#টার্গেট নারীরা
Explore tagged Tumblr posts
Text
ভারতকে ৬৬ রানের টার্গেট দিলো শ্রীলঙ্কা
ভারতকে ৬৬ রানের টার্গেট দিলো শ্রীলঙ্কা
নারী এশিয়া কাপ নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সহজ জয়ের রাস্তা তৈরি করে নিয়েছে ভারতীয় নারীরা। লঙ্কানদের বিপক্ষে ‘৬৬’ রান করলেই সপ্তমবারের মতো এশিয়া কাপের শিরোপা জেতার উল্লাসে মাততে পারবেন ভারতীয় নারীরা। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ফাইনালের মঞ্চে টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন লঙ্কান অধিনায়ক চামারি আতাপাত্তু। তবে ভারতীয় বোলারদের দাপটে ফাইনালের মঞ্চে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯…
View On WordPress
0 notes
Text
সিলেটে নগরীতে বেড়েছে নকল স্বর্নের বার প্রতারক চক্রের সক্রিয়তা! অবশেষে মুল হোতা গ্রেফতার
সিলেটে নগরীতে বেড়েছে নকল স্বর্নের বার প্রতারক চক্রের সক্রিয়তা! নগরীতে বার বার প্রতিদিন নারীরা প্রতারণার শিকার হচ্ছেন নকল স্বর্নের বার প্রতারক চক্রের হাতে। নগরী বন্দরবাজার, জিন্দাবাজার, ক্বিন ব্রিজ মোড়, নতুন ব্রিজ, কদমতলি, আম্বরখানা, বাস ও রেল স্টেশন এলাকায় এ চক্রের বিলাশ বাহিনী রয়েছে।অবশেষে মুল হোতা গ্রেফতার
নগরীতে বার বার প্রতিদিন নারীরা প্রতারণার শিকার হচ্ছেন নকল স্বর্নের বার প্রতারক চক্রের হাতে। নগরী বন্দরবাজার, জিন্দাবাজার, ক্বিন ব্রিজ মোড়, নতুন ব্রিজ, কদমতলি, আম্বরখানা, বাস ও রেল স্টেশন এলাকায় এ চক্রের বিলাশ বাহিনী রয়েছে। নানা কৌশলে পথচারী স্কুল ও কলেজ পড়ুয়া গ্রাম থেকে আসা নারীদের তারা টার্গেট করে নানা অভিনয় ও নকল স্বর্ণ দেখিয়ে টাকা কিংবা মেয়েদের সাথে থাকা আসল স্বর্নের কানের দুল,গলার চেইন নিয়ে…
View On WordPress
0 notes
Photo
চট্টগ্রামে সক্রিয় ‘টানা পার্টি’, টার্গেট নারীরা নগরের অভিজাত এলাকা খুলশী ও নাসিরাবাদকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে ছিনতাইকারীদের নতুন ‘টানা পার্টি’। এ ‘টানা পার্টির’ টার্গেট কেবল রিকশা আরোহী নারী যাত্রী। সিএনজি চালিত অটোরিকশা ব্যবহার করে এসব ছিনতাই করেন ‘টানা পার্টির’ সদস্যরা। একটি ছিনতাইয়ের ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে এ চক্রের সন্ধান পান নগর গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা। নগর গোয়েন্দা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, এ চক্রে রয়েছে ১৫ জনের মতো সদস্য। এদের কয়েকজন বিভিন্ন সময় পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। কয়েকজন কারাগারে গেলে এ চক্রের অন্যরা সক্রিয় হন। এ চক্রের সদস্যদের মধ্যে রয়েছে জাকির, ইউসুফ, দিলীপ, আলাউদ্দিন, নাগর পন্ডিত, মোস্তফা, সেলিম, লম্বা ইউসুফ, বেলাল, শাহজাহান ও নুরল হক প্রকাশ সজীব। জানা যায়, নগরের খুলশী ও নাসিরাবাদকে কেন্দ্র করে সক্রিয় ছিল ১১টির মতো ছিনতাইকারী গ্রুপ। কয়েকজন বিদেশি নাগরিক ছিনতাইয়ের শিকার হওয়ার পর পুলিশের তৎপরতায় কয়েকটি গ্রুপের সদস্যরা গ্রেফতার হন এবং অন্যরা স্থান পরিবর্তন করেন। এ সুযোগে বেলাল, আলাউদ্দিন, শাহজাহান ও নুরুল হকসহ কয়েকজন পুনরায় সক্রিয় হন। তারা প্রত্যেকেই ভিন্ন ভিন্ন পেশার আড়ালে এ ছিনতাইয়ের কাজ করে থাকেন। ছিনতাইয়ের জন্য রয়েছে কয়েকটি সিএনজি অটোরিকশা। সিএনজি অটোরিকশা করে এসে রিকশা আরোহী নারী যাত্রীদের জিনিসপত্র ছিনিয়ে নেন তারা। নতুন এ গ্রুপের সদস্যরা সবাই সন্দ্বীপ, হাতিয়া ও ভোলা এলাকার বলে জানা গেছে। গত ২১ জুলাই নগরের খুলশী থানার ভেটেরিনারি অ্যানিমেল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় ছিনতাইয়ের শিকার হন মালদ্বীপের নাগরিক ডা. মরিয়ম নাফুজা (২৯)। ছিনতাইকারীরা তার ভ্যানিটি ব্যাগ টান দিয়ে নিয়ে যায়। ব্যাগে একটি আইফোন এক্স, তার মালদ্বীপের জাতীয় পরিচয়পত্র, একটি ভিসাকার্ড ও নগদ ৫ হাজার টাকা ছিল। ডা. মরিয়ম নাফুজা ইউনিভার্সিটি অব সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজি চট্টগ্রামে এমবিবিএস শেষ করে ইন্টার্নশিপ করছেন। এ ঘটনায় ২২ জুলাই খুলশী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন ডা. মরিয়ম নাফুজা। আট দিন পর ৩০ জুলাই অভিযোগটি নগর গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। নগর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক মো. ইলিয়াছ প্রযুক্তির সহায়তায় শুক্রবার (০৩ আগস্ট) ভোরে নগরের দেওয়ানহাট মিস্ত্রীপাড়া লাল মসজিদ এলাকা থেকে ছিনতাইয়ের কাজে ব্যবহৃত সিএনজি অটোরিকশাটি (নম্বর-চট্টমেট্রো-থ-১২-১২৪৯) আটক করেন। পরে অভিযান চালিয়ে এ চক্রের সদস্য মো. নুরুল হক প্রকাশ সজীবকে (২৪) গ্রেফতার করেন। এ সময় মো. নুরুল হকের কাছ থেকে ডা. মরিয়ম নাফুজার ছিনতাই হওয়া আইফোনটি উদ্ধার করে পুলিশ। মো. নুরুল হক প্রকাশ সজীব নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার পূর্বজোটখালী এলাকার নুরুল আমিনের ছেলে। পুলিশ জানায়, ডা. মরিয়ম নাফুজা ব্যাগ ছিনতাইয়ে অংশ নেয় মো. নুরুল হক, বেলাল, শাহজাহান ও আলাউদ্দিন। নুরুল হককে গ্রেফতার করতে পারলেও অন্য তিনজন পলাতক রয়েছেন। নগর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক মো. ইলিয়াছ বলেন, মালদ্বীপের নাগরিক ডা. মরিয়ম নাফুজার ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় নুরুল হক নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ছিনতাইকাজে ব্যবহৃত সিএনজি অটোরিকশাটি (নম্বর-চট্টমেট্রো-থ-১২-১২৪৯) আটক করা হয়েছে। মো. নুরুল হকের কাছ থেকে ডা. মরিয়ম নাফুজার ছিনতাই হওয়া আইফোনটি উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি জানান, ডা. মরিয়ম নাফুজা ব্যাগ ছিনতাইয়ে অংশ নেয় মো. নুরুল হকসহ চারজন। বাকি তিনজন পলাতক রয়েছে। তাদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে। মো. ইলিয়াছ বলেন, মো. নুরুল হকসহ ছিনতাইয়ে অংশ নেওয়া অন্যরা সাম্প্রতিক সময়ে সংগঠিত হয়েছে। তারা নতুন এ গ্রুপের সৃষ্টি করেছেন। পুলিশের তৎপরতায় এর আগে খুলশী ও নাসিরাবাদ কেন্দ্রিক ছিনতাইকারীদের গ্রুপ পালিয়ে গিয়েছে। কেউ কেউ গ্রেফতার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। এ সুযোগে নতুন করে এ টানা পার্টি ছিনতাই কাজ শুরু করেছে।
#ctg online news#ctg online tv#ctg_online_news#ctg_online_tv#ctgonline.tv#Online news#চট্টগ্রাম মহানগর#চট্টগ্রামের খবর#সিটিজি অনলাইন টিভি
0 notes
Text
এমএলএমের ফাঁদ এবার অনলাইনে, টার্গেট নারীরা
এমএলএমের ফাঁদ এবার অনলাইনে, টার্গেট নারীরা
‘আপুরা, ঘরে বসে আয় করতে চান। আমাদের পেজে যুক্ত হতে পারেন। কাজটা হচ্ছে এই পেজের প্রোডাক্ট সেল করা, আপনি অনলাইনে আমাদের পেজের প্রোডাক্ট সেল পোস্ট দেবেন বিভিন্ন গ্রুপে, যারা ড্রেস কিনতে চাইবে, তাদের নাম-ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার আমাদের অ্যাডমিনকে দেবেন, অ্যাডমিন প্রোডাক্ট ডেলিভারি করে দেবে। কাজ শুরু করতে হলে আপনাকে আমাদের মূল গ্রুপে যুক্ত হতে হবে। মূল গ্রুপে যুক্ত হতে ৩০০ টাকা ফি দিতে হবে। মূল গ্রুপে…
View On WordPress
0 notes
Photo
পাচারকারীদের টার্গেট রোহিঙ্গা শিশু ঝড় থেমে গেলে যেমন সবকিছু শান্ত হয়ে আসে, ঠিক তেমনি অবস্থা বিরাজ করছে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে সেনাবাহিনীর নির্যাতন-হা��লা-ধর্ষণের মুখে বাংলাদেশে পালিয়ে উপকূলবর্তী বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আশ্রয় নেওয়া বাসিন্দাদের। কিন্তু নূর আলমের চোখে-মুখে সেই স্বস্তি নেই; কারণ গত দুদিন ধরে তিনি তাঁর ছয় বছরের মেয়েটিকে খুঁজে পাচ্ছেন না। নূর আলমের মেয়ে ফাতিমা পাহাড়ের পাদদেশে ঘরের কাছেই ল্যাট্রিনের কাছে বসে খেলাধুলা করছিল, সর্বশেষ তাকে সেখানেই দেখা গেছে। কিন্তু তার আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। প্রচণ্ড রোদের মধ্যে খুঁজতে খুঁজতে হাঁপিয়ে ওঠা নূর আলম ক্রোধের স্বরেই বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলছিলেন, ‘কেউ আমার মেয়েটার কোনো খবর দিতে পারছে না।’ এ সময় নূর আলমের পাশে বসে ছিলেন বাকরুদ্ধ, ক্লান্ত তাঁর স্ত্রী। ‘আমার খুব ভয় হচ্ছে, কেউ যদি আমার মেয়েকে বিক্রি করে দেয়, অন্য কোথাও নিয়ে যায়। অনেকেই আমাকে বলেছে, এখানে এ ধরনের ঘটনা ঘটছে’, যোগ করেন নূর আলম। নূর আলমের এই ভয় অমূলক নয়। নতুন করে সহিংসতা শুরুর পর রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে বিপদসংকুল নদী ও সমুদ্রপথ পাড়ি দিয়ে গত দুই মাসে ছয় লাখের অধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে, যারা কক্সবাজারের বিভিন্ন শরণার্থী ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে। এই শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নেওয়া বিপন্ন জনগোষ্ঠীর ওপর নারী ও শিশু পাচারকারীদের লোলুপ দৃষ্টি রয়েছে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ। রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) মিয়ানমারের সেনা ও পুলিশ ক্যাম্পে হামলার জের ধরে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতনের খড়গ নেমে আসে। সেখান থেকে পালিয়ে রোহিঙ্গারা অভিযোগ করেছেন, গ্রামের পুরুষদের ধরে নিয়ে হত্যা করছে সেনাবাহিনী আর নারীরা প্রতিনিয়ত ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। সেনাবাহিনী সেখানে গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিচ্ছে। সেনাবাহিনীর সঙ্গে রয়েছে বৌদ্ধ মগরাও। বলপূর্বক বাস্তুচ্যুতির এই ঘটনা রোহিঙ্গাদের বিশ্বের সবচেয়ে বড় ‘দেশহীন জনগোষ্ঠীতে’ পরিণত করেছে। জাতিসংঘ এই ঘটনাকে ‘জাতিগত নিধনের ধ্রুপদী’ উদাহরণ হিসেবে অ্যাখ্যায়িত করেছে। মাতৃভূমি থেকে বিতাড়িত হয়ে যেসব রোহিঙ্গারা আসছেন তাদের প্রতি ১০ জনের ছয়জনই নারী ও শিশু। এই সুযোগটিকেই কাজে লাগানোর জন্য ওত পেতে বসে আছে পাচারকারীরা। নারী ও শিশুদের গৃহকর্মী হিসেবে নিয়োগের প্রলোভন দিচ্ছে। এর মধ্যে আবার হাজারো শিশু রয়েছে, যারা রাখাইনের সংঘাতপূর্ণ অবস্থার মধ্যে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে একাকী জন��্রোতে ভেসে বাংলাদেশে এসেছে। এদের অনেকেরই বাবা-মা মারা গেছে, অনেকে আবার পরিবারকে হারিয়ে ফেলেছে। জাতিসংঘের শিশু অধিকার রক্ষাবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের প্রধান জেন লিবি বলেন, ‘এটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ একটি অবস্থা। যে কোনো তরুণী পাচারকারীদের ফাঁদে পা দিয়ে ফেলতে পারেন।’ পাচারকারীরা রোহিঙ্গা যুবক নাজির আহমেদ দুই মাস আগে শরণার্থী ক্যাম্পের ভেতর একটি তথ্যকেন্দ্র স্থাপন করেন। তাঁর কাজ হচ্ছে হারিয়ে যাওয়া শিশুদের খুঁজে বের করে বাবা-মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া। এখন পর্যন্ত এমন এক হাজার ৮০০ হারিয়ে যাওয়া শিশুকে বাবা-মায়ের কাছে ফিরিয়ে দিয়েছেন নাজির। নাজিরের তথ্যকেন্দ্রের সম্বল হচ্ছে একটি কাঠের টেবিল আর একটি মাইক। তিনি বলছিলেন, ‘রোহিঙ্গারা এখানে নতুন এসেছে। তাদের জন্য এই জায়গাটা নতুন। অনেক বাচ্চাই নিজেদের ঘর থকে একটু দূরে গেলেই পথ হারিয়ে ফেলে। আর ফিরে আসতে পারে না।’ একদিন সকালে রয়টার্সের প্রতিবেদক তথ্যকেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে দেখতে পান সেখানে নাজির আহমেদের চেয়ারের পাশে হারিয়ে যাওয়া দুটি বাচ্চা বসে আছে। মাইকে নাজির বলছেন, ‘রোহিঙ্গা ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হচ্ছে, হারিয়ে যাওয়া দুটি শিশু পাওয়া গেছে, তারা এখন আমাদের কাছে আছে।’ শিশুদের বর্ণনা দিতে গিয়ে নাজির অব্যাহতভাবে মাইকে বলছিলেন, ‘তাদের গায়ে লাল ও হলুদ টি-শার্ট রয়েছে। একজনের পরনে প্যান্ট নেই, আরেকজনের হাতে একটি খেলনা রয়েছে। কেউ যদি শিশু দুটিকে শনাক্ত করতে পারেন তাহলে তাদেরকে নিয়ে যেতে পারবেন।’ সতর্কতা অবলম্বনের জন্য নাজির শিশুদের নাম বলছিলেন না। কারণ, এটা হচ্ছে শিশুদের পাচারকারীদের হাত থেকে বাঁচানোর কৌশল। বাবা-মাকে এসে শিশুটিকে শনাক্ত করার জন্য ঠিকমতো নাম বলতে হয়, পাশাপাশি শিশুটিকেও আচরণের মধ্য দিয়ে নিশ্চিত করতে হয় যে, আগতরা তার বাবা কিংবা মা। শুধু হারিয়ে যাওয়া বাচ্চাদের খুঁজে দেওয়াই নয়, নাজির আহমেদ ক্যাম্পের বাসিন্দাদের নারী ও শিশু পাচারকারীদের সম্পর্কেও সচেতন করছেন। এই তো একদিন আগেই সকালবেলা ফুটপাত থেকে একটি শিশুকে চুরির চেষ্টা করছিল। বাচ্চার আচরণে বোঝা যাচ্ছিল ওই ব্যক্তি তার পরিবারের না। পাশের দোকানে বাচ্চাটির আত্মীয় কেনাকাটা করছিল, নাজির সঙ্গে সঙ্গে গিয়ে তাকে বিষয়টি জানান। নাজির বলছিলেন, ‘আমরা সব বাবা-মাকেই সতর্ক করে দিয়ে বলছি, এখানে পাচারকারী আছে, তারা যেন তাদের বাচ্চাদের প্রতিমুহূর্ত দেখে রাখে।’ কিছুক্ষণ পরেই নাজিরের সেই দুটি শিশু হারানোর ঘোষণার ফল ফলতে শুরু করল। হঠাৎ করেই একজন নারী এসে নাজিরের টেবিলের সামনে দাঁড়ালেন। লাল-টি শার্টওয়ালা শিশুটি সেই নারীর দিকে দুই হাত বাড়িয়ে দিয়ে প্রথমবারের মতো অনবরত কাঁদতে শুরু করল। শিশুটির মা দেল��য়ারা বেগম সন্তানকে পাওয়ার আবেগে কাঁদতে কাঁদতে বলছিলেন, ‘আমার সোনামানিককে আমি হারিয়ে ফেলেছিলাম। সেদিন সকালে সে তার বাবার পিছু পিছু গিয়ে হারিয়ে যায়।’ ‘কেউ কেউ আমাকে বলেছে, ছেলেটি হয়তো মরে গেছে। কেউ বলেছে, হয়তো পাচারকারীদের হাতে পড়েছে। কিন্তু যখন জানতে পারলাম যে, আমার সন্তান এখানে আছে, আমি খুবই খুশি হই। মনে হচ্ছে, আমি যেন হাতে চাঁদ পেয়েছি’, যোগ করেন দেলোয়ারা। শ্রমদাস রোহিঙ্গা নারী ও শিশুরা যে বাংলাদেশে শুধু পাচারের ভয়ের মধ্যে আছে, তা নয়। ইউনিসেফ জানাচ্ছে, অনেক বাবা-মা তাদের সন্তানদের শ্রমদাস হিসেবে বিক্রি করে দিচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে কক্সবাজারের বিভিন্ন মাছের আড়তেই যাচ্ছে বেশির ভাগ রোহিঙ্গা শিশু। মাছের মৌসুমের নয় মাসের জন্য শিশুপ্রতি মৎস্য ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে রোহিঙ্গা অভিভাবকরা ১৮ হাজার টাকা পাচ্ছেন। অর্থাৎ প্রতি মাসের একজন শিশুর শ্রম বিক্রি করে বাবা-মা দুই হাজার টাকা কামাই করছেন। ইউনিসেফ ২০০৬ সালে সহিংসতার মধ্যে পালিয়ে আসা এমন ৪০০ শিশুকে স্কুলে পাঠানোর পাশাপাশি তাদের পরিবারকেও ছোটখাটো ব্যবসা করার সহযোগিতা দিয়েছে। জাতিসংঘের এই সংস্থা সাম্প্রতিক সময়ে যারা এসেছে তাদেরকে এই ধরনের নগদ সাহায্য দেওয়ার পক্ষে, কিন্তু লাখ লাখ রোহিঙ্গা পানি ও ওষুধের মতো জীবনদায়ী জিনিসের জোগান দিতেই তাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পকেন্দ্রিক পাচারকারীদের দৌরাত্ম্য দিন দিন বাড়তে থাকায় আতঙ্কিত ফাতেমার বাবা নূর আলম। তিনদিন টানা খোঁজাখুঁজির পর তিনি ফাতেমাকে কুতুপালংয়ের একটি রাস্তায় খুঁজে পান। তিনি আক্ষেপ করে বলছিলেন, ‘এই সময়ে আমার মেয়েটি সম্পর্কে কেউ কোনো তথ্য দিতে পারেনি। মানসিকভাবে আমি খুব ভেঙে পড়েছিলাম। এখন আমি খুবই খুশি। আমি জানতেও চাই না, ফাতেমা কোথায় ছিল, কেন গিয়েছিল। আমি তাকে পেয়ে গেছি এটাই যথেষ্ট।’ (রয়টার্সের প্রতিবেদন অবলম্বনে চন্দন সাহা রায়ের অনুবাদ)
0 notes
Photo
'দুর্বল' বিএনপিকে শক্তিশালী ভেবেই নির্বাচনে লড়বে আওয়ামী লীগ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওব��য়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি সাংগঠনিকভাবে যত দুর্বলই হোক না জনসমর্থনে তাদেরকে দুর্বল ভাবা ঠিক হবে না। তাদেরকে শক্তিশালী প্রতিপক্ষই ভাবতে হবে। কেননা জিতে গেছি ভেবে ১৯৯১ সালে গো-হারা হেরেছিলাম। মনে রাখতে হবে, আওয়ামী লীগের বিরোধী সব শক্তি ধানের শীষেই ভোট দেবে। সোমবার বেলা ১২টায় কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন। নতুন সদস্য সংগ্রহের তাগিদ দিয়ে আওয়ামী লীগের স��ধারণ সম্পাদক বলেন, আমাদের মূল ফোকাস হচ্ছে তরুণ ভোটার ও নারীরা। এরাই আওয়ামী লীগের বিজয়ের হাতিয়ার হবে। যাদের বয়স ১৮ বছর, যারা তরুণ তাদেরকে সদস্য করাই আমাদের টার্গেট। আগামী নির্বাচনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করবে তারাই। সদস্য সংগ্রহ স্টোররুমের মধ্যে ফেলে রাখবেন না। যারা চাইবে তাদের অবশ্যই সদস্য করতে হবে। কেউ নিজে থেকে আসবে না। তাই আমাদেরকেই এসব নতুন সদস্যের কাছে যেতে হবে। অ্যাডভোকেট সিরাজুম মোস্তফার সভাপতিত্বে এসময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান চেয়ারম্যান প্রমুখ। *News Searching By Bd Pratidin*
0 notes
Text
নিজ মুখে কুকীর্তির বর্ণনা দিল ভণ্ডপীর, নিঃসঙ্গ নারীরা ছিল মূল টার্গেট
নারীদের মধ্যে যারা নিঃসঙ্গ জীবনযাপন করতেন, তারাই ছিলেন ভণ্ডপীর আহসান হাবিব পিয়ারের টার্গেট। মেয়েদের এই নিঃসঙ্গতার সুযোগ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সম্পর্ক গড়ে তুলত পিয়ার। শুরু হতো ভিডিও চ্যাটিং। এরপর বাসায় ডেকে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে বাধ্য করত। না জানিয়ে ভিডিও ধারণ করে রাখত এসব দৃশ্য। তারপর শুরু হতো প্রতারণা। প্রতারণার ফাঁদে ফেলে ভুক্তভোগী নারীর কাছে দাবি করত মোটা অঙ্কের অর্থ। টাকা দিতে রাজি…
View On WordPress
0 notes
Photo
ফেইসবুক বা টুইটারে পেশাদার নারীদের যৌনতা, অতঃপর ব্ল্যাকমেইল! ফেইসবুক বা টুইটারে পরিচয় হওয়ার পর শুরু হয় প্রেম। এটাই হলো আসল ফাঁদ। এরপরেই অসতর্ক মুহূর্তে ওয়েবক্যামে যৌনতা। আর তা দিয়েই শুরু হয় ব্ল্যাকমেইল। এ ধরনের প্রতারণাকে রীতিমতো পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছে মরোক্কোর নারীরা। ওয়েড জেম শহরে এই ব্যবসা এখন বেশ রমরমা। জানা গেছে, শাহরটির ৩ হাজার নারী এ ফাঁদের সঙ্গে জড়িত। প্রেম করেন ভিডিওতে খোলামেলা যৌনতায় মেতে ওঠেন। এরপর ঐ ব্যক্তির স্বজন, বন্ধুদের নিকটান পাঠানোর কথা বলে টাকা পয়সা হাতিয়ে নেন। দেশটির জাতীয় ক্রাইম এজেন্সির প্রতিবেদন বলা হয়, ওই শহরের নারীদের প্রধান টার্গেট থাকে ব্রিটিশ পুরুষ। কারণ, ব্রিটিশদের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো। ওজন্য ব্রিটিশরাই থাকেন প্রথম লক্ষ্য। ২০১৫ সালের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ৩৮৫ জন ব্রিটিশ এ ফাঁদে আটকা পড়ে সবকিছু হারান। আর ২০১৬ সালে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৪৫ জনে। তাছাড়া এর পরিমাণ আরো ভয়ংকর আকার নিচ্ছে। তবে পরিসংখ্যানে এর পরিমাণ কম দেখানো হয়েছে বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা। অর্থাৎ প্রতারিতের সংখ্যা আরো বেশি হতে পারে। ওইসব নারী ফেইসবুক, লিংকডইন ও টুইটারসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পুরুষদের টার্গেট করেন। তারপর ধীরে ধীরে তাদের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি করে অনলাইনে যৌনতা করেন। তারপর ওয়েবক্যামের মাধ্যমে সেসব দৃশ্য ভিডিও কর��� রাখেন। পরে সেই ভিডিও ক্লিপ ভুক্তভোগী ব্যক্তির পরিবার বা বন্ধুদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে টাকা আদায় করেন। একেকজনের কাছ থেকে কমপক্ষে ৮০০ ব্রিটিশ পাউন্ড করে আদায় করেন তারা। বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৮০ হাজার টাকা।
0 notes
Text
ফেসবুকে ভয়ঙ্কর ফাঁদ
ফেসবুকে ভয়ঙ্কর ফাঁদ। ছদ্মবেশী প্রতারকের সেই ফাঁদে আটকে ঘটছে নানা সর্বনাশ। মার্জিত ছবি ও আকর্ষণীয় পরিচিতির আড়ালে ওরা টার্গেট করছে নারীদের। কেড়ে নিচ্ছে সম্ভ্রম। শুরুটা একেবারে সাদামাটা। ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানো। সরল বিশ্বাসে নারীরা তা এক্সসেপ্ট করছে। তারপর বন্ধুত্ব। এভাবে বেড়ে চলছে ফেসবুক ফ্রেন্ড। কিন্তু কখনো কখনো তা এখানেই সীমাবদ্ধ থাকছে না। লাইক, শেয়ার, কমেন্ট, পোস্ট ও চ্যাটে আকর্ষণ করছে নারীদের।…
View On WordPress
0 notes
Text
নিঃসঙ্গ নারীদেরই টার্গেট করতেন ভণ্ডপীর পিয়ার!
নিঃসঙ্গ নারীদেরই টার্গেট করতেন ভণ্ডপীর পিয়ার!
যেসব নারীরা নিঃসঙ্গ জীবন-যাপন করতেন কিংবা পারিবারিক বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত ছিলেন, সেসব নারীদেরই টার্গেট করতেন ভণ্ডপীর আহসান হাবীব পিয়ার। নিঃসঙ্গতার সুযোগ নিয়ে অথবা সমস্যা সমাধানের আশ্বাসে তাদের সঙ্গে শারিরীক সম্পর্ক গড়ে তুলতেন।
সেসব সম্পর্কের ভিডিও গোপনে ধারণ করে অন্তত শতাধিক নারীকে ফাঁদে ফেলে অর্থ আদায় করেছেন তিনি। গত মঙ্গলবার রাতে গ্রেফতারের পর দুইদিনের রিমান্ডে থেকে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের কাছে…
View On WordPress
0 notes
Text
ফেসবুকে ভয়ঙ্কর ফাঁদ
ক্রাইম ফোকাসঃ ফেসবুকে ভয়ঙ্কর ফাঁদ। ছদ্মবেশী প্রতারকের সেই ফাঁদে আটকে ঘটছে নানা সর্বনাশ। মার্জিত ছবি ও আকর্ষণীয় পরিচিতির আড়ালে ওরা টার্গেট করছে নারীদের। কেড়ে নিচ্ছে সম্ভ্রম।
বৃহস্পতিবার দৈনিক মানবজমিনে ‘ফেসবুকে ভয়ঙ্কর ফাঁদ’ শিরোনামে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে এ তথ্য।
শুরুটা একেবারে সাদামাটা। ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানো। সরল বিশ্বাসে নারীরা তা এক্সসেপ্ট করছে। তারপর বন্ধুত্ব। এভাবে বেড়ে চলছে…
View On WordPress
0 notes