#৯৭
Explore tagged Tumblr posts
mhcabir · 2 years ago
Video
youtube
The Impact of Artificial Intelligence on Digital Marketing in Bangla | A...
ইন্টারন্যাশনাল ডেটা কর্পোরেশন (আইডিসি) 2021 সালে পূর্বাভাস দিয়েছে যে, কোম্পানিগুলি অর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা ���আই মার্কেটিং-এ - প্রায় 342 বিলিয়ন ডলার ব্যয় করবে।স্পেন্ডেক্স এর তথ্য মতে যেসকল কম্পানি ‍এআই এর মাধ্যমে মার্কেটিং করে তারা অন্যদের থেকে সাকসেস রেইট ১৭১ পার্সেন্ট এগিয়ে আছে। 84% মার্কেটাররা বিশ্বাস করেন যে AI ব্যবহার করে রিয়েল টাইমে মার্কেটিং ফাংশন উন্নত করা যায়।সিম্পলিলার্ণ এর তথ্যমতে ২০২৫ সাল নাগাদ অর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর বিশ্বব্যাপি মার্কেট ১৯০.৬১ বিলিয়ন ডলারে পৌছাবে এবং এটির annual growth rate হবে 36.62 percent.2030 সালের মধ্যে, অর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিশ্বের জিডিপিতে 15.7 ট্রিলিয়ন ডলার যোগ করবে, যেটি বৈশ্বিক জিডিপির ১৪ শতাংশ। Forecasts এর তথ্যমতে সারাবিশ্বে ২০২৪ সালের মধ্যে AI ভিত্তিক ভয়ের এ্যাসিস্ট্যান্ট এর সংখ্যা ৮.৪ বিলিয়নে পৌছাবে। MIT থেকে অর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর একটি পরিসংখ্যান দেখায় যে 75 শতাংশ শীর্ষ কর্মকর্তারা বিশ্বাস করেন যে AI তাদের প্রতিষ্ঠানকে বৃদ্ধি পেতে এবং একটি প্রতিযোগিতামূলক বাজারে সাফল্য অর্জন করতে সহযোগিতা করছে।TechJury article এর তথ্যমতে 35% কোম্পানি বর্তমানে AI ব্যবহার করছে এবং 42% কোম্পানি ভবিষ্যতে এর বাস্তবায়নের জন্য AI নিয়ে কাজ করছে। ৯১.৫ শতাংশ লিডিং কম্পানিগুলো AI এর উপর জোর দিচ্ছে। শুধু তাই নয় গ্রাহকদের কাছ থেকে আগের চেয়ে ২৫ পার্সেন্ট বেশি সন্তুষ্টি অর্জিত হয় AI ব্যবহারের ফলে। Comptia এর তথ্যমতে ৯৭ শতাংশ মোবাইলে AI ভয়েস এ্যাসিস্ট্যান্স ব্যবহৃত হয়ে থাকে। 4 বিলিয়নেরও বেশি ডিভাইসে ইতিমধ্যে AI-চালিত ভয়েস এ্যাসিস্ট্যান্ট কাজ করে40% লোক প্রতিদিন অন্তত একবার ভয়েস অনুসন্ধান ফাংশন ব্যবহার করে থাকে। AI টেকনোলজি, রিপ্লেসমেন্টের প্রত্যাশার চেয়েও 12 মিলিয়ন বেশি চাকরি তৈরি করবে বলে আশা করা হচ্ছে । শুধু তাই নয়, 2025 সালের মধ্যে AI প্রযুক্তি উন্নয়ন এবং ডেপোলাপমেন্টের জন্য বিশ্বব্যপি 97 মিলিয়ন বিশেষজ্ঞ প্রয়োজন। সেক্টরভিত্তিক এআই বিশেষজ্ঞ প্রয়োজনীয়তার হারঃTechnology: 17%Financial Services: 15%Healthcare: 9%Education: 8%Government/Public Sector: 6%Telecomm: 5%Manufacturing 4%Retail: 4%Media: 3%Energy: 3%Defense/Security: 3%Other: 22%Assalamu Alykum…আশাকরি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আমি Mozammel Hoque Chowdhury। A Google Certified Digital Marketing Expert.সবাইকে আমাদের Facebook Page এ আবারও স্বাগতম, যে��ানে আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং বিশ্বের সাম্প্রতিক ট্রেন্ড এবং আপডেট নিয়ে আলোচনা করি। আজকের বিষয় হল  - ডিজিটাল মার্কেটিং এ অর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর প্রভাব এবং গুরুত্ব। অর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, বা AI, সর্বত্র ডিজিটাল মার্কেটারদের জন্য গেম চেইঞ্জিং একটি বিষয়। চ্যাটবট থেকে শুরু করে পারসোনলাইজড এড পর্যন্ত, AI আমাদের টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছানোর এবং তাদের সাথে যুক্ত হওয়ার উপায়ে বিপ্লব ঘটাচ্ছে।AI ডিজিটাল মার্কেটিং রূপান্তরিত করার উপায়গুলিকে দেখে নেওয়া যাক:পারসোনালাইজড কন্টেন্ট: এআই অ্যালগরিদমগুলি ব্যবহারকারীর আচরণ থেকে ডেটা বিশ্লেষণ করতে পারে এবং পারসোনালাইজড কন্টেন্ট তৈরি করতে পারে, যার ফলে গ্রাহকের সাথে আপনার engagement and conversions বৃদ্ধি পায়।চ্যাটবট: এআই-চালিত চ্যাটবটগুলি মানুষের হস্তক্ষেপের প্রয়োজন ছাড়াই তাত্ক্ষণিক গ্রাহক সহায়তার পাশাপাশি 24/7 সাপোর্ট প্রদান করতে পারে।Predictive বিশ্লেষণ: এআই ডেটা বিশ্লেষণ করতে পারে এবং গ্রাহকদের আচরণের পূর্বাভাস দিতে পারে, মার্কেটারদের আরও সচেতন সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে।ভয়েস অনুসন্ধান: সিরি এবং অ্যালেক্সার মতো ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্টের উত্থানের সাথে, AI ভয়েস সার্চের জন্য কন্টেন্টকে অপ্টিমাইজ করার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।বিজ্ঞাপন টার্গেটিং: এআই অ্যালগরিদমগুলি ব্যবহারকারীর ডেটা বিশ্লেষণ করতে পারে এমন highly targeted বিজ্ঞাপনগুলি সরবরাহ করতে পারে যার ফলে বিক্রি বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেরে যায়।অটোমেশন: AI রুটিন কাজগুলিকে স্বয়ংক্রিয় করতে পারে, High level strategy এবং সৃজনশীলতার উপর ফোকাস করার জন্য মার্কেটারদের মুক্ত করে অটোমেশন সিস্টেম চালুকরে।অবশেষে বলতে চাই….ডিজিটাল মার্কেটিং-এ AI-এর প্রভাব অপরিসীম এবং সুদূরপ্রসারী। ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতার উন্নতি থেকে শুরু করে ROI বাড়ানো পর্যন্ত, AI আমরা যেভাবে ব্যবসা করি তা পরিবর্তন করছে। ডিজিটাল মার্কেটার হিসাবে, বক্ররেখা থেকে এগিয়ে থাকার জন্য এবং আমাদের ক্লায়েন্টদের ফলাফল সরবরাহ করার জন্য এই পরিবর্তনগুলিতে অবগত থাকা এবং মানিয়ে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
7 notes · View notes
banglavisiononline · 6 days ago
Link
অগ্রহায়ণের শুরুতেই তাপমাত্রা পারদ নামতে শুরু ক
0 notes
quransunnahdawah · 13 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
youtube
youtube
youtube
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ জাহা��্নামীদের মধ্যে যার ওপর সবচেয়ে হালকা শাস্তি প্রয়োগ করা হয়েছে তাকে বলবেন, তুমি যদি সব কিছুর মালিক হয়ে যাও তবে তুমি কি তা মুক্তিপণ হিসেবে দেবে? সে বলবে, হ্যাঁ। তিনি বলবেন, আমি তোমার কাছে এর চেয়ে কম চেয়েছিলাম। যখন তুমি আদমের ঔরসে ছিলে—(তা হলো) আমার সঙ্গে কোনো কিছুকে অংশীদার করবে না; কিন্তু তুমি আমার সঙ্গে অংশীদার না করে ক্ষান্ত হওনি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৫৫৭)
শিরকমুক্ত ঈমান কেন প্রয়োজন?
দুনিয়া ও পরকালের সফলতার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস কী? কিসের ভিত্তিতে মানুষের দুনিয়ার কল্যাণ এবং পরকালের সফলতা নির্ভর করে? আল্লাহ তাআলা এ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টির কথা কুরআনে বার বার উল্লেখ করেছেন।
যে জিনিসের ফলে দুনিয়া ও পরকালের সব কাজের কৃতিত্ব ও কর্মফল নির্ভর করে তা হলো বিশুদ্ধ ঈমান। আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রতি শুধু পরিপূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসের মৌখিক স্বীকৃতিই নয় বরং পাশাপাশি সে বিশ্বাসকে কাজে বাস্তবায়ন করা। আর তখনই মানুষ হয়ে ওঠবে বিশুদ্ধ ঈমানের অধিকারী।
এ বিশুদ্ধ ঈমান-ই আল্লাহর কাছে মানুষের সব আমল ও ইবাদত গ্রহণযোগ্য হওয়ার প্রথম ও একমাত্র শর্ত। তাই কাজ যত ভালোই হোক না কেন; আত্মতুষ্টি উপলব্দি করার কোনো সুযোগ নেই। ফলাফল লাভে বিশুদ্ধ ঈমান একান্ত জরুরি। কেননা ঈমানবিহীন কোনো আমল তথা ভালো কাজই আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না।
শিরকমুক্ত ঈমানের প্রাপ্তি প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ ঘোষণা করেন-
- ‘যদি কোনো পুরুষ বা নারী ভালো কাজ করে এবং সে ঈমানদার হয়, আমি অবশ্যই তাদেরকে (দুনিয়াতে) পবিত্র জীবন দিয়ে জীবিত রাখবো এবং (আখিরাতে) তাদের ভালো কাজের সর্বোত্তম পুরষ্কার দেব।’ (সুরা সুরা নহল : আয়াত ৯৭)
অবিশ্বাসীদের উদ্দেশ্যে আল্লাহ বলেন-
- যদি জনপদের মানুষ ঈমান আনতো এবং আল্লাহকে ভয় করতো তবে আমি তাদের জন্য আকাশমণ্ডলী এবং জমিনের বরকত ও কল্যাণসমূহ উন্মুক্ত করে দিতাম। কিন্তু তারা অবিশ্বাস করলো, কাজেই আমি তাদের কর্ম অনুযায়ী প্রতিদান দান করলাম।’ (সুরা আরা�� : আয়াত৯৬ )
সুতরাং আল্লাহ তাআলা ঈমানদারকে উপদেশ প্রদান করেন বলেন-
- ‘এবং যে ব্যক্তি পরকালীন জীবনের কল্যাণ চায়, সে জন্য চেষ্টা করে এবং সে বিশ্বাসী বা মুমিন হয়; তবে তাদের চেষ্টা ও কর্ম কবুল করা হবে।’ (সুরা বনি ইসরাইল : আয়াত ১৯)
- সময়ে কসম! নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতির মধ্যে আছে। তারা ছাড়া, যারা ঈমান আনে এবং ভালোকাজ করে।’ (সুরা আসর : আয়াত ১-৩)
আল্লাহর বন্ধুত্ব ও সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমও বিশুদ্ধ ঈমান। তাইতো তিনি বিশুদ্ধ ঈমানদারকেই তার বন্ধু হিসেবে ঘোষণা করেছেন। তাদেরকে অভয় দিয়ে বলেন-
- সাবধান! (জেনে রেখো), আল্লাহর বন্ধুদের ভয় নেই, তারা চিন্তাগ্রস্তও হবে না। যারা (বিশুদ্ধ) ঈমান গ্রহণ করেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করেছে। তাদের জন্য সুসংবাদ দুনিয়ার জীবনে এবং পরকালের জীবনে। কখনোই আল্লাহর কথায় কোনো হের-ফের হয় না। আর এটাই মহাসফলতা।’ (৬২-৬৪)
মানুষের জীবন ব্যবস্থায় ইসলাম যেমন স্বচ্ছ ও সত্য তেমনি কুরআনের বাণীও চিরন্তন সত্য। আর মহান আল্লাহর চিরসত্য ঘোষণাতেই বিশুদ্ধ ঈমানের প্রয়োজনীয়তা ওঠে এসেছে। যেখানে এ কথা সুস্পষ্ট যে, ঈমানবিহীন মানুষের সব কর্মই ব্যর্থ।
আল্লাহ তাআলা মানুষকে দুনিয়া ও পরকালের যাবতীয় কল্যাণ ও সফলতায় শিরকমুক্ত ঈমানের অধিকারী হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
শিরকমুক্ত ঈমান লাভের দোয়া
শিরকমুক্ত ঈমান লাভের এ দোয়াটি ছোট, ছন্দময়, শ্রুতি মধুর এবং অত্যন্ত সহজ একটি ফজিলতপূর্ণ দোয়া। এ দোয়াতে শুধু ঈমানই শিরকমুক্ত থাকবে না। বরং রয়েছে অনেক ফজিলত। সেসব ফজিলত ও দোয়াটি কী?
আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্য ও তাঁর প্রশংসায় ভরপুর দোয়াটি। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে দোয়াটি বর্ণিত হয়েছে। হাদিসে পাকে এসেছে- হজরত আবু আইয়্যাশ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সকালে উঠে এ দোয়াটি পড়বে- لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَ لَهُ الْحَمْدُ وَ هُوَ عَلَى كُلِّ شَيْئٍ قَدِيْر উচ্চারণ : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল্ হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদির। (আবু দাউদ, তিরমিজি, মিশকাত)
youtube
youtube
youtube
youtube
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
The Value of Faith Without Polytheism
Faith without polytheism
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 13 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
youtube
youtube
youtube
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ জাহান্নামীদের মধ্যে যার ওপর সবচেয়ে হালকা শাস্তি প্রয়োগ করা হয়েছে তাকে বলবেন, তুমি যদি সব কিছুর মালিক হয়ে যাও তবে তুমি কি তা মুক্তিপণ হিসেবে দেবে? সে বলবে, হ��যাঁ। তিনি বলবেন, আমি তোমার কাছে এর চেয়ে কম চেয়েছিলাম। যখন তুমি আদমের ঔরসে ছিলে—(তা হলো) আমার সঙ্গে কোনো কিছুকে অংশীদার করবে না; কিন্তু তুমি আমার সঙ্গে অংশীদার না করে ক্ষান্ত হওনি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৫৫৭)
শিরকমুক্ত ঈমান কেন প্রয়োজন?
দুনিয়া ও পরকালের সফলতার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস কী? কিসের ভিত্তিতে মানুষের দুনিয়ার কল্যাণ এবং পরকালের সফলতা নির্ভর করে? আল্লাহ তাআলা এ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টির কথা কুরআনে বার বার উল্লেখ করেছেন।
যে জিনিসের ফলে দুনিয়া ও পরকালের সব কাজের কৃতিত্ব ও কর্মফল নির্ভর করে তা হলো বিশুদ্ধ ঈমান। আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রতি শুধু পরিপূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসের মৌখিক স্বীকৃতিই নয় বরং পাশাপাশি সে বিশ্বাসকে কাজে বাস্তবায়ন করা। আর তখনই মানুষ হয়ে ওঠবে বিশুদ্ধ ঈমানের অধিকারী।
এ বিশুদ্ধ ঈমান-ই আল্লাহর কাছে মানুষের সব আমল ও ইবাদত গ্রহণযোগ্য হওয়ার প্রথম ও একমাত্র শর্ত। তাই কাজ যত ভালোই হোক না কেন; আত্মতুষ্টি উপলব্দি করার কোনো সুযোগ নেই। ফলাফল লাভে বিশুদ্ধ ঈমান একান্ত জরুরি। কেননা ঈমানবিহীন কোনো আমল তথা ভালো কাজই আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না।
শিরকমুক্ত ঈমানের প্রাপ্তি প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ ঘোষণা করেন-
- ‘যদি কোনো পুরুষ বা নারী ভালো কাজ করে এবং সে ঈমানদার হয়, আমি অবশ্যই তাদেরকে (দুনিয়াতে) পবিত্র জীবন দিয়ে জীবিত রাখবো এবং (আখিরাতে) তাদের ভালো কাজের সর্বোত্তম পুরষ্কার দেব।’ (সুরা সুরা নহল : আয়াত ৯৭)
অবিশ্বাসীদের উদ্দেশ্যে আল্লাহ বলেন-
- যদি জনপদের মানুষ ঈমান আনতো এবং আল্লাহকে ভয় করতো তবে আমি তাদের জন্য আকাশমণ্ডলী এবং জমিনের বরকত ও কল্যাণসমূহ উন্মুক্ত করে দিতাম। কিন্তু তারা অবিশ্বাস করলো, কাজেই আমি তাদের কর্ম অনুযায়ী প্রতিদান দান করলাম।’ (সুরা আরাফ : আয়াত৯৬ )
সুতরাং আল্লাহ তাআলা ঈমানদারকে উপদেশ প্রদান করেন বলেন-
- ‘এবং যে ব্যক্তি পরকালীন জীবনের কল্যাণ চায়, সে জন্য চেষ্টা করে এবং সে বিশ্বাসী বা মুমিন হয়; তবে তাদের চেষ্টা ও কর্ম কবুল করা হবে।’ (সুরা বনি ইসরাইল : আয়াত ১৯)
- সময়ে কসম! নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতির মধ্যে আছে। তারা ছাড়া, যারা ঈমান আনে এবং ভালোকাজ করে।’ (সুরা আসর : আয়াত ১-৩)
আল্লাহর বন্ধুত্ব ও সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমও বিশুদ্ধ ঈমান। তাইতো তিনি বিশুদ্ধ ঈমানদারকেই তার বন্ধু হিসেবে ঘোষণা করেছেন। তাদেরকে অভয় দিয়ে বলেন-
- সাবধান! (জেনে রেখো), আল্লাহর বন্ধুদের ভয় নেই, তারা চিন্তাগ্রস্তও হবে না। যারা (বিশুদ্ধ) ঈমান গ্রহণ করেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করেছে। তাদের জন্য সুসংবাদ দুনিয়ার জীবনে এবং পরকালের জীবনে। কখনোই আল্লাহর কথায় কোনো হের-ফের হয় না। আর এটাই মহাসফলতা।’ (৬২-৬৪)
মানুষের জীবন ব্যবস্থায় ইসলাম যেমন স্বচ্ছ ও সত্য তেমনি কুরআনের বাণীও চিরন্তন সত্য। আর মহান আল্লাহর চিরসত্য ঘোষণাতেই বিশুদ্ধ ঈমানের প্রয়োজনীয়তা ওঠে এসেছে। যেখানে এ কথা সুস্পষ্ট যে, ঈমানবিহীন মানুষের সব কর্মই ব্যর্থ।
আল্লাহ তাআলা মানুষকে দুনিয়া ও পরকালের যাবতীয় কল্যাণ ও সফলতায় শিরকমুক্ত ঈমানের অধিকারী হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
শিরকমুক্ত ঈমান লাভের দোয়া
শিরকমুক্ত ঈমান লাভের এ দোয়াটি ছোট, ছন্দময়, শ্রুতি মধুর এবং অত্যন্ত সহজ একটি ফজিলতপূর্ণ দোয়া। এ দোয়াতে শুধু ঈমানই শিরকমুক্ত থাকবে না। বরং রয়েছে অনেক ফজিলত। সেসব ফজিলত ও দোয়াটি কী?
আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্য ও তাঁর প্রশংসায় ভরপুর দোয়াটি। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে দোয়াটি বর্ণিত হয়েছে। হাদিসে পাকে এসেছে- হজরত আবু আইয়্যাশ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সকালে উঠে এ দোয়াটি পড়বে- لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَ لَهُ الْحَمْدُ وَ هُوَ عَلَى كُلِّ شَيْئٍ قَدِيْر উচ্চারণ : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল্ হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদির। (আবু দাউদ, তিরমিজি, মিশকাত)
youtube
youtube
youtube
youtube
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
0 notes
ilyforallahswt · 13 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
youtube
youtube
youtube
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ জাহান্নামীদের মধ্যে যার ওপর সবচেয়ে হালকা শাস্তি প্রয়োগ করা হয়েছে তাকে বলবেন, তুমি যদি সব কিছুর মালিক হয়ে যাও তবে তুমি কি তা মুক্তিপণ হিসেবে দেবে? সে বলবে, হ্যাঁ। তিনি বলবেন, আমি তোমার কাছে এর চেয়ে কম চেয়েছিলাম। যখন তুমি আদমের ঔরসে ছিলে—(তা হলো) আমার সঙ্গে কোনো কিছুকে অংশীদার করবে না; কিন্তু তুমি আমার সঙ্গে অংশীদার না করে ক্ষান্ত হওনি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৫৫৭)
শিরকমুক্ত ঈমান কেন প্রয়���জন?
দুনিয়া ও পরকালের সফলতার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস কী? কিসের ভিত্তিতে মানুষের দুনিয়ার কল্যাণ এবং পরকালের সফলতা নির্ভর করে? আল্লাহ তাআলা এ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টির কথা কুরআনে বার বার উল্লেখ করেছেন।
যে জিনিসের ফলে দুনিয়া ও পরকালের সব কাজের কৃতিত্ব ও কর্মফল নির্ভর করে তা হলো বিশুদ্ধ ঈমান। আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রতি শুধু পরিপূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসের মৌখিক স্বীকৃতিই নয় বরং পাশাপাশি সে বিশ্বাসকে কাজে বাস্তবায়ন করা। আর তখনই মানুষ হয়ে ওঠবে বিশুদ্ধ ঈমানের অধিকারী।
এ বিশুদ্ধ ঈমান-ই আল্লাহর কাছে মানুষের সব আমল ও ইবাদত গ্রহণযোগ্য হওয়ার প্রথম ও একমাত্র শর্ত। তাই কাজ যত ভালোই হোক না কেন; আত্মতুষ্টি উপলব্দি করার কোনো সুযোগ নেই। ফলাফল লাভে বিশুদ্ধ ঈমান একান্ত জরুরি। কেননা ঈমানবিহীন কোনো আমল তথা ভালো কাজই আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না।
শিরকমুক্ত ঈমানের প্রাপ্তি প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ ঘোষণা করেন-
- ‘যদি কোনো পুরুষ বা নারী ভালো কাজ করে এবং সে ঈমানদার হয়, আমি অবশ্যই তাদেরকে (দুনিয়াতে) পবিত্র জীবন দিয়ে জীবিত রাখবো এবং (আখিরাতে) তাদের ভালো কাজের সর্বোত্তম পুরষ্কার দেব।’ (সুরা সুরা নহল : আয়াত ৯৭)
অবিশ্বাসীদের উদ্দেশ্যে আল্লাহ বলেন-
- যদি জনপদের মানুষ ঈমান আনতো এবং আল্লাহকে ভয় করতো তবে আমি তাদের জন্য আকাশমণ্ডলী এবং জমিনের বরকত ও কল্যাণসমূহ উন্মুক্ত করে দিতাম। কিন্তু তারা অবিশ্বাস করলো, কাজেই আমি তাদের কর্ম অনুযায়ী প্রতিদান দান করলাম।’ (সুরা আরাফ : আয়াত৯৬ )
সুতরাং আল্লাহ তাআলা ঈমানদারকে উপদেশ প্রদান করেন বলেন-
- ‘এবং যে ব্যক্তি পরকালীন জীবনের কল্যাণ চায়, সে জন্য চেষ্টা করে এবং সে বিশ্বাসী বা মুমিন হয়; তবে তাদের চেষ্টা ও কর্ম কবুল করা হবে।’ (সুরা বনি ইসরাইল : আয়াত ১৯)
- সময়ে কসম! নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতির মধ্যে আছে। তারা ছাড়া, যারা ঈমান আনে এবং ভালোকাজ করে।’ (সুরা আসর : আয়াত ১-৩)
আল্লাহর বন্ধুত্ব ও সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমও বিশুদ্ধ ঈমান। তাইতো তিনি বিশুদ্ধ ঈমানদারকেই তার বন্ধু হিসেবে ঘোষণা করেছেন। তাদেরকে অভয় দিয়ে বলেন-
- সাবধান! (জেনে রেখো), আল্লাহর বন্ধুদের ভয় নেই, তারা চিন্তাগ্রস্তও হবে না। যারা (বিশুদ্ধ) ঈমান গ্রহণ করেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করেছে। তাদের জন্য সুসংবাদ দুনিয়ার জীবনে এবং পরকালের জীবনে। কখনোই আল্লাহর কথায় কোনো হের-ফের হয় না। আর এটাই মহাসফলতা।’ (৬২-৬৪)
মানুষের জীবন ব্যবস্থায় ইসলাম যেমন স্বচ্ছ ও সত্য তেমনি কুরআনের বাণীও চিরন্তন সত্য। আর মহান আল্লাহর চিরসত্য ঘোষণাতেই বিশুদ্ধ ঈমানের প্রয়োজনীয়তা ওঠে এসেছে। যেখানে এ কথা সুস্পষ্ট যে, ঈমানবিহীন মানুষের সব কর্মই ব্যর্থ।
আল্লাহ তাআলা মানুষকে দুনিয়া ও পরকালের যাবতীয় কল্যাণ ও সফলতায় শিরকমুক্ত ঈমানের অধিকারী হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
শিরকমুক্ত ঈমান লাভের দোয়া
শিরকমুক্ত ঈমান লাভের এ দোয়াটি ছোট, ছন্দময়, শ্রুতি মধুর এবং অত্যন্ত সহজ একটি ফজিলতপূর্ণ দোয়া। এ দোয়াতে শুধু ঈমানই শিরকমুক্ত থাকবে না। বরং রয়েছে অনেক ফজিলত। সেসব ফজিলত ও দোয়াটি কী?
আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্য ও তাঁর প্রশংসায় ভরপুর দোয়াটি। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে দোয়াটি বর্ণিত হয়েছে। হাদিসে পাকে এসেছে- হজরত আবু আইয়্যাশ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সকালে উঠে এ দোয়াটি পড়বে- لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَ لَهُ الْحَمْدُ وَ هُوَ عَلَى كُلِّ شَيْئٍ قَدِيْر উচ্চারণ : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল্ হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদির। (আবু দাউদ, তিরমিজি, মিশকাত)
youtube
youtube
youtube
youtube
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
0 notes
myreligionislam · 13 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
youtube
youtube
youtube
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ জাহান্নামীদের মধ্যে যার ওপর সবচেয়ে হালকা শাস্তি প্রয়োগ করা হয়েছে তাকে বলবেন, তুমি যদি সব কিছুর মালিক হয়ে যাও তবে তুমি কি তা মুক্তিপণ হিসেবে দেবে? সে বলবে, হ্যাঁ। তিনি বলবেন, আমি তোমার কাছে এর চেয়ে কম চেয়েছিলাম। যখন তুমি আদমের ঔরসে ছিলে—(তা হলো) আমার সঙ্গে কোনো কিছুকে অংশীদার করবে না; কিন্তু তুমি আমার সঙ্গে অংশীদার না করে ক্ষান্ত হওনি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৫৫৭)
শিরকমুক্ত ঈমান কেন প্রয়োজন?
দুনিয়া ও পরকালের সফলতার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস কী? কিসের ভিত্তিতে মানুষের দুনিয়ার কল্যাণ এবং পরকালের সফলতা নির্ভর করে? আল্লাহ তাআলা এ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টির কথা কুরআনে বার বার উল্লে��� করেছেন।
যে জিনিসের ফলে দুনিয়া ও পরকালের সব কাজের কৃতিত্ব ও কর্মফল নির্ভর করে তা হলো বিশুদ্ধ ঈমান। আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রতি শুধু পরিপূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসের মৌখিক স্বীকৃতিই নয় বরং পাশাপাশি সে বিশ্বাসকে কাজে বাস্তবায়ন করা। আর তখনই মানুষ হয়ে ওঠবে বিশুদ্ধ ঈমানের অধিকারী।
এ বিশুদ্ধ ঈমান-ই আল্লাহর কাছে মানুষের সব আমল ও ইবাদত গ্রহণযোগ্য হওয়ার প্রথম ও একমাত্র শর্ত। তাই কাজ যত ভালোই হোক না কেন; আত্মতুষ্টি উপলব্দি করার কোনো সুযোগ নেই। ফলাফল লাভে বিশুদ্ধ ঈমান একান্ত জরুরি। কেননা ঈমানবিহীন কোনো আমল তথা ভালো কাজই আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না।
শিরকমুক্ত ঈমানের প্রাপ্তি প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ ঘোষণা করেন-
- ‘যদি কোনো পুরুষ বা নারী ভালো কাজ করে এবং সে ঈমানদার হয়, আমি অবশ্যই তাদেরকে (দুনিয়াতে) পবিত্র জীবন দিয়ে জীবিত রাখবো এবং (আখিরাতে) তাদের ভালো কাজের সর্বোত্তম পুরষ্কার দেব।’ (সুরা সুরা নহল : আয়াত ৯৭)
অবিশ্বাসীদের উদ্দেশ্যে আল্লাহ বলেন-
- যদি জনপদের মানুষ ঈমান আনতো এবং আল্লাহকে ভয় করতো তবে আমি তাদের জন্য আকাশমণ্ডলী এবং জমিনের বরকত ও কল্যাণসমূহ উন্মুক্ত করে দিতাম। কিন্তু তারা অবিশ্বাস করলো, কাজেই আমি তাদের কর্ম অনুযায়ী প্রতিদান দান করলাম।’ (সুরা আরাফ : আয়াত৯৬ )
সুতরাং আল্লাহ তাআলা ঈমানদারকে উপদেশ প্রদান করেন বলেন-
- ‘এবং যে ব্যক্তি পরকালীন জীবনের কল্যাণ চায়, সে জন্য চেষ্টা করে এবং সে বিশ্বাসী বা মুমিন হয়; তবে তাদের চেষ্টা ও কর্ম কবুল করা হবে।’ (সুরা বনি ইসরাইল : আয়াত ১৯)
- সময়ে কসম! নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতির মধ্যে আছে। তারা ছাড়া, যারা ঈমান আনে এবং ভালোকাজ করে।’ (সুরা আসর : আয়াত ১-৩)
আল্লাহর বন্ধুত্ব ও সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমও বিশুদ্ধ ঈমান। তাইতো তিনি বিশুদ্ধ ঈমানদারকেই তার বন্ধু হিসেবে ঘোষণা করেছেন। তাদেরকে অভয় দিয়ে বলেন-
- সাবধান! (জেনে রেখো), আল্লাহর বন্ধুদের ভয় নেই, তারা চিন্তাগ্রস্তও হবে না। যারা (বিশুদ্ধ) ঈমান গ্রহণ করেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করেছে। তাদের জন্য সুসংবাদ দুনিয়ার জীবনে এবং পরকালের জীবনে। কখনোই আল্লাহর কথায় কোনো হের-ফের হয় না। আর এটাই মহাসফলতা।’ (৬২-৬৪)
মানুষের জীবন ব্যবস্থায় ইসলাম যেমন স্বচ্ছ ও সত্য তেমনি কুরআনের বাণীও চিরন্তন সত্য। আর মহান আল্লাহর চিরসত্য ঘোষণাতেই বিশুদ্ধ ঈমানের প্রয়োজনীয়তা ওঠে এসেছে। যেখানে এ কথা সুস্পষ্ট যে, ঈমানবিহীন মানুষের সব কর্মই ব্যর্থ।
আল্লাহ তাআলা মানুষকে দুনিয়া ও পরকালের যাবতীয় কল্যাণ ও সফলতায় শিরকমুক্ত ঈমানের অধিকারী হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
শিরকমুক্ত ঈমান লাভের দোয়া
শিরকমুক্ত ঈমান লাভের এ দোয়াটি ছোট, ছন্দময়, শ্রুতি মধুর এবং অত্যন্ত সহজ একটি ফজিলতপূর্ণ দোয়া। এ দোয়াতে শুধু ঈমানই শিরকমুক্ত থাকবে না। বরং রয়েছে অনেক ফজিলত। সেসব ফজিলত ও দোয়াটি কী?
আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্য ও তাঁর প্রশংসায় ভরপুর দোয়াটি। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে দোয়াটি বর্ণিত হয়েছে। হাদিসে পাকে এসেছে- হজরত আবু আইয়্যাশ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সকালে উঠে এ দোয়াটি পড়বে- لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَ لَهُ الْحَمْدُ وَ هُوَ عَلَى كُلِّ شَيْئٍ قَدِيْر উচ্চারণ : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল্ হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদির। (আবু দাউদ, তিরমিজি, মিশকাত)
youtube
youtube
youtube
youtube
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
The Value of Faith Without Polytheism
0 notes
allahisourrabb · 13 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
youtube
youtube
youtube
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ জাহান্নামীদের মধ্যে যার ওপর সবচেয়ে হালকা শাস্তি প্রয়োগ করা হয়েছে তাকে বলবেন, তুমি যদি সব কিছুর মালিক হয়ে যাও তবে তুমি কি তা মুক্তিপণ হিসেবে দেবে? সে বলবে, হ্যাঁ। তিনি বলবেন, আমি তোমার কাছে এর চেয়ে কম চেয়েছিলাম। যখন তুমি আদমের ঔরসে ছিলে—(তা হলো) আমার সঙ্গে কোনো কিছুকে অংশীদার করবে না; কিন্তু তুমি আমার সঙ্গে অংশীদার না করে ক্ষান্ত হওনি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৫৫৭)
শিরকমুক্ত ঈমান কেন প্রয়োজন?
দুনিয়া ও পরকালের সফলতার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস কী? কিসের ভিত্তিতে মানুষের দুনিয়ার কল্যাণ এবং পরকালের সফলতা নির্ভর করে? আল্লাহ তাআলা এ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টির কথা কুরআনে বার বার উল্লেখ করেছেন।
যে জিনিসের ফলে দুনিয়া ও পরকালের সব কাজের কৃতিত্ব ও কর্মফল নির্ভর করে তা হলো বিশুদ্ধ ঈমান। আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রতি শুধু পরিপূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসের মৌখিক স্বীকৃতিই নয় বরং পাশাপাশি সে বিশ্বাসকে কাজে বাস্তবায়ন করা। আর তখনই মানুষ হয়ে ওঠবে বিশুদ্ধ ঈমানের অধিকারী।
এ বিশুদ্ধ ঈমান-ই আল্লাহর কাছে মানুষের সব আমল ও ইবাদত গ্রহণযোগ্য হওয়ার প্রথম ও একমাত্র শর্ত। তাই কাজ যত ভালোই হোক না কেন; আত্মতুষ্টি উপলব্দি করার কোনো সুযোগ নেই। ফলাফল লাভে বিশুদ্ধ ঈমান একান্ত জরুরি। কেননা ঈমানবিহীন কোনো আমল তথা ভালো কাজই আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না।
শিরকমুক্ত ঈমানের প্রাপ্তি প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ ঘোষণা করেন-
- ‘যদি কোনো পুরুষ বা নারী ভালো কাজ করে এবং সে ঈমানদার হয়, আমি অবশ্যই তাদেরকে (দুনিয়াতে) পবিত্র জীবন দিয়ে জীবিত রাখবো এবং (আখিরাতে) তাদের ভালো কাজের সর্বোত্তম পুরষ্কার দেব।’ (সুরা সুরা নহল : আয়াত ৯৭)
অবিশ্বাসীদের উদ্দেশ্যে আল্লাহ বলেন-
- যদি জনপদের মানুষ ঈমান আনতো এবং আল্লাহকে ভয় করতো তবে আমি তাদের জন্য আকাশমণ্ডলী এবং জমিনের বরকত ও কল্যাণসমূহ উন্মুক্ত করে দিতাম। কিন্তু তারা অবিশ্বাস করলো, কাজেই আমি তাদের কর্ম অনুযায়ী প্রতিদান দান করলাম।’ (সুরা আরাফ : আয়াত৯৬ )
সুতরাং আল্লাহ তাআলা ঈমানদারকে উপদেশ প্রদান করেন বলেন-
- ‘এবং যে ব্যক্তি পরকালীন জীবনের কল্যাণ চায়, সে জন্য চেষ্টা করে এবং সে বিশ্বাসী বা মুমিন হয়; তবে তাদের চেষ্টা ও কর্ম কবুল করা হবে।’ (সুরা বনি ইসরাইল : আয়াত ১৯)
- সময়ে কসম! নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতির মধ্যে আছে। তারা ছাড়া, যারা ঈমান আনে এবং ভালোকাজ করে।’ (সুরা আসর : আয়াত ১-৩)
আল্লাহর বন্ধুত্ব ও সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমও বিশুদ্ধ ঈমান। তাইতো তিনি বিশুদ্ধ ঈমানদারকেই তার বন্ধু হিসেবে ঘোষণা করেছেন। তাদেরকে অভয় দিয়ে বলেন-
- সাবধান! (জেনে রেখো), আল্লাহর বন্ধুদের ভয় নেই, তারা চিন্তাগ্রস্তও হবে না। যারা (বিশুদ্ধ) ঈমান গ্রহণ করেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করেছে। তাদের জন্য সুসংবাদ দুনিয়ার জীবনে এবং পরকালের জীবনে। কখনোই আল্লাহর কথায় কোনো হের-ফের হয় না। আর এটাই মহাসফলতা।’ (৬২-৬৪)
মানুষের জীবন ব্যবস্থায় ইসলাম যেমন স্বচ্ছ ও সত্য তেমনি কুরআনের বাণীও চিরন্তন সত্য। আর মহান আল্লাহর চিরসত্য ঘোষণাতেই বিশুদ্ধ ঈমানের প্রয়োজনীয়তা ওঠে এসেছে। যেখানে এ কথা সুস্পষ্ট যে, ঈমানবিহীন মানুষের সব কর্মই ব্যর্থ।
আল্লাহ তাআলা মানুষকে দুনিয়া ও পরকালের যাবতীয় কল্যাণ ও সফলতায় শিরকমুক্ত ঈমানের অধিকারী হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
শিরকমুক্ত ঈমান লাভের দোয়া
শিরকমুক্ত ঈমান লাভের এ দোয়াটি ছোট, ছন্দময়, শ্রুতি মধুর এবং অত্যন্ত সহজ একটি ফজিলতপূর্ণ দোয়া। এ দোয়াতে শুধু ঈমানই শিরকমুক্ত থাকবে না। বরং রয়েছে অনেক ফজিলত। সেসব ফজিলত ও দোয়াটি কী?
আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্য ও তাঁর প্রশংসায় ভরপুর দোয়াটি। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে দোয়াটি বর্ণিত হয়েছে। হাদিসে পাকে এসেছে- হজরত আবু আইয়্যাশ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সকালে উঠে এ দোয়াটি পড়বে- لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَ لَهُ الْحَمْدُ وَ هُوَ عَلَى كُلِّ شَيْئٍ قَدِيْر উচ্চারণ : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল্ হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদির। (আবু দাউদ, তিরমিজি, মিশকাত)
youtube
youtube
youtube
youtube
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
0 notes
mylordisallah · 13 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
youtube
youtube
youtube
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ জাহান্নামীদের মধ্যে যার ওপর সবচেয়ে হালকা শাস্তি প্রয়োগ করা হয়েছে তাকে বলবেন, তুমি যদি সব কিছুর মালিক হয়ে যাও তবে তুমি কি তা মুক্তিপণ হিসেবে দেবে? সে বলবে, হ্যাঁ। তিনি বলবেন, আমি তোমার কাছে এর চেয়ে কম চেয়েছিলাম। যখন তুমি আদমের ঔরসে ছিলে—(তা হলো) আমার সঙ্গে কোনো কিছুকে অংশীদার করবে না; কিন্তু তুমি আমার সঙ্গে অংশীদার না করে ক্ষান্ত হওনি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৫৫৭)
শিরকমুক্ত ঈমান কেন প্রয়োজন?
দুনিয়া ও পরকালের সফলতার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস কী? কিসের ভিত্তিতে মানুষের দুনিয়ার কল্যাণ এবং পরকালের সফলতা নির্ভর করে? আল্লাহ তাআলা এ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টির কথা কুরআনে বার বার উল্লেখ করেছেন।
যে জিনিসের ফলে দুনিয়া ও পরকালের সব কাজের কৃতিত্ব ও কর্মফল নির্ভর করে তা হলো বিশুদ্ধ ঈমান। আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রতি শুধু পরিপূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসের মৌখিক স্বীকৃতিই নয় বরং পাশাপাশি সে বিশ্বাসকে কাজে বাস্তবায়ন করা। আর তখনই মানুষ হয়ে ওঠবে বিশুদ্ধ ঈমানের অধিকারী।
এ বিশুদ্ধ ঈমান-ই আল্লাহর কাছে মানুষের সব আমল ও ইবাদত গ্রহণযোগ্য হওয়ার প্রথম ও একমাত্র শর্ত। তাই কাজ যত ভালোই হোক না কেন; আত্মতুষ্টি উপলব্দি করার কোনো সুযোগ নেই। ফ��াফল লাভে বিশুদ্ধ ঈমান একান্ত জরুরি। কেননা ঈমানবিহীন কোনো আমল তথা ভালো কাজই আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না।
শিরকমুক্ত ঈমানের প্রাপ্তি প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ ঘোষণা করেন-
- ‘যদি কোনো পুরুষ বা নারী ভালো কাজ করে এবং সে ঈমানদার হয়, আমি অবশ্যই তাদেরকে (দুনিয়াতে) পবিত্র জীবন দিয়ে জীবিত রাখবো এবং (আখিরাতে) তাদের ভালো কাজের সর্বোত্তম পুরষ্কার দেব।’ (সুরা সুরা নহল : আয়াত ৯৭)
অবিশ্বাসীদের উদ্দেশ্যে আল্লাহ বলেন-
- যদি জনপদের মানুষ ঈমান আনতো এবং আল্লাহকে ভয় করতো তবে আমি তাদের জন্য আকাশমণ্ডলী এবং জমিনের বরকত ও কল্যাণসমূহ উন্মুক্ত করে দিতাম। কিন্তু তারা অবিশ্বাস করলো, কাজেই আমি তাদের কর্ম অনুযায়ী প্রতিদান দান করলাম।’ (সুরা আরাফ : আয়াত৯৬ )
সুতরাং আল্লাহ তাআলা ঈমানদারকে উপদেশ প্রদান করেন বলেন-
- ‘এবং যে ব্যক্তি পরকালীন জীবনের কল্যাণ চায়, সে জন্য চেষ্টা করে এবং সে বিশ্বাসী বা মুমিন হয়; তবে তাদের চেষ্টা ও কর্ম কবুল করা হবে।’ (সুরা বনি ইসরাইল : আয়াত ১৯)
- সময়ে কসম! নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতির মধ্যে আছে। তারা ছাড়া, যারা ঈমান আনে এবং ভালোকাজ করে।’ (সুরা আসর : আয়াত ১-৩)
আল্লাহর বন্ধুত্ব ও সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমও বিশুদ্ধ ঈমান। তাইতো তিনি বিশুদ্ধ ঈমানদারকেই তার বন্ধু হিসেবে ঘোষণা করেছেন। তাদেরকে অভয় দিয়ে বলেন-
- সাবধান! (জেনে রেখো), আল্লাহর বন্ধুদের ভয় নেই, তারা চিন্তাগ্রস্তও হবে না। যারা (বিশুদ্ধ) ঈমান গ্রহণ করেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করেছে। তাদের জন্য সুসংবাদ দুনিয়ার জীবনে এবং পরকালের জীবনে। কখনোই আল্লাহর কথায় কোনো হের-ফের হয় না। আর এটাই মহাসফলতা।’ (৬২-৬৪)
মানুষের জীবন ব্যবস্থায় ইসলাম যেমন স্বচ্ছ ও সত্য তেমনি কুরআনের বাণীও চিরন্তন সত্য। আর মহান আল্লাহর চিরসত্য ঘোষণাতেই বিশুদ্ধ ঈমানের প্রয়োজনীয়তা ওঠে এসেছে। যেখানে এ কথা সুস্পষ্ট যে, ঈমানবিহীন মানুষের সব কর্মই ব্যর্থ।
আল্লাহ তাআলা মানুষকে দুনিয়া ও পরকালের যাবতীয় কল্যাণ ও সফলতায় শিরকমুক্ত ঈমানের অধিকারী হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
শিরকমুক্ত ঈমান লাভের দোয়া
শিরকমুক্ত ঈমান লাভের এ দোয়াটি ছোট, ছন্দময়, শ্রুতি মধুর এবং অত্যন্ত সহজ একটি ফজিলতপূর্ণ দোয়া। এ দোয়াতে শুধু ঈমানই শিরকমুক্ত থাকবে না। বরং রয়েছে অনেক ফজিলত। সেসব ফজিলত ও দোয়াটি কী?
আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্য ও তাঁর প্রশংসায় ভরপুর দোয়াটি। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে দোয়াটি বর্ণিত হয়েছে। হাদিসে পাকে এসেছে- হজরত আবু আইয়্যাশ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সকালে উঠে এ দোয়াটি পড়বে- لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَ لَهُ الْحَمْدُ وَ هُوَ عَلَى كُلِّ شَيْئٍ قَدِيْر উচ্চারণ : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল্ হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদির। (আবু দাউদ, তিরমিজি, মিশকাত)
youtube
youtube
youtube
youtube
শিরকমুক্ত ঈমানের মূল্য
Faith without polytheism
0 notes
seeupdate · 2 months ago
Text
অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ ৩ বছর বা তার বেশি চান ৪৭ শতাংশ ভোটার
অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ ৩ বছর বা তার বেশি চান ৪৭ শতাংশ ভোটার
দেশের ৯৭ শতাংশ ভোটার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আস্থাশীল। এই সরকারের মেয়াদ তিন বছর বা তার বেশি হওয়া উচিত বলে মনে করেন ৪৭ শতাংশ ভোটার। আর ৫৩ শতাংশ মনে করেন, এই সরকারের মেয়াদ দুই বছর বা তার কম হওয়া উচিত।
বেসরকারি নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (এনএসইউ) সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড, আরো দেখুন:
Tumblr media
0 notes
seeupdate1 · 2 months ago
Text
অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ ৩ বছর বা তার বেশি চান ৪৭ শতাংশ ভোটার
অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ ৩ বছর বা তার বেশি চান ৪৭ শতাংশ ভোটার
দেশের ৯৭ শতাংশ ভোটার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আস্থাশীল। এই সরকারের মেয়াদ তিন বছর বা তার বেশি হওয়া উচিত বলে মনে করেন ৪৭ শতাংশ ভোটার। আর ৫৩ শতাংশ মনে করেন, এই সরকারের মেয়াদ দুই বছর বা তার কম হওয়া উচিত।
বেসরকারি নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (এনএসইউ) সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড, আরো দেখুন:
Tumblr media
0 notes
mirajsujonbd · 5 months ago
Text
এবার ঈদের ছুটিতে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও বঙ্গবন্ধু সেতুতে তিন কোটি ২১ লাখ ৯৭ হাজার তিনশ টাকার টোল আদায় হয়েছে। ঈদের ছুটিতে মহাসড়কে যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে টোল আদায়। আজ শুক্রবার (১৪ জুন) সকালে বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল বিষয়টি নিশ্চিত করেছন। এদিকে বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিস সূত্রে জানা যায়, বুধবার (১২ জুন) রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) রাত ১২টা পর্যন্ত…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
banglavisiononline · 20 days ago
Link
প্রবাসী বাংলাদেশিরা ২০২৪ সালের অক্টোবর
0 notes
quransunnahdawah · 23 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (��ুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-��াইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 23 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
ilyforallahswt · 23 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-ম���হসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
myreligionislam · 23 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়���সিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes