#জরিপ তথ্য
Explore tagged Tumblr posts
Text
জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি লাগে?
জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি লাগে জন্ম নিবন্ধন করতে আগ্রহীদের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। জন্ম নিবন্ধন হলো একজন মানুষের প্রথম রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি সে কোন দেশের নাগরিক। জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে সরকারিভাবে জন্ম নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মূলত জন্ম নিবন্ধন হলো একজন ব্যক্তির নাম, বয়স, পরিচয় ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের একটি সরকারি ডকুমেন্ট যা নির্দিষ্ট ব্যক্তির জন্যই বরাদ্দ থাকবে। একটি জরিপ থেকে…
View On WordPress
0 notes
Text
প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে আর এস খতিয়ান অনলাইনের মাধ্যমে চেক করা যায়। ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ব্যবহার করে ভূমি সংক্রান্ত ঝামেলা নিষ্পত্তির জন্য আর এস খতিয়ান বের করা যায়। যেকোনো ভূমি যদি চূড়ান্তভাবে সম্পূর্ণ হওয়ার পরও কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি সংঘটিত হতে পারে। সরকারি ডাটাবেজে ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যের ভিতরে জায়গার রেকর্ড সংরক্ষিত থাকে। তাই যেকোনো সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট ব্যবহার করে সরকারি ওয়েবসাইট থেকে আর এস খতিয়ান বের করা সম্ভব। আজকের এই পোস্টে আমরা খুব সহজে আর এস খতিয়ান বের করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য নিজের দখলে রাখার জন্য কিভাবে আরএস খতিয়ান বের করবেন তা নিচে আলোচনা করা হলো: আর এস খতিয়ান কাকে বলেআর এস খতিয়ান বের করতে কি কি তথ্য লাগবেআর এস (RS) খতিয়ান চেক করার নিয়মধাপ ১ধাপ ২আর এস খতিয়ান ডাউনলোড করার নিয়মঅফলাইনে আরএস খতিয়ান বের করা যায়আমাদের শেষ কথাবহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্নগুলি১) অনলাইনে খতিয়ান কিভাবে দেখব?২) জমির পর্চা বের করতে কত টাকা লাগে?৩) কত বছর পর পর জরিপ করা হয়? আর এস খতিয়ান কাকে বলে চূড়ান্তভাবে জমি জরিপ করা হয়ে গেলেও কিছু সময় ত্রুটি সংশোধন করার প্রয়োজন হয়। কারণ অনেক সময় যে ব্যক্তি জমি জরিপ করার কাজে নিয়োজিত থাকেন তিনি সরজমিনে তদন্ত করেন না। জমি সংক্রান্ত যাবতীয় ভুল ত্রুটি সংশোধনের জন্য পরবর্তীতে পুনরায় যে জরিপ করা হয় তাকে আর এস খতিয়ান বলে। এছাড়াও পড়ুন: অনলাইনে জমির নকশা বের করার নিয়ম পুনরায় জমি জরিপ করার জন্য দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভূমি কাজে নিযুক্ত ব্যক্তি কে সরজমিনে মাপ - ঝোক করার মাধ্যমে পুনরায় একটি খতিয়ান প্রস্তুত করতে বলা হয়। পুনরায় যে খতিয়ান প্রস্তুত করা হয় তাকেই আরএস খতিয়ান বলা হয়ে থাকে। আর এস (RS) খতিয়ান প্রস্তুতির সময় সাধারণত ত্রুটি বিচ্যুতি কম পরিলক্ষিত হয়। এ সময় ভুমি কর্মকর্তারা সরজমিনে উপস্থিত থাকেন। এবং তাদের মাধ্যমে এআরএস খতিয়ান প্রস্তুত হয়। আর এস খতিয়ান বের করতে কি কি তথ্য লাগবে আর এস খতিয়ান বের করার জন্য সর্বপ্রথম বিভাগ,জেলা, উপজেলা, গ্রাম, মৌজা, জমির দাগ নাম্বার এবং জমির মালিকের নাম উল্লেখ করতে হবে। যদি আপনি আপনার ছবির আর এস খতিয়ান আগে থেকে জেনে থাকেন তাহলে এ পর্যায়ে সুবিধা হবে। অনলাইন থেকে জমির খতিয়ান সংক্রান্ত তথ্য মোট চার ভাবে দেখতে পাওয়া যায়। যেসব তথ্য দেখতে পাওয়া যায় তা হল: জমির মালিকের নাম, জমির মালিকের পিতার নাম, জমির খতিয়ান নাম্বার, জমির দাগ নম্বর। আর এস (RS) খতিয়ান চেক করার নিয়ম আর এস (RS) খতিয়ান চেক করার নিয়ম, Rules for issue of RS certificate সম্পর্কে যারা অনলাইনে জানতে চান তাদের জন্য সংক্ষিপ্ত আকারে আর এস খতিয়ান চেক করার নিয়ম তুলে ধরা হলো। প্রতিটি ��াপে ধাপে আপনি যদি আমাদের নির্দেশনা অনুযায়ী আরএস খতিয়ান চেক করেন তাহলে অবশ্যই আপনার জমির সঠিক তথ্য পাবেন। ধাপ ১ আর এস খতিয়ান অনলাইন থেকে চেক করার জন্য আপনাকে সরকারি ভূমি সংক্রান্ত ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। www.eporcha.gov.bd লিংকে প্রথমে প্রবেশ করার পর আপনি আর এস খতিয়ান সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ করতে পারবেন। ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর আপনার সামনে “সার্ভে খতিয়ান” নামের একটি অপশন আসবে। সার্ভে খতিয়ান এ ক্লিক করার পর আপনাকে পরবর্তী ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে। এছাড়াও পড়ুন: খতিয়ান অনুসন্ধান ধাপ ২ আর এস খতিয়ান অনুসন্ধানের জন্য আপনাকে চিত্রের ন্যায় কয়েকটি অপশন পূরণ করতে হবে। আর এস খতিয়ান অনুসন্ধানের জন্য পর্যায়ক্রমে বিভাগ, জেলা, উপজেলা ও মৌজা বাছাই করতে হবে। পরবর্তীতে আপনাকে খতিয়ানের নাম্বার বসিয়ে “অনুসন্ধান করুন” বাটনে এ ক্লিক করতে হবে। এখান থেকে আপনি যদি চান “অধিকতর অনুসন্ধান”বাটনে ক্লিক করে জমির দাগ নাম্বার যাচাই করতে পারবেন। তবে আর এস খতিয়ান বের করার জন্য আপনাকে খতিয়ান নাম্বার বসালেই হবে। আর এস খতিয়ান ডাউনলোড করার নিয়ম সাধারণত অন্য কারো কাছ থেকে জমি ক্রয় করার পর আমরা জমির মালিকের সত্যতা যাচাই করার জন্য আরএস খতিয়ান অনুসন্ধান করে থাকি। ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভূমি সংক্রান্ত ডাটাবেজে আপনি আপনার জমির সকল তথ্য পাবেন। এখান থেকে আপনার কাছে যেসব তথ্য চাওয়া হবে এগুলো সঠিকভাবে পূরণ করলে আপনি জমির আর এস খতিয়ান ডাউনলোড করতে পারবেন। আর এস খতিয়ান চেক সম্পর্কে আমরা ইতোমধ্যে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আর এস খতিয়ান এর তথ্য আপনার সামনে আসলে সেখান থেকে আর এস খতিয়ান ডাউনলোড করার জন্য নিচের দিকে “আবেদন করুন” নামক একটি অপশন আসবে। এই অপশনে ক্লিক করলে আপনার সামনে অন্য একটি পেজ আসবে। এখানে নিচে প্রদত্ত কিছু তথ্য পূরণ করতে হবে। তথ্য গুলো হল:
জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার, মোবাইল নাম্বার, জন্মতারিখ, ইমেইল এড্রেস, পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা, ইংরেজি নাম, ক্যাপচা কোড পূরণ করতে হবে, টাকা পরিষদের মাধ্যমে নির্বাচন করুন, সরকারি যে ফি নির্ধারণ করা থাকবে তা পরিশোধ করতে হবে, ফি পরিশোধ করার পর সেখান থেকে “ডাউনলোড” অপশনে ক্লিক করলে সেখান থেকে সার্টিফাইড কপি ডাউনলোড করতে পারবেন। এছাড়াও পড়ুন: নামজারি ও ই নামজারি চেক করার নিয়ম অফলাইনে আরএস খতিয়ান বের করা যায় অনলাইন ছাড়া অফলাইনেও আর এস খতিয়ান বের করা যায়। How to get RS Khatian without online তা জানার জন্য আমাদের নিচের লেখাটুকু সম্পূর্ণ পড়ুন। বাংলাদেশের জনগোষ্ঠী এখনো অনলাইনের ব্যাপারে সচেতন নয়। তাই তারা অফলাইনের মাধ্যমে আর এস খতিয়ান বের করতে চান। অফলাইনের মাধ্যমে আর এস খতিয়ান বের করার জন্য আপনাকে যেতে হবে ভূমি অফিসে। ভূমি অফিসে যাওয়ার আগে আপনার কাছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট থাকতে হবে। সেগুলো হলো: জমির দাগ নাম্বার, জমির খতিয়ান নাম্বার এবং মৌজা নাম্বার। আমাদের শেষ কথা আর এস খতিয়ান বের করার জন্য আপনি অনলাইন এবং অফলাইন দুটো অপশন ই ব্যবহার করতে পারেন। তবে ঘরে বসে আরএস খতিয়ান বের করার জন্য অনলাইন সব থেকে ভালো উপায়। আজকের এই পোস্টে আমরা আর এস খতিয়ান বের করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন। বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্নগুলি ১) অনলাইনে খতিয়ান কিভাবে দেখব?উঃ অনলাইনে খতিয়ান বের করার জন্য eporcha.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে।২) জমির পর্চা বের করতে কত টাকা লাগে?উঃ জমির পর্চা বের করতে ১০০ টাকা খর�� হয়।৩) কত বছর পর পর জরিপ করা হয়?উঃ সাধারণত ৫০ বছর পর পর জরিপ করা হয়।
1 note
·
View note
Link
সরকারি-বেসরকারি ��্কুল, কলেজ, মাদরাসা, কারিগরি শিক্ষা, বিশ্ববিদ্যালয় সহ সকল প্রতিষ্ঠানকে তথ্য এন্ট্রি করতে হবে
1 note
·
View note
Text
ভূমি বিষয়ক নিম্নের তথ্যাবলী প্রত্যেকেরই জানা উচিত! “পর্চা”, “দাগ”, “খতিয়ান”, “মৌজা”, “জমা খারিজ”, “নামজারি”, “তফসিল” ইত্যাদি বিষয়ের ডেফিনেশন এবং জেনে নিন ভূমি বিষয়ক জরুরী সব তথ্য।
১!“নামজারী” বা মিউটেশন কাকে বলে?
ক্রয়সূত্রে/উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা যেকোন সূত্রে জমির নতুন মালিক হলে নতুন মালিকের নাম সরকারি খতিয়ানভুক্ত করার প্রক্রিয়াকে নামজারী বলা হয়।
২!“��মা খারিজ”কাকে বলে?
যৌথ জমা বিভক্�� করে আলাদা করে নতুন খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে। অন্য কথায় মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমির অংশ নিয়ে নতুন জোত বা খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে।
৩!“খতিয়ান” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “খতিয়ান” বলে।
খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক। আমাদের দেশে CS, RS, SA এবং সিটি জরিপ সম্পন্ন হয়েছে। এসব জরিপকালে ভূমি মালিকের তথ্য প্রস্তত করা হয়েছে তাকে “খতিয়ান” বলে। যেমন CS খতিয়ান, RS খতিয়ান…
ভূমি জরিপ: CS, RS, PS, BS কি?
৪!ভূমি বা Land কাকে বলে?
“ভূমি কাকে বলে?”- এর আইনী সংজ্ঞা রয়েছে। The State Acquisition and Tenancy Act, 1950- এর ২(১৬)- ধারা মতে, “ভূমি (land) বলতে আবাদি, অনাবাদি অথবা বছরের যেকোন সময় পানিতে ভরা থাকে এবং ভূমি হতে প্রাপ্ত সুফল, ঘরবাড়ি বা দালান কোঠা বা মাটির সঙ্গে সংযুক্ত অন্যান্য দ্রব্য অথবা স্হায়ীভাবে সংযুক্ত দ্রব্য এর অন্তর্ভুক্ত বুঝাবে।”
৫! ভূমি জরিপ/রেকর্ড কাকে বলে? ভূমি জরিপ হচ্ছে ভূমির মালিকানা সম্বলিত ইতিহাসের সরেজমিন ইতিবৃত্ত।
আইনী সংজ্ঞা হচ্ছে, The Survey Act, 1875 এবং সংশ্লিষ্ট বিধিমালা অনুযায়ী সরকারের জরিপ বিভাগ সরেজমিন জরিপ করে ভূমির মালিকানার যে বিবরণ
এবং নকশা তৈরী করে তাই রেকর্ড বা জরিপ। অর্থাৎ রেকর্ড বা জরিপ হচ্ছে মালিকানার বিরবণ এবং নকশার সমন্বয়। একটি ভূমির মালিক কে এবং তার সীমানা কতটুকু এটা ভূমি জরিপের মাধ্যমে নকশা/ম্যাপ নির্ণয় করা হয়। এই নকশা এবং ম্যাপ অনুসারে মালিকানা সম্পর্কিত তখ্য যেমন ভূমিটি কোন মৌজায় অবস্থিত, এর খতিয়ান নাম্বার, ভূমির দাগ নাম্বার, মালিক ও দখলদারের বিবরণ ইত্যাদি প্রকাশিত হয় যাকে খতিয়ান বলে। রেকর্ড বা জরিপ
প্রচলিতভাবে খতিয়ান বা স্বত্ত্বলিপি বা Record of Rights (RoR) নামেও পরিচিত। রেকর্ড বা জরিপের ভিত্তিতে ভূমি মালিকানা সম্বলিত বিবরণ খতিয়ান হিসেবে পরিচিত। যেমন CS খতিয়ান, RS খতিয়ান, ইত্যাদি। আমাদের দেশে পরিচালিত ভূমি জরিপ বা রেকর্ড গুলো হচ্ছে;
1. CS -Cadastral Survey
2. SA- State Acquisition Survey (1956)
3. RS -Revitionel Survey
4. PS – Pakistan Survey
5. BS- Bangladesh Survey (1990)
ক) সি.এস. জরিপ/রেকর্ড (Cadastral Survey)
“সিএস” হলো Cadastral Survey (CS) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। একে ভারত উপমহাদেশের প্রথম জরিপ বলা হয় যা ১৮৮৯ সাল হতে ১৯৪০ সালের মধ্যে পরিচালিত হয়। এই জরিপে বঙ্গীয় প্রজাতন্ত্র আইনের দ��ম অধ্যায়ের বিধান মতে দেশের সমস্ত জমির বিস্তারিত নকশা প্রস্তুত করার এবং প্রত্যেক মালিকের জন্য দাগ নম্বর উল্লেখপুর্বক খতিয়ান প্রস্তুত করার বিধান করা হয়। প্রথম জরিপ হলেও এই জরিপ প্রায় নির্ভূল হিসেবে গ্রহণযোগ্য। মামলার বা ভূমির জটিলতা নিরসনের ক্ষেত্রে এই জরিপকে বেস হিসেবে অনেক সময় গণ্য করা হয়।
খ) এস.এ. জরিপ (State Acquisition Survey)
১৯৫০ সালে জমিদারী অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাশ হওয়ার পর সরকার ১৯৫৬ সালে সমগ্র পূর্ববঙ্গ প্রদেশে জমিদারী অধিগ্রহনের সিদ্ধান্ত নেয় এরং রায়েতের সাথে সরকারের সরাসরি সম্পর্ক স্থাপনের লক্ষ্যে জমিদারদের প্রদেয় ক্ষতিপুরণ নির্ধারন এবং রায়তের খাজনা নির্ধারনের জন্য এই জরিপ ছিল।
জরুরী তাগিদে জমিদারগন হইতে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এই জরিপ বা খাতিয়ান প্রণয়ন কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছিল।
গ) আর.এস. জরিপ ( Revisional Survey)
সি. এস. জরিপ সম্পন্ন হওয়ার সুদীর্ঘ ৫০ বছর পর এই জরিপ পরিচালিত হয়। জমি, মলিক এবং দখলদার ইত্যাদি হালনাগাদ করার নিমিত্তে এ জরিপ সম্পন্ন করা হয়। পূর্বেও ভুল ত্রুটি সংশোধনক্রমে আ. এস জরিপ এতই শুদ্ধ হয় যে এখনো জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের ক্ষেত্রে আর, এস জরিপের উপর নির্ভর করা হয়। এর খতিয়ান ও ম্যাপের উপর মানুষ এখনো অবিচল আস্থা পোষন করে।
ঘ) সিটি জরিপ (City Survey)
সিটি জরিপ এর আর এক নাম ঢাকা মহানগর জরিপ। আর.এস. জরিপ এর পর বাংলাদেশ সরকার কর্তিক অনুমতি ক্রমে এ জরিপ ১৯৯৯ থেকে ২০০০ সালের মধ্যে সম্পন্ন করা হয়। এ যবত কালে সর্বশেষ ও আধুনিক জরিপ এটি। এ জরিপের পরচা কম্পিউটার প্রিন্ট এ পকাশিত হয়।
৬!“পর্চা” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে চূড়ান্ত খতিয়ান প্রস্তত করার পূর্বে ভূমি মালিকদের নিকট খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি ভুমি মালিকদের প্রদান করা করা হ তাকে “মাঠ পর্চা” বলে। এই মাঠ পর্চা রেভিনিউ/রাজস্ব অফিসার কর্তৃক তসদিব বা সত্যায়ন হওয়ার পর যদি কারো কোন আপত্তি থাকে তাহলে তা শোনানির পর খতিয়ান চুড়ান্তভাবে প্রকাশ করা হয়। আর চুড়ান্ত খতিয়ানের অনুলিপিকে “পর্চা” বলে।
৭!“মৌজা” কাকে বলে?
যখন CS জরিপ করা হয় তখন থানা ভিত্তিক এক বা একাধিক গ্রাম, ইউনিয়ন, পাড়া, মহল্লা অালাদা করে বিভিন্ন এককে ভাগ করে ক্রমিক নাম্বার দিয়ে চিহ্তি করা হয়েছে। আর বিভক্তকৃত এই প্রত্যেকটি একককে মৌজা বলে।
৮!“তফসিল” কাকে বলে?
জমির পরিচয় বহন করে এমন বিস্তারিত বিবরণকে “তফসিল” বলে। তফসিলে, মৌজার নাম, নাম্বার, খতিয়ার নাম্বার, দাগ নাম্বার, জমির চৌহদ্দি, জমির পরিমাণ সহ ইত্যাদি তথ্য সন্নিবেশ থাকে।
৯!“দাগ” নাম্বার কাকে বলে? যখন জরিপ ম্যাপ প্রস্তুত করা হয় তখন মৌজা নক্সায় ভূমির সীমানা চিহ্নিত বা সনাক্ত করার লক্ষ্যে প্রত্যেকটি ভূমি খন্ডকে আলাদা আলাদ নাম্বার দেয়া হয়। আর এই নাম্বারকে দাগ নাম্বার বলে। একেক দাগ নাম্বারে বিভিন্ন পরিমাণ ভূমি থাকতে পারে। মূলত, দাগ নাম্বার অনুসারে একটি মৌজার অধীনে ভূমি মালিকের সীমানা খূটিঁ বা আইল দিয়ে সরেজমিন প্রর্দশন করা হয়।
১০!“ছুটা দাগ” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে প্রাথমিক অবস্থায় নকশা প্রস্তুত অথবা সংশোধনের সময় নকশার প্রতিটি ভূমি এককে যে নাম্বার দেওয়া হয় সে সময় যদি কোন নাম্বার ভুলে বাদ পড়ে তাকে ছুটা দাগ বলে। আবার প্রাথমিক পর্যায়ে যদি দুটি দাগ একত্রিত করে নকশা পুন: সংশোধন করা হয় তখন যে দাগ নাম্বার বাদ যায় তাকেও ছুটা দাগ বলে।
১১!“খানাপুরি” কাকে বলে? জরিপের সময় মৌজা নক্সা প্রস্তুত করার পর খতিয়ান প্রস্তুতকালে খতিয়ান ফর্মের প্রত্যেকটি কলাম জরিপ কর্মচারী কর্তৃক পূরন করার প্রক্রিয়াকে খানাপুরি বলে।
১২!“আমিন” কাকে বলে?
ভূমি জরিপের মাধ্যমে নক্সা ও খতিয়ান প্রস্তত ও ভূমি জরিপ কাজে নিযুক্ত কর্মচারীকে আমিন বলে।
১৩!“কিস্তোয়ার” কাকে বলে?
ভূমি জরিপ কালে চতুর্ভুজ ও মোরব্বা প্রস্তত করার পর সিকমি লাইনে চেইন চালিয়ে সঠিকভাবে খন্ড খন্ড ভুমির বাস্তব ভৌগলিক চিত্র অঙ্কনের মাধ্যমে নকশা প্রস্তুতের পদ্ধতিকে কিস্তোয়ার বলে।
১৪!“খাজনা” ককে বলে?
সরকার বার্ষিক ভিত্তিতে যে প্রজার নিকট থেকে ভূমি ব্যবহারের জন্য যে কর আদায় করে তাকে খাজনা বলে।
১৫!“দাখিলা” কাকে বলে?
ভূমি কর/খাজনা আদায় করে যে নির্দিষ্ট ফর্মে ( ফর্ম নং১০৭৭) ভূমি কর/খাজনা আদায়ের প্রমান পত্র বা রশিদ দেওয়া হয় তাকে দাখিলা বলা হয়।
১৬!"DCR কাকে বলে?
ভূমি কর ব্যতিত আন্যান্য সরকারি পাওনা আদায় করার পর যে নির্ধারিত ফর্মে (ফর্ম নং ২২২) রশিদ দেওয়া হয় তাকে DCR বলে।
১৭!“কবুলিয়ত” কাকে বলে?
সরকার কর্তৃক কৃষককে জমি বন্দোবস্ত দেওয়ার প্রস্তাব প্রজা কর্তৃক গ্রহণ করে খাজনা প্রদানের যে অঙ্গিকার পত্র দেওয়া হয় তাকে কবুলিয়ত বলে।
১৮!“নাল জমি” কাকে বলে?
২/৩ ফসলি সমতল ভূমিকে নাল জমি বলা হয়।
১৯!“খাস জমি” কাকে বলে?
সরকারের ভূমি মন্ত্রনালয়ের আওতাধিন যে জমি সরকারের পক্ষে কালেক্টর বা ডিসি তত্ত্বাবধান করেন এমন জমিকে খাস জমি বলে।
২০!“চান্দিনা ভিটি” কাকে বলে?
হাট বাজারের স্থায়ী বা অস্থায়ী অকৃষি জমির যে অংশ প্রজার প্রতি বরাদ্ধদ দেওয়া হয় তাকে চান্দিনা ভিটি বলে।
২১!“ওয়াকফ” কাকে বলে?
ইসলামি বিধান অনুযায়ী কোন ভূমি তার মালিক কর্তৃক ধর্মীয় ও সমাজ কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের ব্যয় ভার বহন করার উদ্দেশ্যে কোন দান করাকে ওয়াকফ বলে।
২২!“মোতওয়াল্লী” কাকে বলে?
যিনি ওয়াকফ সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধান করেন তাকে মোতওয়াল্লী বলে। ওয়াকফ প্রশাসকের অনুমতি ব্যতিত মোতওয়াল্লী ওয়াকফ সম্পত্তি হস্তান্তর করতে পারে না।
২৩!“দেবোত্তর” সম্পত্তি কাকে বলে?
হিন্দুধর্ম মতে, ধর্মীয় কাজের জন্য উৎসর্গকৃত ভূমিকে দেবোত্তর সম্পত্তি বলে।
২৪!“ফরায়েজ” কাকে বলে?
ইসলামি বিধান মোতাবেক মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বন্টন করার নিয়ম ও প্রক্রিয়াকে ফরায়েজ বলে।
২৫!“ওয়ারিশ” কাকে বলে?
ওয়ারিশ অর্থ উত্তরাধিকারী । ধর্মীয় বিধানের অনুয়ায়ী কোন ব্যক্তি উইল না করে মৃত্যু বরন করলে তার স্ত্রী, সন্তান বা নিকট আত্মীয়দের মধ্যে যারা তার রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে মালিক হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন এমন ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণকে ওয়ারিশ বলে।
২৬! “সিকস্তি” কাকে বলে?
নদী ভাঙ্গনের ফলে যে জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যায় তাকে সিকস্তি বলে। সিকস্তি জমি যদি ৩০ বছরের মধ্যে স্বস্থানে পয়ন্তি হয় তাহলে সিকস্তি হওয়ার প্রাক্কালে যিনি ভূমি মালিক ছিলেন তিনি বা তাহার উত্তরাধিকারগন উক্ত জমির মালিকানা শর্ত সাপেক্ষ্যে প্রাপ্য হবেন।
২৭!“পয়ন্তি” কাকে বলে?
নদী গর্ভ থেকে পলি মাটির চর পড়ে জমির সৃষ্টি হওয়াকে পয়ন্তি বলে।
২৮!“দলিল” কাকে বলে?
যে কোন লিখিত বিবরণ আইনগত সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণযোগ্য তাকে দলিল বলা হয়। তবে রেজিস্ট্রেশন আইনের বিধান মোতাবেক জমি ক্রেতা এবং বিক্রেতা সম্পত্তি হস্তান্তর করার জন্য যে চুক্তিপত্র সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করেন সাধারন ভাবে তাকে দলিল বলে।
ভূমির পরিমাপঃ
ডেসিমেল বা শতাংশ বা শতকঃ
***************************
১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট
১ শতাংশ =১০০০ বর্গ লিঙ্ক
১ শতাংশ = ৪৮.৪০ বর্গগজ
৫ শতাংশ = ৩ কাঠা = ২১৭৮ বর্গফুট
১০ শতাংশ = ৬ কাঠা = ৪৩৫৬ বর্গফুট
১০০ শতাংশ = ১ একর =৪৩৫৬০বর্গফুট
কাঠা পরিমাপঃ
****************
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট/৭২১.৪৬ বর্গফুট
১ কাঠা = ৮০ বর্গগজ/৮০.১৬ বর্গগজ
১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ
২০ কাঠা = ১ বিঘা
৬০.৫ কাঠা =১ একর
একরের পরিমাপঃ
******************
১ একর = ১০০ শতক
১ একর = ৪৩,৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ১,০০,০০০ বর্গ লিঙ্ক
১ একর = ৪,৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৬০.৫ কাঠা
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
১ একর = ১০ বর্গ চেইন = ১,০০,০০০ বর্গ লিঙ্ক
১ একর = ৪,০৪৭ বর্গমিটার
১ শতক = ০.৫ গন্ডা বা ৪৩৫.৬০ বর্গফুট
বিঘা পরিমাপঃ
*************
১ বিঘা = ১৪,৪০০ বর্গফুট /১৪৫২০বর্গফুট
১ বিঘা = ৩৩,০০০ বর্গলিঙ্ক
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ
১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ/১৬১৩ বর্গগজ
১ বিঘা = ২০ কাঠা
৩ বিঘা ৮ ছটাক = ১.০০ একর
লিঙ্ক পরিমাপঃ
****************
১লিঙ্ক = ৭.৯ ইঞ্চি /৭.৯২ ইঞ্চি
১লিঙ্ক =০.৬৬ ফুট
১০০ লিঙ্ক = ৬৬ ফুট
১০০ লিঙ্ক = ১ গান্টার শিকল
১০০০ বর্গ লিঙ্ক = ১ শতক
১,০০,০০০ বর্গ লিঙ্ক = ১ একর
কানি একর শতকে ভূমির পরিমাপঃ
*******************************
১ কানি = ২০ গন্ডা
১ গন্ডা = ২ শতক
১ শতক =২ কড়া
১ কড়া = ৩ কন্ট ১ কন্ট = ২০ তিল
ফুট এর হিসাবঃ
*****************
১ কানি = ১৭২৮০ বগফুট
১ গন্ডা = ৮৬৪ বফু
১ শতক= ৪৩৫.৬০ বফু
১ কড়া = ২১৭.৮ বফু
১ কন্ট = ৭২ বফু
১ তিল= ৩.৬ বফু
বর্গগজ/বর্গফুট অনুযায়ী শতাংশ ও একরের পরিমাণঃ
*********************************
৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর
৪৩৫৬০ বর্গফুট= ১ একর
১৬১৩ বর্গগজ= ১ বিঘা
১৪৫২০বর্গফুট = ১ বিঘা
৪৮.৪০ বর্গগজ = ০১ শতাংশ
৪৩৫.৬০ বর্গফুট= ০১ শতাংশ
৮০.১৬ বর্গগজ= ১ কাঠা
৭২১.৪৬ বর্গফুট = ১ কাঠা
৫.০১ বর্গগজ = ১ ছটাক
৪৫.০৯ বর্গফুট= ১ কাঠা
২০ বর্গহাত = ১ ছটাকা
১৮ ইঞ্চি ফুট= ১ হাত
🥀🥀(প্রামাণ সাই)
শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন। এবং
আমাদেরকে সহযোগিতা করার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট লিংকে একটি ক্লিক দিতে ভুলবেন না❤️plz❤️ https://u.livetvgram.com/nahid/
#জমিদারি #jamidari #realestate #realestateagency #landmeasure #জমি_পরিমান #জমি_মাপা #জমি_ক্রয়
0 notes
Text
দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে পর্যাপ্ত শিক্ষক ও শ্রেণিকক্ষ নেই: সিপিডির জরিপ
দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে পর্যাপ্ত শিক্ষক ও শ্রেণিকক্ষ নেই বলে জানিয়েছে সেন্টাল ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি)। রবিবার (২৫ জুন) রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে সিডিপির আয়োজনে ‘প্রাথমিক শিক্ষায় সরকারি বিনোয়োগ : স্থানীয় অভিজ্ঞতা ও করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভার গবেষণা জরিপে এসব তথ্য জানানো হয়। গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন সিডিপির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান। জরিপে বলা হয়েছে বর্তমানে দেশের…
View On WordPress
0 notes
Text
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ৪০ শতাংশ খোসপাঁচড়ায় আক্রান্ত
বাংলাদেশে শরণার্থী ক্যাম্পে আশ্রয় নেওয়া প্রায় ৪০ শতাংশ রোহিঙ্গা শরণার্থী খোসপাঁচড়ায় (স্ক্যাবিস) আক্রান্ত। রোগের প্রাদুর্ভাব জানতে মে মাসে পরিচালিত একটি জরিপ থেকে এ তথ্য জানা গেছে। মঙ্গলবার (৬ জুন) ডক্টরস উইদাউট বর্ডার্স বাংলাদেশ এবং মেডিসিন স্যান্স ফ্রন্টিয়ার্সের (এমএসএফ) বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কিছু কিছু ক্যাম্পে আক্রান্তের হার অত্যন্ত বেশি, প্রায় ৭০ শতাংশ। জরিপে প্রাপ্ত…
View On WordPress
0 notes
Text
ঢাকার ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল দোহারে : অশনি সঙ্কেত
শুক্রবার সকালে ঢাকা ও আশেপাশের এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস-এর হিসেব অনুযায়ী এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪.৩। আমেরিকান সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকার কাছে বিক্রমপুরের দোহার থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে। এই ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে। এই ভূমিকম্পের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, উৎপত্তিস্থল ঢাকা শহরের…
View On WordPress
0 notes
Text
দেশে দারিদ্র্যের হার নেমে ১৮.৭ শতাংশ
সময় সংবাদ রিপোর্টঃ করোনাকালীন সময় ও ইউক্রেন যুদ্ধ সত্ত্বেও দেশে দারিদ্র্যের হার হ্রাস পেয়েছে। দারিদ্র্যের হার কমে এখন ১৮ দশমিক ৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।বুধবার (১২ এপ্রিল) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) খানা আয় ও ব্যয় জরিপ ২০২২-এ এই তথ্য উঠে এসেছে। বিবিএসের তথ্য বলছে, ছয় বছর আগে ২০১৬ সালের খানা আয় ও ব্যয় জরিপে দারিদ্র্যের হার ছিল ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ। একই সঙ্গে, দেশে অতি দারিদ্র্যের হারও কমেছে।…
View On WordPress
0 notes
Text
দেশে পাঁচ বছরে বেকারের সংখ্যা কমেছে ৭০ হাজার
সত্যখবর ডেস্ক: দেশে পাঁচ বছরে বেকারের সংখ্যা ৭০ হাজার কমেছে। বর্তমানে বেকারের সংখ্যা ২৬ লাখ ৩০ হাজার। এর আগে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বেকারের সংখ্যা ছিল ২৭ লাখ। এতে বেকারত্বের হার কমেছে ০.৬ শতাংশ। গতকাল বুধবার ���্রকাশিত বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রমশক্তি জরিপ-২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। বিবিএসের মহাপরিচালক মো. মতিয়ার রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন…
View On WordPress
0 notes
Text
দেশে বেকারের সংখ্যা কিছুটা কমেছে
দেশে কিছুটা কমেছে বেকারের সংখ্যা। বেকারের মোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৬ লাখ ৩০ হাজার জনে। এর মধ্যে পুরুষ ১৬ লাখ ৯০ হাজার আর নারী নয় লাখ ৪০ হাজার। বুধবার ২৯ মার্চ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত ‘শ্রমশক্তি জরিপ ২০২২’ থেকে এই তথ্য জানা গেছে। আগারগাঁওয়ের পরিসংখ্যান ভবনে এ উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করে সংস্থাটি। বিবিএস জানায়, দেশে এখন বেকার জনগোষ্ঠীর হার কমে ৩ দশমিক ৬ শতাংশ হয়েছে, যা আগে ছিল ৪…
View On WordPress
0 notes
Text
Watch "মোবাইল সম্পর্কে বিভিন্ন দেশের বিশেষজ্ঞ জরিপ করে,কয়েকটি মূল্যবান তথ্য দিয়েছেন। Oxygen Time Channel." on YouTube
youtube
0 notes
Text
ময়মনসিংহ কিসের জন্য বিখ্যাত
ময়মনসিংহ কিসের জন্য বিখ্যাত তার বিস্তারিত তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরতেই আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। এই পোস্টে আমরা ময়মনসিংহ জেলার ঐতিহ্য, বিখ্যাত খাবার, বিখ্যাত ব্যক্তি এবং দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে একটি বিস্তর জরিপ চালাবো। সাথেই থাকুন আর ঐতিহ্যবাহী জেলা ময়মনসিং কেন বিখ্যাত তা ভালোভাবে সঠিকতথ্যসহ জানুন। ময়মনসিংহ কিসের জন্য বিখ্যাত ময়মনসিংহ জেলার নামকরণ ও ইতিহাস জানার সাথে সাথে আমরা ময়মনসিংহ…
View On WordPress
0 notes
Link
ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের সিংকিল শহর থেকে ৪৮ কিলোমিটার দক্ষিণ- দক্ষিণপূর্ব দিকে সুমাত্রা উপকূলে সোমবার (১৬ জানুয়ারি) ভোরে ৬ মাত্রার ভূমি
0 notes
Text
শিক্ষা জরিপে ৬৮৪ প্রতিষ্ঠান তথ্য দেয়নি
শিক্ষা জরিপে ৬৮৪ প্রতিষ্ঠান তথ্য দেয়নি
বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস) কর্তৃক পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বার্ষিক জরিপ-২০২২ এর কার্যক্রম শেষ হয়েছে গত ৫ নভেম্বর। এরই মধ্যে দেশের ৩৫ হাজার ৭৯৬টি প্রাথমিকোত্তর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩৫ হাজার ১১২টি প্রতিষ্ঠান জরিপে অংশগ্রহণ করে তথ্য প্রদান করেছে। নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হলেও ৬৮৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ওই জরিপে তথ্য দেয়নি। এ কারণে তাগাদাপত্র দিয়েছে মাধ্যমিক ও উ��্চশিক্ষা…
View On WordPress
0 notes
Text
এগজিট পোল কে নতিজং এ জয়ন্ত চৌধুরীর বিবৃতি, সর্বে উত্থান প্রশ্ন
এগজিট পোল কে নতিজং এ জয়ন্ত চৌধুরীর বিবৃতি, সর্বে উত্থান প্রশ্ন
View On WordPress
#2022 সালের নির্বাচন#আরএলডি চিফ জয়ন্ত চৌধুরী#আরএলডি প্রধান জয়ন্ত চৌধুরী এক্সিট পোল নিয়ে কথা বলছেন#ইউপি নির্বাচন#ইউপি নির্বাচন 2022#ইউপি ফলাফল#ইউপি বীজেপি#ইউপি সাপা#উত্তর প্রদেশ নির্বাচন#চুনাভ ইউপি#জয়ন্ত চৌধুরী#জয়ন্ত চৌধুরী নেগেটিভ পোল উত্তর দেয়#জরিপ তথ্য#নির্বাচন আপ#মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ#যোগী আদিত্যনাথ সরকার#সাপা আস
0 notes
Text
ইন্দোনেশিয়ায় ৭.০ মাত্রার ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ার প্রধান দ্বীপ জাভার উত্তরে সমুদ্রে ৭ দশমিক শূন্য মাত্রার একটি ভূমিকম্প রেকর্ড করা হয়েছে। শুক্রবার মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি। ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানিয়েছে। ইউএসজিএস জানিয়েছে, স্থানীয় সময় বিকাল ৪ টা ৫৫ মিনিটে (০৯৫৫ জিএমটি) শক্তিশালী ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। ইন্দোনেশিয়ার…
View On WordPress
0 notes