#দেবের উদ্যোগ
Explore tagged Tumblr posts
Text
দেবের উদ্যোগে এবার দুবাই থেকে ফিরলেন ১৭১ জন আটকে থাকা বাঙালি | coronavirus-latest-news
Photo Courtesy: Dev/Twitter দুবাইয়ে আটকে থাকা বাঙালিদের বাড়ি ফেরানোর ব্যবস্থা করলেন তিনি। বন্দে ভারত মিশনের অধীনে দুবাইবাসী ১৭১ জন বাঙালিকে বাড়ি ফেরালেন দেব।
#কলকাতা:শুরু হয়েছিল পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি ফেরানো দিয়ে। দেশ কিংবা দেশের বাইরে, বিভিন্ন প্রান্ত থেকে, তাঁর নির্বাচিত এলাকা ঘাটালে শ্রমিকদের বাড়ি পৌঁছনোর দায়িত্ব নিয়েছিলেন সা��সদ দেব অধিকারী।…
View On WordPress
#১৭১#coronavirus#Coronavirus In India#Coronaviruslatestnews#dev#Dev organized repatriation flights#Lock down#আটক#উদযগ#এবর#করোনা ���াইরাস#জন#থক#দবই#দবর#দেব#দেবের উদ্যোগ#ফরলন#বঙল#লক ডাউন
0 notes
Link
0 notes
Text
Actor turned TMC parliamentarian Dev helps building crematorium amidst corona crisis
Actor turned TMC parliamentarian Dev helps building crematorium amidst corona crisis
Published by: Suparna Majumder | Posted: May 21, 2021 3:48 pm| Updated: May 21, 2021 3:48 pm সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: করোনা মোকাবিলায় একের পর এক পদক্ষেপ নিয়ে চলেছেন অভিনেতা সাংসদ দেব (Dev)। এবার করোনায় (Corona Virus) মৃতদের দেহ সৎকারের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিলেন তিনি। নিজের লোকসভা কেন্দ্র ঘাটালের লোকালয় থেকে দূরে শ্মশান তৈরি করার কাজ শুরু হয়েছে দেবের উদ্যোগে। যেখানে সুরক্ষাবিধি মেনে…
View On WordPress
0 notes
Link
0 notes
Photo
১০৭ বছরের প্রাচীন কলকাতার প্রথম বারোয়ারি পুজোয় আজও বসে নহবৎ‚ গানের বদলে শোনা যায় সানাই কুচবিহার‚ তাহেরপুর না নদিয়া‚ কোথাকার জমিদারবংশ প্রথম তাদের ঠাকুরদালানে দুর্গোৎসব শুরু করেন‚ তা নিয়ে বিতর্ক আছে | এমনকী‚ কলকাতায় প্রথম বনেদী পুজোর শিরোপা নিয়েও টানাটানি চলে সাবর্ণ রায়চৌধুরী এবং নবকৃষ্ণ দেবের পরিবারের বর্তমান প্রজন্মদের মধ্যে | সেরকমই কলকাতার প্রথম বারোয়ারি পুজো বললেই এখন আলোচিত হয় বাগবাজার সর্বজন��ন এবং সিমলা ব্যায়াম সমিতির নাম | কোথায় যেন চাপা পড়ে যায় ভবানীপুরের বলরাম বসু ঘাটের কথা | অনেকেই জানেন না আদি গঙ্গার পাশে এই ঘাটেই প্রথম শুরু হয়েছিল কলকাতার বারোয়ারি দুর্গা পুজো | ১৯১০ সালে ১২ জন স্বাধীনতা সংগ্রামী উদ্যোগ নিয়েছিলেন এই পুজোর | সেই থেকে বারো ইয়ার বা বারো জন বন্ধুর নামে কলকাতার মানচিত্রে স্থান পেল বারোয়ারি পুজো | এখন যাকে পরিশীলিত ভাষায় ডাকা হয় সর্বজনীন নামে | বলা হয়‚ এই বারোজন বন্ধু চেয়েছিলেন‚ বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব হয়ে উঠুক সবার উৎসব | শুধু বনেদী বাড়ির সদস্যদের নয় | পুজোর জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল বলরাম বসু ঘাটকেই | একসময় এই ঘাটে সতী হয়েছিলেন বর্ণ হিন্দু পরিবারের দুই স্বামীহীনা | মার্বেল ফলকে তাঁদের কীর্তি এখনও সংরক্ষিত কলকাতা জাদুঘরে | ঘাটে একটি স্থায়ী ঠাকুরদালান ছিলই | ১৯১০ সালে সেখানেই শুরু হয় পুজো | তত্ত্বাবধানে ভবানীপুর সনাতনী ধর্মোৎসাহিনী সভা | আদি গঙ্গার সেই খাত সময়ের সঙ্গে আরও বেশি শীর্ণ হয়েছে | পলির সঙ্গে বেড়েছে আবর্জনাও | আজও‚ শতাধিক বছরের এই পুজোয় পালিত হয় কঠোর নিয়ম নিষ্ঠা | যা নাকি সচরাচর দেখা যায় না বারোয়ারী পুজোয় | যে কোনও সাবেকী বাড়ির পুজোকে নিয়ম নিষ্ঠায় টেক্কা দেবে এই ‘বারোয়ারী পুজো‘ | এখনও এই দুর্গোৎসবে থাকেন পাঁচজন প্রধান পুরোহিত | তাঁদের সাহায্যকারী আরও পাঁচজন নবীন পুরোহিত | পাঁচ জন প্রধান পুরোহিতের মধ্যে একজন তন্ত্রধারক‚ একজন চণ্ডীপাঠ বিশেষজ্ঞ এবং একজন জপ বিশেষজ্ঞ | অন্য কোনও বারোয়ারী পুজোয় যা ভাবাও যায় না | থিম তো দূর অস্ত | সাবেক ঘরানার এই বারোয়ারী সর্বজনীনে মাইক্রোফোনের ব্যবহারও সীমিত | সোনার গয়নায় সজ্জিত মা দুর্গার সামনে পুরোহিতের মন্ত্রপাঠ হয় উদাত্ত কণ্ঠে | কোনও মাইকের সামনে নয় | বাজে না কোনও রেকর্ডেড গান | পরিবর্তে বসে নহবৎ | যার সানাইয়ের সুরে পুজোর দিনগুলোয় বুঁদ হয়ে থাকে সাবেক কলকাতার এই পুরাতনী পাড়া |
0 notes