#আজকের কোভিড খবর
Explore tagged Tumblr posts
Text
করোনাভাইরাস লাইভ আপডেট: রবিবার ভারতে 19,968 টি নতুন কোভিড কেস রিপোর্ট করা হয়েছে
করোনাভাইরাস লাইভ আপডেট: রবিবার ভারতে 19,968 টি নতুন কোভিড কেস রিপোর্ট করা হয়েছে
ভারত গতকাল 19,968 টি নতুন COVID-19 কেস এবং 673 টি সম্পর্কিত মৃত্যুর খবর দিয়েছে, সারা দেশে ভাইরাসজনিত মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে 5,11,903 এ পৌঁছেছে। . Source by [author_name]
View On WordPress
#আজ করোনাভাইরাস মামলা#আজকের কোভিড খবর#কোভিড -19#কোভিড কেস আজ#কোভিড কেসগুলো#কোভিড খবর#ভারত কোভিড আপডেট
0 notes
Text
করোনাভাইরাস এবং সেক্স: আপনার কী কী জানা প্রয়োজন
করোনাভাইরাস এবং সেক্স: আপনার কী কী জানা প্রয়োজন
এখন সেক্স করলে আমি কি করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকিতে পড়বো?
আপনার মনে হয়তো এই প্রশ্ন জাগছে, কিন্তু বলতে লজ্জা পাচ্ছেন।
এ নিয়ে ভুল ধারণা ভাঙতে, বিবিসি দু’জন বিশেষজ্ঞের কাছে কিছু প্রশ্ন রেখেছিল।
এই বিশেষজ্ঞদের একজন ডা. অ্যালেক্স জর্জ। তিনি ব্রিটেনের একটি বড় হাসপাতালের চিকিৎসক। অন্যজন অ্যালিক্স ফক্স, যৌন-সম্পর্ক নিয়ে লেখালেখি করেন।
অ্যালিক্স ফক্স এবং ডা: অ্যালেক্স…
View On WordPress
#আপনার কী কী জানা প্রয়োজন#করোনা#করোনাভাইরাস এবং সেক্স#কোভিড-১৯#নতুন সঙ্গী#ফেস মাস্ক মুখে বিছানায় এক দম্পতি#বিডি আজকের খবর#সেক্স কি নিরাপদ
0 notes
Text
করোনার আজকের(১২সেপ্টে) খবর: আরও শনাক্ত ১৮৭১, মৃত্যু ৫১
করোনার আজকের(১২সেপ্টে) খবর: আরও শনাক্ত ১৮৭১, মৃত্যু ৫১
বিএনএ, ঢাকা: বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে কোভিড-১৯ রোগে গত ২৪ঘন্টায়(শনিবার সকাল ৮থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ৫১ জনের মৃত্যু হয়েছে। সে সময় নতুন করে দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন…..জন। সোমবার(১২সেপ্টেম্ব���) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা আপডেট প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে উপরোক্ত তথ্য জানানো হয়। আরও পড়ুন : করোনা আপডেট : বিশ্বে কমেছে মৃত্যু ও সংক্রমণ করোনার আজকের খবর বিস্তারিত আসছে…
View On WordPress
0 notes
Text
ফলস ন্যারেটিভ ও সাম্প্রতিক সময়
ফলস ন্যারেটিভ ও সাম্প্রতিক সময়
ইংলিশে একটি কথা খুবই প্রচলিত। ফলস ন্যারেটিভ। রাজনীতিতে, যুদ্ধে এবং বাণিজ্যে এইটির বহুল ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। যে কোন গোষ্ঠী বা শক্তি যখন এই ফলস ন্যারেটিভের প্রচারের উপরে সর্বাত্মক জোর দেয়, তখন বুঝতে হবে তাদের সামনে বিশেষ কোন শর্টটার্ম লক্ষ্য রয়েছে। কেননা যেকোন উপায়ে কার্যসিদ্ধির বিষয়ে ফলস ন্যারেটিভের জুড়ি মেলা ভার। ধরা যাক হেল্থ ড্রিঙ্কের বিজ্ঞাপনগুলি। যেগুলি না খেলে নাকি শিশু কিশোরদের মস্তিষ্কের বিকাশ ও শারীরীক বৃদ্ধি ব্যহত হতে পারে। সেই বিখ্যাত ডায়লোগ। দেখ আমি বাড়ছি মামি। হাতে ধরা মায়ের গুলে দেওয়া হেল্থ ড্রিঙ্ক খেয়েই ঘরে ঘরে শিশু কিশোররা বড়ো হচ্ছে আর কি। এবং ঘরে ঘরে অভিভাবকদের এই যে বিশ্বাস, বিশেষ প্রতিষ্ঠানের বিশেষ হেল্থড্রিঙ্ক নিয়মিত খাওয়াতে পারলেই ছেলে মেয়েদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও বুদ্ধির বিকাশ ত্বরান্বিত হবে। এই ফলস ন্যারেটিভের সফল প্রয়োগের উপরেই প্রতিষ্ঠানের শ্রীবৃদ্ধি ও আর্থিক ক্ষমতার বিকাশ নির্ভর করে। বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মতোই রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠী থেকে শুরু করে রাষ্ট্রযন্ত্র শাসক সৈন্য বাহিনী প্রভৃতি সকলেই এই ফলস ন্যারেটিভের উপরে খুব বেশি করে নির্ভরশীল। বর্তমান শতকের শুরুতেই ফলস ন্যারেটিভের যুগান্তকারী শক্তির নমুনা দেখতে পেয়েছিলাম আমরা। মার্কিন মুলুকে টুইন টাওয়ার ধ্বংসের ঘটনায়। গোটা বিশ্বকে কেমন বেকুব বানিয়ে রেখে মাখনের মধ্যে ছুরি চা��ানোর মতো মসৃণ ভাবে মধ্য প্রাচ্যের তেল নিজেদের কব্জায় নিয়ে এসে আবিশ্ব সামরিক অস্ত্রের বাণিজ্যে একাধিপত্য বিস্তার করে নিল ইঙ্গমার্কিন গোষ্ঠী। এবং তারাই বর্তমানে আবার কোভিড ১৯কে চীনা ভাইরাস তকমা দিয়ে আর একটি ফলস ন্যারেটিভ প্রতিষ্ঠিত করে দিচ্ছে দুই বেলা। ফলস ন্যারেটিভ প্রতিষ্ঠায় মিডিয়ার বিশেষ বাহাদুরী থাকে। পাশ্চাত্য মিডিয়া এই বিষয়ে তুলনাহীন উৎকর্ষতার অধিকারী। এবং তাদের সাফল্যের হার প্রায় একশ শতাংশ। একমাত্র সত্তর দশকে ভিয়েতনামেই যেটুকু হোঁচট খেতে হয়েছিল। তারপর থেকে তাদের অশ্বমেধ ঘোড়ার দৌড় সর্বাত্মক ভাবে সফল। বর্তমান যুগে টিভি এবং স্যোশাল সাইটের কল্যাণে ফলস ন্যারেটিভ প্রতিষ্ঠা করা ও তার সর্বাত্মক প্রচার আরও বেশি সহজ হয়ে উঠেছে। এবং মানুষ, সাধারণ মানুষ নিজের অজান্তেই ফলস ন্যারেটিভের এই প্রচারে বিপুল ভাবে সহায়ক হয়ে উঠছে। একটা লাইক, একটা শেয়ার। এক দুই সেকেন্ডের বিষয়। কিন্তু বিষের প্রতিক্রিয়া ও তার সংক্রমণ দুর্বার গতিতে ছুটতে থাকে সর্বত্র। সম্প্রতি এই রকমই একটি ফলস ন্যারেটিভ অত্যন্ত সাফল্যের সাথে সারা ভারতে সত্য করে তোলা হয়েছে। ১৩ই মার্চ ২০২০’তে দিল্লীর নিজামুদ্দিন থেকেই ভারতে করোনা ছড়ানোর গল্পটি ভারতবর্ষের সংখ্যাগুরু সম্প্রদায় অত্যন্ত সমাদরে বরণ করে নিয়েছে। এই ফলস ন্যারেটিভের সাথেই পশ্চিমবঙ্গের আগামী বছরের বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যে ক্ষমতা দখলের লক্ষ্যকে পাখির চোখ করে আরও একটি ফলস ন্যারেটিভকে প্রতিষ্ঠা করার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। রাজ্যের সংখ্যাগুরু সম্প্রদায় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের হাতে রাজ্যেই আর নিরাপদ নয়। এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নাকি এতই দ্রুতহারে বংশবৃদ্ধি করে ফেলছে যে, সেদিন আর বেশি দূরে নাই, যেদিন পশ্চিমবঙ্গ পশ্চিম বাংলাদেশ হয়ে যাবে। ফলে সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়কে বাঁচতে হলে ভোট দিতে হবে বিশেষ একটি চিহ্নেই। এইখানেই ফলস ন্যারেটিভের মূল গুরুত্ব। কিন্তু তাতেও ফলস ন্যারেটিভের প্রবক্তাদের রাতের ঘুম নিশ্চিন্তের হচ্ছে না। কেননা যে কোন ফলস ন্যারেটিভকে নিরঙ্কুশ ভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে কোন না কোন ব্যাকআপের ব্যবস্থা করে রাখতে হয়। বিশ্বব্যাপী ইসলামোফবিয়া ছড়ানোর জন্য যেমন ধ্বংস করতে হয়েছিল টুইন টাওয়ার। তেমনই কিছু। রাজ্যের আগামী বছরের বিধানসভা নির্বাচনকে মাথায় রেখে সেই ব্যাকআপের ব্যবস্থা করা শুরু হয়ে গেল সম্প্রতি। রাজ্যে সংখ্যাগুরু সম্প্রদায় আর নিরাপদ নয়। এই ফলস ন্যারেটিভটা তখনই দৃঢ় ভিত্তির উপরে প্রতিষ্ঠিত হবে যখন রাজ্যের যেখানে সেখানে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার আঁচ ছড়াতে শুরু করবে। সেই পরিকল্পনারই সলতে পাকানোর কাজ শুরু হয়ে গেল এই সপ্তাহতে। হুগলীর তেলেনিপাড়া�� ঘটনায়। সংবাদসূত্রে প্রকাশ, তেলেনিপাড়া��� সংখ্যালঘু বস্তি এলাকায় কয়েক জনের করোনা হয়েছে রটিয়ে দিয়ে গোটা সংখ্যলঘু সম্প্রদায়ের কাউকে দেখলেই করোনা নামে ডাকা শুরু হয়ে যায়। এবং এই নিয়েই একটি অসন্তোষের জন্ম হতে থাকে দুই সম্প্রদায়ের ভিতর। যার সরাসরি প্রভাবে অঞ্চলের একটি পাবলিক টয়লেট ব্যাবহার করা নিয়ে দুই সম্প্রদায়ের ভিতর পারস্পরিক বাদানুবাদ ঘটে স্বাভাবিক ভাবেই। পুলিশের মধ্যস্থতায় বিষয়টি অল্পের উপরে মিটেও যায়। কিন্তু তারপর সংবাদ সূত্রে যেমনটা জানা যাচ্ছে, হুগলী নদীর পূর্ব পার থেকে নৌকাযোগে এক দঙ্গল দুস্কৃতী তেলেনিপাড়ায় ঢোকে। ১২ই মে ভর দুপুরে তারা মুসলিম বস্তি এলাকায় চড়াও হয়। এবং স্থানীয় কিছু দুষ্কৃতীর সাহায্য নিয়ে বেছে বেছে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়ি বাড়ি ঢুকে তাণ্ডবলীলা চালায়। লুঠপাঠ অগ্নিসংযোগ কিছুই বাদ যায় না। পাশাপাশি দুই সম্প্রদায়ের দোকান থাকলেও শুধুমাত্র
সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দোকানেই লুঠপাট চালিয়ে অগ্নিসংযোগ করা হয়। কোথাও কোথাও বাড়ির উপর থেকে পেট্রলবোমা ছোঁড়া হয়। অত্যন্ত ঘিঞ্জি বস্তি এলাকা হওয়ায় পেট্রোল বোমার আঘাতে কোন কোন বাড়ির রান্নার গ্যাস সিলিণ্ডার ফেটে পাশের অন্য সম্প্রদায়ের বাড়িও কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সংবাদ সূত্রে প্রাপ্ত ছবিগুলি ভয়াবহ তাণ্ডবের নিদর্শন। বাড়িঘর দোকানপাট গাড়ি ভেঙ্গে তছনছ। অগ্নিদগ্ধ হয়ে দগদগে পোড়া ক্ষত নিয়ে পড়ে রয়েছে। হতাহতের সংখ্যা এখনো জানা যায় নি। কিন্তু সম্পত্তির ক্ষতি প্রায় সর্বাত্মক। তেলেনিপাড়ার ঘটনা প্রমাণ করে, রাজ্য সরকারের সার্বিক অপদার্থতার। সার্বিক অপদার্থত��র কথা এই কারণেই বলতে হচ্ছে, এই যে ফলস ন্যারেটিভের প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা, রাজ্য সরকার এই বিষয়ে অভিহিত নয়, এমনটা তো হতে পারে না। বিশেষ করে গোটা রাজ্য যখন লকডাউনে। তখন রাজ্য সরকারের নাকের ডগায় এমন বীভৎস তাণ্ডবলীলা চালিয়ে যাওয়াও তো সহজ কথা নয়। সংখ্যালঘুদের বড়িঘর দোকানপাট জ্বালিয়ে লুঠপাটের ঘটনার আগে থেকেই যখন সেখানে দুই সম্প্রদায়ের ভিতর একটি অসন্তোষের পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল, তখন অঞ্চলে আরও বেশি করে পুলিশবাহিনী মোতায়ন করা উচিৎ ছিল নিশ্চয়। সরকার সেটি করলে দুষ্কৃতী পাঠিয়ে এমন সহজে কাজ হাসিল করে যাওয়াও সহজ ছিল না। ফলে সরকারে অপদার্থতা ঢাকার কোন উপায় নাই এই ব্যাপারে। সরকার তেলেনিপাড়ার ঘটনাটিকে প্রচারের আওতায় নিয়ে আসতে চাইছে না। সরকার মনে করছে, এইসব ঘটনার খবর যত ছড়াবে, অনুরূপ ঘটনার সংখ্যা ততই বৃদ্ধি পাবে। তাই মুখ্য সংবাদ শিরোনামে তেলেনিপাড়া এখনো ব্রাত্য। কিন্তু সরকার পরিচালনার দায়িত্ব যাঁদের হাতে, তাঁদের জানা থাকা উচিৎ, সচারচর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা কখনোই স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে সংঘটিত হয় না। দাঙ্গা লাগানো হয়। দাঙ্গা লাগাতে হয়। না লাগালে দাঙ্গা লাগে না। তাই তেলেনিপাড়ায় দাঙ্গা লাগাতে নৌকাযোগে দুস্কৃতী ঢোকাতে হয়। ফলে খবর ছাড়াক আর নাই ছড়াক। দাঙ্গা তখনই লাগবে, যখন ভাড়াটে দুস্কৃতী দিয়ে দাঙ্গা লাগানো হবে। এখন কখন কোথায় দাঙ্গা লাগানো হবে, সেটিতো রাজনৈতিক বিষয়। সংবাদ শিরোনামে দাঙ্গার খবরকে ব্রাত্য করে রাখলেই কি লাভ হবে? লাভ তো হবেই না, উল্টে ফলস ন্যারেটিভের প্রবক্তাদের কাজটা আরও সহজ হয়ে যাবে। জনগণ সঠিক তথ্যের বদলে মিথ্যা তথ্য গিলতে বাধ্য হবে। তেলেনিপাড়ার ঘটনাতেও যেমনটি হয়েছে, হচ্ছে। খবরে প্রকাশ রাজ্যের বিখ্যাত সংবাদপত্রের নামে ফেক ওয়েব পোর্টাল খুলে তাতে পাকিস্তানের দাঙ্গার ছবি লাগিয়ে তেলেনিপাড়ায় সংখ্যাগুরুদের বাড়িঘর লুঠপাট করে অগ্নিসংযোগের খবর প্রকাশ করে নেটজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ সংখ্যাগুরুরাই রাজ্যে নিরাপদ নয়, এই ফলস ন্যারেটিভটাই দ্রুতবেগে ছড়িয়ে দেওয়া হল রাজ্যব্যাপী। এদিকে রাজ্য সরকার আসল খবর চেপে গিয়ে দুস্কৃতীদেরই লাইসেন্স দিয়ে দিল। রাজ্যের রাজনৈতিক হিসাব নিকাশে ‘সংখ্যাগুরুরাই রাজ্যে আর নিরাপদ নয়’, এই ফলস ন্যারেটিভ যত বেশি প্রতিষ্ঠা পেয়ে যাবে, সমস্ত সংখ্যাগুরু ভোট তত বেশি পরিমাণে একজোট হতে থাকবে এই ফলস ন্যারেটিভ প্রবক্তাদের পক্ষে। অঙ্কটা খুব একটা জটিল নয়। ফর্মূলাটাও সরল। যত বেশি দাঙ্গা লাগানো যাবে তত বেশি করে ফলস ন্যারেটিভকে সুদৃঢ় ভাবে প্রতিষ্ঠা করা সহজ হবে। এটি পরীক্ষিত সত্য। বর্তমান রাজ্যসরকারের এটি জানা থাকারও কথা। বাংলায় একটি প্রবাদ প্রচলিত আছে নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ। বর্তমান রাজ্যসরকারেও আজ সেই দশা হয়েছে। যার সরাসরি প্রতিফলন দেখা যাবে আগামী বিধানসভা নির্বাচনে। হুগলীর তেলেনিপাড়ার ঘটনা সেরকমই ইঙ্গিত দিচ্ছে। রাজ্যে ক্ষমতায় এসে পিছনের দরজা দিয়ে একে একে পুরসভাগুলির ক্ষমতা দখল করতে করতে, রাজ্যের রাজনীতিতে ভুতপূর্ব শাসকগোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক করার পরিকল্পনায় খাল কেটে যে কুমীরের আমদানী করা হয়, আজ সেই কুমীরের ক্রমশ চওড়া হতে থাকা হাঁ’তে বর্তমান শাসকদলের প্রায় পুরোটাই কুমীরের খাদ্য হয়ে গেলেও অবাক হওয়ার কিছুই নাই। বরং বর্তমান শাসকদল কুমীরের খাদ্য হতে হতে কি পরিমাণে পুষ্টি জুগিয়ে চলেছে, হুগলীর তেলেনিপাড়ার ঘটনাই তার জ্বলজ্যান্ত প্রমাণ। আজকের এই ফলস ন্যারেটিভের সাফল্য শুধু যে বর্তমান শাসকদলের নিয়তি হয়ে দেখে দিতে পারে তাই নয়। রাজ্যবাসীর নিয়তি হয়ে দেখা দিয়েও ঘরে ঘরে ভিটেতে ঘুঘু চড়ানোর দিন আগত ঐ। সরকার প্রস্তুত কিনা জানি না। রাজ্যবাসীর অন্তত প্রস্তুত থাকা দরকার। ১৭ই মে’ ২০২০ কপিরিট শ্রীশুভ্র কর্তৃক সংরক্ষিত
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/135276
সংসদে ‘নির্লজ্জ’ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি
.
জাতীয় সংসদে আবারো তোপের মুখে পড়লেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। সাতক্ষীরা ও বগুড়ায় অক্সিজেনের অভাবে মানুষ মারা যাওয়ার ঘটনায় তার সমালোচনা মুখর হন বিরোধী সংসদ সদস্যরা। এ সময় মন্ত্রীকে লজ্জাহীন উল্লেখ করে তার পদত্যাগ দাবি করেন তারা।
শনিবার সংসদের বাজেট অধিবেশনের সমাপনী দিনে পয়েন্ট অব অর্ডারে দাঁড়িয়ে সংসদ সদস্যরা স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও তার মন্ত্রণালয়ের সমালোচনা করেন। এ সময় স্পিকার শিরীন শারমীন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন। সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ সময় সংসদে ছিলেন। তবে স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে অধিবেশনকক্ষে দেখা যায়নি।
বগুড়া-৬ আসনের বিএনপির সংসদ সদস্য গোলাম মুহম্মদ সিরাজ আলোচনার সূত্রপাত ঘটান। তিনি বলেন, ‘বগুড়া এখন করোনার হটস্পট। গত তিন দিনে সেখানে ২৪ জন মারা গেছেন। সেখানে হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা সংকট। সংসদে স্বাস্থ্যমন্ত্রী নেই। জেলার তিনটি কোভিড হাসপাতালে করোনা রোগীতে ঠাসা।’
জাতীয় পার্��ির রুস্তম আলী ফরাজী স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কঠোর সমালোচনা করে বলেন, ‘সেদিন সংসদে আমি সার্জিক্যাল মাস্ক কেনা নিয়ে কথা বলেছিলাম। আমরা আশা করেছিলাম, স্বাস্থ্যমন্ত্রী সেটা তদন্ত করবেন। বিষয়টি দেখবেন। কিন্তু তিনি বিষয়টি এড়িয়ে গিয়ে বললেন, এটি সত্য নয়। এজন্য আজকে আমি তথ্য-প্রমাণ নিয়ে এসেছি। সংসদীয় কমিটি বিষয়টি আলোচনা করেছে, দুদকে গেছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এসেছে। সত্য বিষয়টি এড়িয়ে না গিয়ে উনার তদন্ত করা উচিত ছিল। তাই আমার দাবি, এ বিষয়ে তদন্ত করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘করোনা অত্যন্ত মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। সব জায়গায় সেনাবাহিনী নামিয়ে এটা প্রতিরোধ করতে হবে। পর্যাপ্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।’
জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, ‘জিজ্ঞেস করলেই স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সব দিচ্ছি। কিন্তু কোথাও কিছু নেই। এভাবে আমরা একটা বছর সময় নষ্ট করেছি। আমাদের সংসদ সদস্যদের দায়িত্ব দিলে, অর্থ দিলে আমরা সবকিছু ঠিক করে দিতে পারতাম। কিন্তু আমাদের ওপর দায়িত্ব নয়। দায়িত্বে যারা আছেন, তারা তো দু’দিন পরে চলে যান��� জবাবদিহিতা তো তাদের নেই।’
তিনি বলেন, ‘আইসিইউ বেড আছে। কিন্তু প্রশিক্ষিত ডাক্তার-নার্স নেই। অক্সিজেনের ব্যবস্থা নেই। অধিকাংশ রোগী অক্সিজেনের অভাবে মারা যাচ্ছেন। বিভিন্ন ঘটনায় তদন্ত কমিটি হয়। কিন্তু কোনো তদন্ত কমিটির রিপোর্ট আজ পর্যন্ত আমাদের সামনে আসেনি। মানুষের জীবনের কি কোনো দাম নেই? করোনা তো এখন সারা বিশ্বেই রয়েছে। কিন্তু চিকিৎসায় কী এ ধরনের অনিয়ম মানা যায়।’
তিনি বলেন, ‘সাতক্ষীরায় অক্সিজেনের অভাবে সাতজন কোভিড রোগী এক ঘণ্টার মধ্যে ছটফট করতে করতে মারা গেছেন। আগের স্বাস্থ্যমন্ত্রী রুহুল হকের বাড়ি সেখানে। সেখানকার হাসপাতালটি ফাইভ স্টার মানের হওয়া উচিত ছিল। মন্ত্রী যান, মন্ত্রী আসেন। কিন্তু নিজের এলাকাটাও ঠিক রাখতে পারেন না।’
জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থাকে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে তুলনা করেন। তিনি বললেন, এক বছরে নাকি অনেক কাজ করেছেন। আজকের খবর আসছে, বাংলাদেশের ৩৭টি জেলায় অক্সিজেনের ব্যবস্থা নেই। হাসপাতালে পাঁচজন রোগী অক্সিজেন পায় তো ২০ জন লাইনে থাকে। কেবল অক্সিজেনের কারণে যারা ছটফট করে মারা যাচ্ছেন। পত্রিকায় এত লেখালেখি হচ্ছে, স্বাস্থ্যমন্ত্রী কী একটি হাসপাতালে গিয়ে এগুলো দেখেছেন। তিনি কি করেন? তিনি জুম মিটিং করেন।’
কোভিড চিকিৎসার সময় নিউজিল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী রেস্টুরেন্টে খেতে যাওয়ার কারণে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন উল্লেখ করে সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ইংল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী আনন্দে আত্মহারা হয়ে একটি কিস (চুমু) করার কারণে তাকে রিজাইন (পদত্যাগ) দিতে হয়েছে। আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে কি মানুষ! বুঝলাম না। উনার লজ্জা-শরম কিছু নাই। চরিত্র নেই। উনার রিজাইন দেয়া উচিত।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সমালোচনা করে বিএনপির সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ বলেন, ‘উনি (স্বাস্থ্যমন্ত্রী) বলেছেন, আপনারা তো হাসপাতালের চেয়ার। মেশিন চলে না, লোক লাগবে এগুলো তো আপনাদের দেখতে হবে। কিন্তু আপনারা তো দেখেন না। নার্স, ডাক্তার যন্ত্রপাতি লাগলে আপনাদের বলতে হবে। অভিযোগ দিলে তো হবে না। এগুলোর ব্যবস্থা করা হবে। কিন্তু আপনাদের বলতে হবে। চেয়ারম্যান হিসেবে এগুলো দেখার দায়িত্ব আপনাদের ওপর বর্তায়। উনার বক্তব্যে মনে হচ্ছে, কোনো এমপিই দায়িত্ব পালন করেন না। অথচ আমি হাসপাতালের চিকিৎসকসহ লোকবল নিয়োগের জন্য উনার দফতরে গিয়েছি। এ বক্তব্য আপত্তিজনক। স্বাস্থ্যমন্ত্রী গোটা হাউসকে অপমান করেছেন। তার বক্তব্য এক্সপাঞ্জ হওয়া দরকার।’
করোনা পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যেকোনো মূল্যে করোনা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। যেভাবে সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাতে আগামী ১০-১৫ দিনের মধ্যে এটা ভয়াবহ আকার ধারণ করবে।’
��মপি হারুন বলেন, ‘ক্ষুধা দারিদ্র্যের কারণে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়ে। সেনাবাহিনী নামানো হয়েছে। সামনে ঈদুল আজহা। এ জন্য গরিব মানুষের জন্য দ্রুত খাদ্য দেয়ার দাবি করছি। কোরবানির পশু পরিবহন ও কেনাবেচায় শিগগিরই সুনির্দিষ্ট নীতিমালা তৈরি করতে হবে। না হলে এটা নিয়েও সংকট তৈরি হবে।’
0 notes
Text
করোনা মাথার ওপরে ঘুরে বেড়াচ্ছে, এমন পরিস্থিতিতে মুম্বইয়ের দাদার সবজি বাজারের এই ভিড় ভয়! , হিন্দি
করোনা মাথার ওপরে ঘুরে বেড়াচ্ছে, এমন পরিস্থিতিতে মুম্বইয়ের দাদার সবজি বাজারের এই ভিড় ভয়! , হিন্দি
দেশে প্রতিনিয়ত বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। এখন Omicron এবং Delta ভেরিয়েন্টের নেক্সাসও সামনে এসেছে। কিন্তু মানুষের অসতর্কতা শেষ হওয়ার নামই নিচ্ছে না। দেশের দুটি শহরের চিত্র তুলে ধরছি। এটি প্রথম মুম্বাই এবং দ্বিতীয় রাজৌরির ছবি। যেখানে জনগণের অসতর্কতা স্পষ্ট দেখা যায়। . Source by [author_name]
View On WordPress
#omicron#এবিপি নিউজ লাইভ#করোনা খবর নং#কোভিড আজকের খবর#কোভিড নতুন কেস#জম্মু কাশ্মীর কোভিড আপডেট#ডেল্টাক্রোন#দাদার সবজির বাজার#ভারতে করোনা#মুম্বাই কোভিড খবর
0 notes
Text
করোনাকালে রাবিতে ‘রুমা’র মানবিক সহায়তা
করোনাকালে রাবিতে ‘রুমা’র মানবিক সহায়তা
করোনাকালে বিভিন্ন মানবিক সহায়তা নিয়ে এগিয়ে এসেছে রাজশাহী ইউনিভার্সিটি মার্কেটিং অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন (রুমা)।
রাবির মার্কেটিং বিভাগের গরীব ও অস্বচ্ছল শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা ছাড়াও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী ও অন্যান্য সুরক্ষা উপকরণ দিয়েছে রুমা।
রুমা’র কোষাধ্যক্ষ খন্দকার মিজানুর রহমান খোকন জানান,…
View On WordPress
0 notes
Text
যুক্তরাষ্ট্রের বৈধ বসবাসকারীদের জন্যে কোভিড-১৯ এর উপর একটি সু-খবর
যুক্তরাষ্ট্রের বৈধ বসবাসকারীদের জন্যে কোভিড-১৯ এর উপর একটি সু-খবর
আজকের নিউজের একটি বিশেষ দিক হচ্ছে ২য় স্টিম্যুলাস প্যাকেজ ৩১ জুলাই পাস হচ্ছে বলে আশ্বাস দিয়েছেন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্টিভেন টেরার মনুচিন।
কোভিড-১৯ এর স্টিম্যুলাস সম্বন্ধে ট্রেজারি সেক্রেটারী স্টিভেন টেরার মনুচিন বলেছেন, ৯ জুলাই, বৃহস্পতিবার সকালে সেনেটের মেজরিটি লীডার মিচ ম্যাককনেল’র সাথে খুব নির্ভরযোগ্য একটি ফোনালাপ হয়েছে। সেখানে তাদের দু’জনের মধ্যে যে বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে তা হলো ১১ দিন…
View On WordPress
0 notes
Text
করোনার চাইতে দুর্নীতিবাজরা শক্তিশালী: রিজভী
New Post has been published on https://is.gd/mNOLtH
করোনার চাইতে দুর্নীতিবাজরা শক্তিশালী: রিজভী
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, দুর্নীতির বিষয়ে সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি শুধু মুখেই। তাই করোনার চাইতেও শক্তিশালী দুর্নীতিবাজরা। এই সরকারের আমলে দুর্নীতি সর্বকালের সকল রেকর্ড ভঙ্গ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘এই সরকারের আমলে দুর্নীতি সর্বকালের সকল রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। এই মহামারীর সময়েও অবিশ্বাস্য গতিতে চলছে দুর্নীতির এক্সপ্রেস ট্রেন! এই দ্রুত গতির ট্রেন থামানোর বদলে নানাভাবে প্রশ্রয় দিয়ে আসা হচ্ছে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে। দুর্নীতিবাজদের শাস্তির বদলে রক্ষার চেষ্টায় অনিয়ম বাড়ছে।’ শনিবার(১৯ জুন) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয কার্যালয়ে এক ভিডিও কনফারেন্সে তিনি এসব কথা বলেন। রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘দুর্নীতিবাজরা যেন দুর্নীতির উল্লাসের নৃত্য করছে এবং এই করোনাকালে বাধাহীন দুর্নীতির উৎসব চলছে বিভিন্ন সেক্টরে। সরকারি প্রকল্পে অনিয়মের খবর প্রকাশের পর নড়েচড়ে বসেছে কোন কোন কর্তৃপক্ষ, গঠিত হয় তদন্ত কমিটি। তবে তা খুব কমই আলোর মুখ দেখে। শাস্তির বদলে অদৃশ্য কারণে রেহাই পায় দুর্নীতিবাজরা। তারপর বীরদর্পে তারা অব্যাহত রাখে দুর্নীতি।’ ‘আগামী দুই-তিন বছর ধরে বাংলাদেশে থাকবে করোনা’- স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদের এমন মন্তব্যে রিজভী বলেন, ‘সরকারি হাসপাতালে ভর্তি না হয়ে সিএমএইচে দুই-তিন সপ্তাহ করোনা চিকিৎসা শেষে ডা. আবুল কালাম আজাদ গতকাল দেশে আতঙ্ক ছড়ানোর এই তত্ব কোথায় পেলেন? একজন চিকিৎসক এবং সরকারের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা হিসেবে জনগণের মধ্যে ভীতি ছড়ানোর অধিকার তার নেই।’ রিজভী মনে করেন, ‘করোনা চিকিৎসায় সুচিকিৎসা, মানুষকে সচেতন করা ও প্রকৃত সত্য তুলে ধরার গুরুত্বপূর্ণ কাজটি স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের। কিন্তু মহামারীর সময় দুনিয়�� জুড়ে সবাই যেখানে আজকের পরিস্থিতি আজকেই সামাল দেয়া নিয়ে ব্যস্ত সেখানে ডিজি আছেন দুই তিন বছরের চিন্তায়! এমনকি সবচাইতে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন ডাক্তার, সাংবাদিক, পুলিশসহ যারা করোনা মোকাবেলার সাথে যুক্ত আছেন তাদের জন্যও স্বাস্থ্য অধিদফতর বিশেষ কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। অসুস্থ মানুষের এখন করোনা টেস্টের জন্যে রাত কাটে রাস্তায়! সরকারের চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রধান আমলা হচ্ছেন ডিজি, দেশের সামগ্রিক চিকিৎসা ব্যবস্থার কথা নাই বা বললাম, বর্তমানে করোনার যে ঝড় বইছে তাতে বিপর্যস্ত চিকিৎসা ব্যবস্থার রুগ্নদশাটাই এখন সবার চোখের ওপর ভাসছে।’ তিনি বলেন, ‘কেবল যে নিয়োগ ও পদায়নে অনিয়ম-দুর্নীতি হচ্ছে তাই নয়, কেনাকাটা থেকে শুরু করে বদলি পর্যন্ত স্বাস্থ্য অধিদফতর-মন্ত্রণালয়ের সব ক্ষেত্রে রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে দুর্নীতি। কোভিড-১৯ চিকিৎসায় নিয়োজিত ডাক্তারদের সুরক্ষায় কেনা আসল এন-৯৫ মাস্ক সরবরাহ না করে নকল সরবরাহ করা, এমনকি সরবরাহকারী ঠিকাদারের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নেয়া থেকে বোঝা যায় জনস্বাস্থ্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলোতে সরকার সমর্থক কত কালোবিড়াল বসে আছে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি কাদের জন্য এ জিজ্ঞাসা এখন সকলের। দুদক মূলতঃ বর্তমান একচক্ষু সরকারের প্রতিহিংসার পূরণের যন্ত্র।’ বিএনপি নেতা বলেন, ‘দেশের স্বাস্থ্য খাত কতটা নড়বড়ে, করোনা ভাইরাস সংক্রমণের পর তা উন্মোচিত হয়েছে। স্বাস্থ্য সরঞ্জামের অভাবে করোনায় আক্রান্তদের সেবা দিতে পারছেন না চিকিৎসকরা। এমন বাস্তবতায় বহুজাতিক সংস্থা বিশ্বব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ঋণে পিপিই, ভেন্টিলেটর, মাস্ক, গগলসসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সরঞ্জাম কেনার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু এসব স্বাস্থ্য সরঞ্জাম কেনায় ভয়াবহ দুর্নীতির খবর প্রকাশ করেছে একটি জাতীয় দৈনিক। সেখানে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য সরঞ্জাম কেনায় যে খরচ ধরা হয়েছে, তা বর্তমান বাজারমূল্যের চেয়ে দুই থেকে চার গুণ বেশি।’ তিনি আরও বলেন, ‘চিকিৎসা সরঞ্জামে যত টাকা খরচ করা হচ্ছে, তার চেয়ে তুলনামূলক বেশি টাকা খরচ হচ্ছে সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, সেমিনার, কনফারেন্স ও পরামর্শক খাতে। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে নেওয়া ‘করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় জরুরি সহায়তা’ শিরোনামের প্রকল্পটির আওতায় এক লাখ সেফটি গগলস কেনা হবে। প্রতিটি সেফটি গগলসের দাম ধরা হয়েছে পাঁচ হাজার টাকা। মোট খরচ ধরা হয়েছে ৫০ কোটি টাকা। অথচ বর্তমান বাজারে প্রতিটি সেফটি গগলস বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে এক হাজার টাকায়। ��ই প্রকল্পের আওতায় মোট এক লাখ সাত হাজার ৬০০ পিপিই কেনা হবে। যার প্রতিটির জন্য খরচ ধরা হয়েছে চার হাজার ৭০০ টাকা। পিপিই কেনায় মোট খরচ হবে ৫০ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। অথচ বর্তমান বাজারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সব শর্ত মেনে ওষুধ অধিদপ্তরের সব শর্ত অনুসরণ করে বিভিন্ন কম্পানির তৈরি ভালো মানের পিপিই বিক্রি হচ্ছে এক থেকে দুই হাজার টাকায়। এই প্রকল্পের আওতায় ৭৬ হাজার ৬০০ জোড়া বুট জুতা কেনা হবে। প্রতিটি জুতার খরচ দেখানো হয়েছে এক হাজার ৫০০ টাকা। এই খাতে খরচ ধরা হয়েছে ১১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। দেশে বর্তমান বাজারে বুট জুতা ৩০০ থেকে ৫০০ টাকায় মিলছে।’ ‘চলমান করোনা সংকটের মধ্যে যেখানে সব কিছু স্থবির, সেখানে এই প্রকল্পে ভ্রমণ ব্যয় ধরা হয়েছে এক কোটি ২০ লাখ টাকা। মাত্র ৩০টা অডিও-ভিডিও ফিল্ম তৈরির খরচ দেখানো হয়েছে ১১ কোটি ৫০ লাখ টাকা-যা অস্বাভাবিক। ৮০টা সেমিনার ও কনফারেন্স করে খরচ করা হবে দুই কোটি ৫০ লাখ টাকা-এই সংকটকালে যা বিকৃত বিলাসিতার নামান্তর। সবচেয়ে বেশি অস্বাভাবিক খরচ দেখানো হয়েছে ওয়েবসাইট উন্নয়ন খাতে। মাত্র চারটি ওয়েবসাইট উন্নয়ন করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের খরচ হবে ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা। পাঁচটি ডাটাবেইস তৈরিতে খরচ দেখানো হয়েছে ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা। পাঁচটি কম্পিউটার সফটওয়্যার কেনায় খরচ ধরা হয়েছে ৫৫ কোটি টাকা। এ ছাড়া ৩০টি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের জন্য খরচ হবে আরো ৪৫ কোটি টাকা।’ বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘এই লুটের খবর শীর্ষ ব্যক্তিরা জানলেও এখনও পর্যন্ত কোন কঠোর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। সরকারের অবৈধভাবে ক্ষমতা ধরে রাখার মূল চেতনাই হচ্ছে বহুমাত্রিক দুর্নীতি ও লুটপাট। এতে প্রমান হয় করোনার চেয়ে দুর্নীতি এখন পরাক্রমশালী। দুর্নীতিবাজরা নিজদেরকে রাস্ট্রের চেয়েও প্রভাবশালী মনে করছে।’
0 notes
Text
করোনাভাইরাস লাইভ আপডেট: ভারত ১০০ কোটি জাব দিয়ে নতুন ভ্যাকসিন কৃতিত্ব অর্জন করেছে
করোনাভাইরাস লাইভ আপডেট: ভারত ১০০ কোটি জাব দিয়ে নতুন ভ্যাকসিন কৃতিত্ব অর্জন করেছে
যোগ্য উপকারভোগীদের জন্য কোভিড -১ vaccine ভ্যাকসিনের ১০০ কোটি ডোজ দেওয়া সম্পূর্ণ করায় বৃহস্পতিবার ভারত একটি উল্লেখযোগ্য কৃতিত্ব অর্জন করেছে। । Source by [author_name]
View On WordPress
#আজ করোনাভাইরাসের ঘটনা#করোনাভাইরাস#করোনাভাইরাস খবর#করোনাভাইরাস লাইভ আপডেট#করোনাভাইরাস লাইভ খবর#করোনাভাইরাসের আজকের খবর#করোনাভাইরাসের সর্বশেষ খবর#কোভিড -১ Live লাইভ খবর
0 notes
Text
করোনাভাইরাস ভারত লাইভ আপডেট: ভারতে এখন পর্যন্ত 3.39 কোটি কোভিড কেস, 4.50 লক্ষ মৃত্যু
করোনাভাইরাস ভারত লাইভ আপডেট: ভারতে এখন পর্যন্ত 3.39 কোটি কোভিড কেস, 4.50 লক্ষ মৃত্যু
ভারতে শুক্রবার ২১,২৫7 টি নতুন কোভিড -১ cases কেস রিপোর্ট করা হয়েছে, যা বৃহস্পতিবারের সংখ্যা থেকে মাত্র পাঁচ শতাংশ কম যখন দেশে ২২,4১ cases টি মামলা হয়েছে। দেশটি 271 জন মৃত্যুর কারণেও রিপোর্ট করেছে। Source by [author_name]
View On WordPress
#করোনাভাইরাস#করোনাভাইরাস ভারতের লাইভ আপডেট#কোভিড ইন্ডিয়ার আজকের খবর#কোভিড লাইভ আপডেট#ভারতের কোভিড মামলার খবর
0 notes
Text
স্টক মার্কেট আপডেট: মার্কেটে রেড খোলা হয়েছে, সেনসেক্স 58,142 এ এবং নিফটি 17,000 এর উপরে
স্টক মার্কেট আপডেট: মার্কেটে রেড খোলা হয়েছে, সেনসেক্স 58,142 এ এবং নিফটি 17,000 এর উপরে
স্টক মার্কেট আপডেট, সেপ্টেম্বর 13, 2021: নেতিবাচক বৈশ্বিক সংকেতগুলির উপর ভিত্তি করে ভারতীয় বাজার নেতিবাচক অঞ্চলে খোলা হয়েছে। । Source by [author_name]
View On WordPress
#bse / nse শেয়ারের মূল্য#nse শেয়ার বাজার#আজ বাজার#করোনাভাইরাস#কোভিড#নিফটি শেয়ার মূল্য#পুঁজিবাজার#বাজার লাইভ#বিএসই স্টক মার্কেট#বিশ্ব শেয়ার বাজার#ভারতীয় শেয়ার বাজার#শেয়ার বাজার#শেয়ার বাজার আজ#শেয়ার বাজার ভারত#শেয়ার বাজার লাইভ#শেয়ার বাজারের আজকের খবর#শেয়ার বাজারের খবর#শেয়ার মার্কেট আজ#শেয়ার মার্কেট লাইভ#সেন্সেক্স শেয়ার মার্কেট#সেন্সেক্স শেয়ার মূল্য#স্টক মার্কেট সেন্সেক্স
0 notes