#আব্বাসী হুজুর
Explore tagged Tumblr posts
Video
youtube
বাংলাদেশে ডাক্তারদের কঠিন হুঁশিয়ারি করলেন | আব্বাসী হুজুর || Dr. Enayet...
#youtube#বাংলাদেশে ডাক্তারদের কঠিন হুঁশিয়ারি করলেন | আব্বাসী হুজুর || Dr. Enayetullah Abbasi New Waz 2023
0 notes
Photo
আল্লামা মুফতী ডঃ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী জৌনপুরী হুজুর ওয়াজ খিলগাঁও থানা মাহফিযুল কুরআন পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত তাফসীরুল কুরআন মাহফিল। CBN24Television (at Dhaka, Bangladesh) https://www.instagram.com/p/CoRylpJSeXF/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Video
youtube
বিয়ে করলে কপাল খুলে যায়।। biye korle kopal khule jai ।। Mizanur Rahman A...
#mizanur rahman azhari#bangla waz#waz#bibah#biye#vaggo#allamah#mawlana#মিজানুর রহমান আজহারী#আব্বাসী হুজুর
0 notes
Video
youtube
হঠাৎ সুন্নীদের নিয়ে যা বললেন হুজুর | এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী | Dr Anayetu...
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/84198
হেলিকপ্টার হুজুর আব্বাসীর বিরুদ্ধে রেলের জমি দখলের অভিযোগে মামলা
.
হেলিকপ্টার হুজুর হিসেবে খ্যাত এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী ওরফে জৈনপুরী পীরসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রেলওয়ের জমি দখলের অভিযোগে মামলা হয়েছে।
শনিবার দুপুরে রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় এস্টেট অফিসের কানুনগো মো. ইকবাল মাহমুদ বাদী হয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় এ মামলা করেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, সিদ্ধিরগঞ্জের পাঠানটুলী এলাকার মৃত নাছির উল্লাহ আব্বাসীর ছেলে অভিযুক্ত এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী (জৈনপুরী পীর), ওবায়েদ উল্লাহ আব্বাসী ও নেয়ামত উল্লাহ আব্বাসী অবৈধ এবং বেআইনিভাবে নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জ থানাধীন হাজীগঞ্জ লেভেল ক্রসিং সংলগ্ন রেললাইনের পূর্ব পাশের গোদনাইল মৌজার সি.এস ও এস.এ দাগ ১৭৯০, ১৭৯১, ১৭৯২, ১৮২২, ১৮২৪, ১৮২৫, ১৮২৬, ১৮২৮, ১৮২৯ ও ১৮৩০ নং দাগের রেলওয়ের ভূমিতে অবৈধভাবে মাটি ভরাট করে সেমিপাকা কাঠামো নির্মাণ করছেন। তাদের এ অবৈধভাবে কাঠামো নির্মাণকাজে স্থানীয়ভাবে বাধা দেয়া হলেও তারা বাধা উপেক্ষা করে অবৈধভাবে নির্মাণকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এছাড়া এক বছর আগে তারা রেলওয়ের ভূমিতে অবৈধভাবে টিনশেড মার্কেট নির্মাণ করেছেন। সরকারি রেলওয়ের সম্পত্তি দখল ও আত্মসাতের অপরাধে দণ্ডবিধি অনুযায়ী ফৌজদারি মামলার অনুরোধ করা হয়।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর শাহিন শাহ পারভেজ জানান, এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী ওরফে জৈনপুরী পীরসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সরকারি জমি দখলের মামলা নেয়া হয়েছে। আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
0 notes
Photo
হক্ক কে হক্ক বলুন, না হক্ক না হক্ক, সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলতেই হবে। এটাই হলো মুসলমানের পরিচয়। . . . ইহুদি খৃষ্টানদের চেয়েও, ইসলামের ক্ষতি সবচেয়ে বেশী করছে লেবাজধারী হুজুর। এসব ভন্ডরা গীবত করে তাদের ওয়াজের মধ্য। আর রাসূল সাঃ এর নামে যতো মিথ্যা কথা আছে, সেগুলো বয়ান করবে। আর তা ছাড়া কোন বাবা পানির উপর দিয়ে হাঁটছে, কোন বাবা আসমান দিয়ে উড়ছে, কোন বাবায় কি করছে এইসব কিচ্ছা কাহিনী দিয়ে দুই ঘন্টা তিন ঘন্টা পার করে দেয়। আর আমজনতা যারা বুঝেনা তারা হচ্ছে গোমরাহী। আর অন্ধ ভক্ত যারা আছে তাদের কথা বলতে নেই 😣 তারা মানতে নারাজ যে তার হুজুর যে আসলেই ভন্ড। . . দোয়া করি আল্লাহ যেনো, 👉দেওয়ান বাগী 👉কুতুব বাগী 👉মাইজ ভাণ্ডারী। 👉হাফিজুর রহমান সিদ্দিক 👉হাবিবুর রহমান 👉চর মোন���ই এর সকল হুজুর 👉নুরুল ই���লাম অলিপুরী 👉আটরশি 👉আবু সুফিয়ান আল কাদ্বেরী 👉আবুল কাশেম নূরী 👉এনায়েত উল্লা আব্বাসী। 👉গিয়াস উদ্দিন তাহেরী 👉তোফাজ্জাল হোসেন ভৈরব 👉মাওলানা জুবায়ের আহমেদ 👉খালেক সাইফুল্লাহ আইয়ুবী 👉জুনায়েদ আল হাবীব 👉সৈয়দ নজরুল ইসলাম 👉হাসান রেজা 👇👇👇👇👇 সহো যতো গুলো মিথ্যুক আছে, আল্লাহ তাদের হেদায়েত দান করুন। আর তাও যদি না করে আল্লাহ আমাদেরকে ওইসব লেবাজধারীদের থেকে ওইসব কোরআন এবং হাদীসের অপব্যাখ্যা-কারীদের থেকে আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন আমিন। যাচাই করুন তারপর কথা বলুন 🙂🙂 (at Chittagong) https://www.instagram.com/p/BujbljuB6P-o6oc0wnf2a3sRcY2Un43AfKuQWU0/?utm_source=ig_tumblr_share&igshid=16ev6y5pesrsj
0 notes
Photo
কেয়ামতের দিনে ধনীরা হবে দরিদ্রের চেয়েও অতি দরিদ্র: মহানবী (সাঃ) এমন সংবাদ, যাতে মুমিনরা হবে উল্লসিত। তাতে শুধু বেহেশতের সংবাদ। আমি পড়ে যেন প্রথমবার বেহেশতের মধ্যে প্রবেশ করলাম [এটা রেওয়ায়েত সূত্রে বর্ণনা করেছেন ইমাম বোখারি ও ইমাম মুসলিম]। তারা বলেছেন, এক দিন নিশীথকালে বের হয়ে দেখলাম, রাসূল সা: রাস্তা দিয়ে হাঁটছেন। সম্পূর্ণ একাকী। ধারে কাছে আর কেউ নেই। ভাবলাম, হয়তো তাঁর ভালো লাগছে চাঁদের আলোয় একাকী হাঁটতে। যেন কায়ার পেছনে ছায়া। রাসূল সা: জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কে? উত্তরকারী বললেন, আমি আবুজার রা:। আপনার ওপর আমার জান কোরবান। রাসূল সা: বললেন, ‘হে আমার অনুসারী আবুজার, তুমি আমার আরো কাছে এসো।’ অনেকক্ষণ তার সাথে হাঁটলাম। বুঝলাম তিনি একটা কিছু ভাবছেন এবং এখনি তাঁর ভাবনার সাথে আমাকে কিছু বলবেন। আমি উন্মুখ হয়ে তার জবানের দিকে তাকিয়ে। কী বলবেন কে জানে? রাসূল সা: বললেন, ‘জানো আবুজার, ধনীরাই কেয়ামতের দিনে হবে দরিদ্রের চেয়েও দরিদ্র। শুধু সেই ক’জন বাদে যারা দিনে রাতে ডানে বামে আগে পেছনে শুধু দান করে চলেছে। আর সারা দিন শুধু তালাশ করছে শুদ্ধ আমলের। আরো কিছুক্ষণ হাঁটলেন দু’জন। চলো এখানে বসি।’ আবুজার রা: বললেন, আমাকে তিনি একটি সমতল জায়গায় বসালেন, যার আশপাশে ছোট ছোট পাথরের নুড়ি। হুজুর সা: বললেন, যতক্ষণ ফিরে না আসছি, এখানেই বসে থাকো। তারপর সেই ধু-ধু প্রান্তরে তিনি অদৃশ্য হয়ে গেলেন। যতদূর দৃষ্টি যায় শুধু প্রস্তরময় মরুভূমি। কাউকে দেখতে পাচ্ছিলাম না। যখন ফিরে আসছেন, তখন তাঁর দু-একটি শব্দ আমার কানে আসে। তিনি বলছেন, যদি সে জেনা করে, যদি সে চুরি করে? আবুজার রা: বললেন, আমি অনেকক্ষণ আপনাকে না দেখে ধৈর্য হারিয়ে ��েলছিলাম। আল্লাহ তায়ালা আপনার ওপরে আমার জান কোরবান করুন। আপনি ময়দানে কার সাথে কথা বলছিলেন? কেউ তো আপনার কথার উত্তর দিচ্ছিল না। রাসূল সা: বললেন, সাথে জিব্রাইল আ:। তিনি বলে গেলেন, আপনার উম্মতদের শুভ সংবাদ দিন। যদি কেউ আল্লাহ্র সাথে শরিক না করে, সে বেহেশতে যাবে। রাসূল সা: জিজ্ঞেস করলেন, যদি সে জেনা করে, চুরি করে? জিব্রাইল আ: বললেন, হ্যাঁ। যদি সে চুরিও করে, জেনাও করে; তা হলেও আল্লাহ্র সাথে শরিক না করলে সে বেহেশতে যাবে। তারপরে বললেন, যদি সে শরাবও পান করে [এগুলো সংগৃহীত বোখারি, মুসলিম ও তিরমিজি থেকে]। যদিও আবুজার রা: নিজেও এর সবই অপছন্দ করেন [জামউল ফাওয়ায়েদ]। মুস্তাফা জামান আব্বাসী
0 notes
Photo
হেলিকপ্টার করে ইসলামী সম্মেলনে গমন করলেন জৈনপুরী হুজুর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় রাজু আহমেদঃ এমপি,মন্ত্রীরা কিংবা রাজনৈতিক নেতারা হেলিকপ্তার করে বিভিন্ন এলাকায় গমন করেন। এখন নতুন সংযোজন মাহফিলে গমন করছেন পীর,বড় বড় মাওলানারা। গ্রামবাংলার মানুষের কাছে একেবারে নতুনত্ব। তাইতো হাজার হাজার মানুষের ঢল নেমেছিল একনজর হুজুরকে এক নজর দেখার জন্য। নাটোরের সিংড়া উপজেলার ইটালী ইউনিয়নের শালমারা গ্রামে আগমন করেন পীরে কেবলা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী জৈনপুরী। তার সাথে সেনাবাহিনীর পরিচয়ে এক কমান্ডার ছিলেন সসস্ত্র অবস্থায়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খবরটি ভাইরাল হওয়ায় ব্যপক সমালোচনার ঝড় উঠে। আঃ আওয়াল নামে মন্তব্য করেন, মানুষের দানের টাকা দিয়ে এরকম ভাড়া করা হুজুর দিয়ে ইসলাম প্রচার হবে না। এই মার্কা হুজুর রা ধর্ম ব্যবসায়ী। মুরাদ মন্তব্য করেন, সকল জালসাই অনর্থক। শুধুমাত্র একটা উৎসব ও ধুমধাম।কয়জন মানুষ জালসা শুনতে যায়,তারা যায় জালসা খেতে। মোস্তাফিজুর রহমান টুটুল, যুগে যুগে আর কত দেখবো??? হুজুরদের এটা অবশ্যই অপচয় নয়!!!! সত্যিই জামানা পালটাইছে রে ভাই!!!! সুমন কুমার নিতাই, উনি মওলানা না মন্ত্রী, সঙ্গে আবার ফোর্স,,,, উৎপল মন্তব্য করেন, বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি কি বলবো বুঝতে পারছিনা,মতিয়ার মিলন মন্তব্য করেন, নবীজী কত কষ্ট করে ইসলাম প্রচার করেছেন,,,আর ১ লাখ ৮০ হাজার,,মাদ্রাসার দুটি পাকা রুম হতো। ২৫ ফ্রেবুয়ারী রবিবার বিকেল ৪.১০ মিনিট শালমারা গ্রামে হেলিকপ্তার মাথার উপর চক্কর দিতেই হাজারো মানুষ উৎফুল্ল হুজরু কে দেখার জন্য। হুজুর হেলিকপ্তার থেকে নেমে সবাইকে সালাম জানিয়ে দাঁড়িয়ে গেলেন। অভ্যর্থনা জানাতে ছুটে এলেন, শালমারা দাখিল মাদ্রাসার সুপার শহিদুল ইসরাম, সভাপতি মোসলেম আলী, স্থানীয় জনপ্রতিনি���ি মকলেস সহ জালসা কমিটির লোকজন। হুজুরকে নামিয়ে চলে গেলো হেলিকপ্তার। জানা গেছে, প্রতি বছর শালমারা দাখিল মাদ্রসার আয়োজনে ঐ গ্রামে জালসা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। এবার জালসার প্রধান মেহমান হিসেবে জৈনপুরী হুজুরকে আমন্ত্রন জানানো হয়। রাতে তিনি বক্তব্য দেন। সকাল ৮ টার দিকে পুনরায় হেলিকপ্তার করে চলে যান। জালসা কমিটি জানিয়েছে, হুজুরকে হাদিয়া ও ভাড়া বাবদ সব মিলে ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে। এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী জৈনপুরী জানান, তিনি প্রায় ২০ টি দেশ সফর করেছেন। এছাড়া দেশের বিভিন্ন প্রান্তে জালসায় হেলিকপ্টারে গমন করেন। এতে করে সময়ের অপচয় রোধ হয় । সিংড়া থানার ওসি (তদন্ত) নেয়ামুল আলম জানান, জালসা কমিটি নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশ ফোর্স চেয়েছিলো। সেখানে জৈনপুরী পীরের নিরাপত্তার জন্য পুলিশ পাঠানো হয়েছিলো।
0 notes
Photo
CBN24TELEVISION YouTube channel প্রচার করা হবে। আল্লামা মুফতী ডঃ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী জৌনপুরী হুজুর খিলগাঁও থানা মাহফিযুল কুরআন পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত তাফসীরুল কুরআন মাহফিল। https://www.instagram.com/p/CoP9ec0SveY/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Video
youtube
এজিদের উত্তরসূরীদের নিয়ে যা বললেন হুজুর এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী | Anayetu...
0 notes
Video
youtube
আমরা তাদেরকে বুঝাতে পারিনি জিহাদ কি? Jihad ki? আব্বাসী হুজুর ।। bangla w...
0 notes
Photo
কেয়ামতের দিনে ধনীরাই হবে দরিদ্রের চেয়েও অতি দরিদ্র: রাসূল (সা:) এমন সংবাদ, যাতে মুমিনরা হবে উল্লসিত। তাতে শুধু বেহেশতের সংবাদ। আমি পড়ে যেন প্রথমবার বেহেশতের মধ্যে প্রবেশ করলাম [এটা রেওয়ায়েত সূত্রে বর্ণনা করেছেন ইমাম বোখারি ও ইমাম মুসলিম]। তারা বলেছেন, এক দিন নিশীথকালে বের হয়ে দেখলাম, রাসূল সা: রাস্তা দিয়ে হাঁটছেন। সম্পূর্ণ একা��ী। ধারে কাছে আর কেউ নেই। ভাবলাম, হয়তো তাঁর ভালো লাগছে চাঁদের আলোয় একাকী হাঁটতে। যেন কায়ার পেছনে ছায়া। রাসূল সা: জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কে? উত্তরকারী বললেন, আমি আবুজার রা:। আপনার ওপর আমার জান কোরবান। রাসূল সা: বললেন, ‘হে আমার অনুসারী আবুজার, তুমি আমার আরো কাছে এসো।’ অনেকক্ষণ তার সাথে হাঁটলাম। বুঝলাম তিনি একটা কিছু ভাবছেন এবং এখনি তাঁর ভাবনার সাথে আমাকে কিছু বলবেন। আমি উন্মুখ হয়ে তার জবানের দিকে তাকিয়ে। কী বলবেন কে জানে? রাসূল সা: বললেন, ‘জানো আবুজার, ধনীরাই কেয়ামতের দিনে হবে দরিদ্রের চেয়েও দরিদ্র। শুধু সেই ক’জন বাদে যারা দিনে রাতে ডানে বামে আগে পেছনে শুধু দান করে চলেছে। আর সারা দিন শুধু তালাশ করছে শুদ্ধ আমলের। আরো কিছুক্ষণ হাঁটলেন দু’জন। চলো এখানে বসি।’ আবুজার রা: বললেন, আমাকে তিনি একটি সমতল জায়গায় বসালেন, যার আশপাশে ছোট ছোট পাথরের নুড়ি। হুজুর সা: বললেন, যতক্ষণ ফিরে না আসছি, এখানেই বসে থাকো। তারপর সেই ধু-ধু প্রান্তরে তিনি অদৃশ্য হয়ে গেলেন। যতদূর দৃষ্টি যায় শুধু প্রস্তরময় মরুভূমি। কাউকে দেখতে পাচ্ছিলাম না। যখন ফিরে আসছেন, তখন তাঁর দু-একটি শব্দ আমার কানে আসে। তিনি বলছেন, যদি সে জেনা করে, যদি সে চুরি করে? আবুজার রা: বললেন, আমি অনেকক্ষণ আপনাকে না দেখে ধৈর্য হারিয়ে ফেলছিলাম। আল্লাহ তায়ালা আপনার ওপরে আমার জান কোরবান করুন। আপনি ময়দানে কার সাথে কথা বলছিলেন? কেউ তো আপনার কথার উত্তর দিচ্ছিল না। রাসূল সা: বললেন, সাথে জিব্রাইল আ:। তিনি বলে গেলেন, আপনার উম্মতদের শুভ সংবাদ দিন। যদি কেউ আল্লাহ্র সাথে শরিক না করে, সে বেহেশতে যাবে। রাসূল সা: জিজ্ঞেস করলেন, যদি সে জেনা করে, চুরি করে? জিব্রাইল আ: বললেন, হ্যাঁ। যদি সে চুরিও করে, জেনাও করে; তা হলেও আল্লাহ্র সাথে শরিক না করলে সে বেহেশতে যাবে। তারপরে বললেন, যদি সে শরাবও পান করে [এগুলো সংগৃহীত বোখারি, মুসলিম ও তিরমিজি থেকে]। যদিও আবুজার রা: নিজেও এর সবই অপছন্দ করেন [জামউল ফাওয়ায়েদ]। মুস্তাফা জামান আব্বাসী
0 notes
Photo
কাবার দরজায় ৮ টুকরো মরমর পাথরের রহস্য কি? পবিত্র কাবা শরিফের দরজার পাশেই ৮টি মরমর পাথরের টুকলো লাগানো রয়েছে। এর কারণ সম্পর্কে সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে আল আরাবিয়া ডটনেট। রিপোর্টে পবিত্র কাবার দরজার সাথে সম্পর্কিত ৮ টুকরা পাথরের ইতিহাস সম্পর্কে বলা হয়। যা সম্পর্কে খুব অল্প সংখ্যক মানুষ জানেন। ধারণা করা হয়, কমপক্ষে ৮ শ বছর ধরে লাগানো আছে গাঢ় হলুদ রঙের এ পাথর। যাকে ‘মেরি স্টোন’ নামে অভিহিত করা হয়। মুয়াজ্জিনদের বক্তব্য অনুযায়ী এই ৮ টুকরা পাথর আজানখানার কাছে অবস্থিত। এখানে হরত ��িবরাঈল আ. হুজুর আকরাম সা. কে নামাজ শিক্ষা দিতেন। আজানখানা সাদা রঙের মোজাইক দারা তৈরি আর এর নিচেই এই পাথরের অবস্থান। ১২১৩ হিজরি থেকে ১৩৭৭ হিজরি পর্যন্ত এই পাথরগুলি চুরি হয়ে গিয়েছিল। আজানখানার জায়গা সংকীর্ণ হওয়ায় এখানে শুধুমাত্র একজন ব্যক্তি দাঁড়াতে পারে, এই কারণেই সেখান থেকে পাথরগুলি সরিয়ে কাবার দরজার কিনারায় কাছে লাগান হয়। হারামাইন শরিফাইনের কর্মকর্তা মহিউদ্দিন আল হাশেমী বলেন, এই পাথর আব্বাসী খলিফা আবু জাফর মনসুর মসজিদে হারামের জন্য দান করেছিলেন। ৬৩১ হিজরীতে মসজিদের মেঝের মেরামতের সময় এই পাথরগুলো দিয়েছিলেন। এই পাথরের নীল অংশের উপর তারিখ লেখা করা রয়েছে। আল হাশেমী আরও বলেন, এই পাথরের উপর খুবই চমৎকার নকশা ও ফল অলঙ্কিত রয়েছে। আকারে এই পাথর সবগুলি এক নয় বরং আলাদা আলাদা সাইজের। এর মধ্যে সবচেয়ে বর পাথরটি দৈর্ঘে ৩৩ সেন্টিমিটার আর প্রস্থে ২১ সেন্টিমিটার।
0 notes
Photo
কেয়ামতের দিনে ধনীরাই হবে দরিদ্রের চেয়েও অতি দরিদ্র! এমন সংবাদ, যাতে মুমিনরা হবে উল্লসিত। তাতে শুধু বেহেশতের সংবাদ। আমি পড়ে যেন প্রথমবার বেহেশতের মধ্যে প্রবেশ করলাম [এটা রেওয়ায়েত সূত্রে বর্ণনা করেছেন ইমাম বোখারি ও ইমাম মুসলিম]। তারা বলেছেন, এক দিন নিশীথকালে বের হয়ে দেখলাম, রাসূল সা: রাস্তা দিয়ে হাঁটছেন। সম্পূর্ণ একাকী। ধারে কাছে আর কেউ নেই। ভাবলাম, হয়তো তাঁর ভালো লাগছে চাঁদের আলোয় একাকী হাঁটতে। যেন কায়ার পেছনে ছায়া। রাসূল সা: জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কে? উত্তরকারী বললেন, আমি আবুজার রা:। আপনার ওপর আমার জান কোরবান। রাসূল সা: বললেন, ‘হে আমার অনুসারী আবুজার, তুমি আমার আরো কাছে এসো।’ অনেকক্ষণ তার সাথে হাঁটলাম। বুঝলাম তিনি একটা কিছু ভাবছেন এবং এখনি তাঁর ভাবনার সাথে আমাকে কিছু বলবেন। আমি উন্মুখ হয়ে তার জবানের দিকে তাকিয়ে। কী বলবেন কে জানে? রাসূল সা: বললেন, ‘জানো আবুজার, ধনীরাই কেয়ামতের দিনে হবে দরিদ্রের চেয়েও দরিদ্র। শুধু সেই ক’জন বাদে যারা দিনে রাতে ডানে বামে আগে পেছনে শুধু দান করে চলেছে। আর সারা দিন শুধু তালাশ করছে শুদ্ধ আমলের। আরো কিছুক্ষণ হাঁটলেন দু’জন। চলো এখানে বসি।’ আবুজার রা: বললেন, আমাকে তিনি একটি সমতল জায়গায় বসালেন, যার আশপাশে ছোট ছোট পাথরের নুড়ি। হুজুর সা: বললেন, যতক্ষণ ফিরে না আসছি, এখানেই বসে থাকো। তারপর সেই ধু-ধু প্রান্তরে তিনি অদৃশ্য হয়ে গেলেন। যতদূর দৃষ্টি যায় শুধু প্রস্তরময় মরুভূমি। কাউকে দেখতে পাচ্ছিলাম না। যখন ফিরে আসছেন, তখন তাঁর দু-একটি শব্দ আমার কানে আসে। তিনি বলছেন, যদি সে জেনা করে, যদি সে চুরি করে? আবুজার রা: বললেন, আমি অনেকক্ষণ আপনাকে না দেখে ধৈর্য হারিয়ে ফেলছিলাম। আল্লাহ তায়ালা আপনার ওপরে আমার জান কোরবান করুন। আপনি ময়দানে কার সাথে কথা বলছিলেন? কেউ তো আপনার কথার উত্তর দিচ্ছিল না। রাসূল সা: বললেন, সাথে জিব্রাইল আ:। তিনি বলে গেলেন, আপনার উম্মতদের শুভ সংবাদ দিন। যদি কেউ আল্লাহ্র সাথে শরিক না করে, সে বেহেশতে যাবে। রাসূল সা: জিজ্ঞেস করলেন, যদি সে জেনা করে, চুরি করে? জিব্রাইল আ: বললেন, হ্যাঁ। যদি সে চুরিও করে, জেনাও করে; তা হলেও আল্লাহ্র সাথে শরিক না করলে সে বেহেশতে যাবে। তারপরে বললেন, যদি সে শরাবও পান করে [এগুলো সংগৃহীত বোখারি, মুসলিম ও তিরমিজি থেকে]। যদিও আবুজার রা: নিজেও এর সবই অপছন্দ করেন [জামউল ফাওয়ায়েদ]। মুস্তাফা জামান আব্বাসী
0 notes
Photo
কাবার দরজায় ৮ টুকরো মরমর পাথরের রহস্য কি? পবিত্র কাবা শরিফের দরজার পাশেই ৮টি মরমর পাথরের টুকলো লাগানো রয়েছে। এর কারণ সম্পর্কে সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে আল আরাবিয়া ডটনেট। রিপোর্টে পবিত্র কাবার দরজার সাথে সম্পর্কিত ৮ টুকরা পাথরের ইতিহাস সম্পর্কে বলা হয়। যা সম্পর্কে খুব অল্প সংখ্যক মানুষ জানেন। ধারণা করা হয়, কমপক্ষে ৮ শ বছর ধরে লাগানো আছে গাঢ় হলুদ রঙের এ পাথর। যাকে ‘মেরি স্টোন’ নামে অভিহিত করা হয়। মুয়াজ্জিনদের বক্তব্য অনুযায়ী এই ৮ টুকরা পাথর আজানখানার কাছে অবস্থিত। এখানে হরত জিবরাঈল আ. হুজুর আকরাম সা. কে নামাজ শিক্ষা দিতেন। আজানখানা সাদা রঙের মোজাইক দারা তৈরি আর এর নিচেই এই পাথরের অবস্থান। ১২১৩ হিজরি থেকে ১৩৭৭ হিজরি পর্যন্ত এই পাথরগুলি চুরি হয়ে গিয়েছিল। আজানখানার জায়গা সংকীর্ণ হওয়ায় এখানে শুধুমাত্র একজন ব্যক্তি দাঁড়াতে পারে, এই কারণেই সেখান থেকে পাথরগুলি সরিয়ে কাবার দরজার কিনারায় কাছে লাগান হয়। হারামাইন শরিফাইনের কর্মকর্তা মহিউদ্দিন আল হাশেমী বলেন, এই পাথর আব্বাসী খলিফা আবু জাফর মনসুর মসজিদে হারামের জন্য দান করেছিলেন। ৬৩১ হিজরীতে মসজিদের মেঝের মেরামতের সময় এই পাথরগুলো দিয়েছিলেন। এই পাথরের নীল অংশের উপর তারিখ লেখা করা রয়েছে। আল হাশেমী আরও বলেন, এই পাথরের উপর খুবই চমৎকার নকশা ও ফল অলঙ্কিত রয়েছে। আকারে এই পাথর সবগুলি এক নয় বরং আলাদা আলাদা সাইজের। এর মধ্যে সবচেয়ে বর পাথরটি দৈর্ঘে ৩৩ সেন্টিমিটার আর প্রস্থে ২১ সেন্টিমিটার।
0 notes
Photo
কেয়ামতের দিনে ধনী এবং দরিদ্রের কি পরিণতি হবে? এমন সংবাদ, যাতে মুমিনরা হবে উল্লসিত। তাতে শুধু বেহেশতের সংবাদ। আমি পড়ে যেন প্রথমবার বেহেশতের মধ্যে প্রবেশ করলাম [এটা রেওয়ায়েত সূত্রে বর্ণনা করেছেন ইমাম বোখারি ও ইমাম মুসলিম]। তারা বলেছেন, এক দিন নিশীথকালে বের হয়ে দেখলাম, রাসূল সা: রাস্তা দিয়ে হাঁটছেন। সম্পূর্ণ একাকী। ধারে কাছে আর কেউ নেই। ভাবলাম, হয়তো তাঁর ভালো লাগছে চাঁদের আলোয় একাকী হাঁটতে। যেন কায়ার পেছনে ছায়া। রাসূল সা: জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কে? উত্তরকারী বললেন, আমি আবুজার রা:। আপনার ওপর আমার জান কোরবান। রাসূল সা: বললেন, ‘হে আমার অনুসারী আবুজার, তুমি আমার আরো কাছে এসো।’ অনেকক্ষণ তার সাথে হাঁটলাম। বুঝলাম তিনি একটা কিছু ভাবছেন এবং এখনি তাঁর ভাবনার সাথে আমাকে কিছু বলবেন। আমি উন্মুখ হয়ে তার জবানের দিকে তাকিয়ে। কী বলবেন কে জানে? রাসূল সা: বললেন, ‘জানো আবুজার, ধনীরাই কেয়ামতের দিনে হবে দরিদ্রের চেয়েও দরিদ্র। শুধু সেই ক’জন বাদে যারা দিনে রাতে ডানে বামে আগে পেছনে শুধু দান করে চলেছে। আর সারা দিন শুধু তালাশ করছে শুদ্ধ আমলের। আরো কিছুক্ষণ হাঁটলেন দু’জন। চলো এখানে বসি।’ আবুজার রা: বললেন, আমাকে তিনি একটি সমতল জায়গায় বসালেন, যার আশপাশে ছোট ছোট পাথরের নুড়ি। হুজুর সা: বললেন, যতক্ষণ ফিরে না আসছি, এখানেই বসে থাকো। তারপর সেই ধু-ধু প্রান্তরে তিনি অদৃশ্য হয়ে গেলেন। যতদূর দৃষ্টি যায় শুধু প্রস্তরময় মরুভূমি। কাউকে দেখতে পাচ্ছিলাম না। যখন ফিরে আসছেন, তখন তাঁর দু-একটি শব্দ আমার কানে আসে। তিনি বলছেন, যদি সে জেনা করে, যদি সে চুরি করে? আবুজার রা: বললেন, আমি অনেকক্ষণ আপনাকে না দেখে ধৈর্য হারিয়ে ফেলছিলাম। আল্লাহ তায়ালা আপনার ওপরে আমার জান কোরবান করুন। আপনি ময়দানে কার সাথে কথা বলছিলেন? কেউ তো আপনার কথার উত্তর দিচ্ছিল না। রাসূল সা: বললেন, সাথে জিব্রাইল আ:। তিনি বলে গেলেন, আপনার উম্মতদের শুভ সংবাদ দিন। যদি কেউ আল্লাহ্র সাথে শরিক না করে, সে বেহেশতে যাবে। রাসূল সা: জিজ্ঞেস করলেন, যদি সে জেনা করে, চুরি করে? জিব্রাইল আ: বললেন, হ্যাঁ। যদি সে চুরিও করে, জেনাও করে; তা হলেও আল্লাহ্র সাথে শরিক না করলে সে বেহেশতে যাবে। তারপরে বললেন, যদি সে শরাবও পান করে [এগুলো সংগৃহীত বোখারি, মুসলিম ও তিরমিজি থেকে]। যদিও আবুজার রা: নিজেও এর সবই অপছন্দ করেন [জামউল ফাওয়ায়েদ]। মুস্তাফা জামান আব্বাসী
0 notes