#আর্জেন্টিনা
Explore tagged Tumblr posts
Text
লিওনেল মেসি এক বিস্ময়কর ফুটবল যাদুকরের জানা অজানা তথ্য
লিওনেল মেসি বিস্ময়কর এক প্রতিভার নাম। দারিদ্র্যের কষাঘাতে জর্জরিত একটি পরিবার থেকে জন্ম নেয়া ছেলেটি আজ পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ফুটবলার। বয়স ৩৬ হলেও নেই কোনো ক্লান্তি বা বয়সের ছাপ। তাকে বিবেচনা করা হয় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ফুটবলার। ক্লাব ও জাতীয় দলের হয়ে প্রায় সবধরনের শিরোপা তিনি জিতেছেন। জিতেছেন ব্যালন ডি অর, গোল্ডেন বল, ইউরোপীয়ন গোল্ডেন সু সহ অসংখ্য পুরস্কার। সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত : মেসির পুরো নাম "আন্দ্রেস লিও মেসি"। তিনি ২৪শে জুন ১৯৮৭ ইং আর্জেন্টিনার রোজারিও শহরের একটি দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা হোর্হে স্থানীয় ইস্পাতের কারখানায় কাজ করতেন এবং মা ছিলেন একজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী। মেসির রয়েছে বড় দুভাই যাদের নাম রদ্রিগো ও মাতিয়াস এবং ছোট বোনের নাম মারিয়া। দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করলেও ফুটবল খেলার প্রতি প্রবল আগ্রহ ছিল। বাবার সাথে কাজ করার ফাঁকে ফুটবল খেলতেন। মেসির উচ্চতা ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি (১.৭০ মিটার)। তিনি জাতীয় দল ও ক্লাবের হয়ে আক্রম�� ভাগের দায়িত্ব পালন করেন। আর্জেন্টিনা জাতীয় দলে তার অভিষেক হয় ২০০৫ সালে আগষ্টে। ২০১১ সাল থেকে তিনি আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। মেসি মাত্র পাঁচ বছর বয়সে স্থানীয় গ্রান্দোলী ক্লাবে খেলা শুরু করেন, সে ক্লাবের কোচ ছিলেন তার বাবা নিজেই। ১৯৯৫ ইং সালে মাত্র আট বছর বয়সে আর্জেন্টিনার রোজারিওর স্থানীয় ক্লাব "নিওয়েল'স ওল্ড বয়েজে" ফুটবল খেলা শুরু করেন। ছোটবেলা থেকেই মেসির শারিরীক গঠনে সমস্যা দেখা দেয়। মাত্র ১১ বছর বয়সে মেসির শরীরে গ্রোথ হরমোনের সমস্যা ধরা পড়ে। যা তখনকার সময়ে ছিল খুবই ব্যয়বহুল। এর জন্য প্রতিমাসে খরচ লাগবে প্রায় ৯০০ ইউএস ডলার। তখন কোনো ক্লাব এই খরচ বহন করতে রাজি হয়নি। আর্জেন্টিনার বিখ্যাত ক্লাব রিভার প্লেট মেসিকে দলে নিতে চাইলেও মেসির চিকিৎসা খরচ ব্যয়বহুল হওয়ায় অপারগতা প্রকাশ করে। এসময় মেসির ফুটবল প্রতিভা চারিদিক ছড়িয়ে পড়ে। মেসির খেলা দেখে মুগ্ধ হন বার্সেলোনার তৎকালীন ক্রীড়া পরিচালক কার্লোস রেক্সাস। তিনি মেসির ফুটবল প্রতিভা দেখে উপস্থিত কাগজ না পেয়ে টিস্যু পেপারে মেসির বাবার সাথে চুক্তি করে ফেলেন। বার্সেলোনা ক্লাব মেসির সকল চিকিৎসা খরচ চালাতে রাজি হয়। এরপর মেসিকে সপরিবারে স্পেনের বার্সেলোনায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে মেসি বার্সেলোনার বিখ্যাত "লা মেসিয়া" যুব একাডেমিতে খেলা শুরু করেন এবং চিকিৎসা চলতে থাকে। লা মেসিয়ার যুব একাডেমিতেও তার প্রতিভার স্বাক্ষর রাখেন। যার ফলে ২০০৪ সালের মাত্র ১৭ বছর বয়সে বার্সেলোনার মূল দলে অভিষেক ঘটে। এরপর থেকে আর পেছনে তাকাতে হয়নি। তিনি ২০১৮ সালে বার্সেলোনা দলের অধিনায়ক হন। বার্সেলোনায় ২০০৪ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ১৭ বছরে ৭৭৮ ম্যাচ খেলে ৬৭২ গোল করেছেন। তিনি ২০১৭ সালের ১লা জুলাই বিবাহ করেন। তার স্ত্রী নাম আন্তলেনা রোকুজ্জো। যদিও ২০০৮ সাল থেকেই তারা একসাথে বসবাস শুরু করেন। মেসি-রোকুজ্জো প্রথম সন্তান থিয়াগোর জন্ম হয় ২রা নভেম্বর ২০১২ সালে আর দ্বিতীয় সন্তান মাতের জন্ম হয় ১১ ই সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে। ১৫ই জুন, ২০২৩ সালের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী তার আন্তর্জাতিক ও ক্লাব মিলিয়ে ১০২৮ ম্যাচে ৮০৭ টি গোল করেছেন।
মেসির ক্লাব ক্যারিয়ার : ক্লাব ক্যারিয়ার বলতে গেলে, সকল অর্জন ও সফলতা বার্সেলোনা ক্লাবের হয়েই গড়েছেন। মাত্র ১৩ বছর বয়সে বার্সেলোনা যুব একাডেমিতে যোগ দিয়ে শুরু করেন নিজের ফুটবল ক্যারিয়ার। তিনি ২০০৭ সাল থেকে বার্সেলোনা দলের অবিচ্ছেদ্য সদস্য হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। ১. বার্সেলোনা : বার্সেলোনা -সি : ১০ ম্যাচ ৫ গোল (২০০৩) বার্সেলোনা -বি : ২২ ম্যাচ ৬ গোল (২০০৩-০৫) বার্সেলোনা : মোট ম্যাচ ৭৭৮ মোট গোল ৬৭২ ২. প্যারিস সেন্ট জার্মেই : (২০২১-২৩) মোট ম্যাচ : ৭৪ গোল সংখ্যা : ৩২ মেসির আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার : আর্জেন্টিনা অনুর্ধ্ব-২০ : (২০০৪-০৫) ম্যাচ : ১৮ গোল সংখ্যা : ১৪ আর্জেন্টিনা অনুর্ধ্ব-২৩ : (২০০৮) ম্যাচ : ৫ গোল সংখ্যা : ২ আর্জেন্টিনা জাতীয় দল : (২০০৫ -) অভিষেক : ১৭ই আগষ্ট ২০০৫ বিপক্ষ হাঙ্গেরি মোট ম্যাচ : ১৭৪ গোল সংখ্যা : ১০৪ বিশ্বকাপে ম্যাচ খেলেছেন : ২৬ বিশ্বকাপে গোল সংখ্যা : ১৩ গোল বিশ্বকাপে অংশগ্রহন : পাঁচ বার ২০০৬, ২০১০, ২০১৪, ২০১৮, ২০২২ কোপা আমেরিকায় গোল সংখ্যা : ১৩ ক্লাব ও আন্তজার্তিক শিরোপা অর্জন : ক্লাব শিরোপা : স্পেনিশ লা-লিগা শিরোপা জয় : দশ বার ২০০৪-০৫, ২০০৫-০৬, ২০০৮-০৯, ২০০৯-১০, ২০১০-১১, ২০১২-১৩, ২০১৪-১৫, ২০১৫-১৬, ২০১৭-১৮ ও ২০১৮-১৯ সাল। কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন : ছয় বার ২০০৮-০৯, ২০১১-১২, ২০১৪-১৫, ২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮, ২০২০-২১; রানার্স-আপ : দুই বার ২০১০-১১, ২০১৩-১৪ সুপার কাপ জয় : আট বার ২০০৫, ২০০৬, ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১৩, ২০১৬ ও ২০১৮ সাল। রানার্স-আপ : দুই বার ২০১২, ২০১৫ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ জয় : চার বার ২০০৫–০৬, ২০০৮–০৯, ২০১০–১১, ২০১৪-১৫ উয়েফা সুপার কাপ চ্যাম্পিয়ন : তিন বার ২০০৯, ২০১১, ২০১৫; রানার্স-আপ : একবার ২০০৬ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ : তিন বার ২০০৯, ২০১১, ২০১৫ ফরাসি লীগ ওয়ান চ্যাম্পিয়ন : একবার ২০২১-২২ মৌসুম ত্রোফে দা শেম্পিওঁ চ্যাম্পিয়ন : একবার ২০২২ সাল আন্তজার্তিক শিরোপা : ১. ফিফা অনুর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন : একবার ২০০৫ সাল ২. অলিম্পিক ফুটবল স্বর্ণপদক জয় : ১ বার ২০০৮ সাল ৩. কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন : ১ বার ২০২১ সাল কোপা আমেরিকা রানার্স-আপ : ৩ বার ২০০৭, ২০১৫ ও ২০১৬ সাল ৪. কনমেবল ফিনালিসিমা কাপ জয় : ১ বার ২০২২ সাল ৫. ফিফা বিশ্বকাপ ফুটবল রানার্স-আপ : ১ বার ২০১৪ সাল ৬. ফিফা বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন : ১ বার ২০২২ সাল। মেসির উল্লেখযোগ্য সম্মাননা ও পুরুষ্কার অর্জন : ১ বিশ্বকাপের সেরা খেলোয়াড় পুরস্কার জয় : ২ বার (২০১৪ ও ২০২২) ২. ফিফা ব্যালন ডি অর জয় : ৭ বার ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৫, ২০১৯ ও ২০১২ ৩. ইউরোপীয়ান গোল্ডেন সু জয় : ৬ বার ২০০৯-১০, ২০১১-১২, ২০১২-১৩, ২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮ ও ২০১৮-১৯ ৪. উয়েফার ইউরোপ সেরা খেলোয়াড় : ২ বার ২০১১ ও ২০১৫ সাল ৫. উয়েফার বর্ষসেরা ক্লাব ফুটবলার : ১ বার ২০০৯ ৬. উয়েফার বর্ষসেরা ক্লাব ফরোয়ার্ড : ২ বার ২০০৯ ও ২০১৯ ৭. লা-লীগার বর্ষসেরা খেলোয়াড় : ৬ বার ২০০৮-০৯, ২০০৯-১০, ২০১০-১১, ২০১১-১২, ২০০১২-১৩ ও ২০১৪-১৫ ৮. লা-লীগার বর্ষসেরা ফরোয়ার্ড : ৭ বার ২০০৮-০৯, ২০০৯-১০, ২০১০-১১, ২০১১-১২, ২০১২-১৩, ২০১৪-১৫ ও ২০১৫-১৬ ৯. লা-লীগা বিদেশি বর্ষসেরা খেলোয়াড় : ৩ বার ২০০৭, ২০০৯, ২০১০ ১০. লা-লীগা আইবেরো-আমেরিকান বর্ষসেরা খেলোয়াড় : ৫ বার ২০০৭, ২০০৯, ২০১০, ২০১১ ও ২০১২ ১১. পিচিচি ট্রফি জয় : ৮ বার ২০০৯-১০, ২০১১-১২, ২০১২-১৩, ২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮, ২০১৮-১৯, ২০১৯-২০ ও ২০২০-২১ ১২. কোপা আমেরিকার সেরা খেলোয়াড় : ২ বার ২০১৫ ও ২০২১ ১৩. কোপা আমেরিকা গোল্ডেন বুট জয় : ১ বার (২০২১) ১৪. ওয়ার্ল্ড সকার যুব বর্ষসেরা খেলোয়াড় : ৩ বার ২০০৬, ২০০৭ ও ২০০৮ ১৫. ওয়ার্ল্ড সকার বর্ষসেরা প্লেয়ার : ৩ বার ২০০৯, ২০১১ ও ২০১২ সাল ১৬. ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ সেরা খেলোয়াড় : ১ বার (২০০৫) ১৭. ফিফ-প্রো যুব বর্ষসেরা খেলোয়াড় : ৩ বার ২০০৬, ২০০৭ ও ২০০৮ সাল ১৮. এলএফপি সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত : ৫ বার ২০০৯ থেকে একটানা ২০১৩ পর্যন্ত ১৯. এলএফপি সেরা ফরোয়ার্ড : ৫ বার ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২ ও ২০১৩ ২০. মার্কা লেইন্দা পুরষ্কার : ১ বার (২০০৯) ২১. ব্রাভো এডওয়ার্ড : ১ বার (২০০৭) ২২. গোল্ডেন বয় : ১ বার (২০০৫) ২৩. অলিম্পিয়া দি অ্যরো এডওয়ার্ড : ১ বার (২০১১) ২৪. অলিম্পিয়া-দি-প্লাতা পদক জয় : মোট ১২ বার ২৫. ওঞ্জ দি’ অর পদক জয় : ৪ বার ২০০৯, ২০১১, ২০১২ ও ২০১৮ সাল ২৬. গোল ডট কম বর্ষসেরা খেলোয়াড় পুরষ্কার : ৩ বার (২০০৯, ২০১১ ও ২০১৩ সাল) ২৭. এল পেস কিং অফ ই ইউ সকার পদক : ৪ বার ২০০৯, ২০১০, ২০১১ ও ২০১২ ২৮. ইএসপিওয়াই আন্তর্জাতিক এথলেট : ১ বার ২০১২ এছাড়াও মেসির অসংখ্য সম্মাননা ও পুরষ্কার রয়েছে। মেসির উল্লেখযোগ্য কিছু রেকর্ড : ১. সবচেয়ে বেশি ব্যালন ডি অর জয় (৭ বার) ২. ২০১২ সালে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ ৯১ টি গোল করে ওয়ার্ল্ড গিনেস বুকে নাম লেখান। ৩. ঘরোয়া লীগে টানা ২২ ম্যাচে ৩৩ গোল করার রেকর্ড করেন ২০১১-১২ মৌসুমে। ৪. সর্বোচ্চ ৬ বার ইউরোপীয় গোল্ডেন-সু জয়ের রেকর্ড। ৫. এক ক্লাবের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৭২ গোল করা রেকর্ড। ৬. সবচেয়ে বেশি ৪১ টি শিরোপা জয়ের রেকর্ড ৭. সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪৮ টি হ্যাটট্রিক করার রেকর্ড। ৮. ১৭৬ ম্যাচে আর্জেন্টিনার হয়ে ১০৪ গোল করে সবচেয়ে বেশি গোল করা রেকর্ড। ৯. ২০০৬ বিশ্বকাপে ১৮ বছর ৩৫৭ দিন বয়সে আর্জেন্টিনার সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বকাপ খেলার ও গোল করার রেকর্ড গড়েন। ১০. উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগে টানা ১৮ ম্যাচে গোল করার রেকর্ড। মেসিকে রেকর্ডের বরপুত্র বলা হয়। মেসির অসংখ্য রেকর্ডের মধ্য হতে কিছু মাত্র উপরে উল্লেখ করা হলো। সূত্র : টেকহর্স ডট বিজ। Read the full article
0 notes
Text
ঢাকায় চালু হচ্ছে আর্জেন্টিনা দূতাবাস ২৭ ফেব্রুয়ারি
ঢাকায় চালু হচ্ছে আর্জেন্টিনা দূতাবাস ২৭ ফেব্রুয়ারি ভৌগোলিকভাবে আর্জেন্টিনার সঙ্গে বাংলাদেশের দূরত্বটা ১৭ হাজার কিলোমিটারের বেশি। কিন্তু আলবিসেলেস্তের প্রতি বাংলাদেশের জনগণের ভালোবাসায় এ দূরত্বকে বিস্তর মনে হয় না। কাতার বিশ্বকাপ ফুটবলের সময় আর্জেন্টিনা দলকে নিয়ে বাংলাদেশের উন্মাদনা লাতিন আমেরিকার দেশটিকে চমকে দিয়েছে। এ উন্মাদনা আর্জেন্টিনা তো বটেই, সারা বিশ্বের নজর কেড়েছে। আর্জেন্টিনার মানুষও এখন…
View On WordPress
0 notes
Video
youtube
বিশ্বকাপ ফুটবল আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল পতাকা উড়ান অথচ আমার দেশে শীতের কাপড়...
#youtube#বিশ্বকাপ ফুটবল আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল পতাকা উড়ান অথচ আমার দেশে শীতের কাপড় নেই / Sheik Amodullah
0 notes
Text
Quarter Final | Copa America 2024
#Copa america 2024 quarter final#copa america#argentina#football#lionel messi#argentina football#brazil#soccer
2 notes
·
View notes
Link
পেরুকে হারিয়ে বিশ্বকাপে মূল পর্বে যাওয়ার পথে আরও
0 notes
Text
বছরের শেষটা জয়ে রঙিন করলো আর্জেন্টিনা
বাংলাদেশ সময় বুধবার সকাল ৬টায় ২০২৪ সালের শেষ ম্যাচ খেলতে নেমেছিল আর্জেন্টিনা। ২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইয়ের লাতিন আমেরিকা কোয়ালিফায়ারের এই ম্যাচে পেরুকে ১-০ গোলে হারিয়েছে আলবিসেলেস্তারা। এই ম্যাচে পেরুকে আতিথেয়তা দেয় আর্জেন্টিনা। বুয়েনসে এইরেসে ম্যাচের একমাত্র গোলটি করেন লাউতারো মার্টিনেজ। ৫৫ মিনিটে লিওনেল মেসির দুর্দান্ত এসিস্টে গোলটি করেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড। জাতীয় দলের জার্সিতে লাউতারোর এটি ৩২তম…
0 notes
Text
র্যাঙ্কিংয়ে দেড় বছর ধরে শীর্ষে আর্জেন্টিনা, সবচেয়ে দীর্ঘ শীর্ষস্থানের রেকর্ড কতদিনের?
0 notes
Text
বলিভিয়াকে ৬ গোল উপহার দিয়েছে আর্জেন্টিনা
লিওনেল মেসির হ্যাটট্রিকে বলিভিয়াকে গোল বন্যায় ভাসালো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। ৬-০ গোলের বিশাল ব্যবধানের জয় পেয়েছে আলবিসেলেস্তারা বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন:
0 notes
Text
হিটলারের মৃত্যুর পর তাঁর দেহের পরিণতি: মিথ, সত্য এবং ষড়যন্ত্র
youtube
আডলফ হিটলারকে নিয়ে কৌতূহল আর ষড়যন্ত্রের শেষ নেই। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির প্রাক্কালে, হিটলার তার জীবনের শেষ দিনগুলো বার্লিনের এক গোপন বাঙ্কারে কাটান। সোভিয়েত বাহিনীর আগ্রাসনের মুখে, ৩০ এপ্রিল ১৯৪৫ তারিখে তিনি ও তার স্ত্রী ইভা ব্রাউন আত্মহত্যা করেন। তবে, ইতিহাসবিদদের ধারণা অনুযায়ী হিটলারের মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে তাঁর দেহের ওপর ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে নানা ��িথ এবং ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ছড়িয়ে পড়েছিল।
বাঙ্কারে মৃত্যুর পরের ঘটনা
হিটলারের মৃত্যু হওয়ার পর তাঁর দেহের কোনো সমাধি হয়নি, আর এটাই তার দেহকে ঘিরে নানা ধরণের গুজব আর ষড়যন্ত্রের জন্ম দিয়েছে। সোভিয়েত বাহিনী বার্লিন দখল করার পর হিটলারের বাঙ্কার থেকে উদ্ধার করা দেহগুলি পুড়িয়ে ফেলে, যাতে কোনো নাৎসি নেতাকে কবর দেওয়ার সুযোগ না থাকে।
এ ঘটনায় তখন থেকেই প্রশ্ন ওঠে, হিটলারের মৃত্যুর ব্যাপারে কী সত্য আর কী মিথ। সোভিয়েত বাহিনী এই ঘটনাটি এতটাই গোপন রেখেছিল যে এমনকি সোভিয়েত নেতা জোসেফ স্টালিনও প্রথমে বিশ্বাস করতে চাননি যে হিটলার সত্যিই মারা গিয়েছেন। তিনি তদন্তের নির্দেশ দেন, এবং তখনই নিশ্চিত করা হয় যে হিটলার আসলে মৃত।
ষড়যন্ত্র তত্ত্বের উত্থান
যদিও সোভিয়েত বাহিনী হিটলারের দেহ পুড়িয়ে ফেলার দাবি করেছিল, তারপরও ষড়যন্ত্র তত্ত্বগুলি দমেনি। অনেকেই বিশ্বাস করেন, হিটলার হয়তো জীবিত থেকে পালিয়ে গিয়েছেন। কিছু তত্ত্বে বলা হয়, তিনি দক্ষিণ আমেরিকায় পালিয়ে গিয়ে নাম বদলিয়ে বেঁচে ছিলেন। এই তত্ত্বগুলো এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে যে, এ নিয়ে টিভি সিরিজও তৈরি করা হয়েছে।
একটি পরিচিত ষড়যন্ত্র তত্ত্ব বলে যে হিটলার তার অনুগামী নাৎসিদের মতো গা ঢাকা দিয়েছিলেন এবং হয়তো আর্জেন্টিনা বা ব্রাজিলের মতো দেশে নিজের নাম বদলে বেঁচে ছিলেন। এমনকি ১৯৪৫ সালে সোভিয়েতদের হাতে বার্লিনের পতনের পরেও অনেকে এই ধারণা লালন করেছেন।
সত্যের অনুসন্ধান: তদন্ত ও নথিপত্র
সোভিয়েত এবং পশ্চিমা মিত্র শক্তির মধ্যে হিটলারের মৃত্যুর বিষয়ে দীর্ঘদিন মতবিরোধ ছিল। পশ্চিম জার্মানি ১৯৫৬ সালে হিটলারের আনুষ্ঠানিক মৃত্যুসনদ ইস্যু করে, যখন তদন্তের মাধ্যমে এটি নিশ্চিত করা হয় যে তার বেঁচে থাকার কোনো প্রমাণ নেই।
সোভিয়েত ইউনিয়নের কেজিবি (KGB) হিটলারের দেহাবশেষ নিয়ে গবেষণা করে এবং তাঁর দেহাংশের কিছু অংশ মস্কোতে সংরক্ষণ করে। ১৯৯০-এর দশকে সোভিয়েত এবং রাশিয়ার নথিপত���রে প্রমাণ পাওয়া যায় যে হিটলারের দেহাবশেষ পুড়িয়ে ফেলা হয়েছিল এবং অবশেষে ১৯৭০ সালে তার দেহাবশেষ ধ্বংস করা হয়।
ষড়যন্ত্র তত্ত্বের প্রসার এবং জনপ্রিয়তা
ষড়যন্ত্র তত্ত্ব এখনও অনেক মানুষের মনে জায়গা করে রেখেছে। যারা ষড়যন্ত্র তত্ত্বে বিশ্বাস করেন, তাদের ধারণা হিটলার হয়তো অন্য কোনোভাবে পালিয়ে গিয়েছিলেন। এ নিয়ে অনেক গবেষক এবং লেখকও বিভিন্ন রকমের মতামত প্রদান করেছেন। কিন্তু ঐতিহাসিকভাবে ��েখা যায়, হিটলার আত্মহত্যা করেছিলেন এবং তার দেহ পুড়িয়ে ফেলা হয়েছিল।
উপসংহার
হিটলারের মৃত্যুর পর তার দেহের উপর হওয়া ঘটনা এবং এর পরিণতি নিয়ে যেসব মিথ ও ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ছড়িয়েছে, তা আজও মানুষের মনে নানা প্রশ্নের জন্ম দেয়। যদিও তদন্ত ও প্রমাণের ভিত্তিতে এটি নিশ্চিত করা হয়েছে যে হিটলার আত্মহত্যা করেছিলেন এবং তার দেহ পুড়িয়ে ফেলা হয়েছিল, কিন্তু ষড়যন্ত্র তত্ত্বের প্রভাব আজও বিদ্যমান।
বিশ্বের ইতিহাসে হিটলারের মতো নিষ্ঠুর ব্যক্তিত্বের মৃত্যু এবং তাঁর দেহের গোপনীয়তা নিয়ে মানুষের আগ্রহ অব্যাহত থাকবে। তবে ইতিহাসের নথিপত্র ও গবেষণা থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, হিটলারের মৃত্যু এবং তার দেহের পরিণতি নিয়ে কোনো রহস্য নেই, যদিও ষড়যন্ত্র তত্ত্বগুলি এখনও মানুষের মনে রয়ে গেছে।
এই ধরনের বিষয়ের উপর আরো তথ্য পেতে আমাদের ব্লগের সাথে থাকুন।
আরও দেখুনঃ সমুদ্র আসলে কতটা গভীর?
#Hitler’s Death#What Happened to Hitler’s Body#Adolf Hitler History#Hitler’s Suicide#Hitler’s Conspiracy Theory#World War II History#Hitler’s Bunker#Soviet Army Berlin#Hitler’s Remains#Hitler’s No Grave#The Truth About Hitler’s Death#The Mystery Of Hitler’s Death#Hitler’s Consequences#Rumors Of Hitler’s Escape To South America#Death Of Nazi Leaders#Hitler And Eva Braun#হিটলারের মৃত্যু#হিটলারের দেহের পরিণতি#আডলফ হিটলার ইতিহাস#হিটলারের আত্মহত্যা#হিটলারের ষড়যন্ত্র তত্ত্ব#দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস#হিটলারের বাঙ্কার#সোভিয়েত বাহিনী বার্লিন#হিটলারের দেহাবশেষ#হিটলারের কবর নেই#হিটলারের মৃত্যুর সত্য#হিটলারের মৃত্যুর রহস্য#হিটলারের পরিণতি#দক্ষিণ আমেরিকায় হিটলার পালানোর গুজব
0 notes
Text
আর্জেন্টিনা-স্পেন ফিনালিসিমা: ব্যস্ত সূচির ফাঁদে আটকে বিশ্বের সেরা দুই দলের মুখোমুখি হওয়া
0 notes
Text
0 notes
Text
ফাইনাল নিশ্চিত করে অবসরের ‘ইঙ্গিত’ দিলেন মেসি
কোপা আমেরিকার সেমিফাইনালে একক আধিপত্য বিস্তার করে কানাডার ব��পক্ষে ২-০ গোলের জয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে আর্জেন্টিনা। দলটির পক্ষে সেমিফাইনালে গোলের দেখা পান মেসি ও আলভারেজ। আর এক ম্যাচ জিতলেই বিশ্বকাপের পর আরও এক শিরোপা নিজেদের করে নেবে মেসিরা। ম্যাচের ২৩ মিনিটে এসে কাঙ্ক্ষিত লিড পায় আর্জেন্টিনা। মাঝমাঠ থেকে অনেকটা ফাঁকায় আলভারেজের দিকে বল বাড়ান ডি পল। বল পেয়ে এক ডিফেন্ডারকে পাশ কাটিয়ে জালের দেখা পান…
0 notes
Video
youtube
যারা আর্জেন্টিনা , ব্রাজিল মেসি ও নেইমারের জন্য জীবন দিয়ে দিচ্ছে তারা ভা...
0 notes
Text
কোপা আমেরিকা ২০২৪ সময় সূচি বাংলাদেশ
২০২৪ কোপা আমেরিকার পূর্ণাঙ্গ সময় সূচি সেখে নিন। ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা বলিভিয়া, উরুগুরে সহ সকল দলের আপডেট পাবেন। Copa America 2024 Schedule.
3 notes
·
View notes
Link
বিশ্বকাপ বাছাই ফুটবলে লিওনেল মেসির ফে
0 notes