love23554
Redoy
313 posts
Don't wanna be here? Send us removal request.
love23554 · 4 years ago
Text
Tumblr media
6 notes · View notes
love23554 · 4 years ago
Text
Tumblr media
0 notes
love23554 · 4 years ago
Text
টাইটানিক জাহাজে যাত্রী সংখ্যা ছিলো ২২৩০ জন, জীবিত উদ্ধার হয়েছিল ৭০৬ জন,ডুবে প্রাণ হারায় মোট ১৫২৪ জন যাত্রী ৷
টাইটানিক মুভিতে দেখা যায়, অধিকাংশ যাত্রী পানিতে ডুবে মারা যায় ৷ কিন্তু মুভির হিরো "জ্যাক" বরফ শীতল পানিতে শূণ্য ডিগ্রি তাপমাত্রার কারণে মারা যায় ৷
.একজন দর্শক যখন মুভিটি দেখে তখন তিনি জ্যাকের মৃত্যুতে যতটা শোকাহত হন, জাহাজের অন্যান্য যাত্রীদের জন্য তার ততটা শোক হয় না ৷ তখন দর্শকের অবস্থা হয় এমন যে, সব মরে যাক তবুও
নায়ক জ্যাক বেঁচে থাক ৷
.
কখনো কি নিজেকে প্রশ্ন করেছেন, কেনো এমন হলো? মানুষ হিসেবে সকল যাত্রীর মৃত্যুতে সমান দুঃখ পাবার কথা ছিলো ৷ অথচ নায়ক জ্যাকের প্রতি দর্শকের এতো দরদ হয় কেনো?
.
জ্যাক একজন জুওয়ারী, মদ্যপ, ধুমপায়ী, অশ্লীল ছবি অঙ্কনকারী, সর্বপরি জ্যাক এজন ব্যভিচারী ৷ এতকিছুর পরও দর্শকের কাছে জ্যাকের জীবন অন্যদের চেয়ে বেশি মূল্য রাখে কেনো?
.
উত্তর খুবই সহজ, প্রযোজক ক্যামেরাটি শুধু "জ্যাক ও রোজ"এর দিকে ফিরিয়ে রাখে ৷ ফলে দর্শকের মনেহয়, জাহাজে যাত্রী শুধু ওরা দুজনিই ৷ কিন্তু একই সময় ক্যামেরার অপর প্রান্তে হাজার হাজার নারী ও শিশুর চিৎকার ও আর্তনাদ দর্শকের কানে পৌঁছে না ৷ ফলে দর্শক তা অনুধাবনের চেষ্টাও করে না ৷
.
আমাদের প্রাত্যহিক জীবনও এমন ৷ আমেরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্সে সামান্য ককটেল ফুটলেই মিডিয়া তা কয়েক সপ্তাহ হাইলাইট করতে থাকে ৷ কিন্তু একই সময় এই মিডিয়ার অপর প্রান্তে আফগানিস্তান, ওয়াজিরিস্তান, ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, ইয়েমেনে প্রতি দিন শত শত বোমা ফেলা হচ্ছে ৷ হাজার হাজার মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করা হচ্ছে ৷ তাদের মর্মভেদী আর্তনাদ আকাশ বিদীর্ণ করে আরশে পৌঁছে যায় ৷ শুধু পৌঁছে না আমাদের কর্ণ কুহরে ৷
.
পৃথিবীর সকল পাপের উৎস এই পশ্চিমারা ৷ ওরাই মানুষকে শিখিয়েছে সমকামিতা, পশুকামিতা, আরো কত কী ৷ ওরা হিরশিমা ও নাগাসাকিতে তিন লক্ষ মানুষ হত্যা করেছে ৷ ইরাকে দশ লক্ষ মানুষ হত্যা করেছে ৷ আফগানিস্তানে ওদের হত্যাযজ্ঞ এখনো চলছে ৷ এতকিছুর পরও পশ্চিমারা আমাদের চোখে হিরো ৷
.
টাইটানিক ডুবে যাক, হাজার হাজার যাত্রী মরে যাক ৷ জ্যাক ও রোজ বেঁচে থাক !
যে আমার স্মরণ থেকে বিমুখ হবে,অবশ্যই তার হবে সংকীর্ণতাময় জীবন এবং আমি তাকে কিয়ামতের দিন অন্ধ অবস্থায় উত্থিত করব।
সূরা:( ত্বা-হা - ১২৪)
সংগৃহীত
...
0 notes
love23554 · 4 years ago
Text
কর্ম:
টিভিভর্তি যৌনতা? সে তো সিনেমা!
কাগজভর্তি যৌনতা? সে তো কবিতা!
ক্যাসেটভর্তি যৌনতা? সে তো সঙ্গীত!
বিলবোর্ডভর্তি যৌনতা? সে তো বিজ্ঞাপন!
ক্যানভাসভর্তি যৌনতা? সে তো পেইন্টিং!
পাথরভর্তি যৌনতা? সে তো ভাস্কর্য!
স্টেজভর্তি যৌনতা? সে তো বিনোদন!
সমগ্র পৃথিবীর খাঁজে-ভাঁজে মাংসে-অংশে পাহাড়ে-ন���রে উদ্যানে-বিদ্বানে যৌনতাই যৌনতা!!
ফল:
বাসে ধর্ষণ-বাসায় ধর্ষণ,
রেলে ধর্ষণ-রেল স্টেশনে ধর্ষণ,
খেলায় ধর্ষণ-মেলায় ধর্ষণ,
মাঠে ধর্ষণ-পাঠশালায় ধর্ষণ
ক্ষেতে ধর্ষণ-খামারে ধর্ষণ,
গাঁয়ে ধর্ষণ-শহরে ধর্ষণ,
শিশু ধর্ষণ-কিশোরী ধর্ষণ,
মধ্যা ধর্ষণ-বৃদ্ধা ধর্ষণ,
কুমারী ধর্ষণ, বিবাহিতা ধর্ষণ
কোচিংয়ের নামে ধর্ষণ-পড়ানোর নামে ধর্ষণ,
রাজনীতির নামে ধর্ষণ-নেত্রী বানানোর নামে ধর্ষণ,
মডেলিংয়ের নামে ধর্ষণ-অভিনয়ের নামে ধর্ষণ….
মানুষ তো ধর্ষণ; এমনকি পশুও ধর্ষণ!
পরিত্রাণ:
(১) 'মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।' (সুরা নূর, আয়াত: ৩০)
(২) ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা..... ব্যতীত কারো আছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও। (সুরা নূর, আয়াত: ৩১)
(৩) ‘ব্যভিচারী ও ব্যভিচারিণী উভয়কে একশ’ ঘা করে বেত্রাঘাত কর। আল্লাহর বিধান কার্যকরী করবে এদের প্রতি দয়া যেন তোমাদের অভিভূত না করে। যদি তোমরা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী হয়ে থাক। ঈমানদারদের একটি দল যেন এদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে।’ অর্থাৎ যেন প্রকাশ্যে শাস্তি কার্যকর করা হয়। (সুরা নুর : আয়াত ২)
'বিবাহিত নারী বিবাহিত পুরুষের সাথে ব্যভিচার করলে শাস্তি একশ বেত্রাঘাত ও পাথর নিক্ষেপে হত্যা।' (সহিহ মুসলিম ৩১৯৯)
(বি: দ্র:- পোস্টটি ২০১৩ সালে করেছিলাম। এতো বেশি মানুষ এটাকে নিজের বলে চালিয়েছে যে, আমাকে বলতে হচ্ছে-এটা আমার পোস্ট, কপি করা নয়। উল্লেখ্য, প্রথম প্যারাটি একজন কবির কবিতার অংশ)
0 notes
love23554 · 4 years ago
Text
Tumblr media
0 notes
love23554 · 4 years ago
Text
ক্যালেন্ডারের পাতায় ২১২০ সাল। আজ থেকে ১০০ বছর পর। লেখাটি যারা পড়ছেন, আমাদের প্রায় প্রত্যেকের দেহ তখন মাটির নিচে। অস্তিত্ব তখন রূহের জগতে। দেখছি আমাদের তাকদীর, আমি জান্নাতি না জাহান্নামি।
.
ইতিমধ্যে ফেলে যাওয়া আমাদের সুন্দর বাড়িটা হয়ত অন্যদের দখলে চলে গেছে,নেক্সট প্রজন্ম ভোগ করছে, পছন্দের কাপড়গুলো ব্যকডেটেড হয়েগেছে, শখের গাড়িটি হয়ত অন্য কেউ চালাচ্ছে। আর আমরা? খুব কম জনই স্মরণে রেখেছে। কেউবা ভাবেও না। হাতে সময় নেই!যাদের জন্য সব করতে নিজের জীবন শেষ করে দিয়েছিলাম!
________
★আচ্ছা, ব্যস্ততার এই জীবনে, আপনার➤দাদার দাদাকে কত বার স্মরণ করেন? আপনার➤দাদীর দাদীর কথা কখনো কি আপনার মনে পড়ে?
.
পৃথিবীর বুকে আজকের এই বেঁচে থাকা, যার জন্য এতো হইচই, এতো মায়া কান্না—গত হওয়া অসংখ্য প্রজন্মকে টপকে আমরা এই জীবন লাভ করেছি। তেমনিভাবে আগামীতে অসংখ্য প্রজন্মের ভিড়ে হারিয়ে যাবে এই জীবন।
.
যত প্রজন্ম আসছে আর যাচ্ছে, দুনিয়াকে বিদায় জানাবার, দায়িত্ব-ক্ষমতা অন্যের হাতে অর্পণ করবার, কিংবা কারো ইচ্ছা অপূর্ণ রেখে যাবার পূর্বে—খুব কম জনই সময় পায় ফেলে যাওয়া জীবনটা একটু ফিরে দেখবার। বাস্তবতা হচ্ছে, এই জীবনটা আমাদের কল্পনার চেয়েও ছোট।
.
২১২০ সালে কবরে শুয়ে আমরা সবাই এই বাস্তবতা উপলব্ধি করতে পারবো, সত্যিই দুনিয়াটা কতই না তুচ্ছ ছিল! একে ঘিরে দেখা স্বপ্নগুলো কতই না নগণ্য ছিল!
.
২১২০ সালে আমরা সকলেই চাইবো, 'ইশ যদি জীবনটা মহৎ কিছুতে উৎসর্গ করতে পারতাম! ইসলামের জন্যে! নেক আমল সংগ্রহের জন্য আরও কিছু করতে পারতাম! মৃত্যুর পরেও যে কাজগুলো আমাদের উপকার করে যেত, সেগুলোর পেছনে যদি আরও সময় উৎসর্গ করতে পারতাম!' ইস!শুধু ইস আর ইস!!
.
২১২০ সালে আমরা অনেকেই চিৎকার করে কথাটা বলব, কিন্তু কোনো ফল বয়ে আনবে না আমাদের এই হাহাকার: "..হে আমার রব! আমাকে আবার ফেরত পাঠান। যাতে আমি সৎকাজ করতে পারি যা আমি আগে করিনি।" [আল-মু'মিনুন, ৯৯]
.
বরং জবাব মিলবে, "না, এটা হবার নয়। এটা তো তার একটি বাক্য মাত্র যা সে বলবেই । তাদের সামনে বার্‌যাখ থাকবে উত্থান দিন পর্যন্ত।" [আল-মু'মিনুন,১০০]
.
২১২০(একুশ শত বিশ) সালে আমরা অনেকেই আফসোসে নিজেদের হাত কামড়াতে থাকবো এই বলে, "হায়! আমার এ জীবনের জন্য আমি যদি কিছু অগ্রিম পাঠাতাম?” [সূরা আল-ফাজর, ২৪]
⚫ 🔵মৃত্যুর ফেরেশতা আমাদেরকে নেককার হবার সময় দেবে না। ___
সংগৃহীত
0 notes
love23554 · 5 years ago
Photo
Tumblr media
Source: humansbutnohumanity, via IslamicArtDB
Check out our book A Beautiful Path to God.
744 notes · View notes
love23554 · 5 years ago
Text
Tumblr media
1 note · View note
love23554 · 5 years ago
Text
• একজন মানুষের রক্তের পরিমাণ তার মোট ওজনের ১৩ ভাগের এক ভাগ। অর্থাৎ ৬৫ কেজি ওজন মানুষের রক্তের পরিমাণ হল ৫ কেজি।
• দেহে অক্সিজেন সরবরাহকারী লোহিত রক্ত কণিকার পরিমাণ ২৫০০ কোটি এবং এরা ৪ মাস বাঁচে।
• রোগ প্রতিরোধকারী শ্বেত রক্ত কণিকার সংখ্যা ২৫০ কোটি এবং এরা মাত্র ১২ ঘন্টা বাঁচে।
• দেহের সব শিরাকে পাশাপাশি সাজালে দেড় একর জমির প্রয়োজন হবে।
• একজন মানুষের স্নায়ুতন্ত্র এত লম্বা যে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৭ বার পেঁচানো যাবে।
• কোন অনুভূতি স্নায়ুতন্ত্রের মধ্য দিয়ে ঘন্টায় ২০০ মাইল বেগে প্রবাহিত হয়।
• দেহে ও মনে অনুভূতি আসলে তা মস্তিষ্কে পৌঁছতে ০.১ সেকেন্ড সময় লাগে।
• একজন শিশুর জন্মের সময় হাড় থাকে ৩৫০ টি।
• একজন মানুষ সারা জীবনে ৪০ হাজার লিটার মূত্র ত্যাগ করে।
• একজন মানুষের শরীরে চামড়ার পরিমাণ হচ্ছে ২০ বর্গফুট।
• একজন মানুষের চামড়ার ওপর রয়েছে ১ কোটি লোমকূপ।
• মানুষের শরীরে যে পরিমাণ চর্বি আছে তা দিয়ে ৭ টি বড় জাতের কেক তৈরি সম্ভব।
• মানুষের শরীরে ৬৫০ টি পেশী আছে। কোন কোন কাজে ২০০ টি পেশী সক্রিয় হয়। মুখমন্ডলে ৩০ টির বেশী পেশী আছে। হাসতে গেলে ১৫ টির বেশী পেশী সক্রিয় হয়।
• একস্থান থেকে শুরু করে সমগ্র শরীর ঘুরে ঐ স্থানে ফিরে আসতে একটি রক্ত কণিকা ১,০০,০০০ কিমি পথ অতিক্রম করে অর্থাৎ ২.৫ বার পৃথিবী অতিক্রম করতে পারে।
• আমাদের মস্তিষ্ক প্রায় ১০,০০০ টি বিভিন্ন গন্ধ চিনতে ও মনে রাখতে পারে।
কখনও একবার চিন্তা করেছি এক ফোটা পানি থেকে কিভাবে তৈরি হলো এই শরীর?
কে বানালো এই শরীর?
0 notes
love23554 · 5 years ago
Text
বিছানায় পড়ে আছি। পাশে বসে আছে আমার ছেলেমেয়েরা, ভাইবোনেরা সবাই। অদূরে দাঁড়িয়ে আমার কাছের বন্ধুরা। হঠাৎ লম্বা লম্বা দম নিতে শুরু করলাম। সূরা ইয়াসীন পড়তে শুরু করেছে কেউ একজন। তার সাথে পড়া শুরু করল অন্যান্যরা। দম ফুরিয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে। চোখ খুলে দেখি: শিয়রে দাঁড়িয়ে মৃত্যুর দূত। অনন্তের পথে যাত্রা শুরু হতে অল্প কিছু ক্ষণের অপেক্ষা। আমার মুখ খুলে গেছে, কেউ একজন "যাম যাম"-এর পানি ঢেলে দিচ্ছে। এই ক্ষণের জন্যই রেখে দিয়েছিলাম পানিটা। "লা ইলাহা ইল্লা আল্লাহ্"। চোখের দৃষ্টি হারিয়ে গেছে। কথা বলার শক্তিও নেই আর। অনুভূতিগুলোও নিস্তেজ হয়ে গেছে। কানে আসছে শুধু চারপাশের কান্নার আওয়াজ।
.
আমি মৃতপ্রায়। প্রবল ঝাঁকুনির সাথে মৃত্যুদূত আমার আত্মা বের করে আনল। এই দুনিয়া ছেড়ে বিদায় নিয়েছি আমি....
.
আমার গাড়ি, বাড়ি, ব্যাংক ব্যালেন্স, সম্পর্ক কোনোকিছুর আর বিন্দুমাত্র মূল্য নেই এখন। কবর আমার বাসস্থান; আমার পরিচয়: আমি 'মৃত'। আত্মীয়স্বজনেরা আমাকে কবর দেওয়ার ব্যবস্থা করছে। কেউ কেউ বলছে, আমাকে এতক্ষণ ঘরে রাখাটা ঠিক হচ্ছে না। যে বাড়ি আমি নিজে বানালাম, যে ঘরে আমি নিজে ঘুমালাম, সেই ঘরে আজ আমার ঠাঁই নেই। দামি দামি যেসব বাথরুম ফিটিংস দিয়ে আমার বাথরুম সাজালাম, সেই বাথরুমে আমার শেষ গোসল হলো না। আমাকে গোসল হয়েছে মাইয়্যেতের গোসলখানায়। সাদা কাফনে পেঁচিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে কবরের দিকে। আমার দামি গাড়িটাও আজ আর আমার নয়। কেন?
.
কেন এত অর্থহীন সম্পদ জমা করেছিলাম! কেন এই সম্পদ অর্জনের জন্য মিথ্যে বলেছিলাম? দুর্নীতি করেছিলাম? সারাদিন খেটে মরেছিলাম! এই সম্পদ? এর কানাকড়িও সঙ্গী হলো না আজ। পুরো জীবনটা বেগার নষ্ট করেছি আমি। ধ্বিক্ আমার প্রতি! ভুলে গিয়েছিলাম মৃত্যু আসবেই। তাই এত পাপে জড়িয়ে ছিলাম। আফসোস!
.
কল্পনা বন্ধ করুন। আপনার আর আমার সাথে একদিন এমনটাই হবে। কাজেই তৈরি থাকুন। ভালো কাজগুলোই আপনার পরকালের যাত্রাকে সুন্দর ও শান্তিময় করবে। তাই মৃত্যুকে স্মরণ করুন। এটা আসবেই। আজ অথবা কাল। এই পৃথিবী স্রেফ একটা স্বপ্ন। অতি ছোট্ট স্বপ্ন।
.
.
.
0 notes
love23554 · 5 years ago
Photo
Tumblr media
لَا تُؤَاخِذْنَا إِنْ نَسِينَا
Do not punish us [O God] when we do wrong due to forgetfulness. (Surat al-Baqarah 2:286)
Source: flickr.com, via IslamicArtDB
574 notes · View notes
love23554 · 5 years ago
Text
...গভীর রাতে ঘুম ভেঙ্গে যৌন উত্তেজনায় জোড় করে স্ত্রী ব্রা খুললেই স্বামী হওয়া যায় না। আমরা স্বামীর দাবি নিয়ে ব্রা খুলতে শিখেছি। 😌🌸
কিন্তু কখনো কি স্ত্রীকে বলেছি, আজ তোমার শরীরটা কেমন? সারা দিন প্রচুর খাটাখাটনি হয়েছে তাই না? আজ তোমার শরীরটা একটু টিপে দেই? শরীর ব্যর্থা কমে যাবে!🌸🔥
যখনই যৌন উত্তেজনা উঠে, তখনই মনে পড়ে, আমার তো একটা স্ত্রী আছে! এর আগে কখনো স্ত্রী নামক মানুষটা কথা মনে পড়েছে?
অফিসে কাজের নামে অন্যের স্ত্রী সাথে কর্পোরেট ঘষাঘষি করি। কখনো কি মনে পড়ে কেউ একজন দিন শেষে বেলকুনির গ্রিল ধরে পথ চেয়ে আছে আমার অপেক্ষায়। অফিস থেকে ফিরে ক্লান্ত শরীরলে, মেজাজ গরমে স্ত্রীকে বলি দুধ চিনি ভাল করে দিয়ে, তারাতারি এক কাপ চা দাও!😌
তখন একবারের জন্য কি মনে হয় না, এই মানুষটাও তো সারাদিন আমার মতো কামলা দিয়েছে, তার আমার মধ্যে পার্থক্য, সে ঘরে দিয়েছে আর আপনি বাহিরে দিয়েছেন!🔥
রাতে ঘুমের ভ্যান ধরে কম্বলের নিচে মেসেঞ্জারে ডিজিটাল পরকীয়া করার সময়, ঘুমন্ত স্ত্রী কথা একবারও মনে পরেনা, আপনি তার বিশ্বাস ও আস্থার জায়গাটা নষ্ট করে তাকে ঠকাচ্ছেন? 😌🌸🔥
বাকি রইলো বিয়ে! দেনমোহর আর কবুল বলেই স্বামী হওয়া যায় না। স্বামী একটি অন্ধ বিশ্বাস, ভরসাময় অস্থা।😙 🔥
শুধু যৌনতায়ই স্ত্রী সুখ না, ভালবাসায়ই স্ত্রী অফুরন্ত সুখ, শান্তি।😙
অতৃপ্তির ক��রনে কনডমবিহীন সঙ্গম করেন। কখন কি বলেছেন আচ্ছা তোমার প্রতিদিন একই ট্যাবলেট খেতে ভাল লাগে? আজ থেকে বেশ কিছু দিন সঙ্গম বন্ধ রাখবো, তুমি আর এই ট্যাবলেট খেও না প্লিজ! তোমার কষ্ট আমার সহ্য হয় না!😌🔥
স্ত্রী মানেই রোবট না, স্ত্রীও আপনার মতো রক্তে মাংসে গড়া একজন মানুষ। তাকে বুঝোন, বোঝার চেষ্ঠা করুন, বোঝা উচিৎ। স্ত্রী আপনার, দায়িত্ব ও কর্তব্যের পাশাপাশি তাকে ভালবাসাটাও আপনার মহা দায়িত্ব!😌
আমরা স্ত্রী যৌন উত্তেজনা বাড়াতে শিখেছে! কখনো কি তাকে জিজ্ঞাস করেছে, মাসের প্রথমে অথবা শেষ তার শরীর থেকে যেই বিষাক্ত রক্তপাত হয়, তা কতটা কষ্টের ও যন্ত্রনাদায়ক? যৌনতায় ভালবাসা থাকেনা, ভালবাসা থাকে গভীর রাতে যৌন মিলন না করে স্ত্রীকে বুকে জড়িয়ে নিজের হৃদপিন্ডে ঢুকেয়ে তার কষ্টের কথা গুলো শুনার মাঝে, তাকে শান্তনার মাঝে।😌🌸🔥
😙ঠোটে চুম্বন করে যৌন উত্তেজনা করতে শিখেছি! কখন কি বাসার থেকে বাহির হওয়ার বা ফেরার পর স্ত্রী কপালে চুম্বন করে বলেছি এই নেও তোমার সারাদিনে আদর।
স্ত্রী যোনীতে দুই ফোঁটা বীর্জ দিলেই সন্তান আপনার দাবী করা যায় না। সন্তান প্রস্রব চলাকালীন ঘন্টার পর ঘন্টা যন্ত্রনাদায়ক সেটা উপলব্ধি করতে মাত্র দুই মিনিট মরিচের গুড়া আপনার লিঙ্গে লাগিয়ে দেখুন সন্তান প্রসব কতটা কষ্টদায়ক।😌
দশমাস নয়, মাত্র দশদিন, দশ কেজি ওজনের একটি পাথর আপনার পেটে বেধে দেওয়া হবে। তা নিয়ে এই দশদিন আপনি সমস্ত কাজ করতে পারলেই আপনার সন্ত্রান সেটা স্বীকৃতি পাবেন। 🌸🔥
স্ত্রী কে ভোগ করতে না ভালোবাসতে শিখুন।
বুঝতে শিখুন যে সে কি চায়।.খারাপ কিছু বলে থকলে মাপ করে দিয়েন....
0 notes
love23554 · 5 years ago
Text
⭕ তিনবার সূরা ইখলাস পাঠ = এক বার কোরআন পাঠ করার সমান।
⭕চার বার সূরা কাফিরুন পাঠ = এক খতম কোরআন পাঠ করার সমান।
⭕ফরয নামাজের পর আয়াতুল কুরসি পাঠ = মৃত্যু ছাড়া জান্নাতে যেতে আর কোন বাধা থাকে না।
⭕ঘুমানোর সময় আয়াতুল কুরসি পাঠ করলে = একজন ফেরেশতা সারারাত পাহারা দিবে।
⭕ঘুমানোর সময় সূরা কাফিরুন পাঠ করা = শির্ক থেকে মুক্ত।
⭕রাতে সূরা মূলক পাঠ = কবরের আযাব থেকে মুক্তি।
⭕জামাতে ��ামাজ আদায় = ২৫/২৭ গুন বেশি সওয়াব।
⭕রমজান মাসের উমরা = হজ্বের সমতুল্য!
⭕জানাযার নামাজ আদায় করা = ১ কীরাত সওয়াব (১ কীরাত হল উহুদ পাহাড়ের সমান)
⭕জানাযার নামাজ আদায় করা + দাফন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত থাকা = ২ কীরাত সওয়াব!
⭕উযূ করে নামাজের উদ্দেশ্যে মসজিদে রওনা করা = প্রতি কদমের বিনিময়ে একটি গুনাহ মাফ ও একটি মর্যাদা বৃদ্ধি।
(সূত্র : বুখারী ৬৪৮,৭৯৯,৫০১৫।আবু দাউদ ৫০৫৫।।তিরমিযী ৯৩৯,২৮৯৩)
আল্লাহ তায়ালা আমাদের আমল করার তৌফিক দান করুন।
0 notes
love23554 · 5 years ago
Text
“Don’t you think there’s a problem when we live in a society that considers a woman’s greatest accomplishment being pretty for a man?”
— Yasmin Mogahed
340 notes · View notes
love23554 · 6 years ago
Text
Tumblr media
0 notes
love23554 · 6 years ago
Text
Tumblr media
1 note · View note
love23554 · 6 years ago
Text
ইমাম মাহদী আসার পূর্বে প্রায় ৭০টি আলামত হাদীসে বর্ণনা আছে। তার মধ্যে প্রায় ৬৫টি পূর্ণ হয়ে গেছে।
এর কয়েকটি তুলে ধরলাম ----
:-মানুষের ধন-সম্পদ বৃদ্ধি হবে-(বুখারী)
:-মানুষ চুলে কলপ ব্যবহার করবে-(আবু দাউদ)
:-ঘন ঘন ভূমিকম্প হবে-(বুখারী)
:-বিনা বিচারে হত্যাকান্ড বেড়ে যাবে-(বুখারী ও মুসলীম)
:-ঘন ঘন বাজার বসবে ও মহিলারা সর্বপ্রথম সেখানে ঢুকবে-(বুখারী,মুসলীম ও মিশকাত)
:-মহিলারা পণ্য হবে (তাদের দোকানে বসানোসহ বিভিন্ন এডভারটাইসিং করাবে)
:-পুরুষের তুলনায় মহিলাদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে (বুখারী ও মুসলীম)
এছাড়াও আরো রয়েছে,
:-ঘন ঘন বজ্রপাত হবে। বিভিন্ন এলাকার মানুষের
যখন পরস্পরের সাথে দেখা হবে, তারা বলবে গত বজ্রপাতে তোমাদের এলাকায় কতজন মারা গেছে।
:-সুদের ছড়াছড়ি হবে।
:-দূর্নীতি বেড়ে যাবে।
:-কোন অপরাধে শাস্তি কায়েম না হওয়া।
:-জ্বীনা-ব্যভিচার প্রেম -ভালবাসা,অবৈধ সম্পর্ক,পরকীয়া বেড়ে যাবে,
:-সময় দ্রুত চলে যাবে, বরকত কমেযাবে
:-গান-বাজনা ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে ও তাকে হালাল মনে করা হবে,
:-মদ্যপান বেড়ে যাবে ও তা অন্য নাম দিয়ে বিক্রি করা হবে,
:-কাফের শাসকদের বন্ধু বানাবে।
:-অযোগ্য ব্যক্তির হাতে ক্ষমতা থাকা।
:-সমাজ পরিবার রাষ্ট্র প্রায় জায়গায় নারীর কর্তৃক।
:-নামে মাত্র মুসলিম থাকবে।
:-পাপকে পাপ না মনে করে আনন্দ করবে।
:-বেশি পরিমাণে বিদআত বৃদ্ধি পাবে।
:-আকাশ থেকে(স্যাটালাইটের মাধ্যমে-ইন্টারনেট) ফেতনা বর্ষিত হবে,
:-মুসলীম উম্মাহর একদল মূর্তিপূজা করবে (বুঝে নেন!),
:-দাসী তার প্রভুকে জন্ম দেবে (মেয়ে তার মায়ের সাথে দাসীর মত ব্যবহার করবে),
:-গায়ক,গায়িকা -গায়ক,গায়িকা
(Singers),নর্তকীদের (Dancers) কদর বেড়ে যাবে,
:-মুসলীমরা সব জায়গায় নির্যাতিত হবে
:-জিহাদ সহ আরো বিভিন্ন ফরজ বিধান থেকে মানুষ দূরে থাকবে।
:-মূর্খরা আলেমদের ভূল ধরবে।
:-ফুরাত নদী শুকিয়ে যাবে (বর্তমানে শতকরা ৯৪ ভাগ শুকিয়ে গেছে! খবর রাখেন?)আর তা থেকে স্বর্নের পাহাড় উঠে আসবে। শতকরা ৯৯ ভাগ মানুষ তা নিজের মনে করবে ও যুদ্ধে যাবে।
:-মৃত্যুকে ভয় পাবে ও জীবনের মায়া বেশি থাকবে।
:-সৌদি নেতৃত্বে
তিনটি ফাটল হবে
(বর্তমান বাদশাহর তিনজন ছেলে)
বাকি ৫ টির মধ্যে ৪ আলামত,,, যা পূরণ হলে কেয়ামতের দিন গোনা শুরু হয়ে যাবে,,
সেগুলো...
১.আলেমদের থেকে ইলম উঠিয়ে নেবে,
২.ক্বা��িদের থেকে তেলাওয়াত উঠিয়ে নেবে,
৩.কোরআনের লেখা মুছে যাবে।
৪.পশ্চিম দিক দিয়ে সূর্য উঠবে।
৫.মসজিদ চাকচিক্য করবে কিন্তু মুসল্লী কম হবে।
আগে মনে হতো কেয়ামত আসতে এখনো সময় আছে। কিন্তু এখন মনে হয় কেয়ামত এতো কাছে যে হয়তো আমিও কেয়ামত দেখতে পারবো,,,,
অথচ প্রতিদিন মৃত্যু আমাকে ৭ বার স্মরণ
করছে।
আল্লাহ সকল মুসল্লীদের ঈমান ধরে রাখার তৌফিক দান করুন।
আমরা সকলেই গুনাহগার, আল্লাহ্ আমাদের কে ক্ষমা করুন!!
2 notes · View notes