#আহাদ
Explore tagged Tumblr posts
quadrupleangst · 1 year ago
Text
Was bored
Tumblr media
33 notes · View notes
jonotarawaz · 5 days ago
Text
জনতার আওয়াজ (Jonotarawaj) একটি বাংলা অনলাইন নিউজ পোর্টাল, যা বাংলাদেশের বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক খবর, রাজনীতি, অর্থনীতি, আইন-আদালত, বিনোদন, স্বাস্থ্য, মিডিয়া, সোশ্যাল মিডিয়া, ফিচার ইত্যাদি বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ করে থাকে।
জনতার আওয়াজের বৈশিষ্ট্যসমূহ:
সত্য ও ন্যায়ের পথে: পোর্টালটি ��ত্য প্রচারের অঙ্গীকারে বিশ্বাসী এবং জনগণের সমস্যাগুলোর বিষয়ে চিন্তা ও আলোচনা করতে উৎসাহী।
বিভিন্ন বিভাগে সংবাদ: জাতীয়, প্রবাস, অর্থ-বাণিজ্য, আইন-আদালত, বিনোদন, তথ্যপ্রযুক্তি, শিল্প ও সাহিত্য, ক্রিকেট, স্বাস্থ্য, মিডিয়া, সোশ্যাল মিডিয়া ও ফিচার বিভাগে সংবাদ পরিবেশন করে।
সম্পাদকীয় টিম: সম্পাদক হিসেবে আব্দুল আজিজ, উপদেষ্টা সম্পাদক হিসেবে সায়েক এম রহমান তালুকদার এবং ব্যবস্থাপনা সম্পাদক হিসেবে দেলোয়ার হোসেন আহাদ দায়িত্ব পালন করছেন।
যোগাযোগের তথ্য: ইমেইল ঠিকানা [email protected] এবং ফেইসবুক পেজের মাধ্যমে পাঠকরা যোগাযোগ করতে পারেন।
https://www.jonotarawaz.com
1 note · View note
janosongjog · 11 days ago
Text
যবিপ্রবি ইইই ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
যবিপ্রবি প্রতিনিধি যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) ক্লাবের ভোটগ্রহণের মাধ্যমে প্রথম বারের মতো নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ইইই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী আহাদ হোসেন নিবীড় ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম শান্ত। শনিবার (৩ মে) প্রধান…
0 notes
bestislamicinstitute · 24 days ago
Text
নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ধাপে ধাপে (The correct rules for praying step by step)
নামাজ ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এটি প্রতিদিন পাঁচবার পড়া ফরজ। নামাজের সঠিক নিয়ম জানলে তা কেবল আমাদের ইবাদত শুদ্ধ করবে না, বরং আমাদের জীবনকে একটি সঠিক দিকনির্দেশনা প্রদান করবে। নামাজের প্রতিটি ধাপ বুঝে পড়ার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি।
Tumblr media
এই লেখায়, নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ধাপে ধাপে, দোয়া এবং সূরা সহ বাংলা উচ্চারণে শেয়ার করা হলো, যাতে নামাজের নিয়ম শিখতে সহজ হয়।
🔹 ১. নিয়ত (নামাজ শুরু করার ইচ্ছা)
নামাজ শুরু করার আগে মনে মনে নিয়ত করতে হবে, কোন নামাজ পড়ছেন, কত রাকাত, ফরজ/সুন্নত/নফল ইত্যাদি। উদাহরণ (যোহরের ৪ রাকাত ফরজ নামাজের জন্য): “আমি নিয়ত করিলাম ৪ রাকাত ফরজ যোহরের নামাজ আদায় করিবার, কিবলামুখী হইয়া, আল্লাহর জন্য।”
🔹 ২. তাকবিরে তাহরিমা (নামাজ শুরু)
হাত কান পর্যন্ত তুলে বলুন:
 اللَّهُ أَكْبَ উচ্চারণ: “আল্লাহু আকবার” অর্থ: আল্লাহ মহান তারপর হাত বাঁধবেন (ডান হাত বাম হাতের ওপর, বুকের উপর)।
🔹 ৩. সানা (শুরু করার দোয়া)
سُبْحَانَكَ اللّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ، وَتَبَارَكَ اسْمُكَ، وَتَعَالَى جَدُّكَ، وَلَا إِلَهَ غَيْرُكَ
 উচ্চারণ: “সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা, ওয়া তাবারাকাসমুকা, ওয়া তা’আলা জাদ্দুকা, ওয়ালা ইলাহা গইরুক।” অর্থ: “হে আল্লাহ! আপনি পবিত্র, আপনার প্রশংসা সহকারে, আপনার নাম বরকতময়, আপনার মাহাত্ম্য মহান এবং আপনি ব্যতীত আর কোনো উপাস্য নেই।”
🔹 ৪. তাওউজ ও তাসমিয়া
أَعُوذُ بِاللَّهِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيمِ উচ্চারণ: “আউযু বিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রজীম” অর্থ: আমি অভিশপ্ত শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই।
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ উচ্চারণ: “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম” অর্থ: পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে।
🔹 ৫. সূরা ফাতিহা (প্রথম সূরা)
الْـحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّينَ
উচ্চারণ: “আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল ‘আলামীন, আর-রাহমানির রাহীম, মালিকি ই��়াওমিদ্দীন, ইয়্যাকা না’বুদু ওয়া ইয়্যাকা নাস্তা’ইন, ইহদিনাস সিরাতাল মুসতাকীম, সিরাতাল লাজিনা আন’আমতা ‘আলাইহিম, গাইরিল মাগদুবি ‘আলাইহিম ওয়ালাদ্দাল্লীন।” (আমীন)
🔹 ৬. অতিরিক্ত সূরা (ছোট সূরা)
উদাহরণ: সূরা ইখলাস
قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ اللَّهُ الصَّمَدُ لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ
উচ্চারণ: “কুল হুয়াল্লাহু আহাদ, আল্লাহুস সমাদ, লাম ইয়ালিদ ওয়ালম ইউলাদ, ওয়ালম ইয়াকুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ।”
🔹 ৭. রুকু (নমনো)
তাকবির বলে রুকুতে যান: “আল্লাহু আকবার” রুকুতে বলবেন ৩ বার:
سُبْحَانَ رَبِّيَ الْعَظِيمِ উচ্চারণ: “সুবহানা রাব্বিয়াল ‘আযীম” অর্থ: আমার মহান প্রতিপালক পবিত্র
🔹 ৮. রুকু থেকে ওঠা
سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ উচ্চারণ: “সামি‘আল্লাহু লিমান হামিদাহ” অর্থ: আল্লাহ তার কথা শোনেন, যে তাঁকে প্রশংসা করে তারপর দাঁড়িয়ে বলুন:
رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ উচ্চারণ: “রাব্বানা লাকাল হামদ” অর্থ: হে আমাদের রব, আপনার জন্যই সমস্ত প্রশংসা।
🔹 ৯. সিজদাহ (সিজদা)
তাকবির বলে সিজদায় যান: “আল্লাহু আকবার” সিজদায় বলবেন ৩ বার:
سُبْحَانَ رَبِّيَ الأَعْلَى উচ্চারণ: “সুবহানা রাব্বিয়াল আ‘লা” অর্থ: আমার মহান প্রভু পবিত্র, যিনি সর্বোচ্চ
🔹 ১০. সিজদাহ থেকে উঠা
তাকবির: “আল্লাহু আকবার” উঠে বসে বলবেন:
رَبِّ اغْفِرْ لِي উচ্চারণ: “রব্বিগফির লি” অর্থ: হে আমার রব, আমাকে ক্ষমা করুন
🔹 ১১. দ্বিতীয় সিজদা
আবার সিজদায় যান, একইভাবে বলুন: “সুবহানা রাব্বিয়াল আ‘লা” (৩ বার)
🔹 ১২. দ্বিতীয় রাকাতে দাঁড়ানো
আল্লাহু আকবার বলে দাঁড়িয়ে যান এবং আগের মত পুরো কাজ পুনরাবৃত্তি করুন।
🔹 ১৩. তাশাহহুদ (দুই রাকাত পরে বসা)
اَلتَّحِيَّاتُ لِلَّهِ وَالصَّلَوٰتُ وَالطَّيِّبَاتُ السَّلَامُ عَلَيْكَ أَيُّهَا النَّبِيُّ وَرَحْمَةُ اللهِ وَبَرَكَاتُهُ السَّلَامُ عَلَيْنَا وَعَلَىٰ عِبَادِ اللهِ الصَّالِحِينَ أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ
উচ্চারণ: “আত্তাহিয়্যাতু লিল্লাহি ওয়াস্সালাওয়াতু ওয়াত্তয়্যিবাত, আস-সালামু ‘আলাইকা আইয়্যুহান-নাবিয়্যু ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ, আস-সালামু ‘আলাইনা ওয়া ‘আলা ‘ইবাদিল্লাহিস সালিহীন, আশহাদু আল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান ‘আবদুহু ওয়া রাসুলুহ।”
🔹 ১৪. দরুদ শরীফ
 اللّهُمَّ صَلِّ عَلَىٰ مُحَمَّدٍ وَعَلَىٰ آلِ مُحَمَّدٍ... উচ্চারণ: “আল্লাহুম্মা সাল্লি ‘আলা মুহাম্মাদিওঁ ওয়া ‘আলা আলে মুহাম্মাদ, কামা সাল্লাইতা ‘আলা ইব্রাহীম ওয়া ‘আলা আলে ইব্রাহীম, ইন্নাকা হামিদুম মজীদ।”
🔹 ১৫. দোয়া (শেষে দোয়া পড়া)
اللَّهُمَّ إِنِّي ظَلَمْتُ نَفْسِي ظُلْمًا كَثِيرًا... উচ্চারণ: “রব্বানা আতিনাঃ ফি দুনিয়ায় হাসানাতান…”
🔹 ১৬. সালাম
السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ اللّٰهِ উচ্চারণ: “আস-সালামু ‘আলাইকম ওয়া রহমাতুল্লাহ।” (ডানে ও বামে ফিরিয়ে)
এভাবে নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম অনুসরণ করলে আমাদের নামাজ শুদ্ধ এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জিত হবে।
উপসংহার
নামাজ ইসলাম ধর্মের প্রধান ইবাদতের মধ্যে অন্যতম, যা মুসলমানদের জন্য ফরজ করা হয়েছে। প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়ের মাধ্যমে আমরা আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে পারি এবং জীবনকে সুন্দর ও সফলভাবে পরিচালিত করতে পারি। উপরিউক্ত ধাপে ধাপে নামাজ পড়ার নিয়ম, দোয়া ও সূরা শিখে তা বাস্তবে প্রয়োগ করলে ইনশাআল্লাহ্‌ আমাদের ইবাদত শুদ্ধ হবে এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করা সম্ভব হবে।
আসুন, নিয়ম মেনে সঠিকভাবে নামাজ পড়া শুরু করি এবং নিজের পরিবার-সন্তানদেরও শেখাই—এটাই হবে আমাদের প্রকৃত সফলতার পথ।
0 notes
checkpostbd · 26 days ago
Text
লাখাইয়ে খুনের মামলায় জড়িত সন্দেহে এক আসামি আটক
হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার জিরুন্ডা গ্রামে সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত আব্দুর রহমান ওরফে হৃদয় (২২) হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে এক আসামিকে আটক করেছে পুলিশ। থানা সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) জিরুন্ডা গ্রামে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত থাকা অবস্থায় পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) প্রনয় কুমার সরকার ও সঙ্গীয় ফোর্স গ্রামটির মৃত ইমান আলীর ছেলে আব্দুল আহাদ (৫০)-কে আটক করেন। তাঁকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায়…
0 notes
mobilemarrt · 2 months ago
Text
কোনাবাড়িতে নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
গাজীপুর প্রতিনিধিঃ   গাজীপুর মেট্রোপলিটনে কোনাবাড়ি থানা পুলিশ বাইমাইল নওয়াব আলী মার্কেটের সামনে থেকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ১২ মার্চ রাত ৯টায় মোসাঃ সোনিয়া (৪৫) এক নারী মাদক কারবারিকে ৭০ পিস ইয়াবাসহ আটক করেছে। উক্ত নারী মাদকবিক্রেতা রাজশাহী বাগমারা থানার যোগিপাড়ার আহাদ আলীর মেয়ে। সে কোনাবাড়ি বাইমাইল নওয়াব আলী মার্কেটের স্থানীয় আলী হোসেন এর বাসার ভাড়াটিয়া। গাজীপুর মেট্রোপলিটন কোনাবাড়ী…
0 notes
dailycomillanews · 6 months ago
Text
২ ছেলেকে গলা কেটে হত্যার পর বাবার আত্মহত্যার চেষ্টা
বাবা তার দুই ছেলেকে গলা কেটে হত্যার পর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে রাজধানীর পল্লবীতে। এ ঘটনার পর ঘাতক বাবাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ। প্রাথমিকভাবে নিহত ছেলেদের নাম পাওয়া যায়নি। তবে তাদের একজনের বয়স আনুমানিক ৭ বছর ও আরেকজনের বয়স ৩ বছর। আর ঘাতক বাবার নাম মো. আহাদ (৪০)। পল্লবী থানার এসআই মাজেদুল এসব তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, লাশ…
0 notes
guardianpubs17 · 9 months ago
Text
... শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫২ সালের ২৬শে ফেব্রুয়ারী কারামুক্তি পেলেন। কিন্তু ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ আন্দোলনের অগ্নিঝরা দিনগুলোতে ঢাকায় এলেন না নেতৃত্ব দিতে। বিদ্রোহের অনলেও ঝাপ দিলেন না।
এমন কি খু%নি শাসক নুরুল আমিনের বিরুদ্ধে ৫ই মার্চ দেশব্যাপী যে হরতালের ডাক দেওয়া হয় শেখ মুজিব তাতে অংশগ্রহণ করে মা*রমুখো জনতাকে নেতৃত্ব দিতে ঢাকায় আসেন নাই। তারপরও মুখপোড়া আওয়ামী লীগ ও ভারতীয় দালাল চামচারা বলে ১৯৫২ সালে শেখ মুজিবর নাকি ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে। ধিক তাদেরকে॥”
[অলি আহাদ/জাতীয় রাজনীতি : ১৯৪৫ থেকে ’৭৫ [বাংলাদেশ কো-অপারেটিভ বুক সোসাইটি - অক্টোবর, ২০১২ (পঞ্চম সংস্করণ)। পৃ. ১৪৭]
স্বাধীনতা উত্তরকালে টেলিভিশ��ে দুটো সাক্ষাৎকারে এ কথাটি প্রমাণ করার চেষ্টা করা হয়েছিল যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশেই নাকি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা হয়েছিল এবং এটিও বলা হয়েছিলো যে, ২০শে ফেব্রুয়ারীর রাতে বঙ্গবন্ধু নাকি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কোন এক জানালা দিয়ে এ নির্দেশ দেন। কথাটি আদৌ সত্য নয়।
কারণ ১৮ই ফেব্রুয়ারী তারিখেই অনশনরত বন্দী শেখ মুজিবুর রহমানকে ফরিদপুর জেলে স্থানান্তরিত করা হয়। ২০শে ফেব্রুয়ারী তারিখে বিকেল ৩টার দিকে ১৪৪ ধারা জারী করা হয়। তখন জনাব শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলে। সুতরাং ঢাকা মেডিকেল কলেজের হাসপাতালের কোন বাথরুমের গবাক্ষ পথে শেখ মুজিবুর রহমান ১৪৪ ধারা ভাঙ্গার নির্দেশ দিলেন-এটি একটি বানোয়াট গল্প।
আমার মনে হয় এ ধরনের গল্প বাজারে ছেড়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মান বৃদ্ধি করা যায় না! ১৪৪ ধারা যেদিন ভাঙ্গা হয় তার আগে থেকে তিনি জেলে ছিলেন॥”
(সাক্ষাৎকার : গাজীউল হক। একুশের সংকলন ‘৮০ : স্মৃতিচারণ/সম্পা : গবেষণা ও সংকলন বিভাগ ॥ [বাংলা একাডেমী - ফেব্রুয়ারী, ১৯৮০। পৃ. ১৩২/১৮৩])
ইতিহাসের ছিন্নপত্র বই থেকে
Tumblr media
0 notes
quran-translation · 10 months ago
Text
youtube
বলুন [১] , ‘তিনি আল্লাহ্, এক-অদ্বিতীয় [২] , সূরা সম্পর্কিত তথ্য: ১১২- সূরা ইখলাস ৪ আয়াত, মক্কী এ সূরার বহু ফযীলত রয়েছে। তন্মধ্যে নিম্নে কয়েকটির উল্লেখ করা হলো: এক. এর ভালবাসা জান্নাতে যাওয়ার কারণ; হাদীসে এসেছে, জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে এসে আরয করল: আমি এই সূরাটি খুব ভালবাসি। তিনি বললেন: এর ভালবাসা তোমাকে জান্নাতে দাখিল করবে। [মুসনাদে আহমাদ ৩/১৪১, ১৫০] দুই. এটি কুরআনের এক তৃতীয়াংশ। হাদীসে এসেছে, একবার রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন: তোমরা সবাই একত্রিত হয়ে যাও। আমি তোমাদেরকে কুরআনের এক তৃতীয়াংশ শুনাব। অতঃপর যাদের ��ক্ষে সম্ভব ছিল, তারা একত্রিত হয়ে গেলে তিনি আগমন করলেন এবং সূরা এখলাস পাঠ করে শুনালেন। তিনি আরও বললেন, এই সূরাটি কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান। [মুসলিম ৮১২, তিরমিয়ী ২৯০০] এ অর্থে হাদীসের সংখ্যা অসংখ্য। তিন. বিপদাপদে উপকারী। হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি সকাল-বিকাল সূরা এখলাস, ফালাক ও নাস পাঠ করে তা তাকে বালা-মুসীবত থেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্যে যথেষ্ট হয়। [আবু দাউদ ৫০৮২, তিরমিয়ী ৩৫৭৫, নাসায়ী ৭৮৫২] চার. ঘুমানোর আগে পড়ার উপর গুরুত্ব। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, হে উকবা ইবন আমের আমি কি তোমাকে এমন তিনটি উত্তম সূরা শিক্ষা দিব না যার মত কিছু তাওরাত, ইঞ্জীল, যাবুর এবং কুরআনেও নাযিল হয়নি। উকবা বললেন, আমি বললাম, অবশ্যই হ্যাঁ, আল্লাহ্ আমাকে আপনার জন্য উৎসর্গ করুন। উকবা বলেন, তারপর রাসূল আমাকে ‘কুল হুয়াল্লাহু আহাদ, কুল আ‘উযু বিরাব্বিল ফালাক, কুল আ‘উযু বিরাব্বিন নাস’ এ সূরাগুলো পড়ালেন, তারপর বললেন, হে উকবা! রাত্ৰিতে তুমি ততক্ষণ নিদ্রা য���য়ো না, যতক্ষণ সূরা এখলাস, ফালাক ও নাস না পাঠ কর। উকবা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন: সেদিন থেকে আমি কখনও এই আমল ছাড়িনি। [মুসনাদে আহমাদ ৪/১৪৮, ১৫৮-১৫৯] পাঁচ. এ সূরা পড়া রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিয়মিত আমল ছিল। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন বিছানায় ঘুমানোর জন্য যেতেন তখন তিনি তার দু হাতের তালু একত্রিত করতেন তারপর সেখানে কুল হুয়াল্লাহু আহাদ, কুল আউযু বিরাব্বিল ফালাক এবং কুল আউযু বিরাব্বিন নাস’ এ তিন সূরা পড়ে ফুঁ দিতেন, তারপর এ দু’ হাতের তালু দিয়ে তার শরীরের যতটুকু সম্ভব মসেহ করতেন। তার মাথা ও মুখ থেকে শুরু করে শরীরের সামনের অংশে তা করতেন। এমনটি রাসূল তিনবার করতেন। [বুখারী ৫০১৭, আবু দাউদ ৫০৫৬, তিরমিয়ী ৩৪০২] ------------------ আল্লাহ্ হচ্ছেন ‘সামাদ' [১] (তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী); [১] صمد শব্দের অর্থ সম্পর্কে তাফসীরবিদগণের অনেক উক্তি আছে। আলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু, ইকরামা বলেছেন: সামাদ হচ্ছেন এমন এক সত্তা যাঁর কাছে সবাই তাদের প্রয়োজন পূরণের জন্য পেশ করে থাকে। আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ ও আবু ওয়ায়েল শাকীক ইবন সালামাহ বলেছেন, তিনি এমন সরদার, নেতা, যাঁর নেতৃত্ব পূর্ণতা লাভ করেছে এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা বলেন, যে সরদার তার নেতৃত্ব, মর্যাদা, শ্রেষ্ঠত্ব, ধৈর্য, সংযম, জ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা ও বিচক্ষণতা তথা শ্রেষ্ঠত্ব ও মর্যাদার সমস্ত গুণাবলিতে সম্পূর্ণ পূর্ণতার অধিকারী তিনি সামাদ। যায়েদ ইবন আসলাম বলেন, এর অর্থ, নেতা। হাসান ও কাতাদা বলেন, এর অর্থ, যিনি তার সৃষ্টি ধ্বংস হয়ে গেলেও অবশিষ্ট থাকবেন। হাসান থেকে অন্য বর্ণনায়, তিনি ঐ সত্বা, যিনি চিরঞ্জীব ও সবকিছুর ধারক, যার কোনো পতন নেই। অন্য বর্ণনায় ইকরিমা বলেন, যার থেকে কোনো কিছু বের হয়নি এবং যিনি খাবার গ্রহণ করেন না। রবী ইবন আনাস বলেন, যিনি জন্মগ্ৰহণ করেননি এবং জন্ম দেননি। সম্ভবত তিনি পরবর্তী আয়াতকে এ আয়াতের তাফসীর হিসেবে নির্ধারণ করেছেন। তবে সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব, মুজাহিদ, ইবন বুরাইদা, আতা, দাহহাক সহ আরো অনেকে এর অর্থ বলেছেন, যার কোনো উদর নেই। শা‘বী বলেন, এর অর্থ যিনি খাবার খান না এবং পানীয় গ্ৰহণ করেন না। আব্দুল্লাহ ইবন বুরাইদাহ বলেন, এর অর্থ, যিনি এমন আলো যা চকচক করে। এ বর্ণনাগুলো ইমাম ইবন জারীর আত-তাবারী, ইবন আবী হাতেম, বাইহাকী, তাবারানী প্রমূখগণ সনদসহ বর্ণনা করেছেন। [দেখুন, তাবারী; ইবন কাসীর; ফাতহুল কাদীর] তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং ��াঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি [১] , [১] যারা আল্লাহর বংশ পরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, এটা তাদের জওয়াব। সন্তান প্ৰজনন সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য-স্রষ্টার নয়। অতএব, তিনি কারও সন্তান নন এবং তাঁর কোনো সন্তান নেই। আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু. For details- https://quranenc.com/en/browse/bengali_zakaria/112
1 note · View note
quadrupleangst · 1 year ago
Text
I haven't finished Dungeon Meshi but
Tumblr media Tumblr media
31 notes · View notes
nomanul-ahasan · 1 year ago
Text
❀๑▬▬▬๑﷽ ๑▬▬▬๑❀
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুনাময় ও দয়াময়।
وَاِذَا بَلَغَ الۡاَطۡفَالُ مِنۡكُمُ الۡحُلُمَ فَلۡيَسۡتَـٔۡذِنُوۡا كَمَا اسۡتَـاْذَنَ الَّذِيۡنَ مِنۡ قَبۡلِهِمۡ‌ؕ كَذٰلِكَ يُبَيِّنُ اللّٰهُ لَكُمۡ اٰيٰتِهٖ‌ؕ وَاللّٰهُ عَلِيۡمٌ حَكِيۡمٌ‏
৫৯.) আর যখন তোমাদের সন্তানরা বুদ্ধির সীমানায় পৌঁছে যায় তখন তাদের তেমনি অনুমতি নিয়ে আসা উচিত যেমন তাদের বড়রা অনুমতি নিয়ে থাকে। এভাবে আল্লাহ‌ তাঁর আয়াত তোমাদের সামনে সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করেন এবং তিনি সবকিছু জানেন ও বিজ্ঞ।
(সূরা আন-নূরঃ ৫৯)
ব্যাখ্যাঃ
অর্থাৎ সাবালক হয়ে যায়, যেমন ৮৭ টীকায় বলা হয়েছে ছেলেদের ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষ ও মেয়েদের ক্ষেত্রে মাসিক ঋতুস্রাব থেকেই তাদের সাবালকত্ব শুরু হয়। কিন্তু যেসব ছেলেমেয়ে কোন কারণে বেশী বয়স পর্যন্ত এসব পরিবর্তন মুক্ত থাকে তাদের ব্যাপারে ফকীহগণ বিভিন্ন মত পোষণ করেছেন। ইমাম শাফেঈ, ইমাম আবু ইউসুফ, ইমাম মুহাম্মাদ ও ইমাম আহমাদের মতে এ অবস্থায় ১৫ বছরের ছেলেমেয়েকে সাবালক মনে করা হবে। ইমাম আবু হানীফার একটি উক্তি এর সমর্থন করে। কিন্তু ইমামের বিখ্যাত উক্তি হচ্ছে এ অবস্থায় ১৭ বছরের মেয়ে ও ১৮ বছের ছেলেকে সাবালক গণ্য করা হবে। কুরআন ও হাদীসের কোন বক্তব্য এ দু’টি উক্তির ভিত্তি নয় বরং এর ভিত্তি গড়ে উঠেছে ফিকাহভিত্তিক ইজতিহাদের ওপর কাজেই সারা দুনিয়ায় চিরকালই যেসব ছেলের স্বপ্নদোষ হয়নি ও যেসব মেয়ের ঋতুস্রাব দেখা দেয়নি তাদের সাবালকত্বের জন্য ১৫ বা ১৮ বছর বয়সকেই যে সীমানা হিসেবে মেনে নেয়া হবে এমন কোন কথা নেই। দুনিয়ার বিভিন্ন দেশে ও বিভিন্ন যুগে শারীরিক বৃদ্ধি ও বিকাশের অবস্থা বিভিন্ন হয়। আসলে, সাধারণত কোন দেশে যেসব বয়সের ছেলেমেয়েদের স্বপ্নদোষ ও মাসিক ঋতুস্রাব হওয়া শুরু হয় তাদের গড়পড়তা পার্থক্য বের করে নিতে হবে, তারপর যেসব ছেলেমেয়ের মধ্যে কোন অস্বাভাবিক কারণে এ চিহ্নগুলো যথাযথ উপযোগী সময়ে প্রকাশিত না হয় তাদের জন্য সর্বাধিক পরিমাণ বয়সের ওপর এ গড়পড়তার বৃদ্ধি ধরে তাকে সাবালকত্বের বয়স গণ্য করতে হবে। যেমন কোন দেশে সাধারণত কমপক্ষে ১২ এবং বেশীরপক্ষে ১৫ বছর বয়সের ছেলের স্বপ্নদোষ হয়। এক্ষেত্রে গড়পড়তা পার্থক্য হবে দেড় বছর। আর অস্বাভাবিক ধরনের ছেলেদের জন্য আমরা সাড়ে ষোল বছর বয়ঃসীমাকে সাবালকত্বের বয়স গণ্য করতে পারবো। এ নিয়ম অনুযায়ী বিভিন্ন দেশের আইনবিদগণ নিজেদের এলাকার অবস্থার প্রেক্ষিতে একটি সীমা নির্ধারণ করতে পারেন।
১৫ বছরের সীমার পক্ষে একটি হাদীস পেশ করা হয়। এটি ইবনে উমর (রা.) বর্ণিত হাদীস। তিনি বলেন, “আমার বয়স ছিল চৌদ্দ, সে সময় ওহোদ যুদ্ধে অংশ নেবার জন্য নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সামনে আমাকে পেশ করার হয়। তিনি আমাকে যুদ্ধে অংশ নেবার অনুমতি দেননি। তারপর খন্দকের যুদ্ধের সময় আমাকে আবার পেশ করা হয়। তখন আমার বয়স হয় ১৫ বছর। এ সময় তিনি আমাকে অনুমতি দেন।” (সিহাহে সিত্তা ও মুসনাদে আহাদ) কিন্তু দু’টি কারণে এ হাদীসটি থেকে প্রমাণ সংগ্রহ করা যেতে পারে না। এক ওহোদ যুদ্ধ ৩ হিজরীর শওয়াল মাসের ঘটনা এবং খন্দকের যুদ্ধ মুহাম্মাদ ইবনে সা’দের বক্তব্য মতে ৫ হিজরীর যিলকদ মাসে সংঘটিত হয়। দুটো যুদ্ধের মধ্যে পুরো দু’বছর বা তার চেয়ে বেশী দিনের ব্যবধান রয়েছে। এখন যদি ওহোদ যুদ্ধের সময় ইবনে উমরের বয়স হয় ১৪ বছর তাহলে কেমন করে খন্দকের যুদ্ধের সময় তা শুধুমাত্র ১৫ বছর হয়?” হতে পারে তিনি ১৩ বছর ১১ মাস বয়সে ১৪ বছর এবং ১৫ বছর ১১ মাসকে ১৫ বছর বলেছেন। দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, যুদ্ধের জন্য সাবালক হওয়া এক জিনিস এবং সামাজিক ব্যাপারের জন্য আইনগতভাবে সাবালক হওয়া অন্য জিনিস। এ দু’য়ের মধ্যে কোন অনিবার্যতার সম্পর্ক নেই। কাজেই এদের একটিকে অন্যটির জন্য প্রমাণ হিসেবে দাঁড় করানো যেতে পারে না। তাই যেসব ছেলের স্বপ্নদোষ হয়নি তাদের সাবালকত্বের জন্য ১৫ বছর বয়ঃসীমা নির্ধারণ করা একটি আনুমানিক ও ইজতিহাদী সিদ্ধান্ত, কুরআন ও হাদীসের হুকুম নয়, এ ব্যাপারে এটিই সঠিক কথা।
#SuraAnNur59
#quranmajeed #DailyQuran
#Quran24ঃ59
মোঃ নোমানুল আহসান আফিয়া মোর্শেদা #DailyQuran Instagram Facebook @followersat
Tumblr media
0 notes
janosongjog · 2 months ago
Text
নাসিরনগরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল গৃহিণীর!
নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি       ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে বিদ্যুতস্পৃষ্ট হয়ে (২৫) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলা চাপরতলা ইউনিয়নের চাপরতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।   মৃত তাছলিমা বেগম উপজেলার চাপরতলা ইউনিয়নের চাপরতলা গ্রামের আহাদ মিয়ার মেয়ে। তার স্বামীর বাড়ি হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়ায়। নিহত তাছলিমা দুই শিশু সন্তানের জননী।   পরিবার ও স্থানীয়…
0 notes
the-monsur-blog · 2 years ago
Text
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতে ও সম্মানে খুশি ও আনন্দ প্রকাশ করে আন্জাম দিলে ,খরচ করলে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অনুরূপ নাজাত দেয়া হবে(সুবহানাল্লাহ)
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُمَا اَنَّهٗ كَانَ يُـحَدِّثُ ذَاتَ يَوْمٍ فِـىْ بَيْتِهٖ وَقَائِعَ وِلَادَتِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِقَوْمٍ فَيَسْتَبْشِرُوْنَ وَيُـحَمِّدُوْنَ اللهَ وَيُصَلُّوْنَ عَلَيْهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَاِذَا جَاءَ النَّبِـىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ حَلَّتْ لَكُمْ شَفَاعَتِـىْ অর্থ: “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত রয়েছেন যে, একবার তিনি উনার বাড়িতে সমবেত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ সম্পর্কিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঘটনা মুবারকসমূহ শুনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারী উনারা আনন্দ ও খুশি মুবারক প্রকাশ করছিলেন এবং মহান আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা অর্থাৎ তাসবীহ-তাহলীল মুবারক পাঠ করছিলেন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পাঠ করছিলেন। এমন সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেখানে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক নেন এবং (উনাদের এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আমল মুবারক দেখেন অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন দেখেন। তখন তিনি) ইরশাদ মুবারক করেন, আপনাদের জন্য ��মার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাফা‘আত মুবারক ওয়াজিব।” সুবহানাল্লাহ! (আত তানউইর ���ী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর, মাওলূদুল কাবীর, দুররুল মুনাযযাম, সুবুলুল হুদা ফী মাওলিদিল মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ইশবাউল কালাম, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী মীলাদে আহমদী) হাদীস শরীফ থেকে বুঝা যাচ্ছে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতে ও সম্মানে খুশি ও আনন্দ প্রকাশ করে মাহফিলের আয়োজন করলে,খুশি প্রকাশ করলে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই মাহফিলে যারা আয়োজন করবেন,উপস্থিত হবেন,খরচ করবেন,প্রচারপ্রসার করবেন সবার জন্য শাফায়াত করার সুসংবাদ দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ।
অতএব সমস্ত জ্বিন ইনসান ক্বায়েনাতবাসী যাতে এই ফজিলত পেয়ে নিছবত,ক্বুরবত,মুহব্বত হাছিল করতে পারে এজন্য ৯০দিনব্যপী মাহফিল এর আয়োজন করা হয়েছে রাজারবাগ শরীফে।আজ ওয়াজ মাহফিলের ৭ম দিন। নিজে মাহফিল শুনুন ,সরাসরী ও অনলাইনে। অন্যকেও শুনতে বলুন।বরকতময় তাবারুকে নিজে হাদিয়া করুন।অন্যকেও হাদিয়া করতে বলুন। মহিলাদেরকে শরঈ পর্দার সহিত আয়োজিত বিশেষ তালিমে পাঠিয়ে দিন। পোস্টার লিফলেট মাইকিং এ হাদিয়া করুনএবং প্রচার করুন।বিশেষ সংখ্যায় বিজ্ঞাপন দিন। নববী মুহব্বতের আমেজে শিহরীত হোক আমাদের প্রতিটি দেহ ও মন। পুলকিত হোক প্রতিটি শিহরণ।ন https://fb.watch/mY9_TRq-TJ/★ ওয়াজ শরীফ মাহফিল (৮ম দিন) ) (তাবারুকে হাদিয়া করুন নিয়ামত লুফে নিন।01718740742 নগদ/বিকাশ পারসোনাল)★২৪ ছফর শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী ১১ রবি’, ১৩৯১ শামসী০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ঈসায়ীলাইলাতুল আহাদ (রবিবার)
0 notes
alibaba1xk · 2 years ago
Text
সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক খান জামাল গ্রেপ্তার
জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল সিলেট জেলার আহ্বায়ক আব্দুল আহাদ খান জামালকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  শনিবার (২৭ মে) রাতে সিলেট কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী মাহমুদ জানান, ২০১৯ সালের একট জ্বালাও—পোড়াও মামলায় খান জামালের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিলো। তাই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে আদালতে পাঠানো…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
mobilemarrt · 2 months ago
Text
গাইবান্ধায় প্রতিপক্ষের হামলায় ৮৫ বছরের বৃদ্ধসহ আহত ৫
গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি মোঃ শিমুল মিয়া   গাইবান্ধায় জমা জমি সংক্রান্ত বিরোধর জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় এক বৃদ্ধ ও দুই নারীসহ মোট পাঁচজন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে আহতদের উদ্ধার করে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন স্থানীয়রা।   আহতরা হলেন, আবুল খায়ের (৮৫), আয়শা বেগম (৭০), আহাদ(৫��), স্বপন মিয়া (৩৫), আফরোজা (৪৫)।   জানা যায়,গাইবান্ধা সদর উপজেলার কূপতলা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের পূর্ব কুপতলা এলাকায় এ…
0 notes
dailycomillanews · 10 months ago
Text
মা-বাবার সামনেই গুলিতে লুটিয়ে পড়ে শিশু আহাদ
মা-বাবার মাঝখানে ৮ তলার বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিল শিশু আহাদ (৪)। বাসার নিচে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পালটা ধাওয়া, গোলাগুলি দেখছিল সবাই। হঠাৎ মেঝেতে লুটিয়ে পড়ে আহাদ। ছেলেকে ধরে তুলতে গিয়ে রক্তে ভিজে যান বাবা আবুল হাসান ও মা সুমি আক্তার। ছেলেটির ডান চোখে গুলিবিদ্ধ হয়ে মাথার ভেতরে আটকে যায়। গুরুতর অবস্থায় তাকে ভর্তি করা হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। তাকে আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে…
0 notes