#কাজ
Explore tagged Tumblr posts
Text
অন্ধ মার্কেটের নতুন করে ঝুকিপূর্ণ নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছে সাভার উপজেলা প্রশাসন
অন্ধ মার্কেটের নতুন করে ঝুকিপূর্ণ নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছে সাভার উপজেলা প্রশাসন
এইচ এম সাগর, নিজস্ব প্রতিবেদক : সাভার বাজার বাসষ্ট্যান্ডে চরম ঝুকিপূর্ণ জাতীয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী সংস্থা শপিং কমপ্লেক্সে এর বারান্দা ও জনসাধারণের চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে দোকানপাট নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছে সাভার উপজেলা প্রশাসন। দুপুরে মার্কেটটি পরিদর্শন করে কাজ বন্ধ করে দেন সাভার উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম। স্থানীয়রা জানায়,সাভার বাজার…
View On WordPress
0 notes
Text
2 notes
·
View notes
Text
0 notes
Text
আপনি কি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চান? তবে Zworkers.com আপনার জন্য সেরা প্ল্যাটফর্ম! এখানে আপনি সহজে ঘরে বসে কাজ করে আয় করতে পারবেন। আমাদের প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের কাজ পাওয়া যায়, যেমন ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, কনটেন্ট রাইটিং এবং আরও অনেক কিছু!
#80s#freelancejobs#zworkers#ফ্রিল্যান্সিং বাংলাদেশ#অনলাইন আয়#অনলাইনে কাজ#ঘরে বসে আয়#ফ্রিল্যান্সার#ফ্রিল্যান্সিং#অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং#ফ্রিল্যান্স কাজ#অনলাইন ইনকাম#ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট#ডাটা এন্ট্রি#গ্রাফিক ডিজাইন#কনটেন্ট রাইটিং#ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্ম
0 notes
Video
youtube
স্বামীর ৬টি কাজ না করলে স্ত্রী জাহান্নামী নারী বক্তা সকিনা বেগম mohila d...
#youtube#স্বামীর ৬টি কাজ না করলে স্ত্রী জাহান্নামী নারী বক্তা সকিনা বেগম mohila der waz mohila waz nari bokta
0 notes
Text
রিলে কি?রিলে কত প্রকার ? রিলের কাজ কি ? রিলে কোথায় কোথায় ব্যবহার করা হয়?
রিলে একটি ইলেকট্রনিক বা ইলেকট্রোমেকানিক্যাল ডিভাইস যা একটি ছোট ইলেকট্রিক্যাল সিগন্যালের মাধ্যমে একটি বৃহত্তর লোড বা সার্কিট চালাতে বা বন্ধ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি মূলত একটি সুইচ হিসেবে কাজ করে, যা ইলেকট্রিক্যাল সংকেতের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। রিলে কি? রিলে কত প্রকার ? রিলের কাজ কি ? রিলে কোথায় কোথায় ব্যবহার করা হয়? কিভাবে বোঝা যাবে রিলে নষ্ট হয়ে গেছে? রিলের প্রকারভেদ: ইলেক্ট্রোমেকানিক্যাল…
#ওভার লোড রিলের কাজ কি#কিভাবে বোঝা যাবে রিলে নষ্ট হয়ে গেছে?#টাইমা�� রিলে#ফ্রিজের রিলের কাজ কি#রিলে কত প্রকার ?#রিলে কত প্রকার ও কি কি#রিলে কাকে বলে#রিলে কি এবং এর কাজ কি?#রিলে কি?#রিলে কিসের ব্যবহার?#রিলে কোথায় কোথায় ব্যবহার করা হয়?#রিলে প্রধানত কত প্রকার?#রিলে সুইচ#রিলের কাজ কি ?#রিলের দাম#রিলের ব্যবহার#লাইনের জন্য ডিরেকশনাল রিলে কেন প্রয়োজন?
0 notes
Text
VPN কি? কাজ, সুবিধা, অসুবিধা ও নিরাপদ VPN চিনার উপায় | What is a VPN? How It Works
সম্পুর্ণ ভিডিও পেতে নিচে লিংক কে ভিজিট বা ক্লিক করুন:
Youtube: https://youtu.be/OxX-sAvfsuM
Facebook: https://www.facebook.com/BasicUnlimited/videos/8614652208567381/
ভিডিওটি ভালো লাগলে লাইক, কমেন্ট এবং সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না. Share it with your friends and help them learn too🙏
অন্যান্য স্যোসাল মিডিয়ার লিংক:
YT: https://www.youtube.com/@basicunlimited
FB: https://www.facebook.com/BasicUnlimited
IG: https://www.instagram.com/basicunlimited
Threads: threads.net/@basicunlimited
Twitter: https://x.com/BasicUnlimited
Tiktok: https://www.tiktok.com/@basicunlimited
Pinterest: https://www.pinterest.com/basicunlimited
#diy tech#technology#tech solutions#technews#best vpn#vpn service#VPN In Bangladesh what is a VPN?#"VPN ব্যবহার নিয়ে চিন্তিত? | Safe & High-Quality VPN চেনার উপায় | Worried About VPN? | সুবিধা ও অসুবিধা এক্সপ্লাইনেদ#VPN কি? কাজ#সুবিধা ও অসুবিধা#এবং নিরাপদ VPN চিনার উপায় | What is a VPN? How It Works#Benefits and Drawbacks#and How to Choose a Secure VPN
0 notes
Video
youtube
জিলহজ্ব মাসে ১০ দিন ভুলেও যে কাজ করবেন না | Mustafiz Rahmani New bd Waz ...
0 notes
Text
Josh Brolin wanted to return to Deadpool but 'never got a call'
অনেকক্ষণ ধরে, জোশ ব্রোলিন তার ক্যাবল হিসাবে ফিরে আসার ইচ্ছা সম্পর্কে সোচ্চার হয়েছে রায়ান রেনল্ডস-এলইডি মৃত্যু কূপ ভোটাধিকার তবে, এটি এখন পরিষ্কার হয়ে গেছে যে তিনি আসন্ন ছবিতে সুপার সৈনিকের ভূমিকায় অভিনয় করবেন না, ডেডপুল এবং উলভারিন. হলিউড অভিনেতা এক চিমটি লবণ দিয়ে সত্যটি মেনে নিচ্ছেন। (এছাড়াও পড়ুন: ডেডপুল এবং উলভারিন ট্রেলার: রায়ান রেনল্ডস, হিউ জ্য��কম্যান বিশ্বকে বাঁচাতে বাহিনীতে যোগ…
View On WordPress
#জশ ব্রোলিন ডেডপুলে কেবলের চরিত্রে ফিরে আসবেন#জশ ব্রোলিন ডেডপুলে ফিরতে চেয়েছিলেন#জশ ব্রোলিন রায়ান রেনল্ডসের সাথে কাজ করছেন#ডেডপুল 3-এ জোশ ব্রোলিন
0 notes
Text
নিজের ভালোর জন্য যাদের থেকে দূরে থাকবেন
-------------------------------------------------------------
আত্মপ্রেমী মানুষের সঙ্গে থাকলে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতেই হবে।
আশপাশে নানান ধরনের মানুষ। সবার মধ্যেই রয়েছে হিংসা, ভালোবাসা, প্রেম কিংবা রাগ-ক্ষোভ।
তবে কিছু মানুষ রয়েছে যাদের সঙ্গে থাকলে আপনার জীবন হয়ে উঠতে পারে বিষাক্ত।
এই ধরনের মানুষকে চিহ্নিত করার উপায় আর দূরে থাকার কিছু পরামর্শ দেওয়া হল মানসিকস্বাস্থ্য-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে।
আত্মপ্রেমী মানুষ: ইংরেজিতে যাদের বলে ‘নারসিসিস্ট’ তাদের থেকে দূর থাকা উচিত। নিজেকে ভালোবাসার স্বাস্থ্যকর। তবে অতিরিক্ত আত্মপ্রেমীদের আশপাশে থাকা মানুষদের গুনতে চরম মূল্য।
‘নারসিসিস্ট’দের প্রথমে বেশ মনোহর মনে হবে। তবে তারা হবে ধান্দাবাজ, একগুয়ে, সহজেই অন্যকে দোষ দেবে এবং নিজের পছন্দমতো কাজ না হলে দেবে শীতল মনোভাব।
যদি কাছের কোনো মানুষের মাঝে এই ধরনের বৈশিষ্ট লক্ষ্য করেন তবে উচিত হবে তাদের থেকে নিজেকে নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে রেখে সম্পর্ক চালিয়ে যাওয়া।
গালগল্প: ‘পার্সোনালিটি অ্যান্ড সোশাল সাইকোলজি বুলেটিন’য়ে প্রকাশিত নেদারল্যান্ডের গ্রোনিনগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার ফলাফল অনুযায়ী, কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীকে নিয়ে গল্পগুজব করার মাধ্যমে আত্মকেন্দ্রিক ও অলস কর্মচারী সম্পর্কে ধারণা পা��য়া যায়, যা অনেকটাই স্বাস্থ্যকর অফিস ব্যবস্থাপনার জন্য।
তবে যারা বেশি গুজব ছড়ানোর উদ্দেশ্যে গালগল্প ফাঁদে বা নিজেদের ভালো সাজানোর জন্য বানিয়ে কথা বলে, তাদের সঙ্গ মোটেই স্বাস্থ্যকর হতে পারে না।
যদি এরকম মানুষের সংস্পর্শে এসে থাকেন তবে তাদেরকে ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলা থেকে দূরে থাকুন। অথবা একেবারেই এড়িয়ে চলুন।
আত্ম-ধ্বংসাত্মক মানুষ: অতিরিক্ত মদ্যপান, হাত-পা কাটা কিংবা ক্ষুধামন্দা- এই ধরনের বৈশিষ্ট সম্পন্ন মানুষদের প্রতি বিশেষ করে পরিচিত কেউ হলে তার জন্য আপনার মন খারাপ হতেই পারে। তাদের সাহায্য করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে পেশাদার মনোবিজ্ঞানির পরামর্শ নিয়ে আগাতে হবে।
তবে তাদের ধ্বংসাত্মক মনোভাব যদি আপনারই মানসিক ক্ষতির কারণ হওয়া শুরু করে তবে অবশ্যই তাদের থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়া হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
আবেগ নিয়ে খেলা: মানুষের সহানুভূতি পাওয়ার জন্য যারা আবেগ নিয়ে খেলে, যাকে বলা যেতে পারে আবেগের পরজীবী, তাদের থেকে দূরে থাকাই ভালো। এই ধরনের মানুষ নিজেকে খুবই ভঙ্গুরভাবে উপস্থাপন করে অন্যের সহানুভূতি যোগাড় করবে। তারপর নিজের কাজ হয়ে গেলে সেই মানুষকে অগ্রাহ্য করবে।
যতক্ষণ না সেই মানুষটার প্রয়োজন ফুরাচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত তারা হয় স্বার্থপর, একগুয়ে, চাহিদা পূরণের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাবে।
এই ধরনের মানুষের সঙ্গে পরিচয় থাকলে দূরে সরে যান। কারণ মনে রাখবেন আবেগ বেঁচে যারা সম্পর্ক করে তারা ভালোবাসা চায় না, তারা খালি আপনার শক্তিটাই শুষে নেবে।
পরশ্রীকাতর: হিংসা মানুষের মধ্যে থাকতেই পারে। সাধারণ সম্পর্কে হিংসা করা অনেক ক্ষেত্রেই ভালোবাসার লক্ষণ হিসেবে দেখা হয়।
তবে সেই হিংসার কারণে যদি কেউ আপনাকে কষ্ট দেয়, কোনো কাজ করতে বাধা দেয় বা প্রতিযোগিতায় নামে তবে সেই মানুষ থেকে দূরে থাকুন।
প্রচণ্ড হিংসুটে মানুষ কখনও স্বাস্থ্যকর সম্পর্ক বজায় রাখতে পারে না। যখন ভালোবাসার সম্পর্কে একে অপরের প্রতি সাহায্য করার মনোভাব না থাকে, দুজন দুজনের ভার বহন করে করার বিষয় না থাকে- সেখান থেকে অবশ্যই সরে আসা উচিত নিজের ভালোর জন্য।
বলির পশু: নিজেকে বলির পশু ভাবা বা নিজেকে সব সময় অন্যের মাধ্যমে অপরাধী হওয়ার মনোভাব কারও মধ্যে দেখতে পান তবে তাকে ভালো উপদেশ আপনি দিতেই পারেন। তবে এই মানসিকতার মানুষরা ভালো উপদেশ গ্রহণ করলেও নিজের নেতিবাচক মনোভাবের জন্য কোনো সমাধানে যেতে পারে না।
যদি এই নিজেকে এই ধরনের অপরাধবোধে ভোগা মানুষের শিকারে পরিণত হন তবে নিজেকে বাঁচাতে অবশ্যই দূর থেকে সম্পর্ক রাখুন।
মাকিয়াভ্যালিয়ান: মানসিক স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের ভাষায় ‘মাকিয়াভ্যালিয়জম’কে চিহ্নিত করা হয়েছে তাদেরকে যারা অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করার সময় খুবই শীতল অনুভূতির সঙ্গে বিভিন্ন ধান্দা করে। তাদের অনুভূতি আন্তরিক নয়, থাকে সহানুভূতির অভাব।
মনোবিজ্ঞানিদের সাধারণ পরামর্শ থাকে, ‘মাকিয়াভ্যালিয়ান’ মানুষের দেখা পেলেই পালিয়ে যান। তবে ঘটনাক্রমে যদি তাদের সঙ্গে থাকতেই হয় তাহলে তাদের সঙ্গে ব্যবসায়ীর মতো ব্যবহার করুন। অর্থাৎ তাকে কিছু দিতে হলে সে আপনাকে কী দেবে- সে বিষয়ে আগে নিশ্চিত হয়ে নিন। যাকে বলে ‘উইন উইন সিচুয়েইশন’।
উদাসীন মানুষ: সম্পর্কে একজন মানুষ বেশি দিয়ে যাবে – বিষয়টা খুবই সাধারণ। তবে একজন মানুষের জন্য সেটা অনেক সময় খুবই চাপের বিষয় হয়ে যায় যখন তাকে মানসিক ভরের বেশিরভাগটাই টানতে হয়।
এই এক পক্ষীয় অবস্থার পড়ে সেই মানুষটার মনে হতে থাকে, ‘আমি খালি দিয়েই যাচ্ছি দিয়েই যাচ্ছি’। অন্যদিকে অপর পক্ষ সেই বিষয়টা খেয়াল না করে উদাসিনতার পরিচয় দিয়ে যেতে থাকে।
এই ধরনের সম্পর্ক শেষ পর্যন্ত হৃদয় ভাঙার কারণ হয়। আর যে ব্যক্তি দিয়েই যায় সে এক পর্যায়ে আত্মভিমানে ভুগতে থাকে।
অমোঘ মিথ্যাবাদী: এরকম ভাবার কারণ নেই যে, সবাই সবসময় সত্য কথা বলবে। তবে যদি সন্দেহ হয় আপনার জীবনের কেউ বেশিরভাগ সময় অনুভূতি কাড়তে অতিরিক্ত মিথ্যা বলছে তাহলে সাবধান হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
অস্বাভাবিক মিথ্যাবাদীদের প্রথমে খুবই ‘চার্মিং’ মনে হবে। তারা জীবনটাকে মজারও করে তুলতে পারে। তবে একটা রেখায় এসে এই ধরনের মানুষদের সঙ্গে মেশা বন্ধ করতে হবে কিংবা কমিয়ে দিতে হবে। কারণ বিশ্বাস না থাকলে সেই সম্পর্ক জোড়ালো হতে পারে না।
এই ধরনের মানুষদের সঙ্গে তরল সম্পর্ক রাখাই ভালো। গভীরে গেলেই মরবেন।
ফ্রেনিমি: মনোবিজ্ঞানের নতুন শব্দ। বাংলায় যাকে বলা যেতে পারে ‘বন্ধু যখন শত্রু’। কর্মক্ষেত্রে বা বন্ধুদের মধ্যে সাধারণ প্রতিযোগিতা থাকতেই পারে। যা একে অপরে উন্নতির দিকে নিয়ে যায়। তবে সেই প্রতিযোগিতায় থাকে সাহায্য ও সহানুভূতির মনোভাব।
তবে কোনো বন্ধু যদি আপনাকে টপকে যেতে চায়, যদি আপনার সাহায্যে এগিয়ে না আসে, সফলতায় খুশি না হয়, অন্যের কাছে আপনাকে নিয়ে গালগল্প করে- তবে বুঝতে সে আপনার বন্��ু-রূপী শত্রু, অর্থাৎ ‘ফ্রেনিমি’।
আপনি যার যত্ন নিচ্ছেন তার কারণেই অসুখী বোধ করছেন। যদি এরকম পরিস্থিতির শিকার হন তবে তার সঙ্গে কথা বলে বিষয়গুলো সমাধান করার চেষ্টা করুন নয়ত নিজের ভালোর জন্য বন্ধন ছিন্ন করে দূরে চলে যান।
খারাপকে ভালো বলা: মানুষ বড় হতে হতে বিভিন্ন খারাপ অভ্যাসে রপ্ত হয়ে যায়। যেমন মদ্যপ হয়ে যাওয়া, সময় কিংবা টাকাপয়সা ঠিক মতো সামাল দিতে না পারা, কিংবা নিজেকে ধ্বংসকরার মতো কাজে লিপ্ত হওয়া- যা আমাদের অনেক সময় হৃদয়ভঙ্গের কারণ হয়। আর সেসব থেকে সেই মানুষটাকে বের করে আনতে আমরা অনেকরকম পদক্ষেপ নিয়ে থাকি।
তবে এই ধরনের খারাপ অভ্যাসগুলোকে যারা এড়িয়ে যায় এমনকি সেই কাজগুলো করতে উদ্বুদ্ধ করে, কিংবা আপনি নিজে কোনো বাজে অভ্যাস থেকে বের হয়ে আসতে চাচ্ছেন কিন্তু সেই ব্যক্তি আপনাকে বাধা দিচ্ছে উল্টো টেনে ধরছে সেই খারাপ পথের দিকে তাহলে অবশ্যেই তাদের এড়িয়ে চলুন।
এড়িয়ে চলতে হবে ততক্ষণ পর্যন্ত যতক্ষণ না আপনি নিজে শক্ত হচ্ছেন।
অহমিকা: রূপক অর্থে ভেবে নেওয়া যাক- আপনার কি কখনও মনে হয়েছে যে, এমন কোনো মানুষের সঙ্গে আছেন যে সবসময় ঘরের পুরোটা জায়গাটা নিজের জন্য নিতে চাইছে।
বন্ধুমহলে এমন একজন থাকতেই পারে, যে চায় সবাই তার দিকেই নজর দিক। তবে সম্পর্কে যখন এমন চাহিদার সৃষ্টি হয় এবং সেখানে যদি নিজের কোনো জায়গা না থাকে তাহলে উচিত হবে সেই বন্ধুর সঙ্গে সম্পর্কটা নতুন করে সাজিয়ে দূরত্ব বজায় রেখে চলা।
আগ্রাসী মনোভাব: কিছু মানুষ রয়েছে যাদের মেজাজ এই চড়া তো এই শীতল। তারা তাদের মনোভাব সহজে প্রকাশ করতে পারে না। তারা বেশিরভাগ সময় আত্মরক্ষামূলক আচরণ করে। কী বিষয় জানতে চাইল- ছল চতুর উত্তর দেয়। তারা ভালো থাকলেও বলে খারাপ আছি- সহানুভূতি আদায়ের জন্য।
এই ধরনের মানুষ কি আপনার মানসিক শক্তি কেড়ে নিচ্ছে। তবে তাদের সঙ্গে দূরত্ব মেপে যোগাযোগ রাখুন। না হলে হয়ত শত্রুতায় রূপ নেবে সম্পর্ক।
উপহাস: এই ধরনের মানুষ হয় বিরক্তিকর। তারা নতুন অভিজ্ঞতা থেকে দূরে থাকে। শুনতে চায়না কোনো কিছু। সবসময় বিতর্কে জড়ায়। তাদের বাজে ব্যবহার খারাপ কথার কোনো অর্থ থাকে না। তারা হয় সামাজিকভাবে অন্ধ।
এই ধরনের মানুষ যদি আপনার আশপাশে থাকে আর আপনাকে অস্বস্তি ফেলে তাহলে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার কোনো কারণই নেই। খুব স্বাভাবিকভাবে তাদের সঙ্গে দ্রুত কথা শেষ করে ভেগে পড়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
যারা শারীরিকভাবে অপমান করে: ‘ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স’য়ের শিকার নিয়ে নানান তথ্য রয়েছে। সেটা শুধু যে নারীদের ওপর ঘটে তা নয় পুরুষরাও রয়েছে এই তালিকায়।
যারা শারীরিক বা মানসিক ভাবে সারাক্ষণ আঘাত করে, তারপর প্রতিজ্ঞা করে আর করবে না, কিন্তু সেই প্রতিজ্ঞা বেশিদিন টেকে না- এমন মানুষের সঙ্গে বসবাস করার চাইতে দ্রুত সেখান থেকে বের হয়ে যাওয়া হবে ভালো পন্থা।
মানসিক আঘাত: সব আঘাতই যে শারীরিক হবে তা নয়, কেউ কেউ মানসিক-ভাবে আঘাত করতে ওস্তাদ।
প্রতিনিয়ত অবজ্ঞা করা, প্রচণ্ড হিংসুটে ও সারক্ষণ ভাব ধরে থাকা- এই ধরনের মানসিকতার লক্ষণ।
সম্পর্কে রক্ষার্থে এই ধরনের মানুষ যেকোনো বিষয়ে ভীতি দেখাতে পিছ পা হয় না।
যদি এই ধরনের মানুষের সঙ্গে জড়িয়ে থাকেন তবে তাকে সাহায্য করার জন্য মানসিকরোগ বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিতে পারেন। নয়ত যত দ্রুত সম্ভব তার কাছে দূরে সরে যাওয়া হবে মঙ্গল।
অত্যাচারীর ফিরে আসা: শারীরিক ও মানসিক ভাবে আঘাত করা ব্যক্তিরা অনেক সময় জীবনে ফিরে আসে। সেটা হতে পারে পুরানো ব্যক্তি বা নতুন কেউ। এই ধরনের মানুষ ফিরে আসতে চাইলে অতীতের কথা চিন্তা করুন। ফিরে আসাটা যতই প্রেমময় হোক অতীতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নিজে ভালো থাকুন, তাদের থেকে দূরে থাকুন।
সমালোচক: অফিসের বস, বন্ধু, আত্মীয় বা সহকর্মীদের মধ্যে এমন কেউ কি আছে সে সবসময় আপনার নেতিবাচক সমালোচনা করে!
আপনার নিজস্ব সময় কাটানো, আপনার পোশাক, কর্মকাণ্ড বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে কটু সমালোচনা করতেই থাকে- মনে রাখবেন এমন মানুষের আশপাশে থাকলে আপনি সবসময় ক্লান্ত অনুভব করবেন।
হয় এই ধরনের মানুষকে বোঝান তার কথা শুনে আপনার কতটা খারাপ লাগে নয়তো নির্দিষ্ট সীমারেখা টেনে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখুন। সারাক্ষণ নেতিবাচক মনোভাব সামলানো কারও জন্যই সম্ভব না।
পুরানো বন্ধু যখন তেতো হয়: পুরানো বন্ধু সবসময়ই আনন্দের। পুরানো বন্ধু ফিরে আসা আরও আনন্দের। তবে যদি দেখা যায় সেই পুরানো বন্ধুর কার্যকলাপ আপনাকে আহত করছে তবে সাবধান হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
নিজস্বতা হারিয়ে ফেলতে থাকলে সেই বন্ধুর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখাই হবে মঙ্গলজনক।
সম্পর্ক পাতলা হওয়া: বন্ধুত্ব হোক কিংবা প্রণয়ের সম্পর্ক- সময়ের মূল্য না দিলে সেটার কোনো মর্যাদা থাকে না।
মানসিকভাবে দুর্বল অনুভব করা এক জিনিস আর আপনি সব দিক সামলিয়ে যার জন্য সময় বের করে রাখলেন, অন্তিম মুহূর্তে সেই মানুষটাই আপনাকে ফাঁকি দিল।
যদিও এই ধরনের মনোভাব সম্পর্ক ছেদ করার বিশেষ কারণ হিসেবে পড়ে না। বরং যে এরকম করছে তাকে যদি কাছের ভাবেন, তবে তার সঙ্গে আলোচনায় বসুন। সমস্যাটা কোথায় সেটা কথা বলে সমাধান করা যেতেই পারে।
পাশাপাশি জানিয়ে দিন তার এই পাতলা মনোভাবের জন্য আপনার ধৈর্য্য কমে যাচ্ছে।
#নিজের ভালোর জন্য যাদের থেকে দূরে থাকবেন#-------------------------------------------------------------#আত্মপ্রেমী মানুষের সঙ্গে থাকলে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতেই হবে।#আশপাশে নানান ধরনের মানুষ। সবার মধ্যেই রয়েছে হিংসা#ভালোবাসা#প্রেম কিংবা রাগ-ক্ষোভ।#তবে কিছু মানুষ রয়েছে যাদের সঙ্গে থাকলে আপনার জীবন হয়ে উঠতে পারে বিষাক্ত।#এই ধরনের মানুষকে চিহ্নিত করার উপায় আর দূরে থাকার কিছু পরামর্শ দেওয়া হল মানসিকস্বাস্থ্য-বিষয়ক#আত্মপ্রেমী মানুষ: ইংরেজিতে যাদের বলে ‘নারসিসিস্ট’ তাদের থেকে দূর থাকা উচিত। নিজেকে ভালোবাসা#‘নারসিসিস্ট’দের প্রথমে বেশ মনোহর মনে হবে। তবে তারা হবে ধান্দাবাজ#একগুয়ে#সহজেই অন্যকে দোষ দেবে এবং নিজের পছন্দমতো কাজ না হলে দেবে শীতল মনোভাব।#যদি কাছের কোনো মানুষের মাঝে এই ধরনের বৈশিষ্ট লক্ষ্য করেন তবে উচিত হবে তাদের থেকে নিজেকে নিরাপ#গালগল্প: ‘পার্সোনালিটি অ্যান্ড সোশাল সাইকোলজি বুলেটিন’য়ে প্রকাশিত নেদারল্যান্ডের গ্রোনিনগ#কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীকে নিয়ে গল্পগুজব করার মাধ্যমে আত্মকেন্দ্রিক ও অলস কর্মচারী সম্পর্কে ধা#যা অনেকটাই স্বাস্থ্যকর অফিস ব্যবস্থাপনার জন্য।#তবে যারা বেশি গুজব ছড়ানোর উদ্দেশ্যে গালগল্প ফাঁদে বা নিজেদের ভালো সাজানোর জন্য বানিয়ে কথা বলে#তাদের সঙ্গ মোটেই স্বাস্থ্যকর হতে পারে না।#যদি এরকম মানুষের সংস্পর্শে এসে থাকেন তবে তাদেরকে ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলা থেকে দূরে থাকুন।#আত্ম-ধ্বংসাত্মক মানুষ: অতিরিক্ত মদ্যপান#হাত-পা কাটা কিংবা ক্ষুধামন্দা- এই ধরনের বৈশিষ্ট সম্পন্ন মানুষদের প্রতি বিশেষ করে পরিচিত কেউ হ#তবে তাদের ধ্বংসাত্মক মনোভাব যদি আপনারই মানসিক ক্ষতির কারণ হওয়া শুরু করে তবে অবশ্যই তাদের থেকে#আবেগ নিয়ে খেলা: মানুষের সহানুভূতি পাওয়ার জন্য যারা আবেগ নিয়ে খেলে#যাকে বলা যেতে পারে আবেগের পরজীবী#তাদের থেকে দূরে থাকাই ভালো। এই ধরনের মানুষ নিজেকে খুবই ভঙ্গুরভাবে উপস্থাপন করে অন্যের সহানুভ#যতক্ষণ না সেই মানুষটার প্রয়োজন ফুরাচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত তারা হয় স্বার্থপর#চাহিদা পূরণের জন্য চেষ্ট�� চালিয়ে যাবে।#এই ধরনের মানুষের সঙ্গে পরিচয় থাকলে দূরে সরে যান। কারণ মনে রাখবেন আবেগ বেঁচে যারা সম্পর্ক করে ত#তারা খালি আপনার শক্তিটাই শুষে নেবে।#পরশ্রীকাতর: হিংসা মানুষের মধ্যে থাকতেই পারে। সাধারণ সম্পর্কে হিংসা করা অনেক ক্ষেত্রেই ভালোব
0 notes
Text
SSP বা সিঙ্গেল সুপার ফসফেট সারের কাজ ও ব্যাবহার
ফসফেট সারের কাজ ও ���্যাবহার:- আজ আমি কথা বলবো সিঙ্গল সুপার ফসফেট নিয়ে, যেটাকে আমরা ফসফেট সার বলি বা এসএসপি সার বলি। এই এসএসপি সার আমরা কেন ব্যবহার করবো, কখন ব্যবহার করবো এবং কিভাবে ব্যবহার করবো? সেটা আমি এই পোস্টে একদম বিস্তারিত আলোচনা করবো। সিঙ্গল সুপার ফসফেট বা এসএসপি হল একটা কেমিকাল বা রাসায়নিক সার। এটা বাজারে দু-ভাবে পাওয়া যায়- একটা হচ্ছে দানা আকারে, আর একটা হচ্ছে পাউডার বা ডাস্ট…
View On WordPress
#Single super phosphate#SSP ফসফেট সারের কাজ ও ব্যাবহার#SSP সার ব্যবহারের নিয়ম#গাছে সার প্রয়োগের নিয়ম#গাছের পরিচর্যা#ছাদ বাগান#বাগানে সার প্রয়োগ#বাগানের পরিচর্যা#রসায়নিক সার
0 notes
Text
1 note
·
View note
Video
youtube
৩টি কাজ || কালো জা*দু || Tarek Monoware | তারেক মনোয়ার | New bd Waz 2023
0 notes
Video
youtube
কোন 5 টি কাজ না করলে নামাজ রোজা হজ্জ যাকাত কিছুই হবে না mohila der waz m...
#youtube#কোন 5 টি কাজ না করলে নামাজ রোজা হজ্জ যাকাত কিছুই হবে না mohila der waz mohila waz nari bokta waz
0 notes
Text
ট্রান্সফর্মার কি ?ট্রান্সফর্মার কত প্রকার?ট্রান্সফরমারের কাজ কি ?
ট্রান্সফর্মার একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা বৈদ্যুতিক শক্তির ভোল্টেজ স্তর পরিবর্তন করতে ব্যবহৃত হয়। এটি মূলত দুটি বা ততোধিক কপার কন্ডাক্টর (কোইল) নিয়ে গঠিত, যেগুলি একটি চৌম্বক ক্ষেত্রের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকে। এটি এক ধরনের ইন্ডাকটিভ সংযোগের মাধ্যমে কাজ করে। ট্রান্সফর্মার কি ? ট্রান্সফর্মার কত প্রকার? ট্রান্সফরমারের কাজ কি ? ট্রান্সফর্মার কোথায় কোথায় ব্যবহার করা হয়? কিভাবে বোঝা যাবে…
#Transformer#কিভাবে বোঝা যাবে ট্রান্সফর্মারটি নষ্ট হয়ে গেছে?#গৌণ কুন্ডলী কাকে বলে#ট্রান্সফরমার এর বিভিন্ন অংশ#ট্রান্সফরমার কেন ব্যবহার করা হয়#ট্রান্সফরমার সূত্র#ট্রান্সফরমা���ের কাজ কি ?#ট্রান্সফর্মার কত প্রকার?#ট্রান্সফর্মার কি ?#ট্রান্সফর্মার কোথায় কোথায় ব্যবহার করা হয়?#ডিস্ট্রিবিউশন ট্রান্সফরমার কাকে বলে#পাওয়ার ট্রান্সফরমার এর কাজ কি#স্টেপ আপ ট্রান্সফরমার এর ব্যবহার
0 notes
Text
UK-India Ties Force of Good, Must Work Together to Prevent Global Conflict, Says British Home Secretary - News18
যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিব জেমস চতুরভাবে 24 জানুয়ারি লন্ডনের হাউস অফ লর্ডসে ইন্ডিয়া গ্লোবাল ফোরামের 6 তম বার্ষিক ইউকে-ভারত সংসদীয় মধ্যাহ্নভোজে বক্তৃতা দিচ্ছেন। (চিত্র: @IGFupdates/X) বড় বৈশ্বিক সংঘাতের পটভূমিতে, এবং 22 বছরে একজন ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর যুক্তরাজ্যে প্রথম সফরের পরে, স্বরাষ্ট্র সচিব জেমস চতুরভাবে সংঘাত রোধে অংশীদারিত্বের প্রাণশক্তির উপর জোর দিয়েছিলেন। ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র…
View On WordPress
#ইউকে-ইন্ডিয়া টাইজ ফোর্স অফ গুড#বলেছেন ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড#বৈশ্বিক সংঘাত প্রতিরোধে একসঙ্গে কাজ করতে হবে
0 notes