#কনডম ক্যাথেটার
Explore tagged Tumblr posts
eusufzai-bd · 2 years ago
Text
বেড সোর এবং অন্যান্য
বেড সোর এবং অন্যান্য
অসুস্থ্য মানুষ যদি দীর্ঘদিন শয্যাগত থাকে এবং নড়াচড়া করতে না পারে বা কম করে তাহলে প্রথমেই যে জিনিস নিয়ে ভয় থাকে তা হলো বেড সোর। এর আরেক নাম প্রেশর আলসার। আম্মারও হয়েছিলো, আব্বারও হয়েছে।  এই বেড সোর যাতে না হয় তার জন্য প্রাথমিকভাবে দরকার এয়ার ম্যাট্রেস। এই ম্যাট্রেসে ছোট ছোট পকেট থাকে, একটি এয়ার পাম্প দিয়ে সেই পকেট গুলি প্রতিনিয়ত বাতাস দিয়ে পূর্ণ করা হয় এবং খালি করা হয়। এতে চিৎ হয়ে শুয়ে থাকলে পিঠে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
paathok · 7 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/38005
মূত্রনালির সংক্রমণ, কারণ ও প্রতিকার
Tumblr media
সংক্ষেপে UTI বা মূত্রপথের সংক্রমণ নারী ও পুরুষের মাঝে একটি বহুল পরিলক্ষিত ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ জনিত রোগ। মূত্রনালি সংক্রমণের সব ক্ষেত্রেই এটির লক্ষণ দেখা যায়। আবার কোনো প্রকার লক্ষণ দেখা নাও দিতে পারে। এটি জটিল সংক্রমণে রূপ নিতে পারে আবার নাও পারে। একবার সংক্রামণ হলে পরবর্তিতে এই সংক্রমণ পরবর্তিতে কিডনি সংক্রমণ বা পাইলোনেফ্রাইটিস, মুত্রনালির সংক্রমণ অথবা মূত্রথলির সংক্রমণ বা সিস্টাইটিসে রূপ নিতে পারে। তাই এই সমস্যা হয়েছে জানলে কোনোভাবেই হেলামি করা ঠিক হবে না। তাহলে জেনে নিন কেনো মূত্রনালি সংক্রমণ হয়ে থাকে। আর এর লক্ষণগুলো কি কি।
কেনো হয়: UTI বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকতে পারে। বহির্বিশ্বে পুরুষ এবং নারীর মূত্রনালীতে বিভিন্ন অস্ত্রপচারের সময় অস্ত্রপচারের সরঞ্জামাদি থেকে সংক্রমণ ছড়িয়ে পরা একটা সাধারণ ঝুঁকিপুর্ণ কারণ, যদিও আমাদের দেশে এটি তেমন ঘটেনা।
সাধারণত তরুণী মেয়েদের ক্ষেত্রে যেসব কারণে এই সংক্রমণ হয়ে থাকে তা হল, জিনগত কারণে, মায়ের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা ঘটলে, দীর্ঘ সময় মূত্র চেপে রাখলে, অস্বাস্থ্যকর বা নোংরা পরিবেশে যৌনমিলন করলে, ডায়াফ্রাম (মেয়েদের কনডম) ও শুক্রাণু নাশক এর ব্যবহার করলে, সাধারণত ১৫ বছরের কম হলে এবং মূত্রনালী সরু বা বেশি সংকীর্ণ হলে।
বয়স্কা নারীদের ক্ষেত্রে তাদের অতিরিক্ত বয়েসই তাদের এই রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। বয়স্ক পুরুষদের ক্ষেত্রে, যাদের অণ্ডকোষ বা প্রোস্টেটে বিভিন্ন রোগ হয় এবং মূত্রনালিতে বাঁধার সৃষ্টি হয়, তাদের UTI হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।
তরুণদের ক্ষেত্রে তাদেরই এ রোগ হয়, যাদের যৌনসঙ্গী এ রোগে আক্রান্ত, যারা পায়ুকাম করে এবং যাদের খতনা বা মুসলমানি করানো হয়নি। শিশুদের এ রোগ সাধারণত আশপাশের অংশ থেকে দ্বিতীয় পর্যায়ের সংক্রমণ দ্ব��রা হয়ে থাকে।
যেসব অণুজীব এই UTI-এর জন্য দ্বায়ী, তারা হল Esherichia coli, Staphylococcus saprophyticus, Proteus mirabilis এবং Klebsiella pneumonia।
উপসর্গ ও রোগ নির্ণয়:
মূত্রপথের সংক্রমণের অনেকের ক্ষেত্রেই কোনরূপ লক্ষণ প্রকাশ পায় না, আবার অনেকের ক্ষেত্রে বিভিন্ন লক্ষণ দেখা যায়। সাধারণত যে লক্ষণটি দেখা যায় তা হল ঘনঘন এবং সেইসাথে যন্ত্রণাময় প্রসাব। এর সাথে তলপেটে ব্যথাও হতে পারে।
এই লক্ষণ হঠাৎ করেই একজন সুস্থ স্বাভাবিক ব্যক্তির বেলায় দেখা দিতে পারে যিনি অন্য সব দিক থেকে সম্পুর্ণ সুস্থ। নবজাতকদের ক্ষেত্রে সাধারণত, জ্বর, অস্বস্তি, বমি বা বদহজম এবং জন্ডিস, এসমস্ত উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
অনেকের যাদের বিভিন্ন কারণে ক্যাথেটার (সিরিঞ্জ ও পাইপের মাধ্যমে সরাসরি মূত্রথলি হতে মূত্র অপসারণ প্রক্রিয়া, Catheterization) ব্যাবহার করতে হয়, তাদের এ প্রক্রিয়াধীন থাকার কয়েকদিন বাদে এই রোগের লক্ষণ দেখা দিতে পারে।
রোগের উপসর্গ দেখা দিলে মূত্র ও রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে এ রোগ সনাক্ত করা যায়, তবে উপসর্গ দেখা না দিলে ধারাবাহিকভাবে মূত্রপরীক্ষা করা ছাড়া এ রোগ নির্ণয় করা কষ্টসাধ্য। বর্তমানে বৃক্কের এক্স-রে এবং আল্ট্রাসাউন্ড পরীক্ষার মাধ্যমেও এ রোগ সনাক্ত করা হয়।
চিকিৎসা-
UTI আক্রান্ত হলে তার কোন উপসর্গ দেখা না দিলে চিকিৎসার তেমন প্রয়োজন হয় না, কারণ দেহ তার নিজস্ব প্রতিরোধ ব্যাবস্থার মাধ্যমে কিছুদিন বাদে এ রোগ সারিয়ে তুলতে পারে। কিন্তু গর্ভাবস্থায় নারীদের যথাযথ চিকিৎসার প্রয়োজন।
যৌনসঙ্গীরও চিকিৎসার প্রয়োজন যদি সেও এই রোগের আক্রান্ত হন।UTI আপাতদৃষ্টে বেশ ছোটখাট রোগ মনে হলেও, দীর্ঘকাল ধরে এ রোগ বয়ে চললে একপর্যায়ে সেপ্টিক শক এবং কিডনির সংক্রমণ দেখা দিতে পারে, যা আমাদের কারোই কাম্য নয়।
আমাদের দেশে বিশেষত নারীরা লজ্জার বশে এ রোগ বয়ে চলেন দিনের পর দিন। অথচ এর চিকিৎসা অত্যন্ত সহজলভ্য। আবার কিছু সামান্য সতর্কতা অবলম্বন করলেই নারীদের জন্য এ রোগের হাত থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব, যৌনাঙ্গ সবসময় পরিষ্কার ও শুকনা রাখা, শুক্রাণু নাশক জেল বা ক্রিম ব্যবহার না করা এবং ক্যাথেটার ব্যবহারকারীদের জন্য নিয়মিত ক্যাথেটার পরিবর্তন করা।
0 notes
ishratjahanmishublog-blog · 7 years ago
Text
প্রসূতির রক্তক্ষরণ বন্ধে বাংলাদেশি ডাক্তারের অভিনব পদ্ধতি
ইউপি নির্বাচন:বরিশালে ১৪৪১৮ মনোনায়নপত্র দাখিল
প্রসূতির মৃত্যু এখনও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে বড় সমস্যা। আর এই মৃত্যুর প্রধান একটি কারণ রক্তক্ষরণ। ১৭ বছর আগে সহজ একটি পদ্ধতিতে প্রসূতির রক্তক্ষরণ বন্ধের উপায় বের করেছিলেন বাংলাদেশের প্রথিতযশা চিকিৎসক ডা. সায়েবা আক্তার। ক্যাথেটার দিয়ে একটি কনডম প্রসূতির জরায়ুর ভেতর প্রবেশ করিয়ে তা বাতাস দিয়ে ফুলিয়ে রক্ত বন্ধ করার এই পদ্ধতি এখন বিশ্বের বহু দেশে ব্যবহার করা হচ্ছে। ২০০৩ সালের পর থেকে বিশ্বের অনেক শীর্ষ…
View On WordPress
0 notes
dailymail24-blog · 7 years ago
Text
একটি কনডম ব্যবহারে সম্ভব নতুন মায়ের মৃত্যু ঠেকানো
একটি কনডম ব্যবহারে সম্ভব নতুন মায়ের মৃত্যু ঠেকানো
একটি কনডম ব্যবহারে সম্ভব নতুন মায়ের মৃত্যু ঠেকানো
বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলোতে মাতৃমৃত্যুর অন্যতম একটি কারণ হলো বাচ্চা জন্ম দেবার পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ। কিন্তু এর সমাধান কী? সমাধান আছে, একটি কনডম সম্বলিত ৫ ডলারেরও কম মূল্যের একটি কিট পারে নতুন এই মায়ের মৃত্যু ঠেকাতে। আর এই সস্তা কিটটিতে রয়েছে একটি কনডম, একটি ক্যাথেটার বা মূত্রনিষ্কাশনযন্ত্র এবং একটি সিরিঞ্জ।
এই তিনটি সরঞ্জাম ব্যবহা��� করেই…
View On WordPress
0 notes
education24-bangla-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
কনডম বাঁচাতে পারে লাখো মায়ের জীবন! উন্নয়নশীল বিশ্বে সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় বহু নারীর মৃত্যু ঘটে। তবে কনডমসহ মাত্র তিনটি সস্তা সরঞ্জাম ব্যবহার করেই এই মৃত্যু ঠেকানো যায়। এর নাম ইউবিটি কিট। বর্তমানে আফ্রিকাজুড়ে ধাত্রীদের ইউবিটি কিট ব্যবহারের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। খবর বিবিসির। পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই কিট দিয়ে চিকিৎসায় সফলতার হার ৯৭ শতাংশ। এই কিট লাখ লাখ মায়ের জীবন বাঁচাতে পারে। আফ্রিকার কেনিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলে এক ধাত্রী অ্যানি মুলিঞ্জ বলেন, ‘এই পদ্ধতি ব্যবহার করে আমরা এ পর্যন্ত তিনজনের জীবন বাঁচিয়েছি। সন্তান জন্মদানের সময় কোনো নারীর যখন অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়, তখন আমরা এটা ব্যবহারের পরই রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়ে যায়।’ বিশ্বে প্রতি দুই মিনিটে গর্ভাবস্থায় ও সন্তান জন্মদানের সময় একজন মায়ের মৃত্যু ঘটে। এর সবচেয়ে বড় কারণ হলো প্রচণ্ড রক্তক্ষরণ। আর এর সমাধান হলো ইউবিটি কিট। এতে রয়েছে একটি কনডম, একটি ক্যাথেটার ও একটি সিরিঞ্জ, যার মূল্য পাঁচ ডলারেরও কম। এটিতে কাজ হয়। এদিকে চিকিৎসাকেন্দ্রে তীব্র রক্তক্ষরণে আক্রান্ত নারীর চিকিৎসায় ৪০০ ডলারেরও বেশি খরচ করতে হয়। উন্নয়নশীল দেশগুলোর অনেক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের জন্যই এই খরচ অনেক বেশি। ধাত্রী অ্যানি মুলিঞ্জ বলেন, ‘আমরা কনডমের মধ্যে ক্যাথেটার ঢুকিয়ে কনডমের মুখের কাছের অংশটি বেঁধে ফেলি এবং কনডমটি হাত দিয়ে জরায়ুর ভেতরে ঢুকিয়ে দিই। এরপর সিরিঞ্জ দিয়ে ক্যাথেটারে ভেতরে স্যালাইন ঢুকিয়ে ফুলিয়ে দিই কনডমটি। এটি ফুলে ওঠায় জরায়ুর মুখ বন্ধ হয়ে যায় এবং রক্তক্ষরণ থেমে যায়। আফ্রিকাজুড়ে ধাত্রীদের ওই কিট ব্যবহারের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।’ ধাত্রী অ্যানি মুলিঞ্জ আরও বলেন, ‘গত বছরের শুরুর দিকের ঘটনা। সন্তান জন্মদানের পর এক মায়ের গর্ভফুল অপসারিত হওয়ার কয়েক মিনিট পরেই তাঁর প্রচণ্ড রক্তক্ষরণ শুরু হয়। রক্ত অবিরত পানির মতো গড়িয়ে পড়তে থাকে। তখন ইউবিটি কিট ব্যবহারের কথা মাথায় আসে। আমি জরায়ুতে কনডম ঢুকিয়ে ফুলিয়ে দিই। পাঁচ মিনিটের মধ্যে রক্তক্ষরণের মাত্রা কমে যায়। ওই নারী সুস্থ হয়ে সন্তানসহ বাড়ি ফেরেন।’
0 notes
eusufzai-bd · 2 years ago
Text
বেড সোর এবং অন্যান্য
বেড সোর এবং অন্যান্য
অসুস্থ্য মানুষ যদি দীর্ঘদিন শয্যাগত থাকে এবং নড়াচড়া করতে না পারে বা কম করে তাহলে প্রথমেই যে জিনিস নিয়ে ভয় থাকে তা হলো বেড সোর। এর আরেক নাম প্রেশর আলসার। আম্মারও হয়েছিলো, আব্বারও হয়েছে।  এই বেড সোর যাতে না হয় তার জন্য প্রাথমিকভাবে দরকার এয়ার ম্যাট্রেস। এই ম্যাট্রেসে ছোট ছোট পকেট থাকে, একটি এয়ার পাম্প দিয়ে সেই পকেট গুলি প্রতিনিয়ত বাতাস দিয়ে পূর্ণ করা হয় এবং খালি করা হয়। এতে চিৎ হয়ে শুয়ে থাকলে পিঠে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes