#উপশহর
Explore tagged Tumblr posts
topnews24online · 2 years ago
Text
উপশহরে নির্মাণাধীন মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন রাসিক মেয়র
উপশহরে নির্মাণাধীন মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন রাসিক মেয়র
টপ নিউজ ডেস্কঃ রাজশাহী মহানগরীর ১৪নং ওয়ার্ডের উপশহরে নির্মাণাধীন মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন। শুক্রবার জুম্মার নামাজ শেষে নির্মাণাধীন মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রটি পরিদর্শন সিটি মেয়র। এরআগে বায়তুস সালাম উপশহর বড় মসজিদে পবিত্র জুম্মার নামাজ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
nr24bd · 1 year ago
Text
রাজশাহীতে পাকিস্তানি রিভলবার ও মাদকসহ কোচিং সেন্টার পরিচালক গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে পাকিস্তানি রিভলবার ও মাদকসহ কোচিং সেন্টার পরিচালক গ্রেপ্তার
মেহেদী হাসান, নিজস্ব প্রতিনিধিঃ রাজশাহীতে আগ্নেয়াস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। রোববার দুপুরে উপশহর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে থেকে অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ মজনু আহমেদকে (৪০) গ্রেপ্তার করে। র‌্যাব জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযোগ চালিয়ে একটি প্রাইভেট কারে তল্লাশী করা হয়। এ সময় ওই কার থেকে তিন রাউন্ড গুলিসহ একটি পাকিস্তানি রিভলবার, ৫০ গ্রাম ক্রিস্টাল আইস ও ১৪৪ পিস ইয়াবা পাওয়া…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sattokhoborlive · 2 years ago
Text
ভোলায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী বাস উল্টে খাদে, আহত-৫০
সত্যখবর ডেস্ক: ভোলার দৌলতখান উপাজেলার উপশহর বাংলাবাজারের সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী একটি বাস খাদে পড়ে যায়। এ ঘটনায় অন্তত ৫০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুর দেড়টায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানান, অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে ভোলা থেকে চরফ্যাসনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা বাসটি উপজেলার দক্ষিণ জয়নগর ইউনিয়নের টেকনিক্যাল কলেজ সংলগ্ন স্থানে আসার পর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে যায়। যাত্রীদের চিৎকার শুনে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
natunsylhet24 · 2 years ago
Text
সড়ক দুর্ঘটনায় আহত নিসচা কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মিশু
সড়ক দুর্ঘটনায় আহত নিসচা কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মিশু
জাতীয় সামাজিক সংগঠন নিরাপদ সড়ক নিসচা কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সংগঠনিক সম্পাদক, আজীবন সদস্য ও সিলেট-চট্রগ্রাম বিভাগীয় কমিটির সদস্য সচিব মোঃ জহিরু�� ইসলাম মিশু মঙ্গলবার(৬ ডিসেম্বর) রাতে নগরীর উপশহর এলাকায় ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন। সিলেটের একটি বেসরকারি হাসপাতালে গতকাল রাতে তার সফল অস্ত্রপ্রচার সম্পন্ন হয়েছে। তার ডান হাত ও পায়ে গুরুতর জখম হয়েছে। দুর্ঘটনার…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
khulnabazar · 3 years ago
Text
চট্টগ্রামে মেট্রোরেলের বিনিময়ে উপশহর চায় চীন, সুপারিশ যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর কাছে
চট্টগ্রাম ব্যুরো: চট্টগ্রামে নিজেদের খরচে মেট্রোরেল প্রকল্প বাস্তবায়ন করে দিতে চায় চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত চারটি কোম্পানি। বিনিময়ে মীরসরাইয়ের কাছে সাগর থেকে উদ্ধার করা জমিতে তারা একটি স্মার্ট সিটি বানিয়ে সেখান থেকে লভ্যাংশ নিতে চায়। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে (সিডিএ) এমন একটি প্রস্তাব দিয়েছিল কোম্পানিগুলো। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের প্রেসক্লাবে এক সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে এসে চীনের এই প্রস্তাবকে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
zakaria27 · 4 years ago
Photo
Tumblr media
Some people don’t believe in heroes. But they haven’t met my brother. (at Uposhohor, Sylhet - উপশহর, সিলেট) https://www.instagram.com/p/CG3Nio5ADWD/?igshid=1pfqg689zwsx9
1 note · View note
iamemon94 · 4 years ago
Photo
Tumblr media
#সারা_দিনের_নির্বাচনী_কর্মসূচির_কিছু_মুহূর্ত 🛶🖤 (at Uposhohor, Jashore, Bangladesh - উপশহর, যশোর বাংলাদেশ) https://www.instagram.com/p/CGkbEriHHjF/?igshid=hoor98pftjvx
1 note · View note
joy69blr-blog · 6 years ago
Photo
Tumblr media
+++++++++++++++বাংলা নববর্ষের ইতিকথা, স্বাগত ১৪২৬+++++++++++++++
বাঙালি জীবনের অসাম্প্রদায়িক, সার্বজনীন একটি উৎসব হল পহেলা বৈশাখ, বর্ষবরণের দিন, শুভ নববর্ষ। এদিনটি প্রতিটি বাঙালির  জীবনে নিয়ে আসে উৎসব আমেজ আর ফুরফুরে বাতাসের দিন বসন্ত। আলপনা আঁকা শাড়ি আর পাঞ্জাবি ছাড়া যেন এদিনটিকে আর পালন করাই যায় না। সাথে লাল সবুজ আর সাদার মিশেলে হাতে, গালে ফুলকি আঁকা এখন হাল ফ্যাশন হয়ে দাড়িয়েছে। প্রতি বছরই ক্রমশ বাড়ছে বর্ষবরণের আমেজ। স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেলের সরাসরি সম্প্রচারের কল্যানে এখন রমনার বটমূল থেকে পুরো ঢাকা হয়ে প্রতিটি বিভাগীয় শহর, জেলা শহর, উপজেলা, ইউনিয়ন, গ্রাম পর্যন্ত ছড়িয়ে গেছে ঘটা করে নববর্ষ পালনের সংস্কৃতি। শুধু গ্রাম নয় শহর উপশহর রাজধানীর ঢাকারও বিভিন্ন অলিগলিতে বসে বৈশাখি মেলা। পান্তা- ইলিশ, বাঁশি, ঢাক -ঢোলের বাজনায় আর মঙ্গল শোভাযাত্রায় পূর্নতা পাচ্ছে বাঙালির এ উৎসব মুখরতা। কিন্তু যদি বলি এই নববর্ষের ইতিহাস কত দিনের ? হয়ত অনেকে বলবেন সেই অনেক বছর আগের ইতিহাস থেকে চলে আসছে বর্ষবরণ। আবার অনেকে হয়ত জানেন এর প্রকৃত ঠিকুজি কুষ্ঠি (ইতিহাস)। তারপরেও একটু ফিরে দেখা বাংলা নববর্ষের পথচলার ইতিহাসের দিকে।
বাংলা নববর্ষের ইতিহাসঃ হিন্দু সৌর পঞ্জিমতে, বাংলায় বারোটি মাস অনেক আগে থেকেই পালন হয়ে আসছে। কিন্তু গ্রেগরীয় পঞ্জিকায় দেখা যায়, এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময় এই সৌর বছর গণনা শুরু হত। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায়, ভারত বর্ষে মোঘল সাম্রাজ্য শুরুর পর থেকে আরবী বছর হিজরী পঞ্জিকা অনুযায়ী তারা কৃষিপণ্যের খাজনা আদায় করত। কিন্তু হিজরী সাল চাঁদের ওপর নির্ভরশীল হওয়ায় কৃষি ফলনের সাথে এর কোন মিল পাওয়া যেত না। আর তখনই সম্রাট আকবর এর সুষ্ঠু সমাধানের জন্য বাংলায় বর্ষপঞ্জি সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহন করেন। সম্রাটের আদেশ অনুযায়ী সে সময়কার বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও চিন্তাবিদ আমীর ফতেহউল্লাহ সিরাজী সৌর বছর ও আরবী হিজরী সালেরও ওপর ভিত্তি করে নতুন বাংলা সনের নিয়ম তৈরীর কাজ শুরু করেন। বাংলা বছর নির্ধারন নিয়ে লেখা বিভিন্ন বইয়ের প্রাপ্ত তথ্যমতে, ১৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দের ১০ ই মার্চ বা ১১ ই মার্চ থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। তবে পরীক্ষামূলক এই গননা পদ্ধতিকে কার্যকর ধরা হয় ১৫৫৬ সালের ৫ নভেম্বর তারিখ থেকে অর্থাৎ সম্রাট আকবরের সিংহাসন আরোহনের তারিখ থেকে। প্রথমে ফসলি সন বলা হলেও পরে বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষ নামে পরিচিতি পেতে শুরু করে।
বাংলা মাসের নামকরণঃ বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলা মাসের নামগুলো বিভিন্ন তারকারাজির নাম থেকে নেয়া হয়েছে। যেমনঃ বিশাখা থেকে বৈশাখ, জেষ্ঠ্যা থেকে জ্যৈষ্ঠ, আষাঢ়া থেকে আষাঢ়, শ্রবণা থেকে শ্রাবণ, ভাদ্রপদ থেকে ভাদ্র, কৃত্তিকা থেকে কার্তিক, অগ্রইহনী থেকে অগ্রহায়ণ, পূষ্যা থেকে পৌষ, মঘা থেকে মাঘ, ফল্গুনি থেকে ফাল্গুণ এবং চিত্রা থেকে চৈত্র। আগেকার দিনে অগ্রহায়ণ মাসে ধান কাটা শুরু হত বলে এই মাসকে বছরের প্রথম মাস ধরা হত। তাই এ মাসের নামই রাখা হয় অগ্রহায়ণ। অগ্র অর্থ প্রথম আর হায়ন অর্থ বর্ষ বা ধান। সম্রাট আকবরের সময়ে একটি বিষয় ছিল অত্যন্ত কষ্ট সাধ্য, তা হল মাসের প্রত্যেকটি দিনের জন্য আলাদা আলাদা নাম ছিল। যা কিনা প্রজা সাধারণের মনে রাখা খুবই কষ্ট হত। তাই সম্রাট শাহজাহান ৭ দিনে সপ্তাহ ভিত্তিক বাংলায় দিনের নামকরণের কাজ শুরু করেন। ইংরেজী বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় ইংরেজি ৭ দিনের নামের কিছুটা আদলে বাংলায় ৭ দিনের নামকরণ করা হয়। যেমন : সানডে- রবিবার। সান অর্থ রবি বা সূর্য আর ডে অর্থ দিন। এভাবে বর্ষ গণনার রীতিকে বাংলায় প্রবর্তনের সংস্কার শুরু হয় মোঘল আমলে।
বর্ষ বরণের প্রবর্তিত রুপঃ তখনকার দিনে শুধু কৃষিকাজ করার তাৎপর্যকে ধারণ করেই বাংলায় বছর গণনার রীতি চালু হয়। কিন্তু বহির্বিশ্বের সাথে বাঙালিদের যোগাযোগ নিরবিচ্ছিন্ন রাখার সুবিধার্থে বাংলাদেশের সব জায়গাতেই খ্রিষ্ট্রীয় সন ব্যবহার করা হয়। বাংলাদেশে প্রতিবছর ১৪ ই এপ্রিল নববর্ষ পালিত হয়। বাংলা একাডেমী কর্তৃক নির্ধারিত পঞ্জিকা অনুসারে এ দিনটিকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। বাংলা দিনপঞ্জির সাথে হিজরী ও খ্রিষ্ট্রীয় সনের মৌলিক কিছু পার্থক্য রয়েছে। তা হলো হিজরী সাল চলে চাঁদের সাথে আর খ্রিষ্ট্রীয় সাল চলে ঘড়ির সাথে। একারণে হিজরী সনের নতুন তারিখ শুরু হয় সন্ধ্যায় নতুন চাঁদের আগমনের মধ্য দিয়ে, ইংরেজি দিন শুরু হয় মধ্যরাতে আর বাংলা সনের শুরু হয় ভোরের সূর্য ওঠার সাথে সাথে।
নতুন বছর বরণে ��াঙালি আয়োজনঃ বাংলাদেশে বর্ষবরণের মূল ��য়োজন মূলত ঢাকার রমনা পার্কের বটমূলকে (অনেকে বলেন অশ্মথ মূল) ঘিরেই। সেই আনন্দ আয়োজন আর পান্তা ইলিশের বাঙালিয়ানায় পুরো জাতি নিজেকে খুঁজে ফিরে ফেলে আসা গত দিনগুলোর স্মৃতি রোমন্থন আর নতুন অনাগত সময়ক��� বরনের ব্যস্ততায়। পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি জাতিই নিজেদের ইতিহাস সংস্কৃতিকে বরনের জন্য বিশেষ বিশেষ দিনকে স্মরণীয় করে রাখে।
যেমন প্রাচীন আরবীয়রা ‘ওকাজের মেলা’, ইরানী’রা ‘নওরোজ উৎসব’ ও প্রাচীন ভারতীয়রা ‘দোলপূর্ণিমায়’ নববর্ষ উদযাপন করে থাকত। ( উল্লেখ্য, ইরানী’রা এখনো অনেক ঘটা করেই নওরোজ উৎসব পালন করে থাকে)। এখানে বলে রাখা ভাল, পূর্বপাকিস্তান সব সময়ই বাঙালি সংস্কৃতিকে দমিয়ে রাখার চেষ্টা করত। রবীন্দ্রনাথের কবিতা ও গান প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারীর প্রতিবাদে ১৯৬৫ সাল ( ১৩৭৫ বঙ্গাব্দে) ছায়ানট নামের একটি সংগঠন রমনা পার্কে পহেলা বৈশাখ বর্ষবরণ উৎসব পালনের আয়োজন করে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এসো হে বৈশাখ......এসো , এসো....গানের মাধ্যমে তারা স্বাগত জানাতে শুরু করে নতুন বছরকে।বর্ষবরন এগিয়ে যায় আরো এক ধাপ। বিস্তৃত হতে শুরু করে ছায়ানট নামের সংগঠনটির। যা এখন বাংলাদেশের সংস্কৃতির ক্ষেত্রে একটি মহিরূহে পরিণত হয়েছে। ১৯৭২ সালের পর থেকে রমনা বটমূলে বর্ষবরণ জাতীয় উৎসবের স্বীকৃতি পায়। ১৯৮০ সালে বৈশাখী মঙ্গল শোভাযাত্রার মাধ্যমে এক ধাপ বাড়তি ছোঁয়া পায় বাংলা নববর্ষ বরণের অনুষ্ঠান। ছড়িয়ে পড়ে সবার অন্তরে অন্তরে। প্রতি বছরই তাই কোটি বাঙালির অপেক্ষা থাকে কবে আসবে বাংলা নববর্ষ।
আধুনিকতার ছোয়ায় বর্ষবরনের অনুষ্ঠান মালা : বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর কল্যাণে এখন ভোরে রমনা বটমূলে শুরু হওয়া বর্ষ বরণের অনুষ্ঠান উপভোগ করে কয়েক কোটি বাঙ্গালি। ছায়ানটের শিল্পীদের পরিবেশনায় বৈশাখকে বরণের সব প্রস্তুতি করা হয় আগেভাগে। পহেলা বৈশাখের দিন ভোরেই শুরু হয় বিভিন্ন স্থানে উম্মুক্ত কনসার্ট, বাউল, লালন, জারী-সারি, মুর্শেদী গানের আসর । আর শহুরে এ্যামিউজমেন্ট পার্কের স্বাদ থাকলেও পহেলা বৈশাখের দিন অন্তত নাগর দোলায় চড়তে চায় অনেক শিশুই।
পান্তা ইলিশ:
বর্ষবরণের অন্যতম অনুসঙ্গ হল পান্তা-ইলিশ । যেন এই পান্তা-ইলিশ না হলে আর পহেলা বৈশাখের কোন আমেজই থাকে না। বেশ তো এই সুযোগে রমনার লেকের পাড়েই অনেকে বসে পড়েন ইলিশ পান্তা খেতে। সাথে থাকে কাঁচা ��রিচ। মানে সম্পূর্ণ ভাবেই বাঙালিয়ানার পরিচয় দিতে যেন ব্যস্ত সবাই।
মঙ্গলশোভা যাত্রাঃ
বর্ষবরণের অনুষ্ঠান মালায় ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। ১৯৮৯ সালে এই শোভাযাত্রার প্রচলন শুরু করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউটের শিক্ষার্থীরা। পহেলা বৈশাখের দিন সকাল গড়িয়ে যখন রমনা টি.এস.সি শাহবাগে মানুষের উপচে পরা ভিড় থাকে, তখন শুরু হয় মঙ্গলশোভা যাত্রা।
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে শোভাযাত্রা বের হয়ে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এখানে পশু পাখির মুখাকৃতির ছবিসহ গ্রামীণ ঐতিহ্যের নানা অনুসঙ্গকে ফুটিয়ে তোলা হয় নানা রং বেরং-এর মুখোশ ও আলপনার মাধ্যমে। ছেলে বুড়ো সবাই তখন মেতে ওঠে বর্ষবরণের মঙ্গলশোভা যাত্রার আনন্দে।
মেলা: বৈশাখ মাস বলতে তো মেলার মাসকেই বোঝায়। একসময় শুধু গ্রাম গঞ্জে মেলা হলেও এখন এর পরিধি বিছিয়েছে শহরের বড়সর এপার্টমেন্ট ও হাই-সোসাইটিতেও। তবে পার্থক্য থাকে গ্রামের আর শহুরে মেলার। বাঁশের বেতের তৈজষ আর নানা জাতের খেলার সামগ্রী, নারকেল মুড়কিসহ আরো কত কি থাকে এসব মেলায়- তার ইয়ত্তা নেই। মেলার সময়ে নৌকাবাইচ, লাঠি খেলা, কুস্তির আসর বসে। এখনও
বাংলাদেশের চট্টগ্রামে লালদীঘীর ময়দানে অনুষ্ঠিত হয় জব্বারের বলি খেলা। আর বর্ষবরণের এই মেলা প্রবাসীদের জন্য হয় মিলন মেলা। দীর্ঘ ব্যস্ততার অবসরে বৈশাখী মেলা প্রবাসী বাঙালিদের দেয় অফুরন্ত আনন্দ। জাপানে প্রতি বছরই অনেক ঘটা করে বিশাল পরিসরে আয়োজন করা হয় বৈশাখী মেলা। জাপান প্রবাসীদের এ মিলন মেলার রেশটা থাকে সারা বছর জুড়ে। এছাড়া নিউইয়র্ক, লন্ডনসহ বিশ্বের অন্যান্য বড় বড় শহরগুলোতে বসে বৈশাখী মেলার আয়োজন।
হালখাতাঃ
প্রাচীন বর্ষবরণের রীতির সাথে অঙ্গাঅঙ্গি ভাবেই জড়িত একটি বিষয় হল হালখাতা। তখন প্রত্যেকে চাষাবাদ বাবদ চৈত্র মাসের শেষ দিনের মধ্যে সকল খাজনা, মাশুল ও শুল্ক পরিশোধ করে দিত। এরপর দিন অর্থাৎ পহেলা বৈশাখ ভূমির মালিকরা তাদের প্রজা সাধারণের জন্য মিষ্টান্ন দিয়ে আপ্যায়নের ব্যবস্থা রাখতেন। যা পরবর্তিতে ব্যবসায়িক পরিমন্ডলে ছড়িয়ে পড়ে। দোকানীরা সারা বছরের বাকীর খাতা সমাপ্ত করার জন্য পহেলা বৈশাখের দিনে নতুন সাজে বসে দোকানে। গ্রাহকদের মিষ্টিমুখ করিয়ে শুরু করেন নতুন বছরের ব্যবসার সূচনা। এ উৎসব গুলো সামাজিক রীতির অংশ হিসেবে পরিণত হয়েছে প্রতিটি বাঙালির ঘরে। এখনো গ্রাম গঞ্জে নববর্ষে হালখাতার ��িড়িক পড়ে বাজার, বন্দর ও গঞ্জে।
আধুনিক নববর্ষের সূচনাঃ আধুনিক নববর্ষ পালনের তত্ত্ব তালাশ করতে গিয়ে জানা গেল ১৯১৭ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশদের বিজয় কামনা করে সে বছর পহেলা বৈশাখে হোম কীর্ত্তণ ও পূজার আয়োজন করা হয়েছিল। এরপরে ১৯৮৩ সালে একই ভাবে ভাল কিছু উদ্যোগ নেয়া হয় নববর্ষ পালনের জন্য। মোদ্দা কথা ১৯৬৭ সালের আগে ঘটা করে পহেলা বৈশাখ পালন করা হয়নি। এরপর থেকে প্রতিবছরই বাড়তে থাকে পহেলা বৈশাখ বরণের সাড়ম্বরতা।
বৈশাখ এলেই এর সাথে আসে কালবৈশাখীল তান্ডবের কথা। প্রলয়ংকরী ঝড়ে লন্ডভন্ড করে বসত ভিটা, জমি জিরেত, তারপরেও আবারো ফিরে দাঁড়ায় ঝড়ঝঞ্জার সাথে লড়াই করা প্রতিটি বাঙালি। নতুন করে বাঁচার স্বপ্নে শুরু হয় ঘর বাঁধা। এসব দুঃখ-দূর্যোগকে ভুলে পুরো জাতিই মেতে ওঠে পহেলা বৈশাখের নববর্ষ পালনের আনন্দে। জাতীয় এই উৎসবটি এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অসাম্প্রদায়িক উৎসবে পরিণত হয়েছে। এদিনে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই বাংলা বছরের প্রথম দিনকে বরণের আন্দদে থাকে মাতোয়ারা। উৎসব প্রিয় বাঙালিরা জাতীয় উন্নয়নে এসব পার্বন থেকে নতুন সঞ্জিবণী শক্তি নিয়ে দেশের জন্য কাজ করলেই আর পিছিয়ে থাকবেনা আমার প্রিয় স্বদেশ, বাংলাদেশ। স্বাগতম বাংলা নববর্ষ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ। সকল অশুভ শক্তিকে পেছনে ফেলে নতুনের দিনের শুভ সূচনা হোক, জাতি খুঁজে নিবে নতুন মুক্তির দিশারী।...
                                                                                                                                                                            AL69
1 note · View note
alaminshorkar76 · 2 years ago
Text
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১০ মাদক সেবী আটক
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এর গণ শৌচাগারের উত্তর পাশের্ব ও হরিপুর বীর মুক্তিযোদ্ধা নায়েক নবীর উদ্দিন এর কবর সংলগ্ন উপশহর থেকে মাদক সেবনের অপরাধে ১০ জনে মাদক সেবীকে আটক করে র‍্যাব-৫। আটককৃত আসামিরা হলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার চক আলমপুর গ্রামের মোঃ আলিম আলী (২৭), নয়াগোলা ঘাটপাড়া গ্রামের মোঃ দেলোয়ার হোসেন (২৩), কৃষ্ণগোবিন্দ পুর (মান্না পাড়া) গ্রামের মোঃ মাসুম হোসেন…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
ndtvbd24 · 2 years ago
Text
মানুষের বাঁচার অধিকার নষ্ট করে দিয়েছেন- রিজভী
মানুষের বাঁচার অধিকার নষ্ট করে দিয়েছেন- রিজভী
নাটোর প্রতিনিধি বিএনপি যুগ্ম-মহাসচিব এডভোকেট রুহুল করিব রিজভী বলেছেন, মানুষের বাঁচার অধিকার নষ্ট করে দিয়েছেন। আপনি শুধু গণতন্ত্রকে হত্যা করেননি, আপনি শুধু ভোটাধিকার হত্যা করেননি, আপনি শুধু সুষ্ঠ নির্বাচন হত্যা করেননি, আপনি মানুষের আহার কেড়ে নিয়েছেন। সোমবার(৩১ অক্টোবর) দুপুরে নাটোর শহরের উপশহর মাঠে নাটোর সদর ও পৌর বিএনপির উদ্যোগে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। রুহুল করিব রিজভী…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
nr24bd · 2 years ago
Text
উপশহরে নির্মাণাধীন মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র পরিদর্শনে রাসিক মেয়র
উপশহরে নির্মাণাধীন মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র পরিদর্শনে রাসিক মেয়র
ব্যুরো প্রধান, রাজশাহীঃ রাজশাহী মহানগরীর ১৪নং ওয়ার্ডের উপশহরে নির্মাণাধীন মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র জননেতা এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন। শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) জুম্মার নামাজ শেষে নির্মাণাধীন মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রটি পরিদর্শন সিটি মেয়র মহোদয়। এরআগে বা���ত��স সালাম উপশহর বড় মসজিদে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sattokhoborlive · 2 years ago
Text
প্রায় ২ হাজার ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ মাদক কারবারি আটক
প্রায় ২ হাজার ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ মাদক কারবারি আটক
বৃহস্পতিবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২২ সত্যখবর ডেস্ক : রাজবাড়ী সদর উপজেলায় ১ হাজার ৯৮০ পিস ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ হুমায়ুন কবির রানা (৪৪) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের খানখানাপুর এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটক হুমায়ুন কবির রানা যশোর কোতোয়ালী থানার উপশহর ইউনিয়নের নিউমার্কেট এলাকার হাবিবুর রহমানের ছেলে। রাজবাড়ী ডিবি…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
natunsylhet24 · 2 years ago
Text
সিলেটে পানসী-পাঁচভাইসহ ৪টি রেস্টুরেন্টকে জরিমানা
সিলেটে পানসী-পাঁচভাইসহ ৪টি রেস্টুরেন্টকে জরিমানা
পরিবেশগত ছাড়পত্রের শর্ত ভঙ্গ করে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ায় সিলেটের পানসী ও পাঁচভাইসহ ৪টি রেস্টুরেন্টকে মোট ২ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর। বৃহস্পতিবার (১০ নভেম্বর) পরিবেশ অধিদপ্তর সিলেট জেলা কার্যালয় পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালত এ জরিমানা করেন। এর মধ্যে সিলেট মহানগরীর শাহজালাল উপশহর পয়েন্টেস্থ প্রেসিডেন্ট রেস্টুরেন্টকে ১ লাখ, দক্ষিণ সুরমার কদমতলিস্থ পানসী রেস্টুরেন্টকে ৩৫ হাজার, পানসী…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
banglarchokhbdnews · 2 years ago
Text
সিলেটে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে নতুনধারা
সিলেটে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে নতুনধারা
সিলেটে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে সহায়তা নিয়ে দাঁড়িয়েছেন নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির নেতৃবৃন্দ। ৩০-৩১ মে ও ১ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে সিলেট উপশহর ও কোম্পানীগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে নতুনধারার নিজস্ব অর্থায়নে এ সাহায্য প্রদান করেন চেয়ারম্যান মোমিন মেহেদী, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা ও সিলেট বিভাগীয় কমিটির যুগ্ম আহবায়ক কামাল উদ্দীন চৌধুরী। কর্মসূচি চলাকালে মোমিন মেহেদী নিত্য প্রয়োজনীয়…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
khulnabazar · 3 years ago
Text
কমতে শুরু করেছে সিলেটের বন্যার পানি
কমতে শুরু করেছে সিলেটের বন্যার পানি
সিলেট ব্যুরো: গত ৪ দিন আগে টানা বৃষ্টিপাত এবং পাহাড়ি ঢলের কারণে সিলেট নগরী তলিয়ে গিয়েছিল। অবশেষে কমতে শুরু করেছে নগরীর পানি। গত ২৪ ঘণ্টায় নগরীর বেশ ��িছু এলাকা থেকে পানি কমার খবর পাওয়া গেছে। কোথাও এক ফিট কোথাও আবার দেড় ফিট পর্যন্ত পানি কমেছে। শুক্রবার (২০ মে) বিকেলে সরেজমিনে নগরের মাছিমপুর, কলাপাড়া, লামাপাড়া, লালদিঘিরপার, কালীঘাট, সোবহানীঘাট, যতরপুর, উপশহর এলাকা ঘুরে তার বাস্তব চিত্র দেখা…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
zakaria27 · 5 years ago
Photo
Tumblr media
Each day is born with a sunrise and ends in a sunset, the same way we open our eyes to see the light, and close them to hear the dark. You have no control over how your story begins or ends. But by now, you should know that all things have an ending. Every spark returns to darkness. Every sound returns to silence. And every flower returns to sleep with the earth. The journey of the sun and moon is predictable. But yours, is your ultimate ART. -Suzy Kassem. #sunrise #mobilephotography ##naturalbeauty #nature (at Uposhohor, Sylhet - উপশহর, সিলেট) https://www.instagram.com/p/B9HERpFAPtH/?igshid=1f2yv7tz4e3xv
1 note · View note