#ইউপি বৃষ্টি
Explore tagged Tumblr posts
Text
মোংলায় ঘরে আগুন, শিশুসহ দগ্ধ ৪
মোংলায় বসতঘরে আগুন লেগে ঘুমন্ত স্বামী-স্ত্রীসহ তাদের দুই শিশু সন্তান দগ্ধ হয়েছে। শুক্রবার (১৬ জুন) গভীর রাতে উপজেলার চিলা ইউনিয়নের দক্ষিণ হলদিবুনিয়া গ্রামের জয়নালের বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন, দক্ষিণ হলদিবুনিয়া গ্রামের মোহাম্মদ আলী খানের ছেলে জয়নাল খাঁন (৩৮), তার স্ত্রী কাকলী বেগম (২৮), ছেলে জিহাদুল ইসলাম (৩) ও মেয়ে বৃষ্টি আক্তার (১৮)। স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এ তথ্য…
View On WordPress
0 notes
Text
উত্তরপ্রদেশের স্কুল, কলেজগুলি আগামীকাল ভারী বৃষ্টির কারণে বন্ধ থাকবে
উত্তরপ্রদেশের স্কুল, কলেজগুলি আগামীকাল ভারী বৃষ্টির কারণে বন্ধ থাকবে
বুধবার ভারতের আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি) রাজ্যের পূর্বাঞ্চলে পরবর্তী hours ঘণ্টার জন্য লাল সতর্কতা জারি করেছে। । Source by [author_name]
View On WordPress
0 notes
Text
ছাতকে হালচাষ করতে গিয়ে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ছাতকে হালচাষ করতে গিয়ে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
সুনামগঞ্জের ছাতকে জমিতে হালচাষ করতে গিয়ে বজ্রপাতে জইন উদ্দিন (৩৮) নামে এক কৃষক মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার ভোর ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। মৃত কৃষক জইন উদ্দিন ছাতক উপজেলার কালারুকা ইউনিয়নের বোবরাপুর গ্রামের বাসিন্দা। স্থানীয়রা জানান, আজ সকালে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছিল। এ সময় কৃষক জইন উদ্দিন বাড়ির পাশের জমিতে হালচাষ করছিলেন। পরে ভোর ৬টার দিকে হঠাৎ বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। স্থানীয় ইউপি সদস্য নজর…
View On WordPress
0 notes
Text
বোগলাবাজার ইউনিয়নে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
বোগলাবাজার ইউনিয়নে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
দোয়ারাবাজার প্রতিনিধি: ঠাণ্ডা বাতাসের দাপট আর মাঝে মাঝে অসময়ের বৃষ্টি মিলে শীত জেঁকে ধরেছে সবাইকে। হিম হিম ঠাণ্ডা আর কুয়াশায় নাকাল জনজীবন। শীতের এই তীব্রতা বেশি কাবু করে নিন্ম আয়ের মানুষকে। শীতার্ত অসহায় ও দুস্থ মানুষের উষ্ণতা দিতে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে পাশে দাঁড়াল দোয়ারাবাজার উপজেলার ৮ নং বোগলাবাজার ইউনিয়ন পরিষদ। কম্বল বিতরণ করেন বোগলাবাজার ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মিলন খান। বুধবার(১২…
View On WordPress
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/131445
হাতিয়ায় বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু
.
নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি: নোয়াখালী দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নিঝুমদ্বীপে বজ্রপাতের শিকার হয়ে মোবারক হোসেন (২২), নামে এক জেলে নিহত হয়। এসময় পাশে থাকা আরো দুই জেলে আহত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (৪ মে) দুপুরে বজ্রপাতে এই নিহতের এই ঘটনা ঘটে।
নিহত মোবারক উপজেলার নিঝুমদ্বীপ ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ডের মো.ইসমাইলের ছেলে। সে পেশায় একজন জেলে। আহত দুজন হলো মো. ইরাক (১৭) ও ইলিয়াস (২৬) ।
স্থানীয়রা জানায়, প্রতিদিনের ন্যায় ��েলেরা স্থানীয় ভাবে তৈরী ঠেলা জাল দিয়ে মাছ শিকার করতে নদীতে যায়। তাঁরা নিঝুমদ্বীপের পশ্চিম পাশে মেঘনা নদীর তীরে অবস্থান করা অবস্থায় বজ্রপাতে শিকার হয়। এসময় তিনজন পাশাপাশি অবস্থান করতে ছিল। পরে স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে তাদেরকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে। আহত দুজনকে স্থানীয় ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
নিঝুমদ্বীপ ১নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য খবির উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি আরো বলেন, নিহত জেলে মোবারক হোসেনের মরদেহ দাপনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আহতদের চিকিৎসা দেওয় হচ্ছে।
এদিকে হাতিয়ায় মঙ্গলবার এই বছরের মধ্যে প্রথম বৃষ্টি হয়েছে । এসময় প্রচুর বজ্রপাতও হয়। বজ্রপাতে পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ড ও বিভিন্ন জায়গায় গাছপালার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
হাতিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল খায়ের, ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
0 notes
Text
কৃষকের পাশে দাঁড়ালেন ইউপি সদস্য গৌতম রায়
কৃষকের পাশে দাঁড়ালেন ইউপি সদস্য গৌতম রায়
পরেশ দেবনাথ।। কেশবপুর সদর ৬ নং ইউনিয়ন পরিষদের ৫ নং ওয়ার্ডর মেম্বার মানবতার সেবায় নিয়োজিত গৌতম রায় শুক্রবার কৃষকের বিচালি বাধাই সহযোগিতা করায় মানবতার পরিচয় দিলেন। গৌতম রায় কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব লাগামহীনভাবে বেড়ে যাওয়ায় শ্রমিক সংকটে পড়েছেন হতদরিদ্র মানুষেরা। মেঘলা আকাশে যে কোন মুহূর্তে নামতে পারে বৃষ্টি। আর যদি বৃষ্টি আরম্ভ হয় তাহলে কৃষকের শত কষ্টের…
View On WordPress
0 notes
Text
ধামইরহাটে বিধবা দিদারী রবিদাসকে নতুন ঘর দিলেন ইউপি চেয়ারম্যান
ধামইরহাটে বিধবা দিদারী রবিদাসকে নতুন ঘর দিলেন ইউপি চেয়ারম্যান
নওগাঁর ধামইরহাটে বিধবা নারী দিদারী রবিদাসকে নতুন ঘর দিলেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান। নতুন ঘর পেয়ে করোনাকালে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলেছেন ভুক্তভোগী বিধবা নারী। স্থানীয়রা জানান, স্বামী মারা যাবার পর নানার জমিতে কোন রকম অন্যের কাজ করে দিন পারতেন। ঘরের চালা প্রাকৃতির দুর্যোগে উড়িয়ে গেলে উন্মুক্ত ঘরেই রাত কাটাতের ১নং ধামইরহাট ইউনিয়নের মহব্বতপুর গ্রামের মিত রামচরন রবিদাসের মেয়ে দিদারী রবিদাস। বৃষ্টি এলেই…
View On WordPress
#all about bangladesh#all banglanews#Allbanglanews#bangladesh daily newspaper#bangladesh news#Bangladeshnews#banglanews24#banglanewspaper
0 notes
Photo
যশোর ও খুলনার মরণ ফাদ ভবদহ অঞ্চল চরম দুর্ভোগে পানিবন্দী দুই লক্ষাধিক মানুষ আব্দুর রহিম রানা, যশোর: যশোরের ভবদহ এলাকায় জলাবদ্ধ ঘরবাড়ি। বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে যশোরের ভবদহের বিস্তীর্ণ এলাকা। গত বৃহস্পতিবার থেকে শুরু করে গত শনিবার সকাল পর্যন্ত মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাতে অভয়নগর ও মনিরামপুর উপজেলার অন্তত ৪০টি গ্রামে পানি ঢুকে পড়েছে। এসব গ্রামের বেশির ভাগ বাড়িঘর প্লাবিত হয়েছে। চরম দুর্ভোগে পড়েছেন পানিবন্দী দুই লক্ষাধিক মানুষ। যশোর আবহাওয়া কার্যালয় সূত্র জানায়, মে মাসে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত ১৮০ মিলিমিটার, জুনে ৩২২ মিলিমিটার, জুলাইয়ে ৩৫৩ মিলিমিটার ও আগস্টে ২৭৫ মিলিমিটার। এ বছর মে মাসে ২৫৮ মিলিমিটার, জুনে ৪১৫ মিলিমিটার, জুলাইয়ে ২৩৭ মিলিমিটার ও আগস্টের ২৩ তারিখ পর্যন্ত ৩৫৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। যশোরের অভয়নগর, মনিরামপুর ও কেশবপুর উপজেলা এবং খুলনার ডুমুরিয়া ও ফুলতলা উপজেলার অংশবিশেষ নিয়ে ভবদহ অঞ্চল। অভয়নগর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামে শ্রী নদীর ওপর নির্মিত ভবদহ স্লুইসগেট দিয়ে মূলত এলাকার ৫৪টি বিলের পানি নিষ্কাশিত হয়। পলি পড়ে এলাকার পানিনিষ্কাশনের একমাত্র মাধ্যম মুক্তেশ্বরী, টেকা, শ্রী ও হরি নদী নাব্যতা হারিয়েছে। এতে নদী দিয়ে পানি নিষ্কাশিত হচ্ছে না। এ অবস্থায় বৃষ্টির পানিতে এলাকার বিলগুলো তলিয়ে গেছে। বিল উপচে পানি ঢুকেছে বিলসংলগ্ন গ্রামগুলোতে। ভবদহ স্লুইসগেট রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা পানি উন্নয়ন বোর্ডের যশোরের কার্যসহকারী ফারুক আহমদ মোল্যা আমাদের প্রতিনিধি জেমস আব্দুর রহিম রানাকে জানান, ভবদহ স্লুইসগেটের ২১ কপাটের সব কটি পলিতে তলিয়ে গেছে। সেগুলোর পলি পরিষ্কার করার কাজ চলছে। এখন নদী দিয়ে প্রবল জোয়ার আসছে। ফটক দিয়ে জোয়ারের পানি ঢুকছে। কিন্ত��� ভাটায় কম পানি বের হচ্ছে। পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছেন ভবদহ অঞ্চলের লক্ষাধিক মানুষ। পানিবন্দী মানুষদের কেউ কেউ ঘরবাড়ি ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছেন উঁচু সড়কে। অনেক পরিবার ঘরের মধ্যে মাচা করে সেখানে থাকছে। অভয়নগর উপজেলার বলারাবাদ, বেদভিটা, ডুমুরতলা, আন্ধা, বারান্দী, দিঘলিয়া, কোটা, ডহর মশিয়াহাটী, রাজাপুর, সুন্দলী, ভাটবিলা, সড়াডাঙা, হরিশপুর, ফুলেরগাতী, দামুখালী, দত্তগাতী, জিয়াডাঙা এবং মনিরামপুর উপজেলার হাটগাছা, সুজাতপুর, কুলটিয়া, লখাইডাঙ্গা, মহিষদিয়া, আলীপুর, পোড়াডাঙা, পদ্মনাথপুর, পাড়িয়ালী, দহাকুলা, কুচলিয়া, নেবুগাতী, পাঁচকাটিয়া, ভুলবাড়িয়া, কুমারসীমা, কপালিয়া, পাচাকড়িসহ আরও কয়েকটি গ্রামের কোথাও আংশিক আবার কোথাও বেশির ভাগ বাড়িতে পানি উঠেছে। গত রোববার এলাকার পাঁচটি গ্রাম ঘুরে মানুষের চরম দুর্ভোগের চিত্র দেখা গেছে। গ্রামের বাসিন্দারা জানান, ইতিমধ্যে গ্রামগুলোর শত শত বাড়িতে পানি উঠেছে। রাস্তা তলিয়ে যাওয়ায় এলাকার অনেক জায়গায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে। বৃষ্টি থেমে গেলেও প্রতিদিন এক-দুই ইঞ্চি করে পানি বাড়ছে। মনিরামপুরের হাটগাছা গ্রামের রবিতা রায় ঘর ছেড়ে পাশের উঁচু ইটের সড়কের ওপর আশ্রয় নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘উঠোনে মাজাজল, ঘরের মধ্যে হাঁটুজল। ঘরে থাকা যাচ্ছে না। পরিবারের তিনজন সদস্য এবং ১৭টি মুরগি ও চারটি হাঁস নিয়ে রাস্তার ওপর টিনের চালা দিয়ে সেখানে থাকছি। চারটি গরু আছে। গোয়ালে জল। গরুর খাবার নেই। খুব কষ্টে আছি।’ দেখা যায়, সুজাতপুর গ্রামের সুকুমার দাস রাস্তা থেকে ঘরে যাতায়াতের জন্য বাঁশের সাঁকো তৈরি করছেন। তিনি বলেন, ‘উঠোনে দেড় হাত আর ঘরের মধ্যে এক বিঘত জল। ঘরের মধ্যে ইট দিয়ে খাট উঁচু করে সেখানেই থাকছি। কিন্তু জল যেভাবে বাড়ছে তাতে বেশি দিন ঘরে থাকা যাবে না।’ অভয়নগর উপজেলার ডুমুরতলা গ্রামের কৃষক শিবপদ বিশ্বাস বলেন, ‘গ্রামের এক শর বেশি বাড়িতে জল উঠে গেছে। ঘরের মধ্যে ইট দিয়ে খাট উঁচু করে সেখানেই থাকছি। আর একদিন ভারী বৃষ্টি হলে রাস্তায় উঠতে হবে।’ অভয়নগর উপজেলার সুন্দলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বিকাশ রায় বলেন, সুন্দলী ইউনিয়নে ১৪টি গ্রাম। এর মধ্যে ১২টি গ্রামের আংশিক বাড়িঘরে পানি উঠেছে। এলাকার বিলগুলো আগে থেকেই জলাবদ্ধ হয়ে আছে। এসব বিলে এবার কোনো আমন ধান হয়নি। উপজেলার চলিশিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নাদির হোসেন মোল্যা বলেন, ইউনিয়নের পাঁচটি গ্রামের অনেক বাড়িতে পানি উঠেছে। এর মধ্যে তিনটি গ্রামের অবস্থা খারাপ। মনিরামপুর উপজেলার হরিদাসকাটি ইউপি চেয়ারম্যান বিপদ ভঞ্জন পাঁড়ে বলেন, তাঁর ইউনিয়নে ২২টি গ্রাম। আটটি গ্রামে পানি ঢুকেছে, এর মধ্যে পাঁচটি গ্রামের অবস্থা বেশ খারাপ। ভবদহ পানিনিষ্কাশন সং��্রাম কমিটির আহ্বায়ক রণজিৎ বাওয়ালী বলেন, ভবদহ এলাকায় জলাবদ্ধতা শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে এলাকার ৪০টি গ্রামে পানি ঢুকে পড়েছে। অনেক ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। জোয়ারাধার ছাড়া জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি মিলবে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের যশোরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো.
0 notes
Text
পাখি শিকারের সময় বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট উপজেলায় পাখি শিকারের সময় বজ্রপাতে নয়ন মিয়া (১৩) নামে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৭ মে) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার জুগলি ইউনিয়নের রান্ধুনিকুড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নয়ন ওই এলাকার মো. কালাম মিয়ার নাতি। তার বাবার নাম রাসেল মিয়া। স্থানীয় ইউপি সদস্য আনোয়ার হোসেন জাগো নিউজকে বলেন, বিকেলে বৃষ্টি হচ্ছিল। বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে নয়ন ফাঁদ নিয়ে পাখি শিকার করতে যায়। এ সময় বজ্রপাতে নয়ন…
View On WordPress
0 notes
Text
বৃষ্টির ভিন্নতা ডিগ্রী ইউপি এর বিভিন্ন অংশ, নদীর স্তর বৃদ্ধি
বৃষ্টির ভিন্নতা ডিগ্রী ইউপি এর বিভিন্ন অংশ, নদীর স্তর বৃদ্ধি
গত ২ hours ঘণ্টায় হালকা থেকে মাঝারি এবং ভারী থেকে ভারী থেকে ভারী বর্ষণের মাত্রা, উত্তর প্রদেশের বিভিন্ন অংশে বৃষ্টি হয়েছে, যা রাজ্যের প্রধান অঞ্চলে জলের স্তর বাড়িয়ে দিয়েছে। Source by [author_name]
View On WordPress
0 notes
Photo
লাফার্জ হোলসিমের সেতুতেভাগ্য বদল বাংলাবাজার এলাকাবাসীর টানা বৃষ্টি আর পাহাড়ী ঢলে ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার সাধারণ মানুষের জীবনের স্বাভাবিক গতি হারিয়ে ফেলেছে । বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট এই বন্যার পাশাপাশি করোনাভাইরাসের মহামারি জনজীবনকে করে তুলেছে বিপন্ন। দোয়ারাবাজারের বাংলাবাজার ইউনিয়নের মানুষ বন্যার এই সময়টায় সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে বসবাস করে। তবে এবারের বন্যায় তাদের চিত্রটা একটু ভিন্ন। একটি সেতু বদলে দিয়েছে তাদের ভাগ্য। গিলাতলী খালের উপর নির্মিত লাফার্জ (সুপারক্রিট) সেতুর কল্যাণে ঝুঁকি ছাড়া দোয়ারাবাজার ও ছাতকে আসা যাওয়া করতে পারছেন এলাকাবাসী। এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায় বছর দেড়েক আগে দেশের অন্যতম বৃহৎ সিমেন্ট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ লিঃ নিজেদের উদ্যোগে এলাকাবাসীর জন্য এই ব্রিজটি নির্মাণ করে দেন।বাংলাবাজার ইউপি সদস্য আলাউদ্দিন জানান, এখন খরস্রোতা এই খাল পার হতে ভেলা বা নৌকা ব্যবহার করতে হয় না। আগে আমাদের অনেক কষ্ট হতো এবং ঝুঁকি নিয়ে এই খাল পার হতে হতো আর এখন দিন রাত যেকোনো সময়ে নিরাপদে প্রয়োজনীয় কাজ আমরা সারতে পারছি। একই ইউনিয়নের শামসুদ্দিন ও কামরুল হাসান জানান, আগে অনেক ঝুঁকি নিয়ে আমরা এই খাল পার হতাম। আমাদের সন্তানেরা স্কুলে যেতে পারত না। গেলেও স্কুলের ড্রেস ভিজে যেত। নানাবিধ সমস্যা ছিল। গ্রামের ��ারীরা খাল পার হতে গেলে তারাও ভিজে যেত, কিন্তু ব্রিজ হওয়ার পর আমরা খুব সহজে যাতায়াত ব্যাবস্থার মাধ্যেমে আমাদের কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারছি। এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা গেছে এই ব্রিজ এর কারণে প্রত্যক্ষভাবে বিভিন্ন গ্রামের প্রায় বারো হাজার সাধারণ মানুষ সরাসরি উপকৃত হচ্ছেন এবং এই ব্রিজ নির্মাণের জন্য লাফার্জহোলসিমকে তারা ধন্যবাদ জানান। এ ব্যাপারে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের চীফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার আসিফ ভূইয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ২০১৮ সালের নভেম্বর ২৭ তারিখে এই ব্রিজটি সাধারণের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। কোম্পানির সিএসআর কার্যক্রমের আওতায় নির্মিত এই ব্রিজটি ৩২ মিটার লম্বা এবং ৫ মিটার চওড়া। লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ সম্পূর্ণ নিজস্ব প্রযুক্তিতে এই ব্রিজটি নির্মাণ করেছে।
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/120694
হাটহাজারীর ত্রিপুরা পল্লীবাসী পেল প্রধানমন্ত্রীর উপহার ৬টি পাকা ঘর
.
হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধিঃ চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়নের সোনাই ত্রিপুরা পল্লীতে বস-বাসরত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে চার দরিদ্র পরিবারের নিকট পাকা গৃহের চাবি হস্তান্তর করা হয়েছে।
এসময় ত্রিপুরা পল্লীর প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের সকল শিক্ষার্থীদের মাঝে স্কুল ব্যাগ, ড্রয়িং খাতা, পেন্সিল, জ্যামিতি বক্স, ফুটবল, হ্যান্ডবল, ব্যাডমিন্টন ব্যাট ইত্যাদি শিক্ষা, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সামগ্রীও বিতরণ করা হয়।
আজ সকাল ১১ টায় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে এসব উপহার সামগ্রী উপকারভোগীদের হাতে তুলে দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রুহুল আমীন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর হাটহাজারী উপজেলার উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. আহসানুল হক।
বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি এডভোকেট মোহাম্মদ আলী, প্রবীন সাংবাদিক কেশব কুমার বড়ুয়া,ফরহাদাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান ইদ্রিছ মিয়া তালুকদার, প্যানেল চেয়ারম্যান আলী আকবর, ইউপি সদস্য সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী ইমরান প্রমূখ।
এসময় ত্রিপুরা পল্লীর বাসিন্দা প���রেম কুমার ত্রিপুরা, জৈগ্য চন্দ্র ত্রিপুরা, নয়ন বিকাশ ত্রিপুরা ও যতন কুমার ত্রিপুরার নিকট ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়।
প্রধানমন্ত্রীর উপহার নতুন ঘর পেয়ে প্রেম কুমার ত্রিপুরা তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে এ প্রতিবেদককে বলেন, পাহাড় ঘেঁষা জরাজীর্ণ ঘরে অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে এতদিন জীবন যাপন করছিলাম। সামান্য বৃষ্টি হলেই বাচ্চাদের ঘুম পাড়িয়ে রাতে স্ত্রীকে নিয়ে পাহাড়ায় থাকতাম কখন পাহাড় ধসে পড়ে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেয়া ঘর পেয়ে আমরা আনন্দিত। ইউএনও স্যারের কারণে আমরা ঘর পেয়েছি। বাচ্চারা লেখাপড়ার স্কুল পেয়েছে। প্রার্থনার জন্য মন্দিরসহ যাতায়াত ব্যবস্থা উন্নয়ন হয়েছে। আমরা এখন আর অবহেলিত নই। স্যারের জন্য ও প্রধানমন্ত্রীর জন্য অনেক দোয়া করছি।
উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি এডভোকেট মোহাম্মদ আলী জানান, বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইস্তেহারে আমার গ্রাম আমার শহর গড়ার যে অঙ্গীকার করা হয়েছিল তারই ধারাবাহিকতায় হাটহাজারীর দীর্ঘদিনের অবহেলিত পাহাড়ী জনপদ সোনাই ত্রিপুরা পল্লীতে গত কয়েকবছর ধরে লেগেছে উন্নয়নের ছোঁয়া। উন্নয়নের এই ধারা আগামীতেও অব্যাহত থাকবে।
ইউএনও রুহুল আমীন বলেন’ প্রধানমন্ত্রীর দেয়া উপহার স্বচ্ছতা ও সততার সাথে প্রাপ্যদের কাছে পৌঁছে দেয়াই আমার কাজ। ত্রিপুরা পাড়ায় বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন হওয়ায় আমি খুশি। এক সময় অবহেলিত থাকলেও এখন তারা সব কিছুতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হচ্ছে। পড়া লেখার মান উন্নয়ন হচ্ছে। নির্বিঘ্নে তারা গাড়িতে করে নিজ ঘরে যেতে পারছে। সরকার তাদের জন্য সব কিছু করছে যাতে কেউ অবহেলিত না থাকে।
উল্লেখ্য, গত ৩১ জুলাই মোনাই ত্রিপুরা পাড়ায়ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে ৬টি নতুন ঘর হস্তান্তর করা হয়েছিল।
0 notes
Text
আবহাওয়ার পূর্বাভাস আজ লাইভ আপডেট 12 জুলাই আবহাওয়া বৃষ্টি হতে পারে দিল্লি ইউপি বিহার আসাম পশ্চিমবঙ্গ আইএমডি | আজ দিল্লি-এনসিআর-এ বৃষ্টি হতে পারে, ইউপি-বিহার সহ এই রাজ্যে হাই সতর্কতা
আবহাওয়ার পূর্বাভাস আজ লাইভ আপডেট 12 জুলাই আবহাওয়া বৃষ্টি হতে পারে দিল্লি ইউপি বিহার আসাম পশ্চিমবঙ্গ আইএমডি | আজ দিল্লি-এনসিআর-এ বৃষ্টি হতে পারে, ইউপি-বিহার সহ এই রাজ্যে হাই সতর্কতা
আবহাওয়া
বৃষ্টির কারণে পশ্চিমবঙ্গ, পূর্ব উত্তর প্রদেশ, বিহার এবং উত্তর পূর্ব রাজ্যে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
ফাইল ছবি
Source link
View On WordPress
0 notes
Photo
খাল সাঁতরে রাঙ্গাঝিরি স্কুলে শিশু শিক্ষার্থীদের যাতায়াত বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের রাঙ্গাঝিরি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন বই-খাতা হাতে ইউনিফর্ম গায়ে খাল সাঁতরে বিদ্যালয়ে যেতে হয়। বর্ষা মৌসুমে খালের ওপারের শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে খুব কমই আসতে পারে। যার প্রভাব পড়ছে এসব কোমলমতি শিক্ষার্থীর পড়ালেখায়। খালের এপারে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের রাঙ্গাঝিরি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ওপারে কক্সবাজারের রামু উপজেলার ঈদগড় ইউনিয়ন। ওই ইউনিয়নের প্রায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থীর প্র��িদিন খাল পাড়ি দিয়ে এপারে সুন্দর পরিবেশে নির্মিত বিদ্যালয়ে পড়তে আসতে হয়। খাল পেরিয়ে ��সতে অনেকের বই-খাতা ভিজে যাচ্ছে আবার অনেকের স্কুল ড্রেস।জানা যায়, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের আওতায় ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বিদ্যালয়বিহীন এলাকায় ১৫ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণ করা হয়। উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের রাঙ্গাঝিরি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টিও তার আওতাভুক্ত। দুর্গম জনপদ হলেও বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ১৫২ জন। ৫ জন সহকারী শিক্ষক ও ১ জন প্র��ান শিক্ষক থাকার কথা থাকলেও শিক্ষক সংকটে ভুগছে বিদ্যালয়টি। বর্তমানে ১ জন সহকারী শিক্ষক দিয়ে চলছে পাঠদান। বিদ্যালয়ের একমাত্র শিক্ষক লুৎফুর রহমান জানান, বিদ্যালয়টি দুর্গম এলাকায় নির্মিত হওয়ায় এবং থাকা-খাওয়ার কোনো ব্যবস্থা না থাকায় প্রতিদিন বাইশারীর নিজ বাড়ি থেকে আসা-যাওয়া করি। বর্ষা মৌসুমে খালে পাহাড়ি ঢলে স্কুলে যাতায়াত অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। তারপরও নিজের দায়িত্ব পালনে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খালটি পার হয়ে বিদ্যালয়ে যাই এবং পার হই। তা ছাড়া প্রধান শিক্ষকসহ অন্য শিক্ষক না থাকায় সব দায়িত্ব আমাকেই পালন করতে হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, বর্ষা মৌসুমে শিক্ষার্থীদের নদী পার হতে গিয়ে পাঠ্যবই ও কাপড়-চোপড় ভিজে যায়। ওই ভেজা কাপড় নিয়েই শিশুরা ক্লাস করে। খাল পারাপারের কোনো মাধ্যম না থাকায় শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরাও চিন্তিত। : পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী তসলিমা আক্তার, মর্জিনা আক্তার ও রোজিনা আক্তার জানায়, বর্ষা মৌসুমে প্রতিদিন খাল পেরিয়ে স্কুলে যেতে ভয় হয়। তারপরও স্কুলের শেষ বছর হওয়ায় বিদ্যালয়ে না গেলে খারাপ লাগে। তাই ঝুঁকি নিয়ে কোমর সমান পানি ডিঙিয়ে স্কুলে যাই। তবে বৃষ্টি বেশি হলে খালে পানি ভরপুর থাকে। সে সময় বিদ্যালয়ে যাওয়া হয় না। বাইশারী ইউপি চেয়ারম্যান মো. আলম জানিয়েছেন, সহসা ওই খালে ব্রিজ নির্মাণ হচ্ছে না। তাই শিক্ষার্থীদের পারাপারের সুবিধার্থে নৌকার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। : :
1 note
·
View note
Photo
রাজশাহীতে কালবৈশাখীর তান্ডবে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান নিহত নাজিম হাসান,রাজশাহী প্রতিনিধি: রাজশাহীতে জৈষ্ঠ্য মাসে হঠাৎ কালবৈশাখীর তান্ডবের কবলে পড়ে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুস সোবহান সরকার নিহত হয়েছে। শুক্রবার ইফতারের আগমুহূর্তে বয়ে যাওয়া ঝড়ে ঘরের ইট ভেঙে মাথায় পড়ে তিনি নিহত হোন। আব্দুস সোবহান পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে পুঠিয়া থানার ওসি সাকিল আহমেদ জানান, সোবহান সরকারের বানেশ্বর বাজারে একটি মুড়ির আড়ত রয়েছে। সেখানে তিনি বসে ছিলেন। এ সময় প্রচন্ড ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলে একটি ইট খসে তার মাথায় পড়লে গুরুতর আহত হন তিনি। এরপর আহত অবস্থায় তাকে পুঠিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে,গোদাগাড়ী উপজেলায় শুক্রবার বিকেলে ঝড় হাওয়ার সাথে শিলাবৃষ্টির কারণে আম,লিচুসহ নানান ফলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। রাস্তার পাশের বাগানের গাছ ও ডালপালা ভেঙ্গে পড়ে আছে এতে করে যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়াও ৮-১০ টি বৈদ্যুাতিক পুল ঝড়ে পড়ে যাওয়ার কারণে শুক্রবার বিকেল হতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় এলাকার লোকজন প্রচন্ড গরমে কষ্টে দিন পার করছে। সেইসাথে ঝড়ের কবলে পড়ে তিনজন গুরুতর আহত হয়েছে। ভানপুর চব্বিশনগর গ্রামের এনামুলহক বাড়ী ঘরের টিনচাল পড়ে এনামুল হক (৪৫) এর মাথা কেটে যাওয়ার ফলে মাথায় তিনিটি সেলাই পড়েছে। সেই সাথে ইমরান আলীর (২০) হাত ভেঙ্গে ও লাল মোহাম্মদের (৫২) পিঠের মেরুদন্ডে প্রচন্ড আঘাত প্রাপ্ত হয়ে মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। রাজশাহী কৃষি স¤প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক শামসুল হক জানান, ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে গাছের অনেক আম ঝরে পড়েছে। মাঠে থাকা পাকা ধানেরও কিছুটা ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া পাট এবং ভুট্টারও ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। সেগুলো ঝড়ে পড়ে যেতে পারে। তবে কোথাও ঝড় বা শিলা না থাকলে শুধু বৃষ্টিতে পাট-ভুট্টার উপকার হবে। রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল মান্নান জানান, প্রায় এক ঘণ্টায় তারা ১৩ দশমিক ৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছেন। বিকেলে রাজশাহীর ওপর দিয়ে কালবৈশাখী ঝর বয়ে গেছে। আর ঝড়ের সময় বাতাসের গতিবেগ ছিল ৫০ দশমিক ৪ কিলোমিটা।#
0 notes
Link
ছালাহ উদ্দিন উজ্জলঃ গফরগাঁও উপজেলার রাওনা ইউনিয়নে ভারি বৃষ্টি ও নদীর জোয়ারের পানিতে নিচু এলাকায় প্রায় ৬০০ এর অধিক কৃষক পরিবার পান্দিবন্দি হয়ে চরম দূর্ভোগে পড়েছেন এ অবস্থায় অনেক কৃষক বাড়িতে গরু রাখার জায়গা না থাকায় খোলা আকাশের নিচে উচু মাটির ঢিভিতে গরু রাখছে গতকাল সোমবার স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সাহাবুল আলম এলাকা ঘুরে অসহায় কৃষক …
The post এমপি বাবেল এর নির্দেশে বন্যার্তদের পাশে চেয়ারম্যান সাহাবুল appeared first on প্রতিদিনের বাংলাদেশ.
0 notes