#আহাদ
Explore tagged Tumblr posts
quadrupleangst · 7 months ago
Text
Was bored
Tumblr media
30 notes · View notes
quransunnahdawah · 8 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is Al ahad
আহাদুন আহাদ Ahadun Ahad
Ahadun Ahad
আহাদুন আহাদ
youtube
youtube
youtube
What is the meaning of “Ahadun Ahad”?
"Ahadun Ahad" is an Arabic phrase which means The One  or "Unique". It is often used to describe something that is singular, exceptional, or unmatched. The word "Ahad" is an Arabic word that refers to the absolute unity and singularity of God and is often used to emphasize the oneness of God in Islam.
al-Aḥad or Aḥad (Arabic: الأحد) is one of the names of God (Arabic: Allah) according to Islam, meaning "The One". This name means that God, in Islam, is the one who is singled out in all aspects of perfection and that nothing else shares perfectness with Him.
Allah calls Himself Al-Ahad— The Only One, the Unique—in the Quran. Al-Ahad is the One who was, is, and will ever remain alone. He is indivisible and the essence of unity, and nothing or no one can ever be equal to Him in essence in all His beautiful attributes!
The Sole One, The Unity
Ahad comes from the root hamza-haa-daal, which points to two main meanings. The first meaning is to be the only one and sole. The second main meaning is to unite or unify.
This root appears 85 times in the Quran in 2 derived forms. Examples of these forms are ahadun (“anyone”), ahadukum (“one of you”) and ihdaa (“any, one”).
Linguistically what is ahad cannot be divided into parts, whereas that which is waahid appears to be divisable into separate parts. Some (scholars) differentiated between al-Waahid and al-Ahad by saying that al-Waahid refers to His being one in His essence only, whilst al-Ahad means that He is one in both His essence and His attributes [Tafseer Asmaa’ Allaah by al-Zajjaaj, p. 58]
And it was said that al-Waahid means He is unique in His essence and does not have any peer or rival, and al-Ahad is unique in His attributes. So al-Waahid is one in and of Himself, and al-Ahad means being one in His attributes. Al-Ahad is one of the attributes of Allah which belong uniquely to Him, and in which nothing else has a share. (Lisaan al-‘Arab –Ahad – 1/35; wahida 8/4779 – 4783).
Allah is Al- Ahad and Al-Waahid, He is unique in being one in both His essence and His attributes!
Al-Ahad Himself says: . . . Say: He is Allah [who is] One. [Quran, 112:1]
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আহাদুন আহাদ
"আহাদুন আহাদ" এর অর্থ কি?
"আহাদুন আহাদ" একটি আরবি শব্দগুচ্ছ যার অর্থ এক বা "অদ্বিতীয়"। এটি প্রায়শই এমন কিছু বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যা একবচন, ব্যতিক্রমী বা অতুলনীয়। "আহাদ" শব্দটি একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরের পরম একতা এবং এককতাকে বোঝায় এবং প্রায়শই ইসলামে ঈশ্বরের একত্বের উপর জোর দিতে ব্যবহৃত হয়।
আল-আহদ বা আহাদ (আরবি: الأحد) ইসলাম অনুসারে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ "একজন"। এই নামের অর্থ হল, ইসলামে ঈশ্বর হলেন সে-ই  যিনি পরিপূর্ণতার সমস্ত দিক থেকে আলাদা এবং অন্য কিছুই তাঁর সাথে পূর্ণতা ভাগ করে না।
আল্লাহ নিজেকে আল-আহাদ বলেছেন—একমাত্র, অদ্বিতীয়—কুরআনে। আল-আহাদ হলেন তিনি যিনি ছিলেন, আছেন এবং চিরকাল একা থাকবেন। তিনি অবিভাজ্য এবং ঐক্যের সারমর্ম, এবং তাঁর সমস্ত সুন্দর গুণাবলীতে সারমর্মে কিছুই বা কেউ কখনও তাঁর সমান হতে ��ারে না!
একমাত্র, একতা
আহাদ মূল হামজা-হা-দাল থেকে এসেছে, যা দুটি প্রধান অর্থ নির্দেশ করে। প্রথম অর্থ হল একমাত্র ও একমাত্র হওয়া। দ্বিতীয় প্রধান অর্থ হল একত্রিত হওয়া বা ঐক্যবদ্ধ হওয়া।
এই মূলটি কুরআনে 85 বার 2টি উদ্ভূত আকারে উপস্থিত হয়েছে। এই ফর্মগুলির উদাহরণ হল আহাদুন ("যে কেউ"), আহাদুকুম ("তোমাদের একজন") এবং ইহদা ("যেকোনো, এক")।
ভাষাগতভাবে আহাদকে ভাগে ভাগ করা যায় না, যেখানে ওয়াহিদকে আলাদা ভাগে ভাগ করা যায় বলে মনে হয়। কিছু (পণ্ডিত) আল-ওয়াহিদ এবং আল-আহাদের মধ্যে এই বলে পার্থক্য করেছেন যে আল-ওয়াহিদ কেবল তাঁর সারাংশের মধ্যে এক হওয়াকে বোঝায়, যখন আল-আহাদের অর্থ হল তিনি তাঁর সারাংশ এবং তাঁর গুণাবলী উভয়ের মধ্যেই এক [তাফসীরে আসমা'আল্লাহ আল-জাজ্জাজ দ্বারা, পৃ. 58]
youtube
Allah is Al Ahad
1 note · View note
tawhidrisalatakhirah · 8 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is Al ahad
আহাদুন আহাদ Ahadun Ahad
Ahadun Ahad
আহাদুন আহাদ
youtube
youtube
youtube
What is the meaning of “Ahadun Ahad”?
"Ahadun Ahad" is an Arabic phrase which means The One  or "Unique". It is often used to describe something that is singular, exceptional, or unmatched. The word "Ahad" is an Arabic word that refers to the absolute unity and singularity of God and is often used to emphasize the oneness of God in Islam.
al-Aḥad or Aḥad (Arabic: الأحد) is one of the names of God (Arabic: Allah) according to Islam, meaning "The One". This name means that God, in Islam, is the one who is singled out in all aspects of perfection and that nothing else shares perfectness with Him.
Allah calls Himself Al-Ahad— The Only One, the Unique—in the Quran. Al-Ahad is the One who was, is, and will ever remain alone. He is indivisible and the essence of unity, and nothing or no one can ever be equal to Him in essence in all His beautiful attributes!
The Sole One, The Unity
Ahad comes from the root hamza-haa-daal, which points to two main meanings. The first meaning is to be the only one and sole. The second main meaning is to unite or unify.
This root appears 85 times in the Quran in 2 derived forms. Examples of these forms are ahadun (“anyone”), ahadukum (“one of you”) and ihdaa (“any, one”).
Linguistically what is ahad cannot be divided into parts, whereas that which is waahid appears to be divisable into separate parts. Some (scholars) differentiated between al-Waahid and al-Ahad by saying that al-Waahid refers to His being one in His essence only, whilst al-Ahad means that He is one in both His essence and His attributes [Tafseer Asmaa’ Allaah by al-Zajjaaj, p. 58]
And it was said that al-Waahid means He is unique in His essence and does not have any peer or rival, and al-Ahad is unique in His attributes. So al-Waahid is one in and of Himself, and al-Ahad means being one in His attributes. Al-Ahad is one of the attributes of Allah which belong uniquely to Him, and in which nothing else has a share. (Lisaan al-‘Arab –Ahad – 1/35; wahida 8/4779 – 4783).
Allah is Al- Ahad and Al-Waahid, He is unique in being one in both His essence and His attributes!
Al-Ahad Himself says: . . . Say: He is Allah [who is] One. [Quran, 112:1]
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আহাদুন আহাদ
"আহাদুন আহাদ" এর অর্থ কি?
"আহাদুন আহাদ" একটি আরবি শব্দগুচ্ছ যার অর্থ এক বা "অদ্বিতীয়"। এটি প্রায়শই এমন কিছু বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যা একবচন, ব্যতিক্রমী বা অতুলনীয়। "আহাদ" শব্দটি একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরের পরম একতা এবং এককতাকে বোঝায় এবং প্রায়শই ইসলামে ঈশ্বরের একত্বের উপর জোর দিতে ব্যবহৃত হয়।
আল-আহদ বা আহাদ (আরবি: الأحد) ইসলাম অনুসারে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ "একজন"। এই নামের অর্থ হল, ইসলামে ঈশ্বর হলেন সে-ই  যিনি পরিপূর্ণতার সমস্ত দিক থেকে আলাদা এবং অন্য কিছুই তাঁর সাথে পূর্ণতা ভাগ করে না।
আল্লাহ নিজেকে আল-আহাদ বলেছেন—একমাত্র, অদ্বিতীয়—কুরআনে। আল-আহাদ হলেন তিনি যিনি ছিলেন, আছেন এবং চিরকাল একা থাকবেন। তিনি অবিভাজ্য এবং ঐক্যের সারমর্ম, এবং তাঁর সমস্ত সুন্দর গুণাবলীতে সারমর্মে কিছুই বা কেউ কখনও তাঁর সমান হতে পারে না!
একমাত্র, একতা
আহাদ মূল হামজা-হা-দাল থেকে এসেছে, যা দুটি প্রধান অর্থ নির্দেশ করে। প্রথম অর্থ হল একমাত্র ও একমাত্র হওয়া। দ্বিতীয় প্রধান অর্থ হল একত্রিত হওয়া বা ঐক্যবদ্ধ হওয়া।
এই মূলটি কুরআনে 85 বার 2টি উদ্ভূত আকারে উপস্থিত হয়েছে। এই ফর্মগুলির উদাহরণ হল আহাদুন ("যে কেউ"), আহাদুকুম ("তোমাদের একজন") এবং ইহদা ("যেকোনো, এক")।
ভাষাগতভাবে আহাদকে ভাগে ভাগ করা যায় না, যেখানে ওয়াহিদকে আলাদা ভাগে ভাগ করা যায় বলে মনে হয়। কিছু (পণ্ডিত) আল-ওয়াহিদ এবং আল-আহাদের মধ্যে এই বলে পার্থক্য করেছেন যে আল-ওয়াহিদ কেবল তাঁর সারাংশের মধ্যে এক হওয়াকে বোঝায়, যখন আল-আহাদের অর্থ হল তিনি তাঁর সারাংশ এবং তাঁর গুণাবলী উভয়ের মধ্যেই এক [তাফসীরে আসমা'আল্লাহ আল-জাজ্জাজ দ্বারা, পৃ. 58]
youtube
Allah is Al Ahad
0 notes
ilyforallahswt · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is Al ahad
আহাদুন আহাদ Ahadun Ahad
Ahadun Ahad
আহাদুন আহাদ
youtube
youtube
youtube
What is the meaning of “Ahadun Ahad”?
"Ahadun Ahad" is an Arabic phrase which means The One  or "Unique". It is often used to describe something that is singular, exceptional, or unmatched. The word "Ahad" is an Arabic word that refers to the absolute unity and singularity of God and is often used to emphasize the oneness of God in Islam.
al-Aḥad or Aḥad (Arabic: الأحد) is one of the names of God (Arabic: Allah) according to Islam, meaning "The One". This name means that God, in Islam, is the one who is singled out in all aspects of perfection and that nothing else shares perfectness with Him.
Allah calls Himself Al-Ahad— The Only One, the Unique—in the Quran. Al-Ahad is the One who was, is, and will ever remain alone. He is indivisible and the essence of unity, and nothing or no one can ever be equal to Him in essence in all His beautiful attributes!
The Sole One, The Unity
Ahad comes from the root hamza-haa-daal, which points to two main meanings. The first meaning is to be the only one and sole. The second main meaning is to unite or unify.
This root appears 85 times in the Quran in 2 derived forms. Examples of these forms are ahadun (“anyone”), ahadukum (“one of you”) and ihdaa (“any, one”).
Linguistically what is ahad cannot be divided into parts, whereas that which is waahid appears to be divisable into separate parts. Some (scholars) differentiated between al-Waahid and al-Ahad by saying that al-Waahid refers to His being one in His essence only, whilst al-Ahad means that He is one in both His essence and His attributes [Tafseer Asmaa’ Allaah by al-Zajjaaj, p. 58]
And it was said that al-Waahid means He is unique in His essence and does not have any peer or rival, and al-Ahad is unique in His attributes. So al-Waahid is one in and of Himself, and al-Ahad means being one in His attributes. Al-Ahad is one of the attributes of Allah which belong uniquely to Him, and in which nothing else has a share. (Lisaan al-‘Arab –Ahad – 1/35; wahida 8/4779 – 4783).
Allah is Al- Ahad and Al-Waahid, He is unique in being one in both His essence and His attributes!
Al-Ahad Himself says: . . . Say: He is Allah [who is] One. [Quran, 112:1]
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আহাদুন আহাদ
"আহাদুন আহাদ" এর অর্থ কি?
"আহাদুন আহাদ" একটি আরবি শব্দগুচ্ছ যার অর্থ এক বা "অদ্বিতীয়"। এটি প্রায়শই এমন কিছু বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যা একবচন, ব্যতিক্রমী বা অতুলনীয়। "আহাদ" শব্দটি একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরের পরম একতা এবং এককতাকে বোঝায় এবং প্রায়শই ইসলামে ঈশ্বরের একত্বের উপর জোর দিতে ব্যবহৃত হয়।
আল-আহদ বা আহাদ (আরবি: الأحد) ইসলাম অনুসারে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ "একজন"। এই নামের অর্থ হল, ইসলামে ঈশ্বর হলেন সে-ই  যিনি পরিপূর্ণতার সমস্ত দিক থেকে আলাদা এবং অন্য কিছুই তাঁর সাথে পূর্ণতা ভাগ করে না।
আল্লাহ নিজেকে আল-আহাদ বলেছেন—একমাত্র, অদ্বিতীয়—কুরআনে। আল-আহাদ হলেন তিনি যিনি ছিলেন, আছেন এবং চিরকাল একা থাকবেন। তিনি অবিভাজ্য এবং ঐক্যের সারমর্ম, এবং তাঁর সমস্ত সুন্দর গুণাবলীতে সারমর্মে কিছুই বা কেউ কখনও তাঁর সমান হতে পারে না!
একমাত্র, একতা
আহাদ মূল হামজা-হা-দাল থেকে এসেছে, যা দুটি প্রধান অর্থ নির্দেশ করে। প্রথম অর্থ হল একমাত্র ও একমাত্র হওয়া। দ্বিতীয় প্রধান অর্থ হল একত্রিত হওয়া বা ঐক্যবদ্ধ হওয়া।
এই মূলটি কুরআনে 85 বার 2টি উদ্ভূত আকারে উপস্থিত হয়েছে। এই ফর্মগুলির উদাহরণ হল আহাদুন ("যে কেউ"), আহাদুকুম ("তোমাদের একজন") এবং ইহদা ("যেকোনো, এক")।
ভাষাগতভাবে আহাদকে ভাগে ভাগ করা যায় না, যেখানে ওয়াহিদকে আলাদা ভাগে ভাগ করা যায় বলে মনে হয়। কিছু (পণ্ডিত) আল-ওয়াহিদ এবং আল-আহাদের মধ্যে এই বলে পার্থক্য করেছেন যে আল-ওয়াহিদ কেবল তাঁর সারাংশের মধ্যে এক হওয়াকে বোঝায়, যখন আল-আহাদের অর্থ হল তিনি তাঁর সারাংশ এবং তাঁর গুণাবলী উভয়ের মধ্যেই এক [তাফসীরে আসমা'আল্লাহ আল-জাজ্জাজ দ্বারা, পৃ. 58]
youtube
Allah is Al Ahad
0 notes
myreligionislam · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is Al ahad
আহাদুন আহাদ Ahadun Ahad
Ahadun Ahad
আহাদুন আহাদ
youtube
youtube
youtube
What is the meaning of “Ahadun Ahad”?
"Ahadun Ahad" is an Arabic phrase which means The One  or "Unique". It is often used to describe something that is singular, exceptional, or unmatched. The word "Ahad" is an Arabic word that refers to the absolute unity and singularity of God and is often used to emphasize the oneness of God in Islam.
al-Aḥad or Aḥad (Arabic: الأحد) is one of the names of God (Arabic: Allah) according to Islam, meaning "The One". This name means that God, in Islam, is the one who is singled out in all aspects of perfection and that nothing else shares perfectness with Him.
Allah calls Himself Al-Ahad— The Only One, the Unique—in the Quran. Al-Ahad is the One who was, is, and will ever remain alone. He is indivisible and the essence of unity, and nothing or no one can ever be equal to Him in essence in all His beautiful attributes!
The Sole One, The Unity
Ahad comes from the root hamza-haa-daal, which points to two main meanings. The first meaning is to be the only one and sole. The second main meaning is to unite or unify.
This root appears 85 times in the Quran in 2 derived forms. Examples of these forms are ahadun (“anyone”), ahadukum (“one of you”) and ihdaa (“any, one”).
Linguistically what is ahad cannot be divided into parts, whereas that which is waahid appears to be divisable into separate parts. Some (scholars) differentiated between al-Waahid and al-Ahad by saying that al-Waahid refers to His being one in His essence only, whilst al-Ahad means that He is one in both His essence and His attributes [Tafseer Asmaa’ Allaah by al-Zajjaaj, p. 58]
And it was said that al-Waahid means He is unique in His essence and does not have any peer or rival, and al-Ahad is unique in His attributes. So al-Waahid is one in and of Himself, and al-Ahad means being one in His attributes. Al-Ahad is one of the attributes of Allah which belong uniquely to Him, and in which nothing else has a share. (Lisaan al-‘Arab –Ahad – 1/35; wahida 8/4779 – 4783).
Allah is Al- Ahad and Al-Waahid, He is unique in being one in both His essence and His attributes!
Al-Ahad Himself says: . . . Say: He is Allah [who is] One. [Quran, 112:1]
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আহাদুন আহাদ
"আহাদুন আহাদ" এর অর্থ কি?
"আহাদুন আহাদ" একটি আরবি শব্দগুচ্ছ যার অর্থ এক বা "অদ্বিতীয়"। এটি প্রায়শই এমন কিছু বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যা একবচন, ব্যতিক্রমী বা অতুলনীয়। "আহাদ" শব্দটি একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরের পরম একতা এবং এককতাকে বোঝায় এবং প্রায়শই ইসলামে ঈশ্বরের একত্বের উপর জোর দিতে ব্যবহৃত হয়।
আল-আহদ বা আহাদ (আরবি: الأحد) ইসলাম অনুসারে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ "একজন"। এই নামের অর্থ হল, ইসলামে ঈশ্বর হলেন সে-ই  যিনি পরিপূর্ণতার সমস্ত দিক থেকে আলাদা এবং অন্য কিছুই তাঁর সাথে পূর্ণতা ভাগ করে না।
আল্লাহ নিজেকে আল-আহাদ বলেছেন—একমাত্র, অদ্বিতীয়—কুরআনে। আল-আহাদ হলেন তিনি যিনি ছিলেন, আছেন এবং চিরকাল একা থাকবেন। তিনি অবিভাজ্য এবং ঐক্যের সারমর্ম, এবং তাঁর সমস্ত সুন্দর গুণাবলীতে সারমর্মে কিছুই বা কেউ কখনও তাঁর সমান হতে পারে না!
একমাত্র, একতা
আহাদ মূল হামজা-হা-দাল থেকে এসেছে, যা দুটি প্রধান অর্থ নির্দেশ করে। প্রথম অর্থ হল একমাত্র ও একমাত্র হওয়া। দ্বিতীয় প্রধান অর্থ হল একত্রিত হওয়া বা ঐক্যবদ্ধ হওয়া।
এই মূলটি কুরআনে 85 বার 2টি উদ্ভূত আকারে উপস্থিত হয়েছে। এই ফর্মগুলির উদাহরণ হল আহাদুন ("যে কেউ"), আহাদুকুম ("তোমাদের একজন") এবং ইহদা ("যেকোনো, এক")।
ভাষাগতভাবে আহাদকে ভাগে ভাগ করা যায় না, যেখানে ওয়াহিদকে আলাদা ভাগে ভাগ করা যায় বলে মনে হয়। কিছু (পণ্ডিত) আল-ওয়াহিদ এবং আল-আহাদের মধ্যে এই বলে পার্থক্য করেছেন যে আল-ওয়াহিদ কেবল তাঁর সারাংশের মধ্যে এক হওয়াকে বোঝায়, যখন আল-আহাদের অর্থ হল তিনি তাঁর সারাংশ এবং তাঁর গুণাবলী উভয়ের মধ্যেই এক [তাফসীরে আসমা'আল্লাহ আল-জাজ্জাজ দ্বারা, পৃ. 58]
youtube
Allah is Al Ahad
0 notes
allahisourrabb · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is Al ahad
আহাদুন আহাদ Ahadun Ahad
Ahadun Ahad
আহাদুন আহাদ
youtube
youtube
youtube
What is the meaning of “Ahadun Ahad”?
"Ahadun Ahad" is an Arabic phrase which means The One  or "Unique". It is often used to describe something that is singular, exceptional, or unmatched. The word "Ahad" is an Arabic word that refers to the absolute unity and singularity of God and is often used to emphasize the oneness of God in Islam.
al-Aḥad or Aḥad (Arabic: الأحد) is one of the names of God (Arabic: Allah) according to Islam, meaning "The One". This name means that God, in Islam, is the one who is singled out in all aspects of perfection and that nothing else shares perfectness with Him.
Allah calls Himself Al-Ahad— The Only One, the Unique—in the Quran. Al-Ahad is the One who was, is, and will ever remain alone. He is indivisible and the essence of unity, and nothing or no one can ever be equal to Him in essence in all His beautiful attributes!
The Sole One, The Unity
Ahad comes from the root hamza-haa-daal, which points to two main meanings. The first meaning is to be the only one and sole. The second main meaning is to unite or unify.
This root appears 85 times in the Quran in 2 derived forms. Examples of these forms are ahadun (“anyone”), ahadukum (“one of you”) and ihdaa (“any, one”).
Linguistically what is ahad cannot be divided into parts, whereas that which is waahid appears to be divisable into separate parts. Some (scholars) differentiated between al-Waahid and al-Ahad by saying that al-Waahid refers to His being one in His essence only, whilst al-Ahad means that He is one in both His essence and His attributes [Tafseer Asmaa’ Allaah by al-Zajjaaj, p. 58]
And it was said that al-Waahid means He is unique in His essence and does not have any peer or rival, and al-Ahad is unique in His attributes. So al-Waahid is one in and of Himself, and al-Ahad means being one in His attributes. Al-Ahad is one of the attributes of Allah which belong uniquely to Him, and in which nothing else has a share. (Lisaan al-‘Arab –Ahad – 1/35; wahida 8/4779 – 4783).
Allah is Al- Ahad and Al-Waahid, He is unique in being one in both His essence and His attributes!
Al-Ahad Himself says: . . . Say: He is Allah [who is] One. [Quran, 112:1]
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আহাদুন আহাদ
"আহাদুন আহাদ" এর অর্থ কি?
"আহাদুন আহাদ" একটি আরবি শব্দগুচ্ছ যার অর্থ এক বা "অদ্বিতীয়"। এটি প্রায়শই এমন কিছু বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যা একবচন, ব্যতিক্রমী বা অতুলনীয়। "আহাদ" শব্দটি একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরের পরম একতা এবং এককতাকে বোঝায় এবং প্রায়শই ইসলামে ঈশ্বরের একত্বের উপর জোর দিতে ব্যবহৃত হয়।
আল-আহদ বা আহাদ (আরবি: الأحد) ইসলাম অনুসারে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ "একজন"। এই নামের অর্থ হল, ইসলামে ঈশ্বর হলেন সে-ই  যিনি পরিপূর্ণতার সমস্ত দিক থেকে আলাদা এবং অন্য কিছুই তাঁর সাথে পূর্ণতা ভাগ করে না।
আল্লাহ নিজেকে আল-আহাদ বলেছেন—একমাত্র, অদ্বিতীয়—কুরআনে। আল-আহাদ হলেন তিনি যিনি ছিলেন, আছেন এবং চিরকাল একা থাকবেন। তিনি অবিভাজ্য এবং ঐক্যের সারমর্ম, এবং তাঁর সমস্ত সুন্দর গুণাবলীতে সারমর্মে কিছুই বা কেউ কখনও তাঁর সমান হতে পারে না!
একমাত্র, একতা
আহাদ মূল হামজা-হা-দাল থেকে এসেছে, যা দুটি প্রধান অর্থ নির্দেশ করে। প্রথম অর্থ হল একমাত্র ও একমাত্র হওয়া। দ্বিতীয় প্রধান অর্থ হল একত্রিত হওয়া বা ঐক্যবদ্ধ হওয়া।
এই মূলটি কুরআনে 85 বার 2টি উদ্ভূত আকারে উপস্থিত হয়েছে। এই ফর্মগুলির উদাহরণ হল আহাদুন ("যে কেউ"), আহাদুকুম ("তোমাদের একজন") এবং ইহদা ("যেকোনো, এক")।
ভাষাগতভাবে আহাদকে ভাগে ভাগ করা যায় না, যেখানে ওয়াহিদকে আলাদা ভাগে ভাগ করা যায় বলে মনে হয়। কিছু (পণ্ডিত) আল-ওয়াহিদ এবং আল-আহাদের মধ্যে এই বলে পার্থক্য করেছেন যে আল-ওয়াহিদ কেবল তাঁর সারাংশের মধ্যে এক হওয়াকে বোঝায়, যখন আল-আহাদের অর্থ হল তিনি তাঁর সারাংশ এবং তাঁর গুণাবলী উভয়ের মধ্যেই এক [তাফসীরে আসমা'আল্লাহ আল-জাজ্জাজ দ্বারা, পৃ. 58]
youtube
Allah is Al Ahad
0 notes
mylordisallah · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is Al ahad
আহাদুন আহাদ Ahadun Ahad
Ahadun Ahad
আহাদুন আহাদ
youtube
youtube
youtube
What is the meaning of “Ahadun Ahad”?
"Ahadun Ahad" is an Arabic phrase which means The One  or "Unique". It is often used to describe something that is singular, exceptional, or unmatched. The word "Ahad" is an Arabic word that refers to the absolute unity and singularity of God and is often used to emphasize the oneness of God in Islam.
al-Aḥad or Aḥad (Arabic: الأحد) is one of the names of God (Arabic: Allah) according to Islam, meaning "The One". This name means that God, in Islam, is the one who is singled out in all aspects of perfection and that nothing else shares perfectness with Him.
Allah calls Himself Al-Ahad— The Only One, the Unique—in the Quran. Al-Ahad is the One who was, is, and will ever remain alone. He is indivisible and the essence of unity, and nothing or no one can ever be equal to Him in essence in all His beautiful attributes!
The Sole One, The Unity
Ahad comes from the root hamza-haa-daal, which points to two main meanings. The first meaning is to be the only one and sole. The second main meaning is to unite or unify.
This root appears 85 times in the Quran in 2 derived forms. Examples of these forms are ahadun (“anyone”), ahadukum (“one of you”) and ihdaa (“any, one”).
Linguistically what is ahad cannot be divided into parts, whereas that which is waahid appears to be divisable into separate parts. Some (scholars) differentiated between al-Waahid and al-Ahad by saying that al-Waahid refers to His being one in His essence only, whilst al-Ahad means that He is one in both His essence and His attributes [Tafseer Asmaa’ Allaah by al-Zajjaaj, p. 58]
And it was said that al-Waahid means He is unique in His essence and does not have any peer or rival, and al-Ahad is unique in His attributes. So al-Waahid is one in and of Himself, and al-Ahad means being one in His attributes. Al-Ahad is one of the attributes of Allah which belong uniquely to Him, and in which nothing else has a share. (Lisaan al-‘Arab –Ahad – 1/35; wahida 8/4779 – 4783).
Allah is Al- Ahad and Al-Waahid, He is unique in being one in both His essence and His attributes!
Al-Ahad Himself says: . . . Say: He is Allah [who is] One. [Quran, 112:1]
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আহাদুন আহাদ
"আহাদুন আহাদ" এর অর্থ কি?
"আহাদুন আহাদ" একটি আরবি শব্দগুচ্ছ যার অর্থ এক বা "অদ্বিতীয়"। এটি প্রায়শই এমন কিছু বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যা একবচন, ব্যতিক্রমী বা অতুলনীয়। "আহাদ" শব্দটি একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরের পরম একতা এবং এককতাকে বোঝায় এবং প্রায়শই ইসলামে ঈশ্বরের একত্বের উপর জোর দিতে ব্যবহৃত হয়।
আল-আহদ বা আহাদ (আরবি: الأحد) ইসলাম অনুসারে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ "একজন"। এই নামের অর্থ হল, ইসলামে ঈশ্বর হলেন সে-ই  যিনি পরিপূর্ণতার সমস্ত দিক থেকে আলাদা এবং অন্য কিছুই তাঁর সাথে পূর্ণতা ভাগ করে না।
আল্লাহ নিজেকে আল-আহাদ বলেছেন—একমাত্র, অদ্বিতীয়—কুরআনে। আল-আহাদ হলেন তিনি যিনি ছিলেন, আছেন এবং চিরকাল একা থাকবেন। তিনি অবিভাজ্য এবং ঐক্যের সারমর্ম, এবং তাঁর সমস্ত সুন্দর গুণাবলীতে সারমর্মে কিছুই বা কেউ কখনও তাঁর সমান হতে পারে না!
একমাত্র, একতা
আহাদ মূল হামজা-হা-দাল থেকে এসেছে, যা দুটি প্রধান অর্থ নির্দেশ করে। প্রথম অর্থ হল একমাত্র ও একমাত্র হওয়া। দ্বিতীয় প্রধান অর্থ হল একত্রিত হওয়া বা ঐক্যবদ্ধ হওয়া।
এই মূলটি কুরআনে 85 বার 2টি উদ্ভূত আকারে উপস্থিত হয়েছে। এই ফর্মগুলির উদাহরণ হল আহাদুন ("যে কেউ"), আহাদুকুম ("তোমাদের একজন") এবং ইহদা ("যেকোনো, এক")।
ভাষাগতভাবে আহাদকে ভাগে ভাগ করা যায় না, যেখানে ওয়াহিদকে আলাদা ভাগে ভাগ করা যায় বলে মনে হয়। কিছু (পণ্ডিত) আল-ওয়াহিদ এবং আল-আহাদের মধ্যে এই বলে পার্থক্য করেছেন যে আল-ওয়াহিদ কেবল তাঁর সারাংশের মধ্যে এক হওয়াকে বোঝায়, যখন আল-আহাদের অর্থ হল তিনি তাঁর সারাংশ এবং তাঁর গুণাবলী উভয়ের মধ্যেই এক [তাফসীরে আসমা'আল্লাহ আল-জাজ্জাজ দ্বারা, পৃ. 58]
youtube
Allah is Al Ahad
0 notes
dailycomillanews · 8 days ago
Text
২ ছেলেকে গলা কেটে হত্যার পর বাবার আত্মহত্যার চেষ্টা
বাবা তার দুই ছেলেকে গলা কেটে হত্যার পর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে রাজধানীর পল্লবীতে। এ ঘটনার পর ঘাতক বাবাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ। প্রাথমিকভাবে নিহত ছেলেদের নাম পাওয়া যায়নি। তবে তাদের একজনের বয়স আনুমানিক ৭ বছর ও আরেকজনের বয়স ৩ বছর। আর ঘাতক বাবার নাম মো. আহাদ (৪০)। পল্লবী থানার এসআই মাজেদুল এসব তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, লাশ…
0 notes
guardianpubs17 · 3 months ago
Text
... শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫২ সালের ২৬শে ফেব্রুয়ারী কারামুক্তি পেলেন। কিন্তু ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ আন্দোলনের অগ্নিঝরা দিনগুলোতে ঢাকায় এলেন না নেতৃত্ব দিতে। বিদ্রোহের অনলেও ঝাপ দিলেন না।
এমন কি খু%নি শাসক নুরুল আমিনের বিরুদ্ধে ৫ই মার্চ দেশব্যাপী যে হরতালের ডাক দেওয়া হয় শেখ মুজিব তাতে অংশগ্রহণ করে মা*রমুখো জনতাকে নেতৃত্ব দিতে ঢাকায় আসেন নাই। তারপরও মুখপোড়া আওয়ামী লীগ ও ভারতীয় দালাল চামচারা বলে ১৯৫২ সালে শেখ মুজিবর নাকি ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে। ধিক তাদেরকে॥”
[অলি আহাদ/জাতীয় রাজনীতি : ১৯৪৫ থেকে ’৭৫ [বাংলাদেশ কো-অপারেটিভ বুক সোসাইটি - অক্টোবর, ২০১২ (পঞ্চম সংস্করণ)। পৃ. ১৪৭]
স্বাধীনতা উত্তরকালে টেলিভিশনে দুটো সাক্ষাৎকারে এ কথাটি প্রমাণ করার চেষ্টা করা হয়েছিল যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশেই নাকি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা হয়েছিল এবং এটিও বলা হয়েছিলো যে, ২০শে ফেব্রুয়ারীর রাতে বঙ্গবন্ধু নাকি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কোন এক জানালা দিয়ে এ নির্দেশ দেন। কথাটি আদৌ সত্য নয়।
কারণ ১৮ই ফেব্রুয়ারী তারিখেই অনশনরত বন্দী শেখ মুজিবুর রহমানকে ফরিদপুর জেলে স্থানান্তরিত করা হয়। ২০শে ফেব্রুয়ারী তারিখে বিকেল ৩টার দিকে ১৪৪ ধারা জারী করা হয়। তখন জনাব শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলে। সুতরাং ��াকা মেডিকেল কলেজের হাসপাতালের কোন বাথরুমের গবাক্ষ পথে শেখ মুজিবুর রহমান ১৪৪ ধারা ভাঙ্গার নির্দেশ দিলেন-এটি একটি বানোয়াট গল্প।
আমার মনে হয় এ ধরনের গল্প বাজারে ছেড়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মান বৃদ্ধি করা যায় না! ১৪৪ ধারা যেদিন ভাঙ্গা হয় তার আগে থেকে তিনি জেলে ছিলেন॥”
(সাক্ষাৎকার : গাজীউল হক। একুশের সংকলন ‘৮০ : স্মৃতিচারণ/সম্পা : গবেষণা ও সংকলন বিভাগ ॥ [বাংলা একাডেমী - ফেব্রুয়ারী, ১৯৮০। পৃ. ১৩২/১৮৩])
ইতিহাসের ছিন্নপত্র বই থেকে
Tumblr media
0 notes
quran-translation · 4 months ago
Text
youtube
বলুন [১] , ‘তিনি আল্লাহ্, এক-অদ্বিতীয় [২] , সূরা সম্পর্কিত তথ্য: ১১২- সূরা ইখলাস ৪ আয়াত, মক্কী এ সূরার বহু ফযীলত রয়েছে। তন্মধ্যে নিম্নে কয়েকটির উল্লেখ করা হলো: এক. এর ভালবাসা জান্নাতে যাওয়ার কারণ; হাদীসে এসেছে, জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে এসে আরয করল: আমি এই সূরাটি খুব ভালবাসি। তিনি বললেন: এর ভালবাসা তোমাকে জান্নাতে দাখিল করবে। [মুসনাদে আহমাদ ৩/১৪১, ১৫০] দুই. এটি কুরআনের এক তৃতীয়াংশ। হাদীসে এসেছে, একবার রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন: তোমরা সবাই একত্রিত হয়ে যাও। আমি তোমাদেরকে কুরআনের এক তৃতীয়াংশ শুনাব। অতঃপর যাদের পক্ষে সম্ভব ছিল, তারা একত্রিত হয়ে গেলে তিনি আগমন করলেন এবং সূরা এখলাস পাঠ করে শুনালেন। তিনি আরও বললেন, এই সূরাটি কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান। [মুসলিম ৮১২, তিরমিয়ী ২৯০০] এ অর্থে হাদীসের সংখ্যা অসংখ্য। তিন. বিপদাপদে উপকারী। হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি সকাল-বিকাল সূরা এখলাস, ফালাক ও নাস পাঠ করে তা তাকে বালা-মুসীবত থেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্যে যথেষ্ট হয়। [আবু দাউদ ৫০৮২, তিরমিয়ী ৩৫৭৫, নাসায়ী ৭৮৫২] চার. ঘুমানোর আগে পড়ার উপর গুরুত্ব। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, হে উকবা ইবন আমের আমি কি তোমাকে এমন তিনটি উত্তম সূরা শিক্ষা দিব না যার মত কিছু তাওরাত, ইঞ্জীল, যাবুর এবং কুরআনেও নাযিল হয়নি। উকবা বললেন, আমি বললাম, অবশ্যই হ্যাঁ, আল্লাহ্ আমাকে আপনার জন্য উৎসর্গ করুন। উকবা বলেন, তারপর রাসূল আমাকে ‘কুল হুয়াল্লাহু আহাদ, কুল আ‘উযু বিরাব্বিল ফালাক, কুল আ‘উযু বিরাব্বিন নাস’ এ সূরাগুলো পড়ালেন, তারপর বললেন, হে উকবা! রাত্ৰিতে তুমি ততক্ষণ নিদ্রা যেয়ো না, যতক্ষণ সূরা এখলাস, ফালাক ও নাস না পাঠ কর। উকবা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন: সেদিন থেকে আমি কখনও এই আমল ছাড়িনি। [মুসনাদে আহমাদ ৪/১৪৮, ১৫৮-১৫৯] পাঁচ. এ সূরা পড়া রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিয়মিত আমল ছিল। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন বিছানায় ঘুমানোর জন্য যেতেন তখন তিনি তার দু হাতের তালু একত্রিত করতেন তারপর সেখানে কুল হুয়াল্লাহু আহাদ, কুল আউযু বিরাব্বিল ফালাক এবং কুল আউযু বিরাব্বিন নাস’ এ তিন সূরা পড়ে ফুঁ দিতেন, তারপর এ দু’ হাতের তালু দিয়ে তার শরীরের যতটুকু সম্ভব মসেহ করতেন। তার মাথা ও মুখ থেকে শুরু করে শরীরের সামনের অংশে তা করতেন। এমনটি রাসূল তিনবার করতেন। [বুখারী ৫০১৭, আবু দাউদ ৫০৫৬, তিরমিয়ী ৩৪০২] ------------------ আল্লাহ্ হচ্ছেন ‘সামাদ' [১] (তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী); [১] صمد শব্দের অর্থ সম্পর্কে তাফসীরবিদগণের অনেক উক্তি আছে। আলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু, ইকরামা বলেছেন: সামাদ হচ্ছেন এমন এক সত্তা যাঁর কাছে সবাই তাদের প্রয়োজন পূরণের জন্য পেশ করে থাকে। আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ ও আবু ওয়ায়েল শাকীক ইবন সালামাহ বলেছেন, তিনি এমন সরদার, নেতা, যাঁর নেতৃত্ব পূর্ণতা লাভ করেছে এবং চূ��়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা বলেন, যে সরদার তার নেতৃত্ব, মর্যাদা, শ্রেষ্ঠত্ব, ধৈর্য, সংযম, জ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা ও বিচক্ষণতা তথা শ্রেষ্ঠত্ব ও মর্যাদার সমস্ত গুণাবলিতে সম্পূর্ণ পূর্ণতার অধিকারী তিনি সামাদ। যায়েদ ইবন আসলাম বলেন, এর অর্থ, নেতা। হাসান ও কাতাদা বলেন, এর অর্থ, যিনি তার সৃষ্টি ধ্বংস হয়ে গেলেও অবশিষ্ট থাকবেন। হাসান থেকে অন্য বর্ণনায়, তিনি ঐ সত্বা, যিনি চিরঞ্জীব ও সবকিছুর ধারক, যার কোনো পতন নেই। অন্য বর্ণনায় ইকরিমা বলেন, যার থেকে কোনো কিছু বের হয়নি এবং যিনি খাবার গ্রহণ করেন না। রবী ইবন আনাস বলেন, যিনি জন্মগ্ৰহণ করেননি এবং জন্ম দেননি। সম্ভবত তিনি পরবর্তী আয়াতকে এ আয়াতের তাফসীর হিসেবে নির্ধারণ করেছেন। তবে সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব, মুজাহিদ, ইবন বুরাইদা, আতা, দাহহাক সহ আরো অনেকে এর অর্থ বলেছেন, যার কোনো উদর নেই। শা‘বী বলেন, এর অর্থ যিনি খাবার খান না এবং পানীয় গ্ৰহণ করেন না। আব্দুল্লাহ ইবন বুরাইদাহ বলেন, এর অর্থ, যিনি এমন আলো যা চকচক করে। এ বর্ণনাগুলো ইমাম ইবন জারীর আত-তাবারী, ইবন আবী হাতেম, বাইহাকী, তাবারানী প্রমূখগণ সনদসহ বর্ণনা করেছেন। [দেখুন, তাবারী; ইবন কাসীর; ফাতহুল কাদীর] তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি [১] , [১] যারা আল্লাহর বংশ পরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, এটা তাদের জওয়াব। সন্তান প্ৰজনন সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য-স্রষ্টার নয়। অতএব, তিনি কারও সন্তান নন এবং তাঁর কোনো সন্তান নেই। আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু. For details- https://quranenc.com/en/browse/bengali_zakaria/112
1 note · View note
quadrupleangst · 8 months ago
Text
I haven't finished Dungeon Meshi but
Tumblr media Tumblr media
31 notes · View notes
quransunnahdawah · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ইবাদতের প্রাণ ‘ইখলাস’
Ikhlas is the soul of worship.
youtube
youtube
youtube
youtube
ইখলাস কাকে বলে
আল-ইখলাস অর্থ "বিশুদ্ধতা" বা "একনিষ্ঠতা"। এটি মক্কায় নাকি মদিনায় অবতীর্ণ তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। তবে সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হওয়ার তথ্যই সম্ভাব্য এবং যুক্তিযুক্ত, বিশেষত যেহেতু এটি আবিসিনিয়ার বিলাল দ্বারা প্রমাণিত হয়, যিনি তাঁর নিষ্ঠুর কর্তা দ্বারা নির্যাতিত হচ্ছিলেন এবং "আহাদ, আহাদ!" [(আল্লাহ) একক, একক!]
একজন মুসলমানের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের প্রধান লক্ষ্য মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। আমল ও ইবাদতের সওয়াব এর ওপর নির্ভরশীল। অন্য অর্থে এটাকে বলা হয় ইখলাস। একমাত্র আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে ইবাদত ও যাবতীয় কাজ করার নাম হলো ইখলাস।
ইখলাস কী ও কেন
একজন মুসলমানের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের প্রধান লক্ষ্য মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। আমল ও ইবাদতের সওয়াব এর ওপর নির্ভরশীল। অন্য অর্থে এটাকে বলা হয় ইখলাস। একমাত্র আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে ইবাদত ও যাবতীয় কাজ করার নাম হলো ইখলাস।
ইখলাস হলো আমল ও ইবাদতের প্রাণ।
এর সম্পর্ক অন্তরের সঙ্গে। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহপাক তোমাদের শরীর ও অবয়বের দিকে তাকান না; বরং তিনি তোমাদের অন্তর ও আমলের দিকে লক্ষ করেন।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৫৬৪)
ইখলাসের সঙ্গে অল্প আমল অধিক পরিমাণ সওয়াবের কারণ। হাদিসে এসেছে, ‘তোমার ঈমান খাঁটি করো, অল্প আমলই নাজাতের জন্য যথেষ্ট।’ (বাইহাকি, শুআবুল ইমান, হা. ৬৪৪৩)
মুসলমানের সব কাজ ইখলাসের সঙ্গে করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তাদের এ ছাড়া আর কোনো নির্দেশ দেওয়া হয়নি যে তারা খাঁটি মনে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে।’ (সুরা বাইয়্যিনাহ, আয়াত : ৫)
মহান আল্লাহ আমাদের ইখলাসের সঙ্গে আমল করার তাওফিক দান করুন।
ইখলাস কী ও কেন
ইখলাছ অর্থ কী? কোনো মানুষ যদি ইবাদাতের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি ছাড়া অন্য কিছুর নিয়ত করে, তবে তার বিধান কী?
আল-ইখলাস অর্থ "বিশুদ্ধতা" বা "একনিষ্ঠতা"। এটি মক্কায় নাকি মদিনায় অবতীর্ণ তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
বান্দা তার আমলের মাধ্যমে একমাত্র আল্লাহ তা‘আলার নৈকট্য কামনা করবে এবং জান্নাতে পৌঁছার চেষ্টা করবে।
আর যদি বান্দা তার আমলে অন্য কিছুর নিয়ত করে, তবে তাতে নিম্ন লিখিত ব্যাখ্যা রয়েছে।
১) যদি আল্লাহর সন্তুষ্টি ছাড়া অন্যের নৈকট্য লাভের নিয়ত করে এবং ইবাদাতের মাধ্যমে মানুষের প্রশংসা অর্জনের নিয়ত করে, তাহলে তার আমল বাতিল হয়ে যাবে। এটা শির্কের অন্তর্ভুক্ত। হাদীসে কুদসীতে বর্ণিত আছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আল্লাহ বলেন,“আমি সমস্ত শরীকদের চেয়ে শির্ক থেকে অধিক মুক্ত। সুতরাং যে ব্যক্তি ��মন কোনো আমল করল, যাতে সে আমার সাথে অন্য কোনো কাউকে শরীক করল, আমি তাকে এবং সে যা শরীক করল, তাকে প্রত্যাখ্যান করব।”সহীহ মুসলিম, অধ্যায়: কিতাবুয জুহদ ওয়ার রাকায়েক।
একজন মুসলমানের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের প্রধান লক্ষ্য মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। আমল ও ইবাদতের সওয়াব এর ওপর নির্ভরশীল। অন্য অর্থে এটাকে বলা হয় ইখলাস। একমাত্র আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে ইবাদত ও যাবতীয় কাজ করার নাম হলো ইখলাস।
কে আমাকে দেখছে আর কে দেখছে না, সেটা না ভেবে ‘আল্লাহ সর্বক্ষণ আমাকে দেখছেন’—এই ভয় ও ভাবনা মাথায় রেখে ইবাদত করার নাম ইখলাস। এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘তারা মানত পূর্ণ করে এবং সেদিনকে ভয় করে, যেদিনের অনিষ্ট হবে সুদূরপ্রসারী। তারা আল্লাহকে ভালোবেসে অভাবগ্রস্ত, এতিম ও বন্দিদের আহার দেয়। (তারা বলে) শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য আমরা তোমাদের আহার দান করি।
তোমাদের কাছে আমরা কোনো প্রতিদান ও কৃতজ্ঞতা কামনা করি না।’ (সুরা দাহর, আয়াত : ৭-৯)
মুসলমানের সব কাজ ইখলাসের সঙ্গে করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তাদের এ ছাড়া আর কোনো নির্দেশ দেওয়া হয়নি যে তারা খাঁটি মনে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে।’ (সুরা বাইয়্যিনাহ, আয়াত : ৫)
ইখলাস হলো আমল ও ইবাদতের প্রাণ।
এর সম্পর্ক অন্তরের সঙ্গে। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহপাক তোমাদের শরীর ও অবয়বের দিকে তাকান না; বরং তিনি তোমাদের অন্তর ও আমলের দিকে লক্ষ করেন।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৫৬৪)
ইখলাসের সঙ্গে অল্প আমল অধিক পরিমাণ সওয়াবের কারণ। হাদিসে এসেছে, ‘তোমার ঈমান খাঁটি করো, অল্প আমলই নাজাতের জন্য যথেষ্ট।’ (বাইহাকি, শুআবুল ইমান, হা. ৬৪৪৩)
মহান আল্লাহ আমাদের ইখলাসের সঙ্গে আমল করার তাওফিক দান করুন।
সূরাকে ইখলাস বলা হয় কেন?
এই সূরাটি বিভিন্ন উপাধি লাভকারীদের মধ্যে ছিল। এটি তাওহিদের একটি সংক্ষিপ্ত ঘোষণা, ঈশ্বরের পরম একত্ব, চারটি আয়াত নিয়ে গঠিত। আল-ইখলাস মানে "বিশুদ্ধতা" বা "পরিশোধন" ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইখলাস ইবাদতের প্রাণ
Ikhlas is the Soul of Worship
Ikhlas (sincerity) is the soul of worship.
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is Al ahad
আহাদুন আহাদ Ahadun Ahad
Ahadun Ahad
আহাদুন আহাদ
youtube
youtube
youtube
What is the meaning of “Ahadun Ahad”?
"Ahadun Ahad" is an Arabic phrase which means The One  or "Unique". It is often used to describe something that is singular, exceptional, or unmatched. The word "Ahad" is an Arabic word that refers to the absolute unity and singularity of God and is often used to emphasize the oneness of God in Islam.
al-Aḥad or Aḥad (Arabic: الأحد) is one of the names of God (Arabic: Allah) according to Islam, meaning "The One". This name means that God, in Islam, is the one who is singled out in all aspects of perfection and that nothing else shares perfectness with Him.
Allah calls Himself Al-Ahad— The Only One, the Unique—in the Quran. Al-Ahad is the One who was, is, and will ever remain alone. He is indivisible and the essence of unity, and nothing or no one can ever be equal to Him in essence in all His beautiful attributes!
The Sole One, The Unity
Ahad comes from the root hamza-haa-daal, which points to two main meanings. The first meaning is to be the only one and sole. The second main meaning is to unite or unify.
This root appears 85 times in the Quran in 2 derived forms. Examples of these forms are ahadun (“anyone”), ahadukum (“one of you”) and ihdaa (“any, one”).
Linguistically what is ahad cannot be divided into parts, whereas that which is waahid appears to be divisable into separate parts. Some (scholars) differentiated between al-Waahid and al-Ahad by saying that al-Waahid refers to His being one in His essence only, whilst al-Ahad means that He is one in both His essence and His attributes [Tafseer Asmaa’ Allaah by al-Zajjaaj, p. 58]
And it was said that al-Waahid means He is unique in His essence and does not have any peer or rival, and al-Ahad is unique in His attributes. So al-Waahid is one in and of Himself, and al-Ahad means being one in His attributes. Al-Ahad is one of the attributes of Allah which belong uniquely to Him, and in which nothing else has a share. (Lisaan al-‘Arab –Ahad – 1/35; wahida 8/4779 – 4783).
Allah is Al- Ahad and Al-Waahid, He is unique in being one in both His essence and His attributes!
Al-Ahad Himself says: . . . Say: He is Allah [who is] One. [Quran, 112:1]
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আহাদুন আহাদ
"আহাদুন আহাদ" এর অর্থ কি?
"আহাদুন আহাদ" একটি আরবি শব্দগুচ্ছ যার অর্থ এক বা "অদ্বিতীয়"। এটি প্রায়শই এমন কিছু বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যা একবচন, ব্যতিক্রমী বা অতুলনীয়। "আহাদ" শব্দটি একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরের পরম একতা এবং এককতাকে বোঝায় এবং প্রায়শই ইসলামে ঈশ্বরের একত্বের উপর জোর দিতে ব্যবহৃত হয়।
আল-আহদ বা আহাদ (আরবি: الأحد) ইসলাম অনুসারে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ "একজন"। এই নামের অর্থ হল, ইসলামে ঈশ্বর হলেন সে-ই  যিনি পরিপূর্ণতার সমস্ত দিক থেকে আলাদা এবং অন্য কিছুই তাঁর সাথে পূর্ণতা ভাগ করে না।
আল্লাহ নিজেকে আল-আহাদ বলেছেন—একমাত্র, অদ্বিতীয়—কুরআনে। আল-আহাদ হলেন তিনি যিনি ছিলেন, আছেন এবং চিরকাল একা থাকবেন। তিনি অবিভাজ্য এবং ঐক্যের সারমর্ম, এবং তাঁর সমস্ত সুন্দর গুণাবলীতে সারমর্মে কিছুই বা কেউ কখনও তাঁর সমান হতে পারে না!
একমাত্র, একতা
আহাদ মূল হামজা-হা-দাল থেকে এসেছে, যা দুটি প্রধান অর্থ নির্দেশ করে। প্রথম অর্থ হল একমাত্র ও একমাত্র হওয়া। দ্বিতীয় প্রধান অর্থ হল একত্রিত হওয়া বা ঐক্যবদ্ধ হওয়া।
এই মূলটি কুরআনে 85 বার 2টি উদ্ভূত আকারে উপস্থিত হয়েছে। এই ফর্মগুলির উদাহরণ হল আহাদুন ("যে কেউ"), আহাদুকুম ("তোমাদের একজন") এবং ইহদা ("যেকোনো, এক")।
ভাষাগতভাবে আহাদকে ভাগে ভাগ করা যায় না, যেখানে ওয়াহিদকে আলাদা ভাগে ভাগ করা যায় বলে মনে হয়। কিছু (পণ্ডিত) আল-ওয়াহিদ এবং আল-আহাদের মধ্যে এই বলে পার্থক্য করেছেন যে আল-ওয়াহিদ কেবল তাঁর সারাংশের মধ্যে এক হওয়াকে বোঝায়, যখন আল-আহাদের অর্থ হল তিনি তাঁর সারাংশ এবং তাঁর গুণাবলী উভয়ের মধ্যেই এক [তাফসীরে আসমা'আল্লাহ আল-জাজ্জাজ দ্বারা, পৃ. 58]
youtube
Allah is Al Ahad
0 notes
ilyforallahswt · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ইবাদতের প্রাণ ‘ইখলাস’
Ikhlas is the soul of worship.
youtube
youtube
youtube
youtube
ইখলাস কাকে বলে
আল-ইখলাস অর্থ "বিশুদ্ধতা" বা "একনিষ্ঠতা"। এটি মক্কায় নাকি মদিনায় অবতীর্ণ তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। তবে সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হওয়ার তথ্যই সম্ভাব্য এবং যুক্তিযুক্ত, বিশেষত যেহেতু এটি আবিসিনিয়ার বিলাল দ্বারা প্রমাণিত হয়, যিনি তাঁর নিষ্ঠুর কর্তা দ্বারা নির্যাতিত হচ্ছিলেন এবং "আহাদ, আহাদ!" [(আল্লাহ) একক, একক!]
একজন মুসলমানের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের প্রধান লক্ষ্য মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। আমল ও ইবাদতের সওয়াব এর ওপর নির্ভরশীল। অন্য অর্থে এটাকে বলা হয় ইখলাস। একমাত্র আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে ইবাদত ও যাবতীয় কাজ করার নাম হলো ইখলাস।
ইখলাস কী ও কেন
একজন মুসলমানের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের প্রধান লক্ষ্য মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। আমল ও ইবাদতের সওয়াব এর ওপর নির্ভরশীল। অন্য অর্থে এটাকে বলা হয় ইখলাস। একমাত্র আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে ইবাদত ও যাবতীয় কাজ করার নাম হলো ইখলাস।
ইখলাস হলো আমল ও ইবাদতের প্রাণ।
এর সম্পর্ক অন্তরের সঙ্গে। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহপাক তোমাদের শরীর ও অবয়বের দিকে তাকান না; বরং তিনি তোমাদের অন্তর ও আমলের দিকে লক্ষ করেন।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৫৬৪)
ইখলাসের সঙ্গে অল্প আমল অধিক পরিমা�� সওয়াবের কারণ। হাদিসে এসেছে, ‘তোমার ঈমান খাঁটি করো, অল্প আমলই নাজাতের জন্য যথেষ্ট।’ (বাইহাকি, শুআবুল ইমান, হা. ৬৪৪৩)
মুসলমানের সব কাজ ইখলাসের সঙ্গে করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তাদের এ ছাড়া আর কোনো নির্দেশ দেওয়া হয়নি যে তারা খাঁটি মনে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে।’ (সুরা বাইয়্যিনাহ, আয়াত : ৫)
মহান আল্লাহ আমাদের ইখলাসের সঙ্গে আমল করার তাওফিক দান করুন।
ইখলাস কী ও কেন
ইখলাছ অর্থ কী? কোনো মানুষ যদি ইবাদাতের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি ছাড়া অন্য কিছুর নিয়ত করে, তবে তার বিধান কী?
আল-ইখলাস অর্থ "বিশুদ্ধতা" বা "একনিষ্ঠতা"। এটি মক্কায় নাকি মদিনায় অবতীর্ণ তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
বান্দা তার আমলের মাধ্যমে একমাত্র আল্লাহ তা‘আলার নৈকট্য কামনা করবে এবং জান্নাতে পৌঁছার চেষ্টা করবে।
আর যদি বান্দা তার আমলে অন্য কিছুর নিয়ত করে, তবে তাতে নিম্ন লিখিত ব্যাখ্যা রয়েছে।
১) যদি আল্লাহর সন্তুষ্টি ছাড়া অন্যের নৈকট্য লাভের নিয়ত করে এবং ইবাদাতের মাধ্যমে মানুষের প্রশংসা অর্জনের নিয়ত করে, তাহলে তার আমল বাতিল হয়ে যাবে। এটা শির্কের অন্তর্ভুক্ত। হাদীসে কুদসীতে বর্ণিত আছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আল্লাহ বলেন,“আমি সমস্ত শরীকদের চেয়ে শির্ক থেকে অধিক মুক্ত। সুতরাং যে ব্যক্তি এমন কোনো আমল করল, যাতে সে আমার সাথে অন্য কোনো কাউকে শরীক করল, আমি তাকে এবং সে যা শরীক করল, তাকে প্রত্যাখ্যান করব।”সহীহ মুসলিম, অধ্যায়: কিতাবুয জুহদ ওয়ার রাকায়েক।
একজন মুসলমানের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের প্রধান লক্ষ্য মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। আমল ও ইবাদতের সওয়াব এর ওপর নির্ভরশীল। অন্য অর্থে এটাকে বলা হয় ইখলাস। একমাত্র আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে ইবাদত ও যাবতীয় কাজ করার নাম হলো ইখলাস।
কে আমাকে দেখছে আর কে দেখছে না, সেটা না ভেবে ‘আল্লাহ সর্বক্ষণ আমাকে দেখছেন’—এই ভয় ও ভাবনা মাথায় রেখে ইবাদত করার নাম ইখলাস। এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘তারা মানত পূর্ণ করে এবং সেদিনকে ভয় করে, যেদিনের অনিষ্ট হবে সুদূরপ্রসারী। তারা আল্লাহকে ভালোবেসে অভাবগ্রস্ত, এতিম ও বন্দিদের আহার দেয়। (তারা বলে) শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য আমরা তোমাদের আহার দান করি।
তোমাদের কাছে আমরা কোনো প্রতিদান ও কৃতজ্ঞতা কামনা করি না।’ (সুরা দাহর, আয়াত : ৭-৯)
মুসলমানের সব কাজ ইখলাসের সঙ্গে করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তাদের এ ছাড়া আর কোনো নির্দেশ দেওয়া হয়নি যে তারা খাঁটি মনে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে।’ (সুরা বাইয়্যিনাহ, আয়াত : ৫)
ইখলাস হলো আমল ও ইবাদতের প্রাণ।
এর সম্পর্ক অন্তরের সঙ্গে। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহপাক তোমাদের শরীর ও অবয়বের দিকে তাকান না; বরং তিনি তোমাদের অন্তর ও আমলের দিকে লক্ষ করেন।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৫৬৪)
ইখলাসের সঙ্গে অল্প আমল অধিক পরিমাণ সওয়াবের কারণ। হাদিসে এসেছে, ‘তোমার ঈমান খাঁটি করো, অল্প আমলই নাজাতের জন্য যথেষ্ট।’ (বাইহাকি, শুআবুল ইমান, হা. ৬৪৪৩)
মহান আল্লাহ আমাদের ইখলাসের সঙ্গে আমল করার তাওফিক দান করুন।
সূরাকে ইখলাস বলা হয় কেন?
এই সূরাটি বিভিন্ন উপাধি লাভকারীদের মধ্যে ছিল। এটি তাওহিদের একটি সংক্ষিপ্ত ঘোষণা, ঈশ্বরের পরম একত্ব, চারটি আয়াত নিয়ে গঠিত। আল-ইখলাস মানে "বিশুদ্ধতা" বা "পরিশোধন" ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইখলাস ইবাদতের প্রাণ
Ikhlas is the Soul of Worship
Ikhlas (sincerity) is the soul of worship.
0 notes
myreligionislam · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ইবাদতের প্রাণ ‘ইখলাস’
Ikhlas is the soul of worship.
youtube
youtube
youtube
youtube
ইখলাস কাকে বলে
আল-ইখলাস অর্থ "বিশুদ্ধতা" বা "একনিষ্ঠতা"। এটি মক্কায় নাকি মদিনায় অবতীর্ণ তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। তবে সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হওয়ার তথ্যই সম্ভাব্য এবং যুক্তিযুক্ত, বিশেষত যেহেতু এটি আবিসিনিয়ার বিলাল দ্বারা প্রমাণিত হয়, যিনি তাঁর নিষ্ঠুর কর্তা দ্বারা নির্যাতিত হচ্ছিলেন এবং "আহাদ, আহাদ!" [(আল্লাহ) একক, একক!]
একজন মুসলমানের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের প্রধান লক্ষ্য মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। আমল ও ইবাদতের সওয়াব এর ওপর নির্ভরশীল। অন্য অর্থে এটাকে বলা হয় ইখলাস। একমাত্র আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে ইবাদত ও যাবতীয় কাজ করার নাম হলো ইখলাস।
ইখলাস কী ও কেন
একজন মুসলমানের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের প্রধান লক্ষ্য মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। আমল ও ইবাদতের সওয়াব এর ওপর নির্ভরশীল। অন্য অর্থে এটাকে বলা হয় ইখলাস। একমাত্র আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে ইবাদত ও যাবতীয় কাজ করার নাম হলো ইখলাস।
ইখলাস হলো আমল ও ইবাদতের প্রাণ।
এর সম্পর্ক অন্তরের সঙ্গে। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহপাক তোমাদের শরীর ও অবয়বের দিকে তাকান না; বরং তিনি তোমাদের অন্তর ও আমলের দিকে লক্ষ করেন।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৫৬৪)
ইখলাসের সঙ্গে অল্প আমল অধিক পরিমাণ সওয়াবের কারণ। হাদিসে এসেছে, ‘তোমার ঈমান খাঁটি করো, অল্প আমলই নাজাতের জন্য যথেষ্ট।’ (বাইহাকি, শুআবুল ইমান, হা. ৬৪৪৩)
মুসলমানের সব কাজ ইখলাসের সঙ্গে করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তাদের এ ছাড়া আর কোনো নির্দেশ দেওয়া হয়নি যে তারা খাঁটি মনে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে।’ (সুরা বাইয়্যিনাহ, আয়াত : ৫)
মহান আল্লাহ আমাদের ইখলাসের সঙ্গে আমল করার তাওফিক দান করুন।
ইখলাস কী ও কেন
ইখলাছ অর্থ কী? কোনো মানুষ যদি ইবাদাতের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি ছাড়া অন্য কিছুর নিয়ত করে, তবে তার বিধান কী?
আল-ইখলাস অর্থ "বিশুদ্ধতা" বা "একনিষ্ঠতা"। এটি মক্কায় নাকি মদিনায় অবতীর্ণ তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
বান্দা তার আমলের মাধ্যমে একমাত্র আল্লাহ তা‘আলার নৈকট্য কামনা করবে এবং জান্নাতে পৌঁছার চেষ্টা করবে।
আর যদি বান্দা তার আমলে অন্য কিছুর নিয়ত করে, তবে তাতে নিম্ন লিখিত ব্যাখ্যা রয়েছে।
১) যদি আল্লাহর সন্তুষ্টি ছাড়া অন্যের নৈকট্য লাভের নিয়ত করে এবং ইবাদাতের মাধ্যমে মানুষের প্রশংসা অর্জনের নিয়ত করে, তাহলে তার আমল বাতিল হয়ে যাবে। এটা শির্কের অন্তর্ভুক্ত। হাদীসে কুদসীতে বর্ণিত আছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আল্লাহ বলেন,“আমি সমস্ত শরীকদের চেয়ে শির্ক থেকে অধিক মুক্ত। সুতরাং যে ব্যক্তি এমন কোনো আমল করল, যাতে সে আমার সাথে অন্য কোনো কাউকে শরীক করল, আমি তাকে এবং সে যা শরীক করল, তাকে প্রত্যাখ্যান করব।”সহীহ মুসলিম, অধ্যায়: কিতাবুয জুহদ ওয়ার রাকায়েক।
একজন মুসলমানের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের প্রধান লক্ষ্য মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। আমল ও ইবাদতের সওয়াব এর ওপর নির্ভরশীল। অন্য অর্থে এটাকে বলা হয় ইখলাস। একমাত্র আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে ইবাদত ও যাবতীয় কাজ করার নাম হলো ইখলাস।
কে আমাকে দেখছে আর কে দেখছে না, সেটা না ভেবে ‘আল্লাহ সর্বক্ষণ আমাকে দেখছেন’—এই ভয় ও ভাবনা মাথায় রেখে ইবাদত করার নাম ইখলাস। এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘তারা মানত পূর্ণ করে এবং সেদিনকে ভয় করে, যেদিনের অনিষ্ট হবে সুদূরপ্রসারী। তারা আল্লাহকে ভালোবেসে অভাবগ্রস্ত, এতিম ও বন্দিদের আহার দেয়। (তারা বলে) শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য আমরা তোমাদের আহার দান করি।
তোমাদের কাছে আমরা কোনো প্রতিদান ও কৃতজ্ঞতা কামনা করি না।’ (সুরা দাহর, আয়াত : ৭-৯)
মুসলমানের সব কাজ ইখলাসের সঙ্গে করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তাদের এ ছাড়া আর কোনো নির্দেশ দেওয়া হয়নি যে তারা খাঁটি মনে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে।’ (সুরা বাইয়্যিনাহ, আয়াত : ৫)
ইখলাস হলো আমল ও ইবাদতের প্রাণ।
এর সম্পর্ক অন্তরের সঙ্গে। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহপাক তোমাদের শরীর ও অবয়বের দিকে তাকান না; বরং তিনি তোমাদের অন্তর ও আমলের দিকে লক্ষ করেন।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৫৬৪)
ইখলাসের সঙ্গে অল্প আমল অধিক পরিমাণ সওয়াবের কারণ। হাদিসে এসেছে, ‘তোমার ঈমান খাঁটি করো, অল্প আমলই নাজাতের জন্য যথেষ্ট।’ (বাইহাকি, শুআবুল ইমান, হা. ৬৪৪৩)
মহান আল্লাহ আমাদের ইখলাসের সঙ্গে আমল করার তাওফিক দান করুন।
সূরাকে ইখলাস বলা হয় কেন?
এই সূরাটি বিভিন্ন উপাধি লাভকারীদের মধ্যে ছিল। এটি তাওহিদের একটি সংক্ষিপ্ত ঘোষণা, ঈশ্বরের পরম একত্ব, চারটি আয়াত নিয়ে গঠিত। আল-ইখলাস মানে "বিশুদ্ধতা" বা "পরিশোধন" ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইখলাস ইবাদতের প্রাণ
Ikhlas is the Soul of Worship
#Ikhlas (sincerity) is the soul of worship.
0 notes
allahisourrabb · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সূরা ইখলাস দ্বারা আল্লাহকে চিনুন
আল আহাদ একমাত্র আল্লাহর পরিচয়
আল্লাহর সদৃশ আর কোনো কিছুই নয়।
সূরা ইখলাস আল্লাহ সম্পর্কে কি বলে?
আল্লাহ তাঁর রসূলকে নাযিল করেন, বলুন: " তিনি আল্লাহ, এক। তিনি এক, একক, যার কোন সমকক্ষ নেই, কোন সহকারী নেই, কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, কোন সমকক্ষ এবং তার সাথে তুলনীয় কেউ নেই। শব্দটি (আল-আহাদ) হতে পারে না। ইসলামিক ঐতিহ্যের মধ্যে আল্লাহ ব্যতীত নিশ্চিতকরণে কারও জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
ইখলাস(একনিষ্ঠতা, আন্তরিকতা)ইবাদতের প্ৰাণ ।
আল-ইখলাস মানে "শুদ্ধতা" বা "আন্তরিকতা"। #ইখলাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা ত্যাগ করা মহা বিপদের কারণ। কেননা আল্লাহ তায়ালা একমাত্র তাঁর জন্য নিবেদিত হওয়া ছাড়া অন্য কোনো আমল গ্রহণ করেন না। সঠিক নিয়ত, যা আন্তরিকতা, ইসলামে ��মরা যা কিছু করি তার ভিত্তি। প্রতিটি ইবাদত, দান বা যে কোন নেক আমল এর পেছনের নিয়ত দ্বারা বিচার করা হবে। আল্লাহ আমাদের সকল কাজের আসল ও গোপন অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য জানেন এবং এই উদ্দেশ্যগুলো কেয়ামতের দিন প্রকাশ করা হবে। ইসলাম শান্তি ও আশীর্বাদের ধর্ম, এটি আমাদের আললাহর পরম একত্ব প্রচার করার পরামর্শ দেয়। আন্তরিকতা(ইখলাস হল মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য কাজ করার, বলা এবং কাজ করার জন্য আন্তরিক হওয়া। ইখলাস আমাদের ইসলামী শিক্ষারও মৌলিক দিক।
ইখলাস - আরবি ভাষায় একনিষ্ঠতা - প্রচলিতভাবে কুরআনের 112 তম সূরার নাম। এর আয়াতগুলি আললাহর অ বিভাজ্য একত্ব (তাওহিদ) ঘোষণা করে, যার ফলে ইসলামের ধর্মীয় চিন্তাধারা যে অক্ষের উপর চলে আসে তা প্রতিষ্ঠা করে।
সূরা ইখলাস তাওহিদের একটি সংক্ষিপ্ত ঘোষণা, আললাহর পরম একত্ব, চারটি আয়াত নিয়ে গঠিত। আল-ইখলাস মানে "বিশুদ্ধতা" বা "পরিশোধন"।
সূরা ইখলাস অনুবাদ
বলুন, সত্য হল আল্লাহ এক। আল্লাহর কাউকে প্রয়োজন নেই। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, জন্মও দেননি। আর কখনোই তাঁর সাথে সমকক্ষ কেউ হয়নি।
ইসলামে আল্লাহর পরিচয়
সূরা ইখলাস দিয়ে সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে জানা যায়।
আল্লাহ'র পরিচয় 
মহান স্রষ্টা আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
আল্লাহর পরিচয়
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তাঁর আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর।
তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়।
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
সূরা ইখলাস দ্বারা আল্��াহকে চিনুন
সূরা ইখলাস আললাহর অবিভাজ্য একত্ব (তাওহিদ) ঘোষণা
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
ইখলাস ও নিয়তের পরিশুদ্ধতার গুরুত্ব
আল-ইখলাস মানে "শুদ্ধতা" বা "আন্তরিকতা"। #ইখলাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা ত্যাগ করা মহা বিপদের কারণ। কেননা আল্লাহ তায়ালা একমাত্র তাঁর জন্য নিবেদিত হওয়া ছাড়া অন্য কোনো আমল গ্রহণ করেন না। সঠিক নিয়ত, যা আন্তরিকতা, ইসলামে আমরা যা কিছু করি তার ভিত্তি। প্রতিটি ইবাদত, দান বা যে কোন নেক আমল এর পেছনের নিয়ত দ্বারা বিচার করা হবে। আল্লাহ আমাদের সকল কাজের আসল ও গোপন অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য জানেন এবং এই উদ্দেশ্যগুলো কেয়ামতের দিন প্রকাশ করা হবে। ইসলাম শান্তি ও আশীর্বাদের ধর্ম, এটি আমাদের আন্তরিকতা প্রচার করার পরামর্শ দেয়। আন্তরিকতা (ইখলাস) হল মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য কাজ করার, বলা এবং কাজ করার জন্য আন্তরিক হওয়া। ইখলাস আমাদের ইসলামী শিক্ষারও মৌলিক দিক।
ইখলাস - আরবি ভাষায় একনিষ্ঠতা - প্রচলিতভাবে কুরআনের 112 তম সূরার নাম। এর আয়াতগুলি আললাহর অবিভাজ্য একত্ব (তাওহিদ) ঘোষণা করে, যার ফলে ইসলামের ধর্মীয় চিন্তাধারা যে অক্ষের উপর চলে আসে তা প্রতিষ্ঠা করে।
 সূরা ইখলাস তাওহিদের একটি সংক্ষিপ্ত ঘোষণা, আললাহর পরম একত্ব, সূরা ইখলাস চারটি আয়াত নিয়ে গঠিত। আল-ইখলাস মানে "বিশুদ্ধতা" বা "পরিশোধন"।
সূরা ইখলাস অনুবাদ
বলুন, সত্য হল আল্লাহ এক। আল্লাহর  কাউকে প্রয়োজন নেই। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, জন্মও দেননি। আর কখনোই তাঁর সাথে সমকক্ষ কেউ নেই।
 আল্লাহর পরিচয়
সূরা ইখলাস দ্বারা আল্লাহকে চিনুন
সূরা ইখলাস আললাহর অবিভাজ্য একত্ব (তাওহিদ) ঘোষণা
ইখলাস ও নিয়তের পরিশুদ্ধতার গুরুত্ব
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
0 notes