Text
ইচ্ছে বড়ই অদ্ভুত । কখন যে কি ইচ্ছে করে তা মনও ঠিক ভাবে ধরতে পারে না। ইচ্ছের বিরুদ্ধে কাজ করা অনেক বেশি হয়ে যাচ্ছে। ইচ্ছে করে অকাজ বেশি করি কিন্তু মন সায় দেয় না কিন্তু ততক্ষণে অকাজ করা সম্পন্ন। যেমন, এখন একটা অকাজ করছি , কি লিখলাম কোন কিছুর আগা মাথা নাই।পাগলের কাজ কারবার।কিছু লিখতে ইচ্ছা হল, তাই লিখে ফেললাম এই লিখা হল অনেকটা যাবর কাটার মতো। গরুর মতো যাবর কাটি কিন্তু মনে একটা প্রশান্তি বিরাজমান আমি একা গরু হলেও ঘোল কিছু মানুষকে খাওয়ালাম। হুদাই সময় নষ্ট করে কষ্ট করে লিখাটা পড়ল যারা । Sometimes fun in stupidity। So do some stupid work for personal pleasure.
0 notes
Text
ফাঁসি মঞ্চ
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের উত্তর-পশ্চিম কোণার দিকে ফাঁসির মূল মঞ্চ। এর দৈর্ঘ্য ৮ ফুট এবং প্রস্থ সাড়ে ৪ ফুট। ভূমি খেকে উঁচুতে এই মঞ্চে পাশাপাশি দু’জন দণ্ডপ্রাপ্তের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ব্যবস্থা রয়েছে। মঞ্চের উপরে যে ফাঁসির কাষ্ঠ (মেটালিক) তার উচ্চতা ৮ ফুট। আর মঞ্চ থেকে নিচের দিকে ১২ ফুট গভীর গর্ত আছে। সেই গর্ত কাঠের পাটাতন দিয়ে ঢাকা। ফাঁসি কাষ্ঠের লাগোয়া উত্তর দিকে আছে গিয়ার। যার সঙ্গে ফাঁসির দড়ির একপ্রান্ত লাগানো থাকে। আর ফাঁসির কাষ্ঠ থাকে দড়ির আরেক প্রাপ্ত থাকে ঝোলানোর জন্য। গিয়ারের দায়িত্ব থাকে একজনের। তার পাশে পূর্ব দিকে আরও তিন জন অবস্থান নেন। তবে মূল মঞ্চসহ পুরো ফাঁসির মঞ্চটি আরও বড়। মূল মঞ্চের পূর্ব দিকে ৩টি কনডেম সেল। দক্ষিণে একটি লম্বা টেবিল, যার পাশে ১০ জন বসতে পারেন। তার সামনে আরেকটি টেবিল যাতে ফাঁসি কার্যকর করার পর প্রথম মৃতদেহ রাখা হয়। আর পশ্চিমে ১০ জন সশস্ত্র পাহারাদার। যাদের সবার হাতে থাকে ভারি আগ্নেয়াস্ত্র। ফাঁসি দেয়ার আগে প্রথমে কনডেম সেলে গিয়ে দণ্ডিত ব্যক্তিকে কালেমা পড়ান একজন ইমাম। সঙ্গে থাকেন চারজন জল্লাদ। কালেমা পড়ানোর পর কালো রংয়ের জমটুপি পরিয়ে মাথা ও মুখমণ্ডল ঢেকে দেয়া হয়। দু’হাত পেছন দিকে বাঁধা হয়। এর পর জল্লাদরা দণ্ডিতকে নিয়ে কনডেম সেলের সামনের খালি জায়গা ধরে হেঁটে বেরিয়ে যান। একটু দক্ষিণে গিয়ে ফাঁসির মূল মঞ্চ সামনে রেখে চলে যান পশ্চিমে। সেখান থেকে ঘুরে উত্তরে এগোলেই মূল ফাঁসির মঞ্চের সিঁড়ি। সিঁড়ির পাঁচটি ধাপ পেরিয়ে মঞ্চে উঠতে হয়। মঞ্চে ওঠানোর পর যে গর্তটি কাঠের পাটাতন দিয়ে ঢাকা থাকে সেখানে দাঁড় করানো হয় দণ্ডিতকে। এরপর দু’পা সাদা কাপড় দিয়ে বাঁধা হয়। ততক্ষণে গিয়ারের কাছে অবস্থান নেয়া ব্যক্তি প্রস্তুত হয়। জল্লাদরা ফাঁসির রজ্জু পরিয়ে দেয় দণ্ডিতের গলায়। কনডেম সেল থেকে মঞ্চ পর্যন্ত এসকল আনুষ্ঠানিতা সম্পন্ন করে একজন কয়েদিকে নিতে সময় লাগে ৮ থেকে ১০ মিনিট। এরইমধ্যে দক্ষিণের টেবিল সামনে রেখে মঞ্চমুখ করে চেয়ারে বসেন সিভিল সার্জন, ঢাকা জেলা প্রসাশক, ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার, আইজি প্রিজন, জেল সুপার, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের একজন প্রতিনিধি এবং কারা হাসপাতালের চিকিৎসক। জেল সুপারের হাতে থাকে লাল রুমাল। ওই রুমাল নামিয়ে ফেলার সঙ্গে সঙ্গে গিয়ারে টান দেয়া হয়। সরে যায় গর্তের কাঠ। তখুনি ফাঁসির রজ্জুতে গর্তের ভেতরে ঝুলতে থাকেন দণ্ডিত। ১৭ মিনিট ঝুলিয়ে রাখার পর নিচের দিকে থাকা গর্তের গেট থেকে গর্তে প্রবেশ করেন জল্লাদরা। মরদেহ আবার গর্ত থেকে টেনে মঞ্চে ওঠানো হয়। তারপর দড়ি খুলে মরদেহ রাখা হয় সরকার ও কারা কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধিদের সামনে রাখা টেবিলে। তারা দেখার পর লাশ নেয়া হয় পাশের মর্গে। সেখানে তার স্পাইনাল কর্ড ও হাত-পায়ের রগ কেটে দেয়া হয়। তারপর ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এভাবে আধা ঘণ্টায় শেষ হয় মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের যাবতীয় আনুষ্ঠনিকতা।
0 notes
Video
youtube
Sometimes l wish I could dance with my love in this song
0 notes
Quote
The closer you are to death, the more alive you feel.
0 notes
Audio
Artist : Jon Topu Album: Kichu Kotha - Tahsan ft. Jon Topu Download option is enabled. If you think the album is worth listening, then please buy one. I hope you will enjoy the album. Don't forget to leave your feedback. Thanks much !! Official Music Video of Tahsan ft. Jon Topu - Oshrujol's YouTube link https://www.youtube.com/watch?v=lQqIOx0ab84
0 notes
Audio
Just a random cover at Studio HotBox, feat Ozzy on the rap!
0 notes
Link
0 notes
Quote
Why should I apologize for the monster I"ve become ?No one ever apologized for making me this way
My self
0 notes