#গলব্লাডারে পাথর
Explore tagged Tumblr posts
Video
গলব্লাডার বা পিত্ত থলিতে পাথর হলে কি করবেন | gallbladder stones treatme...
#Homeo Doctor in Dhaka#Homeo Doctor#Homeopathic Doctor#হোমিও ডাক্তার ঢাকা#হোমিও ডাক্তার#হোমিওপ্যাথি ডাক্তার#হোমিও ডাক্তারের ঠি��ানা#গলব্লাডারে পাথর#গলব্লাডার পাথর লক্ষণ#গলব্লাডার ইনফেকশন#গলব্লাডার কি#গলব্লাডার পাথর#গলব্লাডার#গলব্লাডারে পাথর কেন হয়#গলব্লাডার এর চিকিৎসা#গলব্লাডার রোগী#গলব্লাডার হলে করণীয় কি#গলব্লাডার পরীক্ষা#গলব্লাডার টেস্ট#গলব্লাডার সমস্যা#গলব্লাডার চিকিৎসা#গলব্লাডার স্টোন কি#gallbladder stones homeopathic medicine#gallbladder stone homeo medicine#gallbladder stone homeopathy medicine#gallbladder stone homeo treatment#gall stone homeo medicine#gallbladder stones homeopathic
1 note
·
View note
Video
গলব্লাডার স্টোন লক্ষণ | পিত্তথলির পাথর হলে করণীয় | পিত্তথলির পাথর হোমিও চিকিৎসা | gallbladder stone
#পিত্তথলির পাথর হলে করণীয়#পিত্তথলির পাথর হোমিও চিকিৎসা#গলব্লাডার স্টোন লক্ষণ#গলব্লাডারে পাথর গলানোর ঔষধ#gallbladder stone#পিতে পাথর হলে কি করনীয়#পেটে পাথর হওয়ার লক্ষণ কি#gallbladder stone homeo medicine#gallbladder stone homeo treatment#gallbladder stones symptoms#gallbladder stones treatment#গলব্লাডারে পাথর#গলব্লাডার পাথর লক্ষণ#গলব্লাডার পাথর#গলব্লাডার#গলব্লাডারের স্টোন#doctor#Health tips#পিত্তথলির পাথর দূর করার উপায়
1 note
·
View note
Text
পিত্তথলিতে পাথর হলে বুঝবেন যেসব লক্ষণে
পিত্তথলিতে পাথর হলে বুঝবেন যেসব লক্ষণে
নারী-পুরুষ উভয়ই পিত্তথলি বা গলব্লাডারের পাথরের সমস্যায় ভোগেন। তবে পুরুষদের তুলনায় নারীদের পিত্তাশয়ে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। অনিয়মিত জীবনযাপনের কারণে পিত্তথলিতে পাথর হতে পারে। বিশেষ করে খাওয়া-দাওয়ার অনিয়ম, মেনোপজের পর হরমোন ক্ষরণে ঘাটতি, গর্ভনিরোধক ওষুধ খাওয়ার অভ্যাস, কম পানি খাওয়া ইত্যাদি কারণে গলব্লাডারে পাথর হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। পিত্তথলির পাথর কী? পিত্তথলির পাথর ছোট ছোট বালির দানার মতো…
View On WordPress
0 notes
Text
যে উপসর্গে বুঝবেন গলব্লাডারে পাথর হয়েছে
যে উপসর্গে বুঝবেন গলব্লাডারে পাথর হয়েছে
আমাদের নিকলী ডেস্ক ।। পুরুষদের তুলনায় নারীদের পিত্তাশয়ে পাথর হওয়ার আশঙ্কা অনেক বেশি থাকে। খাওয়া-দাওয়ার অনিয়ম, মেনোপজের পর হরমোন ক্ষরণে ঘাটতি, গর্ভনিরোধক বড়ি খাওয়ার অভ্যাস, কম পানি খাওয়া ইত্যাদি কারণে গলব্লাডারে পাথর হওয়ার প্রবণতা বেশি হয়। নারীদের তুলনায় কম হলেও পুরুষদেরও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। কোন উপসর্গগুলি জানান দেবে যে আপনি গলব্লাডারে আক্রান্ত? ১) পিত্তাশয়ে পাথর হলে মাংস বা…
View On WordPress
0 notes
Photo
চট্টগ্রামে এপিক হেলথ কেয়ারে ভূয়া রিপোর্ট! চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: চট্টগ্রাম নগরে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী রোগীকে সেবা দেয়ার নামে ব্যাঙের ছাতার মত অসংখ্য বেসরকারী হাসপাতাল, ডায়গনস্টিক সেন্টার, হেলথ কেয়ার ও ক্লিনিক গড়ে তোলেছে। নামে-বেনামে প্রতিষ্ঠান খোলে বসলেও কর্মকর্তা-কর্মচারী এমনকি ঐসব হাসপাতালে কর্তব্যরত ডাক্তাররাও রোগীদের সাথে চিক��ৎসার বিষয়ে সঠিক কোন মতামত দিতে নারাজ। সম্প্রতি আন্দরকিল্লা এপিক হেলথ কেয়ারের বিরুদ্ধে আল্ট্রাসনোগ্রাম পরীক্ষায় ভূয়া রিপোর্ট দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মোমিন রোডের বাসিন্দা মিসেস শাহানা আক্তার (৫১) নামে এক মহিলার আল্ট্রাসনোগ্রাম পরীক্ষা করানোর পর তার গলব্লাডারে পাথর রয়েছে উল্লেখ করে ভূয়া রিপোর্ট দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেছেন। শাহানা আক্তার সিটি নিউজকে জানান,২০১৮ সালের মে মাসে রাজধানী ঢাকা স্কয়ার হাপসপাতালে অপারেশনের মাধ্যমে তার গলব্লাডারসহ থলিতে জমা পাথর অপসারণ করা হয়েছিলো তাহলে গলব্লাডারে পাথর কিভাবে এলো। তিনি আরো জানান,এপিকের এই রিপোর্ট হাতে পেয়ে আমি ও আমার পরিবার চিন্তিত হয়ে পড়ি। গত সোমবার ১২ অক্টোবর পেঠ ও বুকে ব্যাথা অনুভব করলে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ বিমলেন্দু চন্দ (বিমল) এর চেম্বারে পরমর্শের জন্য দেখা করি।ডাক্তার বিভিন্ন টেস্ট করানোর পরামর্শ দেন।পরে ১৩ অক্টোবর আন্দরকিল্লা এপিক হেলথ কেয়ারে টেস্টগুলো করি।রিপোর্টে গলব্লাডারে পাথর রয়েছে উল্লেখ করা হয়। ওই টেস্ট রিপোর্টগুলো দেখানোর পর আল্ট্রাসনোগ্রাম পরীক্ষার রিপোর্ট ভুল হয়েছে মনে করেন বলে ডাক্তার বিমল তাকে জানান। মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ বিমলেন্দু চন্দ (বিমল) মোবাইল ফোন রিসিভ না করায় এ ব্যাপারে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। কখনও নামের ভুলে এক রোগীর রিপোর্ট অন্য রোগীর হাতে যাওয়ায় ঘটছে বিপত্তি। কখনও আবার রিপোর্টে তথ্যের গন্ডগোলে মানসিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছেন রোগীর পরিজনেরা। এই পরিস্থিতিতে এ ধরনের গাফিলতির ক্ষেত্রে প্যাথলজিক্যাল ল্যাবরেটরিগুলো সেবার নামে বাণিজ্য করছে অনেক অভিযোগ রয়েছে রোগীদের।এ বিষয়ে আন্দরকিল্লা শাখার ইনচার্জ মাহফুজুর রহমান বলেন,রিপোর্ট সম্পর্কে তিনি কিছু বলতে পারবেন না। তবে আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট যিনি দেখেছেন এবং যে ডাক্তারের স্বাক্ষর রয়েছে তার সাথে আলোচনা করতে হবে। ডাক্তার ফারহানা তাবাচ্ছুমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন,রিপোর্টটি আমাকে দেখতে হবে অনেক সময় রিপোর্ট ভুল হয়,ভুলবশতভাবে একজন রোগীর রিপোর্ট আরেকজনের কাছে চলে যায়।অনেক সময় কম্পিউটারে অটো সেট করা থাকলে কিছু এডিট করে সেগুলো প্রিন্ট করা হয়।আগামী বুধবার রোগীকে সবগুলো রিপোর্ট নিয়ে তার চেম্বারে দেখা করার জন্য অনুরোধ জানান।বিষয়টি তিনি গুরুত্বসহকারে দেখবেন। মিসেস শাহানা আক্তার বলেন, অসুস্থ হলে মানুষ অসহায় হয়ে পড়ে। সামান্য ভুলের কারণে একটি পরিবার অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।আমার পরিবার এই বিষয় নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছিল। এ ব্যাপারে চট্টগ্রামের সি��িল সার্জন ড��.
0 notes
Text
গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে মুক্তির সহজ উপায় | How to cure stomach ulcer permanently home remedies
নমস্কার দর্শক বন্ধুরা Bangla Health Solution ওয়েবসাইটে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজ আমি আপনাদেরকে বলবো
গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে মুক্তির সহজ উপায় | How to cure stomach ulcer permanently home remedies|
আলসার Ulcers
পেটের যে বিভিন্ন রােগ রয়েছে এর মধ্যে আলসার একটি বড় রােগ। আলসার একদিনে হয় না আবার হঠাৎ করে কোনও সমস্যাও দেখা দেয় না। বিভিন্ন কারণে পেটের ভেতরে যদি কোনও সমস্যা থাকে, তবে তা ধীরে ধীরে আলসারের দিকে এগিয়ে যায়। আলসার হলে প্রথম প্রথম বদহজম হয়, বুক জ্বালা করে এবং টক চেঁকুর ওঠে। এ ধরনের উপসর্গ অতি সাধারণ এবং এত
stomach ulcer
মানুষের মধ্যে এ ধরনের উপসর্গ রয়েছে যে, ব্যাপারটাকে আমরা তেমন গুরুত্ব দেই না। এ ধরনের সমস্যা হলেই আমরা এন্টাসিড় খেয়ে নেই। এভাবে এন্টাসিড খাওয়াটা আমাদের অভ্যাসে পরিণত হয়ে যায়। এরপর আমরা যখন দেখি আমাদের রােগ ভাল হচ্ছে না তখনই আমরা ডাক্তারের কাছে ছুটে যাই।
আলসারের কারণ Causes of ulcers
আমাদের পাকস্থলী কিংবা স্টমাকে যদি কোনও ভাবে এসিড বেশি উৎপন্ন হয় তাহলেই আলসার দেখা দেয়। অনেক সময় গলব্লাডারে পাথর হওয়ার জন্যও এ রকম হয়ে থকে। প্রতিটি মানুষের পাকস্থলীতে কিছু ব্যাকটেরিয়া থাকে। অনেক সময় এই ব্যাকটেরিয়া থেকে আলসার হয়। আবার খাওয়া দাওয়ার অনিয়ম কিংবা অতিরিক্ত টেনশন থেকেও আলসার হয়ে থাকে।
আলসারের লক্ষণ Symptoms of ulcers
১। গলা, বুক ও পেট জ্বালা করে।
২। ওপরের পেটের মাঝখানে কিংবা সামান্য ডান দিকে ব্যথা হয়।
৩। পেট যখন খালি থাকে তখনই ব্যথা বাড়ে।
৪। কিছু খেলে কিংবা যখন এন্টাসিড খাওয়া হয় তখন জ্বালা কমে যায়।
৫। অনেক সময় রক্ত বমি বা কালাে পায়খানা হতে পারে।
আলসারের প্রকারভেদ Types of ulcers
আলসার সাধারণত দু'রকমের হয়ে থাকে। পেটের যে কোনও আলসারকেই ডাক্তারি পরিভাষায় পেপটিক আলসার বলা হয়ে থকে। পেপটিক আলসারের দুটো ভাগ রয়েছে।
এর একটি হচ্ছে ডিয়ােডিনাল আলসার। এই আলসার পাকস্থলীতে হয় না এবং এটি অপেক্ষাকৃত কম ক্ষতিকর। এ আলসারের থেকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা নিরানব্বই ভাগ ক্ষেত্রেই থাকে না।
গ্যাস্ট্রিক আলসার Gastric ulcer
এই আলসার পাকস্থলীর মধ্যে হয় এবং এই আলসার হলে বিভিন্ন ধরনের জটিলতা দেখা দেয়। এই আলসার হলে রক্ত বমি হয় এবং শরীরের ওজন কমে যায়। ক্ষুধা কমে যায় এবং ওপরের পেটে ব্যথা থাকে। এভাবে কোনও না কোনও কষ্ট লেগেই থাকে। ঠিক সময়ে যদি এ আলসারের চিকিৎসা না হয় তবে এর থেকে ক্যান্সারও হয়ে যেতে পারে।
আলসার হলে করণীয় Causes of ulcer
১। নিয়মিত ভাবে এবং ঠিক সময়মত খাওয়া দাওয়া করতে হবে।
২। যদি মনে করে থাকেন যে, আলসার হয়েছে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৩। নিয়মিত ও সময়মত ঘুমােতে হবে। দুঃশ্চিন্তা পরিহার করতে হবে।
৪। আস্তে আস্তে চিবিয়ে খাবার গ্রহণ করতে হবে। চিবানাে একটি অত্যাবশ্যকীয় খাদ্য হজমের কাজের অংশবিশেষ। মুখের লালায় যে এনজাইম আছে তা খাদ্যকে সহজপাচ্য করে এবং পাকস্থলীর হজম শক্তিকে সহায়তা
কি করা উচিত নয়
১। অকারণ টেনশন পরিহার করুন।
৩। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাবেন না।
৪। কোনও অবস্থাতেই মদ্যপান করবেন না।
৫। ধূমপান বন্ধ করুন
৬। অনুসন্ধান করুন কোন্ কোন্ খাদ্য আপনার পাকস্থলীকে অশান্ত করে। এবং যথাসম্ভব তা এড়িয়ে চলুন।
৭। হালকা মশলাযুক্ত খাবার আলসারের রােগী খাবেন। যে সকল খাবার সহজপাচ্য এবং ঝালবিহীন তরল খাবার খাবেন।
৮। অতিরিক্ত ঝাল, টক এবং মশলাযুক্ত খাবার বর্জন করুন।
৯। চটপটি, ফুচকা ইত্যাদি খাবার খেলে আলসার তাে হতেই পারে সেই সাথে জণ্ডিস এবং টাইফয়েডও হতে পারে।
অন্যান্য কিছু নিয়ম
জীবনযাত্রাকে নিয়মমাফিক করা উচিত, গ্রামের মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা নিয়মমাফিক বলে তাদের এ ধরনের রােগ কম হয়। পক্ষান্তরে শহরের জীবন টেনশনের এবং প্রয়োজনে অপ্রয়ােজনে ওষুধ সেবনের কারণেও এ ধরনের রােগ হয়ে জীবনকে দুর্বিসহ করে তুলছে।
এজন্য কিভাবে মনােদৈহিক রিলাক্স অনুভব করবেন তা শিখে নিয়ে মানসিক চাপ কমাবেন। নিয়মিত ব্যায়ামের চেষ্টা করুন কিন্তু কোনও কষ্টসাধ্য কাজ করবেন না যা আপনি সহ্য করতে পারেন না। মুধু ব্যায়াম আপনাকে সাহায্য করবে মানসিক ও শারীরিক সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে।
Please Like, Comment, Share and Subscribe THANK YOU!
via Blogger https://ift.tt/2w07OLJ
0 notes
Link
via Poriborton RSS feed https://ift.tt/eA8V8J
0 notes
Text
জননী, তোমাকেও পারিনি উপযুক্ত সম্মান দিতে
জননী, তোমাকেও পারিনি উপযুক্ত সম্মান দিতে
লুৎফুল কবির রনি
ছেলে জহর লাল চৌধুরী বলেছিলেন, ‘মা ডায়াবেটিস, গলব্লাডারে পাথর, অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার, হৃদরোগ, অ্যাজমাসহ অনেক রোগে আক্রান্ত। গত জুন মাস থেকেই গুরুতর অসুস্থ। চট্টগ্রামের ডায়াবেটিক হাসপাতালে ১৪ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর কিছুটা সুস্থ হলে তাকে বাসায় নিয়ে যাই; কিন্তু বাসায় যাওয়ার কয়েকদিনের মধ্যে হঠাৎ পড়ে গিয়ে কোমরে ও পায়ে ব্যথা পান।
২৪ ডিসেম্বর মাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাই।…
View On WordPress
0 notes
Text
যুক্তরাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অস্ত্রোপচার
New Post has been published on https://badwipbarta.com/2017/09/28/%e0%a6%af%e0%a7%81%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b7%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a7%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%ae%e0%a6%a8/
যুক্তরাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অস্ত্রোপচার
বদ্বীপবার্তা ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যুক্তরাষ্ট্রের একটি হাসপাতালে অস্ত্রোপচার হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম জানিয়েছেন, গত ২৫ শে সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হঠাৎ পেটে ব্যথা অনুভব করেন।
এরপর তাঁকে ওয়াশিংটনের একটি হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানকার চিকিৎসকরা তাৎক্ষনিকভাবে শেখ হাসিনার স্বাস্থ্য পরীক্ষা পর তাঁর গলব্লাডারে পাথর সনাক্ত করেন।
এরপর চিকিৎসকদের পরামর্শে প্রধানমন্ত্রীর অস্ত্রোপচার করা হয়।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব জানিয়েছেন, অস্ত্রোপচার সম্পূর্ণ সফল হয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রী এখন পুরোপুরি সুস্থ আছেন।
২৫ শে সেপ্টেম্বর অস্ত্রোপচারের পর প্রধানমন্ত্রী ২৬শে সেপ্টেম্বর বাসায় ফিরেছেন।
তিনি এখন পুরোপুরি বিশ্রামে আছেন বলে জানান প্রেস সচিব মি: করিম।
তিনি জানান, আগামী ৫ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে ফিরে আসবেন।
উল্লেখ্য জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেবার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ১৭ই সেপ্টেম্বর নিউইয়র্ক পৌঁছান। পরে সে��ান থেকে তিনি ওয়াশিংটন যান। বিবিসি
#অস্ত্রোপচার#প্রধানমন্ত্রী#প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হাওরে ত্রাণ তৎপরতা জোরদারের নির্দেশ#যুক্তরাষ্ট্র#যুক���তরাষ্ট্রের একটি হাসপাতালে#শেখ হাসিনা
0 notes
Photo
শুটকি মাছের বিশেষ কি কি পুষ্টিগুণ আছে? বিস্তারিত জানুন। রুচিবর্ধক খাবারগুলোর মধ্যে শুঁটকি মাছ অন্যতম। কাঁচা মাছে লবণ মাখিয়ে কড়া রোদে শুকানো হয়, তাই মাছের দেহের পানি বা তরল অংশ শুকিয়ে যায়। ফলে এই মাছে কোনো জীবাণু জন্মাতে পারে না। তবে শুঁটকি মাছ কৌটায় বন্দী বা স্যাঁতসেঁতে স্থানে রাখলে ফাঙাশ পড়ে যায়। প্রচুর পরিমাণে রৌদ্রে শুকানো হয় এই মাছ। তাই এতে ভিটামিন ‘ডি’-এর (সূর্যের আলোতে থাকে ভিটামিন ‘ডি’) পরিমাণ রয়েছে পর্যাপ্ত অনুপাতে। ভিটামিন ‘ডি’ হাড়, দাঁত, নখের গঠন মজবুত করার জন্য যথেষ্ট জরুরি। শরীরে ভিটামিন ‘ডি’-এর অভাবে ছোটদের রিকেটস নামের হাড়ের অসুখ হয়। রিকেটস হলে শিশুদের লম্বা হাড়ের গঠনে দুর্বলতা ও সমস্যা থাকে। হাড় হয়ে যায় ভঙ্গুর। এই একই সমস্যা বড়দেরও হয়। বড়দের ক্ষেত্রে একে আমরা বলি অস্টিওম্যালাসিয়া। এই অসুখগুলো দূর করতে শুঁটকি মাছের ভূমিকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের জন্য উপকারী অনেক রকম খনিজ লবণ রয়েছে এই মাছে। খনিজ লবণ আমাদের রক্তশূন্যতা দূর করে, দাঁতের মাড়িকে করে দৃঢ়। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রার আমিষ বা প্রোটিন ও কোলেস্টেরল। যাঁরা কঠোর দৈহিক পরিশ্রম করেন, তাঁদের জন্য এটি যোগ্য খাবার। আর যাঁরা বয়স অনুযায়ী অতিরিক্ত মোটা, রক্তে নিপিড বা কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি, তাঁরা শুঁটকি মাছ খাবেন না। বাড়ন্ত শিশুদের জন্য ভীষণ উপকারী। তবে সবাই হজম করতে পারে না। আপনার শিশুর হজমশক্তি বুঝে, প্রথমে অল্প করে খাওয়ানোর অভ্যাস করতে পারেন। সম্প্রতি গবেষণায় জানা গেছে, নিয়মিত শুঁটকি মাছ খায় এমন ব্যক্তিদের ইনফ্লুয়েঞ্জা জ্বর, যক্ষ্মা এই অসুখগুলো সহজে হয় না। তবে অতিরিক্ত ধূমপান বা যেকোনো প্রকার মাদকদ্রব্য যক্ষ্মার জন্য সহযোগী হিসেবে কাজ করে। কিডনি, পিত্তথলি বা গলব্লাডারে পাথর, ইনফেকশনসহ যেকোনো জটিলতার জন্য শুঁটকি মাছ বাদ দিন। কারণ, এতে রয়েছে উচ্চমাত্রার প্রোটিন। লিভার, কিডনি, পিত্তথলিতে সমস্যা থাকলে শুঁটকি মাছের উচ্চমাত্রার প্রোটিন হয়ে যাবে দেহের জন্য হুমকিস্বরূপ। কারণ এই অঙ্গগুলো দুর্বল হলে এরা উচ্চমাত্রার প্রোটিন গ্রহণ করতে পারে না। জন্ডিস, লিভার সিরোসিস, ফ্যাটি লিভারের রোগীরাও এই মাছ বাদ দিন। গর্ভস্থ ও মাতৃদুগ্ধদানকারী মা, বাড়ন্ত শিশু, খেলোয়াড়, নৃত্যশিল্পী, ব্যায়ামবিদ, সাঁতারু এ ধরনের ব্যক্তিদের জন্য শুঁটকি মাছ যথেষ্ট উপকারী। এতে আয়রন, আয়োডিনের মাত্রা বেশি থাকার জন্য দেহে রক্ত বাড়ায়,
0 notes