Hello! My name is Sabbir. Welcome to my Personal Blog. It’s specially about Books, Quotes & Travels.
Don't wanna be here? Send us removal request.
Photo
at Niketon https://www.instagram.com/p/CpqR1iFhz0D/?igshid=NGJjMDIxMWI=
8 notes
·
View notes
Photo
at Dholpur, Jatrabari https://www.instagram.com/p/CpjxQKbPugB/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Photo
Starting all over a new Life is difficult, but not impossible. No matter whare you're or what you do, Use your works as like you drive yourself toward your dreams. What You've to do? Just set your Goal & work for it until you achieve it. #HappyNewYear2023 🎉 (at Dhaka, Bangladesh) https://www.instagram.com/p/Cm13LhrPR0L/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Photo
A moment of Pleasure (at Hajiganj Fort) https://www.instagram.com/p/Ck24EcDPlAV/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Photo
After a long time we're together (at Robindro sorobor(রবীন্দ্র সরোবর)) https://www.instagram.com/p/CiSjywyvwvp/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Photo
So 1st time Complete a CoHo book & still disappointed🤦 No..no. Not for a lot of intimate scene she wrote. But the ending doesn't goes as I picture it. Yeah u can say that's the Thrill she wrote to not get what u think. But personally I think she could done it better. Although it's a book you can learn a lot of things from it. Specially the mental health of a woman during pregnancy. I don't know how a woman can think like that 😱 This is where I need to show respect CoHo's writing 👍 📷 Google #amreading #collenhoover #bookreader #bookreviews #bookstagram #bookstagrambd🇧🇩 #booklover #bookaddict https://www.instagram.com/p/CiSXPAaPLaZ/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Photo
Yahooooooooooooooo!!!!!!! I can't express my emotion now. Just see the score card 3-6, 7-5, 3-6, 7-5, 7-6(10-4) #Rafa the real SPRITE #Rafa the real HERO #Rafa the real GOAT #VamosRafa💪 #QuerterFinal #Wimbledon2022 https://www.instagram.com/p/CfrnJz2v1pv/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Photo
A satisfaction smile with 22th 🏆 The King Of Clay with 14th 👑 Hail to the King 👑 GOAT of Tennis 🎾 #Congratulations 🎉🥳🎉 #RafaNadal #RolandGarros https://www.instagram.com/p/CebqV5iPC3_/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Photo
আমি ছাদে দাঁড়িয়ে একের পর এক ডিসিশন নিচ্ছি। আর এদিকে @MohabulIslam12 ভাইয়া প্রায় দুই ঘণ্টা রুমে বসে আমার পিক এডিট করছিলো 🤦 ৩১/০৫/২০২২ ইং খুব গুরত্বপূর্ণ একটা দিন হয়েছিল আমার জন্য। ভাই স্মরণীয় করে দিলো 🤗 ধন্যবাদ ভাইয়া। এতগুলা ভালোবাসা 🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰 (at আমাদের হবিগঞ্জ) https://www.instagram.com/p/CeO4xxAPLOD/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Photo
#GoodEvening🤗 (at Joypurhat-5900 (G.P.O.)) https://www.instagram.com/p/CdN6YVFPZpB/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Video
রাত ১২ টায় যখন ছোট ভাই বোনের হঠাৎ করেই নাঁচতে ইচ্ছে করে তখন ক্যামেরা হাতে দাঁড়ানো ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না 🤦 (at OSMAN PUR) https://www.instagram.com/p/CdJTRkMj_y1/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Video
গ্রামে এসে ভুট্টা ছুলাইতেছি 🤦 https://www.instagram.com/p/CdIu0p1D5Jx/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Photo
Friends in One Frame 🥰 #Eid_ul_Fitar #Eid_Mobarak🌙 (at Joypurhat-5900 (G.P.O.)) https://www.instagram.com/p/CdGa2bOPbP_/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Text
#বইকথন
বইয়ের নাম - কাগজের জাদুকর
লেখক - পলাশ পুরকায়স্থ
জনরা - প্যারাসাইকোলজিকাল থ্রিলার
প্রকাশনী - কুহক কমিক্স এন্ড পাবলিকেশন্স
পৃষ্ঠা সংখ্যা - ১৯১
প্রথমত আমার পড়া এই জনরার প্রথম বই, দ্বিতীয়ত এই লেখকের পড়া প্রথম বই। প্রথম কিছু পাতা পড়ে খুব বেশি আশা না করলেও শেষে বইটি আমাকে হতাশ হবার কোন সুযোগ দেয় নি।
লেখকের লেখার ধরনেও একটা সাইকোলজিকাল ব্যাপার স্যাপার আছে। যদিওবা প্রথম দিকে আমার একঘেয়ে লেগেছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে লেখার গভীরে প্রবেশ করে আর থামতে হয় নি।
বইটির শুরুতে রাশেদা বুয়ার হতে অত্যাচারে ভীত এক বাচ্চা ছেলে তুতুল কে তার স্কুলের নিচু ক্লাসে পড়ুয়া রেবতী একটা কাগজের পুতুল দেয়। আর বলে এই পুতুল রাখলে তার ভয় লাগবে না। এরপরই এক অনাকাংখিত ঘটনায় রাশেদা বুয়ার পরিচিত এক পিচ্চি (লেখক জানান নি আসলে এই পিচ্চি কে) রোড অ্যাকসিডেন্ট এ মারা যায়। সেদিন রাতেই এই কাগজের পুতুল তার খেলা দেখায়, রাশেদা বুয়া কে ঘাড় মটকায়ে মেরে ফেলে। এই ঘাড় মটকায়ে মেরে ফেলা নিয়ে আমাদের সমাজে অনেক কল্পকাহিনী প্রচলিত আছে। সাধারণত ভূতেরা এইসব কাজ করে থাকে। অপরদিকে কৌতুহল বশত আর্মি অফিসার শিবলী এই কেসে জড়িয়ে পরে। ডার্ক ফোবিয়ায় আক্রান্ত শিবলী রাশেদার লাশ দেখতে গিয়ে অদ্ভূত এক অভিজ্ঞতার সম্মখীন হয়। ঘোড়া মুখো এক আজব মানু�� আর আস্তাবলের গন্ধের কারণে
প্রথমে প্যারানরমাল টাইপ কিছু ভেবেছিলেন।
এরপর কেস অফিসার বুরা সাজ্জাদ (বদ সাজ্জাদ) আসে দৃশ্যপটে। শিবলী আর সাজ্জাদ মিলে একে একে আরও রহস্যের ভেতরে প্রবেশ করতে থাকে। শিবলী এই রেবতী নামক মেয়েটির খোঁজ করতে গিয়ে অবাক হয়। কে এই রেবতী যার বয়স ৭/৮ বছর অথচ কথাবার্তা একজন প্রাপ্তব়স্কদের মতো? এমনকি তার ছায়াও ঠিক তার সাথে যায় না। একজন কুঁজো বুড়ির মত লাগে ছায়াটা। রেবতীকে এক কাগজের জাদুকর এই কাগজের পুতুল গুলো বানিয়ে দেয়। তার কাছে থাকা পুতুলগুলোর মধ্যে চারটি পুতুল তার স্কুলের চারটি বাচ্চা কে দেয়, যারা মূলত কোন না কোন ভাবে অত্যাচারিত কিংবা মানসিক ভাবে বিধস্ত। এই চারটি পুতুল কি আরও চারটি খুন করবে?
এই কাগজের জাদুকর আসলে কে? তার লক্ষ্য কি?
মানুষের ব্রেইন কার্যক্ষমতা কতটুকু তা আমরা এখনো পুরোপুরি জানতে পারি নি। তা জানবোই বা কেমনে! আমাদের মস্তিষ্কের পূর্ন ব্যবহার তো দূরে থাক ১০ ভাগের এক ভাগও ব্যবহার করতে পারি না। তবে কিছু কিছু মানুষ অসাধারণ কিছু ক্ষমতা নিয়ে জন্মায়। এই ক্ষমতা গুলো তাদেরকে অস্বাভাবিক জীবন যাপনে অভ্যস্ত করে দেয়। এমনি কিছু সাইকোলজিক্যাল ব্যাপার স্যাপার ও গবেষণা উঠে এসেছে এই বইয়ে। তবে লেখকের আরও তথ্য উপাত্ত যোগ করা উচিৎ ছিল। তাছাড়া বইতে অনেক কিছুই এখনো খোলাসা করা হয় নি। অনেক চরিত্রের ব্যাখ্যা এখনো বাকি আছে। চরিত্রগুলোর ব্যাকগ্রাউন্ড খুব একটা ক্লিয়ার করা হয় নি। সবচেয়ে মজার বিষয়, গল্পটি কোন এলাকায় ঘটেছে এটাই এখনো জানি না। হয়তো পরের পার্ট এ লেখক সেগুলো ব্যাখ্যা করবেন।
আর একটি বিষয় এখানে না বললেই নয়। বইতে বানান ভুল চোখে পরার মতো। এমনকি এক লাইনের মাঝ থেকে লাইন কাট হয়ে নিচের লাইন থেকে লেখা শুরু হয়। আশাকরি প্রকাশনী এই দিকে নজর দিবেন।
সর্বোপরি ছোটখাটো ভুল গুলো বাদ দিলে লেখকের সাবলীল ও ভিন্ন ধরনের লেখন স্টাইল, আর ভিন্ন রকমের গল্প আপনাকে দারুণ উত্তেজনা দিবে।
পার্সোনাল রেটিং - ৩.৫/৫
0 notes
Text
তোমার দুষ্ট চাহনিতে, মন আমার হারিয়ে যায়।
নেই আমার কোন তাড়া, থাকি শুধু তোমার অপেক্ষায়।
জানি রোদ্দুর আসবে বলে, তুমি খুলে রেখো জানালা
থাকি আমি রাস্তার ওপাশে, তুমি তবুও দেখো না।
এই অন্ধকার মনে তোমারি আলোর আশায়,
করি অপেক্ষা এখনো, জানি না এর শেষ কোথায়?
সেই দিনটা আজও পারি না ভুলতে,
দাঁড়িয়ে ছিলে স্টেশনের বারান্দায়।
নিউজপেপারের ফাঁকে দিয়ে দেখি তোমায়,
ছিলে আনমনে বেখেয়ালিপনায়,
দেখোনি তো চেয়ে আমায়।
গন্তব্য ভুলে নিয়েছিলাম তোমার পিছু,
জানি এ পথ আমার নয়।
তবু কেনো জানি এক মহা জাগতিক টানে,
অচেনা পথে দিলাম পারি জমিয়ে।
যদি পেয়ে যাই সেই ভুবন ভোলানো রাজকুমারীকে, রাখবো তুলে চোখের পালকে।
সেই আশায় আছি অপেক্ষায়, অন্ধকার রাত পেরিয়ে সূর্যের আলো দেখা যায়
দুর পূর্ব অম্বর থেকে আসে ক্ষীণ পবিত্র আলো, জানায় নতুন দিনের শুভেচ্ছা বার্তায়, তোমার অপেক্ষায় 💔
#তোমার_অপেক্ষায়
instagram
0 notes
Text
#বইকথন
বইয়ের নাম - ভেন্ট্রিলোকুইস্ট
লেখক - মাশুদুল হক
জনরা - কন্টেম্পরারি ফিকশন, মিস্ট্রি, থ্রিলার
প্রকাশনী - বাতিঘর
পৃষ্ঠা সংখ্যা - ১৯১
পার্সোনাল রেটিং - ৪.৫/৫
প্রথমেই বলে রাখি, নাম প্রীতি আমার বরাবরই ছিলো। গল্প যেমন�� হোক না কেন, নাম পছন্দ হলেই বই পড়া শুরু।
এই বইটা অবশ্য নাম পছন্দের জন্য নয় বরং অদ্ভুত নামের জন্য পড়তে ইচ্ছে করছিলো। ভেন্ট্রিলোকুইস্ট শব্দের সাথে আমার পরিচয় মূলত এই বই থেকেই।
তো কিছু কিছু বই থাকে যা শুরু থেকেই আপনাকে নিজের মতো করে এগিয়ে নিয়ে যাবে। থামতে চাইলেও থামতে দেবে না। এই বইটিও আমার কাছে ঠিক তেমনি প্রভাব ফেলেছে। একদম আকড়ে রেখেছিল নিজের মতো করে।
একটু গল্পের ভেতরে প্রবেশ করা যাক।
গল্পটির শুরু হয় একজন ভেন্ট্রিলোকুইস্ট ও তার দুই বন্ধু রুমি ও মারুফকে নিয়ে। মূলত গল্পটি মারুফের ন্যারেশনে লেখা। রুমি একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিক, মারুফ সাহেব আন্থ্রোপলজিস্ট, আর তাদের বন্ধু শওকত একজন ভেন্ট্রিলোকুইস্ট।
তো অনুসন্ধানী সাংবাদিকরা যা করে এখানেও ঠিক তাই দেখানো হয়েছে। রুমি শওকতের ভেন্ট্রিলোকুইস্ট হওয়া নিয়ে খুব চিন্তিত। কারণ শওকত টাইফয়েড হবার দরুন বাক শক্তি হারিয়ে ফেলেছিল। সে কিভাবে এই কাজে জড়িয়ে পড়ল?
রুমি ও মারুফ এই রহস্য উৎঘাটন করতে গিয়ে জড়িয়ে পরে অন্য এক রহস্যে। সাথে জড়িয়ে আছে তাদের পুরনো ক্লাসমেট রুনুর জীবন।
এই রহস্য তাদেরকে সাথে আমাকেও নিয়ে যায় প্রাচীন ইতিহাস আর নতুন আগত বাহাই ধর্মের বিশ্বাসীদের কাছে। নিউদিল্লির লোটাস টেম্পলের নাম শোনা থাকলেও বাহাই ধর্মের কথা এই বইতেই প্রথম জানতে পারলাম।
রুনুর খোঁজে রুমি আর মারুফ ছুটে যায় ডা: রুশদির মেন্টাল হাসপাতালে। এটা হাসপাতাল নাকি কোন রিচার্স সেন্টার নাকি বাহাই টেম্পল? এই কনফিউশন শেষ পর্যন্ত টেনে নিয়ে গেছে।
যাইহোক এখানে আবার আরেক এক ঝামেলা। মারুফের ছোট বোনও একই হাসপাতালে ভর্তি।
আবার রুনুর ও রয়েছে অজানা অতীত। এ আবার আরেক থ্রিল।
একাধারে বাহাই ধর্মের রীতিনীতি, আত্মা নিয়ে কুসংস্কার, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কালীন সময়ে বর্বরতা কিংবা বলা যায় গবেষণা, অনেক জানা অজানা তথ্য, মেন্টাল ডিসঅর্ডার রিলেটেড তথ্য,
সব মিলিয়ে টান টান উত্তেজনা ও রোমহর্ষক বর্ণনা নিয়ে বইটি এগিয়ে যায় এবং সকল সমস্যা সমাধান করে শেষ হয়ে যায়।
মাশুদুল ভাইয়ের লেখা এটাই পড়া আমার প্রথম বই। তবে এই বইতে তথ্য উপাত্ত বেশি দেবার কারণে হয়তো মাঝে মাঝে খেই হারিয়ে ফেলেছিলাম।
তবে বলতে হয় ভাইয়ের লেখায় জাদু আছে। পুরো গল্পে নিজেকেই গল্পকারের স্থানে বসিয়ে তাদের আশা হতাশা, বিপদে পড়ে হাপিতাশ, মুক্তির পরের দীর্ঘশ্বাস সবই উপ��োগ করেছি।
instagram
#bookish#book review#booklover#reading#about books#bookaddict#books & libraries#thriller#contemporary fiction#Instagram
0 notes
Text
#বইকথন
বই - অন্তিম (The Beginning of the End)
লেখক - লতিফুল ইসলাম শিবলী
প্রকাশনী - নালন্দা
পৃষ্ঠা সংখ্যা - ১৭১
গল্প সংক্ষেপ :
ধনী দুলালদের বাইকার গ্রুপ বিটিএস এর আড়ালে চলে ড্রাগস ব্যবসা। সাথে পরিবেশ বাদী আন্দোলনের নামে চলে শয়তানের পূজা। এসবের পিছনে আছে বিশ্বের বড় বড় নেতাদের গোপন সংঘ। সেই সংঘের শাখা বাংলাদেশেও রয়েছে । যার সদস্য দেশের শীর্ষস্থানীয় নেতা, নামকরা তারকারা, শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী, আরও অনেকেই।
অনুসন্ধানী সাংবাদিক জামান ঘটনাক্রমে খোঁজ পেয়ে যায় বাংলাদেশী সদস্যেদের। এরপর আর কি, যথারীতি বাংলাদেশে যা হয় তাই। এক্সিডেন্ট এর নাম করে মেরে ফেলা হয় তাকে।
এরপর আসে পিবিআই অফিসার আফজাল। জোরেশোরে চলে তদন্ত। খুঁজে পায় কামরাঙ্গীর চরের এক ঈমাম কে। যে ইমামের সাথে জামানের ও যোগাযোগ ছিল। ইমামের কাছেই জানতে পারে এসব গুপ্ত সংঘের মূল লক্ষ্য কি। তারা আসলে কি করতে চাইছে। এরপর একে একে খুঁজে বের করে অনেক রহস্য। জামানের খুনিকেও শনাক্ত করে ফেলে । তারপর, তারপর আবার আফজাল কে হুমকি দেওয়া হয়। কিন্তু আফজাল দমে যায় না। তাহলে কি গুপ্ত সংঘের সদস্যরা হার মানবে?
আরে নাহ! তা আবার হয় নাকি। জামানের খুনিকে কৌশলে মেরে ফেলে দোষ দেওয়া হয় আফজালের কাধেঁ। পালিয়ে যায় আফজাল। না ঠিক পালানো বলে না এটাকে। ইমাম সাহেবের ভাষায়
"এই লড়াইয়ে আমরা পালাচ্ছি না। নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করার জন্য সাময়িক পিছু হটছি। এটা পলায়ন না, এটার নাম হিজরত।"
বস্তুত বইটিতে ইহুদি খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের শেষ যামানার প্রস্তুতিকে সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে। মুসলিম বাদে সব ধর্মের অনুসারীরা তাদের প্রস্তুতি জোরেশোরে নিচ্ছে। তারা বিভিন্ন কৌশলে এগিয়ে যাচ্ছে। ধর্ম বিদ্ধেষী না হয়ে ধর্মকে সহানুভূতির চোখে রেখে ধর্ম নিরপেক্ষতা কে উস্কে দিচ্ছে। তারা শব্দের খেলায় মুসলিমদের পরাজিত করছে। যেমনটা নবী করীম সাঃ ভবিষ্ৎবাণী করেছিলেন।
এর উদাহরণ হিসেবে ধরা যায়, গত দুই দশকের চলমান তথাকথিত জঙ্গি নামে মুসলিম নিধন। ইরান, সিরিয়া, আফানিস্তান, আর সবশেষ ফিলিস্তিন যেখানে সবচেয়ে দ্রুত গতিতে ইহুদীদের একত্রিত করে দাজ্জালের আগমনের ক্ষেত্র প্রস্তুত করা হচ্ছে। এদিকে মুসলিমরা তাদের অত্যাচার সহ্য করেও নিজেদের একত্রিত করতে পারছে না। আজ আমরা একত্রিত হতে না পারার দারুন তারা আমাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে যাচ্ছে। জানি না আমরা মুসলিমরা কবে এই অন্তিম সময়ের প্রস্তুতি নিবো?
0 notes