#আধুনিক ছাদ বাগান
Explore tagged Tumblr posts
Text
আধুনিক ছাদ বাগান
ছাদ বাগান – ছাদ বাগান হচ্ছে বাড়ির ছাদে বা খালি জায়গায় বিভিন্ন উদ্যান ফসল বিশেষ করে ফুল, ফল, শাক-সবজির বাগান গড়ে তোলাকে বলা হয়। ছাদ বাগান একটি বাংলা শব্দ, এর ইংরেজী শব্দ ‘রুফ টপ গার্ডেন’ or roof gardening।
আধুনিক ছাদ বাগান বলতে কি বুঝি
বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে, সাজিয়ে গুছিয়ে কম জায়গায় অনেক কিছু চাষ করাকেই আধুনিক ছাদ বাগান বলে।
2 notes
·
View notes
Photo
আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন?
বর্তমান সময়ে হাজারো মানুষের ইচ্ছা হচ্ছে বাগান করা আর যদি সেটা ছাদ বাগান হয় তাহলে তো আনন্দের ব্যপার। আমাদের দেশে যে ছাদ বাগানগুলো আছে তার অধিকাংশ বাগানে সব কিছু আছে কিন্তু প্রতিদিন নিয়ম করে গাছের গোঁড়ায়্দেলে সেচ দেয়ার ব্যাবস্থা নেই। আপনার শখের বাগানের গাছের যত্ন যদি না করেন তাহলে আপনার গাছগুলো সুস্থ এবং সুন্দর থাকবে না। গাছ যত্ন নেয়ার জন্য প্রথম যেটা দরকার সেটা হল প্রতিদিন সময় অনুযায়ী গাছের গোঁড়ায় পানি দেয়া। আপনি হয়ত প্রতিদিন আপনার গাছের গোঁড়ায় সঠিক সময়ে পানি দিতে পারেন না কারন আপনি অনেক কিছু নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। তাই আপনার গাছের যত্নের জন্য আমরা নিয়ে আসছি এমন এক ইরিগেসন প্রযুক্তি যেটা আপনি ব্যবহার করলে আপনাকের আপনার বাগানে গাছের গোঁড়ায় পানি দিতে একবারের জন্য যেতে হবে না , আধুনিক প্রযুক্তি দ্বারা নিজে থেকেই প্রতিদিন সময় অনুযায়ী পানির ব্যাবস্থা হবে অর্থাৎ নিজে নিজে ইরিগেসন হবে । বিস্তারিত জানতে পোস্টটি পড়ুন।
আপনার শখের ছাদবাগান শুধুই একটি শখের মাঝে সীমাবদ্ধ নয়। আপনার এই শখের ছাদবাগান টি আপনার নগরের পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। পাশাপাশি আপনাকে দেয় বিশুদ্ধ বাতাস, ফলমূল, শাকসবজি আর মন ভোলানো ফুল।
ছাদ বাগান প্রায় প্রতিটা মানুষের শখের একটা বিষয়। আসলে বাগান করাটা একটা শখ কিন্তু সেই শখ পূরণ করতে আমাদের সবাইকে অনেক কিছু মাথায় রেখে কাজ করতে হয়। যেমন নিজের ছাদটাকে বাগান তৈরির জন্য পরিষ্কার পরিছন্ন করে প্ল্যান অনুযায়ী গাছ রোপণ করার জন্য উর্বর মাটি এবং মাটি রাখার পাত্র নির্ধারণ করতে হয়। সব কিছু ম্যানেজ করার পর যখন আপনার বাগানটি তৈরি হয়ে যাবে তখন আর একটি ব্যবস্থা করতে হয় সেটা হল সেচ ব্যবস্থা। মানুষের যেমন বেঁচে থাকার জন্য পানি পান করার প্রয়োজন হয় ঠিক তেমনি প্রতিটি গাছের জন্য পানির প্রয়োজন অপরিহার্য।
ছাদবাগানে বেড়ে ওঠা গাছগুলোকে সবসময় বিশেষ যত্ন ও পরিচর্যার মাধ্যমে রাখতে হয়। বিশেষ করে নিয়মিত পানি দিতে হয়। কারণ পানি ছাড়া কোন গাছ জন্মাতে পারে না। ছাদবাগানে দরকার হয় সঠিক পরিমানে পানি এবং সেটা নিয়মিত ।
একটা বিষয় লক্ষ্য করলে দেখা যায় প্রতিটা গাছের গোঁড়ায় প্রতিদিন দুই বার করে কিছু পরিমান পানি সেচ দিতে হয় এবং প্রতিদিন এই একই ভাবে সেচ দেয়া প্রতিটা মানুষের জন্য কষ্ট হয়ে যায়। হয়ত এমন একদিন পানি দেয়া হবে না অথবা সঠিক সময় অনুযায়ী সেচ দেয়া হবে না তারফলে গাছের সঠিক পরিচর্যা হবে না এতে গাছের গ্রোথ হবে না বা গাছ মারা যাওয়ার সম্ভাবনা আছে।
কি ভাবছেন? এমন হলে ভালো হত যদি আপনাকে একবারের জন্য আপনার বাগানে যেতে হবে না কিন্তু সময় অনুযায়ী সেচ হবে নিজে থেকেই।হা অবশ্যই আপনি এমনটা করতে পারবেন, নিজের শখের বাগানটিকে পরিচর্যার লক্ষ্যে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
আপনার ছাদবাগানে নিয়মিত সঠিক পরিমানে পানি সরবরাহ করতে ব্যবহার করুন 'ড্রিপ ইরিগেশন পদ্ধতি'। ড্রিপ ইরিগেশন সিস্টেম একটি আধুনিক সেচ প্রযুক্তি যার মাধ্যমে কোনরূপ ঝামেলা ছাড়াই গাছের গোড়ায় ফোঁটা ফোঁটা পানি সরবরাহ করা যায়। সাধারণত একটি ভালব চালু ও বন্ধ করার মাধ্যমে প্রত্যেকটি গাছের গোড়ায় একই সাথে একই সময়ে পানি দেয়া যায়।কিংবা আপনি প্রতি��িন নির্দিষ্ট সময়ে বাগানে উপ��্থিত না থাকতে পারলেও অটোমেটিক টাইমার ও কন্ট্রোলার ব্যবহার করে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে বাগানে পানি বা সেচ দেয়া যায়।
আবার ��রল সার প্রত্যেকটি গাছের গোড়ায় সঠিক পরিমানে সরবরাহ করার জন্য ড্রিপ ইরিগেশন সিস্টেম অত্যন্ত জনপ্রিয়।আপনার বাগানে ড্রিপ ইরিগেশন সিস্টেম ব্যবহার করতে চাইলে আমাদের সাথে পরামর্শ করতে পারেন। আমরা আপনাকে দিচ্ছি -• ছাদবাগানে ড্রিপ ইরিগেশন এর ব্যবহার সম্পর্কিত সকল পরামর্শ, আপনার বাগানের ইরিগেশন সিস্টেম ডিজাইন সেবা।• ড্রিপ ইরিগেশন এর সকল পণ্য।• ড্রিপ ইরিগেশন সিস্টেম ইনস্টলেশন সেবা।
পরামর্শ করতে
-+880 1909 742072
(WhatsApp Available)
#RGI#rooftopdripirrigation#rooftop#garden#rooftopgarden#rooftopgardenirrigation#farming#farmer#rooftopgardenirrigationrgi
0 notes
Photo
গৌরবের ১৭ বছরে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মাহমুদুর রহমান সোহেব, শিক্ষার্থী, শেকৃবি চোখ ধাঁধানো আলোক সজ্জায় সজ্জিত প্রিয় ক্যাম্পাসের ভবনগুলো, বিভিন্ন বিভাগ ও ইনষ্টিটিউটের বারান্দাগুলো সাজানো বাহারি রঙ্গের বেলুন ও ফেস্টুনে। সবার হাতে হাতে অনুষ্ঠান সূচির লিফলেট ও মুখে উৎসাহ উদ্দীপনার ছাঁপ এ যেন এক বিশেষ দিনকে ঘিরে, এটি আর কিছুই না এ সব কিছুই শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় দিবসকে কেন্দ্র করে। গত ১৫ জুলাই দক্ষিন-পূর্ব এশিয়ার কৃষি শিক্ষার প্রাচীন বিদ্যাপীঠ শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ১৭তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করে। এই দিনটি ঘিরে বর্ণিল সাজে রুপ নেয় সবুজ ক্যাম্পাস। যার প্রস্তুতি রাত পোহাবার পূুর্বেই সমাপ্ত হয়। প্রতিষ্ঠা দিবসের উৎসবকে স্মরনীয় করে রাখার জন্য নানান কর্মসূচি গ্রহন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এর মধ্যে রয়েছে পতাকা উত্তোলন, পায়রা ও বেলুন অবমুক্তকরণ, আনন্দ র্যালী, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা। তাই সোনালী রোদের খরতাপ উপেক্ষা করে শিক্ষক , কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা এককাট্রা হয়ে আনন্দ উৎসবে মুখর করে তোলো রাজধানীর বুকে অবস্থিত এই সবুজ গ্রামকে। ক্যাম্পাস হয়ে উঠে কৃষিবিদদের মিলনমেলা। এদিন বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিক ভবনের সামনে সকাল ১০টায় জাতীয় সংগীতের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় লোগো সম্বলিত বেলুন ও শান্তির প্রতিক পায়রা উড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের আনুষ্ঠানিক শুভ উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য ড. মোঃ সেকান্দার আলী, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল হক বেগ, প্রক্টর ড. ফরহাদ হোসেন, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনার পরিচালক ড. মোঃ মিজানুর রহমান। এছাড়াও বিভিন্ন অনুষদের ডিন, শিক্ষক , কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ। এর পূর্বে কেক কাটার মাধ্যমে আনুষ্ঠান শুরু হয়। এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক ড.কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ২০০১ সনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিত্তি প্রস্থর স্থাপনের মাধ্যমে অত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। এজন্য তিনি প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি অত্র আনুষ্ঠানের আয়োজক ও উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানান। এরপরে একাডেমিক ভবন থেকে এক বর্ণাঢ্য আনন্দ র্যালী বের হয় যা রাজধানীর বিভিন্ন রাস্তা ঘুরে প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়। এসময় ব্যানার, প্ল্যাকার্ডসহ বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে আনন্দ র্যালীতে অংশ নেয় শিক্ষক ,কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ যা এক বিশাল জনসমুদ্রে পরিনত হয়। এ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় পক্ষ হতে টি-শার্ট ও ক্যাপ দেয়া হয়। সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা, পুরষ্কার বিতরণী ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড.কামাল উদ্দিন আহমেদ এবং প্রধার অতিথির আসন অলংকৃত করেন কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম এমপি। মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যায়ের একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয় যা সকলের দৃষ্টি কাড়ে। এছাড়াও নাচ, গান ও অভিনয়ের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যায়ের শিল্পীরা দীর্ঘরাত পর্যন্ত কেন্দ্রিয় অডিিেটারিয়াম মাতিয়ে রাখেন। এরই মাধ্যমে শেষ হয় স্মরনীয় একদিন। উল্লেখ্য যে, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ১১ ডিসেম্বর ১৯৩৮ সালে "বেঙ্গল কৃষি ইন্সটিটিউট" নামে প্র্রতিষ্ঠিত হয়। তৎকালীন অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠানটি এই অঞ্চলের প্রথম কৃষি শিক্ষা এবং গবেষণা পতিষ্ঠান। ১৯৪৭ সালে এটি "পূর্ব পাকিস্থান” কৃষি ইনস্টিটিউট" নামধারণ করে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এর নাম "বাংলাদেশ কৃষি ইনস্টিটিউট" এ পরিবর্তন করা হয়। ১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৯৬১ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর ১৯৬৪ সালে এই প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক কার্যক্রম বাকৃবিতে স্থানন্তরিত হয়। ২০০১ সালে এই প্রতিষ্ঠানকে ইনস্টিটিউট থেকে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করা হয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়���ির ৪ টি অনুষদের অধিনে ৩৫ টি বিভাগ রয়েছে। তাছাড়া জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কৃষিতে অবদান রাখার জন্য এ প্রতিষ্ঠানের অনেক গ্রাজুয়েট স্বাধীনতা পুরস্কার, রাষ্ট্রপতি পুরস্কার, বিজ্ঞান একাডেমিক স্বর্ণপদক ও শেরেবাংলা পদকসহ বিভিন্ন ধরনের পদক লাভ করেন। আর বর্তমানে উদ্ভাবিত প্রযুক্তির মধ্যে সাউ সরিষা-১, সাউ সরিষা-২, সাউ সরিষা-৩, বাংলাদেশের আবহাওয়ায় আলুবীজ ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদনে সফলতা, মধু চাষ, নন্দিনী ফুল, পরিবেশ সংরক্ষণে ছাদ বাগান, আধুনিক পশুর চিকিৎসা, টমাটিলো, সাদা ভুট্টা, মূলা, বিভিন্ন বিদেশী ফুলের উৎপাদন সফলতা উলেখযোগ্য। অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. এ. এফ. এম. জামাল উদ্দিন কাজ করছেন ফুল নিয়ে। তিনি দেশে প্রথম ল্যাসেনথিরাস গাছের ফুল ফুটান। এছাড়াও দেশের একমাত্র ‘জুওনোটিক রোগ গবেষণা ও তথ্য কেন্দ্র’ এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
0 notes