#অনলাইন ব্যবসা শুরু করবেন কিভাবে
Explore tagged Tumblr posts
Text
কিভাবে হবে দক্ষ ফিল্যান্সার???
আইটিতে দক্ষ মানুষটিকে সঠিক জায়গায় পৌছে দেয়ায় IT Vanilla এর উদ্দেশ্য। শিক্ষার্থীরা যেন সঠিক প্ল্যাটফর্মে নিজেদের প্রতিভা বিকাশ করতে পারে তাই IT Vanilla এই উদ্যোগ।
ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার সাথে প্রতি বছর লাখো শিক্ষার্থী শেষ করছে স্নাতক। এত সংখ্যক শিক্ষিত বেকার কিন্তু নতুন কোন কর্মক্ষেত্র নেই। সরকারী চাকুরী যেন সোনার হরিণ এর মধ্যে বৈশ্বিক মহামারী করোনা। সরকারি চাকুরীর পাশাপাশি প্রাইভেট ক্ষেত্রেও এখন চাকুরীর সংকট। করোনা পরিস্থিতির কারণে কর্মী ছাটাই তো রয়েছেই। সকল বিষয় বিবেচনা করে আপনি যদি চান ব্যবসা করতে সেখানেও প্রতিবন্ধকতার শেষ নেই। ব্যবসায় ঝুঁকির চিন্তা তো রয়েছেই। এতসব সমস্যার সমাধান কি? এমন কিছু আয়ত্ব করতে হবে যাতে ঝুঁকি কম। বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির উন্নয়ন জীবনযাত্রার মানকে অনেকাংশেই সহজ করেছে। আপনি চাইলে কাজ করতে পারছেন ঘরে বসেই। অনলাইনে কাজ করা যায় বিশ্বব্যাপী তার মানে কি আপনি চাইলেই কাজ করতে পারবেন? অবশ্যই না। যদিও কর্মক্ষেত্র অনেক বড় কিন্তু তাই বলেই আপনি অনলাইন মার্কেটে অ্যাকাউন্ট করলেই হাজার হাজার ডলার আয় করবেন বিষয়টি মোটেও এরকম নয়। অনেকেই আছেন অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোর ফ্রি সোর্স থেকে কাজ না শিখেই প্রাথমিক ধারনা নিয়েই অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ শুরু করে দিতে চান ফলে দেখা যায় কাজ পান না তখন শুরু হয় হতাশা। একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হয়ে উঠার পেছনে থাকে অনেক পরিশ্রম, চেষ্টা, ধৈর্য্য। দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হয়ে উঠতে যে সব বিষয় খেয়াল রাখা জরুরী- আপনি কোন সেক্টরে কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন সর্বপ্রথম তা নির্ধারণ করুন। এমন যেন না হয় প্রথমে একটি বিষয় শিখতে শুরু করলেন কিছুদিন পর মনে হল এটা আপনাকে দিয়ে সম্ভব নয়। এতে করে শুধু সময় ও অর্থ অপচয় হবে। যে বিষয়ে কাজ করতে চাইছেন সে সম্পর্কে খুব ভালো জ্ঞান থাকা। ধরুন আপনি গ্রাফিক নিয়ে কাজ করতে চাইছেন ইউটিউবে ১০টি ভিডিও দেখে গ্রাফিক ডিজাইনার না হয়ে বিষয়টির ব্যাসিক জানুন। যেমনঃ কি কি সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়? কিভাবে কন্সেপ্ট তৈরী করতে হয়? কিংবা কালার সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা। দক্ষতাকে গুরুত্ব দিন ইনকামকে নয়। প্রথমেই যদি ভাবেন অনলাইন মার্কেটে অ্যাকাউন্ট করেই মাসে হাজার ডলার ইনকাম হবে তাহলে আপনি ভুল। এমন অনেকেই আছেন যারা মার্কেটে ১০-১২ বছর যাবত কাজ করছেন। ক্লায়েন্ট অবশ্যই দক্ষ ব্যক্তিটিকেই বেঁছে নিবেন। মার্কেটপ্লেসে সিনিয়র ডিজাইনারদের ডিজাইনগুলো দেখুন। সেই অনুসারে কনসেপ্ট তৈরি করতে চেষ্টা করুন। ইনশাআল্লাহ সফলতা আসবেই। ফ্রিল্যান্সি বিষয় যেকোনো তথ্যের জন্য কল করুনঃ- 📞০১৭২৩-৮৫৬৮৭৯ অথবা ভিজিট করুনঃ- 🌍www.itvanilla.com
ধন্যবাদ সবাইকে।
0 notes
Text
কিভাবে একটি আমদানি রপ্তানি ব্যবসা শুরু করবেন
আমদানি রপ্তানি ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসা হতে পারে, তবে এটি শুরু করতে কিছু পরিকল্পনা এবং প্রচেষ্টার প্রয়োজন। এই নিবন্ধে, আমরা আপনাকে একটি আমদানি রপ্তানি ব্যবসা শুরু করার জন্য একটি ধাপে ধাপে গাইড প্রদান করব।
ধাপ ১: আপনার গবেষণা করুন
আমদানি রপ্তানি ব্যবসা শুরু করার আগে, আপনার অবশ্যই আপনার গবেষণা করতে হবে। আপনি কোন পণ্য আমদানি বা রপ্তানি করতে চান তা নির্ধারণ করুন। আপনার পণ্যটির জন্য একটি চাহিদা আছে কিনা তা নিশ্চিত করুন। আপনি আপনার প্রতিযোগীদের সম্পর্কেও জানতে চাইবেন।
ধাপ ২: আপনার ব্যবসার পরিকল্পনা করুন
আপনার গবেষণা শেষ হয়ে গেলে, আপনার ব্যবসার পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে। এই পরিকল্পনায় আপনার ব্যবসার লক্ষ্য, লক্ষ্যবস্তু, বাজার বিশ্লেষণ, বিপণন কৌশল এবং অর্থনৈতিক বিবরণ অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে।
ধাপ ৩: আপনার ব্যবসা নিবন্ধন করুন
আপনার ব্যবসা নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। আপনি একটি একক মালিকানাধীন ব্যবসা, একটি অংশীদারিত্ব, একটি লিমিটেড কোম্পানি বা একটি সীমিত দায়বদ্ধতা কোম্পানি হিসাবে নিবন্ধন করতে পারেন।
ধাপ ৪: আপনার ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করুন
আপনার ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে। এই কাগজপত্রগুলির মধ্যে রয়েছে:
আমদানি রপ্তানি কোড (আইইসি)
ব্যবসায়িক লাইসেন্স
পরিষেবা কর নিবন্ধন
ভ্যাট নিবন্ধন
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট
ধাপ ৫: আপনার ব্যবসার জন্য সরঞ্জাম এবং সম্পদ সংগ্রহ করুন
আপনার ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে কিছু সরঞ্জাম এবং সম্পদ সংগ্রহ করতে হবে। এই সরঞ্জাম এবং সম্পদের মধ্যে রয়েছে:
একটি অফিস
একটি কম্পিউটার
একটি ইন্টারনেট সংযোগ
একটি ফোন
একটি ফ্যাক্স
ধাপ ৬: আপনার ব্যবসা বিপণন করুন
আপনার ব্যবসা বিপণন করা গুরুত্বপূর্ণ যাতে লোকেরা আপনার পণ্য সম্পর্কে জানতে পারে। আপনি বিভিন্ন বিপণন কৌশল ব্যবহার করতে পারেন, যেমন:
অনলাইন বিপণন
অফলাইন বিপণন
ব্যক্তিগত বিক্রয়
ধাপ ৭: আপনার ব্যবসা পরিচালনা করুন
আপনার ব্যবসা পরিচালনা করা একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। আপনাকে আপনার আর্থিক বিবরণ ট্র্যাক করতে হবে, আপনার গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং আপনার ব্যবসার বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হবে।
আমদানি রপ্তানি ব্যবসা শুরু করার জন্য কিছু টিপস
একটি অভিজ্ঞ ব্যবসায়িক পরামর্শদাতার সাথে পরামর্শ করুন।
আপনার প্রতিযোগীদের কাছ থেকে শিখুন।
আপনার ব্যবসার জন্য একটি ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরি করুন এবং এটি অনুসরণ করুন।
আপনার ব্যবসার জন্য একটি বাজেট তৈরি করুন এবং এটি অনুসরণ করুন।
আপনার ব্যবসার জন্য একটি বিপণন কৌশল তৈরি করুন এবং এটি অনুসরণ করুন।
আপনার ব্যবসার জন্য একটি সাফল্যের পরিমাপ তৈরি করুন এবং এটি অনুসরণ করুন।
আমদানি রপ্তানি ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসা হতে পারে, তবে এটি শুরু করতে কিছু পরিকল্পনা এবং প্রচেষ্টার প্রয়োজন। এই নিবন্ধে প্রদত্ত ধাপে ধাপে গাইড আপনাকে একটি সফল আমদানি রপ্তানি ব্যবসা শুরু করতে সহায়তা করবে।
#আমদানি রপ্তানি ব্যবসা#আমদানি রপ্তানি ব্যবসা শুরু করুন#আমদানি রপ্তানি ব্যবসার ধাপে ধাপে গাইড#আমদানি রপ্তানি ব্যবসার টিপস#আমদানি রপ্তানি ব্যবসার সফলতা
1 note
·
View note
Text
অনলাইন ব্যবসা কি? । অনলাইন ব্যবসা কিভাবে করব?
আপনি কি ভাবছেন অনলাইন ব্যবসা কি এবং কিভাবে শুরু করবেন? ওজন কমানোর জন্য সেরা খাবার খোঁজার মতো, একটি অনলাইন ব্যবসা শুরু করার জন্য গবেষণা, উত্সর্গ এবং অধ্যবসায় প্রয়োজন। অনলাইন ব্যবসাগুলি হল এমন ব্যবসা যা ইন্টারনেটে কাজ করে, উদ্যোক্তাদের শারীরিক সীমানা ছাড়াই বিশ্বব্যাপী দর্শকদের কাছে পৌঁছানোর অনুমতি দেয়। অনলাইন ব্যবসার নমনীয়তা এবং অ্যাক্সেসযোগ্যতা এটিকে তাদের নিজস্ব উদ্যোগ শুরু করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায়ে পরিণত করেছে।
এই নিবন্ধে, আমরা অনলাইন ব্যবসার অর্থ কী তা অন্বেষণ করব এবং কীভাবে শুরু করতে হবে তার কিছু টিপস দেব। তাই আপনার ল্যাপটপ ধরুন এবং এর মধ্যে ডুব দিন!
1 note
·
View note
Text
গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে 2023
গেম খেলে শুধু বিনোদন পাওয়া নয় বরং গেম খেলার মাধ্যমে এখন অনেকেই টাকা আয় করতে পারছে। তাই আপনি যদি 2023 সালে গেম খেলে টাকা আয় করতে চান এবং সেই টাকা বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে চান তাহলে আজকের এই পোস্ট আপনার জন্য উপযোগী। গেম খেলে কিভাবে টাকা আয় করা যায় এবং কিভাবে সেই টাকা বিকাশে নেওয়া যায় তা এখানে আলোচনা করব এবং আপনাদের যদি এই লিখাটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই জানাবেন।
কারণ এই লেখার মাধ্যমে আপনারা অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়ে যাবেন এবং এই তথ্য যদি আপনাদের দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগে তাহলে আমাদের এলাকার সার্থক হবে বলে মনে করি। গেম খেলে আপনি যখন টাকা ইনকাম করবেন তখন আপনাকে সরাসরি বলব যে সরাসরি গেম খেলার মাধ্যমে আপনাকে কোন কোম্পানি টাকা প্রদান করবে না। তবে আপনি যদি দিনের পর দিন গেম খেলেন তাহলে সেটা আপনার যেমন নেশা হয়ে যাবে তখন এটাকে আপনি পেশাতে পরিণত করতে পারবেন।
আরও পড়ুন>>>গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে 2023 | বাংলাদেশে কোন গেম খেলে টাকা আয় করা যায়?
গেম খেলা এক ধরনের ক্রেজিনেস এবং প্রত্যেকটি স্টেজ পার হওয়ার ক্ষেত্রে আপনার ভেতরে যে ক্রেজিনেস কাজ করে তার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই অথবা অনেক পরিশ্রম করার মাধ্যমে বিভিন্ন স্টেপ পার হতে পারেন। তবে যাই হোক আপনি যখন গেম খেলে কিভাবে টাকা ইনকাম করতে হয় অথবা এই টাকা কিভাবে বিকাশে নিতে হয় জানতে এসেছেন তখন তা জেনে নিতে পারবেন এবং আমরা আপনাদেরকে সঠিক তথ্য প্রদান করার মাধ্যমে এ বিষয়ে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছি।
দেখা যায় যে আমাদের দেশের অনেক শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বড় বড় মানুষ গেম খেলে থাকেন এবং অবসর সময়ে এটা আপনাদের বিনোদন প্রদান করার পাশাপাশি এটা যদি আপনি বাণিজ্যিকভাবে কাজ করতে পারেন তাহলে দেখা যাবে আপনার খুব সহজেই গেম খেলে টাকা ইনকাম অথবা গেমের মাধ্যমে টাকা ইনকামের সোর্স বেরিয়ে ��সছে। এখন আপনারা হয়তো ভাবতে পারেন গেম একটা বিনোদনের জিনিস এবং এক্ষেত্রে কিভাবে টাকা উপার্জন করা যায়?
বর্তমান দুনিয়াতে প্রত্যেকটি কাজ অনলাইন নির্ভর হয়ে গিয়েছে বলে একজন মানুষের সঙ্গে আরেকজন মানুষের যোগাযোগের ব্যবস্থা গুলো খুবই শক্তিশালী হয়ে উঠেছে এবং আপনি যাদেরকে কখনো চেনেন না তাদেরকে গেমের মাধ্যমে এতটাই পরিচিত বলে মনে করছেন যাদের সাথে লেনদেন এবং একসঙ্গে গেম খেলা আপনার জন্য অনেক আনন্দের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আপনি যখন গেম খেলেন তখন আপনার মস্তিষ্কে এই গেমের প্রত্যেকটি স্টেজ পার হওয়ার ক্ষেত্রে কিভাবে পার হবেন তার প্রতি একটা চিন্তা থাকে। আর এই চিন্তা থেকে আপনাকে প্রত্যেকটি স্টেজ পার হতে হলে দেখা যায় যে অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের উপাদান লাগে যেগুলোর মাধ্যমে আপনারা টাকা খরচ করে ডায়মন্ড অথবা অন্য কোন বিষয়গুলো কিনে থাকেন। বর্তমান বাংলাদেশে গেম খেলে টাকা ইনকাম করার ক্ষেত্রে সেরকম কোনো অ্যাপস অথবা গেম চালু হয়নি যার মাধ্যমে আপনি এটা করতে পারবেন।
তবে এমন কিছু মাধ্যম চালু হয়েছে যার মাধ্যমে আপনারা টাকা ইনকামের একটি রাস্তা খুঁজে পাবেন এবং এর মাধ্যমে ঘরে বসে আপনারা হাজার হাজার টাকার ব্যবসা করতে পারবেন। তাহলে চলুন আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে ফ্রী ফায়ার, পাবজি, অথবা clash of clan মোবাইল লিজেন্ড খেলে কিভাবে তাকে ইনকাম করা যায় তা জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি।
ইউটিউবিং করার মাধ্যমে গেম খেলে টাকা ইনকাম
আপনি যখন গেম খেলে বিভিন্ন স্টেজ নিচের অভিজ্ঞতার মাধ্যমে পার হয়ে আসছেন তখন দেখা যাচ্ছে যে এটা আপনার কাছে অনেক ভালো লাগছে। তবে প্রত্যেকটি গেম এখন অনলাইনে খেলা যাচ্ছে এবং আপনাদের হাতে এন্ড্রয়েড হ্যান্ডসেট আছে বলে আপনারা প্রত্যেকটি স্টেজ চাইলে স্ক্রিন শেয়ার অথবা স্ক্রিন রেকর্ডার করার মাধ্যমে রেকর্ড করে রাখতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার গেম খেলার জন্য একটি ভালো মানের র্যাম এবং একটি ভাল মানের রোম থাকা লাগবে।
যাতে আপনি গেমগুলো ভিডিও করে রাখতে পারেন। আপনি যখন গেম খেলার বিভিন্ন স্টেজ পার হবেন তখন সেই স্টেজের নাম দিয়ে ভিডিও সেভ করে রাখলে যখন ইউটিউবে আপলোড করবেন তখন সেটা অনেকেই দেখবেন। সাধারণত youtube এর মাধ্যমে ভিডিও গেম দেখা অনেকের আনন্দের বিষয় এবং অনেকেই আছেন যারা গেম খেলার সময় যদি আটকে যায় তাহলে সেই স্টেজে কিভাবে পার হতে হবে তা জেনে নেওয়ার চেষ্টা করে।
আর এভাবেই গেম খেলার বিভিন্ন স্টেজে হাজার হাজার ভিউ হয়ে থাকে এবং সেই ভিউ যদি অনেক বেশি পরিমাণ হয়ে থাকে তাহলে আপনার আস্তে আস্তে ইনকাম করার একটা ব্যবস্থা তৈরি হচ্ছে। আর youtube এর মাধ্যমে যখন আপনি ইনকাম করবেন তখন দেখা যাচ্ছে যে এই পেমেন্ট গুলো আপনাকে ব্যাংক এর মাধ্যমে প্রদান করছে অথবা বিকাশের মাধ্যমে প্রদান করছে।
ডায়মন্ড টপ-আপ বিজনেস
গেম খেলার ক্ষেত্রে বিভিন্ন স্টেজ আপনি যখন পার হতে চাইবেন অথবা বিভিন্ন ইকুইপমেন্ট যখন আপন�� কিনতে চাইবেন তখন আপনাকে অবশ্যই ডায়মন্ড খরচ করতে হবে। আমরা সাধারণত যে সকল গেমের প্রতি আসক্ত অথবা যে ��রনের গেম খেলতে আমাদের ভালো লাগে সেই গেমের ডায়মন্ড কিনতে হলে বাংলাদেশী কোন সিস্টেম নেই যার মাধ্যমে কিনতে পারবো।
এক্ষেত্রে আপনার যদি ডলার কেনা থাকে এবং আপনি যদি সেই ডলার ব্যবহার করার মাধ্যমে ডায়মন্ড অফ বিজনেস করতে পারেন তাহলে দেখা যাবে যে দেশের অভ্যন্তরে যে সকল খেলোয়াড় রয়েছে তারা আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করে আপনাকে বিকাশে টাকা প্রদান করবে এবং আপনি সেই ডলারের মাধ্যমে তাদেরকে যখন ডায়মন্ড টপ আপ করে দিবেন তখন তারা সেই ডায়মন্ড নিয়ে নিতে পারবে। ডায়মন্ড টপ আপ এর বিজনেস করার ক্ষেত্রে আপনি অনেক লাভবান হবেন।
তাছাড়া এই ডায়মন্ড আপনাদের থেকে কে কিনবে তাদেরকে জানতে চান তাহলে বলবো যে ফেসবুক সহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে এমন সকল অনেক গ্রুপ আছে যেখানে খেলোয়াড়দের দৈনন্দিন জীবনের যে সকল ডায়মন্ড কেনার প্রয়োজন হয় তারা পোস্ট দিয়ে কিনে নেয়। তাই আপনিও ডায়মন্ড অফ বিজনেস করতে পারেন এবং এর মাধ্যমে বিকাশে টাকা পেমেন্ট নিতে পারেন।
খুব সহজ নিয়ম গুলো আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আলোচনা করা হলো এবং এর মাধ্যমে আপনারা গেম খেলে টাকা আয় করতে পারবেন। গেম খেলে টাকা আয় করার ক্ষেত্রে আপনারা যদি আরও তথ্য জানতে চান অথবা নির্দিষ্ট কোন বিষয় যদি জানার প্রতি আগ্রহ থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করলেই আমরা সেই অনুযায়ী তথ্য আপনাদেরকে সরবরাহ করব।
0 notes
Text
বাংলাদেশ থেকে ওমরাহ প্যাকেজ ওমরাহ অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। যে কোনো মুসলমানের উচিত ওমরাহ করা উচিত যারা অর্থনৈতিক ও শারীরিক অবস্থাতে সক্ষম। যারা হজ করতে পারে না তারা ওমরাহ করতে যায়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, ষাটের বেশি মানুষ হজে যেতে পারবে না; পরিবর্তে, তারা ওমরাহ করতে যেতে পারে। ওমরাহ পালন আপনাকে আল্লাহর কাছাকাছি নিয়ে যাবে। আপনি যদি ওমরাহ করতে পারেন তবে আপনার হৃদয়কে অতীতের পাপ থেকে পরিষ্কার করার এই সুযোগটি মিস করবেন না।
ZAMZAM TRAVELS BD এর মতো একটি পেশাদার সংস্থা আপনার ওমরাহকে আরামদায়ক করতে পারে। যাইহোক, কিছু সরকারী-প্রত্যয়িত সংস্থা ওমরাহ পালনের জন্য তাদের সামগ্রিক পরিষেবা সহ ওমরাহ প্যাকেজ প্রদান করে। পরিষেবার গুণমান এবং উত্সর্গ কোম্পানি থেকে কোম্পানিতে পরিবর্তিত হয়। পর্যালোচনা পাওয়ার পর আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশ থেকে সেরা ওমরাহ প্যাকেজটি বেছে নিতে হবে। আপনি এজেন্সি দ্বারা প���রদত্ত সমস্ত প্যাকেজ সম্পর্কে ধারণা পেলে এটি সাহায্য করবে৷ জমজম ট্রাভেলস বিডি সেবা দিচ্ছে ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশি হজ ও ওমরাহ হজযাত্রীদের জমজম হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের সেরা হজ কোম্পানি।
দুই বছর পর কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে বাংলাদেশ থেকে আবারও শুরু হচ্ছে ওমরাহ হজ সফর। ওমরাহ তীর্থযাত্রীরা 2021 সালের আগস্ট থেকে ওমরাহ পালনের জন্য সৌদি আরবে যান। বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা ওমরাহ পালন করতে আগ্রহী। বাংলাদেশ থেকে ওমরাহ প্যাকেজ বিভিন্ন ওমরাহ এজেন্টদের থেকে নির্বাচন করা হয়। ওমরাহ ও হজ প্যাকেজ প্রদানে এজেন্সিগুলো খুবই সক্রিয়।
বাংলাদেশ থেকে হজ বছরে একবারই করা হয়, তবে আপনি বছরের যে কোনো সময় ওমরাহ হজ করতে পারেন। যেমন বাংলাদেশ থেকে হজ করতে খরচ হয় কমপক্ষে তিন লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা। বাংলাদেশ থেকে ওমরাহ প্যাকেজের দাম ১ লাখ থেকে ১.৪০ লাখ টাকা। খরচ করেও যেতে পারেন। যারা এটি বহন করতে পারে তারা কাস্টমাইজড ওমরাহ প্যাকেজে আরও স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।
বাংলাদেশ থেকে ওমরাহ প্যাকেজের জন্য সেরা ওমরাহ এজেন্ট কী? গত 2016-17 মৌসুমে বিশ্বব্যাপী প্রায় 75 লাখ মুসলমান সৌদি আরবে গেছেন। প্রতি বছরই সৌদি সরকার ওমরাহ তীর্থযাত্রী বাড়ানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশি মুসলমানরা ওমরাহ প্যাকেজে মক্কা ও মদিনায় ভ্রমণ করেন। এক সময় ৫ থেকে ১০ হাজার বাংলাদেশি মুসলমান ওমরাহ হজ প্যাকেজ পালনের জন্য কেএসএ ভ্রমণ করতেন। আজকাল তা আরও বেড়েছে। সাধারণভাবে বাংলাদেশের মানুষ খুবই ধার্মিক।
তাই, বাংলাদেশিরা ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান পালনে যথেষ্ট সচেতন এবং আগ্রহী। জমজম ট্রাভেলস বিডি 1998 সাল থেকে ওমরাহ পরিষেবা নিয়ে কাজ করছে। জমজম ট্রাভেলস বিডি দেখেছে যে লোকেরা খুব আগ্রহী হয়ে উঠেছে। মাত্র কয়েকটি সংগঠন ছিল। এখন প্রায় দেড় হাজার হজ ও ওমরাহ এজেন্সি রয়েছে। এর মধ্যে জমজম ট্রাভেলস বিডি সেরা। বাংলাদেশের ওমরাহ এজেন্সি বাংলাদেশ থেকে ওমরাহ প্যাকেজের ব্যবস্থা করে। বাংলাদেশ সরকার শুধুমাত্র হজ প্যাকেজ দেয়, ওমরাহ প্যাকেজ নয়।
কিভাবে বাংলাদেশ থেকে আপনার ওমরাহ প্যাকেজ থেকে সর্বাধিক লাভ করবেন যারা বাংলাদেশ থেকে ওমরাহ করতে যেতে চান তাদের একটি বা জমজম ট্রাভেলস বিডির মতো একটি ট্রাভেল এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করতে হবে। অধিকাংশ সংস্থা ঢাকায় অবস্থিত। দেশের বড় বড় শহরে বিভিন্ন সংস্থার অফিস রয়েছে। সেখান থেকে হজ ও ওমরাহ প্যাকেজ নিতে পারবেন। যেকোনো এজেন্সির প্রধান কার্যালয় ঢাকার বাইরেও পাওয়া যায়। বাংলাদেশের প্রায় সব এলাকায় তীর্থযাত্রী। একজন তীর্থযাত্রী ওমরাহ প্যাকেজের জন্য বিভিন্ন এজেন্ট এবং সাব-এজেন্টের মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করেন। দেশের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় সংস্থাগুলো তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করে। তারা তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট হজযাত্রীদের ব্যক্তিগত বা সম্মিলিত ওমরাহ প্যাকেজ দিয়ে থাকে।
বাংলাদেশ থেকে হজ ও ওমরাহ প্যাকেজের জন্য আবেদন কর���ে চাইলে এজেন্সি ছাড়া কেউ ওমরাহ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবে না। শুধুমাত্র এজেন্সিগুলো তাদের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম হজ এবং ওমরাহ প্যাকেজ ব্যবহার করে আবেদন করতে পারে। আবেদনকারীরা সাধারণত আবেদনের 24 ঘন্টার মধ্যে তাদের ই-ভিসা প্রিন্ট করতে পারেন। আপনি ওমরাহ করতে যাওয়ার সময় আপনার পাসপোর্টের সাথে প্রিন্ট করা ই-ভিসার একটি কপি অবশ্যই সঙ্গে রাখবেন। এজেন্সি তাদের সিস্টেমের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করবে।
কেন বাংলাদেশ থেকে জমজম ট্রাভেলসের সাথে ওমরাহ প্যাকেজ বুক করবেন ZamZam Travels BD 2012 সাল থেকে ঈর্ষণীয় সাফল্যের সাথে ব্যবসা করছে। আমাদের নির্বাহীরা হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনায় অত্যন্ত দক্ষ এবং অভিজ্ঞ। গ্রাহকদের প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী কাস্টমাইজড ওমরাহ প্যাকেজ প্রস্তুত করুন। আমরা নিয়মিত সস্তা ওমরাহ প্যাকেজের সাথে কম খরচে কাস্টমাইজড প্যাকেজ তৈরি করছি। মক্কা এবং মদীনায় গ্রাউন্ড সাপোর্ট স্টাফ ওমরাহ তীর্থযাত্রীদের ব্যতিক্রমী সহায়তা প্রদান করে। জমজম অভিজ্ঞ আলেমদের দ্বারা ওমরাহ তীর্থযাত্রীদের জন্য ওমরাহ পালনে সহায়তা করছে। জেদ্দা এবং মদীনা বিমানবন্দর থেকে ওমরাহ কোম্পানির সহায়তা। আমাদের সাপোর্ট টিমের সাথে মক্কা ও মদীনায় আপনাকে স্বাগত জানানোর জন্য বিশেষ ব্যবস্থা।
0 notes
Text
অনলাইনে ব্যবসা করার নিয়ম
অনলাইনে ব্যবসা করার নিয়ম
অনলাইনে ব্যবসা করার নিয়ম খুব সহজ, এবং আনন্দদায়ক বিষয় । বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তর যুগে ব্যবসা লাভজনক করতে , অনলাইনে ব্যবসার বিকল্প নেই । আর অনলাইনে ব্যবসা করতে হলে অবশ্যই আপনাকে অনলাইনে ব্যবসা করার নিয়ম জানতে হবে এবং ব্যবসায় সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে হবে । তবেই আপনার ব্যবসা হবে লাভজনক এবং আসবে সমৃুদ্ধ আপনি হয়ে উঠবেন একজন সফল ব্যবসায়ী ।
আপনার বর্তমান ব্যবসাটি আপনি খুব সহজেই অনলাইনে শুরু করতে পারবেন এবং নতুন আইডিয়া নিয়েও অনলাইনে ব্যবসা শুরু করতে পারবেন । তবে অনলাইনে ব্যবসা করতে হলে অবশ্যই নিয়ম মেনে ব্যবসা করতে হবে । নিচের নিয়মগুলো যে কোন ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি উভয়ের জন্য পালনীয় ।
অনলাইনে ব্যবসা করার নিয়ম
প্রথমে একটি দৃষ্টিনন্দন অনলাইন স্টোর (ইকমার্স ওয়েবসাইট) ডিজাইন করে নিবেন। অনলাইন স্টোরটি অবশ্যই এসইও ফ্রেন্ডলি, ইউজার ফ্রেন্ডলি এবং রেস্পন্সিভ হতে হবে। (১ দিনেই নিজের ইকমার্স ওয়েবসাইট এবং মোবাইল অ্যাপ দিয়ে অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে ব্যবহার করুন অভয় অনলাইন স্টোর সলুশন)
অভয় অনলাইন স্টোর সলুশন
ম্যানুয়াল পেমেন্ট মেথড দিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। পেমেন্ট মেথড হিসেবে ক্যাশ অন ডেলিভারি, ব্যাংক পেমেন্ট, এবং অবশ্যই নগদ, বিকাশ, রকেট ব্যবহার করবেন। পেমেন্ট গেটওয়ে যুক্ত করা সবচেয়ে ভালো। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে সবসময় ক্যাশ অন ডেলিভারি সুবিধাটি রাখতে হবে।
যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে একটি নিদৃষ্ঠ মোবাইল নাম্বার, একই নাম্বারে হোয়াটস অ্যাপ এবং মেসেঞ্জার ব্যবাহার করতে হবে । যেন সহজে গ্রাহকগণ আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারে ।
আপনার অনলাইন স্টোর বা ই কমার্স ওয়েবসাইট এর অন পেজ এসইও করে নিবেন । অনপেজ এসইও অনলাইনে ব্যবসার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ । (নিজেও করতে পারবেন অথবা অনলাইন মার্কেটিং এজেন্সী, ফ্রিল্যান্সারকে দিয়ে করে নিতে পারবেন )
একই সঙ্গে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজনেস পেজ তৈরি করে নিবেন। পেজগুলো অবশ্যই সু���্দরভাবে সাজিয়ে নিতে হবে। (নিজেও করতে পারবেন অথবা এজেন্সী, ফ্রিল্যান্সারকে দিয়ে করে নিতে পারবেন )
এরপর আপনার অনলাইন স্টোর– এ এসইও ফ্রেন্ডলি ভাবে প্রডাক্ট আপলোড করে নিবেন (নিজেও করতে পারবেন অথবা এজেন্সী, ফ্রিল্যান্সারকে দিয়ে করে নিতে পারবেন )
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুনঃ
#ONLINE BUSINESS#অনলাইন ব্যবসা#অনলাইন ব্যবসা করতে কিকি প্রোয়োজন#অনলাইন ব্যবসা কি#অনলাইন ব্যবসা শুরু করবেন কিভাবে#অনলাইনে ব্যবসা#অনলাইনে ব্যবসা করার কৌশল#অনলাইনে ব্যবসা করার নিয়ম#অভয় অনলাইন ব্যবসা টিপস
0 notes
Text
বিজনেস নাকি স্টার্টআপ? যে ৩টি বিষয় এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর আপনাকে দিতে পারে
ভূমিকা
আপনার পণ্য বিক্রি করতে চান?
নিজের পায়ে নিজে দাঁড়াতে চান?
কে চায় না, বলুন তো!
কিন্তু, আপনার বিজনেস কে কাস্টোমার এর কাছে সঠিকভাবে পৌঁছে দেয়ার জন্য একটি স্পেসিফিক জিনিস দরকার।
যেটা আমরা সবাই-ই এড়িয়ে যাই।
কিন্তু আপনি যদি এই গাইড টি সঠিকভাবে পড়েন, তবে আপনি এড়িয়ে যাবেন না।
যার ফলে, আপনি অন্য দশটি বিজনেস থেকে খুব সহজেই আলাদা হয়ে যাবেন।
বলুন তো কী সেই জিনিস, যেটা এত বেশি দরকার?
ঠিক ধরেছেন!
আপনার অর্গানাইজেশন কোন প্রকার, এটা আইডেন্টিফাই করা।
অর্গানাইজেশন বেশ কয়েক রকমেরই হতে পারে। কিন্তু একঘেয়ে থিওরি আমরা পড়ব না।
আমরা শুধুমাত্র দুই রকমের অর্গানাইজেশন নিয়ে আলোচনা করব আজকে।
স্টার্টআপ (Start-up/Entrepreneurship) বা উদ্যোগ।
হাসল (Hustle/Business) বা ব্যবসা।
দুই রকমের প্রতিষ্ঠানই প্রচণ্ড মাত্রায় প্রফিটেবল হতে পারে।
কিন্তু সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে পারলে আপনি শুধু যে ইনভেস্টর দের থেকে সুবিধা পাবেন তাই নয়…
… আপনি কাস্টোমারদের কেও সঠিকভাবে আপনার পণ্য পৌছে দিতে পারবেন!
এই কারণে খুবই প্রয়োজন আপনার সঠিকভাবে চিহ্নিত করা, যে আপনি কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান।
শুধুমাত্র তিনটি বিষয় বিবেচনা করে, এই তিনটি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আপনি ��ুঝে ফেলতে পারেন, যে আপনার প্রতিষ্ঠান কি বিজনেস নাকি স্টার্টআপ।
চলুন দেখে নিই এই তিনটি বিষয় কী কী।
বিষয় #১: আপনার পণ্য
আপনার প্রতিষ্ঠান কি স্টার্টআপ কি না, এটা বোঝার সবচেয়ে ভালো উপায় হল আপনার পণ্যটি বিবেচনা করা।
আপনার পণ্য যদি বাজারে নতুন কিছু হয়, তবে অবশ্যই আপনার প্রতিষ্ঠানটি একটি স্টার্টআপ।
এই উদাহরণ আপনি সবচেয়ে বেশি দেখতে পাবেন টেকনোলজি ইন্ডাস্ট্রিতে।
যেকোন নতুন হার্ডওয়্যার বা Saas (Software as a service) প্রতিষ্ঠানই স্টার্টআপ, কারণ তারা যে পণ্যটি দিচ্ছে, সেটা মোটামুটি সবসময়ই নতুন।
নতুন পণ্য নিয়ে আসা স্টার্টআপ গুলোর উদাহরণ
টেন মিনিট স্কুল- টেন মিনিট স্কুল একটি স্টার্টআপ, কারণ প্রতিষ্ঠার সময় টেন মিনিট স্কুল ইউটিউব এ সহজে বোঝার জন্য ভিডিও কনটেন্ট পাবলিশ করা শুরু করে।
এটা যখন প্রতিষ্ঠিত হয়, তখন ওরাই একমাত্র প্রতিষ্ঠান ছিলো যারা এই কাজটি করত।
বিষয় #২: আপনার বিজনেস মডেল
বিজনেস মডেল জিনিসটা কী বলুন তো?
আপনি উদ্যোক্তা বা ব্যবসায়ী যেই হোন না কেন,
আপনার বিজনেস মডেল নিয়ে ধারণা আছে, আমি জানি।
কিন্তু তবুও, আমরা দুইটা ছোট্ট পয়েন্ট এ দেখে নিব যে বিজনেস মডেল এর কোন কম্পোনেন্ট গুলোর কথা ��লছি আমি।
কম্পোনেন্ট #১ কাস্টোমার সেগমেন্টেশন
আপনি যদি পুরনো কোন একটি পণ্য নতুন কোন একটি কাস্টোমার গ্রুপের কাছে পৌঁছে দিতে চান, তবে আপনার প্রতিষ্ঠানটি স্টার্ট-আপ হিসেবে বিবেচিত হবে।
যেমন, এশিয়ানর্মি।
আমাদের কাজ বিজনেস অ্যানালিটিক্স কে সহজে প্রতিটি স্টার্ট-আপ এর কাছে পৌছে দেয়া।
যা আগে শুধুমাত্র কর্পোরেশন গুলো ব্যবহার করত।
আমরা একটি সেবা, যা প্রচণ্ড ব্যয়বহুল এবং সময়সাপেক্ষ, সেটিকে সহজলভ্য করে দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি।
এই কারণে আমাদের প্রতিষ্ঠানটি একটি স্টার্ট-আপ।
কম্পোনেন্ট #২ রেভিনিউ স্ট্রাকচার
রেভিনিউ স্ট্রাকচার মানে কিন্তু এমন না, যে আপনি দাম বাড়ায় দিলে আপনার বিজনেস স্টার্ট-আপ হয়ে যাবে!
ভুলেও এমন ভাববেন না!
রেভিনিউ স্ট্রাকচার দিয়ে বোঝায় যে আপনি আপনার প্রতিষ্ঠান থেকে কিভাবে আয় করবেন।
যদি এই আয় এর উপায়টা হয় নতুন,
তবে আপনি একটি স্টার্টআপ এর ফাউন্ডার!
এর সবচেয়ে পরিষ্কার উদাহরণ হচ্ছে পেপাল, এবং লিফট।
এই দুটো কোম্পানিই যখন শুরু হয়, তখন এদের রেভিনিউ মডেল ছিলো সমসাময়িক মার্কেটে সবচেয়ে নতুন।
পেপাল পেমেন্ট গেটওয়ে সিস্টেমটির প্রথম সময়ের ব্যবহারকারী কোম্পানি গুলোর একটি, এবং প্রথম অনলাইন কোম্পানি, যে পেমেন্ট গেটওয়ে সিস্টেমটি এখন পৃথিবীর অধিকাংশ ওয়েবসাইটে এসএসএলকমার্জ বা উকমার্স ব্যবহার করে।
আর লিফট স্কুটার ভাড়া দিয়ে ব্যবসা চালাত।
দুটি রেভিনিউ মডেলই নতুন।
জোবাইকের কথা ভাবছেন?
জোবাইক ও এই হিসেবে একটি স্টার্টআপ। কারণ ওদের মডেল বাংলাদেশি মার্কেটে আগে কেউ ব্যবহার করেনি।
বিষয় #৩: আপনার সাপ্লাই চেইন
আপনার বিজনেস এর সাপ্লাই চেইন, বা সাপ্লায়ার থেকে শুরু করে কাস্টোমার পর্যন্ত যাওয়ার যে প্রক্রিয়া, এই প্রক্রিয়ার ধারা অনেক ক্ষেত্রে আপনার বিজনেস কি স্টার্ট-আপ কি না এইটা বিবেচনা করতে সাহায্য করবে।
বুঝিয়ে বলি।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান গুলোর একটি, অ্যামাজন এলএলসি, তার জন্মের সময়ে একটি স্টার্ট-আপ ছিলো।
কেন?
এমন কিন্তু না, যে বই জিনিসটি একটি নতুন পণ্য।
সে যাদের কাছে বিক্রি করেছে সেই মার্কেটটিও নতুন না।
তাহলে অ্যামাজন কিভাবে স্টার্টআপ?
কারণ অ্যামাজন প্রথম অনলাইনে বিক্রি শুরু করে।
ওদের সবকিছুই প্রচলিত, সবকিছুই পুরনো। এরপরেও অ্যামাজন এর শুরুতে সে স্টার্টআপ ছিলো, কারণ অ্যামাজন এর সাপ্লায়ার থেকে অ্যামাজন এর কাস্টোমার পর্যন্ত পণ্যের যে প্রবাহ, এই প্রবাহটা ছিলো সম্পূর্ণ নতুন।
এবং, বাংলাদেশি স্টার্টআপ, যেটা খুব সাম্প্রতিক সময়ে বেশ নাম করেছে, শপআপ, এটির সাপ্লাই চেইনের কারণেও এই প্রতিষ্ঠানটিকে আমরা স্টার্টআপ বলব।
শপআপ মূলত একটি সাপ্লাই চেইন এরই স্টার্টআপ। ওদের সম্পূর্ণ অপারেশনই সাপ্লাই চেইনের ওপর ভিত্তি করে বানানো।
……...
উপরের তিনটি প্রশ্নের উত্তরে আপনার ইতোমধ্যে বুঝে যাবার কথা যে আপনার প্রতিষ্ঠানটি কি স্টার্টআপ কি না।
আপনি যদি তবুও সন্দেহে থাকেন, তার জন্য এই বোনাস সেকশনটি যোগ করা হল!
বোনাস বিষয় #১: প্রবলেম সলভিং
আপনি যদি নিজেকে স্টার্টআপ বলতে চান, তবে অবশ্যই আপনাকে কোন একটি সমস্যার সমাধান করতে হবে।
যে সমস্যাটি সমাজে বিদ্যমান।
এটাও একেবারে অতি আবশ্যক নিয়ম গুলোর মধ্যে একটি।
কোন একটি স্টার্টআপ কে খুবই নির্দিষ্ট কোন একটি সমস্যাকে ট্যাকল করতে হবে।
বা অন্তত তেমন একটি সমস্যাকে মোকাবেলা করার চেষ্টা করতে হবে।
আপনি যেকোন স্টার্টআপ এর পিচ ডেক দেখলে বুঝবেন।
পিচ ডেক এর শুরুই হয় “প্রবলেম স্টেটমেন্ট” দিয়ে।
এই “প্রবলেম স্টেটমেন্ট” এ প্রতিটি স্টার্টআপের ফাউন্ডার বর্ণনা করে থাকেন, যে তিনি কোন সমস্যাটি সমাধানের জন্য এই স্টার্টআপ এর প্রতিষ্ঠা করেছেন।
ক্ষুদ্র ব্যবসা বা হাসল এ ব্যাপারটি একদমই এমন না।
একটি ব্যবসা এর প্রধান লক্ষ্য সমস্যা সমাধান নয়, মুনাফা, বা লাভ অর্জন।
কাজেই, নিজেকে এই প্রশ্নটি এখনই করুন।
আপনার প্রতিষ্ঠান কোনো সমস্যা সমাধান কর��ে কী?
করলে আমাদেরকে কমেন্টে জানান!
বোনাস বিষয় #২: রিস্ক ফ্যাক্টর
যেকোন ব্যবসায় রিস্ক, বা ঝুঁকি থাকে।
ঝুঁকিটা কিসের ঝুঁকি?
আপনার ব্যবসা সফল না হবার ঝুঁকি।
মানুষের আপনাকে না চেনার ঝুঁকি।
ভাবছেন যে ঝুঁকি তো সব ব্যবসা এই থাকে।
হ্যাঁ থাকে।
কিন্তু, একটি স্টার্টআপ এ এই ঝুঁকির পরিমাণ অসম্ভব রকম বেশি।
একটি বিজনেস এ এই ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে কম।
সাধারণভাবে একটি বিজনেস এ পণ্য কি লাভজনক হবে কি না, এই নিয়ে কোন প্রশ্ন থাকে না।
কিন্তু স্টার্টআপ শুরুই হয় এই প্রশ্নটি দিয়ে।
"আমার পণ্য কি আসলেও লাভজনক?"
আপনার যদি এমন প্রশ্ন থাকে, তাহলে এশিয়ানর্মি এর ফ্রি কনসাল্টেন্সি সার্ভিসটি চেক আউট করতে পারেন!
আপনার মডেল আমাদেরকে পাঠিয়ে আপনি জেনে নিতে পারবেন আপনার মডেল কি ব্যর্থ হবে কি না!
ব্যাপারটা দারুন, তাই না?
বোনাস বিষয় #৩: গ্রোথ ইনটেন্ট
গ্রোথ ইনটেন্ট কথাটির অর্থ হল, মার্কেটের ঠিক কতটুকু অংশ জুড়ে আপনি কাজ করতে চাচ্ছেন।
সাধারণত, একটি স্টার্টআপ এর প্ল্যান থাকে এরা সম্পূর্ণ মার্কেটে আধিপত্য করবে।
এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ পাঠাও।
পাঠাও যখন ওদের স্টার্ট-আপ চালু করে, বাংলাদেশে ক্রাউড কুরিয়ার অন্য কেউ ছিলো না।
এমনকি, এখনো নাই।
ওরা কিন্তু বসে থাকেনি। ওরা সম্পূর্ণ মার্কেটে ছড়িয়ে পড়েছে।
ওদের উদ্দেশ্য ছিলো এটা।
একটি বিজনেস সম্পূর্ণ মার্কেটেও ছড়িয়ে পড়তে পারে।
কিন্তু এই ব্যাপারটি কখনো একটি ব্যবসা, বা হাসল এর উদ্দেশ্য হিসেবে থাকে না।
কারণ সম্পূর্ণ মার্কেট এ প্রতিষ্ঠিত হতে না পারলেও সে লাভ করতে পারবে।
অন্যদিকে, অধিকাংশ সময়েই একটি স্টার্টআপ মার্কেট দখল না করলে, লাভ করতে পারে না।
উপসংহার
আপনি যদি পুরো গাইডটি পড়ে থাকেন,
তবে আপনি কি বিজনেস নাকি স্টার্টআপ, এটা আপনি বুঝে ফেলেছেন।
এবার কী করবেন?
অর্থায়ন। টাকা চাবেন মানুষের কাছে।
যদি আপনি স্টার্টআপ হন, তাহলে অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টর বা ভেনচার ক্যাপিটালিস্ট দের কাছে যাবেন।
যদি আপনি বিজনেস হন, তাহলে যাবেন ব্যাংকের কাছে, কিংবা ট্র্যাডিশনাল ইনভেস্টর দের কাছে।
আপনার দিন শুভ হোক!
1 note
·
View note
Text
আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট চান? নিজে করো!
এই গাইড আপনাকে প্রোগ্রামার এবং ডিজাইনারদের সহায়তায় আপনার ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক জীবনের কোনও ধরণের জন্য নিজের ওয়েবসাইটগুলি কীভাবে তৈরি করতে হবে তা শেখাবে।
সুন্দর, পেশাদার এবং খুব দ্রুত।
আপনি যদি শীতল জিনিস তৈরি করেন এবং আপনি এটি সম্পর্কে সারা বিশ্বকে বলতে চান, তবে অবশ্যই আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট দরকার! এই গাইডটি আপনাকে ব্যয়বহুল প্রোগ্রামার এবং অভিনব ডিজাইনারদের ভাড়া না দেওয়ার জন্য ব্যক্তিগত লাইফস্টাইল ব্লগ, কর্পোরেট প্রোফাইল বা ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলির মতো বিভিন্ন উদ্দেশ্যে কোন ওয়েবসাইট তৈরি করবেন তা শিখাবে। আপনি আপনার নিজের উপর খুব দ্রুত সুন্দর এবং পেশাদার খুঁজছেন ওয়েবসাইট তৈরি করতে সক্ষম হবে। ওয়েবসাইট নির্মাতাদের দ্রুত বিবর্তন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেছে যা আইকেইএ কিভাবে একটি DIY (এটি নিজে করুন) পদ্��তির জন্য মৌলিক আসবাবপত্র একত্রিত করার জটিলতা জটিল করেছে। আমার চাচাত ভাই তার নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন: তিনি গুদামের জন্য কিছু আসবাবপত্র বিক্রি করেছেন। কোম্পানির খোলার পরপরই তিনি একটি কর্পোরেট ওয়েবসাইট তৈরি করেন এবং খুঁজে বের করেন যে তিনি এভাবেই সঠিক ছিলেন। আপনার গ্রাহকদের আকর্ষণ করার জন্য আপনি কোন বিক্রয় কৌশলগুলি ব্যবহার করেন তা কোন ব্যাপার না, আপনি যাই হোক না কেন, এটি আপনার ব্যবসায়ের ডিজিটাল উপস্থাপনা সর্বদা উপকারী। একই সময়ে আপনার ব্যক্তিগত বা কর্পোরেট ওয়েবসাইট খুব কম পেশাদার বা শালীন চেহারা উচিত। একটি সুদর্শন ওয়েবসাইট তৈরি করা যা সর্বদা অনলাইনে উপলব্ধ হওয়া উচিত এবং আপনার দর্শকদের জন্য নেভিগেট করা সহজ, এটি সাধারণত সস্তা হওয়া থেকে দূরে থাকে যা একটি স্টার্ট-আপ সংস্থার বাজেটের প্রায় সবসময়ই সীমিত থাকে। একটি প্রোগ্রামার নিয়োগ এবং একটি ডিজাইনার খরচ নতুন ব্যবসা অগ্রাধিকার না কিছু হতে পারে। আপনি, অবশ্যই, কম খরচে বিশেষজ্ঞদের খুঁজে পেতে পারেন, কিন্তু ফলাফল প্রত্যাশা কম হতে পারে। যদি আপনি হঠাৎ কয়েকটি বিয়ার বা ওয়াইনের বোতল বিনিময়ের জন্য প্রতিভাধর বন্ধুদের কাছ থেকে সাহায্য চাইতে চান বলে ধারণা করেন - আমাকে বিশ্বাস করুন, এটি কোনও ধারণাটির পক্ষে ভাল নয়। সেখানে ছিল, যে কাজ এবং আমি আমার পাঠ শিখেছি। Bottomline, এটা করবেন না! যেমন বাজেট সীমাবদ্ধতা দেওয়া, একমাত্র অবশিষ্ট টেকসই বিকল্প ওয়েবসাইট নিজেকে তৈরি করা হয়। প্রত্যেকেই শুনেছেন যে অনেকগুলি ওয়েবসাইট নির্মাতা বা সাইটমার্ক রয়েছে যা আপনাকে একটি ভাল ওয়েবসাইট তৈরি করতে দেয়, এমনকি যদি আপনি শূন্য কোডিং দক্ষতার সাথে ডিজাইনার না হন। প্রকৃতপক্ষে, আমি এইরকম চিন্তাভাবনার শক্তিশালী প্রতিপক্ষ ছিলাম। আমার পূর্ববর্তী মতামত প্রতি পেশা একটি পেশাদারী দ্বারা করা উচিত - অপেশাদার বলতে "না"! কিন্তু সময়ের সাথে সাথে, আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে আমি খুবই সমালোচনামূলক ছিলাম। আচ্ছা, কেন ছোট ব্যবসায়ের মালিক 15,000 থেকে 25,000 পেসো (~ $ 300- $ 500) দিতে চান, নকশা এবং বৈশিষ্ট্যগুলির আলোচনার সময় এবং শক্তি ব্যয় করেন, যদি আপনি কয়েক দিনের মধ্যে বা এমনকি ঘন্টার মধ্যে নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন? পুরোপুরি আপনার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির সাথে কীভাবে মিলিত হওয়া উচিত তার ফলাফলের সাথে? আমার মতামত এই পরিবর্তন কারণে, আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট বিল্ডার ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যদি প্রাথমিক পর্যায়ে সম্পর্কে চিন্তা করতে হবে কি এই নিবন্ধটি নিবেদিত হবে। ��দাহরণ এবং ছবি সহ এই পোস্টটি ব্যাক আপ করার জন্য, আসুন আমরা অনুমান করি যে আমরা www.easybuilder.pro ওয়েবসাইট নির্মাতার মুক্ত সংস্করণ ব্যবহার করে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করি। আমি ইতিমধ্যে এই পণ্য সম্পর্কে একটু জানি, এবং আমি এটি বাংলাদেশের মানের এবং মূল্য দ্বারা শ্রেষ্ঠ হিসাবে এক হিসাবে দেখতে। তাই, আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট বা অনলাইন দোকান নির্মাণ শুরু হয়? আপনি একটি ওয়েবসাইট প্রয়োজন কেন একটি শক্তিশালী কারণ খুঁজুন আপনাকে বুঝতে হবে (এবং এটি লিখে রাখা ভাল) আপনার ওয়েবসাইট কী সমস্যার সমাধান করবে এবং এটি কী ভূমিকা পালন করবে। আপনি কি এটি জন্য কি করছেন, এটা কি ধরণের পৃষ্ঠা থাকবে? এই প্রশ্নগুলির উত্তরগুলিতে যথেষ্ট চিন্তা ও মনোযোগ দিন কারণ এটি একটি গুণমান ওয়েবসাইট তৈরির ভিত্তি। টিপ: আপনার সম্পদ কী হবে তা সম্পর্কে আপনার স্পষ্ট বোঝা আছে, তাই এটি একটি প্রোটোটাইপ তৈরি করুন। এই সমস্যার সমাধান করার জন্য অনেকগুলি পরিষেবা রয়েছে তবে এটি কাগজে একটি টুকরাতে স্কেচ করার জন্য আরও বেশি সুবিধাজনক। ওয়েবসাইট নির্মাতারা প্রায় সমস্ত ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক প্রয়োজনের জন্য প্রায়শই সাংগঠনিকভাবে সংগঠিত টেম্পলেটগুলি অফার করে। ব্লগ, ভ্রমণ, রেস্টুরেন্ট, webshop ইত্যাদি জন্য বিকল্প আছে। যদি আপনি স্পষ্টভাবে জানেন যে আপনি যা খুঁজছেন তা যদি টেমপ্লেটের বিশাল ধরণের থেকে চয়ন করা খুব সহজ। উদাহরণস্বরূপ, একটি অনলাইন দোকান তৈরি করার জন্য টেমপ্লেট একটি ল্যান্ডিং পৃষ্ঠা টেমপ্লেট থেকে খুব ভিন্ন হবে।
আপনার লক্ষ্য শ্রোতা যারা বুঝতে আপনি আপনার ওয়েবসাইট ব্যবহার করে "কথা বলতে" চান? তাদের পটভূমি, তাদের পছন্দ, জীবনধারা এবং অভ্যাস কি? তারা কোথায় কাজ করে, তারা তাদের বিনামূল্যে সময় কি করবেন? তারা কি আগ্রহী এবং তাদের আপনার পণ্য বা পরিষেবা অফার প্রয়োজন কেন? তারা আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী পরিবর্তে আপনি কেন নির্বাচন করা উচিত? আপনি একটি ব্যবসায়িক পরিকল্পনা লিখেছেন যখন সম্ভবত আপনি ইতিমধ্যে এই সব প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। কোনও ওয়েবসাইট তৈরি করার সময়, আপনার বোঝা দরকার যে কীভাবে আপনি আপনার পণ্য বা পরিষেবাটিকে অবস্থান করবেন। আপনার স্পষ্টতই আপনার কোম্পানির চিত্রটি এবং আপনার দর্শকদের কাছে আপনার বার্তাটি দেখার সময় আপনি যে বার্তাটি পেতে চান তা তৈরি করতে হবে।
সাবধানে আপনার প্রতিযোগীদের বাজারে নিজেদের অবস্থান কিভাবে অধ্যয়ন। আপনি হয়তো মনে করতে পারেন যে এটি কোনও ব্যক্তির সফল ধারণাগুলিকে দুর্ঘটনাক্রমে অনুলিপি না করার জন্য এটি জানা ভাল। এটা ভুল চিন্তা। আপনি যদি বাজারে একটি বিশেষ জায়গা নিতে চান তবে আপনাকে বুঝতে হবে আপনার পণ্য বা পরিষেবাটি ঠিক কতগুলি থেকে আলাদা। একটি ডোমেইন না�� এবং হোস্টিং চয়ন করুন একটি ডোমেন নাম নির্বাচন করা একটি কাজ যা আপনাকে অন্তত একটি দিন বা অর্ধেকের জন্য বাস্তবতা থেকে পৃথক করে। আপনি যা যা করবেন তা হল ওয়েবসাইট ডোমেন নাম এবং গুণকগুলির অনেকগুলি বিকল্পের সাথে আসা, এই ডোমেনটি ইতিমধ্যে দখল করা আছে কিনা তা যাচাই করে দেখুন অথবা আপনি এটি উপলব্ধ হওয়ার জন্য যথেষ্ট ভাগ্যবান। এটা আপনার ব্যবসার সারাংশ প্রতিফলিত করে যা একটি ছোট এবং স্মরণীয় নাম দিয়ে আসা কত গুরুত্বপূর্ণ পুনরাবৃত্তি কোন ধারনা করে তোলে। একটি ডোমেন নাম নির্বাচন করা, আপনি অন্য বরং গুরুতর সমস্যা সম্মুখীন হবে - একটি হোস্টিং খুঁজে পেতে প্রয়োজন যা আপনার ওয়েবসাইট হোস্ট হবে। এখানে আপনাকে এমন পেশাদারের সহায়তা দরকার যিনি হোস্টিং পরিষেবাগুলির গুণমান এবং মূল্যের মধ্যে সর্বোত্তম সম্ভাব্য সংমিশ্রণটি নির্বাচন করতে পরামর্শ দেবেন। Easybuilder.pro পড়ুন সঠিক সময়: এই লোকেরা তাদের সাবস্ক্রিপশন মডেলের সাথে বিনামূল্যে হোস্টিং সরবরাহ করে যা আপনাকে সময়, অর্থ এবং শক্তি সঞ্চয় করে। একটি রঙ এবং শৈলী চয়ন করুন ওয়েবসাইট নির্মাতা থেকে একটি আদর্শ টেমপ্লেট নির্বাচন করার সময়, আপনি অন্যান্য হাজার হাজার ওয়েবসাইটের মত হতে ধ্বংস হতে পারে। যেমন, সমস্ত সম্ভাব্য উপাদান সম্পাদনা করা বাধ্যতামূলক। ডান রঙের স্কিম, ফন্টের শৈলী, এবং ছবি নির্বাচন করুন। মনে রাখবেন গুরুত্বপূর্ণ, কোডিংয়ের বুনিয়াদিগুলি বোঝার দরকার নেই: মাউসের এক ক্লিকেই সমস্ত উপাদান টেনে নিয়ে যেতে পারে। আপনি সত্যিই সৃষ্টি প্রক্রিয়া ভোগ করবে: মজা, সহজ, দ্রুত এবং এটি আপনার সৃজনশীল পাশে taps। ব্যক্তিগতভাবে, আমি কখনও কখনও নিশ্চিত না আমার গ্রাহকদের আমার ওয়েবসাইট বা না চান। এইজন্যই আমি চূড়ান্ত প্রবর্তনের আগে আমার বন্ধুদের বা পরিবারের সদস্যদের প্রতি প্রোটোটাইপ দেখাই। অন্যান্য মূল্যবান টিপ ফেসবুক গ্রুপ বা ফোরামে পেশাদার গ্রাফিকাল ডিজাইনার সাবস্ক্রাইব করা হয়। এটি বিনামূল্যে এবং যদি আপনি ভাগ্যবান হন তবে আপনি শিল্প পেশাদারদের কাছ থেকে সত্যিই ভাল উপদেশ পেতে পারেন।
কন্টেন্ট প্রস্তুত করুন আপনি যদি গ্রাফিক ডিজাইন প্রোগ্রামগুলির সাথে খুব পরিচিত না হন তবে আপনি অবশ্যই আপনার প্রকৃত ওয়েবসাইটের লেআউটটি ডিজাইন করতেও পারবেন না এমন প্রকৃত আনন্দ অনুভব করবেন। বেশিরভাগ ওয়েবসাইট উপাদান এবং প্লাগইন পূর্বনির্ধারিত এবং কেবল এক বা দুটি ক্লিকে ব্যবহার করার জন্য প্রস্তুত। যাইহোক, আপনি এখনও কন্টেন্ট গুরুত্ব সহকারে কাজ করতে হবে। ফটো এবং ছবি আইনগত হতে হবে এবং যতটা সম্ভব অনন্য হতে হবে। গ্রন্থে বিচিত্র, আকর্ষণীয় এবং কোন ব্যাকরণগত ত্রুটি ছাড়া বুঝতে সহজ হওয়া উচিত। যদি আপনার সামগ্রীটি লেখার জন্য পর্যাপ্ত সময় বা দক্ষতা না থাকে তবে এটি সহজেই আউটসোর্স করা যেতে পারে। মৌলিক অনুলিপি খরচ এত বেশি নয়। তবে, সামগ্রীতে কাজ শুরু করার আগে আপনাকে অবশ্যই অনেকগুলি প্রশ্ন বিবেচনা করতে হবে: - আপনার ওয়েবসাইট দর্শকদের কী বার্তা কি? প্রতিটি ওয়েবসাইট পৃষ্ঠায় ফোকাস বার্তা কি হবে? - আপনার দর্শকদের উত্সাহিত করতে এবং সন্তুষ্ট করতে কী করবে: পণ্যগুলি কিনুন, নিবন্ধন করুন, সাবস্ক্রাইব করুন বা আপনার পরিষেবাদি অর্ডার করুন? বিষয়বস্তুটি কীভাবে হওয়া উচিত তা সম্পর্কে কয়েকটি টিপস: 1. প্রাসঙ্গিক। সবসময় আপনার ওয়েবসাইটে তাজা এবং আপডেট তথ্য আছে চেষ্টা করুন। কোম্পানির বা "সংবাদ" সম্পর্কে পুরানো তথ্য যা এক বছর আগে প্রকাশ করা হয়েছিল, দর্শকদের আপনার ব্যবসা এবং কর্মক্ষমতা সম্পর্কে নেতিবাচকভাবে চিন্তা করবে। 2. কর্মের জন্য কলিং। প্রধান পৃষ্ঠায় দুই বা তিনটি (আরও নয়!) ক্রিয়াকাণ্ডের জন্য কল করুন: "কেনাকাটা করতে যান", "আমাদের কাজ দেখুন" এবং এভাবে। যে আপনার দর্শকদের আরও অন্বেষণ এবং পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে উত্সাহিত করা হবে। 3. কাঠামোগত। অসীম প্লেইন টেক্সট কেউ বহন করবে। গুরুত্বপূর্ণ বাক্যাংশগুলি হাইলাইট করতে শিরোনাম বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যবহার করুন: শিরোনাম, অনুচ্ছেদ, সাহসী ফন্ট এবং অন্যান্য শৈলী। এই তথ্য ভাল প্রকাশ করতে সাহায্য করবে। 4. Catchy। দয়া করে মনে রাখবেন যে আপনার দর্শকদের সামান্য এবং দীর্ঘতর পাঠ্যগুলি পড়তে একটু কম সময় আছে। প্রতিটি লাইন একটি সমস্যা সমাধান বা একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। অন্যথায় কেউ এটা পড়তে হবে। শিরোনাম বিশেষ মনোযোগ দিতে। তারা প্রাথমিকভাবে আপনার দর্শকদের মনোযোগ আকৃষ্ট।
আপনার ওয়েবসাইট প্রকাশ করুন এবং তার উন্নয়ন সম্পর্কে ভুলবেন না নকশা এবং উন্নয়নশীল যখন আপনি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে আপনার ওয়েবসাইট গবেষণা করেছেন। সবকিছু খুব বন্ধুত্বপূর্ণ এবং বুঝতে সহজ: নিশ্চিত করুন, সঠিক কর্ম, রং এবং নকশা জন্য কল। তবে, আপনার নিজস্ব মতামত এই সীমাবদ্ধ না। ব্যবহারকারীদের অন্তত একটি ছোট গ্রুপের সাথে এটি নিশ্চিত করা ঠিক হবে: বন্ধু, পরিবার সদস্য বা বিভিন্ন সামাজিক মিডিয়া গোষ্ঠী বা ফোরামের অজানা সদস্য। অগ্রিম একটি প্রশ্নপত্র তৈরি করা ভাল। এটি একটি নির্দিষ্ট মতামত এবং নির্দিষ্ট প্রশ্নের জন্য কিছু উত্তর পেতে সাহায্য করবে। সর্বশেষ টিপ, শুধুমাত্র বৈধ সমালোচনা মনোযোগ দিতে!
অভিনন্দন! এখন আপনি আপনার ওয়েবসাইট প্রকাশ করতে পারেন! অবশেষে! প্রকাশ একটি আনন্দদায়ক মুহূর্ত, কিন্তু এটি রাস্তা শেষ ��য় না। আপনি শুধু জাহাজ উত্থাপিত, কিন্তু আপনি এগিয়ে এবং এগিয়ে যাওয়ার জন্য বায়ু প্রয়োজন। ক্রমাগত আপনার ওয়েবসাইট বিকাশ: 1. এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান) সম্পর্কে আরও তথ্য পান যাতে আপনার ওয়েবসাইট গুগল, ইয়াহু, বিং বা অন্যের প্রথম পৃষ্ঠার অনুসন্ধান ফলাফলে প্রদর্শিত হয়। আদর্শভাবে শীর্ষে। 2. পর্যায়ক্রমে বিষয়বস্তু আপডেট করুন। এই সার্চ ইঞ্জিন সূচী উন্নত এবং আপনার ওয়েবসাইটে দর্শকদের আগ্রহ বৃদ্ধি হবে। 3. সামাজিক নেটওয়ার্কগুলিতে মেলিং, প্রচার এবং প্রতিযোগিতার মাধ্যমে দর্শকদের সাথে মিথস্ক্রিয়া বিকাশ করুন।
আমি আশা করি এই নিবন্ধটি আপনাকে অনুপ্রা���িত করবে এবং আপনার নিজের প্রথম ওয়েবসাইট তৈরিতে দ্বিধাগুলি সরিয়ে দেবে। গুড লাক!
Source: www.freesitemaker.net
2 notes
·
View notes
Text
ব্লগিং (blogging) কিভাবে শুরু করবেন ? (A to Z Full Guide)
ব্লগিং (blogging) কিভাবে শুরু করবেন ? (A to Z Full Guide)
আপনিও কি জানতে চাচ্ছেন, “২০২২ এ কিভাবে ব্লগিং শুরু করবেন” ? যদি হে, তাহলে এইটা আপনার অনেক ভালো এবং কাজের নির্ণয় হিসেবে প্রমাণিত হতে পারে। কারণ, আজ blogging বিশ্বের সব থেকে সফল অনলাইন ব্যবসা হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। এবং, ব্লগিং এর মাধ্যমে অনলাইন টাকা আয় করার জন্য, কোনো ধরনের বাঁধাধরা qualification এর প্রয়োজন হয় না। তাছাড়া, এখানে আপনি নিজের মালিক নিজেই। এবং, নিজেই একজন মালিক (boss) হিসেবে কাজ করতে…
View On WordPress
0 notes
Text
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/120213
পটিয়ায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে টিউশন ফি’র জন্য চাপ, অভিভাবকরা দুঃশ্চিতায়
.
পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধিঃ
পটিয়ার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ‘টিউশন ফি’ নিয়ে অভিভাবকদের মাঝে চরম বিরাজ করছে। করোনা সংক্রমণে গত ১৭ মার্চ থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ। প্রথমে ক্লাস পুরোপুরি বন্ধ থাকলেও পরে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনলাইনে ক্লাস চালিয়ে যেতে দেখা গেছে। এখন সব প্রতিষ্ঠানই টিউশন ফি পরিশোধের জন্য অভিভাবকদের নোটিশ ও ক্ষুদে বার্তা দিচ্ছে অভিভাবকদের এমনকি ফোন করে ও বেতন পরিশোধ করার জন্য চাপ দিচ্ছে।
কোনো কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর, বিকাশ অথবা রকেটের মতো মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে ফি পরিশোধের জন্য তাগাদা দিচ্ছে। এ নিয়ে পটিয়ায় শুরু হয়েছে চরম নৈরাজ্য। টিউশন ফি আদায় করতে পরবর্তী শ্রেণির প্রমোশন ও পরীক্ষাকে ঢাল করেছে কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান। করোনার কারণে পটিয়ার বিপুলসংখ্যক অভিভাবক টিউশন ফি পরিশোধ করতে পারেননি। তাদের কথা, অভিভাবকদের খুব কম সংখ্যকই সরকারি চাকরি করেন। করোনাকালে বেসরকারি চাকরিজীবী, ছোট ব্যবসায়ী, নিম্ন আয়ের পরিবারগুলো চরম আর্থিক চাপে পড়েছে। তাদের সংসার চালিয়ে নেওয়াই দায়। এ অবস্থায় বন্ধ স্কুলের টিউশন ফি পরিশোধের জন্য বার বার চাপ সৃষ্টি করা অন্যায়।
অন্যদিকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বেশিরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরই একমাত্র আয় টিউশন ফি। টানা সাত মাস শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করা যাচ্ছে না। বেতন-ভাতার ওপর নির্ভরশীল তারা। এ ছাড়া করোনাকালেও শিক্ষকরা কষ্ট করে অনলাইনে ক্লাস, পরীক্ষা নিয়ে একাডেমিক কার্যক্রম চালু রেখেছেন। তাহলে কেন অভিভাবকরা টিউশন ফি পরিশোধ করবেন না?
জানা গেছে, টিউশন ফি নিয়ে বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই অভিভাবকদের সঙ্গে শিক্ষকদের বচসা হচ্ছে। কোথাও কোথাও প্রতিষ্ঠানপ্রধানরা অভিভাবকদের কাছ থেকে টিউশন ফি আদায়ে শিক্ষকদের কাজে লাগাচ্ছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অভিভাবকরা এ ইস্যুতে পরস্পর চরম বৈরী পরিস্থিতিতে জড়িয়ে পড়ছে। যদিও শিক্ষা মন্ত্রনালয় হতে ‘টিউশন ফি আদায়ে অভিভাবকদের বাধ্য করা যাবে না’ মর্মে নোটিশ জারি করলেও তাতে পাত্তা দিচ্ছেন না শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানরা।
টিউশন ফি নিয়ে এই ন���রাজ্যকর পরিস্থিতির সম্পর্কে শিক্ষাউপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, ‘দুর্যোগের এ মুহূর্তে সবাইকে সহনশীল হতে হবে। যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আগামী কয়েক মাস চলার সামর্থ্য আছে, তাদের উচিত অভিভাবকদের জন্য সর্বোচ্চ ছাড় দেওয়া। তারা কিস্তিতে ফি নিতে পারেন, অতিদরিদ্র কারও কারও মওকুফ করে দিতে পারেন। আর যেসব অভিভাবকের সামর্থ্য রয়েছে, তাদের উচিত টিউশন ফি দিয়ে দেওয়া। কারণ ফি না পেলে প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ কীভাবে শিক্ষকদের বেতন দেবেন? প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ ও অভিভাবক উভয়কেই এক্ষেত্রে ছাড় দিতে হবে। করোনার এই সময়ে উভয়কেই আরও মানবিক হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন মন্ত্রী।পটিয়ার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ছোট বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে টিউশন ফি আদায়ের জন্য অভিভাবকদের ওপর বড় ধরনের চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানে আগাম বেতনও চাওয়া হয়েছে। ফি পরিশোধ না করলে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিল ও পরবর্তী ক্লাসে উন্নীত না করার ঘোষণাও কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে দেওয়া হয়েছে বলে জানান অভিভাবকরা।
যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো টিউশন ফির জন্য অভিভাবকদের চাপ দিচ্ছে সেগুলোর মধ্যে আছে পটিয়া আর্দশ উচ্চ বিদ্যালয়, এস আলম কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজ, রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয়, পটিয়া সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, পটিয়া খলিলুর রহমান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
অভিযোগ রয়েছে, এস আলম কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজের অভিভাবকদের কাছ থেকে টিউশন ফি আদায় করতে নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করে মোবাইলে ফোন দেওয়া হচ্ছে। টিউশন ফি পরিশোধ করা না হলে অনলাইন ক্লাস থেকে বহিস্কার ও পরবর্তী ক্লাসে উন্নীত করা হবে না বলেও শ্রেণিশিক্ষকদের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিভাবকদের অভিযোগ।
প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ প্রফেসর সজল কান্তি পাল বলেন, আমরা অভিভাবকদের ফোন দিচ্ছি বকেয়া বেতন পরিশোধ করার জন্য ব্যাংকে। করোনা পরিস্থিতির কারণে অনেক শিক্ষার্থী বকেয়া বেতন পরিশোধ করেনি। অনেকে মার্চ থেকে আট মাসের বেতন পরিশোধ করেনি। এ কারণে বকেয়া বেতন পরিশোধ করতে তাগাদা দেওয়া হয়েছে। কবে যে সব অভিভাবকরা বেতন দিয়ে অপারগতা প্রকাশ করবে তারা যেন স্কুলে এসে লিখিত আবেদন করলে আমরা বিবেচনা করব।
এমন অবস্থায় স্কুলের অতিরিক্ত ফিস বহন করা কঠিন হয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ করেছেন স্কুল পড়ুয়া দুটি সন্তানের মা নারগিস আকতার বলেন, স্কুল বন্ধ থাকার কারণে তাদের ইলেক্ট্রিসিটি বিলসহ অন্য খরচ তো হচ্ছে না। তাছাড়া প্রত্যেক বছর তারা বেতন বাড়ায়, প্রত্যেক বছর ডেভেলপমেন্ট ফি বাবদ টাকা রাখে। এখন সেই ফান্ড থেকে খরচ করুক। এত বছর তো ব্যবসা করেছে। কিন্তু ওরা আমাদের পরিস্থিতি বুঝতে চাইছে না।বেসরকারি স্কুলের অভিভাবকরা অনেকেই এরই মধ্যে স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিতভাবে জানিয়েছেন। কিন্তু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বলছে ভবন ভাড়া, বিশেষ করে শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন চালিয়ে নেয়ার কারণে তাদের পক্ষে বেতন কমানো সম্ভব হচ্ছে না।
সব মি��িয়ে স্কুল পরিচালনা করতে গিয়ে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে বলে জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক স্কুলের পরিচালকরা।
তারা বলেন, স্কুলের অপারেটিং খরচ যেমন বিদ্যুৎ বিল, লিফট, এসি- এগুলোর খরচ ৫%, বাকি পুরোটাই ভবন ভাড়া, আর শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন। আমাদের আয় তো শিক্ষার্থীদের বেতন থেকেই আসে। তারা বেতন না দিলে এ মানুষগুলো চলবে কিভাবে?
এর মধ্যে অনেক অভিভাবক শিক্ষার্থীদের স্কুল থেকে ছাড়িয়ে নেয়ায় আগের চাইতে আয় কমে গেছে। আপদকালীন ফান্ড ছিল সেটাও ফুরিয়ে যাওয়ার পথে। স্কুল কর্তৃপক্ষ ও শিক্ষকদের জন্য খরচ চালিয়ে নেয়া রীতিমতো অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
এককথায়, আমাদের আয় কমেছে। কিন্তু খরচ তো কমেনি। অভিভাবকরা তো অভিযোগ করেছেন কিন্তু শিক্ষকরা সেটাও পারছেন না।
এদিকে পটিয়ার বেসরকারি কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলো বড় ধরনের সংকটের মধ্যে আছে। এসব স্কুলের বেশিরভাগ শিক্ষার্থী স্বল্প আয়ের পরিবার থেকে আসায় বেশিরভাগই বেতন পরিশোধ করতে পারছে না।
এ কারণে মাসের পর মাস বেতন পাচ্ছেন না শিক্ষক ও কর্মচারীরা। এমন অবস্থায় স্কুলগুলোকে টিকিয়ে রাখতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে।
এমন পরিস্থিতিতে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। আপদকালীন এ সময়ে স্কুলগুলো চালিয়ে নিতে প্রণোদনা অথবা সহজ শর্তে ঋণের সু���োগ চেয়ে সরকারের বিভিন্ন মহলে তারা এরই মধ্যে আবেদন করেছেন।
শিক্ষকরা বলেন, শিক্ষার্থীরা না দিলে শিক্ষকদের বেতন আমরা কিভাবে দিবো? পটিয়ার বেশিরভাগ স্কুল গত সাত মাস ধরে কোনও বেতন দিতে পারছে না। আবার শিক্ষার্থীরা এত দরিদ্র পরিবারের যে আমরা তাদেরকেও চাপ দিতে পারছি না। এখন সরকার যদি আমাদের সহযোগিতা করে তাহলে আমরা দরকার হলে শিক্ষার্থীদের থেকে কোনও বেতনই নেব না।
এমন অবস্থায় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সম্প্রতি এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, স্কুল ও অভিভাবক দুই পক্ষকেই কিছুটা ছাড় দিয়ে মানবিক সমাধানে আসতে হবে।
0 notes
Text
দারাজ (daraz) থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন।
দারাজ (daraz) কী?
দারাজ হল চীনা মালিকানাধীন অনলাইন মার্কেটপ্লেস যেটি দক্ষিণ এশিয়ায় কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। এটি ২০১২ সালে জার্মান কোম্পানি রকেট ইন্টারনেটের মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১৮ সালের মে মাসে চীনা কোম্পানি আলিবাবা গ্রুপ দারাজ কিনে নেয়। ২০১২ সালে পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১৫ সালে এটি বাংলাদেশ ও��মিয়ানমারে কার্যক্রম শুরু করে। ফ্রিলেনসিং (freelancing) এ আপনি কখন সফল হবেন?
২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে কোম্পানিটি যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স ইন্সটিটিউট থেকে ৫০ মিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ লাভ করে। ২০১৬ সালের জুলাই মাসে দারাজ কায়মুকে অধিগ্রহণ করে। ২০১৮ সালের মে মাসে আলিবাবা গ্রুপ দারাজকে কিনে নেয়। সিপিএ মার্কেটিং করে ইনকাম করুন দারাজ থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন: অনলাইন থেকে আয় করা যায় আমরা সবাই জানি কিন্তু কিভাবে আয় করব এই বিষয়টা আমরা অনেকেই জানিনা এবং আমরা অনেকেই জানি আপওয়ার্ক ফ্রিল্যান্সার ফাইবার মার্কেটপ্লেস গুলো থেকে লক্ষ টাকা আয় করা যায় Youtube বলে দেবে ইউটিউব এ কতটা সময় কাটালেন দারাজ থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে দারাজ এফিলিয়েট প্রোগ্রাম এ জয়েন করতে হবে দারাজ আপনাকে 9 পারসেন্ট কমিশন তাদের যেকোনো একটি প্রোডাক্ট বিক্রি করে দেওয়ার মাধ্যমে আমাদের দেশে বর্তমান সময়ে অনেকেই অনলাইন থেকে কেনাকাটা করতে পছন্দ করেন এবং অনলাইনে অনেক ধরনের পণ্য পাওয়া যায় যেগুলোর মাধ্যমে আপনি সুন্দর ভাবে একটি প্রোডাক্ট নির্বাচন করতে পারবেন এবং অনলাইন থেকে অর্ডার করলে সেই প্রোডাক্টটি আপনার বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া হবে তাই এখন অনলাইন থেকে অনেকেই প্রোডাক্ট কিনে নিচ্ছে Sohoj Affiliates একাউন্ট করে নিন ৫০ টাকা, প্রতি রেফারে ১০ টাকা বাংলাদেশের ই-কমার্স সাইটে প্রতিদিন হাজার হাজার পণ্য বিক্রি হচ্ছে আপনি চাইলে তাদের পণ্য বিক্রি করে একটি ভালো অ্যামাউন্ট ইনকাম করে নিতে পারেন দারাজ থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে প্রথমে দারাজ এফিলিয়েট প্রোগ্রাম এর জয়েন করতে হবে দারাজ এফিলিয়েট প্রোগ্রাম এ জয়েন করার পরে আপনি দারাজ থেকে বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট এফিলিয়েট লিংক জেনারেট করতে পারবেন সেই লিঙ্ক আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করবেন এফিলিয়েট মার্কেটিং শিখে ক্যারিয়ার গড়ুন ! এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য অবশ্যই আপনার একটি ব্লগ সাইট এর প্রয়োজন হবে যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্টের রিভিউ এবং প্রোডাক্ট এর সুযোগ সুবিধা গুলো লিখে রাখবেন যে লেখাগুলো পড়ে একজন ব্যবহারকারী আকৃষ্ট হয়ে আপনার লিংকে ক্লিক করে প্রোডাক্ট কিনতে আগ্রহী হয় আর যখন আপনার লিংকে ক্লিক করে একটি প্রোডাক্ট কিনে নেবে আপনি সেখান থেকে সর্বোচ্চ 9% কমিশন পেয়ে যাবেন কিভাবে নিজেকে ফ্রিল্যান্সার বলি? দারাজ থেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার জন্য আপনাকে যে বিষয়গুলো লক্ষ্য করতে হবে সেগুলো হচ্ছে আপনাকে যেকোন একটা নিশ্চাস করে নিতে হবে যেমন একটি প্রোডাক্ট চয়েজ করে নিতে হবে আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইট এ বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে লেখালেখি করতে পারেন যে কোন প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করেন না কেন সুন্দর ভাবে আপনাকে একটি আর্টিকেল লিখতে হবে যেন পর একটু সুযোগ সুবিধা গুলো আপন�� ��কজন কাস্টমারের কাছে তুলে ধরতে পারেন যদি ভালো মানের কনটেন্ট লিখতে পারেন তাহলে আপনি বাংলাদেশেও এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন বিউটি ব্লগিং এর জন্যে ২০টি সেরা আইডিয়া দারাজ থেকে পেমেন্ট কিভাবে নিবেন দারাজ থেকে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য আপনার সরাসরি ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন বাংলাদেশের যেকোন ব্যাংক একাউন্টে আপনার দারাজ থেকে পেমেন্ট রিসিভ করতে পারবেন ডিজিটাল মার্কেটিং করে ব্যবসা করুন দ্বিগুণ লাভে তাছাড়া ইন্টার্নেশনাল মাধ্যম পেপালের মাধ্যমে আপনি দারাজ থেকে এফিলিয়েট কমিশন গুলো নিয়ে নিতে পারবেন দ্বারা যে কত সেল হচ্ছে কত টাকা বিক্রি হচ্ছে সবকিছু আপনার দারাজ এফিলিয়েট ড্যাশবোর্ডে দেখতে পারবেন ফেসবুক পেজ থেকে আয় করার সেরা ৭টি উপায় দারাজ থেকে কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং একাউন্ট তৈরি করবেন এবং কিভাবে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করবেন এই বিষয়ে যদি জানতে চান তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করুন আমরা পরবর্তীতে আপনাদেরকে দেখিয়ে দিব কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হয় এবং কিভাবে দারাজ এর সাথে অ্যাফিলিয়েট একাউন্ট তৈরি করবেন https://www.incometunes.com/wordpress-information/ Read the full article
0 notes
Video
লাইসেন্স ছাড়াই বিদেশ থেকে পণ্য আনার প্রক্রিয়া, সহজে পণ্য আমদানির নিয়ম লাইসেন্স ছাড়াই বিদেশ থেকে পণ্য আনার প্রক্রিয়া, সহজে পণ্য আমদানির নিয়ম এই ভিডিওতে কিভাবে বিদেশে থেকে, পণ্য আনবেন, বিদেশি পণ্য কেনা, বিদেশি পণ্য আনা, বিদেশি পণ্য বিক্রি, বিদেশি পণ্য বাজারজাতকরণ, বিদেশী পণ্যের ব্যবসা, পণ্য আমদানি, পণ্য বাজারজাতকরণ, বিদেশ থেকে পণ্য আনা, বিদেশি ব্যবসা, বিদেশের সাথে ব্যবসা প্রভৃতি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। ব্যবসার সুযোগ, বাংলাদেশে ব্যবসার সুযোগ, বাংলাদেশে ব্যবসা, বিদেশী পণ্য, আনতে করণীয়, বিদেশি পণ্য বিক্রয়,নতুন ব্যবসা, নতুন ব্যবসায়ী, ব্যবসার সুযোগ,ব্যবসায়িক সাফল্য প্রভৃতি বিষয়গুলো আমরা ভিডিওর মাধ্যমে তুলে ধরে থাকি।কোন প্রকার, লাইসেন্স ছাড়াই, কিভাবে বিদেশী পণ্য, আমদানি করবেন কলকাতা থেকে কত কেজী মাল আনতে পারবে, ভারত থেকে কি কি আনতে পারবেন, ভারত থেকে কিভাবে মাল আনবেন, dhaka to agatola by bus, dhaka to india by train, ইন্ডিয়া থেকে কত কেজি মাল আনা যাবে, ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা করতে কি লাগে, ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা ২০২০, ইন্ডিয়া ভ্রমন, ইন্ডিয়া ভ্রমন খরচ কত, by train india, চায়না ��া ইন্ডিয়া থেকে ডোর টু ডোর সার্ভিস, ডোর টু ডোর সার্ভিস, door to door service from china, door to door service, কিভাবে চায়না বা ইন্ডিয়া থেকে ডোর টু ডোর সার্ভিস, ইন্ডিয়া থেকে ডোর টু ডোর সার্ভিস, বিমানে পণ্য আমদানি করতে কত টাকা ভাড়া লাগে, বিমানে পণ্য আমদানি, পণ্য আমদানি করতে কত টাকা ভাড়া লাগে, online driving license bd, You also can visit our office to know all. address : Huzaifa Enterprize, 55/A, Purana Palton, HM Siddique Mansion, 2nd floor, Dhaka-1000, Bangladesh Mobile: +8801618450580 (Please sms only) Import export, import export business, how to buy from alibaba, business idea in bangla, small business ideas, business ideas, home business ideas, germany visa, alibaba business 2020, how to payment alibaba, alibabar payment korar niyom, kivabe alibaba theke product kinbo, alibaba theke kivabe bangladeshe anbo, www.alibaba.com, alibaba.com, alibaba.com bangladesh আলিবাবা থেকে পণ্য কেনার নিয়ম, পণ্য আমদানি, বাংলাদেশে ব্যবসা, বিদেশী পণ্য, impex international, impex, cnf agent, business, ছোট ব্যাবসা, লাভজনক ব্যবসা, অল্প পুঁজির ব্যাবসা, বিজনেস আইডিয়া, বেস্ট ব্যবসা, সেরা ব্যবসা, নিউ ব্যবসা, 2020, আইআরসি ছাড়া, এলসি ছাড়া, মাত্র 1 শতাংশ, বৈধভাবে মেশিনারিজ, আনার সিস্টেম, কারক, ব্যবসায়ী, লাইসেন্স কত প্রকার, লাইসেন্স করার নিয়ম, ডিভিডি টিউটোরিয়ার, কোর্স পরিচিতি, অনলাইন কোর্স, কোর্স, ট্রেইনিং, প্রশিক্ষণ, ডিভিডি, ফ্রিল্যান্সিং,লাইসেন্স ছাড়াই, বিদেশ থেকে, পণ্য আনার প্রক্রিয়া, সহজে পণ্য, আমদানির নিয়ম আলিবাবা থেকে পণ্য আমদানী, পণ্য আমদানী, চীন থেকে পণ্য আমদানী, ow to sourcing product from alibaba, how to import, চীন থেকে কিভাবে আমদানি করতে হয়, বিদেশ থেকে পণ্য আনার নিয়ম, বিদেশ থেকে পণ্য আমদানির নিয়ম, আমদানি পদ্ধতি, আমদানি রপ্তানি প্রক্রিয়া, ইন্ডিয়া থেকে পন্য এনে ব্যবসা, আমদানি রপ্তানি ব্যবসা, বিদেশ থেকে কি কি আনা যাবে, ভারত থেকে পণ্য আমদানি, এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যবসা, চায়না থেকে পণ্য আমদানির ব্যবসা শুরু করবেন যেভাবে, export import ব্যবসা করার কৌশলসমূহ, আমদানি ও রপ্তানি লাইসেন্স, কোন প্রকার, লাইসেন্স ছাড়াই, কিভাবে বিদেশী পণ্য, আমদানি করবেন, কিভাবে বিদেশে থেকে, পণ্য আনবেন, বিদেশি পণ্য কেনা, বিদেশি পণ্য আনা, বিদেশি পণ্য বিক্রি, বিদেশি পণ্য বাজারজাতকরণ, বিদেশী পণ্যের ব্যবসা, পণ্য বাজারজাতকরণ, বিদেশ থেকে পণ্য আনা, বাংলাদেশে ব্যবসার সুযোগ, আনতে করণীয়, বিদেশি পণ্য বিক্রয়, নতুন ব্যবসা, নতুন ব্যবসায়ী, ব্যবসায়িক সাফল্য, ইন্ডিয়ার ব্যবসায়ীরা, বাংলাদেশ থেকে, যেকোনো পণ্য, নিতে চাইলে করনীয়, বাংলাদেশী পণ্য, বাংলাদেশী ব্যবসায়ী, বাংলাদেশী এক্সপোর্টার, বাংলাদেশী রপ্তানিকারক, বাংলাদেশী সরবরাহকারী, বাংলাদেশের সাথে ব্যবসা, বাংলাদেশি প্রডাক্ট, পণ্য নিতে যা জানতে হয়, বিদেশে বসে আমদানি, বিদেশে বসে ব্যবসা, প্রবাসীদের আমদানি, প্রবাসীদের ব্যবসা, প্রবাসীরা কিভাবে ব্যবসা করবেন, বাংলাদেশ ইন্ডিয়া, আমদানী রপ্তানি লাইসেন্স, , নতুন আমদানি লাইসেন্স, রপ্তানি লাইসেন্স, আমদানি লাইসেন্স, নতুন রপ্তানি লাইসেন্স, অনলাইনে ড্রাইভিং ল��ইসেন্স করার নিয়ম, কোন পণ্য, রপ্তানি করবেন, kon ponno roptani korben, রপ্তানির বিভিন্ন পণ্য, পাট, চা, চামড়া, চিংড়ি, প্লাষ্টিক ষ্ট্রীপ, পুরাতন কম্পিউটার এবং টিভির প্লাষ্টিক কভার, মাছের পোটকা, শুঁটকি, মাছের আঁশ, গরুর ভুঁড়ি, ফুলের ঝাড়ু, জুটকটন, রিরোলিং মিলের স্ক্র্যাপ, নারিকেলের ছোবড়া, হস্তশিল্প ও কুটির শিল্প, কাঠে�� তৈরি পণ্য, চুল, টুপি, alibaba ecommerce, ঢাকায় বসে সরাসরি আলীবাবা, alibaba theke kivabe kinbo, china product in bangladesh, alibaba2bd, ali2bd, aliexpress, amazon, alibaba shop, alibaba product, চায়না থেকে পণ্য ক্রয়, alibaba wholesale ব্যবসায়িক জাতির গর্বিত অংশীদার হতে সফল উদ্যোক্তা হিসাবে আপনার উন্নতির জন্য ও জীবন দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সকল প্লাটফর্মে আমাদেরকে ফলো করুন- Facebook: https://bit.ly/3d0EQw6 Twitter: https://bit.ly/2X2Y8vn LinkedIn: https://bit.ly/2TzU9UW Blogger: https://bit.ly/2TxOjDa Instagram: https://bit.ly/2Xp00gS Website: https://huzaifaenterprize,com/ | https://huzaifabd.com/ For more videos : https://bit.ly/2VuhDJN Our Office Address: Huzaifa Enterprize 55/A, Purana Palton, HM Siddique Mansion, 2nd Floor, Dhaka-1000. E-mail: [email protected] https://www.facebook.com/HuzaifaEnter... Mob : +8801618450580 Call/ SMS between 10am -5pm. Bangladesh Standard Time. To know more : https://bit.ly/2VuhDJNSHOW LESS
0 notes
Video
ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনার জেলার পণ্য, আপনার জন্য জীবনে বড় সুযোগ [ব্য...
ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনার জেলার পণ্য, আপনার জন্য জীবনে বড় সুযোগ [ব্যবসার পণ্য] ব্যবসা শুরু করার জন্য, ব্যবসার তালিকা, ব্যবসার ধারণা, ব্যবসার আইডিয়া, ছোট ব্যবসার পণ্য, বড় ব্যবসার পণ্য, যা নিয়ে ব্যবসা, শুরু করা যায়, কি দিয়ে, ব্যবসা শুরু করবেন, ব্যবসা শুরুর পণ্য, ব্যবসা শুরুর জন্য, ব্যবসার খবর, ব্যবসার নাম, ব্যবসার নিয়ম, ব্যবসার আইন, ব্যবসার হিসাব, ব্যবসার পণ্য, ব্যবসার আইডিয়া 2019, ব্যবসার আইডিয়া 2020, ব্যবসার আইডিয়া 2021, ব্যবসার আইডিয়া 2022, ব্যবসার আইডিয়া 2023, ব্যবসার আইডিয়া 2024 https://youtu.be/60xaxeNyT0M Huzaifa Enterprise, ১ লাখ টাকায় ব্যবসা, লাভজনক ব্যবসার ধারণা, ব্যবসা করার নিয়ম, স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া, ব্যবসা পরিকল্পনা, ৫ লক্ষ টাকায় ব্যবসা, সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি, কৃষি ব্যবসা আইডিয়া, business idea, small business, পণ্য আমদানি, pujikom, business ideas in bengali, new business idea, পণ্য নির্বাচন, ব্যবসা করতে চাই, new business, ব্যবসার আইডিয়া, ব্যবসা, business, import, চায়না থেকে পণ্য আমদানি, কোন পণ্যের ব্যবসা করতে পারি, product selection, product selection for business, ছোট ব্যবসার ধারনা, নতুন ব্যবসার আইডিয়া, ব্যবসা শুরুর প্ল্যান, how to start a new business, নতুন ব্যবসা, নতুন ব্যবসা শুরুর প্ল্যান, start a new business, বিজনেস আইডিয়া, লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া, a new business, real business, অল্প পুঁজিতে ব্যবসা, বিডি ব্যবসা, bd business, bangladesh business, বাংলাদেশ ব্যবসা, business in bangladesh, ব্যবসা বাণিজ্য, business in bd, ছোট ব্যবসা, small business in bd, বাংলাদেশে ছোট ব্যবসা, import business, indian product, indian product import, indian sari import, business idea for student, entreprenuer, new entreprenuer, motivation, business motivation, low invest business, with out invest business বাংলাদেশী পণ্য, বাংলাদেশী ব্যবসায়ী, বাংলাদেশী এক্সপোর্টার, বাংলাদেশী রপ্তানিকারক, বাংলাদেশী সরবরাহকারী, বাংলাদেশে ব্যবসা, বাংলাদেশের সাথে ব্যবসা, বাংলাদেশি প্রডাক্ট, বাংলাদেশ থেকে পন্য নিয়ে ব্যবসা, পণ্য নিতে যা জানতে হয়, বিদেশে বসে আমদানি, বিদেশে বসে ব্যবসা, প্রবাসীদের আমদানি, প্রবাসীদের ব্যবসা, প্রবাসীরা কিভাবে ব্যবসা করবেন, entreprenrur, export-import, কোন পণ্য, দ্রুত ভালো করা যাবে, কোন পণ্য নিয়ে ব্যবসা করলে, ব্যবসা বড় হবে, তাড়াতাড়ি বড় হতে পারবেন, লাভ বেশি হবে, সকল পণ্য কাজে আসবে, কোন পণ্যই কাজে আসবে না, পণ্য বা��াই, লাভজনক পণ্য, পণ্য তালিকা, লাভজনক পণ্য তালিকা, ব্যবসার পণ্, পণ্যের ব্যবসা, বড় ব্যবসায়ীর পণ্য, কোন পণ্য নিয়ে ব্যবসা, কোটিপতির পণ্য, কোন পন্য নিয়ে, ব্যবসা করব, china business ideas, চায়না থেকে ইমপোর্ট, পাইকারি কাপড় পাইকারি বাজার, ঝুঁকিহীন ব্যবসার আইডিয়া, অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা, business ideas, 6 টি পণ্য তৈরি, অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া, business ideas in bangladesh bangla, business information, uddokta barta, uddokta, sme uddokta, enterperners, business icon, babsha banijo, babsha, modern business, business life, ব্যবসার কথা, ব্যবসা পরামর্শ, স্টার্টআপ, ফ্রি ওয়ার্কশপ e-commerce website, e-commerce tutorial, e-commerce workshop, free ecommerce workshop, free ecommerce training, free ecommerce website, অনলাইন বিজনেস কিভাবে করব, বিজনেস রিপোর্ট, how to import from china, import from china, importing from china, import from china to usa, how to import from china to india, how to ship from china to amazon fba, importing from china to india, how to import from china to usa, আলিবাবা থেকে পণ্য আমদানী, পণ্য আমদানী, চীন থেকে পণ্য আমদানী, ow to sourcing product from alibaba, চীন থেকে কিভাবে আমদানি করতে হয় import procedure in bangladesh, huzaifa enterprise, export and import business, how to import, small business ideas, business ideas bang, online shop, digital market, digital marketing, e-shop, f-shop, e-commerce, f-commerce, facebook marketing, product for online shop, online shop bangladesh, how to sale in amazon in bengali, how to start business with amazon free business ideas for beginners, how to registration for sale in amazon, online bisnas kivaba korbo, online business ideas in bangla, startup in bengali, small business ideas in bangladesh, best business ideas in bangladesh, business ideas for entrepreneurs, easy businesses to start, start business today, risk free businesses in bangladesh, Welcome to Huzaifa Enterprize. We are Exporter, Importer, Supplier, buying house & Sourcing agent. We want to work as delegate or local representative or local partner of foreign companies, investors & buyers. We are working for #New_Business_Ideas #Import_Export_International_Trade #Business_Opportunity #Removing_Poverty #Creating_Job_Opportunity #Making_people_confident #Doing_Business_anywhere #Company_Formation #Making_Documents_easily #Investing_proper_way #Securing_Money #Helping_people #Giving_tips #Giving_techniques #Making_Business_easy in Bangladesh. আমরা উদ্যোক্তাদের জীবনের গল্প কে, জীবনের সংগ্রাম কে, ছোট থেকে বড় হওয়া কে, কষ্ট করে সফল হওয়া কে, nijer bolar moto akta golpo কে, নিজের বলার মত একটা গল্প কে, কম পুঁজিতে বড় হওয়াকে, পুঁজি কম থাকাকে,নিজের মূল্যবোধকে, নিজের জ্ঞানকে - সম্পদ মনে করি।তাদের এই সম্পদ বৃদ্ধির জন্য আমরা সব সময় চেষ্টা করি। তাই আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে ব্যবসায়িক জাতির গর্বিত অংশীদার: https://bit.ly/2VuhDJN
0 notes
Text
a k m mozammel haque, will see you
মহান মুক্তিযুদ্ধে যে সব উন্মাদ পাগল নিজের জীবন দিয়ে দেশকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করার জন্য ঝাপিয়ে পড়েছিল; তারা কেন অবহেলিত? আ ক ম মোজাম্মেল হক? মহান আল্লাহ্র দরবারে আপনাকে জবাব দিহি করতে হবে। ভুলে যাবেন না-জাতিরজনক তাঁর নিজের ৩ সন্তানের চেয়ে কোন মুক্তিযোদ্ধাকে কম ভালো বাসেননি। কাউকে সন্মান না দেখাতে পারেন, কোন মুক্তিযোদ্ধাকে অপমান করার অধিকার আপনার নেই; আপনি হোন মন্ত্রী সাংসদ বা কোন ব্রিগেডিয়ার অথবা জেনারেল আব্দুল্লাহ । শেখ হাসিনারও কোন অধিকার নেই কোন মুক্তিযোদ্ধাকে অপমান করার। mind it. ৭ দিন কি ৮ দিন পায়ে হেটে না খেয়ে মুজিবনগরে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলাম একটি স্বাধীন সার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার নেশায়। এ নেশা সাড়ে সাত কোটি মানুষের রক্তে মাংসে অস্তিত্বে মগজে সেলের মত বিধেছিল ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ “পশ্চিমা হানাদার বাহিনীর হাত থেকে বাংলাকে মুক্ত করতে হবে” জাতিরজনকের এই উদাত্ত আহবানে সারা দেয়া কী ভুল সিদ্ধান্ত ছিল? তাই আমি মুক্তিযোদ্ধা। নামবিহীন অস্তিত্ববিহীন মুক্তিযোদ্ধা! নাম বদলে দিলাম। মোঃ মোকতেল হোসেন থেকে নাম বদলে হয়ে গেলাম মোকতেল হোসেন মুক্তি। পরবর্তীতে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু ১৩ই এপ্রিল ১৯৭২ সালে মন্ত্রী পরিষদ গঠন করে প্রধানমন্ত্রী হলে মাদারীপুরের কৃতি সন্তান মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক খাদ্যমন্ত্রী প্রয়াত ফনি ভূষন মজুমদারের অনুস্বাক্ষরে বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ তহবীল থেকে এক হাজার টাকার অনুমোদন (মাদারীপুর মহকুমা প্রশাসক অফিসে) এবং ৩ বান ঢেউ টিন প্রদান করেন। ভূমি মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীদের রেকর্ডে একজন মুক্তিযোদ্ধার কোটায় আমার চাকুরী হয়েছিল। স্বাধীন বাংলাদেশের সচিবালয়ে আমিই ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রথম নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারী ছিলাম। আমার ডিউটি ছিল জননেত্রী শেখ হাসিনার ফুফা, বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি, সাবেক চীপ হুইপ আলহাজ্ব হাসনাত আব্দুল্লাহ সেরনিয়াবাত এর গর্বিত পিতা, যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনি ভাইয়ের শ্বশুর, সাংসদ ব্যারিষ্ঠার তাপসের নানা সাবেক কৃষক লীগের সভাপতি ভুমি মন্ত্রী ও পরবর্তীতে পানি সম্পদ মন্ত্রী শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায়।ইতিহাসের ঘৃণ্য কালো অধ্যায় ১৫ই আগস্টের মধ্যযূগীয় বর্বর হত্যাকান্ডের লাশ দেখে আমি পাগল হয়ে যাই। পিজি হাসপাতালে আমার ৩ মাস চিকিৎসা চলে এবং সে তিন মাসের বেতন ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তন করে। এ কথা সকলেই জানেন। আমি ভারতের প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা। আমার ঘরের সব কাগজপত্র আমার ভাইদের শিক্ষার সনদ, জমির দলিল দস্তাফেজ সমূহ সব মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ছিড়ে ফেলি। আমার পরিবারের সব আমি ধংস করে ফেলেছিলাম। ভুমি মন্ত্রনালয় তার প্রমান। আমি মন্ত্রীকে এসব কথা বলাতে আমাকে অপমান করতে পারেন না। আমি প্রবাসে থাকি। আমাকে আবেদনের সুযোগ না দিয়ে অপমান করার অধিকার মন্ত্রীর নাই। তিনি আমার দরখাস্ত গ্রহন করা ও না করার অধিকার রাখেন কিন্তু মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর নির্দেশে আমাকে অপমান করতে পারেন না। তিনি আমার আবেদনে লিখেছেন “যেহেতু আবেদনকারী বহুবার দেশে এসেছিলেন এবং আবেদন করেন নি তাই তার আবেদন গ্রহন করা গেল না” তিনি মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর শিখানো কথা মত বললেনঃ ৪৫ বছর পরে মুক্তিযোদ্ধা হতে এসেছে। বে�� করে দেন”। আমি মুক্তিযোদ্ধাই নই, একজন সক্রিয় আওয়ামি যোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ ছাড়া আমার জীবনে অন্য কোন বিষয় কাজ করেনি এবং এ মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগই আমার ধ্যান ধারনা চিন্তা চেতনা আদর্শ এ কথা প্রমান করে আমার ৬০ হাজার প্রায় লীফলেটস, ব্যানার ও পোষ্টার এশিয়ায় ইন্টারনেট চালু হবার পর থেকেই কার বিনা প্ররোচনায় করে এসেছি। শুধু তাই নয় আমি ২০০ ওয়েব সাইট ও ব্লগ মেইনটেইন করি যা’শুধু যুদ্ধাপরাধী মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ সংক্রান্ত। এ সকল ছবি ও ব্লগ/ওয়েবসাইটগুলোই প্রমান করে যে আমি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে রীতিমত একজন বদ্ধ উন্মাদসম গবেষক। Just write my name on the google search engine where you’ll get real Identity of mine “write Moktel Hossain Mukthi or muktimusician. এ ছাড়াও আমি একজন একনিষ্ঠ অনলাইন আওয়ামী যোদ্ধা। মালদ্বীপের বঙ্গবন্ধু পরিষদ এবং আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, মালদ্বীপের মাটিতে আমিই সর্ব প্রথম মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু এবং পাকিস্তানের ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য জনসভায় বক্তৃতা প্রদান করে পাকিস্তান হাই কমিশনের মামলা খাওয়া একজন মালদ্বীপ সরকারের শিক্ষক। মন্ত্রী মহোদয় এ সব পরিচয় জানার পরেও বলেন নি যে আপনি বসেন বা কিছু বরং তাঁর আচার ব্যবহার এতই রুঢ় ছিল যা’ শিবির বা জামাতের কারো সাথে করছেন বলে অনুমেয়। আমার সাথে ভদ্র ভাষায় কথাও বলেন নি। এক পর্যায়ে জেনারেল সুবিদ আলীর কথায় তিনি আমাকে ঘাড় ধরে তাঁর কক্ষ থেকে বেড় করে দেয়ার কথা বলেন এবং অতঃপর………।। তিনি মন্ত্রী না হলে হয়তো সেখানেই কোন দুর্ঘটনা ঘটে যেতো। আমি আমার নিজেকে নিয়ন্ত্রন করে চলে আসি। আমার সহযোদ্ধারা এখনো অনেকেই বেচে আছেন। ড: গোলাপ আমার সাথের একই ক্যাম্পের যোদ্ধা। আওয়ামি যোদ্ধা। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী সব সময় প্রচন্ড মিথ্যা কথা বলেন। যা’ মিডিয়া ও বক্তৃতায় বলেন, বাস্তবের সাথে তার কোন মিল নেই; তিনি যা বলেন সব মিথ্যা কথা মিথ্যা তথ্য। এখনো বহু আসল মুক্তিযোদ্ধার নাম তালিকাভুক্ত করতে পারেনি অথচ তিনি বক্তৃতায় ঘোষনা করলেন সকল জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড করা হবে। আসল অনেক মুক্তিযোদ্ধার নামই সংগ্রহ করতে পারেন নি-তিনি কিভাবে এ ঘোষনা প্রদান করেন? তার দেয়া সব তথ্য জাতিকে বিভক্ত করছে; মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কলঙ্কিত হচ্ছে। নতুন তালিকা প্রণয়নের নামে এগুলো প্রতারণা। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী মিথ্যাচার করছেন। মিডিয়া, দেশবাসী এমন কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে প্রতারণা করছেন । দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উপজেলা ও জেলাসমূহে যে দুর্নীতি চলছে, যে সনদ ও মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাইয়ের নামে ব্যবসা বাণিজ্য শুরু হয়েছে তাতে আওয়ামী লীগের বিগত বছরগুলোর সকল সফলতা এমন কি মহান মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগের যে অবদান সব মলিন হয়ে যাবে এই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীদের মত স্বজনপ্রীতি দুর্নীতি গ্রস্থ নেতা/কমান্ডারদের কারনে। কারন আপনি আদর্শিক কারনে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষন ও মুক্তিযোদ্ধাদের মূল্যায়ন করছেন। সমস্ত মন্ত্রী এম পি দের তৃনমূলের সাথে কোন সম্পর্ক নেই। ক্ষমতা ও অর্থ সম্পদ শালী মধ্য শ্রেণীর নেতা যার মধ্যে অর্ধেকই প্রায় জামাত শিবির ও বি এন পি, তাদের সাথে তাল মিলিয়ে, হাত মিলিয়ে আমার মত পাগল ছাগল নিবেদিত ত্যাগি সৎ নিষ্ঠাবান অভিজ্ঞ উচিত কথাবলার প্রকৃত মুক্তিসেনাদের এভাবেই তারা অপমান তাচ্ছিল্য করে দূরে সরিয়ে রাখে। যে কারনে ছাত্রলীগের ছেলেদের সেনাবাহিনী নৌ বাহিনী বিমান বাহিনী পুলিশ বিজিবি ও অন্যান্য সরকারী ভালো পদে চাকুরী হয় না। কারন ওরা ত টাকা দিতে পারবে না। দলীয় ছাত্র লীগের ছেলেদের নিকট টাকা চাইতেও পারে না; যদি আবার নেত্রীকে বলে দেয় বা জানিয়ে দেয়। তাই গোপনে আওয়ামী লীগের নেত্রীর বিশ্বাসী নেতাগন গোপনে চাকুরী প্রদান করে, স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ছাত্রীদের ভর্তির সুপারিশ ও তদবীর করে জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েদের । কারন টাকা পাওয়া যাবে।উত্তরা ও এয়ারপোর্ট থানা এলাকায় আমার বাস। আমার জানা মতে ঠিক আমারই মত ত্যাগি জীবনবাজী রেখে নৌকার জন্য ভোট সংগ্রহ কারীর একটি মেয়েকে বঙ্গ মাতা স্কুলে ভর্তির জন্য কি না করেছে? মায়া ভাই পর্যন্ত বিষয়টি জানতেন। সে মেয়েটি সুযোগ পায়নি; দেখা গেছে-ঢাকা এয়ারপোর্ট ও বিমানে চাকুরীরত জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েরা অজানা রহস্যের কারনে সবাই সুযোগ পেয়ে গিয়েছে। এর নাম স্বাধীনতা ? মুক্তিযুদ্ধ ? আওয়ামী লীগ ? এত সে বঙ্গবন্ধুর নৌকা ডুবানোর দুরদন্ত শয়তানী মাঝি খন্দকার মোস্তাক আহমেদ, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, চাষী মাহবুবুল আলম, নূরুল ইসলাম, কে এম ওবায়দুর রহমান তাহের উদ্দিন ঠাকুরদের চেয়ে একটূ কম নয়। আমিই হলাম বাঙ্গালী জাতির মধ্যে সবচেয়ে কুলাঙ্গার। ধিক্রিত অবহেলিত লাঞ্ছিত মূর্খ বেয়াকুপ বেয়াক্কেল আহাম্মদ বোকা গাধা । না পারলাম প্রাণ খুলে হাসতে না পারলাম দুটি কন্যা সন্তানকে প্রাণ খুলে হাসাতে। কি লাভ হল? এ স্বাধীনতায়? যে স্বাধীনতা আমার অস্তিত্বকে স্বীকৃতি দেয় না; সে স্বাধীনতাকে আমি কেন স্বীকৃতি দেব? রাষ্ট্রই যদি আমাকে নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি না দেয়, আমি কেন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবো? কেউ দেবে না। এটাই নিয়ম, এটাই লজিক। জানি আমি এতে হবো রাষ্ট্রদ্রোহী। তাও মন্দ কী? একটা কিছু ত হবো? আওয়ামী লীগের একজন মন্ত্রী একজন মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাড় ধরে বেড় করে দেয়?? এ স্বাধীনতার অর্থ কী? কেন পেলাম? কি আশায় স্বাধীন হলাম? কিসের নেশায় নৌকা নৌকা মুজিব মুজিব করে জীবনের শেষ অবস্থানটুকুকে ধূলিসাৎ করে দিয়ে নির্বাসিত হলাম এই দ্বীপ রাজ্য মালদ্বীপে । ভুল কোথায়? ভুল তো আছেই হয়তো জানিনা জীবনের কোথায় কোন সিদ্ধান্তে বড় রকমের ভুল ছিল। তাই ভুলের মাশুল দিয়ে গেলাম ৬৫ বছর বয়সের মুক্তিযোদ্ধা মোকতেল হোসেন মুক্তি। ভুল তথ্য দিচ্ছেন। এর সমাধান চাই। এর একটি পরিস্কার ব্যাখ্যা চাই; সত্যের জয় হবে; তাই চাই; জাতিরজনকের নাম ভাঙ্গিয়ে কেউ ক্ষমতায় থেকে বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদের নিয়ে রঙ তামাশা করবে; মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের নামে ব্যবসা করবে, এর জন্য যুদ্ধে যাইনি, এর জন্য ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী শহীদ হয়নি; এর জন্য ২ লক্ষ ৪০ হাজার মা বোনের ইজ্জত হারায়নি। আসল মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকাই করতে ব্যর্থ মোজাম্মেল হক। এই মিথ্যাচারের জন্য আল্লাহ্ বিচার করবেন রোজ হাসরের দিন। মহান আল্লাহর বিচারে কারো হাত নেই। আল্লাহর উপরে কোন মন্ত্রী নেই; আল্লাহর উপরে বিচারক নেই; রোজ হাসরের থেকে শক্তিশালী ক্ষমতাবান কোন আদালত নেই। বহু আসল মুক্তিযোদ্ধা এখনো তালিকার বাইরে এবং এ সমস্যা আগামী ১০০ বছরেও কোন সরকার সমাধান করতে পারবে না। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড হবে । মন্ত্রী নিজেও জানে না যে উপজেলা জেলা গুলোতে এই তালিকা নিয়ে কি পরিমান টাকার ছাড়াছড়ি চলছে? কি পরিমান ব্যবসা করছে নব্য থানা কমান্ডারগণ। এমন কোন উপজেলা নেই যেখানে সত্যকারের মুক্তিযোদ্ধা বাদ পড়ে নাই এবং ভূয়া মিথ্যা তথ্য প্রদানকারী মন্ত্রীর ক্ষমতা বলে নয়তো এম পির ক্ষমতা বলে অথবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ক্ষমতা বলে নতুন তালিকায় নাম লিখিয়েছে। এমন প্রমান আমার গ্রামে আমার ইউনিয়নে রয়েছে। আমি ত অন্যের ক্কথা শূনে এ সব লিখিনি ভাই।ফুরিয়ে যাচ্ছে ৭১ এর সোনার ছেলে মেয়েরা, বেচে থাকবে শুধু ৭১ এ জন্ম নেয়া নব্য মুক্তিযোদ্ধারা, যারা লক্ষ টাকায় মুক্তিযুদ্ধের সনদ কিনে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে। আমরা মুজিবনগরে (ভারতে) প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এর চেয়ে বড় পরিচয়ের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপ ভারতের চাদপাড়া এবং পরবর্তীতে ব্যারাকপুর মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ শিবিরে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা এবং আমরাও একই সময়ে একই শিবিরে একই কমান্ডারের অধীন প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা। ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপের নাম যদি মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তালিকায় থাকতে পারে, তবে আমাদের নাম থাকবে না কেন? শুধু আমরা নই, সারা বাংলাদেশে বহু অখ্যাত অপরিচিত অশিক্ষিত অজো পাড়া গায়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বহু প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নাম এখনো তালিকাভুক্ত হয়নি। বহু মুক্তিযোদ্ধা ইতোমধ্যেই পরলোকগমন করেছেন, কোন স্বীকৃতি ও সুযোগ সুবিধা ভোগ না করেই তারা চলে গেছেন বাঙ্গালী জাতিকে মহান স্বাধীনতা প্রদান করে। তাদের নাম কে তালিকাভুক্ত করবে? কেন একটি সঠিক তদন্ত কমিটি কর্তৃক সারা দেশে ��ুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করা হয়নি? এ প্রশ্ন সরকার ও দেশবাসীর কাছে। আমরা মনে করি মহান মুক্তিযুদ্ধের নেত্রিত্বদানকারী দল হিসেবে জাতিরজনক বংগবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকারের এ মহান দায়িত্ব মুক্তিযোদ্ধাদের জীবদ্ধশায় সম্পন্ন করা উচিত। সবাই শেয়ার করুন, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সত্যিকারে শ্রদ্ধা থাকে। আমার সার্টিফিকেট দরকার নাই। কোন ভাতার দরকার নাই। আপনি মুসলমান দাবী করলে আমি কেন করবো না? আমিও তো নামাজ পড়ি? মন্ত্রী আমাকে অপমান করতে পারে না। তার চেয়ে আওয়ামী লীগের জন্য আমার অবদান সেই ৬৯ থেকে অদ্যাবধি তিল পরিমান কম নয়; বঙ্গবন্ধু আমাকে চাকুরী দিয়েছিলেন সচিবালয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। অমুক্তিযোদ্ধা ভাতা পায় এবং তা আওয়ামী লীগের আমলে এবং আওয়ামী লীগের মন্ত্রীর স্বাক্ষরে কেন? আমার কি ইচ্ছে করে না যে আমার সন্তান মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হোক। আমার সন্তানের কি ইচ্ছে করে না, তার বাবা মুক্কতিযোদ্ধা এ কথা অন্য দশজনের নিকট বলে গৌরব বোধ করতে? মন্ত্রীর ইচ্ছে মত চলতে পারে না; এ সব তথ্য নেত্রীর জানা দরকার। নিবেদক - মোকতেল হোসেন মুক্তি, কন্ঠশিল্পী মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সময়৭১। মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধু পরিষদ, মালদ্বীপ শাখা সাধারণ সম্পাদক মালদ্বীপস্থ প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটি এসোসিয়েশন সুরকার গ���তিকার ও সঙ্গীত পরিচালক সঙ্গীত শিক্ষক জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু । সমাজের মানুষের সৃষ্ট সকল জঞ্জাল তথা এ ঘুনে ধরা বনাঞ্চল, ডাস্টবিনের ময়লায় কলুষিত নোংড়া নরপৈশাচিক মন মানসিকতায় সিক্ত, ক্ষমতার দাম্ভিকতায় উচ্ছৃঙ্খল সন্ত্রাসী লুটার সর্বস্ব-ঘুনে ধরা সমাজ ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে হলে যা'করতে হবেঃ ********************** “সমাজপতি, ধনপতি, কোটিপতি, পুঁজিপতি, মওজুতদার, মুনাফাখোর, ঘুষখোর, দুর্নীতিপরায়ণ, মিথ্যাচারী, স্বৈরাচারী, ভন্ড, প্রতারক, জোচ্চর, ধূর্ত, কূটকৌশলী, জ্ঞানপাপি, নাপিতদের সার্ফ এক্সেল দিয়ে মগজ ধোলাই” “বঙ্গবন্ধুর গান” আর হলনা মুক্তির গাওয়াঃ ৩ টি এলবামের জন্য ৩০ টি গান রেডী করেছিলাম “বঙ্গবন্ধুর গান” মিউজিক ট্র্যাক সব ঠিক ঠাক-দেশে যাবো অবসর নেবো মালদ্বীপের সরকারী চাকুরী থেকে আর এই ডিসেম্বরেই প্রকাশ করবো। আর হলনারে সুবিদ আলী ভূইয়া। ভালোভাবে বাচতে দিলিনা।
0 notes
Text
মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চান মোকতেল হোসেন মুক্তি
মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চান মোকতেল হোসেন মুক্তি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমি বিশেষ্য বিশেষন দিয়ে তোষামোদি করতে জানিনা। তাই সরাসরি আমার কিছু না বলা কথা এবং কিছু হতভাগা মুক্তিযোদ্ধাদের করুন ইতিহাস আপনার সদয় অবগতির জন্য মিডিয়ার সাহায্য নিতে বাধ্য হলাম। আপা, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুজিবনগরে প্রশিক্ষণ নেয়া যোদ্ধা। স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে ১৯৭২ সালের ২রা মার্চ জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু/বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শহীদ তাজুদ্দিন আহমেদ একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেই ১০ মিনিটের নির্দেশে ভূমি মন্ত্রণালয়ে চাকুরী প্রদান করেছিলেন। ৭ দিন কি ৮ দিন পায়ে হেটে না খেয়ে মুজিবনগরে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলাম একটি স্বাধীন সার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার নেশায়। এ নেশা সাড়ে সাত কোটি মানুষের রক্তে মাংসে অস্তিত্বে মগজে সেলের মত বিধেছিল ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ "পশ্চিমা হানাদার বাহিনীর হাত থেকে বাংলাকে মুক্ত করতে হবে" জাতিরজনকের এই উদাত্ত আহবানে সারা দেয়া কী ভুল সিদ্ধান্ত ছিল? তাই আমি মুক্তিযোদ্ধা। নামবিহীন অস্তিত্ববিহীন মুক্তিযোদ্ধা! নাম বদলে দিলাম। মোঃ মোকতেল হোসেন থেকে নাম বদলে হয়ে গেলাম মোকতেল হোসেন মুক্তি। পরবর্তীতে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু ১৩ই এপ্রিল ১৯৭২ সালে মন্ত্রী পরিষদ গঠন করে প্রধানমন্ত্রী হলে মাদারীপুরের কৃতি সন্তান মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক খাদ্যমন্ত্রী প্রয়াত ফনি ভূষন মজুমদারের অনুস্বাক্ষরে বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ তহবীল থেকে এক হাজার টাকার অনুমোদন (মাদারীপুর মহকুমা প্রশাসক অফিসে) এবং ৩ বান ঢেউ টিন প্রদান করেন। ভূমি মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীদের রেকর্ডে একজন মুক্তিযোদ্ধার কোটায় আমার চাকুরী হয়েছিল। স্বাধীন বাংলাদেশের সচিবালয়ে আমিই ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রথম নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারী ছিলাম। আমার ডিউটি ছিল জননেত্রী শেখ হাসিনার ফুফা, বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি, সাবেক চীপ হুইপ আলহাজ্ব হাসনাত আব্দুল্লাহ সেরনিয়াবাত এর গর্বিত পিতা, যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনি ভাইয়ের শ্বশুর, সাংসদ ব্যারিষ্ঠার তাপসের নানা সাবেক কৃষক লীগের সভাপতি ভুমি মন্ত্রী ও পরবর্তীতে পানি সম্পদ মন্ত্রী শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায়।ইতিহাসের ঘৃণ্য কালো অধ্যায় ১৫ই আগস্টের মধ্যযূগীয় বর্বর হত্যাকান্ডের লাশ দেখে আমি পাগল হয়ে যাই। পিজি হাসপাতালে আমার ৩ মাস চিকিৎসা চলে এবং সে তিন মাসের বেতন ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তন করে। এ কথা সকলেই জানেন। আমি ভারতের প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা। আমার ঘরের সব কাগজপত্র আমার ভাইদের শিক্ষার সনদ, জমির দলিল দস্তাফেজ সমূহ সব মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ছিড়ে ফেলি। আমার পরিবারের সব আমি ধংস করে ফেলেছিলাম। ভুমি মন্ত্রনালয় তার প্রমান। আমি মন্ত্রীকে এসব কথা বলাতে আমাকে অপমান করতে পারেন না। আমি প্রবাসে থাকি। আমাকে আবেদনের সুযোগ না দিয়ে অপমান করার অধিকার মন্ত্রীর নাই। তিনি আমার দরখাস্ত গ্রহন করা ও না করার অধিকার রাখেন কিন্তু মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর নির্দেশে আমাকে অপমান করতে পারেন না। তিনি আমার আবেদনে লিখেছেন “যেহেতু আবেদনকারী বহুবার দেশে এসেছিলেন এবং আবেদন করেন নি তাই তার আবেদন গ্রহন করা গেল না” তিনি মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর শিখানো কথা মত বললেনঃ ৪৫ বছর পরে মুক্তিযোদ্ধা হতে এসেছে। বের করে দেন”। আমি মুক্তিযোদ্ধাই নই, একজন সক্রিয় আওয়ামি যোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ ছাড়া আমার জীবনে অন্য কোন বিষয় কাজ করেনি এবং এ মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগই আমার ধ্যান ধারনা চিন্তা চেতনা আদর্শ এ কথা প্রমান করে আমার ৬০ হাজার প্রায় লীফলেটস, ব্যানার ও পোষ্টার এশিয়ায় ইন্টারনেট চালু হবার পর থেকেই কার বিনা প্ররোচনায় করে এসেছি। শুধু তাই নয় আমি ২০০ ওয়েব সাইট ও ব্লগ মেইনটেইন করি যা’শুধু যুদ্ধাপরাধী মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ সংক্রান্ত। এ সকল ছবি ও ব্লগ/ওয়েবসাইটগুলোই প্রমান করে যে আমি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে রীতিমত একজন বদ্ধ উন্মাদসম গবেষক। Just write my name on the google search engine where you’ll get real Identity of mine “write Moktel Hossain Mukthi or muktimusician. এ ছাড়াও আমি একজন একনিষ্ঠ অনলাইন আওয়ামী যোদ্ধা। মালদ্বীপের বঙ্গবন্ধু পরিষদ এবং আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, মালদ্বীপের মাটিতে আমিই সর্ব প্রথম মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু এবং পাকিস্তানের ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য জনসভায় বক্তৃতা প্রদান করে পাকিস্তান হাই কমিশনের মামলা খাওয়া একজন মালদ্বীপ সরকারের শিক্ষক। মন্ত্রী মহোদয় এ সব পরিচয় জানার পরেও বলেন নি যে আপনি বসেন বা কিছু বরং তাঁর আচার ব্যবহার এতই রুঢ় ছিল যা’ শিবির বা জামাতের কারো সাথে করছেন বলে অনুমেয়। আমার সাথে ভদ্র ভাষায় কথাও বলেন নি। এক পর্যায়ে জেনারেল সুবিদ আলীর কথায় তিনি আমাকে ঘাড় ধরে তাঁর কক্ষ থেকে বেড় করে দেয়ার কথা বলেন এবং অতঃপর.........।। তিনি মন্ত্রী না হলে হয়তো সেখানেই কোন দ��র্ঘটনা ঘটে যেতো। আমি আমার নিজেকে নিয়ন্ত্রন করে চলে আসি। আমার সহযোদ্ধারা এখনো অনেকেই বেচে আছেন। ড: গোলাপ আমার সাথের একই ক্যাম্পের যোদ্ধা। আওয়ামি যোদ্ধা। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী সব সময় প্রচন্ড মিথ্যা কথা বলেন। যা' মিডিয়া ও বক্তৃতায় বলেন, বাস্তবের সাথে তার কোন মিল নেই; তিনি যা বলেন সব মিথ্যা কথা মিথ্যা তথ্য। এখনো বহু আসল মুক্তিযোদ্ধার নাম তালিকাভুক্ত করতে পারেনি অথচ তিনি বক্তৃতায় ঘোষনা করলেন সকল জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড করা হবে। আসল অনেক মুক্তিযোদ্ধার নামই সংগ্রহ করতে পারেন নি-তিনি কিভাবে এ ঘোষনা প্রদান করেন? তার দেয়া সব তথ্য জাতিকে বিভক্ত করছে; মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কলঙ্কিত হচ্ছে। নতুন তালিকা প্রণয়নের নামে এগুলো প্রতারণা। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী মিথ্যাচার করছেন। মিডিয়া, দেশবাসী এমন কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে প্রতারণা করছেন । দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উপজেলা ও জেলাসমূহে যে দুর্নীতি চলছে, যে সনদ ও মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাইয়ের নামে ব্যবসা বাণিজ্য শুরু হয়েছে তাতে আওয়ামী লীগের বিগত বছরগুলোর সকল সফলতা এমন কি মহান মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগের যে অবদান সব মলিন হয়ে যাবে এই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীদের মত স্বজনপ্রীতি দুর্নীতি গ্রস্থ নেতা/কমান্ডারদের কারনে। কারন আপনি আদর্শিক কারনে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষন ও মুক্তিযোদ্ধাদের মূল্যায়ন করছেন। সমস্ত মন্ত্রী এম পি দের তৃনমূলের সাথে কোন সম্পর্ক নেই। ক্ষমতা ও অর্থ সম্পদ শালী মধ্য শ্রেণীর নেতা যার মধ্যে অর্ধেকই প্রায় জামাত শিবির ও বি এন পি, তাদের সাথে তাল মিলিয়ে, হাত মিলিয়ে আমার মত পাগল ছাগল নিবেদিত ত্যাগি সৎ নিষ্ঠাবান অভিজ্ঞ উচিত কথাবলার প্রকৃত মুক্তিসেনাদের এভাবেই তারা অপমান তাচ্ছিল্য করে দূরে সরিয়ে রাখে। যে কারনে ছাত্রলীগের ছেলেদের সেনাবাহিনী নৌ বাহিনী বিমান বাহিনী পুলিশ বিজিবি ও অন্যান্য সরকারী ভালো পদে চাকুরী হয় না। কারন ওরা ত টাকা দিতে পারবে না। দলীয় ছাত্র লীগের ছেলেদের নিকট টাকা চাইতেও পারে না; যদি আবার নেত্রীকে বলে দেয় বা জানিয়ে দেয়। তাই গোপনে আওয়ামী লীগের নেত্রীর বিশ্বাসী নেতাগন গোপনে চাকুরী প্রদান করে, স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ছাত্রীদের ভর্তির সুপারিশ ও তদবীর করে জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েদের । কারন টাকা পাওয়া যাবে।উত্তরা ও এয়ারপোর্ট থানা এলাকায় আমার বাস। আমার জানা মতে ঠিক আমারই মত ত্যাগি জীবনবাজী রেখে নৌকার জন্য ভোট সংগ্রহ কারীর একটি মেয়েকে বঙ্গ মাতা স্কুলে ভর্তির জন্য কি না করেছে? মায়া ভাই পর্যন্ত বিষয়টি জানতেন। সে মেয়েটি সুযোগ পায়নি; দেখা গেছে-ঢাকা এয়ারপোর্ট ও বিমানে চাকুরীরত জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েরা অজানা রহস্যের কারনে সবাই সুযোগ পেয়ে গিয়েছে। এর নাম স্বাধীনতা ? মুক্তিযুদ্ধ ? আওয়ামী লীগ ? এত সে বঙ্গবন্ধুর নৌকা ডুবানোর দুরদন্ত শয়তানী মাঝি খন্দকার মোস্তাক আহমেদ, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, চাষী মাহবুবুল আলম, নূরুল ইসলাম, কে এম ওবায়দুর রহমান তাহের উদ্দিন ঠাকুরদের চেয়ে একটূ কম নয়। আমিই হলাম বাঙ্গালী জাতির মধ্যে সবচেয়ে কুলাঙ্গার। ধিক্রিত অবহেলিত লাঞ্ছিত মূর্খ বেয়াকুপ বেয়াক্কেল আহাম্মদ বোকা গাধা । না পারলাম প্রাণ খুলে হাসতে না পারলাম দুটি কন্যা সন্তানকে প্রাণ খুলে হাসাতে। কি লাভ হল? এ স্বাধীনতায়? যে স্বাধীনতা আমার অস্তিত্বকে স্বীকৃতি দেয় না; সে স্বাধীনতাকে আমি কেন স্বীকৃতি দেব? রাষ্ট্রই যদি আমাকে নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি না দেয়, আমি কেন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবো? কেউ দেবে না। এটাই নিয়ম, এটাই লজিক। জানি আমি এতে হবো রাষ্ট্রদ্রোহী। তাও মন্দ কী? একটা কিছু ত হবো? আওয়ামী লীগের একজন মন্ত্রী একজন মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাড় ধরে বেড় করে দেয়?? এ স্বাধীনতার অর্থ কী? কেন পেলাম? কি আশায় স্বাধীন হলাম? কিসের নেশায় নৌকা নৌকা মুজিব মুজিব করে জীবনের শেষ অবস্থানটুকুকে ধূলিসাৎ করে দিয়ে নির্বাসিত হলাম এই দ্বীপ রাজ্য মালদ্বীপে । ভুল কোথায়? ভুল তো আছেই হয়তো জানিনা জীবনের কোথায় কোন সিদ্ধান্তে বড় রকমের ভুল ছিল। তাই ভুলের মাশুল দিয়ে গেলাম ৬৫ বছর বয়সের মুক্তিযোদ্ধা মোকতেল হোসেন মুক্তি। ভুল তথ্য দিচ্ছেন। এর সমাধান চাই। এর একটি পরিস্কার ব্যাখ্যা চাই; সত্যের জয় হবে; তাই চাই; জাতিরজনকের নাম ভাঙ্গিয়ে কেউ ক্ষমতায় থেকে বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদের নিয়ে রঙ তামাশা করবে; মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের নামে ব্যবসা করবে, এর জন্য যুদ্ধে যাইনি, এর জন্য ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী শহীদ হয়নি; এর জন্য ২ লক্ষ ৪০ হাজার মা বোনের ইজ্জত হারায়নি। আসল মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকাই করতে ব্যর্থ মোজাম্মেল হক। এই মিথ্যাচারের জন্য আল্লাহ্ বিচার করবেন রোজ হাসরের দিন। মহান আল্লাহর বিচারে কারো হাত নেই। আল্লাহর উপরে কোন মন্ত্রী নেই; আল্লাহর উপরে বিচারক নেই; রোজ হাসরের থেকে শক্তিশালী ক্ষমতাবান কোন আদালত নেই। বহু আসল মুক্তিযোদ্ধা এখনো তালিকার বাইরে এবং এ সমস্যা আগামী ১০০ বছরেও কোন সরকার সমাধান করতে পারবে না। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড হবে । মন্ত্রী নিজেও জানে না যে উপজেলা জেলা গুলোতে এই তালিকা নিয়ে কি পরিমান টাকার ছাড়াছড়ি চলছে? কি পরিমান ব্যবসা করছে নব্য থানা কমান্ডারগণ। এমন কোন উপজেলা নেই যেখানে সত্যকারের মুক্তিযোদ্ধা বাদ পড়ে নাই এবং ভূয়া মিথ্যা তথ্য প্রদানকারী মন্ত্রীর ক্ষমতা বলে নয়তো এম পির ক্ষমতা বলে অথবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ক্ষমতা বলে নতুন তালিকায় নাম লিখিয়েছে। এমন প্রমান আমার গ্রামে আমার ইউনিয়নে রয়েছে। আমি ত অন্যের ক্কথা শূনে এ সব লিখিনি ভাই।ফুরিয়ে যাচ্ছে ৭১ এর সোনার ছেলে মেয়েরা, বেচে থাকবে শুধু ৭১ এ জন্ম নেয়া নব্য মুক্তিযোদ্ধারা, যারা লক্ষ টাকায় মুক্তিযুদ্ধের সনদ কিনে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে। আমরা মুজিবনগরে (ভারতে) প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এর চেয়ে বড় পরিচয়ের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপ ভারতের চাদপাড়া এবং পরবর্তীতে ব্যারাকপুর মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ শিবিরে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা এবং আমরাও একই সময়ে একই শিবিরে একই কমান্ডারের অধীন প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা। ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপের নাম যদি মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তালিকায় থাকতে পারে, তবে আমাদের নাম থাকবে না কেন? শুধু আমরা নই, সারা বাংলাদেশে বহু অখ্যাত অপরিচিত অশিক্ষিত অজো পাড়া গায়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বহু প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নাম এখনো তালিকাভুক্ত হয়নি। বহু মুক্তিযোদ্ধা ইতোমধ্যেই পরলোকগমন করেছেন, কোন স্বীকৃতি ও সুযোগ সুবিধা ভোগ না করেই তারা চলে গেছেন বাঙ্গালী জাতিকে মহান স্বাধীনতা প্রদান করে। তাদের নাম কে তালিকাভুক্ত করবে? কেন একটি সঠিক তদন্ত কমিটি কর্তৃক সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করা হয়নি? এ প্রশ্ন সরকার ও দেশবাসীর কাছে। আমরা মনে করি মহান মুক্তিযুদ্ধের নেত্রিত্বদানকারী দল হিসেবে জাতিরজনক বংগবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকারের এ মহান দায়িত্ব মুক্তিযোদ্ধাদের জীবদ্ধশায় সম্পন্ন করা উচিত। সবাই শেয়ার করুন, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সত্যিকারে শ্রদ্ধা থাকে। আমার সার্টিফিকেট দরকার নাই। কোন ভাতার দরকার নাই। আপনি মুসলমান দাবী করলে আমি কেন করবো না? আমিও তো নামাজ পড়ি? মন্ত্রী আমাকে অপমান করতে পারে না। তার চেয়ে আওয়ামী লীগের জন্য আমার অবদান সেই ৬৯ থেকে অদ্যাবধি তিল পরিমান কম নয়; বঙ্গবন্ধু আমাকে চাকুরী দিয়েছিলেন সচিবালয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। অমুক্তিযোদ্ধা ভাতা পায় এবং তা আওয়ামী লীগের আমলে এবং আওয়ামী লীগের মন্ত্রীর স্বাক্ষরে কেন? আমার কি ইচ্ছে করে না যে আমার সন্��ান মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হোক। আমার সন্তানের কি ইচ্ছে করে না, তার বাবা মুক্কতিযোদ্ধা এ কথা অন্য দশজনের নিকট বলে গৌরব বোধ করতে? মন্ত্রীর ইচ্ছে মত চলতে পারে না; এ সব তথ্য নেত্রীর জানা দরকার। নিবেদক - মোকতেল হোসেন মুক্তি, কন্ঠশিল্পী মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সময়৭১। মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধু পরিষদ, মালদ্বীপ শাখা সাধারণ সম্পাদক মালদ্বীপস্থ প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটি এসোসিয়েশন সুরকার গীতিকার ও সঙ্গীত পরিচালক সঙ্গীত শিক্ষক জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু । সমাজের মানুষের সৃষ্ট সকল জঞ্জাল তথা এ ঘুনে ধরা বনাঞ্চল, ডাস্টবিনের ময়লায় কলুষিত নোংড়া নরপৈশাচিক মন মানসিকতায় সিক্ত, ক্ষমতার দাম্ভিকতায় উচ্ছৃঙ্খল সন্ত্রাসী লুটার সর্বস্ব-ঘুনে ধরা সমাজ ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে হলে যা'করতে হবেঃ ********************** "সমাজপতি, ধনপতি, কোটিপতি, পুঁজিপতি, মওজুতদার, মুনাফাখোর, ঘুষখোর, দুর্নীতিপরায়ণ, মিথ্যাচারী, স্বৈরাচারী, ভন্ড, প্রতারক, জোচ্চর, ধূর্ত, কূটকৌশলী, জ্ঞানপাপি, নাপিতদের সার্ফ এক্সেল দিয়ে মগজ ধোলাই" "বঙ্গবন্ধুর গান" আর হলনা মুক্তির গাওয়াঃ ৩ টি এলবামের জন্য ৩০ টি গান রেডী করেছিলাম "বঙ্গবন্ধুর গান" মিউজিক ট্র্যাক সব ঠিক ঠাক-দেশে যাবো অবসর নেবো মালদ্বীপের সরকারী চাকুরী থেকে আর এই ডিসেম্বরেই প্রকাশ করবো। আর হলনারে সুবিদ আলী ভূইয়া। ভালোভাবে বাচতে দিলিনা। যদি মুক্তিযুদ্ধ বল, পাবে সেথায় আমার নাম যদি বঙ্গবন্ধু বল, পাবে সেথায় আমার নাম ।। যদি স্বাধীন বাংলা বল, পাবে সেথায় আমার নাম যদি বাংলাদেশ কেউ বল পাবে সেথায় আমার নাম .. যদি উন্সত্তুর বল, পাবে সেথায় আমার নাম যদি একাত্তুর কেউ বল, পাবে সেথায় আমার নাম /২ যদি গানের আসর বল পাবে সেথায় আমার নাম যদি মঞ্চের কথা বল, পাবে সেথায় আমার নাম। যদি মুক্তিযুদ্ধ বল, পাবে সেথায় আমার নাম যদি বঙ্গবন্ধু বল, পাবে সেথায় আমার নাম ।। কাউয়া লীগের কারনেই ঘরে ফিরলাম। ছেড়ে দিলাম সব অযাচিত অহেতুক অনাহুত হুমকি ধমকির পথ রাজনীতি। এটা যারা করে, তারাও পচে আর যাদের সাথে করতে হয়, তারাও পচা গান্ধা মন মানসিকতা নিয়ে মাঠে নামে। তাই আর এই শেষ বয়সে বিনা প্রয়োজনে বনের মোষ তাড়ানো থেকে বিরত থাকলাম। আর এটাত বঙ্গবন্ধুর শাসন বা সময়কাল নয়; এটা ডিজিটাল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। এখানে এনালগিদের স্থান কই? এরা অত্যাধুনিক বেয়াদপ! নেতা মন্ত্রী সব একই শুধু বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কথা আলাদা । কারন সে আলাদাভাবে সৃষ্ট বংগবন্ধুকন্যা কিন্তু তিনিও অনেকটা গৃহবন্দী। অকটোপাস তাকে ঘিরে রেখেছে। তার বেশীরভাগ ইচ্ছা নির্দেশ মান্য করা হয়না; কার্যকর করা হয়না; বিশেষ করে সাধারন মানুষের দৈনন্দিন ছোট খাটো সমস্যার ক্ষেত্রে নেত্রীর নিকট যারা আসে। ওরা নিজেকে এক একজন বঙ্গবন্ধু বা শেখ হাসিনা মনে করে। ওদের একটারও কোন নৈতিক চরিত্র বলে কিছু নেই। আছে লোভ হুংকার ক্ষমতার দম্ভ হিংসা বিদ্বেষ অহমিকা আর দাম্ভিকতায় পরিপূর্ণ । ওরা নিজেরাই বংগবন্ধু-এমন একটা ভাব গোটা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে। কাজেই আমরা সামান্য মূর্খ গরীবের ছেলে। একটা ভোটের মালিক। সেটা না দিলেও তারা চালিয়ে নেবে সমস্যা নেই। আমি ছিলাম একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের সরবকনিষ্ট ছেলে। সব ভাই আত্মীয় পরিজন থেকে আলাদা বাউন্ডেলে ঘর ছাড়া দুর্বিনীত দূরন্ত একরোখা সাংস্কৃতিক মন মানসিকতার যুবক বা কিশোর। স্বাধীনতার অর্থ তেমন করে বোধগম্য না হলেও বুঝতে পারতাম কেন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা আর কেন ৬৯ এর গণ অভ্যুন্থান? সে সময় থেকেই উদীপ্ত যৌবনের রক্তে মিশে গেল বিদ্রোহের অগ্নিময় দাবানল। এল ৭০ এর নির্বাচন। তারপরের সবই আপনি জানেন ৭ ই মারচ এবং মুক্তির সংগ্রাম। নামই বদলে দিলাম মোকতেল হোসেন থেকে মুক্তি। এ মুক্তির একটা ভিন্ন অর্থ ভিন্ন উদ্দেশ্য ছিল, যার নাম রাজনৈতিক ও আরথ সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে অস্ফুট সামাজিক অব্যবস্থাকে বিকশিত করে সামাজিক বিপ্লব ঘটানো। নিজের বদান্যতা ও ব্যর্থতার কারনে সংসার আমাকে ঐ জগত থেকে সরিয়ে নিয়ে আসে ১৯৯১ সালে। অফিস করেছিলাম, অনেকগুলো এন জি ও কথাও দিয়েছিল কিন্তু ক্ষুধার অদম্য অবলীলাক্রমে আমাকে দেশ ছেড়ে পারি দিতে হয় সুদূর প্রাচ্যের স্বর্গরাজ্য জাপানে। আমি স্তব্ধ নির্বাক নিশ্চল নীরব পথভ্রষ্ট প্রবাসী। আর ফিরে পেলাম না ক্ষমতাচ্যুত কর্নেল গাদ্দাফীর সিংহাসন। চূড়ান্ত দন্ড ভারতীয় সমূদ্র বক্ষ মালদ্বীপে ১৫ বছরের জন্য নির্বাসন। মাছ ধরি মাছ খাই, শেখ মুজিবের গান গাই। পিছনে চাহিয়া দেখি আপন কেহ নাই।।
0 notes