#আমার
Explore tagged Tumblr posts
quransunnahdawah · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
মুসলিম আমার পরিচয়
আমি মুসলিম।
মুসলিম আমার মূল পরিচয়
Muslim is my identity
মুসলিম আমার মুল পরিচয়: মুসলিম শব্দটি সালাম শব্দ থেকে উৎপত্তি যার শাব্দিক অর্থ শান্তি ও নিরাপত্তা বিধান করা।মুসলিম শব্দের অর্থ আত্নসর্মপনকারী। মুসলিম আরবি শব্দ যার বাংলা অর্থ আত্মসমর্পণকারী এবং এর বাংলা পরিভাষা হিসেবে মুসলিম ও মুসলমান দুটি শব্দই সমানভাবে ব্যবহার হয়। মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: আত্মসমর্পণ, অনুগত)[৩০] হলো সে-যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে ৷] মুসলিম বলতে একেশ্বরবাদী ইব্রাহিমীয় ধর্ম ইসলামের অনুসারিদের বা ইসলাম পাল��কারীদের বুঝানো হয় বা যারা ইসলামের অনুসরণ…
পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সাগর-মহাসাগর, গ্রহ-নক্ষত্র, জীবজন্তু, বিশ্বে যা কিছু আছে এমনকি আমাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সব কিছু মুসলিম, আর মুসলিম না হয়ে উপায়ও নেই। প্রকৃতির রাজ্যে সবাই আল্লাহর বিধান মেনে চলছে। শুধু মানুষের রয়েছে ভিন্ন আরেকটি সত্তা, যেটিকে বলা হয় নৈতিক সত্তা অর্থাৎ ভালো-মন্দের উপলব্ধি। মানুষের মধ্যে বিবেকবোধের পাশাপাশি দান করা হয়েছে কিতাব।
আল্লাহ মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি দান করেছেন যার কারণে মন্দকাজে বিবেক তিরস্কার করে। বিবেক-বুদ্ধির পাশাপাশি পাঠিয়েছেন নবী ও রাসূল। আদম আ: প্রথম মানুষ হওয়ার সাথে সাথে ছিলেন একজন নবী। সব নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারীরা ছিলেন মুসলিম। মুসলিম অর্থ আত্মসমর্পকারী, অর্থাৎ- যারা আল্লাহর বিধান মেনে চলে তারা মুসলিম (অনুগত) এবং যারা অমান্য করে তারা কাফের (অমান্যকারী)।
আমরা নিজেদের পরিচয় দেই ‘মুসলিম’ বলে, অর্থাৎ- আমরা আল্লাহর অনুগত। ত���ঁর বাণী- ‘তোমাদের পিতা ইবরাহিমের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত হও। আল্লাহ তোমাদের নামকরণ করেছেন ‘মুসলিম’ পূর্বেও এবং এই কিতাবেও, যাতে করে এই রাসূল তোমাদের ওপর সাক্ষী হয় আর তোমরাও সাক্ষী হও মানব জাতির ওপর’ (সূরা হজ-৭৮)।
হজরত ইবরাহিম আ: তাঁর পুত্রকে সাথে নিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন, ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের দু’জনকেই তোমার প্রতি ‘মুসলিম’ (অনুগত-আত্মসমর্পিত) বানাও, আর আমাদের বংশধরদের থেকেও তোমার প্রতি একটি ‘মুসলিম উম্মাহ’ (অনুগত জাতি) বানাও’ (সূরা বাকারা-১২৮); ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলিম সবাই ইবরাহিম আ:-এর বংশধর; কিন্তু আল্লাহ ইবরাহিম আ:-কে উপস্থাপন করেছেন এভাবে- ‘ইবরাহিম ইহুদিও ছিল না, নাসারাও (খ্রিষ্টান) ছিল না; বরং সে ছিল একনিষ্ঠ মুসলিম। আর সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’ (সূরা আলে ইমরান-৬৭)। সর্বাবস্থায় নিজের পরিচয় এভাবে দেয়া হয়েছে, ‘বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরিক নেই। এরই নির্দেশ আমাকে দেয়া হয়েছে এবং আমিই প্রথম মুসলিম’ (সূরা আনআম : ১৬২-১৬৩)।
নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারী সবাই নিজেদের মুসলিম পরিচয় দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর ঈসা যখন তাদের থেকে কুফরি অনুভব করল, তখন তাদের ��লল, আল্লাহর পথে কারা হবে আমার সাহায্যকারী? তখন হাওয়ারিরা বলল, আমরা হবো আল্লাহর পথে সাহায্যকারী। আমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান আনলাম। তুমি সাক্ষী থাকো, আমরা মুসলিম (আত্মসমর্পণকারী)’ (সূরা আলে ইমরান-৫২)। তিনি আরো বলেন, ‘ওই ব্যক্তির চেয়ে ভালো কথা আর কার হতে পারে যে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকে এবং নিজে আমলে সালেহ করে আর বলে, নিশ্চয়ই আমি একজন মুসলিম (আল্লাহর অনুগত)’ (সূরা হামিম আস সাজদাহ-৩৩)।
 
মুসলিম আমার মুল পরিচয়: মুসলিম শব্দটি সালাম শব্দ থেকে উৎপত্তি যার শাব্দিক অর্থ শান্তি ও নিরাপত্তা বিধান করা।মুসলিম শব্দের অর্থ আত্নসর্মপনকারী। মুসলিম আরবি শব্দ যার বাংলা অর্থ আত্মসমর্পণকারী মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: আত্মসমর্পণ, অনুগত)[৩০] পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সাগর-মহাসাগর, গ্রহ-নক্ষত্র, জীবজন্তু, বিশ্বে যা কিছু আছে এমনকি আমাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সব কিছু মুসলিম, আর মুসলিম না হয়ে উপায়ও নেই। প্রকৃতির রাজ্যে সবাই আল্লাহর বিধান মেনে চলছে। শুধু মানুষের রয়েছে ভিন্ন আরেকটি সত্তা, যেটিকে বলা হয় নৈতিক সত্তা অর্থাৎ ভালো-মন্দের উপলব্ধি। মানুষের মধ্যে বিবেকবোধের পাশাপাশি দান করা হয়েছে কিতাব।
মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: স্ব ইচ্ছায় আত্মসমর্পণকারী, অনুগত) হলো সেই লোক যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে ৷ তবে বর্তমানে মুসলিম বলতে একেশ্বরবাদী ইব্রাহিমীয় ধর্ম ইসলামের অনুসারিদের বা ইসলাম পালনকারীদের বুঝানো হয় বা যারা ইসলামের অনুসরণ করে তাদের মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়।
আল্লাহ মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি দান করেছেন যার কারণে মন্দকাজে বিবেক তিরস্কার করে। বিবেক-বুদ্ধির পাশাপাশি পাঠিয়েছেন নবী ও রাসূল। আদম আ: প্রথম মানুষ হওয়ার সাথে সাথে ছিলেন একজন নবী। সব নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারীরা ছিলেন মুসলিম। মুসলিম অর্থ আত্মসমর্পকারী, অর্থাৎ- যারা আল্লাহর বিধান মেনে চলে তারা মুসলিম (অনুগত) এবং যারা অমান্য করে তারা কাফের (অমান্যকারী)।
আমরা নিজেদের পরিচয় দেই ‘মুসলিম’ বলে, অর্থাৎ- আমরা আল্লাহর অনুগত। তাঁর বাণী- ‘তোমাদের পিতা ইবরাহিমের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত হও। আল্লাহ তোমাদের নামকরণ করেছেন ‘মুসলিম’ পূর্বেও এবং এই কিতাবেও, যাতে করে এই রাসূল তোমাদের ওপর সাক্ষী হয় আর তোমরাও সাক্ষী হও মানব জাতির ওপর’ (সূরা হজ-৭৮)।
ইবরাহিম আ: তাঁর পুত্রকে সাথে নিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন, ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের দু’জনকেই তোমার প্রতি ‘মুসলিম’ (অনুগত-আত্মসমর্পিত) বানাও, আর আমাদের বংশধরদের থেকেও তোমার প্রতি একটি ‘মুসলিম উম্মাহ’ (অনুগত জাতি) বানাও’ (সূরা বাকারা-১২৮); ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলিম সবাই ইবরাহিম আ:-এর বংশধর; কিন্তু আল্লাহ ইবরাহিম আ:-কে উপস্থাপন করেছেন এভাবে- ‘ইবরাহিম ইহুদিও ছিল না, নাসারাও (খ্রিষ্টান) ছিল না; বরং সে ছিল একনিষ্ঠ মুসলিম। আর সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’ (সূরা আলে ইমরান-৬৭)। সর্বাবস্থায় নিজের পরিচয় এভাবে দেয়া হয়েছে, ‘বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরিক নেই। এরই নির্দেশ আমাকে দেয়া হয়েছে এবং আমিই প্রথম মুসলিম’ (সূরা আনআম : ১৬২-১৬৩)।
youtube
“যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সৎকর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ, তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার?” আল-কোরআন। সূরা হা-মীম সেজদাহ/ ফুসিলাত, আয়াত- ৩৩ Who is better in speech than one who calls (men) to Allah, works righteousness, and says, "I am of those who bow in Islam"? Al Qur’an, Surah Fussilat, Verse-33.
youtube
ইসলাম আমার ধর্ম, মুসলিম আমার পরিচয়
youtube
মুসলিম আমার পরিচয় 
youtube
আমি একজন মুসলিম
youtube
#মুসলিম আমার পরিচয়
#মুসলিম আমার পরিচয়
#আমি একজন মুসলিম।
Muslim is my identity
My identity is Muslim
I am a Muslim.
মুসলিম আমার পরিচয়
My identity is Muslim
মুসলিম আমার মূল পরিচয়
Muslim is my identity
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
মুসলিম আমার পরিচয়
আমি মুসলিম।
মুসলিম আমার মূল পরিচয়
Muslim is my identity
মুসলিম আমার মুল পরিচয়: মুসলিম শব্দটি সালাম শব্দ থেকে উৎপত্তি যার শাব্দিক অর্থ শান্তি ও নিরাপত্তা বিধান করা।মুসলিম শব্দের অর্থ আত্নসর্মপনকারী। মুসলিম আরবি শব্দ যার বাংলা অর্থ আত্মসমর্পণকারী এবং এর বাংলা পরিভাষা হিসেবে মুসলিম ও মুসলমান দুটি শব্দই সমানভাবে ব্যবহার হয়। মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: আত্মসমর্পণ, অনুগত)[৩০] হলো সে-যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে ৷] মুসলিম বলতে একেশ্বরবাদী ইব্রাহিমীয় ধর্ম ইসলামের অনুসারিদের বা ইসলাম পালনকারীদের বুঝানো হয় বা যারা ইসলামের অনুসরণ…
পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সাগর-মহাসাগর, গ্রহ-নক্ষত্র, জীবজন্তু, বিশ্বে যা কিছু আছে এমনকি আমাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সব কিছু মুসলিম, আর মুসলিম না হয়ে উপায়ও নেই। প্রকৃতির রাজ্যে সবাই আল্লাহর বিধান মেনে চলছে। শুধু মানুষের রয়েছে ভিন্ন আরেকটি সত্তা, যেটিকে বলা হয় নৈতিক সত্তা অর্থাৎ ভালো-মন্দের উপলব্ধি। মানুষের মধ্যে বিবেকবোধের পাশাপাশি দান করা হয়েছে কিতাব।
আল্লাহ মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি দান করেছেন যার কারণে মন্দকাজে বিবেক তিরস্কার করে। বিবেক-বুদ্ধির পাশাপাশি পাঠিয়েছেন নবী ও রাসূল। আদম আ: প্রথম মানুষ হওয়ার সাথে সাথে ছিলেন একজন নবী। সব নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারীরা ছিলেন মুসলিম। মুসলিম অর্থ আত্মসমর্পকারী, অর্থাৎ- যারা আল্লাহর বিধান মেনে চলে তারা মুসলিম (অনুগত) এবং যারা অমান্য করে তারা কাফের (অমান্যকারী)।
আমরা নিজেদের পরিচয় দেই ‘মুসলিম’ বলে, অর্থাৎ- আমরা আল্লাহর অনুগত। তাঁর বাণী- ‘তোমাদের পিতা ইবরাহিমের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত হও। আল্লাহ তোমাদের নামকরণ করেছেন ‘মুসলিম’ পূর্বেও এবং এই কিতাবেও, যাতে করে এই রাসূল তোমাদের ওপর সাক্ষী হয় আর তোমরাও সাক্ষী হও মানব জাতির ওপর’ (সূরা হজ-৭৮)।
হজরত ইবরাহিম আ: তাঁর পুত্রকে সাথে নিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন, ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের দু’জনকেই তোমার প্রতি ‘মুসলিম’ (অনুগত-আত্মসমর্পিত) বানাও, আর আমাদের বংশধরদের থেকেও তোমার প্রতি একটি ‘মুসলিম উম্মাহ’ (অনুগত জাতি) বানাও’ (সূরা বাকারা-১২৮); ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলিম সবাই ইবরাহিম আ:-এর বংশধর; কিন্তু আল্লাহ ইবরাহিম আ:-কে উপস্থাপন করেছেন এভাবে- ‘ইবরাহিম ইহুদিও ছিল না, নাসারাও (খ্রিষ্টান) ছিল না; বরং সে ছিল একনিষ্ঠ মুসলিম। আর সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’ (সূরা আলে ইমরান-৬৭)। সর্বাবস্থায় নিজের পরিচয় এভাবে দেয়া হয়েছে, ‘বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরিক নেই। এরই নির্দেশ আমাকে দেয়া হয়েছে এবং আমিই প্রথম মুসলিম’ (সূরা আনআম : ১৬২-১৬৩)।
নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারী সবাই নিজেদের মুসলিম পরিচয় দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর ঈসা যখন তাদের থেকে কুফরি অনুভব করল, তখন তাদের বলল, আল্লাহর পথে কারা হবে আমার সাহায্যকারী? তখন হাওয়ারিরা বলল, আমরা হবো আল্লাহর পথে সাহায্যকারী। আমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান আনলাম। তুমি সাক্ষী থাকো, আমরা মুসলিম (আত্মসমর্পণকারী)’ (সূরা আলে ইমরান-৫২)। তিনি আরো বলেন, ‘ওই ব্যক্তির চেয়ে ভালো কথা আর কার হতে পারে যে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকে এবং নিজে আমলে সালেহ করে আর বলে, নিশ্চয়ই আমি একজন মুসলিম (আল্লাহর অনুগত)’ (সূরা হামিম আস সাজদাহ-৩৩)।
 
মুসলিম আমার মুল পরিচয়: মুসলিম শব্দটি সালাম শব্দ থেকে উৎপত্তি যার শাব্দিক অর্থ শান্তি ও নিরাপত্তা বিধান করা।মুসলিম শব্দের অর্থ আত্নসর্মপনকারী। মুসলিম আরবি শব্দ যার বাংলা অর্থ আত্মসমর্পণকারী মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: আত্মসমর্পণ, অনুগত)[৩০] পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সাগর-মহাসাগর, গ্রহ-নক্ষত্র, জীবজন্তু, বিশ্বে যা কিছু আছে এমনকি আমাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সব কিছু মুসলিম, আর মুসলিম না হয়ে উপায়ও নেই। প্রকৃতির রাজ্যে সবাই আল্লাহর বিধান মেনে চলছে। শুধু মানুষের রয়েছে ভিন্ন আরেকটি সত্তা, যেটিকে বলা হয় নৈতিক সত্তা অর্থাৎ ভালো-মন্দের উপলব্ধি। মানুষের মধ্যে বিবেকবোধের পাশাপাশি দান করা হয়েছে কিতাব।
মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: স্ব ইচ্ছায় আত্মসমর্পণকারী, অনুগত) হলো সেই লোক যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে ৷ তবে বর্তমানে মুসলিম বলতে একেশ্বরবাদী ইব্রাহিমীয় ধর্ম ইসলামের অনুসারিদের বা ইসলাম পালনকারীদের বুঝানো হয় বা যারা ইসলামের অনুসরণ করে তাদের মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়।
আল্লাহ মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি দান করেছেন যার কারণে মন্দকাজে বিবেক তিরস্কার করে। বিবেক-বুদ্ধির পাশাপাশি পাঠিয়েছেন নবী ও রাসূল। আদম আ: প্রথম মানুষ হওয়ার সাথে সাথে ছিলেন একজন নবী। সব নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারীরা ছিলেন মুসলিম। মুসলিম অর্থ আত্মসমর্পকারী, অর্থাৎ- যারা আল্লাহর বিধান মেনে চলে তারা মুসলিম (অনুগত) এবং যারা অমান্য করে তারা কাফের (অমান্যকারী)।
আমরা নিজেদের পরিচয় দেই ‘মুসলিম’ বলে, অর্থাৎ- আমরা আল্লাহর অনুগত। তাঁর বাণী- ‘তোমাদের পিতা ইবরাহিমের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত হও। আল্লাহ তোমাদের নামকরণ করেছেন ‘মুসলিম’ পূর্বেও এবং এই কিতাবেও, যাতে করে এই রাসূল তোমাদের ওপর সাক্ষী হয় আর তোমরাও সাক্ষী হও মানব জাতির ওপর’ (সূরা হজ-৭৮)।
ইবরাহিম আ: তাঁর পুত্রকে সাথে নিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন, ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের দু’জনকেই তোমার প্রতি ‘মুসলিম’ (অনুগত-আত্মসমর্পিত) বানাও, আর আমাদের বংশধরদের থেকেও তোমার প্রতি একটি ‘মুসলিম উম্মাহ’ (অনুগত জাতি) বানাও’ (সূরা বাকারা-১২৮); ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলিম সবাই ইবরাহিম আ:-এর বংশধর; কিন্তু আল্লাহ ইবরাহিম আ:-কে উপস্থাপন করেছেন এভাবে- ‘ইবরাহিম ইহুদিও ছিল না, নাসারাও (খ্রিষ্টান) ছিল না; বরং সে ছিল একনিষ্ঠ মুসলিম। আর সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’ (সূরা আলে ইমরান-৬৭)। সর্বাবস্থায় নিজের পরিচয় এভাবে দেয়া হয়েছে, ‘বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরিক নেই। এরই নির্দেশ আমাকে দেয়া হয়েছে এবং আমিই প্রথম মুসলিম’ (সূরা আনআম : ১৬২-১৬৩)।
youtube
“যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সৎকর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ, তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার?” আল-কোরআন। সূরা হা-মীম সেজদাহ/ ফুসিলাত, আয়াত- ৩৩ Who is better in speech than one who calls (men) to Allah, works righteousness, and says, "I am of those who bow in Islam"? Al Qur’an, Surah Fussilat, Verse-33.
youtube
ইসলাম আমার ধর্ম, মুসলিম আমার পরিচয়
youtube
মুসলিম আমার পরিচয় 
youtube
আমি একজন মুসলিম
youtube
#মুসলিম আমার পরিচয়
#মুসলিম আমার পরিচয়
#আমি একজন মুসলিম।
Muslim is my identity
My identity is Muslim
I am a Muslim.
মুসলিম আমার পরিচয়
My identity is Muslim
মুসলিম আমার মূল পরিচয়
Muslim is my identity
0 notes
ilyforallahswt · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
মুসলিম আমার পরিচয়
আমি মুসলিম।
মুসলিম আমার মূল পরিচয়
Muslim is my identity
মুসলিম আমার মুল পরিচয়: মুসলিম শব্দটি সালাম শব্দ থেকে উৎপত্তি যার শাব্দিক অর্থ শান্তি ও নিরাপত্তা বিধান করা।মুসলিম শব্দের অর্থ আত্নসর্মপনকারী। মুসলিম আরবি শব্দ যার বাংলা অর্থ আত্মসমর্পণকারী এবং এর বাংলা পরিভাষা হিসেবে মুসলিম ও মুসলমান দুটি শব্দই সমানভাবে ব্যবহার হয়। মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: আত্মসমর্পণ, অনুগত)[৩০] হলো সে-যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে ৷] মুসলিম বলতে একেশ্বরবাদী ইব্রাহিমীয় ধর্ম ইসলামের অনুসারিদের বা ইসলাম পালনকারীদের বুঝানো হয় বা যারা ইসলামের অনুসরণ…
পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সাগর-মহাসাগর, গ্রহ-নক্ষত্র, জীবজন্তু, বিশ্বে যা কিছু আছে এমনকি আমাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সব কিছু মুসলিম, আর মুসলিম না হয়ে উপায়ও নেই। প্রকৃতির রাজ্যে সবাই আল্লাহর বিধান মেনে চলছে। শুধু মানুষের রয়েছে ভিন্ন আরেকটি সত্তা, যেটিকে বলা হয় নৈতিক সত্তা অর্থাৎ ভালো-মন্দের উপলব্ধি। মানুষের মধ্যে বিবেকবোধের পাশাপাশি দান করা হয়েছে কিতাব।
আল্লাহ মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি দান করেছেন যার কারণে মন্দকাজে বিবেক তিরস্কার করে। বিবেক-বুদ্ধির পাশাপাশি পাঠিয়েছেন নবী ও রাসূল। আদম আ: প্রথম মানুষ হওয়ার সাথে সাথে ছিলেন একজন নবী। সব নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারীরা ছিলেন মুসলিম। মুসলিম অর্থ আত্মসমর্পকারী, অর্থাৎ- যারা আল্লাহর বিধান মেনে চলে তারা মুসলিম (অনুগত) এবং যারা অমান্য করে তারা কাফের (অমান্যকারী)।
আমরা নিজেদের পরিচয় দেই ‘মুসলিম’ বলে, অর্থাৎ- আমরা আল্লাহর অনুগত। তাঁর বাণী- ‘তোমাদের পিতা ইবরাহিমের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত হও। আল্লাহ তোমাদের নামকরণ করেছেন ‘মুসলিম’ পূর্বেও এবং এই কিতাবেও, যাতে করে এই রাসূল তোমাদের ওপর সাক্ষী হয় আর তোমরাও সাক্ষী হও মানব জাতির ওপর’ (সূরা হজ-৭৮)।
হজরত ইবরাহিম আ: তাঁর পুত্রকে সাথে নিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন, ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের দু’জনকেই তোমার প্রতি ‘মুসলিম’ (অনুগত-আত্মসমর্পিত) বানাও, আর আমাদের বংশধরদের থেকেও তোমার প্রতি একটি ‘মুসলিম উম্মাহ’ (অনুগত জাতি) বানাও’ (সূরা বাকারা-১২৮); ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলিম সবাই ইবরাহিম আ:-এর বংশধর; কিন্তু আল্লাহ ইবরাহিম আ:-কে উপস্থাপন করেছেন এভাবে- ‘ইবরাহিম ইহুদিও ছিল না, নাসারাও (খ্রিষ্টান) ছিল না; বরং সে ছিল একনিষ্ঠ মুসলিম। আর সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’ (সূরা আলে ইমরান-৬৭)। সর্বাবস্থায় নিজের পরিচয় এভাবে দেয়া হয়েছে, ‘বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরিক নেই। এরই নির্দেশ আমাকে দেয়া হয়েছে এবং আমিই প্রথম মুসলিম’ (সূরা আনআম : ১৬২-১৬৩)।
নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারী সবাই নিজেদের মুসলিম পরিচয় দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর ঈসা যখন তাদের থেকে কুফরি অনুভব করল, তখন তাদের বলল, আল্লাহর পথে কারা হবে আমার সাহায্যকারী? তখন হাওয়ারিরা বলল, আমরা হবো আল্লাহর পথে সাহায্যকারী। আমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান আনলাম। তুমি সাক্ষী থাকো, আমরা মুসলিম (আত্মসমর্পণকারী)’ (সূরা আলে ইমরান-৫২)। তিনি আরো বলেন, ‘ওই ব্যক্তির চেয়ে ভালো কথা আর কার হতে পারে যে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকে এবং নিজে আমলে সালেহ করে আর বলে, নিশ্চয়ই আমি একজন মুসলিম (আল্লাহর অনুগত)’ (সূরা হামিম আস সাজদাহ-৩৩)।
 
মুসলিম আমার মুল পরিচয়: মুসলিম শব্দটি সালাম শব্দ থেকে উৎপত্তি যার শাব্দিক অর্থ শান্তি ও নিরাপত্তা বিধান করা।মুসলিম শব্দের অর্থ আত্নসর্মপনকারী। মুসলিম আরবি শব্দ যার বাংলা অর্থ আত্মসমর্পণকারী মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: আত্মসমর্পণ, অনুগত)[৩০] পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সাগর-মহাসাগর, গ্রহ-নক্ষত্র, জীবজন্তু, বিশ্বে যা কিছু আছে এমনকি আমাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সব কিছু মুসলিম, আর মুসলিম না হয়ে উপায়ও নেই। প্রকৃতির রাজ্যে সবাই আল্লাহর বিধান মেনে চলছে। শুধু মানুষের রয়েছে ভিন্ন আরেকটি সত্তা, যেটিকে বলা হয় নৈতিক সত্তা অর্থাৎ ভালো-মন্দের উপলব্ধি। মানুষের মধ্যে বিবেকবোধের পাশাপাশি দান করা হয়েছে কিতাব।
মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: স্ব ইচ্ছায় আত্মসমর্পণকারী, অনুগত) হলো সেই লোক যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে ৷ তবে বর্তমানে মুসলিম বলতে একেশ্বরবাদী ইব্রাহিমীয় ধর্ম ইসলামের অনুসারিদের বা ইসলাম পালনকারীদের বুঝানো হয় বা যারা ইসলামের অনুসরণ করে তাদের মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়।
আল্লাহ মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি দান করেছেন যার কারণে মন্দকাজে বিবেক তিরস্কার করে। বিবেক-বুদ্ধির পাশাপাশি পাঠিয়েছেন নবী ও রাসূল। আদম আ: প্রথম মানুষ হওয়ার সাথে সাথে ছিলেন একজন নবী। সব নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারীরা ছিলেন মুসলিম। মুসলিম অর্থ আত্মসমর্পকারী, অর্থাৎ- যারা আল্লাহর বিধান মেনে চলে তারা মুসলিম (অনুগত) এবং যারা অমান্য করে তারা কাফের (অমান্যকারী)।
আমরা নিজেদের পরিচয় দেই ‘মুসলিম’ বলে, অর্থাৎ- আমরা আল্লাহর অনুগত। তাঁর বাণী- ‘তোমাদের পিতা ইবরাহিমের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত হও। আল্লাহ তোমাদের নামকরণ করেছেন ‘মুসলিম’ পূর্বেও এবং এই কিতাবেও, যাতে করে এই রাসূল তোমাদের ওপর সাক্ষী হয় আর তোমরাও সাক্ষী হও মানব জাতির ওপর’ (সূরা হজ-৭৮)।
ইবরাহিম আ: তাঁর পুত্রকে সাথে নি���়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন, ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের দু’জনকেই তোমার প্রতি ‘মুসলিম’ (অনুগত-আত্মসমর্পিত) বানাও, আর আমাদের বংশধরদের থেকেও তোমার প্রতি একটি ‘মুসলিম উম্মাহ’ (অনুগত জাতি) বানাও’ (সূরা বাকারা-১২৮); ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলিম সবাই ইবরাহিম আ:-এর বংশধর; কিন্তু আল্লাহ ইবরাহিম আ:-কে উপস্থাপন করেছেন এভাবে- ‘ইবরাহিম ইহুদিও ছিল না, নাসারাও (খ্রিষ্টান) ছিল না; বরং সে ছিল একনিষ্ঠ মুসলিম। আর সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’ (সূরা আলে ইমরান-৬৭)। সর্বাবস্থায় নিজের পরিচয় এভাবে দেয়া হয়েছে, ‘বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরিক নেই। এরই নির্দেশ আমাকে দেয়া হয়েছে এবং আমিই প্রথম মুসলিম’ (সূরা আনআম : ১৬২-১৬৩)।
youtube
“যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সৎকর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ, তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার?” আল-কোরআন। সূরা হা-মীম সেজদাহ/ ফুসিলাত, আয়াত- ৩৩ Who is better in speech than one who calls (men) to Allah, works righteousness, and says, "I am of those who bow in Islam"? Al Qur’an, Surah Fussilat, Verse-33.
youtube
ইসলাম আমার ধর্ম, মুসলিম আমার পরিচয়
youtube
মুসলিম আমার পরিচয় 
youtube
আমি একজন মুসলিম
youtube
মুসলিম আমার পরিচয়
মুসলিম আমার পরিচয়
আমি একজন মুসলিম।
Muslim is my identity
My identity is Muslim
I am a Muslim.
মুসলিম আমার পরিচয়
My identity is Muslim
মুসলিম আমার মূল পরিচয়
Muslim is my identity
0 notes
myreligionislam · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
মুসলিম আমার পরিচয়
আমি মুসলিম।
মুসলিম আমার মূল পরিচয়
Muslim is my identity
মুসলিম আমার মুল পরিচয়: মুসলিম শব্দটি সালাম শব্দ থেকে উৎপত্তি যার শাব্দিক অর্থ শান্তি ও নিরাপত্তা বিধান করা।মুসলিম শব্দের অর্থ আত্নসর্মপনকারী। মুসলিম আরবি শব্দ যার বাংলা অর্থ আত্মসমর্পণকারী এবং এর বাংলা পরিভাষা হিসেবে মুসলিম ও মুসলমান দুটি শব্দই সমানভাবে ব্যবহার হয়। মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: আত্মসমর্পণ, অনুগত)[৩০] হলো সে-যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে ৷] মুসলিম বলতে একেশ্বরবাদী ইব্রাহিমীয় ধর্ম ইসলামের অনুসারিদের বা ইসলাম পালনকারীদের বুঝানো হয় বা যারা ইসলামের অনুসরণ…
পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সাগর-মহাসাগর, গ্রহ-নক্ষত্র, জীবজন্তু, বিশ্বে যা কিছু আছে এমনকি আমাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সব কিছু মুসলিম, আর মুসলিম না হয়ে উপায়ও নেই। প্রকৃতির রাজ্যে সবাই আল্লাহর বিধান মেনে চলছে। শুধু মানুষের রয়েছে ভিন্ন আরেকটি সত্তা, যেটিকে বলা হয় নৈতিক সত্তা অর্থাৎ ভালো-মন্দের উপলব্ধি। মানুষের মধ্যে বিবেকবোধের পাশাপাশি দান করা হয়েছে কিতাব।
আল্লাহ মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি দান করেছেন যার কারণে মন্দকাজে বিবেক তিরস্কার করে। বিবেক-বুদ্ধির পাশাপাশি পাঠিয়েছেন নবী ও রাসূল। আদম আ: প্রথম মানুষ হওয়ার সাথে সাথে ছিলেন একজন নবী। সব নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারীরা ছিলেন মুসলিম। মুসলিম অর্থ আত্মসমর্পকারী, অর্থাৎ- যারা আল্লাহর বিধান মেনে চলে তারা মুসলিম (অনুগত) এবং যারা অমান্য করে তারা কাফের (অমান্যকারী)।
আমরা নিজেদের পরিচয় দেই ‘মুসলিম’ বলে, অর্থাৎ- আমরা আল্লাহর অনুগত। তাঁর বাণী- ‘তোমাদের পিতা ইবরাহিমের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত হও। আল্লাহ তোমাদের নামকরণ করেছেন ‘মুসলিম’ পূর্বেও এবং এই কিতাবেও, যাতে করে এই রাসূল তোমাদের ওপর সাক্ষী হয় আর তোমরাও সাক্ষী হও মানব জাতির ওপর’ (সূরা হজ-৭৮)।
হজরত ইবরাহিম আ: তাঁর পুত্রকে সাথে নিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন, ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের দু’জনকেই তোমার প্রতি ‘মুসলিম’ (অনুগত-আত্মসমর্পিত) বানাও, আর আমাদের বংশধরদের থেকেও তোমার প্রতি একটি ‘মুসলিম উম্মাহ’ (অনুগত জাতি) বানাও’ (সূরা বাকারা-১২৮); ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলিম সবাই ইবরাহিম আ:-এর বংশধর; কিন্তু আল্লাহ ইবরাহিম আ:-কে উপস্থাপন করেছেন এভাবে- ‘ইবরাহিম ইহুদিও ছিল না, নাসারাও (খ্রিষ্টান) ছিল না; বরং সে ছিল একনিষ্ঠ মুসলিম। আর সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’ (সূরা আলে ইমরান-৬৭)। সর্বাবস্থায় নিজের পরিচয় এভাবে দেয়া হয়েছে, ‘বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরিক নেই। এরই নির্দেশ আমাকে দেয়া হয়েছে এবং আমিই প্রথম মুসলিম’ (সূরা আনআম : ১৬২-১৬৩)।
নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারী সবাই নিজেদের মুসলিম পরিচয় দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর ঈসা যখন তাদের থেকে কুফরি অনুভব করল, তখন তাদের বলল, আল্লাহর পথে কারা হবে আমার সাহায্যকারী? তখন হাওয়ারিরা বলল, আমরা হবো আল্লাহর পথে সাহায্যকারী। আমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান আনলাম। তুমি সাক্ষী থাকো, আমরা মুসলিম (আত্মসমর্পণকারী)’ (সূরা আলে ইমরান-৫২)। তিনি আরো বলেন, ‘ওই ব্যক্তির চেয়ে ভালো কথা আর কার হতে পারে যে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকে এবং নিজে আমলে সালেহ করে আর বলে, নিশ্চয়ই আমি একজন মুসলিম (আল্লাহর অনুগত)’ (সূরা হামিম আস সাজদাহ-৩৩)।
 
মুসলিম আমার মুল পরিচয়: মুসলিম শব্দটি সালাম শব্দ থেকে উৎপত্তি যার শাব্দিক অর্থ শান্তি ও নিরাপত্তা বিধান করা।মুসলিম শব্দের অর্থ আত্নসর্মপনকারী। মুসলিম আরবি শব্দ যার বাংলা অর্থ আত্মসমর্পণকারী মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: আত্মসমর্পণ, অনুগত)[৩০] পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সাগর-মহাসাগর, গ্রহ-নক্ষত্র, জীবজন্তু, বিশ্বে যা কিছু আছে এমনকি আমাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সব কিছু মুসলিম, আর মুসলিম না হয়ে উপায়ও নেই। প্রকৃতির রাজ্যে সবাই আল্লাহর বিধান মেনে চলছে। শুধু মানুষের রয়েছে ভিন্ন আরেকটি সত্তা, যেটিকে বলা হয় নৈতিক সত্তা অর্থাৎ ভালো-মন্দের উপলব্ধি। মানুষের মধ্যে বিবেকবোধের পাশাপাশি দান করা হয়েছে কিতাব।
মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: স্ব ইচ্ছায় আত্মসমর্পণকারী, অনুগত) হলো সেই লোক যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে ৷ তবে বর্তমানে মুসলিম বলতে একেশ্বরবাদী ইব্রাহিমীয় ধর্ম ইসলামের অনুসারিদের বা ইসলাম পালনকারীদের বুঝানো হয় বা যারা ইসলামের অনুসরণ করে তাদের মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়।
আল্লাহ মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি দান করেছেন যার কারণে মন্দকাজে বিবেক তিরস্কার করে। বিবেক-বুদ্ধির পাশাপাশি পাঠিয়েছেন নবী ও রাসূল। আদম আ: প্রথম মানুষ হওয়ার সাথে সাথে ছিলেন একজন নবী। সব নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারীরা ছিলেন মুসলিম। মুসলিম অর্থ আত্মসমর্পকারী, অর্থাৎ- যারা আল্লাহর বিধান মেনে চলে তারা মুসলিম (অনুগত) এবং যারা অমান্য করে তারা কাফের (অমান্যকারী)।
আমরা নিজেদের পরিচয় দেই ‘মুসলিম’ বলে, অর্থাৎ- আমরা আল্লাহর অনুগত। তাঁর বাণী- ‘তোমাদের পিতা ইবরাহিমের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত হও। আল্লাহ তোমাদের নামকরণ করেছেন ‘মুসলিম’ পূর্বেও এবং এই কিতাবেও, যাতে করে এই রাসূল তোমাদের ওপর সাক্ষী হয় আর তোমরাও সাক্ষী হও মানব জাতির ওপর’ (সূরা হজ-৭৮)।
ইবরাহিম আ: তাঁর পুত্রকে সাথে নিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন, ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের দু’জনকেই তোমার প্রতি ‘মুসলিম’ (অনুগত-আত্মসমর্পিত) বানাও, আর আমাদের বংশধরদের থেকেও তোমার প্রতি একটি ‘মুসলিম উম্মাহ’ (অনুগত জাতি) বানাও’ (সূরা বাকারা-১২৮); ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলিম সবাই ইবরাহিম আ:-এর বংশধর; কিন্তু আল্লাহ ইবরাহিম আ:-কে উপস্থাপন করেছেন এভাবে- ‘ইবরাহিম ইহুদিও ছিল না, নাসারাও (খ্রিষ্টান) ছিল না; বরং সে ছিল একনিষ্ঠ মুসলিম। আর সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’ (সূরা আলে ইমরান-৬৭)। সর্বাবস্থায় নিজের পরিচয় এভাবে দেয়া হয়েছে, ‘বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরিক নেই। এরই নির্দেশ আমাকে দেয়া হয়েছে এবং আমিই প্রথম মুসলিম’ (সূরা আনআম : ১৬২-১৬৩)।
youtube
“যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সৎকর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ, তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার?” আল-কোরআন। সূরা হা-মীম সেজদাহ/ ফুসিলাত, আয়াত- ৩৩ Who is better in speech than one who calls (men) to Allah, works righteousness, and says, "I am of those who bow in Islam"? Al Qur’an, Surah Fussilat, Verse-33.
youtube
ইসলাম আমার ধর্ম, মুসলিম আমার পরিচয়
youtube
মুসলিম আমার পরিচয় 
youtube
আমি একজন মুসলিম
youtube
মুসলিম আমার পরিচয়
মুসলিম আমার পরিচয়
আমি একজন মুসলিম।
Muslim is my identity
My identity is Muslim
I am a Muslim.
মুসলিম আমার পরিচয়
My identity is Muslim
মুসলিম আমার মূল পরিচয়
Muslim is my identity
0 notes
allahisourrabb · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
মুসলিম আমার পরিচয়
আমি মুসলিম।
মুসলিম আমার মূল পরিচয়
Muslim is my identity
মুসলিম আমার মুল পরিচয়: মুসলিম শব্দটি সালাম শব্দ থেকে উৎপত্তি যার শাব্দিক অর্থ শান্তি ও নিরাপত্তা বিধান করা।মুসলিম শব্দের অর্থ আত্নসর্মপনকারী। মুসলিম আরবি শব্দ যার বাংলা অর্থ আত্মসমর্পণকারী এবং এর বাংলা পরিভাষা হিসেবে মুসলিম ও মুসলমান দুটি শব্দই সমানভাবে ব্যবহার হয়। মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: আত্মসমর্পণ, অনুগত)[৩০] হলো সে-যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে ৷] মুসলিম বলতে একেশ্বরবাদী ইব্রাহিমীয় ধর্ম ইসলামের অনুসারিদের বা ইসলাম পালনকারীদের বুঝানো হয় বা যারা ইসলামের অনুসরণ…
পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সাগর-মহাসাগর, গ্রহ-নক্ষত্র, জীবজন্তু, বিশ্বে যা কিছু আছে এমনকি আমাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সব কিছু মুসলিম, আর মুসলিম না হয়ে উপায়ও নেই। প্রকৃতির রাজ্যে সবাই আল্লাহর বিধান মেনে চলছে। শুধু মানুষের রয়েছে ভিন্ন আরেকটি সত্তা, যেটিকে বলা হয় নৈতিক সত্তা অর্থাৎ ভালো-মন্দের উপলব্ধি। মানুষের মধ্যে বিবেকবোধের পাশাপাশি দান করা হয়েছে কিতাব।
আল্লাহ মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি দান করেছেন যার কারণে মন্দকাজে বিবেক তিরস্কার করে। বিবেক-বুদ্ধির পাশাপাশি পাঠিয়েছেন নবী ও রাসূল। আদম আ: প্রথম মানুষ হওয়ার সাথে সাথে ছিলেন একজন নবী। সব নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারীরা ছিলেন মুসলিম। মুসলিম অর্থ আত্মসমর্পকারী, অর্থাৎ- যারা আল্লাহর বিধান মেনে চলে তারা মুসলিম (অনুগত) এবং যারা অমান্য করে তারা কাফের (অমান্যকারী)।
আমরা নিজেদের পরিচয় দেই ‘মুসলিম’ বলে, অর্থাৎ- আমরা আল্লাহর অনুগত। তাঁর বাণী- ‘তোমাদের পিতা ইবরাহিমের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত হও। আল্লাহ তোমাদের নামকরণ করেছেন ‘মুসলিম’ পূর্বেও এবং এই কিতাবেও, যাতে করে এই রাসূল তোমাদের ওপর সাক্ষী হয় আর তোমরাও সাক্ষী হও মানব জাতির ওপর’ (সূরা হজ-৭৮)।
হজরত ইবরাহিম আ: তাঁর পুত্রকে সাথে নিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন, ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের দু’জনকেই তোমার প্রতি ‘মুসলিম’ (অনুগত-আত্মসমর্পিত) বানাও, আর আমাদের বংশধরদের থেকেও তোমার প্রতি একটি ‘মুসলিম উম্মাহ’ (অনুগত জাতি) বানাও’ (সূরা বাকারা-১২৮); ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলিম সবাই ইবরাহিম আ:-এর বংশধর; কিন্তু আল্লাহ ইবরাহিম আ:-কে উপস্থাপন করেছেন এভাবে- ‘ইবরাহিম ইহুদিও ছিল না, নাসারাও (খ্রিষ্টান) ছিল না; বরং সে ছিল একনিষ্ঠ মুসলিম। আর সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’ (সূরা আলে ইমরান-৬৭)। সর্বাবস্থায় নিজের পরিচয় এভাবে দেয়া হয়েছে, ‘বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরিক নেই। এরই নির্দেশ আমাকে দেয়া হয়েছে এবং আমিই প্রথম মুসলিম’ (সূরা আনআম : ১৬২-১৬৩)।
নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারী সবাই নিজেদের মুসলিম পরিচয় দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর ঈসা যখন তাদের থেকে কুফরি অনুভব করল, তখন তাদের বলল, আল্লাহর পথে কারা হবে আমার সাহায্যকারী? তখন হাওয়ারিরা বলল, আমরা হবো আল্লাহর পথে সাহায্যকারী। আমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান আনলাম। তুমি সাক্ষী থাকো, আমরা মুসলিম (আত্মসমর্পণকারী)’ (সূরা আলে ইমরান-৫২)। তিনি আরো বলেন, ‘ওই ব্যক্তির চেয়ে ভালো কথা আর কার হতে পারে যে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকে এবং নিজে আমলে সালেহ করে আর বলে, নিশ্চয়ই আমি একজন মুসলিম (আল্লাহর অনুগত)’ (সূরা হামিম আস সাজদাহ-৩৩)।
 
মুসলিম আমার মুল পরিচয়: মুসলিম শব্দটি সালাম শব্দ থেকে উৎপত্তি যার শাব্দিক অর্থ শান্তি ও নিরাপত্তা বিধান করা।মুসলিম শব্দের অর্থ আত্নসর্মপনকারী। মুসলিম আরবি শব্দ যার বাংলা অর্থ আত্মসমর্পণকারী মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: আত্মসমর্পণ, অনুগত)[৩০] পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সাগর-মহাসাগর, গ্রহ-নক্ষত্র, জীবজন্তু, বিশ্বে যা কিছু আছে এমনকি আমাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সব কিছু মুসলিম, আর মুসলিম না হয়ে উপায়ও নেই। প্রকৃতির রাজ্যে সবাই আল্লাহর বিধান মেনে চলছে। শুধু মানুষের রয়েছে ভিন্ন আরেকটি সত্তা, যেটিকে বলা হয় নৈতিক সত্তা অর্থাৎ ভালো-মন্দের উপলব্ধি। মানুষের মধ্যে বিবেকবোধের পাশাপাশি দান করা হয়েছে কিতাব।
মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: স্ব ইচ্ছায় আত্মসমর্পণকারী, অনুগত) হলো সেই লোক যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে ৷ তবে বর্তমানে মুসলিম বলতে একেশ্বরবাদী ইব্রাহিমীয় ধর্ম ইসলামের অনুসারিদের বা ইসলাম পালনকারীদের বুঝানো হয় বা যারা ইসলামের অনুসরণ করে তাদের মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়।
আল্লাহ মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি দান করেছেন যার কারণে মন্দকাজে বিবেক তিরস্কার করে। বিবেক-বুদ্ধির পাশাপাশি পাঠিয়েছেন নবী ও রাসূল। আদম আ: প্রথম মানুষ হওয়ার সাথে সাথে ছিলেন একজন নবী। সব নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারীরা ছিলেন মুসলিম। মুসলিম অর্থ আত্মসমর্পকারী, অর্থাৎ- যারা আল্লাহর বিধান মেনে চলে তারা মুসলিম (অনুগত) এবং যারা অমান্য করে তারা কাফের (অমান্যকারী)।
আমরা নিজেদের পরিচয় দেই ‘মুসলিম’ বলে, অর্থাৎ- আমরা আল্লাহর অনুগত। তাঁর বাণী- ‘তোমাদের পিতা ইবরাহিমের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত হও। আল্লাহ তোমাদের নামকরণ করেছেন ‘মুসলিম’ পূর্বেও এবং এই কিতাবেও, যাতে করে এই রাসূল তোমাদের ওপর সাক্ষী হয় আর তোমরাও সাক্ষী হও মানব জাতির ওপর’ (সূরা হজ-৭৮)।
ইবরাহিম আ: তাঁর পুত্রকে সাথে নিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন, ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের দু’জনকেই তোমার প্রতি ‘মুসলিম’ (অনুগত-আত্মসমর্পিত) বানাও, আর আমাদের বংশধরদের থেকেও তোমার প্রতি একটি ‘মুসলিম উম্মাহ’ (অনুগত জাতি) বানাও’ (সূরা বাকারা-১২৮); ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলিম সবাই ইবরাহিম আ:-এর বংশধর; কিন্তু আল্লাহ ইবরাহিম আ:-কে উপস্থাপন করেছেন এভাবে- ‘ইবরাহিম ইহুদিও ছিল না, নাসারাও (খ্রিষ্টান) ছিল না; বরং সে ছিল একনিষ্ঠ মুসলিম। আর সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’ (সূরা আলে ইমরান-৬৭)। সর্বাবস্থায় নিজের পরিচয় এভাবে দেয়া হয়েছে, ‘বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরিক নেই। এরই নির্দেশ আমাকে দেয়া হয়েছে এবং আমিই প্রথম মুসলিম’ (সূরা আনআম : ১৬২-১৬৩)।
youtube
“যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সৎকর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ, তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার?” আল-কোরআন। সূরা হা-মীম সেজদাহ/ ফুসিলাত, আয়াত- ৩৩ Who is better in speech than one who calls (men) to Allah, works righteousness, and says, "I am of those who bow in Islam"? Al Qur’an, Surah Fussilat, Verse-33.
youtube
ইসলাম আমার ধর্ম, মুসলিম আমার পরিচয়
youtube
মুসলিম আমার পরিচয় 
youtube
আমি একজন মুসলিম
youtube
মুসলিম আমার পরিচয়
আমি একজন মুসলিম।
Muslim is my identity
My identity is Muslim
I am a Muslim.
মুসলিম আমার পরিচয়
My identity is Muslim
মুসলিম আমার মূল পরিচয়
Muslim is my identity
0 notes
mylordisallah · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
মুসলিম আমার পরিচয়
আমি মুসলিম।
মুসলিম আমার মূল পরিচয়
Muslim is my identity
মুসলিম আমার মুল পরিচয়: মুসলিম শব্দটি সালাম শব্দ থেকে উৎপত্তি যার শাব্দিক অর্থ শান্তি ও নিরাপত্তা বিধান করা।মুসলিম শব্দের অর্থ আত্নসর্মপনকারী। মুসলিম আরবি শব্দ যার বাংলা অর্থ আত্মসমর্পণকারী এবং এর বাংলা পরিভাষা হিসেবে মুসলিম ও মুসলমান দুটি শব্দই সমানভাবে ব্যবহার হয়। মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: আত্মসমর্পণ, অনুগত)[৩০] হলো সে-যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে ৷] মুসলিম বলতে একেশ্বরবাদী ইব্রাহিমীয় ধর্ম ইসলামের অনুসারিদের বা ইসলাম পালনকারীদের বুঝানো হয় বা যারা ইসলামের অনুসরণ…
পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সাগর-মহাসাগর, গ্রহ-নক্ষত্র, জীবজন্তু, বিশ্বে যা কিছু আছে এমনকি আমাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সব কিছু মুসলিম, আর মুসলিম না হয়ে উপায়ও নেই। প্রকৃতির রাজ্যে সবাই আল্লাহর বিধান মেনে চলছে। শুধু মানুষের রয়েছে ভিন্ন আরেকটি সত্তা, যেটিকে বলা হয় নৈতিক সত্তা অর্থাৎ ভালো-মন্দের উপলব্ধি। মানুষের মধ্যে বিবেকবোধের পাশাপাশি দান করা হয়েছে কিতাব।
আল্লাহ মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি দান করেছেন যার কারণে মন্দকাজে বিবেক তিরস্কার করে। বিবেক-বুদ্ধির পাশাপাশি পাঠিয়েছেন নবী ও রাসূল। আদম আ: প্রথম মানুষ হওয়ার সাথে সাথে ছিলেন একজন নবী। সব নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারীরা ছিলেন মুসলিম। মুসলিম অর্থ আত্মসমর্পকারী, অর্থাৎ- যারা আল্লাহর বিধান মেনে চলে তারা মুসলিম (অনুগত) এবং যারা অমান্য করে তারা কাফের (অমান্যকারী)।
আমরা নিজেদের পরিচয় দেই ‘মুসলিম’ বলে, অর্থাৎ- আমরা আল্লাহর অনুগত। তাঁর বাণী- ‘তোমাদের পিতা ইবরাহিমের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত হও। আল্লাহ তোমাদের নামকরণ করেছেন ‘মুসলিম’ পূর্বেও এবং এই কিতাবেও, যাতে করে এই রাসূল তোমাদের ওপর সাক্ষী হয় আর তোমরাও সাক্ষী হও মানব জাতির ওপর’ (সূরা হজ-৭৮)।
হজরত ইবরাহিম আ: তাঁর পুত্রকে সাথে নিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন, ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের দু’জনকেই তোমার প্রতি ‘মুসলিম’ (অনুগত-আত্মসমর্পিত) বানাও, আর আমাদের বংশধরদের থেকেও তোমার প্রতি একটি ‘মুসলিম উম্মাহ’ (অনুগত জাতি) বানাও’ (সূরা বাকারা-১২৮); ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলিম সবাই ইবরাহিম আ:-এর বংশধর; কিন্তু আল্লাহ ইবরাহিম আ:-কে উপস্থাপন করেছেন এভাবে- ‘ইবরাহিম ইহুদিও ছিল না, নাসারাও (খ্রিষ্টান) ছিল না; বরং সে ছিল একনিষ্ঠ মুসলিম। আর সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’ (সূরা আলে ইমরান-৬৭)। সর্বাবস্থায় নিজের পরিচয় এভাবে দেয়া হয়েছে, ‘বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরিক নেই। এরই নির্দেশ আমাকে দেয়া হয়েছে এবং আমিই প্রথম মুসলিম’ (সূরা আনআম : ১৬২-১৬৩)।
নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারী সবাই নিজেদের মুসলিম পরিচয় দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর ঈসা যখন তাদের থেকে কুফরি অনুভব করল, তখন তাদের বলল, আল্লাহর পথে কারা হবে আমার সাহায্যকারী? তখন হাওয়ারিরা বলল, আমরা হবো আল্লাহর পথে সাহায্যকারী। আমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান আনলাম। তুমি সাক্ষী থাকো, আমরা মুসলিম (আত্মসমর্পণকারী)’ (সূরা আলে ইমরান-৫২)। তিনি আরো বলেন, ‘ওই ব্যক্তির চেয়ে ভালো কথা আর কার হতে পারে যে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকে এবং নিজে আমলে সালেহ করে আর বলে, নিশ্চয়ই আমি একজন মুসলিম (আল্লাহর অনুগত)’ (সূরা হামিম আস সাজদাহ-৩৩)।
 
মুসলিম আমার মুল পরিচয়: মুসলিম শব্দটি সালাম শব্দ থেকে উৎপত্তি যার শাব্দিক অর্থ শান্তি ও নিরাপত্তা বিধান করা।মুসলিম শব্দের অর্থ আত্নসর্মপনকারী। মুসলিম আরবি শব্দ যার বাংলা অর্থ আত্মসমর্পণকারী মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: আত্মসমর্পণ, অনুগত)[৩০] পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সাগর-মহাসাগর, গ্রহ-নক্ষত্র, জীবজন্তু, বিশ্বে যা কিছু আছে এমনকি আমাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সব কিছু মুসলিম, আর মুসলিম না হয়ে উপায়ও নেই। প্রকৃতির রাজ্যে সবাই আল্লাহর বিধান মেনে চলছে। শুধু মানুষের রয়েছে ভিন্ন আরেকটি সত্তা, যেটিকে বলা হয় নৈতিক সত্তা অর্থাৎ ভালো-মন্দের উপলব্ধি। মানুষের মধ্যে বিবেকবোধের পাশাপাশি দান করা হয়েছে কিতাব।
মুসলমান বা মুসলিম (আরবি:مسلم-অর্থ: স্ব ইচ্ছায় আত্মসমর্পণকারী, অনুগত) হলো সেই লোক যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে ৷ তবে বর্তমানে মুসলিম বলতে একেশ্বরবাদী ইব্রাহিমীয় ধর্ম ইসলামের অনুসারিদের বা ইসলাম পালনকারীদের বুঝানো হয় বা যারা ইসলামের অনুসরণ করে তাদের মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়।
আল্লাহ মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি দান করেছেন যার কারণে মন্দকাজে বিবেক তিরস্কার করে। বিবেক-বুদ্ধির পাশাপাশি পাঠিয়েছেন নবী ও রাসূল। আদম আ: প্রথম মানুষ হওয়ার সাথে সাথে ছিলেন একজন নবী। সব নবী-রাসূল ও তাঁদের অনুসারীরা ছিলেন মুসলিম। মুসলিম অর্থ আত্মসমর্পকারী, অর্থাৎ- যারা আল্লাহর বিধান মেনে চলে তারা মুসলিম (অনুগত) এবং যারা অমান্য করে তারা কাফের (অমান্যকারী)।
আমরা নিজেদের পরিচয় দেই ‘মুসলিম’ বলে, অর্থাৎ- আমরা আল্লাহর অনুগত। তাঁর বাণী- ‘তোমাদের পিতা ইবরাহিমের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত হও। আল্লাহ তোমাদের নামকরণ করেছেন ‘মুসলিম’ পূর্বেও এবং এই কিতাবেও, যাতে করে এই রাসূল তোমাদের ওপর সাক্ষী হয় আর তোমরাও সাক্ষী হও মানব জাতির ওপর’ (সূরা হজ-৭৮)।
ইবরাহিম আ: তাঁর পুত্রকে সাথে নিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন, ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের দু’জনকেই তোমার প্রতি ‘মুসলিম’ (অনুগত-আত্মসমর্পিত) বানাও, আর আমাদের বংশধরদের থেকেও তোমার প্রতি একটি ‘মুসলিম উম্মাহ’ (অনুগত জাতি) বানাও’ (সূরা বাকারা-১২৮); ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলিম সবাই ইবরাহিম আ:-এর বংশধর; কিন্তু আল্লাহ ইবরাহিম আ:-কে উপস্থাপন করেছেন এভাবে- ‘ইবরাহিম ইহুদিও ছিল না, নাসারাও (খ্রিষ্টান) ছিল না; বরং সে ছিল একনিষ্ঠ মুসলিম। আর সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’ (সূরা আলে ইমরান-৬৭)। সর্বাবস্থায় নিজের পরিচয় এভাবে দেয়া হয়েছে, ‘বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরিক নেই। এরই নির্দেশ আমাকে দেয়া হয়েছে এবং আমিই প্রথম মুসলিম’ (সূরা আনআম : ১৬২-১৬৩)।
youtube
“যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সৎকর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ, তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার?” আল-কোরআন। সূরা হা-মীম সেজদাহ/ ফুসিলাত, আয়াত- ৩৩ Who is better in speech than one who calls (men) to Allah, works righteousness, and says, "I am of those who bow in Islam"? Al Qur’an, Surah Fussilat, Verse-33.
youtube
ইসলাম আমার ধর্ম, মুসলিম আমার পরিচয়
youtube
মুসলিম আমার পরিচয় 
youtube
আমি একজন মুসলিম
youtube
মুসলিম আমার পরিচয়
মুসলিম আমার পরিচয়
আমি একজন মুসলিম।
Muslim is my identity
My identity is Muslim
I am a Muslim.
0 notes
buttercuparry · 8 months ago
Text
Oh I forgot. BJP cunts have reached tumblr and showing ads in Bengali as well
Tumblr media Tumblr media
Like it is giving me the heebie jeebies that BJP not only knows of tumblr but they also are personalizing adverts according to the tumblr users. And this bitch banned tiktok because China was snooping 🤣🤣
5 notes · View notes
jannat10 · 3 months ago
Text
Tumblr media
2 notes · View notes
alamgirdewanakashbd02 · 11 months ago
Text
Tumblr media
এসো ওগো আমার প্রিয়, এসো আমার কাছে। সবই দেবো তোমায় আমি যা কিছু মোর আছে। Alamgir Dewan Akash Akash Dewan Dewan Alamgir আলমগীর দেওয়ান আকাশ আকাশ দেওয়ান দেওয়ান আলমগীর
4 notes · View notes
melody10801 · 2 years ago
Text
Tumblr media
এই ধুলো-ধুলো শহর তোমার আমার
আসতে পারো, চলে যেতে পারো
এ পৃথিবীর বিষণ্ণ ধুলোয় মিশে যেতে পারো
তবু এই বিষাদগ্রস্ত মেঘময় প্রাচীন শহর
বারবার তোমাকে ফিরে পেতে চাইবে
এই করুণ necropolis-এ
#এসো আমার শহরে #মেঘদল #বাংলা গান #ভিসি চত্বর
2 notes · View notes
projapotimusichd · 23 days ago
Video
youtube
তাসলিমা সরকারের বাউল গানে দর্শক মাতালো। আমার এত দিনের ভালবাসা একদিনে ভুই...
0 notes
rasikul-india · 1 month ago
Text
আমার দোয়া কবুল হচ্ছে না আমি কি করবো শাইখ আসিম আল হাকীম (হাফিযাহুল্লাহ)
0 notes
sadipsiddiqueriad · 1 month ago
Text
0 notes
quransunnahdawah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
পৃথিবী আমার আসল ঠিকানা নয়
youtube
আসল জীবন পরকাল:
youtube
পরকালের তুলনায় দুনিয়া
youtube
আখিরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবন⁉️
youtube
পরকালের তুলনায় দুনিয়া ‘এক বিন্দু পানি’
পরকালের জীবন চিরস্থায়ী। দুনিয়ার জীবন খুবই সীমিত সময়ের। পরকালে মানুষের মনে হবে, দুনিয়ায় তারা দিনের সামান্য সময় অতিবাহিত করেছে। এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন—
‘তিনি যখন (কেয়ামতের দিন) তাদের একত্রিত করবেন, তাদের মনে হবে, (পৃথিবীতে) তারা যেন দিনের সামান্য সময় অতিবাহিত করেছে। (সেখানে) তারা একে অন্যকে চিনতে পারবে। আল্লাহর সাক্ষাৎ যারা অস্বীকার করেছে, তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং তারা সৎপথপ্রাপ্ত ছিল না। (সুরা ইউনুস: ৪৫)
অবিশ্বাসীরা সেসময় উপলব্ধি করতে পারবে যে, তারা দুনিয়ার জীবনের সামান্য স্বাদ ও লাভের বিনিময়ে নিজেদের চিরন্তন ভবিষ্যৎ নষ্ট করেছে। ‘এ পার্থিব জীবন ক্রীড়া কৌতুক ছাড়া কিছুই নয়। নিশ্চয় পরকালের জীবনই প্রকৃত জীবন, যদি তারা জানত।’ (সুরা আনকাবুত: ৬৪)
সেই অনন্ত জীবনের তুলনায় দুনিয়ার জীবন খুবই ক্ষুদ্র। এ কথা পবিত্র কোরআনে অনেক স্থানে এসেছে। ইরশাদ হয়েছে, “আল্লাহ বলবেন, ‘তোমরা দুনিয়ায় কত বছর অবস্থান করেছিলে?’ তারা বলবে, ‘আমরা অবস্থান করেছিলাম এক দিন বা দিনের কিছু অংশ’।’’ (সুরা মুমিনুন: ১১৩)
এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, আল্লাহর শপথ! ইহকাল-পরকালের তুলনা অতটুকুই, যেমন তোমাদের কেউ তার এ আঙ্গুলটি সমুদ্রে পানিতে ভিজিয়ে দেখল যে, কতটুকু পরিমাণ এতে পানি লেগেছে। বর্ণনাকারী ইয়াহইয়া এ সময় শাহাদাত আঙ্গুলের দ্বারা ইঙ্গিত করেছেন।’(সহিহ মুসলিম: হা/২৮৫৮)
এ সংক্ষিপ্ত জীবনের আরাম-আয়েশ ত্যাগ করে পরকালের কথা ভেবে বেশি বেশি নেক আমল করলেই মিলবে চূড়ান্ত সার্থকতা। আল্লাহ বলেন, ‘কিন্তু তোমরা তো পার্থিব জীবনকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাক’(সুরা আলা: ১৬)। 
সুরা আনআমে বর্ণিত হয়েছে, ‘পার্থিব জীবন ক্রীড়া কৌতুক ছাড়া কিছুই নয়; সুতরাং যারা তাকওয়া অবলম্বন করে তাদের জন্য আখিরাতের আবাসই শ্রেয়।’ (সুরা আনআম: ৩২)
পরকালে জান্নাতের পু���স্কার রয়েছে, তা ভুলে দুনিয়ার মোহে বিভ্রান্ত হওয়া বোকামি বৈ কিছু নয়। কারণ মানুষের আসল ও চিরস্থায়ী জীবন হচ্ছে আখিরাতের জীবন। আল্লাহ বলেন—
‘নারী, সন্তান, সোনা-রুপার অঢেল ধনসম্পদ, চিহ্নিত ঘোড়া, গবাদি পশু, খেত-খামার এসব জিনিসের প্রতি মানুষের ভালোবাসা শোভনীয় করে তোলা হয়েছে। এসব মূলত দুনিয়ার জীবনের ভোগের সামগ্রী মাত্র। স্থায়ী জীবনের উৎকৃষ্ট আশ্রয় তো আল্লাহ তাআলার কাছেই রয়েছে।’(সুরা আলে ইমরান: ১৪)
অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমাদের কী হলো, যখন তোমাদের বলা হয়, আল্লাহর রাস্তায় বের হও, তখন তোমরা মাটি জড়িয়ে ধরো? তবে কি তোমরা আখেরাতের পরিবর্তে দুনিয়ার জীবনে সন্তুষ্ট হলে? অথচ দুনিয়ার জীবনের ভোগ-সামগ্রী আখেরাতের তুলনায় একেবারেই নগণ্য’(সুরা তাওবা: ৩৮)
অর্থ-সম্পদের দিক থেকে দুনিয়া একেবারেই নগণ্য। জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত। একদিন রাসুলুল্লাহ (স.) আলিয়া অঞ্চল থেকে মদিনায় আসার পথে এক বাজার দিয়ে অতিক্রম করছিলেন। এসময় রাসুল (স.)-এর উভয় পাশে বেশ লোকজন ছিল। অতঃপর তিনি ক্ষুদ্র কান বিশিষ্ট একটি মৃত বকরীর বাচ্চার পাশ দিয়ে অতিক্রমকালে এর কান ধরে বললেন, ‘তোমাদের কেউ কি এক দিরহাম দিয়ে এটা ক্রয় করতে আগ্রহী’? তখন উপস্থিত লোকেরা বললেন, কোনো কিছুর বদৌলতে আমরা এটা নিতে আগ্রহী নই এবং এটি নিয়ে আমরা কী করব? তখন রাসুল (স.) বললেন: ‘বিনা পয়সায় তোমরা কি এটি নিতে আগ্রহী?’ তারা বললেন, এ যদি জীবিত হত, তবুও তো এটি ত্রুটিযুক্ত। কেননা এর কান ছোট। আর এখন সেটা তো মৃত, আমরা কীভাবে তা গ্রহণ করব? অতঃপর তিনি বললেন, ‘আল্লাহর শপথ! এটা তোমাদের কাছে যতটা নগণ্য, আল্লাহর কাছে দুনিয়া এর তুলনায় আরও বেশী নগণ্য।’ (সহিহ মুসলিম: ২৯৫৭)
আয়তনের দিক থেকে দুনিয়ার মূল্য সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, ‘জান্নাতে চাবুক পরিমাণ জায়গাও দুনিয়া এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে, তার থেকে উত্তম।’(সহিহ বুখারি: ৩২৫০, সহিহ মুসলিম: ১৮৮১)
এই সংক্ষিপ্ত ও নগণ্য দুনিয়ায় কাফেরদের মতো ধোঁকায় না পড়তে বলা হয়েছে পবিত্র কোরআনে। আল্লাহ তাআলা বলেন—
‘যারা কুফরি করেছে, নগরসমূহে তাদের বিচরণ তোমাকে যেন ধোঁকায় না ফেলে। (এগুলো) অল্প ভোগ্যসামগ্রী। এরপর তাদের আশ্রয়স্থল জাহান্নাম আর তা কতইনা মন্দ বিছানা’(সুরা আলে ইমরান: ১৯৬-১৯৭)
সুতরাং পৃথিবীর ধন-সম্পদের প্রতি অতি মনোনিবেশ না করে পরকালে সম্পদশালী হওয়ার জন্য মুমিন মুসলমানের সদা সচেষ্ট হওয়া উচিত। আল্লাহ বলেন, ‘যারা কুফরি করেছে দুনিয়ার জীবনকে তাদের জন্য সুশোভিত করা হয়েছে। তারা মুমিনদের উপহাস করে। অথচ কেয়ামতের দিন মুত্তাকিরাই তাদের ওপর থাকবে। আর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে অপরিমিত রিজিক দান করেন।’(সুরা বাকারা: ২১২)
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে দুনিয়ার পেছনে অতিরিক্ত লালায়িত না হয়ে পরকালীন জীবনকে প্রাধান্য দেওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
পৃথিবী আমার আসল ঠিকানা নয়
The World Is Not My Real Address
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
পৃথিবী আমার আসল ঠিকানা নয়
youtube
আসল জীবন পরকাল:
youtube
পরকালের তুলনায় দুনিয়া
youtube
আখিরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবন⁉️
youtube
পরকালের তুলনায় দুনিয়া ‘এক বিন্দু পানি’
পরকালের জীবন চিরস্থায়ী। দুনিয়ার জীবন খুবই সীমিত সময়ের। পরকালে মানুষের মনে হবে, দুনিয়ায় তারা দিনের সামান্য সময় অতিবাহিত করেছে। এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন—
‘তিনি যখন (কেয়ামতের দিন) তাদের একত্রিত করবেন, তাদের মনে হবে, (পৃথিবীতে) তারা যেন দিনের সামান্য সময় অতিবাহিত করেছে। (সেখানে) তারা একে অন্যকে চিনতে পারবে। আল্লাহর সাক্ষাৎ যারা অস্বীকার করেছে, তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং তারা সৎপথপ্রাপ্ত ছিল না। (সুরা ইউনুস: ৪৫)
অবিশ্বাসীরা সেসময় উপলব্ধি করতে পারবে যে, তারা দুনিয়ার জীবনের সামান্য স্বাদ ও লাভের বিনিময়ে নিজেদের চিরন্তন ভবিষ্যৎ নষ্ট করেছে। ‘�� পার্থিব জীবন ক্রীড়া কৌতুক ছাড়া কিছুই নয়। নিশ্চয় পরকালের জীবনই প্রকৃত জীবন, যদি তারা জানত।’ (সুরা আনকাবুত: ৬৪)
সেই অনন্ত জীবনের তুলনায় দুনিয়ার জীবন খুবই ক্ষুদ্র। এ কথা পবিত্র কোরআনে অনেক স্থানে এসেছে। ইরশাদ হয়েছে, “আল্লাহ বলবেন, ‘তোমরা দুনিয়ায় কত বছর অবস্থান করেছিলে?’ তারা বলবে, ‘আমরা অবস্থান করেছিলাম এক দিন বা দিনের কিছু অংশ’।’’ (সুরা মুমিনুন: ১১৩)
এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, আল্লাহর শপথ! ইহকাল-পরকালের তুলনা অতটুকুই, যেমন তোমাদের কেউ তার এ আঙ্গুলটি সমুদ্রে পানিতে ভিজিয়ে দেখল যে, কতটুকু পরিমাণ এতে পানি লেগেছে। বর্ণনাকারী ইয়াহইয়া এ সময় শাহাদাত আঙ্গুলের দ্বারা ইঙ্গিত করেছেন।’(সহিহ মুসলিম: হা/২৮৫৮)
এ সংক্ষিপ্ত জীবনের আরাম-আয়েশ ত্যাগ করে পরকালের কথা ভেবে বেশি বেশি নেক আমল করলেই মিলবে চূড়ান্ত সার্থকতা। আল্লাহ বলেন, ‘কিন্তু তোমরা তো পার্থিব জীবনকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাক’(সুরা আলা: ১৬)। 
সুরা আনআমে বর্ণিত হয়েছে, ‘পার্থিব জীবন ক্রীড়া কৌতুক ছাড়া কিছুই নয়; সুতরাং যারা তাকওয়া অবলম্বন করে তাদের জন্য আখিরাতের আবাসই শ্রেয়।’ (সুরা আনআম: ৩২)
পরকালে জান্নাতের পুরস্কার রয়েছে, তা ভুলে দুনিয়ার মোহে বিভ্রান্ত হওয়া বোকামি বৈ কিছু নয়। কারণ মানুষের আসল ও চিরস্থায়ী জীবন হচ্ছে আখিরাতের জীবন। আল্লাহ বলেন—
‘নারী, সন্তান, সোনা-রুপার অঢেল ধনসম্পদ, চিহ্নিত ঘোড়া, গবাদি পশু, খেত-খামার এসব জিনিসের প্রতি মানুষের ভালোবাসা শোভনীয় করে তোলা হয়েছে। এসব মূলত দুনিয়ার জীবনের ভোগের সামগ্রী মাত্র। স্থায়ী জীবনের উৎকৃষ্ট আশ্রয় তো আল্লাহ তাআলার কাছেই রয়েছে।’(সুরা আলে ইমরান: ১৪)
অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমাদের কী হলো, যখন তোমাদের বলা হয়, আল্লাহর রাস্তায় বের হও, তখন তোমরা মাটি জড়িয়ে ধরো? তবে কি তোমরা আখেরাতের পরিবর্তে দুনিয়ার জীবনে সন্তুষ্ট হলে? অথচ দুনিয়ার জীবনের ভোগ-সামগ্রী আখেরাতের তুলনায় একেবারেই নগণ্য’(সুরা তাওবা: ৩৮)
অর্থ-সম্পদের দিক থেকে দুনিয়া একেবারেই নগণ্য। জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত। একদিন রাসুলুল্লাহ (স.) আলিয়া অঞ্চল থেকে মদিনায় আসার পথে এক বাজার দিয়ে অতিক্রম করছিলেন। এসময় রাসুল (স.)-এর উভয় পাশে বেশ লোকজন ছিল। অতঃপর তিনি ক্ষুদ্র কান বিশিষ্ট একটি মৃত বকরীর বাচ্চার পাশ দিয়ে অতিক্রমকালে এর কান ধরে বললেন, ‘তোমাদের কেউ কি এক দিরহাম দিয়ে এটা ক্রয় করতে আগ্রহী’? তখন উপস্থিত লোকেরা বললেন, কোনো কিছুর বদৌলতে আমরা এটা নিতে আগ্রহী নই এবং এটি নিয়ে আমরা কী করব? তখন রাসুল (স.) বললেন: ‘বিনা পয়সায় তোমরা কি এটি নিতে আগ্রহী?’ তারা বললেন, এ যদি জীবিত হত, তবুও তো এটি ত্রুটিযুক্ত। কেননা এর কান ছোট। আর এখন সেটা তো মৃত, আমরা কীভাবে তা গ্রহণ করব? অতঃপর তিনি বললেন, ‘আল্লাহর শপথ! এটা তোমাদের কাছে যতটা নগণ্য, আল্লাহর কাছে দুনিয়া এর তুলনায় আরও বেশী নগণ্য।’ (সহিহ মুসলিম: ২৯৫৭)
আয়তনের দিক থেকে দুনিয়ার মূল্য সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, ‘জান্নাতে চাবুক পরিমাণ জায়গাও দুনিয়া এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে, তার থেকে উত্তম।’(সহিহ বুখারি: ৩২৫০, সহিহ মুসলিম: ১৮৮১)
এই সংক্ষিপ্ত ও নগণ্য দুনিয়ায় কাফেরদের মতো ধোঁকায় না পড়তে বলা হয়েছে পবিত্র কোরআনে। আল্লাহ তাআলা বলেন—
‘যারা কুফরি করেছে, নগরসমূহে তাদের বিচরণ তোমাকে যেন ধোঁকায় না ফেলে। (এগুলো) অল্প ভোগ্যসামগ্রী। এরপর তাদের আশ্রয়স্থল জাহান্নাম আর তা কতইনা মন্দ বিছানা’(সুরা আলে ইমরান: ১৯৬-১৯৭)
সুতরাং পৃথিবীর ধন-সম্পদের প্রতি অতি মনোনিবেশ না করে পরকালে সম্পদশালী হওয়ার জন্য মুমিন মুসলমানের সদা সচেষ্ট হওয়া উচিত। আল্লাহ বলেন, ‘যারা কুফরি করেছে দুনিয়ার জীবনকে তাদের জন্য সুশোভিত করা হয়েছে। তারা মুমিনদের উপহাস করে। অথচ কেয়ামতের দিন মুত্তাকিরাই তাদের ওপর থাকবে। আর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে অপরিমিত রিজিক দান করেন।’(সুরা বাকারা: ২১২)
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে দুনিয়ার পেছনে অতিরিক্ত লালায়িত না হয়ে পরকালীন জীবনকে প্রাধান্য দেওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
পৃথিবী আমার আসল ঠিকানা নয়
The World Is Not My Real Address
0 notes
ilyforallahswt · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
পৃথিবী আমার আসল ঠিকানা নয়
youtube
আসল জীবন পরকাল:
youtube
পরকালের তুলনায় দুনিয়া
youtube
আখিরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবন⁉️
youtube
পরকালের তুলনায় দুনিয়া ‘এক বিন্দু পানি’
পরকালের জীবন চিরস্থায়ী। দুনিয়ার জীবন খুবই সীমিত সময়ের। পরকালে মানুষের মনে হবে, দুনিয়ায় তারা দিনের সামান্য সময় অতিবাহিত করেছে। এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন—
‘তিনি যখন (কেয়ামতের দিন) তাদের একত্রিত করবেন, তাদের মনে হবে, (পৃথিবীতে) তারা যেন দিনের সামান্য সময় অতিবাহিত করেছে। (সেখানে) তারা একে অন্যকে চিনতে পারবে। আল্লাহর সাক্ষাৎ যারা অস্বীকার করেছে, তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং তারা সৎপথপ্রাপ্ত ছিল না। (সুরা ইউনুস: ৪৫)
অবিশ্বাসীরা সেসময় উপলব্ধি করতে পারবে যে, তারা দুনিয়ার জীবনের সামান্য স্বাদ ও লাভের বিনিময়ে নিজেদের চিরন্তন ভবিষ্যৎ নষ্ট করেছে। ‘এ পার্থিব জীবন ক্রীড়া কৌতুক ছাড়া কিছুই নয়। নিশ্চয় পরকালের জীবনই প্রকৃত জীবন, যদি তারা জানত।’ (সুরা আনকাবুত: ৬৪)
সেই অনন্ত জীবনের তুলনায় দুনিয়ার জীবন খুবই ক্ষুদ্র। এ কথা পবিত্র কোরআনে অনেক স্থানে এসেছে। ইরশাদ হয়েছে, “আল্লাহ বলবেন, ‘তোমরা দুনিয়ায় কত বছর অবস্থান করেছিলে?’ তারা বলবে, ‘আমরা অবস্থান করেছিলাম এক দিন বা দিনের কিছু অংশ’।’’ (সুরা মুমিনুন: ১১৩)
এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, আল্লাহর শপথ! ইহকাল-পরকালের তুলনা অতটুকুই, যেমন তোমাদের কেউ তার এ আঙ্গুলটি সমুদ্রে পানিতে ভিজিয়ে দেখল যে, কতটুকু পরিমাণ এতে পানি লেগেছে। বর্ণনাকারী ইয়াহইয়া এ সময় শাহাদাত আঙ্গুলের দ্বারা ইঙ্গিত করেছেন।’(সহিহ মুসলিম: হা/২৮৫৮)
এ সংক্ষিপ্ত জীবনের আরাম-আয়েশ ত্যাগ করে পরকালের কথা ভেবে বেশি বেশি নেক আমল করলেই মিলবে চূড়ান্ত সার্থকতা। আল্লাহ বলেন, ‘কিন্তু তোমরা তো পার্থিব জীবনকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাক’(সুরা আলা: ১৬)। 
সুরা আনআমে বর্ণিত হয়েছে, ‘পার্থিব জীবন ক্রীড়া কৌতুক ছাড়া কিছুই নয়; সুতরাং যারা তাকওয়া অবলম্বন করে তাদের জন্য আখিরাতের আবাসই শ্রেয়।’ (সুরা আনআম: ৩২)
পরকালে জান্নাতের পুরস্কার রয়েছে, তা ভুলে দুনিয়ার মোহে বিভ্রান্ত হওয়া বোকামি বৈ কিছু নয়। কারণ মানুষের আসল ও চিরস্থায়ী জীবন হচ্ছে আখিরাতের জীবন। আল্লাহ বলেন—
‘নারী, সন্তান, সোনা-রুপার অঢেল ধনসম্পদ, চিহ্নিত ঘোড়া, গবাদি পশু, খেত-খামার এসব জিনিসের প্রতি মানুষের ভালোবাসা শোভনীয় করে তোলা হয়েছে। এসব মূলত দুনিয়ার জীবনের ভোগের সামগ্রী মাত্র। স্থায়ী জীবনের উৎকৃষ্ট আশ্রয় তো আল্লাহ তাআলার কাছেই রয়েছে।’(সুরা আলে ইমরান: ১৪)
অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমাদের কী হলো, যখন তোমাদের বলা হয়, আল্লাহর রাস্তায় বের হও, তখন তোমরা মাটি জড়িয়ে ধরো? তবে কি তোমরা আখেরাতের পরিবর্তে দুনিয়ার জীবনে সন্তুষ্ট হলে? অথচ দুনিয়ার জীবনের ভোগ-সামগ্রী আখেরাতের তুলনায় একেবারেই নগণ্য’(সুরা তাওবা: ৩৮)
অর্থ-সম্পদের দিক থেকে দুনিয়া একেবারেই নগণ্য। জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত। একদিন রাসুলুল্লাহ (স.) আলিয়া অঞ্চল থেকে মদিনায় আসার পথে এক বাজার দিয়ে অতিক্রম করছিলেন। এসময় রাসুল (স.)-এর উভয় পাশে বেশ লোকজন ছিল। অতঃপর তিনি ক্ষুদ্র কান বিশিষ্ট একটি মৃত বকরীর বাচ্চার পাশ দিয়ে অতিক্রমকালে এর কান ধরে বললেন, ‘তোমাদের কেউ কি এক দিরহাম দিয়ে এটা ক্রয় করতে আগ্রহী’? তখন উপস্থিত লোকেরা বললেন, কোনো কিছুর বদৌলতে আমরা এটা নিতে আগ্রহী নই এবং এটি নিয়ে আমরা কী করব? তখন রাসুল (স.) বললেন: ‘বিনা পয়সায় তোমরা কি এটি নিতে আগ্রহী?’ তারা বললেন, এ যদি জীবিত হত, তবুও তো এটি ত্রুটিযুক্ত। কেননা এর কান ছোট। আর এখন সেটা তো মৃত, আমরা কীভাবে তা গ্রহণ করব? অতঃপর তিনি বললেন, ‘আল্লাহর শপথ! এটা তোমাদের কাছে যতটা নগণ্য, আল্লাহর কাছে দুনিয়া এর তুলনায় আরও বেশী নগণ্য।’ (সহিহ মুসলিম: ২৯৫৭)
আয়তনের দিক থেকে দুনিয়ার মূল্য সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, ‘জান্নাতে চাবুক পরিমাণ জায়গাও দুনিয়া এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে, তার থেকে উত্তম।’(সহিহ বুখারি: ৩২৫০, সহিহ মুসলিম: ১৮৮১)
এই সংক্ষিপ্ত ও নগণ্য দুনিয়ায় কাফেরদের মতো ধোঁকায় না পড়তে বলা হয়েছে পবিত্র কোরআনে। আল্লাহ তাআলা বলেন—
‘যারা কুফরি করেছে, নগরসমূহে তাদের বিচরণ তোমাকে যেন ধোঁকায় না ফেলে। (এগুলো) অল্প ভোগ্যসামগ্রী। এরপর তাদের আশ্রয়স্থল জাহান্নাম আর তা কতইনা মন্দ বিছানা’(সুরা আলে ইমরান: ১৯৬-১৯৭)
সুতরাং পৃথিবীর ধন-সম্পদের প্রতি অতি মনোনিবেশ না করে পরকালে সম্পদশালী হওয়ার জন্য মুমিন মুসলমানের সদা সচেষ্ট হওয়া উচিত। আল্লাহ বলেন, ‘যারা কুফরি করেছে দুনিয়ার জীবনকে তাদের জন্য সুশোভিত করা হয়েছে। তারা মুমিনদের উপহাস করে। অথচ কেয়ামতের দিন মুত্তাকিরাই তাদের ওপর থাকবে। আর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে অপরিমিত রিজিক দান করেন।’(সুরা বাকারা: ২১২)
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে দুনিয়ার পেছনে অতিরিক্ত লালায়িত না হয়ে পরকালীন জীবনকে প্রাধান্য দেওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
পৃথিবী আমার আসল ঠিকানা নয়
The World Is Not My Real Address
0 notes