়, এই শহরে রয়েছে ৫০০ বছর ধরে দেশের নানা স্থানের বস্ত্র শিল্পের বিবর্তনের ও বৈচিত্রের নমুনা দিয়ে সাজানো ক্যালিকো মিউজিয়াম, মিউজিয়ামটি বুধবার ব্যাতিত সপ্তাহের বাকি ৬ দিন খোলা থাকে, আরও রয়েছে ১৮ শতকের শেঠ হাতি সিংয়ের নির্মিত জৈন মন্দির, এই মন্দিরের আরাধ্য দেবতা পঞ্চদশ তীর্থঙ্কর ধরমনাথ, আরও রয়েছে কাংকারিয়া সরোবর, সরোবরের মধ্যে রয়েছে সুলতানের গ্রীষ্ম কালের বাসস্থান “নাগিনাওইয়াদি” এবং সরোবরের তীরে রয়েছে নেহেরু ভ্যালভাটিকা উদ্যান, ন্যাচরাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম, রানি সিপ্রি মসজিদ, চিরিয়াখানা, ২৪২৩ সালের সুলতানের তৈরি ��ুম্মা মসজিদ, সিটি মিউজিয়াম, রানি হাজিরা সৌধ, আমেদাবাদ ষ্টেশন থেকে ৮ ক��ঃমিঃ দূরে রয়েছে মহাত্মা গাঁদির তৈরি ১৯১৭ সালের মহাত্মা গাঁদির সবরমতি আশ্রম।
akshardham temple-ahmedabad
*মধেরা
গুজরাটের একটি অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র, ১০২৬ সালে সোলাজ রাজা ভীমার আমলে মধেরার সূর্য মন্দিরটি নির্মাণ করেন, সবুজের অরন্য পেরিয়ে পৌঁছানো যাবে সূর্য মন্দিরে, সূর্য মন্দির থেকে অল্প দূরে রয়েছে একটি জলাশয়(সুরযকুন্ড), সূর্য মন্দিরে যাওয়ার পথে আরও ছোট বড় প্রায় ১০৮ টি মন্দির পড়বে, এবং সূর্য মন্দিরের সামনে রয়েছে অসাধারন কারুকার্যের “রংমহল”, আর রংমহলের ঠিক পাসেই নাটমণ্ডপ, সেখানে রয়েছে পাথরের ভাস্কর্যের আরও ৫২ টি স্তম্ভ, এর পরে মূল মন্দির, একসময় এই মন্দিরে ছিল অষ্টধাতুর সূর্য দেবতার মূর্তি, এই মন্দির থেকে গজনির সুলতান মামুদ অষ্টধাতুর মূর্তিটি লুঠ করেন, সূর্য মন্দিরের পাস দিয়ে বইয়ে গেছে পুস্পাবতি নদী, এবং মন্দিরের কাছেপিঠে রয়েছে মধেরা শিব মন্দির, এই মন্দিরে প্রতিদিন পুজা করা হয়।
gujrat
  from utp india toure & travel -এর সাথে Gujrat-Amedabad-Madera দেখুন
0 notes
utptourandtravel · 8 years ago
Text
New Post has been published on UTP TOUR AND TRAVEL
New Post has been published on http://www.utpindia.in/utp-india-toure-travel-%e0%a6%8f%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%a5%e0%a7%87-sasongir-somnath-daroka-deu-%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%96%e0%a7%81%e0%a6%a8/
utp india toure & travel -এর সাথে Sasongir-Somnath-Daroka-Deu দেখুন
*সাসনগির
ভারতের একমাত্র সিংহের আবাসস্থল সাসনগির উদ্যান, ১৪১২ বর্গ কিঃমিঃ আয়তনের এই উদ্যানে এশিয়াটিক সিংহ ছারাও রয়েছে আরও অনেক প্রজাতির বন্যপ্রাণী, জুনাগড় থেকে সাসনগিরের দূরত্ব প্রায় ৮০ কিঃমিঃ, এই উদ্যানটি ছিল জুনাগড়ের নবাব পরিবারের শিকার স্থল, ১৯০০ সালে নবাব স্যার মুহাম্মদ রসুল খাজি বাবি গির এই উদ্যানকে সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা করেন, পরবর্তীকালে ১৯৬৫ সালে এই উদ্যান জাতীয় উদ্যানের মর্যাদা লাভ করে, এই উদ্যান সিংহের জন্য বিখ্যাত হলেও আরও রয়েছে হরিণ, চিতাবাঘ, হায়না ও বনবিড়াল।
Tulsishyam_Temple_Gujarat
*দিউ
গুজরাট রাজ্যের পাসেই রয়েছে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ভারতের এই ছোট্ট রাজ্য দিউ, আরব সাগরের তীরে সবুজ ও তৃণ গাছে সাজানো গোছানো ছোট্ট দ্বীপ দিউ, কাথিয়াবাত উপকুলের মাত্র ৪০ বর্গ কিঃমিঃ আয়তনে দিউ দ্বীপভূমি, সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের আমলে প্রাচীন দিউ-র সন্ধান হয়, দিউ বিভিন্ন রাজ রাজাদের দ্বারা শাসিত হওয়ার পর মুসলিম সুলতানের অধীনে আসে পঞ্চাদশ এর শেষদিকে, পরবর্তীকালে মোঘল আক্রমণের ভয়ে সুলতান বাহাদুর শাহ পর্তুগীজ গভর্নর নুনো দা কুটি নাহোর সঙ্গে ১৫৩৫ সালে একটি চুক্তি সই করেন, এরপরে সুলতানকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য পর্তুগীজরা দিউ-তে দুর্গ তৈরি করেন, এবং ১৫৪৬ সালে পর্তুগীজরা দিউ অধিকার করেন, এবং ১৯৬১ সাল পযন্ত পর্তুগীজরা দিউতে নিজ শাসন কায়েম করেন, দিউতে রয়েছে পরিখা ঘেরা দুর্গ, এই দুর্গের ভিতরে রয়েছে কারাগার এবং মিউজিয়াম, দুর্গের তিন দিকে রয়েছে সমুদ্র, দুর্গের ভিতরে রয়েছে একটি প্রকাণ্ড বাতিঘর, দুর্গের উপরঅংশে রয়েছে অনেকগুলি কামান বসানো, দিউতে আরও রয়েছে জলের মধ্যে পানিফোটা দুর্গ, দুর্গ থেকে যাওয়া যাবে ১৬ শতকের তৈরি সেন্ট পলস চার্চ ও পর্তুগীজদের তৈরি কৃতিম গুহা, আরও রয়েছে সমুদ্র পাড়ে জলন্ধর সৈকত, টিলার গায়ে সামার হাউজ ভিউ পয়েন্ট, অল্প দূরে রয়েছে চক্রতীর্থ সৈকত, দিউতে আরও রয়েছে কুকরি মেমোরিয়াল সানসেট ভিউ পয়েন্ট, সমুদ্রতীরে গঙ্গেশ্বর গুহামন্দির, এই মন্দিরের শিবলিঙ্গটি সমুদ্রের জোয়ারের সময় জলের তলে ডুবে যায় আবার ভাটার সময় জেগে উঠে।
Somnath temple
*সোমনাথ
আরব সাগরের তীরে হিন্দু তীর্থস্থান সোমনাথ, বিখ্যাত দ্বাদশ জ্যোর্তিলিঙ্গের প্রধানতম সোমনাথ, অনেকের মতে সোমনাথ মন্দির ৩২০-৫০০ সালের মধ্যে নির্মিত হয়েছিল গজানির সুলতান মামুদের আমলে, এই মন্দিরটি বার বার আক্রমণ ও লুণ্ঠনের শিকার হয়েছিল, তারপরও এই মন্দিরের পুননির্মাণের কাজ থেমে থাকেনি, ১৯৫০ সালে সর্দার ভল্লব ভাই প্যাটেলের উদ্দ্যোগে এই মন্দিরটি নতুন করে গড়ার কাজ শুরু হয়, সোমনাথের সমুদ্র তীরে আরও রয়েছে প্রায় ১৫০ ফুট উচ্চতার সোমেশ্বর মহাদেব মন্দির, দর্শনীয় জোর্তিলিঙ্গ অসাধারন, এবং রয়েছে লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো, আরও রয়েছে সোমনাথ সমুদ্র সৈকত, সোমনাথ ভল্লব ভাই প্যাটেল ঘাট থেকে সূর্যাস্ত দেখতে অপূর্ব সুন্দর লাগে, সোমনাথে আরও রয়েছে ইন্দোরের রানি অহ্যলা বাঈয়ের তৈরি আদি সোমনাথ মন্দির, এই মন্দিরে আরাধ্য দেবতা শিব মাটির তলাতে অবস্থান করছেন, সোমনাথে রয়েছে হিরন-কপিলা-আন্তঃ সলিলা শ্বরশ্বতি নদীর সঙ্গমস্থল “ত্রিবেণী সঙ্গম”, শঙ্করাচার্যের সারদা মঠ, শঙ্করাচার্য ধ্যান গুহা, কামনাথ মহাদেব মন্দির, সূর্য দেবতার মন্দির, পাণ্ডব গুহা এবং হিংলাজ মাতা গুহা মন্দির।
Sheth Hutheesinh Temple
*দ্বারকা
গুজরাটে অবস্থিত হিন্দু ধর্মের অন্যতম তীর্থস্থান দব্রকা, কাথিয়াবার উপদ্বীপে গোমতী নদী আর আরব সাগরের মিলনস্থলে রয়েছে হিন্দু তীর্থস্থানের চার ধামের এক ধাম “দ্বারকা”, কথিত আছে কোন এক সময় জরাসন্ধের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সহ যাদবগন মথুরা ত্যাগ করেন, এবং সমুদ্র উপকুলবর্তী স্থানে নগরী নির্মাণের ইচ্ছার্থে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বিশ্বকর্মাকে বলেন, নগরী নির্মাণ করে দেওয়ার জন্য, তখন বিশ্বকর্মা ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে বললেন সমুদ্র তীরে কিছু জমি ব্যাবস্থা করে দিতে, পরবর্তীতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ জমি পাওয়ার জন্য সমুদ্রের তপস্যা শুরু করেন, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের তপস্যায় তুষ্ট হয়ে সমুদ্র দেবতা এক খন্ড জমি দিলেন এবং ঐ জমিতেই বিশ্বকর্মা দ্বারকা নগরী নির্মাণ করেন, প্রাচীনকালে দ্বারকা সমুদ্র বন্দর এবং বিখ্যাত বানিজ্যকেন্দ্র ছিল, দ্বারকাতে রয়েছে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নামাঙ্কিত দ্বারকাধীষ মন্দির, ৫ তলার এই মন্দিরের কারুকার্য অপূর্ব সুন্দর, এই মন্দিরে জন্মাষ্টমী খুবই ধুম ধাম করে পালিত হয়, দ্বারকাতে আরও রয়েছে শঙ্করাচার্য দ্বারা প্রতিষ্ঠিত মন্দির দ্বারকাপীঠ আশ্রম, আরও রয়েছে সারদা মঠ, সানসেট পয়েন্ট এবং ভগবান শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রুক্ষিনি দেবির মন্দির, লাইট হাউজ, ইসকন মন্দির, গায়েত্রি মন্দির, সিদ্ধেসব্র মন্দির, ভদ্রেকেশ্বর মন্দির এবং গীতা মন্দির, দব্রকাতে আরও রয়েছে ১৭ কিঃমিঃ দূরে দ্বাদশ জোর্তিলিঙ্গ মন্দির নাগেশ্বর মহাদেব মন্দির, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের রাজধানী ছোট দ্বারকায় রয়েছে ৫০০ বছর আগের শ্রীভল্লভাচার্যের স্থাপিত শ্রীকৃষ্ণ মন্দির, বিষ্ণু, রাধা, লক্ষ্মী, সত্যভামা ও দেবকির মন্দির।
Tarangaji Jain temple
0 notes
utptourandtravel · 8 years ago
Text
New Post has been published on UTP TOUR AND TRAVEL
New Post has been published on http://www.utpindia.in/utp-india-toure-travel-%e0%a6%8f%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%a5%e0%a7%87-gujrat-amedabad-madera-%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%96%e0%a7%81%e0%a6%a8/
utp india toure & travel -এর সাথে Gujrat-Amedabad-Madera দেখুন
আরব সাগর বরাবর প্রায় ১৩০ কিঃমিঃ উপকুল নিয়ে গুজরাট রাজ্য, সমুদ্রের সোনালী বালুভুমি আর দক্ষিণপূর্ব অংশে রয়েছে সবুজ বনভুমি, এবং মধ্যভাগের উর্বর সমতল ভূমি নিয়ে অপরূপ সুন্দরের পর্যটন স্থল গুজরাট, গুজরাটে রয়েছে সিন্দু সৃতি বিজড়িত সমুদ্র সৈকত, এবং বনাঞ্চলে রয়েছে নানান রকম বন্যপ্রাণীর সম্ভার, গুজরাট বাসিদের প্রায় নিরামিষভোজী এবং গুজরাটে মদ্যপান করা নিষিদ্ধ, গুজরাট রাজ্য সমুদ্র, নদী, বনাঞ্চল এবং ঐতিহাসিক স্থান ও মন্দিরের রাজ্য, আমাদের ভ্রমণ সংস্থা গুজরাটকে একটি প্যাকেজে ভ্রমণ করায় -আমেদাবাদ, মধেরা, পাটন, শাসনগির, সোমনাথ, দ্বারকা, পোরবন্দর, দিউ- গুজরাট ভ্রমণ প্যাকেজে মাথাপিছু খরচ হবে প্রায় ১৪.০০০-টাকা,(১২ দিন থাকা, খাওয়া ও সাইটসিন সহ।
somnath-temple–gujarat
*আমেদাবাদ
সবরমতি নদীর তীরে ১৪২১ সালে মুসলিম শাসক সুলতান আহমেদ শাহ নগরীর পওন করেন, এটি রাজ্যের প্রাক্তন রাজধানী, সুলতান আহমেদ শাহ-র নাম থেকেই এই নগরীর নামকরণ হয়, বস্ত্রশিল্পের উন্নতি ও প্রসারের জন্য এই শহরের বেশ নামডাক রয়েছে, সে জন্য এই শহরকে “প্রাচ্যের ম্যানঞ্চেস্টার” বলা হয়, এই শহরে রয়েছে ৫০০ বছর ধরে দেশের নানা স্থানের বস্ত্র শিল্পের বিবর্তনের ও বৈচিত্রের নমুনা দিয়ে সাজানো ক্যালিকো মিউজিয়াম, মিউজিয়ামটি বুধবার ব্যাতিত সপ্তাহের বাকি ৬ দিন খোলা থাকে, আরও রয়েছে ১৮ শতকের শেঠ হাতি সিংয়ের নির্মিত জৈন মন্দির, এই মন্দিরের আরাধ্য দেবতা পঞ্চদশ তীর্থঙ্কর ধরমনাথ, আরও রয়েছে কাংকারিয়া সরোবর, সরোবরের মধ্যে রয়েছে সুলতানের গ্রীষ্ম কালের বাসস্থান “নাগিনাওইয়াদি” এবং সরোবরের তীরে রয়েছে নেহেরু ভ্যালভাটিকা উদ্যান, ন্যাচরাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম, রানি সিপ্রি মসজিদ, চিরিয়াখানা, ২৪২৩ সালের সুলতানের তৈরি জুম্মা মসজিদ, সিটি মিউজিয়াম, রানি হাজিরা সৌধ, আমেদাবাদ ষ্টেশন থেকে ৮ কিঃমিঃ দূরে রয়েছে মহাত্মা গাঁদির তৈরি ১৯১৭ সালের মহাত্মা গাঁদির সবরমতি আশ্রম।
akshardham temple-ahmedabad
*মধেরা
গুজরাটের একটি অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র, ১০২৬ সালে সোলাজ রাজা ভীমার আমলে মধেরার সূর্য মন্দিরটি নির্মাণ করেন, সবুজের অরন্য পেরিয়ে পৌঁছানো যাবে সূর্য মন্দিরে, সূর্য মন্দির থেকে অল্প দূরে রয়েছে একটি জলাশয়(সুরযকুন্ড), সূর্য মন্দিরে যাওয়ার পথে আরও ছোট বড় প্রায় ১০৮ টি মন্দির পড়বে, এবং সূর্য মন্দিরের সামনে রয়েছে অসাধারন কারুকার্যের “রংমহল”, আর রংমহলের ঠিক পাসেই নাটমণ্ডপ, সেখানে রয়েছে পাথরের ভাস্কর্যের আরও ৫২ টি স্তম্ভ, এর পরে মূল মন্দির, একসময় এই মন্দিরে ছিল অষ্টধাতুর সূর্য দেবতার মূর্তি, এই মন্দির থেকে গজনির সুলতান মামুদ অষ্টধাতুর মূর্তিটি লুঠ করেন, সূর্য মন্দিরের পাস দিয়ে বইয়ে গেছে পুস্পাবতি নদী, এবং মন্দিরের কাছেপিঠে রয়েছে মধেরা শিব মন্দির, এই মন্দিরে প্রতিদিন পুজা করা হয়।
gujrat
0 notes