#ড্রাগ ব্যবহার
Explore tagged Tumblr posts
bangladailynews · 1 year ago
Text
G-Dragon's name cleared: drug suspicions officially dropped, ‘no further identification required’: Report
জি-ড্রাগন অবশেষে দীর্ঘ মামলার পর জনপ্রিয় শিল্প ব্যক্তিত্ব জড়িত ড্রাগ-সম্পর্কিত অভিযোগ থেকে নিজেকে সাফ করেছে। ড্রাগ ব্যবহারের অভিযোগের পর, BIGBANG সদস্যের সাম্প্রতিকতম পরীক্ষা নেতিবাচক ফিরে এসেছে। সম্পর্কে আর কোন রিপোর্ট ছিল জি-ড্রাগনের চুলের রং যখন জেটিবিসি 24 নভেম্বর প্রকাশ করে যে ন্যাশনাল ফরেনসিক সার্ভিস দেখেছে যে তিনি চুলের রং ব্যবহার করেননি। কে-পপ তারকা সম্প্রতি বলেছেন যে তিনি ক্ষতিকারক…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
bdhealthtips · 3 months ago
Text
মাথা ব্যথা কমানোর উপায়
Tumblr media
মাথা ব্যথা একটি সাধারণ কিন্তু বেশ বিরক্তিকর সমস্যা, যা দৈনন্দিন জীবনে কর্মক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারে। এটি বিভিন্ন কারণে হতে পারে—মানসিক চাপ, ডিহাইড্রেশন, অনিয়মিত জীবনযাপন, কিংবা গুরুতর শারীরিক সমস্যা। মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বিভিন্ন প্রাকৃতিক, ঔষধি, এবং জীবনধারাগত পদ্ধতি রয়েছে যা আপনাকে দ্রুত এবং কার্যকরভাবে ব্যথা কমাতে সহায়তা করতে পারে।
প্রাকৃতিক উপায়ে মাথা ব্যথা কমানোর উপায়
১. পর্যাপ্ত পানি পান করা
ডিহাইড্রেশন মাথা ব্যথার অন্যতম প্রধান কারণ। অনেক সময় আমরা সারাদিনের কাজের চাপে পর্যাপ্ত পানি পান করতে ভুলে যাই, যার ফলে শরীরের জলীয় অবস্থা ঠিক থাকে না এবং মাথা ব্যথা শুরু হয়। দিনে অন্তত ৮ গ্লাস পানি পান করা উচিত যাতে শরীরের পানি প্রয়োজন মেটানো যায়।
২. আদা চা পান করা
আদার মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান যা মাথা ব্যথা কমাতে সহায়ক। একটি কাপ গরম আদা চা পান করলে ��াথা ব্যথা দ্রুত কমতে পারে। এটি বিশেষ করে মাইগ্রেনের ক্ষেত্রে কার্যকর।
৩. পিপারমিন্ট অয়েল ব্যবহার করা
পিপারমিন্ট অয়েলের শীতল প্রভাব মাথার পেশি শিথিল করতে এবং রক্তনালীগুলিকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে, যা মাথা ব্যথা কমাতে সহায়ক। কিছু পিপারমিন্ট অয়েল নিয়ে কপালে এবং ঘাড়ে হালকা করে মালিশ করতে পারেন।
৪. ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ
ম্যাগনেসিয়ামের অভাবও মাথা ব্যথার কারণ হতে পারে। ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেমন বাদাম, শাকসবজি, এবং দানাশস্য খাওয়ার মাধ্যমে এই অভাব পূরণ করা যায় এবং মাথা ব্যথা কমানো সম্ভব।
৫. পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং ঘুম
অনিয়মিত ঘুম এবং অতিরিক্ত মানসিক চাপ মাথা ব্যথার অন্যতম কারণ। প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুমের মাধ্যমে শরীরের ক্লান্তি দূর করা এবং মানসিক চাপ কমানো প্রয়োজন। ঘুমের সময় একটানা ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করা উচিত।
ঔষধি উপায়ে মাথা ব্যথা কমানোর পদ্ধতি
১. প্যারাসিটামল এবং আইবুপ্রোফেন
এই দুটি ওষুধ মাথা ব্যথা কমানোর জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এগুলি ব্যথার তীব্রতা কমাতে সাহায্য করে এবং সহজলভ্য। তবে ডোজ অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে এবং দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারের আগে ডাক্তার পরামর্শ নেওয়া উচিত।
২. মাইগ্রেনের ক্ষেত্রে ট্রিপটান্স
যদি মাইগ্রেনের সমস্যা থাকে, তবে ট্রিপটান্স ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি মাথার রক্তনালীগুলিকে সংকুচিত করে মাইগ্রেনের তীব্রতা কমায়। তবে, এটি ব্যবহারের আগে একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক।
৩. টলফেনামিক এসিড
টলফেনামিক এসিড একটি নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগ (NSAID), যা মাথা ব্যথা, বিশেষ করে মাইগ্রেনের ব্যথা কমাতে কার্যকর। এটি প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিনের উৎপাদন কমিয়ে প্রদাহ এবং ব্যথা হ্রাস করতে সহায়ক। টলফেনামিক এসিড (যেমন Tufnil) সাধারণত মাইগ্রেনের তীব্রতা কমাতে ব্যবহৃত হয়, তবে এটি গ্রহণের আগে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
৪. মাসল রিল্যাক্স্যান্টস
মাথা ব্যথা যদি পেশির টান থেকে সৃষ্টি হয়, তবে মাসল রিল্যাক্স্যান্টস ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে এটি দীর্ঘমেয়াদী সমাধান নয় এবং ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহৃত হওয়া উচিত।
জীবনধারাগত পরিবর্তনের মাধ্যমে মাথা ব্যথা কমানো
১. স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট
মানসিক চাপ মাথা ব্যথার প্রধান কারণ হতে পারে। যোগব্যায়াম, ধ্যান, এবং শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে যোগব্যায়াম করা এবং মেডিটেশন করা মানসিক চাপ কমাতে এবং মাথা ব্যথা প্রতিরোধে সহায়ক।
২. নিয়মিত ব্যায়াম
নিয়মিত ব্যায়াম করা শরীরের রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং পেশির টান কমায়। হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার কাটা, বা যোগব্যায়াম করা নিয়মিত অভ্যাস করা উচিত। তবে, অতিরিক্ত ব্যায়াম করা ঠিক নয় কারণ এটি মাথা ব্যথা বাড়াতে পারে।
৩. স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
সুষম খাদ্যাভ্যাস মাথা ব্যথা প্রতিরোধে সহায়ক। বেশি প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং ক্যাফেইন সমৃদ্ধ পানীয় পরিহার করা উচিত। পর্যাপ্ত ফলমূল, শাকসবজি, এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা জরুরি।
৪. পর্যাপ্ত ঘুম
পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব মাথা ব্যথার একটি সাধারণ কারণ। প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমানো এবং জাগ্রত হওয়ার চেষ্টা করা উচিত। ঘুমের আগে ইলেকট্রনিক ডিভাইস থেকে দূরে থাকুন এবং মনকে শান্ত রাখুন।
৫. শরীরের অবস্থান ঠিক রাখা
দীর্ঘ সময় বসে বা দাঁড়িয়ে কাজ করার সময় শরীরের সঠিক অবস্থান বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সঠিকভাবে বসা এবং শোয়া অভ্যাস করা, পিঠ এবং ঘাড় সোজা রাখা এবং প্রয়োজনে পিঠের পেছনে সমর্থন দেওয়া উচিত।
মাথা ব্যথা প্রতিরোধের কৌশল
নিয়মিত বিরতি নেওয়া: একটানা দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করলে মাথা ব্যথা হতে পারে। তাই নিয়মিত বিরতি নেওয়া উচিত এবং কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করা উচিত।
স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন: ধূমপান, অতিরিক্ত মদ্যপান এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস মাথা ব্যথার কারণ হতে পারে। সুতরাং, এই ধরনের অভ্যাসগুলি এড়িয়ে চলা উচিত।
নিয়মিত ব্যায়াম: প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করার অভ্যাস গড়ে তুলুন, যা শরীরের রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং মানসিক চাপ কমায়।
উপসংহার
মাথা ব্যথা একটি সাধারণ কিন্তু বিরক্তিকর সমস্যা, যা প্রায়শই আমাদের দৈনন্দিন জীবনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তবে, বিভিন্ন প্রাকৃতিক, ঔষধি এবং জীবনধারাগত পদ্ধতির মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল মাথা ব্যথার কারণ সনাক্ত করা এবং সেই অনুযায়ী উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া। যদি মাথা ব্যথা নিয়মিত এবং তীব্র হয়, তবে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
0 notes
helplinebd360 · 4 months ago
Text
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
ডেঙ্গু একটি মশাবাহিত ভাইরাসজনিত রোগ যা সাধারণত Aedes মশার মাধ্যমে ছড়ায়। রোগটি তীব্র জ্বরের সাথে শুরু হয় এবং কিছু ক্ষেত্রে গুরুতর অবস্থার কারণ হতে পারে। এখানে ডেঙ্গুর লক্ষণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হলো:
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ:
১. উচ্চ তাপমাত্রা: সাধারণত ১০১-১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট (৩৮.৩-৪০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস) পর্যন্ত হতে পারে।
২. গা মাথাব্যথা: বিশেষ করে চোখের পেছনে তীব্র মাথাব্যথা।
৩. মাংসপেশি ও জয়েন্টের ব্যথা: ‘ডেঙ্গু ফিভার’-এর অন্যতম প্রধান লক্ষণ, যা "ব্রেকবোন ফিভার" নামেও পরিচিত।
৪. বমি ও পেটের ব্যথা: মাঝে মাঝে বমি এবং পেটের মাঝখানে ব্যথা হতে পারে।
৫. চামড়ায় ফুসকুড়ি: সারা শরীরে লাল দানা বা ফুসকুড়ি দেখা যেতে পারে।
৬. রক্তপাতের লক্ষণ: ঠোঁট, নাক, বা মাড়ি দিয়ে রক্তপাত হতে পারে, এবং অন্যান্য জায়গায়ও রক্তপাত দেখা দিতে পারে।
৭. অবসাদ ও দুর্বলতা: তীব্র ক্লান্তি এবং দুর্বলতা অনুভব হতে পারে।
প্রতিকার ও ব্যবস্থাপনা:
১. চিকিৎসকের পরামর্শ: ডেঙ্গু সন্দেহ হলে বা লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। চিকিৎসক প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করে সঠিক চিকিৎসা প্রদান করবেন।
২. বিশ্রাম: রোগ��র পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিশ্চিত করা উচিত, যাতে শরীর দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে পারে।
৩. জলপান: প্রচুর পরিমাণে পানি এবং অন্যান্য তরল খাবার (যেমন, স্যালাইন, সুপ) পান করা উচিত। এটি ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধে সহায়ক।
৪. জ্বর ও ব্যথা কমানো: চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্যারাসিটামল নেওয়া যেতে পারে। অ্যাসপিরিন বা NSAIDs (ননস্টেরয়ডাল অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগ) এড়ানো উচিত কারণ এগুলি রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।
৫. মশার হাত থেকে রক্ষা: মশার কামড় থেকে রক্ষা পেতে মশারি ব্যবহার করুন এবং মশার প্রজননস্থল (যেমন, জল জমে থাকা জায়গা) পরিষ্কার রাখুন।
৬. রক্তপরীক্ষা: নিয়মিত রক্তপরীক্ষা করে প্লেটলেটের স্তর পর্যবেক্ষণ করা উচিত, বিশেষত যখন লক্ষণগুলি গুরুতর হতে পারে।
৭. মাল্টিভিটামিন ও পুষ্টিকর খাদ্য: স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি নিশ্চিত করা।
সতর্কতা:
গুরুতর লক্ষণ: যদি রোগীর অবস্থার দ্রুত অবনতি ঘটে, যেমন হঠাৎ করে জ্বরের পরিমাণ কমে যাওয়ার সাথে তীব্র ক্লান্তি, পেটের ব্যথা, বা রক্তপাতের লক্ষণ দেখা দেয়, তবে অবিলম্বে হাসপাতালে যোগাযোগ করা উচিত।
ডেঙ্গুর প্রতিকার ও প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়মিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার মাধ্যমে এবং দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে অনেকাংশে কার্যকর হতে পারে।
Tumblr media
0 notes
choosebd · 8 months ago
Text
Modern Herbal
Modern Herbal এর রয়েছে সুদীর্ঘ ৩৮ বছরের ব্যবস্থাপকীয় ও ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা সমূদ্ধ মেধাবী, সুশিক্ষিত পেশাজীবী সমন্বয় দক্ষ ব্যবস্থাপনা কমিটি, যারা আপনাকে সর্বোচ্চ সেবা প্রদানে সর্বদা নিয়োজিত।
৪০০+ পণ্যসমূহ ড্রাগ বিভাগ, বিএসটিআই, লাইন্স ল্যাবরেটরি কতৃর্ক পরীক্ষিত ও অনুমোদিন। আপনার স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও সৌন্দর্য বর্ধনের MxN রয়েছে নিম্নতম ৭ টি ক্যাটাগরিতে পণ্য সামগ্রী।এগুলো হচ্ছে।
 1. Personal Care
 2. Weight Management
 3. Energy &Fitness 
 4. Nutrition
 5. Medicine 
 6. Consumer Goods
 7. Veterinary Products.
 
 ★★★★ প্রতিষ্ঠান সমূহ লাইসেন্স গুলো,,,
 ১. মডার্ণ হারবাল ফুড লিঃ ( ISO+ HACCP Certified )
২. MxN মডার্ণ হারবাল ফুড লিমিটেড ( ISO Certified)
৩. মার্কো ইউনানী ফার্মা , সরকারের ড্রাগ লাইসেন্স নং ( ইউ-১২৬/ISO Certified) 
৪. MxN হোমিও ল্যাবরেটরি, সরকারি ��াইসেন্স নং ( এইচ-০৮২/ ISO Certified)
৫. মর্ডাণ হারবাল রিসার্চ গাডের্ন আয়ুর্বেদিক, সরকারি ড্রাগ লাইসেন্স নং( আয়ু-২১০ / ISO Certified) 
৬. মডার্ণ হারবাল টয়লেট্রীজ লিঃ( ISO Certified, BSTI) 
৭. মডার্ণ ফুড প্রোডাক্টস লিঃ ( ISO +HACCP Certified, BSTI) 
৮. মডার্ন হারবাল ফার্মাসিউটিক্যালস, সরকারি লাইসেন্স নং ( এইচবিএল- ০০৩ / ISO certified ) 
 ৯. এলেন MxN হোমিও ল্যাবরেটরী সরকারি লাইসেন্স নং ( এইচ- ০২৮ / ISO Certified) ( ISO➤ HACCP➤ GMP➤ ICH➤ FDP➤ DRUG➤ BSTI➤ HALaL.)
মর্ডান হারবাল পণ্য Order করতে অনুগ্রহ করে Click করুন:  -->>  Order Now
মর্ডান হারবাল হারবাল পন্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন -- Mxn Organic Products
আপনার স্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্যের জন্য মর্ডান হারবাল  পণ্য ব্যবহার করুন।  আরো বিস্তারিত জানার জন্য অনুগ্রহ করে আমাদের  Blog ভিজিট করুন  --  Modern herbal  
0 notes
morden-herbal · 8 months ago
Text
মর্ডান হারবাল
 মর্ডান হারবাল এর রয়েছে সুদীর্ঘ ৩৮ বছরের ব্যবস্থাপকীয় ও ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা সমূদ্ধ মেধাবী, সুশিক্ষিত পেশাজীবী সমন্বয় দক্ষ ব্যবস্থাপনা কমিটি, যারা আপনাকে সর্বোচ্চ সেবা প্রদানে সর্বদা নিয়োজিত।
৪০০+ পণ্যসমূহ ড্রাগ বিভাগ, বিএসটিআই, লাইন���স ল্যাবরেটরি কতৃর্ক পরীক্ষিত ও অনুমোদিন। আপনার স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও সৌন্দর্য বর্ধনের  মর্ডান হারবাল রয়েছে নিম্নতম ৭ টি ক্যাটাগরিতে পণ্য সামগ্রী।এগুলো হচ্ছে।
 1. Personal Care
 2. Weight Management
 3. Energy &Fitness 
 4. Nutrition
 5. Medicine 
 6. Consumer Goods
 7. Veterinary Products.
 
 ★★★★ প্রতিষ্ঠান সমূহ লাইসেন্স গুলো,,,
 ১. মডার্ণ হারবাল ফুড লিঃ ( ISO+ HACCP Certified )
২. MxN মডার্ণ হারবাল ফুড লিমিটেড ( ISO Certified)
৩. মার্কো ইউনানী ফার্মা , সরকারের ড্রাগ লাইসেন্স নং ( ইউ-১২৬/ISO Certified) 
৪. MxN হোমিও ল্যাবরেটরি, সরকারি লাইসেন্স নং ( এইচ-০৮২/ ISO Certified)
৫. মর্ডাণ হারবাল রিসার্চ গাডের্ন আয়ুর্বেদিক, সরকারি ড্রাগ লাইসেন্স নং( আয়ু-২১০ / ISO Certified) 
৬. মডার্ণ হারবাল টয়লেট্রীজ লিঃ( ISO Certified, BSTI) 
৭. মডার্ণ ফুড প্রোডাক্টস লিঃ ( ISO +HACCP Certified, BSTI) 
৮. মডার্ন হারবাল ফার্মাসিউটিক্যালস, সরকারি লাইসেন্স নং ( এইচবিএল- ০০৩ / ISO certified ) 
 ৯. এলেন MxN হোমিও ল্যাবরেটরী সরকারি লাইসেন্স নং ( এইচ- ০২৮ / ISO Certified) ( ISO➤ HACCP➤ GMP➤ ICH➤ FDP➤ DRUG➤ BSTI➤ HALaL.)
মর্ডান হারবাল হারবাল পন্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন -- Mxn Organic Products
আপনার স্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্যের জন্য মর্ডান হারবাল  পণ্য ব্যবহার করুন।  আরো বিস্তারিত জানার জন্য অনুগ্রহ করে আমাদের  blog ভিজিট করুন  --  Morden herbal  
0 notes
natore-it · 1 year ago
Text
মাদকাসক্তের কারণ ক ?
Tumblr media
মাদকাসক্তের কারণ কি?
একজন ব্যক্তি   নানাবিধ  কারণে মাদকে আসক্ত হতে পারে এবং একটি  নির্দিষ্ট কারণে এই সমস্যা  চিহ্নিত  করা সম্ভব না  এর অনেক গুলো কারণ আছে ।  অনাকাঙ্ক্ষিত কৌতূহলবশত , সমবয়সীদের চাপ, মাদকদ্রব্যের অপব্যবহারকারী বন্ধু এবং প্রতিবেশীদের প্রভাব, হতাশা, ব্যর্থতা এবং মাদকের সহজ উপায় এই সমস্ত কারণ যা কাউকে মাদকাসক্তির দিকে নিয়ে যেতে পারে। অনেক ব্যক্তি প্রতিকূল পরিস্থিতি এবং নানাধরনের  সমস্যা মোকাবেলা করার উপায় হিসাবে মাদকের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে, তারা যে নেতিবাচক পরিস্থিতির সম্মুখীন হয় তা সঠিকভাবে  মোকাবেলা করতে সক্ষম হয় না।
পারিবারিক বিভিন্ন ধরনের অশান্তি একটি উল্লেখযোগ্য কারণ।পরিবারের মধ্যে বেশিরভাগ সময় বিভিন্ন ধরনের ঝামেলা ,সংঘাত লেগে অই থাকে। পিতামাতার মধ্যে সম্প্রীতির অভাব, পিতামাতার যত্ন এবং মনোযোগের অভাব এবং পরিবারের সদস্যদের সঠিক দিকনির্দেশনা প্রদানের অক্ষমতা পরিবারের অনেক সদস্যকে মাদকাসক্ত হতে পারে। যদি একটি শিশু সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া শিখতে না পারে এবং পিতামাতার কাছ থেকে উপযুক্ত পরামর্শ গ্রহণ করতে না পারে, যদি তারা দিনের পর দিন একাকীত্ব অনুভব করে, তাহলে তারা হতাশ এবং বিচ্ছিন্ন বোধ করতে পারে। এমতাবস্থায় তারা সেই অসহনীয় অবস্থা থেকে পরিত্রাণের পথ খুঁজতে পারে এবং অনেক সময় মাদকই হয়ে ওঠে মুক্ত���র উপায়। ওষুধ প্রাপ্তির সহজতা তাদের নির্ভরশীলতায় অবদান রাখতে পারে।
মাদকাসক্ত হওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ:-
মাদকের সহজলভ্যতা: মাদকাসক্তির প্রাথমিক কারণ প্রায়ই মাদকের সহজলভ্যতা।
সহকর্মীর চাপ: অনেক ব্যক্তি বন্ধুদের চাপের কাছে নতিস্বীকার করে এবং মাদক ব্যবহার শুরু করে।
পিতামাতার আচরণ এবং অবহেলা: পিতামাতার আচরণ এবং অবহেলা অনেককে মাদক সেবনের অবলম্বন করতে পারে। সঠিক নির্দেশনা এবং মনোযোগের অভাব এতে অবদান রাখতে পারে।
স্মার্ট হওয়ার আকাঙ্ক্ষা: কিছু ব্যক্তির মধ্যে মাদকের জগতে জড়িত হয়ে তাদের সমবয়সীদের মধ্যে স্মার্ট দেখানোর জন্য ড্রাগ ব্যবহার করার প্রবণতা রয়েছে।
মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা: হতাশা, একাকীত্ব এবং হতাশার মতো অবস্থা ব্যক্তিদের মাদকের মাধ্যমে ত্রাণ পেতে চালিত করতে পারে।
অসামাজিক ব্যক্তিত্ব এবং শৈশব সমস্যা: কিছু লোক, শৈশবে বিকাশজনিত সমস্যা এবং সামাজিক সমস্যার সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও, মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে।
প্রেমের সম্পর্কের ভাঙ্গন: যখন ব্যক্তিরা প্রেমের সম্পর্কের ভাঙ্গনের কারণে মানসিক কষ্ট অনুভব করে, তখন তারা সান্ত্বনার জন্য মাদকের দিকে যেতে পারে।
পারিবারিক সমস্যা: পারিবারিক সমস্যাও অনেককে মাদকের সাথে জড়িয়ে পড়তে পারে।
পারিবারিক দ্বন্দ্ব: মাদকাসক্তি কখনও কখনও পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব থেকে উদ্ভুত হয়, কারণ ব্যক্তিরা মোকাবেলা করার উপায় হিসাবে মাদকের আশ্রয় নিতে পারে।
সহপাঠী ও সহকর্মীদের চাপ: সহপাঠী বা সহকর্মীদের চাপের কারণে অনেকেই মাদক সেবন শুরু করেন।
জন ব্যক্তি   নানাবিধ  কারণে মাদকে আসক্ত হতে পারে এবং একটি  নির্দিষ্ট কারণে এই সমস্যা  চিহ্নিত  করা সম্ভব না  এর অনেক গুলো কারণ আছে ।  অনাকাঙ্ক্ষিত কৌতূহলবশত , সমবয়সীদের চাপ, মাদকদ্রব্যের অপব্যবহারকারী বন্ধু এবং প্রতিবেশীদের প্রভাব, হতাশা, ব্যর্থতা এবং মাদকের সহজ উপায় এই সমস্ত কারণ যা কাউকে মাদকাসক্তির দিকে নিয়ে যেতে পারে। অনেক ব্যক্তি প্রতিকূল পরিস্থিতি এবং নানাধরনের  সমস্যা মোকাবেলা করার উপায় হিসাবে মাদকের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে, তারা যে নেতিবাচক পরিস্থিতির সম্মুখীন হয় তা সঠিকভাবে  মোকাবেলা করতে সক্ষম হয় না।
#drugs #drug # drugaddictedtreatmentcenter #drugaddictedcenter
আর বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন:https://www.helpingaddict.com
0 notes
ahasan-bhuiyan · 4 years ago
Text
'এক্সট্রাকশন' সিনেমায় বাংলা ভাষার ব্যবহার : হরিষে বিষাদ
ঢাকার শহর কেন্দ্রিক গল্পকে ঘিরে চলচ্চিত্রের সবচেয়ে অভিজাত অঙ্গন হলিউডে নির্মিত হয়েছে সিনেমা, নাম 'এক্সট্রাকশন'। চলচ্চিত্রটি নিয়ে এদেশের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষাও ছিলো উত্তুঙ্গে। কিন্তু সিনেমাটি মুক্তির পর আশা ও বাস্তবতার ফাঁরাকটা ছিলো আকাশ পাতাল। অনেক গুলো ত্রুটিপূর্ণ দিকের মধ্যে বাংলাভাষার (অপ)ব্যবহার ছিলো সবচেয়ে অগ্রহণযোগ্য দিক। সে দিকটির ভাষাগত বিশ্লেষণের প্রয়োজনীয়তার তাগিদ থেকেই এই লেখার জন্ম।
পেছনে ফিরে তাকালে দেখা যায়, 'এক্সট্রাকশন' চলচিত্রের মূল গল্প নেওয়া হয়েছে আন্ডে পার্কস ও রুশো ভ্রাতৃদ্বয়ের কমিক উপন্যাস সিউদাদ থেকে। স্প্যানিশ শব্দ সিউদাদ অর্থ শহর। উপন্যাসে স্থান পেয়েছিলো এক মাদক সম্রাটের মেয়েকে পৃথিবীর নিকৃষ্ট স্থান থেকে উদ্ধারের অভিযান। চলচ্চিত্রে সেই নিকৃষ্ট স্থান হিসেবে দেখানো হয়েছে ঢাকাকে।  কিন্তু ঢাকার  প্রকৃত রূপ ও সংস্কৃতির সাথে চলিচ্চিত্রে উপস্থাপিত ঢাকার অসঙ্গতি বিশেষ করে ভাষাগত বিকৃতির স্বরূপ ছিলো আরো নিকৃষ্ট। মাত্র��� নির্ধারণ অবশ্যক। 
চলচ্চিত্রটিতে বাংলা, ইংরেজি এবং হিন্দি এই তিনটি ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে। ১০৩ মিনিটের অ্যাকশন প্যাক্ট সিনেমাটিতে সর্বমোট ৪৯ মিনিট ১০ সেকেন্ড সময় জুড়ে বিভিন্ন ভাষার বিভিন্ন দৈর্ঘ্যের ডায়লগ ব্যবহার করা হয়েছে যার মধ্যে ১৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড সময় বাংলা ভাষার উপস্থিতি ছিলো। অর্থাৎ মোট ডায়ালগ এর ৩৭.২৯ শতাংশ ছিলো বাংলা। চলচ্চিত্রটিতে ৬২ টি বাংলা ডায়লগে ১০১ টি বাক্য এবং ৪৮০ টি শব্দ প্রয়োগ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭২ টি শব্দের মারাত্মক উচ্চারণগত অসঙ্গতি লক্ষ্য করা যায়। অর্থাৎ মোট বাংলা শব্দের ১৫ ভাগই ছিলো অগ্রহণযোগ্য উচ্চারণে। একটি চলচ্চিত্রের গল্প যে ভৌগোলিক সীমাকে কেন্দ্র করে, সেখানকার সংস্কৃতি ও ভাষাগত জ্ঞানের এই তীব্র অভাব হয় উদ্দেশ্য প্রনোদিত অথবা অবহেলা প্রসূত কিংবা ভৌগোলিক সংস্কৃতির সাথে চলচ্চিত্র শিল্পের যে মৌলিক সম্পর্ক আছে সে সম্পর্কে নির্মাতার জ্ঞানের অভাবকে দায়ী করা যেতে পারে। উল্লেখ্য, সিনেমাটির পরিচালক স্যাম হারগ্রেভ একজন স্ট্যান্টম্যান। অ্যাকশন বিনির্মানে সে মুন্সিয়ানা তিনি দেখিয়েছেন। কিন্তু চিত্রনাট্য, সঙ্গীত ও প্রপস এর ক্ষেত্রে তার দুর্বলতা বা উদাসীনতা ছিল  লক্ষণীয়।
'এক্সট্রাকশন' সিনেমাতে ব্যবহৃত বাংলা ভাষার তাত্ত্বিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, সিংহভাগ দৃশ্যায়ন ঢাকা কেন্দ্রিক হলেও একমাত্র 'পোলাটারে' শব্দটিতেই ঢাকা ও তার পাশবর্তী অঞ্চলের প্রভাব লক্ষণীয়। সিনেমাটিতে ব্যবহৃত আঞ্চলিক শব্দগুলোতে বাংলাদেশের চেয়ে পশ্চিম বঙ্গের উচ্চারণের বাহুল্য ছিলো।
হিন্দি ঢঙে বাংলা উচ্চারণে কলকাতার স্থানীয় বাচনভঙ্গির একটি সাধারণ বৈশিষ্ঠ্য।  এক্সট্রাকশন সিনেমায় ব্যবহৃত মেসিন (মেশিন), আছো (আসো), আছছি (আসছি), ছেতো (সেতো), ছেতু (সেতু), সহর (শহর) প্রভৃতি শব্দে এই ধরণের আঞ্চলিক টান লক্ষণীয়। 'স্যার' শব্দটিও কলকাতার মতো 'সের'  উচ্চারিত হয়েছে কিন্তু বাংলাদেশ এর উচ্চারণ 'সার' ।
'ছিড়ছি' বাঁকুড়া জেলার সঁওতাল সমাজে প্রচলিত শব্দ। 'গুলা' শব্দটি বীরভূমের। 'তকে' (প্রমিত বাংলায় 'তোকে') বর্ধমান জেলার শব্দ এবং 'চালু মাল' ঝাড়খন্ডী উপভাষা থেকে আগত তবে এগুলো কলকাতায়ও বহুল ব্যবহৃত। 'হোয়' অহমিয়া শব্দটি কর্ণাটক 'হোয়' শব্দের অপভ্রংশ; ব্রজবুলি সাহিত্যেও শব্দটির উপস্থিতি দেখা যায়। 'বাঁড়া' হাওড়া গ্রামীণ অঞ্চলের কথ্য ভাষার শব্দ। কিন্তু কলকাতায় এটিই লিঙ্গ অর্থে গালিবাচক শব্দ হিসেবে প্রচলিত। মুর্শিদাবাদের স্থানীয় ��ব্দ 'দুটা' , 'গুটা' এবং 'সালা' ও কলকাতায় জনপ্রিয়। 'হয়িছে' পশ্চিম ত্রিপুরার আঞ্চলিক উপভাষার এবং 'সোবাই' (প্রমিত বাংলায় 'সবাই') পশ্চিম বাংলার হাওড়া জেলার উদয়নারায়ণপুর এলাকার শব্দ।
অন্যদিকে, বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমার মধ্যে ব্যবহৃত বিভিন্ন আঞ্চলিক শব্দের মধ্যে বরিশাল এবং তৎসংলগ্ন অঞ্চলের সর্বাদিক তিনটি শব্দ স্থান পেয়েছে। শব্দ তিনটি হলো- মুই , করমু, ফালামু। এছাড়াও কুষ্টিয়া, ঝিনাইদাহ এবং মেহেরপুরের 'দেবে', 'মইরে' এবং 'দেবো'; রংপুর অঞ্চলের 'কাইটা' প্রভৃতি এই সিনেমায় ব্যবহৃত বাংলাদেশ ভূখণ্ডের অভ্যন্তরের কথ্যভাষার শব্দ। তাছাড়া 'দেখ' শব্দটি 'দেক' উচ্চারণ করেছে চলচ্চিত্রটির খলনায়ক আমির। যশোর, খুলনা ও কিশোরগঞ্জ জেলায় এই 'দেক' উচ্চারিত হয়।  এছাড়া, রাজশাহী ও দিনাজপুর অঞ্চলে নকশিকাঁথর সুঁচ চালানোর  কৌশল হিসেবে ব্যবহৃত 'ফোঁড়' শব্দটি পশ্চিম বাংলায় 'কেটে পড়া' অর্থে প্রযোজ্য।
তাছাড়াও সিনেমাটিতে ব্যবহৃত 'হইতে', 'খাইতেছি' ও 'চালাইতে' সাধু ভাষার শব্দ হলেও চলিত বাংলায় এদের প্রয়োগ লক্ষ্যণীয়। মধ্যযোগীয় উপভাষা হতে গৃহীত 'আছিলো' এবং 'আপনে' শব্দদ্বয়ও বিভিন্ন স্থানে আঞ্চলিক শব্দ হিসাবে ব্যবহার করে। তবে, ওয় (সে), টেকা (টাকা), কিসু (কিছু), কেডা (কে) ব্যাকরণসিদ্ধ না কিন্তু বাংলা কথ্য ভাষায় এগুলোর প্রচলন আছে ���মন শব্দ। এই সব শব্দগুলো দুই বাংলাতেই ব্যবহৃত হয়। 
'এক্সট্রাকশন' সিনেমায় ব্যবহৃত আরো যেসব আঞ্চলিক শব্দ দুই বাংলাতেই ব্যবহৃত হয় সেগুলো হলো - তরে (তোকে অর্থে), ওরে (তাকে), ওগোরে (তাদেরকে), এরে (তাকে)। 'ওটা' নীলফামারী জেলার ডোমার অধিবাসীদের মুল ভাষা থেকে আগত হলেও কলকাতায় এর প্রয়োগ দেখা যায়। এছাড়া, 'কাইটে' মানভুইঁয়া উপভাষিক শব্দ হলেও কামরূপী, আসামী এবং ঐসব অঞ্চল সংলগ্ন বাংলাদেশের কিছু স্থানে এটি উচ্চারিত হয়। এ থেকে এটাই স্পষ্ট হয় যে পাণ্ডুলিপিতে কথ্য ভাষা হিসেবে পশ্চিম বাংলার শব্দের ছড়াছড়ি ছিলো।
এখানে 'জলদি' শব্দটির উচ্চারণের ক্ষেত্রে হিন্দি ও উর্দু বাচনভঙ্গি 'জালদি' ব্যবহৃত হয়েছে। এমন আরও যেসব হিন্দি ও উর্দু উচ্চারণ বাংলা হিসেবে ব্যবহারের প্রয়াস ছিলো সিনেমাটিতে সেগুলো হলো -ছবক, বহুত, সিখ (শিখ),দে দো, সুয়ার, কারা দো, সাব (সব), সাতরু (শত্রু), সাক্তি(শক্তি)।
চলচ্চিত্রটি হলিউডে মুক্তি পেয়েছে এবং কেন্দ্রীয় চরিত্র (রেক টাইলর) উপমহাদেশীয় না বলে উপনিবেশিক বাংলা উচ্চারণের আধিক্যই অনুমেয় ছিলো।  কিন্তু গেসে (গিয়েছে), হোলে (হলে), তমারে (তোমারে), সাম্ভব (সম্ভব), হুইতে পারে (হতে পারে), ছুরি (চুরি), ক্যামনে (কেমনে) এবং  প্রমাণ এই কয়টা মাত্র শব্দের উচ্চারণে উপনিবেশিক টান লক্ষ্য করা গেছে। যার অধিকাংশই আবার বাংলাদেশী হিসেবে দেখানো আমিরের জবানিতে! টাইলর চরিত্রে অভিনয় করা ক্রিস হেমসওর্থ এর কন্ঠ থেকে 'প্রমাণ' এবং 'দাও' এই দুইটি বাংলা শব্দ উচারিত হয়। এই দুইটি উচ্চারণ সিনেমাটিতে দেখানো বাংলাদেশী মাদক ব্যবসায়ী আমির আসিফ চরিত্রে অভিনয়কারী প্রিয়াংশু এর চেয়ে অনেকগুনে বেশি সঠিক ছিলো। হিন্দির আদলে উচ্চারিত বাংলা ধ্বনির সিংহভাগই প্রিয়াংশুর কণ্ঠ থেকে নির্গত। তার উচ্চারিত 'ফরহাদ' শব্দের 'ফরাত' উচ্চারণ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য না। বাংলাদেশি ড্রাগ ডিলার বাংলা উচ্চারণ করতে না পারাটা চিত্রনাট্যে গবেষণার দৈন্য, ডাবিংয়ের ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গের বাচিক শিল্পীর উপস্থিতি এবং এক্টিং মাস্টারের দুর্বলতা স্পষ্ট করে তুলেছে। চিত্রনাট্য পরামর্শক হতে শুরু করে সিনেমাটির বাংলা ভাষাভাষী সবগুলো চরিত্রে ভারতীয়দের সয়লাবই ভাষাগত এই বিপর্যয়ের প্রধান কারণ। 
এবার দৃষ্টিপাত করা যাক বাংলা ভাষাবিধি ব্যতিরেখে বিকৃত করা হয়েছে এমন শব্দের দিকে। ব্যঞ্জন বিকৃতি ঘটানো হয়েছে এমন শব্দগুলো হলো - আছো (আসো), আছছি (আসছি), মেসিন (মেশিন),বাচ্ছা (বাচ্চা ), ছুরি (চুরি), থন্নথন্ন (তন্নতন্ন), ভাল্লাকসে (ভালো লেগেছে> ভাল্লাগসে),  নিস্চয় (নিশ্চই), কৈতেসি (কহিতেছি>কইতেছি)। স্বরসঙ্গতি আনার চেষ্টা হয়েছে এমন শব্দগুলো হলো-সোবাই (সবাই), হোলে (হলে), হোয় (হয়), হয়িছে (হয়েছে), বাঁচায়া (বাঁচিয়ে), যায়তে (যাইতে), সুয়ার (শুয়োর), ক্যামনে (কেমনে) ইত্যাদি। 'উপরে' শব্দের সঠিক উচ্চারণ 'ওপোরে' কিন্তু উচ্চারিত হয়েছে 'ওপ্রে' অর্থাৎ স্বরলোপ করা হয়েছে। দুটা (দুইটা), তকে(তোকে), তরে(তোরে) প্রভৃতি ক্ষেত্রেও স্বরলোপ লক্ষণীয়। করিয়া থেকে অপিনিহিতির ফলে 'কইরিয়া' শব্দের  বিপর্যয়ের ফলে 'কইরা' এর উৎপত্তি। এক্সট্রাকশন চলচ্চিত্রটিতে ব্যবহৃত হয়েছে এমন অন্যান্য অপিনিহিতি প্রসূত শব্দ হলো- কাইটা (<কেটে<কাটিয়া), কাইটে (<কেটে<কাটিয়া), কইরা (<করে<করিয়া), মাইরা (<মেরে<মারিয়া), খুঁইজা (<খুঁজে<খুঁজিয়া), থেইকা (<থেকে<থাকিয়া), মইরা (<মরে<মরিয়া) প্রভৃতি। এছাড়াও একটি করে ব্যঞ্জনদ্বিত্ব (গুল্লি) এবং অন্তর্হতি (তাতাড়ি) রয়েছে সিনেমাটিতে। এতো শব্দ বিকৃতির ফলে বাংলা ভাষাভাষী দর্শকদের কাছে সিনেমার সংলাপগুলো শ্রুতিকটূ থেকেছে। প্রকৃতপক্ষে চিত্রনাট্যে আঞ্চলিক শব্দ প্রয়োগ সিনেমার স্থানিক আবেদন তৈরিতে ব্যর্থ হয়েছে। বাংলাদেশ এবং পশ্চিম বাংলা দুই বাংলার কোনটারই আঞ্চলিক প্রভাব সঠিকভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারেননি চিত্রনাট্যকার।
ব্যবহৃত শব্দের তাৎপর্যগত দিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, চলচ্চিত্রটিতে 'আমার' শব্দটি সর্বাধিক ৯ বার ব্যবহৃত হয়েছে। এছাড়ার 'আমি' ৮ বার, আমারে এবং আমায় ৫ বার প্রয়োগ করা হয়েছে। উত্তমপুরুষের এ�� আধিক্য চলচ্চিত্রটির আগ্রাসী বৈশিষ্ট্য বহন করে যা একটি একশনধর্মী চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্যের অন্যতম নিয়ামক। এটা এই সিনেমার ভালো দিক। এখানে, প্রশ্নবাচক 'কি' ৮ বার, গতি বোঝাতে 'চলো' ৮ বার, অনুসন্ধ্যান জ্ঞাপক 'প্রমাণ' ৬ বার এবং 'খুইজা' ৮ বার প্রয়োগ করা হয়েছে। এ শব্দ গুলোও অ্যাকশন উপযোগী।এছাড়াও 'দুইটা', 'তুই', 'মাল' ৪ বার করে এবং 'খুন', 'বন্দুক', 'কম', 'ওটা', 'সব', 'কাইটা', 'আঙ্গুল' প্রভৃতি শব্দ ৩ বার করে ব্যবহৃত হয়েছে। এ গুলোও অ্যাকশন এর জন্য কার্যকর শব্দ। উল্লেখ্য, 'মাল' শব্দটি ২বার  বস্তু অর্থে এবং ২ বার মানুষ (তাচ্ছিল্য) অর্থে প্রয়োগ করা হয়েছে। 
বাংলা Phrase হিসেবে 'বাল ছিড়ছি', 'সুয়ারের বাচ্ছা', 'বালের কাম', 'বানাইছে তো', 'জীবনের ছবক', 'ছাদ থেইকা' প্রভৃতি যুগ্ন শব্দের প্রয়োগ হয়েছে যার অর্ধেকই গালি হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। অর্থাৎ বাংলা শব্দ চয়নের ক্ষেত্রে উত্তেজক এবং অমার্জিত শব্দকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি আরো স্পষ্ট হয় বাক্যের পুনরাবৃত্তি ও সেগুলোতে গালির ব্যবহার পর্যালোচনায়। 'সুয়ারের বাচ্ছা' ৪ বার, 'খুন কইরা ফালামু', 'তাড়াতাড়ি চলো' ইত্যাদি ৩ বার করে এবং 'প্রমাণ দাও', 'বোকা চোদা', খানকির পোলা', 'কুত্তার বাচ্ছা' এবং 'গুলি মেরে উড়িয়ে দেবো' বাক্যাংশগুলো উচ্চারিত হয়েছে ২ বার করে। এছাড়াও যে সব গালি বা অশ্লীলতা প্রকাশক শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে সেগুলো হলো - বাঁড়া, ফোঁড়, সালা, বালের কাম, মাদারচোদ প্রভৃতি। 
অর্থাৎ আক্রমণাত্মক, অশ্লীল ও অনুসন্ধিৎসু শব্দের অপ্রতুল ব্যবহার চলচ্চিত্রটির একশনধর্মী বৈশিষ্ট্যকে যতোটা ত্বরান্বিত করেছে, ভুল উচ্চারণে সেগুলোর প্রয়োগ স্থানীয় মানুষকে ততোটাই হতাশ করেছে। 
সংলাপ থেকে প্রপসের দিকে চোখ ঘুরালে দেখা যাবে সেখানকার ভাষাগত অসঙ্গতি আরো  দৃষ্টিকটু। পুরান ঢাকার গলির ইলেকট্রিক সাইনবোর্ডে "এই দোকান বিক্রির হবে" লেখা। এই বাক্যটির সঠিক রূপ হয় "এই দোকান বিক্রি হবে" অথবা "এই দোকান বিক্রির জন্য" হওয়ার কথা। সিএনজির গায়ে লিখা "আল্লাহ সার্ভ শক্তিমান" এবং "নাসিব পরিবহন" । বাংলায় উচ্চারিত 'সর্বশক্তিমান' শব্দের হিন্দি উচ্চারণ 'সার্ভ শক্তিমান' সেটাই লিখে দেওয়া হয়েছিল, যা বাংলাদেশের কোনো পরিবহণে লিখা থাকার কথা না। তাছাড়া 'নসিব' শব্দটিও হিন্দিতে 'নাসিব' উচ্চারিত হয়। বাংলাদেশের কোনো পরিবহনে লেখা বাক্যটি হতো "নসিব পরিবহন" অথবা "নাসির পরিবহন"।
এলিট ফোর্স হিসেবে র্যাব এর বিকৃত আদলে যে বাহিনীকে দেখানো হয়েছে সেই বাহিনীর একজন কর্মকর্তা বজলুর রাশীদ যে আমিরের পক্ষে কাজ করছিলো। তার পরিহিত উর্দিতে 'পুলিশ', 'আর্মি' এবং 'এলিট' তিনটি পৃথক বাহিনীর ব্যাজ ছিলো। এর চেয়েও ভয়াবহ ছিলো সেই বাহিনীগুলোর নামের ��ুল বানান। পুলিশ শব্দটি ঠিক থাকলেও "আর্মি ফোস" এবং "ইএলযাইটিই" শব্দদ্বয়ের কোন বাংলা অর্থবাচকতা নেই। 
সিনেমাটিতে ব্যবহৃত বাংলা বাক্যের ইংরেজি সাবটাইটেল এর অর্থগত ব্যত্তয়ও ছিলো চোখে পড়ার মতো। "সাম্ভব না হোলে তোমারে দিয়া আমার কি বালের কাম?" এবং "Make it possible, Colonel" কোনো ভাবেই পরস্পরের সমার্থক হতে পারে না। ঠিক তেমনি "কুত্তার বাচ্চারে আমি আটকাইছিলাম" বাক্যের ইংরেজিও "I lost him…" হতে পারেনা। একজন সেনা কর্মকর্তাকে দেখা গেলো অভি মহাজনকে ধাওয়া করতে করতে উচ্চারণ করছেন "সুয়ারের বাচ্ছা" এবং তার সাবটাইটেল উঠলো "come here"।
ভাষাগত এই প্রহসন অথবা নৃতাত্ত্বিক গবেষণার অভাব নেটফ্লিক্সের এই ব্যাবসা-সফল সিনেমাটি বাংলা ভাসাভাসা মানুষের কাছে সমাদৃত হয় নি। সিনেমাটিতে বাংলাদেশের চলচ্চ��ত্র সংশ্লিষ্ট কয়েকজন সনামধন্য মানুষের সম্পৃক্ততার কথা শুনতে পাওয়া যায়।  প্রশ্ন হলো, তাদের কি আদৌ কোনো ভূমিকা ছিলো? নাকি তারা কি নাম সর্বস্ব ছিলেন? যদি তাদের কোনো ভূমিকা থেকেই থাকে তাহলে সেটা কি? বাংলাদেশের একজন ভাষা উপদেষ্টা এবং একজন উচ্চারণের প্রশিক্ষকের উপস্থিতিতে বাংলা ভাষার এই হাল হলো কি করে? এই প্রশ্নের সদুত্তর আর সবার মতোই লেখকেরও অজানা। 
কোনো একটি জাতি বা সংস্কৃতিকে চিত্রায়নের ক্ষেত্রে স্থানীয় বিশেষজ্ঞ, কুশীলব ও উপাদানের যথাযথ উপস্থাপন একটি চলচ্চিত্রের বড় অলঙ্কার। যা এক্সট্রাকশনে সর্বোতভাবে উপেক্ষা করা হয়েছে।  'ভিডিও গেম' তুল্য এই সিনেমাটি শুধু মাত্র তাদের কাছেই গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে, যারা কাট-কাট মারামারি আর টানটান উত্তেজনা পছন্দ করে। এদের কাছে অন্য কোনো শৈল্পিক দিক মুখ্য নয়।
Tumblr media Tumblr media
3 notes · View notes
boc-news · 2 years ago
Text
বাতিল হল জনসন অ্যান্ড জনসন বেবি পাওডারের লাইসেন্স
জনসন অ্যান্ড জনসন (Johnson And Johnson) কোম্পানির শিশুদের ট্যালকম পাউডারের (Baby Powder) লাইসেন্স বাতিল করা হল। মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনএর তরফে এই পাউডারের লাইসেন্স বাতিল করা হল। বেবি পাওডারে মাত্রাতিরিক্ত পিএইচ ব্যালেন্স থাকার কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই অতিরিক্ত মাত্রার পিএইচ ব্যালেন্স থাকায় জনসনের পাওডার ব্যবহার করলে আপনার শিশুর মারাত্মক ক্ষতি হতে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
bangladailynews · 7 months ago
Text
Rapper Sik-K revealed as the person who surrendered to police over drug use; issues clarification
র‍্যাপার সিক-কে চলতি বছরের জানুয়ারিতে মাদক সেবনের জন্য পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণকারী ব্যক্তি হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে। দ্বারা রিপোর্ট হিসাবে সুম্পিযে ব্যক্তি আত্মসমর্পণ করেছিল তার পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি কারণ মামলাটি এখনও তদন্তাধীন ছিল। (এছাড়াও পড়ুন | মাদক মামলায় খালাস পাওয়ার কয়েকদিন পর বিগব্যাং-এর জি-ড্রাগন YG এন্টারটেইনমেন্টের সাথে বিচ্ছেদ করেছে) Mnet এর হিপ-হপ সারভাইভাল প্রোগ্রাম শো মি দ্য…
Tumblr media
View On WordPress
1 note · View note
smartupworld · 2 years ago
Text
এফডিএ তামাক-সম্পর্কিত রোগ এবং মৃত্যুকে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে মেন্থল সিগারেট এবং স্বাদযুক্ত সিগার নিষিদ্ধ করার নিয়ম প্রস্তাব করেছে
এফডিএ তামাক-সম্পর্কিত রোগ এবং মৃত্যুকে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে মেন্থল সিগারেট এবং স্বাদযুক্ত সিগার নিষিদ্ধ করার নিয়ম প্রস্তাব করেছে
আজ, ইউ.এস. ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সিগারেটের বৈশিষ্ট্যযুক্ত গন্ধ হিসাবে মেন্থলকে নিষিদ্ধ করার জন্য প্রস্তাবিত পণ্যের মান ঘোষণা করছে এবং সিগারে সমস্ত বৈশিষ্ট্যযুক্ত স্বাদ (তামাক ছাড়া) নিষিদ্ধ করছে। এই ক্রিয়াকলাপগুলি দাহ্য তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার থেকে রোগ এবং মৃত্যুকে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করার সম্ভাবনা রয়েছে, যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিরোধযোগ্য মৃত্যুর প্রধান কারণ, যুব পরীক্ষা…
View On WordPress
0 notes
luckytigerbird · 3 years ago
Text
গাঁজার নেশা থেকে যেভাবে মুক্তি পেতে পারেন
গাঁজার নেশা থেকে যেভাবে মুক্তি পেতে পারেন
আমাদের কাছে অনেক মাদকদ্রব্য থাকলেও সব থেকে সস্তা যাতে কম নেশা হয় এবং যা কম ক্ষতি করে তা হলক্যানাবিস। ক্যানাবিস হল এমন এক ধরনের উদ্ভিদ,যার পাতার গুঁড়ো করে ক্যানাবিস তৈরি হয়। উত্তর ভারতে এর ব্যবহার সর্বাধিক ।ক্যানাবিস এর ব্যবহার সাধারণত হালকা নেশা তথা ড্রাগ হিসেবে করা হয়| ক্যানাবিস ��ারতের সর্বত্র পাওয়া যায়|কিছু উৎসবের সময় ক্যানাবিস-এর বহুল ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায়| সে ভাবে বলতে গেলে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
masud625-blog · 3 years ago
Text
পুরুষদের যৌন অক্ষমতা:-চিকিৎসা ও সচেতনতা।
পুরুষদের যৌন অক্ষমতা:-চিকিৎসা ও সচেতনতা। #পুরুষের_যৌন_সমস্যা; যৌন সমস্যা বা যৌন অক্ষমতা বলতে এমন সমস্যাকে বোঝায় যা যৌন প্রতিক্রিয়া চক্রের যেকোন ধাপে ঘটবার কারণে পরিপূর্ণ যৌন তৃপ্তি থেকে সঙ্গীকে বঞ্চিত রাখে। যৌন প্রতিক্রিয়া চক্রের চারটি ধাপ রয়েছে। উত্তেজনা, প্লেট, প্রচণ্ড উত্তেজনা (অর্গাজম), এবং রেজোল্যুশন। বিভিন্ন গবেষণার তথ্যমতে ৪৩ শতাংশ নারী ও ৩১ শতাংশ পুরুষ কোনো না কোনো মাত্রার যৌন অক্ষমতায় ভোগেন। এই বিষয়টি এমন একটি বিষয় যা নিয়ে আলোচনা করতে অনেকেই বিব্রত বোধ করেন। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই সমস্যা চিকিৎসায় সেরে যায়। তাই যারা এমন সমস্যায় ভোগেন তাদের উচিত খোলামেলাভাবে বিষয়টি নিয়ে সঙ্গী বা ডাক্তারের সঙ্গে আলোচনা করা। • কী কারণে পুরুষের যৌন সমস্যা হয়ে থাকে? পুরুষের শারীরিক বা মানসিক সমস্যার ফলাফল হিসেবে যৌন সমস্যা হয়ে থাকতে পারে। #শারীরিক_কারণ: অনেক ধরণের শারীরিক কারণে যৌন সমস্যা তৈরি হতে পারে। ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, রক্তনালী সংক্রান্ত রোগ, স্নায়ু রোগ, হরমোন ভারসাম্যহীনতা, দুরারোগ্য ব্যাধি যেমন কিডনি বা লিভারের রোগ এবং অতিরিক্ত মদ্যপান, নিয়মিত মাদক নেওয়া ও ঔষধের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার ইত্যাদি। এছাড়াও, কিছু অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট ড্রাগসহ কয়েকটি নির্দিষ্ট ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যৌন ইচ্ছা এবং ক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে পারে। #মানসিক_কারণ: কর্মস্থলে চাপ ও অস্থিরতা, যৌন সক্ষমতা নিয়ে অতিমাত্রায় উদ্বিগ্ন বা দুশ্চিন্তায় থাকা, সম্পর্ক নিয়ে জটিলতা, ডিপ্রেশন, অপরাধবোধ এবং অতীতের কোন ঘটনা বা সেক্সুয়াল ট্রমার প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি মানসিক কারণে যৌন সমস্যায় ভুগতে পারেন যেকোনো পুরুষ। • যৌন সমস্যায় কারা ভোগে? যৌন সমস্যায় নারী-পুরুষ উভয়ই ভুগতে পারেন। প্রাপ্তবয়স্ক যে কারো যেকোনো বয়সে যৌন সমস্যা হতে পারে। • যৌন সমস্যা কীভাবে পুরুষদের ভোগায়? পুরুষদের সাধারণত যেসব যৌন সমস্যাটি বেশি হয়ে থাকে সেগুলো হলো অনিয়ন্ত্রিত বীর্যপাত, লিঙ্গ উত্থিত না হওয়া এবং যৌন ইচ্ছা না জাগা। • অনিয়ন্ত্রিত বীর্যপাত কী? অনিয়ন্ত্রিত বীর্যপাতের কয়েকটি ধরণ রয়েছে। যেমন: #দ্রুত_বীর্যপাত: পেনিট্রেশন বা সঙ্গ��� শুরুর আগেই বা কিছুক্ষণ পরই বীর্যপাত হয়ে যাওয়াকেই দ্রুত বা অকাল বীর্যপাত বলা হয়। #মন্থর_বীর্যপাত: খুবই মন্থর বীর্যপাত হওয়া বা বীর্যপাতের ইচ্ছা না জাগাই এ ধরণের সমস্যা। #বিপরীতমুখী_বীর্যপাত (রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন): পুরুষের বীর্যপাতের সময় বীর্য মূত্রনালি দিয়ে বের হয়ে আসে। তবে যৌন সমস্যার কারণে যদি মূত্রনালি দিয়ে বীর্য বেরিয়ে না এসে উল্টো চলে যায় অর্থাৎ মূত্রথলিতে প্রবেশ করে তবে তাকে রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন বা বিপরীতমুখী বীর্যপাত বলে। কিছু ক্ষেত্রে অকাল ও দ্রুত বীর্যপাত ঘটে মানসিক কারণে। যৌনতা সম্পর্কে অপরাধবোধে ভোগা যেমন কঠোর ধর্মীয় অনুশাসনে যারা বড় হয়েছেন তারা অনেকেই যৌনতাকে পাপ মনে করেন। তাদের ক্ষেত্রে এমনটা হতে পারে। এছাড়া সঙ্গীর প্রতি কম আকর্ষণ অনুভব এবং অতীতের কোনো সেক্সুয়াল ট্রমার কারণেও এমনটা হতে পারে। পুরুষের সবচেয়ে বেশি যে সমস্যাটি হয়, তা হলো অকাল বীর্যপাত। সঙ্গমে নিজের সক্ষমতা বা ভালো সঙ্গম করার জন্য অতিমাত্রার তাগিদ থেকেও এমনটা হয়ে থাকে। এছাড়া কিছু ড্রাগস নেওয়ার কারণেও এমনটা হতে পারে। সাধারণত যারা ডায়াবেটিক রোগে ভোগেন তাদের মধ্যে বিপরীতমুখী বীর্যপাতের সমস্যা দেখা যায়। ডায়াবেটিসের কারণে স্নায়ু ধীরে ধীরে কর্মক্ষমতা হারায়। মুত্রথলীর স্নায়ু দুর্বল বা কর্মক্ষমতা যদি হারায় তবে এই সমস্যায় ভুগে থাকেন পুরুষরা। ডায়াবেটিক ছাড়া যাদের এ সমস্যা হয় তাদের সাধারণত ব্লাডার নেকে বা পাকস্থলীতে অস্ত্রোপচারের কারণে হয়ে থাকে। এছাড়া কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার দরুন এটা হতে পারে; যেমন ক্রোধ সংবরণের জন্য ঔষধ গ্রহণের কারণে এমনটা ঘটতে পারে। #লিঙ্গ_উত্থিত_না_হওয়ার_সমস্যা (ইরেকটাইল ডিসফাংশন) কী? ইরেকটাল ডিসফাংশনকে সরাসরি যৌন অক্ষমতা বলা হয়। যৌন মিলনের জন্য পুরুষের লিঙ্গ উত্থিত না হওয়া বা উত্থান হলেও তা দীর্ঘস্থায়ী না হওয়াকে ইরেকটাল ডিসফাংশন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। রক্ত সঞ্চালনের সমস্যাজনিত রোগ, স্নায়ুবিক সমস্যা, মানসিক কারণ- যেমন চাপ, অবসাদ এবং যৌন সক্ষমতা নিয়ে দুশ্চিন্তা, লিঙ্গে কোন ধরণের আঘাতের কারণে, দুরারোগ্য কোন ব্যাধি, নির্দিষ্ট কিছু ড্রাগ নেওয়াসহ ইত্যাদি কারণে এ সমস্যা হয়ে থাকে পুরুষের। এছাড়া পিরোনির রোগের (লিঙ্গে ত্রুটিযুক্ত টিস্যুর কারণে সমস্যা) কারণে ইরেকটাইল ডিসফাংশন হতে পারে। #যৌন_আকাঙ্ক্ষা_না_জাগা_কী? যৌন আকাঙ্ক্ষা না জাগা বলতে যৌন ক্রিয়ায় সাড়া না দেওয়ার প্রবণতাকে বা কামশক্তি হারিয়ে ফেলা বা কম যৌন ইচ্ছাকে বোঝায়। এ সমস্যা মানসিক ও শারীরিক কারণে ঘটতে পারে। এটি টেস্টোস্টেরন হরমোনের কম নির্গত হওয়ার কারণে হয়। কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে এমনটা হতে পারে। এছাড়া সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্কে জটিলতার কারণেও এ সমস্য হয় অনেক পুরুষের। #পুরুষের_যৌন_অক্ষমতার_চিকিৎসা: বেশিরভাগ যৌন অক্ষমতার চিকিৎসা শারীরিক ও মানসিক চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে সারিয়ে তোলা যায়। পুরুষের শারীরিক কোন সমস্যার কারণে যদি যৌন অক্ষমতার সমস্যা ঘটে তবে চিকিৎসার ��াধ্যমে তা সারিয়ে তোলা হয়। এছাড়া, লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যার জন্য কিছু ঔষধ যেমন সিয়ালিস, লেভিট্রা, স্ট্যাক্সিন, স্টেন্ড্রা বা ভায়াগ্রাও প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। এসব ঔষধ লিঙ্গে রক্তসঞ্চালন বাড়িয়ে যৌন সঙ্গমের জন্য উত্থিত হতে সাহায্য করে। এছাড়া প্রোমেসেন্ট নামের এক ধরণের ঔষধ অকাল বীর্যপাত রোধে কাজ করে।  লিডোকেনসমৃদ্ধ এ ঔষধটি সঙ্গমের আগে লিঙ্গে সরাসরি স্প্রে করতে হয়। এটি দীর্ঘস্থায়ী বীর্যধারনে সাহায্য করে। ♦️তবে আপনাদের বলে রাখি এ���ুলোতে কিন্তু প্রচন্ড পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া আপনারা কোন রকম ঔষধ নিজে থেকে ব্যবহার করবেন না। এছাড়া হরমোন চিকিৎসাও করা হয়। পুরুষের যৌন ইচ্ছা জাগানোর জন্য দায়ী টেস্টোস্টেরন হরমোন। এ হরমোনজনিত থেরাপি যেমন টেস্টোস্টেরন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি (টিআরটি) করে পুরুষের যৌন সমস্যার সমাধান করা হয়। মানসিক থেরাপি দিয়েও অনেক যৌন সমস্যার সমাধান হয়। প্রশিক্ষিত কাউন্সেলরের সাহায্য নিয়ে উদ্বেগ, ভয় বা অপরাধবোধের কারণে সৃষ্ট যৌন সমস্যার সমাধান করা যায়। এছাড়া যান্ত্রিক উপকরণ ব্যবহার করে যৌন সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। যেমন ভ্যাকুয়াম ডিভাইস ও পেনাইল ইমপ্লিমেন্ট এর মাধ্যমে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে। তবে সব চিকিৎসাই চিকিৎসকের পরামর্শমতে গ্রহণ করতে হবে। যৌন শিক্ষা ও যোগাযোগের মাধ্যমে অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব। যৌনতার ব্যাপারে আচরণ ও সাড়া দেওয়ার বিষয়ে যথাযথ শিক্ষা একজন পুরুষকে যৌনতা সম্পর্কে নানা অনিশ্চয়তা ও ভয় কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে। এ ধরণের সমস্যায় পুরুষের উচিত সঙ্গীর সঙ্গে তার যৌন চাহিদা ও উদ্বেগ সম্পর্কে আলোচনা করা। এতে করে যৌন  জীবনের অনেক সমস্যাই কেটে যায় ও একটি স্বাস্থ্যসম্মত যৌন জীবন উপভোগ করতে পারেন। যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধান আছে কি না এমনটা অনেকেই জানতে চান। মূলত যে মূল সমস্যার কারণে যৌন সমস্যাটি হয় তার ওপর নির্ভর করে যৌন চিকিৎসার সফলতা। চিকিৎসা সম্ভব এমন সমস্যার ক্ষেত্রে ভাল সফলতা পাওয়া যায়। এছাড়া মৃদু অক্ষমতা যেগুলো সাধারণত মানসিক চাপ, ভয় বা যৌন সক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ বা দুশ্চিন্তার কারণে হয়ে থাকে তা কাউন্সেলিং, যৌন শিক্ষা ও সঙ্গীর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হয়ে যায়। • যৌন সমস্যা প্রতিরোধ করা যায় কী না? সব যৌন সমস্যা চাইলেই প্রতিরোধ করা যায় না। তবে যৌন সমস্যার জন্য মূল কারণটি সম্পর্কে জানা ও আগে থেকেই চিকিৎসার মাধ্যমে সারিয়ে তুললে যৌন সমস্যা প্রতিরোধ সম্ভব। ভাল যৌন জীবনের জন্য যৌন স্বাস্থ্য নিয়ে একজন পুরুষ নানাভাবে সচেতন থাকতে পারেন।  যেমন- যেকোন চিকিৎসা নেওয়ার সময় আপনার ডাক্তারের পরামর্শ পুরোপুরি অনুসরণ করুন। অ্যালকোহল গ্রহণের পরিমাণ সীমিত করুন। ধূমপান ছেড়ে দিন। যেকোন ধরণের মানসিক বা আবেগী বিষয় যেমন চাপ, অবসাদ, উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে চিকিৎসা নিন। • সঙ্গীর সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি করুন। যৌন ��ক্ষমতার সমস্যা হলে কখন ডাক্তার দেখাব ? অনেক পুরুষের নানা সময় যৌন সমস্যা দেখা দিতে পারে। যদি তা কয়েকদিন স্থায়ী হয় তবে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। যদি কয়েকদিন পর পর যৌন সমস্যা অনুভব করেন তবে অবহেলা না করে ডাক্তার দেখান। মারাত্মক যৌন অক্ষমতার কারণে সঙ্গীর সাথে সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আগেই চিকিৎসা নেওয়া উচিত। 🔸আপনি কি কোন রকম যৌন বা গুপ্ত সমস্যা ভুগছেন!? যৌন সমস্যা হোমিও ঔষধের মাধ্যমে স্থায়ী চিকিৎসা সম্ভব কোন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। তাই আপনার যদি কোনরকম যৌন সমস্যা থেকে থাকে আপনি আপনার কাছাকাছি কোন আয়ুর্বেদিক যৌন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করতে পারেন। ∆ অথবা আমাদের সাথেও নির্দ্বিধায়, নিঃসংকোচে যোগাযোগ করতে পারেন। আমাদের ক্লিনিকে সরাসরি আসতে পারেন অথবা অনলাইনেও পরামর্শ নিতে পারেন। . ♀️♂️ বাংলাদেশে সর্বোত্তম এবং সর্বশ্রেষ্ঠ হোমিও যৌন বিশেষজ্ঞ। #লিঙ্গ_শিথিলতা, #ধ্বজভঙ্গ, #শীঘ্রপতন, #পুরুষত্বহীনতা, #যৌন_অক্ষমতা, #স্ত্রী_মিলন_বা_সঙ্গমে_অনিহা, #পুরুষাঙ্গ_ক্ষুদ্র_বক্র_সরু, #স্বপ্নদোষ, #প্রসাবে_ধাতু_ক্ষয়, #প্রস্রাবে_জ্বালাপোড়া, #শুক্রতারল্য, #শুক্রানু_স্বল্পতা #পুরুষের_স্বল্প_শুক্রাণুর_কারণে_বন্ধ্যাত্ব, #ফাইমোসিস #প্যারাফাইমোসিস #সিফিলিস, #গনোরিয়া, #একশিরা এবং #অর্শ প্রভৃতিসহ যেকোনো যৌন বা গুপ্ত সমস্যার আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর মাধ্যমে সুচিকিৎসা করা হয়। কোন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। • এ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য কল করুন 👇 ফোন 01717-499374 ডঃ মোঃ জামান খান চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ জার্মান হোমিও হল
0 notes
paathok · 3 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/147368
‘আমেরিকাতে প্রতিবছর এক লাখ মানুষ নিখোঁজ হয়’: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
.
যুক্তরাষ্ট্র বলেছে যে গত ১০ বছরে ৬০০ জন মিসিং (নিখোঁজ) হয়েছে। আমেরিকাতে প্রতিবছর এক লাখ মিসিং হয়। তো এর দায়-দায়িত্ব কে নেবে? আর আমাদের দেশে মিসিং যারা হয় পরবর্তীতে দেখা যায় আবার সে বের হয়ে আসছে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
আজ শুক্রবার (২১ জানুয়ারি) দুপুরে সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার নগদীপুর ছয়হারা ইসলামিয়া আরবিয়া মাদরাসা, সৈয়দ মনোহর আলী অষ্টগ্রাম মহাবিদ্যালয়, শিরিলব চৌধুরী চাইল্ড কিন্ডারগার্টেন পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
র‌্যাব প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা তাদের (যুক্তরাষ্ট্র) জানাবো, হয়তো ঠিকমতো তাদের জানাতে পারিনি। কারণ অনেকে একতরফা তথ্য পেয়েছে। যারা ওদেরকে পছন্দ করে না। সব দে��েই ল এনফোর্সিং এজেন্সিতে কিছু মৃত্যু হয়। বাংলাদেশেও কিছু হয়েছে। আগে বেশি ছিল, এখন খুব কম হয়েছে। যখনই একটা মৃত্যু হয় তখন জুডিশিয়াল প্রসেসে সেটির তদন্ত হয়।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, আমাদের র‌্যাব কাজেকর্মে অত্যন্ত দক্ষ। তারা খুব ইফেক্টিভ, ভেরি ইফিশিয়েন্ট, তারা করাপ্ট নয়। এজন্যই তারা জনগণের আস্থা অর্জন করেছে। আমাদের দেশের সন্ত্রাসী তাদের কারণেই কমে গেছে। গত কয়েক বছরে হলি আর্টিসানের পর আর কোনো সন্ত্রাসী তৎপরতা হয়নি। এটা সম্ভব হয়েছে র‌্যাবের কারণে। স্বয়ং ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্ট সেটা স্বীকার করেছে।
তিনি বলেন, কিছু লোক যারা আইনশৃঙ্খলা পছন্দ করে না, যারা সন্ত্রাস পছন্দ করে কিংবা অন্য ধরনের ড্রাগ পছন্দ করে তারাই র‌্যাবকে পছন্দ করে না। কারণ র‌্যাব তাদের বিরুদ্ধে কাজ করে। এটা খুবই দুঃখজনক।
র‌্যাব তৈরি করেছে আমেরিকান ও ব্রিটিশরা উল্লেখ করে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘আপনারা জানেন, দুটি ক্ষেত্রে র‌্যাব অন্যায় করেছিল, সেগুলোর জুডিশিয়াল প্রসেসে বিচার হয়েছে। ওদের শাস্তিও হয়। আর এই র‌্যাব তৈরি করেছে আমেরিকান ও ব্রিটিশরা। তারা প্রশিক্ষণ দিয়েছে। ইউএসএ (যুক্তরাষ্ট্র) তাদের শিখিয়েছে তাদের রুলস অ্যান্ড এনগেজমেন্ট—কিভাবে মানুষের সঙ্গে ব্যবহার করতে হবে, হাউ টু ইন্টারগেশন। এগুলো সব কিছু শিখিয়েছে আমেরিকা। তাদের রুলস অব এনগেজমেন্টে যদি কোনো দুর্বলতা থাকে, কোনো উইকনেস থাকে, যদি কোনো হিউম্যান রাইট ভায়োলেট হয়, অবশ্যই নতুন করে (র‌্যাবের) ট্রেনিং হবে।’
0 notes
banglarchokhbdnews · 4 years ago
Text
ওষুধজনিত মুখের প্রতিক্রিয়া ও চিকিৎসা
ওষুধজনিত মুখের প্রতিক্রিয়া ও চিকিৎসা
বাংলার চোখ সংবাদ : অ্যাজমার জন্য ব্যবহার ইনহেলার ব্যবহারের কারণে ইস্ট সংক্রমণ হতে পারে যা মুখের ক্যান্ডিডিয়াসিস বা ফাংগাল সংক্রমণ নামে পরিচিত। তবে ইনহেলার ব্যবহারের পর পানি দ্বারা মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিলে এ সমস্যা থাকবে না। এরপরও যদি সমস্যা থেকেই যায় তবে একজন মুখের ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। কোনো কোনো এন্টিহাইপারনিসিভ যেমন মিথাইল ডোপা ড্রাগ সেবনের কারণেও লালাগ্রন্থির ব্যথা হতে পারে।…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
deshergarjan24 · 4 years ago
Text
রক্ত জমাট বাঁধায় জনসনের টিকা দেয়া আপাতত বন্ধ
রক্ত জমাট বাঁধায় জনসনের টিকা দেয়া আপাতত বন্ধ
গর্জন ডেস্কঃ রক্ত জমাট বাঁধার ঘটনায় মার্কিন প্রতিষ্ঠান জনসন অ্যান্ড জনসনের এক ডোজের করোনার টিকা দেয়া আপাতত বন্ধ রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন। জনসনের টিকা নেওয়ার পর ছয় জন নারীর শরীরে রক্ত জমাট বেঁধে জটিলতা দেখা যাওয়ার পর জরুরি ভিত্তিতে এটি ব্যবহার বন্ধের পরামর্শ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ফুড এন্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ( এফডিএ )। খবর নিউ ইয়র্ক টাইমস ও বিবিসির। এ বিষয়ে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sristybarta · 4 years ago
Text
জনসনের টিকা ব্যবহার স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
জনসনের টিকা ব্যবহার স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
টিকা নিয়ে কয়েকজনের দেহে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার মতো ঘটনার পর মার্কিন কোম্পানি জনসন অ্যান্ড জনসনের উদ্ভাবিত করোনা টিকা ব্যবহারের ওপর সাময়িক স্থাগিতাদেশ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ। বিবিসির এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ওষুধ নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ ফেডারেল ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) জানিয়েছে, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে ‘ব্যাপক সাবধানতার অংশ হিসেবে’ তারা জনসনের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes