#��্যামসাং
Explore tagged Tumblr posts
Photo
#চাস্থিরচিত্রলকডাউন #vitaminteareloaded #Quazifatemachhobi #tea4her #বৈশাখী_শোভাযাত্রা_চা_চিত্র #cha_waali Tea-4-Her ©কাজী ফাতেমা ছবি =সাদা মাঠা এ আয়োজন, এসো! তৃষ্ণার্থ মন বৃষ্টির জন্য, খাঁখা বুকপ্রান্তর বিতৃষ্ণা ক্ষণ, ভাল্লাগে না এসব বলাও যে অবান্তর, সব শোক চাপিয়ে, সব কষ্ট দূরে ঠেলে, এসো এক চুমুক চা পানে মন করি শান্ত উড়ি সুখে ডানা মেলে। বৃষ্টির ��াপিত্যেশ করে আর কী হবে বলো? আল্লাহ তা'আলার ইচ্ছেতেই রাখি মন, উড়ুক ভুবনজুড়ে বিতৃষ্ণার ধুলো, এসো উষ্ণ চায়ে ঠোঁট রেখে মনে জাগাই সুখ শিহরণ। ইফতার শেষে ক্লান্ত তোমার আমার দেহখানা, চায়ে ঠোঁট রাখতে করো নাকো মানা, বিস্কিট নিতে পারো ইচ্ছে যদি জাগে, চা আর বিস্কিটে রেখে জিভ, ফুরফুরে সময় আনতে পারো বাগে। আল্লাহর নিয়ামত খেয়েই বেঁচে আছি শোকর গুজার করি তাঁর, তাঁর কাছেই দয়া যাচি, তিনি যদি হন সদয়, বৃষ্টি দেবেন ঢেলে ধরায়, আমরা আর পুড়বো না খরায়! শেষ করো চায়ের আয়োজন, তারাবীহ্ ঐ আসলো বলে, আহা কত শান্তি ফিরে আসে দেহে, তারাবীর ছলে চা পানে যেমন দেহমন হয় শান্ত, ফুরফুরে সুখী, তেমনি উনত্রিশ রাকাত নামাজ শেষে দেহে শান্তিরা দেয় উঁকি। (স্যামসাং, ঢাকা) https://www.instagram.com/p/CNu-TSUsiHD/?igshid=116140oxfv9fz
2 notes
·
View notes
Text
অ্যাপলকে পিছনে ফেলে দ্বিতীয় অবস্থানে হুয়াওয়ে
অ্যাপলকে পিছনে ফেলে দ্বিতীয় অবস্থানে হুয়াওয়ে
অ্যাপলকে পিছনে ফেলে দ্বিতীয় অবস্থানে হুয়াওয়ে
অ্যাপলকে পিছনে ফেলে বিশ্বব্যাপী স্মার্টফোনের বাজারে দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে হুয়াওয়ে। বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান কাউন্টারপয়েন্টের চলতি বছরের জুন-জুলাই মাসের পরিসংখ্যান থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০ শতাংশ বেশি বাজার দখল করে শীর্ষে রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়াভিত্তিক কোম্পানি স্যামসাং। প্রায় ১২ শতাংশ বাজার দখল করে অ্যাপলকে পেছনে ফেলে…
View On WordPress
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি =একটি গোধূলী হৃদয়ে রেখে অফুরন্ত মুগ্ধতা= ছবির মত সন্ধ্যা, আকাশ জুড়ে রক্ত আলোর বন্যা, একটি আকাশ ঘোমটা টেনেছে, সে যে টুকটুকে রূপ কন্যা, একটি বিকেলের কোল ঘেঁষে সন্ধ্যার অপেক্ষা দাঁড়িয়ে, ভেজা ঘাসে বিকেলের আলো, আহা সুখে যে যাই হারিয়ে। জলের আয়নায় রক্ত মেঘ, আকাশের কোণে রঙবাহারী আলোর ছটা, ভাদ্র মাসের আকাশ হতে এবেলা হয় মুগ্ধতা লোটা, বিকেল ফুরিয়ে যায় আকাশ ঘন রক্ত মেঘে যায় ঢেকে, সময় চলে যায়, আকাশ তার রেশ যায় মৃদু রেখে! মৃদু হিম হাওয়া, লাল ফড়িঙয়ের উড়াউড়ি, আকাশ রক্ত বর্ণ জমিনে সবুজ ধান, মুগ্ধতার নেইকো জুড়ি, ক্ষেতের জলে সূর্যটা মারে উঁকি, আমি আজ পশ্চিমে তাকিয়ে আছি ঠায়, নই উর্ধ্বমুখী। পথিকের আনাগোনা, নীড়ে ফেরা মানুষের ঢল, টুপটাপ শব্দ, ব্যাঙের দাপটে কেঁপে উঠে জল, সন্ধ্যার আলোয় যায় না চেনা মানুষ, শুধু শুনি ক্ষীণ স্বর, এই মুগ্ধতা, এই সুখ, এই রক্ত রঙ আলো, সব যাবে ক্ষয়ে কিছুই তো নয় অবিনশ্বর। জীবন যেন দিনের মতই, সকাল সন্ধ্যা দুপুর, ছেড়ে যেতে হবে সব মুগ্ধতা, বুকের তারে বাজে বিষাদের নূপুর, সব ভাবনাদের ছুঁড়ে ফেলে দেই গোধূলীর আলোয়, দুর্ভাবনা রাখতে চাই না মনে, আমার এবেলা কাটুক সুখে ভাালোয়। ক্রমশঃ সন্ধ্যা আরও হয় গাঢ়, এখানে থেকে যাওয়ার জু নেই আরও, অন্ধকার আসবে নেমে, রক্ত মেঘ আঁধারে হারাবে, ঘোর অমানিশা কালো খানিক বাদে সম্মুখে এসে দাঁড়াবে। (স্যামসাং এস নাইন প্লাস, পীরেরগাও মিয়াবাড়ী চুনারুঘাট) https://www.instagram.com/p/CT7lmN0vhAe/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি =চোখের সম্মুখে ধ্বংসস্তুপ, উপরে মেঘের পাহাড়= চলছে বেদম আমার আকাশ বন্দি করার পায়তারা, ধ্বংস যজ্ঞে দাঁড়িয়ে আছি, দুঃখ ছুঁয়ে আছে মন সেতারা, বাজে টুংটাং বেসুরো সুর, আমার আকাশটুকু যাবে এবার দূর বহুদূর। চোখের সম্মুখে দশ তলা প্রাসাদের স্বপ্ন নিয়ে কেউ বুনছে বুকের নদীতে স্বপ্ন, ভাঙ্গছে সুখের ঢেউ, যেটুকু আকাশ ছিলো দৃষ্টির সীমানায়, যেটুকু মেঘ উড়তো, হারাবে অচিরেই অজানায়। আকাশের মাঝে এখন যেন নীল বিষণ্ণতার ছাপ আমি বন্দি হবো চার দ��য়ালে, বাড়ছে বুকে ব্যথার সন্তাপ; ডানে বায়ে সামনে পিছে ইট পাথরের প্রাসাদ, বন্দিত্ব জীবন, আকাশ দেখার স্বপ্নও যে হবে বরবাদ। ইটের পর ইট তুলে একদিন এখানে গড়ে উঠবে উঁচু তলা, আকাশ দেখবো না, দেখবো শুধু মানুষের ছলাকলা, ছেড়ে যাবো আমার এই পশ্চিম বারান্দা, এখানে লাল মেঘ নিয়ে আসবে না আমার জন্য সন্ধ্যা। আমি মুক্ত প্রাসাদে যাবো, যেখানে উঁকি দিলেই দেখবো আকাশ, ফেলতে পারবো না চার দেয়ালের মাঝে থেকে আর বিষাদ দীর্ঘশ্বাস; থাকুক সবাই সুখে, তাদের উঁচু তলা বাড়ী নিয়ে, আমি আকাশের মেঘ দেখে মুগ্ধতা আনবোই ছিনিয়ে। আমার আকাশ ইট রডের বেড়াজালে পারবে না আটকাতে, চোখের সম্মুখে পারবে না সিমেন্টের দেয়াল লটকাতে, আমি পালাবো তোমাদের পুরী হতে খুব তাড়াতাড়ি, আমি না থাকাকালীন আকাশ করো বন্দি, চলুক ���োমাদের বাড়াবাড়ি। (স্যামসাং এস নাইন প্লাস, স্থান ঢাকা) https://www.instagram.com/p/CTXdTXUv1Z-/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি =একটি ফুল আকাশ দিলাম তোমায়= ভাদ্রের আকাশের মেঘ দিলাম তোমায়, নিয়ো মুঠোয় পুরে, একটি শুভ্র ফুল দিলাম, গেয়ে উঠো আনমনায় সুখের সুরে; তুমি কী আমায় একটি বিকেল দেবো, দেবে গোধূলিয়া? ভালোবেসে তোমায়, হতে রাজী দেউলিয়া। এসো প্রেমোময় জীবনের করি আজই সূত্রপাত, মনে যত ভুল ভ্রান্তি কান্তি বিষাদ, যাক সকল নিপাত; এসো আকাশে তাকিয়ে বুকের বাড়ী করি সমুদ্দুর সম, ভালোবাসায় ভরপুর জীবনের আশা, শুনো ও প্রিয়তম। সংসার সংসার করে কাটিয়ে দিয়ে জীবন, কেবল পেরেশানীতেই ভরলো বুকের ভুবন, কত শত স্বার্থ ত্যাগে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে থাকি সংসারে খুঁটিতে ধরে, আকাশ ছুঁতে চাই, চাই সমুদ্দুর ছুঁতে, এবেলা বিতৃষ্ণার হাওয়া মনের ঘরে। এখনো সময় ভালোবাসার, দুজন দুজনকে সময় দেয়ার এখনি প্রয়োজন, ভেবে দেখো নিরিবিলি ও প্রিয়জন; চলো ভালোবাসার করি এবার বিশাল আয়োজন, যত বিষণ্ণতা মন ছুঁয়ে আছে, হোক, হয়ে যাক সব বিয়োজন। এই নাও শুরুটা আমিই করলাম, একটি ফুল আকাশ দিলাম, মনটা আমার নামে তুমি, করে দিয়ো নিলাম; তুমিও আকাশে তাকিয়ে শুভ্র মেঘের মত করে নিয়ো শুদ্ধ তোমার মন, চাই, আমি চাই বারোমাসই মনে প্রেম শিহরণ। দেখো তাকিয়ে ভাদ্রের আকাশে, ঐ যে মেঘেদের শত শত দল আমিও চাই প্রেম আসুক এমন, চলো মন করি অদল বদল, চাই তুমি শুভ্র মেঘের মত মন করে নাও, নয় আর আগ্নেয়গিরি, ভালোবাসতে চাই, ভালোবাসা চাই এক সমুদ্দুর, সাত নদী, তেরো পর্বত গিরি। (স্যামসাং, ঢাকা) https://www.instagram.com/p/CTH53ieFKRF/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি =ভাঙ্গা গড়ার এই শহর= ভাড়াটিয়াদের আসা যাওয়া, প্রাসাদ ভেঙ্গে প্রাসাদ গড়ার খেলা, এই শহরে নিত্য মানুষ ভাসায় রঙ্গের ভেলা, হাতে চা নিয়ে দাঁড়িয়ে দেখি মানুষের আনাগোনা, এখানেই এই পথ ধরে কত মানুষের মনে হয় স্বপ্ন বোনা। বারান্দায় ঝুলে আছে পর্তুলিকার দল, এই বারান্দা এই ঠাঁয় দাড়িয়ে থাকারও হবে রদবদল; চলে যাবো চেনা পথ ছেড়ে অচেনা পথে একদিন অন্য ঘরে অন্য চুলায় রাঁধবো চা, হয়তো আসবে সুদিন। অথবা দুর্দিনের হাত ধরে আগাবো আগামীর সিঁড়ি বেয়ে, সময় হবে পার চেনা পথ ছেড়ে যাওয়ার দুঃখ গান গেয়ে, নতুন ঘরের বারান্দায় চেয়ার পেতে বসে যদি এক কাপ উষ্ণ চা করি পান, হাওয়া কী বইবে নিরবধি! কে জানে কাটবে কেমন সময় নতুন স্থানে, ফিরে আবার আসবো না তো পুরাতনে পিছুটানে কে জানে চায়ের স্বাধ কী থাকবে একই, নাকি বিতৃষ্ণা জাগবে, নতুন প্রাসাদের জীবন যাপন, শান্তি কী দূরে ভাগবে। আজ এখানে চুপ দাঁড়িয়ে আছি চা হাতে, ভাবছি আকাশ পাতাল, কেউ নেই আমার সাথে, চারিদিকে ইট পাথরের বাড়ী, এখানে থাকার পিছে টেনে দিবো হয়তো দাঁড়ি। অচেনা সুর হবে আপন, অচেনা এক দাওয়া হবে আপন, কিছুদিন সুখ অথবা দুঃখে হবে আমাদের জীবন যাপন, কিছু আলো চোখে পুরতে চাই বলে ছেড়ে যেতে চাই পুরাতন, আমি শান্তি চাই, কিছুদিন বাদেই চলবে এখানে প্রাসাদ ভাঙ্গার নির্যাতন! (স্যামসাং, জসীম উদ্দীন রোড, ঢাকা) https://www.instagram.com/p/CTFF_qblt-d/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি =ঘরছাড়া হতে ইচ্ছে জোগায় দ্বাদশীর চাঁদ= কী মনোলোভা আলোয় আলোকিত এক টুকরো আকাশ, চাঁদের ঠিক নিচে, এক দল মেঘের বসবাস, আহা এমনই মনোহারী রাত, চোখ রাখলেই সুখে হই উদাস, খোলা মাঠ অথবা ছাদে যেতে না পারার আক্ষেপ, ফেলি দীর্ঘশ্বাস! রাত্রির গা বেয়ে নেমে আসে এক সমুদ্দুর রূপা রং আলো, এমন আকাশে রাখতে চোখ কার না, লাগে ভালো; ঝুল বারান্দায় দাঁড়িয়ে সুখে হৃদয় হয় আলুথালু, অজস্র নিয়ামত ঝরে চাঁদালোয়, আমাদের রব কী দয়ালু। রাত্রির বুকে চাঁদের রূপার আলো, প্রভুর কী অপরূপ সৃষ্টি, শুভ্র মেঘের ফাঁকে এক টুকরো চাঁদ, যায় না সরানো দৃষ্টি; মেঘ'রা ঢেকে দেয় আলো, মেঘ'রা উড়ে যায়, চাঁদ মারে উঁকি, একটি রাতের কোলে দাঁড়িয়ে চাঁদ দেখি হয়ে উর্ধ্বমুখী। ইচ্ছে হয় খুব সারি সারি বৃক্ষের ছায়ায় হাঁটি পায়ের নিচে শুকনো পাতার নূপুর, আর চাঁদ আলোয় আলোকিত মাটি, ইচ্ছে করে জোনাক উঠাই মুঠোয়, ঝোপঝাড়ে বেড়াই ঘুরে, শহরের নিয়ন আলোয় ইচ্ছেরা মরে যায়, ইচ্ছেরা যায় দূরে। ভরা জোছনার পথ ধরে হেঁটে হেঁটে যাই ইচ্ছে, চাঁদ থাকুক সঙ্গে, ইচ্ছে করে জোছনার আলো মাখি সারা অঙ্গে, ইট পাথরের শহরে চাঁদের আলোক লাগে মলিন, বৈদ্যুতিক তারের ফাঁকে চাঁদের আলো দেখার ইচ্ছে হয় নিমেষেই বিলীন। পাতার ফাঁকে যে চাঁদ চোখে এনে দেয় মুগ্ধতার আলো, বারান্দার গ্রীল ধরে সে চাঁদ দেখি, লাগে বড় ভালো; আহা কত মেঘের আনাগোনা রূপালী চাঁদটাকে ঘিরে, এক ঝাঁক সুখ মুগ্ধতা বুকের বামে পুরে ফিরে আসি নীড়ে। (স্যামসাং, ঢাকা) https://www.instagram.com/p/CS16PJiFOr2/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি ≠রাজপথও যেন আজ মুমূর্ষ= সময়ের হাওয়া বদলে গিয়ে কেমন যেন হা হুতাশে ভরা দিন, আমাদের জন্য নেমে আসলো সহসা কীযে দুর্দিন, কেউ আকাশে তাকিয়ে লুটে না আর সুখ, আকাশ দেখেতে কেউ হয় না আর মুগ্ধতায় উন্মুখ। কোথায় যেন এক দীর্ঘশ্বাসের বসবাস, কু হাওয়া ছড়িয়ে দিব্যি হাসছে একাকি আকাশ, মানুষ ভয় আতঙ্ক দূরে ছুঁড়ে স্বাভাবিক জীবন নেয় খুঁজে, কিছু হবে না আমার এমন ধারণা পুষে কেউ, মোহতেই চোখ গুঁজে। শহরের পথে ঘাটে আবারও মানুষের ভিড়, করোনা রোগের ধনুক তাক করে আছে, কারে যে ছুঁড়বে বিষের তীর, মনে জাগে না আর উচ্ছাস, উল্লাস গিয়েছে থেমে, এত সব ঝড় ঝাপটা শেষে একদিন সু হাওয়া আসবে আকাশ হতে নেমে। দয়াময়ের প্রতি অথৈ বিশ্বাস, তার ইবাদতে বাড়িয়ে ভক্তি, কেউ কেউ শক্ত করে বিশ্বাসের ভিত, কেউ বাড়ায় মনের শক্তি, আল্লাহ ভরসা বলে কেউ রুটি রুজির পথ খুঁজে বেড়ায়, আর কেউ উন্মুক্ত হাওয়ায় পাপে চোখ গুঁজে মন জুড়ায়। ঘটনা রটনায় ভরা শহর, কখনো হাঁসফাস প্রহর, কখনো নিউজফিডে ভেসে আসে দূর্ঘটনার খবর, এই শহরটা নতুন নতুন ইস্যুতে থাকে উর্বর। আকাশ আকাশের মতই সাদা কালো মেঘ ছড়িয়ে, মেঘ বৃষ্টি আলো দিয়ে রাখে মর্ত্যের মানুষকে জড়িয়ে, আমরা আল্লাহর বান্দা, বিপদ আপদে সুখে অসুখে ডাকি তাঁরে, স্মরি তার নাম, প্রার্থনায় দয়া চাই, আর বলি ঈমানের সাথেই নিয়ো প্রভু নেক বান্দাদের পরপারে। (স্যামসাং, মতিঝিল ) https://www.instagram.com/p/CSzna4DBbkn/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি =ফুল চাস কী? না চা খাবি? এক হাতে ঝরা ফুল, অন্য হাতে চা, এই আয় না হৃদয় দিয়ে নিয়ে হোক প্রেম কেনা বেচা; যদি ফুল চাস তবে তাই দিবো, চা চাইলে দেবো চা, বস্ না পাশে, বল না ভালোবাসি ওরে নাক বোঁচা! ছুটির দিন, রোদ্দুর ঝলমল দিন, বাহিরে উত্তাপ খুব, তুই পাশে থাক্ আজ, মনে জাগে লোভ; যাস্ না ঘরের বাহিরে, থেকে যা ঘরের কোণে, চল একসঙ্গে চা খেয়ে যাই সুখের স্বপ্ন বোনে! ফরমাশ দিবি না বন্ধু, কাজ কর্ম সব তুলে রাখলাম চাঙ্গে, তুই মনে যাদু মন্ত্র দে ফুঁকে, মন যেন সুখের তরে রাঙ্গে; মিলেমিশে আজ করে নেবো রান্নাবাটির কর্ম, দু'কাপ উষ্ণ চা'ই হবে আমাদের ক্লান্তির বর্ম। চা খেয়ে দেহমন যদি হয় চাঙ্গা, মুখে রাখিস হাসি, যদি লাগে ভালো বলে দিস কিন্তু ভালোবাসি; মনের কিনারে লেগে আছে বন্দিত্বের খরা, এখনো করোনার দখলে পুরো ধরা! কবে যে সু হাওয়া বইবে, শান্তি আসবে ফিরে মনে, সর্বক্ষণ থেকে যাই আতঙ্কে কেঁপে উঠি ভয়ের শিহরণে যেটুকু সময় আমাদের হয়ে আসে, চল্ সুখে করি পূর্ণ, দেখবি প্রশান্তির হাওয়া আমাদের চারপাশে হবে ঘূর্ণ। আজ না হয় তুই ফুল'ই নে, আমি খাই চা, মন জমিনে বন্ধু আমার জন্য ভালোবাসার পাটি বিছা; আয়েশে বসে কিছুক্ষণ হয়ে যাবে গল্প, এইতো ���ুপুরের খাবার করতে হবে তৈরি, সময় আছে অল্প। (স্যামসাং, ঢাকা) https://www.instagram.com/p/CSzIwcGFclc/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি =বেগুনী রঙ ফুলও আকাশ ছুঁতে চায়= বালিচর আকাশের বুকে নীল রঙ বেঁধেছে বাসা, আহা আকাশের বুক আজ মেঘে ঠাসা, সাদা নীল বেগুনি কত রঙের সমাহার দিনের বুকে, মেঘগুলো ছুতে চায় শীমফুল, মেঘ'রা পড়েছে ঝুঁকে। বিকেলের কোলে স্বচ্ছ আলো, রংবাহারী মেঘ, মেঘগুলো হয় না কালো ঝরে না বৃষ্টির আবেগ, উষ্ণতা এক সমুদ্দুর, দুপুর জুড়ে খাঁখা রোদ্দুর। দুপুর নিলেই ছুটি আকাশে নিস্তেজ আলো, বালিচর মেঘ আকাশ এবেলা লাগে ভালো; মৃদুমন্দ হাওয়ায় উড়ে এক বি��্দু শান্তি, বিকেল এলেই কেটে যায় গরম ক্লান্তি। গাছে গাছে ফুল, মৌমাছিদের মৃদু গুঞ্জন, বিকেলের বুকে বসে হয় সুখে অনুরঞ্জন, আকাশের রঙ নিমেষেই যায় বদলে, আকাশ হয় ফাঁকা, খানিক বাদে এক দল কালো মেঘে আকাশ ঢাকা। হাওয়ার তোড়ে বাজে পাতার বাঁশি, বিকেলের মুখে সোনা রোদ হাসি, ভালো লাগে বড়, আকাশ দেখি আনমনা, আঁধার না আসুক নেমে মনে অযাচিত কামনা। গোধূলী রঙে আকাশ যাবে ছেয়ে একটু পরে, সন্ধ্যার আলোয় ধীরলয়ে ফিরে আসবো ঘরে, বিকেলের বুক হতে এক সমুদ্দুর সুখ কুঁড়িয়ে ফিরে আসি নীড়ে মন তুমুল প্রশান্তিতে জুড়িয়ে। (স্যামসাং, ঢাকা) https://www.instagram.com/p/CSw8mbbJmWB/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি =চাঁদের আলোয় উড়ে সুখ হাওয়া= কিছু প্রহর মনে দিয়ে যায় প্রশান্তির দোলা, কিছু প্রহর কাছে পেলে হই আনন্দে আত্মভোলা; কিছু মুহুর্ত মনে নিয়ে আসে অনাবিল সুখ, আমি এমন চাঁদ রাতি কাছে পেতে বার বার অপেক্ষায় রই উন্মুখ। মিহি হাওয়া উড়ে রাতের বুকে, নিরিবিলি প্রহর, নিয়ন আলোয় জ্বলে উঠে শহর, জানলার ফাঁকে গলে পড়ে রংবাহারী আলো, আমি আকাশে তাকাই, দ্বাদশীর চাঁদ বিলায় আলো, লাগে বড় ভালো। আল্লাহ তা'আলার রহমতে ভরা একটি আকাশ, আহা কতই না সুখে, কত নির্মম দুঃখে এখানে কোটি মানুষের বসবাস, কেউ চাঁদে রাখে চোখ, সুখে হয় মাতোয়ারা, কারো চোখে ঝরে পড়ে সুখ আলোর ফোয়ারা। এই চাঁদের আলোর নিচেই কেউ নিষ্ঠুর সময়ে মুখোমুখি, কেউ আল্লাহর কাছে প্রার্থনায় রত সুস্থতার জন্য উর্ধ্বমুখী; কেউ অক্সিজেনের অভাব বোধ নিয়ে বিছানায় করে ছটফট, বিষাদের তুলিতে ব্যথার ছবি কেউ পূর্ণ করছে বসে মনের পট। দুঃখ সুখে ভরা মানুষের মন, যন্ত্রণায় ভরা কারো মন, কেউ খোলা ছাদে বসে চাঁদের দেশে সুখে করছে ভ্রমণ, কেউ হাওয়া খেয়ে আল্লাহর কাছে করে নেয় শোকর গুজার কেউ পাপ বুকে নিয়ে প্রেম খেলে অবৈধ মন করে উজার। আল্লাহর বান্দা আমরা, কত কিছু দিয়েছেন আমাদের কল্যাণের জন্য আমরাই ভুলে থাকি তার ইবাদত, দুনিয়ার সুখ পেতে হই পাপী বন্য, এবেলা চোখে চাঁদের আলো নিয়ে বলি তার কাছে, করি প্রার্থনা ও মাবুদ ক্ষমা করে দিয়ো, যদি তার ইবাদতে থাকতো মন, শয়তান বুকে আর বসত গড়তো না। (স্যামসাং,ঢাকা) https://www.instagram.com/p/CSmkkpalGPN/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি =ভালোবাসায় পূর্ণ থাকুক সময়= হেমন্ত হাওয়া মনে লেগে থাকুক বারোমাস, মন থাকুক ফুরফুরে, মনের তারে বাজুক ভালোবাসা হরপল সুরে সুরে, ��ালোবাসায় মুড়ানো থাকুক সময় তোমার আমার, এই নাও, পান করো উষ্ণ চা, মনের যত বিষাদ ভেঙ্গে হোক চুরমার। সময়গুলো দোয়েলের মতই হোক চঞ্চল, খঞ্জনও হতে পারে দু'জনার মন অঞ্চল; রোদ্দুর ঝলমলে দিনে মনে লেগে থাকুক সুখের আলো, আজ কাল আগামী কাটাতে চাই আরও ভালো। উষ্ণতা ঠোঁটে বয়ে আনুক এক সমুদ্দুর প্রশান্তি, আমাদের ভালোলাগা, ভালোবাসা......হোক আশে পাশে ক্রান্তি; ভাল্লাগে না বিষাদে মন ছুঁয়ে থাকলে, ভাল্লাগে না সময় মনের পটে বিষণ্ণতা আঁকলে। সময় ফুরিয়েই তো যায়, বিষাদ কেন তবে থাকবে ঘেষে, সময়গুলো সুস্থ করে তুলি চলো, সময় ভালোবেসে, চায়ের আসর হোক অথবা দু'জনে বসে গল্প বলা মুহুর্ত হোক, সু আলোচনায় মুহুর্তগুলো চনমনেই রোক। জানো কি? মন ব্যথায় হলে আচ্ছন্ন, বুকের ভুমি কেমন যেনো খাঁখা শুকনো অরণ্য, ধড়পড়ানি বড্ড যায় বেড়ে, ঘোর অমানিশা গিলে খাবে, আসে যেন তেড়ে। এতসব কষ্ট, এতসব কুঠিলতা রেখে মনে লাভ কী আর, এখন থেকে আমরা হবো সু সময়ের পিঠে সওয়ার, মাঝে মাঝে দুধ চা অথবা রঙিন চায়ে রাখবো ঠোঁট, আমরা তাবৎ দুনিয়ার সুখ একসঙ্গে পাশে থেকেই করবো লোট। (স্যামসাং, ঢাকা) https://www.instagram.com/p/CSmN1GoFk03/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
©+/কাজী ফাতেমা ছবি =জ্যামের শহরের উপর শুভ্র মেঘ আকাশ= টুংটাং সুর, রিক্সার হুড খুলে আগাই সম্মুখপানে, মনের তারে বাজে নীড়ে ফেরার বাজনা, আমি ফিরে আসি নীড়ে পিছুটানে, কোথাও হারিয়ে যাওয়ার মন নেই আর, নই মুক্ত, ইচ্ছে হয় ঘুরি শহরময়, মনের ঝুড়িতে আরও মুগ্ধতা করি যুক্ত! ইচ্ছেগুলো জলাঞ্জলি দিতে হয় সময় বিকেলে জমালে পাড়ি, আঁধারের ছোঁয়া লাগলেই , নীড়ে ফেরার তাড়া মনের বাড়ী, ফিরে আসি, আমার আর আকাশ দেখা হয় না ইচ্ছে মত, কত রঙের মেঘ আকাশে উড়ে, মেঘ'রা দেয় ফাঁকি, বুকে ব্যথার ক্ষত। ব্যস্ত মানুষের ভিড়ে হারাই তবুও মেঘ ছুঁতে চাই, হাত বাড়াই, ছুটে চলা জীবনের বাঁকে বাঁকে কালো মেঘের পাহাড় কিছু সময় মনে ছড়াতে চাই শুভ্র মেঘের বাহার। সময় হয় না আমার, সময় ব্যস্ততার কাছে বিকিয়ে দিয়ে আমি কাজে ডুবাই মন, সময় আমার ইচ্ছে নেয় ছিনিয়ে; একদিন অফুরন্ত অবসরের বুকে রাখবো দেহ জরাজীর্ণতা তখন দেহে বুলাবে বার্ধক্যের স্নেহ। সময়ের হাত ধরে আছি বলে, সময় চায় না ছাড়তে, সময় ব্যস্ততায় ��াখে ডুবিয়ে, ইচ্ছেদের দেয় না বাড়তে, আমি ঝিলের পাড়ে বসে আকাশ দেখতে চাই, দেখতে চাই জলের আয়নায় মেঘ'রা নেয় কেমন করে ঠাঁই। আমার ইচ্ছেদের ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে দিয়ে সময় হাসে অট্টহাসি, কান পাতলেই শুনি বাজে বিদায়ের বাঁশি; কবে সময় হবে আমার, আমি আকাশে রাখবো অপলক দৃষ্টি, কবে চোখের পাতা ছুঁবে এসে এক ঝাঁক বৃষ্টি। (স্যামসাং, ঢাকা) https://www.instagram.com/p/CSlPVWUlSU8/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি =নীলচে আকাশে উড়ে আমার দু'দন্ড শান্তি= নিচে সবুজের আস্ফালন, উপরে এক সমুদ্দুর সাদা কালো মেঘ, মেঘগুলো উড়ে গিয়ে ফিরে আসে পেলেই হাওয়ার বেগ; জমিনে সবুজের আভা, নির্নিমিখ তাকিয়ে চোখে পুরি শান্তি,, আর উর্ধ্বমুখি হয়ে আকাশ দেখলেই কেটে যায় ক্লান্তি। হাঁটি সবুজের পথ ধরে, হেঁটে যাই ক্লান্তিহীন পথ হতে পথে, কখন যেন মুগ্ধতা কুঁড়াতে উঠে পড়ি কল্পনার রথে, দু'দন্ড অবসর বেলা আমার, চোখে তুলে আনি মুগ্ধতা, আর আকাশ দেখে বুকে বাড়াই এক পাহাড় শুদ্ধতা। আল্লাহর নিয়ামত ছুঁয়ে আছি এবেলা, যেখানে নিচে সবুজ আর উপরে শুদ্ধতার বসেছে মেলা; বৃষ্টি ধোয়া পাতা পাতায় সবুজ আলোর বাতি, আমি সবুজ সঙ্গী করে মনের খাতায় কাব্যের মালা গাথি। পাহাড়ের গায়ে কান পেতে শুনি বুনো পোকাদের গান, দুপুর গড়িয়ে বিকেল আসে, মিহি হাওয়ায় উচ্ছল মনের বাগান, শোকর গুজার করি তাঁর প্রতি, যিনি প্রকৃতিকে করেছেন এত সুন্দর তার দয়াতেই মুগ্ধতার মেলা বসেছে হৃদয় বন্দর। চলে যায় বেলা, নিস্তেজ আলোর পাই দেখা, সূর্যটা লাল আলো ছড়িয়ে আকাশের পশ্চিমে বসে আছে একা; ডুবে যাবে খানিক বাদে, আর আমি পড়বো আঁধারের ফাদে। শান্তির অন্ধকার আসবে গড়িয়ে, আমি পাবো স্বপ্নময় রাতি, ঠিক তখনো আকাশ সুখ ছড়াবে, জ্বালাবে হলুদ তারার বাতি, চাঁদের আলো পড়বে টিকরে জমিনের ঘাসে পাতায় লতায়, এমন মুগ্ধ প্রহরগুলো রাখি গেঁথে স্মৃতির সুতায়। (স্যামসাং, চুনারুঘাট) https://www.instagram.com/p/CSjuqsuFSH6/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি =মুক্ত হাওয়া বইছে নিরিবিলি= চা হাতে রঙিন, রঙ্গন ফুলের আলোয় মুহুর্ত মোহে ছাওয়া; ধুলোয় মলিন আমার পাতা বাহার, পশ্চিম দাওয়া; রোদ চশমা চোখে, শ্রাবণের আকাশে রোদের উত্তাপ, ঘামে ভেজা গা, মনে অল্প সন্তাপ। ধুপধাপ বিল্ডিং ধুলিসাৎ করার আওয়াজ, পাখিরা উড়ে গেছে, বৃক্ষের শাখা খালি, নেই পাখিদের কুচকাওয়াজ, পুরাতনের ছুটি, নতুনের আহবানে পাড়া সরগরম, আমার আকাশটুকু ঢেকে দেয়ার ��ায়তারা, হারাবো পরিবেশ মনোরম! শহুরের ইট পাথরে বন্দি, মনে দুর্ভাবনার দোলা, চায়ে চুমুক দিয়ে আমি ভাবনায় আত্মভোলা; ছেড়ে যেতে হবে বাসস্থান, অন্যত্র গড়তে হবে বসত, জীবন চলার পথ কাঁটায় আচ্ছন্ন, নেই এক বিন্দু ফুরসত। কোথাও শান্তি নেই, ভাঙ্গা গড়ার খেলা, আমরা মানুষ ক্ষণস্থায়ী ফুটো তরীতে ভাসাই মোহ ভেলা, মোহ ফুরিয়ে যায়,চোখের আলো হয় আঁধারে পূর্ণ, বর্তমান দুঃসহ খরায় আচ্ছন্ন, বিপদ চারপাশে ঘূর্ণ। চা পানের অবসর নেই আর, তাড়াহুড়োয় উষ্ণ জল গিলে খাওয়ার ক্ষণ, ব্যস্ত শহরের পথে ঘাটে অলিগলিতে সুর কলরব, নেই নিস্তব্ধ সুখ অনুক্ষণ; পথের মোটে টঙ দোকানে উড়ে ধোয়ার কুন্ডুলি, এক হাতে চা, অন্য হাতে বিড়ি, পথিকের হাঁটায় উড়ছে ধুলি। কেমন যেন ব্যতি ব্যস্ত মানুষগুলো, কারো সুখ দুঃখে নেই মন, আনাচে কানাচে মানুষের ঢল, নেই নৈঃশব্দ, নেই নির্জন, চায়ের জল হয় নিঃশেষ, ভাবনাদেরও হয় ইতি, এবার কাজের সাথে ঘটবে আমার সম্প্রীতি। (স্যামসাং, ঢাকা) https://www.instagram.com/p/CSjuh8UlrYW/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি =মন করে তুলি রঙিন= আমি জীবন সাজাই মুগ্ধতার রঙধনু রঙে; আমি সময় কাটাই হেসে খেলে রঙে ঢঙে; এবেলা সাজাই রঙিন চায়ের আসর বন্ধ চোখে দেখি চারিদিকে সাজানো স্বপ্ন বাসর! পরিচ্ছন্ন রাখি মন, কষ্ট পাই তাতে কী, কষ্ট ধুলায় দেই মিশিয়ে, আমি অনুভবে সুখ নিয়ে আসি, সময় রাখি না বিষিয়ে, দুধ চায়ে রাখি ঠোঁট, বিষণ্ণতা এসে ধরলে ঝেঁকে, রঙধনু রঙ তুলিতে মন ক্যানভাসে স্বস্তি রাখি এঁকে। গুছিয়ে কথা বলতে পারি না তাতে কী, আমি লিখে ছন্দ সাজাই হৃদয় তারে টুংটাং সুর অনুরণ, সুখের বাজনা বাজাই, আমা হতে দূরে চলে যায় কেউ, যাক অপ্রয়োজনীয় হয়তো আমি, আমাতেই থাকুক লুুকিয়ে আমার সুখ পাগলামি। আমার ইচ্ছের মযার্দা নাই বা দিলো কেউ, সবুরের বুকে রাখি মন, কবিতায় তুলে রাখি বিষাদ, আর খুজি নির্জন, চায়ের পেয়ালা হাতে আমি চুপচাপ দাঁড়াই, চুমুক দিলেই শান্তিতে সুখে অজানায় হারাই। অবহেলাগুলো তুলে রাখি চায়ের জলে, ডুবুক হেলা, দুশ্চিন্তা গিলেই খাই, আমি আমার মত সুখ ছন্দ কুঁড়াতেই যায় বেলা; চায়ের সাথে কত গল্প কথা, আমার একাকীত্বের সাথী, কেউ মনঘর করে দেয় অন্ধকার তাতে কী, আমি জ্বালাই মুগ্ধতার বাতি। এত মন জুগিয়ে চলার দিন শেষ, এইতো চা, ছন্দ, কবিতাই নিয়েই আছি বেশ, হয়তো অবেলায় যাবো ফুরিয়ে তাতে কী, যতটুকু প্রাপ্তি বুকে নেই টেনে, এক পেয়ালা চা আর রঙিন মুহুর্ত এক সমুদ্দর শান্তি দেয় মনে এনে। (স্যামসাং, ঢাকা) https://www.instagram.com/p/CShG4halmc2/?utm_medium=tumblr
0 notes