রাজ্যসভা SC তালিকা থেকে ভোগতা জাতি অপসারণের বিল পাস করেছে
রাজ্যসভা SC তালিকা থেকে ভোগতা জাতি অপসারণের বিল পাস করেছে
সংবিধান (তফসিলি জাতি এবং তফসিলি উপজাতি) আদেশ (সংশোধন) বিল, 2022 7 ফেব্রুয়ারি সংসদের উচ্চ কক্ষে পেশ করা হয়েছিল এবং বুধবার একটি ভয়েস ভোটে পাস হয়েছিল।
Source by [author_name]
View On WordPress
0 notes
পুলিশের ৮০০ শূন্যপদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি, আবেদন করুন ১৬ জুনের মধ্যে
পুলিশের ৮০০ শূন্যপদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি, আবেদন করুন ১৬ জুনের মধ্যে
শূন্যপদ :
মোট ৮৩৫ টি শূন্যপদ রয়েছে। এর মধ্যে ৫৫৯ টি পদ রয়েছে পুরুষদের জন্য আর মহিলাদের জন্য ২৭৬ টি পদ ধার্য করা আছে। ৫৫৯ টি পদের মধ্যে ২৪১ টি পদ জেনারেল ক্যাটাগরির জন্য, ১৩৭ টি ওবিসিদের জন্য, ৬৫ টি তফসিলি জাতি ও ৬০ টি তফসিলি উপজাতির জন্য সংরক্ষিত রয়েছে। মহিলাদের ক্ষেত্রে ১১৯ টি পদ জেনারেল ক্যাটাগরির জন্য, ৬৭ টি ওবিসি, ৩২ টি তফসিলি জাতি, ৩০ টি তফসিলি উপজাতির জন্য সংরক্ষণ করা রয়েছে।
শিক্ষাগত…
View On WordPress
0 notes
SC/ST কর্তৃপক্ষের কর্মীদের জন্য মার্চেন্ডাইজিংয়ে সংরক্ষণ: সুপ্রিম কোর্ট এটি রাজ্যগুলির উপর ছেড়ে দিয়েছে
SC/ST কর্তৃপক্ষের কর্মীদের জন্য মার্চেন্ডাইজিংয়ে সংরক্ষণ: সুপ্রিম কোর্ট এটি রাজ্যগুলির উপর ছেড়ে দিয়েছে
শুক্রবার সুপ্রিম কোর্ট বলেছে যে এটি রাজ্যগুলিতে কর্তৃপক্ষের চাকরিতে তফসিলি জাতি এবং তফসিলি উপজাতির শ্রেণির নীচে পড়ে থাকা কর্মীদের পদোন্নতির ক্ষেত্রে সংরক্ষণ সরবরাহ করার জন্য নির্বাচন ছেড়ে দ���ওয়া হয়েছিল।
বিচারপতি এল নাগেশ্বর রাও, বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি বি.আর.এর সমন্বয়ে গঠিত তিন বিচারপতির বেঞ্চ। গাভাই বিষয়টি সম্পর্কিত একাধিক নির্দেশনা দিয়েছেন। শীর্ষ আদালতের মতে:
দেশটি…
View On WordPress
0 notes
প্রকাশ আম্বেদকর বলেছেন, রাজনৈতিক রিজার্ভেশনকে বাতিল করতে হবে। প্রকাশ আম্বেদকরের দাবি, লোকসভা-বিধানসভা আসনে রিজার্ভেশন শেষ হোক
প্রকাশ আম্বেদকর বলেছেন, রাজনৈতিক রিজার্ভেশনকে বাতিল করতে হবে। প্রকাশ আম্বেদকরের দাবি, লোকসভা-বিধানসভা আসনে রিজার্ভেশন শেষ হোক
ভোপাল: সুবিধাবঞ্চিত বহুজন আন্দোলনের সভাপতি প্রকাশ আম্বেদকর (প্রকাশ আম্বেদকর) লোকসভা ও বিধানসভা আসনে তফসিলি জাতি ও তফসিলি উপজাতির (এসসি / এসটি) জন্য সংরক্ষণ বিলোপের দাবি করেছেন।
তিনি বলেছিলেন, ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতি এবং ক্ষমতা হারাবার ভয়ে কোনও রাজনৈতিক দলের এই ‘রাজনৈতিক সংরক্ষণ’ অপসারণ করার সাহস নেই।
রিজার্ভের সাংবিধানিক বিধান সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রাথমিকভাবে এটি মাত্র 10 বছর ছিল, আম্বেদকর…
View On WordPress
0 notes
নিষাদ পার্টির দাবিতে ভারত সরকারকে চিঠি দিল উত্তরপ্রদেশ সরকার, জেনে নিন পুরো বিষয়টি কী!
নিষাদ পার্টির দাবিতে ভারত সরকারকে চিঠি দিল উত্তরপ্রদেশ সরকার, জেনে নিন পুরো বিষয়টি কী!
ইউপি নির্বাচন 2022: উত্তর প্রদেশ সরকার ভারত সরকারকে তাদের উপাধির ভিত্তিতে মাঝওয়ার জাতিকে তফসিলি জাতিতে অন্তর্ভুক্ত করার অনুরোধ করেছে। নিষাদের রিজার্ভেশন ইস্যুতে ঘোষণা না দেওয়ায় ক্ষোভের প্রভাব পড়েছিল। প্র
View On WordPress
0 notes
রাজভবনে মুখ্যমন্ত্রী-রাজ্যপালের ইতিবাচক বৈঠক
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/mamata-meets-dhankhar-at-rajbhawan/
রাজভবনে মুখ্যমন্ত্রী-রাজ্যপালের ইতিবাচক বৈঠক
বিশেষ সংবাদদাতা : রাজ্যের দুই সাংবিধানিক প্রধানের মধ্যে মতভেদ দূর হওয়ার ইঙ্গিত মিলেছে। সোমবার দুপুরে রাজভবনে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে দেখা করেন। দু জনের মধ্যে বৈঠক পূর্ব নির্ধারিত ছিল। রাজ্য সরকার ও রাজভবনের মধ্যে গত কয়েক মাস ধরে শিক্ষা সহ বিভিন্ন ইস্যুতে বিরোধ হয়েছে। সেই পরিস্থিতিতে পরিবর্তনের আভাস পাওয়া যাচ্ছে সম্প্রতি।
এদিন দুপুর ১২টায় মুখ্যমন্ত্রী রাজভবনে যান। রাজ্যপাল তাঁকে স্বাগত জানান। এরপর দুজনের মধ্যে এক ঘণ্টা বৈঠক হয়। তার পর মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যপালের স্ত্রী সুদেশ ধনখড়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে রাজভবনের পশ্চিম গেট দিয়ে বেরিয়ে যান। তাঁদের মধ্যে কোন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে তা নিয়ে কোনও পক্ষই প্রকাশ করেননি। রাজ্যপাল বৈঠকের পর টুইট করে জানান ইতিবাচক বৈঠক হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে।
অনুমান, তাঁদের আলোচ্য বিষয়ের মধ্যে গণপিটুনিতে কড়া শাস্তি ও তফসিলি জাতি উপজাতিদের কল্যাণে বিধানসভায় পাস করা বিলে রাজ্যপালের সম্মতির জন্য মুখ্যমন্ত্রী কথা বলতে পারেন। তবে সঠিক ভাবে কিছু জানা যায়নি। বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ এ বিষয়ে জানান, রাজ্যের দুই সাংবিধানিক প্রধানের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় থাকলে রাজ্যের মানুষ উপকৃত বেশি হবেন। রাজ্যপালের মতো একজন সম্মানীয়কে অসম্মানের মুখে ঠেলে দেওয়ার জন্য সরকারই দায়ী। এখন বাস্তব পরিস্থিতি বুঝে চললে রাজ্যেরই লাভ হবে।
0 notes
পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট পাঞ্জাবের ডিজিপিকে বলেন, জেলা অ্যাটর্নির মতামত না নিয়ে এসসি ও এসটি আইনের অধীনে এফআইআর নথিভুক্ত করবেন না
পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট পাঞ্জাবের ডিজিপিকে বলেন, জেলা অ্যাটর্নির মতামত না নিয়ে এসসি ও এসটি আইনের অধীনে এফআইআর নথিভুক্ত করবেন না
পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট পুলিশ মহাপরিচালক, পাঞ্জাবকে নির্দেশ দিয়েছেন যে তফসিলি জাতি ও তফসিলি উপজাতি (অত্যাচার প্রতিরোধ) আইন, 1989 এর অধীনে তৃতীয় পক্ষের নির্দেশে এফআইআর নথিভুক্ত না করা, যদি না কারো কাছ থেকে মতামত চাওয়া হয়। জেলা অ্যাটর্নি (আইনি)।
বিচারপতি অরবিন্দ সিং সাঙ্গওয়ানের একক বিচারক বেঞ্চ ১২ অক্টোবর ভগবন্ত সিং রন্ধাওয়া এবং তার স্ত্রীকে আগাম জামিন দেয়।
আবেদনকারী 7 সেপ্টেম্বর, ২০২১…
View On WordPress
0 notes
গুজরাটে শতাধিক হিন্দু ধর্মত্যাগ এবার কী করবেন মোদি? চলতি মাসেই হিন্দু দলিত সম্প্রদায়ের মানুষের ক্ষোভে উত্তাল হয়েছিল ভারত। আবার কি আসছে প্রতিবাদের ঢেউ? লক্ষণ কিন্তু তা-ই। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিজের রাজ্য গুজরাটেই ঘটে গেছে ধর্মত্যাগের ঘটনা। তাও একজন-দুজন নয়, তিন শতাধিক। এ যেন মোদির রাজনৈতিক দলের হিন্দু মাতৃভূমি গড়ে তোলার প্রচেষ্টায় সজোরে চপেটাঘাত!ভারতে হিন্দু সম্প্রদায়ের নিম্নবর্ণের মানুষ দলিত বলে পরিচিত। সমাজে উচ্চবর্ণের অনেকে তাদের অস্পৃশ্য মনে করে। নির্যাতনের বিচার না পেয়ে গুজরাটে ঘোষণা দিয়ে হিন্দুধর্ম ত্যাগ করেছেন দলিত সম্প্রদায়ের তিন শতাধিক মানুষ। গতকাল রোববার এ ঘটনা ঘটে রাজ্যের উনা শহরে। ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) গোরক্ষকদের হাতে নির্যাতনের শিকার হওয়ার দুই বছর পরও সুবিচার না পেয়ে ধর্মত্যাগের মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়েছেন তাঁরা। হিন্দুধর্ম ত্যাগ করে বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করেছেন তাঁরা। এই ঘটনার কারণ জানতে হলে ফিরতে হবে ২০১৬ সালে। ভারতজুড়ে তখন শুরু হয়েছে বিজেপির নেতা-কর্মীদের গোরক্ষা কর্মসূচি। কসাইখানার দিকে গরু নিয়ে যেতে দেখলেই পথ আগলে দাঁড়াত গোরক্ষকেরা। আর চলত মারধর। ওই বছরের ১১ জুলাই উনা শহরের মোতা সামাধিয়ালা গ্রামের দলিত সম্প্রদায়ের চারজন ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে মারধর করা হয়। গরুর চামড়া ছাড়ানোর অভিযোগ তুলে এই শাস্তি দিয়েছিল গোরক্ষা কমিটির লোকেরা। টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, ওই চারজন একটি মৃত গরু নিয়ে এসেছিলেন। গোহত্যা করেননি। কিন্তু গরুর চামড়া ছাড়ানোর সময় ছয় ব্যক্তি এসে তাঁদের বিরুদ্ধে গোহত্যার অভিযোগ তোলে। ওই চার দলিত অনেকবার বোঝানোর চেষ্টা করেছিলেন যে তাঁরা গোহত্যা করেননি। চামড়া বিক্রির জন্যই মৃত গরু নিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু কে শোনে কার কথা! শুরু হয়ে যায় মারধর। প্রথমে লোহার পাইপ, পরে রড দিয়ে পেটানো হয় তাঁদের। এরপর অর্ধনগ্ন করে গাড়ির পেছনে বেঁধে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয় গ্রামের ভেতরে। সেখ��নে আরেক দফা পেটানোর পর গাড়ি করে নেওয়া হয় উনা শহরে। শহরে নিয়ে আবার বাঁধা হয় গাড়ির সঙ্গে। এরপর প্রকাশ্যে ফের পেটানো হয় তাঁদের। সবশেষে ওই চার ব্যক্তিকে তুলে দেওয়া হয় পুলিশের হাতে। এই ঘটনার ছবি এবং ভিডিওচিত্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও মূলধারার সংবাদমাধ্যমে ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়েছিল। এরই সূত্র ধরে দেশজুড়ে শুরু হয়ে গিয়েছিল বিক্ষোভ। গতকাল বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করা দলিতদের একজন হলেন বালু সারাভাইয়া। স্ত্রী-সন্তানসহ তাঁর পুরো পরিবারই হিন্দুধর্ম ত্যাগ করেছে। বালু সারাভাইয়া বলছেন, দলিত সম্প্রদায়ের ওপর অত্যাচার-নির্যাতনের প্রতিবাদ জানাতেই এভাবে ধর্মত্যাগ করেছেন তাঁরা। তিনি বলেন, ‘ওই ঘটনায় আমাদের ছেলেদের নিষ্ঠুরভাবে পেটানো হয়েছিল। দুই বছর হয়ে গেলেও তার কোনো বিচার হয়নি। রাজ্য সরকার আমাদের কোনো সাহায্যও করেনি। আর যারা পিটিয়েছিল, তারা সবাই জামিনে বের হয়ে গেছে।’ ইন্ডিয়া টুডের এক বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, বর্তমানে ভারতে দলিত সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে প্রতি ১৫ মিনিটে একটি করে অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে। প্রতিদিন দলিত সম্প্রদায়ের ছয়জন নারী ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন। ২০০৭ থেকে ২০১৭—এই ১০ বছরে ভারতে দলিত নির্যাতনের ঘটনা বেড়েছে ৬৬ শতাংশ। বিজেপি কেন্দ্রে সরকার গঠনের পর থেকে গুজরাটেও বেড়ে গেছে দলিত নির্যাতনের হার। তবে ধর্মত্যাগের সিদ্ধান্ত জানানোর পরই এক দফা হুমকি পেয়ে গেছেন সারাভাইয়া। সেই হুমকি আবার দিয়েছেন আগের নির্যাতনকারীরাই। সারাভাইয়া বলেন, ‘ওই ঘটনার পর দলিতদের মধ্যে বিপুল ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছিল। আমরা ছিলাম তার মূল বিষয়। এ কারণেই আরও বেশি বৈষম্যের শিকার হতে হয়েছে আমাদের। এখনো সেই পেটানোর ভিডিও দেখলে আমরা ভয়ে শিউরে উঠি।’ দিল্লি স্কুল অব ইকনোমিকসের সমাজবিজ্ঞানের অধ্যাপক নন্দিনী সুন্দরের মতে, তিনটি কারণে দলিতদের বিরুদ্ধে নির্যাতন বাড়ছে। একটি হলো হিন্দুত্ববাদী রাজনীতির কারণে দোষী ব্যক্তিদের দায়মুক্তি বা বিচারহীনতার সংস্কৃতি, অন্যটি উচ্চবর্ণের হিন্দুদের কর্তৃত্ববাদী মনোভাবের পুনরুত্থান। তৃতীয় কারণটি হলো দলিত সম্প্রদায়ের মানুষের বিক্ষোভ। মাথা তুলে দাঁড়ানোর চেষ্টা করায় দলিতদের ওপর এখন অত্যাচার হচ্ছে আরও বেশি। যেভাবেই হোক তাদের দমিয়ে রাখার চেষ্টা চলছে। ২০১৬ সালে গোরক্ষার দোহাই দিয়ে প্রকাশ্যে পেটানোর ঘটনার পর এ মাসের শুরুর দিকে আবার বড় বিক্ষোভের জন্ম দেয় দলিতরা। এপ্রিলের ২ তারিখে কিছু দলিত গোষ্ঠীর ডাকা ‘ভারত বন্ধ্’-এ সারা দেশেই তোলপাড় শুরু হয়েছিল। সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া এক রায়ের প্রতিবাদে এই বন্ধ্ ডাকা হয়েছিল। তফসিলি জাতি ও উপজাতিদের (শিডিউলড কাস্ট ও শিডিউলড ট্রাইব) বিরুদ্ধে সহিংসতা প্রতিরোধ করতে ১৯৮৯ সালে একটি আইন প্রণয়ন করা হয়। আদালত সেই আইনের কিছু কঠোর বিধান পরিবর্তনের আদেশ দেওয়াতেই প্রতিবাদস্বরূপ হরতাল ডাকা হয়। তখন ভারতের ১০টি রাজ্যে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছিল। এ সময় দলিত সম্প্রদায়ের মানুষদের সঙ্গে পুলিশ ও উচ্চবর্ণের হিন্দুরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। নিহত হয় ১১ জন। এবার এল ধর্মত্যাগের ঘটনা। এটি যে একটি অভিনব প্রতিবাদ, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আর তা যখন হয় মোদির রাজ্য গুজরাটে, তখন অবশ্যই তা আলাদা গুরুত্ব বহন করে। গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রীর পদে থেকেই কেন্দ্রে��� টিকিট কেটেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। অথচ সেখানেই নিপীড়ন সহ্য করতে না পেরে ধর্মত্যাগ করতে হচ্ছে দলিতদের। সমালোচকেরা বলছেন, ভারতে কেন্দ্রীয় সরকারের কার্যক্রম আদতে বিজেপির নিয়ন্ত্রণে নেই। এটি চলে গেছে রাষ্ট্রীয় সেবক সংঘের (আরএসএস) হাতে। আর দলিতদের জন্য কোনো সহানুভূতি নেই আরএসএসের। যে হিন্দু মাতৃভূমির কথা এই সংগঠন বলে, তাতে দলিতরা অস্পৃশ্য। সেখানে শুধু ব্রাহ্মণ, বৈশ্য ও ক্ষত্রিয়দের জয়গান। তাই দলিত সম্প্রদায় উন্নয়ন নিয়ে চিন্তা নেই কারও। উনায় বেশ বড় অনুষ্ঠান করেই ধর্মত্যাগ করেছেন দলিত সম্প্রদায়ের একটি গোষ্ঠী। এ জন্য একটি সাংগঠনিক কমিটিও করা হয়। অন্যতম সংগঠক বালু সারাভাইয়া দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেন, ‘নির্যাতনকারীরা বরাবরই বলে আসছে, দলিত হওয়ার কারণেই আমরা নাকি হিন্দু নই। এসব আর নেওয়া যাচ্ছে না। বাবাসাহেব ভিমরাও আম্বেদকার যেমন নির্দেশনা দিয়েছেন, সেই অনুযায়ীই আমরা সম্প্রদায় সংস্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ জন্যই ধর্মত্যাগ করেছি। তবে এটি করার মাধ্যমে কোনো ধর্ম বা সম্প্রদায়ের প্রতি বৈষম্য করছি না আমরা।’ অবশ্য দলিত সম্প্রদায়ের প্রধান প্রধান নেতারা এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না। দলিতদের আগেকার প্রতিবাদ-বিক্ষোভে দেখা গেছে, সেগুলো খুব দ্রুতই ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে। প্রতিবাদের পথ হিসেবে ধর্মত্যাগ কতটা উপযুক্ত, সেই প্রশ্নও উঠতে পারে। কিন্তু এটি যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কপালে ভাঁজ ফেলবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বিরোধীরাও রাজনীতির মাঠে ব্যবহার করবে এই ট্রাম্প কার্ড। মোদির নিজের রাজ্যেই যদি দলিতরা নিরাপদ বোধ না করেন, তবে সারা দেশে কী অবস্থা!
0 notes
এপর্যন্ত ধর্ষণে অভিযুক্ত যে ৮ ‘বাবা’ টিবিটি সারাবিশ্ব: জোড়া ধর্ষণে অভিযুক্ত রাম রহিমের ২০ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। তার ঠিক আট মাস পরেই বুধবার নাবালিকা ধর্ষণে অভিযুক্ত আসারামকে যাবজ্জীবনের সাজা দিয়েছেন আদালত। বাবা পরমানন্দ যৌন নির্যাতনের দায়ে ২০১৭ সালের ২৪ মে উত্তরপ্রদেশের বারাবাঁকির পুলিশ গ্রেফতার করে রাম শঙ্কর তিওয়ারি ওরফে বাবা পরমানন্দকে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসার নামে নারীদের ওপর যৌন নিপীড়ন চালাতেন তিনি। তার বারাবাঁকির আশ্রমে তল্লাশি চালিয়ে পর্নোমুভির সিডি, নারীদের অশ্লীল ভিডিও এবং অশ্লীল পত্রপত্রিকা উদ্ধার করে পুলিশ। সন্ত রামপাল ধর্ষণ এবং শ্লীলতাহানির অভিযোগে ২০১৪ সালের নভেম্বরে হরিয়ানার সন্ত রামপালকে গ্রেফতার করে পুলিশ। নিয়মিতই তিনি শয্যাসঙ্গিনী বদল করতেন বলে পুলিশি তদন্তে উঠে আসে। নিত্যানন্দ একাধিক ধর্ষণ ও শ্লীলতাহানির অভিযোগে ২০১২ সালের জুনে বেঙ্গালুরুর আশ্রম থেকে ধর্মগুরু নিত্যানন্দকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এক তামিল নায়িকার সঙ্গে যৌন সম্পর্কের ভিডিও সামনে আসায় তাকে নিয়ে প্রবল বিতর্ক হয়। সন্ত স্বামী ভীমানন্দজী মহারাজ দেহব্যবসা চালানোর অভিযোগে উত্তরপ্রদেশের চিত্রকূটের শিব মুরাত দ্বিবেদী ওরফে স্বামী ভীমানন্দজি মহারাজকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ১৯৯৭ সালে লাজপত নগর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। স্বামী গঙ্গেশানন্দ ধর্ষণের চেষ্টা করায় কেরালের তিরুঅনন্তপুরমে স্বামী গঙ্গেশানন্দ ওরফে হরি স্বামীর যৌনাঙ্গ কেটে নিয়েছিলেন এক তরুণী। তার অভিযোগ ছিল, সাত বছর ধরে লাগাতার ওই স্বঘোষিত ধর্মগুরু তাকে ধর্ষণ করেন। হরি স্বামী নিজেকে কোল্লমের চাত্তাম্বি স্বামী আশ্রমের আবাসিক বলে দাবি করেছিলেন। যদিও পরে পুলিশ জানায় ওই আশ্রমের সঙ্গে তার কোনো সম্পর্কই ছিল না। স্বামী বিকাশানন্দ জব্বলপুরের বেশ প্রভাবশালী ধর্মগুরু বিকাশ জোশী ওরফে স্বামী বিকাশানন্দ। যৌন নির্যাতন, পর্নো সিনেমা বানানোসহ একাধিক অভিযোগে ২০০৬ সালে ধরা পড়েন তিনি। ২০১৬ সালে জব্বলপুরের ফাস্ট ট্র্যাক কোর্ট তাকে দোষী সাব্যস্ত করে। এখনও তিনি জেলেই রয়েছেন। গুরমিত রাম রহিম ১৫ বছর আগে দুই শিষ্যাকে ধর্ষণ করেছিলেন, এই অভিযোগে সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত গতবছর ২৫ অগস্ট গুরমিত রাম রহিম সিংহকে দোষী সাব্যস্ত করে। ওই রায়ের পর গুরমিতের শিষ্যদের তাণ্ডবে ৩৮ জনের মৃত্যু হয়। নষ্ট হয় কয়েক কোটি টাকার সম্পত্তি। এর পর রোহতক জেলে বসে আদালতের বিশেষ সেশন। সেখানে ২০ বছরের কারাদণ্ড হয় গুরমিতের। আসারাম বাপু ১৬ বছরের মেয়েকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগে ২০১৩ সালে সেপ্টেম্বরে ইনদওরের আশ্রম থেকে ধরা পড়েন আসারাম বাপু। ধর্ষণ, শ্লীলতাহানিতেও অভিযুক্ত তিনি। তারপর থেকে জোধপুর জেলেই ছিলেন তিনি। বুধবার জোধপুরের তফসিলি জাতি ও জনজাতি আদালত তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে। একই সঙ্গে এক লাখ টাকার জরিমানা হয়েছে তার।
0 notes
যুবরাজ সিং গ্রেফতার, বর্ণবাদী মন্তব্যের অভিযোগে জামিনে মুক্তি
যুবরাজ সিং গ্রেফতার, বর্ণবাদী মন্তব্যের অভিযোগে জামিনে মুক্তি
প্রাক্তন ক্রিকেটার যুবরাজ সিংকে সংক্ষিপ্তভাবে গ্রেফতার করা হয়েছিল এবং তারপরে শনিবার হরিয়ানায় জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল একটি অভিযোগের তদন্তের অংশ হিসাবে যে তিনি একটি ইনস্টাগ্রাম লাইভে একটি বর্ণবাদী গালি ব্যবহার করেছিলেন …
Source by [author_name]
View On WordPress
0 notes
পাঞ্জাব নির্বাচন: অরবিন্দ কেজরিওয়াল তফসিলি বর্ণের শিশুদের জন্য বিনামূল্যে শিক্ষার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন
পাঞ্জাব নির্বাচন: অরবিন্দ কেজরিওয়াল তফসিলি বর্ণের শিশুদের জন্য বিনামূল্যে শিক্ষার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন
পাঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনের আগে তফসিলি জাতি সম্প্রদায়কে আকৃষ্ট করার জন্য, AAP জাতীয় আহ্বায়ক অরবিন্দ কেজরিওয়াল তাদের সন্তানদের বিনামূল্যে শিক্ষা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
Source by [author_name]
View On WordPress
0 notes
মুখ্যমন্ত্রীর প্রার্থী চরণজিৎ চান্নি? কংগ্রেস ভিডিও নিয়ে গুঞ্জন
মুখ্যমন্ত্রীর প্রার্থী চরণজিৎ চান্নি? কংগ্রেস ভিডিও নিয়ে গুঞ্জন
মিঃ চান্নি তফসিলি জাতি সম্প্রদায়ের একজন সদস্য যা রাজ্যের জনসংখ্যার 32 শতাংশ নিয়ে গঠিত। তিনি পাঞ্জাবের চমকৌর সাহেব বিধানসভা কেন্দ্র থেকে তিনবারের বিধায়ক। .
Source by [author_name]
View On WordPress
0 notes
এত চাইলে চলবে না - মমতা - S Newz
S Newz - গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামে তফসিলি জাতি-উপজাতি সম্মেলনের মঞ্চে উঠেই মেজাজ হারিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বক্তব্য রাখার আগেই দর্শকাসন থেকে উড়ে আসে নানা দাবিদাওয়া, আর তাতেই ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী। বিজেপি-সিপিএমের কথা…
from Snewzin's Favorite Links from Diigo https://snewz.in/no-more-asking-mamata-bannerjee/100044/
0 notes