#থ্রি আর
Explore tagged Tumblr posts
Link
0 notes
Text
১) আমার গ্রামের বাড়িতে থ্রি/ফোরজি নেটওয়ার্ক ছাদে গেলে পায় কিন্তু ঘরের ভেতরে পায় না। কী করলে ঘরে বসেই নেটওয়ার্ক/সিগন্যাল ভালো পাওয়া যাবে ?⁉️
২) ঘরের বাইরে নেটওয়ার্কের গতি ভালো পাওয়া যায়, কিন্তু ভিতরে গেলে আর নেটওয়ার্কের গতি থাকে না বললেই চলে। বিষয়টি কিভাবে সমাধান করা যায় ?⁉️
৩) গ্রামের বাড়িতে মাটির ঘরে ইন্টারনেট ব্যবহার করার মতো নেটওয়ার্ক পায় না, এর সমাধান কী ?⁉️
৪) আমার বাড়ী থেকে মোবাইলের টাওয়ার দূরত্ব ১/১.৫ কিঃমিঃ। কিন্তুু গ্রামে এই দূরত্বে ঘরের মধ্যে নেটওয়ার্ক সিগনাল খুব কম। কিভাবে সিগনাল ভাল করতে পারব ?⁉️
৫) ঘর রুম দোকান অফিসের ভেতরে মোবাইল নেটওয়ার্ক সিগন্যাল না থাকলে করনীয় কি ?⁉️
৬) মোবাইল সিগনাল বুষ্টার/রিপিটারগুলো কি আসলেই ঘরের মধ্যে নেটওয়ার্কের উন্নতি সাধন করতে পারে ?⁉️
৭) মোবাইল নেটওয়ার্ক বুস্টার কি, বুস্টার ডিভাইসের দামকত ও কোথায় পাওয়া যায় ?⁉️
উত্তরঃ ⬇️⬇️⬇️⬇️⬇️
উপরোল্লিখিত এই ধরনের হাজারটা প্রশ্নের সঠিক উত্তর হচ্ছে মোবাইল নেটওয়ার্ক সিগন্যাল বুস্টার ব্যবহার করা যাকে আমরা নেটওয়ার্ক সিগন্যাল এমপ্লিফায়ার রিপিটার বলে থাকি। সাধারনত ঘর অফিসের ভেতর শক্তিশালী মোবাইল নেটওয়ার্কের জন্য কিংবা বাংলাদেশের যে কোনো দূর্বল নেটওয়ার্ক টেলিটক রবি এয়ারটেল বাংলালিংক গ্রামীনফোন ইত্যাদি সিগন্যালকে বৃদ্ধি ও শক্তিশালী করতে ব্যবহার করা হয় নেটওয়ার্ক বুস্টার বা মোবাইল সিগন্যাল এমপ্লিফায়ার রিপিটার ডিভাইস। যা কিনা প্যাকেজ আকারে আমাদের কাছে পাওয়া যাচ্ছে সাথে তিন বছরের ফ্রি ওয়ারেন্টি সার্ভিস।
🥇🎖️🤗💕
নেটওয়ার্ক বুস্টার ডিভাইসটি এটা শুধু একটা ডিভাইস না, এটা একটা কমপ্লিট প্যাকেজ। যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকবেঃ একটি নেটওয়ার্ক বুস্টার ডিভাইস, একটি গোলাকার ইনডোর এন্টেনা, এই এন্টেনার সাথে রয়েছে, ১০ মিটার ক্যাবল এবং কানেকটর, একটি আউটডোর এন্টেনা: এই এন্টেনার সাথে রয়েছে, ২০ মিটার ক্যাবল এবং কানেকটর, কিছু একসাসারিজ, ইউজার ম্যানুয়াল গাইড ও ওয়ারেন্টি কার্ড। 📌📌💕
আপনি চাইলে নিজেই এটি ইন্সটল করে নিতে পারেন অনেক সহজেই, সেই জন্য যাবতীয় গাইডলাইন ইউজার বইয়ে দেওয়া আছে। বুস্টারের উপর এলসিডি ডিসপ্লে আছে যেখান থেকে নেটওয়ার্ক সিগন্যাল দেখা যাবে। এই সিগন্যাল দেখে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন কততুটু সিগন্যাল এই ডিভাইস বুস্ট করতে পারছে। 💯💕
মোবাইল নেটওয়ার্ক VOICE কিংবা ইন্টারনেট DATA নেটওয়ার্কের যেকোন সমস্যা আমরা শতভাগ চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে সার্ভিস দিয়ে থাক��, নির্দিষ্ট কভারেজ এরিয়ার মধ্যে যতটা মোবাইল ফোন থাকবে যেইকোনো অপারেটরের সিম থাকুক না কেন সকল সিমে একসাথে ফুল নেটওয়ার্ক থাকবে।
⬇️⬇️⬇️⬇️⬇️
💕💥নেটওয়ার্ক সিগন্যাল বুস্টার ব্যবহারের সুবিধাগুলোঃ
💥শতভাগ স্ট্রং সিগন্যাল
💥কল ড্রপ কথা কেটে যাওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই
💥মোবাইলের সাথে কোনো তারের সংযোগ লাগে না
💥২জি/৪জি/৩জি নেটওয়ার্ক এক সাথে ব্যবহার করা যাবে
💥মোডেম দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবে
💥ফোনের ব্যাটারির Life-Time বাড়ানোর জন্য
💥কভারেজ এরিয়াঃ ৩৫০০ স্কয়ার মিটার পর্যন্ত
➡️মোবাইলের নেটওয়ার্ক সম্পর্কিত যেকোন তথ্য জানতে পোস্টে মন্তব্য না করে আমাদের কাস্টমার কেয়ার/হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে সরাসরি কথা বলে বুস্টার/রিপিটার প্যাকেজের ভালো মন্দ বিস্তারিত জেনে আপনার সমস্যার সমাধান করতে পারবেনঃ ☎️+8801772277088
0 notes
Link
কম রানের পুঁজি নিয়েও আশা জাগিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে পারলো না আর, বলা যায় বাংলাদেশকে পারতে দিলো না এক ডেভিড
0 notes
Text
আর্জেন্টিনার ‘থ্রি স্টার’ জার্সি গায়ে প্রথম মেসি
আর্জেন্টিনার ‘থ্রি স্টার’ জার্সি গায়ে প্রথম মেসি
অপেক্ষাটা দীর্ঘ ৩৬ বছরের। সেই অপেক্ষা আর দীর্ঘায়িত হতে দেননি মেসি-মার্টিনেজরা। দুইবার ব্যর্থ হওয়ার পর অবশেষে বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তুলেছে আর্জেন্টিনা। মেসির হাত ধরে তৃতীয়বারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। ডিপেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সকে হারিয়ে বিশ্ব জয়ের আনন্দে ভাসছে স্কালোনির শীর্ষরা। কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে ফাইনালে মুখোমুখি হয় ফ্রান্স ও আর্জেন্টিনা। বাংলাদেশ সময় রাত ৯টার ম্যাচটি শেষ হয়…
View On WordPress
0 notes
Text
আর্জেন্টিনার ‘থ্রি স্টার’ জার্সি গায়ে প্রথম মেসি
আর্জেন্টিনার ‘থ্রি স্টার’ জার্সি গায়ে প্রথম মেসি
অপেক্ষাটা দীর্ঘ ৩৬ বছরের। সেই অপেক্ষা আর দীর্ঘায়িত হতে দেননি মেসি-মার্টিনেজরা। দুইবার ব্যর্থ হওয়ার পর অবশেষে বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তুলেছে আর্জেন্টিনা। মেসির হাত ধরে তৃতীয়বারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। ডিপেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সকে হারিয়ে বিশ্ব জয়ের আনন্দে ভাসছে স্কালোনির শীর্ষরা। কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে ফাইনালে মুখোমুখি হয় ফ্রান্স ও আর্জেন্টিনা। বাংলাদেশ সময় রাত ৯টার ম্যাচটি শেষ হয়…
View On WordPress
0 notes
Text
রাজামৌলির নতুন সিনেমা 'থ্রি আর';মুক্তির আগেই আয় ৯০০ কোটি
রাজামৌলির নতুন সিনেমা ‘থ্রি আর’;মুক্তির আগেই আয় ৯০০ কোটি
টপ নিউজ ডেস্ক : ‘বাহুবলী’খ্যাত পরিচালক এসএস রাজামৌলির নতুন সিনেমা ‘আর আর আর’ বা ‘থ্রি আর’। বহুল আলোচিত এই চলচ্চিত্রে অভিনয় ��রেছেন রামচরণ তেজ, আলিয়া ��াট, এনটি রামা রাও জুনিয়র এবং অজয় দেবগন।মুক্তির আগেই বেশ মধুর সমস্যার সম্মুখীন সিনেমাটির প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। সিনেমার অবমুক্তির বাকি আরও মাসখানেক। এর আগেই নানা ওটিটি প্লাটফর্ম এবং ডিস্ট্রিবিউশন প্রতিষ্ঠানের কাছে দারুণ চাহিদা তৈরি করেছে…
View On WordPress
0 notes
Photo
Cosmetics-produck-sell এ শপে অনেক ব্র্যান্ডের কসমেটিক আইটেম, ও জুয়েলারি আইটেম,মেয়ে দের থ্রি পিস আইটেম, ছেলেদের পাঞ্জাবি ঘড়ি,মানিব্যাগ, , আরো অনেক ধরণের আইটেম পাবেন l
হোম ডেলিভারি এবং কোরিয়ারে সার্ভিসের মাধমে ঘরে বসে কেনা কাটা করতে পারেন l
তাছাড়া যাদের চুল পড়ার সমস্যা, মুখে বোরন আছে,ছেলেদের চোখের নিচে কালো দাগ দূর হবে মুখের ত্বকের কোন প্রকার ক্ষতি ছাড়া, লাল তিল আর হালকা মেসতার আছে, এলার্জি সমস্যা আছে, যাদের মুখে কাটা ছেড়া দাগ আছে ,মুখে বোরন আছে তাদের জন্য অনেক ভালো মানের ক্রিম আছে Cosmetics Produck sell এই শপে l আপনারা ১০০ % অরজিনাল প্রোডাক্ট পাবেন l
Page link :https://www.facebook.com/Cosmetics-produck-sell-103037085124812/notifications
ফোন: 01902232563
01841221604
হোম ডেলিভারি
কোরিয়ার সার্ভিস অল বাংলাদেশ
2 notes
·
View notes
Text
|| কীট ||
আজও ছুটি পায়নি রোজ্জক। ছুটি যে কি বস্তু, তা তার ঠিক জানা নেই। ছোটোবেলায় খালার সাথে সে একবার দিল্লি এসেছিল। যতদূর মনে পড়ে ক্লাস থ্রি বা ফোর। সেই প্রথম তার দিল্লি আসা, সেই প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন। মুজাফফরগঞ্জ ফিরে সেসব গল্প সে রসিয়ে করেছে বন্ধুদের কাছে। তারপর নাইনে আব্বা মারা যান- সেই থেকেই কাজের খোঁজ শুরু। আগরওয়ালদের ইঁট ভাটায় চট করে তক্ষুনি একটা কাজ পেয়ে না গেলে হয়ত সায়ীদা-র সেবার জ্বরের অসুখ সারত না...ওষুধের দাম যা বেড়েছে..। তারপর আম্মুর-ও আবার ফীট হয় থেকে থেকে। শীতকালটাই আসল ভয়ের। আম্মু মাঝে মাঝে এমন সব কথা বলেন যার আদ্যোপ্রান্ত কিছুই ধরা যায় না....। দ্বিতীয়বার দিল্লি আসা ওনার জন্যই। সাফদারজঙ্ঘ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সাথে ইমাম সাহবও এসেছিলেন। রোজ্জক ভেবে পায় না, ইমাম সাহব অন্তত যাওয়ার খরচটুকু না দিলে কেমন করে আসত ওরা..।
এসব প্রায় পনেরো বছর আগেকার কথা। আম্মুকে বাঁচানো যায় নি- তিন দিনের মাথায় কি যেন একটা হল। সায়ীদা আর রোজ্জক তখন একা , ওদের কাছে দশটাকা ছিল, সে টাকায় তো আর ফেরা যায় না...কাজে কাজেই সাফদারজঙ্ঘের পাশে হৌজ রানীর কবরস্থানে দফন করতে হয় আম্মুকে।রোজ্জক আর ফেরেনি। সৌভাগ্যের কথা এই যে ওকে আর ইতি উতিও করতে হয়নি। সেই হৌজ রানী-তেই দুবেলার কাম। বডি আসার খবর পেলেই কোদাল নিয়ে ছোটা- সে দিন কি রাত- সুবহ কি শাম। একটা সময় মেরে কেটে ১৫০০ পাঠাত ও সায়ীদাকে। তারপর নাওয়াজের সাথে ও নিগাহ দিইয়েছে নিজে।
এই আজই সায়ীদা ফোন করেছিল। সাকেত তো এখন ইস্কুলে পড়ছে, দুজন টিউটর রেখেছে নওয়াজ। সত্যি! রোজ্জকের গর্ব হয় ভাইপো-র কথা ভাবলে...তবে ভাববার সময় কই? গেল মাস থেকে কী যেন একটা মহামারি লেগেছে দেশে। আগে খাটুনি তো তাও এর চেয়ে হাজার গুণ কম ছিল, এখন দিনে অন্তত ১০টা কবর ধরা বাঁধা, কোনওকোনও দিন পনেরো তক্ খুদাই করেছে ও। হাড়ভাঙ্গা খাটুনির পর এসে দুটো ভাত ফোটাতে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে কোনও কোনও দিন। সুখ তবু ওই সায়ীদা ফোন করে প্রায় রোজ, এই কদিন তো আবার দুবেলা করে করছে! বলাই ভুল হয়েছে ওকে, মুখ ফসকে বলেই ফেলেছে ও জ্বরের কথাটা, সাতদিন হল, তাতে কী? এতে আর নতুন কী আছে? "কদিন টানা কাজ করেছি, তাই...সব কিছু নিয়ে তোর একটু বেশিই আতুপুতু রে"
রোজ্জকের মনে খুব কষ্ট হয় এখন। না গোসল, না কাফন, বডি আসলেই কাপড়ে জড়িয়ে দফন। এভাবে হয় নাকি? আরে ন্যূনতম সন্মানটুকু তো মানুষটার প্রাপ্য ছিল! আবার বেশি লোক জড়ো হলেও মুশকিল। ফ্যাকাশে শোক যাত্রা- বড়জোর চার কি পাঁটজনের। তার ওপর আবার এখন ১০ ফুটের গর্ত করতে হচ্ছে। অঙ্কের হিসেবে রোজ্জক চোখে অন্ধকার দেখে, কিন্তু রোজ রাতে ওর আর ঘরে ফিরতে মন চায় না। ইদানিং পেটে জল পড়লেই বেহেশত-সুখ পায় রোজ্জক। তবে লোকচক্ষুর আড়ালই শ্রেয়। একবার প্রায় ধরাই পড়েছে ও আশরাফ মোল্লা-র চোখে...বড়লোক মানুষ, তাই প্রথমটায় চুপচাপ ছিল, কিন্তু মনে মনে বলেছে
"দেখেন বাবু আয় হল গিয়ে আসল জাত, আপনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়বেন, আর আমি পেটের জ্বালায় খুদাই করব, আমার কি আর অত ধর্মচিন্তা করলে হবে নাকি!"
আজও ছুটি পায়নি রোজ্জক। একে জ্বর, তায়ে আবার কাঠ-ফাটা রোদ্দুর। আজ বারোটা। এভাবে চলতে থাকলে আর মাসখানেকের মধ্যেই কবরস্থান পুরো ভর্তি হয়ে যাবে! কত লোককেই তো এখন ফিরিয়ে দিতে হয়...।
জ্বরে গা জ্বলছে, খিদেও ছুটেছে...। নোনাধরা দেওয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে গেলাসে জল মেশাতে মেশাতে রোজ্জকের মনে হল সময় খুবই কম আছে আর৷ আম্মুজানের পাশের কবরটা এতদিন ধরে ও সযত্নে বাঁচিয়ে রেখেছে।
[ছবি : আকাশদীপ কর্মকার ]
3 notes
·
View notes
Text
🙋আমরা আরও একটি নতুন পণ্য নিয়ে, আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। রঙ নিয়েই খেলেন হ্যান্ডপেইন্ট আর্টিস্টরা, আঙুল আর তুলির প্রতিটি আঁচড় নিছক কোনো দাগ কেটে যাওয়া নয়, বরং তাতে মিশে থাকে স্বপ্ন ও মায়া। নিজের ভেতরের গল্প ছুঁয়ে যায় প্রতিটি আঁচড়ে।
🛍️তাই এবারে আমাদের নতুন সংযোজন থাকছে, মেয়েদের থ্রি পিস, শাড়ি ও বাচ্চাদের কাপড় এবং ছেলেদের ফতুয়া ও পাঞ্জাবির উপর বিভিন্ন ডিজাইনের হ্যান্ড পেইন্টের কালেকশন।
👗🎽 আপনারা নিজেদের পছন্দমত রংয়ের কাপড় ও ডিজাইন আমাদেরকে জানাতে পারেন। আমরা সেই অনুযায়ী অর্ডার নিয়েও কাজ করে দিব।
👍বিঃদ্রঃ কিনতে আগ্রহীরা ইনবক্স করুন। নতুবা অযথা মেসেজ দিয়ে বিরক্ত করবেন না।
☘️ফটোগ্রাফিক আলোর কারণে বা আপনার মনিটর সেটিংসের কারণে পণ্যের রঙ কিছুটা আলাদা হতে পারে।
📝 পণ্য কুরিয়ার এর পর আপনাদেরকে মেমোর ছবি তুলে পাঠিয়ে দেওয়া হবে মেসেঞ্জারে। ডেলিভারি নেওয়ার সময় প্রোডাক্ট চেক করে টাকা দিবেন।
কোনো সমস্যা থাকলে সাথে সাথেই আমাদের কল দিবেন। নতুবা
পরবর্তীতে প্রোডাক্ট চেঞ্জ অথবা রিটার্ন হবে না।
📌 আমাদের পেইজের লিঙ্কঃ http://fb.me/ZakiasDreams/
0 notes
Text
HSC Done... Now? প্রথম পর্ব - মানবিক বিভাগ
আমাদের শিক্ষাজীবনে ইন্টার পর্যন্ত একটা স্পেসিফিক লেভেল থাকে। আমরা স্কুল কলেজে পড়াশোনা করি। আমাদের এখানে পড়ার জন্য কোন এডমিশন টেস্ট দিতে হয়না। তবে ইন্টার শেষ করার পর একটা ব্রেক আসে। চিন্তাভাবনায় একটা বড় পরিবর্তন আসে। আমরা এই সময়টায় ডিসিশন নেই যে আমরা কোথায় যাব আসলে!
আমরা কি অনার্স পড়বো,নাকি বিদেশে চলে যাব, ইঞ্জিনিয়ারিং- মেডিকেল এর জন্য প্রিপারেশন নিবো/ ভার্সিটির জন্য কোচিং করবো! এক কথায় আমাদের মাথায় অনেক প্রশ্ন আসে।
বাস্তবে বিষয়টা আমাদের ভাবনার চেয়েও অনেক কঠিন।আমরা যদি চিন্তা করি এটা একটা ভার্সিটি এক্সাম, একটু পড়ে এক্সাম দিলেই হয়ে যাবে আসলে ব্যাপারটা এতটা সহজ না। আমরা যদি এখন চিন্তা করি, এসএসসিতে ভেবেছিলাম এসএসসি দিয়ে কলেজে গেলেই আর কোনো প্যারা নেই। কিন্তু কলেজে এসে বুঝলাম এটা আরও কঠিন জায়গা। আর এডমিশন হচ্ছে তুমি এখন পর্যন্ত যা করে আসছো বা দেখে আসছো তার এক-তৃতীয়াংশও না। এটা আসলেই ব্যাপক একটা জিনিস। এবং ব্যাপক প্রেসার কাজ করে এই সময়টায়। সবচেয়ে বড় জিনিস হচ্ছে 'থ্রি ইডিয়টস' মুভিতে যেমন বলে, এটাতো তার শারীরিক মৃত্যু হয়েছে তার মাথার উপরে যে প্রেসারটা পড়েছে তাতে তাঁর আত্মার মৃত্যু তো অনেক আগেই হয়েছে .
তো এডমিশনের তিন-চার মাসে মাথার প্রেসার টাই অনেক বেশি ভোগায়। যে সব থেকে বেশি ঠান্ডা মাথায় তিন মাস বুঝে পার করতে পারবে সেই আগে চান্স পাবে।অ্যাডমিশনকে সার্বিকভাবে যুদ্ধের সাথে তুলনা করা হয় এবং বাংলায় একে বলা হয়ে থাকে ভর্তিযুদ্ধ। আমরা যেহেতু অ্যাডমিশনকে যুদ্ধের সাথে তুলনা করছি, যুদ্ধে জিততে হলে আমাদেরকে কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হবে।আর এই কৌশলের উপর নির্ভর করবে ৩/৪ মাস পরে তুমি স্বাধীন জীবন পাবে, নাকি বাবা-মার আশ্রয়ের নিচেই থাকবে।বিষয়টা এমন, যদি তুমি পাবলিক ভার্সিটিতে চান্স পাও তাহলে তুমি স্বাধীন হয়ে যাবে। আর যদি প্রাইভেট ভার্সিটিতে পড়ো তাহলে তখনও বাবা-মার আশ্রয়ের নিচেই থাকবে।
(কপিরাইট ©️ Amitangshu Datta 01772772288)
ঢাকা ভার্সিটি অ্যাডমিশন টেস্টকে কেন্দ্র করে স্টুডেন্টদের জন্য চারটি ইউনিট নির্ধারণ করে থাকে A,B,C & D ইউনিট। এ ইউনিট ফর সাইন্স,বি ইউনিট ফর হিউম্যানিটিস,সি ইউনিট ফর বিজনেস স্টাডিজ, ডি ইউনিট হচ্ছে বিভাগ পরিবর্তন। মানে তুমি যদি সাইন্সের স্টুডেন্ট হও তবে তুমি চলে যাবে বিজনেস স্টাডিজ বা হিউম্যানিটিস এর সাবজেক্টে। হিউম্যানিটিজ এর স্টুডেন্ট হলে চলে যাবে সাইন্স বা বিজনেস স্টাডিজ এর সাবজেক্টে। এবং বিজনেস স্টাডিস এর স্টুডেন্ট হলে চলে যাবে বাকি দুইটির যে কোন সাবজেক্টে।
হিউম্যানিটিস এর স্টুডেন্টদের ক্ষেত্রে যে ব্যাপারটা হয় তা হল আমাদের দেশের মানুষের ধারণা হচ্ছে হিউম্যানিটিস এর সাবজেক্ট হচ্ছে সবথেকে সহজ। তাই সন্তান পড়াশোনায় বেশী মনোযোগী না হলে বাবা-মায়েরা তাকে হিউম্যানিটিসে দিয়ে দেন। কিন্তু হিউম্যানিটিসে যখন সে পড়তে আসে তখন দেখতে পায় ব্যাপারটা পুরো উল্টো। হিউম্যানিটিস জিনিসটাকে যত হালকা করে নেয়া হয় ব্যাপারটা তত সহজ নয়।হিউম্যানিটিস এর স্টুডেন্টদের জন্য ভার্সিটির প্রিপারেশনের শুরুতেই যে জিনিসটা গুরুত্বপূর্ণ তা হচ্ছে তাকে কোন কোন বিষয় পড়তে হবে এ ব্যাপারে জানা।যে ব্যাপারটা শুরুতেই বললাম,যুদ্ধে জেতার জন্য এমন না যে তোমাকে মেঘনাদ হতে হবে, তবে এটা গুরুত্বপূর্ণ যে তোমার কাছে একটা বিভীষণ আছে কিনা যে তোমাকে যুদ্ধে যেতাবে এটাই বড় ব্যাপার।এখানে বিভীষণের কাজটা কি! বিভীষণের কাজটা হচ্ছে তোমাকে সঠিক সময়ে সঠিক সুযোগ বের করে দেয়া।এখানে বি ইউনিটের জন্য তোমার কাজটা হচ্ছে তুমি বাংলা, ইংরেজি & সাধারণ জ্ঞান পড়বে।
(কপিরাইট ©️ Amitangshu Datta 01772772288)
বাংলা এবং ইংরেজীতে যেহেতু ইন্টারে পড়ে এসেছ তাই ধরা যায় এ সময়টায় এখানে প্রেসার কম দিলেও চলবে। তোমার এখানে লক্ষ্য রাখতে হবে সাধারণজ্ঞানে জোর দেয়া। তুমি যেহেতু হিউম্যানিটিজ এর স্টুডেন্ট, তাই আমরা ধরে নিতে পারি তোমার মনে রাখার ক্ষমতা অন্য গ্রুপের স্টুডেন্টদের থেকে বেশ ভালো।আশা করা যায় সাধারণ জ্ঞান তোমাদের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে না। এখন আসি তোমাদের বি ইউনিট এ সাবজেক্ট কি। আমরা সবাই জানি বাংলাদেশের এই মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো বি ইউনিটেই রয়েছে। আইন, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, ক্রিমিনোলজি, পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, পলিটিকাল সাইন্স সহ সকল আকর্ষণীয় সাবজেক্ট বি ইউনিটেই রয়েছে। তারথেকেও বড় বিষয় ঢাকা ভার্সিটিতে একক ইউনিট ধরলেও সবথেকে বেশী আসন বি ইউনিটেই।
বি ইউনিটের জন্য আমরা যদি গত বছরের পরিসংখ্যান দেখি তাহলে দেখতে পাবো ২,৩৭৮ টি আসনের জন্য ৪৫,০১৩ জন পরীক্ষার্থী ছিল। অর্থাৎ প্রতি আসনের জন্য ১৯ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছিল। যেখানে এ ইউনিট ও সি ইউনিটের প্রতি আসনের বিপরীতে পরীক্ষার্থী ছিল যথাক্রমে ৫০ ও ২৩ জন। তাহলে এটা খুবই সহজে বলা যায় বি ইউনিটে চান্স প্রাপ্তির সম্ভাবনা অন্যান্য ইউনিটের তুলনায় অনেক বেশি। তোমারা যদি শুরু থেকেই সঠিক গাইডলাইনে পড়াশোনা করো তাহলে তোমাদের চান্স প্রাপ্তির সম্ভাবনা শতভাগ। তুমি যদি ১৯ জনের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে না পারো তবে অন্যান্য ভার্সিটিতেও তোমার চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কম।কারন বাংলাদেশের অন্যান্য যেকোন ভার্সিটির তুলনায় ঢাবিতে আসন সংখ্যা অনেক বেশী।
কোচিং সেন্টারে তোমাদেরকে কখনোই ওই ১৯ জনের একজন বানাবেনা। কারন তাদের অনেক স্টুডেন্ট। সবার ক্যাপাবিলিটি সম্পর্কে তাদের সঠিক ধারণা থাকে না। এর থেকে যদি তুমি প্রাইভেট মেন্টর এর কাছে পড়ো তাহলে সে তোমার সামর্থ্য ও চাহিদা বুঝে তোমাকে সেভাবে গড়ে তুলতে পারে।এখন সিদ্ধান্ত তোমার। ১ দিন সময় যাবে আর একদিন করে তোমার অন্যদের থেকে পিছিয়ে পরতে হবে। শেষ সময়ে গিয়ে তোমার কুল কিনারা হারানোর চেয়ে আগেই নৌকা ঠিক রাখার দায়িত্ব তোমার। সো দি চয়েজ অফ ইউর ওউন সাকসেস্ উইল বি ডেফেনেটলি ইউরস। 💙✌️
দ্বিতীয় পর্ব লিখবো বাণিজ্য বিভাগ নিয়ে... ২৭ জুলাই প্রকাশিত হবে...
কপিরাইট ©️ Amitangshu Datta 01772772288
(কপিরাইট কী? মৌলিক সৃষ্টিকর্মের মালিকানা বা সত্ত্বাধিকারী নিশ্চিত করাই হচ্ছে কপিরাইট। সাহিত্য বা যেকোনো লেখা, শিল্পকর্ম, সংগীত, চলচ্চিত্র, স্থাপত্য, আলোকচিত্র, ভাস্কর্য, লেকচার, কম্পিউটার প্রোগ্রাম, নকশা অর্থাৎ যা কিছু মৌলিকভাবে তৈরি করা হবে, সবকিছুই কপিরাইটের অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।
কপিরাইট থাকলে বিনা অনুমতিতে সেগুলো ব্যবহার, পুনর্মুদ্রণ, অনুবাদ, প্রকাশ, কপি পেস্ট- আংশিক বা পুরোপুরি ইত্যাদি করা হলে এই আইনের আওতায় শাস্তি ও জরিমানা হতে পারে।)
লিখাটি ভালো লাগলে শেয়ার করতে পারেন... তবে সাথে আমার নাম ট্যাগ করে দিবেন... কোনো অনিচ্ছাকৃত ভুল থাকলে অবশ্যই ধরিয়ে দিবেন এবং মার্জনা করবেন...
0 notes
Text
সলমনের ‘টাইগার থ্রি’ ছবিতেই শোনা যাবে কেকে’র শেষ গান
সলমনের ‘টাইগার থ্রি’ ছবিতেই শোনা যাবে কেকে’র শেষ গান
সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: তিনি না থাকলেও, তাঁর গান থেকে যাবে চিরদিন। অনুরাগীদের মনে তিনি থেকে যাবেন তাঁর সুরের মধ্যে দিয়েই। কেকের (Singer KK) মতো শিল্পীদের মৃত্যু হয় না। আর তাই তো গায়কের শেষ গান মুক্তির জন্য এখন অধীর আগ্রহে বসে আছেন তাঁর অনুরাগীরা। উইকিপিডিয়া থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, সলমন খান ও ক্যাটরিনা কাইফের নতুন ছবি ‘টাইগার থ্রি’ ছবির জন্যই শেষবার গানের রেকর্ডিং করেছিলেন কেকে। খবর…
View On WordPress
0 notes
Link
0 notes
Photo
#inspiredphotography : আট বছর আগে তোলা সেই ছবিটা প্রতিবছর অন দিস ডে'তে ঘুরে ঘুরে আসে, আর ছবিটস দেখলেই প্রতি বছর এই দিনটাতে বাসায় থাকলে গোধূলি বেলায় আমার ঘরের দরজায় হাতে ক্যামেরা নিয়ে বসে যাই। প্রথম ছবিটা ২০২০ সালে লকডাউনে ঘরে বসে থাকার সময় তোলা, #redmi6 ফোনের ক্যামেরা দিয়ে। দ্বিতীয় ছবিটা তিন বছর আগে তোলা #xiominote3pro ফোনের ফ্রন্ট ক্যামেরা দিয়ে, আর তৃতীয় ছবিটা????? জি, ওটা ঠিক চার বছর আগে তোলা শাওমি নোট থ্রি প্রো ফোনটার ক্যামেরা দিয়েই। কিন্তু কই, সেই #waltonprimox2 ফোনের মতো সেই রূপকথার গল্প তো আর বলে না এইসব বিদেশী ক্যামেরা, এমনকি হাল আমলের #pixel6 ফোনের ক্যামেরা দিয়েও এই ছবি আর উঠেই না!!!!!আমার নিজের এর চেয়ে সুন্দর ছবি আর কখনও কেউ তুলতে পারবে বলে বিশ্বাস হয় না আমার। (at Quazi Residence) https://www.instagram.com/p/CeRXek1Mtkf/?igshid=NGJjMDIxMWI=
1 note
·
View note
Text
বিস্মরণ
মেঘনা এদিকটা খুব একটা আসে না। মেয়ের স্কুলে প্রজেক্ট আছে। রঙিন কাগজ কিনতে হবে। কোন রঙের কটা কাগজ লাগবে মেয়ে লিস্ট বানিয়ে দিয়েছে। একথা ঘনিষ্ঠ কলিগ দীপাদিকে বলতে তিনি একটা দোকানের সন্ধান দেন। সেখানেই যাচ্ছিল সে। ��ল্টো দিক থেকে একজনকে মাথা নিচু করে হাঁটতে দেখে একজনের কথা মনে পড়ে যায়। প্রথমে মনে হয় ভুল দেখছে, তারপর একদম সামনে এসে গেলে নিশ্চিত হয়ে বলে, কিরে তুই এদিকে?
শৌনক হাঁটা থামিয়ে মুখ তুলে দেখে একজন মহিলা তার সামনে দাঁড়িয়ে। বুঝতে পারল প্রশ্নটা তাকেই করা হয়েছে।
তাকে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকতে দেখে মেঘনা আবার বলল, চিনতে পারলি না! তুই শৌনক তো?
– হ্যাঁ। কিন্তু …। তখনো তাকে চিনতে পারছে না সে।
– আরে আমি মেঘনা। হরিনাথ কলেজ। বাংলা অনার্স। চিনতে পারছিস না!
– তুই এত পাল্টে গেছিস যে একদম চিনতেই পারিনি। সরি রে!
– না।
– সরি বললাম তো। তোর চেহেরা অনেক পাল্টে গেছে, তাই প্রথমে চিনতে পারিনি।
– 'সরি' না। বল 'দুঃখিত'।
– ওহ! মনে পড়েছে। এটা তো আমিই বলতাম। দেখ কেমন আমার কথা আমি নিজেই ভুলে গেছি।
– তুই সব কিছু একটু তাড়াতাড়িই ভুলে যাস।
– মোটেই না।
– প্রমান আছে আমার কাছে।
– কী প্রমান?
– তোকে অনেক করে বলেছিলাম। তবুও তুই আমার বিয়েতে আসতে ভুলে গিয়েছিলি। বাকি সবাই এসেছিল, কেউ কিন্তু ভুলেনি।
– কিছু ভুলে যাওয়া জীবনকে সহজ করে দেয়, নইলে অনেক কষ্ট পেতে হয়।
– ঠিকই বলেছিস। ও কথা এখন থাক। তা তুই এখনও লিখিস তো?
– হ্যাঁ। ওই আর কি। টুকটাক। তুই একটা স্কুলে পড়াস না?
– এটা ঠিক মনে রেখেছিস। তা কে বলল তোকে যে আমি স্কুলে পড়াই?
– কেউ একজন বলেছিল। কে যে ঠিক বলেছিল তার নামটা মনে করতে পারছি না।
– থাক আর মনে করতে হবে না। ওটা মনে করতে গিয়ে আবার বাকি সব ভুলে যাবি হয়ত।
– আচ্ছা তোর বর … কী যেন নাম তাঁর! ধুর মনে পড়ছে না। যাই হোক, তিনি কেমন আছেন?
– তুই যে নামটা মনে করতে পারছিস না ওই নামটা আমি ভুলতে চাই। ওটা আর মনে করার দরকার নেই।
– মানে!
– মানে আমাদের অনেক দিন আগেই ডিভোর্স হয়ে গেছে। একমাত্র মেয়েকে নিয়ে আমি একাই থাকি।
– ওহ্, দুঃখিত! আমি জানতাম না।
– ঠিক আছে। ... তোর গিন্নীর খবর বল।
– এই যা!
– কি হলো আবার?
– তোকে যে কী বলে ধন্যবাদ দেব! আমি তো ভুলেই গিয়েছিলাম আমাকে ও খোকার জন্য বেবিফুড নিয়ে যেতে বলেছিল। না কিনেই বাড়ি ফিরে যেতাম। আমাকে আবার আসতে হত। ভাগ্যিস তোর সাথে দেখা হয়ে গেল।
– তোর খোকার বয়স কত হল?
– এই এক বছর দু মাস … এখন যাই রে। একটু তাড়া আছে। পরে আবার কথা হবে।
মেঘনা কী বলে না শুনেই শৌনক সামনের দিকে হাঁটা দিল। মেঘনা তার দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইল। তারপর সেও তার পথ ধরল। তার বিশ্বাস হচ্ছিল না কলেজে এই ছেলেটা একদিন তার প্রতি পাগল ছিল। তাকে নিয়ে কবিতা লিখত। সেই কবিতা সবাইকে শোনাত। সে নিজেও দু একবার শুনেছে তার কবিতা। তখন সে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার সন্দীপের সাথে প্রেম করছে, তাই তাকে উপেক্ষা করত। পার্ট থ্রি পরীক্ষা শেষ হতেই সন্দীপকে বিয়ে করে নেয়। সব বন্ধুরাই এসেছিল বিয়েতে, শুধু শৌনক আসেনি। তারপর আর দেখা হয়নি। ইতিমধ্যে কত ঘটনা ঘটে গেছে তার জীবনে। তার মেয়ে হয়েছে। সে স্কুলে চাকরি পেয়েছে। সন্দীপ তাকে ছেড়ে অন্য একজনের সাথে সংসার পেতেছে। মেয়ে আর স্কুল এই নিয়ে তার জীবন চলছিল। অনেক দিন পর আজ যখন শৌনককে দেখল সে কিছুক্ষণের জন্য আবার কলেজ জীবনে ফিরে গিয়েছিল। ভেবেছিল তাকে দেখে শৌনক আবার আগের মত আপ্লুত হয়ে পড়বে। তাকে নিয়ে লেখা কবিতা শোনাবে। কিন্তু না! সে ভুলে গিয়েছিল যে শৌনকের ভুলে যাওয়ার অভ্যেস ছিল। তাকে সে মনে রাখেনি।
কলমে : © প্রতাপ সাহু
0 notes
Text
৯৪ বছর পর ঘরের মাঠে এমন বাজে হার ইংল্যান্ডের
৯৪ বছর পর ঘরের মাঠে এমন বাজে হার ইংল্যান্ডের
উয়েফা নেশনস লিগে ইংল্যান্ডকে ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত করেছে হাঙ্গেরি। উয়েফা নেশনস লিগে দুর্দশা কাটিয়ে উঠতে পারছে না ইংল্যান্ড। গ্রুপ ৩-এ নিজেদের খেলা আগের ৩ ম্যাচে ২ ড্র আর ১ হার, জয় ছিল না কোনো। মঙ্গলবার রাতে ঘরের মাঠে জয়ের খোঁজে নেমে রীতিমত উড়ে গেছে থ্রি-লায়ন্সরা। হাঙ্গেরির কাছে হেরেছে ০-৪ ব্যবধানে। ১৯২৮ সালের পর অর্থাৎ, গত ৯৪ বছরের মধ্যে নিজ দেশে এই প্রথম ৪ গোলের ব্যবধানে হারল ইংল্যান্ড। এই হারে…
View On WordPress
0 notes
Text
মুক্তির ৯ মাস আগেই শাহরুখের ‘পাঠান’ বি���্রি হলো ২২৫ কোটি টাকায়!
মুক্তির ৯ মাস আগেই শাহরুখের ‘পাঠান’ বিক্রি হলো ২২৫ কোটি টাকায়!
বলিউড সুপারস্টার শাহরুখ খানের ‘পাঠান’ সিনেমা নিয়ে ভক্তদের আগ্রহের কমতি নেই। আর হবেই বা না কেন, সেই ২০১৮ সালে ‘জিরো’ মুক্তির পর আর যে বড় পর্দায় দেখা দেননি কিং অব রোমান্স। তাই তো পর্দায় কিং খানকে দেখতে তর সইছে না অনুরাগীদের। একের পর এক সিনেমার খবরে শিরোনাম হচ্ছেন বলিউডের বাদশাহ। কিছুদিন আগে ‘থ্রি ইডিয়টস’, ‘পিকে’, ‘সঞ্জু’খ্যাত বিশিষ্ট নির্মাতা রাজকুমার হিরানির নতুন একটি সিনেমায় কাজ করার খবর জানান…
View On WordPress
0 notes